Iskcon Bangladesh
Nearby non profit organizations
Nahar Mansion
Bongobondhu Avenue
Cuet
Zakir Hossen Road
Chosma Hill
2 No Paltan Road
University of Chittagong
Mirsarai
4000
Dewanjee Pukur Par
Hathazari
You may also like
Hare krishna��
Radhe radhe❤️❤️
Hare krishna
Hare Krishna 🙏🙏
সবাই রাখবেন দয়া করে। হরে কৃষ্ণ
Jai sri Krishna🙏🙏
Jai Sri ram🙏🙏
হরে কৃষ্ণ সবাই এই পেজটিতে ফলো দিন। এটি আমার এক ভক্তের পেজ। হরে কৃষ্ণ
Hare Krishna. এই পেজটি আমার এক ভক্তের। এই পেইজে সবাই ফলো করুন। হরে কৃষ্ণ।
Dear devotees.
Its an request
Plz subcribe this channel.
সবাই এই চ্যানেলটিতে subscribe করুন।
I released the Birds। পাখিগুলো ছেড়ে দিলাম। ।বাজরিকা পাখি। Budgie birds। Pet house। This channel is new. so dont forget to subscribe this channel. ...
Srila prabhupada's Quotes....
Hare krishna ❤🕉️
Hare Krishna 🕉️🕉️
নন্দ ছিলেন গোপালক সম্প্রদায়ের প্রধান। তার নিবাস ছিল বৃন্দাবনে। কৃষ্ণের ছেলেবেলার গল্পগুলি থেকে জানা যায়, কিভাবে তিনি একজন রাখাল বালক হয়ে উঠলেন, শৈশবেই কৃষ্ণ এতটাই দুর্ধর্ষ আর অপ্রতিরোধ্য প্রকৃতির ছিলেন যে তিনি তার প্রাণনাশের চেষ্টাগুলিকে চমকপ্রদভাবে বানচাল করে দিতে পারতেন এবং বৃন্দাবনবাসীর জীবনরক্ষা করতেন। কৃষ্ণের প্রাণনাশের জন্য কংস পুতনা সহ অন্যান্য রাক্ষসদের প্রেরণ করলে সকলকে হত্যা করেন কৃষ্ণ।
কৃষ্ণের খোঁজ পাওয়া গেলে কংস পুতনা নামক এক রাক্ষসীকে পাঠান শিশুকৃষ্ণকে হত্যা করতে। মাত্র ৬ মাস বয়সেই পুতনা রাক্ষসীকে হত্যা করেন তিনি যাঁর উচ্চতা ছিল ১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ। কালীয় নামে একটি বিরাট সাপ যমুনার জল বিষাক্ত করে রেখেছিল। এই জল পান করে রাখাল ও গরুর মৃত্যু হত প্রায়শই। বালক কৃষ্ণ এই কালীয় নাগকে অপরাধের শাস্তি দেয়।হিন্দু চিত্রকলায় অনেক স্থানেই বহুফণাযুক্ত কালীয় নাগের মাথার উপর নৃত্যরত কৃষ্ণের ছবি দেখা যায়। এধরনের দৈত্যাকৃতির শত্রুদের বিরুদ্ধে তার একক হামলা ও তাদের পরাস্ত করার কৌশলাদি যে কোন চৌকশ মেধাবী সামরিক কর্মকর্তার দুর্ধর্ষতাকে হার মানায়।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতে, প্রথাগত বৈদিক ধর্ম ও তার দেবদেবীর বিরুদ্ধে কৃষ্ণের এই অবস্থান, আধ্যাত্মিক ভক্তি আন্দোলনের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হয়ে ওঠে।
বৃন্দাবনে গোপীদের নিয়ে কৃষ্ণের লীলাও ভারতীয় সাহিত্যের একটি জনপ্রিয় বিষয়। রাধার সঙ্গে তার সম্পর্ক নিয়ে গীতগোবিন্দম্ রচয়িতা জয়দেব সহ অসংখ্য কবি প্রণয়মূলক কবিতা রচনা করেছেন। রাধাকৃষ্ণ মূর্তিতে কৃষ্ণের পূজা কৃষ্ণভক্তি আন্দোলনের বিকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।
হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
নিজস্ব ব্যস্ততা কাটিয়ে উঠে আবার পেজটা এক্টিভ করতে চাইছি.... সকলের সহযোগিতা একান্ত কাম্য 🥰🥰
💐 💐
❤️(১) কেউ রাধাষ্টমী ব্রত পালন করলে তার কোটি ব্রহ্মহত্যার পাপ চলে যায়।
💛(২)রাধাষ্টমী ব্রত একবার পালন করলে সহস্র একাদশী পালনের একশো গুণ ফল লাভ হয়।
💚(৩) পর্বত সমান সোনা দান করলে যে ফল লাভ হয়, তার একশো গুণ ফল লাভ হয়, রাধাষ্টমী ব্রত পালনে।
❤️🩹(৪)একবার রাধাষ্টমী ব্রত পালন করলে সহস্র কন্যাদানের ফল লাভ হয়।
💟(৫)একবার রাধাষ্টমী ব্রত পালনে গঙ্গা আদি সকল তীর্থের ফল লাভ হয়।
❤️(৬) যদি কোন পাপী ব্যক্তি অশ্রদ্ধায় বা অবহেলাতেও রাধাষ্টমী ব্রত পালন করে তাহলে তার কোটি কুল সহ বিষ্ণুলোকে নিত্যকাল বিরাজ করে।
🧡(৭)একবার রাধাষ্টমী ব্রত পালন করলে গোহত্যা ব্রহ্মহত্যা সহ সকল পাপ বিনষ্ট হয়।
💛(৮)যদি কোন মূঢ় ব্যক্তি জেনে বা না জেনে রাধাষ্টমী ব্রত পালন না করে তাহলে শতকোটি কল্পেও সে নরক যন্ত্রণা থেকে নিষ্কৃতি পাবে না।
💚(৯) রাধাষ্টমী ব্রত পালন করে না, সে কোটিকল্পে নরকবাস করে থাকে আর পৃথিবীতে কোন ভাবে জন্মগ্রহণ করলেও তাকে বিধবা হতে হয়।
❤️🩹(১০) যদি কেউ রাধাষ্টমী ব্রত মাহাত্ম্য শ্রবণ করে, তাহলে সে নিত্যকাল বৈকুণ্ঠলোকে বাস করার সৌভাগ্য অর্জন করতে পারে।
রাধাষ্টমীর ব্রত রেখে ভক্তরা রাধারাণীর কাছে প্রার্থনা করবেন,“ শ্রীরাধিকা কৃপা পূর্বক আমাকে তার শ্রীপাদপদ্মের দাস্য দান করুন।” আর আগেই বলেছি শ্রী রাধারানীর দাসত্ব গ্রহণ করার অর্থ হল শ্রীকৃষ্ণের কৃপা লাভ।
সকলে রাধাষ্টমী ব্রত পালন করে ভগবানের অশেষ কৃপা লাভ করুন।।
🙏রাধে রাধে 🙏
ইসকন প্রবর্তক শ্রীকৃষ্ণ মন্দিরের অধ্যক্ষ লীলারাজ গৌরদাস ব্রহ্মচারীর সভাপতিত্বে ও রথযাত্রা উদযাপন কমিটির মিডিয়া সমন্বয়ক বিপ্লব পার্থের সঞ্চালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন- ইসকন বিভাগীয় কমিটির সম্পাদক চিন্ময় কৃষ্ণদাস ব্রহ্মচারী, ইসকন প্রবর্তক শ্রীকৃষ্ণমন্দির পরিচালনা কমিটির সদস্য গৌরাঙ্গ দাস ব্রহ্মচারী, বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের সহকারী হাই কমিশনার ডা. রাজীব রঞ্জন, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান, চসিক কাউন্সিলর পুলক খাস্তগীর, নীলুনাগ ও রুমকি সেনগুপ্ত, চট্টগ্রাম মহানগর পূজা কমিটির সভাপতি আশীষ ভট্টাচার্য্য ও সাধারণ সম্পাদক হিল্লোল সেন উজ্জ্বলসহ অনেকে।
শোভাযাত্রা প্রবর্তক থেকে শুরু হয়ে মেহেদীবাগ, আলমাস মোড়, কাজির দেউড়ি, জামালখান, চেরাগি পাহাড় হয়ে নন্দনকাননে গিয়ে শেষ হয়। অন্যদিকে একইসময়ে কেন্দ্রীয় রথযাত্রা উৎসব উদযাপন কমিটির উদ্যোগে শুক্রবার বিকেলে নগরীর নন্দনকানন তুলসীধাম মন্দির থেকে আরেকটি শোভাযাত্রা বের হয়।
আগামী ১১ জুন ২০২২ খ্রিস্টাব্দ শনিবার পাণ্ডবা নির্জলা একাদশী।
সবাই একাদশী ব্রত পালন করবেন।
আগামী ১২ মে ২০২২ খ্রিস্টাব্দ, বৃহস্পতিবার পবিত্র মোহিনী একাদশী।
সবাই কৃপা করে একাদশী ব্রত পালন করবেন।
শুভ অক্ষয় তৃতীয়া ।
আগামীকাল ৪ই মে রোজ বুধবার পবিত্র অক্ষয় তৃতীয়া। ইসকন প্রবর্তক নতুন মন্দিরের প্রথম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী মহোৎসব।
দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালায় সকলে আমন্ত্রিত.......।
অক্ষয় তৃতীয়ার এই পবিত্র দিনে আপনি আপনার পারিবারিক মঙ্গলকামনায় ও কৃষ্ণ ভক্তিকে বৃদ্ধি করতে কৃষ্ণ ভক্তি মূলক কিছু সেবা সম্পাদন করতে চেষ্টা করুন। এই কৃষ্ণ সেবার ফল অক্ষয় হয়ে থাকবে।
*কি করতে পারেন?*
# কোন পবিত্র তীর্থভ্রমন করতে পারেন।
# কোন বিষ্ণু মন্দিরে গিয়ে ভগবান রাধা গোবিন্দ জগন্নাথ গৌরনিতাই দর্শন করতে পারেন।
# কোন পবিত্র নদীতে স্নান করতে পারেন। অধিক পরিমাণে হরিনাম জপ ও গীতা ভাগবত অধ্যায়ন করতে পারেন।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই পবিত্র দিনে আপনার কষ্টে অর্জিত অর্থ দান করতে পারেন ভগবানের সেবার জন্য।
এই দিনে ভগবানকে ভোগ নিবেদন করতে পারেন।
সাধু গুরু বৈষ্ণবদের অন্নদান বস্ত্রদান শাস্ত্র গীতা ভাগবত দান করতে পারেন।
সামর্থ্য অনুসারে অবশ্যই আপনি এই পবিত্র তিথিতে কিছু দান করার চেষ্টা করবেন যা আপনার কৃষ্ণভক্তির সহায়ক হবে।
অক্ষয় শব্দটির আক্ষরিক অর্থ হচ্ছে যার কোনো ক্ষয় বা বিকার নেই। এ জগতে সবকিছুই ক্ষয়িষ্ণু। জড় জগতে মানুষ সাধারণ দুটো কর্মই করে পুণ্য ও পাপ এবং দুটোই ক্ষণস্থায়ী ফল প্রদান করে।
কোন কাজ অক্ষয়? অক্ষয় হচ্ছে অধোক্ষজ ভগবানের প্রতি প্রেমময়ী সেবা অর্থাৎ ভক্তিযোগ।
“নেহাভিক্রমনাশোহস্তি প্রত্যবায়ো ন বিদ্যতে।
স্বল্পমপ্যস্য ধর্মস্য ত্রায়তে মহতো ভয়াৎ।” (ভ.গী. ২.৪০)
ভক্তিযোগের ফল যেমন অক্ষয় তেমনি অক্ষয় তৃতীয়া তিথিতে অনুষ্ঠিত পুণ্যকর্ম বা সকাম কর্মকে ভক্তিমূলক সেবা হিসেবে গ্রহণ করা হয়। অক্ষয় কর্মের ফল অক্ষয় লোকে গিয়ে ভোগ করতে হয়। আর সেই অক্ষয় লোক হচ্ছে ভগবদ্ধাম, সেখানে গেলে কাউকে আর এ জড়জগতে ফিরে আসতে হয় না।
সাধারণ জীবগণও যাতে ভগবানের ভক্তিতে উন্নতি করতে পারেন, সেজন্য ভগবান এসকল তিথির মাধ্যমে তাদের বিশেষ ছাড় দিচ্ছেন, যাতে তারাও সুদুর্লভ ভক্তি অত্যন্ত স্বল্পমূলে ক্রয় করতে পারেন। তাই আসুন অক্ষয় তৃতীয়ার এই পবিত্র দিনে এই তিথির দুর্লভ সুযোগ গ্রহণ করি।
অক্ষয় তৃতীয়াতে যা যা হয়েছিল
১। সত্য যুগের সূচনা।
২। গঙ্গাদেবীর মত্যেলোকে আগমন।
৩। পরশুরামের আবির্ভাব।
৪। মহাভারতের সূচনা।
৫। যজ্ঞের উপাদানের উৎপত্তি।
৬। সীমাচলমে জিয়ুর নৃসিংহদেবের দর্শন।
৭। দ্রৌপদীর অক্ষয় পাত্র লাভ।
৮। বদরিকাশ্রমের দরজা খোলে।
৯। পাবন চন্দন যাত্রা শুরু।
১০। রামচন্দ্রের রাজ্যভিষেক।
১১। কৃষ্ণ সুদামা মিলন।
১২। কুবের পদ লাভ।
১৩। দ্রৌপদীকে বস্ত্র হরণ থেকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ রক্ষা করেছেন।
১৪। মা অন্নপূর্ণা দেবীর আবির্ভাব।
১৫। দ্বাদশ গরুড়দেবের সেবা।
১৭। বাঁকে বিহারীর চরণ দর্শন।
১৮। ব্রহ্মার পুত্র অক্ষয় কুমারের জন্ম।
১৯। জগন্নাথদেবের রথের নির্মাণ কাজ শুরু।
শ্রীশ্রী রাম নবমী ।। ১০ এপ্রিল ২০২২, রবিবার ।। দুপুর পর্যন্ত উপবাস
কৃপা করে সবাই পালন করবেন
"স্রষ্টা বলেছেন, 'তুমি যাকে'ই আমার চেয়ে বেশি ভালোবাসবে', আমি তাকে'ই তোমার কাছ থেকে দূরে নিয়ে যাবো। এবং তোমাকে একা করে রাখব।"
তিনি আরও বলেছেন, 'কখনো বলবেনা আমি তাকে ছাড়া বাঁচবোনা।' তবে আমি তাকে ছাড়াই তোমাকে বাঁচাবো। এবং পেছনের অনুগত সব আবেগ কেড়ে নিয়ে, তোমাকে দিব্যি সামনে নিয়ে যাব!
তুমি কী দ্যাখো না? ঋতুরাও বদলাতে থাকে।
ছায়া দেয়া গাছের পাতাও যায় শুকিয়ে।
ধৈর্য্যে হারিয়ে যায়।
কিন্তু তোমার স্রষ্টা ধৈর্যশীল ও পরম দয়ালু, সেই ঝরে যাওয়া পাতার ডাল থেকেই আবার সবুজ পাতা গজায়, তুমি কী দ্যাখো না তোমার স্রষ্টার এই নিদর্শন?
যে মানুষটাকে তুমি নিজের অংশ ভাবতে, সেই মানুষটাই একদিন অচেনা হয়ে যায়।
তোমার মন ভেঙে যায়"!
এমনকি তোমার বন্ধুও শত্রুতে পরিণত হয়
আর শত্রুও খানিক সময় পরে পরিণত হয় বন্ধুতে।
যে মানুষটাকে নিজের জীবনের চেয়েও বেশি
ভালোবাসতে সেও প্রতারণা করে। তবে তুমি কেন স্রষ্টা বিমুখ হয়ে মানুষকে ভরসা করো?
অদ্ভুত এই পৃথিবী!
যখন তুমি ভাবো এটা হবেনা কখনো, কিন্তু পরোক্ষণে সেটাই হয়। সেটাই হবার নয় কী?
তুমি বলো, 'আমি পড়বোনা' অথচ তুমি পড়ো।
তুমি বলো, 'আমি বিস্মিত হবোনা!'
অথচ তুমি রোজ বিস্মিত হও।
এবং সবচেয়ে বিচিত্র বিষয় হচ্ছে-
তুমি বলতে থাকো 'আমি মরে গেছি' অথচ তুমি বাঁচো। অথচ তুমি বেঁচে থাকো। তোমার স্রষ্টা তোমাকে বাঁচায়, তোমার স্রষ্টা তোমাকে বাঁচিয়ে রাখে 🙂
♥♥এক মহান আচার্যের গুনমহিমা ♥♥
♦♦শ্রীল সৎস্বরুপ দাস গোস্বামী মহারাজঃ
“শ্রীল জয়পতাকা স্বামী মহারাজ হলেন শ্রীল প্রভুপাদের একজন মহান শিষ্য। শ্রীল প্রভুপাদ জয়পতাকা মহারাজের প্রশংসা করছিলেন। তিনি বলেছিলেন, “এই বালকটি পূর্ব জীবনে শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুর একজন পার্ষদ ছিলেন এবং এই জীবনে সে পঞ্চাশ হাজার শিষ্য তৈরি করবে।” এটা শ্রীল প্রভুপাদের থেকে আগত একটা অসাধারণ বক্তব্য ছিল এবং আমরা এটাকে সত্য হিসাবে ধরে নিয়েছি। জয়পতাকা মহারাজ হলেন চৈতন্য মহাপ্রভুর নিজ জন, যিনি তাঁর প্রচারের মাধ্যমে সর্বদা চৈতন্য মহাপ্রভুকে মহিমান্বিত করছেন।”
♦♦শ্রীল হৃদয়ানন্দ দাস গোস্বামী মহারাজঃ
“তাঁর অবিরাম সেবা, সকল পরিস্থিতে প্রচারের জন্য তাঁর চমৎকার দৃঢ়তা আমার ভূয়সী প্রশংসা অর্জন করেছে।”
♦♦শ্রীল শচীনন্দন স্বামীঃ
“আপনার সেবা মনোভাব এতটাই মহান যে আপনি যেখানেই যান, অনুপ্রেরনার চমৎকারিত্ব সংঘটিত হয়।”
♦♦শ্রীল লোকনাথ স্বামীঃ
“আপনি অনন্য এবং এই গ্রহে আপনার মত অন্য কেউ নেই।”
♦♦ভক্তিনিত্যানন্দ স্বামীঃ
“গুরুমহারাজ একজন বিশেষ ব্যক্তিত্ব, অনেক অনেক বিশেষ ব্যক্তিত্ব, কেননা তিনি শতভাগ শ্রীল প্রভুপাদকে উৎসর্গ করেছেন।”
♦♦শ্রীল ভক্তিবিনোদ স্বামীঃ
“যেহেতু আমি বৃদ্ধ হচ্ছি, আমি গভীরভাবে পর্যালোচনা করতে পারি যে, একজনকে কত ধৈর্য্য ও সহনশীল হতে হয় এবং তা সত্ত্বেও একজন কীভাবে এত বিনয়ী হতে পারে।”মহারাজ বর্ণনা করেছিলেন যে, গুরুমহারাজ যেভাবে আদর্শ স্থাপন করেছেন তা দেখে তিনি কতটা প্রভাবিত হয়েছিলেন।
♦♦শ্রীল ভক্তিসিদ্ধান্ত স্বামীঃ
“আপনি আপনার অনুগত জনদের কর্মফল লাঘবের জন্য জীবনের ২০টি বছর ব্যয় করেছেন। এখন আমাদের কিছু করতে দিন, যেহেতু আপনি আমাদের জন্য করছেন।”
♦♦শ্রীল শুকদেব স্বামীঃ
“জয়পতাকা স্বামী শুধুমাত্র তাঁর শিষ্যদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নন, শুধুমাত্র ইসকনের আন্দোলনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নন, সকলের জন্য তাঁর শিক্ষা শ্রবনীয়।”
♦♦শ্রীপাদ বল্লভ দাসঃ
“আমি আপনার শরনাগত, আমাকে কৃষ্ণের কাছে নিয়ে চলুন।” তিনি বলেছিলেন কীভাবে একজন শিষ্যের একমাত্র আশা হল, পারমার্থিক শিক্ষাগুরু এবং তিনি এক্ষেত্রে শ্রীল প্রভুপাদের উদ্ধৃতি দিয়েছিলেন।
♦♦শ্রীপাদ বলরাম গোবিন্দ দাসঃ
“আমরা খুবই ভাগ্যবান যে, আমরা গুরুমহারাজের সঙ্গ পেয়েছি।” তিনি সবাইকে মনে করিয়ে দিলেন যে আমরা একমাত্র যে কাজটি গুরুমহারাজের জন্য করতে পারি তা হল-নিয়মিত সাধনা এবং চারটি মূলনীতি পালন।
♦♦শ্রীমতি প্রেমা পদ্মিনী দেবী দাসীঃ
“হে গুরুদেব, পরমেশ্বরের প্রতি আপনার আত্মসমর্পণ হল চিন্তার অতীত তত্ত্ব।” আমরা আপনাকে সমন্বিত ভক্ত কার্যক্রমকৃত পুষ্পমাল্য অর্পণ করতে চাই।”
♦♦শ্রীমতি শান্তি রুপিনী দেবী দাসীঃ
“গুরুমহারাজ হলেন যথার্থ শিষ্যের যথার্থ নিদর্শন।”
♦♦শ্রীমতি নিত্য সেবিনী দেবী দাসীঃ
“যদি আমরা শ্রীকৃষ্ণের দর্শন পেতে চাই, তাহলে আমরা তাঁকে গুরুমহারাজের হৃদয়ে দর্শন করতে পারি। যদি আমরা কৃষ্ণের মনোযোগ পেতে চাই তাহলে আমাদেরকে শ্রীল জয়পতাকা স্বামী গুরুমহারাজকে আহবান করতে হবে।
♦♦শ্রীল লোকনাথ স্বামী মহারাজঃ
শ্রীল জয়পতাকা স্বামী মহারাজ হচ্ছেন চিন্ময় জগতের মানুষ। মহারাজ যখন মায়াপুরে আসেন তখন স্বর্গের দেবতারা এখানে নেমে আসেন এবং মহারাজ যখন মায়াপুর থাকেন মায়াপুরটাকে খুব সুন্দর এ মনোরম লাগে।
♦♦শ্রীল ভক্তিচারু স্বামী মহারাজঃ
১৯৭৬ সালে যখন আমি মায়াপুরে যোগদান করি তখন আপনি জয়পতাকা মহারাজ সেখানকার নেতৃত্বে ছিলেন এবং আমি অত্যান্ত সৌভাগ্যবান যে আপনার সুরক্ষিত তও্বাবধায়নে আমি আমার ভক্তি জীবন শুরু করতে পেরেছিলাম।
♦♥শ্রীল তমাল কৃষ্ণ মহারাজঃ
আমি মনে করি,বাস্তবিকই সারা ইস্কনের মধ্যে সকলের মাঝে এমন কেউ নেই যার সাথে প্রচার কার্যে শ্রীল জয়পতাকা স্বামী মহারাজের শক্তি সামথ্যের তুলনা করা যায়।তার মাধ্যমে আমি নিজেকে সুরক্ষিত বলে মনে করি।কারন,তিনি হলেন আমাদের ইসকন সমাজের একটি সৃদৃঢ় স্তম্ভ স্বরুপ।
♦♦শ্রীল রাধানাথ স্বামী মহারাজঃ
শ্রীনাথজীর বাবা পার্লামেন্টের একজন সদস্য ছিলেন,১৯৭১ সালে শ্রীল প্রভুপাদ মালতি মাতাজির সঙ্গে তাদের বাড়িতে এসেছিলেন।তাকে শ্রীল প্রভুপাদ বলেছিলেন,আমি চাই জয়পতাকাকে ভারতীয় নাগরিক করুন।পরে শ্রীল প্রভুপাদ বললেন,সে( জয়পতাকা) হচ্ছে শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর একজন নিত্য পার্ষদ।
♦♦শ্রীল শচীনন্দন স্বামী মহারাজঃ
এই পৃথিবীর কোন কিছুই মহারাজের সেবা বন্ধ করতে পারবে না।এমন কি মৃত্যু পর্যন্তও পারবে না।যেটা তাঁর জীবনে কমপক্ষে দুইবার এসেছিলো।তার সেবা থামানোর জন্য কোন বাধাই পর্যান্ত শক্তিশালী নয়।তাঁর সান্নিধ্যে আমার হৃদয় অত্যন্ত শক্তিশালী হয়েছে।
♥ জয় পতিত পাবন গুরুদেব♥
♥♥জয় জগৎগুরু শ্রীল প্রভুপাদ♥♥
💗গুরুমহারাজের আংটি কাহিনী
গুরুমহারাজের ব্যবহৃত সকল দ্রব্য গুরুমহারাজের মতো পূজনীয়।
গুরুমহারাজের হাতের দুটো আংটির মধ্যে একটি আংটি স্বয়ং প্রভুপাদের। মাঝে মাঝে এই আংটি দ্বারা প্রভুপাদ গুরুমহারাজের মাথায় স্পর্শ করতেন। একজন জ্যোতিষি গুরুমহারাজকে পরামর্শ দেন যেন তিনি আংটিটির পাথর পরিবর্তন করে একটি কালো অণিক(Black onyx)পাথর গ্রহন করেন। সেই অনুসারে গুরুমহারাজ আংটির পাথরটি থাইল্যান্ডে পরিবর্তন করেন।
কিন্তু অতিব দূখের বিষয় এই যে শ্রীলপ্রভুপাদ ও গুরুমহারাজের বহু স্মৃতিবিজড়িত ঐতিহাসিক এই আংটিটি ২০০৮ সালে গুরুমহারাজ যখন ব্রেন স্টোক করে হাসপাতালে ভর্তি হয় তখন হাসপাতাল থেকে হারিয়ে যায়
গুরুমহারাজের হাতে পরা দ্বিতীয় আংটিটি স্বর্ণবর্ণের এবং আংটির মাঝখানের পাথরটি সাদা বর্ণের এবং এটি পৃথিবীর পরিচয়ক। এছারাও গুরুমহারাজ আরও একটি আংটি পরতেন যে আংটিটি মধ্যে একটি শালগ্রাম শিলা বিদ্যামান ।এই শালগ্রাম শিলাটি স্বয়ং অনন্তশেষ। অর্চন এর সময় দ্বারকা শিলার সঙ্গে রেখে পূজা করতেন। গুরুমহারাজ যাগ- যজ্ঞ করার সময় এই দুইটি আংটি পরে পৌরোহিত্য করতেন
গুরুমহারাজের অনেক পুরাতন ছবিতে প্রভুপাদের দেওয়া সেই আংটি গুরুমহারাজের হাতে দেখা যায়। গুরুমহারাজ সেই আংটিটি ১৯৭০-২০০৮সাল পর্যন্ত পরিধান করেন। তাই ২০০৮ সালে যখন এই আংটিটি হারিয়ে যায় তখন তিনি খুব কষ্ট পেয়েছিলেন।
Source Helen Brown Haridhvani
🙌জয় জয় নিতাই গৌরাঙ্গ🙌
দর্শন করুন শ্রীমহাপ্রভুর পার্ষদ শ্রী মধু পণ্ডিত এর কোট ও টুপি যা ৫০০শত বছর আগে তুলসি বৃক্ষ হতে হাঁতে তৈরিকৃত।
আগামী ২৮ মার্চ ২০২২ খ্রিস্টাব্দ, সোমবার পাপমোচনী একাদশী। সবাই কৃপা করে একাদশী ব্রত পালন করবেন।
💁🏾♂️ প্রশ্ন:- গলায় তুলসীমালা কেন তিন প্যাঁচ দিয়ে পরতে হয়? এক প্যাঁচ দিয়ে পরতে নেই কেন⁉️
📚উত্তর:-
স্কন্দপুরাণে বলা হয়েছে,—
"যৎকন্ঠে তুলসী নাস্তি,তে নরা মুঢ় মানসাঃ।"
সুনো বিষ্ঠা সমং চান্নং জলং চ মদিরা সমং॥"
যে ব্যক্তি নিজের গলায় তুলসী মালা ধারন করেনা, ওই মুঢ় ব্যক্তি যদি জল স্পর্শ করে তাহলে ঐ জল মদের সমান হয়ে যায়,আর যদি অন্ন স্পর্শ করে তাহলে সেই অন্ন রাজহংসের বিষ্ঠা (মল) সম হয়ে যায়।" তাই প্রত্যেক মানুষের তুলসী মালা পরিধান করা একান্ত কর্তব্য।
পদ্মপুরানে বলা হয়েছে,—
"স্নানকালে তু যস্যাঙ্গে,দৃশ্য তে তুলসী শুভাঃ।
সর্ব তীর্থেসু স্নানং,ভবতি তে ন ন সংশয়॥"
যখন কোন মানুষ গলায় তুলসী মালা ধারণ করে স্নান করে তখন ওই তুলসীকে স্পর্শ করে জল সর্বাঙ্গে স্নাত হয়, ঐ ব্যক্তির এই পৃথিবীর সর্ব তীর্থ স্নানের পূণ্যফল প্রাপ্তি হয়ে যায়।" শ্রীল ব্যাসদেব পদ্মপুরানে এই সত্য লিখেছেন এতে কোনো সন্দেহ থাকতে পারেনা।
এইবার তুলসী মালা কেন তিন প্যাঁচ দিয়ে গলায় ধারণ করা উচিত তা নিয়ে আলোচনা করা যাক!
শাস্ত্র-সম্মতভাবে গলায় তিন প্যাঁচ দিয়েই তুলসী মালা ধারণ করা কর্তব্য, কারণ স্মৃতিশাস্ত্রে তিন প্যাঁচ দিয়ে তুলসীমালা ধারণ করার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
তিন প্যাঁচ দিয়ে তুলসী মালা ধারণ করার সময় তিনটি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হতে হয়,—
১)প্রথম প্যাঁচ দিয়ে বলতে হয় "আমি নিজেকে উদ্ধার করিব হরিনামের দ্বারা।"
২)দ্বিতীয় প্যাঁচ দিয়ে বলতে হয়--"আমি আমার পরিবারকে উদ্ধার করিব হরিনামের দ্বারা।"
৩)তৃতীয় প্যাঁচ দিয়ে বলতে হয়,"আমি যাহাকে দেখিব, তাহাকে বলিব হরিনাম, উদ্ধার হইবে সে হরিনামের দ্বারা।"
🌹 তুলসীমালার প্রথম প্যাঁচে নির্দেশ করে "সম্বন্ধ তত্ত্ব" অর্থাৎ "জীবের স্বরূপ হয় কৃষ্ণের নিত্য দাস"। কৃষ্ণের সঙ্গে যে আমার নিত্য সম্বন্ধ রয়েছে সেই সম্বন্ধকে স্মরণ করে গভীর প্রেমের বন্ধনে আবদ্ধ হতে হবে।
🌹 তুলসীমালার দ্বিতীয় প্যাঁচ নির্দেশ করে, "অভিধেয় তত্ত্ব" অর্থাৎ কৃষ্ণের সঙ্গে যে একমাত্র সম্বন্ধ রয়েছে তাকে পাওয়ার একমাত্র উপায় হল "ভক্তি"। সমস্ত বৈদিক শাস্ত্র তাই ভগবদ্ভক্তির পন্থাকে "অভিধেয়" বলে বর্ণনা করা হয়েছে! তাই এই তুলসীর দ্বিতীয় প্যাঁচ দিয়ে আমি যেন সেই ভক্তি লাভ করতে পারি।*_
🌹 তুলসীমালার তৃতীয় প্যাঁচ নির্দেশ করে, "প্রয়োজন তত্ত্ব"। সমস্ত জীবের একমাত্র প্রয়োজন হল "কৃষ্ণপ্রেম" লাভ করা!
শিবরাত্রি ব্রত মাহাত্ম্য!
অপরা প্রকৃতির ত্রিগুণাত্মিকা শক্তি (সত্ত্বঃ, রজ ও তম) তমঃ গুণের নিয়ন্তা পরম বৈষ্ণব শিবঠাকুর এর বিশেষ কৃপা লাভের ব্রত যা শিব রাত্রি ব্রত নামে পরিচিত।
স্কন্দ পুরানে নাগরখন্ডে উল্লেখ করা হয়েছে-
যানি কান্যত্র লিঙ্গাণি স্থাবরাণি চরাণি চ।
তেষু সংক্রমতে দেবস্তস্যাং রাত্রৌ যতো হরঃ।
শিবরাত্রিস্ততঃ প্রোক্তা তেন সা হরিবল্লভা।
(হরিভক্তি বিলাস - ১৪/২০০)
অর্থঃ ভূলোকে স্থাবর ও চর যত কিছু শিবলিঙ্গ আছেন, চতুদ্দশীর রাত্রিতে দেবাদিদেব শংকর সেই লিঙ্গ সমুদয়ে। অধিষ্ঠিত হন। এই কারনেই এই চতুর্দ্দশী তিথিকে শিবরাত্রি বলা হয়। এই তিথি শিবের বিশেষ প্রিয়।
ব্রত নির্নয়ঃ- স্কন্ধপুরানে শিবরাত্রি ব্রত নির্নীত হয়েছে-
মাঘ ফাল্গুনয়োর্ম্মধ্যে অসিতা যা চতুৰ্দ্দশী। শিবরাত্রিস্ত সা খ্যাতা সৰ্ব্বষজ্ঞোওমোত্তমাঃ॥
অর্থাৎ : মাঘ ও ফাল্গুন এই উভয়ের মধ্যবর্ত্তী কৃষ্ণা চতুৰ্দ্দশীই শিবরাত্রি হিসাবে পরিচিত। তা সর্বযজ্ঞ অপেক্ষা প্রধান।
শিব রাত্রি ব্রত সম্বন্ধে আরও পরিস্কার ভাবে মহীখণ্ডে বলা হয়েছে- মাঘ মাসের শেষে ফাল্গুন মাসের প্রথমে যে কৃষ্ণা চতুৰ্দ্দশী তিথি তাকেই শিবরাত্রি বলা হয়।
পরাশর মুনি এই ব্রত সম্পর্কে বলেছেন- মাঘী কৃষ্ণা চতুৰ্দ্দশীতে অমাবস্যা যোগ হলে শিবরাত্রি ব্রত করতে হবে। তা মহাদেবের প্রীতিপ্রদ। কিন্তু ত্রয়োদশী সংযুক্তা চতুৰ্দ্দশী বৰ্জ্জনীয়।
ব্রত মাহাত্মঃ
শিবরাত্রি ব্রত মিদং যদ্যপ্যাবশ্যকং ন হি ।
বৈষ্ণবানাং তথাপ্যত্র সদাচারাদ্বিলিখ্যতে।।
শিবরাত্রিব্রতং কৃষ্ণচতুৰ্দ্দশ্যান্ত ফাল্গুনে।
বৈষ্ণবৈরপি তৎ কার্য্যৎ শ্রীকৃষ্ণপ্রীতয়ে সদা।।
(হরিঃ ভঃবিঃ ১৪/১৮৬-১৮৭)
অর্থাৎংঃ যদিও বৈষ্ণবগণের শিবরাত্রি ব্রতের বিশেষ আবশ্যকতা নাই । তুবুও সদাচার অনুসরণ ক্রমে এখানে তা লিখিত হচ্ছে। ফাল্গুন মাসে কৃষ্ণা চতুৰ্দ্দশী তিথিতে এই ব্রত করবে। শ্রী কৃষ্ণ প্রীতির জন্য সর্বদা এই ব্রত অনুষ্ঠান করা বৈষ্ণব গণেরও কর্তব্য। যেহেতু শাস্ত্রে শ্রী শিব কে বৈষ্ণবাগ্রগন্য “বৈষ্ণবানাং যথা শম্ভু’ বলা হয়েছে।
পদ্ম পুরাণে ব্রত খন্ডে আরও বলা হয়েছে- বৈষ্ণৰ অথবা সুৰ্য্যোপাসক অথবা অন্য কোন দেবোপাসক যিনিই হউন না। কেন শিব রাত্রি ব্রত বিমুখ হলে তার দ্বারা অনুষ্ঠিত পূজা ফলবতী হয়না।
স্কন্ধ পুরাণে নাগর খন্ডে বলা হয়েছে- শ্রী শিবরাত্রি বিষয়ে না জেনে কোন এক চন্ডাল অনাদি লিঙ্গের পূজা, উপবাস ও জাগরণের ফলে নিস্পাপ হয়ে শিবের পারিষদ পদ লাভ করে ছিল।'
স্কন্ধপুরাণে আরও উল্লেখ করা হয়েছে- শিব চতুৰ্দ্দশীতে শিবপূজা করে যিনি রাত্রি জাগরণ করেন তাকে আর জন্ম গ্রহন করতে হয় না। জড় বিষয়াসক্ত ব্যক্তিগন ভুক্তি, মুক্তি, সিদ্ধি আদি কামনা করেন, কিন্তু বৈষ্ণবগণের ক্ষেত্রে তার ব্যতিক্রম রয়েছে।
“ভূক্তি-মুক্তি-সিদ্ধি কামী সকলেই অশান্ত।
কৃষ্ণভক্ত নিস্কাম, অতএব শান্ত ॥”
কৃষ্ণভক্তগণ কেবল মাত্র কৃষ্ণসেবা সুখানন্দ বা শ্রীকৃষ্ণের চরণে প্রেমভক্তি কামনা করেন তাই তাঁরা প্রেমই প্রাপ্ত হন।
হরিভক্তি বিলাসে বর্ণনা করা হয়েছে-
শ্রীকৃষ্ণে বৈষ্ণবানাস্তু প্রেমভক্তিবিদ্ধতে
কৃষ্ণভক্তিরসাসারবরিরুদ্রানুকম্পয়া॥
অর্থাৎংঃ- শিব রাত্রি ব্রত পালনে কৃষ্ণভক্তি রসসারবর্ষণকারী শ্রী রুদ্রের অনুগ্রহে শ্রীকৃষ্ণ। প্রেমভক্তি বিশেষভাবে বৰ্দ্ধিত হয়।
ব্রত বিধিঃ- হরিভক্তি বিলাস গ্রন্থে শ্রীপাদ সনাতন গোস্বামী ব্রত বিধি পালন বিষয়ে লিখেছেন সন্ধ্যা সময়ে পবিত্রভাবে ব্রত ধারণকারী ব্যক্তি শিবালয়ে গিয়ে আচমন করে শিবের নিকট সংকল্প করবেন, তারপর পূজায় প্রবৃত্ত হবেন। দ্বিজাতিগণ পঞ্চাক্ষর মন্ত্রে কিংবা শতরুদ্র মন্ত্রে ক্ষীরাদি দ্বারা ও শুদ্ধ জল দ্বারা মহাদেবকে স্নান করাবেন।
বিধিনুসারে গন্ধ, পুষ্প, তিল ইত্যাদি দ্বারা পূজা শেষ করবেন। ধুপ,দিপ, দিয়ে শঙ্খে করে অর্ঘ নিবেদন করতে হবে।
অর্ঘ নিবেদন মন্ত্রঃ-
গৌরী বল্লভ দেবেশ সর্পাঢ্য শশি শেখর। বর্ষপাপবিশুদ্ধ্যর্থমর্ঘ্য মে প্রতিগৃহ্যতাম।।
অর্থঃ হে গৌরী বল্লভ! হে দেবেন্দ্র! হে সর্পাঢ্য, হে শশি শেখর, সারা বৎসর কৃত পাতকের শোধনের জন্য আমি এই অর্থ প্রদান করছি। কৃপা পূর্বক গ্রহণ করুন।
বিশেষ ভাবে প্রত্যেক প্রহরে অর্ঘ নিবেদন করতে হয়।
....হরেকৃষ্ণ....
হরেকৃষ্ণ,
আগামীকাল
১লা মার্চ, ২০২২রোজ মঙ্গলবার।
পরমমঙ্গলময় মহিমান্বিত বৈষ্ণব চূড়ামণি শ্রীশ্রী শিবরাত্রি ব্রত মহা-মহোৎসব।
" কৃষ্ণকৃপালাভের উদ্দেশ্যে গৌড়ীয়ভক্তগণের দুপুর পর্যন্ত উপবাস।"
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Chittagong
Chittagong, 4203
It has been aptly said that ‘college life is the best part of our life that we are going to relive in our memories till we breathe’. It indeed is the most beautiful part of our lif...
Institute Of Forestry & Environmental Science, University Of Chittagong (IFESCU)
Chittagong, 4331
IAA stands for Institute of Forestry and Environmental Sciences, Chittagong University (IFESCU) Alumni Association. Its been formed at 18th Feb 2017 with the aim to support a healt...
Chittagong, 4366
A non-political but a group of banker to keep fraternity and do social as well as cultural activities.
Chittagong
Lawyers for Peace and Humanity (LPH) is a nonprofit Organization for deprived humanity. We are committed to provide free legal aid to the vulnerable group of the society to ensure ...
International Purnachar Buddhist Monastery Road
Chittagong
This is a religious organisation in Bangladesh. We will publish all kinds of our religious activities in this page.
Karnafully Tower, SS Khaled Road, Kazir Dewri
Chittagong
Largest online platform for Seafarer and all of their Documents, Agencies and other relevant Services
Chittagong, 4000
Forum of 254 Digital Post Office in Chittagong Division.