Tanzila Imran UK
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Tanzila Imran UK, Video Creator, Kosti.
চেষ্টা করেও থাকা গেল না কানাডায়! বিদায় কানাডা।
আমার পরিচিত একজন মেয়ে তার নাম হলো অদিতি। সে একজন ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট। দুই বছরের ডিপ্লোমা শেষ করে চাকরি করে। সে তিন বছরের ওয়ার্ক পারমিটে আছে। এমনকি অদিতি এক বছর কাজ করার পর PR ( Permanent Resident) এর জন্যও ফাইল সাবমিট করেছে। তার দুই বছর ওয়ার্ক পারমিট ডান। আছে হাতে আর একবছরের ওয়ার্ক পারমিট। অপেক্ষা কীভাবে কী হয় সেই ভরসায়।
তার বোন এসেছিল কানাডায় তারও কয়েক বছর আগে স্টুডেন্ট ভিসায়। তার নাম হলো প্রিয়া। প্রিয়া যখন ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তি হয়েছিল টরন্টোর একটা কলেজে সেটা ছিল এক বছর মেয়াদি কোর্স। যে এজেন্সি তাকে ভিসা প্রসেসিংয়ে সাহায্য করেছিল সে এজেন্সি তাকে এক বছরের কোর্সে ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দিয়েছিল ও নানা পরামর্শ দিয়েছিল। বলেছিল পরে আরেক বছরের কোর্স করলে তুমি তিন বছরের ওয়ার্ক পারমিট পাবে ইত্যাদি। এভাবে ঐ এজেন্সি তাকে এক বছর মেয়াদি কোর্সে ভিসা পাইয়ে কানাডায় আসতে সাহায্য করে।
প্রিয়া তার এক বছরের কোর্স শেষ করে ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করে। এখানে একটুখানি বলে নিচ্ছি। যারা এক বছরের ডিপ্লোমা কোর্স করবে তারা এক বছরের ওয়ার্ক পারমিট পাবে। দুই বা তার অধিক বছরের কোর্সের জন্য ওয়ার্ক পারমিট হবে তিন বছরের।
তবে এক বছরের ওয়ার্ক পারমিটে PR এর টার্গেট পয়েন্টস ওঠানো মুশকিল। তিন বছর হলে সুবিধা হয়। বর্তমানে তো তিন বছরের ওয়ার্ক পারমিটেও অনেকের টার্গেট পয়েন্টস ওঠাতে ঘাম ঝরছে।
যাই হোক ফিরে আসি প্রিয়ার কাছে। যেহেতু সে এক বছরের ওয়ার্ক পারমিটে ছিল তাই সে PR এর জন্য ফাইল ওপেনও করে ঐ মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই। প্রায় আট-নয় বছর আগে সে সময় ছিল জেনারেল express entry এর পয়েন্টস 400 এর মতো। প্রিয়ার IELTS সহ টোটাল মার্কস হাতে ছিল 370 এর মতো। 30 পয়েন্টস বিহান্ড।
এর মধ্যে তার কপালের সুখ চন্দন বাঁ দিকে ঘুরে দাঁড়াল। অর্থাৎ এক বছর পর তার ওয়ার্ক পারমিট শেষ হয়ে গেল। এখন উপায়? ওয়ার্ক পারমিট ছাড়া সে লিগ্যালি কোনো কাজ পাবে না। আবার থাকাও যাবে না। কোনো একটা কাঠের ঠুকরো ধরে তো মহা সমুদ্রের বুকে কিনারায় পৌঁছানোর চেষ্টা করতে হবে।
তারপর প্রিয়া করল কি সে সাত-সতেরো না ভেবে ভিজিটর ভিসার আবেদন করল। এটাই তো একমাত্র উপায় ছিল তার। ছয় মাস পর কানাডা ত্যাগ করে আবার আসা যায় এটাই হলো সাধারণ ভিজিটরদের বেলায় নিয়ম। অসাধারণ ভিজিটরদের বেলায় অন্য নিয়ম। অসাধারণ আবার কারা? তারা হলেন যারা কোনো LMIA approved জব অফার পেয়ে ওয়ার্ক পারমিটে থাকবেন তাদের ছয় মাস পর না গেলেও হয়।
কিন্তু প্রিয়ার বেলায় অসাধারণ ভিজিটর হওয়া সম্ভব না। কারণ সে অলরেডি PR এর ফাইল জমা দিয়েছে। আবার তাকে কানাডায় থাকতেও হবে। তাই সে প্রতি ছয় মাস পরপর ভিজিট ভিসা বর্ধিত করে করে থেকেছে অনেক বছর। আর জীবনধারণের জন্য তো কিছু করা লাগবে। লিগ্যাল কোনো কাজ তো হওয়ার কথা না ওয়ার্ক পারমিট ছাড়া। তাই সেই কাজ করেছে ক্যাশে। তাতে দিন চলে গেলেও মনের আকাশের দুঃচিন্তা দূর হয় নি একবিন্দু। হবেই বা কীভাবে? তার এক বছরের ওয়ার্ক পারমিট শেষ হলে সে একটা কলেজে আরেক বছরের একটা কোর্সে ভর্তি হয়। ভেবেছিল এটা তার পয়েন্টস ওঠাতে সাহায্য করবে বা ওয়ার্ক পারমিট ফের পেতে সাহায্য করবে। কিন্তু কপাল ভালো না হলে সব দিক থেকে প্রতিকূলতা নেমে আসে। তার সে আশা ফলপ্রসূ হয় নি। দ্বিতীয়বার কোর্স থেকে সে PR এর জন্য কিছুটা পয়েন্টস ওঠাতে পারলেও দ্বিতীয়বার সে আর ওয়ার্ক পরমিট পায় নি। ফলে তাকে সেই তিমির কুঠিরের থাকতে হয়েছে। ভিজিট ভিসায় থাকা আর ক্যাশে কাজ করা। PR পেতে এসবের কোনোই অবদান ছিল না। স্টুডেন্টদের একবার ওয়ার্ক পারমিট শেষ হলে দ্বিতীয়বার আর পাওয়া যায় না। তাহলে তো সবাই সারাজীবন ওয়ার্ক পারমিটেই থেকে যেতে পারত।
তারপর সে একের পর এক বিভিন্ন মানুষের পরামর্শে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয় নি। হয়েছে ভুলের ওপরে আরেক ভুল। একবার ভুল হলে তারপর সঠিক সিদ্ধান্ত না নিতে পারলে ভুলের বোঝা বাড়তেই থাকে। প্রিয়ারও তাই হয়েছে সোজা কথায়। অনেক কিছু গোলমাল হয়ে গেছে তার টোটাল দশ বছরের স্টুডেন্ট লাইফে। - এভাবে তো আর দিন যায় না আশা-নিরাশা দোদুল্যমানে। এখনো পর্যন্ত তার কোনো পজেটিভ রেসপন্স আসে নি।
এদিকে সে কানাডা ছেড়ে একবার চলে গেলে আর আসতে পারবে না সহজ নিয়মে। কারণ তার ওয়ার্ক পারমিট নেই। আর ভিজিট ভিসার মেয়াদও দশ বছরের জন্য না। অন্য কোনো নিয়মে আসতে পারলে সে হয়তো আসতে পারবে ভবিষ্যতে।
প্রিয়ার আর কোনো রাস্তা নেই। সে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে। দীর্ঘ দশ বছর চেষ্টা করে দুই দিন পরে উড়াল দেবে ব্যাকহোমে প্রিয়া। তারপর সে চেষ্টা করবে ইউক'তে যাওয়ার। সেখানে তার প্রেমিক পুরুষ থাকে। যখন কাগজ এপ্রুফড হবে তখন সে ইউকে'তে যেতে পাবরে। ভালোবাসার মানুষটার পাশে থাকতে পারবে। অন্তত ভালোবাসার মিল বন্ধনে তার অতীতের সব ব্যর্থতা, না পাওয়ার কষ্ট মোচনের চেষ্টা করা যাবে। এই ভালোবাসার শক্তি এমনই যা অন্য সব কিছু হারানোর ব্যথা ভুলিয়ে দেয়। প্রেমিকের হাতে হাত, চোখে চোখ তারপর বিভোর সুখ স্বপ্নে বিলীন হওয়া কম কিছু নয় কানাডিয়ান PR এর চেয়ে।
ইউকে'তে স্থায়ীভাবে থাকার চেষ্টা করবে। সেখানে স্থায়ী হতে পারলে পরে সে কানাডায় আসার জন্য অন্যভাবে চেষ্টা করবে। কারণ এদেশে সে রেখে যাচ্ছে তার প্রাণপ্রিয় ছোট বোনটাকে। তবে সেসব সবই কল্পনার কথা। বাস্তব যেটা হতে পারে প্রিয়জনের সান্নিধ্য পাওয়া। জীবনে এটারও খুব বেশি দরকার আছে। তাই তার মধ্যে হাহাকার এতটা নেই। বরং চাপা উত্তেজনা, এক পরম শিহরণ সারা শরীরে বয়ে যাচ্ছে। হাসি মুখেই সে জানাচ্ছে বিদায় কানাডা।
আমার পরামর্শ : এমন অবস্থা হলে যেমন এক বছরের কোর্সে আসলে আসার পর দুই বছরের কোর্সের জন্য আবেদন করা। তাহলে তিন বছরের ওয়ার্ক পারমিট পাওয়া যাবে।
আল্লাহ আপনাদের সুস্থ রাখুন।
___ কাজী হালিমা আফরীন
___ টরন্টো, কানাডা।
___ ফটো বাই মি।
----------------- ▪︎ ------------------
.
ভুল মানুষের খপ্পরে পড়তে না চাইলে মেনে চলুন এই ৭টি বিষয়।
☆ কখনও কখনও এমন হয় যে মন দেওয়া নেওয়া যখন থেকে শুরু, তখন থেকেই চলতে থাকে হৃদয় ভাঙার খেলা। ঠিক কতবার মন ভাঙে, সে হিসাব হয়তো ঠিকঠাক রাখাও হয়ে ওঠে না। কিন্তু যে মানুষটা মন ভাঙলো, হৃদয়কে ক্ষতবিক্ষত করলো হাজারোবার, তার জন্যই মন কাঁদে, বারবার তার কাছেই ফিরে যেতে ইচ্ছে হয়। কেন বারবার ভুল মানুষের খপ্পরে পড়ে জীবন এলোমেলো হয়ে যায়? কারণ আমরা নিজেরাই নিজেদেরকে বোঝাতে পারি না। কখনো কখনো নিজের মনের কথাও শুনতে চাই না, সহজ সত্য বিবেচনাও করতে চাই না। ভুল মানুষের খপ্পরে পড়ে জীবনকে নষ্ট করতে না চাইলে আগে থেকেই কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে। ☆ এমন মানুষের পাল্লায় পড়লে একদম বের হয়ে আসুন তার জীবন থেকে।
১. কী চাচ্ছেন সেটা বুঝুন ~
বেশিরভাগ সময়েই আমাদের জীবনে এমন মানুষ আসে, যাদের সাথে আমাদের কোনোভাবেই মিল হয় না। তাদের সঙ্গে আমাদের স্বপ্নের পুরুষের কোনো মিল নেই। এরপরও আমরা সেই মানুষটার সঙ্গেই থাকতে চাই। ধরে নিই কখনো না কখনো সে বদলাবে। এভাবে ভাবা বন্ধ করুন। সম্পর্কে আপনি ঠিক কী চাচ্ছেন, সেটা আগে জানুন ও বুঝুন। যদি সে কখনো তার বন্ধুদের সাথে আপনাকে পরিচয় করিয়ে দিতে না চায় বা আপনার কাজে হিংসা করে, তাহলে এগুলোকে সম্পর্কের ক্ষেত্রে রেড ফ্ল্যাগ ধরে নিন। কারণ তা সারা জীবন ধরেই থাকবে। এমন মানুষের পাল্লায় পড়লে একদম বের হয়ে আসুন তার জীবন থেকে।
২. নিজের গুরুত্ব বুঝুন ~
আমরা এমন মানুষের পাল্লায় হয়ত পড়ে যাই, যে দেখতে অনেক সুন্দর হলেও বেশ টক্সিক। এদের পাল্লায় পড়ি কারণ আমরা নিজেদের গুরুত্ব বুঝি না। জেনে রাখুন, আপনি নিজে সেই চমৎকার একজন মানুষ যিনি নিজের স্বপ্ন নিজেই পূরণ করতে পারেন। তাই অন্যের জন্য নিজের স্বপ্ন বিসর্জন না দিয়ে নিজের গুরুত্ব বুঝুন।
৩. প্রতিশ্রুতি দেওয়া নিয়ে ভয় পাবেন না ~
প্রেম করলেই বিয়ে করতে হবে – এ ধারণা থেকে বের হয়ে আসুন। যে মানুষটার সঙ্গে কমিটমেন্ট করেছিলেন তিনি যদি ভালো না হন, টক্সিক হন, আপনাকে গুরুত্ব না দেন, তাহলে তাঁকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বা কমিটমেন্ট নিয়ে ভাবার কিছু নেই। সে সম্পর্ক থেকে বের হয় এসে নতুনভাবে জীবন শুরু করুন।
তাঁকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বা কমিটমেন্ট নিয়ে ভাবার কিছু নেই, যদি তিনি টক্সিক হন।
৪. ভুল জায়গায় সঠিক মানুষ থাকে না ~
যদি এমন কারও সঙ্গে আপনার দেখা হয় যিনি নিয়মিত ক্লাবে যান, ড্রিংক করেন ও বহু নারীর সঙ্গ উপভোগ করেন – তাহলে সেই ব্যক্তি আপনার জন্য সঠিক হবে এটা ভুলেও ভাববেন না। আপনি যার সঙ্গে থাকবেন, তিনি মাতাল হয়ে ঘরে ফিরবেন এমন নিশ্চয়ই আপনি চাইবেন না!
৫. অনুমতির অপেক্ষায় থাকবেন না ~
এমন অনেক ব্যক্তি আছেন, যারা চান সঙ্গের মানুষটি সবসময় তাঁর অনুমতি নিয়ে সব কাজ করবেন। বিশেষ করে মেয়েরা অনুমতির অপেক্ষায় বেশি থাকেন। আদৌ কি এভাবে কথায় কথায় অনুমতি নিতে হলে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা যায়? এমন ব্যক্তির পাল্লায় একদমই পড়া যাবে না। তাহলে আপনার নিজের ব্যক্তিত্ব কখনোই তৈরি হবে না, হারিয়ে ফেলবেন আত্মবিশ্বাস।
৬. নতুন করে গড়তে শিখুন ~
সম্পর্কে জড়িয়ে গেলে যে সেখান থেকে বের হওয়া যাবে না, নতুন করে শুরু করা যাবে না এটি এই যুগে এসেও বিশ্বাস করা বোকামি। যদি আপনি কোনো টক্সিক সম্পর্কে থাকেন বা ব্যথা সহ্য করতে করতে সীমা অতিক্রম করে ফেলেন, তাহলে সেখান থেকে আজীবনের জন্য বের হয়ে আসুন। নতুনভাবে জীবন গড়ুন। এমন মানুষের সঙ্গে থাকুন যিনি আপনার কাজের প্রশংসা করবেন, মূল্যায়ন করবেন।
৭. বিরতি নিন ~
জীবন থেকে একজন খারাপ মানুষ চলে গেলে ভালো মানুষ জীবনে আসবে না, এটি ভাবা ভুল। আপনার জন্য যে ব্যক্তি সঠিক তিনি কোনো না কোনো সময় আপনারই হবেন। তাই জটিল সম্পর্ক থেকে বের হয়ে নিজেকে কিছুটা সময় দিন। ভুল মানুষের খপ্পরে না পড়ে অপেক্ষা করুন সত্যিকারের ভালো মানুষটির।
--------------------- ▪︎ ---------------------
.
☆ ভাইয়া কিভাবে আবেদন করবো?
আপনার পছন্দের সাবজেক্ট সিলেক্ট করবেন ও উক্ত ইউনিভার্সির ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করবেন।
কিভাবে পছন্দের সাব্জেক্ট খুজবো (চন্দ্রেওবিন্দু সহ)
StudyinAustria ওয়েবসাইট থেকে।
ভাইয়া আবেদন করতে কি কি ডকুমেন্ট লাগবে??
01• SSC Certificate ৩ কপি শিক্ষাবোর্ড, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।
02• SSC Transcript ৩ কপি শিক্ষাবোর্ড, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।
03• HSC Certificate ৩ কপি শিক্ষাবোর্ড, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।
04• HSC Transcript ৩ কপি শিক্ষাবোর্ড, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।
05• 1 Year BSC or Honours Running Certificate (ব্যাচেলরে আবেদনের জন্য) ৩ কপি রেজিস্ট্রার, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।
06• Bachelors Certificate (মাস্টার্সে আবেদনের জন্য) ৩ কপি রেজিস্ট্রার, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।
07• Passport-Valid Copy (৩ কপি যেকোনো গেজেটেড অফিসার দ্বারা সত্যায়িত করতে হবে)।
08• IELTS Certificate-Minimum 5.5 in Each Band for Bachelor programme, মাস্টার্সে আবেদনের জন্য Minimum 6/6.5।
09• GRE,GMAT and TOEFL (If you have)
10• German Language Certificate (If Required).
11• Publications or Extracurriculam Activities Certificate (If you have).
12• Job Experience Certificate (If you have)
13• 2- Recommendation Letter (মাস্টার্সে আবেদনের জন্য) ২ জন ভিন্ন প্রফেসরের কাছ থেকে সংগ্রহ করতে হবে।
14• Motivation Letter অথবা Letter of Purpose.
15• CV-Curriculum Vitae.
শুভকামনা ।
------------------- ▪︎ --------------------
.
¤ অস্ট্রিয়াতে ইউনিভার্সিটির নাম :
1. University of Vienna
2. Vienna University of Technology
3.University of Innsbruck
4. University of Graz
5. University of Salzburg
6. Graz University of Technology
7. Medical University of Vienna
8. Alpen-Adria-Universität Klagenfurt
9. University of Natural Resources and Life Sciences
10. Vienna University of Economics and Business
11. Medical University of Graz
12. Medizinische Universität Innsbruck
13. IMC-University of Applied Sciences Krems
14. University of Applied Arts Vienna
15. Università di Scienze Applicate Kufstein
16. University of Leoben
17. Academy of Fine Arts Vienna
18. Catholic Private University Linz
19. Danube University Krems
20. MODUL University Vienna
21. Paracelsus Medical University
22. University of Music and Performing Arts, Vienna
23. Fachhochschule Wiener Neustadt
24. Vorarlberg University of Applied Sciences
25. University of Veterinary Medicine Vienna
26. University for Health Sciences, Medical Informatics and Technology
27. Mozarteum University Salzburg
28. University of Applied Sciences Technikum Wien
29. Seeburg Castle University
30. Anton Bruckner Privatuniversität
31. Sigmund Freud University Vienna
32. University of Art and Design Linz
33. Institute of Science and Technology Austria (ISTA)
34. Diplomatic Academy of Vienna
35. MUK-Music and Arts Private University of Vienna
36. Danube Private University
37. Karl Landsteiner University of Health Sciences
38. Wiener Schule für Osteopathie
¤ লেখক - আবু সায়েদ ।
------------------- ▪︎ --------------------
.
অস্ট্রিয়াতে আবেদনের স্টেপ বাই স্টেপ গাইডলাইন 🇦🇹
1. ব্যাচেলর সার্টিফিকেট & অফিশিয়াল ট্রান্সক্রিপ্ট সত্যায়ন:
- Attest your bachelor certificate and official transcript at the University exam controller's office, Education Ministry, and Foreign Ministry. Don't forget to attest 3/4 copies of photocopies.
2. Austrian Consulate & VFS থেকে ব্যাচেলর সার্টিফিকেট & অফিশিয়াল ট্রান্সক্রিপ্ট লিগালাইজেশন:
- Begin by obtaining legalization from the Consulate and VFS.
3. ইউনিভার্সিটি এপ্লিকেশন:
- Complete the university application process and include IELTS/German/MOI certificate as required.
4. এডমিশন অফার লেটার:
- Await and secure the admission offer letter from the university.
5. অস্ট্রিয়ান এম্বাসি এপোয়েন্মেন্ট:
- Schedule an appointment with the Austrian Embassy
6. ইন্ডিয়ান ভিসা:
- Acquire the necessary Indian visa for your journey.
7. Collect All Necessary Documents:
- Check the Austrian student visa documents on the official website and gather all required documents for the visa application.
8. Submit Visa Application:
- Submit your visa application with the collected documents.
9. Get Approval from Embassy:
- Await and secure approval from the embassy.
10. Fly to Austria & Enjoy:
- Once approved, make your journey to Austria and enjoy your time there.
শুভকামনা ...।
------------------ ▪︎ ------------------
.
ভাইয়া কিভাবে আবেদন করবো?
আপনার পছন্দের সাবজেক্ট সিলেক্ট করবেন ও উক্ত ইউনিভার্সির ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করবেন।
কিভাবে পছন্দের সাব্জেক্ট খুজবো ((চন্দ্রেওবিন্দু সহ)
StudyinAustria ওয়েবসাইট থেকে।
ভাইয়া আবেদন করতে কি কি ডকুমেন্ট লাগবে??
1- SSC Certificate ৩ কপি শিক্ষাবোর্ড, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।
2- SSC Transcript ৩ কপি শিক্ষাবোর্ড, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।
3- HSC Certificate ৩ কপি শিক্ষাবোর্ড, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।
4- HSC Transcript ৩ কপি শিক্ষাবোর্ড, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।
5- 1 Year BSC or Honours Running Certificate (ব্যাচেলরে আবেদনের জন্য) ৩ কপি রেজিস্ট্রার, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।
6- Bachelors Certificate (মাস্টার্সে আবেদনের জন্য) ৩ কপি রেজিস্ট্রার, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।
7- Passport-Valid Copy (৩ কপি যেকোনো গেজেটেড অফিসার দ্বারা সত্যায়িত করতে হবে)।
8- IELTS Certificate-Minimum 5.5 in Each Band for Bachelor programme,মাস্টার্সে আবেদনের জন্য Minimum 6/6.5।
9- GRE,GMAT and TOEFL (If you have)
10- German Language Certificate (If Required)।
11- Publications or Extracurriculam Activities Certificate (If you have)
12 - Job Experience Certificate (If you have)
13- 2-Recommendation Letter (মাস্টার্সে আবেদনের জন্য) ২ জন ভিন্ন প্রফেসরের কাছ থেকে সংগ্রহ করতে হবে।
14- Motivation Letter অথবা Letter of Purpose.
15- CV-Curriculum Vitae
শুভকামনা ।
----------------- ▪︎ ------------------
☆ মেয়েদের সুখী হবার গোপন সূত্র ...
একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন?
এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। যিনি তাঁর স্বামীর সাথে সফলতার সাথে কাটিয়ে দিলেন দীর্ঘ পঞ্চাশটি বছর। তাদের জীবন শান্তিতে ভরপুর ছিল। ঝগড়া তো দুরের কথা, দাম্পত্য জীবনে কখনো কথা কাটাকাটি পর্যন্ত হয়নি। একজন সাংবাদিক এই বৃদ্ধার কাছে তার পঞ্চাশ বছরের স্থায়ী সফলতার রহস্যের ব্যপারে জানতে চাইলেন।
▪︎
কী ছিল সে রহস্য? মজার মজার খাবার বানানো? দৈহিক সৌন্দর্য? বেশী সন্তান জন্ম দেয়া? নাকি অন্যকিছু?
বৃদ্ধা বললেন, দাম্পত্য জীবনের সুখ শান্তি প্রথমত আল্লাহর ইচ্ছা অতপর স্ত্রীর হাতেই। একজন স্ত্রী চাইলে তার ঘরটাকে জান্নাতের টুকরো বানাতে পারেন আবার চাইলে এটাকে জাহান্নামেও পরিনত করতে পারেন।
▪︎
কীভাবে? অর্থ দিয়ে? তা তো হতে পারে না। কেননা অনেক অর্থশালী মহিলা আছেন, যাদের জীবনে দুঃখ দুর্দশার শেষ নেই, যাদের স্বামী তাদের কাছেই ভিড়তে চান না।
▪︎
সন্তান জন্ম দান? না, তাও নয়। কারণ, অনেক মহিলা আছেন, যাদের অনেক সন্তান আছে, অথচ স্বামী পছন্দ করেননা। এমনকি এ অবস্থায় তালাক দেওয়ার নজিরও কম নয়।
▪︎
ভালো খাবার বানানো? এটাও না, কারণ অনেক মহিলা আছেন, যারা রান্না বান্নায় বেশ দক্ষ, সারা দিন রান্না ঘরে কাজ করে, অথচ স্বামীর দুর্ব্যবহারের সম্মুখীন হন।
▪︎
তার কথায় সাংবাদিক বিস্মিত হয়ে গেলেন। বললেন, তাহলে আসল রহস্যটা কী?
বৃদ্ধা বললেন, যখনই আমার স্বামী রেগে গিয়ে আমাকে বকাবকি করতেন, আমি অত্যন্ত সম্মান দেখিয়ে নিরবতা অবলম্বন করতাম এবং অনুতপ্ত হয়ে মাথা দুলিয়ে তার প্রতিটি কথায় সায় দিতাম।
সাবধান! বিদ্রুপের দৃষ্টিতে কখনো চুপ হয়ে থেকো না, কেননা পুরুষ মানুষ বিচক্ষণ হয়ে থাকে, এটা সহজেই বুঝতে পারে।
▪︎
সাংবাদিক: ঐ সময় আপনি ঘর থেকে বের হয়ে যান না কেন?
বৃদ্ধা: সাবধান! সেটা কখনো করবেননা। তখন তিনি মনে করবেন, আপনি তাঁর কথায় বিরক্ত হয়ে পালাতে চাচ্ছেন। আপনার উচিত, চুপ থেকে ওর প্রতিটি কথায় হা সুচক সায় দেওয়া, যতক্ষণ না তিনি শান্ত হন।
অতপর আমি তাকে বলি, আপনার শেষ হয়েছে? এবার আমি যেতে পারি? তারপর আমি চলে যাই, আর আপন কাজে লেগে যাই। কারণ চিৎকার করে তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তার বিশ্রাম প্রয়োজন।
▪︎
সাংবাদিক: এরপর কি করেন? এক সপ্তাহ খানেক তার থেকে দূরে থাকেন, এবং কথা বলা বন্ধ রাখেন নিশ্চয়?
বৃদ্ধা: সাবধান! এধরনের বদভ্যাস থেকে দূরে থাকুন।
যা দুধারী তরবারির চেয়েও মারাত্মক। স্বামী যখন আপনার সাথে আপোষ করতে চান তখন যদি আপনি তার কাছে না যান, তখন তিনি একা থাকতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। কখনো কখনো এ অবস্থা তাকে প্রচন্ড জিদের দিকে ঠেলে দেবে।
▪︎
সাংবাদিক: তাহলে কি করবেন তখন?
বৃদ্ধা: দুই ঘন্টা পর এক গ্লাস দুধ বা এক কাপ গরম চা নিয়ে তার কাছে যাই, আর বলি, নিন, এগুলো খেয়ে নিন, আপনি খুব ক্লান্ত। এসময় তার সাথে অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলি। তারপর তিনি বলেন, রাগ করেছো? আমি বলি, না।
তারপর, তার দূর্ব্যবহারে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং স্নেহ ও ভালোবাসার কথা বলেন।
▪︎
সাংবাদিক: আপনি কি তার কথা তখন বিশ্বাস করেন?
বৃদ্ধা: অবশ্যই। কেন নয়? শান্ত থাকা অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস না করে, রাগান্বিত অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস করব?
▪︎
সাংবাদিক: তাহলে আপনার ব্যক্তিত্ব?
বৃদ্ধা: আমার স্বামীর সন্তুষ্টিই আমার ব্যক্তিত্ব। আমাদের স্বচ্ছ সম্পর্কই আমাদের ব্যক্তিত্ব। আর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন ব্যক্তিত্ব থাকে না। যার সামনে তুমি পুরোপুরি ভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?
___ সংগৃহীত তথ্য ।
------------------ • ------------------
.
"Life ends when you stop dreaming, Hope ends when you stop believing and Love ends when you stop caring. So dream hope and love, makes life beautiful."
~~•~~•~~•~~•~~•~~•~~🌿🌿~~~
.
✓ শচীন টেন্ডুলকার জীবনে যতবার আউট হয়েছেন আপনি হয়তো ততবার ক্রিকেট খেলাও খেলেননি। কিন্তু দিনশেষে আজ শচীনকে পুরো বিশ্ব ক্রিকেট নক্ষত্র হিসেবেই জানে।
✓ মার্ক জুকারবার্গকে যখন তার গার্লফ্রেন্ড সকল সোশ্যাল সাইট থেকে ব্লক করে দেয়, তখন সে জেদ করে পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল সাইট ফেসবুক তৈরি করে, যার মাধ্যমে সে পৃথিবীর সেরা পাঁচ ধনীদের একজন।
আর আপনি হলে কী করতেন? শেভ করা ছেড়ে দিয়ে,দুই দিন না খেয়ে বিছানায় শুয়ে থাকতেন আর গলা ছেড়ে গান গাইতেন- বেঁচে থেকে লাভ কি বলো...!!
✓ টমাস আলভা এডিসন একটা বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কার করতে গিয়ে যতবার ব্যর্থ হয়েছেন এই পৃথিবীর ইতিহাসে তত বছর কেউ বাঁচেওনি। ৯৯৯ বার ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। আর আপনি? সফল হওয়ার আগে নিজেকে প্রশ্ন করুন কতবার চেষ্টাটা করতে পারবেন?
✓ সাইকেল গ্যারেজে কাজ করা রাইট ভ্রাতৃদ্বয় যতবার পরিকল্পনা করে বিমান উড়াতে চেষ্টা করে করে ব্যর্থ হয়েছেন, আপনি ততবার পরিকল্পনা করে পাখির উড়াও দেখেননি। তবু তিনি বিমানটা আবিষ্কার করেই ছাড়লেন।
✓ সৃষ্টিকর্তাকে একবার জানান দেন সাফল্য না আসার আগ পর্যন্ত আপনি থামবেন না, হেরে গেলেও না, বারবার ব্যর্থ হলেও না। ছোটবেলায় যেভাবে একবার হাঁটতে না পারলে আবার চেষ্টা করতেন, পড়ে গিয়ে ব্যাথা পেয়ে কান্না করতে করতে আবার কোন কিছুর সহযোগিতায় বা কোন কিছু ধরে হাঁটতে চাইতেন,এখন সময় এসেছে আবার দাঁতে দাঁত চেপে নাছোড়বান্দার মত লেগে থাকার। যে যাই বলুক, যে যা করুক, আপনি শুধু লেগে থাকেন। বাকিটা পদ্ধতিগতভাবে সৃষ্টিকর্তা আপনাকে দিয়ে দিবেন। সময় আপনার হবেই।শুধু ধৈর্য্য ধরে লেগে থাকতে হবে।
----------------- • ------------------
.
গর্ভকালীন সময়ে গর্ভবতী নারীকে কমপক্ষে চারবার চেকআপ এর জন্য স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যেতে হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় চেকআপটি গর্ভধারণের ২৪ থেকে ২৮ সপ্তাহের মধ্যে করাতে হবে।
গর্ভকালীন সময় মা ও গর্ভের শিশু দু’জনের সুস্থতার জন্য একটু বেশি পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া প্রয়োজন। বিশেষ করে শিশু বেড়ে ওঠার জন্য আমিষ জাতীয় খাবার যেমন- মাছ, মাংস, ডিম, ডাল, দুধ বেশি করে খেতে হবে। এ ছাড়া সবুজ ও রঙিন শাকসবজি, তরকারি ও ফল ছাড়াও যেসব খাবারে আয়রন বেশি আছে যেমন কাঁচাকলা, পালং শাক, কচু, কচুশাক, কলিজা ইত্যাদি বেশি বেশি খেতে হবে। কোইকার সহযোগীতায়, সেভ দ্য চিলড্রেন এর “জননী” প্রকল্পের লক্ষ্যগুলোর মধ্যে একটি হল স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণ বাড়ানোর মাধ্যমে রংপুর বিভাগে মাতৃমৃত্যু কমানো।
প্রকল্পটি গর্ভবতী মা ও নবজাতক ছাড়াও প্রজননক্ষম বিবাহিত নারীদের স্বামী, শাশুড়ি, শশুরবাড়ির অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ এবং কিশোর কিশোরীদের জন্য সচেতনতামূলক পরিবেশ তৈরির কাজ করে যাচ্ছে।
, .
------------- • -------------
আসসালামু আলাইকুম।
# ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রেগুলার মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তি প্রসঙ্গে। এই গ্রুপে এমন কেউ কি আছেন, যে সাত কলেজ থেকে অনার্স কমপ্লিট করে DU-তে Regular মাস্টার্স করছেন? থাকলে মেহেরবানী করে এই ইনফরমেশন গুলো দেবেন প্লিজ। তাহলে আমরা নতুনরা অনেকেই উপকৃত হব।
# সাত কলেজের (2018-19) সেশনের Fourth Year Final পরীক্ষা শেষ। সাত কলেজের অর্থনীতি বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীরা কেউ DU তে Regular Masters প্রোগ্রামে Admission নিতে চাইলে এর Process and procedure কি? কখন, কিভাবে এডমিশন নিবে? এক্ষেত্রে চার বছরের Total= CGPA কত লাগবে? DU তে ভর্তির জন্য অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন ডেট কখন কবে নাগাদ দিবে?
# Regular Masters প্রোগ্রামে ভর্তি পরীক্ষায় কি বিষয়ক প্রশ্ন থাকবে? অর্থনীতি বিভাগের চার বছরের পাঠ্য বিষয়গুলো থেকে প্রশ্ন থাকবে কিনা? ইংরেজি, অংক ও সাধারণ জ্ঞান বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকবে কিনা?
# DU তে Regular মাস্টার্সে ভর্তির জন্য চার বছরের Total= CGPA কত লাগবে? Honours 1st, 2nd & 3rd Year - এই তিন ইয়ারের রেজাল্ট দিয়ে Regular Masters কোর্সে অ্যাপ্লিকেশন করা যাবে কিনা? এখন এডমিশন টেস্টের জন্য 4rth Year এর রেজাল্ট লাগবে কিনা? জানতে চাই!!
© Courtesy :
Department of Economics
Eden Mohila College
Affiliated with DU.
--------------- • ---------------
অনেক চাকরিজীবী ব্যবসায়ী ও উচ্চশিক্ষিত ছেলেমেয়েরা দেখছি ফুড আপ্পির ভিডিও দেখে বলছেন, কেন এত পড়াশোনা করেছি! উনি জাস্ট ফুড ব্লগার ও প্রোমোটার হয়ে উনার ইনকাম নাকি মাসে ১০ লাখ টাকা!! আর আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি নিয়ে চাকরি বাকরি করে এত কম ইনকাম করছি।
তো ১০ লাখ টাকা নিয়ে আপনি কি পারবেন নিজের একান্ত ব্যক্তিগত পারিবারিক হিস্ট্রি এভাবে সমাজে বিক্রি করতে? আপনি কি পারবেন, অপ্রয়োজনে পারিবারিক ও একান্ত ব্যক্তিগত বিষয় পাবলিক প্লেসে বা সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করতে?
ভাই আপনি ডাক্তার, ইঞ্জিয়ার, বিসিএস ক্যাডার, প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী, ভালো চাকরিজীবী হয়েও এসব ভিডিও শেয়ার করে বলছেন, "জীবনে এত পড়াশোনা করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি নিয়ে কি করলাম! উনার ইনকাম নাকি মাসে ১০ লাখ টাকা।"
এটা করে আপনি নিজের শিক্ষাকে, উচ্চতর ডিগ্রীকে প্রশ্নবিদ্ধ করছেন। সর্বোপরি আপনার নিজেকে ও পরিবারকে সমাজে ছোট করছেন। একটা মানুষের সবচাইতে বড় সম্পদ তার পারিবারিক শিক্ষা আত্মসম্মান ও ব্যক্তিত্বকে আপনি বিসর্জন দিচ্ছেন। আপনি নতুন প্রজন্মকে পড়াশোনা করতে, উচ্চ শিক্ষা নিতে নিরুৎসাহিত করছেন। আপনার মতে, তাহলে সবার কি ফুড ব্লগার ও প্রোমোটার হওয়া উচিত?
ঢাকা ইউনিভার্সিটি সহ আরও অনেক পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে - বড় ডিগ্রী নিয়েও বহু মেয়েরা হাউস ওয়াইফ/ হোম মেকার হিসেবে সংসার করছে। পরিবারের জন্য তিন বেলা রান্না করে, স্বামী সংসার ও বাচ্চা-কাচ্চা নিয়ে জীবন পার করে দিচ্ছে। তার মানে এই নয় যে, এসব ১০ লাখ টাকা ইনকাম করা এই ধরনের মানুষেরা তাদের থেকে অনেক বড়। সুশিক্ষা ব্যক্তিত্ব আত্মসম্মান ও সৎ জীবন যাপন এর গুরুত্ব আজীবন ছিলো এবং থাকবে।
✓ আরে ভাই ১০ লাখ তো কি হয়েছে? এই ছোট্ট জীবনে টাকাই কি সব কিছু? টাকাতো অনেকে অনেক ভাবেই ইনকাম করে। অনেকে টাকার জন্য সুদ ঘুষ দুর্নীতি চাঁদাবাজি চিটারি বাটপারি করে বেড়ায়। অনেকে আবার যেখানে সেখানে নেচে-গেয়ে, ন্যাংটা হয়ে টাকা আয় করছে! তাহলে আপনিও কি তাই করবেন? করবেন না।
✓ অনেকের কাছেই এমন ১০ লাখ টাকার শুণ্য পয়সাও মূল্য নেই। সবার কাছে জীবনের অর্থ জীবনের মানে এক নয়। টাকার জন্য সবাই শিক্ষা ব্যক্তিত্ব ও আত্মসম্মান বিক্রি করেনা, করতে পারে না। জীবন একটাই! বর্তমানকে কাজে লাগান, পরে আফসোস করার চাইতে আগে কষ্ট করা অনেক ভালো।
____ হিমালয় হিমু ~~
---------------- • -----------------
.
গরুর দুধ খাওয়ানো নিয়ে একেক ডাক্তার একেক কথা বলে কেন? 🐮
✅ যে বয়সেই হোক না কেন, আপনার শিশুর পেটে যদি গরুর দুধ হজম হয় (পানি মিশিয়ে বা না মিশিয়ে) তাহলে আপনি বাচ্চাকে অবশ্যই গরুর দুধ দিতে পারবেন
✅ কোনো ডাক্তার ১ বছর/কোনো ডাক্তার ২ বছরে দিতে বলে কেন?
👉🏻 কারণ সবার পেটে একই বয়সে গরুর দুধ সহ্য করার সক্ষমতা তৈরি হয় না। আগে যখন ফরমুলা দুধ ছিলো না, তখন গরুর দুধই বুকের দুধের বিকল্প ছিলো।
👉🏻 দেখা গেছে কেউ ৬/৭ মাসে হজম করতে পারে, কেউ ১ বছর পরে আর বেশিরভাগ শিশু ২ বছর বয়সে। তবে কেউ কেউ আছে আমার ছোটবোনের মত, ২২ বছর বয়সেও পারে না।
👉🏻 আরেকটা কারণ আছে ডাক্তারদের এমন বলার। সেটা হলো আয়রন। আমাদের একটা ধারণা হলো দুধ যেহেতু সুষম খাবার তাই এতে সব আছে। আসলেও সব আছে তবে আয়রন নেই। তো আপনি যদি শুধু গরুর দুধের উপরে নির্ভর করেন বাচ্চার আয়রনের অভাব হতে পারে। সাধারণত তা হয় না কারণ বাবা মা আয়রনযুক্ত অনেককিছুই খাওয়ায়।
👉🏻 গরুর দুধ থেকে অনেকের মারাত্মক এলার্জি হয়। তাদের জন্যও গরুর দুধ মানা।
❤️ আমি যেভাবে গরুর দুধ দিয়েছি ❤️
🐮 ৬ মাস থেকে প্রতিদিন ১ চামচ করে টক দই দিয়েছি। এখন ১৭ মাসে এমিল সকাল, বিকাল ৫ চামচ পর্যন্ত টকদই খায়। ও শুধু টকদই খেতে অনেক পছন্দ করে। তবু আমি বাদাম গুঁড়ো মিশিয়ে দেই।
🐮 ৯ মাস থেকে ওকে গরুর দুধ দিয়ে বানানো ওটস (আমাদের পায়েসের মত, তবে লবণ চিনি ছাড়া) দিয়েছি। যখন দেখলাম ওর পেটে কোনো সমস্যা হয় না তখন থেকে ওকে নিয়মিত এটা দেই। সাথে কিছু না মেশালেও খায়। আমি বাদাম গুঁড়ো ও কিসমিস দেই। সাথে একটা গোটা ফল দেই নাশতায়।
🐮 ১২ মাস বা এক বছর থেকে ওর ডাক্তার ওকে গরুর দুধ সরাসরি দিতে বলেছে। আমি পানি না মিশিয়েই দিয়েছি প্রথমে। এবং মধু ও বাদাম মিশিয়ে দিয়েছি রাতে ঘুমানোর আগে। সে তিন চামচের বেশি খাবে না। এত কম দুধ জ্বাল দেয়া বেশ কষ্ট। এখন পানি দিয়ে জ্বাল দেই। মধু দেই না। ও মিষ্টি পছন্দ করে না। এখন দেই শুধু খুব অল্প বাদাম গুঁড়ো। (আমন্ড বাদাম)
©️ __ পারমিতার প্রতিদিন
কমেন্টে ভিডিও লিংক দিচ্ছি, আরো ভালোভাবে জানার জন্য সেটা দেখবেন, আমার ইউটিউব সাবস্ক্রাইবও করতে পারেন।
🙈 যেটা লিখতে ভুলে গেছি সেটা হলো চিজ। ৬ মাস থেকে নরম মোজারোলা চিজ কোনো কিছু মেশানো ছাড়াই খাওয়াচ্ছি। অন্য চিজে যে দুধের গন্ধ সেটা এমিল ভালোবাসে না। তবে দুধের তৈরি খাবার সে বেশ ভালোবাসে। এখন আমি পাস্তাতেও চিজ গলিয়ে ওকে দেই।
❌ কোনো কিছুই বেশি না। উপরে যা যা বললাম সবই খুব সামান্য পরিমাণে দিয়ে দিয়ে ওকে অভ্যাস করিয়েছি। এগুলোর সিংহভাগই প্যাকেট খোলার পরে আমাকেই খেতে হয়। কারণ মুখ খোলার এক সপ্তাহের বেশি দুধ বা দুধের জিনিস খাওয়া ঠিক নয়।
#গরুরদুধ .
"আমার তিন ডব্লিউর অর্থাৎ তিন কন্যার গল্প বলি।"
✓ ১. প্রথম ডব্লিউ -
নোভা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছুদিন শিক্ষকতা করেছে। আমেরিকা থেকে পিএইচডি করে বর্তমানে দেশে ফিরেছে। পিএইচডি ডিগ্রির সঙ্গে সে হিজাবও নিয়ে এসেছে। মাশআল্লাহ, কেয়া বাত হায়। আমি যখন নর্থ ডাকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটিতে পিএইচডি করছি, তখনকার কথা। ইউনিভার্সিটি আমাকে বাগান করার জন্য দুই কাঠা জমি দিয়েছে। আমি মহা উৎসাহে শাইখ সিরাজ হয়ে গেলাম। খুন্তি, খুরপি, কোদাল কিনে এক হুলুস্থুল কাণ্ড। মহা উৎসাহে জমি কোপাই, পানি দিই। বীজ বুনি। আমার সার্বক্ষণিক সঙ্গী কন্যা নোভা।
বিকেল পাঁচটায় ইউনিভার্সিটি থেকে ফিরে দেখি, বাড়ির সামনে খুরপি ও কোদাল নিয়ে নোভা বসে আছে। প্রথমে জমিতে যেতে হবে, তারপর বাসায় ঢোকা। যেদিন ফসলে জমি ভরে গেল, সেদিনের দৃশ্য— মেয়ে গাছ থেকে ছিঁড়ে টকটকে লাল টমেটো প্লাস্টিকের বালতিতে ভরছে এবং বলছে, বাবা, আই মেইড ইট! (মেয়ে তখনো বাংলা বলা শেখেনি)। মেয়ের আনন্দ দেখে চোখ মুছলাম।
✓ ২. দ্বিতীয় ডব্লিউ -
নাম শীলা। শুরুতে ছিল শীলা আহমেদ। স্বামী এসে স্ত্রীর নামের শেষে ঘাপটি মেরে বসে থাকা বাবাকে ধাক্কা দিয়ে দূরে ফেলে দেয়। এখন শীলার নামের অবস্থা কী জানি না। এই মেয়েটিও বড় বোনের মতো মেধাবী। ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে অনার্স ও এমএতে ইকোনমিকসে প্রথম শ্রেণী পেয়েছে।
এখন তার গল্প। তখন শীলার বয়স ১২ কিংবা ১৩। সবাইকে নিয়ে লস অ্যাঞ্জেলেসে গিয়েছি। হোটেলে ওঠার সামর্থ্য নেই। বন্ধু ফজলুল আলমের বাসায় উঠেছি (ফজলুল আলম হচ্ছে আগুনের পরশমণির শহীদ মুক্তিযোদ্ধা বদিউল আলমের ছোট ভাই।)
আমি ক্যাম্পিং পছন্দ করি, ফজলু জানে। সে বনে ক্যাম্পিংয়ের ব্যবস্থা করল। আমরা জঙ্গলে এক রাত কাটাতে গেলাম। প্রচণ্ড শীত পড়েছে। তাঁবুর ভেতর জড়সড় হয়ে শুয়ে আছি। একসময় ঘুমিয়ে পড়লাম। গভীর রাতে ফুঁপিয়ে কান্নার শব্দে ঘুম ভাঙল। দেখি, শীলা বসে আছে। ফুঁপিয়ে কাঁদছে। আমি বললাম, মা, কী হয়েছে?
আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে, আমি নিঃশ্বাস নিতে পারছি না। আমি বুঝলাম, এই মেয়ে কঠিন ক্লস্ট্রোফোবিয়া। আসলেই সে নিঃশ্বাস ফেলতে পারছে না। আমি বললাম, গরম কাপড় পরো। তাঁবুর বাইরে বসে থাকব। সে বলল, একা একা থাকতে পারব না। ভয় লাগে। কিছুক্ষণ একা থাকতে গিয়েছিলাম। আমি বললাম, আমি সারা রাত তোমার পাশে থাকব। তাই করলাম। মেয়ে একপর্যায়ে আমার কাঁধে মাথা রেখে নিশ্চিন্ত মনে ঘুমাল। সকাল হলো। মেয়ের ঘুম ভাঙল। সে বলল, বাবা, তুমি একজন ভালো মানুষ। আমি বললাম, মা! পৃথিবীতে অসংখ্য খারাপ মানুষ আছে, একজনও খারাপ বাবা নেই। এখন মনে হয় শীলা বুঝে গেছে— পৃথিবীতে খারাপ বাবাও আছে। যেমন, তার বাবা।
✓ ৩. তৃতীয় ডব্লিউ -
তৃতীয় কন্যার নাম বিপাশা। অন্য সব ভাইবোনের মতোই মেধাবী (বাবার জিন কি পেয়েছে? হা হা হা। আমাকে পছন্দ না হলেও আমার জিন কিন্তু মেয়েকে আজীবন বহন করতে হবে।) এই মেয়ে ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে ইকোনমিকসে অনার্স এবং এমএতে প্রথম শ্রেণী পেয়ে আমেরিকায় কী যেন পড়ছে। আমি জানি না।
আমার ধারণা, এই মেয়েটি অসম্ভব রূপবতী বলেই খানিকটা বোকা। তার বালিকা বয়সে আমি যখন বাইরে কোথাও যেতাম, সে আমার সঙ্গে একটি হোমিওপ্যাথিক ওষুধের শিশি দিয়ে দিত। এই শিশিতে নাকি তার গায়ের গন্ধ সে ঘষে ঘষে ঢুকিয়েছে। তার গায়ের গন্ধ ছাড়া আমি ঘুমুতে পারি না বলেই এই ব্যবস্থা।
যেদিন আমি আমেরিকা রওনা হব, সেদিনই সে আমেরিকা থেকে তিন মাসের জন্য দেশে এসেছে। আমার সঙ্গে দেখা করতে এসেছে। একবার ভাবলাম, বলি— মা, অনেক দিনের জন্য বাইরে যাচ্ছি। ফিরব কি না, তা-ও জানি না। এক শিশি গায়ের গন্ধ দিয়ে দাও। বলা হলো না।
আমার তিন কন্যাই দূরদ্বীপবাসিনী। ওরা এখন আমাকে চেনে না, হয়তো আমিও তাদের চিনি না। কী আর করা?"
-
___ হুমায়ূন আহমেদ
___ ২৭-১১-২০১১
------------------ • --------------------
সময় কারো জন্য অপেক্ষা করে না। সময় তার নিজস্ব গতিতে বহমান। তাই ফুরিয়ে যাবার আগেই কথা বলুন, সময় দিন, গল্পের আসর সাজান, আগলে রাখুন।
কে জানে হয়তো একদিন সে আপনার পাশে থাকবেনা কিন্তু হৃদয়ভর্তি কথা নিয়ে এ দুনিয়ায় আপনাকে একা থেকে যেতে হবে!! তখন আফসোস করবেন নিশ্চিত।
-------------------------- -------
✓ শিশুর প্রথম দাঁত ও তার যত্ন
শিশুর প্রথম দাঁত উঠা, এটি যেনো বাবা-মায়ের জন্য অন্যতম একটি আনন্দঘন মুহূর্ত। কিন্তু এ আনন্দের সাথে দুশ্চিন্তার ছাপও দেখা যায়-
• কিভাবে দাঁতের যত্ন নিতে হবে?
• কি করলে দাঁতের গঠন ভালো হবে?
• কিভাবে দাঁতের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা যাবে?
• কিভাবে দাঁতের রক্ষনাবেক্ষন করলে দন্তক্ষয় থেকে রেহাই পাওয়া যাবে?
আর নয় দুশ্চিন্তা, শিশুর দাঁত ওঠার সাথে সাথেই শুরু হয়ে যাবে শিশুর দাঁতের যত্ন নেয়া:
• শিশুদের প্রথম দাঁত সাধারণত ৬-৮ মাস বয়সে উঠে থাকে।
• অনেকের ক্ষেত্রে ১০ মাস বয়সেও দাঁত উঠে থাকে।
• দাঁত উঠার সাথে সাথে দাঁতের যত্ন করা প্রয়োজন।
• খাবার পরে নরম ভেজা কাপড় দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করিয়ে দিতে হবে।
• প্রতিদিন দিনে ২ বার ফিঙ্গার টুথব্রাশ দিয়ে দাঁত ব্রাশ করিয়ে দিতে হবে।
• ১ বৎসর বয়স পর্যন্ত কোনো টুথপেস্ট ব্যবহার করা লাগবে না।
• ১ বছর বয়সের পর থেকে সঠিক পরিমান টুথপেস্ট ব্যবহার করতে হবে।
• দাঁতে কোনো অবাঞ্চিত দাগ অথবা গর্ত দেখা দিলে শিশু দন্ত বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
ডা. কে. এন. জামান কমল
বিডিএস (ইউনিভার্সিটি ডেন্টাল কলেজ, ঢাকা),
এমএসসি ইন পেডিয়াট্রিক ডেন্টিস্ট্রি (মাহিদুল ইউনিভার্সিটি, থাইল্যান্ড)
পোস্ট গ্রাডুয়েশন ট্রেনিং ইন পেডোডন্টিক্স (বিএসএমএমইউ),
ফেলোশিপ (কিউসনিচ- ব্যাংকক)
এক্স রিসার্চ ফেলো- তোকুশিমা ইউনিভার্সিটি (জাপান)
স্পেশালাইজড ট্রেনিং ইন অর্থোডন্টিক্স (আইসিটিটিআরডি)
সহকারী অধ্যাপক (চঃ দাঃ), ইউনিভার্সিটি ডেন্টাল কলেজ
দন্তচিকিৎসক এবং পেডোডোনটিস্ট (শিশুদন্ত বিশেষজ্ঞ)
✓ ঠিকানা:
ইউনিভার্সিটি ডেন্টাল কলেজ এবং হাসপাতাল
ঠিকানা: ১২০/এ, সিদ্ধেশ্বরী আউটার সার্কুলার রোড, সেঞ্চুরি আর্কেড, মগবাজার, ঢাকা ১২১৭
✓ মর্ডাণ ডেন্টাল কেয়ার
ঠিকানা: ৩১, গ্রীন রোড, ম্যাক খান টাওয়ার (২য় তলা), গ্রীন লাইফ হাসপাতালের পাশে, ধানমন্ডি, ঢাকা ১২০৫
যোগাযোগ: 01913171524
(এপয়েন্টমেন্ট এর জন্য)
--------------- • ---------------
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Website
Address
Kosti
London
Kosti
Rights and duties play an important part in the development of a nation, broadening an organisation and growth of an Individual. Right now everyone has a question. Iwill interview ...
London
Kosti
Welcome to the home of G.T.I on FB. Join Adam & Dan at some of the Worlds most haunted locations!!
Kosti
Duo of filmmakers from the UK making awesome, geeky and fun videos. Also featuring a Zebra... maybe
Kosti
London Based Photographer. Music Videos And Photoshoots. Get In Touch If You Want To Find Out More