Aronno Chy Mamun
Nearby government services
Noyarhat
Fatickchhari-Chittagong, Fatikchari
7431
Senbag
চট্টগ্রাম
Chattogram
Tamak Mundi Lane
Oxyzen
Chawkbazar
26525
Bangladesh
★Nafsi Furniture★
Habiganj
South Dirstic Chittagong
"নৌবাহিনী নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকলে মেসেজ দেন"
এটা ডিফেন্স ও পাবলিক সার্ভিস পেইজ। I'm Silent killed
মনে রাখার মত একটি ম্যাচ
বাংলাদেশ বনাম ব্রাজিল
জাহিন শুনছো"
চাকরিটা পেয়ে গেলাম এবার তোর হাতটা পেলে হবে💝
অনেক অনেক শুভেচ্ছা প্রিয় দল
বস আরেক বার তোমার পায়ের জাদু দেখতে বিশ্ববাসি থাকিয়ে আছে টিভির পর্দায় 🇧🇩🇦🇷🇧🇩
BANGLADESH CELEBRATES 🇧🇩💙
Lionel Messi 🤜🤛 Bangladesh
🇦🇷🇧🇩
That's it. That's the tweet.
Bangladesh Football Federation
নৌবাহিনীর বি/২০২২ ব্যাচের ৭৭৮ জন নবীন নাবিকের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
খুলনা, ৩০ নভেম্বর ২০২২ঃ বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বি/২০২২ ব্যাচের ৭৭৮ জন নবীন নাবিকের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ আজ বুধবার (৩০-১১-২০২২) খুলনাস্থ নৌঘাঁটি বানৌজা তিতুমীর প্যারেড গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল এম শাহীন ইকবাল (Admiral M Shaheen Iqbal) প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মনোজ্ঞ কুচকাওয়াজ পরিদর্শন ও সালাম গ্রহণ করেন। পরে তিনি কৃতি নবীন নাবিকদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ করেন।
নৌবাহিনীর বি/২০২২ ব্যাচের নবীন নাবিকদের মধ্যে মোঃ আশিকুল ইসলাম পেশাগত ও সকল বিষয়ে সেরা চৌকস নাবিক হিসেবে ‘নৌপ্রধান পদক’ লাভ করে। মোঃ ইসাহাক ইসলাম দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে ‘কমখুল পদক’ এবং মোঃ কাউসার হোসেন ছাব্বির তৃতীয় স্থান অধিকার করে ‘তিতুমীর পদক’ লাভ করে।
নৌপ্রধান নবীন নাবিকদের উদ্দেশ্যে তার ভাষণে, স্বাধীনতার স্থপতি ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর অসামান্য অবদানের কথা গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন। সেইসাথে তিনি স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশগ্রহণকারী বীর নৌসেনা ও মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের কথা কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করেন। তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক ইচ্ছা ও পৃষ্ঠপোষকতায় ইতোমধ্যে বাংলাদেশ নৌবাহিনী একটি ত্রিমাত্রিক ও যুগোপযোগী নৌবাহিনী হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত। তিনি নৌবাহিনীর এই উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে এবং আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় উচ্চ মনোবল ও সাহস নিয়ে নবীন নাবিকদের একযোগে দেশের জন্য কাজ করার নির্দেশনা দেন। তিনি জানান, নেভাল এভিয়েশনের কার্যক্রম গতিশীল করার জন্য সম্প্রতি দু’টি নতুন মেরিটাইম পেট্রোল এয়ার ক্রাফট মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক সংযোজন করা হয়েছে। দেশীয় শিপইয়ার্ডে জাহাজ নির্মাণের সক্ষমতা বৃদ্ধির ধারাবাহিকতায় খুলনা শিপইয়ার্ডে ৫টি পেট্রোল ক্রাফট নির্মাণ কার্যক্রম চলমান রয়েছে যা অতিশীঘ্রই নৌবহরে যুক্ত হবে বলে আশা করা যায়। এছাড়া, নৌবাহিনীর অপারেশনাল সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং নৌবহরে বিদ্যমান জাহাসমূহের আধুনিকায়নের লক্ষ্যে আরো উন্নতমানের মিসাইল, গান এবং প্রযুক্তিসম্পন্ন অস্ত্র সংযোজনের পরিকল্পনাও গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি নৌবাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এবছর ২টি ইউটিলিটি হেলিকপ্টার, ৩টি বৃহদাকারের ল্যান্ডিং ক্রাফট ট্যাংক (এলসিটি) ক্রয়সহ বিভিন্ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
তিনি তার বক্তব্যে নৌঘাঁটি তিতুমীরে নবীন নাবিক প্রশিক্ষণ বিদ্যালয় থেকে অর্জিত জ্ঞান যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে নিজেদেরকে যোগ্য নাবিক হিসেবে গড়ে তোলা এবং ভবিষ্যৎ কর্মজীবনে এই প্রশিক্ষণ কাজে লাগিয়ে জাতীয় নিরাপত্তা ও অগ্রগতির পথে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনের আহবান জানান। তিনি পেশা হিসেবে দেশ সেবা ও দেশ গড়ার পবিত্র দায়িত্বকে বেছে নেয়ায় নবীন নাবিকদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। সেইসাথে তাদেরকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, দেশপ্রেম ও স্বাধীনতার আদর্শে উজ্জ্বীবিত হয়ে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নিজেদের নিয়োজিত করার পরামর্শ দেন।
কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সহকারী নৌপ্রধান (পার্সোনেল), খুলনা নৌ অঞ্চলের আঞ্চলিক কমান্ডারসহ উচ্চ পদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা এবং নবীন নাবিকদের অভিভাবকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
International Fleet Review 2022
06-09 December, Cox'sbazar
just WOW
পরন্ত বিকেলে পাখিদের কিচিমিচি শব্দ
আমি ক্লান্ত তবে হতাশ নই।
আমি ব্যার্ত তবে হাল ছাড়ার পাত্র নই।
আমি কষ্ট পাই কিন্তু মন খারাপ করার মানুষ নই।
আমি বারবার হেরে যায় কিন্তু জিতার ইচ্ছে ছাড়ি না।
আমি প্রতারিত হই কিন্তু আশা ছাড়ি না।
আমি আহত হই কিন্তু ব্যাতায় চিৎকার করি না।
আমি প্রিয় মানুষকে হাড়ায় কিন্তু ভ্যেঙ্গে পড়ি না।
আমি জানি, শেষে আমি জিতবো, সফল আমি হবো,এগিয়ে আমি যাবো,জয় আমারি হবে।
কারণ আমার নিজের উপরে নিজের বিশ্বাস আছে।
Bangladesh Navy শান্তিতে সংগ্রমে সমুদ্র দুর্জয়
আজ ২১ নভেম্বর ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২২’উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন:
“সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২২ উপলক্ষ্যে আমি বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে আমি পরম শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যার নেতৃত্বে দীর্ঘ ন’মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমরা চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করি। আমি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি সাতজন বীরশ্রেষ্ঠকে যাঁরা মাতৃভূমির জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন। আমি গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি মহান মুক্তিযুদ্ধসহ বিভিন্ন সময়ে দেশ ও দেশের বাইরে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে আত্মোৎসর্গকারী সশস্ত্র বাহিনীর বীর সদস্যদের। আমি তাঁদের আত্মার মাগফেরাত ও শান্তি কামনা করি। আমি সশস্ত্র বাহিনীর যুদ্ধাহত সদস্য ও শহিদ পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।
মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্যদিয়ে গড়ে ওঠা সশস্ত্র বাহিনী জাতির গর্ব ও আস্থার প্রতীক। মহান মুক্তিযুদ্ধকালীন ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর তিন বাহিনী সম্মিলিতভাবে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ওপর সর্বাত্মক আক্রমণ পরিচালনা করে। তাদের সম্মিলিত আক্রমণে হানাদার বাহিনী দিশেহারা হয়ে পড়ে যা আমাদের বিজয়কে ত্বরান্বিত করে। তাই বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সংগ্রামের ইতিহাসে ২১ নভেম্বর একটি স্মরণীয় দিন। মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান ও বীরত্বগাথা জাতি গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে।
দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার মহান দায়িত্বপালনের পাশাপাশি যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় বেসামরিক প্রশাসনকে সহযোগিতাসহ জাতিগঠনমূলক কর্মকাণ্ডে সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা প্রশংসনীয়। সম্প্রতি দেশের পূর্বাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা মাঠ পর্যায়ে নিয়োজিত থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এছাড়া বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধ ও মহামারি মোকাবিলায়ও সশস্ত্র বাহিনী কার্যকর ভূমিকা পালন করছে। কেবল দেশেই নয়, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নিয়ে পেশাগত দক্ষতা, সর্বোচ্চ শৃঙ্খলা, সততা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্বপালন করে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করে চলেছেন।
একটি শক্তিশালী, আধুনিক ও প্রশিক্ষিত সশস্ত্র বাহিনী দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার অন্যতম পূর্বশর্ত। সরকার সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নের লক্ষ্যে ‘ফোর্সেস গোল ২০৩০’ প্রণয়ন করেছে। এর আওতায় সশস্ত্র বাহিনীতে যুক্ত হচ্ছে অত্যাধুনিক সামরিক সরঞ্জাম যা নিঃসন্দেহে সশস্ত্র বাহিনীকে আরো আধুনিক, দক্ষ ও গতিশীল করবে। তবে যেকোনো বাহিনীর উন্নয়নের জন্য নেতৃত্বের প্রতি গভীর আস্থা, পারস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধাবোধ, পেশাগত দক্ষতা এবং সর্বোপরি শৃঙ্খলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ রাষ্ট্র ও নেতৃত্বের প্রতি পরিপূর্ণ অনুগত থেকে কঠোর অনুশীলন ও দেশপ্রেমের সমন্বয়ে সশস্ত্র বাহিনীর গৌরব সমুন্নত রাখতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাবেন – এ প্রত্যাশা করি।
আমি সশস্ত্র বাহিনীর উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি এবং বাহিনীসমূহের সকল সদস্য ও তাঁদের পরিবারবর্গের অব্যাহত সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করছি।
জয়বাংলা।
খোদাহাফেজ, বাংলাদেশচিরজীবীহোক।”
দুর্গম গিরি কান্ত মোরা (বাংলাদেশ নৌবাহিনী)
navy
La Victoria está en la Mente. Una larga tradición artesanal construyendo baúles fotografiada por Annie Leibovitz para Louis Vuitton.
Victory is a State of Mind. A long tradition of crafting trunks photographed by Annie Leibovitz for Louis Vuitton.
দুজনে দুজনের প্রতি ভালোবাসা দিয়ে গোটা একটা জেনারেশনকে অদ্ভুত সব প্রশ্নের সামনে দাঁড় করিয়েছিল।কত জায়গায় দেখেছি সব্যসাচী-ঐন্দ্রিলা কে রূপক অর্থে ব্যবহার করতে।দুজনে হয়তো টালি ইন্ডাস্ট্রিতে ব্যাপক প্রভাব বিরাজকারী কেউ ছিলেন না, কিন্তু তাদের ভালোবাসার উচ্চতা যে আমাদের জেনারেশনের ছেলেমেয়েদের মধ্যে এমন অবস্থান তৈরি করেছিল সেটা হয়তো চোখে না দেখা মমতাজ-শাহজানের তাজমহল উপাখ্যানকে ও হার মানায়। ইতিহাস দেখেছে শাহজাহান তাজমহল বানিয়ে মমতাজকে ভালোবাসার স্বাক্ষর রেখেছিলেন, কিন্তু আমাদের জেনারেশন দেখল অন্যরকম সুন্দর এক ভালোবাসার বিচ্ছেদ।ক্যান্সারকে দুবার পরাজিত করে আসা ঐন্দ্রিলা আরেকবার পারলেন না মৃত্যুঞ্জয়ী হতে।কোমায় গিয়েছিলেন বেশ কিছুদিন আগেই, তারপর থেকে সব্যসাচীর হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা দেখেছি; কাঁদিয়েছে তার প্রতিটা স্ট্যাটাস। আমি এই ছেলেটার নাম ও জানতাম না। কিন্তু বাড়ির টিভিতে মাঝেমধ্যে আমার মায়ের দেখা একটি সিরিয়ালে তাকে দেখেছিলাম। আমি বিস্মিত, হতভম্ব।একটা মানুষ কিভাবে এতটা ভালোবাসতে পারে?ঐন্দ্রিলা আজকে সবকিছু ছেড়ে গেছেন, কিন্তু কয়েকদিন ছেলেটার স্ট্যাটাসে আর্তনাদ দেখেছি;দেখেছি প্রতিটা সেকেন্ড এর জন্য ভিক্ষা চাওয়া ওই ওপরওয়ালার কাছে।চোখের পলকে কাটিয়ে দেওয়া আমাদের একটা সেকেন্ড ও যে কতটা কষ্টকর তা দেখেছি। কিন্তু শেষমেশ এই বাঁধন হার মানল অদৃষ্টের কাছে। ঐন্দ্রিলা-সব্যসাচীর ভালোবাসার মতো ভালোবাসা যেন আবার আমাদের মাঝে অন্য কিছুর রূপে ফিরে আসে, খুব করে এই আর্জি জানাব বিধাতার কাছে।
আমার ও প্রিয়জন আছে;কাছের মানুষ আছে, ভালোবাসার মানুষ আছে। আজকের এই জিনিস আমাকে নাড়া দিয়েছে,বুঝিয়েছে হয়তো তার প্রতি আমার ভালোবাসায় ছোট একটা ফাঁকফোকর আছে।জানি, তুমি আমার এই লেখা দেখবে,জানি তুমি এটা পড়বে। যতটুকু ভালোবেসে গেছি,তার থেকে কয়েক আলোকবর্ষের মতো করে ভালোবাসতে চাই। জানিনা চোখে দেখা সব্যসাচী হতে পারব কিনা, জানিনা কখনো তাজমহলের মতো স্মারক বানাতে পারব কিনা। কিন্তু তোমার আমি হয়েই তোমাকে নিয়ে বিরাজ করতে চাই।ভালোবাসতে সবাই পারে না,জানেও বা কজন। কিন্তু দিনশেষে ভালোবাসা ই যে ভেজালের ভিড়ে খাঁটি সোনা।কত দুঃখ বিলাস উপহার দিয়েছি তোমায়,করেছি বিরক্তির পর বিরক্ত। কিন্তু সয়ে গেছো, কখনো ভুল বুঝো নি। এবার শুধু আমার নিজেকে পুড়িয়ে নিখাদ করার পালা। জানি একটা দিন এই লেখার মেমোরি শেয়ার করব, সেদিন তুমি কমেন্ট বক্সে চিহ্ন রেখে যেও। আমাদের ভালোবাসাটা আরো দূরন্ত হোক,রঙিন হোক।
তোমাকেই যে সবথেকে বেশি ভালোবাসি ,আমার প্রিয়তমা।🌸🖤
আইএফআর এর ভিডিও জন্য চোখ রাখুন পেইজে।
সেনা,নৌ,বিমান
#পোস্টমর্টেম
মানুষ যদি কখনও অটোপসি(পোস্টমর্টেম) কিভাবে করা হয় তা দেখতো তাহলে কখনই হয়তো সুইসাইডের কথা চিন্তাও করতো না।
আজকে অ অটোপসি দেখার সুযোগ হয়।অনেক এক্সাইমেন্ট নিয়ে দেখতে গিয়েছিলাম।
তিনটা লাশ (কেস) ছিলো তখন।
একজন ২৩ বছর বয়সি মেয়ের ফাসি দিয়ে আত্মহত্যার কেস।
আরেকজন ৩০ বছর বয়সি মহিলার বিষ খেয়ে আত্মহত্যার কেস।
এবং আরেকজন ৩০-৩২ বছর বয়সি পুরুষকে দা দিয়ে কুপিয়ে মার্ডার কেস।
প্রথমেই ডোম মামা গায়ের সব জামা কাপর কেটে খুলে ফেলে ২৩ বছর বয়সি মেয়েটার।আহা...আজ সেই পর্দা,লজ্জা,সম্ভ্রম সবই যেন অসহায়। তারপরেই গলা থেকে নাভির নিচ পর্যন্ত একটানে দুইভাগ করে দেয়।হয়তো আমরা কুরবানির সময়ও গরুকে অনেক কেয়ার করে কাটি।বাট এখানে দুইপাশে টেনে চামড়া ছিলে ফেল্লো।পাজরের কার্টিলেজ টা নাইফের একটানে কেটে ভেতরের সব অর্গান দেখা হলো।পেটে বাচ্চা ছিলো কিনা চেক করলো।
মাথার পেছনে একটা ইনসিশন দিয়ে নারিকেলের ছোবড়া ছোলার মত টেনে মাথার চামড়া টা কপাল পর্যন্ত ছোলে খুলিটা কুপিয়ে ভাঙ্গছিলো।কেমন যেনো গরুর হাড্ডি কুপানোর কথা মনে পরে যাচ্ছিলো🙂
এমন ভাবেই পয়সনিং এর মহিলাটারও এভাবেই কেটে স্টমাক,লিভার,কিডনি,ব্রেন বের করে ফেরিনসিক এর জন্য পাঠিয়ে দিলো।
মার্ডার কেসটা তো চোখের দেখাতেই মার্ডার কেস।তাও কাটাকাটি করতেই হলো।
সব শেষে আবার বস্তা সেলাইয়ের এর মত নিচ থেকে উপরে সেলাই করে লাশ খালাস।
বাথরুমে নাকি আরেকটা নতুন লাশ আসছে।সেটাকে আনতে চলে গেলো মামারা।
কোথায় গেলো এত সম্ভ্রম এত দাম্ভিকতা?
বার বার একটা কথাই মনে হচ্ছিলো...মরে গেলে শরীরটার যেন আর একপয়সার ও দাম নেই।
বেচে থাকতে হয়তো ওই দুইটা মহিলার দিকে কেউ তাকানোর সাহস ও পেত না।বাট এখন মরার পরে নিথর দেহ পরে আছে।বিবস্র অবস্থায় লাশ ঘরে ধারালো ছুড়ি আর কড়াতের ধারে মাথার খুলি আলাধা হওয়ার অপেক্ষায়।
আত্মহত্যার পরে তার শরীরটার সাথে কি করা হয় যদি কেউ কখনও দেখতো তাহলে হয়তো দেশে আত্মহত্যার পরিমান অনেকটা কমে যেতো।
অবশ্য মানুষের বডির মূল্য আর কত?!
মারা গেলে পশুরাও খায় না।
#এখন মনে হচ্ছে, এই দুনিয়ায় আমরা শুধু ব্যাটারি লাগানো একটা শরীর।🙂
আত্মা ছাড়া শরীরের কোনো দাম নাই।আর বাপদাদার টাকা না থাকলে ডেডবডিটার ও কোনো সম্মান নাই।
সংগ্রহীত!
৫ বছর ধইরা cng চালাই ঢাকায়। প্রত্যেকদিন সকালে cng নিয়া বাহির হই, দিন শেষ হইলে বাড়ি যাই খাই, ঘুমাই। আমার জীবনটা এমন পাইনশা হইতো না যদি তাহেরার সাথে প্রেম না করতাম।
কেলাস নাইনে এ থাকতে প্রেম শুরু করি তাহেরার সাথে, ভালই যাইতে ছিল, হঠাৎ কইরা তাহেরা আমার কাছে বিভিন্ন জিনিস আবদার করা শুরু করলো, আমি না করতে পারতাম না তাই জিনিস গুলা কিনা দিতাম।
যখন টাকা থাকত না তখন বাপের দোকানের ড্রয়ার থেইকা টাকা নিয়া কিনা দিতাম। একদিন তাহেরা কয় কক্সবাজার যাইবো, আমি না করলাম, তারপর সে কয় না নিয়া গেলে আমার সাথে থাকব না। আমি অনেক ক/ষ্ট কইরা বাপের দোকান আর আলমারি থেইকা ৪০হাজার টাকা চু/রি করি। ৭দিন তাহেরার সাথে কক্সবাজার থাইকা আসি।
আসার পর আমার বাপ আমার সাথে ঝগড়া শুরু করে, ঝ/গ/ড়া করার সময় সে str/oke কইরা মা/রা যায়। তার ২সপ্তাহ পরে তাহেরা আমারে ছাইরা চইলা যায়। 🥺
আমার পরা লেখা বন্ধ হয়া যায়। আস্তে আস্তে সব শেষ হয়া যায়। এখন পেটের দায়ে cng চালাই। তাহেরার লগে ১সপ্তাহ আগে দেখা হইসিলো সে এখন আমারে চিনেও না। প্রেম জিনিসটা ভাল না আমগর মত ছোট লোকগোর লেইগা।😓🥺
একজনে বাস্তব জীবনের গল্প।
©রেজা সিদ্দিক
বিবেক কে সুস্থ রাখুন:
★৩০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ক্রিকেট খেলতে পারি,
কিন্তু এসি ছাড়া তারাবীহ নামাজ পড়তে পারি না!
★রেস্টুরেন্টে খেয়ে ওয়েটারকে ১০০ টাকা
বকশিস দিতে পারি,
কিন্তু রেস্টুরেন্টের সামনে রৌদ্রে দাড়িয়ে থাকা
ভিক্ষুকটিকে ১০ টাকা দিতে পারি না!
★ বাড়ির দারোয়ান কে ৭ হাজার টাকা বেতন দিতে পারি,
কিন্তু মসজিদের ইমাম সাহেবের বেতন দিতে পারিনা!
★ঈদের শপিং এ নিজের বাচ্চার জন্য
১০ হাজার টাকা বাজেট রাখতে পারি,
কিন্তু বাড়িতে কাজের লোকটির জন্য
১ হাজার টাকা বাজেট রাখতে পারি না!
★শপিং মলে মানসম্মানের ভয়ে দরাদরি না করে ১ হাজার টাকার জিনিস দেড় হাজার টাকায় কিনতে পারি,
কিন্তু তরকারি বাজারে ৩০ টাকার টমেটো ৩২ টাকা
চাইলেই বিক্রেতাকে মেরে বসি!
★২০০ টাকার বাস ভাড়া ২০০০ টাকা দিয়ে
কার নিয়ে যেতে পারি,
কিন্তু রিক্সাওয়ালা ১০ টাকার ভাড়া
১৫ টাকা চাইলেই থাপ্পর দিতে দেরি করি না!
★শরীর পরিস্কার রাখার জন্য হাজার টাকার সাবান/ ফেইসওয়াস ব্যবহার করতে পারি,
কিন্তু সম্পদ পরিস্কার/পবিত্র করার জন্য দরিদ্রকে
যাকাত দিতে পারি না!
কোথায় মানবতা, কোথায় মনুষত্ব্য ।
২০ বছরে অপারেশন ক্লিন হার্ট....
২০০২ সালের ১৭ই অক্টোবর। দেশজুড়ে মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দিয়ে আইনশৃংখলা পরিস্থতির উন্নতি ও সন্ত্রাসবাদ দমনে অভিযানে নামে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। বিএনপির নেতৃত্বে চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় এসেছে এক বছর হলো। দেশে তখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি। পরিস্থিতি দিনকে দিন খারাপের দিকে যাচ্ছিল। এই অভিযানের বিস্তারিত বিষয়টি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং সিনিয়র কয়েকজন মন্ত্রী ছাড়া অনেকেই জানতেন না।মন্ত্রিসভার একটি বিশেষ বৈঠকে সেনাবাহিনী নামানোর বিষয়ে জানানো হয়। কিন্তু বৈঠক শেষ হবার কয়েক ঘন্টার মধ্যেই সেনাবাহিনী অভিযান শুরু করে।
এই অভিযানের বিষয়ে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী এবং কয়েকজন সিনিয়র মন্ত্রী ছাড়া কেউ জানতো না। এমনকি পুলিশ বাহিনীকেও জানানো হয়নি।সেনা সদস্যদের গাড়ি যখন হঠাৎ রাস্তায় নামে তখনই সবাই বুঝতে পারে যে অভিযান শুরু হয়েছে।যদিও সরকারের তরফ থেকে বলা হচ্ছিল যে এটি সেনাবাহিনী-পুলিশ-বিডিআরের যৌথ অভিযান। প্রকৃতপক্ষে পুরো অভিযান পরিচালনা করে সেনাবাহিনী।
প্রথম দিনের অভিযানে ব্যাপক ধরপাকড় চালায় সেনাবাহিনী।বিভিন্ন সংবাদপত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়, প্রথম দিনের অভিযানে প্রায় ১৪০০ জনকে গ্রেফতার করা হয়, যাদের মধ্যে বেশিরভাগই ছিল বিএনপি নেতাকর্মী।বিরোধী দল আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাও ছিলেন গ্রেফতারের তালিকায়।ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের তিনজন কমিশনারকেও আটক করা হয় এসময়। এছাড়া চট্টগ্রামেও দুজন ওয়ার্ড কমিশনারকে আটক করা হয়।অভিযানের প্রথম দিনে বগুড়ায় এক বিএনপি নেতাকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে রাস্তা অবরোধ করে তার সমর্থকরা। এ সময় অবরোধ ভাঙ্গতে সেনাবাহিনী গুলি চালালে একজন রিকশাচালক নিহত হন।
প্রথম দিনের অভিযানে সেনাবাহিনী যাদের আটক করেছে তাদের তাৎক্ষনিকভাবে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি এবং আদালতেও তোলা হয়নি।আকস্মিক সেনা অভিযানে তৎকালীন ক্ষমতাসীন দলের অনেক নেতা বিস্মিত হয়ে পড়েন।দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে বিএনপির নেতাকর্মীরা ঢাকায় এসে দলের সিনিয়র নেতাদের কাছে অভিযোগ করেন যে সেনা সদস্যরা তাদের অপমান অপদস্থ করছে।
এমনকি জাতীয় সংসদের তৎকালীন চিফ হুইপ খন্দকার দেলোয়ার হোসেনের (প্রয়াত) ঢাকার বাসায় অভিযান পরিচালনা করে সেনাবাহিনী।এসময় চিফ হুইপ সে বাড়িতেই ছিলেন। তার বাসায় তল্লাশি চালিয়ে দুটি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়।তৎকালীন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী আমান উল্লাহ আমানের গাড়ি বহর সাভার অতিক্রম করার সময় সেনা সদস্যরা সেটি থামিয়ে তল্লাশি করেন।পরিস্থিতি এমন এক পর্যায়ে পৌঁছেছিল যে তৎকালীন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সাদেক হোসেন খোকা (প্রয়াত) প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সাথে দেখা করে সেনা সদস্যদের আচরণ নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।
ক্ষমতাসীন দলের পাশাপাশি তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাদের বাসায় তল্লাশি চলে।আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমু, আব্দুল জলিল (প্রয়াত), শাহ এ এম এস কিবরিয়া (প্রয়াত), আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ এবং শেখ ফজলুল করিম সেলিমের বাসায় অভিযান চালায় সেনাবাহিনী। বাসা তল্লাশির পর শেখ সেলিমকে গ্রেফতার করা হয়।এসব ঘটনার পরে আওয়ামী লীগ নেতা এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অভিযোগ করেন সন্ত্রাস দমন না করে সেনাবাহিনীকে বিরোধী দল দমনে ব্যবহার করা হচ্ছে।
তবে তৎকালীন সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল হাসান মশহুদ চৌধুরী বলেন, দল-মত নির্বিশেষে সব সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করতে পারলে আমাদের শ্রম সার্থক হবে।
সেনাবাহিনী বিভিন্ন জায়গায় যাদের আটক করে তাদের মধ্যে অন্তত ৪০ জনের বেশি হেফাজতে মৃত্যু খবর সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া যায় না। বিভিন্ন সংবাদপত্রের খবরে দেখা যায়, হেফাজতে যাদের মৃত্যু হয়েছে তাদের এক-তৃতীয়াংশ বিএনপির মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মী। এমনকি সেনা হেফজতে থাকা অবস্থায় ঢাকার উত্তরা থানার তৎকালীন বিএনপি নেতা ইয়াকুব আলী ও কর্মী জাহাঙ্গীরের মৃত্যু হয়।
সেনাবাহিনী ৮৪দিন অভিযান পরিচালনার পর তাদের ব্যারাকে ফিরিয়ে নেয়া হয়। যেদিন থেকে সেনা ক্যাম্প প্রত্যাহার শুরুহয়, তাদের আগের দিন 'যৌথ অভিযান দায়মুক্তি অধ্যাদেশ ২০০৩' জারি করা হয়।এর মাধ্যমে অপারেশন ক্লিনহার্ট-এর অবসান ঘটে। এই দায়মুক্তি অধ্যাদেশে ছিলঃ- ১) গত ৮৪ দিনের সেনাবাহিনীর কোন কাজের ব্যাপারে কেউ জবাবদিহিতা চাইতে পারবেনা। ২) কেউ এই অভিযান নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হতে পারবেনা। ৩)হেফাজতে যেসব মৃত্যু হয়েছে তাদের পরিবারের বিচার চাওয়ার পথও বন্ধ করা হয় এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে।
তৎকালীন বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবরের মাধ্যমে জানা যায়, অপারেশন ক্লিনহার্ট চলাকালে ১২ হাজার ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।এছাড়া দুই হাজার আগ্নেয়াস্ত্র এবং ৩০ হাজার রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়। এই ৮৪ দিনে মাদক, সন্ত্রাসবাদ, চোরাচালান, প্রতিপক্ষের উপর হামলা সহ দেশের সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্হিতির ব্যাপক উন্নয়ন হয়। তবে ৮৪ দিন পর সেনাসদস্যরা যখন ব্যারাকে ফিরে যায়, তখন পালিয়ে থাকা দাগী আসামিরা আবারো প্রকাশ্যে আসে। এমনকি তাদের কয়েকজনকে প্রকাশ্যে উল্লাস করতেও দেখা গেছে।
© বিবিসি বাংলা
কিছু অবাক করা তথ্যঃ
১. আপনার পাকস্থলী ভীত👉 যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।
২. আপনার কিডনি আতঙ্কিত👉 যখন আপনি ২৪ ঘন্টায় ১০ গ্লাস পানি পান করতে ব্যর্থ হচ্ছেন।
৩. আপনার গলব্লাডার ভীত 👉 যখন আপনি রাত ১১টার মধ্যে ঘুমাতে এবং সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বিছানা ছাড়তে ব্যর্থ হচ্ছেন।
৪. আপনার ক্ষুদ্রান্ত্র আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি ঠান্ডা এবং বাসী খাবার খাচ্ছেন।
৫. বৃহদান্ত্র আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি ভাজাপোড়া এবং ঝাল মশলাযুক্ত খাবার বেশি খাচ্ছেন।
৬. ফুসফুস তখন ভীত 👉 যখন আপনি ধোঁয়া, ধুলা এবং বিড়ি ও সিগারেটের বিষাক্ত আবহাওয়ায় থাকছেন।
৭. লিভার ভীত 👉 যখন আপনি অতিরিক্ত ভাজা, জাঙ্কফুড এবং ফাস্টফুড খাচ্ছেন।
৮. হৃদপিন্ড ভীত 👉 যখন আপনি বেশি লবন এবং কোলেস্টরলযুক্ত খাবার খাচ্ছেন।
৯. প্যানক্রিয়াস আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি সহজলভ্য এবং সুস্বাদু বলে প্রচুর মিষ্টিজাত খাবার খাচ্ছেন।
১০. আপনার চোখ আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি অন্ধকারে মোবাইলের আলো এবং কম্পিউটার স্ক্রীনের আলোয় কাজ করছেন। এবং
১১. আপনার মস্তিষ্ক ভীত 👉 যখন আপনি নেতিবাচক চিন্তাকে প্রশ্রয় দেয়া শুরু করেছেন।
আপনার শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গসমূহের যত্ন নিন এবং তাদের আতঙ্কিত করবেন না। কারণ এই সব অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং বাজারে কিনতে পাওয়া যায় না। অতএব, নিজের অঙ্গ প্রত্যঙ্গসমূহকে সুস্থ রাখুন।
Collected
সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক এ অপারেশন কার্যক্রম পরিচালনাকালে ০৩ জন বাংলাদেশী শান্তিরক্ষী নিহত, আহত ১
০৩ অক্টোবর ২০২২ তারিখ (সোমবার) সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক এ স্থানীয় সময় রাত ৮টা ৩৫ ঘটিকায় (বাংলাদেশ সময় ০৪ অক্টোবর ০১৩৫ ঘটিকা) জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন এর অপারেশন কার্যক্রম পরিচালনাকালে বাংলাদেশী শান্তিরক্ষীদের একটি গাড়ী ইমপ্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) বিস্ফোরণে পতিত হয়। এতে ০৩ জন বাংলাদেশী শান্তিরক্ষী নিহত এবং একজন গুরুতর আহত হন। নিহত শান্তিরক্ষীরা হলেন সৈনিক জসিম উদ্দিন (বয়স ৩১, গ্রামঃ কাটিঙ্গা, থানাঃ বিজয়নগর, জেলাঃ ব্রাহ্মনবাড়িয়া), সৈনিক জাহাংগীর আলম (বয়স ২৬, গ্রামঃ দক্ষিণ টিট পাড়া, থানাঃ ডিমলা, জেলাঃ নিলফামারি) এবং সৈনিক শরিফ হোসেন (বয়স ২৬, গ্রামঃ বাড়াক রুয়া, থানাঃ বেলকুচি, জেলাঃ সিরাজগঞ্জ)। টহল কমান্ডার মেজর আশরাফুল হক আহত হন। শাহাদাৎবরণকারী সেনাসদস্যদের মৃতদেহ দ্রুততম সময়ের মধ্যে দেশে আনার কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
জীবনের ঝুঁকি নিয়েও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর শান্তিরক্ষীরা আফ্রিকার ৮টি দেশে শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব বজায় রেখে বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশের মর্যাদা অক্ষুন্ন রেখে চলেছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আর্মি এভিয়েশন গ্রুপের বিমান বহরে যুক্ত হলো দ্বিতীয় কাসা-সি ২৯৫ ডব্লিউ সামরিক বিমান।
আজ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (রবিবার) এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আর্মি এভিয়েশন গ্রুপের বিমান বহরে যুক্ত হলো দ্বিতীয় কাসা-সি ২৯৫ ডব্লিউ মিডিয়াম ইউটিলিটি সামরিক বিমান। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, এসবিপি, ওএসপি, এনডিইউ, পিএসসি, পিএইচডি। আরো উপস্থিত ছিলেন স্পেন এর রাষ্ট্রদূত H. E. Mr. Francisco de Asis Benitez Salas; বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিজিএস লেঃ জেনারেল আতাউল হাকিম সারওয়ার হাসান, এসবিপি, এসজিপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, পিএইচডি এবং কিউএমজি লেঃ জেনারেল মোঃ সাইফুল আলম, এসবিপি, ওএসপি, এসইউপি, এডব্লিউসি, পিএসসি, পিএইচডি ছাড়াও সামরিক বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও অন্যান্য অতিথিবৃন্দ। এয়ারবাস মিলিটারি, স্পেন কর্তৃক নির্মিত বিমানটি স্পেন হতে উড্ডয়ন করে আজ দুপুরে বাংলাদেশের ভূমি স্পর্শ করে। প্রয়োজনীয় কার্যক্রম শেষে বিমানটি তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে আগমন করে। এসময় ওয়াটার ক্যানন স্যালুট এর মাধ্যমে সামরিক বিমানটিকে অভ্যর্থনা জানানো হয়। এ সময় সেনাপ্রধান, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আধুনিকায়ন এবং উন্নয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যুগান্তকারী দিক নির্দেশনা এবং বিশেষ আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। জাতির আস্থার প্রতীক বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সকল সময়ে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সদা প্রস্তুত রয়েছে বলে তিনি তার দৃঢ় অবস্থান ব্যক্ত করেন।
দ্বিতীয় কাসা-সি ২৯৫ ডব্লিউ মিডিয়াম ইউটিলিটি বিমান সংযুক্ত হওয়ায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আভিযানিক সক্ষমতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেল। এই বিমানটি যুদ্ধক্ষেত্রে ছত্রীসেনা অবতরণ, এক স্থান হতে অন্য স্থানে দ্রুত সেনা স্থানান্তর, আকাশ হতে পর্যবেক্ষণ, কার্গো পরিবহন, ভিআইপি মিশন ছাড়াও অধিক সংখ্যক জরুরী রোগী পরিবহনের জন্য ব্যবহার করা হবে। বিমানটি দেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় প্রয়োজনীয় ত্রাণ ও ঔষুধ সামগ্রী পরিবহনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
জাতীয় সামার অ্যাথলেটিকসে ২০ টি স্বর্ণ, ১২টি রোপ্য এবং ১০টি ব্রোঞ্জ পদক পেয়ে চ্যাম্পিয়ন নৌবাহিনী
জাতীয় সামার অ্যাথলেটিকসে ১০০ মিটার দৌড় প্রতিযোগিতা ১১.৯৬ সেকেন্ড সময় নিয়ে নতুন জাতীয় রেকর্ড করে দ্রুততম মানবী হয়েছেন বাংলাদেশ নৌবাহিনীর শিরিন আক্তার।
অভিনন্দন
আমার বন্ধুর অবস্থা n. islam
আমার টা ওকে দাও
Alhamdulillah 2 more new submarine
Chinese construction companies are building the submarine base for Bangladesh Navy through an international bid. Does that mean we have to buy submarines from China as well ?
China for sure will keep supporting Myanmar on any issue over Bangladesh. Why then buy strategic military equipment from them if they do not come to any use of us ?
Bangladesh Naval Headquarter has outlined a plan to acquire 2 more new submarines by 2030. Can they consider Nagapasa-Class Submarines from South Korea ( based on German Type-209 and German technology ) or mini-submarine from Turkiye ? These two countries do not poke their nose into others' internal affairs.
What better suggestion do you have ? Consider price and after sales service please.
Ministry of Defence (Bangladesh) Embassy of the Republic of Korea in Bangladesh 주방글라데시 대한민국 대사관 Embassy of Bangladesh in Ankara, Turkey T.C. Dakka Büyükelçiliği / Turkish Embassy in Dhaka
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিসংঘে প্রথম বাংলায় ভাষণ দান করেন। জাতিসংঘের ৭৭তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলায় ভাষণ দিচ্ছেন। তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা- ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the organization
Telephone
Address
Anywhere
Chittagong
Chittagong
⚔️Bangladesh National Cadet Crops ⚔️ 14 BNCC Battalion, Kharnaphuli Regiment
Chittagong
Chittagong, 4000
They fight for the people, they protect us, they served our country, being a soldier is not easy because your life is always in danger and the saddest part is you can't see your fa...
Barama, Chandanaish
Chittagong
This page For Barama Degree College Scouts.
Jakir Hossain Road, Khulshi
Chittagong
13 BNCC Battalion, Karnaphuli Regiment.
A G Road, Chattogram 4203
Chittagong
Knowledge, Discipline and The Volunteers
Jatrapur, Muradnagar, Cumilla
Chittagong, 2486
The page can be greaded towerds students,educator and profession in the military industry.
Southern University
Chittagong
Bangladesh National Cadet Corps (BNCC) is a Para-Military Defence force. Join at Southern University Platoon to take Army Training & be a Gentleman / Lady.