Vidyasagar University, Midnapore
Nearby schools & colleges
Daspur, Medinipur
West Midnapur
Pin, Midnapur
P. O/Saiyedpur, Medinipur
Midnapur 721157
721101
Dist./Paschim Medinipur, Mohanpur
721101
Vill+P. O./Kharbandhi;, Jhargram
Chandrakona Road, Midnapur
W. Avenue
Dist:/Paschim Medinipur
Girls School Road, Medinipur
721101
Sabra, Khakurdah
The Government of West Bengal decided in 1978 to establish Vidyasagar University. The U.G.C. approved the proposal and on the advice of, and in consultati
Vidyasagar University, named after one of the most illustrious sons of Bengal as well as one of the doyens of Indian Renaissance, Pandit Iswar Chandra Vidyasagar, has grown out of a long cultural and educational movement in West Bengal in general and in the undivided district of Midnapore in particular.
নব কলেবরে..
আইনস্টাইন এর মেয়ের বিয়ে। সবাই চার্চে যাচ্ছিল। পথের মধ্যে আইনস্টাইন ওনার মেয়েকে বললেন তুমি চার্চের দিকে যাও আমি ল্যাবে আমার কলমটা রেখে আসছি।
মেয়ে অনেক বারণ করা সত্বেও উনি গেলেন, ৩০ মিনিটের কথা বলে উনি যখন না এলেন তখন সবাই মিলে ওনার মেয়ের বিয়ে দিয়ে দিলেন। ৭ দিন পর ওনার মেয়ে যখন বাড়িতে এসে মাকে জিজ্ঞাস করলো বাবা কোথায় তখন তার মা বলল ওই যে গেল আর আসে নি।
তখন তাঁর মেয়ে আইনস্টাইন এর খোঁজে ল্যাবে গেলেন। ল্যাবে গিয়ে দেখলেন যে তার বাবা একটা কলম নিয়ে বোর্ড এর সামনে গিয়ে কি জানি চিন্তা করছিল। মেয়ে বাবা কে বলল বাবা কি করছো? তখন আইনস্টাইন বললেন যে মা তুমি চার্চে যাও আমি এই কাজ টা ১০ মিনিটের মধ্যে শেষ করে আসছি।
রবীন্দ্রনাথ ও আইনস্টাইনের সেবার প্রথম সাক্ষাৎ হয়। রবীন্দ্রনাথ ঘর থেকে বেরিয়ে আসার পর সাংবাদিকেরা তাঁকে জিজ্ঞেস করেন, 'এইমাত্র আপনি একজন বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানীর সঙ্গে কথা বললেন, আপনার প্রতিক্রিয়া কী ?
রবীন্দ্রনাথ উত্তর দিলেন, 'আমি তো একজন বিশ্বখ্যাত কবির সঙ্গে কথা বললাম।'
এরপর সাংবাদিকরা আইনস্টাইনের সঙ্গে দেখা করে বলেন, 'আপনি একজন বিশ্বকবির সঙ্গে আলাপ করলেন, আপনার প্রতিক্রিয়া কী?'
আইনস্টাইন জবাব দিলেন, 'আমি কবির সঙ্গে কথা বলিনি, আমি একজন বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানীর সঙ্গে কথা বলেছি।'
এই পৃথিবী কখনো খারাপ মানুষের খারাপ কর্মের জন্য ধ্বংস হবে না , যারা খারাপ মানুষের খারাপ কর্ম দেখেও কিছু করেনা তাদের জন্যই পৃথিবী ধ্বংস হবে। -অ্যালবার্ট আইনস্টাইন
শৈশবে তিন বছর বয়স পর্যন্ত আলবার্ট কথা বলতে শেখেননি। নয় দশ বছর বয়সেও তিনি কিছুটা থেমে থেমে কথা বলতেন। এতে পরিবারের লোকেরা যথেষ্ট চিন্তাগ্রস্ত হয়েছিলেন। তারা ভেবেছিলেন হয়ত আলবার্ট বড় হয়ে জড়বুদ্ধি সম্পন্ন হবে। তাছাড়া আলবার্ট ছিলেন খুব শান্তবিষ্ট লাজুক। অন্যান্য সমবয়সীদের থেকে আলাদা। খেলাধুলো, দৌড়ঝাঁপ তিনি বিশেষ পছন্দ করতেন না। ছেলেবেলায় অনেক সময় বাড়ির সামনের রাস্তা দিয়ে সৈন্যরা কুচকাওয়াজ করে বাজনা বাজিয়ে শোভাযাত্রা করে যেত। অন্য ছেলেরা এ দৃশ্য দেখার জন্য রাস্তার ধারে জমায়েত হতো। কোন ছেলেই বাদ যেত না। এর ব্যতিক্রম ছিলেন আলবার্ট। পরবর্তীকালে এ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি বলেছিলেন, সৈন্যদের কাজ হুকুমে যুদ্ধ করা। আর হুকুম তালিম করতে গিয়ে যুদ্ধে সাহসিকতা প্রমাণ করা। দেশপ্রেমের নামে যুদ্ধ করাকে আমি ঘৃণা করি।
শৈশবে সঙ্গীতের প্রতি আইনস্টাইনের প্রবল আগ্রহ দেখে তাঁর মা তাকে একটি বেহালা কিনে দেন , যেটি তিনি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত শয্যাপাশে রাখেন । আইনস্টাইন বলেছিলেন , ছয় বছর বয়সে আমি হাতে বেহালা তুলে নিই। ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত একটানা বেহালা বাজানোর শিক্ষা চলে । খুব ভাল লেগে গেল মোজার্টকে । দেখলাম শিক্ষক যা শেখাতে এতদিন এত চেষ্টা করেছেন , এখন তা আমি অনায়াসে আয়ত্ব করতে পেরেছি । তখনই উপলব্ধি করলাম - কর্তব্যপরায়ণতা নয় , ভালোবাসাই হল সবচেয়ে বড় শিক্ষক ।
ছোটবেলায় যখনই কেউ অঙ্কে ভালো করে বা বিজ্ঞানে তার প্রতিভা দেখায়, তখনই তাকে বলা হয় খুদে আইনস্টাইন। আর একটু বড় হলে, বিশেষ করে হাই স্কুলে বা কলেজে একই ভাবে বলা হয় তরুণ আইনস্টাইন। কেবল ভারতেই নয়, সারা বিশ্বের বেশির ভাগ বাবা-মাই তাদের সন্তানদের আইনস্টাইন বানাতে চান!
কেন? জবাবটা সোজা- বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন । বিশ্ব, সময় ও স্থান সম্পর্কে মানুষের হাজার বছরের ধারণাকে পাল্টে দিয়েছেন। সময়ের সবচেয়ে শ্রদ্ধেয় পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং মনে করেন, কোনো একদিন আসবে, যে দিন সময়ের কিংবা দুনিয়ার সম্পূর্ণ ইতিহাস লিখে ফেলা যাবে চার পৃষ্ঠায়, আর তার তিন পৃষ্ঠা জুড়ে থাকবে কেবল আইনস্টাইনের নাম! কাজেই সব বাবা-মা যদি তাদের সন্তানকে আইনস্টাইন বানাতে চান, তাদের কি দোষ দেওয়া যায়?
আইনস্টাইন সম্পর্কে বলা হয়, তিনি কথা বলতে শুরু করেন দেরিতে, চার বছর বয়সে। আর পড়তে শেখেন সাত বছর বয়সে। চার বছর পর্যন্ত যখন তিনি কথা বলছিলেন না, তখন তাঁর মা-বাবা বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েন। একদিন হঠাৎ খাবার টেবিলে নির্বাক আইনস্টাইন বলে উঠলেন, স্যুপটা খুবই গরম!
তাঁকে জিজ্ঞেস করা হলো, এত দিন কেন কথা বলোনি?
এত দিন তো সবকিছুই ঠিকঠাক চলছিল, আইনস্টাইন তাঁর জীবনের দ্বিতীয় বাক্যটি বললেন।
১৯৩১ সালে চার্লি চ্যাপলিনকে আমন্ত্রণ জানালেন আইনস্টাইনকে। তখন সিটি লাইটস সিনেমার স্কিনিং চলছিল চ্যাপলিনের। তো যখন চ্যাপলিন ও আইনস্টাইন শহরের পথ ধরে যাচ্ছিলেন, অনেক মানুষ ভিড় জমায়।
আইনস্টাইন চার্লি চ্যাপলিনকে বললেন, "তোমার ব্যাপারটা আমার দারুণ ইন্টারেস্টিং লাগে। তোমার ছবিতে তুমি একটা কথাও বলো না, অথচ দুনিয়ার লোক বুঝে যায় তুমি কী বলছ। তারা চার্লি বলতে অজ্ঞান।"
"ঠিক," চ্যাপলিন বললেন । "কিন্তু তোমার ব্যাপারটা আরো বেশি ইন্টারেস্টিং। দুনিয়ার লোক আইনস্টাইন বলতে অজ্ঞান। সায়েন্টিস্ট মানেই আইনস্টাইন। অথচ তারা তুমি যা বলো, তার একবর্ণ বোঝে না।"
একেই বলে ভূবন জয় করা দুই মহামানবের সেন্স অফ হিউমার ..
তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ । হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে ফেলা পারমাণবিক বোমায় মানবতার ব্যাপক বিপর্যয় । আলবার্ট আইনস্টাইন ও দারুণ শোকাহত । হাজার হলেও তাঁর নিজের আবিষ্কারের ভিত্তিতে তৈরি হয়েছিল এই বোমা । পশ্চিমা বিশ্বে ব্যাপক হৈ চৈ , সবার মুখেই পৃথিবীর সেরা বিজ্ঞানীর স্বীকৃতি মিলছে ।
এই সময় তাঁর এক বন্ধুর বাড়িতে বেড়াতে গেলে আইনস্টাইনের দিকে অবাক হয়ে কিছুক্ষণ তাকিয়ে বন্ধুর ছোট নিষ্পাপ শিশুটি চিৎকার করে কেঁদে উঠে ।
আইনস্টাইন ছেলেটির মাথায় হাত রেখে বলেন ,'' গত কয়েক বছরে তুমি একমাত্র বাক্তি , যে আমাকে সঠিকভাবে চিনতে পেরেছে এবং আমার সম্পর্কে সঠিক বর্ণনা দিতে পেরেছে ।''
আমেরিকার প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির প্রধান আলবার্ট আইনস্টাইনকে বেতন সম্পর্কে জিজ্ঞেস করায় আইনস্টাইন বছরে ৩ হাজার ডলার দাবী করে বসলেন। টাকার অংক শুনে ভার্সিটির প্রধান চুপ হয়ে গেলেন। অন্যদিকে আইনস্টাইন ভাবছেন তিনি হয়তো প্রধানের কাছে কিছুটা বেশি বেতন চেয়ে বসলেন। অবশেষে ১৫ হাজার ডলারে আইস্টাইনের বেতন নির্ধারণ হলো।
নোবেল পুরষ্কার পাওয়ার পর আইনস্টাইন যখন সুইডেনের গোথেনবার্গে বক্তৃতা দিলেন তখন পত্রিকায় এক বিজ্ঞানগবেষক বললেন; এখানে দুই একজন বাদে অন্যকেউ আসলে বোঝেন নি আইনস্টাইনের “থিওরি অফ রিলেটিভিটি” । তবে এটা বুঝতে পারছি তিনি নতুন এক বিষয়ের দরজা খুলছেন মাত্র। আইনস্টাইন প্রথমবার আমেরিকায় যাওয়ার পর তার বন্ধুকে এক চিটিতে আক্ষেপ করে লিখছে; “থিওরি অফ রিলেটিভিটি” নিয়ে আমি ১৫ বছর কাজ করেছি মানুষ তা ১৫ সেকেন্ডে বুঝতে চায়। সবাই আমাকে দেখতে আসে মনে হয় আমি চিড়িয়াখানার কোন জিরাফ। “থিওরি অফ রিলেটিভিটি” জন্যে আইনস্টাইন নোবেল পান নাই আবার এই কাজের জন্যে তিনি পৃথিবীতে বিখ্যাত হয়েছেন।
পাবলিকের যন্ত্রণায় তিনি শেষ পর্যন্ত মানুষকে “থিওরি অফ রিলেটিভিটি” বোঝাতে বলেছেন: তুমি যদি কোন মেয়ের সাথে এক ঘণ্টা বসে থাক তাহলে তোমার মনে হয় তুমি তার সাথে এক মিনিট ছিলে, অন্যদিকে চুলার উপর এক মিনিট বসে থাকলে মনে হয় এক ঘণ্টা বসে আছ। আমাদের কাছেও “থিওরি অফ রিলেটিভিটি” নারী আর চুলাতে গিয়েই ঠেকেছে।
ভার্সিটি পড়া অবস্থায় আলবার্ট আইনস্টাইন হতাশায় পড়ে একবার পিতাকে চিঠিতে লিখেছিলেন যে, "আমার জন্ম না হওয়াই হয়তো ভাল ছিল।" বিখ্যাত হওয়ার পর আইনস্টাইন নিজেকে কখনো খুব জিনিয়াস বলেন নাই তবে অন্যদের থেকে বেশি কল্পনা করার শক্তি তা আছে তা স্বীকার করতেন। অন্যদিকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের লক্ষকোটি গ্রহের মাঝে কোন এক গ্রহের চিপা গলির মোড়ে দাঁড়িয়ে ধর্ম প্রচারকরা ঘোষণা করতো- "আমি জন্মাবো বলেই ঈশ্বর মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন।
আইনস্টাইনের এক সহকর্মী একদিন তাঁর টেলিফোন নম্বরটা চাইলেন। আইনস্টাইন তখন একটি টেলিফোন বই খুঁজে বের করলেন এবং সেই বই থেকে তাঁর নিজের নম্বরটা খুঁজতে লাগলেন।
সহকর্মী তাকে বললেন, ‘কী ব্যাপার, নিজের টেলিফোন নম্বরটাও মনে নেই আপনার।’
আইনস্টাইন বললেন, ‘না। তার দরকারই বা কী? যেটা আপনি বইতে পাবেন, সে তথ্যটা মুখস্থ করে মস্তিস্ক খরচ করবেন কেন?’
মিঃ আইনস্টাইন? আপনি আমাকে চিনতে পারছেন?
– কে আপনি?(বৃদ্ধ আইনস্টাইন জানতে চান)
– এক সময় আপনি আমাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন।
– শেষ পর্যন্ত কি আমাদের বিয়ে হয়েছিল?
স্বামী সম্পর্কে কেমন ধারণা ছিল আইনস্টাইনের স্ত্রীর? তাঁর স্ত্রীকে একবার জিজ্ঞাসা করা হলো, ‘আইনস্টাইনের আপেক্ষিক তত্ত্ব কি বুঝতে পারেন?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘না, কিন্তু আমার স্বামীকে বুঝি। আমি জানি, তাঁকে বিশ্বাস করা যায়।’
১৯৫২ সালে আইনস্টাইনকে নবগঠিত ইসরায়েল রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হলে, তিনি বলেছিলেন, ‘আমি মনে করি রাজনীতির চেয়ে সমীকরণ বেশী গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, রাজনীতি লেখা হয় বর্তমানের খসড়া খাতায় আর সমীকরণ লেখা থাকে মহাকালের অজর গ্রন্থে।’ এমনই বিজ্ঞান অন্তপ্রাণ ছিলেন আলবার্ট আইনস্টাইন।
মানবজাতির সমগ্র চিন্তার ইতিহাসে আইনস্টাইনের মত প্রতিভাবান , উদ্ভাবনী মানুষ জন্ম নেয় নি , সম্ভবত নিবেও না । জীবনের মাত্র ২০ বছর বিজ্ঞান সাধনায় কাটিয়েছিলেন কিন্তু মানবতার কল্যাণে সংগ্রাম করেছিলেন ৪০ বছর ।
আজ এই মহামানবের পৃথিবীতে আগমনী দিন।
পৃথিবীর , সভ্যতার , মানুষের অস্তিত্ব যতদিন থাকবে ততদিন এই ধরিত্রীর সবচেয়ে উজ্জ্বল নামটি আইনস্টাইন হয়েই রবে।
(collected)
১৮৮৫ সাল...প্যারিস। বাড়ির সদর দরজার সামনে খেলা করছিল নয় বছরের ছেলে যোসেফ...যোসেফ মেইস্টার। যোসেফের মা মাদাম মেইস্টার ব্যস্ত ঘরের কাজে। হঠাৎ ছেলের কান্নার আওয়াজ শুনে চমকে উঠলেন তিনি। তাড়াতাড়ি দৌড়ে গেলেন সদর দরজায়...সামনের দৃশ্য দেখে ভয়ে অসাড় হয়ে গেল তাঁর শরীর।
একটা কুকুর...অদ্ভুত তার চোখের চাউনি...মুখ দিয়ে লালা গড়াচ্ছে...চাপা গর্জনের সঙ্গে কুকুরটা সজোরে কামড়ে ধরেছে যোসেফের পা...যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে যোসেফ। সম্বিত ফিরে পেয়ে কুকুরটাকে একটা লাথি মারলেন মাদাম মেইস্টার...কুকুরটা একটু দূরে ছিটকে পড়লো। যোসেফের রক্তমিশ্রিত লালা ঝরছে তার মুখ থেকে। খানিকক্ষণ ক্রূর দৃষ্টিতে তাকিয়ে থেকে ধীরে ধীরে চলে গেল কুকুরটা।
কুকুরটাকে চিনতে পেরেছেন মাদাম মেইস্টার। এটা পাশের পাড়ার সেই পাগলা কুকুরটা...যেটা ইতমধ্যেই দু'জনকে কামড়েছে...দু'জনেই ভর্তি রয়েছেন হাসপাতালে...ডাক্তার বলেছেন, জলাতঙ্ক হওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা...বাঁচার কোনো আশা নেই! সেই কুকুরটাই কামড়েছে তাঁর একমাত্র ছেলে যোসেফকে!
মাথা খারাপ হয়ে গেল মাদাম মেইস্টারের। ছেলেকে নিয়ে ছুটলেন স্থানীয় ডাক্তারের কাছে...একটাই আর্জি…"ছেলেকে বাঁচিয়ে দিন"। যোসেফের পায়ের ক্ষতর ড্রেসিং করলেন ডাক্তার। বললেন, "এই রোগের কোনো ওষুধ নেই...মৃত্যু আসবে দু' সপ্তাহের বা খুব জোর হলে একমাসের মধ্যে...ভবিতব্যকে মেনে নিন...তা ছাড়া কোনো উপায় নেই"।
কাঁদতে কাঁদতে ডাক্তারের হাতে পায়ে ধরলেন মাদাম মেইস্টার…"কিছু একটা করুন...কিছু একটা করে যোসেফকে বাঁচান"। একটু চিন্তা করলেন ডাক্তারবাবু...বললেন, "এখান থেকে একটু দূরে লুই পাস্তুর নামে কেমিস্ট্রির এক প্রফেসর থাকেন। শুনেছি তিনি জলাতঙ্ক রোগের টীকা আবিষ্কার করবার চেষ্টা করছেন। আপনি তাঁর সঙ্গে কথা বলুন"।
যোসেফকে কোলে নিয়ে ডাক্তারখানা থেকেই লুই পাস্তুরের বাড়ির উদ্দেশ্যে ছুটলেন মাদাম মেইস্টার। দেখা করলেন পাস্তুরের সঙ্গে। বললেন, "আমার একমাত্র ছেলে...যেভাবে হোক বাঁচান"।
মাদাম মেইস্টারকে অনেক বোঝালেন পাস্তুর। বললেন, "একথা সত্যি যে আমি জলাতঙ্কর টীকা আবিষ্কার করবার চেষ্টা করছি এবং আংশিক সাফল্যও পেয়েছি। এই টীকা তৈরী করেছি জলাতঙ্কতে ভুগতে থাকা কুকুরের স্পাইনাল
কর্ডের টিস্যুকে ফর্মালিন দিয়ে আংশিকভাবে অকেজো করে। এই টীকা কুকুরের দেহে প্রয়োগ করে সাফল্য পেয়েছি...এই টীকা কুকুরের শরীরে জলাতঙ্ক প্রতিরোধ করতে সক্ষম। কিন্তু মানুষের শরীরে এর প্রয়োগ এখনও করা হয়ে ওঠেনি...অর্থাৎ 'হিউম্যান ট্রায়াল' এখনও হয়নি। 'হিউম্যান ট্রায়াল' এ সফল হলে তবেই একমাত্র এই টীকা মানুষের শরীরে দেওয়ার উপযুক্ত বলে গণ্য হবে...তার আগে নয়"।
সব শুনে লুই পাস্তুরের সামনে যোসেফকে শুইয়ে দিলেন মাদাম মেইস্টার। বললেন, "ওর উপরেই 'হিউম্যান ট্রায়াল' করুন। ওকে পাগলা কুকুরে কামড়েছে...আজ না হোক কাল ও মরবেই...আপনার টীকার দৌলতে যদি বাঁচে!"
পাস্তুর পড়লেন আতান্তরে! একটা ন' বছরের বাচ্ছার উপর হিউম্যান ট্রায়াল! ওইটুকু শরীর কি এই মারাত্মক রোগের টীকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সহ্য করতে পারবে? যদি টীকা'র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার জন্যই যোসেফ মারা যায়...নিজের অন্তরাত্মাকে কি জবাব দেবেন তিনি?
পাস্তুর পরামর্শ করলেন নিজের সহকারীদের সঙ্গে, কথা বললেন যোসেফের বাবার সঙ্গে। স্থির হলো...যোসেফের উপরেই প্রথম প্রয়োগ করা হবে পাস্তুরের তৈরী টীকা!
প্রয়োগ করা হল। পাস্তুর এবং তাঁর সহকর্মীদের নেকনজরে রইলো নয় বছরের যোসেফ। একদিন...দুদিন...কেটে গেলো তিরিশটা দিন...যোসেফের শরীরে জলাতঙ্কর কোনো লক্ষণ দেখা গেল না...হিউম্যান ট্রায়াল সাকসেসফুল...আবিষ্কার হল জলাতঙ্কর টীকা!
Person who saves one life saves the entire mankind। লুই পাস্তুরের আবিষ্কৃত ওই টীকা প্রয়োগ করে এর পরের প্রায় একশো বছর ধরে প্রাণ বাঁচানো হয়েছে কোটি কোটি মানুষের। কয়েক বছর আগে অবধি ওই টীকাই ভারত সরকার প্রত্যেক সরকারী হাসপাতালে সাপ্লাই করতো। বিজ্ঞান কখনও থেমে থাকে না। হিউম্যান ডিপ্লয়েড সেল কালচার ভ্যাকসিন বাজারে চলে আসার পরে পাস্তুরের তৈরী ভ্যাকসিনের ব্যবহার প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু "ফাদার অফ মাইক্রোবায়োলজি" লুই পাস্তুরের নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা আছে এবং চিরদিন লেখা থাকবে...পথ প্রথমবার তিনিই দেখিয়েছিলেন।
যে বাড়িতে যোসেফের উপর এই হিউম্যান ট্রায়াল করা হয়েছিল...সেই বাড়ি আজ মহীরুহর আকার ধারণ করেছে...নাম "পাস্তুর ইনস্টিটিউট"...দেশ বিদেশের বিজ্ঞানীরা এই ইনস্টিটিউটে কাজ করার জন্য মুখিয়ে থাকেন।
কিন্তু সেই ন' বছরের যোসেফ মেইস্টার...তাঁর কি হলো? আপনি শুনলে অবাক হবেন...তিনি বেঁচেছিলেন পঁয়ষট্টি বছর বয়স অবধি। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে তিনি ফ্রান্সের হয়ে যুদ্ধ করেছিলেন। যুদ্ধ থেকে ফেরার পরে লুই পাস্তুর যোসেফকে 'পাস্তুর ইনস্টিটিউট' এর কেয়ারটেকারের পদে বহাল করেন। আমৃত্যু তিনি 'পাস্তুর ইনস্টিটিউট' এর পাহারাদার ছিলেন।
১৯৪০ সাল...দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। ফ্রান্স দখল করেছে জার্মানির নাৎসী বাহিনী...প্যারিস শহরে হত্যালীলা চলছে। পাস্তুর ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা পালিয়ে গেছেন...নিজের স্ত্রী সন্তানদের নিরাপদ আশ্রয়ে পাঠিয়ে দিয়ে পাস্তুর ইনস্টিটিউটের গেট আগলে বসে আছেন পঁয়ষট্টি বছরের বৃদ্ধ যোসেফ মেইস্টার! তিনি পালিয়ে যাননি...যে ইনস্টিটিউট একদিন তাঁর প্রাণ বাঁচিয়েছিল...নরপিশাচদের হাতে সেই ইনস্টিটিউটকে ছেড়ে যেতে তাঁর মন সায় দেয়নি।
বিশাল নাৎসী বাহিনী যখন পাস্তুর ইনস্টিটিউটের গেটের সামনে, অশক্ত শরীরে নিজের সার্ভিস রিভলবার তাঁদের দিকে তাক করলেন যোসেফ মেইস্টার…"স্টপ"। নাৎসীরা বৃদ্ধ যোসেফের উপর ফায়ার করলো না...রাইফেলের কুঁদোর ঘায়ে তাঁকে ধরাশায়ী করে বেধড়ক মারধোর করলো। মার খেতে খেতে যোসেফ শুনলেন যে তাঁর স্ত্রী সন্তানেরা নাৎসীদের হাতে ধরা পড়েছেন। ওই অবস্থাতেও তিনি নাৎসীদের অনুরোধ করেছিলেন...লুই পাস্তুরের সমাধিটা যেন নষ্ট না করা হয়…"He saved millions of lives"।
মার খেয়ে মৃতপ্রায় যোসেফ কোনোমতে বাড়ি ফিরলেন। বুঝলেন...তাঁর স্ত্রী সন্তানেরা বন্দী...পাস্তুর ইনস্টিটিউট নাৎসীদের কবলে। নিজের সার্ভিস রিভলবার নিজের কপালে
ঠেকিয়ে ট্রিগার টেনে দিলেন তিনি।
যোসেফের অনুরোধ মেনে নাৎসীরা পাস্তুরের সমাধি নষ্ট করেনি। যোসেফের স্ত্রী সন্তানরাও নাৎসীদের হাত এড়িয়ে শেষ অবধি পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছিলেন।
আজ সমগ্র পৃথিবী করোনা মহামারীর কবলে। এই ভাইরাসের মারক ক্ষমতা প্রায় ৩%। জলাতঙ্কর জন্য দায়ী রেবিস ভাইরাসের মারক ক্ষমতা কতো জানেন? ১০০%! একবার এই রোগ শিকড় গেড়ে বসলে কেউ বাঁচে না। সেই মৃত্যু বড় যন্ত্রণাদায়ক...বড় ভয়ংকর। লুই পাস্তুর নিজের আবিষ্কৃত ভ্যাকসিন দ্বারা সময়মত 'পোস্ট এক্সপোজার প্রোফাইল্যাক্সিস' এর মাধ্যমে এই ১০০% কে প্রায় ০% এ নামিয়ে এনেছিলেন! সেই পাস্তুর ইনস্টিটিউট আজও আছে। আমি নিশ্চিত...সেখানে দেশ বিদেশের বিজ্ঞানীরা আজ অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেছেন করোনা'র ভ্যাকসিন তৈরী করবার জন্য। আমি নিশ্চিত...আজ না হোক কাল তাঁরা সফল হবেন।
তাই আশা ছাড়বেন না...ভেঙে পড়বেন না। আমরা মানুষ...পৃথিবীর সবচাইতে বুদ্ধিমান জীব...আমরা পারবো না তো আর কে পারবে? সফল আমরা হবই।
*সংগৃহীত*
The king is very powerful, and as such the countrymen fear and respect the king, but only within that kingdom.
Vidhwan not just a scholar. A man who is very proficient in any skill, whether in Art, Literature, Games, an exponent of Religious matters, Music , etc. can be classified as Vidhwan. Such vidhwan’s fame and respect cross all borders, irrespective of which country they belong to.
70 Years of Independence.
~~~Happy Independence Day~~~
Eastern Railway Recruitment – Group ‘C’ (NTPC), Erstwhile Group ‘D’, Junior Engineer
Eastern Railway Recruitment – Group ‘C’ (NTPC), Erstwhile Group ‘D’, Junior Engineer – Gjob.in
Administrative Building At Night
অনেকেই কমেন্টে লিখেছ যে তোমরা ইউনিভার্সিটিকে মিস করছ। তোমাদের বলছি, ইউনিভার্সিটিও তোমাদের সমান ভাবে মিস করে। ইউনিভার্সিটি জীবনের স্মৃতিগুলো সাত্যিই রোমাঞ্চকর, যদি তেমন কোন স্মৃতি জড়িয়ে থাকে তোমাদের প্রিয় ইউনিভার্সিটিকে নিয়ে তাহলে কমেন্টে লিখে অথবা মেসেজ করে জানাতে পারো আমাদের। ইংরেজি বা বাংলা যে ভাবে খুশী লিখে জানাও, আমরা পোস্ট করব এই পেজে।
পরমাণু অস্ত্রশস্ত্রকে বাদ দিয়েই, ভারতীয় সেনাবাহিনী বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী পাঁচটি দেশের বাহিনীর অন্যতম।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সমীক্ষক সংস্থা ‘ক্রেডিট সুসি’ এ কথা জানাচ্ছে। পরমাণু অস্ত্রশস্ত্রকে হিসেবের মধ্যে না রেখেও, যে সব দেশের সেনাবাহিনী অত্যন্ত শক্তিশালী, সেই তালিকায় ভারতের জায়গাটা এখন আমেরিকা, রাশিয়া, চিন ও জাপানের পরেই। পাঁচ নম্বরে। ফ্রান্স ও ব্রিটেনও অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে ভারতের চেয়ে। এই সমীক্ষক সংস্থাটির রিপোর্ট বলছে, ভারতীয় বিমানবাহিনী এতটাই শক্তিশালী যে, তা যে কোনও সময় তার যে কোনও শত্রুকে টক্কর দিতে পারে। ভারতীয় বিমানবাহিনীর সঙ্গে এঁটে ওঠা যে কোনও দেশের পক্ষেই খুব সহজ কাজ নয়। বিমানবাহিনীর হাতে যেমন প্রচুর যুদ্ধবিমান রয়েছে, তেমনই রয়েছে হানাদার হেলিকপ্টার, এয়ারক্র্যাফ্ট ক্যারিয়ার আর প্রচুর সাবমেরিন।
আরও একটি নজরকাড়া তথ্য, গত বছর প্রতিরক্ষা খাতে ভারতের খরচ হয়েছিল ৬১ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। যা, শক্তিশালী সেনাবাহিনীর তালিকায় ভারতের পরে থাকা ন’টি দেশের মোট প্রতিরক্ষা-ব্যয়ের চার গুণের কাছাকাছি। সূত্র: Anandabazar Patrika & Edited
Durga Puja 2015
ভূমিকম্পের সময় করণীয়:
* রেডক্রসের পরামর্শ অনুযায়ী, ভূমিকম্পের সময় আত্মরক্ষার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো ‘ড্রপ, কাভার, হোল্ড অন’ পদ্ধতি। এতে তিনটা বিষয় মাথায় রাখলেই হবে। কম্পন শুরু হলে মেঝেতে বসে পড়ুন (ড্রপ), তার পর কোনো শক্ত টেবিল, ডেস্ক বা নিচে জায়গা আছে এমন শক্ত ও দৃঢ় আসবাবের নিচে আশ্রয় নিন (কাভার)। সেখানে গুটিশুটি হয়ে বসে থাকুন (হোল্ড অন)।
* অবশ্য এক পক্ষের মতে, রেডক্রসের এই আত্মরক্ষা পদ্ধতি যুক্তরাষ্ট্রসহ উন্নত দেশগুলোতে বেশি কার্যকর। সেখানে ভবন পুরো ধসের পড়ার চেয়ে আংশিক ধস বা গায়ের ওপর আসবাবপত্র পড়ে আহত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সে ক্ষেত্রে ‘ড্রপ, কাভার, হোল্ড অন’ পদ্ধতি কার্যকর হলেও অনুন্নত দেশগুলোতে যেহেতু ভবন নির্মাণে ভূমিকম্পের বিষয়টি অবহেলা করা হয়, তাই এটি সেসব দেশে ততটা কার্যকর নাও হতে পারে।
* তাই সম্ভব হলে দ্রুত ভবন থেকে বেরিয়ে পড়ুন। লিফট ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ ভূমিকম্পের পর পরই আবারও কম্পন হতে পারে, যা ‘আফটার শক’ বা পরাঘাত। তাছাড়া বিদ্যুৎ বিপর্যয় ঘটতে পারে। তখন লিফট হয়ে উঠবে মরণফাঁদ। সিঁড়ি ব্যবহার করুন বেরিয়ে আসতে। কিন্তু ভুল করেও সিঁড়িতে আশ্রয় নেবেন না। ভবন ধসে পড়লে সবার আগে সিঁড়ি ধসে পড়ার শঙ্কাই বেশি। তাড়াহুড়ো করবেন না। যথাসম্ভব মাথা ঠান্ডা রাখুন। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, ভূমিকম্পের কারণে মানুষের মনে দেখা দেওয়া আতঙ্ক থেকে হুট করে ভবন থেকে লাফিয়ে পড়া, তাড়াহুড়ো করতে দিয়ে পদপিষ্ট করায় আহত ও নিহতের সংখ্যা বেশ উল্লেখযোগ্য।
* ভবন ধসে পড়ার সময় ছাদ ধসে পড়লে সেটা যার ওপরে পড়ে, ঠিক তার পাশে একটা ফাঁকা জায়গা তৈরি হয়। উদ্ধারকর্মীরা একে বলেন ‘সেফটি জোন’ বা ‘নিরাপদ অঞ্চল’। তাই ভূমিকম্পের সময় সোফা বা এ ধরনের বড় শক্তিশালী আসবাবের পাশে গুটিশুটি মেরে বসে থাকুন।
* এসব করা সম্ভব না হলে চেষ্টা করবেন ভবনের এমন কোনো দেয়ালের পাশে নিয়ে আশ্রয় নিতে, যে দেয়ালটি বাইরের দিকে। যেন সেই একটি দেয়াল ভেঙে আপনাকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়। আশ্রয় নেওয়ার সময় মাথার ওপর এক বা একাধিক বালিশ নিয়ে রাখবেন। মাথার চোট বাঁচানো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
* ঘরের কোণে এবং কলাম ও বিমের তৈরি ভবন হলে কলামের গোড়ায় আশ্রয় নিতে পারেন। ছাদের তুলনায় নির্মাণের দিক দিয়ে এগুলো তুলনামূলক বেশি দৃঢ়।
* আধা পাকা বা টিন দিয়ে তৈরি ঘর থেকে বের হতে না পারলে শক্ত খাট বা চৌকির নিচে আশ্রয় নিন।
* আপনি ভবনের উঁচু তলার দিকে থাকলে কিংবা ভূমিকম্প রাতে হলে দ্রুত বের হওয়া সম্ভব নাও হতে পারে। সে ক্ষেত্রে ভবনের ভেতরে আশ্রয় নেওয়ার ওপরের নির্দেশনা মেনে চলুন।
* গাড়িতে থাকলে যথাসম্ভব নিরাপদ স্থানে থাকুন। আশপাশে বড় ভবন নেই এমন জায়গায় গাড়ি পার্ক করতে পারেন। কখনো সেতুর ওপর গাড়ি থামাবেন না।
* ভূমিকম্পের পর পরই গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগগুলো পরীক্ষা করে নিন। ভূমিকম্পের ফলে এসব সংযোগে সমস্যা হতে পারে। গ্যাস, পানি ও বিদ্যুতের প্রধান সংযোগগুলো বন্ধ করে দিন। কোথাও কোনো লিক বা ক্ষতি দেখলে অভিজ্ঞ মিস্ত্রির সাহায্য নিন।
* টাকা বা অলঙ্কারের মতো কোনো কিছু সঙ্গে নেওয়ার জন্য অযথা সময় নষ্ট করবেন না। মনে রাখবেন, জীবনটাই সবচেয়ে বড় সম্পদ। অধিকাংশ ভূমিকম্পই মাত্র কয়েক সেকেন্ডে ভয়ংকর সর্বনাশ ঘটিয়ে দেয়।
* বড় ভূমিকম্পের পর পরই আরেকটা ছোট ভূমিকম্প (আফটার শক) হয়। তাই একবার ভূমিকম্প থেমে গেলেই নির্ভার হবে না। সতর্ক থাকুন, সাবধান থাকুন।
* যদি ভবন ধসে আটকাও পড়েন, বেরিয়ে আসার কোনো পথ খুঁজে না পান, আশা হারাবেন না। সাহস রাখুন। সাহস আর আশাই আপনাকে বাঁচিয়ে রাখবে। ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করুন। উদ্ধারকারী পর্যন্ত আপনার চিত্কার বা সংকেত পৌঁছানো যায় কী করে, ভাবতে থাকুন।
শেয়ার করুন
Home-makers to Record-breakers... Saluting All Women
Happy Women's Day
Which letter replaces the question mark?
Happy Holi
Saraswati Mahabhaage, Vidye Kamal Lochane,
Vidyarupe Vishaalakshi Vidyam Dehi Namostute
Remembering Netaji Subas Chandra Bose on his birthday!
Share to save mother nature>>>>
Our humble request to Indian Government: Please join hands to save these helpless endangered species.
Oil leaked into waterways in the Sundarbans area after a collision involving a tanker three days ago. Sunderbans, a Unesco world heritage site, has large swathes of protected areas that host a diverse wildlife, including threatened species such as the Bengal tiger, rare dolphins and the estuarine crocodile.
Stop This Right Now. Shame on every guy who indulges in eve-teasing. This film will make every man sit up...
A Gang Of Guys Mo**st A Girl Walking Down A Street. But When They Realise Who She Actually Is…
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Telephone
Website
Address
Vidyasagar University
Midnapore
721102
Opening Hours
Monday | 10am - 5pm |
Tuesday | 10am - 5pm |
Wednesday | 10am - 5pm |
Thursday | 10am - 5pm |
Friday | 10am - 5pm |
Saturday | 10am - 5pm |
BARCH TOWN GROUND
Midnapore
TARGET :NEET 2022. PHYSICS :::CLASS, MOCK TEST, NOTES AVAILABLE
Raja Bazar Main Road
Midnapore, 721101
An autonomous institute in west bengal.
Nannur Chawk, Keranitola(Near Swimming Club)
Midnapore, 721101
We aspire to not only counsel and define the career path best suited to a student in the early days
University Road
Midnapore, 721102
A page dedicated to all the students, who studied chemistry from this university.
Raja Bazar Main Road, Medinipur
Midnapore, 721101
MIDNAPORE COLLEGE (AUTONOMOUS) Affilated to Vidyasagr University Accreditated by NAAC:GRADE-A+ CGPA-