Rashbehari Bose fan's club
This is a Rashbehari Bose lover page.
হাড় হীম করা সন্দেশখালি
মনে হচ্ছে যেন পাকিস্তান এ বা বাংলাদেশ এ বসবাস করছি
প্রায় 47 মিলিয়ন বছর আগে বসবাসকারী ভাসুকি ইন্ডিকাস নামে একটি প্রাচীন প্রজাতির সাপ আবিষ্কৃত হয়েছে গুজরাটে।
বৈজ্ঞানিক প্রতিবেদনে প্রকাশিত গবেষণায়, গবেষকরা গুজরাটের কচ্ছের পানান্ধ্রো লিগনাইট খনি থেকে উদ্ধার করা একটি নতুন নমুনা বর্ণনা করেছেন, যা মধ্য ইওসিনের সময়কালের।
পৌরাণিক সাপের নামানুসারে প্রজাতিটির নামকরণ করা হয়েছে ভাসুকি ইন্ডিকাস। বাসুকি নামটি হিন্দু ধর্মের ভগবান শিবের গলায় মোড়ানো সর্প থেকে এসেছে। ইন্ডিকাস শব্দের অর্থ ভারত। বিজ্ঞানীরা এই নামে দেখিয়েছেন যে এই সাপটি কেবল ভারতেই পাওয়া যায় এবং এটি হিন্দু ধর্মের ভগবান শিবের নাগরাজের মতো শক্তিশালী এবং বিশাল ছিল।
গবেষকরা অনুমান করেছেন যে ভাসুকি ইন্ডিকাসের দৈর্ঘ্য 10.9 থেকে 15.2 মিটারের মধ্যে
শুভনববর্ষ....
নতুন রবির নতুন প্রাণ।
নতুন সুরে এক নতুন গান।।
নতুন ভোরের নতুন আলো।
নতুন বছর কাটুক ভালো।।
বিষাদ কেটে আসুক শুধুই হর্ষ।
সকলের শুভ হোক এই বর্ষ।।
– ‘আজি নব রবিকিরণে’ উদ্ভাষিত ও প্রাণময় হয়ে উঠুক সকল বাঙালির জীবন। ক্যালেন্ডারের পাতা খসে পড়ে নতুন ক্যালেন্ডার টাঙিয়ে বাঙালির সাংস্কৃতিক মনোজ্ঞতার নব পরিচয় ছড়িয়ে যাক প্রতিদিনের সূর্যোদয়ের সাথে সাথে। পুরোনো কোনো কিছুই পরিবর্তনযোগ্য নয়, তবুও আমরা ব্যবসায়িক সুবৃদ্ধির জন্য হালখাতা করি যেমন, তেমনি আমাদের পারস্পরিক ভুল বোঝাবুঝির খাতা ভুলে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সম্মানবোধের হালখাতা করি চলুন। সময়ের অগ্রগতিতে এই পারস্পরিক সুসম্পর্ক স্থাপনের প্রচেষ্টা হয়ে উঠবে সারা বছরের ভালো থাকার পাথেয়। ভালো থাকবেন, সকলে সুস্থ থাকবেন।
পৌরুষ চাই হে, পৌরুষ | তা না হলে কি আর রাসবিহারী, সুভাষচন্দ্রকে বোঝা যায়?
দেশ-বিরোধী ও আপনার-আমার অস্তিত্বের প্রতিকূল ঘৃণ্য ভাম সিস্টেমের রূপ বোঝার জন্যে অবশ্যই দেখুন 'বাস্তার'। আগামী শনি-রবিবার ছাড়া (অর্থাৎ কাল-পরশু) এর বুকিং কিন্তু খুব বেশি সিনেমা হলে নেই, খোদ কোলকাতায়, এখনো অব্দি।
সুতরাং, তাড়াতাড়ি-ই দেখে নিন, ফ্যামিলির ইয়ং স্টারদের দেখতে অবশ্যই বলুন, প্লিজ।
দীর্ঘদিন ধরে চলা ভামেদের ঘৃণ্য চক্রান্ত সম্পর্কে সজাগ না হলে ওরাই সবচেয়ে বেশি অ্যাফেক্টেড হবে; কি মূল্য চোকাতে হবে তা ওদের ধারণাতেও নেই (আমাদেরও কি সবার আছে?)! শুধুমাত্র এই ভাম ইকো-সিস্টেমের জন্যে!
জয় ভারত। জয় হিন্দ।
@
Two rare photo of great Rashbehari Bose and Netaji.
Pay tribute to great revolutionary Rashbehari Bose and Netaji
Pay tribute to great revolutionary Rashbehari Bose on his death anniversary....jai hind
ছিঃ ছিঃ ছিঃ ধিক্কার জানানোর ভাষা নেই ❌
ঋষি বঙ্কিমচন্দ্র, স্বামী বিবেকানন্দ, ঋষি অরবিন্দর বাঙলার মাটিতেই সাধুদের উপর চরম অসহিষ্ণুতা একটি কু রাজনৈতিক ঐতিহ্য,তা সফলতা লাভ করেছে বিজন সেতু থেকে কাশীপুর ক্রমশ.....
জগদ্ধাত্রী পুজো প্যান্ডেলের বাঁশ বাধার কাজ চলছে
Shame shame shame
ক্যালকাটা থেকে কোলকাতা, বোম্বে থেকে মুম্বাই হয়েছে,মাদ্রাজ থেকে চেন্নাই হয়েছে, ব্যাঙ্গালোর থেকে বেঙ্গালুরু হয়েছে। তবে ব্রিটিশদের দেওয়া "ইন্ডিয়ার" পরিবর্তে " ভারত " নাম হলে অসুবিধা কোথায়।
কেউ কপালে তিলক কেটে দাবা বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলছে; কেউ পূজো দিয়ে চন্দ্রযান পাঠাচ্ছে।
আর কেউ বিজ্ঞানচেতনা ও মার্ক্সবাদের নামে কলেজ ক্যাম্পাসে গাঁজা ফুঁকছে...😊
আজাদ হিন্দ ফৌজ এর প্রতিষ্ঠাতা ,ভারতীয় বিপ্লববাদের জনক মহানায়ক রাসবিহারী বসু কে জন্ম জয়ন্তীতে জানাই শত কোটি প্রণাম
ভারতে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম বিপ্লবী নেতা এবং ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মির সংগঠক রাসবিহারী বসুর জন্মদিনে আমার সহস্র প্রণাম।
তাঁর প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত "আজাদ হিন্দ ফৌজ" পরবর্তীতে নেতাজির সুযোগ্য নেতৃত্বে ব্রিটিশ শাসনের ভিত নাড়িয়ে দিয়েছিল।
শ্রদ্ধা জানাই ...
***********************************************
রাসবিহারী বসু (২৫শে মে,১৮৮৬ - ২১শে জানুয়ারী,১৯৪৫) ভারতে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের একজন বিপ্লবী নেতা এবং ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মির সংগঠক। তিনি ভারতের বাইরে সিঙ্গাপুরে আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠন করেন। দিল্লিতে গভর্নর জেনারেল ও ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জএর ওপর এক বোমা হামলায় নেতৃত্ব দানের কারণে পুলিশ তাঁকে গ্রেফতারের চেষ্টা করে। তিনি ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থার নজর এড়াতে সক্ষম হন এবং ১৯১৫ সালে জাপানে পালিয়ে যান।
রাসবিহারী বসুর জন্ম পূর্ব বর্ধমান জেলার সুবলদহ গ্রামে। পিতা বিনোদবিহারী বসু। তাঁর মায়ের নাম ছিল ভুবনেশ্বরী দেবী। তিনকড়ি দাসী ছিলেন তাঁর ধাত্রীমাতা। রাসবিহারী নামটি দিয়েছিলেন রাসবিহারী বসুর দাদু কালীচরণ বসু । রাসবিহারী বসুর মা যখন গর্ভবতী ছিলেন তখন তাঁর কঠিন ব্যামো হয়েছিল। তাই সুবলদহ গ্রামের পশ্চিম পাড়াতে অবস্থিত বিষ্ণুমন্দির বা কৃষ্ণ মন্দিরে মানত করা হয়েছিল যাতে সুস্থভাবে সন্তানের জন্ম দেন, তাই পরবর্তীকালে তাঁর নাতির নাম রেখেছিলেন কৃষ্ণের অপর নাম রাসবিহারী। রাসবিহারী বসু এবং সুশীলা সরকারের শৈশবের বেশিরভাগ সময় কেটেছিল সুবলদহ গ্রামে। তারা সুবলদহ গ্রামে বিধুমুখী দিদিমনির ঘরে বসবাস করতেন। বিধুমুখী ছিলেন একজন বাল্যবিধবা, তিনি ছিলেন কালিচরণ বসুর ভ্রাতৃবধূ। রাসবিহারী বসুর শৈশবের পড়াশোনা সুবলদহের গ্রাম্য পাঠশালায় (বর্তমানে সুবলদহ রাসবিহারী বসু প্রাথমিক বিদ্যালয়) দাদুর সহচর্যে সম্পন্ন হয়েছিল। রাসবিহারী বসু শৈশবে লাঠিখেলা শিখেছিলেন সুবলদহ গ্রামের শুরিপুকুর ডাঙ্গায়। রাসবিহারী বসু সুবলদহ গ্রামে তাঁর দাদু কালীচরণ বসু এবং তাঁর শিক্ষকদের কাছ থেকে বিভিন্ন জাতীয়তাবাদী গল্প শুনে তাঁর বিপ্লবী আন্দোলনের অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন। তিনি ছিলেন গ্রামবাসীদের নয়নের মনি। শোনা যায় যে,তিনি ইংরেজদের মূর্তি তৈরি করতেন এবং লাঠি খেলার কৌশলে সেই মূর্তিগুলোকে ভেঙে ফেলতেন। তিনি ডাংগুলি খেলতে খুব ভালোবাসতেন। তিনি শৈশবে সুবলদহ গ্রামে ১২ থেকে ১৪ বছর ছিলেন। এছাড়াও তিনি পরবর্তীকালে ব্রিটিশদের চোখে ধুলো দিয়ে সুবলদহ গ্রামে এসে গা ঢাকা দিতেন।পিতা বিনোদবিহারী বসুর কর্মক্ষেত্র হিমাচল প্রদেশের শিমলা ছিল। তিনি সুবলদহ পাঠশালা ,মর্টন স্কুল ও ডুপ্লে কলেজের ছাত্র ছিলেন। জীবনের প্রথম দিকে তিনি নানা বিপ্লবী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিলেন এবং আলীপুর বোমা বিস্ফোরণ মামলায় ১৯০৮ সালে অভিযুক্ত হন। পর তিনি দেরাদুনে যান এবং সেখানে বন গবেষণা ইনস্টিটিউটে হেডক্লার্ক হিসেবে কাজ করেন। দেরাদুনে তিনি গোপনে বাংলা, উত্তর প্রদেশ ও পাঞ্জাবের বিপ্লবীদের সংস্পর্শে আসেন। তার অন্যতম কৃতিত্ব বড়লাট হার্ডিঞ্জের ওপর প্রাণঘাতী হামলা। বিপ্লবী কিশোর বসন্ত বিশ্বাস তার নির্দেশে ও পরিকল্পনায় দিল্লীতে ১৯১২ সালে বোমা ছোঁড়েন হার্ডিঞ্জকে লক্ষ্য করে। এই ঘটনায় পুলিশ তাকে কখোনোই গ্রেপ্তার করতে পারেনি। ভারতজোড়া সশস্ত্র সেনা ও গণ অভ্যুত্থানের বিরাট প্রচেষ্টা নিয়েছিলেন রাসবিহারী। বিশ্বাসঘাতকতার জন্যে সেই কর্মকান্ড ফাঁস হয়ে যায়। বহু বিপ্লবী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তাঁর সংশ্লিষ্টতায় সরকারের সন্দেহের উদ্রেক হয় এবং শেষ পর্যন্ত তিনি দেশত্যাগে বাধ্য হন। ১৯১৩ সালে তিনি বন্যা বিধ্বস্ত সুবলদহ গ্রামে আসেন এবং ত্রাণ বিলি করেন। ১৯১৫ সালের ১২ই মে কলকাতার খিদিরপুর বন্দর থেকে জাপানি জাহাজ 'সানুকি-মারু' সহযোগে তিনি ভারতবর্ষ ত্যাগ করেন। তার আগে নিজেই পাসপোর্ট অফিস থেকে রবীন্দ্রনাথের আত্মীয় রাজা প্রিয়নাথ ঠাকুর ছদ্মনামে পাসপোর্ট সংগ্রহ করেন।
তাঁরই তৎপরতায় জাপানি কর্তৃপক্ষ ভারতীয় জাতীয়তাবাদীদের পাশে দাঁড়ায় এবং শেষ পর্যন্ত ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে সক্রিয় সমর্থন যোগায়। ১৯৪২ সালের ২৮-২৯শে মার্চ টোকিওতে তাঁর ডাকে অনুষ্ঠিত একটি সম্মেলনে ইন্ডিয়ান ইন্ডিপেন্ডেন্স লীগ বা ভারতীয় স্বাধীনতা লীগ গঠনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ভারতের স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে তিনি সেই সম্মেলনে একটি সেনাবাহিনী গঠনের প্রস্তাব দেন। ১৯৪২ সালের ২২শে জুন ব্যাংককে তিনি লীগের দ্বিতীয় সম্মেলন আহ্বান করেন। সম্মেলনে সুভাষচন্দ্র বসুকে লীগে যোগদান ও এর সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণের আমন্ত্রণ জানানোর প্রস্তাব গৃহীত হয়। যেসব ভারতীয় যুদ্ধবন্দি মালয় ও বার্মা ফ্রন্টে জাপানিদের হাতে আটক হয়েছিল তাদেরকে ইন্ডিয়ান ইন্ডিপেন্ডেন্স লীগে ও লীগের সশস্ত্র শাখা ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মিতে যোগদানে উৎসাহিত করা হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে জাপানি সেনাকর্তৃপক্ষের একটি পদক্ষেপে তাঁর প্রকৃত ক্ষমতায় উত্তরণ ও সাফল্য ব্যাহত হয়। তাঁর সেনাপতি মোহন সিংকে ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মির নেতৃত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। তাঁর সাংগঠনিক কাঠামোটি থেকে যায়। রাসবিহারী বসু ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি ( আজাদ হিন্দ ফৌজ নামেও পরিচিত) গঠন করেন। মৃত্যুর পূর্বে রাসবিহারী বসুকে জাপান সরকার সম্মানসূচক ‘সেকেন্ড অর্ডার অব দি মেরিট অব দি রাইজিং সান’ খেতাবে ভূষিত করে। ২১শে জানুয়ারী, ১৯৪৫ সালে রাসবিহারী বসুর জাপানে মৃত্যু হয়।
বাঙালি কলম ধরলে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
আর অস্ত্র ধরলে
Rash Behari Bose
প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কি Dementia কিংবা Cerebral Atrophy তে আক্রান্ত??
'ইচ্ছে হলে স্কুলে মিনিস্কার্ট পরে যাবেন?' হিজাব মামলায় প্রশ্ন তুলল সুপ্রিম কোর্ট হিজাব মামলার শুনানি চলাকালীন তাত্পর্যপূর্ণ পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের। দেশের সর্বোচ্চ আদালতে
টেরেসা কি সত্যিই গরিবের বন্ধু ছিলেন ??? আজ তার অভিশপ্ত জন্মতিথীতে প্রত্যেক ভারতবাসীর তা জানার দরকার আছে।।
মাদার তেরেসা সম্পর্কে বেশির ভাগ মানুষ যা জানেন, তা ভুল জানেন। ভেড়ার পালের মতো যেদিকে সব মানুষ যায়, সেদিকে যায় না এমন মানুষ খুব কম। পত্র-পত্রিকা তেরেসাকে ভালো বলছে, রেডিও টেলিভিশন ভালো বলছে, প্রতিবেশীরা ভালো বলছে, বড় বড় লোক ভালো বলছে, চেনা পরিচিতরা ভালো বলছে, সুতরাং তিনি ভালো---এই যুক্তি খুব কম লোক আছে যে মানেন না। মাদার তেরেসা যাকে লোকে সন্ত বলে জানে, মহামানবী বলে জানে, তিনি এক ধর্মান্ধ কুসংস্কারাচ্ছন্ন মহিলা। মানুষের যত সেবা তিনি করেছেন, সবই করেছেন নিজের জন্য, মানুষের জন্য নয়। নিজের আখের গুছিয়েছেন, নিজের সম্বল করেছেন। নিজের পূণ্য হবে বলে করেছেন। স্বর্গে ঠাঁই পাওয়ার জন্য করেছেন। মরণাপন্ন রোগীদের রাস্তা থেকে তুলে এনে আশ্রমে বিছানা দিতেন মরার জন্য। জল চাইলে জল দিতেন। কিন্তু ওষুধ চাইলে ওষুধ দিতেন না। বাঁচতে চাইলে বাঁচতে দিতেন না। বাঁচানো তার কাজ ছিল না। তার কাজ ছিল মৃত্যর সময় রোগীদের বলা, প্রভু যীশু তোমাকে কষ্ট দিচ্ছেন, এই কষ্ট সহ্য করো, প্রভুকে খুশি করো। একবার এক প্রেস কনফারেন্সে নিজেই বলেছেন, উনত্রিশ হাজার রোগীকে জিজ্ঞেস করেছেন তারা যীশুর আশীর্বাদ চায় কী না, কেউ অস্বীকার করেনি। তিনি মুমূর্ষু রোগীদের খ্রিস্টান বানিয়েছেন। মিশনারির কাজই এই। মিশনারির এই কাজ করতেই তিনি ভারতে এসেছিলেন। হিন্দু বৌদ্ধ শিখ মুসলমান-- যাকেই অসহায়, দুর্বল, রুগ্ন পান, তাকেই সেবা করার সুযোগে ধর্মান্তরিত করবেন। তার প্রভুকে তৃপ্ত করবেন। এই কাজে তেরেসা নিঃসন্দেহে সফল।
তেরেসা গরিবের বন্ধু ছিলেন না কখনও, বরং গরিবকে তিনি ব্যবহার করেছিলেন নিজের স্বার্থে। কলকাতার দারিদ্র দূর করার কোনও উদ্দেশ্য তার কখনও ছিল না। দুর্নীতিবাজ আর পাঁড় ক্রিমিনালদের কাছ থেকে, চোর ডাকাত কাউকে বাদ দেননি, সবার কাছ থেকেই টাকা নিয়েছেন। বদমাশগুলোকে সমাজের চোখে মহৎ মানুষ বানিয়েছেন। কোটি কোটি টাকা সংগ্রহ করেছেন, ওই টাকা দিয়ে দেশে দেশে নিজের নামে মিশনারি ছাড়া আর কিছু বানাননি। কলকাতায় এমন কিছু গড়ে দেননি, যা থেকে দরিদ্রের দুর্দশা ঘুচতে পারে। ভালো একটি হাসপাতালও বানাননি, যে হাসপাতালে দরিদ্র রোগীরা আধুনিক চিকিৎসা পেতে পারে। নিজে কোনও রোগীর রোগ সারাবার ব্যবস্থা করেননি। কিন্তু তার যখন অসুখ হলো, বিদেশের বড় বড় হাসপাতালে তার চিকিৎসা হলো। এসবকে তো আমরা হিপোক্রেসিই বলি, তাই না?
কলকাতার গরিব ছেলেমেয়েদের বিদেশে দত্তক দিতেন টাকার বিনিময়ে। সনাতন পাওয়েল বেলজিয়াম থেকে কলকাতায় নিজের শেকড় খুঁজতে এসে বলেছেন, বেলজিয়ামে যে দম্পতি তাকে দত্তক নিয়েছিলেন, তাদের কাগজপত্র ঘেঁটে দেখেছেন, তাদের কাছ থেকে তেরেসার শিশু সদন লাখ টাকার ওপর নিয়েছে। কোনও শিশুকে দত্তক দেওয়ার অধিকার কোনও চ্যারিটি সংস্থার নেই। মাদার তেরেসা সেবা কেন্দ্ররও নেই। এটা স্রেফ শিশুপাচার। সনাতনের বাবা-মা বেঁচে থাকারও পরও সনাতনকে অনাথ আখ্যা দেওয়া হয়েছে, দত্তক দেওয়ার সময় সনাতনের বাবা মা’র কোনও অনুমতি নেওয়া হয়নি।
১০০ কোটিরও বেশি জনসংখ্যার দেশে থাকতেন তেরেসা, গর্ভপাত আর জন্মনিয়ন্ত্রণের বিরুদ্ধে কথা বলতেন। গণধর্ষণের কারণে মেয়েরা গর্ভবতী হলেও তিনি গর্ভ রক্ষা করার উপদেশ দিতেন। তিনি নারী স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ছিলেন। নারীর নিজের শরীরের ওপর নিজের কোনও অধিকার আছে বলে তিনি মানতেন না। মানবাধিকারেরও বিরোধী ছিলেন।
তেরেসার কারণে দুনিয়ার মানুষ জানে কলকাতা একটি দরিদ্র শহর, যে শহরে মানুষ ক্ষিধেয়, আর দুরারোগ্য ব্যাধিতে ভোগে, খাদ্য নেই, চিকিৎসা নেই, সবাই রাস্তায় পড়ে পড়ে ধোকে। সবাইকে বাঁচিয়েছেন আলবেনিয়ার নান তেরেসা। তেরেসার কারণে মানুষ জানেনা কলকাতায় দারিদ্র আছে বটে, কলকাতায় কবি সাহিত্যিকও আছেন, কলকাতা নোবেল পুরস্কার পাওয়া রবীন্দ্রনাথের শহর। কলকাতায় উন্নত মানের নাটক সিনেমা হয়, নৃত্য সঙ্গীত হয়। কলকাতায় বড় বড় বিজ্ঞানীদের বাস। দুহাজার পাঁচ/ছয় সালে ইউরোপ আমেরিকায় অনেকে প্রশ্ন করে জানতো আমি কলকাতায় বাস করি, ওরা অবাক হয়ে দেখতো আমাকে, ভেবে পেতো না কী করে এক- শহর কুষ্ঠ রোগীর সঙ্গে বাস করি আমি। আমি ওদের ভুল ভাঙাতাম। কিন্তু একা আর ক’জনের ভুল ভাঙানো যায়! মাদার তেরেসা তো কলকাতা সম্পর্কে বড় এক মিথ্যে ছড়িয়ে গেছেন বিশ্বময়।
তেরেসা সম্পর্কে সত্যিটা মানুষকে জানানো বিপদ অনেক। কারণ স্রোতটাই তেরেসার পক্ষে। স্রোতের বিপরীতে দাঁড়াতে শিরদাঁড়ায় জোর থাকতে হয়, সেটি হাতে গোনা ক’জনেরই আছে। তেরেসার আসল চেহারা ফাঁস করে দেওয়ার পর আমাকেও কম দুর্ভোগ পোহাতে হয়নি।
লিখেছেন :- তসলিমা নাসরিন
সকল রাজ্যবাসীকে জানাই শ্রীকৃষ্ণ জন্মাষ্টমীর আন্তরিক শুভেচ্ছা।
পর্যটনকেন্দ্র অধরাই, সুবলদহ গ্রামে রাসবিহারী বসুর জন্মভিটে আজও অবহেলিত Independence Day 2022 : স্বাধীনতা দিবসের ৭৫ তম বর্ষপূর্তিতেও অবহেলিত বিপ্লবী রাসবিহারী বসুর জন্মভিটে। আজও পর্যটন কেন্দ্র হিস.....
প্রত্যেক পোস্ট অফিসে জাতীয় পতাকা পাওয়া যাচ্ছে ।
মূল্য : ২৫ টাকা মাত্র
সংগ্রহ করুন।
🙏
শত কোটি প্রণাম জানাই অমর সৈনিকদের চরণে...
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Siliguri
For competitive exam.........Strategy without tactics is the slowest route to victory, tactics without strategy is the noise before defeat... press2gk
Siliguri, 734434
This page is created to spread public awareness and information about various schemes and facilities provided by WBSEDCL to our consumers.
Siliguri, 734003
Our Goal is to Unite Pahad, Tarai and Doars Gorkhas in one roof.
Siliguri, 734501
We shares information about Indian Gorkha(Gorkhaland) and the NorthEast as well. We keeps you update as much as possible at ground zero based information.
Club Montana Vista, Uttorayon
Siliguri, 734010
This is a public speaking club. A club formed under TOASTMASTERS INTERNATIONAL. We hold weekly meetings at the deck PBR TOWERS Sevoke Road every Friday 7.30 am to 9 am .
Bagdogra
Siliguri, 734014
This is a platform where you can promote your business and you can also stay informed about news happening in Bagdogra and places nearby.
Sevoke Road
Siliguri, 734001
Siliguri Tigers Round Table 274 is working towards helping the underprivileged and reaching out for c
Zilong, Meghnath Saha Sarani, Telephone Exchange Road, Near SBI, Pradhan Nagar
Siliguri, 734003
Complete solution to ur Human Resource Requirement. We deliver quality service to our clients through
Surya Sen Colony, Block B
Siliguri, 734004
“When we strive to become better than we are, everything around us becomes better too.”