Rawshan Homeo Learning and Treatment
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Rawshan Homeo Learning and Treatment, Education, .
★টমেটো ★
ফলের রাজা যদি হয় আম তবে সবজির রাজা অবশ্যই টমেটো।
টমেটোর কি কি উপকারিতা :
★টমেটোর মধ্যে থাকা ভিটামিন ’বি’ ও পটাশিয়াম রক্তের কলেস্টেরলের মাত্রা কমায়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
★হার্টের সমস্যা দূরে রাখতে পারে।
★এতে থাকা ক্রোমিয়াম ও অন্যান্য মিনারেল রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ডায়াবেটিস কে দূরে রাখতে পারে।
★কিডনির সমস্যা দূরে রাখতে পারে।
★টমেটোয় থাকা লাইকোপেন প্রোস্টেট, কলোরেক্টাল বা পেটের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেক কমিয়ে দেয়।
★প্রাকৃতিক এ এন্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি রুখতে পারে।
★পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন কে থাকায় হাড়ের টিস্যু ঠিক রাখে ও ছোট খাটো সমস্যা দূর করতে পারে।।
★এতেথাকা এ ভিটামিন চোখের দৃষ্টি উন্নত করতে পারে । তাই শিশুদের খাবারে ও টমেটো রাখুন।
★ধূমপানের ফলে শরীরে যে ক্ষতি হয় তার প্রভাব কমাতে পারে টমেটোর মধ্যে থাকা কোমেরিক অ্যাসিড ও ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড।
★টমেটোর মধ্যে থাকা বিটা ক্যারোটিন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে যা রক্তে ক্ষতিকারক রাসায়নিকের উপস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখে।
★★টমেটোয় প্রচুর লাইকোপেন থাকায় অনেক ফেসিয়ালের মূল উপাদান টমেটো। টমেটো তকের কালো ছোপ দূর করে,উজ্জ্বলতাও বাড়ায়।
★★টমেটো যত লাল হয় তত বিটা ক্যারোটিনের পরিমাণ বেশি থাকবে থাকে।রান্নার ফলে ভিটামিন ‘সি’ ছাড়া অন্য সব উপাদান ঠিক থাকে।
★দাঁতের অসহ্য ব্যথায় করণীয়★
অনেক সময় হঠাৎ করেই কারো দাঁত,দাঁতের মাড়ি বা গলা ব্যথা শুরু হতে পারে। ইচ্ছা থাকলেও তাৎক্ষণিক কোনো চিকিৎসকের নিকট যাওয়া সম্ভব হয়না।সেক্ষেত্রে কিছু ঘরোয়া উপায়ে তাৎক্ষণিক কিছুটা আরাম পাওয়া যেতে পারে।
দাঁতে ব্যথা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক,তাই দাঁতের স্বাস্থ্য ধরে রাখতে কিছু ঘরোয়া টোটকা মেনে চলুন। দাঁত, মাড়ি, গলায় ব্যথা কমাতে খুব ভালো কাজ করে লবণ মিশ্রিত গরম পানি। এক গ্লাস গরম পানিতে 1 চা চামচ লবণ মিশিয়ে কুলকুচি করুন। এতে যে কোনো সংক্রমন সেরে যাবে। এছাড়া এক কোয়া রসুন থেঁতলে অল্প লবণ এর সঙ্গে মিশিয়ে দাঁতে লাগিয়ে রাখুন। যন্ত্রণা কমে যাবে।
আবার দুটো লবঙ্গ থেঁতলে নিয়ে কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে পেস্টটা দাঁতে লাগান।
অন্যদিকে এক টুকরো কাঁচা পিয়াজ চিবিয়ে খেয়ে নিন। যদি বেশী ঝাঝ লাগে তবে দাঁতের উপর পিঁয়াজ রাখলেও আরাম পাবেন।
একটা কথা আছে, দাঁত থাকতে বাঙালী দাঁতের মর্যাদা যানে না। যতক্ষণ পর্যন্ত না দাঁতের অসহ্য যন্ত্রণা হয় ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা চিকিৎসকের নিকট খুব একটা যাই না। তবে প্রত্যেকের উচিত ৬ মাস পর পর ভালো ডেন্টিসকে দিয়ে দাঁতের পরীক্ষা করানো। প্রয়োজনে স্কেলিং করানো। প্রতিদিন দুই বেলা ভালো ভাবে দাঁত পরিস্কার করতে হবে। বিশেষ করে রাতে খাওয়ার পরে এবং সকালে নাস্তার পরে।
★ শিশুর পেটের ব্যাথায় করনীয় ★
****জন্মের পর থেকে চৌদ্দ বছর পর্যন্ত বয়সের ছেলে মেয়েকে শিশু বোঝালেও বয়সভেদে এদেরকে কয়েক টি ভাগে ভাগ করা হয়:
★নিওনেট: জন্মের পর থেকে আটাশ দিন।
★ইনফ্যান্ট: একমাস থেকে বারো মাস পর্যন্ত।
★প্রিস্কুল চিলড্রেন : পাঁচ বছরের নিচে।
★স্কুল গোয়িং চিলড্রেন: পাঁচ বছরের ওপরে।
★★এদের মধ্যে পাঁচ বছর পর্যন্ত শিশুদের পেটের ব্যথা বা এবডোমিনাল কলিক বেশি হয়। শিশুরা সাধারণত মায়ের বুকের দুধ বা ফিডারের দুধ বেশি খায়।দুধ চুষে খাওয়ার সময় কিছু বাতাস ও শিশুর পেটে প্রবেশ করে যা পরবর্তীতে পেট ফাঁপার কারণ হয়।পেট ব্যথায় শিশু কান্না শুরু করে বাতাস বের না হওয়া পর্যন্ত। এধরণের পেট ব্যথাকে ফাংশনাল এবডোমিনাল কলিক বলে।
অন্যান্য কারণ :
১.কোষ্ঠকাঠিন্য।
২.ডায়রিয়া।
৩.অতিরিক্ত খাওয়ানো।
৪.খাবারে এলার্জি।
৫.ফুড পয়জনিং।
কিছু কিছু রোগের কারণে ও শিশুর পেট ব্যথা হয়ে থাকে। যেমন :
১.এপিনডিসাইটিস।
২.হারনিয়া।
৩.প্রস্রাবের নালিতে ইনফেকশন।
৪.লিভারের রোগ।
৫.পাকস্থলীর রোগ।
যদি কোন রোগ না হয়ে থাকে তাহলে ২৪ ঘন্টার মধ্যে ব্যথা দূর হয়ে যাবে।
★কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন:
১.যদি কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া তিন দিনের বেশি হয়।
২.পায়খানার সাথে রক্ত যায়।
৩.ঘন ঘন বমি হয় বা বমির সঙ্গে রক্ত যায়।
৪.পেট ফুলে শক্ত হয়ে যায়।
৫.শ্বাসকষ্ট হয়।
★ করনীয় ★
কিছু বিষয় মেনে চললে শিশুরা পেট ব্যথা থেকে মুক্ত থাকতে পারে। যেমন:
১. দুধ খাওয়ার সময় নিপল যেন বারবার বের হয়ে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
২. নিপল ভালোভাবে ধুয়ে তারপর শিশুর মুখে দিতে হবে।
৩.টক,তেলে ভাজা খাবার কম খাওয়াতে হবে।
৪.চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে ।
৫.বাইরের খাবার কিনে খাওয়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে।
৬.হাত ধুয়ে খাবার খাওয়ানোর অভ্যাস করতে হবে।
৭.খাবার ঢাকা না থাকলে সেই খাবার খাওয়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে
৮.চা, কফি খাওয়ানোর অভ্যাস থেকে বিরত থাকতে হবে।
Selina Ali
10.12.2020.
★কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় করনীয়★
কোষ্ঠকাঠিন্য খুবই কঠিন একটি সমস্যা। এমন কেউ নেই যিনি জীবনে এসমস্যায় পড়েননি।বিষয়টি নিয়ে অনেকেই লজ্জা পায় যা ঠিক নয়। এ সমস্যায় পড়লে অবশ্যই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
*কোষ্ঠকাঠিন্য কি?*
★★পায়খানা শক্ত বোঝাতে কোষ্ঠকাঠিন্য শব্দটি ব্যবহার করা হয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় পায়খানা সপ্তাহে তিনবারের কম অথবা পরিমানে কম,শক্ত,এবংশুকনো হওয়াকে কোষ্ঠকাঠিন্য বলে। কেউ পর্যাপ্ত আঁশযুক্ত খাবার খাওয়ার পরও যদি সপ্তাহে তিনবারের কম মল ত্যাগ করে, তখন সঠিক কারণ নির্ণয় করা জরুরী।
★★লক্ষন বা উপসর্গ : মূল উপসর্গই হল শক্ত ও কঠিন মল। এছাড়াও নিম্নে উল্লিখিত এক বা একাধিক উপসর্গ থাকতে পারে।
১.মলত্যাগে অনেক বেশি সময় লাগা।
২.অধিক সময় ধরে মলত্যাগ করার পর ও অসম্পূর্ন মনে হওয়া।
৩.অনেক বেশি চাপের দরকার হওয়া।
৪.মলদ্বারের আশেপাশে ও তলপেটে ব্যাথা করা।
৫.প্রায়ই আঙুল, সাপজিটরির সাহায্যে মল বের করার চেষ্টা করা হয়।যা ঠিক নয়।
★কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ :
নানা কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। অনেকের কোন কারণ ছাড়াই হয়,আবার বেশ কিছু রোগের লক্ষণ হিসেবে ও কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
উল্লেখযোগ্য কারণ গুলো হচ্ছে : খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন।
১.আঁশযুক্তও শাকসবজি কম খাওয়া।
২.নিয়মিত ফাস্টফুড খাওয়া।
৩.সময়মতো মলত্যাগ না করে চেপে রাখার প্রবণতা। বেশির ভাগ কর্মজীবি মহিলাদের এই অভ্যাসটা আছে। কর্মস্হলের টয়লেট পরিস্কার পরিচ্ছন্ন না হওয়া এবং পর্যাপ্ত প্রাইভেসি না থাকায় অনেকেই টয়লেট ব্যাবহার করেন না।
★জটিলতা★
দীর্ঘদিন যাবত কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগলে অনেক ধরনের জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।
যেমনঃ
১.মল ধরে রাখার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যাওয়া।
২.অর্শ বা পাইলস, ফিস্টুলা বা ভগন্দর,এনাল ফিসার বা গেজ রোগ হওয়া।
৩.রেকটাল প্রালাপস্ তথা মলদ্বার বাইরে বের হয়ে আসা।
৪.ইন্টেস্টাইনাল অবস্ট্রাকশন বা অন্ত্রে ব্লক বা প্যাচ লেগে পেট ফুলে যাওয়া।
★চিকিৎসা★
কোষ্ঠকাঠিন্য একটি দীর্ঘ মেয়াদি সমস্যা।
প্রাথমিকভাবে এর চিকিৎসা হচ্ছে -------
১.প্রচুর পানি, শরবত বা তরল খাবার পান করা।
২.বেশি করে শাক-সবজী ও আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া।
৩.নিয়মিত ব্যায়াম এবং হাঁটাচলা করা।
৪.ইসবগুলের ভূসি,বেল,পেঁপে ইত্যাদি নিয়মিত খাওয়া।
৫.সোনাপাতা,এ্যলোভেরা বা ঘৃতকুমারী খেলেও উপকার পাওয়া যায়।
৬.হালকা গরম দুধ পান করা।
এতেও উপকার না হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে হবে। তাই এ বিষয়ে অবহেলা না করে সবাইকে সচেতন হতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
Selina Ali.
06.12.2020.
"শব্দের পরে শব্দ সাজিয়ে সত্যের এমন সুন্দর প্রকাশ!খুব ভালো লাগে।" কবির কবিতার কমেন্টে লিখেছিলাম।
Km Alauddin. বয়োজ্যেষ্ঠ, গুরুজন,হোমিওপ্যাথ। আমি উনাকে দেখিনি, চিনিও না।ফেসবুক বন্ধু। মাঝে মাঝে কবিতা পোস্ট করেন।ভালো লাগে খুব। তাই ভাবলাম আমার এ সংগ্রহ শালায় যদি থাকে মন চাইলে চট করে পড়তে পারব।
বাইরে শুধু অন্ধকার
-------------- কে এম আলাউদ্দিন।
শূন্য থেকে, আগুন -পানি- মাটি সৃষ্টি হলো
থরে থরে ধাপে ধাপে সব কিছুই ছড়িয়ে গেল।
আকাশ- তারা -আলো -হাওয়া, সবুজ বীথি, পশু পাখি
সৃষ্টি হলো তার পরে ও কি যেন কি রয়ে গেল।
কি যেন কি রয়ে গেল,সবই আছে
চারদিকে সব উজ্জ্বলতা,সুখের ফাগুন
আজ্ঞাবহ দাস অনুদাস,সেজদাকারী
নিত্যকারী সবই আছে,তার পরে ও
তারপরেও ফাঁকা ফাঁকা
শূন্য সময়, নিরবতা
একক একা
শব্দ হলো -------
শুকনো মাটি
কাদামাটি , মন্ডমাটি
আপন রুপে জাবর কাটে
সৃষ্টি জগৎ, অনঢ় ব্যাকুল,তার পরে ও
আলোর ছোঁয়ায় কি যেন কি অনুভবে
কানাকানি, অস্থিরতা,প্রশ্ন জাগে সরল মনে।
"আমরা আছি সময় তালে অবিরত
উপাসনায়
আবার কেন মাটির আদম?"
শব্দ হলো, ভূত -ভবিষ্যৎ একের সীমায় বাইরে শুধু অন্ধকার।
★★★★★★★★★★★★★★★★
বইটি কেনার পর মনে হচ্ছিল বইটি পড়া বেশ কঠিন। শ্রদ্ধেয় শিক্ষক রবিন বর্মন স্যার এত সুন্দর সহজ করে বুঝিয়ে দিলেন, কেমন করে প্রত্যেক টি চ্যাপ্টার কে ভাগ করে নিয়ে মনে রাখতে হবে। কোথায় কি রুব্রিক আছে এবং সেটিকে কিভাবে খুঁজে পাওয়া যাবে।
REPERTORY OF THE
HOMOEOPATHIC MATERIA MEDICA......BY J.T.KENT,A.M.,MD.
1. MIND.......pg .. (1-95).
2.VERTIGO.. pg ..(96-106).
3.HEAD........pg...(107-234).
4.EYE...........pg...(235-270).
5.VISION......pg...(271-285).
6.EAR...........pg...(285-320).
7.HEARING..pg...(321-323).
8.NOSE....... pg...(324-354)+(smell ... 349)
9.FACE.........pg...(355-396).
10.MOUTH.. pg...(397-430).
11.TEETH.... pg...(430-447).
12.THROAT (INTERNAL)..pg..(448-470).
13.THROAT (EXTERNAL)..pg..(471-475).
14.STOMACH..pg..(476-540).
15.ABDOMEN..pg..(541-605).
16.RECTUM.... pg..(606-635).
16.STOOL........pg..(635-644).
17.URINRY ORGANS..pg..645.
18.BLADDER.. pg...(645-662)
19.KIDNEYS...pg...(662-667).
20.PROSTATE GLAND..pg,(667-668)
21.URETHRA.. pg..(669-680).
22.URINE........pg...(680-692).
23.GENITALIA (male).pg.(693-714).
24.GENITALIA(female)pg(741-745).
25.LARYNX and TRACHEA..pg..(746-762).
26.RESPIRATION..pg..(762-777).
27.COUGH....pg...(778-811).
28.EXPECTORATION..pg..(812-821)
29.CHEST...pg..(822-883).
30.BACK.... pg..(884-951).
31.EXTREMITIES.. pg..(952-1233) (হাত, পা)
32.SLEEP... pg..(1234-1258).
33.CHILL.....pg..(1259-1277).
34.FEVER....pg...(1278-1292).
35.PERSPIRATION.. pg..(1293-1302)
36.SKIN..... pg....(1303-1340).
35.GENERALITIES..pg..(1341-1323).
thanks all.
selina ali.
17.11.2020.
★ সিপিয়া ★
★ SEPIA ★
*মায়াজম:গভীরএন্টিসোরিক,সিফিলিটিক,টিউবারকুলার,বহুমুখী।
*ক্রিয়াকাল: ৫০ দিন।
*কাতরতা :শীতকাতর।
*সম্পুরক:নেট্রামমিউর,লাইকো,বেল,নাক্স,পালস,সাইলি,রাসটক্স,ক্যাল্কে,কার্ব,ডালকামড়া,কোনিয়াম,সালফার,ব্যাসিলিনাম ইত্যাদি।
*বিরোধী:ব্রায়ো,ল্যাকে, পেট্রো, ফসফরাস।
*ক্রিয়ানাশক:এ্যাকো,ডিজিটেল,এন্টিমট্রাট,এন্টিমক্রুড।
★ক্ষেত্র, মানসিকতা ও ধাতু প্রকৃতি★
★সিপিয়া মূলত মহিলাদের ঔষধ। মহিলাদের কখন বা কোন ক্ষেত্রে প্রযোজ্য *** এককথায় ***সবসময়।
★ বিয়ের আগে পরে মাসিকের গন্ডগোলে।
★ প্রেগ্ন্যাসির সময়, ডেলিভারির পরে।
★বাচ্চা দুধ খাওয়ার সময়।মাসিক বন্ধের সময়। ** মেয়েদের সবসময় **যেকোনও সময়**।
★সাদাস্রাব তার নিত্য সঙ্গী।
★মাসিকের সবরকম স্বাধীনতা **কম, বেশি - পেটে ব্যাথা,নিদিষ্ট সময়ের আগে পরে হতে পারে। যে কোন গন্ডগোল হতে পারে কোন নিয়ম বা ছন্দ বলে কিছু নেই।
★ মাথার চুল খুব উঠে যেতে পারে।
মাথার চাঁদি,ঠোঁট, হাতের তালু,পায়ের তলা ঠান্ডা থাকতে পারে।
★সিপিয়ার পেটের ব্যাথা সামনে থেকে পিছনের দিকে আসে।( পিছন থেকে সামনে --- স্যাবাইনা। সাইড থেকে সাইডে -- সিমিসিফিউগা)
★ পেটের মধ্যে হড়হড় গড়গড় শব্দ হয়। (N+V= নোসিয়া এবং ভমিটং)।
★ দুধ সহ্য হয় না।দুধ খেলে ডায়রিয়া হয় কিন্তু সাধারণত কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগে।
★ সকালের দিকে ডিস্পেপশিয়া বিশেষ করে বমিবমি ভাব,প্রেগ্ন্যাসির সময়ের বমিরও একটা ভালো ঔষধ।
★ ঠান্ডা হাওয়া মোটেই সহ্য হয় না।
★ প্রস্রাবে দুর্গন্ধ হয়। (urine offensive Kent repertory p.687 sepia 1st grade)
★ বজ্রপাতে মারাত্মক মাথার যন্ত্রণা হতে পারে। চলাফেরায় ভালো থাকে।
★জোরে জোরে কাজকর্ম করায় কষ্ট ব্যথা কমে সিপিয়ার। (Complaints relief by violent movment.Head pain amel Kent R p.139)(dancing amilurants)
★ প্রত্যেক তিন মাসে বাচ্চা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।( The Sepia patient aborts at the third month)
★পূরুষের ক্ষেত্রে ইমপোটেন্সি হতে পারে
★মন★
★মন উদাসীন, কোন কিছু বা কাউকে ভালো লাগে না। শরীর মন দুই ই ভেঙে পড়েছে। সব সময় মন খারাপ থাকে, সহজে কান্না পায়। একটু লোভী ও কৃপণ স্বভাবের ( লাইকো)।
★ কুড়ে, কাজকর্ম করতে চায় না কিন্তু শুরু করলে বেশ ভালো করতে পারে। তখন আর কোন কষ্ট বোধ থাকে না।
★সহজে ফিট হয়ে যায় (Faints easily): সামান্য ঝগড়াঝাটি, কান্না কাটি,স্বামী সহবাসের পরে,বেশীক্ষণ হাটু গেড়ে বসে থাকার পরে অজ্ঞন হয়ে যেতে পারে। বড্ড ভীত, সন্ত্রস্ত,মানুষের খুব ভয়।স্মৃতিশক্তির দুর্বলতা।
★ গলায় বা শরীরের অন্য কোথাও বল জাতীয় কিছু আটকে আছে বলে মনে হয়। (ল্যাকেসিস)।
★টাইট কাপড় পছন্দ করে না।
★গোসলে অনিচ্ছা। (সালফার, সরিনাম,কোনিয়াম)।
★ খাওয়ার পারে ও পেটটা খালি খালি লাগে।
★মানসিক পরিশ্রমে কষ্ট বারে -- সিপিয়া।
★ শারীরিক পরিশ্রমে কষ্ট কমে--সিপিয়া।
★ঘুমালে মাথা ব্যাথা বাড়ে -----সিপিয়া।
★ঘুমালে মাথা ব্যাথা কমে ---- ফসফরাস।
★চেহারা ★
সিপিয়ার মহিলাদের চেহারা কতকটা পুরুষালী হয়। নারীর শরীরের সহজাত ও স্বভাবিক ঢেউ খেলানো ছন্দ,তা এদের কম থাকে। (tall slim narrow pelvis) ।
★গালের দুই পাশে কালোদাগ (মেসতা) হওয়ায় প্রবনতা থাকে।
★ মুখ টা একটু হলদেটে ফ্যাকাশে রংয়ের হতে পারে।
★ পেটটা বেশ মোটা দেখলে মনে হয় পেটে বাচ্চা আছে।
★ SEPIA ★
Explained in alphabetical order:
1. S = S*X urge nill/lost.
2. S = Sadness.
3.S=Sensitive :To husband, child....To talk others....To music... To s*x.
4.S =Sensation Of :
1.ball like sensation ( গলায় যেন বলের মত কিছু আটকে আছে)।
2. Emptiness sensation. ( খালি খালি ভাব, পেট, বুক, গলা)।
3. Bearing down sensation. (সব যেন বেড়িয়ে যাচ্ছে মনে হয়)।
4. Family (পরিবারের কাউকে ভালো লাগে না) ।
5.Relax sensation on anas ( মলদ্বার দিয়ে যেন সব বেরিয়ে যাবে) ।
5. E = Exertion mental..... easily offended/ anger...easily Frightened. 6. P= Prostration of mind. ( হৃদয় মন ভেঙে গেছে)।
7. I =Indifferent, Irritable Indolence.
8. A =Aversion to s*x,husband, won children, music. To business ( কাজ কর্ম)
9. A =Act as a man.
10.A= Anger.
11. A = ANTAGONISM-দো মনা ভাব।
Thanks all
Selina Ali.
************************************
★স্ট্রোক প্রতিরোধে করনীয়★
★মানুষের প্রচলিত একটি ধারণা আছে স্ট্রোক একটি হৃদপিন্ডের রোগ, বাস্তবে তা ঠিক নয়। স্ট্রোক মস্তিষ্কের রোগ। মস্তিষ্কের রক্তবাহী নালী দুর্ঘটনাকেই স্ট্রোক বলা যায়। এ দুর্ঘটনায় রক্তনালী বন্ধও হতে পারে। আবার ফেটে যেতে পারে। ফলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়। স্ট্রোক সম্পূর্ণই মস্তিষ্কের রক্তনালীর জটিলতা– জনিত রোগ।
★আক্রান্তের মধ্যে ৪০ ভাগ মারা যায়,৩০ ভাগ পক্ষাঘাতগ্রস্থ হয়ে পরে। তারা বেঁচে থেকেও দুর্বিষহ জীবন যাপন করে।
★গবেষণায় দেখা গেছে বিশ্বে প্রতি ৬ সেকেন্ডে একজন আক্রান্ত হচ্ছে। গবেষণায় আশঙ্কা করা হচ্ছে, এ বছর প্রায় ১ কোটি ৩৭ লাখ মানুষ পৃথিবীব্যাপী প্রথমবারের মত স্ট্রোকে আক্রান্ত হবে। যার মধ্যে প্রায় ৫৫ লাখ স্ট্রোক জনিত জটিলতায় মৃত্যুবরণ করবে। উপযুক্ত প্রতিরোধ ব্যবস্থা নেয়া না হলে এ সংখ্যা ৬৭ লাখ ছাড়িয়ে যাবে। প্রায় ৮০ লাখ মানুষ স্ট্রোকজনিত জটিলতা বা পঙ্গুত্ব নিয়ে বেঁচে থাকবে।
★এটি একটি সার্বজনীন বা বিশ্বজনীন সমস্যা। এতে মানুষ হারায় তাদের কর্মদক্ষতা, বরন করে পঙ্গুত্ব, ব্যায় করে প্রচুর অর্থ।
★৫০ বছর বয়সের পর প্রতি ১০ বছরে ঝুঁকি দ্বিগুণ হয়। আক্রান্তের মধ্যে পুরুষের সংখ্যা বেশি। শিশু ও তরুণরা ও ফাস্টফুড তথা খ্যাদ্যাঅভ্যাসের কারণে স্ট্রোক ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে। যারা করোনায় আক্রান্ত হন তাদের স্ট্রোক ঝুঁকির একটি নতুন কারণ যুক্ত হয়েছে।
★★স্ট্রোক কেন হয়?
,
★স্ট্রোক প্রতিরোধ করতে হলে প্রথমেই আমাদের জানা প্রয়োজন এটি কেন হয়,কারণ কী।
★অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ স্ট্রোকের সবচেয়ে বড় কারণ।
★অতিরিক্ত টেনশন,হৃদরোগ ডায়াবেটিস, রক্তে বেশি মাত্রায় চর্বি স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়।
★অলস জীবন যাপন, মোটা হওয়া,অতিরিক্ত কোমল পানীয় গ্রহণ পরোক্ষভাবে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়।
★কিছু কিছু ঔষধ যা রক্ত জমাট বাঁধার ক্ষমতা কমিয়ে দেয় যেমন: অ্যাসপিরিন,ক্লপিডগ্রেল প্রভৃতি ব্যবহারে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ জনিত স্ট্রোক হতে পারে।
★ ঘুমের মধ্যে নাক ডাকা বা শ্বাসকষ্ট জনিত উপসর্গ থাকলে সতর্ক হতে হবে।
★ যে কোন ধরনের ইনফেকশন ও জন্মগতভাবে মস্তিষ্কে সরু সরু রক্তনালি থাকা ব্যক্তিদের স্ট্রোকের ঝুঁকি বেশি থাকে। এছাড়া বংশানুক্রমে কিংবা পূর্বের স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক ও দূরবর্তী রক্তনালি বন্ধ হওয়ায় কারণে ও স্ট্রোক হতে পারে।
★স্ট্রোকের লক্ষ্মণ সমূহ ★
★স্ট্রোকের কিছু লক্ষ্মণ বা উপসর্গ দেখা দেয় যা দেখে বোঝা যায় স্ট্রোক হয়েছে।
★ শরীরের কোথাও বা একাংশ অবশ ভাব লাগা কিংবা দূর্বল বোধ করা।
★ কথা বলার সমস্যা বা কথা জড়িয়ে যাওয়া, অস্পষ্ট হওয়া, কথা বলতে বা বুঝতে না পারা।
★ এক চোখ বা দুই চোখেই ক্ষণস্হায়ী ঝাপসা দেখা বা একেবারে না দেখা। মাথা ঝিম ঝিম করা, মাথা ঘোরা,কিছু সময়ের জন্য হতবিহ্বল হয়ে পড়া।
★ বমি বমি বোধ অথবা বমি করা। পা দুটিতে দূর্বল বোধ করা ইত্যাদি স্ট্রোকের প্রচলিত লক্ষ্মণ। এছাড়া স্ট্রোকের মারাত্মক উপসর্গ হচ্ছে -- অজ্ঞান হয়ে যাওয়া,খিঁচুনি,তীব্র মাথাব্যাথা,ও বমি।
★ করনীয় ★
★স্ট্রোক হলে রোগীর দ্রুত চিকিৎসা প্রায়োজন। প্রতিটি মুহূর্ত খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মনে রাখতে হবে এই চিকিৎসায় সব থেকে জরুরি হল সময়। তাই উপরোক্ত উপসর্গ দেখা দিলে সময় নষ্ট না করে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালে বা চিকিৎসকের শরনাপন্ন হওয়া উচিত।
★★শ্বাসকষ্টের রকমফের★★
★একটু নড়াচড়া অথবা শিঁড়ি দিয়ে উঠতে গেলে শ্বাসকষ্ট বাড়ে এমন কিছু বক্ষব্যাধি রয়েছে। বিশ্রামে থাকলে শ্বাসকষ্ট কম থাকে। এ রোগগুলোর মধ্যে ক্রনিক ব্রংকাইটিস, এমফাইসিমা অন্যতম।হাঁপানির শ্বাসকষ্ট এমন হয় না বিশ্রামে থাকলেও শ্বাসকষ্ট চলতে থাকে।
★ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস রোগ টি সাধারণত পুরুষদেরই বেশী হয়ে থাকে। ধূমপান ছাড়া ও গাড়ির কালো ধোঁয়া, ধূলো, বিষাক্ত ও স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশ এ রোগের উত্তম সহায়ক।
★কোন ব্যক্তি বছরে তিন মাস ধরে এবং এভাবে দুই বছরের অধিক সময় কাশিতে ভুগতে থাকলে তাঁকে ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস রোগী বলে ধরা হয়। সাধারণ হাঁপানি এবং এই রোগ এক নয়। এ রোগে আক্রান্তদের শব্দ করে কাশি হয় সঙ্গে শ্লেষ্মা বা কফ থাকে। এ রোগ ব্রঙ্কাইটিস জীবানু দিয়ে হয়ে থাকে।
★এমফাইসিমা :এ রোগে একটু নড়াচড়া করলেই শ্বাসকষ্ট বাড়ে। এটি একটি দুরারোগ্য বক্ষব্যাধি,যেখানে কফ,কাশি আর শ্বাসকষ্ট নিত্য যন্ত্রণা। এই রোগ একদিনে তৈরী হয় না। মাসের পর মাস বছরের পর বছর ধরে এটি ফুসফুসে তৈরী হয়।
★ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস এবং এমফাইসিমা একে অন্যের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। প্রথম দিকে ব্যাপক শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়, একটু চলাফেরা করলেই আর দম পায় না। পরের দিকে শ্বাসযন্ত্র এবং হৃদযন্ত্রের ব্যর্থতার জন্য ফেইলিওর দেখা দিতে পারে।
. ★টিউবার কুলিনাম★.... ★(Tuberculinum bacillinum)(nosode...psoric+syphilitic) ★
*ক্রিয়াকাল: ৪০ দিন।
*মায়াজম:গভীর সর্ব দোষঘ্ন।
*কাতরতা: উভয়কাতর।
*ক্রিয়ানাশক: নাক্স।
*সম্পুরক: সিপিয়া, সোরিনাম, সালফার, ব্যাসিলিনাম, চায়না, বেল, ফস, কেলিকাব ইত্যাদি।
*ক্ষেত্র: বংশগত ক্ষয়দোষ, হাঁপানি, সর্দিকাশি ইত্যাদি।
★মানসিকতা ও ধাতু প্রকৃতি ( Main symtoms):
★ ১:খিটখিটে, অস্থির, বাচাল, বিরক্ত,খুঁতখুতে, হিংসুটে, ঝগড়াটে,স্বার্থপর এবং ধংসাত্বক প্রকৃতির হয়।
★২:টিউবারকুলার ডায়াথেসিস যারা প্রায়ই সর্দি তে ভুগে(ক্যালকেরিয়া ফস) ডায়াথেসিস মানে টেনডেন্সি।স্কুফুলাস ডায়াথেসিস যাদের গ্লান্ড ফুলে যায়।
★৩:খায় দায় অথচ রোগা হয়ে যায়।
★৪: weak feeling or fatigue feeling.শরীরের দুর্বল ভাব।
★৫:সরু চেহারা,ফর্সা, ঠোঁট লাল।
★৬: silica, sepia র মত নখে সাদা সাদা দাগ থাকতে পারে, নখগুলো সুন্দর পাতলা, চকচকে।
★৭: ccve...catches cold very easily.অতি সহজেই ঠান্ডা লেগে যায়।
★৮: past history and family history তে টি বি রোগ থাকার ইতিহাস।
★৯: Changeable....এই লক্ষ্মণ টি সব চাইতে গুরুত্বপূর্ণ।
Both physically and mentally.
শরীরের এক অঙ্গ থেকে আর এক অঙ্গে রোগ প্রবনতা।
মনের দিক থেকে কখনো এক কাজ বা এক বিষয়ে বেশী দিন স্থির থাকতে পারে
না।
Change of occupation.
Change of dress.
Change of colour.
Change of doctors.
Change of medicine.
Change of friends.
Change if love. Even change of partner. Change, Change, Change.
★১০:Talented, artistic,Expression of passion.(বুদ্ধিমান, শিল্পী মনের পরিচয় দেয়)।
★১১: যখন সুনির্বাচিত ঔষধ কাজ করে না, তখন একবার টিউবার কুলিনাম ভাবতে হয়।
★১২:Fear of animals specially dogs.
★১৩:Aversion: meat,(syphilitic).
★১৪: Desire: sweets, cold milk, meat,specially smoked meat, salt, indigestible food, particles,অপাচ্য খাদ্য খেতে চায়।
★১৫: Prefers open air (pulsatilla, sulph, chamo). Though aggravation
from cold.
★১৬: Sensation as if... পেটের ভেতর সাপ আছে, নড়ছে।
★১৭: Dreams of snakes, dogs.
★১৮: P.Smith এর মতে, red lips, and standing is the worst position like sulphur, a guiding symptom of tubercullinum.
I hpoe there wouldn’t be any problem regarding tubercullinum . Thanks to all.
আসসালামু আলাইকুম।