Marjan's secret

সারাদিন পড়া আর রোবোটিক্স নিয়ে তিনি ব্যস্ত..এর মাঝে একটু গল্প করতে গেসি..মান বলতেসে রোবটরা নাকি ভাবে মানুষ অযথা অনেক কথা বলে!
একটা রোবট পালতেসি!

Hai tamana hume tumhe apna banaye..
Mere hathon pe mehendi tumhare naam ki sajaiyein..😒
মেহেদি না পরলে ঈদ হয় নাকি?! চাঁদ মোবারক! 🌙❤️

Just some random clicks in between crazy working day! 👩‍✈️

Ps1. ব্যাংককে বাংলাদেশ দূতাবাসের অসাধারন কোঅপারেশন আমাকে মুগ্ধ করেছে। এতো ফাস্ট কাজ করে দেয় কোন দরকারে গেলে! দেশের দোষ খুঁজে বেড়ায় যেখানে সবাই সব সময় আমি সেখানে ভাবি পাসপোর্টটা না থাকলে কি হত আমার! এই যে পরিচয়টা দিয়েছে বাংলাদেশী তা না থাকলে তো কিছুই করতে পারতাম না.. এই ঋণগুলোই কিভাবে শোধ করব! 🇧🇩🙏❤️দেশের জন্য কি করতে পেরেছি ..কি পারব!
Ps2. আমার ওজন ওভাবে কমে নাই। খুব ইনটেন্স ওয়ার্ক আউট করছি যেন স্ট্রং থাকি, এবসটা পারফেক্ট হয়, বডি টোনড আপ হয় কার্ভ মেন্টেউন করেই।
Ps3. আজ থেকে ঈদের ছুটি কাটাব ৫ দিন। আপনাদের জন্য সুন্দর সুন্দর কন্টেন্ট আসছে! ☺️

সেহেরীতে ডেকে দেওয়ার জন্য একটা তুমি দরকার!😌

women deserve every month 3 days period leave !!

ফ্লাই শুরু করার আগে থাইল্যান্ডে একটা সিরিমনি হয়।(যদিও আমি জাস্ট সন্মান দেখাতে দূরে চুপচাপ দাঁডিয়েছিলাম আর কিছু করি নাই, আস্তাগফিরুল্লাহ) ওরা বৃহস্পতিবারকে শিক্ষার পারপাসে নাকি লাকি ডে মনে করে। শিক্ষা রিলেটেড যে কোনো শুভ কিছু বৃহস্পতিবারে শুরু করে। তো বৃহস্পতিবারে পুজা টাইপের করা হল ইন্সট্রাকটরদেরকে, যে কোনো কিছু শিক্ষণীয় রিলেটেড শুরু করার আগেই তারা এ ধরনের সিরিমনি করে থাকে শুনলাম। বৌদ্ধদের রীতি! ইন্সট্রাকটরদের সন্মান দেখানো, ফুল দেওয়া, তাদের আশির্বাদ নেওয়া সেইফটি এবং সুশিক্ষা অর্জনের জন্য এটা হল উদ্দেশ্য! আমাকে বলল তোমার ধর্মে তো এলাউ না তোমাকে আমরা আশির্বাদ করছি এটা কোনো গডকে পুজা না এটা সন্মান দেখানো জাস্ট তোমার কিছু করতে হবে না! কোথায় যেনো শুনেছিলাম পুজার যায়গায়ও যেতে নাই, তাই আমি দূর থেকেই দেখছিলাম পার্টিসিপেট করি নাই। যে কারনেই হোক আর যেভাবেই হোক কেউ কাউকে সন্মান দিচ্ছে বা দোআ দিচ্ছে ব্যাপারগুলো সুন্দর। দেখছিলাম। যা দেখলাম সব ধর্মের লোকেরাই তাদের ধর্ম ঠিক ঠাকই পালন করে। আমরাই অন্যদেরটায় নাচি; কিন্তু নিজেদের ছোট বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান আসলে এটা শিরক, ওটা লোক দেখানো কতো হিসাব নিকাশ শুরু হয়ে যায় আমাদের! কেউ হজ্বে গেলে সে কেনো হজ্বে গেল সে তো পর্দা করে না এই না তা না হাজারও জাজমেন্ট! সে নাটক করে তার নামায হবে না রোজা হবে না কতো কমেন্ট! সব জাজমেন্ট জমিনে বসে আমরাই করে দিলে উপরে যে বসে আছে তার কাজ কি? আর কেউ একটা কাজ না করলে অন্যটাও করতে পারবে না এমন নিয়ম কোথায়! অথচ অন্য ধর্মের লোকরা তাদের সিরিমনি গুলো ঠিক ঠাক পালনও করছে, অন্যদের সন্মানও করছে, সৎও থাকছে আবার এমন হেনো পার্টিবাজি নাই তারা করে বেড়াচ্ছে না, এমন কোনো ফ্যাশন নাই ইচ্ছা হলে করছে না! আমদের অনেক পরিবারেই পার্সোনাল ভাবে মিলাদ পড়ানো হয় কোনো কাজ শুরু করার আগে, দোআ পড়ানো হয় যে কোনো ভালো মন্দ অকেশনে। তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, অফিস-আদালতে বিষয় গুলো এভাবে এখন আর তেমন দেখা যায় না। ব্যক্তিগত ভাবেও ট্রেন্ডটা অনেক কমে যাচ্ছে। অথচ আমাদেরই অন্যকে সন্মান দেওয়া, দোআর আয়োজন করা, আমাদেরই আরও বেশী ধার্মিক, সৎ, সভ্য হওয়ার কথা ছিল!

গান না থাকলে কি হতো আমাদের? 😐
আমি তো গান শোনা ছাড়া ১ মিনিটও ওয়ার্ক আউট করতে পারি না!

জীবন কতো অনিশ্চয়তার দেখছেন তো? কিসের পিছনে ছুটছেন ভেবেছেন কখনও? কখনও নিজেকে প্রশ্ন করেছেন আপনি কি সত্যিই সূখী?
Don’t chase to be successful, chase to be happy!💕

There is not a thin line, a thick line between fatty n curvy..if u just to show hatred tell this girl fatty consult an Eye Specialist! 😎😘

আপু কিছু কাজ দেও, কাজ করাতে করাতে কাজ পাওয়া শেখানো, একাউন্ট ব্যান খেয়েছি আপু ঠিক করে দেও, আপু কিভাবে কাজ শিখবো, আমার ছেলে/ভাই/স্টুডেন্ট একটু বুঝিয়ে দেও কিভাবে কি করা লাগে, চাকরির পাশাপাশি অনলাইনে কিছু করতে চাই, এই যে মারজানের প্রোফাইল সব থেকে রিভিওওয়ালা দেখিয়ে শিখানো সহ নানা ভাবে ডাইরেক্ট ইনডাইরেক্ট স্টুডেন্টের সংখ্যা আমার অনেক, হেল্প চাইলে কাউকে না করতে না পারার কোয়ালিটিটা এসেছে আব্বুর কাছ থেকে। একটা পরিবারের একজনকে উপার্জনক্ষম হতে সাহায্য করা মানে পুরো পরিবারকে হেল্প করা! তাই কখনও কাউকে ফেরাতে শিখি নি যতো ব্যস্ততাই থাকুক। আজ নারী দিবসও শুরু করেছিলাম “ওয়ান টু ওয়ান উইথ মারজান” দিয়ে স্টুডেন্টকে শিখিয়ে।💜

বান্ধবীদের মধ্যে সবার আগে আমারই বিয়ে হয়ে যায়, কিন্তু পড়া শেষ করেও অনেকে যেখানে কিছুই করে না পড়া ভালো করে শুরু হওয়ার আগে থেকেই ছোট্ট একটা বাচ্চাকে সম্পূর্ণ এক হাতে বড় করি, সে সময় ফ্রিল্যান্সিং শুরু করি..যখন আমি শুনি নি অন্য কেউ এ দেশে ফ্রিল্যান্সিং করে, দেখি নি, চিনতাম না কাউকেই! ছোট বেলা থেকে স্কুল কলেজে যে কোনো যায়গায়ই ঠিকানা লেখতে হতো! তখন থেকেই মনে হতো আমার কবে নিজের একটা লেখার মতো ঠিকানা হবে! বাবার বা বরের ঠিকানা কেনো আমি লেখে যাবো! যখন আয় করতে শুরু করলাম কাঁচা টাকা এতো এতো ডলার কিন্তু লোভ সামলে ছোট ছোট ইচ্ছাগুলোও অপূর্ণ রেখে দিয়েছিলাম আগে আমার নিজের একটা ঠিকানা করতে হবে তারপর ছোট ছোট ইচ্ছা তো যখন তখনই পূরণ করা যায়! আম্মুর আমার আব্বুর কাছে আবদার ছিল তাকে গুলশানে একটা বাসা করে দিতে হবে আম্মু ছিলেন কোম্পানির চেয়ারম্যান, তো আমার এম.ডি বাবা অনেক ল্যান্ড, মিরপুরে বাড়ি, মার্কেটসহ অনেক কিছু তাকে বুঝিয়ে দিয়ে গেলেও হঠাৎ অসুস্থতায় আব্বু চলে যান! তো আম্মুর সে অপূর্ণ ইচ্ছা খুব নাড়া দিত গুলশানে বাসার স্বপ্নটা পূরণ করে ফেলি ২০১৩ সালেই! তারপর আবারও স্রোতের বিপরীত বাইরে স্যাটেল হওয়ার বা দেশের বাইরে ফ্লাইং কোর্সের কথা সবাই বললেও দেশেই করি..দেশেই স্যাটেল হই! ২০১২ থেকেই মনে আছে একটা ছবি যে তুলবে নিউজ করবে আমাকে নিয়ে ইচ্ছে করতো না সময় দিতাম না, তখন ৮ বছর আমি যশোর ছিলাম বরের বাসা বিজনেস ওখানে থাকায়! ঢাকায় জন্ম, বড় হওয়া সব হলেও ওখানে আমি ওরকমই ছিলাম পরিবেশ পরিস্থিতিতে খাপ খাইয়ে! কখনও কোন কমপ্লেইন করি নি, পর্দা করে বের হয়েছি কারন ওখানে ওভাবেই চলতে হয়! জোড় করে চাপে পরে করেছি তা নয় মন থেকে করেছি ভালো লাগা থেকেই। গ্র্যজুয়েশন শেষ করে একটু স্যাটেল হওয়ার পর বয়সেও যথেষ্ট ম্যাচুয়েড হয়েছি দেখতাম সেলিব্রেটিদের সাথে সবাই সেল্ফি তুলতে ব্যস্ত মনে হল নিজেও একটু এক্সপেরিমেন্ট করি কারন বিভিন্ন যায়গায় মাঝে মাঝেই যাই পরিবার নিয়ে যেখানে এক ঘেয়ে ক্ষ্যাত টাইপ না যেয়ে অনেকে যেভাবে স্মার্টভাবে নিজেকে ক্যারি করে সেভাবেই মানায় আসলে,সাধারন যায়গায় সাধারন ভাবেই যাই। আর এ সব যায়গায় এ ধরনের লুক একদম সেইফ! আমি ছোট বেলা থেকেই প্রচন্ড ফ্যাশন ফ্রিক জেনেটিক ভাবেই। আমার বাবা সেই যুগেই একটা ব্লেজার/ পান্জাবী/শার্ট সেকেন্ড অকেশনে আর পরতেন না, আম্মুর শাড়ী, গহনার গল্প আর নাই বলি! আমি ছোটবেলায় প্রচন্ড স্কিনি ছিলাম শুনতে শুনতে বড় হয়েছি মোটা হই না কেনো, পারফেক্ট হওয়ার পরও শুনেছি আরো চাব্বি হলে আরো ভালো লাগবে! চাব্বি হওয়ার পরে শুনেছি আগেই ভালো ছিলাম! আবার স্কিনি হওয়ার পর শুনেছি চাব্বি সবাই হতে পারে না এভাবেই আমাকে বেস্ট লাগে! কারো কথায় যে আমি কখনও বদলেছি তা না! আমার যা ভালো লেগেছে আমি এক্সপেরিমেন্ট করেছি! কেউ আপনাকে বলার কেউ না আপনি স্কিনি বা ফ্যাটি বলে আপনার এটা করা যাবে না! আপনাকে মুড়ে রেখে বাইরে আপনার সাথেই হাঁটার সময় কারো রাইট নাই এট্রাকটিভ একটা গেটাপের মেয়েকে সে চেক করবে ঘুরে ঘুরে! নিজের পর্দা করতে ভালো লাগলে করবেন নিজে মেনে, নিজের কাজ করতে ভালো লাগলে করবেন, না লাগলে রিল্যাক্স করে বাচ্চাকে, সংসারে সময় দিবেন এর থেকে দামি জব দুনিয়াতে নেই; ভালো যখন লাগে একাই বিশ জনের কাজ করবেন! বিশ্বাস করেন সুখী হতে শুধু সুখী হতে জানা লাগে, সত্যিকার সুখী করতে চায় এমন মানুষ লাগে! আজ আপনার অনেক অর্জন, কালই কেউ নতুন কিছু করবে! যারা আপনার তারা সবার সাথে আপনাকে তুলনা করবে না! আপনার কারো সাথে প্রতিযোগীতা নেই। কারন সেরা হওয়ার কোনো শেষ নেই! যে সেরার পিছনে ঘুরে সে আজীবন ঘুরতেই থাকবে, আর যার কাছে আপনি সেরা সে যায়গা কখনও কেউ ছাড়িয়ে যেতে পারবে না! মনে রাখবেন আপনি অনেক মূল্যবান। আপনার ভালো থাকা ম্যাটার করে দেশের সার্থে। যা ভালো লাগে করুন যতক্ষণ পর্যন্ত না তা অন্য কাউকে ক্ষতি করছে। সেটাকেই স্বাধীনতা বলে। নারী শুধু স্বাবলম্বীই না, মানসিকভাবে স্বাধীন হোক। কতো বয়স, কোন যোগ্যতা হওয়ার পর নারীর নিজের সিদ্ধান্ত নিজের নেওয়ার অধিকার আছে, কেউ তাকে বলতে আসবে না এটা করতে পারবে না, সেটা করতে পারবে না, আমাকে একটু বলবেন? নারীকে তার প্রাপ্য সাত গুণ বেশী সন্মান না দিতে পারলেও একটা মানুষ হিসাবে অসন্মান করবেন না! আগামীকাল নারী দিবসের সবাইকে শুভেচ্ছা।💜
ছবি: স্বপ্নের বাসায় পারফেক্ট হতে চেষ্টা না করা আপনাদের অনেক ভালবাসার ইম্পারফেক্টলি পারফ্যাক্ট আমি!

.. Working on this forever
Did a decade freelancing for int. brands only to fulfill this dream someday Marjan’s Secret Launching Soon!💜

💙💙

a wise Lady once said..
.nothing😘

Thank you so much for the super fast likes to my new venture’s page Marjan’s Secret 💜

How many times you fell in love..

She wasn’t Changing, She was Becoming..❤️

Good Morning