Mohin khan Official

সুরু হলো ফেব্রুয়ারী নেকামি'র মাস একটা গার্লফ্রেন্ড যদি থাকতো কতইনা নেকামু করতাম, কারন এই মাস টাই নেকামি র মাস 🙂 ভালোবাসার সিম্বল 👇

এদের নির্বাচন নিয়ে কোন টেনশন নাই 🤣
নির্বাচনের মাঝে আরেকি নির্বাচন হচ্চে 🥹

শুভ যদি রাজুউক থেকে ১০ কাঠার প্লট পায়৷ এ লোক পাওয়ার কথা ২০ কাঠা৷ কারণ শুভর থেকে এ লোকের অভিনয় বেশি সুন্দর হইছে৷🥹

জীবনে কোনদিন এতটা বুরিং মুভি দেখছি কিনা মনে নাই, প্রশান্ত নীল হতাশ করেছে,

সিনেমার গল্পের কোন আগামাথা নাই, মনে হলো যেনো যা মাথায় আসছে তাই করে ফেলছে কোন চিন্তা ভাবনা করে নাই, আর পুরো মুভিতে শুধু BGM এর অপব্যবহার করা হইছে মানে যাতা, ১০/২ ⭐

একদম খাটি মধু লাগলে অর্ডার করুন 🥹

গার্লফ্রেন্ড নাই জীবনে যে পাশে নিয়া ছবি তুলবো তাই অন্য বেডিগো পিছে রাইখা সখ পুরন করলাম🥹

মুভিটি প্রথম হাফ /অসাধারণ ফুটিয়ে তুলছে কিন্তু দিতিয় হাফ মোটামুটি, তবে লাষ্ট ডাইলোগ গুলো ছিলো সেই ❤️❤️

খাতায় লেখে রাখেন এটাই হবে 🙃

পোস্ট এর সাথে উল্লেখ না করলে কিভাবে বুঝবো

"আলহামদুলিল্লাহ" এইচএসসি রেজাল্টের নাকি

আওয়ামিলীগের নমিনেশনের :/

©️

আপনারা খেয়াল করছেন কী না জানি না, গতকাল ম্যাচ শেষে ধারাভাষ্যকার প্যাট কামিন্সকে একটা প্রশ্ন করেছিল, ‘একজন বিশ্বকাপ জয়ী দলের ক্যাপ্টেন হিসেবে আপনি ব্যাক্তিগত ভাবে সবার আগে কাকে কৃতজ্ঞতা জানাবেন?’

প্যাট কামিন্স প্রশ্নটি এড়িয়ে যান। ধারাভাষ্যকার আবার জানতে চান, ‘কৃতজ্ঞতা কী আপনারা মা-বাবাকে জানাবেন?’
এবারও প্যাট কোনো উত্তর না দিয়ে মুচকি হাসছিলেন। একটু লজ্জিত হয়ে কিছু বলতে যেয়েও তাৎক্ষণিক নিজেকে গুটিয়ে ফেললেন।

ধারাভাষ্যকার এবার হেসে হেসে বললেন, ‘আচ্ছা লজ্জা পেতে হবে না। সেই মানুষটা কী আপনার গার্লফ্রেন্ড? ’

প্যাট কামিন্স এবার মুখ খুললেন। বললেন, ‘আমি এ প্রশ্নের উত্তরটা এখানে দিতে চাচ্ছি না। এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা প্রশ্ন। এবং এর উত্তর সবার জানা জরুরি। আমি এ প্রশ্নটির উত্তর বিখ্যাত কোনো পত্রিকার সাক্ষাৎকারে দিবো।’

ধারাভাষ্যকার এবার অভয় দিয়ে বললেন, ‘চিন্তা নেই প্যাট। আপনার প্রত্যেকটা কথা আগামীকাল পৃথিবীর সব বিখ্যাত পত্রিকায় ছাপা হবে। সেই নিশ্চয়তা আমি দিচ্ছি।’

তারপর কামিন্স ইমোশনাল হয়ে বলতে লাগলেন, ‘আসলে আমাদের বিশ্বকাপ জয়ের পিছনে যদি ব্যক্তিগত ভাবে আমি কাউকে কৃতজ্ঞতা জানাই সেটা হবে বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে। কারণ উনারা যদি তাড়াহুড়ো না করতেন, তাহলে দেশটার বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের নমিনেশন নেওয়ার জন্য তাড়া থাকতো না। উনি ঠান্ডা মাথায় ক্যাপ্টেন্সি করতেন। আর এই মাল যদি একবার ঠান্ডা মাথায় ক্যাপ্টেন্সি শুরু করতো আমার বাপেরও শক্তি ছিলো না এই বিশ্বকাপ ভারত থেকে নিয়ে যাওয়া।’

[ গতকাল দেওয়া সাক্ষাতকারের কিঞ্চিৎ অংশ ইংরেজি থেকে আগামাথা না বুঝেই অনুবাদ করেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন । অনুবাদে ভুল হলে উনি ক্ষমাপ্রার্থী ]©️