Dr. Md. Ferdous Rayhan
MBBS(DHAKA),BCS(HEALTH)
D-ORTHO(NITOR),MS-ORTHO(NITOR)
ORTHOPEDIC TRAUMA & SPINE SURGEON
#সাবধান 📣
২৫ জেলায় ছড়িয়ে পড়ল রাসেল ভাইপার।
এক সময়ের বিলুপ্ত বিষধর সাপ রাসেল ভাইপার ক্রমেই যেন রাজত্ব গেড়ে বসতে শুরু করেছে দেশব্যাপী।
বরেন্দ্র এলাকা ছেড়ে সাপটির খোঁজ মিলছে বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, চাঁদপুর এমনকি ঢাকার আশপাশেও।
অস্তিত্ব মিলেছে ২৫ জেলায়। অন্যান্য সাপ আক্রান্ত হলে আক্রমণ করলেও রাসেল ভাইপার নিজ থেকেই মানুষের উপর আক্রমণ করতে আসে।
চলতি বছর এ সাপের কামড়ে মারা গেছেন ১০ জন।
সময়টিভি নিউজ।
পবিত্র ঈদুল আযহা সবার জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ ও শান্তি।
ভয় নয়, গরুর মাংস খান নির্ভয়ে!
আসছে কুরবানি। সবার ঘরে ঘরে গরুর মাংস থাকবে। আমাদের অনেকের কাছেই গরুর মাংস মানেই ভয়। আমাদের ধারণা খেলেই বুঝি ক্ষতি হবে।
যদিও এই ভয়টা যুক্তিযুক্ত। কিন্তু সঠিক উপায়ে, সঠিক পরিমানে খেলে এই মাংস থেকে পাবেন অনেক পুষ্টি। যা সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রোয়োজনিয়।
আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ৯টি পুষ্টি উপাদান আছে গরুর মাংসে। এগুলো হল প্রোটিন, জিঙ্ক, ভিটামিন বি১২, সেলেনিয়াম, ফসফরাস, নায়াসিন, ভিটামিন বি৬, আয়রন এবং রিবোফ্লেভিন।
প্রোটিন শরীরের পেশি গঠনে ভূমিকা রাখে, জিঙ্ক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ফসফরাস দাঁত ও হাড়ের শক্তি বাড়ায়, আয়রন শরীরের পেশিগুলোতে অক্সিজেন প্রবাহে সহায়তা করে এবং ভিটামিন বি১২ খাদ্য থেকে শক্তি যোগান দেয়।
এখন প্রশ্ন হলো এই পুষ্টি উপাদান গুলো সঠিক ভাবে পেতে আমাদের কতোটুকু পরিমান মাংস খাওয়া উচিৎ।
উত্তর হলো ৩ আউন্স বা ৮৫ গ্রাম এবং তা হতে হবে চর্বি ছাড়া।
তাহলে ৮৫ গ্রাম চর্বি ছাড়া গরুর মাংস আমাদের জন্য সেইফ।তাই আর ভয় নয়।এবার থেকে গরুর মাংস খাবেন নির্ভয়ে।
তবে কারো যদি বিশেষ কোনো অসুখ থাকে এবং চিকিৎসক যদি তাকে গরুর মাংস খেতে নিষেধ করে দেন তবে তিনি গরুর মাংস খাওয়ার আগে চিকিৎসক এর পরামর্শ নিয়ে নিবেন।
ডাঃ মোঃ ফেরদৌস রায়হান
সহকারী অধ্যাপক, (অর্থোপেডিক সার্জারী)।
শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল বরিশাল।
মাইগ্রেন একটি লাইফস্টাইল ডিজিজ। আমাদের লাইফস্টাইল পরিবর্তনের মাধ্যমে মাইগ্রেন প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
ধূমপান যেমন আপনার ফুসফুস, হার্ট ক্ষতিগ্রস্ত করে, ঠিক দীর্ঘসময় বসে থাকার ফলেও হার্ট, মেরুদণ্ড, মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়
জামের উপকারিতা জানলে অবাক হবেন!
লবন, মরিচ, আর জাম একটা হাড়িতে রেখে, হাড়িটা ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিয়ে বার বার ঝাকালেই হয়ে যায় জাম ঝাকি।
বলেন তো কে কে খেয়েছেন এই বিশেষ উপায়ে জাম বানানি?
আচ্ছা যাক এসব কথা, আজ আমি জানাবো জামের উপকারিতা সম্পর্কে। তাহলে চলুন জেনে বেয়া যাক--
১. ডায়াবেটিস প্রতিরোধে ও ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য জাম খুবই উপকারী ফল।
২. জামে আছে প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও লৌহ যা হাড়ের শক্তি বৃদ্ধির জন্য চমৎকারভাবে কাজ করে।
৩. জাম শরীর থেকে বিষাক্ত ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে।
৪. জামে থাকা আয়রন অ্যানিমিয়া এবং জন্ডিসকে নিরাময় করে।
৫. জাম ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
৬. জাম বয়স ধরে রাখে এবং ত্বক ভালো রাখে।
৭. জাম কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে এবং হার্ট ভালো রাখে এবং উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
ডাঃ মোঃ ফেরদৌস রায়হান
সহকারী অধ্যাপক,( অর্থোপেডিক সার্জারী)।
শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বরিশাল।
জামের পুষ্টিগুণ অটুট রাখতে এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষায় জাম খাওয়ার পর কখনোই পানি পান করবেন না। পানি পান করতে অন্তত আধঘণ্টা অপেক্ষা করুন।
দাঁত দিয়ে নখ কামড়ানোর অভ্যাস থাকলে আজই ত্যাগ করুন। দাঁত দিয়ে নখ কাটলে নখ দুর্বল ও ভঙ্গুর হয়ে যায় এবং স্বাভাবিক বৃদ্ধি হ্রাস পায়।
সারাবছর সুস্থ থাকতে চান? মৌসুমে কাঁঠাল খান।
কাঁঠাল পৃথিবীর সর্বাধিক পুষ্টিকর ফলগুলোর মধ্যে একটি। কাঁঠালে
প্রচুর পরিমানে, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ভিটামিন, মিনারেল, কার্বহাইড্রেট, প্রোটিন, স্বাস্থকর ফ্যাট, আয়রন, জিঙ্ক, থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, ফাইবার সহো প্রোয়জনিয় সব পুষ্টি উপাদান রয়েছে। যেগুলো
✅ কাঁঠাল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে অত্যান্ত কার্যকর। সারাবছর জুড়ে সুস্থ থাকতে চাইলে মৌসুমে কাঁঠাল খাবেন নিয়মিত।
✅ কাঁঠালে থাকা সোডিয়াম ও পটাশিয়াম হার্ট ভালো রাখে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
✅ কাঁঠালে থাকা ভিটামিন-এ চোখ ভা রাখে।
✅ কাঁঠালে থাকা ক্যালসিয়াম হাড় ভালো রাখে
✅ কাঁঠাল পাইলস ও কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়
✅ কাঁঠাল খেলে ত্বক প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হয়। তাই ফর্সা হতে চাইলে ? ক্রিম না মেখে, কাঁঠাল খান।
এছাড়াও কাঁঠালের রয়েছে আরও অনেক উপকারিতা।
এবং এখানেই শেষ নয়। এ-তো গেলো পাকা কাঁঠালের গুনাগুন। পাকা কাঁঠালের মতো কাঁচা কাঁঠাল এবং কাঁঠালের বিচিও কিন্তু অত্যান্ত পুষ্টিকর।
ডাঃ মোঃ ফেরদৌস রায়হান
সহকারী অধ্যাপক,( অর্থোপেডিক সার্জারী)।
শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বরিশাল।
গাউট এক ধরনের আর্থ্রাইটিস যার কারণে শরীরে অতিরিক্ত পরিমানে ইউরিক অ্যাসিড তৈরি হয়।ফলে প্রদাহ হয়। গাউট হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়
ডায়াবেটিসের রোগীরা দিনে ৫-৬ টির বেশি লিচু খাবেন না। যেকোনো ধরনের একাধিক মিষ্টি ফল একই সঙ্গে একই দিনে খাবেন না।
অস্টিওআর্থারাইটিস পুরোপুরি ভালো হওয়া সম্ভব নয়।তবে সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে এটি নিয়ন্ত্রণে রেখে স্বাভাবিক জীবনযাপন সম্ভব।
পায়ের গোড়ালি ব্যথা নানা কারণে হতে পারে। এর মধ্যে গোড়ালির হাড় বৃদ্ধি বা ক্যালকেনিয়াল স্পার ,অস্টিওফাইটিক স্পার অন্যতম। এতে গোড়ালির হাড়ে ক্যালসিয়াম জমে একটা তীক্ষ্ণÿসুচালো স্পার বা বাড়তি অংশ তৈরি হয়, যা আশপাশের পেশি, লিগামেন্ট ইত্যাদিতে চাপ দেয়। ফলে ব্যথা অনুভুত হয়।
কারা ঝুঁকিতে?
■ অ্যাথলেট, যারা দৌড়ান বা জগিং করেন
■ ওজনাধিক্য, স্থূল, কায়িক শ্রমহীন ব্যক্তি
■ ডায়াবেটিসের রোগী
■ ট্রাফিক পুলিশ, বিক্রয়কর্মী, যাঁরা দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে কাজ করেন
■ জুতার মাপে সমস্যা থাকলে
■ যাদের পায়ের পাতা বেশি সমতল
কী করবেন?
আইসথেরাপি: পায়ের গোড়ালির নিচে কাপড় জড়ানো বরফ দিয়ে সেঁক দিন। বরফ সরাসরি দেওয়া ঠিক নয়। ডিপে রাখা পানির বোতল গোড়ালির নিচে গড়িয়ে নিতে পারেন। প্রতিবার বরফ সেঁক দেওয়ার মধ্যে অন্তত এক থেকে দেড় ঘণ্টা বিরতি নিতে হবে।
স্ট্রেচিং:
১
একটা টাওয়েল রোল করে পায়ের নিচ থেকে দুই হাতে ধরে পায়ের পাতা ওপর দিকে টানুন। ৩০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। ১০ বার।
২
একটা দেয়ালের পাশে দাঁড়িয়ে গোড়ালি উঁচু করে শুধু আঙুলগুলোর ওপর ভর দিয়ে দাঁড়ান। পায়ের পেছনের মাংসপেশিতে টান লাগবে। প্রতিবার ৩০ সেকেন্ড ধরে রেখে মোট ১০ বার করুন।
৩
চেয়ারে বসে এক পায়ের ওপর আরেক পা রাখুন। হাত দিয়ে পায়ের আঙুল ওপরের দিকে টেনে ৩০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। এবার অন্য পা দিয়ে করুন। মোট ১০ বার।
সঠিক মাপের জুতা ব্যবহার করুন। সোলের নিচে হিল কুশন ( Heel Cushion ) ব্যবহার করা যায়। সাধারণত জুতার নিচে এক ইঞ্চিমতো উঁচু হলে গোড়ালি ব্যথা কমে যায়। ব্যথা অতিরিক্ত হলে ফিজিওথেরাপি নিন। সার্জারিও প্রয়োজন হতে পারে। বিশেষজ্ঞ মতামত নিন।
ডাঃ মোঃ ফেরদৌস রায়হান
সহকারী অধ্যাপক,( অর্থোপেডিক সার্জারী)।
শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বরিশাল।
সবাই কেমন আছেন? কি এক ঝড় বয়ে গেলো! প্রকৃতি দ্রুতই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে ইনশাআল্লাহ। কিন্তু জনজীবনে এর যে প্রভাব পড়েছে তা কাটাতে বেশ হিমশিম খেতে হবে আমাদের। মহান আল্লাহ সবার সহায় হোক। সবাইকে ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার তাওফিক দিক।
পায়রা ও মোংলা বন্দরসহ ৯ জেলায় ১০ নম্বর মহা বিপদ সংকেত ! আল্লাহ আমাদের সহায় হোক
রাতে রুটি খেলে কি সত্যিই ওজন কমে?
এমন অনেকেই আছেন যারা ওজন কমাতে রাতে ভাতের বদলে রুটি খান। তারা ভাবেন যে, রাতে রুটি খেলে তাদের ওজন কমে যাবে বা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এই ধারণা কতোটুকু সত্য?
চলুন জেনে নেয়া যাক--
প্রথম কথা হচ্ছে ভাত ও রুটির মধ্যে এনার্জিগত বা ক্যালরিগত তেমন কোনো পার্থক্য নেই।কার্বোহাইড্রেটের মাত্রাতেও তেমন পার্থক্য নেই বললেই চলে।
তবে ভাত খুব দ্রুত পরিপাকতন্ত্রে গিয়ে ভাঙে, তারপর রক্তে শোষিত হয় গ্লুকোজ। রুটিতে ফাইবারের পরিমান ভাতের তুলনায় বেশি থাকায় সুগার মুক্ত হতে বেশি সময় লাগে। পাশাপাশি ফাইবার দীর্ঘসময় পেট ভর্তি রাখে ফলে ক্ষুধা কম অনুভূত হয়। দ্রুত খিদে পায় না এবং অতিরিক্ত খাদ্য খাওয়ারও প্রয়োজন পড়ে না।
এছাড়াও ভাতের তুলনায় রুটিতে গ্লুকোজের পরিমান কম। গ্লুকোজ কম মানে ক্যালরিও কম।
তাই চাইলে আপনি একবেলা রুটি খেতে পারেন। তবে তা অতিরিক্ত নয়।
ডাঃ মোঃ ফেরদৌস রায়হান
সহকারী অধ্যাপক (অর্থোপেডিক সার্জারি)
শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বরিশাল
শিশুর অটিজমের লক্ষনগুলো কি কি?
১. শিশু একা থাকতে পছন্দ করবে।
২. অন্যদের সাথে খেলতে বা মিশতে চাইবে না।
৩. অযথা হাসবে।
৪. কোনো কিছুতে ভয় পাবেনা।
৫. আদর পছন্দ করবেনা।
৬. কারো চোখের দিকে তাকাবে না।
৭. একই কাজ বারবার করবে। একই খেলা বারবার খেলবে।
৮. প্রশ্ন করলে উত্তর দিবেনা। সেও একই প্রশ্ন করবে।
৯. জোড়ে শব্দ সহ্য করতে পারেনা।
১০. কোনো খেলনা বা বস্ত অত্যন্ত পছন্দ করে। ইত্যাদি।
শিশুর অটিজমের কারনগুলো কি কি?
আসলে শিশুর অটিজম কেন হয়, তার সুনির্দিষ্ট কোনো কারন এখনো পরিষ্কারভাবে জানা যায়নি।তবে বিভিন্ন গবেষনার মাধ্যমে কিছু কারন জানা যায় যেগুলো হচ্ছে,
১. জেনেটিক এবং পরিবেশগত কারণ।
২. গর্ভাবস্থায় অ্যালকোহল সেবন শিশুর অটিজমের সম্ভাবনা বাড়ায়।
৩. গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত স্থূলতা বা ডায়বেটিস শিশুর অটিজমের সম্ভাবনা থাকে।
৪. গর্ভাবস্থায় রুবেলায় আক্রান্ত হলে শিশুর অটিজমের সম্ভাবনা থাকে।
৫. বেশি বয়সে সন্তান নিলে। শিশু অটিস্টিক হতে পারে। ইত্যাদি।
ডাঃ মোঃ ফেরদৌস রায়হান
সহকারী অধ্যাপক (অর্থোপেডিক সার্জারি)
শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বরিশাল
অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের মধ্যে প্রতি ৫ জনে ৪ জন-ই ছেলে । সাধারণত শিশুর ৩ বছর বয়সের মধ্যেই অটিজমের লক্ষণ প্রকাশ পেতে পারে।
সর্বদা আরামদায়ক ও সঠিক মাপের জুতা ব্যবহার করুন। হাটু,কোমর ও ঘাড়ে ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে।
আপনারা যারা নিয়মিত এই ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস গুলো খান, তারা দয়া করে সতর্ক হন।
বাজারে বিক্রি হওয়া অনুমোদনহীন ৫টি কোম্পানির ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকসের মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। ড্রিংকগুলো হলো এসএমসি প্লাস, প্রাণের এক্টিভ, ব্রুভানা, আকিজের রিচার্জ, টারবো।
এগুলোর বদলে বাসায় বানানো লেবুর শরবত পান করুন, ডাবের পানি পান করুন। টাকা দিয়ে বিষ কিনে পান করবেন না প্লিজ।
ডাঃ ফেরদৌস রায়হান
নিয়মিত কায়িক শ্রম ও ব্যায়াম হাড়সন্ধিকে মজবুত করে।হাড়ক্ষয় বা হাড় ভঙ্গুর হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই কমায়। তাই অলসতা পরিহার করুন।
ক্যন্সার এর পরিমান বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারন এগুলো.... এ থেকে বের হবার রাস্তা আমাদের বের করতে হবে।
একটি আত্মবিধ্বংসী জাতির ধ্বংসের উপাখ্যানঃ
◑ দুধে: ফরমালিন।
◑ গরুর দুধ বৃদ্ধিতে: পিটুইটারী গ্ল্যান্ড ইনজেকশন।
◑ মাছে: ফরমালিন।
◑ শাকসবজি টাটকা রাখতে: কপার সালফেট।
◑ আম, লিচু জাম পাকাতে: কারবাইড।
◑ আম, লিচু, জাম সংরক্ষণে: ফরমালিন।
◑ ফল গাছে থাকতেই: হরমোন ও কীটনাশক।
◑ তরমুজে সিরিন্জ দিয়ে দেয়: পটাশিয়াম পার ম্যাঙ্গানেট।
◑ কলা পাকানো হয়: ক্যালসিয়াম কারবাইড।
◑ কফি পাউডারে: তেঁতুলের বিচির গুড়া।
◑ মসলায়: ইটের গুড়া।
◑ হলুদে: লেড ক্রোমেট/ লেড আয়োডাইড।
◑ মুড়িকে ধবধবে সাদা ও বড় করতে: হাইড্রোজ ও ইউরিয়া।
◑ দীর্ঘক্ষন মচমচে রাখার জন্য জিলিপি, চানাচুরে: পোড়া মবিল।
◑ আকর্ষণীয় করতে আইসক্রিম, বিস্কুট, সেমাই, নুডলস ও মিষ্টিতে: কাপড় ও চামড়ায় ব্যবহৃত রং।
◑ ফলের রস তৈরী: ক্যামিকেলস দিয়ে।
◑ বিদেশী মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্য/ঔষধ/ক্যামিকেলস: নতুন মেয়াদের স্টিকার লাগিয়ে।
◑ চাল চকচক করতে: ইউরিয়া।
◑ পিয়াজু, জিলাপিতে: এমোনিয়া।
◑ পানি-২০ লিটার (২ টাকা গ্লাস) অধিকাংশই অটোমেশিনে নয় হাতে ঢালা হয়। পারক্সাইড দিয়ে নয় নাম মাত্র পানিতে ধুয়া হয়।
◑ ফলে হরমোন প্রয়োগ করা হয়।
◑ সবুজ ফল ও শাকশব্জিতে কাপড়ের সবুজ রঙ ব্যাবহার হয়, সসেও তাই।
◑ খামারের মুরগিতে বিশাক্ত ক্রোমিয়াম, লেড আর এন্টিবায়োটিক তো আছেই, চাষের মাছেও তাই।
◑ জুস, লাচ্ছি তো উচ্চ মাত্রার প্রিজারভেটিভ।
◑ রুহ আফজাহ আর হরলিক্স তো প্রমানে অপারগ যে এতে আসলে কল্যাণকর কিছু আছে।
◑ মসল্লায় আলাদা রঙ (মেটালিক অক্সাইড)।
◑ সরিষার তেলে ঝাঁজালো ক্যামিকেল।
◑ সয়াবিনে পামওয়েল।
◑ শুটকিতে কিটনাশক।
◑ কসমেটিক্সে ক্যান্সারের উপাদান লেড, মারকারি ও ডাই।
কি খাবেন? কিভাবে খাবেন? একটু ভাবেন! অন্যকেও ভাবতে দিন। বাঙালির আরো অনেক আবিষ্কার আছে যা আমরা হয়তো জানি না। আমরা এক রাতে ধনী হতে চাই এই জাতিকে ধ্বংস করার বিনিময়ে। আসুন আমরা সবাই মিলে এই চক্রকে প্রতিহত করি। জাতিকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাই...!
[ সংগৃহীত ]
পৃথিবীর সকল মা কে,
মা দিবসের শুভেচ্ছা ❤️
জামরুলের উপকারিতা জানলে অবাক হবেন আপনিও!
কেউ বলে জামরুল আবার কেউ বলে লকট। হয়তো আরও অনেক নাম আছে এই ফলের, তবে আমার তা জানা নাই। তা যাই হোক, যে, যে নামে-ই ডাকুক না কেন, উপকারিতা কিন্তু এক-ই থাকে।
জেনে নিন জামরুলের উপকারিতা সম্পর্কে :-
১. কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে :
জামরুলে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার ফলে জামরুল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
২. পেশির ব্যথা দূর করে :
জামরুলে আছে পটাশিয়াম। এটি পেশিকে শক্তিশালী করে এবং পেশির ব্যথা দূর করে।
৩. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ :
জামরুলে অ্যান্টিহাইপারগ্লিসেমিক উপাদান থাকে, যা রক্তের গ্লুকোজের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে।
৪. ক্যানসারের ঝুঁকি কমায় :
জামরুলে ভিটামিন সি ও ফ্লাবিনয়েড থাকায় ক্যানসার ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
৫. জামরুলে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহের দূষিত পদার্থ দূর করে।
৬. হজমশক্তি বাড়ায় :
নিয়মিত জামরুল খেলে পাকস্থলীর হজমশক্তি বাড়ে এবং শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রনে থাকে।
৭. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় :
জামরুল খেলে দেহের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ে। এটি ঠাণ্ডাজনিত রোগ থেকে রক্ষা করে।
৮. ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় :
জামরুলে আছে নিয়াসিন। যা রক্তে ভালো এইচডিএল কোলেস্টেরল বাড়ায় এবং খারাপ ট্রাইগ্লিসারাইড কমায়।
৯. লিভারের রোগ সারায় :
জামরুলে এক ধরনের হেপাটোপ্রটেক্টিভ উপাদান থাকে, যা লিভারের কোষ ধ্বংস হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে অত্যন্ত কার্যকর।
উপকারিতা তো জানলেন। এবার বলুন,
আপনার এলাকায় ওই ফলের নাম কি?
ডাঃ মোঃ ফেরদৌস রায়হান
সহকারী অধ্যাপক (অর্থোপেডিক সার্জারি)
শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বরিশাল
ওজন নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে প্রতিরোধ করতে পারেন ফ্যাটি লিভার,ডায়াবেটিস,কোলেস্টেরল,ব্লাড প্রেসারের মতো নানা রকম অসুখ।
আজ বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস। এই রোগটি রক্ত ও হিমোগ্লোবিন এর সাথে সম্পর্কিত। এই রোগ হলে শরীরে হিমোগ্লোবিনের পরিমান কমে যায়।
এটি একটি জিনগত রোগ।অর্থাৎ বাবা মা যদি এই রোগের বাহক হন তবে সন্তানের থ্যালাসেমিয়া হতে পারে।
এই রোগের প্রধান কারন সচেতনতার অভাব।সচেতন হন। মরন ব্যাধি থ্যালাসেমিয়া থেকে বাঁচুন।
ডাঃ মোঃ ফেরদৌস রায়হান
সহকারী অধ্যাপক (অর্থোপেডিক সার্জারি)
শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বরিশাল
রোদ থেকে ফিরেই ঠান্ডা পানি পান করলে কি হয় জানেন?
হঠাৎ করে শরীরে ঠান্ডা পানি প্রবেশ করার ফলে রক্তনালীগুলো সঙ্কুচিত হয়ে প়ড়ে। যার ফলে ঠান্ডা লেগে যাওয়া এবং শ্বাসযন্ত্রজনিত বিভিন্ন সংক্রমণের আশঙ্কা তৈরি হয়।
তাই বাইরে থেকে এসে-ই সাথে সাথে ঠান্ডা পানি পান না করে প্রথমে এক গ্লাস সাধারণ তাপমাত্রায় থাকা পানি পান করুন। পরেশরীর ঠান্ডা হলে তখন চাইলে নরমাল পানির সাথে অল্প কিছু ঠান্ডা পানি মিশিয়ে পান করতে পারেন
তবে কোনোভাবেই কখনো-ই অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি পান করা উচিৎ নয়।
ডাঃ মোঃ ফেরদৌস রায়হান
সহকারী অধ্যাপক (অর্থোপেডিক সার্জারি)
শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বরিশাল
বৃষ্টি আল্লাহর পক্ষ থেকে আমাদের জন্য পাঠানো এক বিশেষ নেয়ামত। টানা অনেকদিন ধরে অসহ্য গরমের পর অবশেষে আজ বৃষ্টি হলো। আলহামদুলিল্লাহ
নবম শতাব্দীর গোড়ার দিক থেকে ১৬১৬ সালে মুঘল অধিগ্রহণের আগে পর্যন্ত কক্সবাজার-সহ চট্টগ্রামের একটি বড় অংশ আরাকান রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিলো। মুঘল সম্রাট শাহ সুজা পাহাড়ী রাস্তা ধরে আরাকান যাওয়ার পথে কক্সবাজারের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হন এবং এখানেই ক্যাম্প স্থাপনের আদেশ দেন। তার যাত্রাবহরের প্রায় একহাজার পালঙ্কী কক্সবাজারের চকরিয়ার ডুলাহাজারা নামের স্থানে অবস্থান নেয়। ডুলহাজারা অর্থ হাজার পালঙ্কী। মুঘলদের পরে ত্রিপুরা এবং আরকান তার পর পর্তুগিজ এবং ব্রিটিশরা এই এলাকার নিয়ন্ত্রণ নেয়।
কক্সবাজার নামটি এসেছে ক্যাপ্টেন হিরাম কক্স নামে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক অফিসারের নাম থেকে। কক্সবাজারের আগের নাম ছিল "পালংকি"। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি অধ্যাদেশ, ১৭৭৩ জারি হওয়ার পর ওয়ারেন্ট হোস্টিং বাংলার গভর্নর হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন। তখন হিরাম কক্স পালংকির মহাপরিচালক নিযুক্ত হন। ক্যাপ্টেন কক্স আরাকান শরণার্থী এবং স্থানীয় রাখাইনদের মধ্যে বিদ্যমান হাজার বছরের পুরোনো সংঘাত নিরসনের চেষ্টা করেন এবং শরণার্থীদের পুনর্বাসনে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি সাধন করেন কিন্তু কাজ পুরোপুরি শেষ করার আগেই মারা (১৭৯৯) যান। তার পুনর্বাসন অবদানকে স্মরণীয় করে রাখতে একটি বাজার প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং এর নাম দেয়া হয় কক্স সাহেবের বাজার। কক্সবাজার থানা প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৫৪ সালে এবং পৌরসভা গঠিত হয় ১৮৬৯ সালে।
[ তথ্যসূত্র: উইকিপিডিয়া ]
অপ্রোয়জনে স্যালাইন খাওয়া খুবই বিপদজনক। স্যালাইন একটি ওষুধ। এবং এটি চিকিৎসকের পরামর্শে গ্রহণ করবো৷ নিজের ইচ্ছামত নয়।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
Popular Diagnostic Center
Barishal
8200
Barishal
Barishal
This is an digital Hospital & Diagnostic Centre
C&B Road, 1 No Poal, Barisal Sadar
Barishal
আমাদের এখানে মহিলা থেরাপিস্ট দ্বারা হিজামা করিয়ে থাকি😊 দয়া করে শুধু আপুরা কল করুন,দেয়া নম্বরে🙂
1 No: C&B Pol Disabhabon
Barishal, 8200
https://www.youtube.com/watch?v=PJWFCxrm3us&t=356s
Abrar Rahman Tower, South Bijoypur, Gournadi
Barishal
School Road, Patarhat, Mehendigonj
Barishal, 8270
রিয়াদ চ্শমা ঘর এক যুগেরও বেশি সময় ধরে সুনামের সাথে চক্ষু রোগীদের সেবা দানকারী একটি প্রতিষ্ঠান!
Barishal
হেলবিডি, health bd,jihantv,jakariya mahamud, আমার এই চ্যালেনে স্বাস্থ্য নিয়ে সকল কথা। বড় বড় রোগ থেকে বাঁচার উপায়