Md_Rabbi_Hoen

Md_Rabbi_hossen//magurar porimoni jatir crash //piz follow me please //for you potos//my life my style //

হাসতে নিজে শিখে কারন কাঁদতে তো দুনিয়া শিখে দিবে,,,,, 😎
#মাগুরার_পোলা

★★৷৷৷৷৷ আজগে এই ইচট্টোরী টা আমার নিজোর।।।।।★★

আমি রাব্বি : গরিব পরিবারের একমাএ ছেলে এক মাএ বলা ঠিক হবে না কারন আমার একটা ছোট বোন আছে আমি পরিবারের বড় ছেলে আমার আব্বুর ছেলে একটাই সেটা আমি আমার গল্পোটা শুরু 6 বছর থেকে সবাই মন দিয়ে শুনবেন
আমার বয়স তখন ছয় বছর আমি একটু একটু সব বুঝি তখন আমি ছিলাম খুব দূর্ত দূরত্ব সারাটা দিন ঝগড়া লেগেই থাকতো আমাদের বাড়ি শুধু আমার জন্য য়েখানে য়ে অকাজ গুলো হবে সবাটাতেই আমি আছি আব্বু তো কাজের জন্য সকাল ৮ কিনবা ৯ টাই বাড়ি থেকে বেরই য়েতো য়তো ঝামেলা আম্মু সব সময় আম্মু কান্না করতো বলতো আল্লাহ এমন ছেলে কেন দিলে আমাই সব সময় ওর জন্য সবার কাছে আমার খারাপ কথা শুনতে হয়,,,,, নালীস প্রীতি দিনই থাকতো মাঝে মাঝে আমি নিজের দষে মার ওওও খেয়ে আসতাম মানুষের হাতে কান্নাতে কান্নাতে বাড়ি এসে আম্মুকে বলতাম আম্মু আমারে কাকু মারছে আম্মু সব শুনোও বিচার করতো না নিজেই কান্না করতো কারন আম্মু জানতো য়ে আসলে দোষ আমার তাই আর কিছু বলতো না উল্টে আমাকেই আবার মারতো আর বলতো তকে না বলছি বাড়ি থেকে বেরোবিনা আমি তুই কেন ওদের কাছে য়াস আর মারামারি করিস তকে মারছে ঠিকিই করছে আমি বিচার করতে পারবো না এভাবে চলছিলো দিন হটাৎ করে একদিন আম্মু আমাকে স্কুলে ভর্তি করতে নিয়ে গেলো আমার গ্রামের প্রায়মারিতে কিন্তু আমাদের ওই স্কুলের হেড স্যার বললো না তোমার ছেলে তো আনেক ছোট ওকে স্কুলে নিয়া য়াবে না,,,,, ওওও আরেকটা কথা আসলে সব পোলাপান কিন্তু পাচ বছর থেকেই শিশু শ্রেনিতে পড়তে কিন্তু আমাকে শিশুশ্রেনিতে নিয়া হলো না কারন বয়স পাচ বছর হলো আমি ছিলাম সাইজে আনেক ছোট তাই নিতো না কোন স্কুলে জাই হক আম্মু হেড স্যারের কথা শুনে উসাদ মনে ফিরে এলো কেটে গেলো আরেক মাস আমার দুষ্টি আরো বেড়ে য়াচ্ছে দিন দিন আম্মু আবার বাদ্ধো হয়ে আমাকে নিয়ে হেড স্যারের কাছে নিয়ে গেলো আনেক মিনোতি করলে আমার ভিষয় সব খুলে বললো তখন স্যার বললো আচ্ছা ঠিক আছে ওকে কাল থেকে স্কুলে পাঠাই দিয়েন দুটো বই দিবানে ওইটা পড়বেনে আর স্কুলে য়াওয়া আসা করবেনে তার পর সামনের বছর ওকে ভর্তি করে নিবো বুঝচেন তখন আমি য়েন হাজার টাকার খুশি কিন্তু আমার খুব রাগ হচ্ছিলো কারন এখন থেকে স্কুলে আসতে হবে আর খেলাদুলা করতে পারবো না খুব মন কারাপ হচ্ছিলো তার আর কি পরের দিন থেকে শুরু হলো আমার স্কুলে য়াওয়া এভাবে গেলো একমাস ঠিকঠাক তার পর শুরু হলো স্কুলের জ্বালা জ্বালাটা কার নিশ্চয় বুঝতে পারছেন হ্যা ঠিকিই ধরছেন আম্মুর আবার জ্বালা শুরু কারন প্রতিদিন টাকা না দিলে স্কুলে য়েতাম না কান্না করতাম পলাইতাম আম্মু আব্বুর ৎেকে নিয়ে প্রতিদিন দিতো আমাকে দুই টাকা করে কারন আম্মুর তো দিতেই হবে আমি স্কুলপ য়াওয়া তে আম্মুর একটু কম ঝগরা করতে হয়,,, এভাবে য়ায় আরেক মাস তার পর শুরু হলো আরেক টা সমস্যা আমার সত্যি বলছি ভাই আমার প্রতিদিন কলম হারাই য়েতো খাতা হারাই য়েতো আর আম্মু কলম কথা কিনার টাকা দিতে দিতে ফকির হয়ে য়াচ্ছিলো য়াই হক তবুও দিতো,,,,কিন্তু কলম হারানোর জন্য আনেক মার খাইছি আব্বির হাতে আম্মুর হাতে,,, এভাবে চলতে চলতে এক সময় দুটো পরিখা শেষ করে আসলো ফাইনাল পরিখার সময় দিলাম পরিখা পরিখা শেষ স্কুল বন্ধ,,,,,, কিছুদিন পর রেজল্টাট দিলো,,, রেজালল্ট দেখে তো সবাই অবাক কারন আমি তিনটে সাবজেট এ পাস করছি তাও খুব ভালো ভাবে তখন আম্মুকে হেড স্যার স্কুলে ডাকলো আম্মু গেলো স্যার বললো আপনার ছেলে তো 1 এ খুব ভালো রেজাল্ট করছে তো ওকে কি 2 তে উঠাই দিবো নাকি 1রাখবো আম্মু বললো স্যার আপনার য়া ভালো মনে হয় তাই করেন এই কথা বলে আম্মু চলপ আসলো স্যার আমাকে 2 তে ভর্তি করে নিলো 2 ভাবেই পড়লাম 5 পর্যন্ত 5 এ পরিখাই আমার পয়েন্ট হলো 2 পয়েন্টভর্তি হলাম মাদ্রাসাতে কারন আমার আম্মু ইচ্ছা ছিলো তার একটা ছেলে হলে মাদ্রাসাতে ভর্তি করবে এটা ছিলো দাখিল মাদ্রাসা এখানে বাংলা ওও আরবি দুইটাই পড়তো ওখানেও পড়া শুরু হলো জানুয়ারি থেকে এদিক আমার কাকাতো ভাই এবং পাড়ার আ্আর সব সাসতোভাইরা য়ারা আমার সাথে এক সাথে 6 এ উঠছে তারা সবাই হাই স্কুলে ভর্তি হলো একমাস ঠিক মতো স্কুলে গেলাম পরে আর একা একা মাদ্রাসাতে য়েতে ইচ্ছা করে না তখন আর কি করবো বাড়ি থেকে বেগ নিয়ে স্কুলে য়াওয়ার নাম করক বেরোতাম আর মাঠের ভিতর গিয়ে পলাই থাকতাম য়েতাম না মাদ্রাসাতে ছুটির সময় আবার বাড়ি চলে আসতাম আর য়দিও মাদ্রাসাতে য়েদিন য়েতাম 2 সময় স্কুল থেকে পলাই চলে আসতাম,,,, এভাবে পিরাই চার পাচ মাস চলছিলো এক সময় এটা জানতে পেরে গেলো বাড়ি থেকে য়ে আমি স্কুল পাকি দিয় তখন আব্বু সাথে করে নিয়ে দিয়ে আসতো প্রতিদিন মাঝে মাঝে আম্মু ওওও দিয়ে আসতো এভাবে এক সময় আবার ফাইনাল পরিখা এলে 6 এর পরিখা দিলাম 14 সাবজেক্ট 2 সাবজেক্ট এ ফেল করলাম আম্মু আব্বু তো খুব বকা দিলে বাড়ি ৎেকে তার পর আমি ধরলাম আরেক বাইনা বাইনা টা হলো আমি আর মাদ্রাসাতে পড়বো না কাকাতো ভাইদের সাথে আমি হাই স্কুলে য়াবো আমাকে হাই সকুলে ভর্তি করে দাও আর য়দি না করো তাহলে আমি কিন্তু মদ্রাসাতে না গিয়ে পালাই থাকবো এখন আর কি কারার আব্বু আম্মু বাদ্য হয়ে হাই স্কুলে ভর্তি করে দিলোহাই স্কুলে ভর্তি হলাম 7 এ তার পর য়েতে শুরু করলাম স্কুলে ভাইদের সাথে ভালো মাজা হতো সবাই মিলে স্কুলে য়েতে পড়াশোনা শুরু হলো ভালো মতো দেখতে দেখতে 7 শেষ করে উঠলাম 8 এ 8 এ উঠতে আবার পড়ালেখাই ডির্সাব কারন 8 এ পড়ি মানে বুঝতেচেন তখন আমি ভালোবড় হয়ে গেছে আর বাচ্চা নেই ভাইদের সাথে মিসি সব সময় আর আনেক বন্ধু আছে স্কুলে সবার সাথে মিসে হয়ে গেলাম খারাপ,,, মানে সেই আগের মতো আবার স্কুল পাকি দিয়ে স্কুলে পাকি দিয়ে চলে য়েতাম ঘুরতে য়েখানে সেখানে,,, সকালে য়খন স্কুলে য়ে স্কুল বেগে করে আরেক সেট কাপর নিয়ে য়েতাম বাজারে গিয়ে স্কুল ড্রেস খুলে পড়ে নিতাম সেই কাপড় কারন স্কুল ড্রেস পড়ে বাজারে কিংবা আন্য কোথাই আড্ডা দিলে স্যারেরা এবং মুরোবিরা বগাদিতো তাই আমারা সবাই মিলে বুদ্ধি করে এই কাজটা করতাম সাইকেল চালাই চলে য়েতাম আম বাগান নদীর পাড়ে আরে আনেক আনেক জায়গা আসলে আমার য়েতে ভালো লাগতো না কিন্তু কি আর করার বন্ধুদের চাপে তার পর আমার পাড়ার দুটো ভাই পড়তো তাদের চাপে য়েতাম কিচুদিন য়াওয়ার পর ভালো তখন থেকে ওর সাথে বেড়াতাম এক সাথে দুইজন ৮ পরিখা দিলাম আবার ওওও ছিলো নিও আর আমি কেজুয়াল,ওওও ছয় সাবজেক্ট পরিকা দিলে আর আমি আমার ফেল করা তিন সাবজেক্ট পরিকাই এবার পাস করলাম উঠলাম 9 তখন আবার বায়না ধরলাম মেবাইল কিনে দিতে হবে তাও আবার চাস মেবাইল আব্বু ওওও বায়না টা রাখলো কিনে দিলে মেবাইল প্রথম এক মাস মোবাইল এমনি চলাইতাম হটাৎ একদিন মনে হলো সবাই টিকটক করে ভাইরাল হয় আমি ওওজ করবো আর আমার বন্ধু সোহান দের বাড়ির ওকানে ছিলো ইমরান ভাই ওনও আমাদের সিনিয়ার কিন্তি তবুও ওনি আমাদের সাথে বন্ধুর মতো চলতে ইমরান ভাইয়া আবার নাচ গান আনেক পছন্দ করে ওনি গান শিখতেন ওনাকে য়িনি গান শিকাতো তার ছেলে নাম সৌমিক ওওও ইইটুব এবং লাইকি ভিডিও এগিলো করতো সাথে ইমরান ভাইয়াওও করতো তো ইমরান ভাইয়া আমার নাচ দেখে আমাকে বললো রাব্বি তোমার তো ফোন আছে তুমি আমাদের সাথে ভিডিও করো আমার সাবাই মিলে ভিডিও বানাইলে ভাইরাল হবো এই একাই কথা আমাকে সৌমিক ওওও বললো আর সোহান ওওও বললো তখন আমি ইচ্ছুক ছিলাম শুরু হলো আমার লাইকি ভিডিও বানানো আসলে আমার ফনের ক্যামেরা ভালো ছিলো না তো তাই ভিডিওর কলেটি ভালো হতো না কিন্তু আমার একর্ফেশন ভালো ছিলো আনেক ভিডিও করলাম লাইকি আইডিতে কিন্তু ভাইরাল হয় আমি কিন্তু এর মধ্যো পড়ালেমা করতেছি 9 পড়ালেখার পাশাপাশি এগুলো করতেছি আর,,, তো য়াই হক পড়ে ইউটুব চেনেল খুললাম ইউটুব ভিডিও বানাইলাম কিন্তু কিছুই ভাইরাল হয় নেটে ভাইরাল নাহলো গ্রামে ভাইরাল হয়ে গেলাম সবাই আব্বুর কাছে নালিস করে বাজার থেকে য়ে তোমার ছেলে মেয়ে সাজে কেন আব্বু তো বাড়ি এসেই মার শুরু করে দিতো মোবাইল কেড়ে নিতো কিন্তু সব সময় আমাকে ছাপট করতো আমি য়া করতাম আম্মু তাতেই ছাপট করতো আব্বু বলতো ওওও বজেনা ছোট মানুষ তুমি ওর ফোন দিয়ে দাও ওও আর এসাব করবেন না কিন্তু তো ভিডিও কারার নেশাই পড়ে গিছি আমি চুরি চুরি করে ভিডিও করতাম আব্বু য়খন বাড়ি না থাকতো তখনি ভিডিও করতাম এভাবে কিছু দিন পাড়ার সবাই আমাকে খারাপ কথা বলতো সবাই বলতো আমি নাকি হিজলা আমার মাঝে মাঝে মরে য়েতে মন চাইতো কিন্তু আমি নিজেকে নিজেই কনট্রোল করতাম কারন আমি তো জানি আমি কি হিজলা নাকি মেয়ে নাকি পরুষ তো এভাবে আমি কারো কথাই পাত্তা দিতাম না ভিডিও করতেই থাকতাম আম্মু তো সব সময় পাশে থাকতো আর আমার বোনটাও আমাকে কুব ছাপট করতো আমি এগিয়ে য়েতে থাকলাম এই সব ভিডিও করার নেশাই পড়ালেকা আবার লাটে উঠলো 9 ফেল করলাম কিন

🇦🇷🇦🇷🇦🇷🇦🇷🇦🇷🇦🇷🇦🇷🇦🇷