Dr Batabyal's Homeo Pharmacy
"Hapco,Dr.Reckeweg,Adel,SBL,Willmar Schwabe India,Willmar Schwabe Germany,Mahesh Laborataries Along With Other Company Medicine Available Here"
Happy Doctor's Day Dr Batabyal's Homeo Pharmacy
SBL presents !
Avail Flat 15% Off on all orders !
Dr Batabyal's Homeo Pharmacy
Head over to sblglobal.com and avail this exciting offer !
*TCA
Available at Dr Batabyal's Homeo Pharmacy . You can call/ What's app:- +91 82405 40729 .
Available at Dr Batabyal's Homeo Pharmacy
Call/WhatsApp - +91 82405 40729
Dr Batabyal's Homeo Pharmacy তে বর্তমানে SBL এর সকল প্রকার মাদারটিংচার available হয়েছে যাদের এসবিএলের মাদারটিংচার প্রয়োজন তারা অনলাইনে আমাদের ইনবক্সে যোগাযোগ করে অর্ডার করুন।
বর্তমানে এসবিএলের সকল প্রকার মাদারটিংচার পাওয়া যাচ্ছে।
এছাড়া অন্যান্য বিদেশি হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন পাবেন
★সোয়েব জার্মানি
★রিকুয়েজ জার্মানি
★বিএন্ডটি ইন্ডিয়ান+জার্মানি
★হার্মবেড সুইজারল্যান্ড
★এসবিএল ইন্ডিয়ান
★হেপকো ইন্ডিয়ান
★ভারগাভা ইন্ডিয়ান
যোগাযোগঃ-
Dr Batabyal's Homeo Pharmacy
Call or WhatsApp - +91 82405 40729
হাঁপানি হলো কিছুদিন পরপর বারে বারে আসা শ্বাসকষ্টের নাম যাতে শ্বাসনালী চিকন হওয়ার কারণে শ্বাস নেওয়ার অথবা ছাড়ার সময় হিস হিস শব্দ হয়। হাঁপানির সাথে কখনও কখনও কাশি থাকে এবং আঠালো কফ উঠে। হাঁপানির আক্রমণ যখন তীব্র হয়, তখন লক্ষণ অনুযায়ী ঔষধ খেয়ে জীবন বাঁচাতে হবে। তারপর যখন হাঁপানির আক্রমণ চলে যায়, তখন হাঁপানির কারণ অনুযায়ী মূল ঔষধ খেয়ে তাকে স্থায়ীভাবে নির্মূল করতে হবে। হাঁপানিকে স্থায়ীভাবে নিরাময় করা অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতিতে অসম্ভব হলেও একজন সুদক্ষ হোমিও চিকিৎসকের পক্ষে অসম্ভব নয়। হাঁপানির নাম (bronchial asthma, allergic asthma, Infantile asthma, exercise- induced asthma, Bronchitis) যা-ই হোক না কেন, ঔষধ খেতে হবে লক্ষণ অনুসারে। হাঁপানিকে স্থায়ীভাবে সারানোর ক্ষমতা পৃথিবীতে একমাত্র হোমিও ঔষধেরই আছে। হ্যাঁ, ঔষধ বা অন্য যে-সব জিনিস বা খাবারের কারণে হাঁপানি বেড়ে যায়, সেগুলো বাদ দিয়ে চলতে হবে। যেমন - বেশী পরিশ্রম, আবেগপ্রবন / উত্তেজিত হওয়া, নির্দিষ্ট কোন একটি ঔষধ (যেমন- বাতের ঔষধ), বিড়াল-কুকুরের পশম, ফুলের রেণু, গরুর মাংস, ইলিশ মাছ, চিংড়ি মাছ, কচুঁ শাক, মিষ্টি কুমড়া, বেগুন, ডাল ইত্যাদি ইত্যাদি।
Arsenicum Iodatum: শীতকাতর রোগী কিন্তু গরমে হাঁপানীর কষ্ট বৃদ্ধি পায়, লক্ষণে আর্সেনিকাম আয়োডেটাম খেতে হবে ।
Causticum: হাঁপানী রোগী একমাত্র দাড়িয়ে থাকলে আরাম পায়, লক্ষণে কষ্টিকাম প্রযোজ্য।
Psorinum: শুয়ে থাকলে এবং দুই হাত ছড়িয়ে রাখলে হাঁপানীর কষ্ট কমে এবং হাত বুকের কাছে আনলে কষ্ট বৃদ্ধি পায়, লক্ষণে সোরিনাম খেতে হবে।
Pothos Foetida:ধুলোবালির কারণে যদি হাঁপানীর আক্রমণ হয় অথবা হাঁপানীর উৎপাত বৃদ্ধি পায়, তবে চোখ বুজে পোথোজ খেতে পারেন।
Aconitum napellus: হঠাৎ হাঁপানীর আক্রমণের অল্পক্ষণের মধ্যেই যখন সেটি ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে, তখন খাওয়াতে পারলে একোনাইট কাজ করবে যাদুর মতো। হাঁপানীর আক্রমণ এত মারাত্মক হয় যে তাতে রোগী মৃত্যুর ভয়ে শংকিত হয়ে পড়ে।
Kali Carbonicum – ক্যালি কারব-এর প্রধান লক্ষণ হলো হাঁপানীর আক্রমণ ভোর ৩টা থেকে ৫টার সময় বৃদ্ধি পায়, রোগী হুইল চেয়ারে বসে দোল খেলে হাঁপানীর কষ্ট কমে যায় ইত্যাদি ইত্যাদি।
Belladonna: যদি শরীরে বা আক্রান্ত স্থানে উত্তাপ বেশী থাকে, যদি আক্রান্ত স্থান লাল হয়ে যায় (যেমন- মাথা ব্যথার সময় মুখ লাল হওয়া), শরীরে জ্বালা-পোড়াভাব থাকেইত্যাদিলক্ষণ থাকলে বেলেডোনা প্রয়োগ করতে পারেন। বেলেডোনা সাধারণত মোটাসোটা, শক্তিশালী, ফূর্তিবাজ রোগীদের বেলায় ভালো কাজ করে।
Aspidosperma: সাধারণত শ্বাসকষ্টের সময় যদি মুখ লাল হয়ে যায় অথবা নীল হয়ে যায়, তবে তাতে এসপিডসপারমা উপকারী। আবার শ্বাসকষ্ট যদি কোন হৃদরোগের কারণে হয় (যেমন- হৃদপিন্ড বড় হয়ে যাওয়া, হৃদপিন্ডে চর্বি জমা, হার্টের ভাল্বের সমস্যা), তবে তাতেও ইহা প্রয়োগ করতে পারেন।
Bacillinum: অতীতে যাদের যক্ষ্মা হয়েছিল অথবা যাদের পিতা-মাতা-ভাই-বোন বা স্বামী-স্ত্রীর যক্ষ্মা বা হাঁপানি ছিল, তাদেরকে বেসিলিনাম না খাইয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই হাঁপানি স্থায়ীভাবে সারানো যায় না। বেসিলিনামের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো ঘনঘন সর্দি লাগা, ভীষণ ক্ষুধা, প্রচুর খায় কিন্তুতারপরও দিনদিন শুকিয়ে যায়, ভ্রমণ করতে খুবই পছন্দ করে, খোলা বাতাসের জন্য পাগল, এক জায়গায় বেশী ক্ষণ থাকতে - এক কাজ বেশী ক্ষণ করতে ভালো লাগে না, রাতের বেলা হাঁপানি বেড়ে যায়। এটি ২০০, ১০০০ এবং ১০,০০০ শক্তিতে একমাস পরপর মোট ৩ মাত্রা খাওয়া উচিত।
Medorrhinum: অতীতে যাদের গনোরিয়া (Gonorrhoea) হয়েছিল অথবা যাদের পিতা-মাতা-স্বামী-স্ত্রীর গনোরিয়া ছিল, তাদেরকে মেডোরিনাম না খাইয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই হাঁপানি স্থায়ীভাবে সারানো যায় না। মেডোরিনামের প্রধান লক্ষণ হলো পেট নীচের দিকে এবং পিঠ উপরের দিকে দিয়ে শুইলে (নামাযের সেজদার পজিশনে) এবং জিহ্বা বের করে রাখলে হাঁপানি কমে এবং এরা গরম সহ্য করতে পারে না।এটি ২০০, ১০০০ এবং ১০,০০০ শক্তিতে একমাস পরপর মোট ৩ মাত্রা খাওয়া উচিত।
Syphilinum: অতীতে যাদের সিফিলিস হয়েছিল অথবা যাদের পিতা-মাতা-স্বামী-স্ত্রীর সিফিলিস ছিল, তাদেরকে সিফিলিনাম না খাইয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই হাঁপানি স্থায়ীভাবে সারানো যায় না। সিফিলিনামের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো রাতের বেলা সকল রোগ বৃদ্ধি পায়, বাতের সমস্যা লেগেই থাকে, দাঁত দ্রুত ক্ষয় হয়ে যায়,মদ বা অন্যান্য মাদক দ্রব্যের প্রতি আসক্তি, স্মরণশক্তি দুর্বল, বেশী বেশী হাত ধোয়ার অভ্যাস, দুরারোগ্য কোষ্টকাঠিন্য ইত্যাদি। এটি ২০০, ১০০০ এবং ১০,০০০ শক্তিতে একমাস পরপর মোট ৩ মাত্রা খাওয়া উচিত।
Natrum Sulphuricum: যে-সব হাঁপানি ভিজা আবহাওয়ার সময় অথবা বর্ষাকালে বেড়ে যায়, তাতে নেট্রাম সালফ প্রযোজ্য। এটি ৩০ শক্তি থেকে শুরু করে ক্রমান্বয়ে শক্তি বাড়িয়ে খাওয়া উচিত।
Magnasium Sulphuricum: যে-সব শিশু বা যুবক-যুবতী নিজেদেরকে পরিত্যক্ত, অপ্রয়োজনীয়, অনাকাঙ্খিত (rejected / deserted) মনে করে, তাদের যেকোন রোগে ম্যাগ সালফ প্রয়োগ করতে হবে। যেমন - ইয়াতীম (orphan) শিশু, যেই শিশুকে তার মাতা গর্ভপাত (abortion attempted) করতে চেয়েছিলেন, ধর্ষিতা যুবতী (r***d) ইত্যাদি ইত্যাদি।
Thuja occidentalis: টিকা (vaccines) হলো হাঁপানি হওয়ার একটি সবচেয়ে বড় কারণ। যেমন- বিসিজি, ডিপিটি, হাম, পোলিও, এটিএস, হেপাটাইটিস ইত্যাদি ইত্যাদি। টিকা নেওয়ার কারণে হাঁপানি হলে সেক্ষেত্রে থুজা একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। সুতরাং যে-সব হাঁপানি রোগী অতীতে এসব অথবা অন্য কোন টিকা নিয়েছেন, তাদেরকে অবশ্যই ৫/৬ মাত্রা থুজা খাওয়াতে হবে। যারা শীত সহ্য করতে পারে না এবং উপর থেকে পড়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখে, তাদের ক্ষেত্রে থুজা প্রযোজ্য। বদ্ধমুল ধারনা (fixed ideas) লক্ষণ থাকলে থুজা প্রয়োগ করতে হবে। যেমন - একজন রোগী দুয়েক চাপ ইনহেলার নিলে উপকার পায়, এমনকি ইনহেলারের ভেতরে কোন ঔষধ না থাকলেও উপকার হয়। এটি ৩০ অথবা ২০০ শক্তিতে দশ দিন পরপর খাওয়া উচিত।
পরীক্ষার্থীদের জন্য একটি মহাউপকারী হোমিওপ্যাথিক ঔষধ-
এখন শুরু হয়েছে সারাদেশের স্কুল-কলেজ এর পরীক্ষার মৌসুম। আর পরীক্ষার্থীদের কিছু সাধারণ সমস্যা হলো পড়াশোনার টেনশনে মাথাব্যথা, ঘনঘন প্রস্রাব, ডায়েরিয়া, পরীক্ষার হলে গিয়ে উত্তর ভুলে যাওয়া, ঘুমে ব্যাঘাত হওয়া, বুক ধড়ফড় করা ইত্যাদি । এসব সমস্যা নিরাময়ের একটি শ্রেষ্ট হোমিওপ্যাথিক ঔষধ হলো Gelsemium sempervirens 30 । এটি পরীক্ষার দিন সকালে ১ ফোটা অথবা ৫টি বড়ি করে খেতে পারেন ।
Cough (কাশি) : হোমিওপ্যাথিতে কাশির সবচেয়ে দ্রুততম সময়ে মুক্তি হইয়া থাকে যদি সঠিক ঔষধ নির্বাচন করা সম্ভব হয় । কাশির চিকিৎসাতেও লক্ষণ মিলিয়ে ঔষধ খেতে হবে। কাশির নাম (কি হাঁপানি, ব্রংকাইটিস, সর্দিকাশি, যক্ষা নাকি হুপিং কাশি ইত্যাদি) চিন্তা করে ঔষধ খেলে কোন উপকার হবে না।
Aconitum napellus :- যে-কোন ধরনের কাশি হউক না কেন, যদি প্রথম থেকেই মারাত্মক আকারে দেখা দেয় অথবা কাশি শুরু হওয়ার দু’চার ঘণ্টার মধ্যে সেটি ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে, তবে একোনাইট হলো তার এক নাম্বার ঔষধ। একোনাইটের রোগকে তুলনা করা যায় ঝড়-তুফান্তটর্নেডোর সাথে- অতীব প্রচণ্ড কিন্তুক্ষণস্থায়ী। কাশিও যদি তেমনি হঠাৎ করে মারাত্মক আকারে শুরু হয়, তবে একোনাইট সেবন করুন। কাশির উৎপাত এত বেশী হয় যে তাতে রোগী মৃত্যুর ভয়ে কাতর হয়ে পড়ে।
Bryonia alba : ব্রায়োনিয়ার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো রোগীর ঠোট-জিহ্বা-গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে থাকে এবং প্রচুর পানি পিপাসা থাকে এবং রোগী অনেকক্ষণ পরপর একসাথে প্রচুর ঠান্ডা পানি পান করে। রোগী অন্ধকার এবং নড়াচড়া অপছন্দ করে ; কারণ এতে তার কষ্ট বৃদ্ধি পায়। কোষ্টকাঠিন্য দেখা দেয় অর্থাৎ পায়খানা শক্ত হয়ে যায়। রোগীর মেজাজ খুবই বিগড়ে থাকে এবং সে একলা থাকতে পছন্দ করে। কাশি দিলে মনে হয় মাথা এবং বুক টুকরো টুকরো হয়ে ছিঁড়ে যাবে।
Antimonium tartaricum : এন্টিম টার্টের কাশির প্রধান লক্ষণ হলো কাশির আওয়াজ শুনলে মনে হয় বুকের ভেতর প্রচুর কফ জমেছে কিন্তুকাশলে কোন কফ বের হয় না। রেগে গেলে অথবা খাওয়া-দাওয়া করলে কাশি বেড়ে যায়। জিহ্বায় সাদা রঙের মোটা সতর পড়বে, শরীরের ভেতরে কাঁপুনি, ঘুমঘুম ভাব এবং সাথে পেটের কোন না কোন সমস্যা থাকবেই। কাশতে কাশতে শিশুরা বমি করে দেয় এবং বমি করার পর সে কিছুক্ষণের জন্য আরাম পায়। শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়ার কারণে নাকের পাখা দ্রুত উঠানামা করতে থাকে।
Sambucus nigra : শুকনো অথবা বুকে গড়গড়ানি শব্দযুক্ত কাশি উভয়টিতে স্যাম্বুকাস প্রযোজ্য হতে পারে। কাশির সাথে শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়, দমবন্ধ অবস্থায় রোগী হঠাৎ ঘুম থেকে জেগে ওঠে, কাশির চোটে মুখের রঙ নীল হয়ে যায়, শোয়া থেকে উঠে বসে যায়, খুব কষ্ট করে টেনে টেনে দম নিতে চেষ্টা করে, দম নিতে পারে কিন্তুদম ছাড়তে পারে না। কাশির দমকা এক সময় চলে যায় কিন্তু কিছুক্ষণ পরপর আবার ফিরে আসে। ঘুমের মধ্যে শরীর শুকনা থাকে কিন্তু ঘুম থেকে জেগে ওঠার পর প্রচণ্ড ঘামতে থাকে। বিছানায় শুয়ে থাকলে, ঘুমিয়ে থাকলে, মধ্যরাতে, মধ্যরাতের পরে, ভোর ২-৩ টার দিকে, ঠান্ডা বাতাসে, ভয় পেলে বা আবেগপ্রবন হলে কাশি বৃদ্ধি পায়।
Arnica montana : বুকে বা অন্য কোথাও আঘাত পাওয়ার কারণে যদি কাশি দেখা দেয়, তবে আর্নিকা হলো তার এক নাম্বার ঔষধ। কাশি দিলে যদি বুকে বা গলায় ব্যথা পাওয়া যায়, তবে এমন কাশিতে আর্নিকা খেতে ভুলবেন না। অনেক সময় দেখবেন, শিশুরা কাশির সময় বা কাশির আগে-পরে কাদতে থাকে। ইহার মানে হলো কাশির সময় সে বুকে বা গলায় প্রচণ্ড ব্যথা পায়। এরকম কাশিতে আর্নিকা দিতে হবে। আর্নিকার কাশিতে গলায় সুড়সুড়ি হয়, শিশু রেগে গেলে কাশতে শুরু করে।
Causticum : কষ্টিকামের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো কাশি দিলে প্রস্রাব বেরিয়ে যায়, সকাল বেলা গলা ভাঙ্গা, বুকে প্রচুর কফ কিন্তুসেগুলো উঠানো যায় না, যেটুকু কফ উঠে তাও আবার ফেলতে পারে না বরং খেয়ে ফেলে, পেটে বা শরীরের বিভিন্ন স্থানে জ্বালাপোড়া করে, কাশি ঠান্ডা পানি খেলে কমে যায়, কাশি দিলে প্রস্রাব বেরিয়ে যায় ইত্যাদি। ইহার মানসিক লক্ষণ হলো অন্যের দুঃখ-কষ্ট সহ্য করতে পারে না।
Rumex crispus : রিউমেক্স-এর কাশির প্রধান লক্ষণ হলো ইহা ঠাণ্ডা বাতাসে বৃদ্ধি পায়। গলার নীচের দিকে বা বুকের উপরের দিকে ভেতরে এক ধরণের সুড়ঁসুড়িঁ থেকে কাশির উৎপত্তি হয়। ঠান্ডা বাতাস নাক-মুখ দিয়ে ঢুকলেও কাশি হয় আবার শরীর থেকে কাপড়-চোপড় খুলে ফেললেও কাশি হয় অর্থাৎ শরীরে ঠান্ডা বাতাস লাগলেও কাশি শুরু হয়। লেপ-কম্বল-চাদর দিয়ে মাথাসহ সারা শরীর ঢেকে ফেললে এবং গরম বাতাসে নিঃশ্বাস নিলেই কেবল কাশি বন্ধ হয়। গলায় বা বুকে চাপ দিলে কাশি বেড়ে যায়। কথা বললে, লম্বা শ্বাস নিলে, ঘনঘন ছোট ছোট শ্বাস নিলে কিংবা খাওয়ার সময় এবং খাওয়ার পরে কাশি বেড়ে যায়।
Kali muriaticum : কাশির কারণে যদি চোখের কোন সমস্যা হয়, তবে ক্যালি মিউর খেতে হবে। যেমন কাশির সময় চোখের সামনে আলো দেখা, চোখ তার গর্ত থেকে বের হয়ে পড়বে- দেখতে এমন মনে হওয়া, কাশির সময় চোখে ব্যথা লাগা, চোখে গরম লাগা ইত্যাদি ইত্যাদি। তাছাড়া কফের রঙ যদি খুবই সাদা হয়, সেক্ষেত্রেও ক্যালি মিউর প্রযোজ্য।
Drosera rotundifolia : ড্রসেরার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো গলার মধ্যে সাংঘাতিকভাবে সুড়সুড় করতে থাকে, কাশতে কাশতে দমবন্ধ না হওয়া এবং বমি না হওয়া পযর্ন্ত কাশি থামতে চায় না, কাশির সময় বুকে প্রচণ্ড ব্যথা হওয়ার কারণে শিশুরা দুহাতে বুক চেপে ধরে, কাশি মধ্য রাতে বৃদ্ধি পায় এবং শুয়ে থাকলে বৃদ্ধি পায়, কাশতে কাশতে মুখ নীল হয়ে যায়, দিন্তরাতে অন্তত দশ-পনের বার কাশির দমকা উঠে। ড্রসেরাকে ঘনঘন খাওয়াতে হ্যানিম্যান নিষেধ করেছেন। কেননা তাতে কাশি বেড়ে গিয়ে বিপদ ডেকে আনতে পারে।
Hepar sulph : হিপার সালফের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো ঠান্ডা এবং শুকনা বাতাসে কাশি বৃদ্ধি পায়, ঠান্ডা পানি পান করলে বৃদ্ধি পায়, মধ্যরাতে এবং সকালের দিকে বৃদ্ধি পায়। হালকা থেকে মারাত্মক যে-কোন কাশিতে হিপার উপযুক্ত। কিন্তুশুকনা কাশি অর্থাৎ যে কাশিতে বুকে কোন কফ জমে নাই, তাতে হিপার দিয়ে কোন লাভ নাই।
Ignatia : ইগ্নেশিয়া হলো অদ্ভূত সব লক্ষণের ঔষধ। যেমনকানের শো শো শব্দ গান শুনলে কমে যায়, পাইলসের ব্যথা হাটলে কমে যায়, গলা ব্যথা ঢোক গেলার সময় কমে যায়, মাথা ব্যথা মাথা নীচু করলে কমে যায় ইত্যাদি। যত কাশে তত কাশি বেড়ে যায়- এই লক্ষণ থাকলে তাতে ইগ্নেশিয়া প্রয়োগ করতে হবে। সাধারণত শোক, দুঃখ, বিরহ, বিচ্ছেদ, প্রেমে ব্যর্থতা, আপনজনের মৃত্যু ইত্যাদি কারণে যে-কোন রোগ হলে তাতে ইগ্নেশিয়া প্রযোজ্য।
Ipecac : ইপিকাকের প্রধান লক্ষণ হলো বমি বিম ভাব এবং পরিষ্কার জিহ্বা। হালকা কাশি থেকে নিউমোনিয়া, হুপিং কাশি এবং হাঁপানির মতো মারাত্মক কাশিতেও ইপিকাক দিতে পারেন যদি উপরোক্ত লক্ষণ দুইটি কারো মধ্যে বিদ্যমান থাকে।
Kali bichrom : ক্যালি বাইক্রম হলো হোমিওপ্যাথিতে নাক-কান-গলার একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। ইহার প্রধান লক্ষণ হলো (নাকের শ্লেষ্মা, বমি,) কফ খুবই আঠালো হয় এবং কোন কাঠিতে (বা আঙুলে) লাগিয়ে টানলে সুতার/রশির মতো লম্বা হয়ে যায়। এই লক্ষণটি পাওয়া গেলে যে-কোন ধরণের কাশি বা অন্য যে-কোন রোগে ক্যালি বাইক্রোম খাওয়ালে যাদুর মতো সেরে যাবে।
Kali carb : কালি কার্বের প্রধান লক্ষণ হলো কাশি ভোর ৩টা থেকে ৫টার দিকে বৃদ্ধি পায়, কাশির সময় বুকে সূই ফোটানোর মতো ব্যথা হয়, সামনের দিকে কাত হলে অর্থাৎ হাঁটুর ওপর মাথা রেখে বসলে ভাল লাগে, চোখের ওপরের পাতা ফোলা, কোমরে ব্যথা, প্রচুর ঘাম হয় ইত্যাদি।
Spongia tosta : স্পঞ্জিয়া ঔষধটি শুকনা কাশিতে প্রযোজ্য। সাধারণত গলার ভিতরটা শুকিয়ে কাঠ হয়ে থাকে। কাশি দিলে ড্রামের মতো আওয়াজ হয়।মারাত্মক কাশি, শ্বাস নেওয়ার সময় অসুবিধা হয়, হিসহিস শব্দ হয়। মিষ্টি খেলে, ঠান্ডা পানি পানে, ধূমপানে, মাথা নীচু করে শুইলে, মাঝরাতের পূর্বে এবং ঠান্ডা শুকনা বাতাসে কাশি বৃদ্ধি পায়। পক্ষান্তরে গরম পানি বা গরম খাবারে কাশির মাত্রা কমে যায়। হৃদরোগের সাথে সম্পর্কিত কাশিতে এটি বেশী ফলপ্রদ।
Sticta pulmonaria : স্টিকটার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো শুকনা কাশি, বিকালে এবং রাতে বৃদ্ধি পায়, ঘুমাতেও পারে না এবং শুইতেও পারে না, বসে থাকতে হয়, বুকের ওপর মনে হয় ভারী একটি পাথর চেপে আছে, নাকের গোড়া মনে হয় কেউ চেপে ধরেছে, বিরতিহীন হাচিঁ, প্রচণ্ড মাথা ব্যথা ইত্যাদি।
Cuprum met : ভয়ঙ্কর কাশি, একবার কাশি উঠলে অনেকক্ষণ পযর্ন্ত থাকে, কাশি শেষ হলে রোগী দুর্বল হয়ে মরার মতো হয়ে পড়ে, দিন্তেরাতে অনেকবার কাশির দমকা উঠে, কাশতে কাশতে (ধনুষ্টংকারের মতো) শরীর বাঁকা হয়ে যায় ইত্যাদি হলো কিউপ্রামের প্রধান প্রধান লক্ষণ।
Mephitis : হুপিং কাশির মতো মারাত্মক কাশিতে মেফিটিস ব্যবহৃত হয়, যাতে অল্পতেই রোগীদের দম বন্ধ হয়ে আসে। উচ্চস্বরে পড়াশোনা করলে, কথা বললে, কিছু পান করলে কাশি বৃদ্ধি পায়। কাশির সময় বুকের ভেতর শো শো আওয়াজ হয়, সারারাত কাশি হয়,একটু পরপর ফিরে আসে। একটি অদ্ভূত লক্ষণ হলো এদের শরীরে গরমবোধ এত বেশী যে, বরফের মতো ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করলেও তাদের কোন অসুবিধা হয় না; বরং আরাম লাগে।
Jaborandi : জ্যাবোরেন্ডির প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো এটি চামড়া, প্যারোটিড গ্ল্যান্ড এবং টনসিলের ওপর বেশী কাজ করে,গলা থেকে প্রচুর কফ-থুতু-পানি নির্গত হওয়া, জ্বর, বমি, এলার্জি ইত্যাদি । তাহলে কাশির ক্ষেত্রে ইহার লক্ষণ হবে বেশী বেশী কফ বের হওয়া, একেবারে মুখ ভরে কফ বের হতে থাকলেই কেবল জ্যাবোরেন্ডি কাজ করবে।
* পাঁচ বছর আগের কথা, আমার ডান ফুসফুসের মাঝখানে হঠাৎ তীব্র ব্যথা শুরু হলো । ব্যথাটা ছিল খুবই অল্প একটু জায়গায়, সূচের মাথার মতো ছোট্ট একটু স্থানে । আরো লক্ষ্য করলাম আমার কাশ-কফ-থুতু ইত্যাদি খুবই আঠালো হয়ে গেছে যা আগে কখনো ছিল না । হাত দিয়ে টানলে সুতার মতো লম্বা হয়ে যায় । আমার পূর্বপুরুষদের মধ্যে যক্ষ্মা রোগী, হাঁপানি রোগী সবই ছিল । কাজেই আমার মধ্যে টিউবারকুলার মায়াজমের প্রভাব আছে এটা নিশ্চিত । কাজেই আমি ধরে নিলাম আমার ডান ফুসফসে টিউমার, ক্যানসার, যক্ষ্মা, হাঁপানি ইত্যাদি কিছু একটা আসতেছে । খুব অল্প জায়গায় ব্যথা এবং অত্যন্ত আঠালো কফ-থুতু দুটো লক্ষণ হলো kali bichromicum ঔষধটির অদ্ভূত লক্ষণ এবং নিশ্চিত লক্ষণ । আর কোনো ঔষধের নিশ্চিত লক্ষণ পাওয়া গেলে সেটি উচ্চ শক্তিতে খাওয়াই উত্তম । কাজেই ক্যালি বাইক্রোমিকাম ৫০ হাজার শক্তিতে এক ফোটা খেয়ে নিলাম । ব্যথা চলে গেলো কিন্তু এক বছর পরে আবার ব্যথাটা ফিরে এলো । আবার সাথে সাথে কথ-থুতুও অনেক আঠালো হয়ে গেলো । কাজেই ক্যালি বাইক্রোমিকাম ৫০ হাজার শক্তিতে (kali bichromicum 50M) আবার এক ফোটা খেয়ে নিলাম । এভাবে ব্যথাটা এক বছর পরপর ফিরে আসত, ফলে চার বছরে মোট চার বার ক্যালি বাইক্রোম খেতে হয়েছে । পঞ্চম বছর পেরিয়ে গেছে কিন্তু ব্যথাটা আর ফিরে আসে নাই, কাজেই ঔষধ খাওয়ার কোনো প্রশ্নই আসে না । যাক, শত্রু বিদায় নিয়েছে মনে হয় । অবশ্য আধ্যাত্মিক দৃষ্টিতে দেখলে রোগকে শত্রু না বলে বন্ধু বলাই উচিত । কেননা মানুষ যখন কোনো বড় ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়, তখন তার ভেতর থেকে হিংসা, লোভ, লালসা, অহংকার ইত্যাদি সব দূর হয়ে যায় এবং মনটা সাধু-দরবেশদের মতো পবিত্র হয়ে যায় । আসলে মনে পবিত্রতাই হলো প্রকৃত সুখ । মন যার অপবিত্র সেই সবচেয়ে দুঃখী মানুষ ।
Appendicitis and its easy cure with homeopathic medicine
Buy Dr Batabyal's Homeo Pharmacy
Call/WhatsApp +91 82405 40729
সাধারণত নাভীর নীচে ডানপাশে তলপেটের তীব্র ব্যথাকে এপেন্ডিসাইটিস বলা হয়। এই পজিশনে এপেন্ডিক্স (Appendix) নামে একটি কেঁচোর মতো একটি অংশ আছে ; ইহাতে ইনফেকশন / প্রদাহ হওয়াকেই এপেন্ডিসাইটিস বলা হয়। ইহার প্রধান লক্ষণ হলো প্রথমে ব্যথা (তলপেটের ডানপাশে), তারপরে হয় বমি এবং শেষে হয় জ্বর। সমস্ত পেটই এতো সেনসেটিভ হয় যে, হালকাভাবে স্পর্শ করলেও রোগী ব্যথা পায়। এপেন্ডিসাইটিসের একটি প্রধান লক্ষণ হলো, রোগীর পেটে জোরে চাপ দিয়ে হঠাৎ চাপ ছেড়ে দিলে (Rebound tenderness) রোগী প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করে থাকে। সে যাক, এলোপ্যাথিক ডাক্তাররা ৯৯% ভাগ ক্ষেত্রেই অপারেশান ছাড়া এপেন্ডিসাইটিস সারাতে পারে না কিন্তু হোমিওপ্যাথিতে ১০০% ভাগ কেইস-ই বিনা অপারেশানে সারানো যায়।
Bryonia alba : এপেন্ডিসাইটিসের সবচেয়ে ভালো ঔষধ হলো ব্রায়োনিয়া। কেননা -চাপ ছেড়ে দিলে ব্যথা হয়- এই অদ্ভূত লক্ষণটি ব্রায়োনিয়ায় আছে। সাধারণত ৫০,০০০ (বা 50M), ১০০,০০০ (বা CM) ইত্যাদি উচ্চ শক্তিতে এক মাত্রা খাওয়ানোই যথেষ্ট ; কিন্তু নিম্ন শক্তিতে খেলে রোজ কয়েকবার করে কয়েকদিন খাওয়ানো লাগতে পারে।
Iris tenax : ইরিস টেনক্সকে বলা হয় হোমিওপ্যাথিতে এপেন্ডিসাইটিসের একেবারে স্পেসিফিক ঔষধ। কেননা ইহা যত মানুষের শরীরে পরীক্ষা করা হয়েছে, তাদের প্রত্যেকেরই তলপেটের ডানপাশে তীব্র ব্যথার লক্ষণ পাওয়া গেছে।
* ব্যাপারটি এমন নয় যে, আপনি কেবল ব্রায়োনিয়া আর ইরিস টেনক্স নিয়ে পড়ে থাকবেন। এই দুটি ছাড়াও যদি অন্য কোন ঔষধের লক্ষণ রোগীর মধ্যে পাওয়া যায়, তবে সেটি প্রয়োগেও এপেন্ডিসাইটিস অবশ্যই আরোগ্য হবে। তবে কথা হলো ব্রায়োনিয়া এবং ইরিস টেনক্স ঔষধ দুটির কথা প্রথমেই মাথায় রাখতে হবে।
Rx
(1) Bryonia alba 30/200/1M/10M/50M/CM
(Take this homeopathic medicine 1 drop / 5 pills every hour as long as you need. In most cases, one or two doses is enough with high potencies like 50M or CM)
If it fails to provide a cure, then you can take……..
(2) Iris Tenax 30C/30CH/30/200/200C/200CH
(Take this homeopathic medicine 1 drop / 5 pills every hour as long as you need. Stop medicine as soon as improvement begins and start again if needed.)
Fever, pyrexia and its homeopathic cure (জ্বর এবং তার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা) :-
Buy - Dr Batabyal's Homeo Pharmacy
Call/ WhatsApp - + +91 82405 40729
হোমিওপ্যাথি হলো লক্ষণ ভিত্তিক চিকিৎসা বিজ্ঞান। এতে রোগের নামের কোন মূল্য নাই। তাই জ্বরের ঔষধও নির্বাচন করতে হবে জ্বরের লক্ষণ অনুসারে ; জ্বরের নাম অনুসারে নয়। জ্বরের নাম বার্ড ফ্লু, টাইফয়েড, ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু নাকি কালাজ্বর- এসবের কোন গুরুত্ব নাই হোমিওপ্যাথিতে। ঔষধ যদি জ্বরের লক্ষণের সাথে মিলিয়ে দিতে পারেন, তবে সেটি ভাইরাস জ্বরও খতম করে দিবে অথবা টাইফয়েড বা অন্য যে-কোন নামের জ্বরই হউক, নির্মূল করে দিবে যাদুর মতো। জ্বরের তাপ যখন খুব বেশী থাকে, তখন ঔষধ খেতে নাই। এতে জ্বরের তাপ আরো বেড়ে যেতে পারে। কাজেই জ্বরের তাপ যখন কিছুটা কমে আসে, তখন ঔষধ খাওয়া উচিত। তবে যে-সব জ্বরে উচ্চতাপমাত্রা এক নাগাড়ে চলতে থাকে, তাপ কমেই না ; সে-সব জ্বরে বেশী তাপমাত্রার মধ্যেও ঔষধ খাওয়াতে হবে। জ্বরের তাপমাত্রা যদি খুব বেশী থাকে, তবে ঔষধ খাওয়ানোর সাথে সাথে মাথায় ঠান্ডা পানি ঢালতে হবে, গামছা/তোয়ালে ভিজিয়ে শরীর মুছে দিতে হবে ঘনঘন। কিছু জ্বর এমন আছে (যেমন ভাইরাস জ্বর) যা একদিন, দুইদিন বা তিনদিনের কমে নিয়নত্রণে আসে না। সেক্ষেত্রে লক্ষণ মিলিয়ে যে ঔষধ প্রযোজ্য হয়, সেটি খাওয়ানো বন্ধ করবেন না।
জ্বর না কমার কারণে ঔষধ নির্বাচন ভুল হয়েছে মনে করে অযথা ঘনঘন ঔষধ পরিবর্তন করবেন না। হ্যাঁ, রোগ লক্ষণ যদি পরিবর্তন হয়ে যায়, তবে নতুন লক্ষণ যেই ঔষধের সাথে মিলে সেটি খাওয়ানো শুরু করুন। যেমন প্রচণ্ড তাপ, অস্থিরতা, মৃত্যুভয় ইত্যাদি লক্ষণ নিয়ে জ্বর শুরু হওয়ায় একোনাইট খাওয়ালেন; দুদিন পর দেখা গেলো রোগী রোগীর অস্থিরতা, মৃত্যুভয় ইত্যাদি লক্ষণে চলে গেছে, সে বেহুঁশের মতো পড়ে থাকে, এখন একোনাইট বন্ধ করে জেলসিমিয়াম খাওয়ানো শুরু করা উচিত। স্বাভাবিক অন্যান্য খাবারের সাথে চিনি লেবু দিয়ে শরবত করে খাওয়াবেন ঘনঘন ; এতে শরীরে দুর্বলতা আসতে পারবে না। জ্বরের রোগী যদি অদ্ভুত কিছু খেতে চায় এবং সেটি যদি তার জন্য ক্ষতিকর না হয়, তবে তাকে খেতে দেওয়া উচিত। যেমন জ্বরের সাথে যদি কারো গ্যাস্ট্রিক আলসার থাকে আর সে যদি লেবু খেতে চায় তবে দুয়েক বার খেতে দেওয়া যেতে পারে কিন্তুইহার বেশী ঠিক হবে না।
Aconitum napellus :- একোনাইট হলো হোমিওপ্যাথিতে জ্বরের এক নাম্বার ঔষধ। যে-কোন রোগই হউক (জ্বর-কাশি-ডায়েরিয়া-আমাশয়-পেট ব্যথা-মাথা ব্যথা-শ্বাসকষ্ট প্রভৃতি), যদি শুরু থেকেই মারাত্মক রূপে দেখা দেয়, তবে একোনাইট হলো তার এক নাম্বার ঔষধ। একোনাইটকে তুলনা করা যায় ঝড়-তুফান-টর্নেডোর সাথে- প্রচণ্ড কিন্তুক্ষণস্থায়ী। জ্বরও যদি তেমনি হঠাৎ করে মারাত্মক আকারে শুরু হয়, তবে একোনাইট সেবন করুন। যে-সব জ্বর আসেত আসেত শুরু হয় বা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে, সে-সব রোগে একোনাইট খেতে পারেন। তাতে জ্বর পুরোপুরি না সারলেও অন্তত নব্বই ভাগ নিয়ন্ত্রণে এসে যাবে। পরবর্তীতে লক্ষণ অনুযায়ী অন্য ঔষধ প্রয়োগ করতে পারেন। একোনাইটের জ্বরের লক্ষণ হলো প্রথম থেকেই ভীষণ উত্তাপ নিয়ে জ্বর শুরু হয়, রোগী অস্থির হয়ে পড়ে, জ্বরের উৎপাত এত বেশী হয় যে তাতে রোগী মৃত্যুর ভয়ে কাতর হয়ে পড়ে।যে-কোন জ্বরের শুরু থেকে একোনাইট খাওয়াতে থাকলে জ্বর একশভাগ যদি নাও সারে অন্তত নিয়নত্রণে চলে আসবে এবং জ্বরের গতি খারাপের দিকে যেতে পারবে না। হ্যাঁ, জ্বরের উত্তাপ কমে আসলে অর্থাৎ জ্বরের তীব্রতা হ্রাস পেলে একোনাইট সেবন বন্ধ করে দিবেন। একোনাইট প্রয়োগের পর যদি জ্বর দুর্বল হয়ে যায় কিন্তুপুরোপুরি না সারে, সেক্ষেত্রে দুয়েক মাত্রা সালফার (Sulphur) ঔষধটি খাওয়াতে পারেন।
Bryonia alba : ব্রায়োনিয়ার জ্বরের প্রধান লক্ষণ হলো রোগীর ঠোট-জিহ্বা-গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে থাকে এবং প্রচুর পানি পিপাসা থাকে এবং রোগী অনেকক্ষণ পরপর একসাথে প্রচুর ঠান্ডা পানি পান করে। রোগী অন্ধকার এবং নড়াচড়া অপছন্দ করে ; কারণে এতে তার কষ্ট বৃদ্ধি পায়।কোষ্টকাঠিন্য দেখা দেয় অর্থাৎ পায়খানা শক্ত হয়ে যায়।রোগীর মেজাজ খুবই বিগড়ে থাকে এবং সে একলা থাকতে পছন্দ করে (কারণ মানুষ কাছে থাকলেই তাকে নড়াচড়া করতে হতে পারে, যাতে তার কষ্ট বেড়ে যাবে)। প্রলাপ বকার সময় তারা সারাদিনের পেশাগত কাজের কথা বলতে থাকে।
Rhus toxicodendron : রাস টক্সের জ্বরের প্রধান লক্ষণ হলো প্রচণ্ড অস্থিরতা। রোগী এতই অস্থিরতায় ভোগে যে, এক পজিশনে বেশীক্ষণ সিহর থাকতে পারে না।রোগীর শীতভাব এমন বেশী যে, তার মনে হয় কেউ যেন বালতি দিয়ে তার গায়ে ঠান্ডা পানি ঢালিতেছে। শরীরে প্রচুর ব্যথা থাকে এবং শরীর মোচড়াতে ভালো লাগে। এই কারণে শুয়ে থাকলেও সে নড়াচড়া করে এবং এপাশ ওপাশ করতে থাকে। বর্ষাকাল, ভ্যাপসা আবহাওয়া বা ভিজা বাতাসের সময়কার যে-কোন জ্বরে রাস টক্স এক নাম্বার ঔষধ।রাস টক্সের জ্বর সাধারণ রাতে বেলা বেড়ে যায়। রাস টক্স খাওয়ার সময় ঠান্ডা পানিতে গোসল বা ঠান্ডা পানিতে গামছা ভিজিয়ে শরীর মোছা যাবে না। কেননা ঠান্ডা পানিতে রাস টক্সের একশান নষ্ট হয়ে যায়। এজন্য কুসুম কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে হবে।
Belladonna : তিনটি লক্ষণের উপর ভিত্তি করে বেলেডোনা ঔষধটি প্রয়োগ করা হয়ে থাকে, যথা-উত্তাপ, লাল রঙ এবং জ্বালা-পোড়া ভাব। জ্বরে যদি উত্তাপ বেশী থাকে, জ্বরে যদি মুখমন্ডল বা চোখ লাল হয়ে যায়, জ্বরের সাথে যদি প্রচণ্ড মাথা ব্যথা থাকে কিংবা জ্বরের সাথে যদি রোগী প্রলাপ বকতে থাকে, তবে বেলেডোনা তাকে উদ্ধার করবে নিশ্চিত। বেলেডোনার জ্বর সাধারণত হঠাৎ মারাত্মক আকারে দেখা দেয় এবং জ্বরের তীব্রতায় খুবই দ্রুত রোগী প্রলাপ বকতে শুরু করে। রোগী ভয়ঙ্কর সব জিনিস দেখে, ভয়ে পালাতে চেষ্টা করে এবং অনেক সময় মারমুখী হয়ে উঠে।
Gelsemium sempervirens : জেলসিমিয়ামের জ্বরের প্রধান লক্ষণ হলো রোগীর মধ্যে ঘুমঘুম ভাব থাকে বেশী, রোগী অচেতন-অজ্ঞান-বেহুশের মতো পড়ে থাকে।দেখা যাবে গায়ে প্রচণ্ড জ্বর অথচ রোগী নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে। জেলসিমিয়ামের জ্বরে মাথা ঘুড়ানি থাকে, শরীর ভারভার লাগে, শরীর ব্যথা এবং দুর্বলতা থাকে। মাত্রাতিরিক্ত দুর্বলতার কারণে রোগী নড়াচড়া করতে পারে না এবং একটু নড়াচড়া করতে গেলে শরীর কাঁপতে থাকে।জ্বরের সময় পিপাসা থাকে না।
Baptisia tinctoria : টাইফয়েড জ্বরের ঔষধ হিসেবে বেপ্টিশিয়ার খুব সুনাম আছে। মাতালের মতো হাবভাব, গোলাটে চাহনি, মাথাব্যথা, গলা ব্যথা এবং সারা শরীরে টনটনে ব্যথা এই ঔষধের অন্যতম লক্ষণ। রোগীর শরীরে ব্যথা এত বেশী থাকে যে, খুব নরম বিছানাও তার কাছে শক্ত মনে হয়।রোগীর শরীরে দুর্বলতা-অবসন্নতা থাকে অকল্পনীয় রকমের বেশী। চোখের পাতা পর্যন্ত ভারী ভারী লাগে। চেতনার খুবই অভাব। যেমন ডাক্তার কিছু জিজ্ঞেস করলে উত্তর দেওয়ার পুর্বেই রোগী ঘুমিয়ে পড়ে।কোন ব্যাপারেই রোগী তার মনোযোগ ঠিক করতে পারে না। রোগী মনে করে তার শরীর দুইটা; আবার মনে করে তার শরীর টুকরা টুকরা হয়ে বিছানায় ছড়িয়ে আছে এবং সে টুকরাগুলো একত্র করে জোড়া লাগানোর চেষ্টা করে।
Arsenicum album : শরীরের নির্দিষ্ট কোন স্থানের রোগের সাথে যদি জ্বর আসে, সেখানে ঘা-ক্ষত-পচনের সৃষ্টি হয়, রোগীর মধ্যে প্রচণ্ড অস্থিরতা এবং মৃতুভয় থাকে, সেক্ষেত্রে আর্সেনিক প্রয়োগে যাদুর মতো ফল পাওয়া যাবে। রোগীর বাইরে থাকে ঠান্ডা কিন্তুভেতরে থাকে জ্বালা-পোড়া।গরম পানি খাওয়ার জন্য পাগল কিন্তুখাওয়ার সময় খাবে দুয়েক চুমুক। বাসি-পচাঁ-বিষাক্ত খাবার খেয়ে জ্বর হলে অথবা অন্য যে-কোন সমস্যা হলো আর্সেনিক খেতে ভুল করবেন না।
Veratrum viride: ভিরেট্রাম ভিরিডি-র জ্বরের লক্ষণ অনেকটা একোনাইটের মতো মারাত্মক। তবে এতে বুক ধড়ফড়ানি থাকে বেশী এবং জিহ্বার মাঝখানে টকটকে লাল একটি দাগ থাকে।
Pulsatilla pratensis : পালসেটিলার জ্বরের প্রধান লক্ষণ হলো গলা শুকিয়ে থাকে কিন্তুকোন পানি পিপাসা থাকে না।অন্যান্য লক্ষণ হলো শীত শীত ভাব বেশী থাকে, ঘুমঘুম ভাব থাকে এবং বিকাল দুটা-তিনটার দিকে জ্বর বৃদ্ধি পায়। শরীরের এক অংশ গরম এবং অন্য অংশ ঠান্ডা থাকে। গরম, আলো-বাতাসহীন, বদ্ধ ঘরে বিরক্ত বোধ করে। হাতে জ্বালাপোড়া থাকে, ফলে সেটি বিছানার ঠান্ডা জায়গায় রাখার চেষ্টা করে। ঠান্ডা বাতাস, ঠান্ডা খাবার, ঠান্ডা পানি পছন্দ করে। আবেগপ্রবন, অল্পতেই কেঁদে ফেলে এমন লোকদের ক্ষেত্রে বেশী প্রযোজ্য।
Antimonium tartaricum : এন্টিম টার্টের জ্বরের প্রধান লক্ষণ হলো জ্বরের সাথে পেটের কোন না কোন সমস্যা থাকবেই। ইহার জ্বরের প্রধান লক্ষণ হলো জিহ্বায় সাদা রঙের মোটা স্তর পড়বে এবং বমি বমি ভাব থাকবে। তাছাড়া দুর্বলতা, শরীরের ভেতরে কাঁপুনি, ঘুমঘুম ভাব, বুকের ভেতরে প্রচুর কফ ইত্যাদি থাকতে পারে।
Ferrum phosphoricum : ফেরাম ফস ঔষধটি যে-কোন জ্বরের প্রথম দিকে ব্যবহার করতে পারলে ভালো ফল পাওয়া যায়। সাধারণত যারা ভীতু, সেনিসিটিভ এবং রক্তশুণ্যতায় ভোগে তাদের জ্বরে ফেরাম ফস ভাল কাজ করে।
Mercurius solubilis : মার্ক সল ঔষধটির জ্বরের প্রধান লক্ষণ হলো প্রচুর ঘাম হয় কিন্তুরোগী আরাম পায় না।কারণ ঘাম দিয়ে জ্বর নেমে যাবে এটাই স্বাভাবিক কিন্তুজ্বর নামে না। তাছাড়া ঘামে দুর্গন্ধ বা মিষ্টি গন্ধ থাকে। রোগী ঠান্ডা পানির জন্য পাগল। জ্বর রাতের বেলায় বেড়ে যায়। মুখের লালা বৃদ্ধি পায়। ঘামে যাদের কাপড়ে হলুদ দাগ পড়ে যায়, তাদের যে-কোন রোগে মার্ক সল উপকারী। আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে যে-সব জ্বর হয়, তাতে মার্ক সলের কথা প্রথমে চিন্তা করতে হবে।
Natrum muriaticum : সর্দি জ্বর এবং যে-সব জ্বর একবার পুরো সেরে যায় এবং আবার দেখা দেয় (সবিরাম জ্বর/ম্যালেরিয়া) তাতে নেট্রাম মিউর কাযর্কর। নেট্রাম মিউরের জ্বরে প্রচণ্ড মাথাব্যথা থাকে। ঠোটের মধ্যে ফোস্কা পড়ে। সাধারণত সকাল ৯টা থেকে ০১টার দিকে জ্বর আসে এবং একদিন পরপর আসে।
Phosphorus : ফসফরাসের জ্বরের প্রধান লক্ষণ হলো রোগী বরফের মতো কড়া ঠান্ডা পানি খেতে চায়, হাতের তালুতে জ্বালাপোড়া করে এবং একা থাকতে ভয় পায়।তাছাড়া মেরুদন্ড থেকে মনে হয় তাপ বেরুচ্ছে, বুক ধড়ফড়ানি, উৎকন্ঠা থাকে। জ্বর সন্ধ্যার দিকে বৃদ্ধি পায়। সন্ধ্যার দিকে রোগী খুব অস্থির থাকে।
Phosphoricum acidum : ফসফরিক এসিডের জ্বরের রোগী হয় নির্বোধের মতো, তার চারপাশে যা কিছু ঘটছে সেদিকে তার কোন খেয়াল থাকে না।রোগী কথা বলতে চায় না। জ্বরের সাথে ডায়েরিয়া থাকে এবং কখনও কখনও মারাত্মক ডায়েরিয়া থাকে। অত্যধিক গ্যাস জমে পেট ফেঁপে থাকে। সাধারণত অত্যধিক যৌনকর্ম করে দুর্বল হয়ে পড়া লোকদের মধ্যে এই জাতীয় লক্ষণ দেখা যায়।
Sulphur : সালফারের জ্বরের প্রধান লক্ষণ হলো রাতের বেলা রোগীর পায়ে জ্বালাপোড়া থাকে। ফলে ঘুমের সময় সে তার পা দুটি লেপ-কাঁথার বাইরে বের করে রাখে।তাছাড়া যথেষ্ট পিপাসা থাকে এবং জ্বর সকাল ১১টার দিকে বৃদ্ধি পায়। শরীরের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময় গরম হয়ে উঠে।
China officinalis : চায়নার জ্বর হলো সবিরাম জ্বর যাতে একবার জ্বর ওঠে এবং তারপর জ্বর পুরোপুরি সেরে যায় এবং তারপর পুণরায় জ্বর ওঠে (ম্যালেরিয়ার মতো)।জ্বর আসে প্রতিদিন বা একদিন পরপর তবে এক ঘণ্টা আগে। যেমন গতকাল যদি সকাল দশটায় জ্বর এসে থাকে তবে আজ আসবে সকাল নয়টায় এবং আগামীকাল আসবে সকাল আটটায়। জ্বরের তিনটি অধ্যায় থাকে- প্রবল শীত, জ্বর এবং প্রচুর ঘাম।চায়নার ম্যালেরিয়া জ্বর কখনও রাতে আসে না।
Eupatorium perfoliatum : ইউপেটোরিয়াম পারফো প্রধানত ডেঙ্গু জ্বরে ব্যবহৃত হয়। কেননা এতে ডেঙ্গু জ্বরের মতো প্রচণ্ড শরীর ব্যথা আছে। শরীরে এমন প্রচণ্ড ব্যথা থাকে যেন মনে হয় কেউ শরীরের সমস্ত হাড় পিটিয়ে গুড়োঁ করে দিয়েছে।সাধারণত পিঠে, মাথায়, বুকে, হাত-পায়ে এবং কব্জিতে বেশী ব্যথা হয়। পানি বা খাবার যাই পেটে যায় সাথে সাথে বমি হয়ে যায়।আইসক্রীম বা ঠান্ডা পানি খেতে ইচ্ছে হয়। রোগী খুবই অস্থির থাকে, এক মুহূর্ত স্থির হয়ে বসতে পারে না। ইনফ্লুয়েঞ্জা বা সিজনাল ভাইরাস জ্বরেও যদি প্রচণ্ড শরীর ব্যথা থাকে তবে ইউপেটোরিয়াম প্রযোজ্য।
Thuja occidentalis : যে-কোন টিকা (বিসিজি, ডিপিটি, পোলিও ইত্যাদি) নেওয়ার কারণে জ্বর আসলে তাতে থুজা একটি অতুলনীয় ঔষধ। তাছাড়া জ্বরের মধ্যে কেউ যদি ‘উপর পড়ে যাওয়ার’ স্বপ্ন দেখে, তবে সেটি যেই নামের জ্বরই হোক না কেন, থুজা তাকে নিরাময় করে দিবে।
Chininum sulphuricum : যে-সব জ্বর খুব টাইম মেনে চলে অর্থাৎ ঘড়ির কাটায় কাটায় উঠে এবং নামে, তাতে চিনিনাম সালফ প্রযোজ্য। মাথা ব্যথা মাথার পেছন থেকে কপালের দিকে আসে। ব্ল্যাক ওয়াটার ফিভার বা কালা পানির জ্বর নামে এক ধরণের মারাত্মক ম্যালেরিয়া জ্বরে এটি উপকারী যাতে লাল বা কালো রঙের প্রস্রাব হয়ে থাকে। জ্বর ওঠার পূর্বেকাঁপিয়ে শীত লাগার সময় কোন রক্তনালী ফোলে ওঠা চিনিনাম সালফের একটি প্রধান লক্ষণ।
Sambucus nigra : জ্বরে স্যাম্বুকাস নাইগ্রার প্রধান লক্ষণ হলো ঘুমের মধ্যে রোগীর শরীর থাকে শুকনা এবং গরম কিন্তুঘুম ভেঙে গেলে ভীষণ ঘামতে থাকে এবং শরীর ঠান্ডা হয়ে যায়। কাশি বা অন্য কোন রোগেও যদি এই লক্ষণ থাকে, স্যাম্বুকাস প্রয়োগে সেটি নিরাময় হবে।
Indigo : সাধারণত কৃমির উৎপাতের কারণে জ্বর হলে ইন্ডিগো ভালো কাজ করে। যে-কোন কৃমির ঔষধই গর্ভবতীদের খাওয়ানো নিষিদ্ধ, তেমনি এটিও।
O***m : সাধারণত ভয় পাওয়ার কারণে কোন রোগ হলে তাতে ওপিয়াম প্রয়োগ করে ভালো ফল পাওয়া যায়। একইভাবে ভয় পাওয়ার কারণে জ্বর আসলে তাতে ওপিয়াম প্রয়োগ করতে হবে।
বিশ্ববিখ্যাত Hapco indian হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন পাচ্ছেন Dr Batabyal's Homeo Pharmacy তে। হেপকোর শততমিক, নিউপটেন্সি,বায়োকেমিক,মাদারটিংচার এবং ট্রাইট্ররেশন পাবেন
হেপকো ইন্ডিয়ার মোট ৮৮ টি ৫০ সহস্রতমিক মেডিসিন স্টক বর্তমানে available আছে। এছাড়া হেপকোর শততমিক সকল মেডিসিন পাবেন আর বায়োকেমিক এবং মাদারটিংচার পাবেন আর ট্রাইট্ররেশন ৩এক্স পাবেন।
আমরা কোনো প্রকার মেডিসিন লুজ বিক্রি করি - আমরা মেডিসিনের কোয়ালিটিতে বিশ্বাসী ফলে ইনটেক ফাইল মেডিসিন ছাড়া বিক্রি করি না। ১ড্রামের ইনটেক ৫০ সহস্রতমিক মেডিসিন পাবেন যে ভাবে প্যাকেট হয়ে আসে ঠিক সেটাই আপনার নিকট পৌঁছানোর জন্য আমরা সর্বদা পাশেই আছি
★★হেপকোর ৫০সহস্রতমিক মেডিসিন
★১ড্রাম বা ৫গ্রাম
★LM 1 TO LM 10 পার শক্তি ৬৫ টাকা করে
★LM 11 To LM20 পার শক্তি ৭০ টাকা করে
★★হেপকোর শততমিক পাবেন
★১০মিলি-৩০.২০০,১এম
★৩০মিলি-৩০.২০০.১এম
★১০০মিলি-৩০.২০০
★★হেপকোর বায়োকেমিক পাবেন
★৩০গ্রাম
★৫০০গ্রাম
★★হেপকোর মাদারটিংচার পাবেন
★৩০মিলি
★৫০০মিলি
★★হেপকোর টাইট্রেশন(৩এক্স) পাবেন
★৩০গ্রাম
★৫০০গ্রাম
যাদের মেডিসিন লিষ্ট ও প্রাইস দরকার তারা ইনবক্সে যোগাযোগ করবেন বা ইমুতে বা whats up যোগাযোগ করবেন।
#এছাড়া_অন্য_সকল_বিদেশি_হোমিওপ্যাথিক_মেডিসিন_পাবেন_তা_নিচে_দেয়া_হল।
★সোয়েব জার্মানী
★রিকুয়েজ জার্মানী
★বি এন্ড টি ইন্ডিয়ান+জার্মানী সোয়েব
★HERBAMED সুইজারল্যান্ড
★হেপকো ইন্ডিয়ান
★এসবিএল ইন্ডিয়ান
★ভারগাভা ইন্ডিয়ান
★মাসুদ পাকিস্তান
★কামাল পাকিস্তান
#এছাড়া_নতুন_কাঁচের_বোতল_পাবেন
★১৫মিলি-৬১২পিস-১৭৬০ টাকা
★৩০মিলি-২৮০পিস-৮৮০টাকা
★৭০মিলি-১৪৪পিস-৬৩০ টাকা
★১০০মিলি-১১২পিস-৫৩০ টাকা
★৩০মিলি চায়না -২৮০পিস ক্যাপ সহ-১৭০০ টাকা
★১০০মিলি চায়না-১৪৪পিস ক্যাপ সহ-১৮০০ টাকা
★★এছাড়া সকল বাংলা মাধ্যম ও ইংরেজী মাধ্যম সকল প্রকার বই পাবেন।
★এছাড়া পাবেন - মেডিসিন রাখার জন্য বক্স ও ওয়েরড্রপ
------------------------------------------------------------------------------------
যোগাযোগ করুন
Dr Batabyal's Homeo Pharmacy
+91 82405 40729
আরো বিস্তারিত জানতে কল করুন বা massenger or whats up knock den
অর্ডার করতে ইনবক্সে নক দিন
Dr Batabyal's Homeo Pharmacy তে বর্তমানে SBL এর সকল প্রকার মাদারটিংচার available হয়েছে যাদের এসবিএলের মাদারটিংচার প্রয়োজন তারা অনলাইনে আমাদের ইনবক্সে যোগাযোগ করে অর্ডার করুন।
বর্তমানে এসবিএলের সকল প্রকার মাদারটিংচার পাওয়া যাচ্ছে।
এছাড়া অন্যান্য বিদেশি হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন পাবেন
★সোয়েব জার্মানি
★রিকুয়েজ জার্মানি
★বিএন্ডটি ইন্ডিয়ান+জার্মানি
★হার্মবেড সুইজারল্যান্ড
★এসবিএল ইন্ডিয়ান
★হেপকো ইন্ডিয়ান
★ভারগাভা ইন্ডিয়ান
যোগাযোগঃ-
Dr Batabyal's Homeo Pharmacy
8️⃣2️⃣4️⃣0️⃣5️⃣4️⃣0️⃣7️⃣2️⃣9️⃣
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Harinavi
700084
Sonarpur Station Road
Harinavi, 700150
Single Dietary Supplement Single Joining Package Only Two Direct Sponsor No Capping 10 Types of
2nd Floor, C/326 Bapuji Nagar, Sulekha
Harinavi, 700149
We served medical products and services at the comfort of your home. Now get the best medical attent