Md Motaharul Hoque

প্রকাশিত কবিতা।

কবে ফিরবে লাশ
মহ. মোতাহারুল হক

শুনা মাত্র শরীরের লোম গুলো শিউরে উঠে
স্বচক্ষে দেখিনি বটে
শুনেছি, দেখেছি টিভিতে, মুঠোফোন আর সংবাদপত্রে
সে করুণ কাহিনী ও জীবন যে...
মানুষের জীবন শয়ে শয়ে
চলন্ত ট্রেন দুর্ঘটনায় গেছে সব মরে
লাশের উপরে লাশ পড়ে
আবার কতক আহত
দুধের শিশু থেকে যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা
ভাবেনি তারা!
এই সফরে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন হবে আত্মা
ব্যথায় মর্মাহত আপনজনেরা
কত জনা খুঁজে পায়না তাদের আপনজনের লাশ
হাত নেই, পা নেই, কারো মাথা নেই
ক্ষত বিভৎস মুখ ফলে মুশকিল শনাক্তকরণ
কোন্ লাশ কোন্ ঠিকানায়!
আহা! কী হবে উপায়?
ওদিকে কেঁদে বুক ভাসায় আঙ্গিনায়
কবে ফিরবে লাশ এই অপেক্ষায়।

আপনজন খবরের কাগজে প্রকাশিত হয়েছে আমার একটা কবিতা - ভোট।

দিন দর্পণ খবরের কাগজে প্রকাশিত হয়েছে আমার একটা কবিতা- পণপ্রথা।

দিন দর্পণ খবরের কাগজে প্রকাশিত হয়েছে আমার একটা কবিতা- জীবন্ত ফিরে আসি।

পরিচয়

সুদৃঢ় ভঙ্গিতে বলতে পারি
আমি কে? কী নাম? কী পরিচয়?
করিনা দ্বিধা আমি অকুতোভয়
হতে পারি হিন্দু, মুসলিম, খ্রীষ্টান, বৌদ্ধ, শিখ ...
আমরা সকলে এক প্রাণ,
ভারত ভূমিতে জন্ম সবার অহমিকা এই
তবে কেন? অস্নেহে মুসলিম নাম শুনে উঠো আঁতকে!
করো জাত পরিমাপ
আমি মুসলিম বহু পূর্ব বংশানুক্রম ভারতবাসী
এই চরম সত্য কে অস্বীকার করা আস্ফালন দেখাও
দেশ কী শুধু তোমার?
যদি তাই ভাব! তবে তোমার মন সংকীর্ণ
কেননা রক্তের বলি হয়েছিলো হিন্দু, মুসলিম... সকলে
তাই গর্বে একনিষ্ঠে বলতে পারি আমি ভারতবাসী
আমি মুসলিম এই হলো চরিত পরিচয় যা স্বাধীন দেশের স্বাধীনতা
মাতৃভূমি ভারত রক্ষার্থে প্রয়োজনে রক্তের বন্যা বইয়ে দেবো
আরও আরও আরও ...
তুমি হিন্দু - তোমার সঙ্গ-সাথী হয়ে;
ভাই-বন্ধু হয়ে সংজ্ঞাতে করি সনাক্ত।

আপনজন এবং দিনদর্পণ খবরের কাগজে প্রকাশিত আমার একটা কবিতা- তোমার খেয়ালে।

দিন দর্পণ খবরের কাগজে প্রকাশিত হয়েছে আমার একটা কবিতা।

কবিতা দর্পণে প্রকাশিত হয়েছে কিছুদিন আগে।
রক্তদান
মহ. মোতাহারুল হক

রক্তের ঘাটতি শরীরে
রক্ত চায় 'B' নেগেটিভ, মেয়ের জন্যে
কত ছুটাছুটি এদিক-ওদিক
ঢেলে দেবে অর্থকড়ি যত লাগে
ওদিকে অসুস্থ ও ক্লিশিত মেয়েটি বড় উচাটন
অশ্রু ঝরে আঁখি তলে!
ঝঞ্ঝাট... ব্যর্থ হয় পিতা, রক্ত তালাশ করে
ফলে গভীর চিন্তায় আচ্ছন্ন
নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বে রক্ত দিতে হবে
চিকিৎসক জানিয়েছে একথা
তা না হলে রুগীর মৃত্যু অবধারিত।
কোথা থেকে আগত ? অচেনা এক যুবক। এটা শুভবার্তা...
যার রক্তের গ্রুপ একই, ঈশ্বরের কৃপা!
কিন্তু সে ভিন ধর্মের হলেও রক্ত দিলো নিঃস্বার্থে
আর মেয়েটি সুস্থ্য জীবন পেলো
বাঁচলো অকাল মৃত্যু হতে এইরূপে।

দিন দর্পণ খবরের কাগজে প্রকাশিত হয়েছে আমার একটা কবিতা- বধূ নির্যাতন।

দিন দর্পণ খবরের কাগজে প্রকাশিত হয়েছে আমার একটা কবিতা - যোগ্যতা।

উৎস মানুষ নিউজ এর মাসিক খবরের কাগজে প্রকাশিত হলো আমার একটা কবিতা - স্বপ্নের আড়ালে।

দিন দর্পণ পত্রিকার মিলন উৎসবে চাঁদের হাট। দিন দর্পণ পরিবারের তরফ থেকে আমন্ত্রণ পেলেও উপস্থিত হতে না পারার জন্য খুব খারাপ লাগছে। এখানে মিলন উৎসবের কিছু চিত্র তুলে ধরলাম।

দিন দর্পণ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে আমার একটা কবিতা- বিবাহের সম্মতি।

দিন দর্পণ খবরের কাগজে প্রকাশিত আমার একটা কবিতা- স্যান্ডেল হেরফের।

কবিতা - খুঁজে নেব
কলমে- মহ. মোতাহারুল হক

নিরুপায় হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছি
আর চেয়ে দেখবো না
কথা বলব না কোন দিন
রাগ, অভিমান, জেদ, হিংসা আমার ও আছে
আমিও পারি প্রতিশোধ নিতে।

ভালোবেসে আমাকে, তোমার করে নেওয়ার জন্য
দিয়েছিলাম কত না মোকা
এখনো হলো না সেটা
তবে কী দিলে ধোকা ?
অনেকটা সময় বয়ে গেলো
তুমি কিছু করতে পারলে না আজ পর্যন্ত।

বছরের পর বছর গেলো তবুও হলো না হুঁশ
যাও তুমি অন্য কাউকে বিয়ে করো
সঙ্গী বানাও, সুখী হও
আমি ও অন্য কাউকে খুঁজে নেব
যাকে আমার অদৃষ্টে ঈশ্বর লিখে রেখেছে।

Send a message to learn more

দিন দর্পণ খবরের কাগজে প্রকাশিত আমার একটা কবিতা- উদাহরণের পাত্র।

দৈনিক 'দিন দর্পণ' খবরের কাগজে প্রকাশিত আমার একটা কবিতা- মৃত্তিকা শুকনো চৌচির।

দিন দর্পণ খবরের কাগজে প্রকাশিত আমার একটা কবিতা- অভাগা মা।

দিন দর্পণ খবরের কাগজে প্রকাশিত আমার একটা কবিতা- মর্মাহত বাবা ও মা।

দিন দর্পণ খবরের কাগজে প্রকাশিত।

দিন দর্পণ খবরের কাগজে প্রকাশিত আমার একটা কবিতা- স্বর্গ ও নরক।

দিন দর্পণ খবরের কাগজে প্রকাশিত আমার একটা কবিতা- শব্দ দূষণ।

দিন দর্পণ খবরের কাগজে প্রকাশিত আমার একটা কবিতা- দম্ভ।

"শিল্পনীড়", খবরের কাগজে প্রকাশিত আমার একটা কবিতা- মানুষ হই ।