Rashed Srabon
Researcher, Host, Storyteller, Journalist, Writer & Australia Citizen Of the year 2018 winner � Identify my self a jurnalist, know the rules of attribution
Happiness is the key to enjoying the eid.
আল্লাহ আপনাকে তার জান্নাতের আশীর্বাদ, পুরস্কার এবং আপনার পবিত্র ত্যাগের জন্য আপনাকে ক্ষমা ও অনুগ্ৰাহ করুন |
ঈদ মুবারক!
লাখো কণ্ঠে আরাফাতের ময়দানে আজ ধ্বনিত হবে ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হাম্দা ওয়ান নিমাতা লাকা ওয়াল মুল্ক, লা শারিকা লাক।’
অর্থাৎ আমি হাজির, হে আল্লাহ আমি হাজির, তোমার কোনো শরিক নেই, সব প্রশংসা ও নিয়ামত শুধু তোমারই, সব সাম্রাজ্যও তোমার।
হাজিরাএ জন্যই আরাফায় আসেন তাঁরা। কিবলার দিকে মুখ করে দুই হাত উঁচু করে চোখের পানি ছেড়ে দিয়ে হৃদয়ের অন্তস্তল থেকে আল্লাহর কাছে দোয়া করেন, ক্ষমা চান, দয়া কামনা করেন ও মনের আকাঙ্ক্ষা আল্লাহ তাআলার কাছে ব্যক্ত করেন।
You will find many people who just pretend to be a caring person but sooner or later they will show their reality.
Not everyone you care about care about you
Glass of healthy goodness 👌
ঈদ-উল-ফিতরের এই বরকতময় উপলক্ষ্যে, আল্লাহর রহমতে আপনার জীবন আনন্দ, শান্তি এবং সমৃদ্ধিতে ভরে উঠুক।
ঈদ মোবারক!
ইয়া জালালি ওয়াল ইকরাম ❤️
সমস্ত সৃষ্টি জগতের মালিক, যিনি সৃষ্টিকুল হতে ভয় পাওয়ার হকদার ও একমাত্র প্রশংসার যোগ্য, মহৎ, বড়, দয়া ও ইহসানের অধিকারী।
আল্লাহর নৈকট্য লাভের উপায় (Ways to Get Closer to Allah )👇
তাঁর কালাম (কুরআনের) মাধ্যমে নৈকট্য অন্বেষণ করা
কুরআনের সাথে আমাদের দৃঢ় সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। দুর্ভাগ্যবশত, অনেক লোকই আসলে কুরআন যে আল্লাহর বাণী তা নিয়ে চিন্তা করে না!
এটা আমাদের সাথে যোগাযোগ করার তার উপায়. তিনি আমাদের জন্য হেদায়েত হিসেবে কুরআন নাযিল করেছিলেন। আর তাই কুরআনের সাথে দৃঢ় সম্পর্ক অপরিহার্য।
কুরআন হাশরের দিনে সুপারিশকারী হবে, যে ব্যক্তি দিনে ও রাতে কুরআন তিলাওয়াত করে তার সম্পর্কে হাদিসে মহান পুরস্কারের কথা বলা হয়েছে, এটি আমাদেরকে এই পৃথিবীতে অমঙ্গল থেকে রক্ষা করে, আমাদের জীবনে বারাকাহ রাখে।
কুরআন তিলাওয়াতের ফজিলত তালিকায় অনেক বেশি। আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য আমাদেরকে কুরআন তিলাওয়াত করতে হবে, বুঝতে হবে এবং দৈনন্দিন জীবনে তা বাস্তবায়ন করতে হবে।
আমাদের প্রতিদিন অন্তত একটি অধ্যায় পড়ার লক্ষ্য তৈরি করা উচিত।
যদি কেউ এটি পরিচালনা করতে না পারে তবে অন্তত অর্ধেক অধ্যায়। যদি কেউ এখনও এটি পরিচালনা করতে না পারে তবে দিনে কমপক্ষে এক চতুর্থাংশ অধ্যায় বা এমনকি একটি পৃষ্ঠাও আবৃত্তি করুন।
আমরা যতই পরিচালনা করতে পারি আমাদের প্রতিদিন এর অর্থ সহ আবৃত্তি করার চেষ্টা করা উচিত এবং আমরা যা শিখি তা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োগ করা উচিত।
প্রতিদিন অল্প করে পড়া একবারে অনেক বেশি পড়ার চেয়ে ভালো। কুরআনের সাথে আমাদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে যা প্রকৃতপক্ষে আল্লাহর সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলছে! "নিশ্চয়ই আল্লাহ এই কিতাব (কুরআন) দ্বারা জাতিকে উত্থাপন করেন এবং এর দ্বারা অন্যদেরকে ধ্বংস করেন।" [মুসলিম]
Seeking Nearness through His Word (the Qur’an)
We need to build a strong relationship with the Quran. Unfortunately, not many people actually ponder over the fact that the Quran is the Word of Allah! It is His way of communicating with us. He had sent the Quran down as guidance for us. And hence a strong relation with the Quran is essential.
The Quran would be an intercessor on the Day of Judgement, there are great rewards mentioned in the Hadeeth about the one who recites Quran during day and night, it saves us form the Evil in this world, puts Barakah in our lives.
The virtues of reciting the Qur’an are too numerous to list. In order to get closer to Allah we need to recite the Qur’an, understand it and implement it in our daily lives.
We should make a target of reading at least a chapter a day. If one can’t manage that then at least half a chapter. If one still can’t manage that then recite at least a quarter of a chapter or even a page a day. However much we can manage we should try to recite each day with its meanings and implement what we learn into our daily lives.
Reading a little each day is better than reciting a lot once in a while. We should build a close relationship with the Qur’an which is in fact building a close relationship with Allah! “Verily Allah raises nations by this book (the Qur’an) and puts down (i.e. destroys) others by it.” [Muslim]
আল্লাহ নিজেই রোজার পুরস্কার দেবেন।
হজরত আবু হুরায়রা (রা.)–র কাছ থেকে হাদিসটিতে জানা যায়। হাদিসে কুদসিতে আল্লাহ বলেছেন, ‘মানুষের প্রতিটি কাজ তার নিজের জন্যই—রোজা ছাড়া। এটা আমার জন্য, আমি নিজেই এর পুরস্কার দেব। আর রোজাদারদের মুখের গন্ধ আল্লাহর কাছে মেশকের ঘ্রাণের চেয়ে বেশি সুগন্ধযুক্ত।’ (বুখারি, হাদিস: ৫,৯২৭)
তাহাজ্জুদ প্রিয় নবীজি (সা.)–এর প্রিয় আমল❤️
প্রত্যেকেই একটি চাঁদ 🌙
A raw mango brings back memories of summer and childhood ❤️
I think nature is my color 💚
পুলিশের সমালোচনায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বরখাস্ত করার চাপে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী সুনাক |
সুনাক বলেছেন যে আর্মিস্টিস ডেতে একটি মিছিল হবে "উস্কানিমূলক এবং অসম্মানজনক", তবে আয়োজকরা বিক্ষোভ স্থগিত করার জন্য তার এবং মেট পুলিশের পক্ষ থেকে তাদের অনুরোধকে প্রতিহত করেছে।
মেট পুলিশ প্রধান মার্ক রাউলি বলেছেন যে সমাবেশটি এগিয়ে যাওয়া বন্ধ করার জন্য সরকারী আদেশের অনুরোধ করার জন্য থ্রেশহোল্ড পূরণ করে না এবং নিষেধাজ্ঞা একটি "অবিশ্বাস্যভাবে বিরল শেষ অবলম্বন" হবে।
একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের মিনিমাম মাসিক খরচের তালিকা...
১। চাউল ১ বস্তা = ৩,০০০/-
২। তৈল ৪ লিটার = ৮০০/-
৩। বাসা ভাড়া = ৮০০০/-
৪। সবজি = ৪,০০০/-
৫। মাছ = ৪,০০০/-
৬। গ্যাস সিলিন্ডার = ১,৮০০/-
৭। শ্যাম্পু,সাবান৷ = ১০০০/-
৮। মুদি বাজার = ২০০০/-
৮। বিদ্যুৎ বিল = ১০০০/-
৯। মোবাইল খরচ। = ১০০০/-
সাথে বাচ্চাদের পড়াশুনা, চিকিৎসা খরচ, যাতায়াত, পিতা মাতার জন্য নির্দিষ্ট একটা খরচ সহ আরও অন্যান্য খরচ = ৫০০০/-
মোট খরচ = ৩১,৬০০/হাজার
কিন্তু,
যাদের বেতন ৮,০০০/-
যাদের বেতন ১০,০০০/-
যাদের বেতন ১২,০০০/-
যাদের বেতন ১৫,০০০/-
কি করবে তারা ? যেমন, আমি!!!
দাবি আমাদের একটাই,
""নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দাম কমান""
দেশ বাচাঁন,,, দেশের মানুষ বাচাঁন....!!"" এ দেশের মানুষ এখন আর মেট্রোরেল, পদ্ধা সেতু, টানেল , ফ্লাইওভার চায় না। তারা দুই বেলা ডাল ভাত খেয়ে বাচতে চায়।
মধ্যবিত্ত এবং নিম্নআয়ের মানুষের জন্য সকল পণ্যের দাম কমানো উচিত। এটাই বর্তমান সময়ে মধ্যবিত্ত পরিবারের আশা।(রাজনৈতিক গন্ধ খুজবেন না প্লিজ কেউ)
But the true nature of the human heart is as whimsical as spring weather.
ধৈর্য হল অপেক্ষা করার ক্ষমতা নয়, অপেক্ষা করার সময় ভালো মনোভাব রাখার ক্ষমতা। যতবার মানুষ আমাকে আঘাত করেছে। আমি আল্লাহর নৈকট্য লাভ করি।
যখন নবী বলেন: "ধৈর্য্য ধারণ করুন" মনে রাখবেন এই উপদেশটি এমন একজনের কাছ থেকে এসেছে যিনি তার জীবনে বাবা-মা উভয়কে হারিয়েছেনএবং ছয় সন্তানকে কবর দিয়েছেন।
কখনও কখনও আল্লাহ আপনাকে থামিয়ে দেন কারণ আপনি যে পথ বেছে নেন তা বিপজ্জনক। তিনি আপনাকে নিখুঁত সময়ে আপনার যা প্রয়োজন তা দেবেন। শুধু ধৈর্য ধরুন, কারণ ভাল জিনিসগুলি সেই ব্যক্তিদের কাছে আসে যাদের সাবর রয়েছে।
সাবর শান্ত থাকে না এবং আপনার ভিতরে রাগ তৈরি করতে দেয় না। সাবর হল আপনার আবেগের উপর নিয়ন্ত্রণ না হারিয়ে আপনাকে কী বিরক্ত করছে সে সম্পর্কে কথা বলা।
রাশেদ শ্রাবন
ফাউন্ডার এন্ড সিইও
ডে ড্রিম স্কুল - সিডনি
যেভাবে নামাজ এল ❤️
হজরত আবু যার (রা.)–এর বরাতে একটি হাদিসে বলা হয়েছে, তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছ থেকে বর্ণনা করেন যে, ‘তিনি বলেছেন, আমি মক্কায় থাকা অবস্থায় আমার ঘরের ছাদ খুলে দেওয়া হলো। তারপর জিবরাইল (আ.) এসে আমার বক্ষ বিদীর্ণ করলেন। আর তা জমজমের পানি দিয়ে ধুলেন। এরপর হিকমত ও ইমানে ভর্তি একটি সোনার পাত্র নিয়ে এসে আমার বুকের মধ্যে ঢেলে দিয়ে বন্ধ করে দিলেন। অতঃপর হাত ধরে আমাকে দুনিয়ার আকাশের দিকে নিয়ে চললেন।
‘পরে যখন দুনিয়ার আকাশে আসলাম জিবরাইল (আ.) আসমানের রক্ষককে বললেন, দরজা খোলো। আসমানের রক্ষক বললেন, আপনি কে? জিবরাইল (আ.) বললেন, আমি জিবরাইল (আ.)। (আকাশের রক্ষক) বললেন, আপনার সঙ্গে কি কেউ রয়েছেন? জিবরাইল (আ.) বললেন, হ্যাঁ, মুহাম্মদ (সা.) রয়েছেন। রক্ষক তখন বললেন, তাঁকে কি ডাকা হয়েছে? জিবরাইল (আ.) বললেন, হ্যাঁ।
‘এরপর যখন আমাদের জন্য দুনিয়ার আসমান খুলে দেওয়া হলো, আর আমরা দুনিয়ার আসমানে প্রবেশ করলাম, তখন দেখি সেখানে একজন বসে আছেন যাঁর ডানে এবং বাঁয়ে অনেকগুলো মানুষের আকৃতি রয়েছে। তিনি ডানদিকে তাকালে হেসে উঠছেন, আর বাঁয়ে তাকালে কাঁদছেন। তিনি বললেন, স্বাগত, হে সৎ নবী ও সৎ সন্তান। আমি জিবরাইল (আ.) কে প্রশ্ন করলাম, এই ব্যক্তিটি কে? তিনি জবাব দিলেন, ইনি আদম (আ.)। তাঁর ডানে-বাঁয়ে রয়েছে তাঁর সন্তানদের রুহ। ডান দিকের লোকেরা জান্নাতি, বাঁ দিকের লোকেরা জাহান্নামি। তাই ডানে তাকালে তিনি হাসছেন, বাঁয়ে তাকালে কাঁদছেন।
এরপর জিবরাইল (আ.) আমাকে নিয়ে দ্বিতীয় আসমানে উঠলেন। তারপর এর রক্ষককে বললেন, দরজা খোলো। তখন এই রক্ষক প্রথম রক্ষকের মতোই প্রশ্ন করলেন। পরে দরজা খুলে দেওয়া হলো।
আনাস (রা.) বলেন, ‘আবু যার (রা.) উল্লেখ করেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) আসমানগুলোতে আদম (আ.), ইদ্রিস (আ.), মুসা (আ.), ঈসা (আ.) ও ইব্রাহিম (আ.)-এর সাক্ষাৎ পান। তবে আবু যার (রা.) সেসব স্থান সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করেননি। শুধু এটুকু উল্লেখ করেছেন যে তিনি আদম (আ.)-কে দুনিয়ার আকাশে ও ইব্রাহিম (আ.)-কে ষষ্ঠ আকাশে পেয়েছিলেন।’
আনাস (রা.) বলেন, ‘জিবরাইল (আ.) যখন মহানবী (সা.)-কে নিয়ে ইদ্রিস (আ.)-এর পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন, তখন ইদ্রিস (আ.) বলেন, বাহ্, ও ভাই, ও পুণ্যবান নবী। আমি (রাসুলুল্লাহ) বললাম, তিনি কে? জিবরাইল (আ.) বললেন ইনি হচ্ছেন ইদ্রিস (আ.)।
এরপর আমি মুসা (আ.)-এর পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় তিনি বলেন, বাহ্, হে সৎ নবী ও পুণ্যবান ভাই। আমি বললাম, ইনি কে? জিবরাইল (আ.) বললেন, ইনি মুসা (আ.)।
অতঃপর আমি ঈসা (আ.)-কে অতিক্রম করার সময় তিনি বললেন, বাহ্, হে সৎ নবী ও পুণ্যবান ভাই। আমি প্রশ্ন করলাম, তিনি কে? জিবরাইল (আ.) বললেন, তিনি ঈসা (আ.)। তারপর আমি ইব্রাহিম (আ.)-কে পেরিয়ে যাওয়ার সময় তিনি বললেন, বাহ্, হে পুণ্যবান নবী ও পুণ্যবান সন্তান। আমি বললাম, ইনি কে? জিবরাইল (আ.) বললেন, ইনি ইব্রাহিম (আ.)।’
ইবনে শিহাব বলেন, ইবনে হায্ম (রহ.) আমাকে বলেছেন যে ইবনে আব্বাস ও আবু হাব্বা আল-আনসারী উভয়েই বলতেন, ‘নবী (সা.) বলেছেন, এরপর আমাকে আরও ওপরে নিয়ে যাওয়া হলো। এমন একটি সমতল স্থানে নেওয়া হলো যেখানে আমি লেখার শব্দ শুনতে পেলাম।’
ইবনে হায্ম ও আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেছেন যে ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তারপর আল্লাহ আমার উম্মতের ওপর ৫০ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করে দিলেন। আমি সেটা নিয়ে ফিরে আসি। মুসা (আ.)-কে পার হওয়ার সময় তিনি বললেন, আল্লাহ আপনার উম্মতের ওপর কী ফরজ করেছেন? আমি বললাম, ৫০ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন। তিনি বললেন, আপনি আপনার পালনকর্তার কাছে ফিরে যান, আপনার উম্মত তো এতটা পালন করতে পারবে না। আমি তখন ফিরে গেলাম। আল্লাহ তাআলা কিছুটা কমিয়ে দিলেন। আমি মুসা (আ.)-কে পার হওয়ার সময় বললাম, কিছুটা অংশ (আল্লাহ) কমিয়ে দিয়েছেন। তিনি বললেন, আপনি আবার আপনার রবের কাছে ফিরে যান। কারণ আপনার উম্মত এটুকুও আদায় করতে পারবে না। আমি ফিরে গেলাম।
তখন আরও কিছু অংশ কমিয়ে দেওয়া হলো। আবারও মুসা (আ.)-এর কাছে গেলাম। এবারও তিনি বললেন, আপনি আবার আপনার প্রতিপালকের কাছে যান। কারণ আপনার উম্মত এও আদায় করতে পারবে না। তখন আমি আবার গেলাম। তখন আল্লাহ বললেন, এই পাঁচটিই (পূণ্যের হিসাবে) ৫০ (বলে গণ্য হবে)। আমার কথার কোনো রদবদল হয় না। আমি আবার মুসা (আ.)-এর কাছে গেলে তিনি আমাকে আবারও বললেন, আপনার প্রতিপালকের কাছে আরেকবার যান। আমি বললাম, আরেকবার আমার প্রতিপালকের কাছে যেতে আমি লজ্জাবোধ করছি। তখন জিবরাইল (আ.) আমাকে সিদরাতুল মুনতাহা পর্যন্ত নিয়ে গেলেন। সে সময় সেটি নানা রঙে রঞ্জিত ছিল। আমি এর তাৎপর্য সম্পর্কে অবগত ছিলাম না।’
সহিহ বুখারি ৩৪৯
এ কেমন রাজাকার , যার জন্য লাখো মানুষের বুকফাটা আর্তনাদ !
কোটি মুসলিম মোমিনের হৃদয় রক্ত ক্ষরণের শেষ বিদায় 🤲
কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ের স্পন্দন, ভালোবাসার প্রতিধ্বনি আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী।
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
আমাদের অক্ষমতাকে ক্ষমা করে দিয়ো,
হে রব!
স্রোতের সাথে বয়ে চলাই জীবনের পথ। তবে স্রোত আপনাকে বহন করবে যদি আপনি মানিয়ে নিতে পারেন।
পুলিশের পাহারায় আগুন দেয়ার কাজ কারা, কেন করেছে একটু চিন্তা করলেই বোঝা যাবে।
এরা কি শান্তি বাহিনীর লোক ?
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
SYDNEY
Haymarket, NSW
Suite 110, 4 Goulburn St
Haymarket, 2000
Burma Campaign Australia (BCA) is the national campaign group for democracy in Burma within Australia.
Haymarket
Lankan dad of four brings you informative videos, day in life vlogs and migration tips from Sydney!
Haymarket
Entrepreneur | Traveller | Story Teller (A man with a Billion Dollar Dream)
Haymarket, 2042
Official page for Whiskey Sixx,Pro-Wrestler with AWF Originally Hailing from Padstow Sydney AUS