M.Maruf Chowdhury

আলহামদুলিল্লাহ 💓

সকলের ভালোবাসার ফাইজান কনজ্যুমার প্রোডাক্টস এর ১ম কাভার্ড ভ্যান আপনাদের সেবায় হাজির হওয়ার জন্য প্রস্তুত; ইনশাআল্লাহ্ খুব শীঘ্রই আপনার এলাকায় পৌঁছে যাবে।

ফাইজান কনজ্যুমার প্রোডাক্টস
- স্বাদ ও সুস্বাস্থ্যের নির্ভরতা 💞

হেড অফিস: ফাইজান ভবন (চরমোনাই মাদরাসা সংলগ্ন), চরমোনাই, বরিশাল
ফ্যাক্টরি: গিলাতলি, চরমোনাই, বরিশাল

সারা দেশের বিভিন্ন থানায় ডিলার নিয়োগ চলছে...

যেকোনো প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন:
01886-018098
01325-062870

[ডিলারশিপ নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী থাকলে দয়া করে আপনার পুরো নাম, মোবাইল নাম্বার, থানা, জেলা ও বর্তমান পেশা উল্লেখ করে উপরোক্ত নাম্বারে হোয়াটসঅ্যাপ এ ম্যাসেজ করুন]

জামিয়া সাঈদিয়া কারীমিয়া মাদ্রাসার বার্ষিক মাহফিলে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ জামিয়া সাঈদিয়া কারীমিয়া ও ভাটারা থানা শাখার উদ্যোগে চলছে সমূহ কার্যক্রম।

ফিকরে ওয়ালিউল্লাহ ও তাসাওফে ইমদাদুল্লাহ যেখানে মিলেমিশে একাকার হয়েছে।
যার মাঝে সন্নিবেশিত হয়েছে একাধারে শায়খুল হিন্দ মাহমুদ হাসান দেওবন্দী ও হোসাইন আহমদ মাদানি'র আপোষহীন চেতনা ও জিহাদী স্পৃহা, সৈয়দ আহমদ শহিদ এর অদম্য দৃঢ়তা ও সংগ্রাম, নানুতবী'র তালিমি বিপ্লব, আলী মিয়া নদভী'র উম্মাহচিন্তা ও মধ্যমপন্থা, মাও. ইলিয়াস এর
দরদে দিলি দাওয়াত, হাসান আল বান্না'র উম্মাহ'র পুনর্জাগরণের স্বপ্ন ও সাঈদ নুরসি রহ. এর খেলাফাত পুনরুদ্ধারের সাধনা যেখানে এসে নোঙর গেড়েছে।

সেই মহা মনীষী হলেন বাংলাদেশের মানুষের বোধ-বিশ্বাস ও সমাজ-সংস্কৃতিকে ধারণ করে দাওয়াত, তালিম, আত্মশুদ্ধি ও রাজনীতিতে ইসলামী পুনর্জাগরণের সিপাহসালার, একবিংশ শতাব্দীর উম্মাহ চিন্তক, মর্দে মুজাহিদ, কুতুবুল আলম মাওলানা সৈয়দ ফজলুল করিম (পীর সাহেব চরমোনাই) রহ. (১৯৩৫ - ২৫ নভেম্বর ২০০৬)

প্রতিষ্ঠাতা
★ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ (১৩ই মার্চ ১৯৮৭)
★ ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ (২৩ আগস্ট ১৯৯১)
★ বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি (২৬ ফেব্রুয়ারী ১৯৮২)
★ বাংলাদেশ কুরআন শিক্ষা বোর্ড (১০মে ১৯৮৯)
★ ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশ (০৯ অক্টোবর ২০০৪)

আল্লাহ তায়ালা উম্মাহ'র এই মর্দে মুজাহিদকে জান্নাতুল ফেরদৌসের সুউচ্চ মাকামে সমাসীন করুন।

বারবার ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান
এবার ঘুঘু তোমার যাবে যে প্রাণ...

কথায় আছে-পিপীলিকা পাখা উড়ে মরিবার তরে।
এখন যেন তারই বাস্তবতা দৃষ্টিগোচর হচ্ছে।

দেখেও না দেখার ভান ধরছে, জেনেও না জানার ভূমিকা পালন করছে, কখনো নিজেই লেলিয়ে দিচ্ছে আর বলছে আমি তো কিছুই জানিনা।

সে হলো পুটিমাছ-ভাব দেখায়(!)যেন ঈগল বাজ,
বাহ্!যেন নবাব বাহাদুর শাহ্।

এবার দেখার পালা তার বাহাদুরি কতটুকু।

__একত্ববাদ করবে আবাদ মৃত্যু পাগল বীরের দল।
বিশ্ব জয়ের অঙ্গীকারে জঙ্গিরা সব সামনে চল।
শক্তি দিয়ে যুক্তি ঢাকার নেই অধিকার কারো আজ।
চড়ুই পাখির মার খেয়ে তাই মরবে এবার ঈগল বাজ।"

এক দলীয় নেতার স্লোগানঃ
→→→→খেলা হবে, খেলা হবে, ←←←←

স্লোগানটা অনেকদিন ধরেই মিডিয়া তোলপাড় করছিলো।
আমরাও আশায় ছিলাম, কখন সে খেলা দেখবো,,,ময়দান যাবো,,আর টাকায় কেনা প্লেয়ারদের কাহিনী দেখবো,,।
কিন্তু তা আর দেখা হলো না,,,টাকায় কি আর সবাইকে কেনা যায়? অনেক চেষ্টা করেও কিছুই করতে পারলো না,,, SO SAD🥹...

তবে আজকে একটা খেলা দেখেছি,,,
যারা শুধু মাঠে নয়,,
রাজপথেও খেলতে পারে,,।
অগণিত মানুষকে এক ইশারায় একত্রিত করতে পারে,,,,।
পরাধীন রাষ্ট্রের মাঝেও,,,,
সত্য কথা জোর গলায় বলতে পারে,,,,।

অবশেষে সেই দলই,, আমাদের ময়দানে খেলা দেখার আশাটাকে,,,
রাজপথে দেখিয়ে দিয়েছে।
উপরোক্ত সেই নেতার বক্তব্য,,,,
খেলা হবে খেলা হবে,,,,
সত্যে রূপান্তরিত করেছে।

কিন্তু পার্থক্য একটাই,,,
ভাষ্যকার এক দলের,,,তবে প্লেয়ার অন্য দলের।

এবার আমরাও বলছি,,,
আসো খেলা হবে,,,
আগামী ৩ই নভেম্বর,,
আবারও খেলা হবে,,,,।

★ এহ তো ট্রেইলার হে,,,,
পিকচার আভি বাকি হে,,, ★

#ছাত্র_যুব_সমাবেশ |
|


#ইসলামী_আন্দোলন_বাংলাদেশ
#ইসলামী_যুব_আন্দোলন_বাংলাদেশ
#ইসলামী_ছাত্র_আন্দোলন_বাংলাদেশ

#ঐতিহাসিক_সোহরাওয়ার্দী_উদ্যান
#বায়তুল_মোকাররম_দক্ষিণ_গেইট

কথায় আছে,,, মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি 😍।
আমাদের অবস্থাও কেমন যানি,,,সে রকমই মনে হচ্ছে।
ভাবতেছিলাম সোহরাওয়ার্দীর মত জায়গায়, আমাদের এত লোক কিভাবে জায়গা হবে?
আল্লাহ তাআলা আমাদের ভয়টাকে দূর করে দিলেন।এবার মনে হয় জনগণকে অন্তত যোগদানের সুযোগটা করে দেওয়া গেছে।
মানুষের এই গণজাগরণের অবশ্য একটি কারণ রয়েছে, তা হলো:-বাদ্ধ করণ.........

~~~~~~~~~রাখে আল্লাহ মারে কে ~~~~~~~~

#ইসলামী_ছাত্র_আন্দোলন_বাংলাদেশ
#ইসলামী_যুব_আন্দোলন_বাংলাদেশ
#ছাত্র_যুব_সমাবেশ
#বাংলাদেশ
#বাংলাদেশরাজনীতি

~~আজকের তারুণ্য:গন্তব্য কোথায়?~~

প্রশ্ন যদি হয়ে থাকে হিংসা আর অহংকার থেকে,তাহলে তার উত্তর তো কখনো মিলবেই না বরং অনেক ক্ষেত্রে তওবা করারও সুযোগ হয়ে ওঠে না।যেমনটি আমরা শিক্ষা পাই হযরত মুসা (আ:)ও ইবলিসের ঘটনা থেকে।

যখন ক্ষমতামুখী দলবাদিতা শক্তিগুলো মহাসমাবেশের ইচ্ছা করা সত্ত্বেও তা শুধু সমাবেশ হয়ে যাচ্ছে এবং কোন কোন দলের ক্ষেত্রে মহাসমাবেশ করার জন্য ব্যয় করতে হচ্ছে কোটি কোটি টাকা। ঠিক তখনই বাস্তব ও কল্যাণমুখী ইসলামী আন্দোলনের ডাকে সাড়া দিয়ে মানুষ সমাবেশকে পরিণত করছে মহাসমাবেশে আর মহাসমাবেশ গুলো হয়ে উঠছে গণআন্দোলনের পূর্বাভাস।তাও বিনা টাকায় শুধু একটু শরয়ী মেহনতের মাধ্যমে।

এমনি সময় কিছু ভদ্রলোক এই গোটা কার্যক্রমটাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলছে।
এখন দেখার বিষয় একটাই, এই প্রশ্নগুলো কোন অবস্থান থেকে উত্থাপিত হচ্ছে?

আমরা পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে বুঝতে পারি যে, এ সমস্ত ভদ্রলোকদের প্রশ্ন যদি হিংসা এবং অহংকার থেকেই উঠে থাকে তবে হয়তো তারা অচিরেই ফিরে আসবে অন্যথায় চরম হতাশায় লিপ্ত হয়ে কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়বে।


#ইসলামী_ছাত্র_আন্দোলন_বাংলাদেশ
েম্বল্য
#ইসলামী_যুব_আন্দোলন_বাংলাদেশ
#ঐতিহাসিক_সোহরাওয়ার্দী_উদ্যান
#ছাত্র_যুব_সমাবেশ








#ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

উহারা চাহুক দাসের জীবন,আমরা শহীদি মৃত্যু চাই,
নিত্য মৃত্যু ভীত ওরা, মোরা মৃত্যু কোথায় খুঁজে বেড়াই।

@ফলোয়ারর
@হাইলাইট

[উহারা প্রচার করুক হিংসা, বিদ্বেষ আর নিন্দাবাদ;
আমরা বলিব সাম্য, শান্তি এক আল্লাহ জিন্দাবাদ ]

অথর্ব প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ ও ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন বাতিল, সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন (PR) পদ্ধতির প্রবর্তন, বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে সংসদ ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে একটি সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে "ছাত্র যুব সমাবেশ"

#ছাত্র_যুব_সমাবেশ



#ইসলামী_আন্দোলন_বাংলাদেশ
#ইসলামী_যুব_আন্দোলন_বাংলাদেশ
#ইসলামী_ছাত্র_আন্দোলন_বাংলাদেশ

#ঐতিহাসিক_সোহরাওয়ার্দী_উদ্যান

আলেম হয়ে মাদ্রাসা দিবেন ?
একদল লোক বলবে, ঐ দেখো ব্যাবসা শুরু করছে।

আলেম হয়ে মসজিদে ইমামতি করবেন ?
কিছু লোক বলবে, এটা ছাড়া আর কোন গতি নাই।

আলেম হয়ে গরু পালবেন ?
তখন একদল বলবে, ঐ দেখো সারাজীবন পড়াশুনা করে এখন রাখালি করে।

আলেম হয়ে হোটেল কিংবা কোন ব্যাবসা করবেন ? তখনও একদল তুচ্ছ তাচ্ছিল্যের সুরে বলবে, ঐ দেখো এখন ম্যানেজারি করে।

আলেম হয়ে ক্ষেত খামারে কাজ করবেন ?
তখন কিছু লোক বলবে, ঐ দেখো পড়ালেখা করে এখন কামলা দেয়।
আরেকজন বলবে কিসের পড়ালেখা করছে টুপি পাঞ্জাবি পড়ে ভাব ধরছে।

আলেম হয়ে কাপড়ের ব্যবসা করবেন ?
তখন কিছু লোক বলবে, ভালো করে পড়াশুনা না করলে তো এগুলো করেই খাইতে হইবো।

আলেম হয়ে কোন হালাল পথে কাজ করবেন ?
তখন আরেকদল ঠাট্টা করে বলবে, ওই দেখো সারা জীবন পড়ালেখা করে এখন কি করে?
ভালো করে পড়াশোনা করলে কি আর এই কাজ করতো?

আলেম হয়ে ড্রাইভিং করবেন?
তখন একদল গণ্ড মূর্খ বলবে, দেখো এতো পড়ালেখা করে কি লাভ হয়েছে?এখন ড্রাইভিং করে।

আরো কতো কিছু
এবার বলুন এই মূর্খ জাতির শেষ ঠিকানা কি???

আমাদের চিন্তা চেতনা এতো নিম্ন পর্যায়ের হয়েছে যে, এই যুগে আলেম হওয়াটাও কি অপরাধ??
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুক আমিন🤲

বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে আপনি যেকোনো একটা নাগরিক অধিকার পেতে চাইবেন সেখানেই দূর্নীতি।

আপনি একটা জন্মনিবন্ধন করবেন? সেখানেও দুর্নীতি! আপনি একটা NID করবেন? সেখানেও দূর্নীতি, আপনি একটা পাসপোর্ট করবেন? সেখানেও দূর্নীতি,আপনি নিজের বাসায় বিদ্যুৎ লাইন, গ্যাসের লাইন,একটা পানির লাইন নিবেন বৈধ ভাবে পারবেন না। আপনি আপনার বৈধ টাকায় একটা বাড়ী বানাবেন সেখানেও টাকা ছাড়া অনুমোদন পাবেন না। আরো হাজার হাজার সেক্টর আছে সেগুলো আমি না-ই বললাম।

আপনি বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে যেকোনো নাগরিক অধিকারের সুবিধা পেতে চান? আপনি পাবেন না। যদি কিনা আপনি অনিয়মিত অর্থ দেন।

আফসোস হয় আমাদের দেশে আমাদের অধিকার আমরা পাইনা তাহলে কি আমরা ভিন্ন কোনো দেশে থাকি?.....

কথার পিষ্ঠে কথা.......

সবাই মিলাও হাতে হাত,
মোরা মোহাম্মদের উম্মত!

প্রেসক্লাবে হাফেজ রেজাউল হত্যার বিচারের দাবীতে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের স্টেজ থেকে ।

গত ২৮ জুলাই'২৩ কথিত শান্তি সমাবেশে যুবলীগ-ছাত্রলীগ কর্তৃক নৃশংসভাবে নিহত নিরীহ মাদরাসা শিক্ষার্থী হাফেজ রেজাউল করিম এর হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও দ্রুত বিচার এবং ক্ষতিপূরণের দাবিতে ১৬ আগস্ট'২৩ সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য'র সংবাদ সম্মেলন থেকে ঘোষিত কর্মসূচি।

- ১৮ আগস্ট'২৩ শুক্রবার বাদ জুমা জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম উত্তর গেইট থেকে বিক্ষোভ মিছিল।

-২৪ আগস্ট'২৩ বৃহস্পতিবার বিকাল তিনটায় শাহবাগ চত্ত্বরে বিক্ষোভ সমাবেশ।

৩ আগষ্ট শাহবাগে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সমাবেশ।

বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে জাতীয় সরকারের অধীনে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এবং দেশীয় বোধ,বিশ্বাস ও সংস্কৃতির আলোকে জাতীয় শিক্ষাক্রম প্রণয়নের দাবিতে ৩ আগস্ট ২৩ বৃহস্পতিবার, দুপুর ২টায় রাজধানীর শাহবাগ চত্বরে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর ৩২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি শরিফুল ইসলাম রিয়াদ এর সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মুহতারাম আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই।

এছাড়াও সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন সংগঠনের সাবেক দায়িত্বশীল, বরেণ্য শিক্ষাবিদসহ জাতীয় ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।

আমাদেরকে সাথে পেতে
website: www.chhatraandolan.org
online library: www.iscalibrary.com
e-mail: [email protected]
fb page: www.fb.com/icabd91
twitter: www.twitter.com/icabd91
instagram: www.instagram.com/icabd_91
YouTube-(ICABD): www.youtube.com/icabd91

৫ আগস্ট ঢাকায় বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা

তফসিল ঘোষণার পূর্বেই অবৈধ সংসদ ভেঙ্গে দিতে হবে
- ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মহাসচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, তফসিল ঘোষণার পূর্বেই অবৈধ সংসদ ভেঙ্গে দিতে হবে। বর্তমান সংসদ বহাল রেখে নতুন তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন করার চেষ্টা করলে জনগণ তা মেনে নিবে না। দেশে নতুন সঙ্কট ঘুণীভূত হবে। দেশ আরো ভয়াবহ সংঘাতের দিকে যাবে। তিনি বলেন, জাতীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে হবে। বর্তমান নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যে দলবাজ কমিশনে পরিণত হয়েছে। এই কমিশনের অধীনে জাতীয় নির্বাচন হতে পারে না। নির্বাচনের আগে বর্তমান নির্বাচন কমিশন বাতিল করে নতুন কমিশন গঠন করতে হবে।

আজ মঙ্গলবার বিকেলে পুরানা পল্টনস্থ কার্যালয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর উদ্যোগে দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এতে উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম ও ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ ও মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক কেএম আতিকুর রহমান, প্রচার সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, শিক্ষা ও সংষ্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা এবিএম জাকারিয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাকী, মাওলানা খলিলুর রহমান, অধ্যাপক নাসির উদ্দিন খান প্রমুখ।

মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ আরও বলেন, বর্তমান অবৈধ সরকার জনমতের প্রতি কোন প্রকার তোয়াক্কা না করে গায়ের জোরে পুনরায় ক্ষমতায় যেতে মরিয়া হয়ে উঠছে। জনগণ আর এক মুহুর্তও বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় দেখত চায় না।

শহিদ হাফেজ রেজাউল করীম খুন হওয়ার ৫দিন অতিবাহিত হওয়ার পরও খুনিরা গ্রেফতার না হওয়ায় সভায় ক্ষোভ প্রকাশ করে মহাসচিব বলেন, খুনিরা সরকার দলীয় হওয়ায় সরকার তাদের আড়াল করার চেষ্টা করছে। সভায় রেজাউল করীমের খুনিদের গ্রেফতারের দাবিতে ৫ আগস্ট শনিবার, বিকেল ৩টায় রাজধানীর বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে জাতীয় সরকারের অধীনে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এবং দেশীয় বোধ,বিশ্বাস ও সংস্কৃতির আলোকে জাতীয় শিক্ষাক্রম প্রণয়নের দাবিতে ৩২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সমাবেশ।

যোগ দিন,সফল করুন।

সফল হোক

শান্তি সমাবেশের নামে যুবলীগ-ছাত্রলীগ মানুষ খু*ন করছে
----------------------------------------
হাফেজ রেজাউল হ*ত্যা*কান্ডের
দায়ভার সরকারকেই নিতে হবে
-ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

যাত্রাবাড়ী বড় মাদরাসার জালালাইন জামাতের ছাত্র হাফেজ রেজাউল করীমের হ*ত্যা*কান্ডের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ ও যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান।

আজ এক বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, গত পরশু (২৮ জুলাই ২০২৩ শুক্রবার) বাইতুল মোকাররম দক্ষিণ প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত সরকার দলীয় কথিত শান্তি সমাবেশের বলি হাফেজ রেজাউল। ব্যক্তিগত প্রয়োজনে বায়তুল মোকাররম এসেছিলেন রেজাউল। সে কোন রাজনৈতিক দলের কর্মী নয়। কথিত শান্তি সমাবেশের আয়োজক যুবলীগ-ছাত্র লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের স*ন্ত্রা*সীরা হাফেজ রেজাউলকে রাজপথে নির্মমভাবে খু*ন করেছে। এই খু*নের সঙ্গে কারা জড়িত আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা নিশ্চয় তা জানেন।
অতএব, আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে খুনীদেরক গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। নয়তো গোটা বাংলাদেশের ইসলামপন্থী ছাত্র-জনতা তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলবে।

বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, হাফেজ রাজাউল হত্যাকান্ডের পর ৪৮ ঘন্টা অতিবাহিত হয়ে গেলেও আইন শৃঙ্খলা বাহিনী এখনো কাউকেই গ্রেফতার করেনি।
তাহলে কি দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী শান্তি সমাবেশের নামে যুবলীগ-ছাত্রলীগকে মানুষ খুন করার বৈধতা দিয়ে দিয়েছে?

এই হত্যাকান্ডের দায় সরকারকেই নিতে হবে।
নেতৃদ্বয় বলেন, সারাদেশে শান্তি সমাবেশের নামে সরকারী দল নিরীহ মানুষের উপর ঝাপিয়ে পড়ছে।

নেতৃদ্বয় হাফেজ রেজাউলের শোকসন্তপ্ত পরিবার এবং তার মাদরাসার ব্যথিত সাথী-সঙ্গীদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেন এবং সরকারের কাছে যথাযথ ক্ষতিপুরণ দাবী করেন।

বিএনপির শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশের হামলা ও গ্রেফতারের নিন্দা

বিরোধী দলের উপর দমনপীড়ন
চালিয়ে সরকার পতন ঠেকানো যাবে না
-প্রিন্সিপাল মাওলানা ইউনুছ আহমাদ

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মহাসচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দের উপর পুলিশী হামলা ও গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, সরকার দেশকে পরিকল্পিতভাবে সংঘাতের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দের উপর আওয়ামী লীগ ও পুলিশের হামলা প্রমাণ করে সরকার ক্ষমতা হারানোর ভয়ে বেশামাল হয়ে পরছে। তিনি বলেন, বিরোধী দলের উপর দমন-পীড়ন চালিয়ে সরকার পতন ঠেকানো যাবে না। তিনি বলেন, বিরোধী দলের নিয়মতান্ত্রিক শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে আওয়ামী লীগ কোনো না কোনোভাবে সেগুলোর পাল্টা কর্মসূচি দিয়ে সংঘাত বাধাতে চায়। এটা ক্ষমতাসীনদের জন্য নৈতিক পরাজয়। ক্ষমতার মোহে অন্ধ হয়ে কী করছে তারা সেটা বুঝতেও পারছে না।

আজ শনিবার বিকেলে পুরানা পল্টনস্থ কার্যালয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মজলিসে আমেলার সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এতে উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম ও ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ ও মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক কেএম আতিকুর রহমান, প্রচার সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, দফতর সম্পাদক মাওলানা লোকমান হোসাইন জাফরী, আলহাজ্ব হারুন অর রশিদ, শিক্ষা ও সংষ্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা এবিএম জাকারিয়া, আলহাজ্ব আব্দুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, এডভোকেট শওকত আলী হাওলাদার, মুফতী কেফায়েতুল্লাহ কাশফী, অধ্যাপক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাকী, মাওলানা খলিলুর রহমান, উপাধ্যক্ষ মাওলানা সিরাজুল ইসলাম, এডভোকেট এম হাসিবুল ইসলাম, বরকত উল্লাহ লতিফ, মাওলানা আরিফুল ইসলাম, মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল মজুমদার প্রমুখ।

মহাসচিব বলেন, বিদ্যমান জাতীয় সঙ্কট নিরসনে সরকারকে পদত্যাগ করে জাতীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। জনগণ যেভাবে সরকারের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠছে সরকার পতনই হবে এর পরিণতি।

শুভ সকাল🥱🥱🥱