Upakuliya Public Library
Nearby government services
[email protected]
lalkhanbazar mor
Chittagong
Ashkar Dighi West corner, opposite side of SHATADOL CLUB শতদল ক্লাব, Chittagong.
Choitonnerhat, Mirsarai, Chittagong
Bou Bazaar
Imrulsahed
Chittagong Port 4100
4209
4210
Chittahong
Upakuliya Public Library is a well-known non government library in Bangladesh.
On April 29, 2010, the library started its operations from a village near the Bay of Bengal with the slogan " LAMP OF THE LIGHT IN THE DARKNESS"
Gov Reg No: CH 45/17 উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরী বাংলাদেশের দক্ষিনাঞ্চলের বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী উপকূল এলাকার একটি বৃহত্তম গণ পাঠাগার। এর অবস্থান চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলার ছনুয়া ইউনিয়নের খুদুকখালী গ্রামের হাজি কালামিয়া পাড়া এলাকায় অবস্থিত। এটি উপকূলের
দেশের বিদ্যমান পাঠাগার সমূহের দীর্ঘদিনের অবহেলা এবং বঞ্চনার দেওয়াল ভেঙে দেওয়ার এখনই সুবর্ণ সুযোগ। সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরে আমাদের সমস্যাগুলো উপস্থাপন করা এখন সময়ের দাবী।
আমরা সমস্যার কথা না বললে সম্ভাবনা কিন্তু হাতছাড়া হয়ে যাবে। সবচেয়ে বড়ো কথা হলো, যে ধারাবাহিকতায় দেশের অধিকাংশ পাঠাগার সমূহ পরিচালিত হয়ে আসছে, সেখানে আমূল পরিবর্তন না আসলে এগুলো সাইনবোর্ড আর শেলফবন্দী বই সংগ্রহাগার ছাড়া কিছু বয়ে আনবে না।
একটি জ্ঞানভিত্তিক সমাজব্যবস্থা গড়ে তুলতে হলে গণপাঠাগারের যেমন বিকল্প নেই, তেমনি সরকারের নিয়মিত সহযোগিতা এবং তদারকি ছাড়া পাঠাগার সমূহ সচল রাখারও বিকল্প নেই- এই বার্তাটি অন্ততপক্ষে সরকারের উপর মহলকে অবগত করা সকল পাঠাগার দায়িত্বশীলদের দায়িত্ব।
দেশে অনেকগুলো পাঠাগারভিত্তিক সভা-সমিতি-সংগঠন আছে । আছে জেলাভিত্তিক সমিতিও। সব সংগঠন সমূহের এখন সজাগ হওয়ার সময়। গুরুত্ব অনুধাবণ করে সক্রিয় হয়ে দাবী পেশ করার মোক্ষম মূহুর্ত।
যদি বাস্তবতার নিরিখে সকল পাঠাগারের দায়িত্বশীল ভাই-বোনেরা এই গুরুত্বপূর্ণ মূহুর্তটির প্রয়োজনীয়তা অনুভব করতে পারেন, তাহলে কালবিলম্ব না যার যার অবস্থান থেকে সক্রিয় হয়ে পড়ুন।
বিজ্ঞান বিষয়ক বই উপহার দিন
'উপকূলীয় বিজ্ঞান ক্লাব' আমাদের উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরির সার্বিক তত্তাবধানে যাত্রা শুরু করা একটি বিজ্ঞান বিষয়ক ক্লাব। মূলত প্রান্তিক জনপদের শিক্ষার্থীদেরকে বিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনার প্রতি উদ্বুদ্ধ করতে এই ক্লাবের যাত্রা।
শিক্ষার্থীদের উপকারে আসে এবং বিজ্ঞান বিষয়ে ধারণা লাভ করা যায়- এমন বিজ্ঞান বিষয়ক বই, জার্নাল, গবেষণাপত্র ইত্যাদি আপনার সংগ্রহে থাকলে আপনার চাহিদা অনুযায়ী আমাদের ক্লাবে উপহার দিতে পারেন।
প্রতিভা সবখানে লুকিয়ে আছে। কেউ প্রকাশ করতে পারে, কেউ পারেনা। প্রতিভাকে ফুটিয়ে তুলতে হলে একটি স্বাধীন প্লাটফর্মের দরকার, যেখানে স্বাধীনভাবে নিজের প্রতিভাকে জানান দেওয়া যায়। নিজের ইচ্ছেশক্তিকে জাগিয়ে তুলতে অনুপ্রেরণা আর উৎসাহ পাওয়া যায়।
অদম্য ইচ্ছেশক্তির প্রতিভাবান মেধাবীরা এখানে স্বাগত। তারা স্বাধীন এবং আনন্দচিত্তে নিজের ভাবনাগুলোকে উপস্থাপন করতে পারছে নিজের মতো করে।
আমরা শুধু অনুপ্রেরণা দিয়ে যাচ্ছি বিরামহীনভাবে p
📖📚📝
দারুণ উপহার ১০০ বই!! 📚📓📖
চট্টগ্রামের নানন্দিক সৃজনশীল প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান 'খড়িমাটি ' থেকে প্রান্তিকের গণপাঠাগার উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরিতে প্রদান করা হয়েছে কবিতা, গল্প, উপন্যাস, সাহিত্য ও ইতিহাস-ঐতিহ্য বিষয়ক ১০০ টি বই।
'খড়িমাটি' প্রকাশনীর এই উদার ও নিঃস্বার্থ বইদান সহায়তা আমাদেরকে সত্যিই বিস্মিত করেছে। প্রকাশনীর নিঃস্বার্থ সমর্থন আমাদের চলমান পাঠ কার্যক্রমকে আরও বেশি গতিশীল করে তুলতে অনুপ্রেরণা যোগাবে। এটি আমাদের দারুণ অনুভূতি ❤️
খড়িমাটি প্রকাশনীর প্রতি আমরা ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি; একশত বই নিয়ে আমাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ❤️❤️❤️❤️
" বিদীর্ণ করেছি মাটি, দেখেছি আলোর আনাগোনা
শিকড়ে আমার তাই অরণ্যের বিশাল চেতনা।
আজ শুধু অঙ্কুরিত, জানি কাল ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পাতা
উদ্দাম হাওয়ার তালে তাল রেখে নেড়ে যাবে মাথা:
তারপর দৃপ্ত শাখা মেলে দেব সবার সম্মুখে,
ফোটাব বিস্মিত ফুল প্রতিবেশী গাছেদের মুখে।"
----সুকান্ত
📖📖 আগামীর প্রত্যাশা:
তোমরা ভালো পাঠক হয়ে ওঠো, হয়ে ওঠো লেখক, নিজের আত্মায় জাগ্রত করো মনুষ্যত্ব। তোমরাই আগামীর কাণ্ডারি।
📝📝 আমাদের কার্যক্রমে আপনার অনুপ্রেরণা শক্তি যোগাবে, অন্ধকারে আলোর প্রদীপ জ্বালাতে সাহসের যোগান দেবে, আমাদের পাঠ কার্যক্রম হবে আরও প্রাণবন্ত।
📝📝 'উপকূলীয় পাবলিক পাবলিক লাইব্রেরি' অনুপ্রেরণা যোগানো মানুষের ভালবাসা আর সমর্থন নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে আগামীর পথে
আমাদের নতুন সংযোজন
আমাদের নিঃস্বার্থ কাজ, নিঃস্বার্থ পথচলা,
কিছু কর্ম বেঁচে থাকুক অন্যকে আশা জাগানিয়া করে তুলতে। আগামীর প্রজন্ম যেনো অনুপ্রাণিত হতে পারে।
আমাদের সভ্যতা:
আমরা আবারও আমাদের সভ্যতার দিকে ফিরে যেতে চাই। বর্তমানে একথাটি সবাই স্বীকার করে নিচ্ছেন যে, মাটির তৈরি তৈজসপত্র স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি। এরই ধারাবাহিকতায় আমাদের পাঠাগারে ব্যবহারের জন্য মাটির তৈজসপত্রের সংগ্রহ।
মাটির তৈজসপত্র তৎকালীন প্রজন্মকে সুস্থ জীবনযাপনে সাহায্য করত। এরই ধারাবাহিকতায় এই উপমহাদেশের মানুষের মধ্যেও মাটির পাত্রে রান্না ও খাওয়ার প্রচলন ছিল।
সময়ের বিবর্তনে মাটির পাত্রের বদলে মানুষের ব্যবহার্য পণ্যের স্থানে জায়গা করে নেয় নন-স্টিক প্যান, প্লাস্টিক, অ্যালুমিনিয়াম, কাচ, লোহায় তৈরি নানা পণ্য।
কিন্তু এখন প্রতীয়মান হয়েছে যে, এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য শতভাগ উপকারী নয়। সৃষ্টি হচ্ছে নানান রোগ।
বিশেষজ্ঞরা বলেন,
ভারতীয় আয়ুর্বেদ ডা. সূর্য ভগবতীর মতে, মাটির পাত্রে রান্না করার ফলে শুধু বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য উপকারিতাই পাওয়া যায় না বরং এটি সহজতর রান্নার প্রক্রিয়া। এ ধরনের পাত্রে রান্না করলে খাবারের স্বাদ ও পুষ্টি দুটিই বেড়ে যায়। মাটির পাত্রে থাকা অসংখ্য ছিদ্র ও প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য তাপ এবং আর্দ্রতার সঞ্চালন ঘটায়।
ভারতীয় আরেক পুষ্টিবিদ ও ডায়েটিশিয়ান রিংকি কুমারীর মতে, মাটির পাত্রে রান্না করা খাবারে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং সালফার থাকে; যা মানবদেহের সুস্থতার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মাটির পাত্রে রান্না করা একটি ধীর প্রক্রিয়া এবং এতে ন্যূনতম পরিমাণে তেল ব্যবহার করা হয়। এর ফলে খাবারে প্রাকৃতিক তেল এবং আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশি, চকচকে মাটির পাত্রে খাবার পরিবেশন দেখতেও ভালো লাগে।
আজ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরির সদস্যদের র্যালি।
আজ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে বীর শহীদদের প্রতি আমাদের বিনম্র শ্রদ্ধা
যাদের ত্যাগ আর রক্তের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি একটি স্বাধীন ভূ-খণ্ড-সেই বীর শহীদদের প্রতি আজ শ্রদ্ধা জানানোর দিন। স্বাধীনতার আনন্দে সমৃদ্ধির শপথে মুষ্টিবদ্ধ হওয়ার দিন।
যাঁদের ত্যাগের বিনিময়ে আমরা একটি স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি। আজকের স্বাধীনতা দিবসে সেই বীর শহীদদের আমাদের গভীর শ্রদ্ধা।
free computer curse for Library member orientation day
Upakuliya Public Library
Ramadan corner news
13 March 2024
Dainik purbokone
dainik bir chattogram monch
dainik ajker Chattogram
Ramadan corner 2024
Upakuliya Public Library
দৈনিক পূর্বকোণ
১৬ জানুয়ারি, মঙ্গলবার, ২০২৪
এখানে একবার প্রবেশ করার পর কিছু পথের সাথে, কিছু মনীষীর সাথে, হাজার বছরের কিছু জনপদের ইতিহাস-ঐতিহ্যের সাথে একটি সেতুবন্ধন তৈরি হয়। কিছু বইয়ের পাতার সাথে আবেগ মিশে যায়। কিছু বইয়ের সাথে আত্মার বন্ধন গড়ে ওঠে।
আলো-আঁধারের পথ পরিষ্কার হয়ে যায়। অনেক কিছু উপস্থাপন করে উন্মুক্তভাবে।
আমাদের সবার উচিৎ প্রযুক্তির এই নস্টালজিয়ার সময়ে নিজেকে এবং নিজের সন্তানকে বইমুখী করে গড়ে তোলা। এটি আমাদের একান্ত কর্তব্য। সন্তানকে বইয়ের সাথে বন্ধন তৈরি করে দেওয়া প্রতিটি অভিভাবকের দায়িত্ব।
বাগানের ফুলের বাহার যেমন অন্তরে প্রশান্তির ছোঁয়া এনে দেয়, তেমনি হাজারো বইয়ের সমাহারে সমৃদ্ধ একটি গ্রন্থাগার পাঠকের আত্মার খোরাক মিটিয়ে দেয়। মনে রাখতে হবে, সুন্দর জীবন গড়ার জন্য বই এবং পাঠের কোনো বিকল্প নাই।
ছবি: উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরি
আলহামদুলিল্লাহ! ঘুরে দাঁড়ালাম আমরা:
আমরা দীর্ঘ একমাস খোলা আকাশের নিচে ছিলাম। আমাদের সম্পদগুলো খোলা আকাশের নিচে পড়েছিলো। আট হাজার বইয়ের একটি সমৃদ্ধ পাঠাগারের সবকিছু লণ্ডভণ্ড হয়ে গিয়েছিলো।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের উপর রহম করেছেন। তার রহমতের চাদর দিয়ে তিনি আমাদের উপর দয়া প্রদর্শন করেছেন।
মহান রবের দয়ায় দীর্ঘ দেড়মাস অক্লান্ত পরিশ্রম আর ত্যাগ শেষে ঘূর্ণিঝড় হামুন'র আঘাতে লণ্ডভণ্ড হয়ে যাওয়া প্রান্তিক জনপদের গণপাঠাগার 'উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরি আবারও স্ব মহিমায় ফিরে এলো।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ মানুষের জীবনকে থামিয়ে দেয়, বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো আছড়ে পড়ে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই সবকিছু লণ্ডভণ্ড করে দেয়। এই প্রতিকূল অবস্থা থেকে কেউ দাঁড়াতে পারে, আবার কেউ ছন্নহারা হয়ে যায়। অনেকেই ঘুরে দাঁড়ানোর সাহস হারিয়ে ফেলে
আমি নিজে যে প্রতিকূল পরিস্থিতির শিকার হয়েছি। সেটা উপলদ্ধি করে আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করি, তিনি আমার কোনো শত্রুকেও যেনো এমন পরিস্থিতর শিকার না করেন। এমনটি যেনো কারও জীবনে না ঘটে।
আমরা ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই সেইসব হৃদয়বান মানুষগুলোকে, যারা আমাদেরকে ঘুরে দাঁড়াতে সাহস দিয়েছেন, পাশে দাঁড়িয়েছেন ও মনোবল যুগিয়েছেন। আল্লাহ তায়ালা আপনাদের উপর রহমতের বারিধারা নাযিল করুন, যেভাবে আমাদের উপর তিনি রহমত নাযিল করেছেন।
পরম করুণাময়! আমরা তোমার প্রতি শোকরিয়া আদায় করছি। হৃদয় থেকে তোমার প্রশংসা করছি, কারণ, তোমার রহমত না হলে এই প্রতিকূল অবস্থা থেকে মুক্তি পাওয়া কখনো সম্ভবপর ছিলনা। হৃদয় থেকে বলছি আলহামদুলিল্লাহ।
প্রিয় শুভার্থী ভাই- বোনেরা: প্রাকৃতিক দুর্যোগ এই গণপাঠাগার থেকে অনেককিছু কেড়ে নিয়েছে। শূণ্যতা বিরাজ করছে অনেক কিছুতে। প্রায় ২ হাজার বই নষ্ট হয়ে গেছে। অনেকগুলো আসবাবপত্র নষ্ট হয়ে গেছে।
অনেক কিছু হারানোর পরও, আমরা আশাহত নই। কারণ যে বইয়ের সান্নিধ্যে বেড়ে উঠছি, সেই বইয়ের পাতাগুলো আশা জাগিয়ে রাখতে উদ্বুদ্ধ করেছে।
তাইতো, আমরা আশাবাদী, আমাদের এই মিলিত সংগ্রামে আপনিও আমাদের সারথি হবেন, সহযোদ্ধা হবেন। আঁধারে আলোর দ্যোতি ছড়াতে আমাদের কাতারে সামিল হবেন ইনশাআল্লাহ।
সবার কাছে দোয়া চাই। আমরা যেনো আমাদের আলো ছড়ানোর এই মিশনে অটুট থাকতে পারি। জ্ঞানের বাতিঘরকে সমৃদ্ধ করে গড়ে তুলতে পারি এই প্রত্যাশায়।
12.12.2023
ঘূর্ণিঝড় 'হামুন'র আঘাতে লণ্ডভণ্ড হয়ে যাওয়া প্রান্তিকের গণপাঠাগার উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরি নিয়ে দৈনিক পূর্বকোণে আজকে প্রকাশিত নিউজ।
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা দৈনিক পূর্বকোণ পরিবারের প্রতি।
ঘুর্ণিঝড় হামুন
লণ্ডভণ্ড উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরি:
মঙ্গলবার রাতে চট্টগ্রামের উপকূল দিয়ে বয়ে যাওয়া প্রচণ্ড গতিবেগের ঘূর্ণিঝড় ' হামুন'র আঘাতে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে প্রান্তিকের গণপাঠাগার উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরি।
ঘূর্ণিঝড়ের তান্ডবে লাইব্রেরির অর্ধেক অবকাঠামো পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে।
পাঠাগারের প্রায় ২ হাজার বই নষ্ট হয়ে গেছে। এছাড়া সৌর প্যানেল,হলরুম, নামাজঘর, সম্প্রতি নির্মিত নান্দনিক পাঠকরুমটিও ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
আমরা ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হলাম, বিশেষ করে আমাদের বইগুলো। যে সব বই নষ্ট হয়েছে, সেগুলো নির্বাচিত গ্রন্থ, পাঠাগারের নিজস্ব ফান্ড থেকে ক্রয় করা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ভিত্তিক বই। বিগত ২ বছর ধরে আমরা ধারাবাহিকভাবে বইগুলো সংগ্রহ করেছিলাম।
আমরা আবার গড়ে তুলবো; আমাদের পাঠাগার। ধীরেধীরে পূর্ণ করব বইয়ের সংগ্রহগুলো।
পরম করুণাময় মহান রব আমাদের সহায় হোন- আমিন।
স্কুল-মাদরাসার শিক্ষার্থীরা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করো। থাকছে চমৎকার পুরস্কার ইনশাআল্লাহ।
ইনশাআল্লাহ! আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ বৃহস্পতিবার সকাল ৯ টা থেকে উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরিতে অনুষ্ঠিত হবে সিরাত গ্রন্থপাঠ ও সেমিনার।
তাদের ত্যাগের মহিমায়...
তারা বলেছিলেন, ওদেরকে আলোকিত করে তোল, ওদেরকে পড়ামুখী করো, যদি একজন ছেলে-মেয়েও আলোর দেখা পায়, তাহলে ধরে নিও আমাদের দেওয়া সহযোগিতার আমানতদারিতা সঠিক পথে ব্যয় হয়েছে।
তারা এমনভাবে নিজের হাতকে প্রসারিত করতেন, সেখানে কোনো লৌকিকতা ছিলনা, সেলফি কিংবা ফটোসেশন ছিলনা। অপরের কল্যাণের জন্য নিজের সামর্থ দিয়ে তাঁরা পাশে দাঁড়িয়েছেন।
দুনিয়াতে এমন মানুষগুলোর সংখ্যা খুবই কম। কিন্তু তারা পৃথিবীর সৌন্দর্যকে জীবিত রেখেছেন। ভিডিওটি দেখে যদি আপনার মনে হয় যে, কোনো এক মরু অঞ্চলে নতুন ফুল ফুটেছে, তাহলে ধরে নিতে হবে, এই ফুল ফোটানোর স্বার্থকতা সেইসব মানুষের, যারা এমন একটি জ্ঞান আহরণের বাগান সৃজন করতে অনুপ্রেরণা দিয়ে গেছেন। নিজেদের সামর্থ ব্যয় করে গেছেন। তারা কখনো এখানে আসেননি। তবে হৃদয় উজাড় করে গেছেন এই জ্ঞান বাগানের জন্য, অন্যের কল্যাণের জন্য।
আমি সবসময় সেসব মানুষগুলোকে স্মরণ করি, তাঁদের এই বিশাল মহতি মনোভাবের প্রশংসা করি, তাঁদের জন্য মনভরে দোয়া করি, কল্যাণকামী মানুষগুলোর জন্য পরকালে এ দৃশ্য যেনো নাজাতের উচিলা হয় মহান রবের দরবারে সেই প্রার্থনা করি।
যদিও আজ তাঁদের অনেকেই নেই, অনেকে এখন পরপারে চলে গেছেন।
কিন্তু তাদের মতো মানুষের এখন খোঁজ পাওয়া কষ্টসাধ্য। কারণ এখন মানুষ লৌকিকতায় ইচ্ছুক, নিজের প্রচার-প্রসার ঘটানোর জন্য মরিয়া। মূল ত্যাগের মহিমা থেকে সরে এসে নিজের নাম যশ-খ্যাতির জন্য উদগ্রীব।
তাই তো! লোক দেখানো এসব কাজের কোনো স্থায়িত্ব হয়না। কারণ যিনি দিয়েছেন, তিনি নিজের যশ-খ্যাতির জন্য দিয়েছেন, আর যিনি নিয়েছেন তিনি দাতাকে খুশি করার জন্য করেছেন। মাঝখানে আসল কাজটি আর অটুট থাকেনি।
প্রিয় সুহৃদ! ভিডিওটি দেখে আপনি সেসব মানুষের জন্য দোয়া করতে ভুলবেন না, যারা যশ-খ্যাতির উর্ধ্বে থেকে নীরবে জ্ঞানের আলো প্রজ্জ্বলন করার জন্য প্রান্তিকের গণপাঠাগার উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরিতে সহযোগীতা করে গেছেন।
মনীষীদের জীবনী পাঠ দিয়ে তাদের বইপড়া শুরু:
স্কুল ছৃটি শেষে ওরা প্রতিদিন লাইব্রেরিতে ছুটে আসেন। এই শিশু পাঠকরা ধীরে ধীরে বইমুখী হয়ে উঠছে। বইয়ের সাথে তাদের সুন্দর একটি নিবিড় সম্পর্ক তৈরি হয়েছে।
আজ বইপাঠ সম্পর্কে জানতে চাইলে তারা বলেন, আমরা মনীষীদের জীবনী পড়া দিয়ে বইপাঠ শুরু করেছি। এখানে না আসলে এতগুলো মনীষীদের জীবন সম্পর্কে আমাদের জানা হতো না। শিশু পাঠকরা জানান, ছোটো সিরিজের ৬৭ মনীষীর জীবনী নিয়ে রচিত বইগুলোর অধিকাংশ বই তারা পড়ে শেষ করেছেন।
আমাদের সমাজ এবং রাষ্ট্র ব্যবস্থায় যদি ছোটোকাল থেকে এভাবে ছেলে-মেয়েদেরকে বইমুখী করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হতো, তাহলে এ সমাজের বাস্তবতা হতো অন্যরকম।
একটি সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে প্রান্তিকের গণপাঠাগার 'উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরি' শিশুদেরকে বইমুখী করে জীবন গড়ার উদোগী ভুমিকা পালন করে যাচ্ছে।
(২৩ আগস্ট ২০২৩)
থেমে থাকেনা...
তিনি জানালেন, "আপনি অনেকের কাছে বই চেয়ে রিকুয়েস্ট পাঠান। বই উপহার চেয়ে আপনার অনেকগুলো পোস্ট দেখি। যতটুকু মনে হয়, সবাই আপনার ডাকে সাড়া দেয়না। তবুও আপনি থেমে থাকেন না কিংবা হতাশ হননা; এইজন্য আমি আপনার আগ্রহের প্রশংসা করি"
আজ বই উপহার সংক্রান্ত একটি পোস্টের ব্যাপারে কথা বলতে গিয়ে আমার একজন শুভাকাঙ্খী ভাই কথাগুলো বলেছেন।
আমার শুভাকাঙ্খী ভাই সত্য কথাটি বলেছেন পাঠকের পছন্দ মতো চাহিদা মাফিক সব বই আমার একার পক্ষে ক্রয় করা সম্ভবপর হয়ে উঠেনা। তাই মাঝেমধ্যে ক্লাসিক্যাল কিছু বই উপহার চেয়ে পোস্ট আপলোড করি।
তবে সাড়া মেলে কম। সহসা এগিয়ে আসতে চায়না কেউ। অভিজ্ঞতা হয়েছে-অনুভব করতে পারি। তাই কিছু আপনজন ছাড়া সহসা বইয়ের জন্য কারো কাছে ধরণা দিইনা। দিতে ইচ্ছে করেনা। কারণ ১০০০ হাজার টাকার বই উপহার দিতে ১০ হাজার লাভ খুঁজে বসে থাকে। কী দরকার এসবের! দূরে থাকি হাজার মাইল।
তাই বলে তবু বই সংগ্রহ থেমে থাকেনা। একসময় চাহিদা মাফিক বইগুলো সংগ্রহ হয়ে যায়। বইপ্রেমী কেউ না কেউ একজন এগিয়ে আসেন। চাহিদা পূরণ হয়ে যায়। কখনো আশাহারা হইনা।
হযরত শেখ সাদী বলেছেন " আমার রব! আশা ছাড়া আমার কোনো পুঁজি নাই, আমাকে প্রত্যাশা থেকে কখনো বঞ্চিত করো না" রবের দরবারে আমার নিবেদনও একই, তিনি যেনো আশাহত না করেন।
উপলদ্ধির বিষয় হচ্ছে, আমাদের আলোর ফেরিওয়ালা পাঠাগারবন্ধু Kazi Emdadul Haque Khokan স্যার যে সমস্ত পাঠাগারে অনুরোধের প্রেক্ষিতে বই উপহার পাঠান, ঠিক একই রকম অনুরোধ করে অন্যজনের কাছ থেকে বই উপহার পাওয়া অনেকটা দুঃখসাধ্য ব্যাপার। বিষয়টি পাঠাগারের সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলরা বোঝতে পারবেন।
একটি বাস্তব উপলদ্ধি থেকে পোস্টি আপলোড করলাম।
বইগুলো উপহার দিন:
প্রান্তিক জনপদে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেওয়ার এক বিকাশমান গণপাঠাগার বাঁশখালীর ছনুয়া উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরি। একটি সচল এবং পাঠকবান্ধব বৃহত্তম গণপাঠাগার। সেই অজপাড়া গাঁয়ের পাঠাগারটি এখন 'উপকূলের বাতিঘর' হিসেবেও সমাদৃত।
শত মাইল দূর থেকে আলো ছড়ানোর প্রিয় মানুষগুলো নিঃস্বার্থে বই উপহার দিয়ে প্রান্তিক এলাকার একটি প্রতিষ্ঠানের পাশে দাঁড়িয়েছেন বলেই পাঠাগারটি আজ সমৃদ্ধির দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে।
কিন্তু উপহারের বই ছাড়াও বাস্তবতার নিরিখে আমাদের গবেষণা, ভাবনা, ইতিহাসের অজানা বিষয়াবলি জানার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু বই কিনে নিতে হয়-- যেগুলো পাঠকের আলাদা চাহিদা।
ছবির প্রদর্শিত বইগুলো অতীব গুরুত্বপূর্ণ। এজাতীয় বই সহসা উপহার হিসেবে পাওয়া যায়না। আমাদেরকে কিনে নিতে হয়, অথবা কোনো শুভানুধ্যায়ীকে কিনে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করতে হয়।
বইপ্রেমী কোনো কল্যাণকামী ভাই-বোন ছবির প্রদর্শিত বইগুলো প্রান্তিকের গণপাঠাগার Upakuliya Public Library তে উপহার দিতে পারেন।
নোট:
বইয়ের মূল্য ৪৮০০ টাকা।
বইয়ের প্রাপ্তিস্থান : গ্রন্থলোক, চেরাগি মোড়, মোমিন রোড়, চট্টগ্রাম।
যোগাযোগ নাম্বার: 01820500622
কিছু বই চোখ খুলে দেয়, সূর্যের কিরণের মতো জানার রাজ্যে দ্যোতি ছড়ায়, হাজার বছরের পুরনো কোনো জনপদের সাথে পরিচয় করে দেয় মূহুর্তেই, এমনকি হাজার বছরের ইতিহাসকে চোখের সামনে বর্ণনা করে উন্মুক্তভাবে।
জানতে হলে পড়তে হবে-
আজ তার কৃতিত্ব কালেরকন্ঠে....
'আলোর ফেরিওয়ালা' পাঠাগারবন্ধু Kazi Emdadul Haque Khokan স্যারকে নিয়ে আজ দৈনিক কালেরকন্ঠে ' অন্য জীবন' শিরোনামে চমৎকার এক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনে উঠে এসেছে ৩৩০ টি পাঠাগারে ২৪ হাজার বই দেওয়ার বিস্তারিত বিবরণ। প্রতিবেদন অনুযায়ী তিনি এ পর্যন্ত ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকার বই দান করেছেন দেশের গণপাঠাগার সমূহে।
নিরহংকার প্রচারবিমুখ আলোর ফেরিওয়ালা কাজী এমদাদুল হকের এই কৃতিত্বগুলো বেঁচে থাকুক আমাদের মাঝে পৃথিবীর শেষদিন পর্যন্ত। স্যারের দেওয়া ২০ হাজার বইয়ের মাধ্যমে গড়ে উঠুক একটি 'বইপাঠক প্রজন্ম বাংলাদেশ' এই মহতি ত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশের 'নগর থেকে প্রান্তরে' ছড়িয়ে পড়ুক আলো ছড়ানোর কার্যক্রম।
স্যারের এই কৃতিত্ব বেঁচে থাকুক আজীবন। একজন পাঠাগারপ্রেমী আলোর ফেরিওয়ালা হিসেবে তিনব যে একটি ইতিহাস সৃষ্টি করলেন; জীবনে এটাই স্যারের শ্রেষ্ঠ অর্জন।
অনেক অনেক শুভকামনা খোকন স্যারের জন্য ❤️🌹❤️
জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র কর্তৃক দেশের সচল পাঠাগার সমূহ নিয়ে প্রকাশিত ' বেসরকারি গ্রন্থাগার নির্দেশিকা'য় স্থান পেয়েছে প্রান্তিকের গণপাঠাগার 'উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরি'
এটি আমাদের কর্মের অর্জন। বিরামহীন পরিশ্রমগুলো সফলতা বয়ে আনুক। ত্যাগের বিনিময়গুলো আলো ছড়ানোর ফসলে পরিণত হোক।
❤️❤️❤️❤️
ইনশাআল্লাহ, শিগগির উদ্বোধন
দলবদ্ধভাবে এমন প্রাণবন্ত শিক্ষার পরিবেশ গড়ে তুলতে হলে পুষ্প বাগানের মতো একটি সুন্দর হৃদয়ের দরকার হবে। যে হৃদয় ফুল ফোটাতে চায়, ফুলের সৌরভ ছড়িয়ে দিতে চায়।
আজকের প্রেক্ষাপটে এমন হৃদয় খুঁজে পাওয়া দুঃখসাধ্য ব্যাপার। আমাদের হৃদয়ে লোভ-লালসার মরীচিকা জমাটবদ্ধ হয়ে গেছে। আমরা না পারছি নিজেদেরকে প্রষ্ফুটিত করতে, না পারছি অন্যকে প্রষ্ফুটিত করে তোলতে।
কারণ মানসিকতার বিকাশ না ঘটলে আত্মার সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তোলা যায় না।
ছবি: উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরির স্টাডি রুম।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the organization
Telephone
Website
Address
Haji Kalamia Para, Khuduk Khali, Chanua, Banskhali
Chittagong
4390
Opening Hours
Monday | 15:00 - 19:00 |
Tuesday | 15:00 - 19:00 |
Wednesday | 15:00 - 19:00 |
Friday | 15:00 - 19:00 |
Saturday | 15:00 - 19:00 |
Sunday | 15:00 - 19:00 |
10, NandanKanan
Chittagong, 4000
Hello beautiful people! We are here to serve you the best quality Paper Solution and the incredibly
Khaiyachara School Road, Baratakia-4320, Mirsarai
Chittagong
যাবতীয় অনলাইন সংক্রান্ত কাজ, ছবি,প্রিন্টিং,লেমিনেটিং ও ফটোকপি করা হয় এবং শিক্ষা সামগ্রী বিক্রয় করা হয়
Chittagong
Due to financial problems, many people are not able to develop their talents and move forward. We have taken the initiative to bring the help of knowledge to the people by building...
Hera
Chittagong, 400
HELLO FRIEND IAMCHANNEL- OR SUBASCRIBE MY CHANNEL--- মাষ্টার গ্রুপ প্যাকেজ মিডিয়া---ok thank u all...& BY.....
নিউমার্কেট এলাকা, চট্টগ্রাম
Chittagong, 4000
চট্টগ্রাম শহরে বই পড়তে/ পাঠাগারে বই পাঠাতে/ অর্থ সহযোগিতা করতে যোগাযোগ করুন ০১৬২১৯৯৯৩৩১
In Front Of Mohila Technical Training Centre, Polytechnical College Road
Chittagong, 4209
Lohagara
Chittagong, 4397
Sharing ideas and meet technological knowledge of veterinary medicine with the undergraduate students of different university of Bangladesh.