The Legal Point

Law Firm In Bangladesh.

23/11/2022

ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণ আদায়ের জন্য কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে চেক ডিজঅনারের মামলা করতে পারবে না। একইসঙ্গে বর্তমানে বিচারিক আদালতে চলমান ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের করা সব চেক ডিজঅনার মামলার কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে ঋণ আদায়ের জন্য শুধু ২০০৩ সালের অর্থঋণ আইনে অর্থঋণ আদালতে মামলা করা যাবে।

ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণ আদায়ের জন্য কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে চেক ডিজঅনারের মামলা করতে পারবে না। একইসঙ্গে বর্তমানে বিচারিক আদালতে চলমান ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের করা সব চেক ডিজঅনার মামলার কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে ঋণ আদায়ের জন্য শুধু ২০০৩ সালের অর্থঋণ আইনে অর্থঋণ আদালতে মামলা করা যাবে।

বুধবার (২৩ নভেম্বর) ঋণ আদায়ে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্র্যাক ব্যাংকের চেক ডিজঅনার মামলা বাতিল করে বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

রায়ে আদালত বলেন, ব্যাংক ঋণের বিপরীতে যে চেক নেওয়া হচ্ছে, সেটা জামানত। বিনিময়যোগ্য দলিল নয়। জামানত হিসেবে রাখা সেই চেক দিয়ে চেক ডিজঅনার মামলা করা যাবে না।

‘ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ একটি চুক্তির মাধ্যমে নেওয়া হয়ে থাকে। ঋণের বিপরীতে ব্ল্যাংক চেক নেওয়াটাই বেআইনি। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো দীর্ঘদিন ধরে এই বেআইনি কাজ করে আসছে। তাদের ব্যবহার দাদন ব্যবসায়ীদের মতো।’

নিম্ন আদালতের প্রতি নির্দেশনা দিয়ে রায়ে হাইকোর্ট বলেন, আজ থেকে কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান যদি চেক ডিজঅনার মামলা করে, তাহলে আদালত তা সরাসরি খারিজ করে দেবেন। একইসঙ্গে তাদের ঋণ আদায়ের জন্য অর্থঋণ আদালতে পাঠিয়ে দেবেন।

আদালত আরও বলেন, ব্যাংক হওয়ার কথা ছিল গরিবের বন্ধু, কিন্তু তা না হয়ে ব্যাংক ও বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান গরিবের রক্ত চুষছে। এটা হতে পারে না। যারা হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে খেলাপি হচ্ছে ব্যাংক তাদের ঋণ মওকুফ করার কথা শুনি, কিন্তু কোনো গরিবের ঋণ মওফুফ করার কথা কোনোদিন শুনিনি। নীলকর চাষি ও দাদন ব্যবসায়ীদের মতো যেনতেন ঋণ আদায় করাই ব্যাংকের লক্ষ্য উল্লেখ করে আদালত বলেন, লোন আদায়ের জন্য অর্থঋণ আইনে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান মামলা দায়ের না করে চেক ডিজঅনার মামলা করছে। এ কারণে আমাদের ক্রিমিনাল সিস্টেম প্রায় অকার্যকর হয়ে গেছে। তাই এখন থেকে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র অর্থঋণ আদালতে মামলা দায়ের করতে পারবে। অন্য কোনো আইনে নয়।

সুত্রঃ দৈনিক ইত্তেফাক (২৩/১১/২০২২)

29/08/2022

Need Senior Law Officer (Litigation), experience- minimum 3 years, salary-12,000/- (three month probation period), after successfully completion of probation period salary will be Tk.15,000/-,

UK is no longer a cold country and must adapt to heat, say climate scientists 19/07/2022

UK is no longer a cold country and must adapt to heat, say climate scientists Experts call on the UK to prepare for periods of extreme heat or risk thousands of excess deaths

20/11/2021
29/10/2021

আবারও গাউন পড়তে হবে

26/10/2021

ভুয়া ওয়ারেন্ট বিষয়ক বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সার্কুলার

26/10/2021

সর্বশেষ খতিয়ান দেখে জমি কেনার ফলাফল...

23/10/2021
হাইকোর্টে স্থায়ী নিয়োগ পেলেন ৯ বিচারপতি 18/10/2021

https://www.dhakapost.com/law-courts/70077

হাইকোর্টে স্থায়ী নিয়োগ পেলেন ৯ বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে দুই বছর দায়িত্ব পালনের পর স্থায়ী নিয়োগ পেয়েছেন ৯ জন বি....

জাপানি শিশু নিয়ে আইনি লড়াই : ব্যারিস্টার রোকনের নিজেকে প্রত্যাহার 30/09/2021

https://lm.facebook.com/l.php?u=https%3A%2F%2Fwww.dhakapost.com%2Flaw-courts%2F65688&h=AT2QTkOzdeoeD1VlzBs-Nc1lVZQzRGrLzHkGxF30_okQMB900jhUdGsX2XP8IRh5q0KaFZvntipEsJAErbqbSbWzVRX_uzz60SGpstIjRib-JqbGQWJCCCjtj4v_kidKgaPr

জাপানি শিশু নিয়ে আইনি লড়াই : ব্যারিস্টার রোকনের নিজেকে প্রত্যাহার জাপানি শিশু জেসমিন মালিকা ও লাইলা লিনার বাংলাদেশি বাবা ইমরান শরীফের আইনজীবী প্যানেল থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে.....

17/07/2021

সরকারি কর্মচারীর চাকরি সংক্রান্ত বিষয়ঃ প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল না-কি রীট?

সরকারি কর্মচারীদের চাকরি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে সৃষ্ট অসন্তোষ-বিরোধ সুরাহার জন্য প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল আইন, ১৯৮০-এর অধীনে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল এবং প্রশাসনিক আপীলেট ট্রাইব্যুনাল গঠিত হয়েছে। বর্তমানে ঢাকায় তিনটি এবং চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল ও বগুড়ায় একটি করে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল রয়েছে। আর আপীলেট ট্রাইব্যুনাল একটি, যা ঢাকায়।

উক্ত আইনের ৪ ধারা মোতাবেক প্রজাতন্ত্র বা বিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষের কর্মে (চাকরি) নিযুক্ত যে কোন ব্যক্তির পেনশনের অধিকারসহ তাঁর কর্মের শর্তাবলী অথবা তৎসম্পর্কে গৃহীত কোন ব্যবস্থার বিষয়ে কোন আবেদনের শুনানী গ্রহণ এবং নিস্পত্তির জন্য এখতিয়ার সম্পন্ন হ'ল প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল।

বিখ্যাত সন্তোষ কুমার সাহা মামলায় (রায়ের তারিখ- ১৫ ডিসেম্বর ২০১৫) বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের মাননীয় আপীল বিভাগ স্পষ্ট করেছেন যে, সংবিধানের তৃতীয়ভাগে বর্ণিত মৌলিক অধিকার প্রয়োগের জন্য প্রজাতন্ত্রের কর্ম-সংক্রান্ত কোন দায়িত্বে নিযুক্ত কোন ব্যক্তির কোন আদেশ, কার্যক্রম কিংবা নির্দেশনা দ্বারা কোন ব্যক্তি সংক্ষুব্ধ হলে সেইক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট ফোরাম হ'ল মাননীয় হাই কোর্ট বিভাগ (প্যারা- ৪২)। উক্ত রায় (সিভিল আপীল নং- ১৫৯/২০১০) প্রকৃতপক্ষে অনেকগুলো সিভিল আপীলের সঙ্গে একত্রিত/সমন্বিত সিদ্ধান্ত।

পরবর্তীতে উক্ত সন্তোষ কুমার মামলার সিদ্ধান্তের বরাত দিয়ে "বাংলাদেশ ও অন্যান্য বনাম জি এম এম মিজানুর রহমান ভুঁইয়া ও অন্যান্য" মামলার রায়ে (২০১৬ সন ) মাননীয় আপীল বিভাগ সুস্পষ্ট করেছেন যে, সরকারি কর্মচারীদের চাকরির শর্তাবলী সংক্রান্ত বিষয়ে (Terms and conditions of service) সিদ্ধান্ত নেওয়ার একক ক্ষমতা প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের। তবে ব্যাতিক্রম হ'ল- যেখানে কোন আইনের বৈধতা (Vires of law) চ্যালেঞ্জ করা হয় সেইক্ষেত্রে বিচারিক-পর্যালোচনা (Judicial review) অর্থাৎ রীট চলবে (উক্ত রায়ের প্যারা- ২)।

যারা প্রশ্ন করেন যে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল না-কি রীট কোথায় যাবেন- তার জবাবে বলবো এটি আপনার নিজ পছন্দ-অপছন্দের বিষয় নয়; বরং আপনার যে ঘটনা তার আইনগত দিক ও সম্পর্কিত ঘটনাবলী বিবেচ্য। কারও ক্ষেত্রে কোন আইনকে চ্যালেঞ্জ করার সুযোগ থাকলে এবং মৌলিক অধিকারের বিষয় থাকলে রীট অগ্রগণ্য বলে আমাদের মত। তবে এর সফলতা-ব্যর্থতা নির্ভর করবে সংশ্লিষ্ট বিষয়বস্তু ও তার আইনগত দিক এবং যিনি আপনার পরামর্শক (যদি থাকে) তার দক্ষতা-অভিজ্ঞতার উপর।

(এটি কোন আইনি পরামর্শ নয়। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য লিখিত ও প্রকাশিত। কারও কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদেরকে ই-মেইল কিংবা হোয়াটসএপে জানাতে পারেন)।

15/07/2021

**যাবজ্জীবন সাজার অর্থ ৩০ বছরের জেল: আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ।

12/07/2021

আপনার ফেসবুক, সামাজিক যোগাযোগের যেকোনো মাধ্যম কিংবা যেকোনো ওয়েবসাইটে কোনো ব্যক্তি মানহানিকর ছবি বা বক্তব্য দিয়েছে। সে ক্ষেত্রে আপনি মানহানির শিকার হতে পারেন। কিন্তু আইনি প্রতিকার কী, তা জানেন না। কিছু আইনি বিষয় জানা থাকলে খুব সহজেই প্রতিকার পাওয়া যেতে পারে।

মানহানির শিকার হলে আপনাকে নিকটস্থ থানায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন-২০০৬ (সংশোধিত ২০১৩)-এর ৫৭ ধারা অনুযায়ী অভিযোগ দায়ের করতে হবে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ যদি প্রাথমিকভাবে ঘটনার সত্যতা পায়, তাহলে মামলা হিসেবে গণ্য করে কাউকে গ্রেপ্তার বা আটক করতে পারবে। আটক শেষে পুলিশ সে ব্যক্তিকে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ড বা কারাগারে আটক রাখার আবেদন করতে পারবে।

এ ছাড়া পুলিশ সম্পূর্ণ অভিযোগ নিয়ে তদন্ত করবে। তদন্ত প্রতিবেদনে পুলিশ ঘটনার সত্যতা পেলে আদালতে অভিযুক্ত ব্যক্তির অভিযোগপত্র দাখিল করবে। সেই অভিযোগপত্র পাওয়ার পর বাংলাদেশ সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিচার হবে। অভিযোগ প্রমাণ হলে আদালত দণ্ড দেবেন।

Imrul Hasan
Junior Associate

16/06/2021

কিভাবে দলিল তল্লাশ করবেন?

যদি মূল দলিল থাকে- রেজিস্ট্রি অফিসে দলিলের রেজিস্ট্রি কার্যক্রম শেষ হলে মূল দলিলের শেষ পৃষ্টার উল্টোদিকে “দলিলটি কত সালের, কত নম্বর বালাম বইয়ের, কত পৃষ্ঠা থেকে কত নম্বর পৃষ্ঠায় নকল করা হয়েছ, তা লিখে সাব-রেজিস্ট্রার কর্তৃক স্বাক্ষর করতে হয় । এভাবে খুব সহজে সহজেই রেজিস্ট্রি অফিসে থেকে দলিলের নকল উঠানো যায়/পাওয়া যায়।

মূল দলিল না থাকলে- রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি শেষ হলে দলিলের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি তথ্য নিয়ে সূচিবহি তৈরি করা হয়। একটি সূচিবহি তৈরি হয় দলিলে উল্লিখিত জমির দাতা/বিক্রেতা, গ্রহিতা/ক্রেতা বা অন্য কোন পক্ষের নাম দিয়ে, আর একটি তৈরি হয় জমির মৌজার নাম দিয়ে।

দলিলের নকল প্রাপ্তির আবেদনের নিয়মাবলিঃ

রেজিস্ট্রেশন বিধিমালা ২০১৪ এর ১০৮ অনুচ্ছেদে সূচিবহি তল্লাশ ও দলিলের নকলের জন্য আবেদনের নিয়মাবলী লিপিবদ্ধ আছে।
এ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, যে সকল ক্ষেত্রে তল্লাশ ও পরিদর্শনের জন্য কোন ফিস পরিশোধযোগ্য নহে, সে সকল ক্ষেত্র ব্যতিত, সকল ক্ষেত্রে নকলের জন্য আবেদন দাখিল করিবার পূর্বে (৩৬ নং ফরম অনুযায়ী) তল্লাশ ও পরিদর্শনের জন্য আবেদন করিতে হইবে। এরপর ৩৭ নং ফরমে নকলের জন্য আবেদন করিতে হইবে।

আশা করি জমির দলিল হারিয়ে গেলে করণীয় কি কি তার ধারণা এখন ক্লিয়ার...

লেখকঃ The Legal Point, ইমেইলঃ [email protected].

আইন সম্পর্কে আরো জানতে The Legal Point এর সঙ্গেই থাকুন ধন্যবাদ

15/06/2021

জমির দলিল হারিয়ে গেলে করণীয় আর ও মাধ্যম (পর্ব-২)

দলিলের নকল (Certified Copy) প্রাপ্তির নিয়মাবলীঃ-

রেজিস্ট্রেশন আইন ১৯০৮ এর ৫৭(১) ধারা মোতাবেক, প্রয়োজনীয় ফিস পরিশোধ সাপেক্ষে, যে কোন ব্যক্তি ১ নং (স্থাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত দলিলের) ও ২ নং (রেজিস্ট্রি করতে অস্বীকার করা দলিলের) রেজিস্টার বহি ও ১ নং রেজিস্টার বহি সম্পর্কিত সূচিবহি পরিদর্শন করতে পারে এবং উক্ত আইনের ৬২ ধারার বিধানাবলি সাপেক্ষে উক্ত দলিলের সার্টিফাইড কপি গ্রহন করতে পারে।

রেজিস্ট্রেশন আইন ১৯০৮ এর ৫৭(২) ধারা মোতাবেক, প্রয়োজনীয় ফিস পূর্বে পরিশোধ সাপেক্ষে, দলিল সম্পাদনকারী বা তার এজেন্ট এবং সম্পাদনকারীর মৃত্যুর পর যে কোন আবেদনকারী ৩ নং নিবন্ধিত উইলের রেজিস্টার ৩ নং লিপিবদ্ধ বিষয়ের (অর্থাৎ উইল বা অছিয়ত দলিলের নকল বা সার্টিফাইড কপি) এবং ৩ নং বহি সম্পর্কিত সূচিপত্রের নকল গ্রহন করতে পারে।

রেজিস্ট্রেশন আইন ১৯০৮ এর ৫৭(৩) ধারা মতে, প্রয়োজনীয় ফিস পূর্বে পরিশোধ সাপেক্ষে, দলিলের সম্পাদনকারী বা দাবীদার ব্যক্তি বা তার এজেন্ট অথবা প্রতিনিধি ৪ নং বহিতে লিপিবদ্ধ বিষয়ের নকল গ্রহন করতে পারে।

রেজিস্ট্রেশন আইন ১৯০৮ এর ৫৭(৪) ধারা মতে, ৩ নং ও ৪ নং বহিতে লিখিত বিষয়ের তল্লাশি, সাব-রেজিস্ট্রার এর মাধ্যমে করা যাবে।

12/06/2021

জমির দলিল হারিয়ে গেলে করণীয় কি? (পর্ব- ০১)
জমির দলিল হারিয়ে গেলে করণীয় কাজগুলো সঠিকভাবে করলে হারিয়ে যাওয়া দলিল সহজে পাওয়া যাবে। অনেক সময় অসাবধানতা বা দূর্ঘটানাজনিত কারনে মূল্যবান দলিল বা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হারিয়ে যায়।যেমনঃ- কোন দুর্ঘটনায় বা আগুনে পুড়ে যাওয়ার কারনে বা বন্যার প্রাকৃতিক দুর্যোগে মূল্যবান কাগজ বা দলিল নষ্ট হয়ে যেতে পারে।ঠিক এই সময় হারানো কাগজ ফিরে পাবার জন্য বা কাগজের নকল সংগ্রহ করার জন্য পুলিশের সাহায্য নেয়া যাবে।
আমরা জানি কোন ব্যক্তির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হারিয়ে গেলে অতি দ্রুত সংশ্লিষ্ট থানায় গিয়ে জিডি করতে হয়। জিডি করার পর পুলিশ অভিযোগকারীকে জিডির একটা কপি এবং কপির সাথে একটি নম্বর প্রদান করবেন। সেটিকে আপনার সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। এরপর পুলিশ হারিয়ে যাওয়া কাগজ খুঁজে বের করার চেষ্টা করবেন বা নকল বা নতুন কাগজপত্র বা দলিল প্রদান করার জন্য অনুমতি প্রদান করবেন।
উদাহরণঃ-
ধরূণ আপনার বাবা আজিজ পৈত্রিকসূত্রে প্রাপ্ত ১৬ বিঘা জমি ভোগদখল করাকালে ২ বছর পূর্বে মারা যান।আপনার বাবা আজিজের মৃত্যুর পর এক পুত্র আব্দুল হক প্রামানিক ও এক কন্যা সেলিনা বেগম ওয়ারিশ থাকেন। আপনার বাবার ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ১৬ বিঘা সম্পত্তির সি.এস খতিয়ান, এম.আর.আর খতিয়ান এবং আপনার দাদা (পিতামহ) এর নামের দলিলগুলোর ফটোকপি থাকলেও মূল কাগজপত্র খুঁজে পান নাই ।
ধন্যবাদ।

09/06/2021

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন (পর্ব -৩)
মামলা করার নিয়মঃ-
১। আবেদনকারী এবং প্রতিবাদীর নাম,ঠিকানা ও পরিচয় থাকতে হবে।
২। সাক্ষী থাকলে সাক্ষীর নাম,ঠিকানা ও পরিচয় থাকতে হবে।
৩।ঘটনা উদ্ভবের কারণ,ঘটনার স্থান ও ইউনিয়ননের নাম,সময়,তারিখ থাকতে হবে।
৪। নালিশ বা দাবির ধরন,মূল্যমান থাকতে হবে।
৫। ক্ষতির পরিমাণ প্রার্থিত প্রতিকার থাকতে হবে।
৬। পক্ষদ্বয়ের সম্পর্ক উল্লেখ থাকতে হবে।
৭। সাক্ষীদের ভূমিকা থাকতে হবে।
৮। মামলা বিলম্বে দায়ের করা হলে তার কারণ উল্লেখ থাকতে হবে।
৯। আবেদনকারীর স্বাক্ষর থাকতে হবে।
১০। মামলা দায়েরের তারিখ থাকতে হবে।
১২। মামলাটি যেহেতু ডিজিটাল ডিভাইস সংক্রান্ত সেহেতু ঘটনটার প্রমান পত্র স্বরুপ url link অবশ্যই সংরক্ষণ করে রাখতে হবে।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের আওতায় সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা করা যায়।

পরিশেষে বলা যায় যে বর্তমানে আমরা এখনও সোস্যাল মিডিয়ায় না জেনে / নিজের অজান্তে অনেক ধরণের অপরাধ করে ফেলি । আমরা অনেকে জানিনা যে সেগুলো অপরাধ । তাই দেশের সকল জনসাধারণের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন,২০১৮ সম্পর্কে জানা অতি জরুরি ।
ধন্যবাদ

The Legal Point
Zaman Tower, 37/2 (Box Cluvert Road),
Purana Paltan, Dhaka-1000

07/06/2021

বাংলাদেশে যত জমিজমা নিয়ে মামলা হয় এর অনেকাংশ মামলা হয়ে থাকে শুধুমাত্র এই বাটোয়ারা জনিত কারনে।

তাই প্রত্যকেরই করনীয় ওয়ারিশি সম্পত্তি ভাগ বাটোয়ারার সময় একটি বাটোয়ারা দলিল করে নেওয়া।

প্রথমেই দেখে নেই বাটোয়ারা দলিল কি কাজে লাগেঃ
----------------------------------------------------------------
১. অংশীদারগণের মধ্যে ওয়ারিশি সম্পত্তি বন্টনের একটি লিখিত প্রমান হিসাবে বাটোয়ারা দলিল কাজে লাগে ।

২. বাটোয়ারা দলিল বন্টনের একটি লিখিত প্রমান হিসাবে থাকে এতে ভবিষ্যতে যে কোন অংশিদার পুর্বের বন্টন মানতে বাধ্য থাকে।

৩. ওয়ারিশি সম্পত্তির নামজারি করতে বন্টন দলিলের প্রয়োজন হয়।

৪. ওয়ারিশি জমি বিক্রি করতে গেলে বন্টন দলিলের প্রয়োজন হয়।

৫. ভূমি জরিপকালীন সময়ে ওয়ারিশি সম্পত্তিতে রেকর্ড করাতে।

৬. ওয়ারিশি জমির মাধ্যমে ব্যাংক থেকে লোন করাতে গেলে।

৭. অংশীদারগণের মধ্যে ভবিষ্যতে মামলা মকদ্দমা হওয়া থেকে বাঁচা যায়।

এছাড়া আরো নানা কারনে আপনাদের বন্টন বা বাটোয়ারা দলিলের প্রয়োজন হতে পারে ।

তো চলুন এখন দেখি বন্টন দলিল করার জন্য কি কি লাগবেঃ
-------------------------------------------------------------------
১. যে ব্যক্তির সম্পত্তি বন্টন করা হবে উক্ত ব্যক্তির মৃত্যু সনদ লাগবে।

২. মৃত ব্যক্তির ওয়ারিশগণের প্রমান হিসাবে ওয়ারিশ সনদ লাগবে।

৩. মৃত ব্যক্তির যে সম্পত্তি বন্টন হবে উক্ত সম্পত্তির দলিল লাগবে।

৪. মৃত ব্যক্তির যে সকল ওয়ারিশ সম্পত্তির মালিক হবে স সকল ওয়ারিশের সম্মতি থাকতে হবে।


তো চলুন এখন দেখি বাটোয়ারা দলিল করার প্রক্রিয়াগুলোঃ
--------------------------------------------------------------------
১. একটি বন্টন দলিল করার সকল প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো থাকলে প্রথমে আপনারা একজন দক্ষ দলিল লিখক বা একজন দক্ষ আইনজীবীর কাছে যাবেন।

২. সেখানে গিয়ে মৃত ব্যক্তির পূর্বের দলিলগুলো তাকে প্রদান করবেন এবং একটি বন্টন দলিল লিখার জন্য বলবেন।

৩. দলিল লিখক/আইনজীবী প্রথমে মৃত ব্যক্তির পূর্বের দলিলগুলো দেখে এবং সমন্বয় করে একটি নতুন বন্টন দলিল লিখবেন।

৪. এবার উক্ত দলিলটি নিয়ে ওয়ারিশগণ সংশ্লিষ্ট সাবরেজিস্ট্রি অফিসে যাবেন সেখানে গিয়ে বাটোয়ারা দলিলের জন্য নির্ধারিত ফি জমা দিতে হবে।

৫. এবার দলিলের সকল অংশীদারগণ সাবরেজিস্ট্রারের সম্মুখে রজিস্ট্রি বলিউমে স্বাক্ষর করবেন।

৬. এর পরে সাবরেজিস্ট্রার উক্ত দলিলটি রেজিস্ট্রি করে নিবেন।

আপনারা চাইলে উক্ত বাটোয়ারা দলিলের একটি অবিকল নকল দলিল তখন নিয়ে নিতে পারেন।

তো এইভাবেই খুব সহজেই সম্পাদিত হবে একটি আপোষমূলে বাটোয়ারা দলিল।

পোষ্টটি ভালো লাগলে শেয়ার আর আইন সম্পর্কিত যে কোন প্রশ্ন বা কোনকিছু জনার থাকলে নির্ধিদ্বায় কমেন্ট বা ইনবক্স করতে পারেন .
MD Shajedul Islam Rubel
LL.B (Hon's), LL.M
Lawyer, Dhaka Judge Court.

Photos from The Legal Point's post 01/06/2021

#ডিজিটাল_নিরাপত্তা_আইন (পর্ব-০৩)

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের আওতায় অপরাধের সর্বনিম্ন সাজা সমূহঃ-

মানহানিকর তথ্য প্রকাশ, প্রচার, ইত্যাদি (১) যদি কোনো ব্যক্তি ওয়েবসাইট বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক বিন্যাসে Penal Code (Act XLV of 1860) এর section 499 এ বর্ণিত মানহানিকর তথ্য প্রকাশ বা প্রচার করেন, তজ্জন্য তিনি অনধিক ৩ (তিন) বৎসর কারাদণ্ডে, বা অনধিক ৫ (পাঁচ) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডে, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।(২) যদি কোনো ব্যক্তি উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত অপরাধ দ্বিতীয় বার বা পুনঃপুন সংঘটন করেন, তাহা হইলে উক্ত ব্যক্তি অনধিক ৫ (পাঁচ) বৎসর কারাদণ্ডে, বা অনধিক ১০ (দশ) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডে, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের আওতায় অপরাধের সর্বোচ্চ সাজা সমূহঃ-

হ্যাকিং সংক্রান্ত অপরাধ ও দণ্ড

হ্যাকিং অর্থ—
(ক) কম্পিউটার তথ্য ভাণ্ডারের কোনো তথ্য বিনাশ, বাতিল, পরিবর্তন বা উহার মূল্য বা উপযোগিতা হ্রাসকরণ বা অন্য কোনোভাবে ক্ষতিসাধন; বা
(খ) নিজ মালিকানা বা দখলবিহীন কোনো কম্পিউটার, সার্ভার, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক সিস্টেমে অবৈধভাবে প্রবেশের মাধ্যমে উহার ক্ষতিসাধন।
যদি কোনো ব্যক্তি হ্যাকিং করেন, তাহলে তিনি অনধিক ১৪ (চৌদ্দ) বৎসর কারাদণ্ডে, বা অনধিক ১ (এক) কোটি টাকা অর্থদণ্ডে, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। যদি কোনো ব্যক্তি অপরাধ দ্বিতীয় বার বা পুনঃপুন সংঘটন করেন, তাহা হইলে তিনি যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে, বা অনধিক ৫ (পাঁচ) কোটি টাকা অর্থদণ্ডে, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের আওতায় মামলা নিষ্পত্তির জন্য নির্ধারিত সময়সীমাঃ-

(১) ট্রাইব্যুনালের বিচারক এই আইনের অধীন কোনো মামলার অভিযোগ গঠনের তারিখ হইতে ১৮০ (একশত আশি) কার্য দিবসের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি করিবেন।(২) ট্রাইব্যুনালের বিচারক উপ-ধারা (১) এর অধীন নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোনো মামলা নিষ্পত্তি করিতে ব্যর্থ হইলে, তিনি উহার কারণ লিপিবদ্ধ করিয়া উক্ত সময়সীমা সর্বোচ্চ ৯০ (নব্বই) কার্য দিবস বৃদ্ধি করিতে পারিবেন।(৩) উপ-ধারা (২) এর অধীন নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ট্রাইব্যুনালের বিচারক কোনো মামলা নিষ্পত্তি করিতে ব্যর্থ হইলে, তিনি উহার কারণ লিপিবদ্ধ করিয়া বিষয়টি প্রতিবেদন আকারে হাইকোর্ট বিভাগকে অবহিত করিয়া মামলার কার্যক্রম পরিচালনা অব্যাহত রাখিতে পারিবেন।

30/05/2021

ব্যাংক কোম্পানী আইন ১৯৯১ এর ৪৫ ধারার প্রদত্ত ক্ষমতা বলে ব্যাংকের নতুন সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে...

30/05/2021

#ডিজিটাল_নিরাপত্তা_আইন (পর্ব- ২)

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের আওতায় অপরাধ সমূহঃ-

(১) গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামোতে বে-আইনি প্রবেশ

(২) কম্পিউটার, ডিজিটাল ডিভাইস, কম্পিউটার সিস্টেম, ইত্যাদিতে বে-আইনি প্রবেশ

(৩) কম্পিউটার, কম্পিউটার সিস্টেম, ইত্যাদির ক্ষতিসাধন

(৪) কম্পিউটার সোর্স কোড পরিবর্তন

(৫) মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, জাতির পিতা, জাতীয় সংগীত বা জাতীয় পতাকার বিরুদ্ধে কোনো প্রকার প্রপাগান্ডা বা প্রচারণা

(৬) ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক জালিয়াতি করা

(৭) ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক প্রতারণা করা

(৮) পরিচয় প্রতারণা বা ছদ্মবেশ ধারণ করা

(৯) আক্রমণাত্মক, মিথ্যা বা ভীতি প্রদর্শক, তথ্য-উপাত্ত প্রেরণ, প্রকাশ

(১০) অনুমতি ব্যতীত পরিচিতি তথ্য সংগ্রহ, ব্যবহার

(১১) সাইবার সন্ত্রাসী কার্য সংঘটণ

(১২) ওয়েবসাইট বা কোনো ইলেকট্রনিক বিন্যাসে ধর্মীয় মূল্যবোধ বা অনুভূতিতে আঘাত করে এমন কোনো তথ্য প্রকাশ, সম্প্রচার

(১৩) মানহানিকর তথ্য প্রকাশ, প্রচার

(১৪) আইনানুগ কর্তৃত্ব বহির্ভূত ই-ট্রানজেকশন

(১৫) আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটানো

(১৬) সরকারি গোপনীয়তা ভঙ্গ করা

(১৭) বে-আইনিভাবে তথ্য-উপাত্ত ধারণ, স্থানান্তর

(১৮) হ্যাকিং

(১৯) অপরাধ সংঘটনে সহায়তা

(২০) কোম্পানি কর্তৃক অপরাধ সংঘটন ইত্যাদি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮ এর আওতায় এগুলা অপরাধ।

Want your practice to be the top-listed Law Practice in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Telephone

Website

Address


Zaman Tower, Level/10 (9th Floor), 37/2 Box Culvert Road, Purana Platan
Dhaka
1000

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Other Dhaka law practices (show all)
Law & Lawyer's Corner  -ছিলারচর-মাদারীপুর Law & Lawyer's Corner -ছিলারচর-মাদারীপুর
East Raghurampur/Ward No. 08-Chilarchar/Madaripur/Dhaka
Dhaka, 7900

আইনগত যে কোন সহায়তার জন্য আমার আছি আপনাদের পাশে।

Legal Lawbrella Legal Lawbrella
Flat No. G3, (lift 3), Building No. 285/2, Dom Inno Apartment, (Inner Extension Building At The Backside), Dhanmondi 15 No. West, , (The Road Beside Keari Plaza)
Dhaka, 1209

‘Legal Lawbrella’ is a full-service law firm. Its area of practice includes Foreign Investment &

Stellar Chambers Stellar Chambers
Road 44, House 18/A, Gulshan 2
Dhaka, 1212

Stellar Chambers is a full-service law firm offering corporate and transactional legal services

Adv md jakir hossain juwel Adv md jakir hossain juwel
Dhaka

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক ।

A. Sattar - Income Tax Lawyer A. Sattar - Income Tax Lawyer
Paltan Tower 2nd Floor
Dhaka, 1000

IRC, ERC, BIN, ETIN, Trade License, Name Clearance, Inc. Copyright, Patent, Audit Accounts, Reg. MOM

Advocate Hannan Bhuyan Advocate Hannan Bhuyan
Dhaka Bar Association
Dhaka, 1100

Hannan Bhuyan M.S.S, LL.B(NU) Advocate Ex- Executive Member Dhaka Bar Association 2018-19

Sadik & Counsel Sadik & Counsel
Suit-4B, House-227, West Kafrul, Koborsthan Lane, Agargaon Taltola, Bagum Rokeya Avenue, Sher-E-Bangla Nagar
Dhaka, 1207

Best Tax service provider.

Zaman and Associates Zaman and Associates
Eastern Arzo, Level 10, Suite-10/2, 61, Bijoynagar, Shahid Syed Nazrul Islam Sharani
Dhaka, 1000

Zaman and Associates is one of the leading Law Firms of Bangladesh located at the heart of Dhaka City. Our firm is distinguished by its competence, wide range of experiences, creat...

Adv Fakir Abdul Majid Adv Fakir Abdul Majid
Dhaka

(ADVOCATE FAKIR ABDUL MAJID) M.S.S.LL.B-ADVOCATE JUDGE COURT &HIGH COURT CHAIRMAN BANGLADESH MUKT

Nexus Business Consultancy Nexus Business Consultancy
13B, Saiham Sky View Tower, 45 Bijoy Nagar
Dhaka, 1000

we take care of your legal aspects

Rakib & Associates - Tax, VAT & Company Law Consultant Firm Rakib & Associates - Tax, VAT & Company Law Consultant Firm
74 Bhuiyan Mansion, Kakrail
Dhaka, 1000

Rakib and Associates is a Tax, Vat, & Company Law consultant firm. Our Main service is Tax, Vat, TIN, Corporate Law, Internal Audit & Accounts, Provident Fund, Gratuity fund, Secre...