Tofail Ahmed Sakil
মরণ একদিন মুছে দিবে সকল রঙ্গিন পরিচয়.!
(আমরা আমরাই,এটাই বাংলাদেশ)
শ্রী শ্রী করুনাময়ী কালী মায়ের মন্দির শহীদ লেইন চট্টগ্রাম,মন্দির কমিটির সিদ্ধান্তে মন্দিরের দান বাক্সের সকল অর্থ বন্যার্থীদের মাঝে বিতরণ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পৌছে যাবে ফেনী ,নোয়াখালীতে।
আশা করি সকলে বন্যা দুর্গতদের পাশে থাকবেন।
স্বেচ্ছাশ্রম দেয়ার জন্যও মানুষ এইভাবে প্রতিযোগিতা করে! আমরা আপ্লুত।
আস- সুন্নাহ ফাউন্ডেশন
ভালো কাজে ধর্মের আগে মনুষত্ব্যের প্রয়োজন!❤️
.
চট্টগ্রামের ছেলেদের বিয়া করা মানি
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট কে বিয়া করার সমান ❤️🙏
ধন্যবাদ।
ভাই তুরা
ক্রিকেট
না খেইলা গান্জার ব্যবসা ধর।
শাহ আমানত বিমানবন্দরে অবতরণের সময়।
কাকে বিশ্বাস করবো !
নিজের বউ
সকাল ৮ টায় ডাক দিয়ে বলে ১১ টা বাজে !!
Age increases,friends decrease,Responsibility increases,affection decreases,Stress increases,happiness decreases, Yes, that's life.
বাড়ির পাশে মসজিদে যায় না !
আবার প্রেমিকার হাত ধরে মক্কা যাওয়ার ক্যাপশন দেয় !
#আহা_চিন্তা।
সম্রাট আওরঙ্গজেব ৪৯ বছর ধরে ভারত শাসন করেছেন। তাঁর সাম্রাজ্যের আয়তন ছিল ৪০ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার। বলতে গেলে, ভারতবর্ষের প্রায় সম্পূর্ণ এলাকা ছিল তার রাজ্যের অন্তর্ভূক্ত। প্রজার সংখ্যা ছিল ১৫ কোটি ৮০ লক্ষ।
আওরঙ্গজেব বছরে রাজস্ব আদায় করতেন ৪৫০ মিলিয়ন ইউ এস ডলার। ঐ সময়ে ফ্রান্সের সম্রাট ছিলেন চতুর্দশ লুই। লুই এর চেয়ে আওরঙ্গজেব এর রাজ্যে দশগুণ বেশি রাজস্ব আদায় হত।
তাঁর অধীনে ভারতবর্ষের অর্থনীতি ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অর্থনীতি। ১৭০০ সালে তিনি ভারতবর্ষের অর্থনীতিকে ৯০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করেন। ভারতবর্ষের জিডিপি ছিল পুরো পৃথিবীর জিডিপির চার ভাগের এক ভাগ।
১৭০৭ সালে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপ্রধান আওরঙ্গজেব ৮৮ বছর বয়সে নিজের সম্পত্তির একটা উইল তৈরী করলেন। মৃত্যুর পরে উইলে দেখা গেল- তাঁর কাছে ১৪ রুপি আর নিজ হাতে বোনা কিছু টুপি আছে। এগুলো বিক্রি করে তাঁর জানাযা আর দাফনে খরচ করতে বলেছেন। আর সারাজীবন কুরআন শরীফ নকল করে ৩০০ রূপি জমিয়েছেন। এই টাকাগুলো
গরীবদের মাঝে দান করে দিতে বলেছেন।
দরবার আর রাজকোষে খোঁজ নিয়ে দেখা গেল- উইলের বাইরে সম্রাটের কোথাও কোনো সম্পদ নেই।
-সংগৃহীত
ভুমিকম্প
পাহাড়েই কোটি টাকার শান্তি খুঁজে পাই।
মুসলিম নারী রা এভাবে পর্দা করত❤️.
"নিজ পারিবারিক চাহিদায় স্বয়ংসম্পূর্ন আনতে যেভাবে পরিকল্পনা করা যেতে পারেঃ
*খাদ্য চাহিদাঃ
১)২টা গাভী।
২)৬টা মুরগী ১টা মোরগ।
৩)২বিঘা জমি ধান চাষ।
৪)একটা পুকুর।
৫)সবজি আঙিনা চাষ।
*বস্ত্র চাহিদা(উৎপাদন)ঃ
১)সেলাই ম্যাশিন(ম্যানোয়াল)।
*আদর্শ বাসস্থানঃ
১)বাড়ি সীমানা বেড়া/প্রাচীর দিয়ে ঘিরে দেয়া।
২)বাড়িতে উঠান রাখা।
৩)বাড়ির আঙ্গিনায় হালকা পাঁচ মিশালী সবজি চাষের ব্যাবস্থা করন।
৪)বাড়িতে টিউবয়েল স্থাপন/কুপ/হাউজ স্থাপন।
৫)সৌর বিদ্যুৎ শক্তি ও বায়োগ্যাস ব্যাবহার করা যেতে পারে।
*চিকিৎসাঃ
১)ফাস্ট এইড বক্স।
২)ঔষধি গাছ রোপন ও প্রয়োগ।
৩)নানা ঔষধি বই ও ম্যাটারিয়াল সংরক্ষন।
৪)কমন কিছু অসুস্থতা, যেমনঃ জ্বর, সর্দিকাশি,হাত,পা,বুক,মাথা ও শরীর ব্যাথা,কাটাছেড়া,চর্ম,চুলকানি এবং ঘাঁ ও ফোঁড়া ও গোটা ইত্যাদি বিষয়ের প্রাকৃতিক শুশ্রূষাময় প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি জেনে রাখা।
*শিক্ষাঃ
১)পারিবারিক লাইব্রেরী।
২)পারিবারিক হালাকা পয়েন্ট(যেখানে পারিবারিক ভাবে ইলম অর্জনের বা ইলম শেয়ারের ব্যাবস্থা থাকবে)
৩)মাদ্রাসা নির্মান।(সামাজিক ভাবে কয়েকটি পরিবার মিলে)।
সম্রাট শাহ জাহান ✊
পঞ্চম মুঘল সম্রাট
শাহবুদ্দিন মুহাম্মদ খুররাম (এছাড়াও পরিচিত শাহ জাহান, শাজাহান নামে। ফার্সি: شاه جهان),( জানুয়ারি ৫, ১৫৯২ – জানুয়ারি ২২, ১৬৬৬) মুঘল সাম্রাজ্যের শাসক ছিলেন যিনি ১৬২৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৬৫৮ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত ভারত উপমহাদেশ শাসন করেছেন। শাহ জাহান নামটি এসেছে ফার্সি ভাষা থেকে যার অর্থ "পৃথিবীর রাজা" তিনি ছিলেন বাবর, হুমায়ুন, আকবর, এবং জাহাঙ্গীরের পরে পঞ্চম মুঘল সম্রাট।
তিনি সম্রাট জাহাঙ্গীর এবং তার হিন্দু রাজপুত স্ত্রী তাজ বিবি বিলকিস মাকানির সন্তান।সিংহাসন আরোহনের পূর্ব পর্যন্ত শাহাজাদা খুররাম নামে পরিচিত ছিলেন। ১৬২৭ সালে পিতা জাহাঙ্গীরের মৃত্যুর পর তাঁর উত্তরাধিকারী হিসেবে সিংহাসনে আরোহণ করেন।তার শাসনামলে মুঘলরা স্থাপত্য এবং সাংস্কৃতিক গৌরবের শিখরে পৌঁছেছিল।দাদা আকবরের মতো তিনিও তার সাম্রাজ্য প্রসারিত করতে আগ্রহী ছিলেন।১৬৫৮ সালে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে পুত্র আওরঙ্গজেব তাকে বন্দী করেন এবং বন্দী অবস্থায় ১৬৬৬ সালে আগ্রা দূর্গে তার মৃত্যু হয়।
তার রাজত্বের সময়কালের মুঘল স্থাপত্যের স্বর্ণযুগ ছিল। সম্রাট শাহ জাহান লাল কেল্লা, শাহজাহান মসজিদ এবং তাঁর স্ত্রীর সমাধীসৌধ তাজমহল সহ অনেক স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করেন। শাহ জাহান মেওয়ারের রাজপুত ও দাক্ষিণাত্যের লোদিদের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানে অংশ নেন। ১৬২৭ সালের অক্টোবরে জাহাঙ্গীরের মৃত্যুর পর শাহজাহান তার কনিষ্ঠ ভ্রাতা শাহরিয়ার মির্জাকে পরাজিত করে আগ্রার কেল্লায় নিজেকে পরবর্তী মুঘল সম্রাট হিসাবে ঘোষণা করেন। শাহরিয়ার ছাড়াও, শাহজাহান সিংহাসনের অন্যান্য প্রতিদ্বন্দ্বী দাবিদারকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন।
শাহজাহান দাক্ষিণাত্য সালতানাতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ পরিচালনা করেছিলেন। তিনি পর্তুগিজ এবং সাফাভিদের সাথে যুদ্ধের নেতৃত্ব দেন। সভাপতিত্ব করেন, যখন উসমানীয় সাম্রাজ্যের সাথে ইতিবাচক সম্পর্ক বজায় রাখেন।
বখতিয়ার খিলজির সমাধি... (গঙ্গারামপুর )
যিনি বাংলার লক্ষণ সেনকে পরাস্ত করে প্রথম বাংলা দখল করেন।
বাংলা ও বিহার অঞ্চলে প্রথম মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা করেন তুর্কি সেনাপতি ও বীর যোদ্ধা ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি। তিনি ছিলেন তুর্কি জাতিভুক্ত খিলজি বংশের সন্তান। বখতিয়ার খিলজির পূর্বপুরুষ আফগানিস্তানের গরমশির অঞ্চলে বাস করতেন। অল্প বয়সে তিনি ভাগ্যান্বেষণে বের হন এবং বহু দরবার ঘুরে অযোধ্যার শাসক হুসামুদ্দিনের সেনাবাহিনীতে থিতু হন।
হুসামুদ্দিন তাঁকে ‘ভগবত’ ও ‘ভিউলা’ নামক দুটি পরগনার জায়গির দান করেন। এর পরই তাঁর জীবনধারা বদলে যায় এবং নিজেকে একজন শাসক হিসেবে প্রতিষ্ঠার সুযোগ পান।
একজন যোগ্য শাসক ও সেনাপতি হিসেবে বখতিয়ার খিলজির সুনাম ছড়িয়ে পড়লে দিল্লির শাসক কুতুবুদ্দিন আইবেকের সুদৃষ্টি লাভ করেন এবং তাঁর আনুগত্য স্বীকারের বিনিময়ে বিহার অভিযানের অনুমতি পান। বিহার বিজয়ের পর বখতিয়ার খিলজির ক্ষমতা ও সামর্থ্য আরো সংহত হয়।
তিনি বিশাল এক বাহিনী গঠন করেন এবং ১২০৪ খ্রিস্টাব্দে রাজা লক্ষ্মণ সেনের শাসনাধীন বাংলার নদীয়া জয় করেন। আকস্মিক আক্রমণে রাজা লক্ষ্মণ সেন প্রধান রাজধানী বিক্রমপুর পালিয়ে যান। এভাবেই বাংলার মাটিতে মুসলিম শাসনের সূচনা হয়।
এরপর তিনি ধীরে ধীরে লক্ষ্মণাবতী, গৌড়সহ সমগ্র উত্তরবঙ্গ বিজয় করেন।
লক্ষ্মণাবতীর নাম পরিবর্তন করে লখনৌতি করে তাকে রাজধানী ঘোষণা করেন। ১২০৬ খ্রিস্টাব্দে বখতিয়ার খিলজি তিব্বত অভিযানে বের হন। কিন্তু উপজাতিদের বিশ্বাসঘাতকতা ও কূটকৌশলের কাছে পরাস্ত হন। এতে তাঁর সেনাদলের বৃহদাংশ ধ্বংস হয়ে যায়। তিব্বত বিপর্যয়ের পর ব্যর্থতার গ্লানি ও শোকে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং দেবকোটে (বর্তমান দিনাজপুর) ফিরে আসেন।
এখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। তবে কেউ কেউ বলেন মীর মর্দানের হাতে নিহত হন।
ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি ইতিহাসের পাতায় যতটা উচ্চারিত, যতটা চর্চিত, যতটা স্মরিত; ঠিক ততটাই অবহেলিত ও অজ্ঞাত বখতিয়ারের সমাধিস্থল। বখতিয়ার খিলজির কবর যে এখনো চিহ্নিত আছে তা-ও হয়তো বহু মানুষের জানা নেই। বাংলায় মুসলিম শাসনের প্রতিষ্ঠাতা বখতিয়ার খিলজি বর্তমান ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় ঘুমিয়ে আছেন। জেলার গঙ্গারামপুর থানায় পীরপালে এখনো টিকে আছে তাঁর সমাধিসৌধ।
অযত্নে-অবহেলায় ধ্বংসের মুখে বখতিয়ার খিলজির সমাধিসৌধও। সমাধিস্থলে প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের মধ্যে বারো দুয়ারি ও দীঘির ঘাট এরই মধ্যে বিলীন হয়ে গেছে। ধসে গেছে সমাধিসৌধের দেয়ালের একাংশ। ধারণা করা হয়, বারো দুয়ারি নামে চিহ্নিত স্থাপনাটি মূলত একটি মসজিদ ছিল। মসজিদের মুসল্লি ও কবর জিয়ারতকারীদের অজুর জন্য পাথর বাঁধানো ঘাট তৈরি করা হয়েছিল। সমাধি ও বারো দুয়ারি পাথরের দেয়াল দিয়ে ঘেরা ছিল। তবে ব্রিটিশ সার্ভেয়ার স্যার ফ্রান্সিস বুকানন হামিল্টন, যিনি ১৮০৭ খ্রিস্টাব্দে উত্তরবঙ্গ ও বিহারের জরিপকাজে নিযুক্ত হন। তিনি বখতিয়ার খিলজির সমাধির বিবরণ দেওয়ার সময় বারো দুয়ারির ভেতরে একটি কবর আছে বলে উল্লেখ করেছেন। স্যার হামিল্টনের ধারণা বারো দুয়ারির কবরটিই বখতিয়ার খিলজির এবং এখনো টিকে থাকা কবরটি বখতিয়ারের সহচর পীর বাহাউদ্দিনের। অবশ্য সমাধিসৌধের সামনে টানানো বতর্মান নামফলকে স্যার হামিল্টনের ধারণাকে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে এবং টিকে থাকা সৌধটিকেই বখতিয়ারের বলে দাবি করা হয়েছে।
বর্তমানে কালের নিয়মে বখতিয়ার খিলজির সমাধি অবহেলার পাত্র হলেও স্থানীয় সাধারণ মানুষের কাছে তিনি ‘দেবতুল্য’। কথিত আছে বখতিয়ার খিলজি মাটিতে শুয়ে আছেন বলে পীরপালের মানুষরা খাট বা চৌকিতে ঘুমায় না। তারা অনেকাংশে শত শত বছর ধরে মাটিতেই ঘুমিয়ে আসছে।
এটাই চিরন্তন সত্য!
এই দেশে এতো গাড়ি
উলটা পথ দিয়ে যায় যে মাঝে মাঝে আমি নিজেই ভুলে যাই যে আসলে আমার সাইড কোনটা.
নাকি আমিই বরং উল্টো সাইডে বসে আছি।
পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্র দুটি স্থান.
❤️ মক্কা 🕋 -মদিনা 🕌❤
যার ফ্যামিলিতে শান্তি আছে,
তার মত সুখী মানুষ পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নাই!🖤
বিবাহিত পুরুষদের কোন lifestyle নেই।
তাদেরকে wifestyle নিয়েই বেঁচে থাকতে হয় !
ধন্যবাদ
দানবাক্স মসজিদ মন্দিরে নয় মাদ্রাসায়,স্কুলে এতিম.. থাকা উচিৎ।কারণ গরিব ছাত্র ছাত্রীদের অর্থের প্রয়োজন,স্রষ্টার অর্থের প্রয়োজন নেই।
মহান রবের করুনায় আমি সন্তুষ্ট.!🤲
তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
অতিস্বত্য আল্লাহ যেন তাদের হাতকে ধ্বংস করে দেয়।
এই ভাবে শিখতে হয়।🤣
খুব ভোরে গরু বাজারের উদ্দেশ্যে রউনা দেওয়া.
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Al Aweer/1
Dubai
00000
Dubai
We explore different places, taste various food, cook delicious items and try new tech.
Street No 110
Dubai
Shopping vloging Share Persional Movement talk everyone any time Dubai or Uae