অবাক পৃথিবী
The silent world gains sound with the combined tune of man and nature which have not been tried to understand by us.... is the reason to create this page.
#অবাক_পৃথিবী নিবেদিত #প্রেমের_কবি
কবিগুরুর জন্মদিনে পেজের বিশেষ "শ্রদ্ধাঞ্জলি"।
শিল্পী: সঞ্চারী সাহা, মালদা
রবীন্দ্রনাথের মতো প্রেমিক পুরুষ বাংলা সাহিত্যে দ্বিতীয়টি নেই— দেড় শতাব্দী পর এসে নতুন করে এ কথাটি বলার প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না। তার মতো কামগন্ধহীন সূক্ষ্ম প্রেমের প্রকাশ আর কোনো কবির মধ্যে দেখা যায় না। তার প্রেমানুভূতির প্রধান বৈশিষ্ট্যই হচ্ছে, এর সঙ্গে কবি গভীরভাবে লিপ্ত থাকেন। এ কারণে রবীন্দ্রনাথের মানবপ্রেম, ঈশ্বরপ্রেম, প্রকৃতিপ্রেম, নারীপ্রেম সমান আবেগ আর আন্তরিকতায় রূপায়িত। রবীন্দ্রনাথের প্রকৃতি প্রেমের যে কোনো কবিতাকে বা ঈশ্বরপ্রেমের যে কোনো কবিতাকে শিক্ষিত বাঙালি প্রেমিক তার প্রেমিকার উদ্দেশে নিবেদন করতে পারে। যুগে যুগে করেছেও তাই। রবীন্দ্রনাথের গানের ক্ষেত্রে এ ঘটনা বোধ করি সবচেয়ে বেশি ঘটেছে। রবীন্দ্রনাথ যখন বলেন, আমার হিয়ার মাঝে লুকিয়ে ছিলে দেখতে আমি পাই নি/ তোমায় দেখতে আমি পাই নি/ বাহির-পানে চোখ মেলেছি, আমার হৃদয়-পানে চাই নি।। তখন মনে হয় এ বুঝি প্রেমিকার উদ্দেশে প্রেমিকের কথা। কিন্তু এটা আদৌ নারীপ্রেমের কবিতা নয়। এভাবে রবীন্দ্রনাথের কবিতা যুগ যুগ ধরে শিক্ষিত বাঙালি প্রেমিক হৃদয়ের অব্যক্ত কথাকে ব্যক্ত করে চলেছে।
সঞ্চারী সাহা একজন প্রতিশ্রুতিময় শিল্পী যাঁর সব ধরনের গানে অবাধ যাতয়াত। যিনি অনায়াসে কঠিন সুরের গানগুলিকে লতার মত জড়িয়ে ধরতে পারেন আবার গভীর ভাবময় গানগুলিও তাঁর কণ্ঠে নিশিথিনী রূপ পায়। কণ্ঠের গভীরতা তাঁর যেহেতু একটি বিশেষ সম্পদ তাই প্রেমের গানে তিনি তুলনাবিহীন। রবীন্দ্রনাথের গানের বিশেষ গায়কীর তিনি তোয়াক্কা করেন না বরং কথা-সুরের আত্মিক প্রকাশময়তাকে তিনি বেশি গুরুত্ব দেন। এই গানটিতে তিনি উজাড় করে দিয়েছেন প্রেমের অতীন্দ্রিয় সূক্ষ্ম অনুভূতিকে যা অন্যদিকে রবীন্দ্র গানের একটি বিশেষ চিহ্নিত দিক।
আসুন আমরা কবিগুরুর জন্মদিনে এই গানের মধ্যে দিয়েই কবির প্রতি আমাদের বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করি। সবাই ভালো থাকবেন।
Media partner: https://youtube.com/?si=AtxFpOMdBbDEDOOP
Sanchari Saha Malda
#অবাক_পৃথিবী presents "তাই তো আইলাম সাগরে..."
#শিল্পী মাস্টার অদ্রিজ, মালদা
কথা, সুর, মূল শিল্পী: তাশরীফ খান
#ভাইরাল
#দিনের_শেষে #বিশ্ব_সংগীত_দিবস #গানমেলা_মেগা_অডিশন #বিশ্ব_কবিতা_দিবস #কবিতার_দিন #মনোময় #ভূপেন_হাজারিকা-র #অবাক_পৃথিবী_LIVE ্ডাঘর #বসন্তোৎসব #তাই_তো_আইলাম_সাগরে...
Media Partner: cndz
https://youtube.com/?si=rW-fRYMeuN6CQxcU
Adriz Bandyopadhyay, Malda
#অবাক_পৃথিবী presents "রাগ-অনুরাগ(নবম পর্ব)"
শ্রেণি: টপ্পা
শিল্পী: অর্পিতা মৈত্র ও অমৃতা মৈত্র, মালদা
তবলায়: স্নেহাশিস কর্মকার
*** টপ্পা ভারতীয় আধা-শাস্ত্রীয় কণ্ঠ সঙ্গীতের একটি রূপ । এর বিশেষত্ব হল দ্রুত, সূক্ষ্ম এবং গাঁটছড়া নির্মাণের উপর ভিত্তি করে একটি ঘূর্ণায়মান গতি। এর সুরগুলি সুরেলা এবং মধুর এবং প্রেমিকের মানসিক বিস্ফোরণকে চিত্রিত করে। ট্যাপ্পে (বহুবচন) বেশিরভাগ গান গাইতেন গায়িকারা, যারা বাইজি নামে পরিচিত হত রাজদরবারে।
অষ্টাদশ শতকের শেষভাগে পাঞ্জাব অঞ্চলের লোকগীতি টপ্পা গানের প্রচলন শুরু হয়। প্রধানত উটের গাড়ি চালকের মুখেই টপ্পা গান বেশি শোনা যেত। শোরী মিয়া (১৭৪২-১৭৯২) নামে একজন সঙ্গীতজ্ঞ টপ্পা গানগুলোকে সাঙ্গিতিক আদর্শে সাজিয়ে সম্পূর্ণ আলাদা একটি গায়ন পদ্ধতি উদ্ভাবন করেন। এ পদ্ধতি অনুসরণ করে রামনিধি গুপ্ত বা নিধু বাবু (১৭৪১-১৮৩৯) বাংলা টপ্পা রচনা করেন।
টপ্পা ছিল রাজপুতনার উষ্ট্র চালকদের গীত। শোনা যায়, মধ্যপ্রাচ্য থেকে যেসব বণিক উটের পিঠে চেপে বাণিজ্য করতে আসত, তারা সারারাত নিম্নস্বরে টপ্পার মতো একপ্রকার গান গাইতে গাইতে আসত। তাদের গানের দানাদার তানকেই বলা হতো ‘জমজমা’। আসলে জমজমা শব্দে ‘দলবদ্ধ উষ্ট্র’ বোঝায়। সাধারণভাব উষ্ট্রবিহারিদের গানও এই শব্দের আওতায় এসে গেছে। লাহোরে উট বদল হতো। এই লাহোর থেকেই টপ্পার চলটি ভারতীয় সংগীতে অনুপ্রবিষ্ট হয়েছে।
Media partner: cndz/chhandriz
Link: https://youtube.com/?si=Z00GowtLOYTpoWwh
Singer: Arpita Maitra & Amrita Maitra, Malda
#অবাক_পৃথিবী নিবেদিত আগমনী।
কাজী নজরুল ইসলামের বোধন সঙ্গীত।
ভুবনময়ী ভবনে এসো সীমার মাঝে এসো অসীমা।
শিল্পী: শ্রীমতী নিলুফা পারভিন, মালদা।
তবলা: সাগর অধিকারী।
গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবর (আশ্বিন-কার্তিক ১৩৪২) মাসে, টুইন কোম্পানি গানটির রেকর্ড প্রকাশ করেছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৬ বৎসর ৪ মাস।
# #শিল্পী নিলুফা পারভীন। নজরুল গীতির জগতে একটি উজ্জ্বল নাম। বাবা স্বর্গীয় মোঃ মনসুর আলী। সঙ্গীত পরিবারে জন্ম হওয়ায় অস্থিমজ্জায় সঙ্গীতের প্রবাহ। গানের কানটা ছোট থেকেই তৈরি। নজরুলের গান খুঁজে পেলেন মুক্তির আনন্দ। ছোট থেকেই ভালোবেসে মিষ্টি মেয়েটিকে কোলে করে মঞ্চে তুলে দিত বড়রা। সেই থেকে আজপর্যন্ত নিরলস সঙ্গীত চর্চায় ব্রতী। আত্মমুখী নম্র স্বভাবের মেয়েটি আজ পেশায় শিক্ষক, কিন্তু বাকি সময়টা সঙ্গীতের রসে নিমগ্না থাকেন।
সংগীত চর্চা শুরু মাসি নাদিরা খাতুনের কাছে। পরবর্তীতে উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিখা হয় ইউনুস খান জির পদতলে বসে। ২০০৪ সালে বঙ্গীয় সঙ্গীত পরিষদ থেকে সংগীত বিভাকর উত্তীর্ণ এবং সাথে সাথে নজরুল গীতি শেখা শুরু রুমঝুম মিত্র, শ্রী আশীষ উপাধ্যায়, নুপুর ধর গুণের কাছে এবং ২০০৪ _০৫ এ নজরুল গীতিতে সংগীত বিশারদ ও ও গোল্ড মেডেল লাভ সর্বভারতীয় সঙ্গীত ও সংস্কৃতি পরিষদ থেকে। ২০০৫-০৬ সালে গভর্নমেন্ট অফ ইন্ডিয়ার মিনিস্ট্রি অফ কালচার, দিল্লী থেকে স্কলারশিপ পান দুই বছরের জন্য নজরুল গীতিতে।
শিল্পীর উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করে অবাক পৃথিবী fb পেজ।
সবাইকে শারদীয় দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা।
সুন্দর কাটুক আগামীর দিনগুলি।
Media Partner:
https://youtube.com/?si=bWpl_hxj9p0kslKw
Nilufa Parveen, Malda
#অবাক_পৃথিবী নিবেদিত #আগমনী
"তিন কন্যের গান"
দেবী পক্ষের সূচনায় পেজের বিশেষ অনুষ্ঠান।
তৃতীয় কন্যে: সুতপা ভট্টাচার্য, উত্তর ২৪ পরগনা
শিল্পীকে এবং পেজের শুভানুধ্যায়ীদের জানাই শারদীয়া শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা। শিশির ভেজা আকাশে বাতাসে পুজো পুজো গন্ধ। প্রকৃতি সেজে উঠেছে শিউলি, কাশ পদ্ম আর দোপাটিতে। মা আসছেন মর্ত্যধামে। সেই আনন্দে আসুন আমরা সবাই সমস্ত বিভেদ ভুলে মেতে উঠি আনন্দে। সবাই খুব ভালো থাকবেন।
media partner: cndz/chhandriz
https://youtube.com/channel/UCLOEKn4tZRV6UiaHJldGerg
Sutapa Bhatterjee, North 24 pgns
#অবাক_পৃথিবী নিবেদিত #আগমনী
"তিন কন্যের গান"
দেবী পক্ষের সূচনায় পেজের বিশেষ অনুষ্ঠান।
দ্বিতীয় কন্যে: পিউ সরকার, জলপাইগুড়ি
শিল্পীকে এবং পেজের শুভানুধ্যায়ীদের জানাই শারদীয়া শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা। শিশির ভেজা আকাশে বাতাসে পুজো পুজো গন্ধ। প্রকৃতি সেজে উঠেছে শিউলি, কাশ পদ্ম আর দোপাটিতে। মা আসছেন মর্ত্যধামে। সেই আনন্দে আসুন আমরা সবাই সমস্ত বিভেদ ভুলে মেতে উঠি আনন্দে। সবাই খুব ভালো থাকবেন।
media partner: cndz/chhandriz
https://youtube.com/channel/UCLOEKn4tZRV6UiaHJldGerg
Piu Sarcar, Jalpaiguri
#অবাক_পৃথিবী নিবেদিত #আগমনী
"তিন কন্যের গান"
দেবী পক্ষের সূচনায় পেজের বিশেষ অনুষ্ঠান।
প্রথম কন্যে: দীপান্বিতা চক্রবর্ত্তী, মালদা
শিল্পীকে এবং পেজের শুভানুধ্যায়ীদের জানাই শারদীয়া শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা। শিশির ভেজা আকাশে বাতাসে পুজো পুজো গন্ধ। প্রকৃতি সেজে উঠেছে শিউলি, কাশ পদ্ম আর দোপাটিতে। মা আসছেন মর্ত্যধামে। সেই আনন্দে আসুন আমরা সবাই সমস্ত বিভেদ ভুলে মেতে উঠি আনন্দে। সবাই খুব ভালো থাকবেন।
media partner: cndz/chhandriz
https://youtube.com/channel/UCLOEKn4tZRV6UiaHJldGerg
Dipanwita Chakraborty, Malda
#অবাক_পৃথিবী presents
"শিক্ষক দিবস"
Speaker: Dilip Das
#শিক্ষক_দিবস
If wisdom is the application of the knowledge to create value (Bertrand Russell), Sri Radhakrishnan is rightly "A MAN OF WISDOM ". We, the entire countrymen, on his auspicious Birth Anniversary, the 5th Sept, Pay our homage to his departed soul, an epitome of Sacrifice, Dedication, Humbleness nd Austerity.
Experienced English Teacher with a demonstrated history of working in the education management industry. Skilled in Microsoft Word, Teaching English as a Foreign Language, Public Speaking, Management, and Leadership. Strong education professional with a Bachelor’s Degree focused in BACHELOR OF EDUCATION from Bangalore University.
Dilip Das's Biography #
M.A in Sociology from Dr Bhimrao Ambedkar University,Agra,MA in English literature from Mohorshi Dayanand Saraswati,Ajmeer,MA in English Language Teaching from Netaji Open,University, Kolkata, BE(Electronic Engg.),IAF,Kargil War Warrior and Served in Indian Air force around 18 years in Missille Technology and worked as a technical instructor in no 17 Tettra school,IAF,Vadodora,Gujrat.
Worked as an academic councillor,IGNOU.worked as an Asstt. teacher in Manik Nagar High School Murshidabad.Attended and presented papers in several UGC sponsored National and international seminars and conference. Presently working as an Asstt. Teacher in Narhatta GS High School , English Bazar,Malda.Faculty of IELTS,TOEFL and English language in Phoenix spoken English Institute Malda.
Co-author of the following books:
1. Indian Social problems.
2. Images of Indian Women- The Voice Unheard.
3 Samajtatwer Pratyay O Dharanasutra.
Author:
You can Learn and Explore.
Author Phoenix Spoken English.
Thanks to Mr.Dilip Das from the end of "অবাক পৃথিবী" fb page on this
auspicious day.
Courtesy: https://www.youtube.com/channel/UCLOEKn4tZRV6UiaHJldGerg
#অবাক_পৃথিবী presents
"শিক্ষক দিবস, তাৎপর্য ও বিশ্লেষণ"
আলোচক: রাষ্ট্রপতি পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক(মানিকচক শিক্ষায়তন) সম্মাননীয় জ্যোতিভূষণ পাঠক মহাশয়।
দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা, শিক্ষক-ছাত্র-অভিভাবক সু-সম্পর্ক বজায় রেখে, গঙ্গাতীরের একটি অবহেলিত গ্রামকে কেন্দ্র করে তিনি যে শিক্ষার আলোকবর্তিকা প্রতি ঘরে ঘরে পৌঁছে দিয়েছেন তার জন্যে পেজের পক্ষ থেকে তাকে সহস্র প্রণাম জানাই। ভালো থাকবেন স্যার। আপনার দীর্ঘ উপস্থিতি আমাদের আরো উজ্জীবিত করুক এই প্রার্থনা।
#শিক্ষক_দিবস
Courtesy: https://www.youtube.com/channel/UCLOEKn4tZRV6UiaHJldGerg
If wisdom is the application of the knowledge to create value (Bertrand Russell), Sri Radhakrishnan is rightly "A MAN OF WISDOM ". We, the entire countrymen, on his auspicious Birth Anniversary, the 5th Sept, Pay our homage to his departed soul, an epitome of Sacrifice, Dedication, Humbleness nd Austerity.
#অবাক_পৃথিবী presents #আকালের_সন্ধানে
জন্ম শতবর্ষে প্রখ্যাত চিত্র পরিচালক মৃণাল সেনের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।
আলোচক: অঞ্জনাভ রায়, কলকাতা
roy
The Bengali filmmaker Mrinal Sen (1923-2018) was the creator of socially conscious and rebellious films that challenged conventional mainstream philosophies. His work explored the lives, thoughts, and beliefs of both the middle class and bourgeois, as well as revolutionaries.
There’s little in common between Satyajit Ray, Ritwik Ghatak and Mrinal Sen apart from the fact that they are all classic Bengali textbook auteurs who are highly respected and studied by cinephiles and students in film schools around the world. Yet, each of them has their own distinctive style and thematic focus that sets them apart from one another. Most commercially popular of them is Satyajit Ray whose 100th birth anniversary was commemorated all across India in 2021. Ray’s films are highly literate, classical in spirit and reassure your faith in the human condition. It won’t be wrong to call him the incorrigible humanist of Indian cinema.
By contrast, Ritwik Ghatak’s powerful films delved into themes of displacement and homeland and captured the aspirations and hopes of post-Partition Bengali society. Enter Mrinal Sen. One of the most influential Bengali masters — whose birth centenary deserves to be celebrated with the same enthusiasm as his contemporary Ray’s was in 2021 — Sen is the conjurer of politically bold and rebellious films that challenged conventional mainstream philosophies. Here is অবাক পৃথিবী's tribute to an innovative thinker and creater, Mr.Mrinal Sen, who used a range of aesthetic styles to explore the social and political realities of his homeland.
📽️ শ্রীযুক্ত অঞ্জনাভ রায় 1992 সালের 16 জানুয়ারি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের একটি ছোট শহর মালদায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রতিষ্ঠিত বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।
📽️ তাঁর প্রথম শর্ট ফিল্মটি পরিচালনা করেন যখন তিনি তার একাডেমিকের ছাত্র। 1947 সালের বঙ্গভঙ্গের ইতিহাসের উপর ভিত্তি করে The Separation ছিল তার প্রথম চলচ্চিত্র।
🎥 তারপর তিনি The Freedom, Fe**sh, The Girlhood, Before The Dawn... Night, The Pure Soul, Letter To The Limelight এবং ছবিগুলি একের পর এক তৈরি করেন।
🎥 "পরাজিত" চলচ্চিত্রটি ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়েছে। এ ছাড়াও (দ্য সেপারেশন) গ্লোবাল ইয়ুথ ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, লক্ষ্মীপুর, বাংলাদেশ, 2018; গ্লোবাল লিফট অফ সেশন, ফেব্রুয়ারি, 2020। (The Freedom) ২য় এশিয়া ইন্টারন্যাশনাল (ওয়েনঝো) যুব শর্ট ফিল্ম প্রদর্শনী, অক্টোবর, 2016; 22 কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব, 2016। (Fe**sh) গ্লোবাল লিফট অফ সেশন, নভেম্বর, 2019, (The Girlhood) গ্লোবাল লিফট অফ সেশন, অক্টোবর 2019; ফার্স্ট টাইম ফিল্ম মেকার সেশন, ফেব্রুয়ারি 2020। (The Dawn...Night) 8ম চীন আন্তর্জাতিক মাইক্রো-ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, 2018; দ্বিতীয় দক্ষিণ-এশিয়া শর্ট ও ডকুমেন্টারি ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, বিধাননগর ফিল্ম সোসাইটি, 2019; লিফ্ট-অফ সেশন, 2019; মাসিক ইন্ডি শর্টস, 2020; ডাম্বো ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, 2020। (দ্য পিওর সোল) সেরা চিত্রনাট্য, সরাসরি মাসিক অনলাইন ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, 2020; বিধাননগর ফিল্ম সোসাইটি এবং ইজেডসিসি দ্বারা বিশেষ স্ক্রীনিং, অনলাইন ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, 2020; ফাইনালিস্ট, ভেনিস শর্টস, 2020; সেরা সম্পাদনা, ইন্ডিপেন্ডেন্ট এশিয়া-প্যাসিফিক আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব, 2020; নিউইয়র্ক ট্রাই-স্টেট ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, 2021; ফাইনালিস্ট, রটারডাম ইন্ডিপেন্ডেন্ট ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, 2021। (The Vanquished) রোমান প্রিজমা অ্যাওয়ার্ডস, 2020; গ্লোবাল লিফট অফ সেশন, 2020; প্রথমবার চলচ্চিত্র নির্মাতা অধিবেশন, 2020; সরাসরি মাসিক অনলাইন ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল 2020; মনোনীত, কাল্ট মুভিজ ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, 2021। তার ফিল্ম ভার্জিন স্প্রিং ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, 2022 ঠাকুর ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভাল, 2022 লুইস বুনুয়েল অ্যাওয়ার্ড, 2022 এবং অ্যারো ফিল্ম ফেস্টিভাল, প্যারিস, 2022-এ মনোনীত হয়েছিল। 2023 সালে তিনি তার দ্য ভ্যানকুইশড চলচ্চিত্রের জন্য পিজিয়ন ডি'অর পুরস্কার জিতেছিলেন। ২০২৩ এ তার স্বল্পদৈর্ঘের ছবি The Lady & A Montage চলচ্চিত্রের জন্য তিনি ৪৩ টি আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেয়েছেন। যার মধ্যে প্যারিসের এডিপ্লে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘের চলচ্চিত্র এবং ইটালির এইট অ্যান্ড আ হাফ চলচ্চিত্র উৎসবে শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘের চলচ্চিত্র এবং শ্রেষ্ঠ পরিচালকের পুরস্কার বিশেষ ভাবে উল্লেখ্যযোগ্য।
📽️তিনি ভারতের একজন চলচ্চিত্র পরিচালক যিনি ভিজ্যুয়াল গল্প বলায় বিশ্বাস করেন না কিন্তু ভিজ্যুয়াল ন্যারেটিভের ডিকনস্ট্রাকশনে বিশ্বাস করেন। তার শিল্প অনেক বেশি জটিল এবং জীবনের সাধারণ ঘটনার চেয়ে মানব মনোবিজ্ঞানের উপর অনেক বেশি মনোযোগ দেয়। এছাড়াও তার তত্ত্বাবধানে তৈরি হয়েছে মৃণাল সেন সিনেপ্লেক্স এবং ১৬:৯ ফিল্ম আর্কাইভ যেখানে স্বাধীনচেতা চলচ্চিত্র নির্মাতারা এবং ফিল্ম অনুরাগীরা যেকোনো আন্তর্জাতিক ছবি বড় পর্দায় উপভোগ করতে পারবেন।
🌖 #অবাক_পৃথিবী পেজ এই নবীন প্রতিভাশালী iconoclastic পরিচালকের বাজারি স্রোতের বিরুদ্ধে এগিয়ে চলাকে সাধুবাদ জানায়। একদিন বাংলা চলচ্চিত্র এই পরিচালকের প্রতীতি ও আস্থার উপর পূর্ণ ভরসা রেখে মৃণাল সেনের দেখানো পথে ঘুরে দাঁড়াবে এই বিশ্বাস রাখে "অবাক পৃথিবী"। আর সেইদিন আমরা বিশ্ব বরেণ্য পরিচালক মৃণাল সেনের প্রতি প্রকৃত শ্রদ্ধা জানাতে সমর্থ হবো।
ভালো লাগলে পেজটি follow করবেন।🙏🙏🙏
Media Partner : https://youtube.com/channel/UCLOEKn4tZRV6UiaHJldGerg
#অবাক_পৃথিবী is Proud of India, Proud of Chandrayan-3
EAST OR WEST
INDIA IS THE BEST
🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳
Chandrayaan-3, the third version of India's Chandrayaan mission (“moon vehicle” in Sanskrit), aims to demonstrate safe landing and roving on the moon's surface and conduct on-site scientific experiments.
Sivan, the former ISRO chief, said India's efforts to explore the relatively unmapped lunar south pole would make a “very, very important” contribution to scientific knowledge. Only Russia, the United States and China have previously achieved a controlled landing on the lunar surface.
India has created history as it became the first country to land on the South Pole of lunar surface. PM Modi congratulated Indians and space scientists for the achievement. 'India will remember this day forever' PM Modi said.
#অবাক_পৃথিবী নিবেদিত #শ্রাবণের_ধারার_মত
রবীন্দ্র সংগীতশিল্পী: রুপি মিশ্র সান্যাল, মালদা।
#রবীন্দ্রনাথ
@রবীন্দ্রনাথের প্রিয় ঋতু বর্ষা। তার ‘শেষ সপ্তক’ কাব্যের পাঁচ সংখ্যক কবিতায় কবি বলেছেন, ‘বর্ষা নেমেছে প্রান্তরে অনিমন্ত্রণে;/ঘনিয়েছে সারবাঁধা তালের চূড়ায়,/রোমাঞ্চ দিয়েছে বাঁধের কালো-জলে।/বর্ষা নামে হৃদয়ের দিগন্তে/যখন পারি তাকে আহ্বান করতে’। গান, কবিতা বা প্রবন্ধে বরষা উঠে এসেছে অবলীলায়।
কবি তার জীবনস্মৃতিতে লিখেছেন, ‘বৃষ্টি পড়ে টাপুরটুপুর...’। কখনো লেখেন, ‘আজ বারি ঝরে ঝরঝর ভরা বাদরে,/আকাশ-ভাঙা আকুলধারা কোথাও না ধরে’। কবির শান্তিনিকেতনে যখন প্রথম ‘বর্ষামঙ্গল’ উৎসব হয়েছিল, তখন রবিঠাকুর গেয়েছিলেন-‘আজ আকাশের মনের কথা ঝরো ঝরো বাজে’। কবিগুরুর গানের বাণীতে কালজয়ী কত বর্ষার গান। বৃষ্টিবিলাস ও বর্ষা বন্দনায় রোমান্টিক কবি বিরহ কাতরতায় যেন লিখে রাখেন- ‘এমন দিনে তারে বলা যায়/ এমন ঘন ঘোর বরিষায়’।
১৯০০ সালে রবীন্দ্রনাথের কাব্যগ্রন্থ ‘ক্ষণিকা’ প্রকাশিত হয় শ্রাবণেই। এই কাব্যগ্রন্থে কবিতায় রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন— “...মরার পরে চাইনি ওরে অমর হতে / অমর হব আখির তব সুধার স্রোতে।” আবার ‘ক্ষণিকা’রই ‘শেষ’ কবিতায় রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন – “... থাকব না ভাই থাকব না কেউ /থাকবে না ভাই কিছু। / সেই আনন্দে যাও রে চলে / কালের পিছু পিছু।” শ্রাবণের সঙ্গে কবিগুরু যেন মিলেমিশে একাকার হয়ে গিয়েছিলেন তাই আজও শ্রাবণ ধারা আর অশ্রু ধারা মিশে যায় ২২ শ্রাবণ।
"শ্রাবণের ধারার মত পড়ুক ঝরে"
ভালো লাগলে অবশ্যই পেজটিকে like করতে ভুলবেন না, সবাই সাবধানে থাকুন, সতর্ক থাকুন। ধন্যবাদ।
Media Partner: CNDZ/Chhandriz
Link: https://youtube.com/channel/UCLOEKn4tZR
V6UiaHJldGerg
Rupi Misra Sanyal, Malda
#অবাক_পৃথিবী নিবেদিত #দিনের_শেষে
বাইশে শ্রাবণ উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠান।
রবীন্দ্র সংগীতশিল্পী: মণিশঙ্কর সান্যাল, মালদা
ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলীতে কবিগুরু মৃত্যুকে বলছেন, ‘মরণ রে/ শ্যাম তোঁহারই নাম। চির বিসরল যব নিরদয় মাধব/ তুঁহু ন ভইবি মোয় বাম/ আকুল রাধা–রিঝ অতি জরজর,/ ঝরই নয়ন– দউ অনুক্ষণ ঝরঝর/ তুঁহু মম মাধব, তুঁহু মম দোসর,/ তুঁহু মম তাপ ঘুচাও।/ মরণ তু আও রে আও।।’ মরণ শ্যামের মত উদার, প্রেমিকের মত বন্ধু যিনি বিরহাতুর রাধার পথ প্রদর্শক এবং ক্ষুব্ধ, ঝঞ্ঝাপূর্ণ বিজন পথে অভিসারের প্রেমিকাকে প্রণয়ক্ষণের সাহস সঞ্চারক। তাই তো ভানুসিংহ বলছেন, ‘ছিয়ে ছিয়ে রাধা,/ চঞ্চল হৃদয় তোহারি--/ মাধব পহু মম, পিয় স মরণ সে। অব তুঁহু দেখ বিচারি।’ মৃত্যুর আগে ভাবতে হবে জন্ম নিয়ে। কেননা জন্ম আমাদের সুযোগ করে দিয়েছে মৃত্যুর স্বাদ নিতে, জীবনের সব পর্বের প্রসাদ গ্রহণ করার এক অনবদ্য ও বিরল সুযোগ করে দিতে আর ভাবনার বিস্তার ঘটিয়ে বস্তুনিচয়ের ওপর নানা রঙের চিন্তার জাল ফেলাতে।
উপনিষদের সত্যদ্রষ্টা ঋষিরা মনে করেন, ‘এই জগৎ সেই মৃত্যুহীন শাশ্বত সত্তার আনন্দ সম্মিলনের মহাপ্রকাশ। বিশ্বসৃষ্টিতে প্রত্যক্ষ কিংবা প্রত্যক্ষহীন বলে যা কিছু বিরাজিত আছে, তাদের সবই সেই চিরসুন্দর, চিরশুদ্ধ অমরনাথের আনন্দময় অভিব্যক্তি। বিশ্বের সব সৌন্দর্য, পার্থিব জগতের সঞ্চিত সমস্ত সুধা তার থেকে সৃষ্ট বলেই অবিনাশী। অনাদিকাল ধরে নানা রূপে বিকশিত। জীবনপ্রবাহ তাই মৃত্যুহীন। হে অমৃতের অমর সন্তান, এই পরম সত্য জ্ঞাত হয়ে অমৃততত্ত্ব লাভ করো’। রবীন্দ্রনাথ জীবন এবং বিশ্বসৃষ্টির সুগভীর এসব তাত্ত্বিক দর্শন পরিপূর্ণভাবে উপলব্ধি করেছেন। আর অনন্যসাধারণ শিল্পময়তায়, অতীন্দ্রিয় সত্তার প্রগাঢ় রহস্যময়তায় চিত্রায়িত করেছেন। মৃত্যুচিন্তার ভেতর থেকেও মৃত্যুর নান্দনিক দিকটির উন্মোচন ঘটিয়েছেন।
আমাদের প্রয়াস, রবীন্দ্র-চিন্তনের সেই নিগূঢ় সত্যটি গানের মধ্যে দিয়ে প্রকাশ করা, রবীন্দ্রনাথের মৃত্যু চেতনার একটা বিন্দুরূপ তুলে ধরা। ভালো লাগলে অবশ্যই পেজটিকে like করতে ভুলবেন না, সবাই সাবধানে থাকুন, সতর্ক থাকুন। ধন্যবাদ।
Media Partner: CNDZ/Chhandriz
Link: https://youtube.com/channel/UCLOEKn4tZR
V6UiaHJldGerg
Manishankar Sanyal, Malda
#অবাক_পৃথিবী নিবেদিত শ্রদ্ধাঞ্জলি #গুরুকে_জানাই_প্রণাম
মহা গায়ক কিশোর কুমারের জন্মদিনে পেজের বিশেষ অনুষ্ঠান।
শিল্পী: শুভঙ্কর সেনগুপ্ত, মালদা
গানটি ভালো লাগলে অবশ্যই like, comment, share করবেন আর পেজটিকে follow করতে ভুলবেন না।
Media Partner cndz/chhandriz
https://youtube.com/
Shuvankar Sengupta, Malda
#অবাক_পৃথিবী presents 2023 .......
on the eve of 21 June.
#বিশ্ব_সংগীত_দিবস ২০২৩
Artist: Honourable Sukhamoy Majumder.
Lyric Pulak Bandyopadhyay, Composed by Ratu Mukhopadhyay.
The Fête de la Musique, also known in English as Music Day, Make Music Day or World Music Day, is an annual music celebration that takes place on 21 June. On Music Day, citizens and residents are urged to play music outside in their neighborhoods or in public spaces and parks.
In India, we are going to celebrate World Music Day on 21st June 2023. This day is designated to pay tribute to music, something which plays a significant role in everybody's life. Music is the essence of life, and Music Day is about realizing the power of music and sharing it with others.
Globally, there are several events that occur on this day. In France, Fête de la Musique is celebrated on this day, where people are encouraged to play music outdoors to participate in the celebration of World Music Day.
"অবাক পৃথিবী" has decided to celebrate this day with a elevated digital majesty by producing this song originally composed by Honourable Ratu Mukhopadhyay, written by Pulak Bandyopadhyay.
Mr. Sukhamoy Majumder, an engrossed singer and renowned performer of West Bengal(India), has given this song elaborately an another creative dimension, which has focused “Music on the intersections” – the main theme for the World Music Day 2023, as well as 2022.
Thanks to all. 🙏Stay blessed, stay with music.
Media Partner:
https://youtube.com/channel/UCLOEKn4tZRV6UiaHJldGerg
Sukhamoy Majumder, Malda
#অবাক_পৃথিবী নিবেদিত "শুধু ভাগ হয়নি কো নজরুল", প্রণম্য কবি নজরুল ইসলামের শুভ জন্ম তিথিতে কবির প্রতি পেজের বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।
নজরুল গীতি শিল্পী: সম্মাননীয়া সুদেষ্ণা রায় গোস্বামী, পশ্চিম বর্ধমান
কবি কাজী নজরুল ইসলামের জীবন শুরু হয়েছিল অকিঞ্চিতকর পরিবেশে। স্কুলের গণ্ডি পার হওয়ার আগেই ১৯১৭ খ্রিষ্টাব্দে তিনি ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন। মুসলিম পরিবারের সন্তান এবং শৈশবে ইসলামী শিক্ষায় দীক্ষিত হয়েও তিনি বড় হয়েছিলেন একটি ধর্মনিরপেক্ষ সত্তা নিয়ে। একই সঙ্গে তার মধ্যে বিকশিত হয়েছিল একটি বিদ্রোহী সত্তা। ১৯২২ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ সরকার তাকে রাজন্যদ্রোহিতার অপরাধে কারাবন্দী করেছিল। তিনি ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অধীন অবিভক্ত ভারতের বিদ্রোহী কবি হিসেবে পরিচিত হয়েছিলেন।
বিংশ শতাব্দীর বাঙালির মননে কাজী নজরুল ইসলামের মর্যাদা ও গুরুত্ব অপরিসীম। বাংলাদেশে তাকে “জাতীয় কবি“ হিসাবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তার কবিতা ও গানের জনপ্রিয়তা বাংলাভাষী পাঠকের মধ্যে তুঙ্গস্পর্শী। তার মানবিকতা, ঔপনিবেশিক শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে দ্রোহ, ধর্মীয়গোঁড়ামির বিরুদ্ধতা বোধ এবং নারী-পুরুষের সমতার বন্দনা গত প্রায় একশত বছর যাবৎ বাঙালির মানসপীঠ গঠনে ভূমিকা রেখে চলেছে।
নজরুলের আর একটি বড় গুণ হলো, তিনি সংস্কৃতির সমন্বয় ঘটিয়েছিলেন- ভারতীয় সংস্কৃতি, মধ্যপ্রাচ্যের সংস্কৃতি, এমন কি গ্রিক সংস্কৃতির সমন্বয় ঘটিয়েছেন তাঁর লেখায়। এর প্রভাবটি কিন্তু পরে তিনি রেখে যেতে পেরেছিলেন।
@সুদেষ্ণা রায় গোস্বামী সঙ্গীত জগতে একটি অতি পরিচিত নাম। বিভিন্ন ধরনের গান তিনি করলেও, ক্লাসিক-নির্ভর গানগুলোতে তিনি অপ্রতিদ্বন্দ্বী। তাঁর সঙ্গীত ভক্তের সংখ্যা অগণিত। আধুনিক সংগীতের যে গীতিধর্মী অনুসরণ টা তিনি সহজে ছড়িয়ে দেন গানের চরণে চরণে, একই সঙ্গে উচ্চাঙ্গ গীতি নির্ভর গানগুলির নিয়ন্ত্রিত স্বরক্ষেপন তাঁর গানগুলোকে সুর-রসিক শ্রোতার শ্রবণে নিঃশর্ত স্থায়ীত্ব এনে দেয়। শান্তিনিকেতন আকাশবাণীর নজরুল গীতি বিভাগের নিয়মিত শিল্পী তিনি। নজরুল ইসলামের জন্মদিনে কবির প্রতি তিনি শ্রদ্ধার্ঘ জানিয়েছেন এই গানটির মধ্যে দিয়ে। আপনাদের কেমন লাগলো কমেন্টে জানান আর অবশ্যই পেজটিকে follow করুন এই সমস্ত শিল্পীদের আরো গান শোনার জন্যে। সবাই ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।
Sudeshna Roy Goswami, w.Burdwan
#অবাক_পৃথিবী নিবেদিত "শুধু ভাগ হয়নি কো নজরুল", প্রণম্য কবি #নজরুল_ ইসলামের শুভ জন্ম তিথিতে কবির প্রতি পেজের বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।
নজরুল গীতি শিল্পী: সম্মাননীয় অনিতা রায়, মালদা
কবি কাজী নজরুল ইসলামের জীবন শুরু হয়েছিল অকিঞ্চিতকর পরিবেশে। স্কুলের গণ্ডি পার হওয়ার আগেই ১৯১৭ খ্রিষ্টাব্দে তিনি ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন। মুসলিম পরিবারের সন্তান এবং শৈশবে ইসলামী শিক্ষায় দীক্ষিত হয়েও তিনি বড় হয়েছিলেন একটি ধর্মনিরপেক্ষ সত্তা নিয়ে। একই সঙ্গে তার মধ্যে বিকশিত হয়েছিল একটি বিদ্রোহী সত্তা। ১৯২২ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ সরকার তাকে রাজন্যদ্রোহিতার অপরাধে কারাবন্দী করেছিল। তিনি ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অধীন অবিভক্ত ভারতের বিদ্রোহী কবি হিসেবে পরিচিত হয়েছিলেন।
বিংশ শতাব্দীর বাঙালির মননে কাজী নজরুল ইসলামের মর্যাদা ও গুরুত্ব অপরিসীম। বাংলাদেশে তাকে “জাতীয় কবি“ হিসাবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তার কবিতা ও গানের জনপ্রিয়তা বাংলাভাষী পাঠকের মধ্যে তুঙ্গস্পর্শী। তার মানবিকতা, ঔপনিবেশিক শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে দ্রোহ, ধর্মীয়গোঁড়ামির বিরুদ্ধতা বোধ এবং নারী-পুরুষের সমতার বন্দনা গত প্রায় একশত বছর যাবৎ বাঙালির মানসপীঠ গঠনে ভূমিকা রেখে চলেছে।
নজরুলের আর একটি বড় গুণ হলো, তিনি সংস্কৃতির সমন্বয় ঘটিয়েছিলেন- ভারতীয় সংস্কৃতি, মধ্যপ্রাচ্যের সংস্কৃতি, এমন কি গ্রিক সংস্কৃতির সমন্বয় ঘটিয়েছেন তাঁর লেখায়। এর প্রভাবটি কিন্তু পরে তিনি রেখে যেতে পেরেছিলেন।
@অনিতা রায় সঙ্গীত জগতে একটি সুপরিচিত নাম। দীর্ঘদিন সঙ্গীত জগতের বিভিন্ন শাখায় তিনি অবাধ যাতায়াত করেছেন। নজরুলের গানের মর্মস্পর্শী হৃদয় বেদনার রূপটি তাঁর কন্ঠে সাবলীলভাবে ধরা পড়েছে। বিভিন্ন ধরনের নজরুল গীতির যে উর্বর সম্ভার, তার মধ্যে থেকে তিনি বেছে নিয়েছেন এই মধুর আবেগী গানটি। তিনি সফল কিনা বিবেচনার ভার আপনাদের দিলাম, কমেন্টে জানান। সবাই ভালো থাকবেন।
Anita Roy, Malda
#অবাক_পৃথিবী presents "দীর্ঘ দগ্ধ দিন" রবীন্দ্রনাথের গ্রীষ্ম ঋতুর গানের উপর বিশেষ আলোকপাত।
সম্মাননীয় শিল্পী: তাপস মজুমদার, মালদা
🌍🌎🌏 রবীন্দ্রনাথের গানে প্রতিটি ঋতু যেন তাদের নিজ নিজ চিত্র, ধ্বনি, বর্ণ ও গন্ধ নিয়ে উপস্থিত হয়েছে। এ গানগুলো যেন বাংলার প্রকৃতির চিরকালের মর্মবাণী। তাঁর অন্যান্য গানের মতো প্রকৃতির গানেও তিনি বিশ্ববোধ ছড়িয়ে দিয়েছেন।
গ্রীষ্মের গানে দারুণ দাহনবেলার রসহীনতার চিত্র যেমন আঁকা হয়েছে, বৈশাখী ঝড়কে তেমনি জীর্ণতার অবসানে নতুনের আগমনের পূর্ব সংকেতরূপে পাওয়া যায়। রবীন্দ্রভাবনায় বৈশাখী ঝড় কেবল বাইরের প্রকৃতিতেই আসে না, হৃদয়ের ভেতরেও সে ঝড় তোলে। গ্রীষ্মের মধ্যে তিনি একদিকে দেখেছেন এর কঠোর রূপ, বৈরাগীর বেশ, অন্যদিকে তার রস-কোমলতা। তার সৃষ্টির স্নিগ্ধতায় মুগ্ধও হয়েছেন।
তাঁর প্রথম গ্রীষ্মের গান ৬০ বছর বয়সে রচিত ‘দারুণ অগ্নিবাণে রে’ এবং শেষ গান ৭২ বছর বয়সে রচিত ‘চক্ষে আমার তৃষ্ণা’।
লক্ষণীয় এই যে রবীন্দ্রনাথ তাঁর গানে গ্রীষ্ম ছাড়া বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত এবং বসন্তকে সম্বোধন করেছেন, বর্ণনা করেছেন, তাদের ঋতু-নামেই। কেবল গ্রীষ্মের গানে কোথাও ‘গ্রীষ্ম’ বলে সম্বোধন নেই, সর্বত্রই বৈশাখ বলেছেন। সম্ভবতঃ ‘গ্রীষ্ম’ শব্দটি তেমন সুখশ্রাব্য মনে হয়নি তাঁর। অথবা হয়তো বৈশাখেই গ্রীষ্মের অন্তঃস্বভাবটি সার্বিকভাবে ধরা পড়ে বলে মনে হয়েছিল তাঁর। গ্রীষ্মের নামোল্লেখ না করলেও তিনি গ্রীষ্মের প্রতি বিরূপ ছিলেন এমন কোনো প্রমাণ মেলে না। ১৯৩৫-এর ৭ই এপ্রিল ইন্দিরা দেবীকে একটি চিঠিতে লিখছেন—“আমি নিজে গরম সম্বন্ধে অসহিষ্ণু নই। পঁচিশে বৈশাখের নিমন্ত্রণে এসেছি জগতে।” রানু অধিকারীকে একটি চিঠিতে তিনি লিখেছিলেন “সমস্ত আকাশটা যেন তৃষ্ণার্ত কুকুরের মতো জিব বের করে হাঃ-হাঃ করে হাঁপাচ্ছে। আর এই যে দুপুরবেলাকার হাওয়া, এ যে কী রকম, সে তোমাকে বেশি বোঝাতে হবে না—এই বললেই বুঝবে, যে এ প্রায় বেনারসি হাওয়া, আগুনের লকলকে সুতো দিয়ে আগাগোড়া ঠাস বুনোনি, দিক-লক্ষ্মীরা পরেছেন,......। আমি কিন্তু আমার ঐ আকাশের ভানুদাদার দূতগুলিকে ভয় করিনে, এই দুপুরে দেখবে, ঘরে ঘরে দুয়ার বন্ধ কিন্তু আমার ঘরের সব দরজা-জানলা খোলা। তপ্ত হাওয়া হুহু করে ঘরে ঢুকে আমাকে আগাগোড়া ঘ্রাণ করে যাচ্ছে”
তাপস মজুমদার, রবীন্দ্র সংগীতের জগতে মালদা জেলার একজন সুখ্যাত শিল্পী। তাঁর গানে আমরা পাই প্রতীতি, আত্মবোধ এবং জগতের প্রতি আস্থা যা রবি ঠাকুরের গানের মূল সুর। কণ্ঠের সাবলীল ওঠাপড়ায় তিনি অক্লেশে বাঙ্ময় করে তোলেন আত্মনিবেদন ও তাত্বিক গভীরতাকে। বৃন্দাবনী সারং রাগে আধারিত এই গানটির প্রতিও তিনি একইভাবে সুবিচার করেছেন এবং গানের কথা ও সুরকে শ্রোতার হৃদয়ে সঞ্চারিত করেছেন জলদ গম্ভীর কণ্ঠের গভীরতা দিয়ে। তাঁর দীর্ঘ সাঙ্গীতিক জীবন কামনা করে "অবাক পৃথিবী" ফেসবুক পেজ।
এই প্রবল তাপপ্রবাহে সবাই সাবধানে থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। পেজের প্রচেষ্টা ভালো লাগলে অবশ্যই পেজটিকে follow করবেন।🙏🙏🙏
, Malda
#অবাক_পৃথিবী নিবেদিত বাংলা নববর্ষের বিশেষ অনুষ্ঠান #অগ্নিস্নান।
সম্মাননীয় শিল্পী: Rajarshi Banerjee মালদা।
সৌর পঞ্জিকা অনুসারে বাংলা বারো মাস অনেক কাল আগে থেকেই পালিত হতো। এই সৌর পঞ্জিকার শুরু হতো গ্রেগরীয় পঞ্জিকায় এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময় হতে। সৌর বছরের প্রথম দিন আসাম, বঙ্গ, কেরল, মনিপুর, নেপাল, উড়িষ্যা, পাঞ্জাব, তামিল নাড়ু এবং ত্রিপুরার সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে অনেক আগে থেকেই পালিত হত। এখন যেমন নববর্ষ নতুন বছরের সূচনার নিমিত্তে পালিত একটি সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে, এক সময় এমনটি ছিল না। তখন নববর্ষ বা পহেলা বৈশাখ আর্তব উৎসব তথা ঋতুধর্মী উৎসব হিসেবে পালিত হত। তখন এর মূল তাৎপর্য ছিল কৃষিকাজ, কারণ প্রাযুক্তিক প্রয়োগের যুগ শুরু না হওয়া পর্যন্ত কৃষকদের ঋতুর উপরই নির্ভর করতে হত।
ঐতিহাসিকদের মতে, পহেলা বৈশাখ উৎসবটি ঐতিহ্যগত হিন্দু নববর্ষ উৎসবের সাথে সম্পর্কিত যা Vaisakhi (বৈশাখী ) ও অন্য নামে পরিচিত। ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে একই দিনে এই উৎসব পালিত হয়। হিন্দু ও শিখগণ মূলত এই উৎসব পালন করলেও অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষও এতে অংশগ্রহণ করে। বাংলাদেশেও এই উৎসব আন্তরিকভাবে পালন করা হয়।
নতুন বছরের উৎসবের সঙ্গে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর কৃষ্টি ও সংস্কৃতির নিবিড় যোগাযোগ। গ্রামে মানুষ ভোরে ঘুম থেকে ওঠে, নতুন জামাকাপড় পরে এবং আত্মীয়স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবের বাড়িতে বেড়াতে যায়। খাওদাওয়ার বিশেষ ব্যবস্থা থাকে।
বর্ষবরণ নিয়ে কবি-গীতিকারদেরও উন্মাদনার সীমা নেই। পুরানো থেকে হাল আমলের বহু গীতিকার তাই আজও লিখে চলেন গান, কবিতা। কিন্তু রাজর্ষির মত নবীন প্রজন্মের শিল্পী যে নববর্ষের আগমনের বার্তা জানিয়েই দায়িত্ব শেষ করেন তা না, দ্বিজেন্দ্র লালের গানে অনুভবের বৈভবে শুনতে পান মহাসিন্ধুর ওপারের অমোঘ ডাক যা তিনি সঞ্চারিত করে দেন শ্রোতাদের মননের গভীরতায়, অনুভব বেদ্যতার সুগভীর অনুরণনে। মহাকালকে যে বর্ষশেষ বা নব বর্ষের কোনো সময় সন্ধিক্ষণে বাঁধা যায় না! পরম স্রষ্টার অনন্তের হাতছানি কি ক্ষুদ্রতার গণ্ডিতে আবদ্ধ থেকে অবজ্ঞা করা যায়!!
#মাতৃকূল সঙ্গীতজ্ঞ হবার সুবাদে সুরেলা কন্ঠস্বর জন্মলগ্ন থেকেই। প্রখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী ইন্দ্রানী ব্যানার্জীর পুত্র রাজর্ষির গানের হাতেখড়ি মায়ের কাছে। শিশু বয়সে তালবাদ্যের প্রতি বেশী ঝোঁক থাকায় গুরু অভিজিৎ বারুড়ীর কাছে নিয়মিত তবলা শিক্ষা চর্চা চলে। গান শেখা চলতে থাকে মামা সুখময় মজুমদারের কাছে । স্বভাব লাজুক হওয়ায় জনসমক্ষে গাইতে চরম অনাগ্রহ ছিল রাজর্ষির । মূলত মাতামহী স্বর্গীয়া শিবানী মজুমদারের উৎসাহেই জীবনে প্রথম মঞ্চে গাইতে ওঠা একটু বড় বয়সে। বিজ্ঞান বিভাগে ফার্স্টক্লাস সেকেন্ড স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ মেধাবী ছাত্র রাজর্ষি।পড়াশোনার পাশাপাশি স্প্যানিশ গিটারের তালিম চলেছে কানু দা র কাছে । বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী রাজর্ষির ফোটোগ্রাফির নেশা, সাউন্ড নিয়ে পরীক্ষা-নিরিক্ষা, দেশ বিদেশের মিউজিক শোনা নিয়মিত অভ্যাসের মধ্যে পড়ে।
নতুন বছর আপনাদের সবার খুব খুব ভালো কাটুক পরম স্রষ্টার কাছে আমাদের এই প্রার্থনা। বিগত বছরে যেমন আপনারা আমাদের সঙ্গে ছিলেন নতুন বছরেও সেভাবে থাকুন পরোমাত্মীয় ও অভিভাবক হয়ে। আপনাদের মতামত কমেন্ট বক্সে লিখতে ভুলবেন না। স্বাগত নববর্ষ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন আর দেখতে থাকুন "অবাক পৃথিবী" ফেস বুক পেজ। সাংস্কৃতিক অভিনন্দন।
।।নমস্কার।।
Media Partner:
https://youtube.com/channel/UCLOEKn4tZRV6UiaHJldGerg
Rajarshi Banerjee, Malda
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
West Sunny Park 5-th Lane
English Bazar
732101
English Bazar, 732102
Welcome to the official page of Mosarraf Hossain. I am also a Digital Marketer and Affiliate marketer