Jahangir Bin Bakar
Nearby public figures
828201
Aurangabad
834001
Ranchi
𝓉𝒶𝓉𝒾𝓈𝒾𝓁𝓌𝒶𝒾
834009
Lalpur
834004
Nayatoli
ISRAFILANSARI
You may also like
Jahangir Bin Bakar Official আমার দ্বিতীয় পেইজে আপনাকে স্বাগত জানাই
অনুতপ্ত হওয়াই তাওবা (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাঃ ৪২৫২, সনদ হাসান)
তোমাদের কাছে যা আছে তা শেষ হয়ে যাবে, আর আল্লাহর কাছে যা আছে তা টিকে থাকবে (সুরাতুন নাহল, ৯৬)
ইমাম ইউনুস (রহঃ) বলেন ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) আমাকে বলেছেন, তুমি কি বাগদাদ গিয়েছো, আমি বললাম না, তখন ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) বললেন তুমি দুনিয়ায় দেখোনি
মৃত্যু ব্যাক্তি কে রাতে দাফন দেওয়া থেকে বিরত থাকুন (সুনানু আবী দাউদ, হাঃ নং ৩১৪৮, সনদ সহীহ)
তাবিজ কি শিরক? রেজাউল করিম আবরার Vs জাহাঙ্গীর বিন বকর | Rezaul Karim Abrar Vs Jahangir Bin Bakar Rezaul Karim Abrar
গুরুত্বপূর্ণ নসীহা | জাহাঙ্গীর বিন বকর | Jahangir Bin Bakar
সাহল বিন সাআদ (রাঃ) বলেন
عَنْ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ أَنَّ النَّبِيَّ ﷺ قَالَ لِرَجُلٍ تَزَوَّجْ وَلَوْ بِخَاتَمٍ مِنْ حَدِيدٍ
রাসুল (সাঃ) বলেছেন তোমরা বিয়ে কর একটি লোহার আংটির বিনিময়ে হলেও (সহীহ বুখারী, হাঃ নং ৫১৫০)
আনাস বিন মালিক (রাঃ) বলেন, রাসূল (সাঃ)
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ حُمَيْدٍ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ ـ رضى الله عنه ـ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم نَهَى عَنْ بَيْعِ الثِّمَارِ حَتَّى تُزْهِيَ. فَقِيلَ لَهُ وَمَا تُزْهِي قَالَ حَتَّى تَحْمَرَّ. فَقَالَ " أَرَأَيْتَ إِذَا مَنَعَ اللَّهُ الثَّمَرَةَ، بِمَ يَأْخُذُ أَحَدُكُمْ مَالَ أَخِيهِ ".
রং ধারণ করার আগে ফল বিক্রি করতে নিষেধ করেছেন। জিজ্ঞেস করা হল, রং ধারণ করার অর্থ কী? তিনি বললেন, লাল বর্ণ ধারণ করা। পরে আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, দেখ, যদি আল্লাহ তা’য়ালা ফল ধরা বন্ধ করে দেন, তবে তোমাদের কেউ (বিক্রেতা) কিসের বদলে তার ভাইয়ের মাল (ফলের মূল্য) নিবে?
(সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২১৯৮)
দুআ চাই আল্লাহ যেন কবুল করেন
ডিগ্রী দেখে অবাক 🤣
গুইসাপ- একটি উপকারী প্রাণী।
গুইসাপ সরীসৃপ শ্রেণির প্রাণী৷ বাংলাদেশের সর্বত্রই এদের দেখা যায়। বিশেষ করে বনজঙ্গল, ঝোপঝাড, বাস্তুবন ও কৃষি জমিতে দেখা যায়৷ কোনো একসময় এদের প্রায়শই দেখা যেত৷ এখন তেমন একটা দেখা যায়না৷ বর্তমানে গুইসাপের তিনটি প্রজাতি কোনোরকমে টিকে আছে৷ এগুলো হল কালো গুইসাপ, সোনা গুইসাপ ও রামগদি গুইসাপ৷ কালো গুইসাপ লোকালয়ে বসতবাড়রি আশেপাশে বেশি থাকে৷ সোনা গুইসাপ চোখে পড়ে হাওড় ও বিলের আশেপাশে৷ গুইসাপ মূলত গর্তবাসী প্রাণী৷ মাটির গর্ত, উইঢিবি, গাছের কোটর ও ফাটলে এরা বাস করে৷ পানিতেও দেখা যায়৷ এরা সাঁতার কাটতে ও গাছে উঠতে পারে৷ বিষধর সাপ ও ক্ষতিকর পোকামাকড় এদের প্রিয় খাদ্য। অন্যান্য খাদ্যের মধ্যে রয়েছে- ছোটসাপ, ব্যাঙ, ইদুর, মাছ, কেঁচো, শামুক, কাঁকড়া ইত্যাদি৷ সুযোগ পেলে হাঁস-মুরগির ছানা ও ডিমে হানা দেয়৷গুইসাপ খুবই নিরীহ প্রাণী৷ মানুষ দেখলে পালিয়ে যায়৷ তারা অতি উপকারী প্রাণী৷ বিষধর সাপ ও ক্ষতিকর পোকামাকড় খেয়ে আমাদের উপকার করে৷ ক্ষতিকর পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণ করে ফসলের ফলন বৃদ্ধি করে৷ প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষায় গুইসাপের ভূমিকা অতূলনীয়৷ এরা খাদ্যশৃঙ্খলে বিশেষ ভূমিকা রাখে৷ এদের সংখ্যা হ্রাস পেলে প্রধান খাদ্য পোকামাকড়রে সংখ্যা বেড়ে যাবে, ইদুরের উৎপাত বেড়ে যাবে, অনুকূল পরিবেশ হবে বিষাক্ত সাপের৷ যা পরিবেশ ও মানুষের জন্য মোটেও সুখকর নয়৷
গুইসাপ- একটি উপকারী প্রাণী
গুইসাপ সরীসৃপ শ্রেণির প্রাণী৷ বাংলাদেশের সর্বত্রই এদের দেখা যায়। বিশেষ করে বনজঙ্গল, ঝোপঝাড, বাস্তুবন ও কৃষি জমিতে দেখা যায়৷ কোনো একসময় এদের প্রায়শই দেখা যেত৷ এখন তেমন একটা দেখা যায়না৷ বর্তমানে গুইসাপের তিনটি প্রজাতি কোনোরকমে টিকে আছে৷ এগুলো হল কালো গুইসাপ, সোনা গুইসাপ ও রামগদি গুইসাপ৷g1
কালো গুইসাপ লোকালয়ে বসতবাড়রি আশেপাশে বেশি থাকে৷ সোনা গুইসাপ চোখে পড়ে হাওড় ও বিলের আশেপাশে৷ গুইসাপ মূলত গর্তবাসী প্রাণী৷ মাটির গর্ত, উইঢিবি, গাছের কোটর ও ফাটলে এরা বাস করে৷ পানিতেও দেখা যায়৷ এরা সাঁতার কাটতে ও গাছে উঠতে পারে৷ বিষধর সাপ ও ক্ষতিকর পোকামাকড় এদের প্রিয় খাদ্য। অন্যান্য খাদ্যের মধ্যে রয়েছে- ছোটসাপ, ব্যাঙ, ইদুর, মাছ, কেঁচো, শামুক, কাঁকড়া ইত্যাদি৷ সুযোগ পেলে হাঁস-মুরগির ছানা ও ডিমে হানা দেয়৷গুইসাপ খুবই নিরীহ প্রাণী৷ মানুষ দেখলে পালিয়ে যায়৷ তারা অতি উপকারী প্রাণী৷ বিষধর সাপ ও ক্ষতিকর পোকামাকড় খেয়ে আমাদের উপকার করে৷ ক্ষতিকর পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণ করে ফসলের ফলন বৃদ্ধি করে৷ প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষায় গুইসাপের ভূমিকা অতূলনীয়৷ এরা খাদ্যশৃঙ্খলে বিশেষ ভূমিকা রাখে৷ এদের সংখ্যা হ্রাস পেলে প্রধান খাদ্য পোকামাকড়রে সংখ্যা বেড়ে যাবে, ইদুরের উৎপাত বেড়ে যাবে, অনুকূল পরিবেশ হবে বিষাক্ত সাপের৷ যা পরিবেশ ও মানুষের জন্য মোটেও সুখকর নয়৷gui sapফসলের জমিতে পোকামাকড় দমনের জন্য ব্যবহার করা হয় উচ্চমাত্রার কীটনাশক, ফলে অনেক উপকারী অনুজীব ধ্বংশ হয়ে যায়ও মাটির গুনাগুন নষ্ট হয়ে যায়৷ ফসলে সৃষ্টি হয় নিম্নমাত্রার বিষক্রিয়া যা মানুষকে ধীরে ধীরে ক্ষতি করে৷ অন্যদিকে গুইসাপ ও ব্যাঙ এসব কীটনাশকের চেয়ে অনে বেশি কাজ করে কোনোরূপ ক্ষতি ছাড়া৷এরা মৃত জীবজন্তু খেয়ে পরিবেশকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখে৷তাদের অর্থনৈতিক গুরুত্বও অনেক৷ এদের চামড়া অতি মূল্যবান৷ এই উপকারী প্রাণীটি আজ বিলুপ্তির পথে৷ এদের অনেক প্রজাতি হারিয়ে গেছে৷ বর্তমানে যে তিনটি টিকে আছে হয়তো কিছুদিন পর আর থাকবেনা৷ এদের বিলুপ্তির কারণ- চোরাচালান, অতিমাত্রার রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার, বনজঙ্গল ধ্বংশ ও হাওড়া বিলের পরিবেশ বিনষ্টকরা৷ এদের অধিকাংশ মারা যায় মানুষের আক্রমনে৷ খাবারের সন্ধানে যখন হানা দেয় হাঁস মুরগির ডিম ও ছানার দিকে, তখন লাঠি দিয়ে পিঠিয়ে মেরে ফেলা হয়৷ অনেক সময় লোহার তৈরী বিশেষ ফাদে শুটকি মাছ বা মৃত ছানা টোপ দিয়ে মারা হয়৷ কোন কোন উপজাতি জনগোষ্টী খাদ্যের জন্য শিকার করে৷ এভাবেই হারিয়ে যাচ্ছে উপকারী প্রাণীটি৷
গুইসাপ সংরক্ষণ করা অতি জরুরি৷ এদের শিকার ও পাঁচাররোধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে৷ জনসচেতনতা সৃষ্টি করে অবাধ শিকার বন্ধ করতে হবে৷ প্রয়োজনে টেলিভিশন ও পত্র-পত্রিকায় উপকারী প্রাণীদের রক্ষায় বিজ্ঞাপন দিতে হবে৷ প্রাণী সংরক্ষণবিরোধী বিজ্ঞাপন অনুমোদন দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে৷ সরকার, জনগন ও প্রাণী অধিকার সংরক্ষণে জড়তিদের যৌথ উদ্যোগেই সম্ভব প্রকৃতি ও পরিবেশ রক্ষা, সতেজ থাকা প্রকৃতি ও সুন্দরের মাঝে৷
ঈদের তাকবীর, আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাললাহু ওয়াল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ, এই দুআ আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ (রাঃ) থেকে কি সহীহ সনদে প্রমানিত?
حدثنا أبو الأحوص عن أبي إسحاق عن الأسود قال: كان عبد اللَّه يكبر من صلاة الفجر يوم عرفة إلى صلاة العصر من النحر يقول اللَّه أكبر اللَّه أكبر (اللَّه أكبر) (١) لا إله إلا اللَّه، واللَّه أكبر، اللَّه أكبر، وللَّه الحمد
জবাব সনদ জঈফ কেননা সনদে আবু ইসহাক আস সাবীয়ী রয়েছে তিনি মুদাল্লিস রাবি আর তিনি তাদলীস করেছেন মুদাল্লিস রাবি যদি তাদলীস করে তাহলে হাদীস জঈফ হয় (আল কিফায়া ফি ইলমির রিওয়ায়া, ৩৬২ পৃঃ, মুকাদ্দামাহ ইবনুস সালাহ, পৃঃ নং ৯৯)
যে সকল মুহাদ্দিসগন আবু ইসহাক আস সাবীয়ী কে মুদাল্লিস বলেছেন।
১, ইমাম আহমাদ বিন হান্বাল (তারীখে বাগদাদ, ১/২৩০)
২, ইমাম ইবনে হাজার আসক্বালানী (তাকরীবুত তাহযীব, ৫৭২৫)
৩, ইমাম হায়সামী (মাজমাউয যাওয়াইদ, ৩/২৬২)
৪, ইমাম আলায়ী (জামিউত তাহসীল, পৃঃ ১০৯)
৫, ইমাম ইবনে হিব্বান (আল মাজরুহীন, ১/৯২)
৬, ইমাম ইবনে খুজাইমাহ (সহীহ ইবনে খুজাইমাহ, ১/৭১)
৭, ইমাম আবু জুরআহ ও ইমাম ইরাকী (আল মুদাল্লিসীন, ৫১)
এছাড়াও আরও অনেক মুহাদ্দিসগন আবু ইসহাক আস সাবীয়ী কে মুদাল্লিস বলেছেন ।
অনেকেই ইমাম শুবা (রহঃ) এর বক্তব্য উল্লেখ করে দাবি করেছেন যে আবু ইসহাক আস সাবীয়ী এর তাদলীস গ্ৰহনযোগ্য
👉 জবাব ইমাম মুগীরাহ (রহঃ) বলেছেন
أهلك أهل الكوفة أبو إسحاق وأعيمشكم
কুফাবাসী কে আবু ইসহাক আস সাবীয়ী এবং তোমাদের আমাশ (দুইজনই) ধ্বংস করেছে (আহওয়ালুর রিজাল, ১/১২৮)
ইমাম ইবনে হাজার আসক্বালানী (রহঃ) বলেছেন
يعني للتدليس
অর্থাৎ তাদলীসের কারণে (আবু ইসহাক আস সাবীয়ী কুফাবাসীকে ধ্বংস করে দিয়েছে) (তাহযীবুত তাহযীব, ৮/৬৭) বুঝা গেলো আবু ইসহাক আস সাবীয়ীর তাদলীস গ্ৰহনযোগ্য না।
বিস্তারিত পরে আসবে ইনশাআল্লাহ
--------------------------
জাহাঙ্গীর বিন বকর
সময়: বিকাল ৫:০২ মিনিট
তারিখ: ২২/৬/২০২৪
🔥 ৫০ হাজার টাকার চ্যালেঞ্জ | আলী হাসান উসামা কে Vs জাহাঙ্গীর বিন বকর | Ali Hasan Osama Vs Jahangir Bin Bakar Ali Hasan Osama
আলহামদুলিল্লাহ নতুন Scooty ক্রয় করলাম
রাসুল (সাঃ) অবিবাহিত থাকতে নিষেধ করেছেন (সুনানে তিরমিযী হাঃ নং ১০৮২, সনদ সহীহ)
নতুন বই সংগ্রহ করতে পারেন
আলহামদুলিল্লাহ
তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম
ঈদের তাকবীর বিষয়ক প্রশ্নসমূহের জবাব
উত্তর প্রদানে : আহমাদুল্লাহ সৈয়দপুরী............................
প্রথম প্রশ্ন : সাহাবী ইবনু মাসঊদ রাযিআল্লাহু তাআলা আনহু থেকে ঈদের তাকবীরের শব্দাবলী সনদগতভাবে সহীহ প্রমাণিত হয়েছে কি?
জবাব : ইবনু মাসঊদ রাযিআল্লাহু তাআলা আনহু হতে বর্ণিত হাদীসটির সনদ ও মতন নিম্নরূপ-
عَنْ أبي إسحاقَ عن أبِي الْأَحْوَصِ عَنْ عَبْدِ اللهِ أَنَّهُ كَانَ يُكَبِّرُ أَيَّامَ التَّشْرِيْقِ الله أكبر الله أكبر لا إله إلا الله والله أكبر الله أكبر ولله الحمد-
(মুসান্নাফ ইবনু আবী শায়বাহ হা/৫৬৯৭)।
তাহকীক : প্রথমত : এখানে বলা হয়েছে যে, ইবনু মাসঊদ আইয়ামে তাশরীকের দিনে ‘আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার ওয়া-লিল্লাহিল হামদ’ পড়তেন। তার মানে তিনি ঈদুল ফিতরের দিনে এটি পাঠ করতেন না। অথচ যারা এ হাদীস দিয়ে দলীল দেন; তারা দু ঈদেই উক্ত তাকবীরগুলি পাঠ করতে থাকেন। অর্থাৎ তাদের আমল ও হাদীসের সাথে খাপ খায় না।
দ্বিতীয়ত : অনেকে উক্ত হাদীসটিকে আলবানীর বরাতে সহীহ বলেছেন। আসলে আলবানীর বক্তব্য বুঝতে গেলে প্রচুর পড়াশোনা দরকার।
আলবানীর একাধিক কিতাব হতে উক্ত হাদীসের রাবী আবূ ইসহাক আস-সাবীঈ রহিমাহুল্লাহ সম্পর্কে উক্তি তুলে ধরা হল-
(১) মুজতাহিদ ইমাম নাসিরুদ্দীন আলবানী রহিমাহুল্লাহ একটি হাদীসের তাহকীকে এই আবূ ইসহাক সম্পর্কে বলেছেন,
فَإِنَّ في الْمَرْفُوْعِ عِلَّةٌ أُخْرَى وَهِيَ عَنْعَنَةُ أبي إسحاق وهو السَّبِيْعِيْ، فَقَدْ كَانَ مُدَلِّسًا -
‘নিশ্চয়ই মারফূ হাদীসটির আরেকটি ইল্লাত বা গোপন ত্রুটি রয়েছে। তা হল, আবূ ইসহাকের আনআনাহ। তিনি হলেন আস-সাবীঈ। আর তিনি একজন মুদাল্লিস রাবী ছিলেন’ (যঈফা হা/১৫১৪)।
(২) মুজতাহিদ ইমাম আলবানী একটি হাদীসের তাহকীক বলেছেন,
وَالْآَخَرُ: أَنَّ أَبَا إسْحَاقَ، وهو السبيعي، مُدَلِّسٌ، وَقَدْ عَنْعَنَهُ-
‘আর অন্য ত্রুটি হল, নিশ্চয়ই মুদাল্লিস রাবী আবূ ইসহাক আস-সাবীঈ রয়েছেন। আর তিনি এ হাদীসটি আন দ্বারা বর্ণনা করেছেন’ (যঈফা হা/১৭৫১)।
(৩) অন্যত্র আলবানী একটি হাদীসের তাহকীকে বলেছেন,
قلت: وهذا إسناد ضعيف، ففي الوجه الأول: أبو إسحاق - وهو السبيعي مدلس على اختلاطه-
‘আমি বলেছি যে, এই হাদীসটির সনদ যঈফ। যঈফ হওয়ার প্রথম কারণ হল, আবূ ইসহাক আস-সাবীঈ নামক মুদাল্লিস রাবী আছেন। এছাড়াও তিনি মুখতালিতও ছিলেন’ (যঈফা হা/৩০৪২)।
(৪) ইমাম আলবানী আরও বলেছেন,
قلت: إسناده ضعيف؛ مسلسل بالعلل -الأولى: عنعنة أبي إسحاق - وهو السبيعي – واختلاطه-
‘আমি বলেছি যে, এ হাদীসটির সনদ যঈফ। একাধিক ত্রুটি ধারাবাহিকভাবে রয়েছে। প্রথম ত্রুটি : আবূ ইসহাক আস-সাবীঈর আনআনাহ ও তার ইখতিলাত’ (যঈফা হা/৪১৫০)।
(৫) ইমাম আলবানী আরও বলেছেন,
وأبو إسحاق: وهو عمرو بن عبد الله السبيعي؛ وكان اختلط، ثم هو - إلى ذلك - مدلس، وقد عنعن!
‘(এ হাদীসের সনদের মধ্যে) আবূ ইসহাক রয়েছেন। যিনি হলেন আমর বিন আব্দুল্লাহ আস-সাবীঈ। আর তিনি ইখতিলাতে পতিত হয়েছেন। এছাড়াও তিনি মুদাল্লিস রাবী। আবার তিনি আন দ্বারাও বর্ণনা করেছেন’ (যঈফা হা/৫২৬০)।
(৬) আলবানী বলেছেন,
وأبو إسحاق - وهو: عمرو بن عبد الله السَّبيعي، وهو - مدلس مختلط-
‘এবং আবূ ইসহাক আমর বিন আব্দুল্লাহ আস-সাবীঈ একজন মুদাল্লিস ও মুখতালিত রাবী ছিলেন’ (যঈফা হা/৬০১৫)।
(৭) তিনি আরও বলেছেন,
أن أبا إسحاق - وهو: عمرو بن عبد الله السَّبيعي - مدلس وكان اختلط-
‘নিশ্চয়ই আবূ ইসহাক হলেন আমর বিন আব্দুল্লাহ আস-সাবীঈ। তিনি একজন মুদাল্লিস রাবী ছিলেন। আর তিনি ইখতিলাতেও পতিত হয়েছিলেন’ (যঈফা হা/৬৩২৩)।
(৮) তিনি আরও বলেছেন,
وأنا أرى أن في الحديث عللاً إسناداً ومتناً: الأولى: الوقف: فيحتملى أن يكون من الإسرائيليات- الثانية: أبو إسحاق - وهو: عمرو بن عبد الله السبيعي، وهو -: مدلس مختلط، وقد عنعنه-
‘আর আমি দেখছি যে, হাদীসটির সনদ ও মতনে একাধিক ত্রুটি রয়েছে। দ্বিতীয় ত্রুটি : আবূ ইসহাক। তিনি হলেন আমর বিন আব্দুল্লাহ আস-সাবীঈ। তিনি একজন মুদাল্লিস ও মুখতালিত রাবী ছিলেন। আর তিনি (এ সনদে) আন দ্বারা বর্ণনা করেছেন’ (যঈফা হা/৬৬৯০)।
(৯) তিনি আরও বলেছেন,
قلت: وهو من الطريق الأول ضعيف؛ لعنعنة أبي إسحاق واختلاطه - وهو: السبيعي-
‘আমি বলেছি যে, এ হাদীসটি প্রথম সনদে যঈফ। কেননা এখানে আবূ ইসহাকের আনআনাহ ও ইখতিলাত রয়েছে। আর আবূ ইসহাক হলেন আস-সাবীঈ’ (যঈফা হা/৭০২১)।
(১০) তিনি আরও অনেক স্থানে আবূ ইসহাকের সমালোচনা করেছেন। সংক্ষেপের জন্য কেবল কিতাবের নাম ও ইবারত দেয়া হল-
১.
وشعبة وسفيان -وهو الثوري- سمعا من أبي إسحاق -وهو السبيعي- قبل اختلاطه-
‘(সহীহ সুনানে আবী হা/৮৯০, ৪/১২০)।
২.
ومن طريق أبي الأحوص موصول؛ إلا أن أبا إسحاق -وهو السبيعي- مدلس، وكان اختلط
(সহীহ সুনানে আবী দাঊদ ৬/৩৪৫)।
৩.
وقال البغوي: " هذا حديث صحيح- وأقول: هو كما قال لولا أن أبا إسحاق وهو السبيعي عمرو بن عبد الله مدلس وقد عنعنه في جميع الطرق عنه مع كونه كان اختلط-
(সহীহা হা/১২৭৩)।
৪.
فهو صحيح لولا أن زكريا - وهو ابن أبي زائدة - سمع من أبي إسحاق - وهو عمرو بن عبد الله السبيعي - في حالة اختلاطه-
(সহীহা হা/২৭২৯)।
তৃতীয়ত : নাসিরুদ্দীন আলবানী রহিমাহুল্লাহ তার প্রথম জীবনের তাহকীকে এই রাবীর উপর কোন সমালোচনা করেন নি। যেমন তিনি ইরওয়াইল গলীল গ্রন্থের মধ্যে ইবনু মাসঊদের উক্ত হাদীসটিকে কোনরূপ সমালোচনা ব্যতীত সহীহ বলে দিয়েছেন। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি এই হাদীসের রাবী আবূ ইসহাককে সর্বত্রই মুদাল্লিস ও মুখতালিত রাবী হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
সুতরাং প্রমাণিত হল, আলবানীর সর্বশেষ তাহকীক ও মূলনীতি হিসেবে আবূ ইসহাকের তাদলীস ও ইখতিলাত থাকার কারণে ইবনু আবী শায়বাহ গ্রন্থে বর্ণিত ইবনু মাসঊদের তাকবীর বিষয়ক উক্ত বর্ণনাটি দুর্বল।
তারিখ : ১৬/০৬/২০২৪ ইং।
(চলমান.....)
আহমাদুল্লাহ সৈয়দপুরী
ঋতুবতী মহিলা ঈদের নামাজ কোথায় পড়বে? মুফতি শফি কাসেমী Vs জাহাঙ্গীর বিন বকর | M***i Shafi Qasemi Vs Jahangir Bin Bakar M***i Shafi Qasemi
ঈদের তাকবীর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরাসন
আমাদের সমাজে ঈদের দুটি তাকবীর প্রচলিত আছে
✍️এক.......
اللَّهُ أَكْبَرُ كَبِيرًا. وَالْحَمْدُ لِلَّهِ كَثِيرًا. وَسُبْحَانَ اللَّهِ بُكْرَةً وَأَصِيلًا
আল্লাহু আকবার কাবীরাহ, ওয়াল হামদুলিল্লাহি কাসীরা, ওয়া সুবহানাল্লাহি বুকরাতাও ওয়া আসীলা (সহীহ মুসলিম ১/৪২০, হাদীস নং ৬০১)
এই দুআটি ঈদের তাকবীর হিসাবে প্রমাণিত নয়, কিন্তু এই দুআটি নামাযের দুআ হিসাবে প্রমাণিত, চলুন সম্পূর্ণ হাদিস দেখি।
بَيْنَمَا نَحْنُ نُصَلِّي مَعَ رَسُولِ اللَّهِ ﷺ إِذْ قَالَ رَجُلٌ مِنَ الْقَوْمِ: اللَّهُ أَكْبَرُ كَبِيرًا. وَالْحَمْدُ لِلَّهِ كَثِيرًا. وَسُبْحَانَ اللَّهِ بُكْرَةً وَأَصِيلًا. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ ﷺ «مَنِ الْقَائِلُ كَلِمَةَ كَذَا وَكَذَا؟» قَالَ رَجُلٌ مِنِ الْقَوْمِ: أَنَا. يَا رَسُولَ اللَّهِ! قَالَ «عَجِبْتُ لَهَا. فُتِحَتْ لَهَا أَبْوَابُ السَّمَاءِ». قَالَ ابْنُ عُمَرَ: فَمَا تَرَكْتُهُنَّ مُنْذُ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ ﷺ يَقُولُ ذَلِكَ
আব্দুল্লাহ বিন উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, একদিন আমরা রাসুল (সাঃ) এর সাথে সালাত আদায় করছিলাম। এমন সময় এক ব্যক্তি বলে উঠলো, আল্লাহু আকবর কাবীরা, ওয়াল হামদুলিল্লাহি কাসীরা, ওয়া সুবহানাল্লাহি বুকরাতাও ওয়া আসীলা, (নামায শেষে) রাসুল (সাঃ) জিজ্ঞেস করলেন, এ কথাগুলো কে বলল? সবার মধ্যে থেকে জনৈক ব্যক্তি বললঃ হে আল্লাহর রাসূল আমি ঐ কথাগুলো বলেছি। তখন রাসূল (সাঃ) বললেন, কথাগুলো আমার কাছে বিস্ময়কর মনে হয়েছে। কারণ কথাগুলোর জন্য আসমানের দরজা খুলে দেওয়া হয়েছিল। আব্দুল্লাহ ইবনে উমার (রাঃ) বর্ণনা করেন, রাসুল (সাঃ) কে এ কথাগুলো বলতে শোনার পর থেকে তার ওপর আমল করা কখনো ছাড়িনি (মুসলিম ৬০১)
প্রমাণিত হলো এই দোয়াটি ঈদ সংক্রান্ত নয়, এই দোয়াটি নামাজ সংক্রান্ত।
✍️দ্বিতীয় দুআ..........
اللَّهُ أَكْبَرُ اللَّهُ أَكْبَرُ اللَّهُ أَكْبَرُ، لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَاللَّهُ أَكْبَرُ، اللَّهُ أَكْبَرُ وَلِلَّهِ الْحَمْدُ
আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার ওয়া লিললাহিল হামদ্
(সুনানে দ্বারাক্বুত্বনী ২/৩৯০, হাদীস নং ১৭৩৭)
জবাব, এই দোয়াটি জাল, হাদীসটির সনদ নিম্নরূপ
ثنا عُثْمَانُ بْنُ أَحْمَدَ بْنِ السَّمَّاكِ، ثنا أَبُو قِلَابَةَ، ثنا نَائِلُ بْنُ نَجِيحٍ، عَنْ عَمْرِو بْنِ شِمْرٍ، عَنْ جَابِرٍ، عَنْ أَبِي جَعْفَرٍ، وَعَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ سَابِطٍ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ
এই হাদিসটির সনদে তিনজন রাবি গ্রহণযোগ্য নয়, ১, আমার বিন শিমর তিনি হাদীস জালকারী, ২, জাবের আল জুফী তিনিও গ্ৰহনযোগ্য নয়, ৩,নাইল বিন নাজিহ তিনিও গ্ৰহনযোগ্য রাবি নন
১, আবু নুআইম আল আসবাহানী (রহঃ) বলেছেন
عَمْرو بن شمر الْجعْفِيّ يروي عَن جَابر الْجعْفِيّ بالموضوعات الْمَنَاكِير
আমার বিন শিমর আল জুফী, জাবের আল জুফী থেকে জাল হাদিসসমুহ বর্ণনা করতেন, তার কাছে আপত্তিকর বর্ণনা রয়েছে
(আজ জুআফা লি আবী নুআইম, ১/১১৮, রাবী নং ১৬৫)
২, ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেছেন তিনি মুনকারুল হাদীস
(আজ জুআফা উল কাবীর ৩/২৭৫)
দ্বিতীয় রাবি জাবের আল জুফী তিনি মিথ্যুক
১, ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) বলেছেন তার চেয়ে বড় মিথ্যাবাদী কাউকেই দেখিনি (আল ইলালুস সাগীর লিত তিরমিযী পৃঃ ৮৯১)
২, জায়েদাহ বিন ক্বুদামাহ (রহঃ) বলেছেন জাবের আল জুফী মিথ্যুক (তারীখে ইবনে মাঈন, রাবি নং ১৩৯৭)
অতএব এই দোয়াটি জাল,
👉 সঠিক দুআ হচ্ছে এটি
اللَّهُ أَكْبَرُ كَبِيرًا، اللَّهُ أَكْبَرُ كَبِيرًا، اللَّهُ أَكْبَرُ وَأَجَلُّ، اللَّهُ أَكْبَرُ، وَلِلَّهِ الْحَمْدُ
আল্লাহু আকবার কাবীরা, আল্লাহু আকবার কাবীরা, আল্লাহু আকবারু ওয়া আজাল্লু, আল্লাহু আকবার, ওয়া লিললাহিল হামদ্
(মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা ১/৪৯০, হাঃ নং ৫৬৫৫)
👉 বিঃদ্রঃ আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ ও আলী (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) এর হাদীসের জবাব আসছে ইনশাআল্লাহ
-----------------------
✍️ জাহাঙ্গীর বিন আবু বকর ভারত
বে নামাজীর কুরবানী কবুল হবে কি? জাহাঙ্গীর বিন বকর | Jahangir Bin Bakar Jahangir Bin Bakar Official
বেশি বেশি লাইক কমেন্ট এর প্রয়োজন
▌ আবু হানিফাকে বাঁচাতে গিয়ে নুয়াঈম বিন হাম্মাদ রহিমাহুল্লাহর নামে মুফতি Arif Bin Habib এর মিথ্যাচার ও এর জবাব....
ইমাম আবু হানিফার ব্যাপারে ইমাম নুয়াইম বিন হাম্মাদ রহিমাহুল্লাহর একটি জারাহ রয়েছে। মুফতি আরিফ বিন হাবীব পন্ডিতি দেখিয়ে জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করেছেন। তার জবাব পেশ করলাম:
🔸তার আপত্তি:
নুয়াইম ইবনে হাম্মাদ এর ব্যপারে ইবনে হাজার আসকালানী রহ. বলেন,মুহাদ্দিসগণ বলেছেন,
كانَ يَضَعُ الحَدِيْثَ في تَقْوِيَةِ السُّنَّةِ وَحِكاياتٍ في ثلب أبي حنيفة كُلُّها كِذب
অর্থ- তিনি (নু'আইম ইবনে হাম্মাদ) সুন্নাতকে শক্তিশালী করার জন্য জাল হাদীস তৈরি করতেন এবং আবূ হানীফা (রহ.)-এর নিন্দায় কাহিনী তৈরি করতেন যার সবই মিথ্যা। (ইবনে হাজার, তাহযীবুত তাহযীব ১০/৪১২)।
✅ জবাব: এখানে মুফতি আরিফ বিন হাবীব মূর্খের মতো জালিয়াতির আশ্রয় নিয়েছেন। তিনি বলেছেন, {{ ইবনে হাজার আসকালানী রহ. বলেন,মুহাদ্দিসগণ বলেছেন,..}}❌ অথচ এটি ইবনে হাজার আসক্বালানি রহিমাহুল্লাহর ক্বওল নয় বরং তিনি আবুল ফাতহ আল-আযদী থেকে নক্বল করেছেন। তাহযীবুত তাহযীবে এবারতটি এভাবে
এসেছে...((وقال *أبو الفتح الأزدي* قالوا كان يضع الحديث......))
অথচ, আরিফ বিন হাবীব আবুল ফাতহের ক্বওল ইবনে হাজারের নামে চালিয়ে দিয়ে চালাকি করেছেন। কিন্তু পাঠকবৃন্দ! কথায় আছে, অতি চালাকের গলায় দড়ি। আরিফ বিন হাবীব মূলত এজন্যই এখানে জালিয়াতি করেছে যে, যে ব্যক্তি এই ক্বওল বর্ণনা করতেছে অর্থাৎ আবুল ফাতহ আল-আযদী সে নিজেই মুত্তাহাম হাদীস জালকারী ছিলো।
😆 আসুন দেখে নেই:
আবুল ফাতহ আল-আযদী যঈফ (দূর্বল) রাবী ছিলেন।
📖[দেখুন- তারীখে বাগদাদ: ২/২৪৪, ক্রমিক: ৭০৯ এর নিম্নাংশ, মিযানুল ইতিদাল: ৩/৫২৩]
[Hadithdb.com থেকে]
الأسم : محمد بن الحسين بن أحمد بن الحسن بن عبد الله بن يزيد بن النعمان
الشهرة : محمد بن الحسين الأزدي , الكنيه: أبو الفتح
النسب : الموصلي, الأزدي
الرتبة : *متهم بالوضع*
عاش في : الموصل, بغداد
مات في : الموصل
توفي عام : 369
** আরিফ বিন হাবীব নিশ্চয়ই এটা জানেন, যে রাবী নিজেই যঈফ/মাজরুহ তার অন্য রাবীর ওপর কৃত জারাহ/সমালোচনা কোনোরুপে ধর্তব্য হয় না বরং ঐ জারাহ পরিত্যাজ্য বলে গন্য হয়। অতএব আবুল ফাতহ আল আযদী যেহেতু নিজেই যঈফ ও মুত্তাহাম তাই ইমাম নু'আইম বিন হাম্মাদের ওপর তার কৃত জারাহর আর কোনো গুরুত্ব নেই। তাই এই জারাহ বাতিল বলে গণ্য হবে।
★ বর্ণনাটি আরো একটি কারণে দূর্বল। কেননা, قالو" অর্থাৎ তারা বলেছেন; এখানে জারাহটির বক্তাবৃন্দ অজ্ঞাত-মাজহুল রাবী। আরিফ সাহেব এদেরকে চিহ্নিত করে দিন এরা কারা?
🔸 তার আপত্তি:
তিন.
এর উত্তর দিতে গিয়ে ডক্টর খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.) লিখেছেন,
এ কাহিনীর বর্ণনাকারী নু'আইম ইবন হাম্মাদ সুন্নাতের পক্ষে এবং বিদআতের বিরুদ্ধে অত্যন্ত কঠোর ছিলেন। হানাফীদেরকে তিনি বিদয়াতি, মু'তাজিলা, মুরজিয়া, এবং হাদীস বিরোধী কিয়াসপন্থী ‘আহলুর রায়’ বলে প্রচার করতেন। এ জন্য জাল-জালিয়াতিও তিনি পরোয়া করতেন না। কিয়াস-পন্থীদেরকে বা হানাফীদেরকে ৭৩ ফিরকার মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট ফিরকা বলে উল্লেখ করে একটি হাদীস তিনি বর্ণনা করেন। মুহাদ্দিসগণ একমত যে হাদীসটি ভিত্তিহীন ও জাল। তবে অনেক মুহাদ্দিস তার প্রতি শ্রদ্ধাবশত বলেছেন যে, তিনি অনিচ্ছাকৃত ভুল করেছেন। অন্য অনেকে বলেছেন, এটি তার জালিয়াতি।
✅জবাব: আমরা পূর্বেই এর জবাব দিয়েছি যে, যে ব্যক্তি ইমাম নুয়াঈম বিন হাম্মাদের উপর হাদীস জালের অভিযোগ তুলেছে সে নিজেই হাদীস জালকারি ছিলেন৷ তাহলে একজন মারদুদ রাবীর জারাহ বা তাদীল কোনোটাই ধর্তব্য হয় না। সুতরাং আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর সাহেব কিংবা তারমতো বাকি আবু হানিফা প্রেমিদের এসব আপত্তির আর ভিত্তি রইলো না।
🔸 তার আপত্তি:
চার.
وقال النسائي : ليس بثقة . وقال مرة : ضعيف
ইমাম নাসাঈ রহ. বলেছেন, নুয়াইম সিকা নয়, আবার বলেছেন যে তিনি দূর্বল।
সিয়ারু আ'লামিনু নুবালা ১০/৫৯৬
✅ জবাব: ইমাম নাসাঈ রহিমাহুল্লাহর বিপরীতে বড় বড় মুহাদ্দিসগণ তার তাওসীক্ব ও তাদীল করেছেন। জমহুর মুহাদ্দিসগণ তার তাওসীক্ব করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ! যদি আরিফ সাহেব সেই ফিল্ডে আসতে চান তাহলে আমরাও পেশ করবো ইন শা আল্লাহ
________________________
✍🏻 এইচ.আর. সিহাব মুহতাদি আশ-শাতকানি
মুফতি জাহাঙ্গীর রেজভীর আরবির বেহাল দশা | জাহাঙ্গীর বিন বকর | M***i Jahangir Rezvi Vs Jahangir Bin Bakar
লাইভ কুরবানী সম্পর্কে প্রশ্ন উত্তর
কুরবানির ২৭ টা দলিল ভিত্তিক প্রশ্নের উত্তর | জাহাঙ্গীর বিন আবু বাকার | Jahangir Bin Abu Bakar Kurbani
ফোন মুনাযারা | কুরবানী করা কি ওয়াজিব? রেজাউল করিম আবরার Vs জাহাঙ্গীর বিন বকর | Rezaul Karim Abrar Vs Jahangir Bin Bakar Rezaul Karim Abrar
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Address
Ranchi
Ranchi
प्रखण्ड सचिव:-राष्ट्रीय आदिवासी एकता परिषद कांके, प्रदेश अध्यक्ष:- केन्द्रीय सरना प्रार्थना समिति झा.
Ranchi, 834003
Educator, Mentor Author, Career coach Founder of Sanreeti English Academy 5 Million+Subscribers