bangladesh crime watch

ফ্যা*সি* স্ট শে*খ হা*সিনা *র দোসর জাপান আ*ওয়া*মী লী *গের স ভা পতি সাকুরা সাবের। খু*নি জিয়াউল হাসান আর সাবেক এস* এস *এফ ডিজি মুজিবরের ব্যবসায়ী পার্টনার।

সা বেক* সে না প্র ধান শফিউলের ভাই এই লোক ঢাকা, গোপালগঞ্জসহ নানা স্থানে ভুমিদ*খ ল কারী। ঢাকা ক্যা ন্ট নমেন্ট, গুলশানসহ স র কা রের অসংখ্য খাস জমি দ*খল করেছে এর কোম্পানি বিজে গ্রুপ। নামে বেনামে অবৈধ গাড়ির বিজনেস করে টাকা কামানোর পর এখন গুলশানে স্পা সেন্টার এর নামে বিভিন্ন ক্ষম তা সীনদের না রী সা প্লা ই দিয়ে নেটওয়ার্ক ধরে রাখে এই রহ স্যময় লোক। যার সাথে জড়িত তার দ্বিতীয় স্ত্রী। এদের দখলকরা জমি ও প্রতিষ্ঠান কবে স্বাধীন করা হবে?

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে বহিষ্কৃত আশরাফুল আলম খোকন দাবি করেন তিনি উচ্চশিক্ষার জন্য মার্কিন মুল্লুকে পাড়ি জমিয়েছেন।সেখানে তিনি করেন না কোন চাকরি। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়েও ছিল তার বেতন এক লক্ষ টাকা। কিন্তু আমেরিকাতে এখন তিনি ২০ কোটি টাকার দুই বাড়ির মালিক।

আমাদের সকল প্রতিষ্ঠানকে সাপোর্ট করুন

facebook.com/CCRAB.org
facebook.com/politicalcrimeinbangladesh
facebook.com/bangladeshcrimewatch.org
facebook.com/nagoriksupporter

স্থাপত্য অধিদপ্তরের দূর্নীতিচার্য জয়নুল আবেদীন

অবৈধ ক্যামিকেল ব্যাবসায়ী ও নকল ভায়াগ্রা উতপাদক পলাশের এক বান্ধবীর সন্ধান মিলেছে । যাকে পলাশ এই গাড়িটি কিনে দিয়েছে। যার ডকুমেন্টস ও সিসিটিভি ফুটেজ এসেছে আমাদের হাতে। এছাড়াও বনশ্রীতে কিনে দিয়েছে একটি ফ্ল্যাট । এছাড়াও আরও কয়েক কোটি টাকার সম্পদ গড়ে দিয়েছে এই বান্ধবীকে পলাশ। এমনকি এই বান্ধবীকে বিয়ে করার জন্য তার দুই বউকে তালাকও দিতে চেয়েছিল।

হুন্ডি আর চামড়ার সিন্ডিকেট করে দেশকে ডোবাচ্ছে পলাশ

দেশের অর্থনীতি এই মুহুর্তে যে ভয়াবহ অবস্থানে এসে দাড়িয়েছে, তার জন্য দায়ী করা হয় অর্থ পাচারকে। কোনভাবেই এই অর্থচার রোধ করা যাচ্ছে না৷ আর এই অর্থপাচারের অন্যতম মাধ্যম হুন্ডি ব্যাবসা৷ যেই ব্যাবসা করে দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করছে ক্যামিকেল ব্যাবসায়ী পলাশ৷

পলাশের পুরান ঢাকার দোকানটি আসলে হুন্ডি ব্যাবসার জেন্দ্র। দেশের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে আছে এই পলাশের হুন্ডি নেটওয়ার্ক। পলাশের বাড়ি কুনিল্লা হলেও, সে অবৈধ কাজের জন্য ব্যাবহার কিরে যশোর, নাটোর, রাজশাহীসহ বেশ কিছু জায়গার ব্যাংক একাউন্ট। যেগুলোর ডিটেইলস এসেছে আমাদের হাতে।

এছাড়াও বিভিন্ন ব্যাবসায়ীদের কালো টাকা বিদেশে পাচারের টপ দেয়ার জন্য নিজের স্ত্রী লাকিকে ব্যাবহার করেন পলাশ৷ আমাদের অনুসন্ধান বলছে, লাকি বিভিন্ন ব্যাবসায়ী বিছানা গরম করেন মূলত অর্থ পাচারের অফার দেয়ার জন্যও।

এদিকে ঈদের পর যে চামড়া সিন্ডিকেট নিয়ে এত আলোচনা হচ্ছে। সেই সিন্ডিকেটেরও অন্যতম হোতা এই পলাশ। এই মুহুর্তে দেশ ও জাতির জন্য ভয়ংকর এক শত্রু এই পলাশ। যিনি তার কুকর্ম ফাস হয়ে যাওয়াতে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাবার জন্য বিভিন্ন জায়গায় দেন-দরবার করছে। পাসপোর্ট নিয়ে ছুটছেন বিভিন্ন জায়গা ভিসার জন্য৷ ঈদের ছুটির জন্য এখনও পালিয়ে যেতে পারছে না এই নব্য পাপিয়া দম্পত্তি হিসেবে পরিচিতি পাওয়া 'পলাশ-লাকি'।

আজগর আলী কালু শেখ । গোপালগঞ্জের এক সময়ের ছিনতাইকারী ঢাকায় এসে হয়েছে যুব নেতা। এখন জাতীয় পার্টির নেতা পরিচয় দেয় সে সব জায়গায়। আদোতে সে , নারী সাপ্লায়ার ও অবৈধ মাদক উৎপাদনকারী লাকি-পলাশ দম্পত্তির গাড়ির ড্রাইভার। তবে তার মূল কাজ পলাশের মিডোফোর্ডের অবৈধ ঔষধ কারখানায় উৎপাদিত দুই নাম্বার ভায়গ্রা এবং ইয়াবা বিভিন্ন জ্যাগায় ডিস্ট্রিবিউশোন করা। পাশাপাশি পলাশ-লাকির নারী সাপ্লাইয়ের কাজেরও অন্যতম সহকারী সে। নিজেও নিয়মিত সময় কাটান এসব নারীদের সাথে। তার সম্পর্কেও এসেছে বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর তথ্য। তার ব্যাপারেও আমরা খোজ খবর করছি। যা নিয়ে আসছে আমাদের বিস্তারিত রিপোর্ট।