Zuba Al Hind
আমি কোন কিছুরই পরোয়া করিনা,
যখন আমি মুসলিম হিসাবে নিহত হই।
হযরত খোবায়েব (রাঃ) এটি একটি ইসলামিক পেজ!
এবং এটি দাওয়াহ'র জন্য উতসর্গ!
সি-রিয়া থেকে নতুন ভিডিও প্রকাশ করলো আন-সার আল-ইসলাম
সিরিয়ায় এখনো আল-কা-য়েদা সমর্থিত যে কয়েকটি জি-হাদি গ্রুপ কাজ করছে, তার মধ্যে আন-সার আল-ইসলাম অন্যতম। নানান প্রতিকূলতা সত্বেও দল-টির প্রতি-রোধ যো-দ্ধারা জি-হা-দের গুরত্বপূর্ণ এই ফারজিয়্যতকে আদায় করে যাচ্ছেন।
সম্প্রতি দলটির অফিসিয়াল “আল-আন-সার” মিডিয়া থেকে ১৪ মিনিটের একটি নতুন ভিজ্যুয়াল মিডিয়া প্রচারণা প্রকাশ করা হয়েছে। নতুন প্রকাশিত এই ভিডিওটির শিরোনাম ছিলো ‘শাব-কদের প্র-শিক্ষণ কেন্দ্র’। এমন নামকরণের কারণ হচ্ছে, ভিডিওটিতে আন-সার আল-ইস-লামের সাম-রিক কেন্দ্রে সদ্য যুক্ত হওয়া একদল শাব-কের সাম-রিক ও তরবিয়তি প্রশিক্ষণ দেখানো হয়।
ভিডিওটি থেকে সংগৃহীত কিছু দৃশ্য দেখুন..কমন্ট বক্সে (আল ফিরদাউস)
খন্দকের প্রয়োজনীয়তা ও জি-হাদি জীবনের বাস্তবতা [শায়খ আবু ইয়াহয়া আল-লিবি]
Alor bati ghor sirij theke newa...
বেল-ফোর ঘোষণার ১০৫ বছর: মুস-লিম উম্মাহর ঘু-ম ভাঙা জরুরী নয় কি?
ইতিহাসের একটি কলঙ্কিত অধ্যায় বেল-ফোর ঘোষণা। ১৯১৭ সালের ২ নভেম্বর তৎকালীন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেমস আর্থার বেলফোর ফিলিস্তিন ভূখন্ডে অভি-শপ্ত ইহু-দিদের জন্য একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে ব্রিটেনের অবস্থানের কথা ঘোষণা করে। এ বিষয়ে ইহু-দি লেখক আর্থার কোয়েস্টলার মন্তব্য করেছে, এর মাধ্যমে একটি জাতি অন্য একটি জাতিকে তৃতীয় জাতির ভূমি দখলের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।বেলফোর ঘোষণা কী?
বেলফোর ঘোষণা ছিল ফিলিস্তিনে ইহু-দিদের স্থায়ী বসবাসের জন্য একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় ১৯১৭ সালে যুক্তরাজ্যের দেয়া একটি প্রতিশ্রুতি। তৎকালীন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী এক চিঠিতে ব্রিটিশ ইহুদি নেতা লিওনেল ওয়াল্টার রথসচাইল্ডকে এই প্রতিশ্রুতি দেয়। অথচ সেসময় ফিলিস্তিনে অল্প কিছু ইহুদি বসবাস করতো, যা ছিল জনসংখ্যার দিক থেকে মাত্র ৯ শতাংশ।প্রথম বিশ্বযুদ্ধের (১৯১৪-১৯১৮) সময় ফিলিস্তিন অটোমান সাম্রাজ্যের অংশ ছিল। বিশ্বযুদ্ধের পর অটোমান সাম্রাজ্যের পতন ঘটলে বেলফোর প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করা শুরু করে ব্রিটিশরা।
ইউরোপজুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ইহুদিদেরকে ফিলিস্তিনে এনে বসবাসের সুযোগ করে দিতে থাকে ব্রিটিশ সরকার।এর ফলে ১৯২২ সাল থেকে ১৯৩৫ সালের মধ্যে সেখানে ইহুদি জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ৯ শতাংশ থেকে বেড়ে প্রায় ২৭ শতাংশে গিয়ে দাঁড়ায়। ধীরে ধীরে ১৯৪৮ সালে সেখানে ইহুদীদের সংখ্যা ৬ লাখে উন্নীত হয়।বেলফোর ঘোষণায় ‘ধর্মীয় অধিকার লঙ্ঘন করে এমন কিছু করা হবে না’ বলে প্রতিশ্রুতি থাকলেও, গাদ্দার ব্রিটিশরা নিজেদের করা প্রতিশ্রুতি নিজেরাই ভঙ্গ করে। ইহুদি জনগোষ্ঠীকে স্বনিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় অস্ত্রশস্ত্র সরবরাহ করার পাশাপাশি প্রায় ত্রিশ হাজার ইহুদিকে যুক্তরাজ্যে নিয়ে সেনা প্রশিক্ষণ দেয় ব্রিটিশরা।১৯১৮ সাল থেকে ব্রিটেনের সহযোগিতায় গঠিত ইসরাইলের গুপ্ত ইহুদী বাহিনী “হাগানাহ” ইহুদীবাদীদের অবৈধ রাষ্ট্র তৈরির কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে শুরু করে। প্রথম পর্যায়ে হাগানাহ বাহিনীর দায়িত্ব ছিল ফিলিস্তিনী জনগণের বিরুদ্ধে ইহুদী-বাদীদের সহায়তা করা। তবে পরবর্তীকালে তারা সংঘবদ্ধ স-ত্রাসী বাহিনীতে পরিণত হয়। ফিলিস্তিনী জনগণের বাড়িঘর ও ক্ষেত-খামার দখল করে তাদেরকে বিতাড়িত করা এবং বাজার ও রাস্তাঘাটসহ জনসমাবেশ স্থলে বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ফিলি-স্তিনীদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করাই ছিল হাগানাহ বাহিনীর প্রধান কাজ।
মানবতার ‘ঠিকাদার’ জাতিসঙ্ঘ ও পশ্চিমারা দখলদার ইহুদিদের পক্ষে!
মুসলিমদের প্রথম কিবলা বায়তুল মোকাদ্দাসকে কেন্দ্র করে ইহু- ও পশ্চিমা বিশ্বের ন্যাক্কারজনক ষড়যন্ত্র আরও প্রকাশ্য রূপ ধারণ করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর। ফিলিস্তিন ভূখণ্ডটি একটি স্বাধীন ও একচ্ছত্র মুসলিম এলাকা হওয়া সত্ত্বেও, ১৯৪৭ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডকে দ্বিখণ্ডিত করা সংক্রান্ত ১৮১ নম্বর প্রস্তাব গৃহীত হয়।পশ্চিমাদের চক্রান্তকে সফল করার জন্য সমগ্র মুসলিম বিশ্বের বিরোধিতাকে তোয়াক্কা না করে ফিলিস্তিনকে দ্বিখণ্ডিত করার প্রস্তাব পাশ করে ইহুদীদের ক্রীড়নক জাতিসংঘ। এই প্রস্তাব অনুসারে মাত্র ৪৫ শতাংশ থাকে ফিলিস্তিনীদের এবং বাকি ৫৫ শতাংশ ভূমি ইহুদীবাদীদের দিয়ে দেয়া হয়।একই সাথে আমেরিকা অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল রাষ্ট্রগুলোকে চাপ দিতে থাকে জাতিসংঘে ইহুদী রাষ্ট্র ইসরাইলের পক্ষে ভোট দেয়ার জন্য।
আমেরিকার প্রবল চাপ ও মুসলিমদের দুর্বলতার সুযোগে ১৯৪৮ সালের ১৪ মে ব্রিটিশ সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিন ইহুদিদের কাছে ছেড়ে দেয়।পরদিনই, ১৯৪৮ সালের ১৫ মে, ইহুদি সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর হামলায় সাড়ে সাত লাখেরও বেশি মুসলিম ফিলিস্তিন ভূখণ্ড থেকে বিতাড়িত হয়। বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিরা ভেবেছিল, যুদ্ধ শেষ হলে তারা বাড়ি ফিরে আসতে পারবে। কিন্তু পশ্চিমা ক্রুসেডারদের প্রত্যক্ষ মদদে দখলদার ইসরাইল তাদেরকে আর কখনোই বাড়িতে ফিরতে দেয়নি। এভাবেই ক্রুসেডার যুক্তরাজ্য ও দালাল জাতিসংঘের সাহায্যে ইসরাইল নামক একটি অবৈধ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৪৮ সালে ইহু-দি নির্যাতনের কারণে বাস্তু-চ্যুত ফিলিস্তিনিরা।অ-বৈধ রাষ্ট্র ইস-রাইল প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত ফিলিস্তিনি মুসলিমদের উপর ইতিহাসের সবচেয়ে নির্লজ্জ নিপীড়ন চালিয়ে আসছে ইহুদিরা। আর অভিশপ্ত ইহুদের এসব নিপীড়নে এখনো প্রকাশ্যেই সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে দালাল যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র তথা পশ্চিমা বিশ্ব।এদিকে মুসলিম উম্মাহর কিছু অংশ আজ ব্যক্তিগত স্বার্থ নিয়ে ব্যস্ত, কিছু অংশ ব্যস্ত ফুরুয়ি ইখতিলাফ নিয়ে, কিছু অংশ তাকিয়ে আছে পশ্চিমাদের দিকে তথাকথিত গণতান্ত্রিক উপায়ে সমস্যা সমাধানের জন্য।
আর কিছু অংশ বসে আছে এই ভেবে যে, ইমাম মাহদি আলাইহিস সালাম আসলে সব সমাধান হয়ে যাবে।ইতিহাস সাক্ষী, এমন শতধা বিভক্ত জাতি কখনও লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনি। মুসলিমদের প্রথম কিবলা রক্ষায় প্রয়োজন শীশাঢালা প্রাচীরের ন্যায় একটি ঐক্যবদ্ধ মুসলিম জাতি, যাদের লক্ষ্য অভিন্ন, যারা তাদের লক্ষ্য সম্পর্কে পূর্ণরূপে ওয়াকেবহাল এবং যারা লক্ষ্য অর্জনে সকল ধরনের কুর-বানি করতে প্রস্তুত।
লেখক : ইউসুফ আল-হাসান
(alfirdaws)
কোনও জাতি কুর-বানী দেয়া ছাড়া সত্যিকারের সম্মান ও মর্যাদা লাভ করতে পারে না।
যারা ভী-রু-কা-পুরুষ তাদের বর্শা যতই লম্বা হোক, তলো-য়ার যতই ধারালো হোক তাদের কপালে সফলতা নেই।
যারা তলো-য়ারের অগ্রভাগ দিয়ে সম্মান ও মর্যাদার রাস্তা নির্মাণ করতে জানে, তাঁরাই মর্যাদার সাথে বেঁচে থাকে এবং মর্যাদার সাথে মৃ-ত্যু বরণ করে।”
-শ-হীদ শাইখ আবূ ইয়া-হইয়া আল লী-বী রহ.
Please Help us Like & Follow ✓✓ [Zajakallah]
Tali-ban G. D. I. special force video_mp4
আজ দীর্গ কত বছর হয়ে গেল শায়খ জ-সিম উদ্দিন রহ-মানি জা-লিমের কারা-গারে অব-রুদ্ধ ! হক্ব বলার ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন আপো-ষহীন বাংলার জমিনে শায়খ জ-সিম উদ্দিন রহ-মানি'র মত দ্বিতীয় কোনো শায়েখকে আমি দেখিনি স্পষ্টভাবে আল্লাহর বাণী প্রচার করতে যেভাবে তিনি করেছেন,
আমরা শায়খের অনু-সারী হয়ে কি লাভ ? যদি আমরা তার দুর্দিনে তাকে বা তার পরিবারের সাহায্য করতে না পারি ❓ আজ অমুক তমুক সংগঠনের নেতাদের জিন্দা-নখানা থেকে বের করার কত চেষ্টা ফিকির চলছে,(নিশ্চয়ই তা প্রশংসনীয় ) কিন্তু অপরদিকে এই তাওহিদ'বাদি গু-রা-বা আলেমদের ব্যাপারে কারো কোন পদক্ষেপই নেই,
আমরা ব-ন্দী মুক্তির ন-ব-বী মা-নহাজ এর আদর্শ গ্রহণ না করে তা-গুতি পলিসি গ্রহণ করেছি, তাই তারা তাদের ব্যাপারে যাদের নিরাপদ মনে করে কেবল তাদেরই মুক্তি দিয়ে থাকে,
কেয়ামতের দিন শাইখের সাথে এবং অন্যান্য ব-ন্দীদের সাথে দেখা হলে আমরা কি জবাব দিব ❓
তাই আসুন সকল ক্ষেত্রে আমরা ন-ববি মান-হাজের আদর্শ গ্রহণ করি এবং গে-রিলা অভি-যানের মাধ্যমে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করি, ব-ন্দীদের মুক্তির ব্যাপারে মাস্টার প্ল্যান তৈরি করি, এবং আমাদের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করি।
🗣 জনস্বার্থে যুবকদের মাঝে প্রচার করে ছড়িয়ে দিন, ইনশাআল্লাহ তাদের ভেতরের ঘুমন্ত সিংহ গাফিলতির নিন্দ ছেড়ে জেগে উঠবে,
সবরের অটল পর্বত শাইখ উ-সা-মা রাহিঃ
শাইখ উ-সা-মা রাহিঃ যখন সুদানে থেকে আমে-রিকা ও তা-গুত সৌদি শাসকদের মু-খোশ উন্মোচন করে একের পর এক বিবৃতি প্রকাশ করছিলেন, তখন তাকে সৌ-দিতে ফিরিয়ে নিতে বাদশাহ ফাহাদ কয়েকবার চেষ্টা করেছিল।
১৯৯৪ সালের শুরুর দিকে শাইখকে সৌদিতে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য শাইখের কয়েকজন ভাই (যাদের মধ্যে শাইখের বড় ভাই বকর বিন লা-দেনও ছিলেন) ও শাইখের মুহতারামা মা-কে তাদের নিজস্ব বিমানযোগে একদিনে তিনবার সুদানে পাঠিয়েছিল।
তারা বাদশাহ ফা-হাদের পক্ষ থেকে শাইখের কাছে এই প্রস্তাব রাখেন যে, যদি তিনি সৌদি ফিরে যান তাহলে তার সকল অপরাধ (?) ক্ষমা করে দেওয়া হবে,
১৯৯২ সালে তার যত সম্পদ ও ব্যাংক ব্যালেন্স ফ্রিজ করা হয়েছিল তার মালিকানা ফিরিয়ে দেওয়া হবে, সাথে সাথে তার পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয়পত্র ফিরিয়ে দেওয়া হবে এবং স্বাভাবিক জীবন যাপনের অনুমতি দেওয়া হবে। কিন্তু সুদৃঢ় পর্বতের সামনে ঝড়ো হাওয়া কীইবা করতে পারে। শাইখ উসা-মা রাহিঃ পাহাড়সম দৃঢ়তা নিয়ে তাদের সকল প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।
আলে সৌদের তা-গু-তগোষ্ঠি সর্বোচ্চ যা করার সব করল। তারা শাইখের জাতীয়তা ছিনিয়ে নিল এবং বিন লা-দেন পরিবারকে বাধ্য করে নামে একটি বিবৃতি প্রকাশ করল, যাতে বিন লা-দেন পরিবার তাদের ভাই উ-সা-মা থেকে নিজেদের দায়মুক্ত ঘোষণা করে। এই বিবৃতিটি যে পুরোটাই বানোয়াট তারা যেন এ ব্যাপারে সামান্য ইঙ্গিতও না দেয়, এজন্য তাদেরকে হু-ম-কি দিয়ে চুপ করিয়ে রাখা হয়েছিল।
বাস্তবিক অর্থেই এই কঠিন পরিস্থিতিগুলো শাইখের মাঝে চুল পরিমাণ পরিবর্তনও আনতে পারেনি। আমার (শাইখ আবু খু-বা-ইব সুদানি হাফিঃ) স্পষ্ট মনে আছে, শাইখ অনেক বেশি বেশি হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি'মাল ওয়াকিল পড়তেন। তাকে সবসময় স্থির দেখতাম। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে তিনি আমাদেরকে এই শিক্ষাই দিতেন। তিনি বলতেন - তোমরা বেশি বেশি হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি'মাল ওয়াকিল পড়ো।
এ ব্যাপারে শাইখ উ-সা-মা রাহিঃ বলেন -
"আমে-রিকা আমাদের চুপ থাকার বিনিময় নিয়ে আমাদের সাথে দর কষাকষি করতে চায়। আমে-রিকা ও তার আঞ্চলিক গোলামেরা অসংখ্যবার আমার নীরবতাকে কিনে নিতে চেয়েছে। তারা লোভ দেখিয়েছে - চুপ থাকো, তাহলে তোমার পাসপোর্ট ফিরিয়ে দিব, তোমার সম্পদ ফিরিয়ে দিব, তোমার পরিচয়পত্র ফিরিয়ে দিব, তোমার বেঁচে থাকার অধিকার ফিরিয়ে দিব। এই সবকিছুর বিনিময় শুধু আমার চুপ থাকা। তারা মনে করেছে, মানুষ শুধু দুনিয়ার জন্যই বেঁচে থাকে। তারা ভুলে গিয়েছে, আমরা যদি আল্লাহ সুবহানাহু তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য আমাদের সর্বস্ব বিলিয়ে না দেই, তবে আমাদের এই অস্তিত্বের কোনই মূল্য নেই।"
সূত্র - শাযা-রাত মিন তারিখিল কা-য়িদাহ, পৃষ্ঠা ১৩০-১৩১
(dawah-ilallah forum)
তা-লি-বান গোয়েন্দা সংস্থা G.D.I : Forces Video বিশ্বপটে নয়া ধামাকা!
পাক-তা-লিবা-নের ৩ হা ম লায় কর্নেল সহ ৪৩ গা-দ্দার সেনা হ-তাহত
(আল ফিরদাউস) সম্পুর্ণ নিউজ কমেন্ট বক্সে
ফাইল ছবিঃ প্রশিক্ষণরত টি-টিপি মুজা-হিদিন
তা লি বান গোয়েন্দা সংস্থা G.D.I : বিশ্বপটে নয়া ধামাকা!
(আল ফিরদাউস)
সম্পুর্ণ নিউজ কমেন্ট বক্সে
এই জেলখানাটাকে আমরা মনে করি ছোট জেল খানা। আর বৃহত্তর বাংলাদেশ হলো বড় জেল খানা।
আপনারা যারা বাহিরে আছেন,
এটা বড় একটি বাউন্ডরীর ভিতরে (জেলখানার) মধ্যে ত্বা[]গুতের একটা নিয়মের উপর চলতে আপনারা বাধ্য!!!
ত্বা[]গুত-কুফ[]ফারদের বানানো সেই আইন কানুনের উপর চলতে আপনারা বাধ্য!!!
যারা মুক্ত ময়দান মনে করেনছেন তারাও একটা জেলখানায় আছেন, বড় জেলখানায়!!!
যার চতুর্দিকে সীমানায় প্রচুর পাহারাদার বসিয়ে রাখা হয়েছে,
ইচ্ছা করলেই সীমানা অতিক্রম করতে পারবেন না।
~ শাইখ সাইদূর রহমান (হাফিঃ)
গজব গ্রস্থ জা[]তি ইহু[]দীদের অবস্থা দেখেন,
বুরকিনান সেনা কনভয়ে আল-কায়েদার হামলা: অন্তত ২৩ শত্রুসেনা হতাহত, বন্দী ১১
(আল ফিরদাউস)
সম্পুর্ণ নিউজ কমেন্ট বক্সে
(বুরকিনান সে[না]দের বিরুদ্ধে আল-কা[য়ে]দার অভিযানের একটি দৃশ্য)
ব্রেকিং নিউজ|| ২ দিনে মালির ৩টি শহর ও ৫টি এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে আল-কা[]য়েদা
(আল ফিরদাউস)
সম্পুর্ণ নিউজ কমেন্ট বক্সে
(ফাইল ছবি: জামা'আত নুস[রা]তুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জে[]এন[]আই[]এম)
সোমালিয়ায় তুর্কি হামলার পালটা জবাব শাবাবের: হতাহত ৪ শতাধিক গা[]দ্দার
(আল ফিরদাউস)
সম্পুর্ণ নিউজ কমেন্ট বক্সে
রসূলের (ﷺ) দেশে পালিত হলো খ্রিষ্টানদের উৎসব হ্যালোইন! (ইউসুফ আল-হাসান)
এবার পবিত্র ভূমি সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত হলো আল্লাহর রসূলকে (ﷺ) অস্বী[]কারকারী খ্রিষ্টা[]নদের বর্বর উৎসব ‘হ্যালোইন’। ‘মৃত আত্মা ও শয়তানের স্মরণে’ প্রতিবছর অক্টোবরের শেষে ইউরোপ, আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে হ্যালোইন পালিত হয়।
আরব নিউজের তথ্যসুত্রে জানা যায়, গত ২৮ ও ২৯ অক্টোবর সৌদি আরবের রিয়াদের সবচেয়ে বড় সিনেমা হল বুলেভার্ডে অনুষ্ঠিত হয় এ উৎসব। অনুষ্ঠানে সৌদি যুবক-যুবতীদেরকে আকৃষ্ট করতে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে নামধারী মুসলিম সৌদি সরকার। শয়তানের প্রতিকৃতি ধারণ করলে যুবক-যুবতীদের দেয়া হয়েছে ফ্রী টিকেট। এতে নারী-পুরুষ বিভিন্ন মুর্তি ও শয়তানের প্রতিকৃতি ধারণ করে।
এছাড়া অনেক নারীকে পশ্চিমা পোশাক পরিধান করতেও দেখা যায়। নারী-পুরুষের ফ্রী মিক্সিং এবং কুফ[]ফারদের রীতিনীতি পালন দেখে বোঝার উপায় নেই এটা সৌদি আরব; বরং ইউরোপের কোন এক খ্রিষ্টান রাজ্য।
সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মুহাম্মাদ বিন সালমান তার সমস্ত ক্ষমতা ব্যয় করছে পবিত্র ভুমি সৌদি আরবের ভূমিতে পশ্চিমা সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠিত করতে। এরই ধারাবাহিকতায় জনসাধারণকে এসব বিজাতীয় সংস্কৃতির প্রতি আকৃষ্ট করতে বাস্তবায়ন করছে নানামুখি কর্মসূচি। এ লক্ষ্যে হ্যালোইন ছাড়াও নিয়মিত আয়োজন করা হচ্ছে গানের কনসার্ট। দেশটিকে পুরোপুরি পশ্চিমা সংস্কৃতিতে সাজাতে দালাল সৌদি সরকার হাতে নিয়েছে ভিশন-২০৩০।
এর বিপরীতে, যেসকল আলেম ও আল্লাহভীরু ব্যক্তিবর্গ এসবের বিরু[]দ্ধে আওয়াজ তুলেছেন, তাদের সকলকেই কারা-গারে নিক্ষেপ করছে দা-লাল সৌদি সরকার। ২০১৭ সালে ক্রাউন প্রিন্স হওয়ার পর থেকেই মুহাম্মাদ বিন সালমান শুরু করে গণ-হারে আলেমদের ধর-পাকড়। এভাবেই রসূলের (ﷺ) দেশকে কলুষিত করে যাচ্ছে বিন সালমান।
(আল ফিরদাউস)
তথ্যসূত্র: কমেন্ট বক্সে....
এবার নেপালে মসজিদে হা[ম]লা করলো হি[ন্দু]রা, লাগালো গে[রু]য়া পতাকা
ভারতের উ[]গ্র হি[ন্দু]রা মসজিদে হা[ম]লা চালিয়ে গে রু য়া পতাকা লাগিয়ে দেওয়ার অনেক ঘটনা ঘটিয়ে চলেছে। এবার নেপালের মহোত্তারি জেলার একটি মস[]জিদে হি[ন্দু]দের হামলার খবর প্রকাশিত হয়েছে।
সেখানে হি[]ন্দু সন্ত্রা[]সীরা ২৬ অক্টোবর মিছিলের সময় মস[]জিদের সামনে থামে এবং ‘ডিজে গান’ বাজায়। শুধু তাই নয়, মুসলমানদের বি[]রুদ্ধে স্লোগান দিতে দিতে মস[]জিদে হিন্দু[]ত্ববাদের প্রতীক জাফরান পতাকা লাগায় তারা। এ ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনার সময় হি[]ন্দু সন্ত্রা[]সীরা মুস[]লিমদের উপর গু[]লি চালালে অন্তত ৫জন মুস][লিম আ[]হত হয়েছেন বলে জানা যায়।
ঘটনার সাথে সম্পর্কিত একটি ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে। ভিডিওটিতে দেখা যায়, কীভাবে হি[]ন্দু সংগঠনের সাথে যুক্ত উ[]গ্র লোকেরা একটি মিছিল বের করে মস[]জিদের সামনে ‘ডিজে গান’ বাজিয়েছে, এবং মুসল[]মানদের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়েছে।
(আল ফিরদাউস)
তথ্যসূত্র: কমেন্ট বক্সে....
উমায়ের ইবনে ওহাব (রাঃ) ইসলাম গ্রহণের কাহিনী [আলী হাসান উসামা] [Zuba Al Hind]✓✓
বাংলাদেশে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট, পার্বত্যাঞ্চলে খ্রিস্টবাদ এবং ভারত-অ্যামেরিকা-চীন দ্বন্দ্ব (সম্পুর্ন নিউজ কমেন্ট বক্সে ⬇⬇⬇ )
(আল ফিরদাউস)
সোমালিয়া | সেক্যুলার তুর্কিয়ের (তুরস্ক) বিমান হামলায় ধ্বংস শহরের একমাত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
সম্পুর্ন নিউজ কমেন্ট বক্সে...⬇⬇⬇
হি[]ন্দু[]ত্ববাদী আগ্রাসনঃ গুজরাট ও দিল্লীতে মুস[]লিমদের উপর চল[]ছে বুলডোজার
গুজরাটের ক[]সাই ন[]রেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে মুস][লিম গণহ[]ত্যার দিকে আরও এক ধাপ এগিয়েছে হিন্দু[]ত্ববাদী ভারত। সম্প্রতি গুজরাট ও রাজধানী দিল্লীতে শুরু হয়েছে গণহারে মুস[]লিমদের ঘর-বাড়ি ধ্বংস করার অভিযান।
সম্পুর্ন নিউস কমেন্ট বক্সে.......⏬⏬
Important | জি[হা]দের প্রস্তুতি সিরিজ -২ | সা[ম]রিক প্রশিক্ষন গ্রহনের উপযুক্ত সময় | শাইখুল হাদিস মুফতি আবু ইম[]রান হাফিযাহুল্লাহ
আল হিক[]মাহ মিডিয়া
Al-Hik[]mah Media
পরিবেশিত
Presents
আপনাদের দোয়ায়
আল হিক[]মাহ মিডিয়ার ভাইদের স্মরণ রাখবেন!
আল কা[]য়েদা উপমহাদেশ
ইউপিতে মুসলিম কিশোরী ধ[র্ষি]ত; উগ্র হি[ন্দু]রা ব্যস্ত ভিডিও করায় [উসামা মাহমুদ]
ভারতের উত্তর প্রদেশে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের দ্বারা ধ[র্ষ]ণের শিকার হয়েছেন ১৩ বছরের এক মুস[]লিম কিশোরী। অসহায় সেই কিশোরীকে সাহায্য করার পরিবর্তে উপস্থিত উ[]গ্র হি[]ন্দু জনতা ব্যস্ত ছিল ভিডিও করায়।
গত ২৩ অক্টোবর রবিবার কনৌজের এক সরকারি অতিথিশালার সামনে রক্তা[]ক্ত অবস্থায় দেখতে পান স্থানীয়রা। ঐ কিশোরীর আর্তনাদ শুনেও আশপাশের বর্বর হি[ন্দু]রা তাকে সাহায্য করেনি। বরং বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল থেকে ছবি তুলে, ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপলোড করতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা যায়, অসহায় সেই কিশোরী বার বার হাত বাড়িয়ে দিলেও কেউ তাকে সাহায্য করেনি। তাকে উঠে দাঁড়াতে হাত বাড়িয়ে দেয়নি। পুলিশ আসা পর্যন্ত কেউ তাকে কোন সাহায্য করেনি।
এদিকে, ঘটনাস্থলের নিকটবর্তী এক সিসিটিভির ফুটেজ থেকে দেখা গেছে, ওই কিশোরীর হাতে ধরে এক ব্যক্তি হাঁটছে। তবে ওই ব্যক্তিকে এখনো শনাক্ত করতে পারেনি ইউপি পুলিশ।
✍️
Collected Al firdaws News
মুসলিম বি[দ্বে]ষীরা এক জোট হয়েছে,আর তাদের বিরুদ্ধে আমাদের পদক্ষেপ কোথায় ❓
বজরং দলে যোগ দিন: ভারত জুড়ে হিন্দু[]ত্ববাদী সন্ত্রা[]সীদের প্রচারণা
দীর্ঘদিন ধরেই সারা বিশ্বের সাধারণ হিন্দুদেরকে মুসলি[]মদের বিরু[]দ্ধে উগ্র[]বাদী চেতনায় উজ্জীবিত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে হিন্দু্[]ত্ববাদী সংগঠনগুলো। এই তালিকায় শীর্ষে রয়েছে আর[]এসএস সমর্থিত বজ[]রং দল।
এবার তারা কর্মী সংগ্রহে প্রকাশ্যে প্রচারণা শুরু করেছে। লক্ষ লক্ষ হি[]ন্দু যুবকদের উদ্দেশ্য করে এই প্রচারণা শুরু করেছে উগ্র[]বাদী সংগঠনটি। তারা ঘোষণা দিয়েছে শুধুমাত্র ১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী হিন্দুরাই সংগঠনটিতে যোগ দিতে পারবে।
‘Join RSS’ এর আদলে, গত ২০ অক্টোবর থেকে প্রচার শুরু করেছে ব[]জরং দল। তাদের লক্ষ্য, এক মাসে পুরো ভা[]রত জুড়ে তারা কমপক্ষে ১০ লাখ সদস্য সংগ্রহ করবে।
বিশ্ব হি[]ন্দু পরিষদের মহাসচিব উ[]গ্র মিলিন্দ পারন্দে দিল্লিতে প্রচারাভিযান শুরু করার সময় বলেছে, এই প্রচারণা দেশ-ধর্ম-সংস্কৃতি এর সুরক্ষা, সংরক্ষণ এবং প্রচারে সক্রিয় অবদান রাখতে সহায়তা করবে।
উগ্র পারন্দে আরো বলেছে, আগ্রহী যুবকরা বজরং এর যেকোনো অফিসে গিয়ে বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নাম লিখাতে পারবে। তারপরে সংগঠন থেকে আবেদনকারীদের সাথে যোগাযোগ করা হবে। আগ্রহীদের ক্ষমতা, দক্ষতা এবং তারা কতটা সময় দিতে পারবে তার উপর ভিত্তি করে তাদের জন্য সাংগঠনিক কাজ বরাদ্দ করা হবে।
বজরং দলের জাতীয় আহ্বায়ক হিন্দু[]ত্ববাদী নেতা নীরাজ দনেরিয়া বলে, “বজরং দলের নীতিবাক্য হলো ‘সেবা, সুরক্ষা এবং সংস্কার’।
বজরং দল কীসের সেবা, সুরক্ষা এবং সংস্কারের কথা বলে, তা তাদের সন্ত্রা[]সবাদী কার্যক্রম থেকেই স্পষ্ট। বজরং দল ভারতজুড়ে মুস[]লিমদের বি[]রুদ্ধে বি[]দ্বেষ ছড়ানো এবং মুসলি[]মদের উপর গণহ[]ত্যা চালানোর কাজে নেতৃত্ব দিয়ে চলেছে।
চলতি বছরের আগস্ট মাসে এক বজরং দল কর্মীর বক্তব্য ভাইরাল হয়। সে বলে, “যদি তোমরা ভারতে বসবাস করতে চাও, তবে বলতে হবে জয় শ্রী রাম। যখন মুসলিমদের জ[]বাই করা হবে, তবে তারা চিৎকার করে বলবে রাম রাম।”
গত জুলাইয়ে কর্ণাটকে ১৯ বছর বয়সী এক মু[]সলিম তরুণকে খু[]ন করেছিল বজরং দলের একদল সন্ত্রা[]সী হিন্দু। একই রাজ্যে হালাল মাংস বিক্রির ‘অপরাধে’ একজন মুসলিম ব্যবসায়ীর উপর হাম[]লা করেছিল বজরং দলের সদস্য। হিন্দুত্ববাদী বজরং দলের এমন অপরাধের তালিকা বহু দীর্ঘ।
হিন্দুত্ব[]বাদীরা ভারতে মুস[]লিম নিধন করে রাম রাজ্য প্রতিষ্ঠার জন্য উম্মুখ হয়ে আছে। মুসলিমদের উপর গণহত্যা চালাতে তারা দেশব্যাপী প্রস্তুতি নিচ্ছে। যুবক, যুবতীদেরদের অ[]স্ত্র প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।
বেসামরিক নাগরিকদেরকেও অ[]স্ত্র প্রশিক্ষণ দিয়ে মুস[]লিম হ[]ত্যার জন্য প্রস্তুত করছে।
✍️
Collected___Al Firdaws
মুসলিম উম্মাহ পুরো পৃথিবীতে জু লু মের শিকার, কিন্তু কেন ❓ 🎙️তালে[]বান কমা[]ন্ডার Bangla subtitle [Zuba Al Hind]
Please Help us Like & Follow ✓✓ [Zajakallah]
#ক্যালিগ্রাফি #টাইফোগ্রাফি
বাবা তার ছেলেকে বিদায় দিচ্ছে এই বলে যে বেটা শপথ কর, জিহা[]দের পথ কখনো ছাড়বেনা, অথচ উভয়ের কারোরই জানা নেই যে পরবর্তী সাক্ষাৎ কখন কোথায় হবেবা আর কখনো হবে কিনা তাও কারো জানা নেই, বলুনতো কে সেই মহান ব্যক্তি কে❓
যে এমন সময়েও নিজের সন্তানকে এমন ঈমানী দীপ্ত উপদেশ দিতে পারে❓
please Help us Like & Follow ✓✓ [Zajakallah]
Aay meray deen kay pas[]bano utho Urdu Zihadi Nashid [Bangla subtitle]
♦️♦️Urdu Lyrics♦️♦️
♦♦اے میرے دین کے پاسبانوں اٹھو♦♦
اس نظام بدی سے بغاوت کریں
وقت کا یہ تقاضا ہے شمشیر لے
اور باطل پرستوں کو غارت کریں
جہد پیہم کے خوگر بنیں اس طرح
خاک و خوں کے جہاں سے محبت کریے
ظالموں کو تباہی کا پیغام دیں
بیکسوں سے سلوک مروت کرے
دست باطل کے پھولوں کو ٹھکرائیں پھر
جادہء حق کے کانٹوں سے الفت کریں
اے میرے دین کے پاسبانوں اٹھو
اس نظام بدی سے بغاوت کریں
عدل و انصاف کچھ اس طرح سے مٹا
کانپ اُٹھی ارض حق ظلم عدوان سے
بھائی بھائی میں پید ہوئی دشمنی
اب لرزتا ہے انسان انسان سے
پھر شریعت کی خاطر گزر جائیں ہم
دولت و مال سے، جسم سے جان سے
جس سہولت پسندی نے مارا ہمیں
اُس سہولت پسندی پہ لعنت کریں
اے میرے دین کے پاسبانوں اٹھو
اس نظام بدی سے بغاوت کریں
موت سے پیار کرنے کی خاطر بڑھیں
آو کھیلیں تفنگ اور شمشیر سے
آدمیت جہاں میں ہو آزاد پھر
شیطنت کے ہر اک دام تزویر سے
ڈگمگائیں قدم پھر سے طاغوت کے
نوجوانان ملت کی تکبیر سے
اس طرح سے بڑھیں موت ڈرنے لگے
اہتمام ثبات و عزیمت کریے
اے میرے دین کے پاسبانوں اٹھو
اس نظام بدی سے بغاوت کریں
بستر نرم و نازک بھی دے بزدلی
دوستو اس پہ مرنا نہیں چاہیے
لاش کانٹوں پہ کوئی گھسیٹے گا یا
اس تصور سے ڈرنا نہیں چاہیے
کفر سے بڑھ کے ہلکی نہیں کوئی شے
کفر کا خوف کرنا نہیں چاہیے
آو غیرت کے جذبوں کو زندہ کریں
آو سب مل کے پاس حمیت کریں
اے میرے دین کے پاسبانوں اٹھو
اس نظام بدی سے بغاوت کریں
রেজাউল করিম আবরার ভাইয়ের জি[]হাদ নিয়ে মিথ্যাচার এর কিছু মুল্যায়ন। [Zuba Al Hind]
খিলা[]ফতের পতনের পর শুরু হলো এক অন্ধকার যুগ, হাতছাড়া হলো 'আল আ[ক]সা' আক্রান্ত হলো উ[ম্মা]হ, মু[]সলিম ভুমি গুলো চলে গেলো কা[ফি]র দের দখলে, চারিদিকে বয়ে দিল র[ক্তে]র সুনামি, মুসলি[]মদের ইতিহাসে ঘটে গেলো লা[]ঞ্ছনার এক করুন ইতিহাস,মুসলিম মেয়েদের ই[]জ্জত লু[]ন্ঠন করতে রীতিমতো প্রতিযোগিতায় নেমে পড়ে হা[]য়নার দল,এত জু[]লুম নির্যা[]তনের স্ট্রিম রোলার চলা সত্তেও কিছু যু[]বক দাঁড়িয়ে যায় আল্লাহর জন্য,হারানো খি[]লাফত ফিরিয়ে আনতে ফিতনার ধুম্রজাল ছিন্ন করে পাড়ি দেয় এক র[]ক্তের সাগর,জিবনের মায়া স্বজনদের মুহাব্বত না তাদের রুখতে পারে, না পৃথিবীর কঠোরতা তাদের দ[]মিয়ে দিতে পারে,
তারা ছুটে চলে স্বীয় র[]বের উদ্দেশ্যে, তাদের না কোন পরোয়া আছে সামনে থাকা অ[]পরাজেয় সু[]পার পাওয়ার শক্তির মু[]কাবেলায়, না কোনো পরোয়া আছে নিজেদের শক্তি আর সামর্থের, তাদের ঈমান তো কেবল আল্লাহর প্রতি,
অপর দিকে এই উ[]ম্মাহর বড় একটা অংশ ঘুমিয়ে পড়ে গাফেলতির চোরাবালিতে, তারা কা[]ফের ও মুনা[]ফিকদের জু[]লুম নি[]র্যাতনকে তাদের অধিকার হিসেবে মেনে নেয়, দুনিয়ার মায়া ও স্বজনদের মুহাব্বত তাদের জি[]হাদ থেকে বিমুখ করে দেয়, অন্ধকার ফিতনাময় মায়াজাল তাদের আবদ্ধ করে রাখে, তারা নিজেরা জি[]হাদ বিমুখ থেকেও ক্ষেন্ত হয়নি, বরং তারা জা[]তিকে বি[]ভ্রান্ত মিশনে নিজেদের শামিল করে নেয়, তারা অযৌক্তিক অজুহাত দেখিয়ে নিজেদের দুর্বলতা ও অক্ষমতা ঢেকে রাখে,
আজ যখন উ[]ম্মাহর যুবকেরা ফিতনার ধুম্রজাল ছিন্ন করে জি[]হাদে অংশগ্রহণ করছে, এবং জি[]হাদের ন[]ববী মান[]হাজ গ্রহন করছে, তখন আপনারা জাতিকে বিভ্রান্ত করতে উঠেপড়ে লেগেছেন। (ওয়াল্লাহি) আমরা সবাই আল্লাহর নিকট জবাবদিহি করবো।
অবশেষে দুয়া করি আল্লাহ তাআলা যেন আমাদের গাফেলতির ঘুম থেকে জেগে উঠে ন[]ববী মা[]নহাজের আদর্শ গ্রহন করার তৌফিক দান করেন। আমিন।
(আপনাদের নেক দুয়ায় অধমকে স্বরন রাখবেন)
[ফুল ভিডিও লিংক কমেন্ট বক্সে ]
কখনো কি ভেবে দেখেছি? কবরের জগত সম্পর্কে? [Zuba]
বরযাখে আমাদের সাথে কিরূপ আচরণ করা হবে তা আমরা কেউই জানিনা,জানার চেষ্টাও করি না, কারণ এ ব্যাপারে নফস আমাদের সব থেকে বেশি ধোকায় ফেলে রাখে, কবর হচ্ছে আখিরাতের ঘাঁটি সমুহের প্রথম ঘাটি, যে ব্যক্তি এই (কবর) প্রথম ঘাটি সহজভাবে পার করবে, তার জন্য সামনের ঘাটিগুলো পার করা আরো সহজ হবে, আর যার জন্য প্রথম ঘাটি কঠিন হবে তার জন্য পরের ঘাটিগুলো আরো কঠিন হবে।
এ ব্যাপারে হাদিসে এসেছে (উসমান (রাঃ) এর মুক্তদাস হানী থেকে বর্ণিতঃ)উসমান বিন আফফান (রাঃ) যখন কোন কবরের পাশে দাঁড়াতেন তখন এতো কাঁদতেন যে, তার দাড়ি ভিজে যেত। তাকে বলা হলো, আপনি জান্নাত-জাহান্নামের কথা স্মরণ করেন তখন তো এভাবে কান্নাকাটি করেন না ,অথচ কবর দেখলেই কাঁদেন! তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ নিশ্চয় কবর হলো আখেরাতের মনযিলসমূহের মধ্যকার সর্বপ্রথম মনযিল। কেউ যদি এখান থেকে রেহাই পায়, তবে তার জন্য পরবর্তী মনযিল গুলো কবরের চেয়েও সহজতর হবে। আর সে যদি এখান থেকে রেহাই না পায়, তবে তার জন্য পরবর্তী মনযিলগুলো আরো ভয়াভহ হবে। রাবী বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ আমি কখনও এমন কোন দৃশ্য অবলোকন করিনি যার তুলনায় কবর অধিক ভয়ংকর নয়।[৩৫৯৯]
আমাদের আমল অনুযায়ী আমাদের সাথে আচরণ করা হবে, পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তা'আলা বলেন, "নিশ্চয় যারা ঈমান আনে ও নেক আমল করে এবং সালাত কায়েম করে, আর যাকাত প্রদান করে, তাদের জন্য রয়েছে তাদের রবের নিকট প্রতিদান। আর তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা চিন্তিতও হবে না। (২৭৭:২)
আল্লাহ তাআলা আরো বলেন "আর যারা ঈমান এনেছে এবং নেক আমল করেছে, তারা জান্নাতের অধিবাসী। তারা সেখানে হবে স্থায়ী।(৮২:২)
আল্লাহ তাআলা যেন আমাদের জন্য কবরের মনজিল ও অন্যান্য ধাপগুলো সহজ করে দেন। এবং আমাদের মুসলমানের মৃত্যু (শাহাদাত) নসিব করেন। আমীন ইয়া রববাশ্শুহাদা.....
#ওসিয়াতনামা
একটি ভুলে যাওয়া সুন্নাহ্ !!!
মুজা*হিদগণ সাধারণত পূর্ব থেকেই ওসিয়তনামা লিখে প্রস্তুত রাখেন। কারণ মহানবী (সঃ) নিরাপত্তাকালীন (যেখানে মৃত্যুর ঝুঁকি তুলনামূলক কম) অবস্থাতেও এই তাগিদ করেছেন___
ما حق امرء مسلم له شيء يريد ان يوصي فيه يبيت ليلتين الا و وصيته مكتوبة عنده (صحي مسلم)
অর্থ__যে মুসলমানের নিকট এমন কোন বিষয় রয়েছে যে সম্পর্কে সে ওসিয়ত করতে চায় (যেমন তার দায়িত্বে কারো আমানত ঋণ বা অন্য কোন হক রয়েছে) তার জন্য দুটি রাত ও এমতাবস্থায় অতিবাহিত করার অধিকার নেই যে তার ওসিয়তনামা তার নিকট লিখিত নেই। (সহীহ মুসলিম)
বলাবাহুল্য যে____ জি+হাদ চলাকালীন অবস্থায় মৃত্যু যেখানে সর্বদা সম্মুখে উপস্থিত থাকে এই হুকুম পালন করা আরও অধিক জরুরি হয়ে পড়ে, যেন তার জিম্মায় কারো হক থেকে থাকলে নির্ভরযোগ্য কোন ব্যক্তিকে তা পরিশোধ করার জন্য ওসিহত করে যায়।
কারণ শহীদের অন্যান্য গুনাহ মাফ করা হলেও কারো হক তার দায়িত্বে থেকে থাকলে তা পরিশোধ না করা পর্যন্ত মাফ করা হয় না। তবে যদি হকদার নিজেই মাফ করে দেয় সে তো ভিন্ন কথা।
এ প্রসঙ্গে ইমামুল মুজাহিদীন রসূলূল্লাহ্ (সঃ) ইরশাদ করেছেন___
يغفر للشهيد كل ذنب الا الدين (صحي مسلم شريف)
অর্থ_ঋণ বাদে শহীদের সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করা হয় ।
(মুসলিম শরীফ)
(আফগান জিহা_দের অজানা কাহিনী_2)
জানবাজ মুজা+হিদ
মুফতিয়ে আজম মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রফি ওসমানী (রঃ)
মুহতামিম, জামি'আ দারুল উলুম করাচী, পাকিস্তান।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Website
Address
Bucharest
2345
Bucharest
Timp de trei luni, vei afla cm poți să obții vizibilitate și trafic de calitate pe Internet și
Sr. Carol Davila Nr 21A, Et. 4, Ap. 27
Bucharest, 050595
We turn empty spaces into real entities. 🙌 Making waves everywhere we go 🌊
Bucharest
Meteo.ro ofera informatii actualizate la fiecare 15 minute despre starea vremii din Romania, Republi
Bucharest
👋 Bine ai venit în comunitatea Lux Pedia! Crede-ne, vei găsi răspunsul multor întrebări! ?
Bucharest
Ne propunem să vă ținem la curent cu cele mai recente informații dintr-o gamă largă de domenii.