Dr Anisur Rahman Anis

Law Consultant, Writer, Radio Presenter, Blogger and Human Rights Activist
(PhD*PGD*LLM*MA*LLB*BSS)

25/08/2024

Deepest Respect and Condolences: We are shocked and saddened to inform you that, Mr Mujibur Rahman Holud, Current Chairman of Maria UP of Kishoreganj Sadar Upazia, has died at Ibne-Sina Hospital in Dhaka (Inna---Rajiun)
কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার ৮নং মারিয়া ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান, জনাব মুজিবুর রহমান হলুদ ভাই আর নেই। ঢাকায় ইবনে সিনা হসপিটালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন।
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন
I am paying deepest respect and condolences and am praying for his rest in peace. May Allah grant him the highest place in Jannah.
ডক্টর আনিছুর রহমান আনিছ
আইন গবেষক, সাংবাদিক, সমাজকর্মী
করিমগঞ্জ-তাড়াইল।

01/03/2024

যদিও শর্ষে ফুল সম্পূর্ণরূপে ফুটেনি...
তবুও এক অনন্য রূপের মাধুরী মেশানো আমার প্রিয় জন্মভূমি ।।
করিমগঞ্জ-তাড়াইলের পথে প্রান্তরে আমার শিশির ভেজা পথচলা...

26/02/2024

26 February: যে ছবি কথা বলে...বেদনা বাড়ায়।।
আমার ভায়ের রক্তে রাঙানো ...অমর গানের লেখক প্রয়াত আব্দুল গাফফার চৌধুরী, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের কার্যকরী কমিটির সভাপতি, বরেণ্য আইনজীবী, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের এডিশনাল এটর্নি জেনারেল এডভোকেট মোখলেসুর রহমান বাদল ভাই, বরেণ্য সংগীত শিল্পী ফকির আলমগীর ভাই এবং আমি পূর্ব লন্ডনের একটি অনুস্টানে... যে ছবি শুধুই স্মৃতি ...

23/02/2024

আজ আমি মানবতাবাদী নিবেদিতপ্রাণ, সমাজসেবায় সদাজাগ্রত, তৃনমূল থেকে উঠে আসা রাজনৈতিক এবং সামাজিক সকল ক্ষেত্রে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব প্রদানে সক্ষম এবং আপোষহীন েপ্রাজ্জ্বল এক সমাজহিতৈষীর কথা বলব! কয়েক দশক ধরে তাড়াইলের মাটি ও মানুষের সাথে যার সরব পথচলা, সুখ-দুঃখ-হতাশা আর আনন্দ বেদনায় যার পদচারনা সর্বত্র সবসময়, আমি সেই ‘গিয়াস উদ্দিন লাকী’র’ কথা বলব। তাড়াইলের সর্বস্থরের মানুষের সাথে যার আত্মিক সম্পর্ক, আস্থা,ভালবাসা আর ভরসার নির্ভরযোগ্য আশ্রয়স্থল ‘গিয়াস উদ্দিন লাকি’ ভাইকে তাড়াইল উপজেলা পরিষদের আসন্ন নির্বাচনে ‘চেয়ারম্যান’ পদে সকলের ভালবাসা, দোয়া ও সহযোগিতা প্রত্যাশা করছি।
সমগ্র তাড়াইলবাসীর সমৃদ্ধ আগামীর প্রত্যাশায়;
ডক্টর আনিছুর রহমান আনিছ
লেখক, সাংবাদিক, আইন গবেষক
রাজনৈতিক কর্মীঃ কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) নির্বাচনী এলাকা।

07/01/2024

লাল সবুজ পতাকার বাংলায় অগ্নিসন্ত্রাস নির্মূলে স্বাধিনতার প্রতীক নৌকার বিজয়ী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যাশিত নতুন সূর্য উঠবেই!!!
ডক্টর আনিছুর রহমান আনিছ

18/11/2023

২০১০ সালঃ বাইতুল্লাহ শরিফ, (কাবা ঘর), ২য়বার ওমরাহ্‌ পালনের সময়। মহান আল্লাহতালা সকল মুসলমান নরনারীকে আল্লাহ্‌র ঘর তওয়াফ করার তৌফিক দান করুন ্‌্‌ আমিন।
2010,, Al-Masjid Al Haraam, (Kaaba Ghor) The House of Allah (SWT)

তাড়াইলে হরতাল প্রত্যাখ্যান করে আওয়ামী লীগের মিছিল 03/11/2023

তাড়াইলে হরতাল প্রত্যাখ্যান করে আওয়ামী লীগের মিছিল বিএনপির ডাকা হরতাল প্রত্যাখ্যান করে কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে প্রতিবাদ মিছিল করেছে আওয়ামী লীগ। রবিবার (২৯ অক্টোবর) দু....

07/10/2023

7 October 2023: Article on Mount Vesuvius (ভিসুভিয়াস আগ্নেয়গিরি): Dr Anisur Rahman Anis.
৭৯ খ্রিস্টাব্দের ভিসুভিয়াস পর্বতের অগ্ন্যুৎপাত স্থল থেকে ফিরেঃ
ডক্টর আনিছুর রহমান আনিছ
লন্ডন স্টেন্সটিড বিমানবন্দর থেকে সকাল ৯টায় ইতালির নেপলস প্রদেশের নেপলী বিমানবন্দরে অবতরন করলাম। তাপমাত্রা ১৫ডিগ্রী। সেখান থেকে মাউন্ট ভিসুভিয়াস পর্বতের দূরত্ব ২০ কিলোমিটার হবে। আমরা চারজন সোজা আমাদেরকে বহনকারী গাড়িতে করে মাউন্ট ভিসুভিয়াস পর্বতের ঠিক কাছে গাড়ী থামালাম। স্থানীয় কিছু বাসিন্দাদের সাথে কথা বললাম। অনেকেই মাউন্ট ভিসুভিয়াস পর্বতের ৭৯ সালের অগ্ন্যুৎপাত এবং পরবর্তী সময়কালের অগ্ন্যুৎপাতের বিবরণ এবং ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে যথেষ্ট অবগত আছেন যা তাদের কথায় ফুটে উঠে। সেখানে আমরা প্রায় ১ ঘন্টা অতিবাহিত করলাম। মাউন্ট ভিসুভিয়াস পর্বতের চারদিকেই বাসাবাড়ী গড়ে উঠেছে। এর বিভিন্ন দিক ঘুরে দেখলাম। এই অঞ্চলের আবহাওয়াই যেন একটু অন্য ধরণের। মনে হয় সব সময় যেন একটু আতঙ্ক আছেই। সাথে একটি পেট্রল ষ্টেশন, সেখানেও কয়েকজন বাসিন্দার সাথে কথা বললাম। ইচ্ছে করেই সেই মাউন্ট ভিসুভিয়াস পর্বত দেখতে গেলাম, কারন একটা আগ্রহ ছিল সেই ছোটবেলা থেকেই যখন পৃথিবীর একমাত্র জীবন্ত আগ্নেয়গিরির কথা পুস্তকে পড়েছিলাম। যাই হউক স্বপ্ন পুরন হল।
ভিসুভিয়াস পর্বত হলো বর্তমান ইতালির একটি বহুস্তর-বিশিষ্ট আগ্নেয়গিরি যার অগ্নৎপাত ঘটে ৭৯ খ্রিষ্টাব্দে। এটি ইউরোপিয় ইতিহাসের অন্যতম কুখ্যাত ও মারাত্মক অগ্নুৎপাতগুলির একটি, যে ঘটনাটি প্রত্যক্ষ ও নথিভুক্ত করেন প্লাইনি দ্য ইয়াংগার নামক এক রোমান কবি।
ভিসুভিয়াস পর্বতের অগ্নুৎপাতের কারণে প্রায় ৩৩ কিলোমিটার উঁচু পর্যন্ত উঠেছিলো অতি অতি উচ্চ তাপমাত্রার টেফরা এবং গ্যাসের মারাত্মক মেঘ, যা থেকে প্রতি সেকেন্ডে ১.৫ মিলিয়ন টন পরিমাণ বিগলিত শিলা, বিচূর্ণ ঝামা পাথর ও আগ্নেয়ভস্ম নির্গত হয়, এ থেকে অনুমেয় যে এই উদ্গিরণের দ্বারা হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক হামলার চাইতে ১০০,০০০ গূণ বেশি তাপশক্তি উৎপন্ন হয়েছিলো।[২]
এই স্থানটি এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্র, একই সাথে যা ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান ও ভিসুভিয়াস জাতীয় উদ্যানের অংশ।
অগ্ন্যুৎপাতের পূর্বে দুইটি শহরের মোট বাসিন্দা ছিলো ১৬,০০০-২০,০০০ জন। এখন পর্যন্ত ১৫০০ মরদেহের অবশিষ্টাংশ পম্পেই এবং হেরকুলেনিয়ামে পাওয়া গিয়েছে, যদিও সর্বমোট মৃত্যু তালিকাটি এখনো অসম্পূর্ণ ও অস্পষ্ট।
৭৯ খ্রিষ্টাব্দের অগ্নুৎপাতের সতেরো বছর পুর্বে ৫ ফেব্রুয়ারি, শক্তিশালী ভূমিকম্প নেপল উপসাগরের নিকটবর্তী এলাকায় বড় রকমের ক্ষতিসাধন করে, যার অনেকটাই পম্পেইকে সইতে হয়। এমনকি এই ভূমিকম্পে হওয়া অনেক ক্ষয়ক্ষতি ভিসুভিয়াস উদ্গিগরণের আগ পর্যন্তও মেরামত করা সম্ভব হয়নি। সেনেকা দা ইয়াংগারের দেওয়া তথ্যমতে ওই সময়ে পম্পেইয়ের আশেপাশের এলাকায় “দূষিত বাতাসের” দরুন ৫০০ ভেড়া মারা যায়, যা ভলকানোলজিস্ট হেরালডর সিগুরসন তুলনা করেছেন আইসল্যান্ডে ভলকানিক কার্বন-ডাই-অক্সাইডের কারণে মারা যাওয়া ভেড়াগুলোর সাথে, এর থেকে ধারণা করা যায় যে ৬২ খ্রিষ্টাব্দের ভূমিকম্প মাউন্ট ভিসুভিয়াসের গতিবিধির সাথে সম্পর্কযুক্ত ছিলো।
ভিসুভিয়াস উদ্গিরণ ঘটনাটির বিভিন্ন আধুনিক পূর্ণগণনায় কিছু খুঁটিনাটি তথ্য একে অপর থেকে যথেষ্ট ভিন্ন হওয়া সত্যেও মূল বিষয়গুলো এক। অগ্নুৎপাতের সময়কাল ছিলো দুই দিন। প্রথম দিন সকালের ঘটনাবলী স্বাভাবিক ছিলো বলে ধারণা পাওয়া যায় প্লাইনি দা ইয়ঙ্গারের কাছে, প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে যার লেখনিই একমাত্র যেটা উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। প্লাইনি উক্ত সময়ে মিসেনামে ছিলেন, যা নেপলস উপসাগরের অপরদিকে ভিসুভিয়াস হতে প্রায় ২৯ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। দূরত্বজনিত কারণে খুব সম্ভবত প্লাইনি দুর্যোগের প্রাথমিক চিহ্নগুলো খেয়াল করতে পারেন নি এবং তার পক্ষে পরবর্তী দুইদিনে পম্পেই বা হেরকুলেনিয়ামবাসী কারো কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করাও সম্ভব ছিলো না।
দুপুর একটা নাগাদ ভিসুভিয়াস পর্বত তীব্রভাবে উদ্গিরণ করে, যার মাধ্যমে সৃষ্টি হয় একটি উচ্চতাসম্পন্ন স্তম্ভ যা থেকে পাথর ও ছাই পতিত হয়ে সম্পূর্ণ জায়গাটিকে আচ্ছাদিত করে ফেলে। বেশিরভাগ উদ্ধারকাজ ও পলায়ন এই সময়টুকুতে সম্ভব হয়েছিলো। ওই দিবাগত রাতে বা পরবর্তী ভোর নাগাদ আগ্নেয়গিরিতে পাইরোক্ল্যাস্টিক স্ফীতি শুরু হয়। পাহাড়ের ওপর দেখতে পাওয়া আলোকে আগুন ভেবে মিসেনাম পর্যন্ত মানুষ প্রাণভয়ে পালাতে থাকে। স্ফীতিসমূহ ছিলো দ্রুতগতির এবং প্রচণ্ড উতপ্ত, এগুলো বাকি জনসমষ্টিকে দগ্ধ বা শ্বাসরোধ করে মেরে ফেলে এবং পথের সকল স্থাপনা ও বসতি আংশিক বা পুরোপুরিভাবে ধ্বংস করে এগোতে থাকে। স্ফীতিসমূহ এলাকার ভৌগোলিক চিত্র বদলে দেয়, এমনকি উপকূলেও আনে ব্যাপক পরিবর্তন। পরবর্তী সন্ধ্যা নাগাদ উদ্গিরণ সমাপ্ত ।
প্লাইনি দা ইয়াংগার ঘটনাটির বর্ণনা এভাবে দেন :
ভিসুভিয়াসের স্থলে স্থলে জ্বলে উঠছিলো রাক্ষুসে অগ্নিশিখা, সেগুলোর দীপ্তি রাতের নিকষ অন্ধকারে দেখাচ্ছিলো আরো প্রকট... সূর্যালোক তখন ছিলো পৃথিবীর অন্য কোথাও, কিন্তু এখানে এই রাতের অন্ধকার ছিলো অন্য সকল রাতের চেয়ে গাঢ়। খনন ও ভূমি জরিপে প্রাপ্ত তথ্যের সাহায্যে সিগুরসন, ক্যাশডলার এবং স্পার্কস মিলে আগ্নেয়গিরির ছাইস্তুপের একটি বিস্তারিত স্তরীয় গবেষণা পরিচালনা করেন যে ৭৯ খ্রিষ্টাব্দের ভিসুভিয়াস অগ্নুৎপাত দুইটি দশায় ঘটে, ভিসুভিয়ান এবং পেলিয়ান, যেগুলো ছয়বার পর্যায়ান্বিত হয়েছিলো।
ভিসুভিয়াসের উদ্গিরণকে দেখা হয় মূলত ফ্রেয়াটোম্যাগমাটিক হিসেবে, যেখানে প্রধান শক্তির সরবরাহ এসেছিলো দীর্ঘদিন চুইয়ে আসা সমুদ্রের পানির বাষ্পে রূপান্তরের মাধ্যমে, যা ভূ-অভ্যন্তরে প্রবেশ করে ম্যাগমার সংস্পর্শে আসে মৃত্তিকার ফাটল দিয়ে।
জানেলা, গুরিওলি, পারেশচি এবং লানযা কর্তৃক পরিচালিত ২০০৬ সালের একটি গবেষণায় অগ্নুৎপাতের সাম্যাবস্থার তাপমাত্রা নির্ণয়ের জন্য উক্ত বিশেষজ্ঞগণ পম্পেই ও তার আশপাশ হতে প্রস্তরখন্ড, ছাদের টালি ও প্লাস্টার টুকরো সংগ্রহ করে তাদের চৌম্বকীয় বৈশিষ্ট্য পর্যালোচনা করেন।
তদন্তকারীরা উদ্গিগরণের ঘটনাগুলো ক্রমান্বয়ে তুলে ধরেন নিম্নরূপে। অগ্নুৎপাতের প্রথম দিন বিভিন্ন ক্ষুদ্র টুকরোর সমন্বয়ে গঠিত সাদাপাথরের বর্ষণ চলে কয়েক ঘণ্টাব্যাপী এবং তৈরি করে ৩ সেন্টিমিটার (১.২ ইঞ্চি) পর্যন্ত উঁচু একটি আস্তরণ। ছাদের টালিসমূহ ১২০-১৪০° সেলসিয়াস (২৫০-২৮০° ফারেনহাইট) তাপমাত্রায় উতপ্ত হয়। এই সময়টুকুই উক্ত এলাকা থেকে পালানোর শেষ সুযোগ ছিলো। পরবর্তীতে একটি ধূসর পাথর স্তম্ভ গঠিত হয় এবং ১৮ ঘণ্টা ধরে এর বর্ষণে প্রায় ১০ সেন্টিমিটার (৩.৯ ইঞ্চি) এর একটি স্তর মাটির ওপর তৈরি হয়। এই দুই বর্ষণ ছিলো প্লিনিয়ান দশার অন্তর্ভূক্ত। এসকল মেঘের ধারগুলোর পতনই প্রথম মিশ্রিত পিডিসি আনায়ন করে, যা হারকিউলানেউমের জন্য প্রলয়ংকারী হলেও পম্পেইতে প্রবেশ করেনি।
দ্বিতীয় দিনের সকালে ধূসর মেঘসমূহ বৃহত্তর মাত্রায় পতিত হওয়া শুরু করে, দুইটি বড় ভূমি-স্ফীতির আঘাতে ধ্বংস হয়ে যায় পম্পেই। হেরকুলেনিয়াম এবং তার অধিবাসী সকলের পরিণতি হয় করুণ। প্রথম স্ফীতিটির তাপমাত্রা ছিলো ১৮০ থেকে ২২০° সেলসিয়াসের (৩৬০-৪৩০° ফারেনহাইট) মধ্যে, এবং দ্বিতীয়টির ছিলো ২২০ থেকে ২৬০° সেলসিয়াস (৪৩০-৫০০° ফারেনহাইট)। প্রথমটির অবক্ষেপণের তাপমাত্রা ছিলো ১৪০-৩০০° সেলসিয়াস (২৮০-৫৭০° ফারেনহাইট)।
প্রথম স্ফীতির তাপমাত্রার তারতম্য ঘটে বিভিন্ন স্থাপনার সাথে আন্ত:ক্রিয়ার ফলে। কোনো ঘরবাড়িতে আশ্রয় নেওয়া মানুষজনের পালানোর কোনো উপায় ছিলো না, কেননা শহরটির চারিদিকে তখন উচ্চ তাপমাত্রার গ্যাস বিরাজ করছে যা মুহুর্তেই কাউকে দগ্ধ করতে সক্ষম। সবচেয়ে কম তাপমাত্রা ছিলো ধসে পড়া ছাদের নিম্নে থাকা কক্ষগুলোর, প্রায় ১০০° সেলসিয়াস (২১০° ফারেনহাইট) যা পানির স্ফুটনাংকের সমান। গবেষকরা ধারণা করেন যে পাইরোক্লাসটিক ঢেউয়ের নিচের অংশটি স্থানীয় জমির অবিধির কারণে প্রধান ঢেউ থেকে কিছুটা আলাদা হয়ে যায় এবং আশেপাশের বাতাসের সংস্পর্শে এসে শীতল হয়ে পড়ে। দ্বিতীয় স্ফীতি নাগাদ অবিধিসমূহ লোপ পায়, যার ফলে নগরীটির সকল স্থান বাইরের ন্যায় সমান উতপ্ত হতে থাকে।
ভিসুভিয়াস উদ্গিরণের একমাত্র প্রত্যক্ষদর্শী বর্ণনা পাওয়া যায় তখন ১৭ বছর বয়সী কনিষ্ঠ প্লাইনির লেখা দুইটি চিঠিতে, ওই ঘটনার প্রায় ২৫ বছর পর যা তিনি লেখেন ঐতিহাসিক টাকিটাসের কাছে। তার লেখা একটি চিঠিতে তার চাচার (এল্ডার প্লাইনি) নৌবহর দ্বারা চালানো উদ্ধারকার্যের এবং তা থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন তথ্যের বর্ণণা দেওয়া হয়। অপর লেখনীতে প্লাইনি দা ইয়াংগার ওইদিনের নিজের পর্যবেক্ষণসমূহ তুলে ধরেন।
প্লাইনি দা ইয়াংগার পর্বতের ওপর একটি অস্বাভাবিক ধরনের ঘন মেঘ দ্রুতবেগে উঠতে দেখেন।
এল্ডার প্লাইনি খবর পেয়ে তার নৌবহরের সাহায্যে উদ্ধারকাজ পরিচালনা করার জন্য রওনা দেন। তার ভাইপো প্লাইনি দা ইয়াংগার দিনটাকে স্বাভাবিকভাবে কাটানোর লক্ষ্যে নিজের কাজ করতে থাকেন, কিন্তু সেই রাতেই একটি ভূ-কম্পন তাকে এবং তার মাকে ঘুম থেকে উঠতে বাধ্য করে। ভোরের দিকে আরেকটি কম্পণের পর তাদের মফস্বলের সবাই-ই নিজ বসতি পরিত্যক্ত করে পালিয়ে যায়।
প্লাইনির চাচা জৈষ্ঠ প্লাইনি ছিলেন মিসেনামে অবস্থিত রোমান নৌবহরের দায়িত্বে, এবং ভিসুভিয়াস অগ্নুৎপাতের প্রথম নিদর্শন পাবার সাথে সাথেই তিনি ছোট জাহাজে করে বিষয়টা খতিয়ে দেখতে যান। জাহাজটি নিয়ে রওনা দেবার কিছু আগে তার বন্ধু রেকটিনার (বাসুসের স্ত্রী) তরফ থেকে একজন বার্তাবাহক এসে হাজির হয় এবং তাকে অবগত করে যে একটি ভয়াবহ অগ্নুৎপাতের ঘটনা ঘটেছে, যা থেকে কেবলমাত্র নৌপথে পলায়ন সম্ভব। বার্তাবাহক জৈষ্ঠ প্লাইনির নৌবহরের সাহায্য চাইলে তিনি তৎক্ষণাৎ তার জাহাজগুলোকে উপকূলে উদ্ধারকার্য শুরু করতে প্রেরণ করেন।
তিনি নিজে তার ছোট জাহাজ নিয়ে উপসাগর বরাবর অগ্রসর হতে থাকলে সম্মুখীন হন ঘন ছাই ও পাথরবর্ষণের। তার সাথীরা ফিরে যাবার পরামর্শ দিলে তিনি তাদের মনে করিয়ে দেন যে ‘ভাগ্য সাহসীদের সহায় হয়’ এবং স্টাবিয়েই যাত্রা অব্যাহত রাখেন, যেখানে পম্পোনিয়াউস ছিলেন। পম্পোনিয়াউস ইতিমধ্যেই একটি জাহাজে নিজের মালপত্র নিয়ে প্রস্থান করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, কিন্তু যে হাওয়ায় পাল তুলে প্লাইনি উক্ত জায়গায় আসতে পেরেছিলেন ওই একই বিরূপ বাতাসে কারণে কেউ ওই উপকূল ছেড়ে বের হতে পারছিলেন না।
প্লাইনি ও তার দল পাহাড়ের বিভিন্ন স্থান হতে আগুন নি:সরণ হতে দেখেছিলেন, যেগুলোর ফলে পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলো পুড়ে গেছে বলে তারা ধারণা করেন। এক রাত থাকার পর তার দলকে উক্ত জায়গা ছাড়তে হয় কেননা জমা হতে থাকা বিভিন্ন পদার্থগুলো ক্রমেই বের হবার সকল রাস্তা বন্ধ করে দিচ্ছিলো।তারা প্লাইনির ঘুম ভাঙায় যিনি ওই সময়ে নাক ডাকিয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। তারা সিদ্ধান্ত নেয় যে তারা মাঠ বরাবর চলা শুরু করবে, মাথায় বালিশ বেধে যাতে করে পড়ন্ত পাথর তাদের ক্ষতি করতে না পারে। এভাবে উপকূল পর্যন্ত পৌঁছানোর পরে তারা দেখতে পান যে বাতাস অনুকূল হয়নি, ফলে সেই পথে বের হওয়া সম্ভব ছিলো না। প্লাইনি তীরে বিছানো একটা পালের ওপর শুয়ে পড়েন এবং তার সাথীদের সাহায্য নিয়েও আর উঠতে পারেননি, যারা সবিশেষে স্থলপথের মাধ্যমেই পালাতে বাধ্য হয়। খুব সম্ভবত প্লাইনি সেখানেই মারা যান, যা ব্যাখ্যা করে কেনো তার সাথীরা তাকে রেখেই পালিয়ে আসে। যদিও সুতোনিয়াস একটি ভিন্নতর ঘটনা বর্ণনা করে বলেছেন যে অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যাওয়া রুখতে প্লাইনি তার এক ক্রীতদাসকে আদেশ দেন তাকে হত্যা করার।
তাকিতাসের উদ্দেশ্যে রচিত প্রথম চিঠিতে জৈষ্ঠ প্লাইনির ভাতিজা অনুমান করেন যে তার মৃত্যু হয়েছিলো বিষাক্ত সালফার গ্যাসের মেঘের কারণে, যা তার দুর্বল ফুসফুস সহ্য করতে পারেনি। কিন্তু স্টাবিয়েই এর অবস্থান ছিলো অগ্নু্ৎপাতের স্থান হতে ১৬ কিলোমিটার দূরে এবং প্লাইনির দলের আর কাউকে গ্যাসমেঘজনিত সমস্যায় ভুগতে দেখা যায়নি। যা থেকে ধারণা করা যায় যে প্লাইনি অন্য কোনো কারণে মারা গিয়েছিলেন, যেমন স্ট্রোক বা হার্ট এ্যাটাক।
প্লাইনি দা এল্ডারের পাশাপাশি এই ঘটনায় উল্লেখযোগ্য মৃত্যু ঘটে রোমান কর্মকর্তা আন্তোনিয়ো ফেলিক্সের স্ত্রী ইহুদী রাজকুমারী ড্রুসেলা এবং তার পুত্র আগ্রিপার। ধারণা করা হয় যে কবি সিজিয়াস বাসুসও অগ্নুৎপাতের ঘটনায় মারা যান।
পম্পেই ও আর আশেপাশের এলাকা হতে ২০০৩ সাল নাগাদ ছাইয়ের নিচে মৃতদেহ চাপা পড়ে তৈরি হওয়া প্রায় ১০৪৪টি ছাঁচ উদ্ধার করা সম্ভব হয়, এবং বিক্ষিপ্ত দেহাবশেষ পাওয়া যায় আরো ১০০ জনের। হেরকুলেনিয়ামে পাওয়া গিয়েছে ৩৩২টি দেহাবশেষ (যার মধ্যে ৩০০টি কিছু খিলানযুক্ত ভল্টে ১৯৮০ সালে আবিষ্কৃত)। আবিষ্কৃত দেহগুলো মোট মৃতের কত শতাংশ তা সম্পূর্ণ অজানা।
১০৪৪ টি দেহের মধ্যে আটত্রিশ শতাংশ পাওয়া গিয়েছে ছাইস্তুপে, যার বেশিরভাগই বিভিন্ন স্থাপনার ভেতরে তৈরি হয়েছিলো। এদের মৃত্যু হয়েছিলো মূলত ছাদ ধসে পড়ার কারণে। কিছুসংখ্যক মানুষ মারা গিয়েছেন স্থাপনাগুলোর বাইরে – ছাদ স্লেট ধসে পড়ার দরুন কিংবা আগ্নেয়গিরি দ্বারা নিক্ষিপ্ত বড় পাথরের আঘাতে। আধুনিক ঘটনাবলির সাথে এর পার্থক্য এখানেই, বিভিন্ন অগ্নুৎপাতে গত ৪০০ বছরে ছাইবর্ষণে মৃত্যু হয়েছে মা্ত্র ৪ শতাংশ নিহতের। পম্পেইতে প্রাপ্ত মৃতের বাকি ৬২% এর মৃত্যুর কারণ প্রধানত পাইরোক্লাসটিক স্ফীতিসমূহ কেননা স্ফীতি দ্বারা আলোড়িত স্থানগুলোতেই তাদের মরদেহ পাওয়া গিয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয়েছিলো যে পম্পেই থেকে উদ্ধার করা মরদেহগুলোর অবস্থা ও তাদের দেহে কাপড়ের দ্বারা তৈরি হওয়া রেখা থাকার কারণে এটা অসম্ভাব্য যে উচ্চ তাপমাত্রা তাদের মৃত্যুর অন্যতম কারণ। কিন্তু ২০১০ সালে করা একটি নিরীক্ষায় দেখা যায় যে চতুর্থ পাইরোক্লাসটিক স্ফীতির – যা পম্পেই পর্যন্ত পৌঁছানো প্রথম – তাপমাত্রা ছিলো ৩০০° সেলসিয়াস (৫৭২° ফারেনহাইট)। আগ্নেয়গিরি বিশেষজ্ঞ জিয়ুসেপ্পে মাস্ট্রোলরেঞ্জো, যিনি নিরীক্ষাটির নেতৃত্ব দেন, উল্লেখ করেন যে: “শত শত মানুষকে সেকেন্ডের ভগ্নাংশের মাঝে মেরে ফেলার জন্য এটা যথেষ্ট ছিলো”। হেরকুলেনাম, যা তুলনামূলকভাবে আগ্নেয়গিরির নিকটে ছিলো, টেফরা (আগ্নেয় পাথর) এর বর্ষণ হতে রক্ষা পায় বায়ুপ্রবাহের দিকের কারণে কিন্তু পাইরোক্লাসটিক স্ফীতির মাধ্যমে চাপা পড়ে ২৩ মিটার (৭৫ ফিট) নিচে। এটা সম্ভাব্য যে ওখানে মারা যাওয়া প্রায় সবাই-ই মৃত্যুবরণ করেন এই স্ফীতিগুলোর কারণে, যা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায় প্রাপ্ত মরদেহের মাঝে উচ্চ তাপমা্ত্রার চিহ্ন এবং স্থাপনাগুলোতে কার্বনজারিত কাঠ দেখে।
এই মানুষগুলোর সকলেই আটকা পড়েন তৎকালীন সমুদ্রতীরে এবং মারা যান তাপীয় শকের ফলে কিন্তু আগুনে পুড়ে নয়, যদিও অনেকেই পরবর্তীকালে আংশিকভাবে দগ্ধ হন। খিলানকরা ভল্ট যেখানে দেহসমূহ পাওয়া যায় সেগুলো খুব সম্ভবত ছিলো বোটহাউজ, যদিও সেখানে কোনো নৌকা পাওয়া যায়নি যা থেকে বোঝা যায় যে হয়তো অনেকে সেগুলোতে পালানোর সুযোগ পেয়েছিলো। সেখানে মানুষ জড়ো হয়েছিলো প্রতি বর্গমিটারে তিনজন করে। এখন পর্যন্ত উপকূলের মাত্র ৮৫ মিটার খনন করা হয়েছে, বাকি অংশটুকুতে এখনও হাজার হাজার মৃতদেহ থাকতে পারে।
গত পাঁচ শতাব্দী ধরে প্রকাশিত হওয়া বিভিন্ন নিবন্ধে ভিসুভিয়াসে অগ্নুৎপাতের তারিখ হিসেবে ৭৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৪শে আগস্টকে ধরা হয়েছে। এই তারিখটির প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায় ১৫০৮ সালে মুদ্রিত প্লাইনি দা ইয়াংগার ও রোমান ইতিহাসবিদ টাকিটাসের মাঝে লেনদেন হওয়া চিঠিতে, যা লেখাই হয়েছিলো উদ্গিরণের ঘটনার ২৫ বছর পরে। প্লাইনি এই ঘটনার একজন প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন এবং তিনিই একমাত্র যিনি এ সম্পর্কে লিখিত বর্ণনা রেখে গিয়েছেন। মুদ্রিত হবার আগে চৌদ্দশ বছর বছর ধরে তার লেখা চিঠিতে বারংবার হাতে অনুলিপিত হতে গিয়ে হয়তো আসল তারিখটি হারিয়ে গিয়েছে। বিশেষজ্ঞরা ধারণা করেন যে প্লাইনি কর্তৃক প্রদত্ত তারিখ হতে পারে: ২৪শে আগস্ট, ৩০শে অক্টোবর, পহেলা নভেম্বর বা ২৩শে নভেম্বর।এরকম অদ্ভুত ও ছড়ানো-ছিটানো অনুমান এসেছে মূলত রোমানদের পঞ্জিকা গণনার বিশেষ নিয়মের কারণে। বিভিন্ন মধ্যযুগীয় অনুলিপিতে – যদিও সরাসরি কোনো রোমান লিপির অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি – তারিখের যেসব তথ্য দেওয়া আছে যা কমবেশি ২৪শে আগস্টকেই নির্দেশ করে, এবং ধ্বংসপ্রাপ্ত শহরগুলোর আবিষ্কার হবার পর একবিংশ শতাব্দীতে এই তারিখটিই সর্বজন স্বীকৃত হয়েছিলো এবং পম্পেই ও হেরকুলেনিয়াম নিয়ে রচিত প্রায় সকল পুস্তকেও এটাই উল্লেখিত।
কিন্তু, ২০১৮ সালের অক্টোবরে, ইটালিয় প্রত্নতত্ত্ববিদগণ বিবৃত করেন যে সদ্যপ্রাপ্ত একটি লিপিতে ভিসুভিয়াস উদ্গিরণের তারিখ হিসেবে ১৭ অক্টোবরের উল্লেখ পাওয়া গিয়েছে, যা প্লাইনির চিঠির অনুলিপিতে ভুল তারিখ আসার তত্ত্ব সমর্থন এবং ২৪শে আগস্টের ধারণাকে বাতিল করে।
অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষদিক হতে প্রত্নতত্ত্ববিদগণের একটি ক্ষুদ্র অংশ প্রস্তাব করে আসছেন যে উদ্গিরণের সূচনা হয়েছিলো আগস্টের ২৪ তারিখের পর, হেমন্তের মাঝামাঝিতে, নতুবা অক্টোবর বা নভেম্বরে। ১৭৯৭ সালে গবেষক কার্লো রসিনি বিবরণ দেন যে পম্পেই এবং হেরকুলেনিয়ামের খনন হতে হেমন্তকালীন ফলের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে, গ্রীষ্মকালের নয়।
ফ্লাভিয়ান রাজবংশের সম্রাট টাইটাস (শাসনকাল জুন ২৪, ৭৯ হতে সেপ্টেম্বর ১৩, ৮১) যুদ্ধক্ষেত্রে বিপুল সাফল্য অর্জন করেন (তন্মধ্যে অন্যতম ছিলো জেরুজালেম উপাসনালয়ের দখল নেওয়া), তার প্রশাসন তাই এসব সদা বর্ধমান অর্জনের সম্মানে বিভিন্ন মুদ্রা তৈরি করে। প্রতিটি মুদ্রায় জায়গা কম থাকায় টাইটাসের কীর্তিগুলো রহস্যময় গুপ্তলিপির মাধ্যমে ছাপানো হতো। টাইটাসে শাসনামলের শুরুর দিকের এরকম দুইটি মু্দ্রা পাওয়া যায় পম্পেইয়ের ‘হাউজ অফ গোল্ডেন ব্রেসলেটে’। যদিও মুদ্রাগুলোর তৈরি করার সময় নিয়ে বিতর্ক রয়েছে, ব্রিটিশ জাদুঘরের মুদ্রাবিশেষজ্ঞ রিচার্ড অ্যাবডির মতে পম্পেইয়ের ওখানে প্রাপ্ত মুদ্রাগুলোর মধ্যে সর্বশেষগুলো মুদ্রিত হয়েছিলো ২৪শে জুনে (টাইটাসের শাসনের প্রথম দিন) বা তার পরে এবং পহেলা সেপ্টেম্বর, ৭৯ সালের আগে। অ্যাবডি বর্ণনা দেন যে “এটা লক্ষণীয় যে দুটো মুদ্রাই ছাপা হবার দুই মাসের মধ্যে প্রচলিত হয়েছিলো এবং (ভিসুভিয়াস) উদ্গিরণের পূর্বেই পম্পেই পৌঁছেছিলো”। মাউন্ট ভিসুভিয়াস পর্বতের চারদিকের পরিবেশ দেখে মনে হল এখনও সেখানে প্রায় ২০০০ বছর আগের সেই অগ্ন্যুৎপাতের গন্ধ রয়ে গেছে। পম্পেই নগরীর আকাশ বাতাস আজও যেন বয়ে বেড়াচ্ছে দুই হাজার বছর আগের জলন্ত মৃতদেহের নির্মম আকুতি।
ডক্টর আনিছুর রহমান আনিছ
লেখক, আইন গবেষক
বিশেষ প্রতিনিধিঃ সাপ্তাহিক বাংলা সংলাপ
উপস্থাপকঃ বেতার বাংলা রেডিও লন্ডন
সদস্যঃ লন্ডন বাংলা প্রেস ক্লাব

25/09/2023

শুনছেন এবং দেখছেন বেতার বাংলা রেডিও লন্ডন থেকে লাইভ ‘সুরমা পাড়ের ঢেউ’ অনুষ্ঠান
You are listening ‘Shurma Parer Dheu’ on Betar Bangla Radio London on 92fm, DAB, Facebook and YouTube.
প্রতি সোমবারঃ রাত ১০টা-১১টা (লন্ডন সময়), রাত ৩টা- ৪টা (বাংলাদেশ সময়)
Today’s Topics: US visa sanctions and its impact on the next election.
উপস্থাপনায়ঃ ডক্টর আনিছুর রহমান আনিছ

27/08/2023

27 August 2023:
জাতীয় শোক দিবসের আলোচনাঃ ফেসবুক লাইভঃ আজ বাংলাদেশ সময়-রাত ১০টা, জার্মান সময়- বিকাল ৬টা, যুক্তরাজ্য সময়- বিকাল ৫টাঃ
১৫ই আগস্টের মূল নীল নকশাকারী জেনারেল জিয়া, সুবিধাভোগী জেনারেল এরশাদ;
বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদী রাষ্ট্রে পরিনত করার জন্য জঙ্গিবাদ সৃষ্টিতে সরাসরি মদদ দিয়েছে বিএনপি-জামাত সরকার!
আগামী প্রজন্মের সামনে ১৫ই আগস্ট পৃথিবীর জঘন্যতম হত্যাকান্ডের পূর্নাঙ্গ বিচার ও কুশীলবদের মুখোশ উন্মেচন করা আজ সময়ের দাবী।

HOST: ডক্টর আনিছুর রহমান আনিছ
প্রচার সম্পাদকঃ লন্ডন মহানগর আওয়ামীলীগ
প্রতিস্টাতা আহ্বায়কঃ সর্ব ইউরোপীয় বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন
যুক্ত হবেনঃ
* ইউনুস আলী খান, সিনিয়র সহ সভাপতি, জার্মান আওয়ামীলীগ
প্রতিস্টাতা সভাপতিঃ বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন, জার্মানি
* ডক্টর শাখাওয়াত হসেইন,
এসোসিয়েট প্রফেসর, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
*এডভোকেট অমিত দেব
সাবেক সহ সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, কেন্দ্রীয় সংসদ
* কবির মিয়া, সহ সভাপতি, তাড়াইল উপজেলা ছাত্রলীগ, কিশোরগঞ্জ

27/08/2023

Live from Hewitts fruit farm@ Orpington , kent , UK

27/08/2023

জাতীয় শোক দিবসের আলোচনাঃ ফেসবুক লাইভঃ আজ বাংলাদেশ সময়-রাত ১০টা, জার্মান সময়- বিকাল ৬টা, যুক্তরাজ্য সময়- বিকাল ৫টাঃ
১৫ই আগস্টের মূল নীল নকশাকারী জেনারেল জিয়া, সুবিধাভোগী জেনারেল এরশাদ;
বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদী রাষ্ট্রে পরিনত করার জন্য জঙ্গিবাদ সৃষ্টিতে সরাসরি মদদ দিয়েছে বিএনপি-জামাত সরকার!
আগামী প্রজন্মের সামনে ১৫ই আগস্ট পৃথিবীর জঘন্যতম হত্যাকান্ডের পূর্নাঙ্গ বিচার ও কুশীলবদের মুখোশ উন্মেচন করা আজ সময়ের দাবী।

HOST: ডক্টর আনিছুর রহমান আনিছ
প্রচার সম্পাদকঃ লন্ডন মহানগর আওয়ামীলীগ
প্রতিস্টাতা আহ্বায়কঃ সর্ব ইউরোপীয় বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন
যুক্ত হবেনঃ
* ইউনুস আলী খান, সিনিয়র সহ সভাপতি, জার্মান আওয়ামীলীগ
প্রতিস্টাতা সভাপতিঃ বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন, জার্মানি
* ডক্টর শাখাওয়াত হসেইন,
এসোসিয়েট প্রফেসর, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
*এডভোকেট অমিত দেব
সাবেক সহ সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, কেন্দ্রীয় সংসদ
* কবির মিয়া, সহ সভাপতি, তাড়াইল উপজেলা ছাত্রলীগ, কিশোরগঞ্জ

06/08/2023

যুক্তরাজ্যের অভিবাসন ভিসা নীতিতে ব্যাপক পরিবর্তন! ইমপ্যাক্ট এবং এফেক্ট।
ডক্টর আনিছুর রহমান আনিছ

05/08/2023

যুক্তরাজ্যে নতুন মহামারীর আশঙ্কাঃ
এতে ৮৪০,০০০ মানুষ মারা যেতে পারে,
১.৩ মিলিয়ন লোকের হাসপাতালে চিকিৎসা এবং দীর্ঘমেয়াদী লকডাউন প্রয়োজন হতে পারেঃ
মহামারী ৯ মাস স্থায়ী থাকবে, এতে অর্থনীতি ক্ষতি হবে ১০ বিলিয়ন পাউন্ড;
ডক্টর আনিছুর রহমান আনিছ

03/08/2023

পপের দেশ ভ্যাটিকান সিটি থেকে ফিরে (ভ্যাটিকান, ইতালী)

31/07/2023

শুনছেন বেতার বাংলা রেডিও লন্ডন থেকে ‘সুরমা পাড়ের ঢেউ’ অনুষ্ঠান
You are listening Surma Parer Dheu on Betar Bangla Radio, London, 92fm, DAB, Facebook and YouTube.
উপস্থাপনায়ঃ ডক্টর আনিছুর রহমান

30/07/2023
Want your practice to be the top-listed Law Practice in London?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

23 June: Our youngest son Shahriyar Shafin’s graduation , London , 23rd June 2023আমাদের কনিস্ট সন্তান শাহরিয়ার শাফিনের গ...
23 June: Our youngest son Shahriyar Shafin’s graduation , London , 23rd June 2023আমাদের কনিস্ট সন্তান শাহরিয়ার শাফিনের গ...
Had opportunity to meet with Cllr Nazma Rahman, the Mayor of the London Borough of Camden and Cllr Rahima Rahman, Chair/...
বিশ্ব নেতৃবৃন্দ যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার ভূয়সী প্রশংসা করছেন ঠিক তখনি দেশদ্রোহী একটি চক...
সুপ্রিম কোর্টের কতিপয় আইনজীবী দ্বারা বয়োজ্যেষ্ঠ আইনজীবির উপর হামলা ন্যক্কারজনক!
পার্লামেন্টে বিতর্কিত অবৈধ অভিবাসন বিল পাস, দেশজুড়ে সমালোচনার ঝড়; ডক্টর আনিছুর রহমান আনিছ
Assalamuwalaikum, EID MUBARAK: May this Eid bring the blessings for you, your family and the entire humanity that we can...

Telephone

Website

Address


London

Other Lawyers & Law Firms in London (show all)
Ortega-Medina & Associates Ortega-Medina & Associates
Niddry Lodge, 51 Holland Street
London, W87JB

Ortega-Medina & Associates is a US Business Immigration and Media Law Firm based in London, UK.

The AIRE Centre The AIRE Centre
17 Russell Square
London, WC1B5

The AIRE Centre – Advice on Individual Rights in Europe - A specialist charity whose mission is to use the power of European law to protect your human rights.

Goodge Law Goodge Law
38 Great Portland Street
London, W1W8QY

Our expertise covers Personal Injury & Medical Negligence claims, Landlord & Tenant issues and others

A City Law Firm (London Solicitors) A City Law Firm (London Solicitors)
64 Clifton Street
London, EC2A4HB

Big firm expertise with a personal touch. Where innovation meets personal service. Founder Focused

Mishcon de Reya LLP Mishcon de Reya LLP
Africa House, 70 Kingsway
London, WC2B6AH

London firm offering a wide range of legal services to companies and individuals.

Tower Hamlets Law Centre Tower Hamlets Law Centre
Unit 1, St. Anne Street, Off 789 Commercial Road
London, E147HG

We provide specialist legal advice and representation, mainly for free, and mainly to people who live or work in Tower Hamlets. We believe nobody should be excluded from access to ...

Surjj Legal Surjj Legal
Devonshire House, 582 Honeypot Lane, Stanmore
London, HA71JS

Surjj Legal offers a wide range of legal services to individuals and organizations providing educate

UK Law & Immigration UK Law & Immigration
121 Law Associates, Barking Enterprise Centre, 50 Cambridge London Road
London, IG118FG

About UK immigration.

Rikk Law Rikk Law
71-75, Shelton Street, Covent Garden
London, WC2H9JQ

At Rikk, we provide legal support for businesses on an international level. We provide a collection of services that offer quick and efficient resolution to legal difficulties of...

Oikonomakis Christos Global Law Firm Oikonomakis Christos Global Law Firm
63-66 Hatton Garden
London, EC1N8LE

Afsal Solicitor Afsal Solicitor
2 Heigham Road
London, E62JG

Solicitor practicing in UK

Redfern Legal LLP Redfern Legal LLP
7 Henrietta Street, Covent Garden
London, WC2E8PS

Redfern Legal is a boutique business law firm based in Central London.