SA Somoy news
Nearby media companies
0001
Maboneng Precinct
Thokoza Ext2 Karabo Street
Thembisa
2000
Remchi 13000
P. o box 531, Manor Gardens
Marshallstown
Springfield 22153
You may also like
0638318151
দক্ষিণ আফ্রিকা প্রবাসী বাংলাদেশী শিশুদের বাংলা ভাষা ও দেশীয় সংস্কৃতি শিক্ষার জন্য জোহানার্সবার্গের মেফিয়ার জুমা মসজিদ এন্ড মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে বাংলাদেশী কমিউনিটির পরিচালনায় বাংলা স্কুলের শুভ উদ্বোধন করা হয়। প্রতি রবিবার সকাল ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত এই ক্লাস চলবে।
দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানার্সবার্গের মেফিয়ারে বাংলাদেশী শিশুদের জন্য বাংলা স্কুল উদ্বোধন -
দক্ষিণ আফ্রিকার বিভিন্ন অঞ্চলে আজ প্রচুর তুষার পাত সেই সাথে ঠান্ডা বাতাস। জন জীবনে স্থবিরতা -
জাতি হিসেবে আমরা কত নিলজ্য -
আমরা কবে মানুষ হবো?
দক্ষিণ আফ্রিকার মহিন দম্পত্তির হত্যা কান্ড ও অর্থ আত্মসাতে জড়িত তার ভাই সালাউদ্দিনের প্রতারণা নিয়ে যমুনা টিভি ও শাপলা টিভির প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের আজকের সরজমিনে তদন্তের বর্ণনা করেন -বিভিন্ন কমিউনিটি নেতৃবৃন্দ -
দক্ষিণ আফ্রিকার মহিন দম্পত্তির বিগত সালিশ নিয়ে দুংখ প্রকাশ এবং মহিনের বাচ্চাদের হাজির না করা পর্যন্ত তার অবশিষ্ট সম্পদ ও অর্থ হস্তান্তর না করার জন্য সালিসি বোর্ডের সিদ্ধান্ত -
দক্ষিণ আফ্রিকার জোলিস মালভেনে গত মার্চ মাসে নিহত হন মহিন ও তার স্ত্রী।এই হত্যাকান্ড নিয়ে মহিনের নিকট স্বজনের দিকে সন্দেহের তীর ছিল সকল প্রবাসীর।
মহিন দম্পতির মৃত্যুর পর তার দুই মেয়েকে মহিনের ব্যবসায়ী পাটনার ফারুকের জিম্মায় দেওয়া হয়।
পরবর্তীতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিভিন্ন কমিউনিটির নেতারা বসে সিদ্ধান্ত দেন যে মহিনের রেখে যাওয়া সম্পত্তি বিক্রি করে মহিনের পিতা মাতাকে হিস্যা অনুযায়ী দিয়ে বাকি সব টাকা বাচ্চাদের নামে একাউন্ট করে জমা দিয়ে তাদের দাদা দাদী অথবা নানা নানীর কাছে হস্তান্তর করা হবে।
মহিন হত্যার আসামিকে গ্রেফতার করা ও মামলা পরিচালনার খরচ বহন মহিনের অর্থ থেকে ব্যয় করার জন্য মহিনের ভাই সালাউদ্দিনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।কিন্তু মহিনের ভাই সালাউদ্দিন মামলা পরিচালনা না করে মহিনের বাচ্চাদের অর্থ সম্পদ আত্মসাৎ করার চেষ্টা ও মামলা পরিচালনা বা কারা এই হত্যার সাথে জড়িত তার কোন চেষ্টা বা তদবির করে নাই।
শেষ পর্যন্ত সালিশদারগণকে অনুরোধ করে তার ভাইয়ের মেয়েদের কয়েকদিন তাদের কাছে রাখার।
সালিশদারগণ তাদের কথা বিশ্বাস করে সন্তান দুটিকে তাদের জিম্মায় দেন এবং একটি দোকান ও নগদ আদায়কৃত সাড়ে ছয় লাখ রেন্ড গত ছয় মাসে মহিনের পাটনারদের কাছ থেকে আদায়কৃত অর্থ তাদের কাছে রাখা হয় এবং বলা হয় তাদের সকল অর্থ আদায় করে বাচ্চাদের একাউন্টে জমা দিয়ে তারপর দেশে পাঠানো হবে।
এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে মহিনের ভাই সালাউদ্দিন ও তার ছোট ভাই হঠাৎ করে কাউকে কিছু না জানিয়ে মহিনের বাচ্চাদুটি ও নগদ অর্থ নিয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে যায়।
এ বিষয়টি মিডিয়া বিভিন্ন সংবাদ প্রকাশ করা হলে আজ মঙ্গলবার বিকাল চারটায় দক্ষিণ আফ্রিকার ফোর্ডসবার্গ ষ্টেটাস রেষ্টুরেন্টে সালিসি বোর্ড মিডিয়া কর্মীদের সামনে এই প্রতারণার বর্ণনা করেন এবং মহিনের ভাই সালাউদ্দিনকে বিশ্বাস করাটা তাদের ভুল হয়েছে বলে দুঃখ প্রকাশ করেন।
সালিসি বোর্ড সিদ্ধান্ত নেয় মহিনের বাচ্চাদের অনাদায়ী বাকি অর্থ ও সম্পদ বিক্রি করে তাদের নামে ফিক্স ডিপোজিট করে কাগজ পত্র বাচ্চাদের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
মহিনের ব্যবসায়িক পাটনারদের নিষেধ করা হয়েছে মহিনের বাচ্চাদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে তার বাকি কোন অর্থ সম্পদ যেন মহিনের ভাই প্রতারক সালাউদ্দিনকে না দেওয়া হয়।
গতকাল রাতে East london এলাকায় বাংলাদেশি মালিকানাধীন একটি দোকান থেকে ২ বাংলাদেশীকে কিডন্যাপ করা হয়
দক্ষিণ আফ্রিকা বাংলাদেশ হাইকমিশন অফিস প্রায় পনর বছর পর এক নতুন যাত্রা সুচনা-
কুমিল্লা কমিউনিটি অব আফ্রিকার উদ্যেগে আজ রবিবার সন্ধ্যায় ফোর্ডসবার্গ আল মক্কা রেষ্টুরেন্টে দক্ষিন আফ্রিকা বাংলা কমিউনিটি জজ শাখার নেতৃবৃন্দের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত-
পবিত্র ঈদ-ই মিলাদুন্নবী(সাঃ) উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশ হাইকমিশন অফিস দক্ষিণ আফ্রিকায় আজকের অনুষ্ঠান।
মহিনের হত্যার বিচার ও বাচ্চাদের অর্থ সম্পদ নিয়ে "সালিশের নামে তামাশা"শিরোনামে সংবাদ প্রচারের কারণে দু একটি সামাজিক সংগঠনের নেতাদের গায়ে জ্বালা দেখা দিয়েছে।
আমরা আবার ও বলছি মহিনের সম্পদের টাকা কোথায় কার কাছে জমা হওয়ার কথা ছিল এবং এ পর্যন্ত আপনাদের হাতে কত রেন্ড এসেছে এবং শেষ খরব পাওয়া পর্যন্ত মহিনের বাচ্চাদের একাউন্টে কত রেন্ড জমা হয়েছে এবং কাদের সহযোগিতায় মহিনের বাচ্চাদের সম্পদ বুঝিয়ে না দিয়ে গোপনে বাংলাদেশে পাচার করা হয়েছে সেটা খোলাসা করুন।
আর সেটা যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা জানতে না পারব ততক্ষণ পর্যন্ত আপনাদের বিরুদ্ধে আমাদের কলম চলবে।এ সমস্ত হুমকি দামকি দিয়ে লাভ নাই কারণ দক্ষিণ আফ্রিকায় বিচারের নামে অনেক ইতিহাস আমাদের হাতে আছে।
আমরা চাইনা ব্যক্তিগত ভাবে কাউকে হেয় করতে।আমরা চাই স্বচ্ছতা জবাবদিহিতা। মনে রাখবেন দমক দিয়ে মুখ বন্ধ করা যায় কলম নয়।সুতরাং আবারও বলছি এই জালিয়াতির সাথে কে বা কারা জড়িত আপনারাই প্রকাশ করুন নয়তো এই সব কিছুর দায় দায়িত্ব আপনাদেরকেই নিতে হবে।
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারকে বাংলাদেশ পরিষদ অর্গানাইজেশন দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষ থেকে গতকাল ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়।
এ বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন মিডিয়ায় বিএনপিকে জড়িয়ে যে ভুল সংবাদ প্রচার করা হয়েছে আজ তার সঠিক তথ্য তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পরিষদ অর্গানাইজেশনের সাধারণ সম্পাদক মুমিনুল হক মমিন
কোথায় সেই সালিশদারগণ-
কিসের বিনিময়ে কাদের সহযোগিতায় রাতের আধারে মহিনের এতিম বাচ্চাদের প্রায় দুই মিলিয়ন রেন্ড নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেল প্রতারক সালাউদ্দিন।
মহিনের খুনিকে ধরিয়ে না দিয়ে মহিনের সম্পদ ও অর্থ ভাগ বাটোয়ারা করার পর পরই কেন অবুঝ দুটি এতিম শিশুদের কে নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে পালিয়ে যায় সালাউদ্দিন এবং কাদের সহযোগিতায়? শালিসদার গন আপনারা জবাব দিবেন কি?
দক্ষিণ আফ্রিকার আলোচিত মহিন দম্পতি খু-নের নতুন মোড় নিয়েছে এবার। মামলার আসামী গ্রেফতার এবং দুই মেয়েকে বাবা মায়ের সম্পত্তি বুঝিয়ে দেয়ার আগেই রাতের আধারে মেয়েদের নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা ছেড়েছে ছোট ভাই সালাউদ্দিন। যদিওবা সালিশি বৈঠকে সিদ্ধান্ত ছিল দুই মেয়ের একাউন্টে ন্যায্য পাওনা বুঝিয়ে দিয়ে এবং ফ্যামিলি কোর্টে তাদের বাবার নিজস্ব বিল্ডিং এর মালিকানা বুঝে পেয়ে দেশে যাবে তারা। এমন সিদ্ধান্তের সপ্তাহ না পেরুতে অনেকটা রাতের আধারে মহিনের দুই মেয়েকে নিয়ে আফ্রিকা ছেড়েছে তার ছোট ভাই সালাউদ্দন।
কমিউনিটির কিছু নেতা ও রাজনৈতিক সাইনবোর্ডে কিছু ব্যক্তি মিলে অর্থাৎ ৫/৬ জন ব্যক্তি বসে বার বার গোপন শালিশ নামে সালাউদ্দীননের ভাইয়ের সাথে লিয়াজো করে আজ তার বাচ্চাদের অর্থ সম্পদ হইতে যারা বঞ্চিত করেছেন তারা কি জবাব দেবেন?
মেয়েদের পাওনা না বুঝিয়ে দিয়ে এবং সালিশি বৈঠকের সিদ্ধান্ত অমান্য করে দুই মেয়ে নিয়ে সালাউদ্দিন কেন চলে গেল!এই সুযোগ কি আপনারা তৈরী করে দেননি? কিসের বিনিময়ে আপনারা এই শিশুদের সম্পদ থেকে বঞ্চিত করেছেন?
এমন কাজে সালাউদ্দিনের কি বেনিফিট!? কে বা কারা গোপন সালিশের নামে তাকে এই কাজে সাহায্য করলো!? সেটিও এখন খতিয়ে দেখার বিষয়!
উল্লেখ্য, চলতি বছরের মার্চ মাসে জোহানেসবার্গের মালভের্ন জুলিস স্ট্রিটে নিজ বাড়ির দরজায় খু-ন হোন নোয়াখালীর মহিন এবং তার অন্ত:সত্বা স্ত্রী। মৃত্যুকালে রুহি এবং মিহা নামের দুই শিশু সন্তান দুনিয়ায় রেখে যান।
আওয়ামীলীগের সাবেক সাংসদ ফজলে করিম ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় আখাউড়া সিমান্তে আটক -
অন্যের ঘরে আগুন লাগাতে গিয়ে নিজের ঘরেই আগুন লাগিয়ে দিলেন মুদি-
ভারতের মুনিপুর রাজ্যের স্বাধীনতাকামী জনতা-
দেখুন দক্ষিণ আফ্রিকার কালোরা কত হিংস্র।তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে এক কালো আরেক কালোর বুকে মুহূর্তের মধ্যে চুরি বসিয়ে দিল।
দোকানের বাইরে যাওয়ার পর প্রচুর রক্তক্ষরনে কালোটা মারা যায়।
ঘটনাটি দক্ষিণ আফ্রিকার লোকেশনে বাংলাদেশী একটি দোকানে ভিতরে।
আসুন প্রতিশোধের নেশায় নয়,
ক্ষমার মন-মানুষিকতা নিয়ে এগিয়ে যাই-
মহিন দম্পতির মামলা নিয়ে কারো মাথা ব্যাথা নেই -সবাই তার অর্থ সম্পদের হিসাব নিয়ে ব্যস্ত-
দক্ষিন আফ্রিকার মৃত মহিনের অর্থ সম্পদের ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে সবাই ব্যস্ত সময় পার করছে কিন্তু আজ আট মাসের অধিক সময়ের মধ্যে তার হত্যাকারী কাউকে গ্রেফতার অথবা কে বা কারা এই হত্যার সাথে জড়িত এ ব্যাপারে কোন কমিউনিটি নেতা বা তার আত্বীয় স্বজনের কোন ভুমিকা নেই।
আমরা লক্ষ করেছি কিছু কমিউনিটি নেতা আর রাজনীতির ভেনারে কিছু ব্যক্তি তার অর্থ সম্পদ ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করেছেন।
মহিনের অর্থ সম্পদ নিয়ে সালিশি ব্যক্তিরা যেভাবে দরদ দেখিয়েছেন ঠিক ততটুকু দরদ যদি আসামি গ্রেফতারের ব্যাপারে দেখাতেন তাহলে মহিন হত্যার সঠিক তথ্য বা কারা এই হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত তা এতদিনে বেরিয়ে আসত।
কমিউনিটি আর রাজনৈতিক ব্যক্তিদের কাজ কি শুধু মহিনের সম্পদ ভাগ বাটোয়ারা?নাকি অন্য কিছু।
তার হত্যাকারী বা আসামি গ্রেফতারের ব্যাপারে আপনারা এ পর্যন্ত কি ভুমিকা পালন করেছেন একটু বলবেন কি?
মহিন দম্পত্তির সম্পদ ও অর্থ নিয়ে আপনারা যে ব্যস্ততা দেখিয়েছেন ঠিক তেমনি ব্যস্ততা যদি তার মামলা নিয়ে না দেখান তাহলে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রবাসীদের মনে আপনাদের এ সকল সালিশ নিয়ে প্রশ্ন থাকবে।
মহিনের বাচ্চাদের দেশে পাঠানোর জন্য এত তড়িঘড়ি কেন? এর সাথে কারা জড়িত?
বিভিন্ন মিডিয়ার প্রতিবাদের মুখে দক্ষিন আফ্রিকায় নিহত মহিনের বাচ্চাদের দেশে পাঠানোর সিদ্ধান্ত স্থগিত করা হয় এবং তাদের পাওনা বুঝে পাওয়ার পর দেশে পাঠানো হবে বলে পুনরায় সিদ্ধান্ত দেন সালিশ কমিটির সদস্যরা -আজকের এই সিদ্ধান্ত সরাসরি প্রচার করে শাপলা টিভি ও প্রবাস বাংলা
সাধু সাবধান,হ্যা আপনাদেরকে বলছি -
সাউথ আফ্রিকায় কিছু লোক নিজেদের অপকর্ম ঢাকতে; জবর দখল আর বিচার সালিশ করতে সংগঠনের ব্যানার খুলে বসেছে। সংগঠনের সাইনবোর্ড-ই যেনো এদের সকল অপকর্ম ঢেকে দেয়ার ছাতা।
৯০% সংগঠন কোন সামাজিক কাজ করে না বরং এদের দ্বারা সাধারণ প্রবাসীদের ক্ষতি হয় বেশি।
একটি গ্রুপ খোলে নিজেদের পছন্দের লোকদের নিয়ে কমিটি করে; এরপর তারাই নেতা সেজে কমিউনিটিতে সকল আকাম-কুকাম করে বেড়ায়।
বড় বড় লেনদেনের ক্ষেত্রে কখনো কখনো দুই তিন সংগঠনের নেতারা একত্রে বসে ভাগ বাটোয়ারা করে খায়।
বাদী বিবাদী দুই পক্ষ থেকে টাকা খায় এসব গ্রুপগুলো। এরা সমাজের ভদ্রবেশি ডাকাত।
মহিনের অর্থ সম্পদ আদায় না করে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে তার অবুঝ বাচ্চাদের দেশে পাঠানোর অপচেষ্টা কেন? কাদের স্বার্থে?
জোহানেসবার্গের জুলিস স্ট্রিটে মহিন ও তার স্ত্রী হ ত্যা র পর তাদের দুই অবুঝ শিশুকে দেশে পাঠানো পায়তারা করা হয়।
কিন্তু তাদের অর্থ সম্পদ আদায় না করে তার শিশু সন্তানদ্বয়কে দেশে পাঠাতে বার বার বারণ করা সত্বেও কেন এই অপচেষ্টা?
আমরা নিশ্চিত যে মহিনের বাচ্চারা দেশে চলে গেলে মহিনের স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি আত্মসাৎ হয়ে যাবে।এবং এই দুই অবুঝ শিশুর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে যাবে।
কিন্তু দীর্ঘ ৬ মাসেও মহিনের ৫টি দোকান বিক্রি বাবত কোন টাকা কিংবা ব্যবসায়ের লাভের অর্থ জমা হয় নি।এমন কি এখনো দুই মেয়ের নামে ব্যাংকে একাউন্ট খোলা হয় নি কেন?
অবুঝ দুই শিশুকে ফ্যামিলি কোর্টের মাধ্যমে তাদের পিতার ক্রয়কৃত দোতলা বাড়ি (জুলিস স্টিটে) কেন তাদের নামে ট্রাস্ট করে সমজিয়ে দেয়া হলো না?
যারা বিচার সালিশের নামে সময় ক্ষেপন করে এখন বাচ্ছাদের দেশে পাঠানো সিদ্ধান্ত করেছেন, তাদেরকে সকল দায় দায়িত্ব গ্রহণ করতে হবে।
আল মক্কা রেষ্টুরেন্ট
ফোর্ডসবার্গ জোহানার্সবাগ
গত মার্চ মাস হতে পর্যবেক্ষণে দেখা যাচ্ছে-
একটি এসোসিয়েশনের সভাপতি, দুটি রাজনৈতিক দলের নেতারা মিলে একটি সিন্ডিকেট বিচারের নামে সময় ক্ষেপন করেছে।
সম্প্রতি তারা ৫টি দোকানের কোন সমাধান করতে পারেনি। মহিনের দোতলা বিল্ডিংয়ের স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি মেয়েদের নামে কিংবা ট্রাস্ট করা হয়নি।আলোচিত মহিন দম্পতি হ ত্যা র পর তাদের দুই অবুঝ শিশুর ভবিষ্যৎ নিয়ে সবাই উদ্বিগ্ন...
আমরা সকলের জ্ঞাতার্থে বলতে চাই, দক্ষিণ আফ্রিকায় মহিনের সকল স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি (পার্টনারশীপ সহ) বিক্রি করে দুই এতিম সন্তানের নামে ডিপোজিট করে দিতে হবে।
এক্ষেত্রে মহিনের সকল ব্যবসায়িক পার্টনাররা ইনসাফ ভিত্তিক কাজ করবেন।
যে বা যাহারা এতিমের সম্পদ আত্মসাৎ করবেন কিংবা অপ কৌশল করবেন, তারা মহিন দম্পতি হ ত্যা য় জড়িত বলে প্রমানিত হবে।
কমিউনিটির নাম করে আড়ালে অন্তরালে যারা অন্যায়কে প্রশ্রয় দিবেন, প্রমাণ সাপেক্ষে তাদের মুখোশ উন্মোচন করা হবে।
আর যারা দুই অবুঝ শিশুর হক্ব আদায়ে কাজ করবেন, সাউথ আফ্রিকা প্রবাসীরা তাদেরকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ রাখবে।
এক্ষেত্রে দক্ষিণ আফ্রিকায় এস এ সময় নিউজ সহ অন্যান্য মিডিয়া তীক্ষ্ণ নজর রাখবে, ইনশাআল্লাহ।
বিঃদ্রঃ - এস সময় নিউজের পক্ষ থেকে বিভিন্ন কমিউনিটি নেতাদের সাথে যোগাযোগ করলে একজনের ফোন বন্ধ পাওয়া যায় বাকি তিন কমিউনিটির নেতা একে অন্যের উপর দায় ভার দিয়ে দায়িত্ব এড়ানোর চেষ্টা করছেন।
দক্ষিণ আফ্রিকার নিহত মহিনের বাচ্চাদের অর্থ সম্পদ নিয়ে হরিলুটের গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Johannesburg
Johannesburg, <
Party Liaison is a Social Photography, Entertainment & Lifestyle destination. www.partyliaison.co.za
7 Wessel Road Rivonia
Johannesburg, 2191
A Start-Up Creative Agency In Content Marketing and Social Media| Contemporary Urban Youth Culture Ex
Johannesburg
This page is dedicated to Southern and East Africa's inbound tourism industry and users of the Touri
154 Braam Fischer Drive
Johannesburg, 2125
AutoTrader has the largest automotive marketplace in South Africa and gets over 11 million visits ea
Johannesburg
Abonnez vous à la newsletter gratuite pour recevoir des news et infos insolites en français : https://lepetitjournal.com/johannesburg
Johannesburg
Stewarding this page until it's restored to its rightful owner.
Johannesburg
Dintshang is a local publication aiming to bring information and insight into our communities. Reflecting on change we need to become.
Johannesburg
The Page aims to portray pure visual art in a form of pictures.