Saifur Taxation Service
Nearby law practices
1216
You may also like
Income Tax Consultant,
ITP (NBR), MBS (Accounting),
Diploma in Secretarial Science.
Time to receive certificate from Hon'ble Vice Chancellor Prof. Dr. Md. Fayyaz Khan sir after completing training on Tally Prime Accounting Software organized by Accounting Dept. of BUBT and Process IT.
যাঁদের ভবিষ্য তহবিলের টাকা কমবে কর আদায় বাড়াতে মরিয়া হয়ে উঠেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। কর আহরণে এবার সংস্থাটির নজর পড়েছে বেসরকারি চাকরিজীবী.....
আয়কর রিটার্ন দিলে ২২ খাতের আয়ে দিতে হবে না কর:
আইন অনুযায়ী আয়কর বিবরণী (ট্যাক্স রিটার্ন) জমা দেওয়ার সময় যথাযথভাবে হিসাব করেই একজন করদাতা তার কর পরিশোধ করে থাকেন। তবে ২২ ধরনের খাত রয়েছে, যেখান থেকে অর্জিত আয়ে কর অব্যাহতি পাওয়া যাবে। অর্থাৎ ওই খাতগুলো থেকে আয় করলেও করদাতাকে কোনো কর দিতে হবে না।
তবে শর্ত হলো করদাতার করমুক্ত এবং কর অব্যাহতিপ্রাপ্ত আয় থাকলে তা রিটার্নে উল্লেখ করতে হবে। যদিও এর আগে ২৭ ধরনের আয়ে করমুক্ত সুবিধা ছিল, চলতি করবছরে যা কমে হয়েছে ২২ খাত।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের আয়কর নির্দেশিকা অনুসারে করমুক্ত বা কর অব্যাহতিপ্রাপ্ত আয়ের খাতগুলো হলো-১. সরকারি পেনশন তহবিল থেকে করদাতা কর্তৃক গৃহীত বা করদাতার বকেয়া পেনশন। ২. সরকারি আনুতোষিক তহবিল থেকে করদাতা কর্তৃক আনুতোষিক হিসেবে নেওয়া অনধিক ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা আয়।
৩. কোনো স্বীকৃত ভবিষ্য তহবিল, অনুমোদিত বার্ধক্য তহবিল, পেনশন তহবিল এবং অনুমোদিত আনুতোষিক তহবিল থেকে তাদের সুবিধাভোগীদের মধ্যে বিতরণ করা আয়, যা ওই তহবিল থেকে করারোপিত হয়েছে।
৪. ভবিষ্য তহবিল আইন, ১৯২৫ (১৯২৫ সালের ১৯ নং আইন) প্রযোজ্য এ ধরনের কোনো ভবিষ্য তহবিলে উদ্ভূত বা উপচিত অথবা ভবিষ্য তহবিল থেকে উদ্ভূত কোনো আয়।
৫. সরকারি সংস্থা, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বা স্বায়ত্তশাসিত অথবা আধা- স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা ও তাদের নিয়ন্ত্রিত ইউনিট বা প্রতিষ্ঠানের কোনো কর্মচারী কর্তৃক স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহণের সময় এই উদ্দেশ্যে সরকার কর্তৃক অনুমোদিত কোনো পরিকল্প অনুসারে নেওয়া যেকোনো পরিমাণ অর্থ।
৬. পেনশনারস সেভিংস সার্টিফিকেট থেকে সুদ হিসেবে নেওয়া কোনো অর্থ বা অর্থের সমষ্টি, যেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট আয়বর্ষের শেষে ওই সার্টিফিকেটের বিনিয়োগ করা অর্থের মোট পুঞ্জীভূত অর্জিত মূল্য/ প্রকৃত মূল্য/ আক্ষরিক মূল্য/ ক্রয়মূল্য অনধিক পাঁচ লাখ টাকা।
৭. কোনো নিয়োগকারী কর্তৃক কোনো কর্মচারীর ব্যয় পুনর্ভরণ যদি সম্পূর্ণভাবে এবং আবশ্যকতা অনুসারে কর্মচারীর দায়িত্ব পালনের সূত্রে ব্যয় করা হয়। নিয়োগকারীর জন্য ওই কর্মচারীর মাধ্যমে এই ধরনের নির্বাহ সর্বাধিক সুবিধাজনক ছিল এমন ব্যয়।
৮. কোনো অংশীদারি ফার্মের অংশীদার হিসেবে কোনো করদাতা কর্তৃক মূলধনি আয়ের অংশ হিসেবে পাওয়া আয়ের অংশ, যার ওপর ওই ফার্ম কর পরিশোধ করেছে।
৯. সনাতন যৌথ পরিবারের সদস্য হিসেবে একজন করদাতার পাওয়া সেই অর্থ, যার কর ওই পরিবার পরিশোধ করেছে।
১০. বাংলাদেশি কোনো স্বাভাবিক ব্যক্তি করদাতার বিদেশে উপার্জিত আয়, যা তিনি বৈদেশিক রেমিট্যান্স সম্পর্কিত বিদ্যমান আইন অনুযায়ী আনীত।
১১. কোনো করদাতার ওয়েজ আর্নার্স ডেভলপমেন্ট ফান্ড, ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড, ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ড, ইউরো প্রিমিয়াম বন্ড, ইউরো ইনভেস্টমেন্ট বন্ড, পাউন্ড স্টারলিং ইনভেস্টমেন্ট বন্ড বা পাউন্ড স্টারলিং প্রিমিয়াম বন্ধ থেকে পাওয়া অর্থ।
১২. রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর কোনো স্বাভাবিক ব্যক্তির আয় যা কেবল ওই পার্বত্য জেলায় পরিচালিত অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে উপার্জন করেছেন।
১৩. কোনো স্বাভাবিক ব্যক্তির কৃষি থেকে আয় খাতের আওতাভুক্ত অনধিক ২ লাখ টাকা পর্যন্ত।
১৪. ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের ৩০ জুনের মধ্যে ২৭ ধরনের প্রযুক্তিনির্ভর কোনো ব্যবসা থেকে উপার্জিত আয়। নিবাসী ব্যক্তি বা অনাবাসী বাংলাদেশি- উভয়ের ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য।
১৫. ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের ৩০ জুনের মধ্যে হস্তশিল্প রপ্তানি থেকে প্রাপ্ত অর্থ। ১৬. যেকোনো পণ্য উৎপাদনে জড়িত ক্ষুদ্র বা মাঝারি শিল্প থেকে প্রাপ্ত আয়।
১৭. শর্ত সাপেক্ষে ব্যাংক, বিমা বা কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান ছাড়া কোনো ব্যক্তির জিরো কুপন বন্ড থেকে পাওয়া অর্থ। ১৮. ‘চাকরি থেকে আয়’ হিসেবে পরিগণিত আয়ের এক-তৃতীয়াংশ বা ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার কম।
১৯. বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে পাওয়া কোনো ব্যক্তির সম্মানী বা ভাতা প্রকৃতির কোনো অর্থ বা সরকারের কাছ থেকে পাওয়া কোনো কল্যাণ ভাতা।
২০. সরকার থেকে কোনো ব্যক্তির গ্রহণ করা কোনো পুরস্কার। ২১. কোনো বৃদ্ধাশ্রম পরিচালনা থেকে পাওয়া আয় এবং
২২. ২০৩০ সালের ৩০ জুনের মধ্যে বাংলাদেশের পতাকাবাহী সমুদ্রগামী জাহাজ পরিচালনায় অর্জিত আয়, যা ফরেন রেমিট্যান্স সংক্রান্ত বিধান অনুসরণ করে বাংলাদেশে আনা হবে।
Heartiest Congratulations to Bangladesh Cricket Team for winning Against India.
সঞ্চয়পত্রের মুনাফায় আর দিতে হবে না বাড়তি কর সঞ্চয়পত্রের মুনাফা থেকে বাড়তি আর কোনো কর আদায় করা হবে না। এটির মুনাফা থেকে উৎসে যে কর কেটে রাখা হবে, সেটিই চূড়ান্ত ....
টিআইএন থাকলেই আয়কর রিটার্ন দিতে হবে:
আয়করের ব্যাপ্তি প্রতিনিয়ত বাড়ছে। মাকড়সার জালের মতো করজালও বেড়েই চলেছে। বর্তমানে দেশে ৭০ লাখের ওপরে কর শনাক্তকরণ নম্বর বা টিআইএনধারী রয়েছেন। আর ৩৮টি ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার প্রমাণপত্র লাগে। আগে টিআইএন থাকলেই হতো। এখন টিআইএন থাকলেই করযোগ্য আয় থাকুক বা না থাকুক আয়কর রিটার্ন জমা বাধ্যতামূলক। ২-৩টি ব্যতিক্রম ছাড়া জেনে নিন কাদের আয়কর রিটার্ন দিতে হবে এবং দিতে হবে না।
যাঁদের করযোগ্য আয় রয়েছে
● কোনো ব্যক্তি করদাতার আয় যদি বছরে তিন লাখ টাকার বেশি হয়।
● তৃতীয় লিঙ্গের করদাতা, মহিলা এবং ৬৫ বছর বা তদূর্ধ্ব বয়সের পুরুষ করদাতার আয় যদি বছরে সাড়ে ৩ লাখ টাকার বেশি হয়।
● গেজেটভুক্ত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা করদাতার আয় যদি বছরে পৌনে ৫ লাখ টাকার বেশি হয়।
● প্রতিবন্ধী করদাতার আয় যদি বছরে সাড়ে চার লাখ টাকার বেশি হয়।
যাঁদের আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক
● যদি নির্দিষ্ট আয় বছরে কোনো করদাতার মোট আয় করমুক্ত সীমা অতিক্রম করে।
● যদি নির্ধারিত আয় বছরের পূর্ববর্তী তিন বছরের যেকোনো বছর করদাতার কর নির্ধারণ হয়ে থাকে বা তাঁর আয় করযোগ্য হয়ে থাকে।
● কোনো কোম্পানির শেয়ারধারী পরিচালক হলে।
● কোনো প্রতিষ্ঠান বা ফার্মের অংশীদার হলে।
● সরকারের কোনো কর্তৃপক্ষ, করপোরেশন, সত্তা বা ইউনিটের বা প্রচলিত কোনো আইন, আদেশ বা দলিলের মাধ্যমে গঠিত কোনো কর্তৃপক্ষ, করপোরেশন, সত্তা বা ইউনিটের কর্মচারী হয়ে আয় বছরের যেকোনো সময় ১৬ হাজার টাকার বেশি মূল বেতন পেয়ে থাকলে।
● কোনো ব্যবসায় বা পেশায় নির্বাহী বা ব্যবস্থাপনা পদে (যে নামেই অভিহিত হোক না কেন) বেতনভোগী কর্মী হলে।
● আয় বছরে যদি কোনো করদাতা আয়কর অব্যাহতিপ্রাপ্ত বা হ্রাসকৃত হারে করযোগ্য হয়ে থাকেন।
● মোটর গাড়ির মালিকানা থাকলে (মোটর গাড়ি বলতে জিপ বা মাইক্রোবাসকেও বোঝাবে)।
● মূল্য সংযোজন কর আইনের অধীন নিবন্ধিত কোনো ক্লাবের সদস্যপদ থাকলে।
● কোনো সিটি করপোরেশন, পৌরসভা বা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে ব্যবসা বা পেশা পরিচালনা করলে।
● চিকিৎসক, দন্ত চিকিৎসক, আইনজীবী, সনদধারী হিসাববিদ, কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট, প্রকৌশলী, স্থপতি, সার্ভেয়ার অথবা সমজাতীয় পেশাজীবী হিসেবে কোনো স্বীকৃত পেশাজীবী সংস্থার নিবন্ধন থাকলে।
● আয়কর পেশাজীবী হিসেবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নিবন্ধন থাকলে।
● কোনো বণিক বা শিল্পবিষয়ক চেম্বার বা ব্যবসায়িক সংঘ বা সংস্থার সদস্যপদ থাকলে।
● কোনো পৌরসভা, সিটি করপোরেশনের কোনো পদে বা সংসদ সদস্য পদে প্রার্থী হলে।
● কোনো সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা বা কোনো স্থানীয় সরকারের দরপত্রে অংশগ্রহণ করলে।
● কোনো কোম্পানির বা কোনো গ্রুপ অব কোম্পানিজের পরিচালনা পর্ষদে থাকলে।
● মোটরযান, স্থান, আবাসন বা অন্য কোনো সম্পদের মাধ্যমে কোনো অংশভাগী অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করলে।
● লাইসেন্সধারী অস্ত্রের মালিক হলে।
● যেসব ক্ষেত্রে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ উপস্থাপন করতে হবে।
30th November 2022 is the last date for submission Income Tax return of Income Year 2021-22.
১। আমার বেতন থেকে মাসে মাসে আয়কর কর্তন করে নেওয়া হয়। আয়কর অফিস তো আমার আয়কর পাচ্ছে, তাহলে আমাকে আর আয়কর রিটার্ন দেওয়া লাগবে না।
২। আমার শুধু সঞ্চয়পত্র থেকে আয় হয়। সেই মুনাফা থেকে তো সরকার আয়কর কর্তন করে রেখেছে। তাহলে আমাকে আর কোন আয়কর রিটার্ন দেওয়ার দরকার নেই।
উপরের দুটি ধারণাই সম্পূর্ণ ভুল। এ ধরণের বিভ্রান্তির কারণে অনেকেই তাদের আয়কর রিটার্ন জমা দেন না এবং পরবর্তীতে বিপদে পড়েন। আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার অর্থ হচ্ছে ব্যাক্তির বিগত অর্থবছরে সমুদয় আয় এবং ব্যয়ের হিসাব বিবরণী জমা দেওয়া।
আপনার বেতন থেকে আয়কর কর্তন করা মানে এই না যে আপনাকে আর আয়কর রিটার্ন অথবা আয়কর দিতে হবে না। অনেক সময় বেতন আয় থেকে যে কর কর্তন করা হয় তা থেকে বেশি কর অর্থবছরে আপনাকে দেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। আবার, অনেক সময় বেশি কর কর্তন হলে সেটা ফেরত দাবি করতে পারেন। সকল ক্ষেত্রেই আয়কর রিটার্ন আপনাকে জমা দিতেই হবে। সঞ্চয়পত্র মুনাফা থেকে কর কর্তন মানে এই না যে, আয়কর অফিস জানতে পারছে আপনার এই টাকার উৎস কি অথবা আপনার আরও কি কি সম্পদ আছে। আপনার শুধু সঞ্চয়পত্র মুনাফা থেকে আয় থাকলে আপনার আয়কর রিটার্নের সাথে আর কোন অতিরিক্ত কর দিতে হবে না, কিন্তু আয়কর রিটার্ন জমা দিতেই হবে।
অতএব কারো যদি এখনও এ নিয়ে কোন বিভ্রান্তি থাকে, তাহলে সেসব মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন এবং আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করুন।
আয়কর রেয়াত নিয়ে আমরা অনেকে কি করি/ কি চিন্তা করি 🤔, আসলে কি হবে?
আমরা অনেকে আয় বর্ষের শেষদিকে অনলাইন সঞ্চয়পত্র ক্রয় করে রিবেট নিয়ে থাকি এবং সেই সঞ্চয়পত্র (হয়তো জরুরী প্রয়োজনে) কিছুদিন পর (মেয়াদ পূর্তির আগে ) ক্যাশ করে ফেলি! যেহেতু আমরা আমাদের ETIN এবং NID দিয়ে অনলাইনে সঞ্চয় পত্র ক্রয় করছি, আমাদের সব তথ্য সঞ্চয় অধিদপ্তরে থেকে যাচ্ছে যা একসময় আমাদের Tax circle অফিস-এ আমাদের নাম এবং ETIN নাম্বার সহ চলে যাবে!!!
*** সেক্ষেত্রে কি হবে ?
এইটা হলে গতবারের রেয়াতের সমপরিমাণ এবার ট্যাক্স হয়ে যাবে, সাথে অনাদায়ী হিসাবে উক্ত করের উপর মাসিক ২% হারে হিসাব করে বৎসরে ২৪% অতিরিক্ত সুদের বোঝা বইতে হবে । আপনি নিজে থেকে না জানালেও একসময় এটা ধরা পড়বে এবং কোনোভাবেই আপনি এই কর এবং জরিমানা এড়াতে পারবেন না !!!
সুতরাং একান্তই প্রয়োজন না হলে মেয়াদপূর্তি হওয়ার আগে আমরা সঞ্চয়পত্র নগদায়ন করব না l
TIN গ্রহনকারী ব্যক্তি আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে বাধ্য। ২০২২-২৩ করবর্ষে ৪০ টি সেবা পেতে রিটার্ন দাখিলের প্রমানপত্র দেখাতে হবে।
আপনার ট্যাক্স পরামর্শক হিসেবে আমাদের আয়কর সেবাসমূহ-
• আয়কর পরিকল্পনা এবং আইন অনুযায়ী সবোর্চ্চ কর রেয়াতের ব্যবস্থা।
• আয়কর রিটার্ন প্রস্তুত, রিটার্ন দাখিল এবং আয়কর সনদ সংগ্রহ।
• আয়কর সংক্রান্ত মামলার শুনানী
• আয়কর সংক্রান্ত আপীল এবং এডিআর এর সকল কার্যক্রম পরিচালনা করা।
• আয়করের আপডেট তথ্য প্রদান।
• সর্বোপরি আয়কর সংক্রান্ত যাবতীয় কর্মকান্ড আপনার হয়ে আমরা করে দিব।
• নির্ভূল আয়কর হিসাব
• উপযুক্ত সেবা মূল্য
• দ্রুততম সেবা
• ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা এবং সংরক্ষণ
• পেশাদারিত্ব
আপনার আয়করের যেকোনো সমস্যার সমাধান নিতে Saifur Taxation Service এর সেবা নিন নিশ্চিন্তে থাকুন ।
👉 যোগাযোগ:
📲Hotline : 01758341913 (WhatsApp)
📫 Email :[email protected]
এখন শুধু ১২ ডিজিটের টিআইএন (TIN) কপি জমা দিলেই হবে না। অবশ্যই আয় ব্যয়, বিনিয়োগ, ব্যবসা, স্হাবর ও অস্হাবর সম্পদের হিসাব সম্বলিত আয়কর রিটার্ন জমার প্রাপ্তিস্বীকার পত্র জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক।
২০২২-২০২৩ অর্থ বছর হতে টিআইএন (TIN) জমার পাশাপাশি যেসব সুবিধা নিতে আপনাকে অবশ্যই আয়কর রিটার্ন জমার প্রাপ্তিস্বীকার পত্র (Acknowledgement Slip) জমা দিতে হবেঃ
১. সঞ্চয়পত্র ক্রয়: পাঁচ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্রর ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন জমার প্রমাণ দেখাতে হবে। যেখানে তিনি সঞ্চয়পত্র কেনার আবেদন করবেন, সেখানেই রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দিতে হবে।
২. ব্যাংক ঋণ: কোন ব্যাংক থেকে পাঁচ লাখ টাকার বেশি ঋণ নেয়ার আবেদন করলে আয়কর রিটার্নের প্রমাণপত্র দিতে হবে।
৩. ব্যাংকে জমাঃ ব্যাংক জমার সুদ আয় থেকে উৎস কর কর্তনে টিআইএন সনদ থাকলে ১০ শতাংশ কাটা হয়ে থাকে। না থাকলে ১৫ শতাংশ কাটা হয়। এখন থেকে টিআইএনের পরিবর্ততে রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে। তাহলেই তিনি ওই সুবিধা পাবেন। না হলে বেশি উৎস কর দিতে হবে।
৪. জমি-ফ্ল্যাট ক্রয়ঃ সিটি কর্পোরেশন, জেলা সদরের পৌর এলাকা অথবা ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় ১০ লাখ টাকা বেশি মূল্যের জমি বা ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রি, বিক্রি, দলিল হস্তান্তর, পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিতে হলে এতদিন শুধুমাত্র টিআইএন সার্টিফিকেট জমা দিতে হতো। কিন্তু এখন থেকে ক্রেতাকে রেজিস্ট্রি অফিসে রিটার্ন জমার স্লিপ বা সনদ জমা দিতে হবে।
৫. ক্রেডিট কার্ড গ্রহণঃ যেকোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রেডিট কার্ড নিতে হলে এখন থেকে আয়কর রিটার্নের প্রাপ্তিস্বীকার পত্র জমা দিতে হবে। নাহলে মিলবে না ক্রেডিট কার্ড।
৬. গাড়ি ক্রয়, মালিকানা পরিবর্তনঃ দুই বা তিন চাকা ছাড়া যেকোনো মোটরগাড়ি নিবন্ধন, মালিকানা পরিবর্তন বা ফিটনেস নবায়ন করতে রিটার্ন জমা স্লিপ দেখাতে হবে। আগে শুধুমাত্র টিআইএন দিতে হতো, কিন্তু এখন থেকে রিটার্ন দাখিলের কপি দিতে হবে।
৭. ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়ানোঃ সিটি কর্পোরেশন বা জেলা সদর, পৌরসভায় সন্তান বা পোষ্যদের আন্তর্জাতিক পাঠ্যক্রমের আওতায় ইংরেজি মিডিয়াম স্কুল বা জাতীয় পাঠ্যক্রমের আওতায় ইংরেজি ভার্সনে ভর্তি করাতে হলে আয়কর রিটার্ন জমার স্লিপ বা সনদ জমা দিতে হবে।
৮. গ্যাসের সংযোগঃ দেশের যেকোনো স্থানে বাণিজ্যিক বা শিল্প কারখানায় গ্যাসের সংযোগ নিতে হলে এবং সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বাসা বাড়ির গ্যাসের সংযোগ নিতে বা আগের সংযোগ বজায় রাখতে হলে রিটার্ন জমার স্লিপ বা সনদ লাগবে।
৯. বিদ্যুৎ সংযোগঃ সিটি কর্পোরেশন বা সেনানিবাস এলাকায় নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে হলে রিটার্নের প্রাপ্তিস্বীকার পত্র জমা দিতে হবে। গ্রাম বা সিটি কর্পোরেশন এলাকার বাইরে অবশ্য এই নিয়ম বাধ্যতামূলক করা হয়নি।
১০. বাড়িভাড়াঃ জমি বা বাড়ি ভাড়া দিয়ে অনেকে আয় করে থাকেন। আয় যাই হোক না কেন, এই ধরনের আয়ের ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
১১. সরকারি আয়ঃ সরকার বা সরকারি কোন সংস্থা, কর্পোরেশন থেকে বেতন হিসাবে মূল বেতন ১৬ হাজার টাকা বা বেশি হলেই আয়কর রিটার্ন জমা দেয়ার প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে।
১২. বেসরকারি বেতনঃ বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন নেয়ার সময় বার্ষিক আয়কর রিটার্ন প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে।
১৩. এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আয়ঃ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরকারি অংশ বা এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আয় মাসে ১৬ হাজার টাকার বেশি হলেই আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে।
১৪. নকশার অনুমোদনঃ ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী শহরে ভবন নির্মাণের অনুমোদন চাইলে আবেদন পত্রের সঙ্গে রিটার্ন জমার প্রমাণ পত্র দিতে হবে।
১৫. জন প্রতিনিধিঃ জাতীয় সংসদ, সিটি কর্পোরেশন, জেলা পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলায় কোন নির্বাচনে প্রার্থী হতে হলে আবেদন পত্রের সঙ্গে আয়কর রিটার্ন জমা দেয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
১৬. ফান্ডের রিটার্নঃ পেনশন ফান্ড, অনুমোদিত গ্র্যাচুইটি ফান্ড, স্বীকৃত প্রভিডেন্ট ফান্ড, অনুমোদিত সুপার এন্যুয়েশন ফান্ড এবং শ্রমিক অংশ গ্রহণ তহবিল ছাড়া অন্যান্য ফান্ডের রিটার্ন দাখিলের প্রস্তাব করা হয়েছে।
১৭. ট্রেড লাইসেন্সঃ সিটি কর্পোরেশন বা পৌর এলাকায় ট্রেড লাইসেন্স প্রাপ্তি ও নবায়ন করতে হলে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে। তবে এর বাইরের অন্যান্য এলাকায় এই নিয়ম প্রস্তাব করা হয়নি।
১৮. ডিজিটাল পণ্য ও সেবাঃ ডিজিটাল প্লাটফর্মে কোন পণ্য বা সেবা বিক্রি করতে হলে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র থাকতে হবে।
১৯. মোবাইল ব্যাংকিংঃ মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে অথবা ইলেকট্রনিক উপায়ে অর্থ হস্তান্তরে কমিশন, ফি জাতীয় অর্থ পেতে হলে রিটার্ন দাখিল করতে হবে।
২০. সমবায় সমিতিঃ সোসাইটি রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্টের আওতায় কোন সমিতি বা ক্লাব গঠিত হলে বা এ ধরণের ক্লাবের সদস্য হলে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে।
এছাড়া আরও যেসব সেবা পেতে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, সেগুলো হলোঃ
# ডাক্তার, আইনজীবী, চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট, প্রকৌশলী, স্থপতি ইত্যাদি পেশাজীবী সংগঠনের সদস্য হলে বা সদস্য হতে চাইলে।
# পরামর্শক, ক্যাটারিং, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট, জনবল বা নিরাপত্তা সেবা দিয়ে অর্থ গ্রহণ করতে।
# বিবাহ নিবন্ধক বা কাজী হিসাবে লাইসেন্স পেতে।
# আমদানি-রপ্তানির সনদ পেতে চাইলে।
# আমদানির এলসি খুলতে চাইলে।
# কোম্পানি পরিচালক বা শেয়ারহোল্ডার পদ পেতে।
# ব্যবসা বা বাণিজ্য সংগঠনের বা সমিতির সদস্যপদ গ্রহণ।
# বীমা কোম্পানির এজেন্ট হিসাবে তালিকাভুক্তি বা নবায়ন করতে।
# বীমা বা সার্ভেয়ার হিসাবে নিবন্ধন নিতে।
# অস্ত্রের লাইসেন্স নেয়ার আবেদন করলে।
# ওষুধ ব্যবসার জন্য ড্রাগ লাইসেন্স থাকলে বা করাতে।
# অগ্নি-নিরাপত্তা লাইসেন্স।
# পরিবেশ ছাড়পত্র।
# বিএসটিআই লাইসেন্স পেতে চাইলে।
# লঞ্চ, স্টিমার, ট্রলার, কার্গো, বার্জ ইত্যাদি নৌযানের সার্ভে সার্টিফিকেটের জন্য।
# ইটভাটার অনুমোদন নিতে হলে।
# পরিবহন সেবার ব্যবসা করলে।
# কোন কোম্পানির ডিস্ট্রিবিউটর বা এজেন্টশিপ চাইলে।
# পণ্য সরবরাহের ঠিকাদারি কাজে টেন্ডার জমা দিতে হলে আয়কর রিটার্ন জমার প্রমাণ দিতে হবে। তাতে ব্যর্থ হলে ৫০ শতাংশ হারে উৎসে কর কর্তন করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
# এনজিও বা মাইক্রো ক্রেডিট সংস্থার জন্য বিদেশি অনুদানের ছাড় দেয়ার ক্ষেত্রে।
এছাড়াও এতদিন অনিবাসীদের স্থায়ী স্থাপনা না থাকলে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা ছিল না। কিন্তু নতুন বাজেটে সেই বিধান বাতিল করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
গতকাল সংসদে পাশ হয়েছে অর্থ বিল-২০২২। ফলে এটি এখন আইনে রূপান্তরিত হল। এর নাম অর্থ আইন-২০২২। অর্থ বিলের সামান্য কিছু পরিবর্তন করে এটি পাশ করা হয়েছে। এদিকে আজ থেকে ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল শুরু হয়েছে। আপনার আয়কর রিটার্ন তৈরি, জমা অথবা পরামর্শ সেবা পেতে যোগাযোগ করুন। Contact no. 01758341913.
চলতি অর্থবছরে কর রেয়াত পাওয়ার জন্য বিনিয়োগ করার সর্বশেষ সময় ৩০ জুন ২০২২। এই সময় সব কর দাতা চিন্তায় থাকেন কোন খাতে বিনিয়োগে সব থেকে লাভবান হবেন এবং আয়কর রেয়াত পাওয়া যাবে।
অনেকে ভাবেন সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করাটা সব থেকে লাভজনক। কথাটা একদম ভুল নয়, কিন্তু সাধারণত এককভাবে ৩০ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ যায় না। তাই অনেকেই নির্দিষ্ট একটা সময়ের পর আর চাইলেও সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করতে পারেন না, এছাড়া সঞ্চয়পত্রের লাভও এখন অনেকটা কমে গেছে।
ব্যাংকে যদি ডিপিএস করা হয় তাহলে বছরে ৬০ হাজার টাকার বেশি বিনিয়োগ দেখানো যায় না, তা আপনি যতই বিনিয়োগ করেন না কেন। শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও কর রেয়াত পাওয়া যায়। তবে শেয়ার মার্কেটে মুনাফা বেশি হলেও তা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ।
কর রেয়াতের সুবিধা পাওয়ার অন্যান্য উপায়ের মধ্যে জীবন বীমায় রয়েছে সব থেকে বেশি কর রেয়াত পাওয়ার সুবিধা। এই ক্ষেত্রে আমাদের জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হতে পারে জীবন বীমায় বিনিয়োগ করা। জীবন বীমায় বিনিয়োগ করলে আয়করের উপর পাওয়া যায় সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ পর্যন্ত কর রেয়াত ।
এছাড়াও জীবন ও স্বাস্থ্য বীমায় সীমাহীন বিনিয়োগের সুবিধার সাথে রয়েছে নিশ্চিত অর্থনৈতিক স্বাধীনতা এবং আকর্ষণীয় বোনাস । অন্যদিকে বন্ধ পলিসি চালু করলে সেই প্রিমিয়ামের উপরও আছে কর রেয়াত।
এখানে উল্লেখ্য যে, কর রেয়াত পেতে একজন করদাতা বছরের মোট আয়ের ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বিনিয়োগ বা দান করতে পারেন। ওই বিনিয়োগকারীর বার্ষিক বিনিয়োগের ১৫ শতাংশ হারে কর রেয়াত পেতে পারেন।
তাই আর দেরি না করে সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ পর্যন্ত কর রেয়াত পেতে বেছে নিন আপনার পছন্দের যেকোন বীমা পলিসি |
কর ছাড়, বিনিয়োগ ও আর্থিক সুরক্ষা একসঙ্গে পাওয়া সম্ভব? বিমায় বিনিয়োগের সীমা নেই। অর্থাৎ আপনি আপনার বিনিয়োগযোগ্য আয়ের পুরোটাই বিনিয়োগ করতে পারবেন জীবন বিমায়।
মৃত ব্যক্তির ব্যাংকে জমাকৃত টাকা নমিনি পাবেন না, উত্তরাধিকারী পাবেন।
ঐতিহাসিক রায়ঃ
মৃত ব্যক্তির ব্যাংকে জমাকৃত টাকা নমিনি পাবেন না, এ অর্থ উত্তরাধিকারী পাবেন বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। রোববার এ রায় ঘোষণা করা হয়। বিচারপতি নাঈমা হায়দারের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এসময় আদালতে এ বিষয়ে দায়ের করা রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী এমআই ফারুকী।
মামলার বিবরণীতে দেখা যায়, ২০১৪ সালের মার্চে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি ডিরেক্টর শহিদুল হক চৌধুরী তার দ্বিতীয় স্ত্রীকে নমিনি করে ৩০ লক্ষ টাকার সঞ্চয়পত্র রাখে। পরে শহিদুল হক মারা গেলে তার দ্বিতীয় স্ত্রী পুরো টাকা একাই ভোগ করতে চাইলে মৃত শহীদুলের প্রথম পক্ষের সন্তানরা টাকা দাবি করে মামলা করে। তবে নিম্ন আদালত রায় দেন, নমিনি যে সেই টাকা পাবে।
এ রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করলে, রোববার মৃত ব্যক্তির ব্যাংকে থাকা টাকা নমিনি নয়, উত্তরাধিকারীরা পাবেন বলেন রায় দিলেন আদালত। আদালতে রিভিশন আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এম আই ফারুকী, সঙ্গে ছিলেন সাদেকুর রহমান ও নাজনীন নাহার। অন্যপক্ষে (মৃত ব্যক্তির দ্বিতীয় স্ত্রী) ছিলেন আইনজীবী বি এম ইলিয়াস কচি ও মাকসুদুল ইসলাম।
রায়ের পর আইনজীবী নাজনীন জানান, “সঞ্চয়পত্রের মালিকের নমিনি ট্রাস্টি হিসেবে থাকবে, মালিক মারা গেলে নমিনি ওই অর্থ উত্তোলনের অধিকারী হবেন ও উত্তরাধিকার আইন অনুসারে মৃত ব্যক্তির সাকসেসরদের (উত্তরাধিকারী) মধ্যে তা বণ্টন করবেন।”
নমিনি যদি উত্তরাধিকারী হন, তবে তিনি ওই অর্থের মালিকানা পাবেন বলে রায় দিয়েছে আদালত; অন্যত্থায় নয়। প্রচলিত আইনে নমিনি ও উত্তরাধিকারী বিষয়ে স্পষ্ট বলা রয়েছে জানিয়ে অ্যাডভোকেট নাজনীন বলেন, “প্রচলিত ধারণা, নমিনিই সঞ্চয়পত্রের অর্থের মালিকানা পাবে। হাই কোর্টের রায়ের ফলে এখন বিষয়টি আরও স্পষ্ট হল।”
নমিনির ভূমিকা কি ছিল আগে :
ব্যাংক, ইন্সুরেন্স ইত্যাদির ক্ষেত্রে নমিনির ভুমিকা হল ট্রাস্টির মত। অর্থাৎ নমিনির কাজ হল যখন একাউন্ট হোল্ডার মারা যাবেন তখন নমিনি ওই একাউন্ট সম্পর্কিত যাবতীয় কাজ করবেন (যেমনঃ একাউন্ট এ রক্ষিত টাকা তুলবেন।) এবং সম্পত্তিটি একাউন্ট হোল্ডারের উত্তরাধিকারীদের মধ্যে বন্টন করে দিবেন।
এই ক্ষেত্রে অনেকেই একটি ভূল করে থাকেন । সেটা হল অনেকেই ভাবেন যে, নমিনি হল ওই একাউন্ট এর মালিক। এই ধারনা সম্পূর্ন ভূল। নমিনি হল ওই একাউন্ট এর হেফাজতকারী মাত্র। তিনি মৃত ব্যক্তির পক্ষে একাউন্ট পরিচালনাকারী মাত্র। মৃত ব্যক্তির টাকা বন্টিত হবে সাকসেসন আইন অনুযায়ী। নমিনি যদি মৃত ব্যক্তির উত্ত্রাধিকারী না হন তবে কোন অবস্থায় তিনি সম্পত্তির দাবিদার নন।
সাকসেসন আইন অনুযায়ী নমিনি যদি কোন টাকা পাওয়ার অধিকারী হন তবে তিনি তা এমনিতেই পাবেন। নমিনি হওয়ার কারনে তিনি অন্য কোন বিশেষ অধিকার ভোগ করবেন না।
এই ব্যাপারে সাকসেসন আইন দ্রষ্টব্য। এই বিষয়ে ভারতীয় একটি মামলার রেফারেন্স দেয়া যেতে পারে। যেখানে বিচারপতি আর.এস জোধি বলেন, “Any amount paid to the nominee after valid deductions becomes the estate of the deceased.” তিনি আরও বলেন নমিনি হল ডিপোজিটর মাত্র।
রায়টা ছিল এমন
“The provisions (relating to insurance and housing societies) are made merely to give a valid discharge to the insurance company or the cooperative society without vesting the ownership rights in the insurance policy or the membership rights in the Society upon such nominee,” said the judge, while pointing out that the provisions of the Companies Act and Depositories Act, that govern equity shares are different. Both these laws say that the shares would be vested with the nominee on the death of the share holder.”
ডলারের বিপরীতে টাকার দাম কমছে কেন?
---------------------------------------------
বাংলাদেশে বর্তমানে যা হচ্ছে তা হল Balance of Payment সংকট। একটি দেশের আমদানির তুলনায় রপ্তানি কম হলে আমরা বলি দেশটিতে বাণিজ্য ঘাটতি চলছে। কিন্তু বাণিজ্য ঘাটতিই সব কিছু নয়। রেমিট্যান্স, ঋণ, অর্থ পাচার, বৈদেশিক বিনিয়োগ সহ যত প্রকার আন্তর্জাতিক লেনদেন আছে তাদের সকলকে একত্রে বলে ব্যালেন্স অফ পেমেন্ট।
Balance শব্দটির অর্থ দাঁড়িপাল্লা। আর payment শব্দটির অর্থ হচ্ছে প্রদান। একটি দাঁড়িপাল্লার উভয় পাশ যেমন সমান হয়, তেমনি বৈদেশিক মুদ্রার আদান প্রদানের উভয় পাশও সমান হতে হয়। কোন কারণে অর্জন বেশি হলে তা রিজার্ভ হিসেবে সঞ্চিত থাকে আর ব্যয় বেশি হলে কী হয় তা ব্যখ্যা করতে একটি প্রশ্ন করি। আপনার পরিবারের আয়ের তুলনায় ব্যয় বেশি হলে আপনি কি করেন?
১ সঞ্চয় ভেঙে খরচ করেন। অথবা
২ ঋণ নেন।
ঠিক তেমনি করে বর্তমান বিশ্বের কোন দেশের অর্জন করা বৈদেশিক মুদ্রা অপেক্ষা ব্যয় বেশি হলে দেশটি বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় (ফোরেক্স রিজার্ভ) থেকে খরচ করে অথবা বৈদেশিক ঋণ নেয় (আই এম এফ বা বিদেশি রাষ্ট্র থেকে)
কিন্তু যদি কোন দেশের রিজার্ভ না থাকে বা ইচ্ছা করেই রিজার্ভ খরচ না করে? একই সাথে নতুন ঋণ না নেয়, সেক্ষেত্রে মুদ্রার মান পড়ে যায়। ঠিক এই ঘটনাই ঘটছে বাংলাদেশে।
বর্তমানে কেবল বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এই সমস্যা শুরু হয়েছে। তার একটি কারণ হচ্ছে জ্বালানি তেল, গ্যাস, ভোজ্য তেল, লোহা, কপার, এলুমিনিয়াম সহ বিভিন্ন প্রকার আমদানি পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়া। এদিকে খনিজ সম্পদ বিক্রি করা দেশ যেমন সৌদি আরব, ইরান, রাশিয়া, অস্ট্রেলিয়ার লালে লাল অবস্থা।
সবশেষে প্রশ্ন আসে এই মুহূর্তে করণীয় কী? আমার মতে খুব দ্রুত তিনটি জিনিস করা যায়। এক আমদানি পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি করে দেওয়া, দুই বিদেশে অর্থ পাঠানোর উপর বিধিনিষেধ আরোপ করা এবং পাচারের উপর নজরদারি বাড়ানো।
আমদানি পণ্যের বিশেষ করে তেল, গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি করলে গণ অসন্তোষ এবং মূল্যস্ফীতি দেখা দিবে সত্য কিন্তু এই মুহূর্তে বেশি ভালো থাকতে গিয়ে ভবিষ্যতে আরও খারাপ পরিস্থিতি সৃষ্টি হোক তা বাঞ্ছনীয় না। এর একটি উজ্জ্বল উদাহরণ হচ্ছে লেবানন।
সরকার বর্তমানে যেই পদক্ষেপ গুলো নিয়েছে তা হচ্ছে ৭৫ ভাগ এলসি (যার কারণে ডলারের চাহিদা বেড়ে গেছে) এবং সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ গমনের উপর কড়াকড়ি। এগুলো কিছুটা উপকার করবে। আশা করি সামনে আরও পদক্ষেপ নেওয়া হবে। পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ নেওয়া জরুরী যেমন শিক্ষা খাতের উন্নয়ন, বিনিয়োগ বান্ধব পরিবেশ তৈরি ইত্যাদি।
সবশেষে, ব্যক্তি পর্যায়ে কী করা উচিত? টাকা বিক্রি করে ডলার কিনে ফেলা? উত্তরে আমি বলব এই কাজ করলে দেশের অনেক ক্ষতি হবে। এই কাজ করলে ডলারের বিপরীতে টাকার খুব দ্রুত পড়বে। এগুলো না করে ব্যক্তি পর্যায়ে এই মুহূর্তে আমাদের উচিত যথা সম্ভব বিদেশি পণ্য ব্যবহার কমানো। তেল, গ্যাস, বিদ্যুৎ হিসেব করে খরচ করা। বিদেশে বাড়ি কেনা ও বিনিয়োগ করা স্তমিত করা। যারা বিদেশে আছেন তাদের জন্য উচিত বিদেশে বিনিয়োগ করার চেয়ে বাংলাদেশে বিনিয়োগে মনোযোগী হওয়া। কারণ, দেশ ভালো থাকলে আমরা সবাই ভালো থাকবো। ১৮ কোটি মানুষকে পৃথিবীর কোন দেশ আদর করে নিবে না। আমাদেরকে এই দেশের ভালো করেই নিজেকে ভালো থাকতে হবে।
Collected.
ট্যাক্স রিবেট পেতে বিনিয়োগ করুন জীবন বীমা পলিসিতে।
আপনি জানেন কি সঠিক ভাবে বিনিয়োগ করলে আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়? এর ফলে আপনার আয়কর অনেকাংশে হ্রাস পেতে পারে।
তবে এই আয়কর রেয়াত পেতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এর নির্ধারিত খাতে বিনিয়োগ করতে হবে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কতৃক বিনিয়োগের নির্ধারিত খাতগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি খাত হল জীবন বীমা পলিসিতে বিনিয়োগ করা।
আয়কর আইনে সরকার করদাতাদের যে সুবিধা দিয়েছ সেটা জেনে বিনিয়োগ করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।
আপনার করযোগ্য আয় এর ২৫% বিনিয়োগ যোগ্য হিসাবে বিবেচিত হবে। জীবন বীমায় করলে, বিনিয়োগ যোগ্য আয় হতে আপনি সর্বোচ্চ ১৫% কর রেয়াত পাবেন।
ধরুন, আপনার বার্ষিক কর যোগ্য আয় ৮ লক্ষ টাকা সুতরাং কর রেয়াত এর জন্য আপনার বিনিয়োগ যোগ্য টাকার পরিমান ৮,০০,০০০* ২৫%= ২,০০,০০০ টাকা। আপনি যদি এই পরিমান টাকা আপনার অথবা আপনার স্ত্রী অথবা সন্তানের নামে জীবন বীমা পলিসিতে বিনিয়োগ করেন, তবে আপনার কর রেয়াতের পরিমান দাড়াবে ২,০০,০০০*১৫%=৩০,০০০ টাকা।
তাই কর রেয়াত পেতে এই জুন মাস এর মধ্যেই জীবন বীমা পলিসিতে বিনিয়োগ করুন।
ট্যাক্স রিবেট পেতে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করুন।
আপনি জানেন কি সঠিক ভাবে বিনিয়োগ করলে আয়কর রেয়াত পাওয় যায়? এর ফলে আপনার আয়কর অনেকাংশে হ্রাস পেতে পারে।
তবে এই আয়কর রেয়াত পেতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এর নির্ধারিত খাতে বিনিয়োগ করতে হবে। এর মধ্যে সবচেয়ে সম্ভাবনাময় খাত হল পুঁজি বাজার।
আয়কর আইনে সরকার করদাতাদের যে সুবিধা দিয়েছ সেটা যেনে বিনিয়োগ করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।
আপনার করযোগ্য আয় এর ২৫% বিনিয়োগ যোগ্য হিসাবে বিবেচিত হবে। শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করলে, বিনিয়োগ যোগ্য আয় হতে আপনি সর্বোচ্চ ১৫% কর রেয়াত পাবেন।
ধরুন, আপনার বার্ষিক কর যোগ্য আয় ৮ লক্ষ টাকা সুতরাং কর রেয়াত এর জন্য আপনার বিনিয়োগ যোগ্য টাকার পরিমান ৮০০০০০* ২৫%= ২০০,০০০ টাকা। আপনি যদি এই পরিমান টাকা শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করেন, তবে আপনার কর রেয়াতের পরিমান দাড়াবে ২০০০০০*১৫%=৩০,০০০ টাকা।
এছাড়াও পুজি বাজারে নিবন্ধিত কোম্পানির ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত নগদ লভ্যাংশ আয়কর মুক্ত।
তাই কর রেয়াত পেতে এই জুন মাস এর মধ্যেই শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করুন।
ব্যক্তির কৃষি জমি সর্বোচ্চ ৬০ বিঘা ব্যক্তি এবং পরিবার পর্যায়ে কেউ আর ৬০ বিঘার বেশি কৃষিজমির মালিকানা রাখতে পারবেন না। ক্রয়সূত্রে কারও মালিকানায় এর ...
"বীমা দ্বারা আবৃত সবাই একটি আর্থিক নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে থাকে। এবং তারা তাৎক্ষনিক ভাবে দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যায় না"
জনাব মইনুল ইসলাম।
সদস্য, বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কতৃপক্ষ।
৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস। পরিবার, দেশ, সমাজ ও অর্থনীতিতে নারীর অবদানকে সম্মান জানিয়ে চলুন পালন করি এই দিনটি। আন্তর্জাতিক নারী দিবস হোক সকল নারীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ এবং সফলতার অনুপ্রেরণা। জীবনের পথে চলুন একসাথে এগিয়ে যাই।
“বীমায় সুরক্ষিত থাকলে, এগিয়ে যাবো সবাই মিলে"
জাতীয় বীমা দিবসে আসুন সবাই বীমা সম্পর্কে জানি আর নিজের ও পরিবারের সুরক্ষার ব্যাপারে আরও সচেতন হই।
ভাল থাকার শুরুটা হোক এখন থেকেই।
সর্বজনীন পেনশন নিয়ে জানতে হবে যে ২১টি বিষয় আগামী ৬ মাস থেকে এক বছরের মধ্যে সকল নাগরিকের জন্য সার্বজনীন...
তিন দিনেই পরিশোধ করা হয় করোনার বিমাদাবি করোনায় বিমা খাতে নেতিবাচক বেশকিছু প্রভাব তো পড়েছেই। তবে, ইতিবাচক প্রভাবও রয়েছে । যেমন- মানুষ এখন নিজের বা পরিবারে....
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
Eastern Housing, Pallabi, Mirpur
Dhaka
1216
44/3, Chamelibagh (3rd Floor), Shantinagar
Dhaka, 1217
A House of Legal Services
Room#6/11, Eastern Mansion, 67/9, Pioneer Road, Kakrail
Dhaka, 1000
INCOME TAX, VAT, Trademark, RJSC Partnership, Company Legal Services with Appeal, Tribunal, High Cout
Paltan Tower 2nd Floor
Dhaka, 1000
IRC, ERC, BIN, ETIN, Trade License, Name Clearance, Inc. Copyright, Patent, Audit Accounts, Reg. MOM
74 Bhuiyan Mansion, Kakrail
Dhaka, 1000
Rakib and Associates is a Tax, Vat, & Company Law consultant firm. Our Main service is Tax, Vat, TIN, Corporate Law, Internal Audit & Accounts, Provident Fund, Gratuity fund, Secre...
Plot-60 Keari Crescent, Level-11. Road-2/A Zigatola Bus Stand, Dhanmondi , Shaat Mosjid Road (0. 13 Mi)
Dhaka, 1205
GIIS has an overall global experience working with multiple countries including US, UK, Canada, Europ
Dhaka, DHAKA-1230
Training, Education, Certification, Skill Diagnostic Test and Consultancy.
Basundhora Road
Dhaka
we create your value addition day to day by serving Bangladesh
Zigatola Bus Stand, Dhanmondi 2/A
Dhaka, 1209
Income Tax Chamber Daroga Market, 1st Floor 21/1, Haque Manson, Zigatola Bus Stand, Dhanmondi 2/A
Holy Tower, 273/3-Ga West Agargaon, Sher E Bangla Nagar
Dhaka, 1207
Kamal Uddin & associates does help businesses, organizations, and individuals with legal issues regarding their VAT, Tax, Real estate and Financial planning. That includes helping ...
Ramna
Dhaka
Largest Taxation Network in Bangladesh. Low Cost Better Service.
House 24, Road 130, Gulshan 1
Dhaka, 1212
INCOME TAX, VAT, COMPANY REGISTRATION, TRADE LICENCE, ACCOUNTS & AUDIT, PROJECT PROFILE, LOAN PROCESS