Masnoon Life

আমাদের বাড়িঘরের ৫টি স্থানে শয়তান অনেক সময় ‘বসত’ গাড়ে। এসব স্থান সম্পর্কে সতর্ক থাকা জরুরী। ঘরে ঘরে নানাবিধ সমস্যা এবং বিশেষ করে ঘরে ছোট সন্তান থাকলে তাদের উপর ক্ষতিকর প্রভাব দূর করতে সতর্ক থাকা আরো জরুরী।

১) দীর্ঘদিন যাবত যে বিছানায় কেউ শোয়নি।
শয়তান এমন বিছানা দখল করে বসে। নবীজি (ﷺ) বলেছেন, পুরুষের জন্য একখানা চাদর, তার স্ত্রীর জন্য একখানা চাদর এবং তৃতীয়টি অতিথির জন্য। আর চতুর্থটি শয়তানের জন্য (মুসলিমঃ ২০৮৪)।

▪️বাসীরাহঃ এজন্য অব্যবহৃত বিছানা ভাঁজ করে রাখা নিরাপদ। ভাঁজ না করতে পারলে নিয়মিত বিছানা ঝাড়া উচিত। অথবা আয়াতুল কুরসি ও রুকইয়ার আয়াত পড়ে ফুঁ দেয়া পানি ছিটানো উচিত। দুই বা তিনদিন পরপরই এমনটি করা উচিত।(লম্বা সময়ের জন্য বাড়ি বন্ধ রেখে সফরে গেলে উপরের চাদর ভাঁজ করে বা গুটিয়ে রেখে যাওয়া উচিৎ)

২) হাম্মাম (বাথরুম)।
এটা সবার জানা আছে। হাম্মামে সবচেয়ে দুষ্ট আর খবিস প্রকৃতির শয়তানরাই থাকে। জ্বিন শয়তানও থাকে। এজন্য হাম্মামে প্রবেশ ও বের হওয়ার ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করা ভীষণ জরুরী। নবীজি (ﷺ) বলেছেন, এসব পায়খানার স্থান হচ্ছে (জ্বিন ও শয়তানের) উপস্থিতির স্থান। সুতরাং যারা পায়খানায় যাবে তারা যেন এ দোয়া পড়েঃ
‎أعوذُ باللهِ مِن الخُبُثِ والخبائثِ
অর্থাৎ- আমি নাপাক নর-নারী শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই (আবু দাউদঃ ০২)।

▪️বাসীরাহ: বের হওয়ার পরে "গুফরানাক" পড়ুন। যাদের এটাষ্ট বাথরুম তারা সদা দরজা বন্ধ রাখার অভ্যাস করুন। সন্ধ্যার আগে টয়লেটের ছোট জানালা পারলে বন্ধ করুন। প্রয়োজনে সন্ধ্যার পরে আবার খুলুন।

৩) দীর্ঘদিন ধরে ঝুলিয়ে রাখা অব্যবহৃত, অধোয়া জামাকাপড়।
আলমারি ওয়ার্ড্রবে দীর্ঘদিন ধরে অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকা পোশাকাশাকও এই ঝুঁকির আওতামুক্ত নয়। নবীজি (ﷺ) বলেছেন, তোমাদের জামাকাপড় ভাঁজ করে রাখো। কারণ, এসব জামাকাপড়ের কাছে দুষ্টজ্বিনেরা ফিরে ফিরে আসে। আর শয়তান ভাঁজ করা জামাকাপড় পড়েনা। মেলে দেয়া পোশাক পেলে পড়ে। (সিলসিলাহ যয়ীফাঃ ২৮০১)।

▪️বসীরাহঃ আমরা অনেকেই জামাকাপড় ঝুলিয়ে রাখি। হাতের নাগালে রেখে, যখন ইচ্ছা পরার সুবিধার্থে আমরা সাধারণত জামাকাপড় লটকে রাখি। দীর্ঘ সময় ব্যাপি ঝুলে থাকা কাপড় পড়ার সময় যে কোনো ক্ষতি-অনিষ্ট থেকে বাঁচতে হলে, এসব পোশাকে কুরআন পড়া /ফাতিহা পড়া পানি ছিটিয়ে দেয়া নিরাপদ। মাঝেমধ্যে আলমারি, ওয়ার্ড্রব খুলে জামাকাপড়ে সূরা ফাতিহা ও আয়াতুল কুরসি পড়ে ফুঁ দিতে পারি। পোশাক পরিধানের দূয়া আমাদের জন্য নিরাপত্তা কবচ। মাগরিবের আগেই বাহিরে মেলে দেয়া কাপড় শুকিয়ে গেলে উঠিয়ে নেয়া উত্তম।

৪) প্রাণী বা মানুষের মূর্তি ও পুতুল।
এসব পুতুল-মূর্তি ঘরে থাকলে, ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশের জন্য বাধা স্বরুপ। ফেরেশতার আগমন বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে, এসব পুতুল-মূর্তির আড়ালে শয়তান (দুষ্ট জ্বিন) আশ্রয় গ্রহণ করে। নবীজি (ﷺ) বলেছেন, যে ঘরে কুকুর ও মূর্তি-ভাস্কর্য থাকে, সে ঘরে ফেরেশতা প্রবেশ করে না (মুসলিমঃ ২১০৬)।

▪️বসীরাহঃ আরেক বর্ণনায় আছে, ঘরে অংকিত বা লটকানো ‘ছবি’ থাকলেও ফেরেশতা প্রবেশ করে না। বাথরুমের শ্যাম্পু, টুথপেষ্ট এর গায়ে বিজ্ঞাপনের মডেলের ছবি মুছে ফেলা, দেয়ালের ক্যালেন্ডারে কি আছে খেয়াল করা জরুরী।

৫) আগুন জ্বালানোর স্থান।
উনুন-চুলা।এসব স্থান জ্বিন-শয়তানের খুবই প্রিয় জায়গা। কারণ তারা আগুনেরই সৃষ্টি। এজন্য যখনই আগুনের কাছে যাবো, রান্নাবান্নার কাজে চুলার কাছে যাবো, মুখে মনে আল্লাহর যিকির করার অভ্যেস গড়ে তুলব। ইন শা আল্লাহ।

▪️বাসীরাহ: চুলা জালাবার পূর্বে বিসমিল্লাহ বলা এবং মাঝে মাঝে সূরা ফাতিহা লবন মিশ্রিত পানিতে ফুঁকে ঘর-দোর মোছা উত্তম অভ্যাস।

নাউজুবিল্লাহি মিনাশ শাইত্বনির রজীম। ইয়া আল্লাহ, আমাদেরকে ও আমাদের সন্তান-সন্ততিকে জ্বিন-শয়তানের অনিষ্ট থেকে হেফাজত করুন। আমীন।

মূল লিখা- শায়েখ আতিকুল্লাহ হাফিজাহুল্লাহ।
ইষ্যত পরিমার্জিত ও সম্পাদিত- সাইফুল্লাহ।
Abdul Hi Muhammad Saifullah

অন্য ছেলেকে পছন্দ! তালাক পাওয়ার জন্য স্ত্রী স্বামীকে যাদু করেছে। পারিবারিকভাবে সমাধান করতে গেলে মেয়ে ঝামেলায় পড়ে।
লা হাওলা..

❝ ম্যাস রুকইয়াহ ❞

সেশন তারিখ - ১০, ১১ ও ১২ নভেম্বর-২০২৩
রোজ শুক্র, শনি ও রবিবার।

👉 সেশন টাইম প্রতিদিন সকাল ৯ টা থেকে
দুপুর ১২ টা পর্যন্ত।

✍️ম্যাস রুকইয়াহ সেশন কাদের জন্য?

♦️ যাদের জীন, জাদু, বদনজর ও হাসাদের
সমস্যা অনেক বেশি।
♦️ শারীরিক ও মানসিকভাবে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত।
♦️ যাদের অনেকগুলো সেশন প্রয়োজন।
♦️ স্বল্প খরচে রুকইয়াহ সেশন করাতে চাচ্ছেন।

✍️ অংশগ্রহণের শর্তাবলী

📍 ম্যাস সেশনে কেবল তারাই অংশগ্রহণ করতে
পারবেন, যারা আমাদের কাছে পূর্বে রুকইয়াহ
সেশন নিয়েছেন।
📍 এই ম্যাস সেশনে শুধুমাত্র বোনেরা অংশগ্রহণ
করতে পারবেন।
📍 প্রতিদিন সেশনে অংশগ্রহণ করতে হবে।
📍 নির্ধারিত কোটা পূরণ হওয়া সাপেক্ষে
অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
📍 সাথে করে কোন মাহরাম পুরুষ বা মহিলা
নিয়ে আসতে হবে।

ম্যাস সেশনের জন্য এপয়েন্টমেন্ট নিতে যোগাযোগ করুন:-
Masnoon Life
সেন্টারের অফিশিয়াল নাম্বার:
+8801605-365301
+8801885-931748
(যোগাযোগ করার সময়: সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত)

ফিরিশতারা এই উম্মতকে হিজামা নেয়ার পরামর্শ দেন!

মি‘রাজের রাত সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন যে, এই রাতে ফিরিশতাদের যে দলের সম্মুখ দিয়েই তিনি যাচ্ছিলেন তারা বলেছেন, ‘আপনার উম্মতকে হিজামার নির্দেশ দিন’।

ইবনু মাজাহ হা/৩৪৭৯; তিরমিযী হা/২০৫২; মিশকাত হা/৪৫৪৪, সনদ ছহীহ।

এই মাসের হিজামার সু্ন্নাহ তারিখ ২, ৪ ও ৬। রোজ বৃহস্পতি, শনি ও সোমবার।

এপয়েন্টমেন্ট নিতে যোগাযোগ করুন-
Masnoon Life
সেন্টারের অফিশিয়াল নাম্বার:
+8801605-365301 (whatsapp)
+8801885-931748
(যোগাযোগ করার সময়: সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত)

সেন্টারের এড্রেস-
Noor Tower- (নূর টাওয়ার) ফ্লোর: লিফটের-৭, ফ্ল্যাট-8C
House-29/31, Road-01, Block-D, Sector-2, Aftabnagar, Badda, Dhaka

দশ দশটি বছর অপেক্ষার পর কন্সিভ করেছেন! এই সুখানুভূতি কেবল সেই অনুভব করতে পারবে, যে এই দশটি বছর বিভিন্ন উপায়ে অনেক তদবির করেও আশাহত হয়েছে, দূরের ও কাছের মানুষের অনেক কটুকথা মুখ বুঁজে সহ্য করেছে।

আল্লাহ তাআলা তার মনের আশা ও স্বপ্ন বাস্তবায়ন করুন!

মাসনুন লাইফের সম্মানিত সিইও এবং সিনিয়র কনসালটেন্ট বর্তমান ওমরায় আছেন। আমরা তার সুস্থতা এবং সার্বিক কল্যাণের জন্য দোয়া করি। আল্লাহ যেন তাকে পুনরায় আমাদের মাঝে সহিসালামতে ফিরিয়ে দেন!

আলহামদুলিল্লাহ দীর্ঘ প্রতিক্ষার পরে অবশেষে আল্লাহ তার অধম বান্দাকে উমরাহর জন্য কবুল করেছেন। আগামীকাল সকালে ঢাকা থেকে সরাসরি প্রিয় নবীর শহরের দিকে রওনা হবো ইনশাআল্লাহ। শাইখ আহমাদুল্লাহ হাফিজাহুল্লাহর সাথে যাওয়ার কথা থাকলেও শাইখের অসুস্থতার দরুন তার সাহচার্যপ্রাপ্ত হতে পারলাম না। আল্লাহ শাইখকে দ্রুত পরিপূর্ণ শিফা দান করে উম্মাহর খেদমত করার তৌফিক দান করুক। আমার সকল পেশেন্টসহ রুকইয়ার সকল পেশেন্ট, রুকইয়াহ সেক্টরে ইখলাসের সাথে খেদমতকারী সকল পরিচিত রাক্বী ভাই, আত্মীয়-স্বজন পরিবার-পরিজন এবং বন্ধু-বান্ধবদের জন্য অবশ্যই দুআ করবো ইনশাআল্লাহ। আশা করি আপনারাও আমার জন্য দুআ করবেন যাতে করে সহী-সালামতে উমরাহ সম্পন্ন করতে পারি। আল্লাহ আমার উমরাহ সফরকে কবুল করুক আমীন ইয়া রব্বাল আলামীন।

কবিরাজ হুজুর দিয়ে কখনো প্রাইভেট পড়াবেন না! আপনার মেয়েকে পছন্দ করলে বিয়ে করতে চাবে। না দিলে আজীবনের জন্য বিয়ে আটকে রাখবে!

এক পেশেন্টের ফোন

হুজুর! আমার শরীরটা না অনেক খারাপ! কেউ কিছু করেছে কিনা বলতে পারবেন?

আমার উত্তর ছিল এমন
জি না। আমরা অদৃশ্যের কারো কিছু বলতে পারি না! আমরা রোগীর অবস্থা শুনে, তাকে সামনে রেখে রুকইয়াহ করে তারপর ডায়াগনোসিস রেজাল্ট দিতে পারি। অদৃশ্যের কোন বিষয় আমরা বলতে সক্ষম নই। এমনকি কোন মানুষও বলতে সক্ষম নয়। শয়তানের সাহায্য নিলে হয়তো কিছুটা বলতে পারবে।

এভাবে অদৃশ্যের বিষয়ে কাউকে জিজ্ঞাসা করা ঈমানের জন্য কত বড় হুমকি তা একটি হাদিস দেখলে স্পষ্ট হয়ে যায়। অথচ জীন পূজারী, শয়তান পূজারী কবিরাজদের 'কল্যাণে' বিষয়টা কতটা নরমাল হয়েছে সমাজে যে, উম্মার রাহবাররা পর্যন্ত কবিরাজদের কাছে এভাবে জিজ্ঞেস করে থাকে।

এ ব্যাপারে হাদিস কি বলে?

من أتى عرافا فسأله عن شيئ فصدقه لم تقبل له صلاة أربعين يوما

‘‘যে ব্যক্তি কোন গণকের কাছে আসল, তারপর তাকে [ভাগ্য সম্পর্কে] কিছু জিজ্ঞাসা করলো, অতঃপর গণকের কথাকে সত্য বলে বিশ্বাস করল, তাহলে চল্লিশ দিন পর্যন্ত তার নামাজ কবুল হবে না। (মুসলিম)

২। আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন,

من أتى كاهنا فصدقه بما يقول كفر بما أنزل على محمد. (رواه ابو داود)

‘‘যে ব্যাক্তি গণকের কাছে আসলো, অতঃপর গণক যা বললো তা সত্য বলে বিশ্বাস করলো, সে মূলতঃ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উপর যা নাযিল করা হয়েছে তা অস্বীকার করলো। (সহীহ বুখারি ও মুসলিমের শর্ত মোতাবেক হাদীসটি সহীহ। আবু দাউদ, তিরমিজি, নাসায়ী ইবনে মাজা ও হাকিম এ হাদীসটি বর্ণনা করেছেন)।

আবু ইয়ালা ইবনে মাসউদ থেকে অনুরূপ মাউকুফ হাদীস বর্ণনা করেছেন।

সুবহানাল্লাহ! কত ভয়ংকর ভাবে ধমকানো হয়েছে! অথচ আমরা কতটা গাফেল। জ্যোতিষ এবং গণকরা শয়তানের সাহায্যে অথবা অন্য কোন জ্ঞানের মাধ্যমে অদৃশ্যের বিষয়ে বলার চেষ্টা করত। তাদের মাঝে আর শয়তান পূজারী কবিরাজের মাঝে বিন্দু পরিমাণ তফাৎ নেই। অনেক কবিরাজ তো এমন আছে, যাদের কাছে গেলে আপনার কিছুই বলতে হবে না। সে আপনার এ টু জেড বলে দিবে! অধিকাংশ পেশেন্ট এবং তার মায়ের নাম নিয়ে শয়তানের সাহায্যে অনেক কিছু বলে দেয়! এসবই অদৃশ্যের ব্যাপারে সংবাদ জিজ্ঞেস করা এবং সংবাদ দেওয়ার অন্তর্ভুক্ত। জ্যোতিষী এবং গণকদের হাদিস এদের উপর আরো মারাত্মকভাবে প্রযোজ্য হবে।
আল্লাহ তাআলা আমাদের ঈমান আমলকে হেফাজত করার তৌফিক দান করুন!

মাস্টারবেশন বা হস্তমৈথুন কি জিনের কারণে হতে পারে?

এক পেশেন্ট ফোন করে বলতেছেন-হুজুর! একটা সমস্যা থেকে কোনভাবেই বের হতে পারছিলাম না। আপনার কাছে রুকইয়াহ করে আমার সবচেয়ে বেশি উপকার হয়েছে এটাই যে, আমার সে সমস্যাটা চলে গেছে! একজন রাকি হিসেবে জানার অধিকার রাখি সে সমস্যাটা কি ? বুঝতে পারলাম তিনি খুব লজ্জা পাচ্ছেন! বললেন, কোনভাবেই মাস্টারবেশন ছাড়তে পারছিলাম না! আল্লাহর রহমতে এখন আমার এই সমস্যা একদমই হয় না!
তিনি একজন বোন ছিলেন!

অসংখ্য নারী-পুরুষ এ সমস্যায় আক্রান্ত। আমরা সাধারণ সমস্যার কথা বলছি না। যারা শত চেষ্টা করছেন এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কিন্তু কোনভাবেই পারছেন না। কখনো ইচ্ছায় কখনো অনিচ্ছায় হয়েই চলেছে। নিশ্চয়ই এর পিছনে রয়েছে ষড়যন্ত্রকারী শয়তান! আমরা এমন পেশেন্টদের ক্ষেত্রে পরামর্শ দিবো রুকইয়াহ করার! ইনশাআল্লাহ আল্লাহ তাআলার ইচ্ছায় এ সমস্যা থেকে মুক্ত হতে পারবেন।

Raqi Saifullah Aiyub
CEO& Raqi

ইউটিউবে বিভিন্ন জ্বীন হুজুর বা জ্বীন-যাদুর চিকিৎসার দাবীদার লোকদেরকে রোগীর শরীরে থাকা জ্বীনকে জবাই করতে বা বোতলে বন্দি করতে দেখা যায়। এগুলো আসলে কতটুকু সত্য?
বাস্তবতা হচ্ছে- এগুলো এমন এক ধোঁকা যা ইসলামের ইতিহাসে বহুকাল আগে থেকেই শরীয়াহ বহির্ভূত পন্থায় জ্বীন-যাদুর চিকিৎসার দাবীদার লোকদেরকে জ্বীন-শয়তানেরা দিয়ে আসছে। শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহিমাহুল্লাহ আজকে থেকে আরও ৭০০+ বছর আগে এ ব্যাপারে আলোচনা করেছেন। তিনি বলেন,
" فهم كثيرا ما يعجزون عن دفع الجني وكثيرا ما تسخر منهم الجن إذا طلبوا منهم قتل الجني الصارع للإنس أو حبسه فيخيلوا إليهم أنهم قتلوه أو حبسوه ويكون ذلك تخييلا وكذبا ".
(এসব লোক) তাদের অধিকাংশই জ্বীনদের তাড়াতে অক্ষম। এবং যখন তারা রোগীর শরীরে আক্রমণকারী কোন জ্বীনকে হত্যা করতে বা বন্দী করতে জ্বীনদেরকে আদেশ করে তখন জ্বীনেরা তাদের সাথে ঠাট্টা করে। অতঃপর জ্বীনেরা তাদের মনে এই ধারণা তৈরি করে যে, তারা (জ্বীনেরা) তাকে (রোগীর শরীরে থাকা জ্বীনকে) হত্যা করেছে বা তাকে বন্দী করেছে। অথচ এই পুরো বিষয়টাই হলো একটি অবাস্তব কল্পনা এবং মিথ্যা। 📚 মাজমুউল ফাতাওয়া- খণ্ড-১৯, পৃ;৪৬
•
এবং আমরা আমাদের বাস্তব অভিজ্ঞতাই দেখেছি এসকল ইউটিউব জ্বীন হুজুর আর জ্বীন-শয়তানের সাহায্য নিয়ে চিকিৎসাকারী কবিরাজদের অনেক পেশেন্ট আমাদের কাছে তাদের নিকট চিকিৎসা নেওয়ার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন। তারা বলেছেন, আমরা তাদের নিকট চিকিৎসা নিতে গেলে "তারা আমাদের শরীরে থাকা জ্বীনকে জবাই করেছে বা বন্দি করেছে" কিন্তু তারপরও আমি সুস্থ হয়নি এবং আমার শরীরে তাদের নিকট চিকিৎসা নেওয়ার পরেও এখনো আগের মতোই জ্বীনের সমস্যা রয়ে গেছে। সুতরাং এসব বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকেও শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহিমাহুল্লাহ এর বক্তব্যের সত্যতা পাওয়া যায়।
•
তাই নিজের ঈমান আমল হেফাজত করা এবং টাকা-পয়সা নষ্ট না করতে চাইলে এসকল ইউটিউব জ্বীন হুজুর আর জ্বীন-শয়তানের সাহায্য নিয়ে চিকিৎসাকারী কবিরাজদের নিকট যাওয়া বন্ধ করুন এবং তাদের নিকট যেতে অন্যদেরকেও নিরুৎসাহিত করুন।

আমাদের ম্যানেজমেন্টের দায়িত্বে যিনি আছেন তিনি খুবই অসুস্থ। ডেঙ্গু পজেটিভ। তাই আপনাদেরকে অনুরোধ করবো, যারা হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ দিয়ে রেখেছেন বা দিচ্ছেন দয়া করে ধৈর্য ধরুন এবং উনার সুস্থতার জন্য দোয়া করুন!

প্রায় সময় সন্ধ্যা বেলা থেকে অসুস্থতাবোধ করা যাদুগ্রস্থ হওয়ার লক্ষণ!

যতদিন বেঁচে থাকবেন এই প্রতিজ্ঞা করুন যে, কোন শুক্রবার সূরা কাহাফ পড়া মিস করবেন না। কমপক্ষে প্রথম অথবা শেষের দশ আয়াত অবশ্যই পড়বেন। যদি না পারেন অথবা সুযোগ না হয় তাহলে অডিও হলেও শুনবেন! আল্লাহ তাআলার কাছে ফজিলত পাওয়ার আশা রাখবেন।

নোট: সোশ্যাল মিডিয়ায় আমরা যে পরিমাণ সময় ব্যয় করি "কোরআন তেলাওয়াতের সময় নেই" এই অজুহাত একেবারেই অবান্তর! নিজে নিজে আত্মতৃপ্তি লাভ করতে পারলেও আল্লাহ তায়ালার কাছে কোনই জবাব দিতে পারব না!
আল্লাহ তাআলা আমাদের পুরো দেহকে কুরআনের নূরে নুরান্বিত করার তৌফিক দান করুন!

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: "মাথাব্যথা হওয়া এটা হলো- নবীদের রোগ।"
قَالَ رَسُول الله [ﷺ]: «الصداع مرض الْأَنْبِيَاء».
•
📚 العلاج بالأعشاب، عبد الملك بن حبيب (ت ٢٣٨)، ص–٢٣

আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা: বলেন:
النُّعَاسُ فِي الْقِتَالِ مِنَ اللَّهِ، وَفِي الصَّلَاةِ مِنَ الشَّيْطَانِ.
যুদ্ধকালীন তন্দ্রা আসে আল্লাহ তা'আলার পক্ষ থেকে (রহমত স্বরূপ),
আর সালাত (ও অন্যান্য ইবাদতে) তন্দ্রা আসে শয়তানের পক্ষ থেকে।

তাফসির ইবনে কাসীর: সুরা আলে ইমরান-১৫৫

আমাদের এক পেশেন্টের পেট থেকে এই দুটো স্টোন বের হয়েছে। শয়তান ঘুমে খাওয়ানোর স্বপ্ন দেখিয়ে পেটে জাদুর অনেক বস্তু ঢুকিয়ে দেয়। এর মাধ্যমে পেশেন্টের শারীরিক ও মানসিক সমস্যা দিন দিন বাড়তে থাকে। তাই সুস্থ হওয়ার জন্য পেটের জাদু নষ্ট করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ!

আমাদের পেইজে অনেক কবিরাজ এবং জাদুকর আছে। তারা ফেক আইডির মাধ্যমে বিভিন্ন পেশেন্টের ইনবক্সে নক করে থাকে এবং সময় সুযোগে রুকইয়াহ ও রাকীদের নামে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে থাকে। নিচের স্ক্রিনশটটি তারই একটি উদাহরণ। এসব ভন্ড এবং প্রতারকদের ব্যাপারে সাবধান থাকবেন এবং তাদের কথায় কোন প্রকার বিভ্রান্ত হবেন না।

প্রায় সময় অথবা মাঝে মাঝে মৃত ব্যক্তি, কবর, মাথার খুলি, এবং লাশ স্বপ্ন দেখা পুঁতে রাখা জাদুতে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ!

এক পেশেন্ট যখনই ইউটিউব বা ফেসবুক স্ক্রল শুরু করতেন, ভয়ঙ্কর সব সাপের ছবি এবং ভিডিও আসতো। বিভিন্ন দেশের মেডিটেশনের ভিডিও আসতো। অথচ তিনি কখনো এসব বিষয়ে সার্চ করতেন না। রুকইয়াহ শুরু করার পর এটি বন্ধ হয়ে যায়। কিছুদিন রুকইয়াহ অফ করার পর আবার এমনটি শুরু হয়েছে!
জিন জাদুর ব্যাপারগুলো কতটা অদ্ভুত!
আপনারা এর ব্যাখ্যায় কি বলবেন কমেন্টে উল্লেখ করুন!

দীর্ঘ ৪/৫ বছর ঘুম হয় না! রুকইয়াহ প্রথম সেশন করার পর থেকে দীর্ঘ একমাস চমৎকার ঘুম হচ্ছে! তিনি এখন আমার সামনে! আলহামদুলিল্লাহ!!

হিজামা শরীরে থাকা জ্বীন-যাদু, বদনজর এবং হাসাদের প্রভাবগুলোকে ধ্বংস করে দেয় বি-ইযনিল্লাহ। এছাড়াও সকল প্রকার রোগ থেকে সুস্থতা পাওয়ার জন্য আসন্ন চন্দ্রমাসের ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখ তথা আসন্ন অক্টোবর মাসের ৩, ৫ এবং ৭ তারিখে হিজামা গ্রহণ করুন।
রাসূল ﷺ বলেছেন;
"‏ من أراد الحجامة فليتحر سبعة عشر أو تسعة عشر أو إحدى وعشرين ولا يتبيغ بأحدكم الدم فيقتله ‏"‏ ‏.‏
❝যে ব্যক্তি চন্দ্রমাসের ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখে হিজামা করবে, তা সকল প্রকার রোগ থেকে সুস্থতার কারণ হবে। ❞
📚 সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
হাদিস নাম্বার ৩৮২১
•
আমাদের নিকট হিজামা সার্ভিস নেওয়ার জন্য যোগাযোগ করুন:-
Masnoon Life
সেন্টারের অফিশিয়াল নাম্বার:
+8801605-365301
+8801885-931748
(যোগাযোগ করার সময়: সকাল ১১ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত)
•
হিজামার খরচ বা চার্জের বিষয়টিও সেন্টারের অফিশিয়াল নাম্বারে কল করে বিস্তারিত জেনে নিবেন। জাযাকুমুল্লাহু খাইরান।
•
সেন্টারের এড্রেস-
Noor Tower- (নূর টাওয়ার) ফ্লোর: লিফটের-৭, ফ্ল্যাট- 8-C
House-29/31, Road-01, Block-D, Sector-2, Aftabnagar, Badda, Dhaka
•
যাতায়াত ব্যবস্থা: বাংলাদেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে ঢাকা রামপুরা ব্রীজ সংলগ্ন আফতাব নগর। আফতাব নগর নেমে রিকশাওলাকে 'নূর টাওয়ার' এর কথা বললেই হবে ইনশাআল্লাহ।

▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
বিশেষ দ্রষ্টব্য;
📌 (মহিলা হলে) অবশ্যই শরঈ পর্দা মেইনটেন করে মাহরাম তথা গার্ডিয়ান সাথে নিয়ে আসবেন।
📌 নির্ধারিত সময়ের ৩০ মিনিট পূর্বে সেন্টারে উপস্থিত থাকবেন ইনশা-আল্লাহ!
🌍 গুগল লোকেশন—
Masnoon Life
https://maps.app.goo.gl/WvV6yc8EQEX9FC459

জীন, জাদু ও বদনজরের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হিজামার ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু অতি দুঃখজনক ব্যাপার হলো, আমরা অনেকেই হিজামার ব্যাপারে সিরিয়াস না কিংবা অতটা গুরুত্ব দেই না যতটুকু দিয়ে থাকি রুকইয়াহর ব্যাপারে!

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তোমরা সাপ হত্যা কর। এবং পিঠে দু’টি (সাদা) দাগ বিশিষ্ট সাপ ও লেজকাটা সাপকে তোমরা মেরে ফেল। কেননা এ দু’টি সাপ দৃষ্টিশক্তি ধ্বংস করে এবং (মহিলাদের) গর্ভপাত ঘটায়। (1)
ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম রহিমাহুল্লাহ বলেন, সাপের ক্ষেত্রে যখন এই অবস্থা তাহলে হিংসুক, ক্রোধান্বিত-মন্দ আত্মার ব্যাপারে ধারণা কী হতে পারে! যখন সেই আত্মা রাগের অবস্থা ধারণ করে এবং হিংসাকৃত ব্যক্তির প্রতি ওই অবস্থা নিয়ে দৃষ্টিপাত করে এবং বিষ প্রয়োগ করে! (তখন) আল্লাহর কসম! কত মানুষ নিহত হলো! কত মানুষ নিঃচিহ্ন হলো! কত সুস্থ ব্যক্তি বিছানায় পড়ে গেলো! অথচ তার ডাক্তার বলছে আমি তার রোগের ব্যাপারে কিছুই বলতে পারছি না যে, আসলে তার রোগ কি? (মানে তার কোন রোগ ডাক্তারও ধরতে পারে না) সে (তার ডাক্তার) সত্য বলেছেন। এই রোগ কোন জাগতিক ইলমের অন্তর্ভুক্ত নয় বরং এটা হচ্ছে রুহ ও তাদের বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলী, এবং শরীর ও স্বভাবের মধ্যে তাদের প্রভাব-প্রতিক্রিয়ার পরিচয়ের ইলমের অন্তর্ভুক্ত। এসবই এমন জ্ঞান যা বিশেষ (জ্ঞানী এবং ভুক্তভোগী) ব্যক্তিরা জানতে পারে। আর ঘরকুণো (মূর্খ, গোয়াড়) লোকেরা তা অস্বীকার করে। এগুলোর প্রভাব এবং স্বভাব বা প্রকৃতির সাথে এগুলোর সংযোগ এবং এগুলোর প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে কেবল তারাই জানে যাদের এগুলোর স্বাদ আস্বাদনের ভাগ্য হয়েছে। (2)

(1) 📚 সহীহুল বুখারী ৩২৯২, ৩৩১১, ৩৩১৩, মুসলিম ২২৩৩, আবূ দাউদ ৫২৫২
(2) 📚 بدائع الفوائد - ٢/٢٣٠

জাদু খুঁজে পাওয়ার আমল।

প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই জাদু খুঁজে পাওয়ার জন্য দুআ করবেন। যেমন;
❝ হে আল্লাহ! মহান আরশের অধিপতি, কুরআন নাযিলকারী, বিপদ থেকে নাজাত দানকারী, রোগ থেকে শিফা দানকারী, শত্রু বাহিনীকে পরাজিতকারী, মুমিনদের অভিভাবক রহমান-রহিম আল্লাহ আমার সকল সমস্যা এবং অসুস্থতাগুলোর সাথে সম্পৃক্ত জাদুগুলো কোথায় আছে, কিভাবে আছে আমাকে দেখিয়ে দিন,জানিয়ে দিন এবং জাদুগুলোকে তুলে নষ্ট করার তাওফিক দান করুন। এবং এই মুসিবত থেকে নাজাত পাওয়ার ক্ষেত্রে আপনিই আমার জন্য যথেষ্ট হয়ে যান। ❞
এভাবে দুআ করতে করতে ঘুমানোর চেষ্টা করবেন। ইনশাআল্লাহ অচিরেই আল্লাহতা'য়ালা সত্যি সত্যিই আপনাকে সবকিছু বিস্তারিত জানিয়ে দিবেন। অথবা জাদু খুঁজে পাওয়ার রাস্তা দেখিয়ে দিবেন। কেননা রাসূল ﷺ আল্লাহ তাআ'লার নিকট দুআ করার ফলেই আল্লাহ তাআ'লা তার রোগের সাথে সম্পৃক্ত জাদুর বাস্তবতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তাকে জানিয়ে দিয়েছেন।
•
তবে শর্ত হল সবরের সাথে আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে দীর্ঘদিন এভাবে দুআ চালিয়ে যাওয়ার মন-মানসিকতা রাখতে হবে। এবং পরিপূর্ণ ইয়াক্বীন ও বিশ্বাস রাখতে হবে যে, অবশ্যই অবশ্যই আল্লাহ তা'আলা আপনার জন্য সবকিছু সহজ করে দিবেন৷ এবং তিনি আপনাকে অবশ্যই জাদুর কষ্ট থেকে নাজাত দান করবেন। যেমনি ভাবে তিনি তার রাসূল মুহাম্মাদ ﷺ কে জাদুর কষ্ট থেকে নাজাত দান করেছেন।

শো অফ করার মানসিকতা অনেকের জীবনেই কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে!

❝ ম্যাস রুকইয়াহ ❞
সেশন তারিখ - ১৮, ১৯, ২০ সেপ্টেম্বর-২০২৩

✍️ম্যাস রুকইয়াহ সেশন কাদের জন্য?

♦️ যাদের জীন, জাদু, বদনজর ও হাসাদের
সমস্যা অনেক বেশি।
♦️ শারীরিক ও মানসিকভাবে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত।
♦️ যাদের অনেকগুলো সেশন প্রয়োজন।
♦️ স্বল্প খরচে রুকইয়াহ সেশন করাতে চাচ্ছেন।

✍️ অংশগ্রহণের শর্তাবলী

📍 ম্যাস সেশনে কেবল তারাই অংশগ্রহণ করতে
পারবেন, যারা আমাদের কাছে পূর্বে রুকইয়াহ
সেশন নিয়েছেন।
📍 এই ম্যাস সেশনে শুধুমাত্র বোনেরা অংশগ্রহণ
করতে পারবেন। ভাইদের জন্য আমরা
পরবর্তীতে আয়োজন করব ইনশাআল্লাহ!
📍 প্রতিদিন সেশনে অংশগ্রহণ করতে হবে।
📍 নির্ধারিত কোটা পূরণ হওয়া সাপেক্ষে
অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
📍 সেশন টাইম প্রতিদিন দুপুর ২ টা থেকে
বিকেল ৫ টা পর্যন্ত।
📍 সাথে করে কোন মাহরাম পুরুষ বা মহিলা
নিয়ে আসতে হবে।
📍 প্রেসক্রিপশন পেপার সাথে করে নিয়ে
আসবেন।

ম্যাস সেশনের জন্য এপয়েন্টমেন্ট নিতে যোগাযোগ করুন:-
Masnoon Life
সেন্টারের অফিশিয়াল নাম্বার:
+8801605-365301
+8801885-931748
(যোগাযোগ করার সময়: সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত)

সেন্টারের এড্রেস-
Noor Tower- (নূর টাওয়ার) ফ্লোর: লিফটের-৭, ফ্ল্যাট- 8-C
House-29/31, Road-01, Block-D, Sector-2, Aftabnagar, Badda, Dhaka

জীন-জাদুর কারণে যাদের রিজিক, লেখা-পড়া এবং বিয়ে বাধাগ্রস্ত, তাদের অধিকাংশেরই ডান হাত ও ডান পা সমস্যাগ্রস্ত। ব্যাথা, যন্ত্রণা ও অবশ অবশ থাকে!

চাকরি কিংবা ব্যবসায়িক এমন সমস্যা যার কারণ অজানা অথবা দিনের পর দিন আর্থিকভাবে প্রচন্ড ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাচ্ছেন কিন্তু তার কোনো কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না, তাহলে রুকইয়াই হতে পারে আপনার অন্যতম সমাধান! যদি কখনো নিজের ব্যাপারে অথবা নিজের কাজের ব্যাপারে সন্দেহ হয় তাহলে প্রথমে ডায়গনোসিস রুকইয়ার মাধ্যমে নিশ্চিত হয়ে নিন, আপনার সমস্যাটা কেন কি জন্য হচ্ছে! সঠিক রুকইয়াহ প্রসেস ফলো করার মাধ্যমে আল্লাহর ইচ্ছায় আপনি সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। ইনশাআল্লাহ!

Raqi Saifullah Aiyub