Dr. Nizam
Never give up, your day will come.
Outing with her 🥰🥰
বিয়ের সময়, বউয়ের জন্য লাখ টাকার শাড়ী-গহনা কিনে, নিজের শেরওয়ানীটা ভাড়া নিয়ে চালিয়ে দেয়া মানুষটি ই হলো, পুরুষ 🙂
খ্রিষ্টীয় ৮০০ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত আমাদের পতাকা সমূহ।
Courtesy: Faysil Scientist & Wikipedia
"Shorboto Mongolo Radhe" Song
ক্যান্সার আক্রান্ত ১২ বছরের মেয়েটাকে ডাক্তার আদর করে জিজ্ঞেস করলেন,"বড় হয়ে কি হতে চাও মা?"
- মেয়েটি বললো,"বড় হওয়া পর্যন্ত বাঁচতে চাই।"
স্বপ্নের কত রঙ! আকাঙ্ক্ষার কত আঙ্গিক! বাঁচার আকুতি, কত হৃদয়বিদারক!
হাত বিহীন মানুষটার স্বপ্নের কেন্দ্রবিন্দু...
- যদি আমার হাতগুলো ঠিক থাকতো!!!
পা ছাড়া লোকের সাধ তো একটাই...
- যদি একদিন চলতে পারতাম সবার মতো।
অন্ধের স্বপ্ন, যদি একটাবারের জন্য দেখতে পারতাম দুনিয়ার রঙ!!
আর বোবার সব আকাঙ্ক্ষা যেন, একটু কথা বলতে পারলেই পূরণ হতো!!
মেধাবীর বাবা-মা যখন, সন্তান গোল্ডেন না পাওয়ার কারণে বকাঝকা করছে, তখন শত বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী সন্তানকে ঘিরে তাদের বাবা মায়ের স্বপ্ন, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার নয়...
সে শুধুমাত্র স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসুক, আপাততো এটুকুই!
আইসিইউ-র ভেতরের মানুষটা শুধু একটা বার, কাঁচের দরজার এপাশে বেরুতে চায়!
আপনি যখন লিখাটা পড়ছেন, ঠিক এই মূহুর্তে মৃত্যুশয্যায় হাজারো মুমূর্ষের, আর একটা মাত্র নিঃশ্বাস নেয়ার জন্য হাহাকার...
এ হাহাকার দুনিয়ার শত ডিপ্রেশনকে ভুলিয়ে দেয়!
শীতের রাতে ফুটপাত, বাসস্টপ কিংবা রেলস্টেশনে মানুষের রাত্রি যাপন করার দৃশ্য, বস্তিবাসীদের কষ্টও ভুলিয়ে দেয়। দিনশেষে তার একটু মাথাগোঁজার ঠাঁই টুকুন রয়েছে, এদের সেটাও নেই!
আপনার গ্রামের সবচেয়ে বড়লোক, শহরের উঁচু দালান দেখে নিজেকে হতভাগ্য ভাবেন!
দুনিয়া ধোঁকার বস্তু।
কখনো কাউকে তৃপ্ত করবে না!
যেন হাওয়াই মিঠাই!!
আপনি যত অপূর্ণতায় ভোগেন, ভেবে দেখবেন, আপনার সৃষ্টিকর্তা আপনাকে এমন অনেক কিছু দিয়ে রেখেছেন, যেগুলো অনেকের কাছে এখনও স্বপ্ন।
যে চোখ দিয়ে পড়ছেন, অনেকের সেই চোখে আলো নেই। তিনবেলা পেটপুরে খেয়ে, ভালো জামাকাপড় পরে, স্বাচ্ছন্দ্যে দুনিয়ার জমিনে চলতে পেরে, সুস্থ থেকেও যদি আপনি বলেন, ডিপ্রেশনে আছেন, বেঁচে থাকতে ভালো লাগছে না, তাহলে আপনি জেনে বুঝে সৃষ্টিকর্তাকে দোষারোপ করছেন!
আত্মহত্যা মহাপাপ মনে হয় এই কারণেই!
কিন্তু সমস্যা একটাই- আমরা শুধু অন্যের সুখটাই দেখি!! আর সেটিই বোধহয় আমাদের আসল "অসুখ" 😢
অসাধারণ কিছু কথা 👌
১) মা, নয় মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন। উভয়ই সমান। তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না...
২) মা, বিনা বেতনে সংসার চালায়, বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন। উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান। তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না...
৩) মা, আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করেন, বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন, তাদের উভয়ের ভালবাসা সমান। তবে মায়ের ভালবাসা উচ্চতর হিসাবে দেখানো হয়েছে। জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে...
৪) ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান, কষ্ট পেলে ‘মা’ বলে কাঁদেন। আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন, কিন্তু, বাবার কি কখনও খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে করেন না? ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে ভালবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না...
৫) আলমারি ভরে যাবে রঙিন শাড়ি আর বাচ্চাদের অনেক জামা-কাপড় দিয়ে, কিন্তু, বাবার জামা খুব কম, নিজের প্রয়োজনের তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন...
৬) মায়ের অনেক সোনার অলঙ্কার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা, তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন, আর, বাবা করেন না। তারপরও জানি না কেন বাবা পিছিয়ে...
৭) বাবা সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু যখন স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে, কেন জানি না তিনি সবসময় পিছিয়ে থাকেন...
৮) মা বলে, আমাদের এই মাসে কলেজের টিউশন দিতে হবে, দয়া করে আমার জন্য উৎসবের জন্য একটি শাড়ি কিনবে। অথচ, বাবা নতুন জামাকাপড়ের কথাও ভাবেননি। দুজনেরই ভালোবাসা সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছে জানি না...
৯) বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায়, তখন বাচ্চারা বলে, মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী, কিন্তু তারা বলে, বাবা অকেজো।
১০) বাবা পিছনে, কারণ তিনি পরিবারের মেরুদণ্ড। আর আমাদের মেরুদণ্ড তো, আমাদের শরীরের পিছনে। অথচ, মেরুদণ্ডের কারণেই আমরা নিজেদের মতো করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই কারণেই তিনি পিছিয়ে আছেন...!!!!
বাবা হলেন, নীম গাছের মতো। যার পাতা তেঁতো হলেও, ছায়া সবসময় শীতল করে রাখে সন্তানের জীবনকে। বাবার কাছে আছে, সন্তানের হাজার সমস্যার সমাধান। বাবার ত্যাগে মিশে থাকা সন্তানের ভবিষ্যৎ।
সফল বাবার অনুসরণে বেড়ে উঠুক সমাজের প্রতিটি সন্তান।
পৃথিবীতে অনেক খারাপ মানুষ আছে, কিন্তু একটাও খারাপ বাবা নেই।
সমস্ত বাবাদেরকে উৎসর্গ করছি, সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবাদেরকে!!!
নিকটস্থ সরকারি হাসপাতালে একজন ভাই, পাসপোর্ট অফিসে একজন মামা, নিকটস্থ থানায় একজন চাচা, ভূমি অফিসে একজন জ্যাঠা এবং সচিবালয়ে একজন খালু থাকলে, আপনি এই দেশের সবচেয়ে সুখী মানুষ।
আর হ্যাঁ, কোর্টে একজন অ্যাডভোকেট বন্ধু এবং আর্মিতে যদি একজন সম্বন্ধী থাকে, তাহলে ধরতে পারেন, আপনি দেশের রাজা।
সবকিছুর পরে, বিআরটিএ অফিসে একজন কাজিন, রেলের টিকেট বিভাগে যদি একজন ফুপা থাকেন, তাহলে ধরে নিতে পারেন, আপনি আর দুনিয়াতে নাই, বেহেশতে আছেন।
খালাতো ভাই রাকিবের বিয়ের কিছু স্থিরচিত্র। ভালো কিছু সময় কাটলো কাজিনদের সাথে।
We missed you Rocky Chowdhury 😢
4th & 5th August, 2k23.
সতর্কতাঃ ১৮++ পোস্ট ☠️ 💀
S*x is a Part of life, S*x is a Art.
যৌন ঘাটতির জন্য রাজার রাণী, রাখালের সাথে চলে গেছে। আবার রাণীর সেক্সের দুর্বলতার জন্য, রাজা কৃতদাসীর সাথে সেক্স করেছে (ঘটনা কারো অজানা নয়)
প্রেম করে বিয়ে করার পরেও কিন্তু, অন্যত্র লাইফ পার্টনার খুঁজে নিচ্ছে দুজনেই।
এ্যাকচুয়্যালি, প্রেব্লেম কোথায়?
সবারই তো কম বেশি সেক্সুয়াল এ্যাকটিভি রয়েছে।
তাহলে পরকীয়া কেন? বা কেনই বা পরকীয়া এত ইন্টারেস্টিং?
পৃথিবীর বিশ্ব সুন্দরীর যে ভ্যাজাইনা, আর আফ্রিকার নিগ্রো কালোদের সেইম একই ভ্যাজাইনা।
আবার স্মার্ট হিরোর যে পেনিস, রাস্তার পাগলের সেই একই পেনিস।
তাহলে কমতি কিসের? আসল সমস্যা হচ্ছে, মানসিক।
যাইহোক আজকের আমার মেইন প্রতিপাদ্য বিষয় সেক্সুয়াল লাইফ কিভাবে রোমাঞ্চকর করা যায় বা আনন্দঘন সময় দীর্ঘক্ষণ স্থায়ী হয়।
১) যেদিন সেক্স করবেন সেদিন আপনার পার্টনারকে বার্তাদিন যে, আজকে আপনারা সেক্স করবেন। এতে দুজনের মধ্য উত্তেজনা ও আবেগ ভালবাসা কাজ করবে। অক্সিটোসিন, সেরোটোনিন, টেস্টোস্টোরেন হরমোন নিংসৃত হতে থাকবে। ফলে আপনাদের সেদিনের সেক্সুয়াল উদ্দীপনা তুঙ্গে থাকবে।
২) সেক্স করার জন্য উপযুক্ত সময় মিড নাইট নির্বাচন করুন (এই সময়ে দুজনরেই সেক্সুয়াল এ্যাকটিভি সমান সমান থাকে) যদিও মেয়েদের সন্ধ্যায় রাতে বেশি থাকে এ্যাক্টিভিটি, আর ছেলেদের ভোর রাতে। সেইক্ষেত্রে মিড নাইট হলে সমান সমান।
৩) যে রুমে সেক্সুয়াল লাইফ গঠন করবেন, সেই রুমটা আলাদা ভাবে সিলেক্টিভ করে রাখুন। রুমে অবশ্যই ভিম লাইট, ভ্যান্টিলেটর, ফ্যান আছে এমন রুম।
৪) সেক্স করার ২-৩ ঘন্টা আগে, দুজনেই অবশ্যই সুঃগন্ধি সাবান দিয়ে, কুসুম গরম পানির সহিত গোসল করে নিবেন। এতে শরীরের ক্লান্তিকর ভাব কেটে যাবে। প্লাস দেহের দূর্গন্ধ দূর হয়ে যাবে। শরীর হবে প্রাণবন্ত।
৫) সেক্স করার আগে অবশ্যই দুজনেই ব্রাশ করে নিবেন। মুখের দূর্গন্ধ সেক্সুয়াল এ্যাক্টিভিটি ডিক্রিশ করে।
৬) সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স করার ২-৩ ঘন্টা পূর্বে সকল প্রকার ভারী খাবার এ্যাভয়েড করবেন।
৭) গোসলের পর সিদ্ধ ডিম, কলা, দুধ, চকলেট, কফি বা উচ্চ প্রোট্রিন সমৃদ্ধি খাবার খেতে পারেন, এতে সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স এর সময় আপনাদের বাড়তি শক্তি যোগান দিবে।
৮) সেক্সুয়াল ইন্টার কোর্স করার আগে পারফিউম/বডি স্প্রে ব্যবহার করতে পারেন। সুঃগন্ধ দু'জন দু'জনকে সেক্সুয়াল আকর্ষণ করবে।
৯) সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স শুরু করার আগে অবশ্যই, দুজনে মূত্র নিষ্কাশন করে নিবেন এবং সেক্স করার পর ইউরিনেশন করে নিবেন। এতে ইউরিনারি ট্রাক ইনফেকশন/মূত্রের রাস্তায় ইনফেকশান রোধ হবে।
১০) সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স শুরু করার আগে ও পরে দুজন দুজনকে, আধা ঘন্টা জড়িয়ে ধরে শুয়ে থাকুন। এতে সেক্সুয়াল এ্যাক্টিভিটির পরিপৃর্ণতা পাবে।
(বিঃদ্রঃ আমি কোন সেক্সুয়াল বিশেষজ্ঞ বা ডার্মাটোলজিস্ট নয়, সাইকোসেক্সুয়াল স্টাডি করেছিলাম ও কিছু জার্নাল পড়েছিলাম, লেখাটুকু তার অর্ন্তগত)
খারাপ /মন্দ ভাষা ব্যবহার বা কটুক্তিকর মনে হলে পোস্টটি এ্যাভয়েড করুন।
৬৪ জেলার নামকরণের ইতিহাস।
জেলা বাংলাদেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থায় একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তর। কয়েকটি উপজেলা নিয়ে একটি জেলা গঠিত হয়। প্রশাসনিকভাবে একটি জেলা একটি বিভাগের অধিক্ষেত্রভুক্ত।
বর্তমানে বাংলাদেশের বিভাগ ৮টি। এগুলো হলোঃ-
১.ঢাকা, ২.সিলেট, ৩.রাজশাহী, ৪.রংপুর, ৫.বরিশাল, ৬.চট্টগ্রাম, ৭.খুলনা, ৮.ময়মনসিংহ।
আটটি বিভাগের অন্তর্গত ৬৪টি জেলা রয়েছে। এছাড়া প্রস্তাবিত নতুন দুইটি বিভাগ রয়েছে। এগুলো হলো, ফরিদপুর বিভাগ ও কুমিল্লা বিভাগ।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠাকালে, জেলার সংখ্যা ছিল ১৯ টি। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হুসাইন মমুহাম্মদ এরশাদ, মহুকুমাগুলোকে জেলায় উন্নীতকরণের প্রক্রিয়া চালু করেন।
১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠালগ্নে পূর্ব পাকিস্তান তথা, বর্তমান বাংলাদেশের জেলার সংখ্যা ছিল ১৭ টি। ১৯৬৯ সালে ময়মনসিংহ জেলার টাঙ্গাইল মহকুমা ও বরিশাল জেলার পটুয়াখালী মহুকুমাকে, জেলায় উন্নীত করা হয়। স্বাধীন বাংলাদেশে সর্বপ্রথম, ১৯৭৮ সালে ময়মনসিংহের জামালপুর মহুকুমাকে একটি জেলায় উন্নীত করা হয়।
#প্রতিটি_ছবির_ক্যাপশনে_বিস্তারিত_দেয়া_আছে
#চট্টগ্রাম বিভাগে মোট ১১ টি জেলা রয়েছে। এগুলো হলোঃ ১.কুমিল্লা, ২.চট্রগ্রাম, ৩.চাঁদপুর, ৪.নোয়াখালী, ৫.ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ৬.লক্ষ্মীপুর, ৭.ফেনী জেলা, ৮.রাঙ্গামাটি, ৯.খাগড়াছড়ি, ১০.বান্দরবান, ১১.কক্সবাজার
#ঢাকা বিভাগে মোট ১৩ টি জেলা রয়েছে। এগুলো হলোঃ ১.ঢাকা, ২.গাজীপুর, ৩.নারায়ণগঞ্জ, ৪.নরসিংদী, ৫.মুন্সিগঞ্জ, ৬.মানিকগঞ্জ, ৭.টাঙ্গাইল, ৮.কিশোরগঞ্জ, ৯.ফরিদপুর, ১০.মাদারীপুর, ১১.শরিয়তপুর, ১২.গোপালগঞ্জ ১৩.রাজবাড়ি
#রাজশাহী বিভাগে মোট ৮টি জেলা রয়েছে। সেগুলো হলোঃ ১.বগুড়া, ২.চাঁপাই-নবাবগঞ্জ, ৩.জয়পুরহাট, ৪.পাবনা, ৫.নওগাঁ, ৬.নাটোর, ৭.রাজশাহী, ৮.সিরাজগঞ্জ
#রংপুর বিভাগ মোট ৮টি জেলা নিয়ে গঠিত। সেগুলো হলোঃ ১.রংপুর, ২.গাইবান্ধা, ৩.দিনাজপুর, ৪.ঠাকুরগাঁও, ৫.পঞ্চগড়, ৬.কুড়িগ্রাম, ৭.নীলফামারী, ৮.লালমনিরহাট
#সিলেট বিভাগে মোট ৪টি জেলা রয়েছে। সেগুলো হলোঃ ১.সিলেট, ২.সুনামগঞ্জ, ৩.মৌলভীবাজার, ৪.হবিগঞ্জ
#ময়মনসিংহ বিভাগে মোট ৪টি জেলা রয়েছে। সেগুলো হলোঃ ১.ময়মনসিংহ, ২.জামালপুর, ৩.শেরপুর, ৪.নেত্রকোণা
#খুলনা বিভাগে মোট ১০ জেলা রয়েছে। সেগুলো হলোঃ ১.খুলনা, ২.কুষ্টিয়া, ৩.বাগেরহাট, ৪.চুয়াডাঙ্গা, ৫.যশোর, ৬.ঝিনাইদহ, ৭.মাগুরা, ৮.মেহেরপুর, ৯.নড়াইল, ১০.সাতক্ষীরা
#বরিশাল বিভাগ মোট ৬টি জেলা নিয়ে গঠিত। সেগুলো হলোঃ ১.বরিশাল, ২.পটুয়াখালী, ৩.ভোলা, ৪.বরগুনা, ৫.ঝালকাঠি, ৬.পিরোজপুর
খোঁয়াজপুর ও পাঁচখোলা ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র পরিদর্শন।
মেয়েরা চায়, বয়ফ্রেন্ড তাকে "বউ" এর মত ট্রিট করুক। আর বিয়ের পর চায়, হাসবেন্ড তাকে "গার্লফ্রেন্ড" এর মত ট্রিট করুক।
১১ জুলাই, বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর থেকে ঘোষিত, তিন দিন ব্যাপী বিশেষ সেবা সপ্তাহ।
স্থানঃ ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র।
ছিলারচর, সদর, মাদারীপুর।
বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে, এ্যাডভোকেসি সভা ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান।
#প্রধান_অতিথিঃ মাননীয় জেলা প্রশাসক, জনাব মারুফুর রশিদ খান স্যার।
#সভাপতিঃ জনাব ওয়ালীউর রহমান স্যার, উপ-পরিচালক, জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ।
#স্থানঃ জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়, মাদারীপুর।
বৃষ্টিস্নাত আমার গ্রামের বাড়ি।
#আমার এক সহকর্মীর খালুর তিনটা জাহাজ এক দিনে ডুবে যায়। ঐ তিনটা জাহাজ উঠাতে গিয়ে ব্যাংকে যা জমা ছিল তাও গেল। কিন্তু একটা জাহাজও উদ্ধার হলো না। একজন কোটিপতি এক নিমিষেই নি:স্ব!!!
#চাঁদপুরের এক ধনাঢ্য ব্যক্তি এখন নামাজ শেষে, মসজিদের সামনে মুখ ঢেকে হাত পাতে। শুধুই হাত পেতে থাকে, লজ্জায় মুখে কিছু বলে না। সারাজীবন মানুষকে দেয়া হাত দুটো এখন, মানুষের কাছে হাত পাতে। সব ভাঙতে ভাঙতে শেষমেষ, ভিটে মাটিও গিলে ফেলে রাক্ষুসে নদী।
#রোড এক্সিডেন্টে, এক মাইক্রো বাসের সবাই স্পট ডেথ। গাড়ীতে ছিলো, স্বামী, স্ত্রী আর তাদের একমাত্র ছেলে, মাত্র ভার্সিটি পাশ করলো। ছেলেকে বিয়ে করাবে, মেয়ে দেখতে বাড়ী যাচ্ছিল। ঢাকা শহরের পাঁচ তলা বাড়ীটির সব মালিক এখন কবরে। আত্নীয়-স্বজনরা এখন বাড়ি দখল নিয়ে মারামারি৷ কার বাড়ি কে দখল নেয়!!!
#রফিক সাহেব খুব হিসাবী লোক। সারাটা জীবন প্ল্যান মাফিক চলেছেন। বুড়ো বয়সে চিকিৎসার জন্য যে হেলথ ইন্সুরেন্স করে রেখেছিলেন, সেটাতেও কাজ হলো না। এমন অসুখ ধরা পড়েছে যে, সব টাকা শেষ। এখন বাড়ী বিক্রি করতে গিয়ে বিপত্তি। ছেলেরা দিবে না। বুড়ো মানুষ বাঁচবে আর কত দিন। বাড়ী বিক্রি করে সব পথে বসবে নাকি!!!
এরকম কত ঘটনা আমাদের সবার সামনে ঘটে যাচ্ছে। আমরা দেখছি আর চোখ বন্ধ রেখে ব্যাংক ভরছি। নিরাপদ ভবিষ্যতের জন্য কতই না পেরেশান আমরা! অথচ সম্পদ কখনই ভবিষ্যত নিরাপত্তার গ্যারান্টী নয়। আমরা জানি কিন্তু মানি না। সবচেয়ে রূঢ় বাস্তবতা হচ্ছে, যে যত বেশী সম্পদের উপর ভর করে বাঁচতে চায়, আল্লাহ তাকে তত বেশী তার সম্পদের উপর নির্ভরশীল করে দেন।
আপনি পরিশ্রম, মেধা আর শিক্ষার জোরে আজ এত উপরে, এ ধারণাটা ভূল। আমরা ভূলে যাই আল্লাহর দয়ার কথা। আমার চেয়ে কত যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষ, আমার চেয়ে কত নীচে পড়ে আছে!!!
সকালে স্কুলে বাচ্চাকে নামিয়ে দেয়ার পথে, গাড়ীর গ্লাস নামিয়ে, ছুটে আসা সমবয়সী ছেলেটাকে আপনার ছেলে যে ভিক্ষেটা দেয়, ঐ ভিক্ষেটা নেয়ার জন্য আপনার ছেলেও ছুটে আসতে পারতো। এবং বর্তমান অবস্থা থেকে ঐ অবস্থাতে ফেলতে খুব বেশী সময় লাগবে না, যদি আল্লাহ চান। আমরা অহংকার করি, আর আমরা ভুলে যাই।
#বেশীর ভাগ সম্পদশালীরা, যিনি সম্পদ দিয়েছেন, তাঁকে ভুলে গিয়ে সম্পদ আকঁড়ে ধরে বাঁচতে চায়। অকৃতজ্ঞতা আর অহমিকায় ভোগে।
অথচ, দরিদ্র আর পিছিয়ে পড়ারাই আল্লাহকে বেশী ডাকে। বিনয় আর ভরসা করে শুধুই আল্লাহর।
#মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ (সূরা বনি ইসরাঈলঃ ৬৭, সূরা হজ্জ্বঃ ৬৬, সূরা ঝুখরুফঃ ৪৮ ও সূরা আদিয়াতঃ ৬)
#ভরসাকারীদের একমাত্র আল্লাহর উপরই ভরসা করা উচিত (সূরা ইব্রাহীমঃ ১২)
কিছু ভুল তথ্য - জেনে নিন এবং শেয়ার করুন।
১) ভুলঃ #কোমর_ব্যথা মানেই কিডনি রোগ।
✅ সঠিকঃ কিডনি রোগে সাধারণত প্রস্রাব কমে যায়, খাওয়ার রুচি কমে যায়, বমি বমি লাগে, মুখ ফুলে যেতে পারে, পায়েপানি আসতে পারে।
২) ভুলঃ ্রস্রাব মানেই ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগ।
✅ সঠিকঃ ডায়াবেটিস রোগীদের ঘনঘন প্রস্রাব হতে পারে। কিন্তু, ডায়াবেটিস হলে, প্রথম অনুভূতি হলো- এতো খেলাম, তবুও কেন শক্তি পাইনা। এছাড়া, ওজন কমে যায়, মুখে দুর্গন্ধ হয়, ঘা শুকাতে চায় না।
৩) ভুলঃ #ঘাড়ে_ব্যথা_মানেই_প্রেশার বেড়ে যাওয়া।
✅ সঠিকঃ প্রেসার বাড়লে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন উপসর্গ পাওয়া যায় না। একটু অস্বস্তিকর অনুভুতি হয় মাত্র। অনেক ক্ষেত্রে মাথা ভার-ভার অনুভুত হতে পারে।
৪) ভুলঃ #বুকের_বাম_পাশে_ব্যথা মানেই হার্টের ব্যথা।
✅ সঠিকঃ হার্টের ব্যাথা সাধারণত পুরো বুক জুড়েই অনুভুত হয়। তবে, বেশি অনুভুত হয় বাম পাশে এবং অনেকক্ষেত্রে বাম হাত সহ ব্যাথা অনুভুত হয়। হার্টের সমস্যায় সাধারণত বুকের মাঝখানে চাপ চাপ অনুভূতি হয়, নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়। মনে হয়, বুকের মাঝখানটা যেন কেউ শক্ত করে ধরে আছে। সাথে, বমিবমি ভাব অথবা বমি হতে পারে।
৫) ভুলঃ #মিষ্টি_খেলেই_ডায়াবেটিস হয়।
✅ সঠিকঃ ডায়াবেটিস হরমোনাল অসুখ। অগ্ন্যাশয় ঠিকমত কাজ না করলে, ইনসুলিনের ঘাটতি হলে, ডায়াবেটিস হয়। তাই মিষ্টি খাওয়ার সাথে, এই রোগ হবার খুব একটা সম্পর্ক নেই। কিন্তু ডায়াবেটিস হয়ে গেলে, মিষ্টি জাতীয় খাবার পরিহার করে চলতে হয়।
৬) ভুলঃ ডিম, দুধ বা টক খেলে, #ঘা_দেরীতে_শুকায়।
✅ সঠিকঃ টক/ ডিমের সাদা অংশ/ দুধ খেলে, ঘা তাড়াতাড়ি শুকায়। সেজন্য, ঘা শুকানোর জন্য টক জতীয় খাবার বেশি বেশি খেতে হবে।
৭) ভুলঃ অস্বাভাবিক আচরন, ভাংচুর, পাগলামি, মানেই #জ্বিন_ভুতে_ধরা!!!
✅ সঠিকঃ এই ধরেণের আচরণ মূলত মানসিক রোগের লক্ষণ। যেমনঃ বাইপোলার মুড ডিসঅর্ডার, সিজোফ্রেনিয়া, হ্যালুসিনেশন ইত্যাদি। এসব ক্ষেত্রে কবিরাজের কাছে না গিয়ে, চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হবেন।
৮) ভুলঃ #দাঁত_তুললে চোখের আর ব্রেইনের ক্ষতি হয়।
✅ সঠিকঃ দাঁত তোলার সাথে, চোখ আর ব্রেইনের তেমন কোনো সম্পর্ক নেই। দাঁত, চোখ এবং ব্রেইনের নার্ভ সাপ্লাই সম্পূর্ণ আলাদা।
৯) বাচ্চা না হওয়া মানেই #বন্ধ্যা_নারী।
✅ সঠিকঃ বন্ধ্যাত্ব, নারী এবং পুরুষ উভয়েররই হতে পারে। সন্তান ধারণ করার জন্য, নারী এবং পুরুষ, উভয়েরই অংশগ্রহন প্রয়োজন হয়। তাই ঢালাও ভাবে শুধু নারীকে দোষ দেয়া যাবে না।
১০) ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে বেশি পানি খেলে, #পায়ে_পানি আসে।
✅ সঠিকঃ প্রেগন্যান্সিতে প্রোটিন কম খেয়ে, কার্বোহাইড্রেট বেশি খেলে পায়ে পানি আসতে পারে। তাই প্রোটিন বেশি বেশি খেতে হয়। এছাড়াও, মায়েদের কিছু রোগ, যেমনঃ প্রি-এক্লাম্পসিয়া তে, পায়ে পানি আসতে পারে।
১১) ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে #সাদাস্রাব হলে, ফ্লুইড কমে যায়।
✅ সঠিকঃ "White Discharge বা সাদাস্রাব" এবং "Amniotic Fluid বা গর্ভবতীদের পানি ভাঙ্গা" সম্পূর্ণ আলাদা দুটো ফ্লুইড। একটার সাথে আর একটার কোনো সম্পর্ক নেই।
১২) ভুলঃ এক্সক্লুসিভ ব্রেস্ট ফিডিং করা (৬ মাস বয়স পর্যন্ত) #শিশুর_ডায়রিয়া হলে, মা স্যালাইন খেলেই বেবিরও চাহিদা পূরণ হয়ে যায়।
✅ সঠিকঃ মা খেলেই বাচ্চার চাহিদা পূরণ হয় না। বেবিকেও স্যালাইন খাওয়াতে হবে।
১৩) ভুলঃ তালু কাটা, এক চোখ, কপালে চোখ, বাঘের মত ডোরাকাটা দাগ নিয়ে জন্ম গ্রহন করা বাচ্চা কিয়ামতের আলামত, #আল্লাহর_গজব, বাঘের বাচ্চা।
✅ সঠিকঃ মানুষের পেট থেকে বাঘের বাচ্চা হয় না, আর কিয়ামতের আলামত বা গজব বাচ্চাদের উপর আসে না। এসব জিনগত রোগ বা জন্মগত রোগ।
১৪) ভুলঃ প্রেগন্যান্ট মহিলাদের আয়রণ, ক্যালসিয়াম, ফলিক এসিড খেতে দিলে বাচ্চা বড় হয়ে যায়। তাই #গাইনী_ডাক্তাররা_সিজার করার জন্য এগুলা প্রেসক্রাইব করে।
✅ সঠিকঃ প্রেগন্যান্ট মহিলাদের আয়রণ, ক্যালসিয়াম, ফলিক এসিডের অভাব থাকলে, গর্ভস্থ বেবির নিউরাল টিউব ডিফেক্ট হতে পারে, বাচ্চা সঠিকভাবে বড় নাও হতে পারে।
__________________________________________
এ ধরণের আরো অনেক ধরণের গুজব বা কুসংস্কার আমাদের সমাজে প্রচলিত, যেগুলোর কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা বা ভিত্তি নেই।
আলহামদুলিল্লাহ্।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রনালয়ে, মেডিকেল অফিসার হিসেবে যোগদান করলাম।
সরকারী অফিসার হিসেবে প্রথম দিন।
সরকারী চাকুরীতে গেজেটেড হওয়ায়, আমার নিজ হাসপাতালের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে বরণ।
৪২তম বি.সি.এস (বিশেষ) থেকে, পরিবার পরিকল্পনাধীন, মেডিকেল অফিসার (এমসিএইচ-এফপি) [ফার্স্টক্লাস গেজেটেড অফিসার] হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হয়েছি।
কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, চেয়ারম্যান, এমডি সহ সকল পরিচালকদের নিকট।
Alhamdulillah
First Class Gazetted Officer
Medical Officer (MCH-FP)
৪২তম বি.সি.এস (বিশেষ) থেকে, পরিবার পরিকল্পনাধীন, মেডিকেল অফিসার (এমসিএইচ-এফপি) হিসেবে নিয়োগের, চূড়ান্ত প্রজ্ঞাপন জারি হলো আজ।
Beginning of a new Journey.
সবার কাছে দোয়া প্রার্থী।
বিঃদ্রঃ ছবিটি, পুলিশ ভেরিফিকেশনের সময়, চৌদ্দগ্রাম সার্কেলের, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার, জাহিদ স্যারের সাথে তুলেছিলাম।
এক অবিবাহিত ডাক্তারের, বিড়ম্বনার গল্প।
আরবের মতো গরম দিছো মা'বুদ।
এবার, শেখদের মতো "টাকা" আর "বিবি" দাও!🤲
আমীন।।
কারো পাজেরো গাড়ি থামছে, রাতের গভীরে নিষিদ্ধ পল্লীতে...
ঘরে অপেক্ষারত স্ত্রী দীর্ঘশ্বাস ফেলছে...
আবার, কেউ ভাঙা ঘরে থেকে, স্ত্রীকে নিয়ে অবিরত স্বপ্নের জোয়ারে ভাসছে।
কেউ ভাবছে আর কয়েকটা দিন! ডিভোর্স পেপারে সাইন করলেই মুক্তি।
আবার, কেউ একটা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য, যুদ্ধ করে চলছে।
কেউ সন্তান ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে, দায়মুক্ত হতে চাইছে।
অন্যদিকে, কেউ একটা সন্তানের জন্য সারাটা জীবন হাহাকার করছে!
কেউ কেউ বছরে, কত-শত ভালোবাসার মানুষ বদলে ফেলছে!
আবার কেউ শুধু, সত্যিকারের একটা ভালোবাসার মানুষের জন্য অপেক্ষা করে চলছে।
কেউ দামি শাড়ি হাতে পেয়েও অখুশি!
কেউ তাঁতের নতুন শাড়ির গন্ধ, বারবার শুঁকছে।
কেউ লাখ টাকার ডাইনিং টেবিলে বসেও, তৃপ্তি সহকারে ভাত খেতে পারছেনা!
কেউ পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ কচলিয়ে গোগ্ৰাসে ভাত গিলছে।
কারো দামি খাটে শুয়েও আবার, ঘুমের ওষুধ খেতে হচ্ছে!
আবার কেউ খোলা আকাশের নীচে, হিমেল হাওয়ায় অঘোরে ঘুমোচ্ছে।
কারো পড়ার টেবিলে নতুন বইয়ের সমারোহ, কিন্তু পড়তে ইচ্ছে করেনা।
কেউ পুরাতন বইয়ের দোকান চষে বেড়াচ্ছে, পকেট খালি বলে!
কেউ বিলাস বহুল গাড়িতে বসে চিন্তিত, সন্তানগুলো মানুষ হলোনা! এতো এতো সম্পত্তি রাখতে পারবেতো?
কেউ পায়ে হেঁটে পথ চলছে...
মনে মনে ভাবছে, যাক, সন্তান গুলোতো মানুষ করতে পেরেছি! আল্লাহ চাইলে, ওরাই জীবনটা এখন গড়ে নিবে।
সত্যিই, নানান রঙের মানুষ, নানান রঙের স্বপ্নের ঘুড়ি!
জীবনের নিজস্ব আলাপনে, বাস্তবতার হাত ধরে!!
তবুও জীবন যাচ্ছে কেটে, জীবনের নিয়মে….
পুরুষের সাফল্যের পিছনে "মা" ছাড়া, দ্বিতীয় নারী থাকে না!
কারণ, দ্বিতীয় নারীটি, একজন সফল পুরুষকেই খোঁজে!
🇭 🇦 🇵 🇵 🇾
🇩 🇴 🇨 🇹 🇴 🇷 🇸
🇩 🇦 🇾
প্রেসক্রিপশন বা চিকিৎসার ব্যবস্থাপত্রের সূচনায়, চিকিৎসকগণ সাধারণত "Rx" লিখে থাকেন। কেনো এটি লেখা হয়, এ নিয়ে কয়েকটি মতবাদ প্রচলিত আছে। তারমধ্যে, ৩টি মতবাদ নিচে দেওয়া হলো।
#প্রথম_মতবাদঃ এই মতবাদটি জুপিটার বা বৃহস্পতি মতবাদ নামে পরিচিত। এই মতবাদিগণের মতে, Rx হচ্ছে বৃহস্পতি বা জুপিটার (Jupitar) গ্রহের জ্যোর্তিবৈদ্যিক (Astrological) চিহ্ন। এই গ্রহটি রোমান দেবতাদের রাজা এবং সবচেয়ে ক্ষমতাবান। তাই প্রেসক্রিপশনে, ওষুধের নাম লেখার পূর্বে Rx চিহ্নটি লেখা হয়। যাতে প্রেসক্রিপশনে বিবৃত পথ্যের ওপর, তথা, রোগীর উপশমে দেবরাজ জুপিটার শুভদৃষ্টি দেন। কথিত হয়, Rx চিহ্ন থাকলে ওই প্রেসক্রিপশন অতি কার্যকর হয়।
#দ্বিতীয়_মতবাদঃ অনেকে বলেন, প্রাচীন একটি ল্যাটিন শব্দ থেকে Rx প্রতীকটি এসেছে। ঐ ল্যাটিন শব্দটি হলো Recipe, যার অর্থ, "আপনি নিন বা আপনি গ্রহণ করুন"। প্রাচীন মিশরীয়দের মধ্যে "উটচাট" বা "হোরাসের চোখ" নামে এক ধরনের কবচের প্রচলন ছিল।
হোরাস ছিলেন স্বাস্থ্য দেবতা। "হোরাসের চোখ" নামে যে কবচ প্রচলিত ছিল, তা অনেক রোগ প্রতিরোধ করত বলে বিশ্বাস করা হতো। এ কবচের প্রাথমিক আকৃতি, অনেকটা হেরাসের চোখের মতো ছিল। তবে, এটা নানান জিনিস দিয়ে তৈরি করা হতো। এভাবে এটি ব্যবহৃত হতে শুরু করে এবং কালক্রমে ব্যবস্থাপত্রে চলে আসে। তবে চিহ্নটি ব্যবস্থাপত্রে ব্যবহৃত হওয়ার পেছনে দেবতার অনুগ্রহের ওপর বিশ্বাসই যে অন্যতম নিয়ামক ছিল, সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।
#তৃতীয়_মতবাদঃ এই মতবাদকে জেসাস মতবাদ বলা হয়। এই মতানুসারে, Rx এর, R=Refer to এবং X=Jesus Christ, অর্থাৎ Rx = Refer to Jesus Christ। এর অর্থ হলো "যীশুর নামে পড়া শুরু করুন" বা যীশুর নামে গ্রহণ করা শুরু করুন বা যীশুর নামে শুরু করুন। ‘X’ দ্বারা জেসাস ক্রাইস্ট বা যীশু খ্রিস্টকে বোঝানো হয়। যেমন, Xmas দ্বারা বোঝানো হয়, ক্রিসমাস। উল্লেখ্য, X দিয়ে গ্রিক অক্ষর ‘Chi’ কে নির্দেশ করে। এর দ্বারা মূলত, গ্রিক ভাষায় সংক্ষেপে ক্রাইস্ট বা যিশুকে বোঝানো হয়ে থাকে।
সূত্রঃ বাংলা ভাষার মজা
লেখকঃ ড. মোহাম্মদ আমীন
প্রকাশকঃ পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স লিঃ
প্রকাশঃ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
আপনি কম খেয়েও, ওজন বেড়ে যাচ্ছে ⁉️
কারণ কি❓
ফ্যাক্ট-১ঃ যখন ছোট ছিলাম, সারাদিন খেলতাম, লাফাইতাম। দুপুরে না ঘুমিয়ে বাইরে খেলতে যাওয়ার জন্য আম্মুর বকা খেতাম। এতো এনার্জি তখন কোথায় পেতাম? আর এখন লিফট দিয়ে দুইতলা থেকে একতলায় নেমেই টায়ার্ড হয়ে যাই।
কেনো❓
ফ্যাক্ট-২ঃ কিছু মানুষ আছে, যারা অনেক খায় কিন্তু মোটা হয় না 🤓। (নাম বলবেন না, তাহলে কিন্তু চাকরি থাকবে না 😜😜)
👉 Actually আমাদের বডিতে দুই ধরনের Fat আছে। একটা আরেকটা .
🍭 White Fat এর কাজ হচ্ছে Storage বা জমা করা। অর্থাৎ, সারাদিন আপনি যে বাড়তি ক্যালরি গ্রহণ করেছেন, তা জমা করে আপনাকে ধন্য করাই White Fat এর কাজ।
🍭 Brown Fat এর কাজ হচ্ছে, Thermoregulation বা শক্তি উৎপাদন করা। অর্থাৎ, আপনার শরীরের Metabolic Fuel গুলোকে Burn করে, আপনাকে এনার্জি দেয়াই Brown Fat এর কাজ।
এখন, ছোটবেলায় বডিতে Brown Fat বেশি থাকে এবং বয়স বাড়ার সাথে সাথে তা কমতে শুরু করে। তাই, ছোটরা বিচ্ছু হয় 😜🦂, আর বড় হয়ে, হয়ে যায় কচ্ছপ 😜🐢।
🎭 আর, যারা খায় কিন্তু মোটা হয় না, তাদের ব্যাপারটা কি???? 🤔🤔🤔
👨⚕️ একটু খেয়াল করে দেখেন তো, তাদের গলা আর ঘাড়ের দিকটা চওড়া কিনা???? যদি এমনটা হয়ে থাকে, তবে এটাই রহস্য। তার বডিতে ব্রাউন ফ্যাট বেশি। ব্রাউন ফ্যাট জমা হয়, ঘাড় এবং পিঠের দিকে, আর White Fat জমা হয়, পেটে, রানে (Thigh), এবং পাছায় (Buttock)।
👩⚕️ তাহলে যার একটা নাদুস-নুদুস ভুঁড়ি আছে, সে কি কোনদিন ব্রাউন ফ্যাটের দেখা পাবেনা??? 👀
অবশ্যই পাবে। এর মাধ্যমে 💪💪
White Fat এর উৎপত্তি হয় যোজক কলা (Connective Tissue) থেকে, কিন্তু Brown Fat আসে পেশী (Muscle) থেকে। সুতরাং যত বেশি Muscular Work হবে, তত বেশি Brown Fat তৈরি হবে।
যেমনঃ যারা রেসলিং করে। যারা ছোটবেলায় রেসলিং দেখেছেন, নিশ্চয়ই দ্য রক (My Favorite 😍), কার্ট অ্যাঙ্গেল, স্টোন কোল্ড, স্টিভ অস্টিন এদের কথা মনে আছে। ওদের গলা আর ঘাড় কি পরিমাণ চওড়া ছিলো, মনে আছে????
সুতরাং, Exercise করলে দেখবেন আপনার পেটের Fat গুলো, সব গলায় চলে যাচ্ছে এবং পরবর্তীতে, তা এক্সট্রা ক্যালরি বার্ণ করতে সাহায্য করছে।
এবারের ওয়ার্ল্ড কাপে, গোল্ডেন বুট কে জিতবে?
"বাপ্পী" ভাই, নাকি অন্য কেউ?? Kylian Mbappé
স্ক্রিপ্ট রাইটারঃ Dr. Nizam
ভিডিও-গ্রাফিঃ Rayhanul Karim Shawn
ভিডিও-ইডিটঃ Nur Mohammad Nirob
Disclaimer : I added "Magic in the Air" as a background song. I didn't own this song. All rights go to the original artist.❤️
৩০ নভেম্বর।
নিরাপদ চিকিৎসা কর্মস্থল ও রোগী সুরক্ষা দিবস।
Jazaka Allahu Khayran ❤️
১৮-২৪ নভেম্বর।
বিশ্ব অ্যান্টিবায়োটিক রেসিসটেন্ট সচেতনতা সপ্তাহ্।
"১৯ নভেম্বর"
_বিশ্ব পুরুষ দিবস_
সকল নির্যাতিত পুরুষদের জন্য রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্র, হোস্টেলের ৪ তলা থেকে নিচে পড়ে যান। এরপর রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যুকে ঘিরে চলে, রাবি ছাত্রদের তাণ্ডব। সম্পূর্ণ ঘটনা প্রক্টর স্যারদের কাছ থেকে যা জানা গেলো, ছেলেটি গুরুতর আহত অবস্থায় ইমার্জেন্সিতে এলে অক্সিজেন ও প্রয়োজনীয় স্যালাইন সহ সব ঔষধপত্র দেয়া হয়। কিন্তু অবস্থা অত্যন্ত খারাপ ছিল। তখন, দ্রুতই নিউরোসার্জারি ওয়ার্ডে পাঠানো হয়। ওয়ার্ডে একজন মেয়ে ইন্টার্ন ডাক্তার রিসিভ করে জানান, রোগী মারা গেছেন। তখন রাবি কিছু শিক্ষার্থীকে বুঝিয়ে বলার পর, আরেক দল এসে দাবি জানায়, কেন তাকে ডাক্তার দেখছেনা এবং আইসিইউ দেওয়া হচ্ছে না। (অলরেডি পেশেন্ট কিন্তু মারা গেছে এবং সিনিয়র ডাক্তার কেন এটেন্ড করছেনা এ নিয়ে কথা কাটাকাটি করে)।
তখন আবার জানানো হয়, পেশেন্ট ওয়ার্ডে আসতে আসতে মারা গেছেন। তারা এই মৃত্যু মেনে না নিয়ে, ওয়ার্ডে নারী ইন্টার্ন সহ কর্তব্যরত সিনিয়র মিড-লেভেল ডাক্তার, যাদের বেশিরভাগ বিসিএস ক্যাডার অফিসার, সবাইকে জিম্মি করে এলোপাতাড়ি মারতে থাকেন। এমনকি, চিনতে না পেরে ২-৩ জন নিজেদের লোককেও পিটিয়ে ফেলেন। প্রক্টর স্যার নিজেও নাকি এ ঘটনার স্বীকার হয়েছেন।
এখন, হাসপাতালে যে তাণ্ডব চলেছে, তা সবাই দেখেছে। পরবর্তী তে ইমার্জেন্সি আটকে রাবি ছাত্ররা কয়েকটি দাবি করে।
১) ২০ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ তাদেরকে দিতে হবে।
২) যেসব ডাক্তারদের অবহেলায় মারা গেছে, এর বিচার করতে হবে।
এবার আসি নিজের মতামতে, প্রক্টর স্যার, সহকারী প্রক্টর স্যার সহ যতজন শিক্ষক প্রতিনিধি রোগীর সাথে এসেছেন, সবাই বলেন, আসার সাথে সাথেই ইন্টার্ন ডাক্তার রোগী রিসিভ করে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করেন এবং তখনই জানান রোগী মারা গেছে। তাঁরা বলেন, ছাত্রদের বুঝ দেয়ার জন্য হলেও তো আইসিইউতে পাঠানো উচিত ছিলো!!!!
এখন, রাজশাহী মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে, আইসিইউ বেডের জন্য সিরিয়াল থাকে প্রায় ৩০ টা। মরনাপন্ন রোগীরাই আইসিইউ তে থাকে। তাদের সরিয়ে একজন ঘোষিত মৃত রোগীকে আইসিইউ তে দিতে হবে ছাত্রদের বুঝ দিতে!!!
এই ছাত্ররা কি ইমম্যাচিউর, অশিক্ষিত লোক?
যারা প্রথম থেকে ছিলো, তাদের কোন অভিযোগ ছিলনা। পরবর্তীতে এসে কারা এই অশান্ত পরিস্থিতি তৈরি করল? ডাক্তার বা ইন্টার্ন বা হাসপাতাল বন্ধ হলে কাদের লাভ? অথবা যদি এর জেরে, ইউনিভার্সিটি বন্ধ হয়, কারা এর ফায়দা নিবে?
সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, রাত ১০ টায়ও মৃত ছাত্রের মগজের কিছু অংশ, সে যেখানে পড়ে যায় সেই হলের কলপাড়ে পড়ে ছিল, (পুলিশের এভিডেন্স + ছবি) এ ধরনের গুরুতর পেশেন্ট যে হাসপাতাল পর্যন্ত আসতে পেরেছে, তাই অনেক বেশি ছিল। এই পেশেন্ট পৃথিবীর কোন হাসপাতালেই বাঁচার সম্ভবনা ০%। তাহলে সব জেনেশুনে ২০ লাখ টাকা দাবি করা এবং উদ্দেশ্যেপ্রণোদিত ভাবে ভাঙ্গচুর ও মারারির কারন কি?
সবার শেষে প্রশ্ন থাকে, রোগী হলের উপর থেকে এমনি এমনি নিচে পরে যায় কিভাবে? নাকি নাশকতা ছিল?
হঠাৎ মৃত রোগী নিয়ে, ২০ লক্ষ টাকা দাবি করে হাসপাতাল ভাঙ্গচুর, ডাক্তারকে প্রহার ও সর্বোপরি ইমার্জেন্সি বন্ধ করে কেনো, অন্য রোগীদের চিকিৎসা বন্ধ করে দেওয়া হলো?
এই রকম মৃত্যুর পরেও, খুব দ্রুত কেন, ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ নিয়ে যেতে এত তৎপরতা দেখাচ্ছে রাবি প্রশাসন, যেখানে তার ফ্যামিলি মেম্বার কেউই এসে পৌঁছায়নি। এটা কী নাশকতা হতে পারে না?
ডাক্তারের অবহেলা ছিলো, নাকি এমন কন্ডিশন ছিল যা চিকিৎসা করা সম্ভব ছিল না, এটাও তো ময়না তদন্তে আসতো।
যাইহোক, একটি তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে। আশাকরি এই নাশকতার পেছনের সবাই ধরা পরবে। যদি উদ্দেশ্যমূলক কিছু থাকে, তাও বের হয়ে আসবে। শেষে ছাত্রদের ভয়াবহ অজ্ঞানতা ও বর্বর রূপ দেখে মাথায় একটি প্রশ্নই ঘুরছে, এরা ছাত্র নাকি সন্ত্রাসী??
নিকৃষ্ট মানবতা 😡
কলঙ্কিত সভ্যতার পথে জাতি ⁉️
রাসূল (সাঃ) বলেন, আল্লাহ্ তাদের জীবনকে আলোকিত করুক, যারা আমার কাছ থেকে একটি হাদীস শোনে, তা অন্তরে ধারণ করে এবং অন্যদের কাছে পৌঁছে দেয়।-সুনানে আবু দাউদ (৩৬৬০)
"বেবি এলিফ্যান্ট সিন্ড্রোম"
বেবি এলিফ্যান্ট সিন্ড্রোম হচ্ছে একধরণের মাইন্ডসেট। আপনাকে যদি প্রশ্ন করা হয় যে, পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী প্রাণী কে? তাহলে আপনি হয়ত এক মুহুর্তও চিন্তা না করে হাতির নাম নিয়ে নিবেন। অথচ আপনি জানেন কি, পৃথিবীর অনেক হাতির তার শক্তি-সামর্থ্য সম্পর্কে কোনো ধারণাই নেই? সার্কাসের হাতি কিংবা পোষা হাতিকে ছোটবেলা থেকে একটা শক্ত দড়ি অথবা শিকল দিয়ে কোনো কিছুর সাথে আটকে রাখা হয়।
বাচ্চা হাতিটা অনেক চেষ্টা করে সেটি থেকে মুক্ত হওয়ার, কিন্তু, অক্ষমতার জন্য সে সফল হয় না। বাচ্চা হাতিটা মুক্ত হতে পারে না। এরপরেও সে চেষ্টা চালিয়ে যেতেই থাকে এবং এক সময় গিয়ে যখন বুঝতে পারে যে নাহ! এখান থেকে মুক্ত হওয়ার ক্ষমতা তার নেই, তখন সে সারাজীবনের মত হাল ছেড়ে দেয়। বাচ্চা হাতিটা বড় হয়, তার এত শক্তি হয় তখন যে, ঐ দড়ি কিংবা শিকল কি, চাইলে সে তাঁর আশেপাশের সবকিছুকে ধূলিসাৎ করে দিতে পারে, কিন্তু হাতিটা তা জানে না। সে জানে যে, এই দড়ি থেকে মুক্ত হবার ক্ষমতা তার নেই!
কী? খারাপ লাগছে হাতিটার কথা ভেবে? এত শক্তিশালী একটা প্রাণী যাকে পরাজিত করার সামর্থ্য একদল মানুষেরও নেই, সেখানে একটা ছোট্ট শেকল কিংবা দড়ি তাকে মানসিক ভাবে পরাজিত করে দিল? কিন্তু আমি যদি বলি যে, ঐ হাতি আর আপনার মাঝে বিশেষ কোনো পার্থক্য নেই?
ছোটবেলা থেকেই আমরা যেই শব্দটা সবচেয়ে বেশি শুনি তা হচ্ছে, 'না'। তুমি মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান, তুমি এটা করতে পারবে না। তুমি দেখতে ভালো না, তুমি ওটা করতে পারবে না। তোমার এই নিয়ে অভিজ্ঞতা নেই, তুমি পারবে না। তুমি ভালো ছাত্র না, তোমায় দিয়ে হবে না। আরো কত রকমের না! "না" একটা এক অক্ষরের শব্দ হলেও আমাদের জীবনে এর প্রভাবটা অনেক বেশি।
সুন্দর গান গাইতে পারে এমন একটা মানুষকে যদি বারবার বলে যাওয়া হয় যে, সে গান গাইতে পারে না, তাহলে এক সময় গিয়ে সেই বাচ্চা হাতিটার মত সেও বিশ্বাস করতে শুরু করে যে, গান গাওয়া তার সাধ্যে নেই। এভাবে ছোটবেলা থেকে আমরা যখন আমাদের অক্ষমতা দেখতে দেখতে বড় হই, তখন এক সময় গিয়ে, যখন চেষ্টা করলেই হয়ত সেই অক্ষমতাকে দূর করে দিতে পারব আমরা, তখনই "পারব না আর" বলে হাল ছেড়ে দেই। আর অজান্তেই নিজের ভেতর জায়গা করে দেই, বেবি এলিফ্যান্ট সিন্ড্রোমের! মানসিক ভাবে হেরে যাই!
বিষয়টা বেশ সহজ। জীবনটা আপনার নিজের, আপনি জানেন, আপনি কী পারেন, আর কী পারেন না। তবে কেন অন্যের কথায় থেমে থাকবেন? কেউ উপদেশ দিলে তা শুনুন, ভালো লাগলে কাজে লাগাবেন, নয়ত সুন্দর করে হেসে এক কান দিয়ে ঢুকিয়ে, আরেক কান দিয়ে বের করে দিন।
তবে বেশিরভাগ সময় যেটা হয় যে, অন্য কেউ না, বরং আমরা নিজেরাই নিজেদের ভেতরে বেবি এলিফ্যান্টের জন্ম দিয়ে ফেলি। এজন্য "নেতিবাচক চিন্তা" কিংবা "অতিরিক্ত চিন্তা" করা থেকে দূরে থাকতে হবে। এই দু'টি জিনিস কখনো কোন কিছুর সমাধান দেয় না বরং অনেক সহজ জিনিসকে জটিল করে ফেলে।
পৃথিবীর সফল মানুষগুলো কিন্তু ব্যর্থ হয়েছে অনেকবার, সম্মুখীন হয়েছে অনেক রকম 'না' এর। কিন্তু এতে করে তারা যদি বেবি এলিফ্যান্ট সিন্ড্রোমে আক্রান্ত হয়ে যেতো, তবে আজকের পৃথিবীটা হয়তো এত এগিয়ে যেত না!
গবেষণায় দেখা গেছে, একজন নারী, সারা জীবনে, গড়ে ২৭ কেজি লিপস্টিক খায়!
দীর্ঘক্ষণ সহবাস করার ঘরোয়া উপায়।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Cumilla Adarsha Hospital (Sadar Hospital Road, South-East Side Of Hotel Salauddin)
Comilla
3500
Comilla
Comilla
🇰🇷✌️ স্বপ্ন এখন একটাই দক্ষিণ কোরিয়া। ✌️🇰🇷 সকল প্রবাসী ভাইদের প্রতি ভালোবাসা দোয়া রইলো ♥️♥️♥️
Comilla
hi.i am amdad hossain. i hope my all friends like my page.and al time love my page.
Comilla
Mahdi Hasan Khaled's Official Page. Khatib:Jannatul Mawa Jame Mosque. Nondolalpur,Fatulla,Narayanganj