All India DSO DR RADC UNIT

আজ ২৩শে জানুয়ারী, ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলনের আপোষহীন ধারার শ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি অনন্য দেশনায়ক নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু'র ১২৮ তম জন্মদিবস উদযাপন হল ডাঃ আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।

-AIDSO DR RADC Unit

ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলনের আপোষহীন ধারার অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি, ধর্মনিরপেক্ষ ও শোষণহীন সমাজ গঠনের প্রবক্তা,অনন্য দেশনায়ক নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু'র ১২৮ তম জন্মদিন উদযাপন উপলক্ষ্যে AIDSO পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির ডাকে ২৩—৩০ জানুয়ারি, ২০২৪ সপ্তাহব্যাপী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, পাড়ায়,মহল্লায় নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর চিন্তা ও চরিত্রের অনুশীলনে সামিল হোন।

Today we on behalf of AIDSO Dr RADC Unit gave a deputation to the principal sir protesting formation of Undemocratic Students' Council by college authority.We demanded democratic and transparent Students' Union Election.Without taking the opinion of common students, such Undemocratic and nominated body can't be formed.We are appealing to the students to raise their voice against this heinous decision of the college authority.

- AIDSO DR. RADC UNIT

আজ ২৪ শে ডিসেম্বর, ভারতবর্ষের আধুনিক দন্ত চিকিৎসার জনক ডাঃ রফিউদ্দিন আহমেদ এর ১৩৩ তম জন্মদিবস। তাঁর জন্মদিনে শ্রদ্ধা নিবেদন করি।

-AIDSO DR RADC UNIT

On 29/09/2023 we on behalf of AIDSO Dr. RADC Unit gave a deputation to the Principal sir regarding the general body meeting held on 27/09/2023. We were present in the meeting and discovered that Authority with the support of TMCP coercively imposed that students must have atleast 20 meals in a month from hostel canteen, also there any guest meal will not be available for boarder if they are unwilling for the 20 permanent meal system. We from AIDSO totally oppose the decision.
Our demands :-
1. Resume government subsidies canteen.
2. No compulsory meal to be imposed on the students.
3. Guest meal facility must be added.

----------AIDSO DR. RADC UNIT

আজ ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ভারতবর্ষের নবজাগরণের পথিকৃৎ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ২০৪ তম জন্মদিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হল ।

মহান মানবতাবাদী সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর জন্মদিবস উপলক্ষে ডক্টর আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজ উদ্ধৃতি প্রদর্শন।
AIDSO, Dr RADC Unit

Denouncing TMCP intervention in Boys' hostel room allotment and shifting in our institution, Yesterday (09-09-2023) We On behalf of AIDSO Dr RADC Unit met principal sir. We demand that room shifting should be done democratically and according to the choice of Students. TMCP cannot give order to students regarding hostel allotment, room choice or shifting. Any problem regarding hostel to be solved by the authority directly.
Principal sir said that he was unaware about this matter. He agreed with our demand and assured us to look into it.

ANTI RAGGING HELPLINE চালু করল AIDSO পশ্চিমবঙ্গ মেডিকেল ইউনিট

যাদবপুরে স্বপ্নদীপের অকালমৃত্যুতে যখন রাজ্য রাজনীতি তোলপাড়, মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলির জন্য এন্টির‍্যাগিং হেল্পলাইন চালু করে AIDSO পশ্চিমবঙ্গ মেডিকেল ইউনিটের আহ্বায়ক ডাঃ সামস মুশাফির বলেন—

দীর্ঘদিন ধরে মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজ গুলিতে ইন্ট্রো নাম দিয়ে নবাগতদের উপর র‍্যাগিং চালিয়ে যায় ক্ষমতার রাজনীতি করা সমস্ত ছাত্র সংগঠনগুলি। একমাত্র উন্নত নৈতিক আদর্শ ও মেডিকেল এথিক্সের চর্চা র‍্যাগিং প্রতিরোধের গ্যারান্টি যা বর্তমানে AIDSO ছাড়া অন্য কোনো সংগঠন করছে না। মেডিকেল এথিক্স হাতিয়ার করে মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলিতে র‍্যাগিং প্রতিরোধের জন্য দীর্ঘ লড়াই আমরা চালিয়ে যাচ্ছি। বর্তমান পরিস্থিতিতে র‍্যাগিং এর বিরুদ্ধে লড়াইকে আরও সর্বাত্মক রুপ দিতে AIDSO পশ্চিমবঙ্গ মেডিকেল ইউনিটের পক্ষ থেকে ANTI RAGGING HELPLINE চালু হল। যেকোনো ছাত্র মেডিকেল বা ডেন্টাল কলেজগুলিতে শারিরীক বা মানসিক ভাবে র‍্যাগিং এর শিকার হলে 83719 99969 / 77974 40369/ 83488 16398 নম্বরে ফোন করবেন। আমরা অত্যন্ত আনন্দিত আমাদের পরামর্শদাতা হিসাবে পেয়েছি ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জন প্রোফেসর (ডাঃ) নুপুর ব্যানার্জি, নিউরোলজিস্ট ডাঃ দুর্গাপ্রসাদ চক্রবর্তী, কলকাতা হাইকোর্টের এডভোকেট কার্তিক কুমার রায়কে। আমরা র‍্যাগিং এর মত কুৎসিত মানসিকতার বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই শেষ পর্যন্ত চালিয়ে যেতে অঙ্গীকারবদ্ধ।"

সংবাদদাতা
ডাঃ অপূর্ব মন্ডল
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সম্পাদক মন্ডলী সদস্য

*ডা. আর. আহমেদ ডেন্টাল কলেজকে র‍্যাগিং মুক্ত করার জন্য লাগাতার আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে AIDSO*

সালটা ২০১৪ , ডা. আর. আহমেদ ডেন্টাল কলেজে তখন TMCP এর একচ্ছত্র শাসন। TMCP এর নেতাদের (এদের মধ্যে অনেকেই তখন পাশ করে বেরিয়ে গেছে) দ্বারা তখন হোস্টেল এ চলত ছাত্র - ছাত্রী দের উপর অমানুষিক র‍্যাগিং। র‍্যাগিং এর বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিবাদ জানায় AIDSO এর কর্মী।সেই সময়েই এপ্রিল মাসে কলেজ ক্যাম্পাসে সুস্থ সংস্কৃৃতির চর্চার জন্য 'উন্মোচন' নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করা হয়,যার সম্পাদক ছিল ঝন্টু মন্ডল ।আর শুধু এই 'অপরাধ'এর জন্য মাঝ রাতে আমাদের পুরোনো হোস্টেলে (বেনিয়া পুকুর) তার উপর চলে র‍্যাগিং,অকথ্য অত্যাচার করা হয় তৎকালীন ছাত্র ঝন্টু মন্ডলের উপর। মুল অভিযুক্ত ছিল ডাঃ শুভজিৎ সাহা(গুলু);শাসকদল তৃৃণমুলের দলদাস কলেজ কর্তৃৃপক্ষ অভিযোগকারী ছাত্রকে ভয় দেখিয়ে, প্রভাবিত করে কাগজে সই করিয়ে নেয়।TMCP ও কলেজ কর্তৃৃপক্ষের একাংশের অশুভ আঁতাত থাকার জন্যই তাদের মতো বয়ান লিখে নেয় এবং নির্লজ্জ ভাবে TMCP প্রচার করতে থাকে যে অভিযোগকারী ছাত্র র‍্যাগিং এর অভিযোগ তুলে নিয়েছে। তারপরেও ডা আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে AIDSO এর নেতৃত্বে সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা গড়ে তোলে র‍্যাগিং এর বিরুদ্ধে প্রত্যক্ষ প্রতিরোধ এবং র‍্যাগিং মুক্ত কলেজ ও হোস্টেল ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠার আন্দোলন। TMCP এবং কলেজ কর্তৃৃপক্ষের একাংশ চায়নি র‍্যাগিং মুক্ত ক্যাম্পাস গড়ে উঠুক, তাই তারা আন্দোলনকারী দের উপর বার বার নানান আক্রমণ নামিয়ে আনে। ২০১৬ সালে AIDSO ছাত্র দের উপর র‍্যাগিং বন্ধ করতে সফল হয়। সাথে সাথে AIDSO এর বিরুদ্ধে শুরু হয় চক্রান্ত। র‍্যাগিং বিরুদ্ধতাকারী AIDSO কর্মী দের দমিয়ে দেবার জন্য শুরু হয় শারীরিক আক্রমণ, এমনকি কলেজ থেকে সাসপেনশানের মতো নিকৃৃষ্ট আক্রমণ। এতো আক্রমণ এর পরেও AIDSO UNIT র‍্যাগিং মুক্ত ক্যাম্পাসের জন্য যে আন্দোলন শুরু করে সেই আন্দোলন এর পথ থেকে সরে আসেনি। সমস্ত আক্রমণ ও চক্রান্ত কে মোকাবিলা করে র‍্যাগিং বিরোধী আন্দোলন চালিয়ে নিয়ে যায়। যার ফলে আজ আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজ আজ অনেকটাই র‍্যাগিংমুক্ত । AIDSO এর নেতৃৃত্বে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের ক্রমাগত লড়াই আন্দোলনের ফলে নতুন হোস্টেলে প্রথম বর্ষের ছাত্রছাত্রীদের পৃৃথক ফ্লোরে রাখার বন্দোবস্ত করতে বাধ্য হয় কর্তৃৃপক্ষ। যদিও TMCP এর পরেও নানা ভাবে চেষ্টা চালিয়েছে র‍্যাগিং কালচার কে বিভিন্ন উপায়ে ফিরিয়ে আনতে কিন্তু AIDSO এর নিরন্তর আন্দোলন ও ছাত্রছাত্রীদের তার প্রতি অকুন্ঠ সমর্থনে বারবার তারা ব্যর্থ হয়।

কিন্তু অদ্ভুত ভাবে আমরা দেখেছি ২০১৪ সালে র‍্যাগিং এর মূল অভিযুক্ত ডাঃ শুভজিৎ সাহা(গুলু) আজ হোস্টেল সুপার এর পদে আসীন। নিজেদের রাজনৈতিক ক্ষমতা কে অপব্যবহার করে শাসকদলের পদলেহনকারী কর্তৃৃপক্ষ কিভাবে ছাত্রছাত্রীদের সাথে প্রতারণা করে র‍্যাগিং এর মূল অভিযুক্ত কে হোস্টেল সুপারের মতো পদে বসায় তা আমাদের কাছে ভীষন বিস্ময়ের। আজ যখন তিনি বিভিন্ন প্রশ্নের মুখে পড়ছেন তখন তিনি মুখ ঢাকছেন এই বলে যে তিনি নাকি কোর্ট ও বিচারব্যবস্থার কাছে ক্লিনচিট পেয়েছেন! আমরা বলছি যে, ডাঃ ঝন্টু মন্ডল কে র‍্যাগিং এর অভিযোগের উপর তিনি যে ক্লিনচিট পেয়েছেন তা তিনি সামনে আনুন, ছাত্রছাত্রীরা দেখুক তার সেই ক্লিনচিটের প্রমানপত্র। যে TMCP বারবার র‍্যাগিং কে পরিচালনা করেছে আজ বর্তমান পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে সাধু সেজে র‍্যাগিং বিরোধী আন্দোলন করার কথা বলছে যা ঘোলা জলে মাছ ধরা ছাড়া আর কিছু না। আমরা AIDSO এর পক্ষ থেকে দাবী করছি অবিলম্বে র‍্যাগিং এর মূল অভিযুক্ত ডা. শুভজিৎ সাহা (গুলু) কে হোস্টেল সুপারের পদ থেকে অপসারণ করতে হবে এরং হোস্টেলে মুক্ত ও গনতান্ত্রিক পরিবেশকে সুনিশ্চিত করতে হবে।

আজ ১১ই আগস্ট, ভারতবর্ষের স্বাধীনতা সংগ্রামের আপোষহীন ধারার বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসুর ১১৬ তম আত্মোৎসর্গ দিবস, আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে পালিত হল।

অবৈজ্ঞানিক NExT(National Exit Test) পরীক্ষা চালুর বিরুদ্ধে AIDSO সর্বভারতীয় কমিটির ডাকে প্রতিবাদ সপ্তাহ - ১ লা জুলাই ( ডক্টরস ডে) থেকে আগামী ৭ জুলাই।
গত ডিসেম্বর মাসে ন্যাশনাল মেডিকেল কমিশন(NMC) NExT পরীক্ষার খসড়া রেগুলেশন প্রকাশ করে। তখন থেকেই বিজেপি সরকারের ছাত্র স্বার্থ বিরোধী রূপটি তুলে ধরে আমরা তীব্র আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলাম। গত ২৭ জুন ন্যাশনাল মেডিকেল কমিশন একতরফাভাবে সেশনের মাঝপথে ফাইনাল ইয়ার ছাত্রদের NExT Step 1 পরীক্ষা দিতে হবে বলে ঘোষণা করে।
এন এম সি-র এই প্রতিটি পদক্ষেপ চূড়ান্ত ছাত্র স্বার্থ বিরোধী এবং এর ফলে মেডিকেল শিক্ষা ধ্বংস হবে।তারই অংশ হিসেবে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছাত্র-ছাত্রীরা প্রতিবাদ আন্দোলনে সামিল হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য মেডিকেল ইউনিটের পক্ষ থেকে আজ ডক্টরস ডে-তে কলকাতা মেডিকেল কলেজে প্রতিবাদ বিক্ষোভে মেডিকেল ছাত্ররা সমবেত হয়েছে।

এখন এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে শীঘ্রই কেন্দ্রীয় সরকার ডেন্টাল কারিকুলামেও National Dental Commission (NDC) - NExT এর মত সর্বনাশা নীতি আনতে চলেছে। তাই আগামী দিনে এই কালা নীতি রুখে দিতে তীব্রতর ছাত্র আন্দোলনের আহ্বান জানাই।
AIDSO পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য মেডিকেল ইউনিটের এই আন্দোলনের সমর্থনে ডাঃ আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে আজ পোস্টারিং করা হয়।

ওড়িশা-র বালেশ্বরে ঘটা মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় আমরা গভীরভাবে শোকাহত

It has been known that present Boys' Hostel superintendent of Dr. R. Ahmed Dental College and Hospital is Dr. Subhajit Saha. It is well known by the authority that he is accused of Ragging and Hooliganism in the hostel(old Linton hostel) and college as a TMCP leader in past. It is quiet surprising that how such a person can hold this post! So, Today we met Principal sir and gave a deputation demanding to take immediate steps to expel such person from the post of Hostel Superintendent. Otherwise we will build up a strong students' movement.

----------AIDSO DR. RADC UNIT

Today we on behalf of AIDSO Dr RADC Unit organized a Welcome Freshers for the newcomers 1st Year Students. We express our heartiest felicitation for them. There are glimpse of that little but in earnest moments...

-AIDSO DR RADC UNIT
2023

ডিপ্লোমা ডাক্তারি কোর্স ও ১৫ দিনের নার্সিং কোর্স চালু করে মেডিকেল শিক্ষা ও স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করার প্রতিবাদে, সমস্ত শূন্য পদে চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগ করার দাবিতে আজ স্বাস্থ্য ভবনে AIDSO' র বিক্ষোভ ও ডেপুটেশনে পুলিশি আক্রমণ ।

Save Medical Education and Public Health

# Stop Implementation of Diploma Course to make Doctors and 15 days Nursing course.

# Recruit Doctors and Nurses to all vacant posts.

Protest Demonstration and Deputation to
Swasthya Bhawan

15th May, 2023, 1p.m
Swasthya Bhawan ,Salt Lake, Kolkata

AIDSO WB State Committee

কবিগুরুর জন্মদিবসে সশ্রদ্ধ প্রণাম...

"চিরকালই মানুষের সভ্যতায় একদল অখ্যাত লোক থাকে, তাদেরই সংখ্যা বেশি, তারাই বাহন; তাদের মানুষ হবার সময় নেই; দেশের সম্পদের উচ্ছিষ্টে তারা পালিত। সব চেয়ে কম খেয়ে, কম পরে, কম শিখে, বাকি সকলের পরিচর্যা করে; সকলের চেয়ে বেশি তাদের পরিশ্রম, সকলের চেয়ে বেশি তাদের অসম্মান। কথায় কথায় তারা রোগে মরে, উপোসে মরে, উপরওয়ালাদের লাথি ঝাঁটা খেয়ে মরে—জীবনযাত্রার জন্য যত-কিছু সুযোগ সুবিধে সব-কিছুর থেকেই তারা বঞ্চিত। তারা সভ্যতার পিলসুজ, মাথায় প্রদীপ নিয়ে খাড়া দাঁড়িয়ে থাকে—উপরের সবাই আলো পায়, তাদের গা দিয়ে তেল গড়িয়ে পড়ে।... এখানে এসে সব চেয়ে যেটা আমার চোখে ভালো লেগেছে সে হচ্ছে, এই ধন-গরিমার ইতরতার সম্পূর্ণ তিরোভাব। কেবলমাত্র এই কারণেই এ দেশে জনসাধারণের আত্মমর্যাদা এক মুহূর্তে অবারিত হয়েছে। চাষাভূষো সকলেই আজ অসম্মানের বোঝা ঝেড়ে ফেলে মাথা তুলে দাঁড়াতে পেরেছে, এইটে দেখে আমি যেমন বিস্মিত তেমনি আনন্দিত হয়েছি। মানুষে মানুষে ব্যবহার কী আশ্চর্য সহজ হয়ে গেছে।... তা হোক, আপাতত রাশিয়ায় এসেছি—না এলে এ জন্মের তীর্থদর্শন অত্যন্ত অসমাপ্ত থাকত। এখানে এরা যা কাণ্ড করছে তার ভালোমন্দ বিচার করবার পূর্বে সর্বপ্রথমেই মনে হয়, কী অসম্ভব সাহস। সনাতন বলে পদার্থটা মানুষের অস্থিমজ্জায় মনে-প্রাণে হাজারখানা হয়ে আঁকড়ে আছে; তার কত দিকে কত মহল, কত দরজায় কত পাহারা, কত যুগ থেকে কত ট্যাক্‌সো আদায় করে তার তহবিল হয়ে উঠেছে পর্বতপ্রমাণ। এরা তাকে একেবারে জটে ধরে টান মেরেছে; ভয় ভাবনা সংশয় কিছু মনে নেই। সনাতনের গদি দিয়েছে ঝাঁটিয়ে, নূতনের জন্যে একেবারে নূতন আসন বানিয়ে দিলে। পশ্চিম মহাদেশ বিজ্ঞানের জাদুবলে দুঃসাধ্য সাধন করে, দেখে মনে মনে তারিফ করি। কিন্তু এখানে যে প্রকাণ্ড ব্যাপার চলছে সেটা দেখে আমি সব চেয়ে বেশি বিস্মিত হয়েছি। শুধু যদি একটা ভীষণ ভাঙচুরের কাণ্ড হত তাতে তেমন আশ্চর্য হতুম না—কেননা নাস্তানাবুদ করবার শক্তি এদের যথেষ্ট আছে—কিন্তু দেখতে পাচ্ছি, বহুদূরব্যাপী একটা ক্ষেত্র নিয়ে এরা একটা নূতন জগৎ গড়ে তুলতে কোমর বেঁধে লেগে গেছে। দেরি সইছে না; কেননা জগৎ জুড়ে এদের প্রতিকূলতা, সবাই এদের বিরোধী—যত শীঘ্র পারে এদের খাড়া হয়ে দাঁড়াতে হবে—হাতে হাতে প্রমাণ করে দিতে হবে, এরা যেটা চাচ্ছে সেটা ভুল নয়, ফাঁকি নয়। হাজার বছরের বিরুদ্ধে দশ-পনেরো বছর জিতবে বলে পণ করেছে। অন্য দেশের তুলনায় এদের অর্থের জোর অতি সামান্য, প্রতিজ্ঞার জোর দুর্ধর্ষ।... কিন্তু যে ঐশ্বর্যে সমস্ত মানুষের চিরদিনের অধিকার, বর্বরের মতো তাকে নষ্ট হতে দেয় নি। এতদিন যারা পরের ভোগের জন্যে জমি চাষ করে এসেছে এরা তাদের যে কেবল জমির স্বত্ব দিয়েছে তা নয়; জ্ঞানের জন্যে, আনন্দের জন্যে, মানবজীবনের যা-কিছু মূল্যবান সমস্ত তাদের দিতে চেয়েছে; শুধু পেটের ভাত পশুর পক্ষে যথেষ্ট, মানুষের পক্ষে নয়— এ কথা তারা বুঝেছিল এবং প্রকৃত মনুষ্যত্বের পক্ষে পালোয়ানির চেয়ে আর্টের অনুশীলন অনেক বড়ো এ কথা তারা স্বীকার করেছে।... সমস্তকেই সাধারণের সম্পত্তি করে দিয়েছে। যেগুলি পূজার সামগ্রী সেগুলি রেখে বাকি সমস্ত জমা করা হচ্ছে ম্যুজিয়মে। এক দিকে যখন আত্মবিপ্লব চলছে, যখন চার দিকে টাইফয়িডের প্রবল প্রকোপ, রেলের পথ সব উৎখাত, সেই সময়ে বৈজ্ঞানিক সন্ধানীর দল গিয়েছে প্রত্যন্তপ্রদেশ সমস্ত হাৎড়িয়ে পুরাকালীন শিল্পসামগ্রী উদ্ধার করবার জন্যে। কত পুঁথি কত ছবি কত খোদকারির কাজ সংগ্রহ হল তার সীমা নেই।... সোভিয়েট রাশিয়ায় জনসাধারণের উন্নতিবিধানের চাপ খুবই বেশি, সেজন্যে আহারে বিহারে লোকে কষ্ট পাচ্ছে কম নয়, কিন্তু এই কষ্টের ভাগ উপর থেকে নীচে পর্যন্ত সকলেই নিয়েছে। তেমন কষ্টকে তো কষ্ট বলব না, সে যে তপস্যা। প্রাথমিক শিক্ষার নামে কণামাত্র শিক্ষা চালিয়ে ভারত-গবর্মেণ্ট এতদিন পরে দু-শো বছরের কলঙ্ক মোচন করতে চান— অথচ তার দাম দেবে তারাই যারা দাম দিতে সকলের চেয়ে অক্ষম; গবর্মেণ্টের প্রশ্রয়লালিত বহ্বাশী বাহন যারা তারা নয়, তারা আছে গৌরব ভোগ করবার জন্যে।... আমি নিজের চোখে না দেখলে কোনোমতেই বিশ্বাস করতে পারতুম না যে, অশিক্ষা ও অবমাননার নিম্নতম তল থেকে আজ কেবলমাত্র দশ বৎসরের মধ্যে লক্ষ লক্ষ মানুষকে এরা শুধু ক খ গ ঘ শেখায় নি, মনুষ্যত্বে সম্মানিত করেছে। শুধু নিজের জাতকে নয়, অন্য জাতের জন্যেও এদের সমান চেষ্টা। অথচ সাম্প্রদায়িক ধর্মের মানুষেরা এদের অধার্মিক বলে নিন্দা করে। ধর্ম কি কেবল পুঁথির মন্ত্রে, দেবতা কি কেবল মন্দিরের প্রাঙ্গণে। মানুষকে যারা কেবলই ফাঁকি দেয় দেবতা কি তাদের কোনোখানে আছে। অনেক কথা বলবার আছে। এরকম তথ্য সংগ্রহ করে লেখা আমার অভ্যস্ত নয়, কিন্তু না-লেখা আমার অন্যায় হবে বলে লিখতে বসেছি। রাশিয়ার শিক্ষাবিধি সম্বন্ধে ক্রমে ক্রমে লিখব বলে আমার সংকল্প আছে। কতবার মনে হয়েছে আর-কোথাও নয়, রাশিয়ায় এসে একবার তোমাদের সব দেখে যাওয়া উচিত। ভারতবর্ষ থেকে অনেক চর সেখানে যায়, বিপ্লবপনথীরাও আনাগোনা করে; কিন্তু আমার মনে হয় কিছুর জন্যে নয়, কেবল শিক্ষাসম্বন্ধে শিক্ষা করতে যাওয়া আমাদের পক্ষে একান্ত দরকার। ... সোভিয়েট রাশিয়ায় দেখছি সর্বসাধারণের জন্য দেশভ্রমণের ব্যবস্থা ফলাও করে তুলছে। বৃহৎ এদের দেশ, বিচিত্রজাতীয় মানুষ তার অধিবাসী। জার-শাসনের সময়ে এদের পরস্পর দেখাসাক্ষাৎ জানাশোনা মেলামেশার সুযোগ ছিল না বললেই হয়। বলা বাহুল্য, তখন দেশভ্রমণ ছিল শখের জিনিস, ধনী লোকের পক্ষেই ছিল সম্ভব। সোভিয়েট আমলে সর্বসাধারণের জন্য তার উদ্যোগ। শ্রমক্লান্ত এবং রুগ্‌ণ কর্মিকদের শ্রান্তি এবং রোগ দূর করবার জন্যে প্রথম থেকেই সোভিয়েটরা দূরে নিকটে নানা স্থানে স্বাস্থ্যনিবাস স্থাপনের চেষ্টা করেছে। আগেকার কালের বড়ো বড়ো প্রাসাদ তারা এই কাজে লাগিয়েছে। সে-সব জায়গায় গিয়ে বিশ্রাম এবং আরোগ্যলাভ যেমন একটা লক্ষ্য তেমনি শিক্ষালাভ আর-একটা।... যেমন শিক্ষার ব্যবস্থা তেমনি স্বাস্থ্যের ব্যবস্থা। স্বাস্থ্যতত্ত্ব সম্বন্ধে সোভিয়েট রাশিয়ায় যেরকম বৈজ্ঞানিক অনুশীলন চলছে তা দেখে য়ুরোপ আমেরিকার পণ্ডিতেরা প্রচুর প্রশংসা করেছেন। শুধু মোটা বেতনের বিশেষজ্ঞদের দিয়ে পুঁথি সৃষ্টি করা নয়, সর্বজনের মধ্যে স্বাস্থ্যবিজ্ঞানের প্রয়োগ যাতে পরিব্যাপ্ত হয়, এমন-কি, এ দেশের চৌরঙ্গী থেকে যারা বহু দূরে থাকে তারাও যাতে অস্বাস্থ্যকর অবস্থার মধ্যে অযত্নে বা বিনা চিকিৎসায় মারা না যায় সে দিকে সম্পূর্ণ দৃষ্টি আছে।"

#রাশিয়ার_চিঠি

---- AIDSO

মহিলা কুস্তিগীরদের উপরে যৌন নিপীড়নের প্রতিবাদে দিল্লির যন্তরমন্তরে অবস্থানরত কুস্তিগীরদের আহ্বানে
রাজ্য জুড়ে মোমবাতি মিছিল করল AIDSO।


--------AIDSO DR RADC UNIT

১ মে - আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস জিন্দাবাদ

আজ AIDSO Dr. RADC Unit এর পক্ষ থেকে আগামী মাসের হাউসস্টাফ সীটের কাউন্সেলিং নিয়ে প্রিন্সিপাল স্যার এর কাছে ডেপুটেশন দেওয়া ও মিট করা হয়। আমরা দাবী জানাই যে -

(1) নতুনভাবে কাউন্সেলিং এর মাধ্যমে যাতে ওই শূন্য হাউসস্টাফ পদে নিয়োগ হয় তার নোটিশ অতি দ্রুত প্রকাশ করতে হবে।
(2) স্বচ্ছ ও গনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে কাউন্সেলিং করাতে হবে এবং যোগ্য আবেদনকারীরা যাতে বঞ্চিত না হয় তা সুনিশ্চিত করতে হবে।

------------AIDSO DR. RADC UNIT

*শহীদ ঈ আজম ভগৎ সিং আত্ম বলিদান দিবসে শপথ বাক্য*

আজ ২৩ শে মার্চ৷ এ দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের আপোষহীন ধারার মহান বিপ্লবী শহীদ- ই- আজম ভগৎ সিং এর ৯৩ তম আত্মোৎসর্গ দিবস। মাত্র ২৩ বছর বয়সের এই বিপ্লবীর জীবন; সাহসিকতা, তেজ, বলিষ্ঠতা, বৈজ্ঞানিক যুক্তিধারা ও দেশপ্রেমের এক অনন্য নজির স্থাপন করেছিল সমগ্র দেশ জুড়ে। কেবল দেশের স্বাধীনতা আন্দোলন নয়, সারা বিশ্বের মেহনতী মানুষের মুক্তির আকুতি ছিল তোমার হৃদয়ের গভীরে। জীবন সম্পর্কে ছিল উন্নত উপলব্ধি৷ ফাঁসির পূর্ব মুহূর্তে দেশবাসীর উদ্দেশ্যে বলেছিলে,—"সুন্দর এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকার আকাঙ্ক্ষা আমার ছিল একথা আমি গোপন করতে চাই না। কিন্তু আমার বেঁচে থাকার একটা শর্ত আছে। কারারুদ্ধ শৃঙ্খলিত জীবন আমি বহন করতে ইচ্ছুক নই।" শৃঙ্খলমুক্তির জন্য তাঁর জীবনাহুতি তাঁকে বিপ্লবের প্রতীকে পরিণত করেছিল৷
তুমি স্বপ্ন দেখেছিলে এক নতুন ভারতবর্ষের৷ বলেছিলে— "আমার দৃষ্টান্ত অনুসরণ করে দেশের স্বাধীনতার বেদিমূলে আত্মদান করতে এত বিপুল সংখ্যক মানুষ এগিয়ে আসবে যে সাম্রাজ্যবাদ তার দুষ্ট শক্তি প্রয়োগ করেও বিপ্লবের অগ্রগতিকে রুখতে পারবে না"।
ভারতবর্ষ থেকে বৃটিশরা চলে গিয়েছে আজ ৭৬ বছর অতিক্রান্ত হলো। আজও তোমার স্বপ্নপূরণ হয়নি। বেড়েছে বেকারি, ছাঁটাই, অর্ধাহারে অনাহারে মৃত্যু। আজও দেশ জুড়ে ধর্মের নামে রক্তের হোলি খেলা চলছে। মায়েদের নিরাপত্তা নেই। শিক্ষা, স্বাস্থ্যের মতো পরিষেবা গুলো জনগনের সাধ্যের বাইরে। কৃষক শ্রমিকের আত্মহত্যার মিছিল চলছে।এই রকম এক ভারতবর্ষে
আজ তোমাকে স্মরণ করছি। সেদিন সাম্রাজ্যবাদী শক্তি তোমার চিন্তা চেতনাকে পরিকল্পনা করে আড়াল করতে চেয়েছে। তোমাদের নামে ভ্রান্ত প্রচার করার চেষ্টা হয়েছে। তোমাদের বিপ্লবের চিন্তাকে ভয় পেয়ে তোমাকে হত্যা করেছে। তুমি বলেছিলে 'বিপ্লবীকে হত্যা করা যায়, তার আদর্শকে নয়'। সেদিনও সাম্রাজ্যবাদী শক্তি তোমাকে, তোমার আদর্শকে ভুলিয়ে দিতে চেয়েছিল। আজকের শাসকরাও তোমার আদর্শকে ভুলিয়ে দিতে চায়। কিন্তু পারেনি৷ সম্প্রতি ভারতর্ষের বুকে ঘটে যাওয়া ঐতিহাসিক কৃষক আন্দোলনে তোমার ছবি বুকে করেই শয়ে শয়ে প্রাণ উৎসর্গ করেছে কৃষকেরা , শাসকের চোখে চোখ রেখে লড়াই করেছে, দাবী ছিনিয়ে এনেছে৷ তোমার আদর্শ আজও বেঁচে আছে৷ বেঁচে আছে আমাদের মধ্যে৷ অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের আগুনে৷ তোমার জীবনের সমস্ত শিক্ষাকে পাথেয় করে আজকের দিনের সমস্ত অন্যায় অত্যাচার গুলোর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর শপথ নিচ্ছি। তোমার এই আত্মবলিদান দিবসে শপথ নিচ্ছি, যে ব্যবস্থা গায়ের জোরে আমাদের সমস্ত অধিকার কেড়ে নিয়েছে সেই ব্যবস্থাকে উচ্ছেদের মধ্য দিয়ে তোমার স্বপ্ন, শোষন হীন সমাজ প্রতিষ্ঠা আমারা করবোই।

আজ, AIDSO DR. RADC UNIT এর পক্ষ থেকে শহীদ ঈ আজম ভগৎ সিং -এর আত্মোৎসর্গ দিবস পালন করা হল।

It has been reported in the media that Dental Council of India recommended to central health ministry that 50% UG and 25% PG seat curtailment in Dr. R. Ahmed Dental College and Hospital. The future of all BDS and MDS students studying in this college is uncertain as well as scope for willing NEET UG and PG aspirants would be reduced. Also, the common people will be deprived from treatment. So, we gave a deputation to the principal to take necessary steps to build up infrastructure as early as possible to avoid the mishap.

আজ, ২৩ শে জানুয়ারি, ডাঃ আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোসের ১২৬ তম জন্মবার্ষিকী পালন করা হয়। এরপর সকলকে নেতাজির ব্যাচ পরানো হয়। এইদিন আমরা নেতাজির আদর্শ নিয়ে আগামী দিনে এগিয়ে চলার শপথ নিই।

গতকাল কলেজ কতৃপক্ষ সদ্য Internship সম্পূর্ণ হওয়া (Batch 2017-2022) মহিলা ডাক্তারদের যে ভাবে হস্টেল থেকে বেরিয়ে যেতে বলেছে,আমরা কতৃপক্ষের সেই অগণতান্ত্রিক সিদ্ধান্তকে নিন্দা ও ধিক্কার জানাই।এই সমস্যা সমাধানের জন্য আমরা কতৃপক্ষের সাথে দেখা করেছি, দাবি জানিয়েছি যে, কেয়াতলা হোস্টেল খুলে যত দ্রুত সম্ভব হোস্টেল accommodation -গত সমস্যার সমাধান করা হোক। তাঁরা বলেছেন স্বাস্থ্যভবনের সাথে কথা বলে সমাধানের চেষ্টা করছেন।

বর্তমানে আমাদের কলেজে উদ্ভুত এই সমস্যা অতীতেও দেখা গেছে।Internship শেষ হলেই লেডিস হোস্টেল থেকে Intern দের প্রতি বছরই প্রায় জোর করে,threat করে বের করার চেষ্টা হয়েছে।রুম না ছাড়লে Registration এর জন্য 'Hostel clearance' দেওয়া হবে না বলেও ভয় দেখানো হয়েছে।এমনকি Covid চলাকালীন লেডিস হোস্টেলে একটা রুমে ছয়-সাত জন হাউসস্টাফ থাকতে বাধ্য হয়েছে।যা সমাধানের জন্য বিগত বছরগুলোতে কলেজ কর্তৃপক্ষ কে বারবার জানানো হয়েছেন। 'হোস্টেলে সীট কম' এই অজুহাতে প্রাকটিক্যালি জোর করে Housestaffship এর সময় "Non-residential Stipendiary" Form fillup করানো হয়। এই সব ই সেদিন সম্ভব হয়েছে প্রিন্সিপাল ও তৎকালীন বয়েজ হোস্টেল সুপার ডা: রাজু বিশ্বাসের প্রত্যক্ষ মদতে। আমরা অতীতেও কতৃপক্ষের এই অগণতান্ত্রিক সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছি।অতীতে কতৃপক্ষের এই অন্যায় সিদ্ধান্ত এর বিরুদ্ধে কোনো দিনই টিএমসিপি কোনো কথা বলেনি। বরং কতৃপক্ষের সিদ্ধান্ত কে তারা বলবৎ করার জন্য ভুল বুঝিয়ে এসেছে। আজকের সমস্যা তৈরি হওয়ার জন্য বিগত দিনে কতৃপক্ষ-টিএমসিপি র অশুভ আঁতাত দায়ী।

আমরা মনে করি অতি দ্রুত কতৃপক্ষ সমস্যার সমাধান করে কলেজ ও হসপিটাল এর সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে উপযোগী ভূমিকা পালন করুন।