Dr. Abdullah Al- Masud ড.আব্দুল্লাহ আল- মাসুদ
Nearby government services
Sylhet, Dhaka
Dhaka 1206
DHAKA, Dhaka
Dhaka
Dhaka, Dhaka
Dhaka 1230
Vasantak Road, Dhaka
Dhaka 3400
Fulbaria
dhaka, Dhaka
Dhaka 1216
Naim, Dhaka
Noor Fatha Lane, Dhaka
Information Commission, Dhaka
Dhaka
You may also like
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. Abdullah Al- Masud ড.আব্দুল্লাহ আল- মাসুদ, Social service, Daegu.
৭ তারিখ নির্বাচন বর্জন করুন
বাংলাদেশকে নিরাপদে রাখুন।
Bidding farewell to a fruitful 2023 and greeting 2024!!!
Reflecting on the remarkable journey of 2023, I am filled with gratitude for a year marked by pivotal accomplishments. The highlight reel of this year includes the proud moment of earning my Ph.D. degree, the publication of 15 research papers in prestigious SCI-indexed journals—with a record 11 published this year alone, and the honor of being appointed to a coveted postdoctoral researcher position.
These milestones are not merely personal triumphs but are the bedrock for future contributions to my field of research. A heartfelt thank you to my mentors, collaborators, and peers for their unwavering support. This year's success is a testament to the power of resilience and collaborative spirit. Here's to moving forward, reaching new heights, and embracing the journey of discovery.
https://scholar.google.com/citations?user=5PkBmLEAAAAJ&hl=en&authuser=1
https://www.researchgate.net/profile/Md-Abdullah-Masud/research
#2023
Embracing the breathtaking beauty of winter in Korea ❄️✨ The snow-capped mountains, glistening ice formations, and serene landscapes create a picture-perfect winter wonderland. Time to bundle up and experience the magic! ❄️❤️
'sBeauty
Good morning ❄️
In the enchanting land of Korea, life finds itself adorned in a glistening blanket of snow. The pure white flakes gracefully descend from the heavens, transforming the landscape into a winter wonderland. Every corner, every tree, and every building is embraced by the magical touch of snow, creating a scene straight out of a captivating tale. As the world becomes cloaked in this icy embrace, the air becomes filled with a sense of serenity and tranquility. The soft crunch of snow underfoot and the gentle whispers of the wind remind us of the beauty and resilience of nature. Amidst the cold, the people of Korea find warmth in their hearts and homes, coming together to celebrate the wonders of the season. The delicate dance of snowflakes, the twinkling lights, and the joyous laughter serve as a reminder that even in the coldest of times, life can be filled with warmth, love, and endless possibilities.
Winter ❄️ in korea 🇰🇷
Publication Alert!
Title: A review of microplastic threat mitigation in Asian lentic environments (IF: 3.6, Water Science and Technology (Q1)).
Thanks to Dr. Arm Towfiq Ripon for involving me as a contributor.
A review of microplastic threat mitigation in Asian lentic environments Microplastic (MP) pollution has evolved into a significant worldwide environmental concern due to its widespread sources, enduring presence, and adver…
Good morning 😃
Global নলেজ ইনডেক্স ২০২১ সালে ১৫৪ টা দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১২০তম।
এই ইনডেক্সের একটা অংশ জুড়ে আছে গবেষণা, উদ্ভাবন এবং উন্নয়ন, এই খাতে বাংলাদেশ ১০০তে সবচেয়ে কম স্কোর পেয়েছে, মাত্র ১৯.২। এতেই বোঝা যায় বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণা কতটা উপেক্ষিত।
দেশের সরকারি বেসরকারী প্রায় ১৪২ টা বিশ্ববিদ্যালয় মিলে একবছরে গবেষণা খাতে খরচ করেছে ১৮৬ কোটি টাকা মাত্র। একেকটা বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা,যা মোট একাডেমিক বাজেটের মাত্র ২ শতাংশ।
গবেষণায় সবচেয়ে বেশি খরচ করেছে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, যার পরিমান প্রায় ৫৫ কোটি টাকা এবং তা ১০ টা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মিলিত খরচের থেকেও বেশি। বুয়েট তার টোটাল বাজেটের মাত্র ১ শতাংশ খরচ করেছে রিসার্চে।
আর ১৩টি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় একটি টাকাও খরচ করেনি গবেষণার ক্ষেত্রে।
গবেষণা রিসার্চ , পাবলিকেশনস এসব বিষয়ে আমরা যতদিন অমনোযোগী থাকবো ততদিন গ্লোবাল নলেজ ইনডেক্স এবং সারা পৃথিবীজুড়ে বিশ্ববিদ্যালয় রাংকিংয়ে আমাদের অবস্থান উপরে আসবে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার বাজেটের ০.৮৩ ভাগ খরচ করেছে রিসার্চে, অন্যদিকে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় খরচ করেছে প্রায় ১৬ শতাংশ ।
এক্সপার্টরা বলেন যে, একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের টোটাল খরচের অন্তত ১০ শতাংশ রিসার্চের পেছনে খরচ করলে শিক্ষার মান এবং গবেষণা পত্রের মান বাড়ে। এবং এর কারণে সে দেশের শিক্ষার গ্রহনযোগ্যতা পৃথিবীতে বাড়ে।
এখানে কোনো শর্ট কাট বা কপিপেস্ট থিওরি কাজে আসবে না।
Credit: SS
Jeju island filled with white snow at Halla mountain
Winter in Korean🇰🇷
Rock quality designation (RQD) is a widely used index in geotechnical engineering and rock mechanics for characterizing the quality of rock masses. RQD is an essential parameter for rock mass classification, which is necessary for the design and construction of various engineering structures such as tunnels, dams, mines, and slopes.
https://mimaed.com/rock-quality-designation-rqd-index/
সংকটের বাংলাদেশ
---------------------------------
ডলার সংকটের কারণে রমজান মাসের জন্য আমদানি করা নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বন্দরে খালাস করা যাচ্ছে না। পণ্য বুজাই কিছু জাহাজ মাসের অধিক অপেক্ষমান পণ্য খালাসের জন্য। রপ্তানিকারক বৈদেশিক প্রতিষ্ঠান ডলার বুঝে না পাওয়া পর্যন্ত জাহাজ থেকে মালামাল খালাসের অনুমতি প্রদান করবে না এটাই আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের নিয়ম।
প্রতিটা জাহাজ পণ্য নিয়ে অতিরিক্ত যত দিন বন্দরে অপেক্ষা করবে, অতিরিক্ত জাহাজ ভাড়া আমদানি কারককে বহন করতে হবে যার কারণে পণ্য খালাসের পর পণ্যের দাম বেড়ে যাবে বহুগুণে।
আগামী রমজানে নিত্য প্রয়োজনীয় আমদানি নির্ভর পণ্যের দাম আকাশ ছোঁয়া হবে তা সহজেই অনুমান করা যাচ্ছে।
বিদ্যুৎ কেন্দ্র গুলোর কাঁচামাল অর্থাৎ তেল গ্যাস কয়লা আমদানি করা যাচ্ছে না ডলার সংকটে। আগামী গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ সংকট প্রকট আকার ধারণ করবে তা সহজেই অনুমেয়। বাংলাদেশ এর উৎপাদিত গ্যাস দিয়ে সাময়িক বিদ্যুৎ সংকট মিটানোর চেষ্টা করলে বাসা বাড়ির গ্যাস সরবরাহে বাধাগ্রস্থ হবে। অর্থাৎ গ্রীষ্ম কালে বাসা বাড়িতে নিরবিচ্ছিন্ন গ্যাস পাওয়া যাবে না। যানবাহনের জ্বালানি সংকটে পরিবহন ভাড়া বেড়ে যাবে বহুগুণে।
ডলার সংকটে কলকারখানার কাঁচামাল আমদানি করা যাচ্ছে না বিধায় রপ্তানি আয় কমে যাবে, যা জাতীয় অর্থনীতিতে আঘাত হানবে।
দেশের অবস্থা যে খারাপের দিকে যাচ্ছে তা বুঝার জন্য অর্থনীতিবিদ হওয়ার প্রয়োজন নেই।
যেই দেশে সরকারের জবাবদিহিতা নেই, দুর্নীতির বিচার নেই, আইনের শাসন নেই, সেই দেশে দুর্ভিক্ষ হওয়াটাই স্বাভাবিক।
দুর্ভিক্ষ মোকাবেলা করার প্রস্তুতি নিন।
জয় বাংলা😃😃
Natural beauty of Sapporo, Hokkaido, Japan.
পরিবার-পরিজন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের এই বাড়িতে থাকেন শেখ রেহানার দেবর ওয়াসার এমডি তাকসিম। গুগল ঘেঁটে জানতে পারলাম বর্তমানে এই বাড়ির বাজারদর সাড়ে ছয়শো কোটি টাকা। এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রে তার আরো ১৩টি বাড়ি রয়েছে। যাঁর পাঁচটির ঠিকানা এবং বাড়িগুলো কেনার সময়কাল আজকে সমকাল পত্রিকা প্রকাশ করেছে।
মাত্র কয়েক মাস আগে দুর্নীতির অভিযোগের বিষয় অস্বীকার করে সাংবাদিকের প্রশ্নে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি সৎ মানুষ; আল্লাহর কসম, জীবনে এক টাকাও হারাম খাই না!’
যে মানুষটা জীবনে একটাও হারাম খাননি, সে মানুষটা মাসে ছয় লাখ পঁচিশ হাজার বেতন পেয়ে এক, দুইটা নয় চৌদ্দটি বাড়ি কিনেছেন যুক্তরাষ্ট্রে। যার একেকটির মূল্য সতের কোটি থেকে শুরু করে সাড়ে সাতশো কোটি টাকা পর্যন্ত! যাকে অল্প সময়ে বিপুল অর্থ লেনদেনের কারণে নজরদারিতে রেখেছে আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা সিএআই।
আজকে শুধু আমেরিকায় কেনা তার চৌদ্দটি বাড়ির গল্প সবার সামনে এসেছে। এর বাইরে আরো কতশো কোটি টাকা পাচার করেছে, কে জানে!
এটা তো গেল একজন ওয়াসা এমডির গল্প, আরো কত এমডি-রাজনৈতিক নেতা বিদেশে হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে তার ইয়ত্তা নেই।
যে সময় সরকার আর্থিক সংকটে সাড়ে চার বিলিয়ন ডলারের জন্য আইএমএফের ধারে ধারে ঘুরলো, ঠিক সে সময় ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি নিশান মাহমুদ শামীম দুইশো কোটি টাকা বিদেশে পাচার করছে। ঠিক এর কয়দিন আগে ভারতে গ্রেফতার হয় পিকে হালদার। যে একাই বাংলাদেশ থেকে ভারতে সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে। সে টাকা ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামীর সঙ্গে বৈঠক করে অনুরোধ করেছিলো সরকার। কিন্তু তিনি কী জবাব দিয়েছে জানান? - এটি আইনি প্রক্রিয়ার ব্যাপার। অর্থ ফিরিয়ে আনা যাবে কীনা এটা পরবর্তী বিষয়।
এখন পর্যন্ত কী তার কোনো সুরাহা হয়েছে? হয়নি।
গত এক দশকে ডাক বিভাগের শুধাংশু শেখর ভদ্র ৫০০ কোটি, বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা এসকে সুর ১০০০ কোটি, ওসি প্রদীপ কুমার ৩০০ কোটি টাকা পাচার করেছে ভারতে।
গত কয়েক বছর দেশে নির্মিত উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর ব্যয় বাড়িয়ে লুটপাট কেমন করেছে, তার কিছুটা ধারণা পাওয়া যাবে পদ্মাসেতু-মেট্রোরেল প্রজেক্টের খরচের হিসাব সামনে আনলে।
প্রস্তাবিত ২২ হাজার কোটি টাকার মেট্রোরেল এর খরচ বাড়িয়ে ৩৩ হাজার কোটি টাকা খরচ করা হলো, তাতেও কাজ সম্পন্ন হয়নি। সময় বাড়ালো ২০২৫ পর্যন্ত।
প্রায় ১০ হাজার ১৬১ কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেটের পদ্মাসেতু সম্পন্ন হলো ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকায়।
আর্থিক সংকটে যখন দেশের সব ব্যাংক প্রায় দিশেহারা তখন ইসলামি বিশস্ততার সাথে ভালোভাবেই ব্যাংকিং সেবা চালিয়ে যাচ্ছিলো, এই ব্যাংকটাও সরকার দখলে ‘নিঃস্ব’ করে দিল। শুধু নভেম্বর মাসের শুরুতে ভুয়া কাগজপত্র দাখিল করে আওয়ামী নেতাদের একাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নামে প্রায় সাড়ে সাত হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে। এসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বেশিরভাগই ভুয়া, শুধু নাম আর সাইনবোর্ড ছাড়া আর কিছুই নাই; ব্যবসা-বাণিজ্য তো পরের কথা। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে তো নাম সাইনবোর্ডও নাই, ব্যাংকে দাখিল করা ঠিকানায় গিয়ে দেখা গেল ঐটা আবাসিক ভবন।
অবৈধ কাগজপত্র দেখিয়ে ঋণ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি ছিলো নাবিল গ্রুপ। এই গ্রুপের মালিক কাজী নাবিল আহমেদ আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ এবং যশোর-৩ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য তিনি। নাবিল গ্রুপ ছাড়াও কাজী এ্যান্ড কাজী, মিনা বাজারের উনি মালিক। এই নাবিল গ্রুপ মর্টাস লিমিটেড এর নামে ৯৮১কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে ভুয়া কাগজপত্র দেখিয়ে। অথচ মর্টাস লিমিটেড নামে তাদের কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানই নাই!
এই তো মাসখানেক আগে, ৪০দিনের প্রতিষ্ঠিত একটা কোম্পানির ২৪ বছর বয়সী চেয়ারম্যান ৩ কোটি টাকা মূলধনের বিপরীতে নয়শো কোটি টাকা হাতিয়ে নিল ইসলামি ব্যাংক থেকে।
এই অসহায় গরিব দেশে যে শহরে রাস্তায় হাজারো মানুষ অনহারে শীতের কনকনে গুঁজো হয়ে ঘুমিয়ে থাকে, আবার সেই একই শহরে আরেকদল এসি ছেড়ে দিয়ে ডাবল কম্বল গায়ে দিয়ে ঘুমায় বিলাসবহুল ফ্ল্যাটে।
বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কলকারখানা, ব্যাংক— সব লুটপাট শেষ হলে আমাদের সাধারণ মানুষের রক্ত শুষে খায়েন, তার জন্য অগ্রিম আমন্ত্রণ।
CP
গ্রিনব্যাক ইন ডেড কফিন, রাশিয়ার রুবলে চীনের উত্থান
ঐতিহাসিকভাবে রুবল অনেক পুরাতন মুদ্রা যার প্রচলন ১৩'শ শতক থেকেই চলে আসছে। কিন্তু তেল বাণিজ্যের উপর গড়ে উঠা মার্কিন ডলার বিশ্বের নতুন কারেন্সিগুলির একটি। ১৮৬১ সালে আমেরিকান সিভিল ওয়ার এর অর্থ যোগাতে নোট হিসাবে মার্কিন ডলারের সূচনা। শুরুতে নোট গুলি সবুজ রং এর ছিল বিধায় একে গ্রিনব্যাক ও ডাকা হয়।
মার্কিন আধিপত্য সূচনা হয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর। বলা হয়ে থাকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সবথেকে লাভবান পক্ষ হল আমেরিকা। অন্য সব দেশ যখন যুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতি পোষাতে ও অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ব্যাস্ত, তখন যুক্তরাষ্ট্রকে এর কিছুই করতে হয়নি। তাদের অর্থনীতি তখন দ্রুত বড় হচ্ছিল। এরপর ব্রেটন উড চুক্তির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে মার্কিন ডলারের ভীত রচনা হয়। বিশ্বের সব দেশের মুদ্রাকে ডলারের প্রেক্ষিতে মূল্যায়ন শুরু হয়। তবে নিক্সন শকের আগ পর্যন্ত ডলারের বিপরীতে গোল্ড সংরক্ষন করার নীতি বহাল ছিল। অর্থাৎ ডলারে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য হলেও যেকোন মুহুর্তে ডলারের বিপরীতে সমমূল্যের গোল্ডে রুপান্তর করার সুযোগ ছিল। এরপর এল ১৯৭১। বিখ্যাত নিক্সন শক। হুট করেই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের সময় Fiat Currency এর সূচনা হয়। ডলারের বিপরীতে সমমূল্যের গোল্ড রাখার বাধ্যবাধকতা থেকে আমেরিকা বেরিয়ে আসে। সেই থেকে ডলারকে লিগাল টেন্ডার হিসাবে বিবেচনার বিপরীতে শুধুমাত্র সরকারি প্রমিজ/ঘোষনা ব্যাতিত কোন কমোডিটি রাখা হয়নি। শুরু হল ফিয়াট কারেন্সির যাত্রা। সেই সাথে ফ্লোটিং মার্কেট রেট।
আর এই ব্যাবস্থার মাধ্যমে আমেরিকা বিশ্বের একচ্ছত্র অধিপতি হয়ে উঠে। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে সবাইকে ডলারে লেনদেন করতে হয়। শুধুমাত্র আমেরিকা এখানে বিশেষ সুবিধা পায়। কেমন সেটা? ধরুন বাংলাদেশের টাকা দিয়ে সিঙ্গাপুর থেকে কোন পণ্য কেনা হবে। সেক্ষেত্রে টাকাকে ডলারে রুপান্তর করতে হয়। এক্ষেত্রে এক্সচেঞ্জ গেইন/ কনভারসন চার্জ এর মত বাড়তি খরচ হয়। কিন্তু আমেরিকার কারেন্সি যেহেতু ডলার তাই ব্যাবসায়ে তাদের এরকম চার্জ দেয়া লাগে না।
আরেকটি ভয়ঙ্কর তথ্য দেয়া যেতে পারে। অনেকেই দেখেছেন যুক্তরাষ্ট্রের জিডিপি থেকেও ঋন বেশি। কিন্তু তাদের এর জন্য তেমন ক্ষতিকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়না। ফেব্রুয়ারি, ২০২২ এ প্রথমবারের মত যুক্তরাষ্ট্রের ঋন $৩০ ট্রিলিয়ন (৩০,০০০ বিলিয়ন) ডলার ছাড়িয়েছে। ২০২১ সালে দেশটির জিডিপির ১৩৭.২০% ছিল তাদের ঋন। অনেকের প্রশ্ন আসতে পারে দেশের জিডিপি থেকে ঋন এত বেশি হল কিভাবে? যেখানে ৮০%-৯০% ঋন নিয়েই পাকিস্তান শ্রীলংকার মত দেশকে চরমভাবে ভুগতে হচ্ছে?
উত্তরটা খুব সহজে দেয়ার চেষ্টা করি। বাংলাদেশের রিজার্ভ প্রায় $৪৬ বিলিয়ন ডলার। এর ভেতর অতি অল্প পরিমানে গোল্ড, কিছু ইউরো আর বাকি প্রায় সবটুকুই মার্কিন ডলারে রয়েছে। এই রিজার্ভের খুব নগণ্য অংশ বাংলাদেশে রয়েছে। পুরটায় আমেরিকার ফেডারেল রিজার্ভ সিস্টেমে জমা। আর ডলারের সবটুকু অংশ ফেলে না রেখে সল্প সুদে ইউএস ট্রেজারি বন্ড এবং অন্যান্য সল্প মেয়াদি স্কিমে রাখা হয়। এতে জমাকৃত ডলারের বিপরীতে কিছু লাভ ও পাওয়া যায়। শুধু বাংলাদেশ না। বিশ্বের প্রায় সব দেশ এভাবেই রাখে। এতে আমেরিকার ডলারের সংকট হয়না। বিভিন্ন বন্ড ইস্যু করে খুব সল্প সুদেই এখান থেকে ঋন নিতে পারে তারা। ২০২০ সালের শেষ নাগাদ আমেরিকার ঋনের প্রায় ৩৭% ছিল বিদেশিদের। এটা একটা ভয়াবহ ক্ষমতা।
ভারতের প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ও সাবেক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ফিয়াট কারেন্সির ডলারের আধিপত্য কে আখ্যা দিয়েছিলেন সত্যিকারের ওয়েপন অব ম্যাস ডেসট্রাকশন।
এর বাস্তব প্রমাণ হিসাবে হাজির হয়েছে রাশিয়ার উপর রিজার্ভের নিষেধাজ্ঞা যার কারনে মুহুর্তেই রাশিয়ার $৬৩০ বিলিয়ন ডলার 'নাই' হয়ে গেছে। তবে মজার বিষয় হল ডলারের এরকম পলিটিকাল হাতিয়ার হিসাবে (ওয়েপন হিসাবে) এভাবে ব্যাবহার করার নজির বিরল। রাশিয়াকে শায়েস্তা করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই নিষেধাজ্ঞার ফলে সারাবিশ্বের কাছে একটা ভয়ঙ্কর বার্তা গেছে সেটি হল 'রিজার্ভ কারেন্সি হিসাবে ডলার আর নিরাপদ নয়'। একি সাথে সুইফট এর নিষেধাজ্ঞাও সারাবিশ্বে সুইফট এর প্রতিযোগীতাহীন আধিপত্য কে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। আর এই দুইটি স্পর্শকাতর ইস্যু হতে পারে ডলারের আধিপত্যের সমাপনী ঘন্টা।
এবার কিছু লক্ষণ নিয়ে আলোচনা করা যাক। ডলারের আধিপত্যের অন্যতম কারনগুলির একটি হল ডলারে তেল কেনা বেচা। এর থেকেই পেট্রোডলারের উৎপত্তি। তেলের লেনদেন ডলারে হবার ফলে সারা বিশ্বেই ডলারের অপরিহার্যতা ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু বর্তমানে ডলারের উপর আস্থার ঘাটতি তৈরি হওয়ায় একটা বড় পরিবর্তন এসেছে যখন সৌদি আরব চীনের ইউয়ানে তেল বিক্রির লেনদেনের জন্য আলোচনা করে।
অন্যদিকে রাশিয়ার রুবলে গ্যাস বিক্রির সিদ্ধান্ত রাশিয়ার উপর জ্বালানির ক্ষেত্রে নির্ভরশীল ইউরোপকে হয়ত বাধ্য করবে রুবলে পেমেন্ট করতে। আর এটা হলে ডলারের আধিপত্যের উপর চরম আঘাত আসবে। তবে যদি বিষয়টি এমন হয় যে রাশিয়া ইউয়ান এ পেমেন্ট গ্রহন করে তবে বিশ্ব একটি নতুন মাইন্ড গেম দেখতে যাচ্ছে।
বর্তমানে বিশ্বের মোট $১২.৮ ট্রিলিয়ন ডলার রিজার্ভের ৬০% ডলারে সংরক্ষিত। বিগত দুই দশক যাবত ডলারের এই হার ক্রমহ্রাসমান। গোল্ডম্যান স্যাকস এর মত অনেক প্রতিষ্ঠান মনে করছে ডলারের উপর আস্থা হারানো ডলারকে ব্রিটিশ পাউন্ডের মত দুর্বল কারেন্সিতে রুপান্তর করতে পারে। রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উপর নিষেধাজ্ঞার ফলে ডলারের রিজার্ভ সংরক্ষনের হার আরো দ্রুত কমবে।
ইতোমধ্যে ডলারের তুলনায় ইউরোতে রিজার্ভ রাখার পরিমান বাড়তেছে। বৈশ্বিক লেনদেনেও ইউরো এখন ডলারকে প্রায় ছুয়ে ফেলার পর্যায়ে। অন্যদিকে অতি সম্প্রতি নিরবে উত্থান হয়েছে চাইনিজ ইউয়ান এর (রেমিনবি)।
দক্ষিণ আমেরিকার সর্ববৃহৎ অর্থনীতি ব্রাজিলের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফরেন রিজার্ভ হিসাবে ইউয়ানের পরিমান চার গুন বাড়িয়েছে।
২০১৮ সালেও সেদেশে ইউয়ানের কোন রিজার্ভ ছিলনা। ২০২০ সালে ব্রাজিলের রিজার্ভ কারেন্সি হিসাবে ইউয়ান ছিল মাত্র ১.২১% যা বর্তমানে ৪.৯৯% এ ঠেকেছে। একি সময়ে দেশটিতে ডলারের রিজার্ভ ৮৬.০৩% থেকে কমে ৮০.৩৪% এ দাঁড়ায়।
বৈদেশিক লেনদেনের ক্ষেত্রেও ডলারের ব্যাবহার ক্রমহ্রাসমান। মাত্র অল্প কয়েক বছরেই বিশ্বের মোট বৈদেশিক লেনদেনের ক্ষেত্রে ইউয়ান এর ব্যাবহার ৩% এ গিয়ে ঠেকেছে যেখানে ডলারের ব্যাবহার কমতে কমতে ৪০% এ দাড়িয়েছে। ইউরো কারেন্সিতে লেনদেন ৩৭% এর কাছাকাছি যা ডলারের ঘাড়ে ইতোমধ্যে শ্বাস ফেলছে। বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতিতে একটি বিষয় ভুললে চলবে না যে, চীন এখন প্রায় বিশ্বের অধিকাংশ দেশের প্রধান ট্রেড পার্টনার। এমনকি আমেরিকার ও। আর চীন ২০১৮ এর পর থেকে ধীরে ধীরে ইউয়ান কে সারা বিশ্বে গ্রহণযোগ্য ও আস্থার কারেন্সিতে রুপান্তরের কাজ করছে।
বাংলাদেশ ২০১৮ তেই ইউয়ান এ লেনদেনের অনুমোদন করলেও, এতদিন বাংলাদেশি ব্যাংকগুলির চীনের ব্যাংকে হিসাব খোলার ব্যাপারে আগ্রহ ছিলনা। কিন্তু বর্তমানে পরিস্থিতি পরিবর্তন হয়েছে। এখন চীনের ব্যাংগুলিও বাংলাদেশের ব্যাংক গুলির হিসাব খুলতে আগ্রহী। হয়ত খুব বেশি সময় লাগবে না যখন বাংলাদেশের রিজার্ভ কারেন্সির একটি অংশ ইউয়ান এ রাখবে। ইতোমধ্যে স্টিল ট্রেডে ইউয়ান এর শক্ত অবস্থান নিশ্চিত হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশের বৃহৎ বাণিজ্যিক পার্টনার ও চীন। সেক্ষেত্রে ঝুকি কমাতে এবং রিজার্ভ মিক্স বাড়াতে ইউয়ান ভাল সুযোগ হতে পারে।
মোটকথা, রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উপর নিষেধাজ্ঞা ও সুইফট এর নিউট্রাল অবস্থান থেকে সরে আসা ডলার ও সুইফট এর আধিপত্যে আঘাত হেনেছে। আর এই পরিস্থিতির সবথেকে লাভবান পক্ষ রাশিয়া বা আমেরিকা নয়। দেশটি চীন। তারা সুইফট এর চাইনিজ বিকল্পকে দাড় করানোর দুর্দান্ত সুযোগ পেল, আবার একি সাথে রিজার্ভ কারেন্সি হিসাবে ইউয়ানকে আরো যৌক্তিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত করবার সুযোগ পেল।
বেশি নয়, মাত্র দুই চার বছরের ভেতরেই বিশ্ব অর্থব্যবস্থা হয়ত বড় পরিবর্তন দেখবে।
আপডেট হল, ডেভেলপিং -৮ বা D-8 ইতোমধ্যে কারেন্সি সোয়াপ এগ্রিমেন্ট নিয়ে ভাবছে। বাংলাদেশ, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ইরান, মিশর, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান মিলিয়ে প্রায় ৫ ট্রিলিয়নের অর্থনীতি যে ডলারের বিকল্প ভাবছে সেটা সত্য হয়েছে। রাশিয়া সুইফট এর বিকল্পে বাংলাদেশের সাথে ট্রেড করতে চাইছে। ভারত ও চাইছে রুপিতে ট্রেড বাড়াতে, বিশ্বের অধিকাংশ দেশ এখন ডলারের বিকল্প নিয়ে ভাবছে। ডলার স্টাবল কারেন্সি হিসাবে আগের ধারনার প্রতি সন্দেহ জাগিয়েছে কারন অধিকাংশ দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ডলারের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি এবং অধিকাংশ দেশের ডলার রিজার্ভ কমে যাওয়া ডলারের প্রভাব চুড়ান্তভাবে কমাবে। চীন ও চাইছে ইউয়ানকে প্রতিষ্ঠা করতে। ইম্প্যাক্ট শুরু হয়েছে। অধিকাংশ দেশের রিজার্ভ ব্যাংক এখন চাইবে রিজার্ভ পোর্টফলিওতে পরিবর্তন আনতে এবং সেটা ডলারে রিজার্ভ কমিয়ে অন্য কারেন্সির মাধ্যমেই করবে। এমনকি ইজরাইল এখন ইউয়ান কে রিজার্ভ কারেন্সি হিসাবে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরিবর্তন আসছে। ডলার রাজনৈতিক ভাবে নিরপেক্ষতা হারিয়েছে, আস্থাও হারিয়েছে। সুইফট ও অবরোধের মাধ্যম হিসাবে ব্যাবহার করায় গ্রহণযোগ্যতা আংশিক হারিয়েছে। যারা ভাবছেন যে ডলারের মূল্য বৃদ্ধি ডলারের ক্ষমতার প্রকাশ, তাদের হয়ত হতাশ হতে হবে। দেখি আগামী দিনগুলিতে কি ঘটে।
লেখা: এপ্রিল ৫, ২০২২
শেষ প্যারাটি নতুন যুক্ত করা হয়েছে।
Find my writings here--
https://www.facebook.com/Agnostic.wasimahin/
দুনিয়াতে ট্যালেন্ট বলতে কিছু নাই।পরিশ্রমী পোলাপান দিনের পর দিন সাধনা করে যে দক্ষতা যে জ্ঞান অর্জন করে আইলসা পোলাপান সেটাকেই ট্যালেন্ট বলে।
এই কথাগুলা বিশ্বাস না হলে, তোমার আশেপাশের ট্যালেন্টেড একটা স্টুডেন্টকে বলো-- তোর তো ডিব্বা ভর্তি ট্যালেন্ট। তাই আজকের পর থেকে ক্লাসের বাইরে তুই বই ধরবি না। কোন প্রাকটিস, রিভিশন দিবি না। বাসায় কোন স্টাডি করবি না। দেখি ট্যালেন্ট এর ঠেলায় তুই ক্লাসে ফার্স্ট, সেকেন্ড হতে পারস কিনা?
তখন বুঝতে পারবে সে শুধু মগজের ঘিলু দিয়ে ট্যালেন্টেড হয় নাই। বরং হার্ডওয়ার্ক, ডেডিকেশন, পার্সপেক্টিভ আর ডিসিপ্লিন এর আউটকাম হিসেবে ট্যালেন্টেড হইছে। এজন্যই আশেপাশে অনেক ট্যালেন্টেড পোলাপান দেখবে: প্রেমের চক্করে, ওভার কনফিডেন্স এর ঢেকুরে, সঙ্গেদোষে, কিংবা জায়গা পরিবর্তনে এডজাস্ট করতে না পেরে, অথবা ফোকাস হারিয়ে হার্ডওয়ার্ক করা কমায় দিছে। আর দুই-তিন মাসের মধ্যে তার ট্যালেন্ট গায়েবুল হাওয়া হয়ে গেছে।
একজন ট্যালেন্টেড পোলাপান আর আমরা ফাঁকিবাজ (স্বঘোষিত স্মার্ট !!!) ম্যাংগোপিপল এর মধ্যে ডিফারেন্স কী কী !!!
১. Hard Work over Shortcut
ওরা হার্ডওয়ার্ক করে। দিনের পর দিন বোকার মতো পড়ালেখা, প্রাকটিস, রিভিশন দেয়, শিখে নেয়, বুঝে নেয়। আর আমরা শর্টকার্ট সিলেবাস, চালাকি, কপিবাজি, টিচারকে বোকা বানানোর ফাঁকফোকর খুঁজি।
২. Discipline over Deadline
ওরা বারোমাসি। বছরের বারোমাস হার্ডওয়ার্ক করে, বারোমাস অর্গানাইজডভাবে এফোর্ট দেয়। রেগুলার এফোর্ট মেইনটেইন করে। রেগুলার ভালো আউটপুট পায়। আর আমরা সিজনাল। শুধু পরীক্ষার ডেডলাইন আসলে কোমড়ে গামছা বেঁধে নামি। কোন রকমে পার পেলে আবার যেই লাউ সেই কদু হয়ে যাই।
৩. Maximizing Effort over Maximizing Entertainment
আমাদের ঘুম ভাঙ্গে ফেইসবুক দিয়ে আবার আমরা ঘুমাইতে যাই ফেইসবুক স্ক্রল করতে করতে। এছাড়া খেলা, মুভি, নাটক, BTS, ভাইরাল, নিউ ট্রেন্ড, এই এপ ওই এপ তো আছেই। আর যারা ট্যালেন্টেড তাদের হিসাবটা জাস্ট উল্টা। তারা খেয়াল করে করে সিরিয়াস কাজ কর্ম করে। এর মধ্যে রিলাক্স বা ব্রেক এর জন্য হালকা একটু সময় পাইলে এন্টারটেইনমেন্ট নিদৃষ্ট সময় দেখে।
৪. Finishing The Task over Excuses
অসুস্থ, মাথাব্যাথা, ফ্যামিলি ইস্যু, কারেন্ট না থাকা, ইন্টারনেট না থাকা, বুয়া সাজেক ট্যুরে, কিংবা পাশের বাসার বিড়াল এর মিয়াও, মিয়াও করার মতো সব সমস্যাই আমাদের লাইফে যেমন আছে ট্যালেন্টেড পোলাপান এর লাইফেও আছে। শুধু ডিফারেন্স হচ্ছে:: আমরা সমস্যাকে পুঁজি করে অজুহাত হিসেবে কাজ টা না করে পার পেতে চাই। আর ওরা যত দ্রুত সম্ভব এডজাস্ট করে কাজটা ফিনিশ করার রাস্তা বের করে ঠিকই কাজটা ফিনিশ করে ফেলে।
এইটুক পড়ার পর কিছু স্বঘোষিত পন্ডিত বলবে-- ভাই, এতো পরিশ্রম করে কি হবে?
তাদের জন্য উল্টা প্রশ্ন: এতো পরিশ্রম না করে, কি করছো?
Collected
. 🇰🇷🇰🇷
Out Of Thin Air: NASA Rover Makes Oxygen From Martian Atmosphere Fresh off the first powered flight on another world, NASA's Mars 2020 mission has managed another key first that could pave the way for future astronauts.
হাড়ভাঙা বৃদ্ধা, টিউশনি হারানো তরুণ ও বেকার প্রকৌশলীর আর্তনাদ করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধের উদ্দেশ্য সরকার সারা দেশে লকডাউন ঘোষণা করেছে এবং সপ্তাহান্তে তার মেয়াদ বাড়িয়েছে। ইত...
বাংলাদেশ হতে মধ্যপ্রাচ্যে গমনের জন্য বিশেষ ফ্লাইটের ব্যবস্থা
বাংলাদেশ হতে মধ্যপ্রাচ্যের নির্দিষ্ট ৫টি রুটে বিমান চলাচল শুরু হয়েছে । সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান, কাতার, সিংগাপুরে এই ফ্লাইট পরিচালিত হবে।
যারা বিশেষ ফ্লাইটে যেতে পারবেন...
১) প্রবাসী শ্রমিক যারা ছুটিতে বাংলাদেশে এসে আটকা পড়েছেন তারা ওয়ার্ক পারমিট / আকামা দেখিয়ে যেতে পারবেন।
২) ভিজিট ভিসায় গমনেচ্ছু যাত্রীদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (ইগঊঞ কার্ড যদি থাকে) নিয়ে শুধুমাত্র কাজের উদ্দেশ্যে যেতে পারবেন। এক্ষেত্রে বিমানবন্দরস্থ প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি যাত্রী, এয়ারলাইনস এবং ইমিগ্রেশনকে সাহায্য করবেন।
যাঁরা এই সেবাটি নিতে পারবেন না ঃ
যাঁরা মধ্যপ্রচ্যে কোনো পেশায় নিয়োজিত নন (পরিবার পরিজন)
উল্লিখিত ৫ টি দেশ ব্যতিত অন্যান্য দেশে গমনেচ্ছু যাত্রীগণ
সহযোগীতায় ঃ ইমিগ্রেশন পুলিশ, এসবি।
চীন ভারত উত্তেজনা, বলির পাঠা বাংলাদেশ!!
নেপালে চীন ভারতের উত্তেজনা বাংলাদেশের জন্য এক ভয়ংকর বিপদ।
এই উপমহাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থান হলো চট্টগ্রাম।
এই চট্টগ্রামের সমুদ্র বন্দর ও বাংলাদেশের ভূ-খণ্ডের ওপর নির্ভর করছে ভারতের রাজনীতি। ভারতের সেভেন সিস্টার টিকে আছে বাংলাদেশের করিডোর, ট্রানজিট, সমুদ্র বন্দরের কারণে। আর দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক রাজনীতির মূল কেন্দ্রস্থল বাংলাদেশ ।
চীন এই সব এরিয়া আধিপত্য বিস্তার চট্টগ্রাম বন্দর ছাড়া হবে না। এজন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ঘিরে ভারত-চীনের মাস্টার প্ল্যান আমাদের অজানা।
আরাকানে চীনের উপস্থিতি কক্সবাজারের নিয়ন্ত্রণ কে ইঙ্গিত করে। আর চট্টগ্রামের সমুদ্র বন্দর তো আছেই। এজন্য মায়ানমার সেন্ট মার্টিন নিজেদের বলে দাবী করে।
যখন মায়ানমার-বাংলাদেশ বিরোধ হবে তখন চীন এসে প্রভাব বিস্তার করবে।
এখন যেমন নেপাল-ভারতের দ্বন্দ্ব লাগলে চীন হস্তক্ষেপ করে, তেমনি বাংলাদেশ মায়ানমার দ্বন্দ্ব লাগলে চীন হস্তক্ষেপ করবে। এজন্য বিভিন্ন ডিফেন্স গ্রুপে দেখা যাচ্ছে মায়ানমার বাংলাদেশ ঘেষে অস্ত্র মজুদ করছে। মায়ানমার বাংলাদেশের সামুদ্রিক এরিয়ায় গ্যাস অনুসন্ধান করে।
এখানে সব প্ল্যান চীনের। মায়ানমার এখানে ইউজ হচ্ছে মাত্র। ২০০৯ সাল থেকে প্রশাসন হতে শুরু করে সব সেক্টরে ভারত দখল করে নেয়। তার উদ্দেশ্য একটাই চীন কে তাড়িয়ে বাংলাদেশে একক আধিপত্য বিস্তার। আর চীন বাণিজ্য, বিনিয়োগ, ঋণ দিয়ে বাংলাদেশ কে তাদের কাছে বলতে গেলে কিনে ফেলে। এজন্য প্রধানমন্ত্রী বাধ্য ভারত-চীনের সাথে ভারসাম্য রেখে চলতে। লাদাখের পর চীন বাংলাদেশের জন্য শুল্ক মুক্ত করে দেয়। যার মানে চীনের সিস্টার কান্টি বাংলাদেশ হয়ে যাবে। আর অন্যদিকে প্রশাসন যেহেতু ভারতীয় তাই সরকারের বিরুদ্ধে যেকোনো মূহুর্তে বিদ্রোহ করবে।
শেখ হাসিনা যতোই পলিটিক্স বুঝুক তা চীন-ভারতের কাছে শিশু। চীন-ভারত দুই নৌকায় যে কোন অজান্তে পা দিয়েছে তা টের পায়নি সরকার। এই ক্রেডিট সম্পূর্ণ চীনের। ভারত-চীন মূল ফ্রন্টে চলে আসবে আমরা পুতুল ছাড়া কিছুই থাকবো না।
সিরিয়া সংকট কে নিয়ে আমেরিকা-রাশিয়া যা খুশি করছে। দুই দেশের বোমা এসে পরে সিরিয়ায়। এটাই জিও পলিটিক্সের নির্মম পরিণতি। আজ লাদাখে ভারত যে মার খেয়েছে তার বলির পাঠা আমরা হবো।
নেপালে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করেছিলো ভারত। কিন্তু নেপাল চলে যায় বধু বেশে চীনের ঘরে। এতো বড় ছেকা আর ক্ষতি ভারতের মাথায় আগুন উঠে গেছে।
বাংলাদেশ নেপালের চাইতে হাজার গুণের গুরুত্বপূর্ণ ভারত-চীনের কাছে। আর বাংলাদেশে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে রেখেছে ভারত। কিন্তু এই বাংলাদেশ চীন প্রভাবিত হলে ভারত হয়ে যাবে এতিম।
তাই সর্বশক্তি দিয়ে ভারত নেমেছে বাংলাদেশে। সাথে চীন নেমেছে অন্য পলিসিতে। অবস্থা এমন হবে যে বাংলাদেশ ভারত- চীন দুজনের নিয়ন্ত্রণে থাকবে। মানে রাষ্ট্রীয় চীন কথায় চললেও প্রশাসন চলবে ভারতের কথায়। নেপাল থেকে ভারত কে বের করে দিতে পারলেও বাংলাদেশ থেকে ভারত কে বের করা সম্ভব নয়। কেননা দীর্ঘ এক যুগ ধরে প্রশাসনকে ভারতীয় কেন্দ্রিক করে তৈরী করা হয়েছে। আর ভারতের সবচেয়ে শক্তি হলো এদেশের ইসকনী প্রশাসন। আর এদেশে হিন্দু জনগণ, আর মুসলিম ভারত প্রেমী সমর্থন তো আছেই।
তাই চীন যতোই চেষ্টা করুক এদেশের ভিতর থেকে ভারত কে সরানো অসম্ভব ।
তবে মায়ানমার কে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ লাগিয়ে চীন বাংলাদেশে সরাসরি ঢুকতে চাইবে। কিন্ত ভারত খেলোয়াড় কিন্তু কম নয়। নেপাল-চীনের চুক্তির কারণেই নেপালে ডুকতে পারছে না ভারত।
তাই বাংলাদেশে চীন সেনাবাহিনী ডুকতে পারবে না ভারতের সেনাবাহিনীর কারণে। কেননা বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর সাথে ভারতের প্রতিরক্ষা চুক্তি।
তাই সেন্ট মার্টিন দিয়ে চীন বাংলাদেশে অবস্থান নিতে চাইলে বাধা হয়ে দাড়াবে বাংলাদেশ - ভারতের সেনাবাহিনী। আজ যেমন নেপালে ভারতের বাধা হয়ে দাড়িয়েছে চীন-নেপালের সেনাবাহিনী। তেমনি কক্সবাজারে বাধা হয়ে দাড়াবে বাংলাদেশ-ভারতের সেনাবাহিনী। নেপাল পলিসি বুঝিতে পেরে ভারত আগে থেকেই বাংলাদেশের সাথে প্রতিরক্ষা চুক্তি করে রেখেছে।
কি ঠান্ডা মাথায় ভারত এ কাজ টা করলো। কিন্তু কথা হলো আমাদের সরকার, জনগণ সবাই চেয়ে থাকতে হবে চীন-ভারত রেষারেষি। কিছুই করার নেই এই দেশ রক্ষা করার।
শেখ হাসিনা যে হারে প্রশাসন এর উপর নির্ভর করেছে তার বিপদ এখন বুঝবে।
এ জন্য জনগণের মাঝে না থেকে প্রশাসন এর উপর নির্ভর করলে তার মূল্য দিতে হয়।
যা হোক, কঠিন এক সমীকরণ তৈরী হয়েছে। যেটা মনে হয় বাংলাদেশ ভারতের হাতে চলে যাবার সম্ভাবনা বেশি।
তা না হলে মহা যুদ্ধ হবে কিভাবে? আর এটা কোন মহাযুদ্ধ তা কি খেয়াল আছে ভাই?
গাজওয়াতুল হিন্দ!
Amazing....
বাংলাদেশে করোনা রোগী সনাক্তের হার আমেরিকা, স্পেন কিংবা ইতালির সমান। সনাক্ত রোগীর মোট সংখ্যা সঠিক হলেও, আগামী দিনগুলোতে কঠিন সময় অপেক্ষা করছে।
Few lessons learnt in past few days:
1. United States is no longer the world's leading country.
2. China won the 3rd World War without firing a missile and no one could handle it.
3. Europeans are not as educated as they appear.
4. We can survive vacations without trips to Europe and USA.
5. Rich people are in fact less immune than the poor.
6.No priest, poojari, usthad, astrologers saved patients .
7.Health professionals are worth more than a footballer.
8.Oil is worthless in a society without consumption.
9.How animals feel in the zoo.
10.The planet regenerates quickly without humans into play.
11.Majority of people can work from home.
12.We and the kids can survive without junk food.
13.Living a hygienic life is not difficult.
14.Only women are not supposed to know cooking.
15.Media is nonsense.
16.Actors are just entertainers, they are not HEROES.
Safe Quarantine world!!!🏡🏡🏢
Collected
বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের চিত্র অন্য দেশের সাথে মিলছে না কেন? বিশ্বের অন্য দেশগুলোর সংক্রমণ বৃদ্ধি ও মৃত্যুর চিত্রের সাথে বাংলাদেশের ব্যাপক পার্থক্য চোখে পড়ছে। এর সম্ভাব্য...
দক্ষিণ কোরিয়ার দিকে তাকিয়ে ১২১ দেশ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ যখন করোনাভাইরাস মহামারি ঠেকাতে হিমশিম খাচ্ছে, তখন কোনো এক জাদুবলে তা আয়ত্তে রাখছে দক্ষিণ কোর...
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the organization
Website
Address
Daegu
Jl. Ciawi-Rabak Kp. Janur RT. 012/003 Desa Bojongloa Kec. Cisoka
Daegu, 15730
Pembinaan dan Pengasuhan anak-anak Yatim Piyatu dan Dhuafa
Hàn Quốc
Daegu, 43024
Chữa bệnh phụ khoa tận gốc, không lo bệnh tái phát Nhà thuốc đông y Bạch Y Đ?
대구광역시 서구 옥산로6길 9(원대동3가)
Daegu, 41727
[나눔으로 서구를 그리다. 나눔으로 마을을 돌보다.] 공식홈페이지 : http://nanumjeil.kr/
대구광역시 북구 옥산로 111(칠성동, 대구은행 제2본점)
Daegu, 41593
DGB사회공헌재단은 DGB금융그룹 계열사와 임직원들의 기부로 운영되는, 사회복지법인으로 지역의 어려운 이웃들을 지원합니다.
남구 대덕로 193(봉덕2동 920-4번지)
Daegu, 42444
지역의 보호가 필요한 아동들에 대한 지원을 중심으로, 우리의 가정을 지키고 소중한 일상을 지켜가도록 지원하여 지역을 바꿔가는 대구아동복지센터를 꿈꿉니다!