Ser-E-Bangla A.K. Fazlul Hoque
Nearby public figures
Barisal, Barisal
Barisal ��
Barisal, Kaukhali
Barisal
Gournadi Barisal, Barisal
Barisal
Dhaka, Barisal
কাউনিয়া, Barisal
Taltoli Barguna, Dhaka
Madaripur
Barishal, Rajshahi
Al Khor
Bangla Bazar, Barisal
Huq, AK Fazlul (1873-1962) statesman, public leader and holder of many high political posts includi
See my real-time location on Google Maps! Visit Google Maps to check out my real-time location. With the Google Maps App you can share your location with friends and family too.
মহান নেতা শের এ বাংলা একে ফজলুল হক এই দিনে ইহলোক ত্যাগ করেন। আল্লাহ তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস বাসী করুন। আমীন।
এতোদিন আপনারা শুনে আসছেন এটা খেলে পেটে গ্যাস হবে।ওটা খেলে গ্যাস হবে।কিন্তু আমি আজ শুনাবো কি খেলে পেটের গ্যাস চলে যাবে।
ওষুধ মানে বিষ।তাই যতো কম খেয়ে পারা যায় ততই ভালো।ছোট বেলা থেকে মুরুব্বিদের মুখে এই কথা শুনতে শুনতে মনের মধ্যে এটা গেঁথে গেছে।মূলত একারণেই আমরা ওষুধ ভয় পাই।যাই হোক। আসল কথা বলা যাক।যেসব খাবার পেটের গ্যাস কমাবে সেগুলো হলো---
১.লবঙ্গ
২.ঠান্ডা দুধ
৩.ডাবের পানি
৪.আদা
৫.কলা
৬.ইসবগুলের ভুসি
৭.ঘোল
৮.পেঁপে
৯. সরিষা
১০.এলাচি
মোঃ ফেরদৌস রায়হান
সহকারী অধ্যাপক,( অর্থোপেডিক সার্জারী)।
শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। বরিশাল।
আজ এই মহান নেতার জন্মদিন
অনেকের ধারণা সিজারের মাধ্যমে সন্তান প্রসব করলে হয়তো কষ্ট কম হয়। মা কোনো ব্যাথা পান নাহ। আসলে ব্যপারটা দূর থেকে যতো মসৃন মনে হয় ততোটা মসৃন নয়।
সন্তান প্রসবের পরে মায়ের বাড়তি যত্নের প্রয়োজন হয়। আর এ ব্যাপারে পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের খেয়াল রাখা উচিৎ।
১. সিজারের পরের দিন থেকেই হালকা হাঁটাহাঁটি করবেন। নিজে নিজে বাথরুমে যাবেন। বেশি শুয়ে থাকলে জটিলতা বাড়ে। তাই অল্প করে হাঁটাহাঁটি করুন।
২. সিজারের পরে কোষ্ঠকাঠিন্য একটা অনেক বড় সমস্যা। তাই মায়ের খাদ্যতালিকায় যথেষ্ট পরিমানে আঁশযুক্ত খাবার, ফলমূল, শাক–সবজি, ইসবগুলের ভুসি ইত্যাদি যোগ করুন।
৩.সিজারের পরে হাঁটাহাঁটি করা জরুরি। তবে এটা খেয়াল রাখবেন যানো কোনোভাবেই পেটে চাপ না পড়ে। যে কোনো ভারী কাজ,ব্যায়াম, সিড়ি দিয়ে ওঠানামা, আপনার সন্তানের চেয়ে ভারী এমন কিছু উঠানোর চেষ্টা করবেন নাহ।
৪.পুষ্টিকর খাবার খান এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন।
৫.সেলাই এর স্হানে গাইনোকোলোজিস্টের দেয়া মলম লাগান।
সঠিক জীবনযাপন আপনাকে দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে সাহায্য করবে।
ডাঃ মোঃ ফেরদৌস রায়হান
শেরেবাংলা তখন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি লক্ষ্য করলেন মুসলমান শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দেয় কিন্তু পাশ করে না । তিনি তদন্ত কমিটি গঠন করলেন,কেন শিক্ষার্থীরা পাশ করছে না । তদন্তে বেরিয়ে আসলো হিন্দু শিক্ষকরা মুসলমান নাম দেখলেই ঘেচাং করে দিতেন । আর ফেল করেই তারা হারিয়ে যেতো । সে কারণেই উচ্চ শিক্ষায় মুসলিম শিক্ষার্থী খুঁজে পাওয়া যেতো না । এভাবেই ইচ্ছা থাকা সত্বেও শিক্ষা ক্ষেত্রে মুসলমানরা পিছিয়ে পড়ে । শেরেবাংলা শিক্ষার্থীদের নাম বাদ দিয়ে নতুন পদ্ধতিতে রুল নাম্বার দিয়ে পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করলেন । এতে প্রত্যাশিত সাফল্য পাওয়া যায় । যা এখনও বহাল আছে ।
নতুন পদ্ধতি প্রয়োগের প্রথম বছরেই ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হন হুমায়ুন কবির, যিনি পরবর্তীতে ভারতের শিক্ষামন্ত্রী হয়েছিলেন ।
শেরেবাংলা বাংলার কৃষকদের জমিদার ও সুদখোর মহাজনদের হাত থেকে রক্ষার জন্য ঋণ সালিশি বোর্ড গঠন করেছিলেন । যে কারণে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চালু করা মাইক্রো ক্রেডিট সিস্টেম বা সুদের ব্যবসা মাঠেমারা যায় ।
©️শেখ নজরুল
সংগ্রহে ইতিহাস কথন"'
এ. কে. ফজলুল হক ১৮৭৩ সালে ২৬ অক্টোবর বরিশাল জেলার রাজাপুর থানার সাতুরিয়া গ্রামে মামার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার আদি পৈতৃক নিবাস পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলায়। তিনি কাজী মুহম্মদ ওয়াজেদ এবং সাইদুন্নেসা খাতুনের একমাত্র পুত্র ছিলেন।
এ. কে. ফজলুল হকের প্রাথমিক শিক্ষা বাড়িতেই শুরু হয়। পরে তিনি গ্রাম্য পাঠশালায় ভর্তি হয়েছিলেন। গৃহ শিক্ষকদের কাছে তিনি আরবি, ফার্সি এবং বাংলা ভাষা শিক্ষা লাভ করেন। ১৮৮১ সালে তিনি বরিশাল জিলা স্কুলে তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তি হন। ১৮৮৬ সালে অষ্টম শ্রেণিতে তিনি বৃত্তি লাভ করেন এবং ১৮৮৯ সালে ফজলুল হক প্রবেশিকা পরীক্ষায় তৎকালীন ঢাকা বিভাগে মুসলমানদের মধ্যে প্রথম স্থান দখল করেন। ফজলুল হক তার প্রখর স্মৃতিশক্তির কারণে শিক্ষকদের খুবই স্নেহভাজন ছিলেন। প্রবেশিকা পাশ করার পর উচ্চশিক্ষা লাভের জন্যে তিনি কলকাতায় গমন করেন। ১৮৯১ সালে কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে এফ.এ. পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। সে সময় প্রেসিডেন্সি কলেজে রসায়ন শাস্ত্রের অধ্যাপক ছিলেন আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়। নিজের মেধার বলে তিনি প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এফ.এ. পাশ করার পর তিনি গণিত, রসায়ন ও পদার্থবিদ্যায় অনার্সসহ একই কলেজে বি.এ. ক্লাসে ভর্তি হন। ১৮৯৩ সালে তিনি তিনটি বিষয়ে অনার্সসহ প্রথম শ্রেণিতে বি.এ. পাশ করেন। বি.এ. পাশ করার পর এম.এ. ক্লাসে প্রথমে ভর্তি হয়েছিলেন ইংরেজি ভাষায়। পরীক্ষার মাত্র ছয় মাস আগে তাকে এক বন্ধু ব্যঙ্গ করে বলেছিলেন যে, মুসলমান ছাত্ররা অঙ্ক নিয়ে পড়ে না, কারণ তারা মেধাবী নয়। এই কথা শুনে এ. কে. ফজলুল হকের জেদ চড়ে যায়। তিনি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন যে, অঙ্কশাস্ত্রেই পরীক্ষা দেবেন। এরপর, মাত্র ছয় মাস অঙ্ক পড়েই তিনি প্রথম শ্রেণি লাভ করেন।[৪]
খেলাধুলার প্রতি ফজলুল হক খুবই আগ্রহী ছিলেন। তিনি প্রথম জীবনে নিজে বিভিন্ন খেলাধুলার সাথে জড়িত ছিলেন এবং পরবর্তীকালে বিভিন্ন খেলাধুলার পৃষ্ঠপোষক হিসেবেও তিনি পরিচিত ছিলেন। তিনি মোহামেডান ফুটবল ক্লাবের প্রতিষ্ঠার সময় থেকে এর সাথে জড়িত ছিলেন। এছাড়া তিনি দাবা, সাঁতার সহ বিভিন্ন খেলা পছন্দ করতেন।[৫]
একটি ঐতিহাসিক দুর্লভ ফটোগ্রাফ!
ছবিতে বসা বামে তদানীন্তন অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী এ কে ফজলুল হক, স্যার হাসান সোহরাওয়ার্দী (কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম উপচার্য), দাঁড়ানো, আলি আহমদ (ভারতীয় পুলিশ অফিসার) ও অধ্যাপক সৈয়দ হোসেন (আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বক্তা, সাংবাদিক, প্রভাষক ও পরবর্তীতে মিশরে ভারতীয় রাষ্ট্রদূত।
সময়কালঃ ১৯৩৭ (আনুমানিক)
A rare picture featuring (from left to right) front row: Sher E Bangla A K Fazlul Huq (Premier of Bengal), Sir Hassan Suhrawardy (the first Muslim Vice-Chancellor of Calcutta University); back row: Mr. Ali Ahmad (Indian Police Service Official) & Prof. Syud Hossain (internationally reputed orator, journalist, lecturer and later on Indian ambassador to Egypt). Circa 1937
Photo courtesy: Family roots of M Dr Syud Hossain. Bakhtiar Khalid, Minar Akhtar Chowdhury, M Kaiser Hussain via
বাংলাদেশের দুষ্প্রাপ্য ছবি সমগ্র
শের এ বাংলার স্মৃতি বিজড়িত
শরীরে ভিটামিন ই এর উপকারিতা অনেক।
ভিটামিন ই
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
আঘাত বা ক্ষত সারাতে এটি খুব কার্যকারি
বয়সের ছাপ দূর করে
অকালে চুল পাকা রোধ করে
ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার গুলো :
১.সূর্যমুখীর বিজ
২.কাঠবাদাম
৩.চিনাবাদাম
৪.পালংশাক
৫.সয়াবিন তেল
৬.ব্রোকলি
৭.অ্যাভোকাডো
৮.অলিভ অয়েল
৯.কাজুবাদাম
১০.পেস্তাবাদাম
ইত্যাদি।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে যেকোনো সময় দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।এসব দূর্ঘটনা অনেক সময় শারীরিক ক্ষতি ও হয়ে থাকে।তেমনই একটি ক্ষতি হলো হাটুর লিগামেন্ট ইনজুরি।
হাটুর লিগামেন্ট ইনজুরির কারনগুলো কি কি?
১.হাটুতে যেকোনো আঘাত লাগা।
২.রোড অ্যাকসিডেন্ট।
৩.উঁচু কোন জায়গা থেকে পড়ে গেলে।
৪.সিড়ি দিয়ে নামার সময় অসাবধানতাবশত পরে গেলে।
৫.সমান জায়গা দিয়ে হাটার সময় হঠাৎ করে গর্তে পরে গেলে ইত্যাদি কারনে হাটুর লিগামেন্ট ইনজুরি হতে পারে।
লিগামেন্ট ইনজুরির লক্ষনগুলো কি কি?
১.প্রথমদিকে ব্যাথার তিব্রতা বেশি থাকে। পরে আস্তে আস্তে কমে আসে।
২.ব্যাথার পাশাপাশি জায়গাটা ফুলে যেতে পারে
৩.হাটু মুভ করতে গেলে ব্যথা বেড়ে যাবে।
৪.দাড়ানো বা হাটাহাটি করা যায়না ইত্যাদি
হাটুর লিগামেন্ট ইনজুরির প্রাথমিক চিকিৎসা :
১.বিশ্রাম নিতে হবে।
২.হাটুতে ঠান্ডা সেক দিতে হবে।
৩.হাটুর নিচে বালিশ দিয়ে শুয়ে থাকলে ফুলা কমে যাবে।
৪.এবং যতো দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
পরবর্তী চিকিৎসা :
চিকিৎসক রোগীর হিস্ট্রি নিয়ে প্রয়োজনীয় পরিক্ষার মাধ্যমে ইনজুরির তিব্রতা কতোখানি তা নিশ্চিত হবেন। হাড় ভাঙলে সেই অনুযায়ী চিকিৎসা দিবেন। হাঁটুর লিগামেন্ট ইনজুরি ও মেনিসকাসের ক্ষুদ্র ইনজুরি হলে প্রাথমিক চিকিৎসায় ভালো হয় । তবে কিছু কিছু আংশিক টিয়ারের ক্ষেত্রে হাঁটুর পেশীর ব্যায়াম ও দৈনন্দিন কাজকর্ম পরিবর্তনের মাধ্যমে সুস্থ থাকা যায়। ক্রুসিয়েট লিগামেন্ট ইনজুরি হলে নতুন করে লিগামেন্ট তৈরী করতে হয়। এর মধ্যে এনটেরিওর ক্রুসিয়েট লিগামেন্ট তৈরী করা জরুরী কারন ইহা না করলে হাঁটু অস্থিতিশীল হবে এবং হাঁটুতে তাড়াতাড়ি অসটিওআর্থ্রাইটিস হয়ে জোড়া নষ্ট হবে। বর্তমানে হাঁটুর বাহির থেকে টেনডন নিয়ে ছোট দুইটি ছিদ্র দিয়ে আর্থ্রোস্কোপ যন্ত্র হাঁটুতে প্রবেশ করিয়ে নতুন লিগামেন্ট তৈরী করা হয়। বড় ধরনের মেনিসকাস ইনজুরির হলে রিপেয়ার বা রিমোভ করা হয়। আর্থ্রোস্কোপিক সার্জারি বা শল্য চিকিৎসার পর নিয়মিত ও পরিমিত পরিচর্যার (রিহেবিলিটেশন) মাধ্যমে রোগী দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে।
ডা মোঃ ফেরদৌস রায়হান
স্পাইন ও অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞ ও জয়েন্ট রিপ্লেসমেন্ট সার্জন।
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার লিমিটেড, বরিশাল।
০১৭১৭-৯০৯১৯১
দেশ কে দেউলিয়াত্ব হতে ঠেকাতে আমাদের করণীয়
আমাদের কিছু দোষ আছে
১. অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস
যেমন চীন যখন করোনা আক্রান্ত হয় তখন আমরা জোর দিয়ে বলেছি বাংলাদেশের কিছু হবে না।
২. কথায় কথায় সরকারের দোষ দেওয়া
দেশের জনগণ বিগড়ে গেলে সরকার ভাল হলেও লাভ নেই। আবার সরকার ভুল করলেই জনগ্ণ সচেতন থাকলে অনেক বিপদ এড়ানো যায়।
যাই হোক শ্রীলংকার মত হওয়া থেকে রক্ষা পেতে সরকার তার যায়গা থেকে দায়িত্ব পালন করুক আমরা আমাদের টা করি
১ অহেতুক স্ট্যাটাস দেখানো বন্ধ করুন
প্র্যয়োজন ছাড়া দাম্যী মোবাইল, মটর সাইকেল, এসি, বিদেশি পন্য অযথা ব্যবহার, অপ্তয়োজনীয় ভোজন বিলাস, দামী হোটেল রেস্তোরায় খাওয়া ইত্যাদি বন্ধ করতে হবে। সস্তায় ঘরে বানানো স্বাস্থ্যকর খাবার খেতেহবে।সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রাকৃতিক সম্পদের ব্যবহার করতে হবে। আমাদের বাপ দাদারা কেরোসিন খরচ করে রাত না জেগে দিনের আলোয় কাজ করতেন।
২. ছাত্রদের কে পড়ালেখার পাশাপাশি কর্মমুখী শিক্ষা দিন। আগে চেয়ার ম্যানের ছেলেরাও ছুটিতে জমিতে কাজ করত, এখন দেখা যায় মা পরের ঘরে কাজ করে খায়, মেয়ে পড়ালেখা করে বলে ঘরের কাজ ও করেনা। এটা আত্মঘাতী । সন্তান দের দায়িত্ব নেওয়া শিখাতে হবে।
৩. এক টুকরো জমিও পতিত রাখা যাবে না। জমিতে, বাসার পাশে ছাঁদে যেখানে যতটুকু সম্ভব ফসল ফলাতে হবে। মাটি ও কৃষিজ সম্পদ আমাদের অনেক বড় সম্পদ।
৪. সময়ের অপব্যয় করা যাবে না। সময় পেলেই যার যে দক্ষতা আছে, উন্নয়ন মুখী কাজে লেগে যান।
৫. পোশাক কর্মী আমাদের আর এক বড় সম্পদ । মালিক গণ কর্মীদের যথাযথ মূল্যায়ন করুন। শ্রমিকগণ কে বলব দেশের কথা চিন্তা করে মনোযোগ দিয়ে কাজ করুন
৬. প্রবাসী ভাইয়েরা, আপনাদের প্রতি সালাম, আপনারা নিজেদের সময় শ্রম ও যৌবন উজাড় করে দেশকে অনেক উপরে নিয়ে গিয়েছেন। আপনাদের প্রতি অনুরোধ, অনেক কষ্ট করেছেন, এখন দেশের সময় খারাপ, মন দিয়ে কাজ করে দেশের ভাবমূর্তি ঠিক রাখুন। যাদের খুব অসুবিধা না থাকে, হুট করে দেশে আসবেন না।
আজ এই পর্যন্ত , নতুন কিছু মনে পড়লে যুক্তকরব । ইনশাআল্লাহ ।
ভাল থাকবেন, দেশের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন।
ঈদুল ফিতরের আগেই আল্লামা সাঈদীসহ
সকল আলেমের মুক্তি চাই
আমরা সবাই জানি যে একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিন ৭ ঘণ্টার বেশি ঘুমের প্রয়োজন, কিন্তু আমাদের মধ্যে অধিকাংশই এই বিষয়টি মানি না।
সময়ের সাথে সাথে এই ঘুমের ঘাটতি বাড়াতে পারে আপনার হার্ট অ্যাটাক এর ঝুঁকি! এরই সাথে হতে পারে বিভিন্ন জটিল মানসিক সমস্যা।
ডা মোঃ ফেরদৌস রায়হান
স্পাইন ও অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞ ও জয়েন্ট রিপ্লেসমেন্ট সার্জন।
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার লিমিটেড, বরিশাল।
০১৭১৭-৯০৯১৯১
হাড়, পেশী, এবং জয়েন্ট সুস্থ রাখতে নিয়মিত সিঁড়ি আরোহণ করা হতে পারে একটি চমৎকার সমাধান। তার পাশাপাশি এটি হার্ট এবং ফুসফুসের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে। এটি করোনারি হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস বা কোলন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমায়।
ডা মোঃ ফেরদৌস রায়হান
স্পাইন ও অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞ ও জয়েন্ট রিপ্লেসমেন্ট সার্জন।
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার লিমিটেড, বরিশাল।
০১৭১৭-৯০৯১৯১
২৭ এপ্রিল ২০২২, শের এ বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৬০ তম মৃত্যুবার্ষিকী । আপনাদের লেখা আশা করছি।
(11)
ম্যাগনেশিয়াম মানবদেহের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় যথেষ্ট পরিমাণে ম্যাগনেশিয়ামের উপস্থিতি আছে কিনা তা নিশ্চিত করা খুবই জরুরি। ম্যাগনেশিয়াম শরীরের ভেতর তিন শতাধিক এনজাইম বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে। এ ছাড়া হৃৎপিণ্ডের স্পন্দন ঠিক রাখতে ও হাড় মজবুত করতে ম্যাগনেশিয়াম দরকার। রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এ ছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
শরীরে ম্যাগনেশিয়াম কমে গেলে নানা সমস্যা দেখা দেয়। যার মধ্যে আছে
* বিষণ্নতা
* ক্ষুধামন্দা
*মাংসপেশি প্রদাহ
* মানসিক চাপ
* অ্যালার্জি
*দাঁতের সমস্যা
*চুল পড়া প্রভৃতি।
প্রতিদিন একজন মানুষের কতটুকু ম্যাগনেশিয়াম দরকার?
প্রতিদিন একজন মানুষের কতোটুকু ম্যাগনেশিয়াম দরকার তা নির্ভর করে তার বয়স এবং লিঙ্গের উপর। যেমন
১ থেকে ৩ বছর বয়সী শিশুদের ক্ষেত্র দৈনিক ৮০ মিলিগ্রাম।
৪ থেকে ৮ বছর বয়সীদের ক্ষেত্রে ১৩০ মিলিগ্রাম।
৯ থেকে ১৩ বছর বয়সীদের জন্য ২৪০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম দরকার।
১৪ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের বেলায় ৪১০ মিলিগ্রাম, তবে নারীদের ক্ষেত্রে ৩৬০ মিলিগ্রাম হলে চলে।
প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের ক্ষেত্রে দৈনিক ম্যাগনেশিয়াম গ্রহণের মাত্রা ৪০০ থেকে ৪২০ মিলিগ্রাম হতে হবে।
নারীদের ক্ষেত্রে তা ৩১০ থেকে ৩২০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত।
ডা মোঃ ফেরদৌস রায়হান
স্পাইন ও অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞ এবং জয়েন্ট রিপ্লেসমেন্ট সার্জন
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার লিমিটেড, বরিশাল।
ফোন
০১৭১৭-৯০৯১৯১
০৯৬৬৬-৭৮৭৮১৯
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের উল্লেখযোগ্য বক্তব্যগুলো যা আজো মানুষের মনে দাগ কাটে
‘লাঙ্গল যার জমি তার’,
‘নিজেকে বিলিয়ে দিতে হবে জাতির সহায়তায়। মহত্ত্ব নিয়ে অনাসক্ত হয়ে ব্যক্তিসত্তার স্বকীয়তা ভূলতে হবে; লুপ্ত করতে হবে’।
‘জাতির স্বার্থই হবে ব্যক্তির স্বার্থ। জাতির কল্যাণেই হবে ব্যক্তির কল্যাণ’।
‘যে জাতি তার বাচ্চাদের বিড়ালের ভয় দেখিয়ে ঘুম পাড়ায়, তারা সিংহের সাথে লড়াই করা কিভাবে শিখবে?’।
‘আপনি যদি কোনো ভালো কাজ করেন তাহলে লোকে আপনার সমালোচনা করবে’। ‘আম গাছে আম ধরে বলেই লোকে ঢিল মারে— ফজলি আম গাছে আরও বেশি করে মারে; শেওড়া গাছে কেউ ঢিল মারে না’।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Barishal
8220
Barishal
Thank you for your kind-hearted donation.💖 Your support means the world us and will go a long way🤲
Barisal Sadar
Barishal, 8200
সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বরিশাল মহানগর সাধারণ সম্পাদক, শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত বরিশাল প্রেসক্লাব