RUPSA
সুবিধা বঞ্চিত এতিম শিশু ও প্রতিবন্ধীদের জন্য ডোনেট করুন। নিবন্ধন নং 382/05 বিস্তারিত rupsa.net/donate
সামর্থবানরা আমাদের অনুদান পাঠানঃ
বিকাশ (পেমেন্ট করুন) 01552 39 39 09
বিকাশ (সেন্ডমানি করুন) 01752 912 945
নগদ (সেন্ডমানি করুন): 01552 39 39 09
রকেট (সেন্ডমানি করুন): 01752 912 945-6
অনলাইনে ব্যাংক/ক্রেডিটকার্ড থেকে অনুদান পাঠাতে - http://rupsa.net/donation.php
ব্যাংক একাউন্টঃ
Islami Bank Bangladesh Ltd.,
Account Name: RUPSA (Rural & Urban Problem Solved Association)
Account No: 2050234020045051
আল্লাহ সর্বশক্তিমান তাহলে চারদিকে এত দুঃখ দুর্দশার কারন কি ্লাহ সর্বশক্তিমান তাহলে চারদিকে এত দুঃখ দুর্দশার কারন কি== *** == *** == প্রিয় দর্শক শ্রোতা, আমাদের চ্যানে....
পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে আপনার জীবন ভালোবাসা, শান্তি এবং সমৃদ্ধিতে ভরে উঠুক
আপনার কাছে যা অব্যবহৃত বা অপ্রয়োজনীয় আপনি হয়তো তা ফেলে দিবেন কিন্তু আপনি কি জানেন আপনার এ অপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলো কারো কাছে স্বপ্ন কারো হয়তো এ জিনিসগুলো কেনার সামর্থ্য নেই ।
তাই আপনি আপনার বাসার অপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলো যেমন পুরাতন জামা কাপড়, বেডশীট, অর্ন্তবাস, ব্যাগ, হ্যান্ড পার্টস, জুতো, ব্যাবহার যোগ্য বই খাতা কলম, আসবাব পত্র, ব্যাবহার যোগ্য ঔষধ ইত্যাদি। আমাদেরকে দিতে পারেন আমরা এ গুলো ব্যবহার উপযোগী করে পৌছে দিবো সমাজের সুবিধা বঞ্চিত মানুষ গুলোর হাতে।
আপনার বাসার অপ্রয়োজনীয় জিনিস গুলো দিতে ইনবক্সে আপনার ঠিকানা দিন আমরাই সংগ্রহ করে নিবো।
ছোট উদ্যোগ, ক্ষুদ্র প্রচেষ্ঠা সম্মিলিত সকলের সহযোগিতা এনে দিতে পারে সফলতা । রুপসার সব সময় চেষ্টা করে সমাজের অবহেলিত দুঃস্ত মানুষের পাশে দাড়াতে। রুপসার মটো হলো যার সাহায্য প্রয়োজন আমরা তাকেই সাহায্য সহযোগিতা করবো। এবারে আমরা চেষ্টা করেছি সমাজের অবহেলিত প্রতিবন্ধীদের পরিবারে ইদ খাদ্র সামগ্রী পৌছে দেয়ার । ধনী গরীব ভেদাভেদ ভুলে ইদ আমাদের সকলের । ইদের আনন্দ ভাগা ভাগি করে নিতে আমাদের এ ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
ঈদ মোবারক 2024
ইদের আমেজে মাতোয়ারা সবে মাহে রমজান শেষে ইসলামিক গান
ইদের দিনের অনুস্বরনীকা কি করা উচিত কি করা উচিত না
Manners & Etiquette Eid Ul Fitr | RUPSA TV & Etiquette Eid Ul Fitr ইদের দিনের অনুস্বরনীকা কি করা উচিত কি করা উচিত না== *** == *** == প্রিয় দর্শক শ্রোতা, আমাদের চ্যানে...
রূপসা প্রতিবছর সমাজের সুবিধা বঞ্চিত গরীব দুঃখী ও প্রতিবন্ধীদের জন্যে আয়োজন ইদ খাদ্য সামগ্রীর যার মধ্যে থাকে সেমাই চিনি দুধ ইত্যাদি তার ই ধারা বাহিকতায় রুপসা এবছর ও ইদ ফুড প্যাক বিতরন করেছে সুবিধা বঞ্চিত ও প্রতিবন্ধীদের মাঝে। আসুন আমরা সকলে যদি একটু একটু করে সমাজের সুবিধা বঞ্চিতদের পাশে দাড়াই তাহলে একসময় পুরো সমাজটাই পরিবর্তন হয়ে যাবে।
RUPSA Eid Food Pack for Poor & Disabled | RUPSA TV RUPSA Eid Food Pack for Poor & Disabledরূপসা প্রতিবছর সমাজের সুবিধা বঞ্চিত গরীব দুঃখী ও প্রতিবন্ধীদের জন্যে আয়োজন ইদ খাদ্য সাম....
আমাদের সমাজে এমন অনেক সুবিধা বঞ্চিত ও এতিম শিশু আছে যাদের বছরের একটা ইদে সামান্য জামা কিনে দেয়ার মতো কেউ নেই অথচ ইদে সবার ই স্বপ্ন থাকে একটা নতুন জামার এমন সব শিশুর মুখে হাসি ফুটানোর জন্য আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস ইদ ইচ্ছে পুরন। হাসি ফুটুক সকল শিশুর মুখে
সুবিধা বঞ্চিত শিশুর ইদ ইচ্ছে পুরন 2024 | RUPSA TV াদের সমাজে এমন অনেক সুবিধা বঞ্চিত ও এতিম শিশু আছে যাদের বছরের একটা ইদে সামান্য জামা কিনে দেয়ার মতো কেউ ...
কখনো কখনো ছবিতে ক্যাপশন দেয়ার প্রয়োজন হয় না। এই ছবিটি তেমন ই একটি ছবি। রুপসা সব সময় চেষ্টা করে সেই সব মানুষদের নিয়ে কাজ করতে যাদের খবর কেউ রাখে না।
যারা জীবন নিয়ে হতাশায় ভোগেন তাদের জন্য এই ছবিটি একটু হলেও আশার আলো জাগাবে মনে। উনিও বেচে আছেন আলহামদুলিল্লাহ্।
এই মানুষটির সাথে দেখা হওয়ার সাথে সাথে বুকে জড়িয়ে নিয়ে অনেক্ষন কান্না করলেন কৃতজ্ঞার কান্না কারন ওনাদের কেউ এভাবে ডেকে ভালো বাসে না। কতক্ষন কান্না করলেন মরুহুম আবুল বাসারের (আমার পিতা) কথা মনে করে কারন উনি এদের খুব আদর করতেন । উনাদের এই কান্না এবং ভালোবাসা উনাদের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতা এবং কাজের আগ্রহ বাড়িয়ে তুলে।
প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে যারা আমাদের সহযোগিতা এবং সমর্থন করেন আমরা তাদের প্রতি অনেক কৃতজ্ঞ কারন তাদের কারনে আমরা এতোদুর আসতে পেরেছি। আল্লাহ আমাদের সকলকে সদাকা কাজে কবুল করুন আমিন।
❤️
গ্রামের এই সহয সরল ভাইটা খুব অল্প বয়সে পরিবারের দ্বায়িত্ব নিজের কাধে নিয়েছে তাই প্রতিদিন রোদে পুড়ে সাইকেল চালিয়ে প্লাস্টিকের জিনিস এখানে ওখানে ফেরী করে বেড়ায় আর এ কারনে সে প্রতিদিনের রোজা রাখতে পারে না।
আমরা তাকে উৎসাহিত করার জন্য ১টি ইফতারের প্যাক দিতে চেয়েছিলাম তার আত্ম-সম্মান এতই বেশী যে নিতে রাজি হলো না পরবর্তীতে তার পরিবারের জন্য দিতে চেয়েছিলাম তাও সে রাজি হলো না।
প্রতিটা ভালো কথা এবং কাজই সদাকা। রুপসা সবসময় চেষ্টা করে সমাজের অবহেলিত দুঃস্থ মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে তারই ধারা বাহিকতায় আমরা শহর এবং গ্রমপর্যায় পুরো রমজান জুড়ে সুবিধা বঞ্চিত রোজাদার মানুষ খুজে খুজে ইফতারের পুর্ব মুহুর্তে তাদের হাতে ইফতার
তুলে দিয়ে হাসি ফোটানোর চেষ্টা করেছি
দোয়া ও গুনাহ মাফের রমাদান | RUPSA TV == *** == *** == প্রিয় দর্শক শ্রোতা, আমাদের চ্যানেলে আপলোড কৃত ভিডিও দেখা এবং আপনার ফ্রেন্ডস এবং ফ্যামিলিতে শ.....
যখন সব রাস্তা বন্ধ হয়ে যায় তখন কি করবেন | RUPSA TV েই আলেম তাকে পরামর্শ দিলেন ইত্তাকুল্লাহ আল্লাহর ব্যাপারে তাকওয়া অবলম্বন কর। যুবকটি বলল আমার এই প....
সমানুভুতিপূর্ন অজুর সংশোধন | RUPSA TV অযু হল ইসলামের বিধান অনুসারে দেহের অঙ্গ-প্রতঙ্গ ধৌত করার মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জনের একটি পন্থা। মুসল...
দুনিয়ার জীবনে সন্তানের জন্য শ্রেষ্ঠ সম্পদ বাবা-মা। যার বাবা-মা বেঁচে নেই দুনিয়তে ওই ব্যক্তি সবচেয়ে বেশি অসহায়। বাবা-মার অভাব কখনো ধন-সম্পদ দিয়ে হয় না। বাবা-মার অভাব পূরণে কোনো কিছুর সঙ্গে তুলনাও চলে না। সে কারণেই বাবা-মার জীবিত থাকুক আর না থাকুক তাদের জন্য সব সময় আল্লাহর কাছে দোয়া করার বিকল্প নেই। আবার মৃত বাবা-মার জন্য কুরআন-সুন্নাহ নির্দেশিত অনেক করণীয় রয়েছে।
‘যাকাত’ অর্থ বৃদ্ধি পাওয়া, পবিত্রতা ইত্যাদি। পারিভাষিক অর্থে ঐ দান, যা আল্লাহর নিকটে ক্রমশঃ বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় এবং যাকাত দাতার মালকে পবিত্র ও পরিশুদ্ধ করে। ‘ছাদাক্বা’ অর্থ ঐ দান যার দ্বারা আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয়। পারিভাষিক অর্থে যাকাত ও ছাদাক্বা মূলতঃ একই মর্মার্থে ব্যবহৃত হয়।
যাকাত ও ছাদাক্বার উদ্দেশ্য :
যাকাত ও ছাদাক্বার মূল উদ্দেশ্য হ’ল দারিদ্র্য বিমোচন ও ইসলামী ঐতিহ্য সংরক্ষণ। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,إِنَّ اللهَ قّدْ فَرَضَ عَلَيْهِمْ صَدَقَةً تُؤْخَذُ مِنْ أَغْنِيَاءِهِمْ فَتُرَدُّ عَلَى فُقَرَاءِهِمْ- ‘আল্লাহ তাদের উপরে ছাদাক্বা ফরয করেছেন। যা তাদের ধনীদের নিকট থেকে নেওয়া হবে ও তাদের গরীবদের মধ্যে ফিরিয়ে দেওয়া হবে’।[1]
যাকাতের প্রকারভেদ :
যাকাত চার প্রকার মালে ফরয হয়ে থাকে। ১. স্বর্ণ-রৌপ্য বা সঞ্চিত টাকা-পয়সা ২. ব্যবসায়রত সম্পদ ৩. উৎপন্ন ফসল ৪. গবাদি পশু। টাকা-পয়সা একবছর সঞ্চিত থাকলে শতকরা আড়াই টাকা বা ৪০ ভাগের ১ ভাগ হারে যাকাত দিতে হয়। ব্যবসায়রত সম্পদ ও গবাদি পশুর মূলধনের এক বছর হিসাব করে যাকাত দিতে হয়। উৎপন্ন ফসল যেদিন হস্তগত হবে, সেদিনই যাকাত (ওশর) ফরয হয়। এর জন্য বছরপূর্তি শর্ত নয়।
যাকাতের নিছাব :
১. স্বর্ণ-রৌপ্যে পাঁচ উক্বিয়া বা ২০০ দিরহাম। ২. ব্যবসায়রত সম্পদ-এর নিছাব স্বর্ণ-রৌপ্যের ন্যায়। ৩. খাদ্য শস্যের নিছাব পাঁচ অসাক্ব, যা হিজাযী ছা‘ অনুযায়ী ১৯ মণ ১২ সেরের কাছাকাছি বা ৭১৭ কেজির মত হয়। এতে ওশর বা এক দশমাংশ নির্ধারিত। সেচা পানিতে হ’লে নিছফে ওশর বা ১/২০ অংশ নির্ধারিত। ৪. গবাদি পশু : (ক) উট ৫টিতে একটি ছাগল (খ) গরু-মহিষ ৩০টিতে ১টি দ্বিতীয় বছরে পদার্পণকারী বাছুর (গ) ছাগল-ভেড়া-দুম্বা ৪০টিতে একটি ছাগল।[2]
যাকাতুল ফিৎর :
এটিও ফরয যাকাত, যা ঈদুল ফিৎরের ছালাতে বের হওয়ার আগেই মাথা প্রতি এক ছা‘ বা মধ্যম হাতের চার অঞ্জলী (আড়াই কেজি) হিসাবে দেশের প্রধান খাদ্যশস্য হ’তে প্রদান করতে হয়। আব্দুল্লাহ ইবনু ওমর (রাঃ) বলেন, ‘রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) স্বীয় উম্মতের স্বাধীন ও ক্রীতদাস, পুরুষ ও নারী, ছোট ও বড় সকলের উপর মাথা পিছু এক ছা‘ খেজুর, যব ইত্যাদি (অন্য বর্ণনায়) খাদ্যবস্ত্ত ফিৎরার যাকাত হিসাবে ফরয করেছেন এবং তা ঈদগাহের উদ্দেশ্যে বের হওয়ার পূর্বেই আমাদেরকে জমা দেয়ার নির্দেশ দান করেছেন’।[3] ছোট-বড়, ধনী-গরীব সকল মুসলিম নর-নারীর উপরে যাকাতুল ফিৎর ফরয। এর জন্য ‘ছাহেবে নিছাব’ অর্থাৎ সাংসারিক প্রয়োজনীয় বস্ত্তসমূহ বাদে ২০০ দিরহাম বা সাড়ে ৫২ তোলা রূপা কিংবা সাড়ে ৭ তোলা স্বর্ণের মালিক হওয়া শর্ত নয়।
ছাদাক্বা ব্যয়ের খাত সমূহ :
পবিত্র কুরআনে সূরায়ে তওবা ৬০নং আয়াতে ফরয ছাদাক্বা সমূহ ব্যয়ের আটটি খাত বর্ণিত হয়েছে। যথা-
১.ফক্বীর : নিঃসম্বল ভিক্ষাপ্রার্থী, ২.মিসকীন : যে ব্যক্তি নিজের প্রয়োজন মিটাতেও পারে না, মুখ ফুটে চাইতেও পারে না। বাহ্যিকভাবে তাকে সচ্ছল বলেই মনে হয়, ৩. ‘আমেলীন : যাকাত আদায়ের জন্য নিয়োজিত কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ, ৪.ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট ব্যক্তিগণ। অমুসলিমদেরকে ইসলামে দাখিল করাবার জন্য এই খাতটি নির্দিষ্ট, ৫. দাসমুক্তির জন্য। এই খাত বর্তমানে শূন্য। তবে অনেকে অসহায় কয়েদী মুক্তিকে এই খাতের অন্তর্ভুক্ত গণ্য করেছেন (কুরতুবী), ৬.ঋণগ্রস্ত ব্যক্তি : যার সম্পদের তুলনায় ঋণের পরিমাণ বেশী। কিন্তু যদি তার ঋণ থাকে ও সম্পদ না থাকে, এমতাবস্থায় সে ফক্বীর ও ঋণগ্রস্ত দু’টি খাতের হকদার হবে, ৭. ফী সাবীলিল্লাহ বা আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় করা ৮.দুস্থ মুসাফির : পথিমধ্যে কোন কারণবশতঃ পাথেয় শূন্য হয়ে পড়লে পথিকগণ এই খাত হ’তে সাহায্য পাবেন। যদিও তিনি নিজ দেশে বা বাড়ীতে সম্পদশালী হন। ফিৎরা অন্যতম ফরয যাকাত হিসাবে তা উপরোক্ত খাত সমূহে বা ঐগুলির একাধিক খাতে ব্যয় করতে হবে। খাত বহির্ভূতভাবে কোন অমুসলিমকে ফিৎরা দেওয়া জায়েয নয়।[4]
বায়তুল মাল জমা করা :
ফিৎরা ঈদের এক বা দু’দিন পূর্বে বায়তুল মালে জমা করা সুন্নাত। ইবনু ওমর (রাঃ) অনুরূপভাবে জমা করতেন। ঈদুল ফিৎরের দু’তিন দিন পূর্বে খলীফার পক্ষ হ’তে ফিৎরা জমাকারীগণ ফিৎরা সংগ্রহের জন্য বসতেন ও লোকেরা তাঁর কাছে গিয়ে ফিৎরা জমা করত। ঈদের পরে হকদারগণের মধ্যে বণ্টন করা হ’ত।[5]
যাকাত-ওশর-ফিৎরা-কুরবানী ইত্যাদি ফরয ও নফল ছাদাক্বা রাষ্ট্র কিংবা কোন বিশ্বস্ত ইসলামী সংস্থা-র নিকটে জমা করা, অতঃপর সেই সংস্থা-র মাধ্যমে বণ্টন করাই হ’ল বায়তুল মাল বণ্টনের সুন্নাতী তরীকা। ছাহাবায়ে কেরামের যুগে এ ব্যবস্থাই চালু ছিল। তাঁরা নিজেদের যাকাত নিজেরা হাতে করে বণ্টন করতেন না। বরং যাকাত সংগ্রহকারীর নিকটে গিয়ে জমা দিয়ে আসতেন। এখনও সঊদী আরব, কুয়েত প্রভৃতি দেশে এ রেওয়াজ চালু আছে।
[1]. মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/১৭৭২ ‘যাকাত’ অধ্যায়।
[2]. বিস্তারিত নিছাব ‘যাকাত ও ছাদাক্বা’ বই দ্রষ্টব্য।
[3]. বুখারী, মুসলিম; মিশকাত হা/১৮১৫-১৬।
[4]. ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/৩৮৬; মির‘আত হা/১৮৩৩-এর ব্যাখ্যা, ১/২০৫-৬।
[5]. দ্রঃ বুখারী, ফাৎহুল বারী হা/১৫১১-এর আলোচনা, মির‘আত১/২০৭ পৃ.।
আসুন আমরা ”পারিবারিক সাদাকা বক্স” তৈরী করে প্রতিদিন পরিবারের সকল সদস্য এবং সন্তানদের মাঝে অল্প অল্প করে দানের অভ্যাস গড়ে তুলি। সপ্তাহ শেষে অথবা মাসের শেষে সাদাকা বক্সে জমাকৃত টাকা পরিচিত কোন অসহায় ব্যাক্তিকে অথবা ভালো কোন প্রতিষ্ঠানে দান করে দেই। বিকাশ পার্সোনাল 01752- 912- 945
“আল্লাহর রাস্তায় দানের উপমা হচ্ছে— এমন একটি শস্যবীজের মতো, যাতে উৎপন্ন হয় সাতটি শিষ আর প্রতিটি শিষে থাকে শত শস্যদানা। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বহুগুণ প্রবৃদ্ধি দান করেন। আল্লাহ তায়ালা অত্যন্ত প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ।” [সূরা বাকারাহ: ২৬১]
পিতা-মাতাকে যাকাত দেয়া দেওয়া যাবে কি? যাকাতের টাকা দিয়ে কি তাদের ঋণ পরিশোধ করা যাবে?
উত্তর : সন্তানের দায়িত্ব হ’ল পিতা-মাতার ভরণপোষণ করা। এজন্য বিদ্বানগণ এ বিষয়ে ঐক্যমত পোষণ করেছেন যে, পিতা-মাতা বা সন্তান-সন্ততিকে যাকাত প্রদান করা যাবে না। কেননা তা প্রকারান্তরে নিজেকেই যাকাত প্রদানের শামিল (ইবনু কুদামাহ, আল-মুগনী ২/২৬৯)। তবে দু’টি ক্ষেত্রে ইবনু তায়মিয়াসহ কতিপয় বিদ্বান যাকাত প্রদানের পক্ষে মত ব্যক্ত করেছেন। যেমন (১) পিতা বা সন্তান যদি ঋণগ্রস্ত হন এবং তাদের উপার্জন ভরণপোষণের জন্য যথেষ্ট না হয়। কেননা পিতা বা সন্তান পরস্পরের ঋণ পরিশোধে বাধ্য নন। (২) পিতা বা সন্তান যদি পরস্পরের খরচ বহনে সক্ষম না হন, তাহ’লে তারা যাকাতের হকদার হবেন’ (ইবনু তায়মিয়াহ, আল-ফাতাওয়াল কুবরা ৫/৩৭৩; আল-ইখতিয়ারাত ১০৪ পৃ. উছায়মীন, আশ-শারহুল মুমতে‘ ৬/২৫৯-২৬০)।
আপনার যাকাতে অংশ অথবা সাদাকার অংশ ১০০/- যে কোন পরিমান দিতে পারেন আমাদের হাফেজি এতিমখানাতে। বিকা-শ সেন্ড মা*নি- 01752- 9-1-2-9-4-5 আমারা বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নিবন্ধীত এবং আমাদের ঠিকানা পরীর খাল বরগুনা। যে কোন প্রয়োজনে ভিজিট করুন www.rupsa.org/donate অথবা ইনবক্সে যোগাযোগ করুন।
আপনার অপ্রয়োজনীয়/ অল্প ব্যাবহৃত কাপড়ে হতে পারে অন্যের ইদ আনন্দ। যার কাপড় ক্রয় করার সার্মথ্য নেই তার জন্য আপনার অপ্রয়োজনীয় জিনিস গুলো দান করতে পারেন এ গুলো ব্যাবহার উপযোগী নতুন প্যাক করে সুবিধা বঞ্চিতদের হাতে দিয়ে আমরা ইদের খুশী ভাগ করে নিব। তাই ইদের আনন্দ ভাগ করে নিতে আপনার অপ্রয়োজনীয় জিনিস গুলো দিতে ইনবক্সে আপনার ঠিকানা দিন আমরা কোরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে সংগ্রহ করে নিব।
সা’ হচ্ছে মূলত একটি পাত্রের পরিমাপ !!!
সা’ এর পরিমান নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরী হচ্ছে! কেউ বলছে ২.৪০০ কেজি (২ কেজি ৪০০ গ্রাম), কেউ বলছে ২.০৪০ কেজি (২ কেজি ৪০ গ্রাম) , কেউ বলছে ৩ কেজি, আবার কেউ বলছে ৩.৩০০ কেজি (৩কেজি ৩০০ গ্রাম)!!!
এত পার্থক্য কেন? কোনটা মানব?
আসলে পার্থক্য তৈরী হয়েছে সা’ না বুঝার কারণে অথবা একেক দেশে একেক প্রচলিত ফসলের কারণে।
মূলত রাসুল (সাঃ) সা’ হচ্ছে একটি পাত্র। তিনি যখন ফিতরা দিতেন ওই পাত্র ভরে পাকা পুষ্ট গম বা খেজুর দিতেন । বুখারী মুসলিম।
এক সা’ = (৪) চার মুদ।
১ মুদ = একটি নির্দিষ্ট আকারের পাত্রের পরিমানকে মুদ বলা হয়, কাপ বা বল বা মগ জাতীয় । যার আনুমানিক পরিমান দুই হাত মুনাজাতের মত একত্রিত করে তাতে যতটুকু ফসল নেয়া যায় ।
ওই পাত্রের আকারে ১ মুদ = আনুমানিক প্রায় ০.৭৫০ লিটার অর্থাত ৭৫০ মিলি লিটার! এখন ৭৫০ মিলি লিটার আয়তনের পাত্রে ফসল ভরলে যতটুকু হয় তা হচ্ছে এক মুদ।
তাহলে ১ সা’ = ৪ মুদ = ৪ x ০.৭৫০ মিলি লিটার = ৩ লিটার। এখন ১ সা’ ফসল = ৩ লিটার পাত্রে যেই পরিমান ফসল ধরে ।
স্বাভাবিকভাবে এভাবে একেক ফসলের ওজন ভিন্ন ভিন্ন হবে !
শায়খ সালেহ আল উসায়্মিন ফতোয়া আরকানুল ইসলামে উল্লেখ করেছেন, রাসুল (সাঃ) এর এক সা’ ছিল আনুমানিক ২ কেজি ৪০ গ্রাম পাকাপুষ্ট গম।
এখন ওই পাত্রের পরিমান অনুযায়ী পাকা পুষ্ট গমের কেজি করলে তা দাড়ায় ২ কেজি ৪০ গ্রাম !
এখন ওই পাত্রে যদি খেজুর পূর্ণ করে ওজন দেয়া হয় তখন তো আর ২ কেজি ৪০ গ্রাম হবে না ! বেশি হতে পারে! কারণ খেজুরের আয়তন বড় এবং ওজন বেশি !
একইভাবে যদি ওই পত্র পূর্ণ চাল ওজন দেয়া হয় তাহলেও ওজনের তারতম্য ঘটবে !!
স্কলারগণ মানুষের সুবিধার্থে এই কেজির সংখ্যা নিরুপন করেছেন । যে গম হিসেবে তা ২ কেজি ৪০ গ্রাম থেকে শুরু করে প্রায় ৩ কেজি পর্যন্ত।
ফিতরা হচ্ছে একটা দান, সদকাহ। অতএব একটু বেশি দেয়ার সমর্থ থাকলে দিলে সমস্যা কি? না হয় সাড়ে ৩ কেজিই দিলেন !
মহান আল্লাহ ভালো জানেন।
আশা করি সা’ বিষয়ের বিভ্রান্তি দূর হয়েছে ইনশা আল্লাহ।
উপকারী মনে হলে শেয়ার করবেন ইনশা আল্লাহ।
আপনার অপ্রয়োজনীয়/ অল্প ব্যাবহৃত কাপড়ে হতে পারে অন্যের ইদ আনন্দ। যার কাপড় ক্রয় করার সার্মথ্য নেই তার জন্য আপনার অপ্রয়োজনীয় জিনিস গুলো দান করতে পারেন এ গুলো ব্যাবহার উপযোগী নতুন প্যাক করে সুবিধা বঞ্চিতদের হাতে দিয়ে আমরা ইদের খুশী ভাগ করে নিব। তাই ইদের আনন্দ ভাগ করে নিতে আপনার অপ্রয়োজনীয় জিনিস গুলো দিতে ইনবক্সে আপনার ঠিকানা দিন আমরা কোরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে সংগ্রহ করে নিব।
আপনার যাকাতের একটি অংশ অথবা সাদাকার একটি অংশ ১০/- থেকে যে কোন পরিমান দিতে পারেন আমাদের হাফেজি এতিমখানাতে। আমারা বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নিবন্ধীত এবং আমাদের ঠিকানা পরীর খাল বরগুনা। যে কোন প্রয়োজনে ভিজিট করুন www.rupsa.org/donate অথবা ইনবক্সে যোগাযোগ করুন। বিকা-শ সেন্ড মা*নি- 01752- 9-1-2-9-4-5
দান বিপদ আপদ বালা মুসিবত দুর করে সম্পদে বরকত আনয়ন করে তাই দিনের শুরুটা হওয়া উচিত দানের মাধ্যমে। আর এ জন্য আপনি আপনার বাসায় এ রকমের একটি সাদাকা বক্স বানাতে পারেন। প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে বাহিরে যাওয়ার সময় এমন একটি সাদাকা বক্সে আপনার ইচ্ছা মতো অথবা সাধ্য মতো দান করতে পারেন আর সেই দানের টাকা সপ্তাহের শেষে বা মাসের শেষে কোন এতিম খানা / মাদ্রাসা অথবা কোন অসহায় দুস্থ লোক কে দান করে দিতে পারেন। আমাদের কাছে বিকাশের মাধ্যমে পাঠাতে পারেন আমাদের ব্যাংক অথবা বিকাশ নং পেতে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ
দেরীতে পোস্ট করার জন্য দুঃখিত
চাকুরীতে প্রমোশন হওয়াতে সুদরর ইউকে থেকে একজন টাকা পাটিয়েছেন সুবিধা বঞ্চিত ও এতিম বাচ্চাদের একবেলা খাওয়ানোর জন্য তাই রমজানের আগের দিন আমরা একটি ছাগল ক্রয়করে বাচ্চাদের খাওয়ার আঞ্জাম করেছি মাত্র । বাচ্চারা তো মহা খুশী। আল্লাহ দাতার এই দানকে কে কবুল করুন । আমিন
যাকাত সম্পদকে পরিশুদ্ধ করে। জাকাত গরিবের পাওনা বা অধিকার এবং দাতার নাজাত ও জান্নাত লাভের মাধ্যম। রুপসা পরিচালিত সুবিধা বঞ্চিত ও হাফেজি এতিম খানায় আপনার যাকাত দেয়ার অনুরোধ করছি। ধন্যবাদ
Click here to claim your Sponsored Listing.
Our Story
RUPSA (Rural & Urban Problem Solve Association) is a non-profitable, non-political, educational, voluntary movement badge NGO open for all without distinction of origin, race or creed in accordance with the purpose, principles and method conveyed by the founder M. A. Bashar.
RUPSA are involved in child education, water pollution, health & sanitation, barrier migration, women empowerment & rights, Preventing sexual violence, human rights & Democracy, youth development & training, Climate change & tree plantation, awareness community service, child welfare, community development, utilization local resources of the rural and urban underprivileged people.
During national disasters, such as the many floods, earth quake, building clasp that strike Bangladesh, RUPSA are called to help with save the people, flood control, relocation of citizens and organizing shelters.
Membership is open to youth regardless of caste, creed or color. RUPSA receive strong support from the government, which recognized value in citizenship training. RUPSA envisions to grow members by offering challenging youth development through a value based educational system, in partnership with government, agencies and community towards building a better world.
The RUPSA movement based on five broad principles: “Faith, unity, integrity, service & release”
Videos (show all)
Contact the organization
Telephone
Website
Address
Barguna
Barishal
8700
Opening Hours
Monday | 10:00 - 18:30 |
Tuesday | 10:00 - 18:30 |
Wednesday | 10:00 - 18:30 |
Thursday | 10:00 - 18:30 |
Sunday | 10:00 - 18:30 |
Barishal
We create mass awareness on clean environment and its impacts. We want to change the culture and mind
Kornokathi (Dhaka-Patuakhali Hwy), Barishal University
Barishal, 8254
Barishal, 8200
আস্থা ফাউন্ডেশন একটি অরাজনৈতিক, অলাভজনক, ও পূর্ণ মানবকল্যাণে নিবেদিত প্রতিষ্ঠান.
Chahata, Ward No. 30, Kashipur
Barishal
This charitable organization is trying to help the poor and helpless people of Bangladesh in the fields of education, health-care and poverty alleviation.