Minhaz Aqua

লাল নীল ❤️

Shrimp 🦐

Spirulina tablet ❤️
Essential for every fish 🐠

Now Available at Minhaz Aqua
Inbox 📥 or call 🤙 for order।

Gem 💎
Pic: collected ❤️

Red dragon HMBDS ❤️

❤️😌

Some apple snail delivered to our honourable customer ❤️

sold ❣️

To masum vai 🌸

sold out

to sayem kabir ❣️

Molly
High quality

Thanks to হিশাম ভাই ❣️

অ্যাকুয়ারিয়ামকে সুন্দর দেখানোর জন্য বগউড এর বিকল্প নেই ।
কিন্তূ অনেকেই বগউড কিভাবে তৈরি করতে হয় সেটি সম্পর্কে অবগত নন । দোকানে কিনতে পাওয়া গেলেও আকাশচুম্বী দাম হওয়ার কারনে অনেকের পক্ষেই কিনা সম্ভব হয়ে উঠে না । তাই আজকে জেনে নেওয়া যাক কিভাবে বগউড তৈরি করা হয় ।

সর্বপ্রথম যেকোনো গাছের( বিশেষ করে মেহগনি , করই , বট এই জাতীয় গাছ হলে ভালো ) ডাল বা শিকড় সংগ্রহ করতে হবে । তারপর সেটি থেকে ছাল বাকোর ছেতে পরিষ্কার করে নিতে হবে । পরিষ্কার করার পর এটিকে পানিতে চুবিয়ে রাখতে হবে ।যেহেতু এটি একটু সময় সাপেক্ষ ব্যাপার হয় যাবে তাই
পানিতে না চুবিয়ে সারাসরি হারি বা পাতিলে ডাল বা শিকড় টিকে সিদ্ধ করতে হবে, যেহেতু ডাল বা শিকড় টি শুকনা (হালকা) তাই কোনো পাথর বা ভারি কিছুর সাথে বেধে নিতে হবে। সিদ্ধ করার সময় দেখা যাবে কাঠ থেকে আশ বা কষ বের হচ্ছে ।১০ মিনিট ফুটানোর পর সমস্ত পানি ফেলে দিয়ে পুনরায় পানি নিয়ে আবার ফুটাতে হবে ।এরকম পর্যায়ক্রমে চলতে থাকবে যতক্ষণ না ডাল/শিকড় থেকে সমস্ত কষ বা আঁশ বের হয়ে যাচ্ছে ।
ফুটানো হয়ে গেলে সেটি আর শুকনো কোনো জায়গায় রাখা যাবে না । এভাবে আপনি সহজেই বগউড তৈরি করে নিতে পারবেন ।

এই ধরনের আরও ইনফোরমেটিভ তথ্য পেতে লাইক দিয়ে পাশে থাকুন ।
ধন্যবাদ
MINHAZ AQUARIAM WORLD 🌸

Gold dust & black molly
Available ❣️

❣️

#গাপ্পি_মাছের_রোগ_নির্ণয়_পর্ব_৪

#রোগের_নাম: ইচ/হোয়াইট স্পট
গাপ্পি মাছ সাধারণত লাইভ বেয়ারার হয়ে থাকে এরা খুব শক্ত প্রকৃতির মাছ হয়ে থাকে । এদের মত প্লাটি ও সরাসরি বাচ্চা দিয়ে থাকে । তবে জীবাণু সংক্রমণের ফলে এদের শরীরে কিছু রোগজীবাণু দেখা দিতে পারে তার মধ্যে একটি হলো ইচ বা হোয়াইট স্পট ।
#রোগের_লক্ষণ : ১.মাছ এর শরীরে সাদা সাদা দাগ পড়বে ,
২. মাছ অ্যাকুয়ারিয়ামের যেকোনো জায়গায় নিজের শরীর ঘসার চেষ্টা করবে , ৩. খাবার সাভাবিক এর মত খাবে না কমিয়ে দিবে ,
#রোগের_কারণ : পানির ph এর পরিমাণ পরিবর্তন , পানির খারাপ অবস্থা ।

#চিকিৎসা: এই রোগে আক্রান্ত হলে বাজারে কিনতে পাওয়া আয়োডিন ছাড়া লবণ ব্যাবহার করা যেতে পারে । এই ক্ষেত্রে ট্যাংক বা অ্যাকুয়ারিয়ামে প্রতি ১০ গ্যালন এর জন্য ১ টেবিল চামচ লবন ব্যাবহার করতে হবে । পানির তাপমাত্রা অবশ্যই ৩০-৩২% এর আশে পাশে রাখতে হবে এবং পানি প্রতিদিন ৩০-৫০% পরিবর্তন করতে হবে নতুন লবণ মিশ্রিত পানি তার সাথে যোগ করতে হবে । পানিটি অবশ্যই ক্লোরিন মুক্ত হতে হবে । এভাবে চিকিৎসা করলে ৫/৭ দিনের মধ্যে অসুস্থ মাছ সুস্থ হয়ে উঠবে ।
এছাড়া মিথাইলিন ব্লু , কপার সালফেট, পটাশিয়াম পারমেঙ্গানেট, দিয়েও চিকিৎসা করা যায় ।

এই ধরনের আরও ইনফোরমেটিভ তথ্য পেতে লাইক দিয়ে পাশে থাকুন
ধন্যবাদ
Minhaz Aquariam World ❣️

#গাপ্পি_মাছের_রোগ_নির্ণয়_পর্ব_৩

#ইন্টারনাল_প্যারাসাইট
গাপ্পি মাছ সাধারণত খুবই শক্ত প্রকৃতির মাছ হয় থাকে ।
এরা সব পরিবেশে টিকে থাকতে সক্ষম । কিন্তূ বেশি জীবাণুর সংক্রমণের ফলে এঁরা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে তার মধ্যে একটি হলো ইন্টারনাল প্যারাসাইট।
#রোগের_লক্ষণ : ১.মাছ সাঁতার কাটতে পারে না ২. সাভাবিক এর তুলনায় খাবার খাওয়া কমিয়ে দেয় । ৩. মাছ দূর্বল হয়ে পড়ে ।
#চিকিৎসা : ওষুধের দোকানে ফ্লাজিল ৪০০এমজি এই রোগের উপকার হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে । এতে কার্যকরী ফলাফল পাওয়া সম্ভব । প্রতি ১০ গ্যালন পানি তে ২০০ এমজি করে ওষুধ মিশিয়ে ট্যাংক এ দিতে হবে । যেহেতু এই ওষুধ টি ট্যাবলেট আকারে পাওয়া জাই তাই একটি ট্যাবলেট কে দুই ভাগ করে নিতে হবে । এইরকম ৭ দিন পর্যন্ত করতে হবে । প্রতিদিন ৪০-৫০% পানি চেঞ্জ করে তারপর নতুন পানির সাথে ওষুধ মিশিয়ে তারপর ট্যাংক এ দিতে হবে । পানিটি অবশ্যই ক্লোরিন মুক্ত হতে হবে ।
এভাবে চিকিৎসার মাধ্যমে এই রোগ নির্মূল করতে হবে ।

এই ধরনের আরও ইনফোরমেটিভ তথ্য পেতে লাইক দিয়ে পাশে থাকুন
আসসালামু আলাইকুম
Minhaz Aquariam World ❣️

#গাপ্পি_মাছের_রোগ_নির্ণয়_পর্ব_২

রোগের নাম : ফিন রট/টৈইল রট
গাপি মাছ সাধারনত খুব শক্ত প্রকৃতির প্রানী যারা যেকোনো পরিবেশে অনায়শে টিকে থাকতে পারে । কিন্তূ কিছু কিছু কারণে এই মাছ রোগে আক্রান্ত হতে পারে । যার একটি হলো ফিন বা টেইল রট । এই রোগে আক্রান্ত হলে সঠিক চিকিৎসা ও যত্নের মাধ্যমে এই রোগ সারিয়ে তোলা সম্ভব ।

#লক্ষণ : মাছের লেজ ক্ষয় হয়ে যায় , পচে যায় , মাছের পাখনা খসে পরে
#কারণ : এটি একটি ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন । এছাড়া কোন মাছের সাথে কোন মাছ রাখতে হবে এই ধারণা না থাকলেও আধিপত্য বিস্তারের লক্ষ্যে লেজ ক্ষয় হতে পারে ।

#চিকিৎসা : এই রোগে আক্রান্ত হলে সর্বপ্রথম renamycin ওষুধ কিনতে পাওয়া যায় যার একটি ক্যাপসুল/ট্যাবলেট ১০ গ্যালন পানির সাথে মিশিয়ে আক্রান্ত মাছের ট্যাংক এ দিতে হবে । এইরকম ৬-১০ দিন করতে হবে । খাবার সাভাবিক ভাবেই প্রদান করতে হবে এবং পানি প্রতদিন ৩০-৪০% করে পরিবর্তন করে ক্লোরিন মুক্ত পানি ব্যাবহার করতে হবে ।
এইভাবে এই রোগে আক্রান্ত মাছকে সুস্থ করে তোলা সম্ভব ।

এই ধরণের আরো ইনফোরমেটিভ তথ্য পেতে লাইক দিয়ে পাশে থাকুন ।
ধন্যবাদ আসসালামু আলাইকুম ❣️
Minhaz Aquariam World