Md. Arifur Rahaman Sazzad
Nearby public figures
Dhaka
Jalakathi
Barisal, Barisal
Barisal ��
Barisal Sador
Dhaka
সাধারণ সম্পাদক,
'ল' এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ,
বরিশাল মহানগর।
অং সান সু চিও নোবেল বিজয়ী। এছাড়াও তার অনেক পুরস্কার রয়েছে। তার পুরস্কার এর কর্মফল হিসেবে মায়ানমার/রোহিঙ্গারা দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। আমরাও সু চির দেয়া পুরস্কারের কারনেই কুফল ভোগ করছি।
পুরস্কারসমুহঃ-
রাফটো পুরস্কার
শাখারভ পুরস্কার
নোবেল শান্তি পুরস্কার
জওহরলাল নেহরু পুরস্কার
আন্তর্জাতিক সাইমন বলিভার পুরস্কার
ওলফ পালমে পুরস্কার
ভগবান মহাবীর বিশ্বশান্তি পুরস্কার
কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেল ইত্যাদি।
বিঃদ্রঃ- পুরস্কার দিয়ে মনুষ্যত্ব যাচাই করা যাবে না। ক্ষমতার লোভ সবারই আছে।
শুভ জন্মদিন বঙ্গবন্ধু তনয়া শেখ হাসিনা আপা 🌺
সভাপতি,
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
যার কাছে নিঃসংকোচে ও বিশ্বাসের সাথে মনের দুটো কথা বলে হালকা হওয়া যায় সে-ই তো প্রকৃত বন্ধু। ❤️
তাং- ২৬/০৯/২৪ইং
( )
💚❤️💚
゚
কোনো সংগঠন যদি তার দলীয় পদ টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে এবং অন্য ব্যক্তি বা সংগঠনের রাজনৈতিক মত প্রকাশের স্বাধীনতা কেড়ে নেয় তাহলে তো এমন হবেই।
( #ছাত্রলীগ_শিবির_ফ্যাক্ট)
”হয়তো শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের দেখানো পথেই হাটছে বাংলাদেশ।”
- আরিফ সাজ্জাদ
তথ্যসূত্রঃ বিগত দিনের সংবাদ বিশ্লেষণ। (বিস্তারিত আসছে...)
সংবাদ বিশ্লেষণ- ০২
আজকের বিষয়ঃ-
"ঢাবির মে ধা বী দের হাতে মানসিক ভারসাম্যহীন সাবেক ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি তোফাজ্জল খুন।”
আরিফ সাজ্জাদ
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজলুল হক মুসলিম হলে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে মানসিক ভারসাম্যহীন তোফাজ্জল (৩০) নামে এক যুবককে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় বরগুনার পাথরঘাটায় তার বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। এদিকে তাকে হত্যার আগে পরিবারের কাছে ২ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছিলো বলে অভিযোগ উঠেছে।
জানা গেছে, তোফাজ্জল পাথরঘাটা উপজেলার কাঠালতলী ইউনিয়নের তালুকের চরদুয়ানী গ্রামের মৃত আব্দুর রহমানের ছেলে। ৪ বছর আগে নিহত তোফাজ্জল প্রেমসংক্রান্ত ব্যাপারে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে কিছুটা মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন। মানসিক ভারসাম্য হারানোর আগে তিনি উপজেলার কাঁঠালতলী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। কয়েক বছরের মধ্যেই তোফাজ্জলের মা, বাবা ও একমাত্র বড় ভাইও মারা যান। যার কারণে পরিবার ও অভিভাবকহীন হয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতেন তোফাজ্জল। তবে বেশ কয়েক বছর যাবত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এলাকায় ঘুরে ফিরে খাবার খেতে দেখা গেছে তোফাজ্জল কে।
একদফা পিটানোর পর ক্যান্টিনে ভাত খাইয়েছে। খাওয়ার আগে নিশ্চয় আশা দিয়েছিলো মেধাবীরা আর পিটাবেনা হয়ত। কিন্তু এই জঘন্য মেধাবী নামধারী শিক্ষার্থীরা শেষ অবধি পিটিয়ে খুন করেছে তোফাজ্জেল কে।
তোফাজ্জেল ও জানতেন এটাই শেষ খাওয়া?
কিন্তু ঢাবির খুনী মেধাবীরা অবশ্য জানতো!
আচ্ছা বুয়েটে যখন আবরারকে পিটিয়ে খুন করেছিলো তখন পুরো দেশ জুড়ে যে প্রতিবাদ হয়েছিলো তার ছিটেফোঁটা ও হলোনা কেন আজ ?
পাশাপাশি দুইটা ইউনিভার্সিটির ছাত্ররা পড়ালেখা করতে এসে পিটিয়ে মানুষ খুন করছে। ঢাকা ইউনিভার্সিটি তথা খুনীদের এলাকা থেকে সকল ধরনের বহিরাগত দের পিটিয়ে মেরে ফেলা, ঢাবিকে শুধুমাত্র সেখানে পড়া খুনিদের অভয়ারন্য বানানোর চমৎকার একটা প্লান বলা যায়।
আবরারের খুনীদের জন্য তুমি সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করো কিন্তুু অসহায় তোফাজ্জেলের খুনিদের জন্য কি দাবি করবে? প্রশ্ন রেখে গেলাম।
তথ্যসূত্রঃ- পত্রিকা
ছবিঃ- সংগ্রহীত
দুধ খারাপ হলে দই হয়ে যায়। দই দুধের চেয়ে দামি। যদি এটা আরো খারাপ হয়, এটা পনির হয়ে যায়। দই এবং দুধের চেয়ে পনিরের মূল্য অনেক বেশি।
আর আঙুরের রস টক হলে তা ওয়াইনে রূপান্তরিত হয়, যা আঙ্গুর রসের চেয়েও দামী। তুমি খারাপ না কারণ তুমি ভুল করেছ। ভুল হল সেই অভিজ্ঞতা যা আপনাকে একজন ব্যক্তি হিসেবে আরো মূল্যবান করে তোলে।
ক্রিস্টোফার কলম্বাস একটি নেভিগেশন ভুল করেছেন যা তাকে আমেরিকা আবিষ্কার করতে বাধ্য করেছে। আলেকজান্ডার ফ্লেমিং এর ভুল তাকে পেনিসিলিন আবিষ্কার করতে বাধ্য করেছে। টমাস আলভা এডিসন কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো, আপনি জীবনে ভুল করেছেন? তিনি বলছিলেন, 'অসংখ্যবার!' তা শুনে প্রশ্নকর্তা বলেছিলেন, 'তাহলে তো আপনার মাথায় বুদ্ধি কম?' উত্তরে এডিসন যে উত্তর করেছিলেন তা এমন, 'মাথায় বুদ্ধি কম ছিলো কিন্তু অসংখ্যবার ভুল করার কারণে তা বেড়ে অসংখ্য গুণ হয়ে গিয়েছে!'
ব্যাপারটা এমন, প্রতিবার ভুলের পর এডিসন নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করতেন । এভাবে সৃষ্ট সফল আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে পৃথিবী অনেক এগিয়ে গেছে।
কানাডিয়ান বিখ্যাত লেখক রবিন শর্মা বলেছিলেন, 'ভুল বলে কিছু নেই সবই নতুন শিক্ষা।'
বিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, 'কেউ যদি বলে সে কখনো ভুল করেনি, তার মানে সে কখনো চেষ্টাই করেনি।'
'How to change a life' বইটি একবার দ্বিতীয় সংস্করণে নামের ভুলে 'How to change a wife' হয়ে বের হয়েছিলো, তারপর তা বেস্ট সেলার !
কথায় আছে, মাঝে মাঝে ভুল বলো নাহলে তুমি বুঝতে পারবে না লোকে তোমার কথা শুনছে কি না !
মাঝে মাঝে ভুল লিখো তাহলে যে তোমাকে জিন্দেগীতে কমেন্ট করবে না বলে পণ করেছে সে ও কমেন্ট করবে।
বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন বলেছিলেন, 'উন্নয়ন হলো চেষ্টা এবং ভুলের একটি সমন্বিত পক্রিয়া।'
বিজনেস গুরু রিচার্ড ব্রানসনের মতে, 'নিয়ম মেনে কেউ হাঁটা শিখতে পারে না বরং চেষ্টা এবং বার বার ভুল পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে হাঁটা শিখতে হয়।'
কলিন পাওয়েলের মতে, 'যোগ্য নেতা জন্ম নেয় না তৈরী হয় চেষ্টা, ভুল এবং অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে।'
অন্যতম সেরা ক্রীড়াবিদ মাইকেল জর্ডান বলেছিলেন, 'আমি অসংখ্যবার ভুল করেছি এবং ফেইল করেছি বলে আমি আজ সফল।'
হেনরি ফোর্ড বলেছিলেন, 'ভুল হলো একমাত্র সুযোগ যার মাধ্যমে নতুন করে শুরু করার আরো সুযোগ পাবেন।'
এক প্রেমিকের ভাষ্য, 'ভুল মানুষের প্রেমে পড়া মানে আরেকটি শুদ্ধ মানুষের প্রেমে পড়ার অন্যতম সুযোগ।'
কথায় আছে, সত্যিকার মানুষ কখনো নির্ভুল হতে পারে না!
যদি সবকিছু নির্ভুল থাকে তাহলে তুমি কখনো কিছু শিখতে পারবে না!
পেন্সিল মানসিকতা হওয়ার চেষ্টা করো, যাতে ভুল হলে পিছন দিয়ে ঘষে মুছে নতুন করে চেষ্টা করার সুযোগ থাকবে! মুছা না গেলে চিত্র হয় না!
কলম মানসিকতার মানুষগুলো নিজেকে নির্ভুল ভাবে ! তাই কলম দিয়ে সুন্দর চিত্র হয় না!
তাই আসুন আমরা ভুল কে ভুলে গিয়ে আবার নতুনভাবে চেষ্টা করে ফুলের মত জীবন গড়ি।
আপনার ভুলগুলিকে আপনাকে নীচে নামাতে দেবেন না। এটি অনুশীলন নয় যা নিখুঁত করে তোলে। আমরা ভুল থেকে শিখি যা নিখুঁত করে তোলে!
(সংগৃহীত)
সংবাদ বিশ্লেষণ- ০১
আজকের বিষয়ঃ-
"ত্রাণের টাকা বন্যার্তদের না দিয়ে ব্যাংকে কেন রেখেছেন সমন্বয়করা?"
আরিফ সাজ্জাদ
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশে সাম্প্রতিক বন্যায় আক্রান্তদের সাহায্যার্থে গত আগস্টে গণত্রাণ সংগ্রহের ঘোষণা দিয়ে ব্যাপক সাড়া পেয়েছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা।তাদের আহ্বানে সাড়া দিয়ে অসংখ্য মানুষকে তখন ট্রাকভরে ত্রাণের মালামাল নিয়ে সমবেত হতে দেখা গিয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি)।
ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে হাজার হাজার মানুষ নগদ অর্থ দিয়েছিলেন ত্রাণ তহবিলে। ছোট-বড় অনেকেই তখন নিজের জমানো অর্থ দান করতে মাটির ব্যাঙ্ক হাতে হাজির হয়েছিলেন টিএসসিতে, যা দেখে কেউ কেউ আপ্লুতও হয়েছিলেন।
কিন্তু ত্রাণ তহবিলে জমা পড়া সেইসব অর্থ বন্যার্তদের সহায়তায় ঠিকঠাক ব্যবহার হচ্ছে কি না, সেটি নিয়ে গত কিছুদিন ধরেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক ধরনের আলোচনা চলছিলো।
আলোচনায় নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে যখন শনিবার সমন্বয়কদের বার্তা থেকে জানা গেছে যে, সংগৃহীত অর্থের বেশিরভাগই অব্যবহৃত অবস্থায় ব্যাংকে পড়ে রয়েছে।
“ব্যয় বাদে বাকি টাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনতা ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক শাখা, ইসলামী ব্যাংক ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ে সংরক্ষিত রয়েছে,” শনিবার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টের একটি পোস্টে উল্লেখ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১১টি জেলার মানুষের জন্য টিএসসিতে গত ২২শে আগস্ট গণত্রাণ সংগ্রহ কর্মসূচি শুরু করেছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
পরবর্তী দুই সপ্তাহে ওই তহবিলে প্রায় ১১ কোটি ১০ লাখ টাকা জমা পড়েছিল। এর মধ্য থেকে এখন পর্যন্ত বন্যার্তদের সহায়তায় খরচ হয়েছে প্রায় ১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা।
অবশিষ্ট প্রায় ৯ কোটি ৩৫ লাখ টাকা ব্যাংকে জমা রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।
এছাড়া খাবারসহ অন্যান্য যত প্রয়োজনীয় পণ্য সংগ্রহ হয়েছিল, প্রায় ১৯১টি ট্রাকে করে সেগুলো বন্যাদুর্গত এলাকায় নিয়ে বিতরণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা।
চলতি মাসের শুরু দিকে দেশের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় গত ৪ সেপ্টেম্বরের পর নতুন করে আর গণত্রাণ সংগ্রহ করা হয়নি বলেও প্লাটফর্মটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।সরকারি হিসেবে, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক বন্যায় প্রায় ৫৬ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছে আক্রান্ত এলাকার কৃষি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাত। বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে অসংখ্য বাড়িঘর।
অন্যদিকে, বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর এখন নতুন সংকট হিসেবে সামনে এসেছে পানিবাহিত রোগের প্রকোপ।
দুর্গত এলাকায় শিশুসহ অসংখ্য মানুষ ডায়রিয়াসহ নানান রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন, যাদের চিকিৎসা দিতে গিয়ে রীতিমত হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকরা। কোনো কোনো এলাকায় খাবার স্যালাইনসহ প্রয়োজনীয় ওষুধপত্রের সংকটের কথাও শোনা যাচ্ছে।
কিন্তু প্রকৃত ঘটনা কী? বন্যার্তদের নামে টাকা তুলে কেন সেটি তাদের সহযোগিতায় ব্যয় করা হলো না, সেই প্রশ্ন তুলছেন অনেকে। কেউ কেউ আবার “অর্থ আত্মসাতের চেষ্টা হচ্ছে” বলেও অভিযোগ তুলছেন। এই টাকা কি ব্যাংকে ফেলে রাখার জন্য তোলা হইছে? এদিকে, তহবিলের টাকাটা ব্যাংকে আছে কি না, সেটাই নিয়েও সন্দেহ পোষণ করেছেন কেউ কেউ। ক্ষমতায় গিয়ে চেহারা চেঞ্জ হয়ে গিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীদের। যেসব সভা-সমাবেশ করছেন, সেটি ঘিরেও প্রশ্ন তুলছেন কেউ কেউ। ত্রাণের টাকা ব্যবহার করে সমন্বয়করা নিজেদের আখের গোছাচ্ছেন না-তো! জেলায় জেলায় এত কীসের মিটিং?
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কথা বলে জনগণের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে তারা কি ক্ষমতার অপব্যবহার করছে? সে প্রশ্ন থেকেই যায়।
পরিবর্তন না করে মানুষের বিশ্বাস, ভরসা, আস্থা নিয়ে খেলায় মেতেছে এই সমন্বয়কেরা?
তথ্যসূত্রঃ- বিবিসি, কালের কন্ঠ, যুগান্তর ইত্যাদি
ছবিঃ- সংগ্রহীত
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কমিশন্ড অফিসারদের আজ থেকে আগামী ২ মাসের জন্য স্পেশাল এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণ করা হলো।
কতজনকে কত কি'যে দিছি, কখনো কোন বিনিময় চাইনি, ২৪ অনেক দেখালো, শেখালো এবং শিখলাম।
যারা পাশে আছিস নানাভাবে তোদের কাছে ক্ষমা চাই তোদেরকেই বরং অবহেলা করেছি অনেকভাবে এবং ভবিষ্যতেও করবো কারণ আমি বিশ্বাস করি তবুও তোরা আমারই থাকবি আমাকেই ভালোবাসবি।
আর যারা আমার সমস্যা শুনে হাসি ঠাট্টা করেছিস, খুবই বাজে অজুহাত দেখিয়েছিস তোদের জন্য যে ভালোবাসা ছিলো সেই ভালোবাসায় থাকবে আজীবন। সুসময় আসলে আবার আসিস, আবার নির্লজ্জের মতো বুকে জড়িয়ে নিবো।
আমরা যারা রাজনীতি করি তারা মানুষটায় এমন এইটা কন্সট্যান্ট বদলাবে না।
মীর জাফরের জন্মদিন ও মৃত্যুদিন পালন সময়ের দাবী। কারণ ও না থাকলে বাংলার শেষ নবাব সিরাজুদ্দৌলার অবদান মানুষ ভুলে যেতো।
বিস্তারিত কমেন্ট এ......
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকায় সব চায়ের দোকান উঠায়ে দিসে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়কেরা এই নির্দেশ দিয়েছেন।
এর অফিসিয়াল কারন হচ্ছে, টিএসসি এলাকায় 'বহিরাগতরা' ভীড় করে, ঢাবি এলাকায় উনারা বহিরাগতদের থাকতে দিতে চাননা। আর আনঅফিসিয়াল কারন হচ্ছে মেয়েরা সিগারেট খায়, ছেলেমেয়েরা হাত ধরে বসে থাকে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বহিরাগত আসতে দিতে না চাওয়া এইসব সমন্বয়ক আর তথাকথিত মাষ্টারমাইন্ডদের এখন যে ক্ষমতার দাপট এর পুরোটাই বহিরাগতদের জীবন আর সাহসের বিনিময়ে পাওয়া।
একটু মনে করায়ে দেই। যেইদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্ত আন্দোলন দমন করে ফেলা হলো, হলগুলো খালি করে ফেলা হলো, তখন জীবনবাজি রেখে দাঁড়ায়ে গেলো প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেমেয়েরা। স্কুল কলেজের বাচ্চারা। এদের সাহসে ভর করে যুক্ত হইলেন দেশের আপামর জনতা। আমরা যারা যাত্রাবাড়ী এলাকায় সেইসময় যেতে পেরেছিলাম আর উত্তরা এলাকার রেজিস্ট্যান্সের ভিডিও দেখেছি, আমরা এই স্মৃতি কখনো ভুলবো না। কিভাবে জনগণ জীবনের চেয়ে দেশকে ভালোবাসে তার এক অমর গাঁথা। সেই গল্পে সম্বয়ক বলি আর মাষ্টারমাইন্ড বলি, তাঁদের ভূমিকা নেই বললেই চলে।
প্রবল প্রতাপশালী, মহা শক্তিধর আওয়ামী পুলিশ, গুন্ডাদের বিরুদ্ধে দাঁড়ায়ে গিয়ে এই বহিরাগতরাই আন্দোলনকে অব্যহত রাখলেন। আবার আন্দোলনের কেন্দ্র হিসেবে ফিরায়ে দিলেন শহীদ মিনার আর শাহবাগকে।
এর কারন স্থানিক ও ঐতিহাসিক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভৌগলিক অবস্থানের কারনে এই সুবিধা পাওয়া গেলো। আর ঐতিহাসিকভাবে আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু হওয়ায়। বলাই বাহুল্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যে প্রবল অহংকার তা কিন্তু সেইসব আন্দোলনগুলোর জন্যই, আর সেগুলো সফল ছিলো সার্বজনীন বলেই।
সলিমুল্লাহ খান প্রথম এক দফার কথা পাবলিকলি স্পষ্ট করে বললেন। আর লাখো লোকের সমাবেশে প্রথম ঘোষনা করলেন আনু মোহাম্মদ। সেই ইতিহাসে আপাতত ডিটেলে না যাই।
কথা হচ্ছে, একটা ব্যানারবিহীন, গণমানূষের আন্দোলন সফল হইলো বাংলাদেশের গৌরবে আরেকটা ইতিহাস তৈরী করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্ভবত সবচেয়ে কম ভূমিকা রেখেও আরো একবার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে গেলো। কিন্তু, ক্ষমতার পালাবদলে ইনক্লুশনের কথা বললেও ঢাবি কেন্দ্রিকতার বাইরে বাকিরা প্রায় ব্রাত্যই থাকলেন। আর এখন তো ঢাবি রীতিমত 'বহিরাগত মুক্ত' করে জমিদারী ভাব নেয়ার চেষ্টাতেই ব্যস্ত।
বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনার জায়গা, এখানে কেবল ছাত্ররাই থাকবে ঢাবির ক্লাসরুম বা হলের বাইরে এসব কথা খাটে না। এইসব কথা বলা জঘন্য এলিট মানসিকতার প্রমাণ। মাত্র এক মাসের মাথায় এইসব দম্ভ ফুটে উঠা প্রচন্ড বিরক্তিকর এবং বিপদজনক।
© Syed Faiz Ahmed, former student of DU
অবশ্যই জাতীয় সঙ্গীত ব র্জ ন করা উচিত। শুধু জাতীয় সংগীত নয় জাতীয় কবিও পরিবর্তন করা উচিত। কাজী নজরুল ইসলাম ভারতের পশ্চিমবঙ্গে জন্মেছেন। জাতীয় পতাকা পরিবর্তন করা উচিত, এটি নকশা করেছেন শিব নারায়ন দাশ। সাত বারের নাম, বার মাসের নাম ব র্জ ন করা উচিত, ওগুলো ভা র তী য় জ্যোতির্বিদরা নামকরণ করেছেন বিভিন্ন গ্রহ তথা হিন্দুদের বিভিন্ন দে ব তা র নামে। সর্বোপরি বাংলা ভাষাটাই বর্জন করা উচিত, কারণ বাংলা ভাষা এসেছে ভা র তী য় গৌড়ীয় প্রাকৃত থেকে।
শুধু এগুলোই না আমাদের স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ পরিবর্তন করা হোক, এগুলোর জনক ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর....
[আবু আল কপিড ইবনে কালেক্টেড ইবনে সংগ্রাহক]
ফেনী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, লক্ষ্মীপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি ও সিলেট সহ সাম্প্রতিক ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য- সহায়তা প্রদানের জন্য ল্যাব সদস্যদের অনেকেই আগ্রহ প্রকাশ করছেন। বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর এই মহতি আগ্রহকে ল এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ - কেন্দ্রিয় আহবায়ক কমিটি স্বাগত জানায়। আগ্রহী সকল সদস্যগনকে ল্যাব এর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলের নিম্নোক্ত একাউন্টে সহায়তার অর্থ প্রেরণ অনুরোধ করা হলো। ল্যাব সব সময় জাতীয় দূর্যোগ মোকাবিলায় অংশ গ্রহন করে থাকে তারই অংশ হিসাবে আমাদের একটি টিম খুব দ্রুত ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলে ত্রান-সাহায্য পৌঁছানোর কাজে অংশ গ্রহন করবে ইনশাআল্লাহ!
নির্দেশনায়:
মোঃ শরিফুল হক তুমুল
কেন্দ্রিয় আহবায়ক - ল্যাব
বিঃদ্রঃ- যারা বরিশাল মহানগর কমিটিতে আছেন এবং অন্যান্য শুভাকাঙ্ক্ষীরা যারা বন্যাদুর্গত মানুষকে সাহায্য পাঠাতে চান তারা চাইলে নিচের নাম্বার গুলোতেও অনুদান পাঠাতে পারেন। আমরা আপনাদের অনুদান সংগ্রহ করে কেন্দ্রে পাঠিয়ে দিবো। আগামী সোমবার মাত্র ৩-৫ জনের টিম বন্যাদুর্গত মানুষকে ত্রান-সাহায্য সহযোগিতা করার জন্য ফেনিতে যাবে।
বিকাশঃ- 01737300202 (personal)
নগদঃ- 01708313713 (personal)
অনুরোধে:-
মোঃ আরিফুর রহমান সাজ্জাদ
সাধারণ সম্পাদক
'ল' এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (LAB)
বরিশাল মহানগর।
এ বছরে ভারতের বাধ ছেড়ে দেওয়া ভয়াবহ পানিতে ১১ টি জেলা প্লাবিত। এখন পর্যন্ত মৃত্যুর সংখ্যা ১৬ জন, পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত ৪৫ লাখ মানুষ। আমরা যে যার যায়গা থেকে বর্নার্তদের সাহায্য সহযোগিতা করার চেষ্টা করবো। আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন। আমিন।
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। দলমত নির্বিশেষে এভাবেই সবার এগিয়ে আসা দরকার। আল্লাহ বন্যা কবলিত মানুষকে হেফাজত করুক। আমিন।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Barguna
Barishal
Chakhar
Barishal, 8220
Huq, AK Fazlul (1873-1962) statesman, public leader and holder of many high political posts includi
Barishal
Thank you for your kind-hearted donation.💖 Your support means the world us and will go a long way🤲
Barisal Sadar
Barishal, 8200
সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বরিশাল মহানগর সাধারণ সম্পাদক, শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত বরিশাল প্রেসক্লাব