Farmers & Agriculture
Seed farms
বাড়িতেই টবে মধ্যে এইভাবে চাষ করুন বেগুন, ফলন হবে দুর্দান্ত, শিখে নিন বিশেষ পদ্ধতিllll
বেগুনের নেই কোনো গুণ! তবে অনেকেই বেগুন খেতে ভালোবাসেন; সে সন্ধ্যেবেলায় মুড়ি দিয়ে গরম গরম বেগুনি হোক কিংবা ফুলকো লুচির সাথে বেগুন ভাজা। আবার ভাতের পাতে একটুখানি ডালের সাথে লম্বা বেগুন ভাজার তো কোনো তুলনাই নেই!তবে অবশ্য অনেকেরই বেগুনে রয়েছে অ্যালার্জি, তারা বেগুন থেকে অনেকটাই দূরে থাকেন।
বেগুনের প্রতি ভালোবাসা থাক কিংবা নাই থাক, বাড়িতে অনেকেই বেগুন গাছ লাগান আর সামনেই আসতে চলেছে শীতের মরশুম,শীতে নিজের বাড়ির ছাদে বা বাগানে মরশুমি সবজি চাষের মজাই আলাদা। হরেক রকমের ফুল থেকে শুরু করে লঙ্কা কিংবা বিভিন্ন শাক, টমেটো আর বেগুন তো অবশ্যই থাকে সেই তালিকার মধ্যে। কিন্তু সবজি লাগলেও বেগুনের ফলন নিয়ে অনেকেরই অভিযোগ থাকে।
তাই আজকের প্রতিবেদনটি তাদের জন্য। বাড়িতে বেগুনের চাষ করতে হলে, প্রথমে ঠিক ভাবে মাটি তৈরি করে নিতে হবে কারণ মাটিই হল গাছের মূল অংশ। প্রথমে একটি পাত্রে সমপরিমাণে দোঁয়াশ মাটি এবং গোবর সার ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। পরে সেটিকে টবে ভরে নিতে হবে। এরপরে নিজের ইচ্ছে মতো গাছের চারা লাগিয়ে দিতে হবে সেই মাটিতে। মনে রাখবেন গাছ লাগানোর পরে পাত্রটিকে বেশি নাড়াচাড়া করা ঠিক নয়, এতে গাছের গ্রোথ কমে যেতে পারে। তারপরে নির্দিষ্ট পরিমাণে ফসফরাস এবং ইউরিয়া সার ব্যবহার করতে হবে। তবে খুব সামান্য মাত্রাই ব্যাবহার করা ভালো, না হলে গাছ জ্বলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ব্যাস, তাহলেই দেখবেন কিছুদিনের মধ্যেই নিজের হাতে লাগানো গাছ, বড় হয়ে বেগুন উৎপাদন করতে শুরু করেছে।
Brinjal farming Farming Garden tips
দশটি সবজির ফুল ফোটার সময় ও কৃত্রিম পরাগায়ন পদ্ধতি।
বেশির ভাগ কুমড়া জাতীয় ফসলে স্ত্রী ফুল ও পুরুষ ফুল আলাদা ফোটায় পরাগায়নের জন্য অন্য মাধ্যম যেমন কীটপতঙ্গের প্রয়োজন হয়।
পরাগায়ন ঠিকমতো না হলে ফল শুকিয়ে পচে বা ঝরে গিয়ে প্রায় ৯৫% ফলন কমে যেতে পারে। তখন হাত পরাগায়নের মাধ্যমে কৃত্রিম উপায়ে পরাগায়ন করিয়ে দিতে হয়।
পরাগায়ন পদ্ধতি
একটি পুরুষ ফুল নিয়ে স্ত্রী ফুলের গর্ভমুন্ডে লাগালে পরাগরেণু স্ত্রী ফুলে লেগে যাবে। অনেক সময় হালকা করে ঘসে দিতে হয়। ব্রাশ দিয়েও করা যায়। এভাবে কৃত্রিম পরাগায়ন সম্পন্ন হয়।
তবে কোন সময় পরাগায়ন করতে হবে, এজন্য কুমড়াগোত্রীয় ফুল কখন ফোটে সে বিষয়ে আমাদের জানা প্রয়োজন। চলুন জেনে নেই-
শসা
শসার পুরুষ ফুল ফোটা বা বন্ধ হওয়া দিনের আলোর দৈর্ঘ্যের সাথে সম্পর্কযুক্ত। পুরুষ ফুল সাধারণত সকালে ফোটে এরং পরাগরেণু দুপুর ২.০০টা পর্যন্ত সর্বোচ্চ কর্মক্ষম থাকে এবং বেলা বাড়ার সাথে সাথে নিস্ক্রিয় হতে থাকে। শশার স্ত্রীফুলও সকালে ফোটে তবে ফুল ফোটার ২ ঘণ্টার মধ্যে পরাগায়ন করতে হবে। কেননা গর্ভমুন্ডে খুব কম সময়ের জন্য কর্মক্ষম থাকে।
করলা
করলার ফুল ভোর ৪.০০টা থেকে সকাল ৭.৩০টা এর মধ্যে ফুটতে শুরু করে এবং সকাল ৬.০০ টা থেকে সকাল ৯.৫৫টা পর্যন্ত সম্পূর্ণরূপে ফুটে যায়। পুরুষ ফুলের পরাগধানী সকাল ৬.০০টা থেকে সকাল ৮.৫৫টা পর্যন্ত পরাগরেণু উন্মুক্ত করে। তাই সকাল ৬.০০টা থেকে সকাল ৯.০০টার মধ্যে করলার কৃত্রিম পরাগায়ন করতে হবে। গর্ভমুন্ডের ধারণক্ষমতা সাধারণত ফুল ফোটার ৮ ঘণ্টা আগে থেকে ফুল ফোটার ১২ ঘণ্টা পর পর্যন্ত সক্রিয় থাকে।
লাউ
লাউ ফসলের ফুল সকাল ৯.০০টা থেকে ফুটতে শুরু করে এবং বিকাল ৪.০০টা থেকে রাত ৮.০০টার মধ্যে সম্পূর্ণ ফুল প্রস্ফুটিত হয়। পরাগধানী সকাল ১১.০০টা থেকে ২.০০টার মধ্যে পরাগরেণু উন্মুক্ত করে। লাউ ফুল ফোটার পর অল্প সময় খোলা থাকে ফলে লাউয়ের পরাগায়ন বিকাল ৪.০০টা থেকে সন্ধ্যা ৭.০০টার মধ্যে করতে হবে।
তরমুজ
আরেকটি সুস্বাদু ফল তরমুজের ফুল ফোটার সময় সকাল ৫.৩০টা থেকে সকাল ৬.৩০টা।পরাগধানী সাধারণত সকাল ৫.০০টা থেকে ৬.০০টার মধ্যে পরাগরেণু উন্মুক্ত করে এবং রেণু সকাল ৫.০০টা থেকে দুপুর ২.০০টা পর্যন্ত কর্মক্ষম থাকে। গর্ভমুন্ডের ধারণক্ষমতা ফুল ফোটার ২ ঘণ্টা আগে থেকে ৩ ঘণ্টা পর পর্যন্ত সক্রিয় থাকে। ফলে খরমুজের কৃত্রিম পরাগায়ন সকাল ৫.০০টা থেকে সকাল ৮.০০টার মধ্যে করতে হবে।
পটল
পটোলের ফুল সাদা। পটোলের পুরুষ এবং স্ত্রী গাছ আলাদা। পটোল একটি উচ্চমাত্রার পর-পরাগায়ন ফসল। এজন্য স্ত্রী এবং পুরুষ গাছের অনুপাত হতে হবে ৯:১ অথবা ১০:১। পুরুষ ফুল স্ত্রী ফুলের ১৫ থেকে ২৯ দিন পর জন্মায়। তাই পুরুষ গাছ স্ত্রী গাছের চেয়ে ১৫-২০ দিন আগে রোপণ করতে হয়। পটোল ফুলের কৃত্রিম পরাগায়ন ভোর ৫.০০টা থেকে সকাল ৮.০০টার মধ্যে করতে হয়।
ঝিঙে
ঝিঙে ফুল বিকালের দিকে ফোটে। ফুল ফোটার সময় সাধারণত বিকাল ৫.০০টা থেকে রাত ৮.০০টার মধ্যে। পরাগধানী পরাগরেণু বিকাল ৫.০০টা থেকে ৮.০০টা এর মধ্যে উন্মুক্ত করে। পরাগরেণুর কর্মক্ষমতা ফুল ফোটার দিন সবচেয়ে বেশি থাকে এবং ২-৩ দিন পর্যন্ত এটা স্থায়ী হয়। গর্ভমুন্ডের ধারণক্ষমতা ফুল ফোটার ৬ ঘণ্টা আগে থেকে ফুল ফোটার ৮৪ ঘণ্টা পর পর্যন্ত স্থায়ী হয়। তবে ফুল ফোটার দিন বিকাল ৫.০০টা থেকে রাত ৮.০০টার মধ্যে ঝিঙে ফুলের পরাগায়ন করিয়ে দিতে হবে।
চিচিঙ্গা
সন্ধ্যা ৭.০০টা থেকে রাত ৮.০০টার মধ্যে ফুটতে শুরু করে চিচিঙ্গা ফুল এবং স্ত্রী ফুল ১ থেকে ২ ঘণ্টার মধ্যে সম্পূর্ণ ফুটে যায়। পুরুষ ফুলের ফুটতে ১৯ মিনিট থেকে ৩৩ মিনিট সময় লাগে। বিকাল ৪.০০টা থেকে ৫.০০টার মধ্যে পরাগধানী ফাটতে শুরু করে এবং ৩ ঘণ্টার মধ্যে অর্থাৎ সন্ধ্যা ৭.০০টা থেকে রাত ৮.০০টার মধ্যে পরাগরেণু উন্মুক্ত হয়। চিচিঙ্গা ফুলের কৃত্রিম পরাগায়ন সকাল ৬.০০টা থেকে সকাল ৯.০০ টার মধ্যে করতে হবে।
কাঁকরোল
কাঁকরোলের পুরুষ এবং স্ত্রী ফুল আলাদা গাছে ধরে এবং পুরুষ গাছে কুড়ি ধারনের ১৫দিন পরে ফুল ফোটে এবং স্ত্রী গাছে ফোটে ১০ দিন পর। তাই পুরুষ গাছ আগে লাগাতে হয়। কাঁকরোল পুরুষ ফুল ভোর ৪.০০ টার সময় ফুটতে শুরু করে। স্ত্রী ফুল সকাল ৬.০০টা থেকে ৬.২০টার মধ্যে ফুটতে শুরু করে। সকাল ৫.০০টা থেকে ৬.০০টার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ফুল ফোটে। ফুল ফোটার ১২ ঘণ্টার মধ্যে পরাগায়ন করলে ৬৪% পর্যন্ত ফল ধারণ করে। ১২ ঘণ্টার উপরে গেলে ফল ধারণ ১৭% এর নিচে চলে আসে। এজন্য ফুল ফোটার সাথে সাথে পরাগায়ন করে দিতে হবে।
মিষ্টি কুমড়া
মিষ্টি কুমড়া ফুল ভোর ৩.০০টা থেকে ভোর ৪.০০টা পর্যন্ত ফুটতে শুরু করে এবং ভোর ৫.০০টা থেকে ৬.০০ টার মধ্যে সর্বোচ্চ ফুল ফোটে। ফুল সাধারণত ৩ ঘণ্টা ৩০ মিনিট ফুটন্ত অবস্থায় থাকে। ফুটন্ত ফুল সকাল ৮.০০টা থেকে বন্ধ হওয়া শুরু করে এবং ১১.০০টার মধ্যে সম্পূর্ণ ফুল বন্ধ হয়ে যায়। এজন্য মিষ্টি কুমড়ার কৃত্রিম পরাগায়ন সকাল ৮.০০টার মধ্যে করতে হবে।
চাল কুমড়া
চাল কুমড়ার পুরুষ ফুল সাধারণত ভোর ৪.৩৩টা থেকে ভোর ৪.৪৫টা নাগাদ ফুটতে শুরু করে এবং ২০ মিনিট থেকে ৩০ মিনিট এর মধ্যে সম্পূর্ণ ফুল ফুটে যায়। স্ত্রী ফুল ভোর ৪.২০টা থেকে ভোর ৪.৩০টা নাগাদ ফুটতে শুরু করে এবং ২০ মিনিট থেকে ২৫ মিনিট এর মধ্যে সম্পূর্ণ ফুল ফুটে যায়। পরাগধানী সাধারণত রাত ১.৪৫টা থেকে ২.৪০টা এর মধ্যে ফাটতে শুরু করে এবং গর্ভমুন্ডের ধারণক্ষমতা ফুল ফোটার ৬ ঘণ্টা আগে থেকে শুরু করে ১৬ ঘণ্টা পর পর্যন্ত সক্রিয় থাকে। পরাগরেণু ফুল ফোটার ২০ ঘণ্টা পর পর্যন্ত সজীব থাকে। চাল কুমড়ার কৃত্রিম পরাগায়ন সকাল ৯.০০টার মধ্যে করতে হয়।
সতর্কতা
কৃত্রিম পরাগায়নের ক্ষেত্রে যে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে সেটি হচ্ছে পুরুষ এবং স্ত্রী ফুল দুটি যেন একই সময় ফুটেছে এমন ফুল নির্বাচন করা হয়। বড় ক্ষেত হলে স্প্রে মেশিনে পানি নিয়ে পরাগরেণু মিশিয়ে স্প্রে করা অথবা ড্রপার দিয়ে ফুলে পানির ফোটা দেয়া। তাহলে ফল ধারণ বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া যদি ১০ লিটার পানিতে ২০ গ্রাম পাথুরে চুন এবং ৩ গ্রাম বোরন সার মিশিয়ে পরপর ৩ দিন বিকালে গাছের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত সম্পূর্ণ ভিজিয়ে দেয়া হয় তাহলে পুরুষ ফুলের সংখ্যা কমে যাবে স্ত্রী ফুলের সংখ্যা বেড়ে যাবে এবং ফলন বৃদ্ধি পাবে।
কাজেই আমরা যদি সঠিক সময় নির্ধারণ করে কুমড়াগোত্রের ফসলগুলোর কৃত্রিম পরাগায়ন করতে পারি তাহলে অধিক ফলন পাবো এবং আর্থিকভাবে আমাদের কৃষক ভাইয়েরা লাভবান হবেন।
লেখা- সংগৃহীত ও পরিমার্জিত
Jay jawan jay kishan 🙏🙏🙏🙏🙏
Farmers hardworks in a Plate 🙏🙏🙏🙏
Jay jawan jai kisan 🙏🙏🙏🙏
Gardening ideas । Vegetables farming ideas
Hybrid Orange three
Farming tricks
ছাদ বাগান বা টবে চাষাবাদ করতে আমরা অনেকেই রাসায়নিক সার ব্যবহার করতে চাই না।
রাসায়নিক সারের বিকল্প হিসেবে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতিতে অর্গানিক সার।
🌶️ক্যালসিয়ামের অভাব পুরন করে ডিমের খোসা। ডিমের খোসা গুরো করে দিয়ে দিন। খাবার চুনের পানিও ক্যালসিয়াম এর অভাবে দিতে পারেন।
🍆নাইট্রোজেনের ঘাটতি পুরন করতে চাল বা ডাল ধোয়া পানি দিন। ভাতের মাড় পানি মিশিয়ে পাতলা করে গাছের গোড়ায় দিন। চা পাতার গুড়ো শুকিয়ে দিতে পারেন।
🍅পটাশিয়াম এর ভাল উৎস হচ্ছে কলার ছোলা, পেয়াজের খোসা। শুকিয়ে গাছের গোড়ায় দিবেন।
☘️বাগানের ছাটাই কৃত লতাপাতা ছাদের এক অংশে শুকিয়ে গুড়ো করে মাটির সাথে মিশিয়ে দিবেন এটা খুব ভাল কাজ করে আবার কোন গন্ধ ও হবে না।
🥬এছাড়া শাক সবজীর উচ্ছিষ্ট অংশ নিদ্রিষ্ট পাত্রে পানি সহ জমিয়ে ৭ দিন পর তরল স্যার হিসেবে ব্যবহার করলে আলাদা কোন রায়সানিক স্যার ব্যবহার করতে হবে না।
🫒সরিষা খৈল গাছের হরলিক্স এর কাজ করে। সরিষা খৈল পচিয়ে সেই পানি প্রতি ১০ দিন অন্তর দিলে সব ধরনের পুষ্টি চাহিদা পুরন হয়।
🌻কীটনাশক হিসেবে নিমতেল, হলুদের গুড়ো, ছাই নিয়মিত ব্যবহার করুন সব গাছে প্রতি ১৫ দিন পর পর। গাছে পোকা ধরুক আর না ধরুক।
এসব ব্যবহার এর পদ্ধতি জানার জন্য ইউটিউব সার্চ দিন অনেক ভাল ভাল ভিডিও পাবেন।
লাগবে না জমি, বাড়িতেই চাষ করুন শসা, শিখে নিন পদ্ধতি
বিভিন্ন পুষ্টিগুণ সম্পন্ন একটি গুরুত্বপূর্ণ ফল হল শসা। এতে প্রায় ৯৫ শতাংশ জল থাকে। তাই জন্য গরমকালে শসা খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী। শসা শরীরকে হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া এতে বিভিন্ন পুষ্টিগুণ রয়েছে। এমনকি ডাক্তারও শরীরের বিভিন্ন উপকারের জন্য শসা খেতে বলেন। ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, কপার, ভিটামিন কে, সি যুক্ত এই ফল আমাদের পেট, ত্বক,চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে ও ওজন কমাতে সাহায্য করে।কিডনিতে পাথর,কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ একাধিক কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে শসা।
তাই আমাদের নিত্যদিনই বাজার চলতি শসা কিনে আনতে হয়। কিন্তু আজকের এই প্রতিবেদনে বাজার থেকে না কিনে কীভাবে ঘরেতেই পর্যাপ্ত পরিমাণে শসা উৎপাদন করা সম্ভব সেই বিষয়ে আলোচনা করা হল। এই পদ্ধতিতে কোনো বড় বাগানের প্রয়োজন পড়বে না। শুধুমাত্র বস্তার মধ্যে মাটি ভরেই চাষ করতে পারা যাবে শসার।
১) প্রথমেই একটি সিমেন্টের বস্তা নিয়ে তাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে দোআঁশ মাটি এবং গোবর সার মিশিয়ে মাটি তৈরি করে নিতে হবে। এই মাটিতে শসা খুব ভালো উৎপাদন হয়।
২) এরপর বাজার থেকে ভালো মানের শসার বীজ কিনে এনে মাটির একটু ভিতর দিক করে বীজগুলি পুঁতে দিতে হবে।
৩) মাটিতে নিয়মিত জল দেওয়া প্রয়োজন। দেখা যাবে সাত আট দিনের মাথায় ছোট ছোট চারা গাছ বেরিয়েছে। চারা গাছ বেরোনোর পনেরো থেকে কুড়ি দিন খুবই যত্নের প্রয়োজন। এক্ষেত্রে পর্যাপ্ত সূর্যালোক এবং জলের প্রয়োজন। না হলে গাছ পুষ্টি পাবে না।
৪) এরপরের পর্যায়ে গাছের উপযুক্ত বৃদ্ধির জন্য বেশ কিছু জৈব সার প্রয়োগের প্রয়োজন। তাই বাজার থেকে জিঙ্ক, কপার, সালফেট, ফসফরাস, সীসা, অ্যামনিয়া যুক্ত জৈব সার কিনে এনে গাছের গোড়ায় প্রয়োগ করতে হবে।
৫) যেহেতু শসা গাছ একটু লতানে হয় তাই গাছ একটু বড় হলেই চারদিকে বাঁশ এবং সুতোর সাহায্যে মাচা তৈরি করে দিতে হবে।
৬) এরপর প্রায় পঞ্চাশ দিনের মাথায় দেখা যাবে শসা গাছের সম্পূর্ণরূপে বৃদ্ধি ঘটেছে এবং গাছ ভর্তি ফল ধরেছে।
সতর্কীকরণ:- এই প্রতিবেদনে যে পদ্ধতি লেখা হয়েছে সেটিই একমাত্র সঠিক পদ্ধতি এরকম কখনোই নয়। অবশ্য কৃষিবিদদের উপযুক্ত পরামর্শ অনুযায়ী এই প্রতিবেদন লেখা হয়েছে। যেকোনো ব্যক্তি বিশেষে পদ্ধতির পার্থক্য থাকতেই পারে।
Fresh vegetables
Amazing gardening ideas
Gardening ideas
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Kolkata
La Jolla, PO Boral Banerjee Para, Near Shanti Sangha Club
Kolkata, 700154
Green Up, your go-to destination for vibrant plants and expert gardening services.
Kolkata, 700001
all varieties fruit plant grafted flower plant grafted available. all india home delivery available.
South Joypur Bill. Anandanagar. Liluagh. Howrah. Pin/711227
Kolkata, ৪৫৬
All Types Flower's Available
Madhyamgram Station Road
Kolkata, 700131
গাছের পরিচর্যা কি ভাবে করবেন। Chilekothay Bagan
Gaighata Road
Kolkata, 743259
all type flowers and fruit plant are available always. others plant available. healthy grafted plant
Block 4, Suryasen Nagar, Near Pol Par, Opposite Niyoti Variety Store. Khardah
Kolkata, 700117
We provide wide ranges of natural plants(indoor plants & outdoor plants), seeds, gardening tools , f
1582, Rajdanga Main Road, 2nd Floor, Room No. 202, Kasba New Market
Kolkata, 700107