Riajul Hoque

★তোমরা সিজদায় বেশি- বেশি দোয়া করো। কেনোনা সিজদা হচ্ছে দোয়া। কবুলের উপযুক্ত সময়।
( মুসলিম হাদিস : ৮৭০)

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘‘তোমরা মৃতদেরকে দাফন করা বাদ দিয়ে দেবে, এ ভয় না থাকলে আমি আল্লাহর কাছে দু‘আ করতাম, যেন তিনি তোমাদেরকে কবরের কিছু আজাব শুনিয়ে দেন।’’
[ইমাম মুসলিম, আস-সহিহ: ৭১০৬]
সংগৃহীত

হে আমার রব!
আমাকে মাফ করে দাও! আমার তাওবা কবুল করো! নিশ্চয়ই তুমি তাওবা-কবুলকারী ও পরম দয়ালু।"

[আবু দাউদঃ ১৫১৬]

#চুপ থাকাটা একটি ইবাদত
- হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)!

নীতিবান হও ওমরের মতো ।
লজ্জাশীল হও ওসমানের মতো ।
বন্ধু হও আবু বকরের মতো
বীর হও আলীর মতো ।
আর জীবন গড় রাসূল (সাঃ) এর মতো ।

যে চক্ষু আল্লাহর ভয়ে
কাঁদে, সে চক্ষুকে
জাহান্নামের আগুন
স্পর্শ করবেনা ।
তিরমিযী- ১৬৩৯

#রাসূল (সাঃ) বলেছেন,
মুসলিম যে গাছ লাগায়
তা থেকে কোন মানুষ, কোন জন্ত এবং
কোন পাখী যা কিছু খায়, তবে তা তার
জন্য সাদকাহ হয়ে যায় ।
(বুখারী- ২৩২০)

#নামাজ সব সমস্যার সমধান।
নামাজ সব রোগের প্রধান ওষুধ।
নামাজ নিজে পড়ুন।।
অন্যকে পড়ার জন্য তাগিদ দিন।
নামাজই আপনার আসল ইনকাম।
নামাজ বেহেস্তের চাবি।

#আল্লাহ তওবাকারীদের কে ভালবাসেন
এবং যারা পবিত্র থাকে তাদেরও ভালবাসেন।

__(সূরা বাকারা)

#যখন তুমি দেখবে, নামাজের মধ্যে তোমার অন্তর উপস্থিত থাকছে না, তখন বুঝে নেবে, এটা ইমানের দূর্বলতার কারণ। কঠোর পরিশ্রম করো নিজের ঈমানকে মজবুত করার জন্য। -[ইমাম ইবনু কুদামাহ আল মাকদিসি (রহ.)]

#সেই ব্যক্তিই অভিশপ্ত যে মরে যায় অথচ তার খারাপ কাজগুলো পৃথিবীতে রয়ে যায়। — [আবু বকর (রাদিয়াল্লাহু আনহু)]

#দোয়া করতেই থাকুন একদিন না একদিন আল্লাহ আপনাকে সফলতা উপহার দিবেন ! ইনশাআল্লাহ !

রাসুল (সা.) একবার আনসারি কিছু সাহাবিকে বলেন, ‘আর যে ব্যক্তি ধৈর্য ধারণ করতে চায় আল্লাহ তাকে ধৈর্যশীলই রাখেন। আর যে অমুখাপেক্ষী হতে চায়, আল্লাহ তাকে অভাবমুক্ত রাখেন। ধৈর্যের চেয়ে বেশি প্রশস্ত ও কল্যাণকর কিছু কখনো তোমাদের দান করা হবে না। (বুখারি, হাদিস : ৬৪৭০)
#হাদিস

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন
নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা তোমাদের দেহ এবং তোমাদের আকৃতি দেখেন না, বরং তিনি তোমাদের অন্তর ও আমল দেখেন

(সহীহ-মুসলিম-৬৭০৭)

জীবনে যদি ঝুঁকি না নেন,
কখনো কোন কিছুই পরিবর্তন হবেনা,
মানুষ সব কিছুই পারে,
তার জন্য প্রয়োজন ধৈর্য।

৩ কাজের ৩ পুরস্কার! অশ্লীলতার জন্য মহামারী। ওজনে কারচুপির জন্য দুর্ভিক্ষ। যাকাত না দেয়ার জন্য অনাবৃষ্টি।
__ ইবনে মাজাহ-৪০১৯

রাসূল ﷺ আমাদের নেতা.! 💜

হে আমার রব আমাদের সকলকে পাচঁ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সাথে পড়ার তৌফিক দান #😢🤲🤲🤲
#ইসলামের কথা

❤️*আস-সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি, ওয়া বার-কাতুহ্।*❤️
🌹 ঈদ মোবারক ইয়া হাবিবি 🌹

আল্লাহ আমার জীবনে যা ভালো হয় তুমি তাই কর 🤲

আলহামদুলিল্লাহ পবিত্র আল-কুরআন এতটাই অর্থপূর্ন যে শুধু মাত্র |

❤️"কুল্লু নাফসিন যাইকাতুল মাউত"❤️

এই লাইনটার সঠিক জ্ঞান অর্জন আমাদের জীবন বদলে দিতে পারে।আমরা মুসলিমজাতি এত সুন্দর ধর্ম এত সুন্দর গ্রন্থ পয়েও আজ ইসলাম থেকে দূরে 😭😭

“এদেশের মানুষের ধর্মীয় আবেগ বেশি,
কিন্তু ধর্মীয় জ্ঞান কম। ইসলাম হচ্ছে
আনুগত্যের নাম, আবেগের নাম নয়।”

-ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিঃ

হাদীস শরীফে এসেছেঃ যে ব্যক্তি নামাযের ব্যাপারে অবহেলা প্রদর্শন করে। আল্লাহ তায়া’লা তাকে চৌদ্দ প্রকার শাস্তি প্রদান করেন।
পাঁচ প্রকার শাস্তি দুনিয়াতে -৫
তিন প্রকার মৃত্যুর সময়ে -৩
তিন প্রকার শাস্তি কবরে -৩
তিন প্রকার কিয়ামতের দিন -৩
মোট ১৪ প্রকার শাস্তি

দুনিয়ায় পাঁচ প্রকার শাস্তিঃ
১. তার জীবন ও জীবিকার বরকত কেড়ে নেয়া হবে।
২. তার চেহারা হতে নেক্কার লোকদের নূর মুছে ফেলা হবে।
৩. সে যেকোন নেক আমল করুক আল্লাহ তায়া’লা তাতে কোন ছওয়াব দান করেন না।
৪. তার কোন দো’য়াই কবুল হয়না।
৫. নেককারদের দো’য়ায় তার কোন অংশ থাকে না। অর্থাৎ উক্ত দো’য়ার বরকত হতে বঞ্চিত থাকে।

মৃত্যু কালিন তিন প্রকার শাস্তিঃ
১. অপমানিত ও লাঞ্ছিত অবস্থায় তার মৃত্যু হবে।
২. ক্ষুধার্ত অবস্থায় মৃত্যু বরন করবে।
৩. চরম তৃষ্ণার্ত অবস্থায় সে মৃত্যুবরণ করে। যদি সমস্ত পৃথিবীর সাগরের পানিও তাকে পান করান হয়, তবুও তার তৃষ্ণা নিবৃত্ত হবেনা।

কবরের তিন প্রকার শাস্তিঃ
১. তার কবর এত সংকীর্ণ করা হবে যে, তার এক পাঁজরের হাড় অন্য পাঁজরের মধ্যে ঢুকে যায়।
২. তার কবরে আগুন জ্বালানো হয়, সে উহার শিখার উপর দিনরাত উলট-পালট অবস্থায় দগ্ধ হতে থাকে।
৩. তার কবরে একটি ভয়ংকর বিষধর অজগর নিয়োগ করা হবে। যার চোখ দু’টি আগুনের এবং নখরগুলি লোহার তৈরী হবে। অজগরটি বজ্রের ন্যায় আওয়াজ দিবে এবং মৃত ব্যক্তিকে চব্বিশ ঘন্টা রাতদিন কিয়ামত পর্যন্ত দংশন করতে থাকবে।

কিয়ামতের তিন প্রকার শাস্তিঃ
১. অত্যন্ত কড়াকড়ি ভাবে বে নামাযীর হিসাব নেয়া হবে।
২. তার উপর আল্লাহর কহরের শাস্তি হবে।
৩. অত্যন্ত অপমানের সাথে তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।

অপর এক বর্ণনায় এসেছেঃ
কিয়ামতের দিন বে-নামাযীর কপালে তিনটি লাইন লিখা অবস্থায় উঠবে।
“হে আল্লাহর হক বিনষ্ট কারী। হে আল্লাহর গজবের পাত্র। দুনিয়াতে তুমি যেভাবে আল্লাহর হক নষ্ট করেছ, সে রূপ আজ তুমি আল্লাহর রহমত হতে বঞ্চিত”। [জাওয়াজেরে ইবনে হাজর মককী]

রাসূল (সা.) বলেছেনঃ
▫️বান্দা তার রবের সবচেয়ে নিকটবর্তী থাকে সেজদার সময়। সুতরাং তখন তোমরা বেশি বেশি
দোয়া করো।

______মুসলিম-(৪৮২)

রাসূল ﷺ বলেছেন;
যে ব্যক্তি ক্ষমা করে, আল্লাহ্‌ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। [ সুবহানাল্লাহ ]

[সহীহ মুসলিমঃ ৬৪৮৬]