H K Associate & lawyer's
Nearby finance companies
Basundhara Road, Vatara, Dhaka, Bangladesh
4000
we create your value addition day to day by serving Bangladesh
What's app: 01729090890
যারা (TIN) টিন সার্টিফিকেট করছেন,কাজের জন্য বা শখের বশে, ট্যাক্সেবল ইনকাম থাকুক বা না থাকুক ২০২২-২০২৩ রিটার্ন জমা দিন, সরকার ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করেছে,না হলে জরিমানার সমমুখীন হবেন..
বিঃদ্রঃ - ৩০ নভেম্বর ২০২৩ , Income Tax Filing এর শেষ সময়। এই সময়ের মধ্যে আপনার ট্যাক্স রিটার্ন সাবমিশন সম্পন্ন করুন,অন্যথায় জরিমানার সম্মুখীন হবেন।
সম্মানিত করদাতা,
আপনার এবারের আয়কর রিটার্ন প্রস্তুত ও দাখিল করতে নিচের ডকুমেন্টগুলো সংগ্রহ করে জমা দিন
চাকরি/বেতন খাতে আয়ের তথ্য :
1. সেলারি সার্টিফিকেট ;
2. সেলারির বিপরীতে কর্তনকৃত টিডিএস -এর প্রত্যয়নপত্র;
3. ব্যাংক স্টেটমেন্ট (from 01-07-2022 to 30-06-2023);
4. Provident Fund info/GPF Balance Sheet. (if any)
ব্যবসা/পেশা খাতে আয়ের তথ্য:
5. ট্রেড লাইসেন্স;
6. ব্যবসার নামীয় ব্যাংক স্টেটমেন্ট;
7. ব্যবসার নামে লোন থাকলে- লোন আউটস্ট্যান্ডিং সার্টিফিকেট;
8. ব্যবসা আয়ের উপর অগ্রীম আয়কর (AIT) বা উৎসে কর কর্তন (TDS) থাকলে অগ্রীম আয়কর বা উৎসে করের প্রত্যয়নপত্র ও চালানের কপি;
9. বার্ষিক ক্রয়-বিক্রয় ও আয় বিবরনী;
10. মূল্যসহ ব্যবসার সম্পদের তালিকা (Fixture, Furniture, Equipment & Machinarie etc.);
বিনিয়োগ ও ব্যাংক ইন্টারেস্ট তথ্য:
11. জীবন বীমা করা থাকলে প্রিমিয়াম প্রদানের রসিদ;
12. ডিপিএস করা থাকলে ডিপিএস স্টেটমেন্ট;
13. পূর্বের কোন ডিপিএস এনক্যাশ বা নগদায়ন করে থাকলে নগদায়ন প্রত্যয়নপত্র বা এনক্যাশমেন্ট সার্টিফিকেট ;
14. এফডিআর করে থাকলে তার ডকুমেন্ট ও ইন্টারেস্ট প্রাপ্তির প্রত্যয়নপত্র;
15. শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ থাকলে ব্রোকার হাউস থেকে বিনিয়োগ প্রত্যয়নপত্র ও পোর্টফলিও -র কপি;
16. সঞ্চয়পত্র ক্রয় করে থাকলে তার ডকুমেন্ট ;
17. সঞ্চয়পত্রের ইন্টারেস্ট প্রাপ্তি ও তার বিপরীতে টিডিএস কর্তনের প্রত্যয়নপত্র;
গৃহ-সম্পত্তি হতে আয়ের তথ্য:
18. আপনার বাড়ি/ফ্ল্যাট/দোকান ভাড়া দিয়ে আয় থাকলে ভাড়ার চুক্তিপত্রের কপি ও ব্যাংক স্টেটমেন্ট দিন;
19. আপনার বাড়ি/ফ্ল্যাট/দোকান এর পৌর কর বা সিটি কর্পোরেশন কর প্রদানের রসিদ;
20. হাউজ লোন থাকলে- লোন আউটস্ট্যান্ডিং সার্টিফিকেট;
বৈদেশিক/রেমিট্যান্স আয়ের তথ্য:
21. বৈদেশিক/রেমিট্যান্স আয়ের সপক্ষে ব্যাংক সার্টিফিকেট বা এফএমজে ফরম/বৈদেশিক মুদ্রা ঘোষণা ফরম এর কপি; (মনে রাখবেন, বৈদেশিক আয় করমুক্ত হতে হলে তা আপনার নিজের আয় হতে হবে এবং প্রপার চ্যানেলে আসতে হবে);
সম্পদ ও দায় সংক্রান্ত তথ্য:
22. এ বছর আপনার নামে কোন জমি/ফ্ল্যাট/বাড়ি/গাড়ি ক্রয় করে থাকলে তার দলিলের কপি;
23. এ বছর আপনার কোন জমি/ফ্ল্যাট/বাড়ি/গাড়ি বিক্রি করে থাকলে বিক্রয় দলিলের কপি ও উৎসে কর্তনের কপি;
24. বাড়ি/ফ্ল্যাট নির্মাণাধীন থাকলে নির্মাণ বিনিয়োগের পরিমাণ;
25. আপনার নামে গাড়ি থাকলে পারসোনাল ট্যাক্স টোকেনের কপি;
26. আপনার ব্যাংক লোন থাকলে লোন আউটস্ট্যান্ডিং সার্টিফিকেট ;
27. ডেভেলপার কোম্পানিকে দিয়ে বাড়ি নির্মাণকালে সাইনিং মানি পেয়ে থাকলে তার ডকুমেন্ট;
28. ব্যক্তিগত লোন ৫ লাখ টাকার বেশি হলে এর সপক্ষে ব্যাংক স্টেটমেন্ট ;
29. পরিবারের কারো কাছ থেকে কোন দান গ্রহণ করলে বা কাউকে দান করে থাকলে তার ডকুমেন্ট ; আর টাকা দান হলে তার সপক্ষে ব্যাংক স্টেটমেন্ট ;
30. এছাড়াও আপনার অন্য কোন আয় থাকলে তার ডকুমেন্ট দিন;
বি:দ্র: সকল স্টেটমেন্ট/প্রত্যয়নপত্রের সময়কাল হবে ০১/০৭/২০২২ থেকে ৩০/০৬/২০২৩ইং পর্যন্ত।
অন্যান্য তথ্যাবলি:
31. আপনি এ বছর নতুন করদাতা হলে আপনার এনআইডি-র ফটোকপি, টিআইএন সার্টিফিকেট, মোবাইল নম্বর, ই-মেইল এড্রেস ও এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি;
32. আপনি পুরাতন করদাতা হলে গত বছরে দাখিলকৃত রিটার্ন এর কপি লাগবে; (গত বছর আমরা কাজ করে থাকলে আমাদের কাছে রিটার্নের কপি আছে) ;
33. আপনার আয়ের ওপর নির্ভরশীল পরিবারের সদস্য সংখ্যা ও তাদের বয়স।
দৃষ্টি আকর্ষণ: যথাযথ কর পরিগণনার জন্য আপনার সকল কাগজপত্র একত্রে দিন। ১৫ নভেম্বরের পরে দিলে আপনার রিটার্ন দাখিলের জন্য সময় নেয়া লাগতে পারে। মনে রাখবেন, এবার ৩০ নভেম্বরের পরে রিটার্ন দাখিল করলে আইনানুযায়ী পূর্ণ কর রেয়াত পাবেন না। অর্ধেক রেয়াত পাবেন এবং ২% বিলম্ব ফি দিতে হবে।
ব্যক্তিগত আয়কর রিটার্ন ফরমের জঞ্জালসমূহ:
নিজের অজ্ঞতা অথবা অনভিজ্ঞ লোক দিয়ে রিটার্ন পূরণ করার কারণে আপনার রিটার্নে জঞ্জাল থাকতে পারে যা দূর করা আবশ্যক।
১. সম্পদের ঘরে ১০-৩০ ভরি স্বর্ন মূল্য অজানা। এই মূল্য অজানা থাকার কারণে তা বিক্রি করে অন্য কাজে ব্যবহার করা যাবে না। যে বছর মূল্য অজানা না দেখিয়ে কোন মূল্য নির্ধারণ করবেন সে বছর আপনার রিটার্নটি অডিট হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা। মূল্য অজানাকে অনলাইন সফটওয়ার এবং ট্যাক্স অফিস ০(শূন্য) হিসেবে বিবেচনা করে।
২. ব্যক্তি ঋণ প্রদান/ঋণ গ্রহণ: সম্পদ দায়ের চেয়ে বেশি বা কম হলে মিলাতে না পেরে ঋণ প্রদান/গ্রহণ হিসেবে দেখিয়েছেন। পাঁচ লক্ষ টাকার বেশি হলে তা ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে হতে হবে(দু একটি ব্যতিক্রম আছে)। বছরের পর বছর ঋণ গ্রহণ রিটার্নে দেখানো আছে। ৩ বছরের বেশি ঋণ গ্রহণ দেখালে তা আপনার অন্যান্য খাতের আয় হিসেবে পরিগণিত হবে এবং ঋণের টাকার উপর ১৫% বা ২০% কর দিতে হবে।
৩. সঞ্চয়পত্রের আয় বছরে ২/৩ লক্ষ টাকা। আপনি যেহেতু জানেন সঞ্চয়পত্রের উপর অতিরিক্ত কোন ট্যাক্স দিতে হয় না তাই সঞ্চয়পত্রের আয় রিটার্নে দেখানো হয়নি কখনো।
৪. পাঁচ বা দশ বছর মেয়াদি ডিপিএস এ বছর মেচিউর হয়েছে বা আগামী বছর মেচিউর হবে। প্রতিবছর কিস্তির শুধু আসল জমা দেখিয়েছেন, জমাকৃত সুদ ও তার উৎসে কর কর্তন দেখান নি। ১০ বছরের সুদ এ বছর একসাথে আয় হিসেবে দেখিয়েছেন এবং ১০ বছরের উৎসে কর্তন এবছর বাদ দিয়েছেন। ট্যাক্স অফিস থেকে চিঠি এসেছে গত নয় বছরের উৎসে কর এ বছর বাদ দেয়া যাবে না।
৫. মটর সাইকেল এর রোড ট্যাক্স টোকেন অগ্রিম কর হিসেবে দেখাচ্ছেন।
৬. বিগত ৫/১০ বছর যাবৎ কোন ডেভেলপার কোম্পানিকে ফ্ল্যাট বা জমি কেনার জন্য টাকা দিচ্ছেন কিন্তু তা রিটার্নে দেখাতে হবে জানেন না। ফলে জমি/ফ্ল্যাট রেজিষ্ট্রেশনের বছর ২০/৪০ লক্ষ টাকা হঠাৎ রিটার্নে দেখাতে গেলে সোর্স অব ইনকাম সামঞ্জস্যপূর্ণ হয় না।
৭. সম্পদ অনেক বেশি হওয়ার কারণে সম্পদের সমপরিমাণ অবাস্তব ও কাল্পনিক ব্যবসার আয় দেখানো। যত ছোট বা বড় ব্যবসাই হোক ট্রেড লাইসেন্স নিজ নামে না থাকলে ব্যবসার ক্যাপিটাল হিসেবে কোন অর্থ দেখানো যাবে না।
৮. কেবলমাত্র ব্যালেন্স মিলাতে গিয়ে কলাম ১৯বি তে লস(বিবিধ ক্ষতি) দেখিয়েছেন যার স্বপক্ষে কোন ডকুমেন্ট নাই।
৯. পারিবারিক ব্যয়: খুব কম বা খুব বেশি দেখানো যাবে না আয়ের সাথে সাঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। পূর্বের বছরের তুলনায় অনেক বেশি পরিবর্তন করতে চাইলে যথাযথ কারণ থাকতে হবে। ঋণের সুদ ও চিকিৎসা খরচ এখানে দেখাতে হবে।
১০. অন্যান্য উৎস(২১/সি): কর পরিদর্শকের খুব পছন্দের খাত। আপনি কোন মহামানব না হলে লোকজন এমনি এমনি আপনাকে টাকা ও সম্পদ গিফট করবে না। পর্যাপ্ত ব্যাকআপ ডকুমেন্ট ছাড়া এ খাতে কোন টাকা দেখাবেন না
রিটার্ন পূরণে বাস্তব সমস্যা তুলে ধরলাম। জঞ্জালমুক্ত সঠিক রিটার্ন জমা দিতে সহযোগিতা চাইলে যোগাযোগ করুন।
২০২৩-২৪ করবর্ষে ৪৮ টি সেবা পেতে রিটার্ন দাখিলের প্রমানপত্র দেখাতে হবে।
আপনার ট্যাক্স পরামর্শক হিসেবে H K Associate & lawyer's কে বেছে নিন , নিশ্চিন্তে থাকুন।
আমাদের আয়কর সেবাসমূহ :-
আয়কর পরিকল্পনা এবং সবোর্চ্চ কর রেয়াতের ব্যবস্থা।
আয়কর রিটার্ন প্রস্তুত, রিটার্ন দাখিল এবং আয়কর সনদ সংগ্রহ।
আয়কর সংক্রান্ত মামলার শুনানী, আয়কর সংক্রান্ত আপীল এবং এডিআর এর সকল কার্যক্রম পরিচালনা করা। আয়করের আপডেট তথ্য প্রদান। সর্বোপরি আয়কর সংক্রান্ত যাবতীয় কর্মকান্ড আপনার হয়ে আমরা করে দিব।
আমরা আয়করের সকল সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে নিশ্চিত করি.
নির্ভূল আয়কর হিসাবায়ন
উপযুক্ত সেবা মূল্য
দ্রুততম সেবা
ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা এবং সংরক্ষণ
প্রোফেশনালিজম
আপনার আয়করের যেকোনো সমস্যার সমাধান নিতে H K Associate & lawyer's এর সেবা নিন নিশ্চিন্তে থাকুন ।
Contact Us :
Hotline : 01729090890
Email : [email protected]
ভূমি বিষয়ক নিম্নের তথ্যাবলী প্রত্যেকেরই জানা উচিত! “পর্চা”, “দাগ”, “খতিয়ান”, “মৌজা”, “জমা খারিজ”, “নামজারি”, “তফসিল” ইত্যাদি বিষয়ের ডেফিনেশন এবং জেনে নিন ভূমি বিষয়ক জরুরী সব তথ্য।
১!“নামজারী” বা মিউটেশন কাকে বলে?
ক্রয়সূত্রে/উত্তরাধিকার সূত্রে অথবা যেকোন সূত্রে জমির নতুন মালিক হলে নতুন মালিকের নাম সরকারি খতিয়ানভুক্ত করার প্রক্রিয়াকে নামজারী বলা হয়।
২!“জমা খারিজ”কাকে বলে?
যৌথ জমা বিভক্ত করে আলাদা করে নতুন খতিয়ান সৃষ্টি করাকে জমা খারিজ বলে। অন্য কথায় মূল খতিয়ান থেকে কিছু জমির অংশ নিয়ে নতুন জোত বা খতিয়ান সৃষ্টি করাকে জমা খারিজ বলে।
৩!“খতিয়ান” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের মালিকানা নিয়ে যে বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে “খতিয়ান” বলে।
খতিয়ান প্রস্তত করা হয় মৌজা ভিত্তিক। আমাদের দেশে CS, RS, SA এবং সিটি জরিপ সম্পন্ন হয়েছে। এসব জরিপকালে ভূমি মালিকের তথ্য প্রস্তত করা হয়েছে তাকে “খতিয়ান” বলে। যেমন CS খতিয়ান, RS খতিয়ান…
ভূমি জরিপ: CS, RS, PS, BS কি?
৪!ভূমি বা Land কাকে বলে?
“ভূমি কাকে বলে?”- এর আইনী সংজ্ঞা রয়েছে। The State Acquisition and Tenancy Act, 1950- এর ২(১৬)- ধারা মতে, “ভূমি (land) বলতে আবাদি, অনাবাদি অথবা বছরের যেকোন সময় পানিতে ভরা থাকে এবং ভূমি হতে প্রাপ্ত সুফল, ঘরবাড়ি বা দালান কোঠা বা মাটির সঙ্গে সংযুক্ত অন্যান্য দ্রব্য অথবা স্হায়ীভাবে সংযুক্ত দ্রব্য এর অন্তর্ভুক্ত বুঝাবে।”
৫! ভূমি জরিপ/রেকর্ড কাকে বলে? ভূমি জরিপ হচ্ছে ভূমির মালিকানা সম্বলিত ইতিহাসের সরেজমিন ইতিবৃত্ত।
আইনী সংজ্ঞা হচ্ছে, The Survey Act, 1875 এবং সংশ্লিষ্ট বিধিমালা অনুযায়ী সরকারের জরিপ বিভাগ সরেজমিন জরিপ করে ভূমির মালিকানার যে বিবরণ
এবং নকশা তৈরী করে তাই রেকর্ড বা জরিপ। অর্থাৎ রেকর্ড বা জরিপ হচ্ছে মালিকানার বিরবণ এবং নকশার সমন্বয়। একটি ভূমির মালিক কে এবং তার সীমানা কতটুকু এটা ভূমি জরিপের মাধ্যমে নকশা/ম্যাপ নির্ণয় করা হয়। এই নকশা এবং ম্যাপ অনুসারে মালিকানা সম্পর্কিত তখ্য যেমন ভূমিটি কোন মৌজায় অবস্থিত, এর খতিয়ান নাম্বার, ভূমির দাগ নাম্বার, মালিক ও দখলদারের বিবরণ ইত্যাদি প্রকাশিত হয় যাকে খতিয়ান বলে। রেকর্ড বা জরিপ
প্রচলিতভাবে খতিয়ান বা স্বত্ত্বলিপি বা Record of Rights (RoR) নামেও পরিচিত। রেকর্ড বা জরিপের ভিত্তিতে ভূমি মালিকানা সম্বলিত বিবরণ খতিয়ান হিসেবে পরিচিত। যেমন CS খতিয়ান, RS খতিয়ান, ইত্যাদি। আমাদের দেশে পরিচালিত ভূমি জরিপ বা রেকর্ড গুলো হচ্ছে;
1. CS -Cadastral Survey
2. SA- State Acquisition Survey (1956)
3. RS -Revitionel Survey
4. PS – Pakistan Survey
5. BS- Bangladesh Survey (1990)
ক) সি.এস. জরিপ/রেকর্ড (Cadastral Survey)
“সিএস” হলো Cadastral Survey (CS) এর সংক্ষিপ্ত রূপ। একে ভারত উপমহাদেশের প্রথম জরিপ বলা হয় যা ১৮৮৯ সাল হতে ১৯৪০ সালের মধ্যে পরিচালিত হয়। এই জরিপে বঙ্গীয় প্রজাতন্ত্র আইনের দশম অধ্যায়ের বিধান মতে দেশের সমস্ত জমির বিস্তারিত নকশা প্রস্তুত করার এবং প্রত্যেক মালিকের জন্য দাগ নম্বর উল্লেখপুর্বক খতিয়ান প্রস্তুত করার বিধান করা হয়। প্রথম জরিপ হলেও এই জরিপ প্রায় নির্ভূল হিসেবে গ্রহণযোগ্য। মামলার বা ভূমির জটিলতা নিরসনের ক্ষেত্রে এই জরিপকে বেস হিসেবে অনেক সময় গণ্য করা হয়।
খ) এস.এ. জরিপ (State Acquisition Survey)
১৯৫০ সালে জমিদারী অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাশ হওয়ার পর সরকার ১৯৫৬ সালে সমগ্র পূর্ববঙ্গ প্রদেশে জমিদারী অধিগ্রহনের সিদ্ধান্ত নেয় এরং রায়েতের সাথে সরকারের সরাসরি সম্পর্ক স্থাপনের লক্ষ্যে জমিদারদের প্রদেয় ক্ষতিপুরণ নির্ধারন এবং রায়তের খাজনা নির্ধারনের জন্য এই জরিপ ছিল।
জরুরী তাগিদে জমিদারগন হইতে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এই জরিপ বা খাতিয়ান প্রণয়ন কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছিল।
গ) আর.এস. জরিপ ( Revisional Survey)
সি. এস. জরিপ সম্পন্ন হওয়ার সুদীর্ঘ ৫০ বছর পর এই জরিপ পরিচালিত হয়। জমি, মলিক এবং দখলদার ইত্যাদি হালনাগাদ করার নিমিত্তে এ জরিপ সম্পন্ন করা হয়। পূর্বেও ভুল ত্রুটি সংশোধনক্রমে আ. এস জরিপ এতই শুদ্ধ হয় যে এখনো জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের ক্ষেত্রে আর, এস জরিপের উপর নির্ভর করা হয়। এর খতিয়ান ও ম্যাপের উপর মানুষ এখনো অবিচল আস্থা পোষন করে।
ঘ) সিটি জরিপ (City Survey)
সিটি জরিপ এর আর এক নাম ঢাকা মহানগর জরিপ। আর.এস. জরিপ এর পর বাংলাদেশ সরকার কর্তিক অনুমতি ক্রমে এ জরিপ ১৯৯৯ থেকে ২০০০ সালের মধ্যে সম্পন্ন করা হয়। এ যবত কালে সর্বশেষ ও আধুনিক জরিপ এটি। এ জরিপের পরচা কম্পিউটার প্রিন্ট এ পকাশিত হয়।
৬!“পর্চা” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে চূড়ান্ত খতিয়ান প্রস্তত করার পূর্বে ভূমি মালিকদের নিকট খসড়া খতিয়ানের যে অনুলিপি ভুমি মালিকদের প্রদান করা করা হ তাকে “মাঠ পর্চা” বলে। এই মাঠ পর্চা রেভিনিউ/রাজস্ব অফিসার কর্তৃক তসদিব বা সত্যায়ন হওয়ার পর যদি কারো কোন আপত্তি থাকে তাহলে তা শোনানির পর খতিয়ান চুড়ান্তভাবে প্রকাশ করা হয়। আর চুড়ান্ত খতিয়ানের অনুলিপিকে “পর্চা” বলে।
৭!“মৌজা” কাকে বলে?
যখন CS জরিপ করা হয় তখন থানা ভিত্তিক এক বা একাধিক গ্রাম, ইউনিয়ন, পাড়া, মহল্লা অালাদা করে বিভিন্ন এককে ভাগ করে ক্রমিক নাম্বার দিয়ে চিহ্তি করা হয়েছে। আর বিভক্তকৃত এই প্রত্যেকটি একককে মৌজা বলে।
৮!“তফসিল” কাকে বলে?
জমির পরিচয় বহন করে এমন বিস্তারিত বিবরণকে “তফসিল” বলে। তফসিলে, মৌজার নাম, নাম্বার, খতিয়ার নাম্বার, দাগ নাম্বার, জমির চৌহদ্দি, জমির পরিমাণ সহ ইত্যাদি তথ্য সন্নিবেশ থাকে।
৯!“দাগ” নাম্বার কাকে বলে? যখন জরিপ ম্যাপ প্রস্তুত করা হয় তখন মৌজা নক্সায় ভূমির সীমানা চিহ্নিত বা সনাক্ত করার লক্ষ্যে প্রত্যেকটি ভূমি খন্ডকে আলাদা আলাদ নাম্বার দেয়া হয়। আর এই নাম্বারকে দাগ নাম্বার বলে। একেক দাগ নাম্বারে বিভিন্ন পরিমাণ ভূমি থাকতে পারে। মূলত, দাগ নাম্বার অনুসারে একটি মৌজার অধীনে ভূমি মালিকের সীমানা খূটিঁ বা আইল দিয়ে সরেজমিন প্রর্দশন করা হয়।
১০!“ছুটা দাগ” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে প্রাথমিক অবস্থায় নকশা প্রস্তুত অথবা সংশোধনের সময় নকশার প্রতিটি ভূমি এককে যে নাম্বার দেওয়া হয় সে সময় যদি কোন নাম্বার ভুলে বাদ পড়ে তাকে ছুটা দাগ বলে। আবার প্রাথমিক পর্যায়ে যদি দুটি দাগ একত্রিত করে নকশা পুন: সংশোধন করা হয় তখন যে দাগ নাম্বার বাদ যায় তাকেও ছুটা দাগ বলে।
১১!“খানাপুরি” কাকে বলে? জরিপের সময় মৌজা নক্সা প্রস্তুত করার পর খতিয়ান প্রস্তুতকালে খতিয়ান ফর্মের প্রত্যেকটি কলাম জরিপ কর্মচারী কর্তৃক পূরন করার প্রক্রিয়াকে খানাপুরি বলে।
১২!“আমিন” কাকে বলে?
ভূমি জরিপের মাধ্যমে নক্সা ও খতিয়ান প্রস্তত ও ভূমি জরিপ কাজে নিযুক্ত কর্মচারীকে আমিন বলে।
১৩!“কিস্তোয়ার” কাকে বলে?
ভূমি জরিপ কালে চতুর্ভুজ ও মোরব্বা প্রস্তত করার পর সিকমি লাইনে চেইন চালিয়ে সঠিকভাবে খন্ড খন্ড ভুমির বাস্তব ভৌগলিক চিত্র অঙ্কনের মাধ্যমে নকশা প্রস্তুতের পদ্ধতিকে কিস্তোয়ার বলে।
১৪!“খাজনা” ককে বলে?
সরকার বার্ষিক ভিত্তিতে যে প্রজার নিকট থেকে ভূমি ব্যবহারের জন্য যে কর আদায় করে তাকে খাজনা বলে।
১৫!“দাখিলা” কাকে বলে?
ভূমি কর/খাজনা আদায় করে যে নির্দিষ্ট ফর্মে ( ফর্ম নং১০৭৭) ভূমি কর/খাজনা আদায়ের প্রমান পত্র বা রশিদ দেওয়া হয় তাকে দাখিলা বলা হয়।
১৬!"DCR কাকে বলে?
ভূমি কর ব্যতিত আন্যান্য সরকারি পাওনা আদায় করার পর যে নির্ধারিত ফর্মে (ফর্ম নং ২২২) রশিদ দেওয়া হয় তাকে DCR বলে।
১৭!“কবুলিয়ত” কাকে বলে?
সরকার কর্তৃক কৃষককে জমি বন্দোবস্ত দেওয়ার প্রস্তাব প্রজা কর্তৃক গ্রহণ করে খাজনা প্রদানের যে অঙ্গিকার পত্র দেওয়া হয় তাকে কবুলিয়ত বলে।
১৮!“নাল জমি” কাকে বলে?
২/৩ ফসলি সমতল ভূমিকে নাল জমি বলা হয়।
১৯!“খাস জমি” কাকে বলে?
সরকারের ভূমি মন্ত্রনালয়ের আওতাধিন যে জমি সরকারের পক্ষে কালেক্টর বা ডিসি তত্ত্বাবধান করেন এমন জমিকে খাস জমি বলে।
২০!“চান্দিনা ভিটি” কাকে বলে?
হাট বাজারের স্থায়ী বা অস্থায়ী অকৃষি জমির যে অংশ প্রজার প্রতি বরাদ্ধদ দেওয়া হয় তাকে চান্দিনা ভিটি বলে।
২১!“ওয়াকফ” কাকে বলে?
ইসলামি বিধান অনুযায়ী কোন ভূমি তার মালিক কর্তৃক ধর্মীয় ও সমাজ কল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানের ব্যয় ভার বহন করার উদ্দেশ্যে কোন দান করাকে ওয়াকফ বলে।
২২!“মোতওয়াল্লী” কাকে বলে?
যিনি ওয়াকফ সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা ও তত্ত্বাবধান করেন তাকে মোতওয়াল্লী বলে। ওয়াকফ প্রশাসকের অনুমতি ব্যতিত মোতওয়াল্লী ওয়াকফ সম্পত্তি হস্তান্তর করতে পারে না।
২৩!“দেবোত্তর” সম্পত্তি কাকে বলে?
হিন্দুধর্ম মতে, ধর্মীয় কাজের জন্য উৎসর্গকৃত ভূমিকে দেবোত্তর সম্পত্তি বলে।
২৪!“ফরায়েজ” কাকে বলে?
ইসলামি বিধান মোতাবেক মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বন্টন করার নিয়ম ও প্রক্রিয়াকে ফরায়েজ বলে।
২৫!“ওয়ারিশ” কাকে বলে?
ওয়ারিশ অর্থ উত্তরাধিকারী । ধর্মীয় বিধানের অনুয়ায়ী কোন ব্যক্তি উইল না করে মৃত্যু বরন করলে তার স্ত্রী, সন্তান বা নিকট আত্মীয়দের মধ্যে যারা তার রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে মালিক হওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন এমন ব্যক্তি বা ব্যক্তিগণকে ওয়ারিশ বলে।
২৬! “সিকস্তি” কাকে বলে?
নদী ভাঙ্গনের ফলে যে জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যায় তাকে সিকস্তি বলে। সিকস্তি জমি যদি ৩০ বছরের মধ্যে স্বস্থানে পয়ন্তি হয় তাহলে সিকস্তি হওয়ার প্রাক্কালে যিনি ভূমি মালিক ছিলেন তিনি বা তাহার উত্তরাধিকারগন উক্ত জমির মালিকানা শর্ত সাপেক্ষ্যে প্রাপ্য হবেন।
২৭!“পয়ন্তি” কাকে বলে?
নদী গর্ভ থেকে পলি মাটির চর পড়ে জমির সৃষ্টি হওয়াকে পয়ন্তি বলে।
২৮!“দলিল” কাকে বলে?
যে কোন লিখিত বিবরণ আইনগত সাক্ষ্য হিসাবে গ্রহণযোগ্য তাকে দলিল বলা হয়। তবে রেজিস্ট্রেশন আইনের বিধান মোতাবেক জমি ক্রেতা এবং বিক্রেতা সম্পত্তি হস্তান্তর করার জন্য যে চুক্তিপত্র সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করেন সাধারন ভাবে তাকে দলিল বলে।
ভূমির পরিমাপঃ
ডেসিমেল বা শতাংশ বা শতকঃ
***************************
১ শতাংশ = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট
১ শতাংশ =১০০০ বর্গ লিঙ্ক
১ শতাংশ = ৪৮.৪০ বর্গগজ
৫ শতাংশ = ৩ কাঠা = ২১৭৮ বর্গফুট
১০ শতাংশ = ৬ কাঠা = ৪৩৫৬ বর্গফুট
১০০ শতাংশ = ১ একর =৪৩৫৬০বর্গফুট
কাঠা পরিমাপঃ
****************
১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট/৭২১.৪৬ বর্গফুট
১ কাঠা = ৮০ বর্গগজ/৮০.১৬ বর্গগজ
১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ
২০ কাঠা = ১ বিঘা
৬০.৫ কাঠা =১ একর
একরের পরিমাপঃ
******************
১ একর = ১০০ শতক
১ একর = ৪৩,৫৬০ বর্গফুট
১ একর = ১,০০,০০০ বর্গ লিঙ্ক
১ একর = ৪,৮৪০ বর্গগজ
১ একর = ৬০.৫ কাঠা
১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক
১ একর = ১০ বর্গ চেইন = ১,০০,০০০ বর্গ লিঙ্ক
১ একর = ৪,০৪৭ বর্গমিটার
১ শতক = ০.৫ গন্ডা বা ৪৩৫.৬০ বর্গফুট
বিঘা পরিমাপঃ
*************
১ বিঘা = ১৪,৪০০ বর্গফুট /১৪৫২০বর্গফুট
১ বিঘা = ৩৩,০০০ বর্গলিঙ্ক
১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ
১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ/১৬১৩ বর্গগজ
১ বিঘা = ২০ কাঠা
৩ বিঘা ৮ ছটাক = ১.০০ একর
লিঙ্ক পরিমাপঃ
****************
১লিঙ্ক = ৭.৯ ইঞ্চি /৭.৯২ ইঞ্চি
১লিঙ্ক =০.৬৬ ফুট
১০০ লিঙ্ক = ৬৬ ফুট
১০০ লিঙ্ক = ১ গান্টার শিকল
১০০০ বর্গ লিঙ্ক = ১ শতক
১,০০,০০০ বর্গ লিঙ্ক = ১ একর
কানি একর শতকে ভূমির পরিমাপঃ
*******************************
১ কানি = ২০ গন্ডা
১ গন্ডা = ২ শতক
১ শতক =২ কড়া
১ কড়া = ৩ কন্ট ১ কন্ট = ২০ তিল
ফুট এর হিসাবঃ
*****************
১ কানি = ১৭২৮০ বগফুট
১ গন্ডা = ৮৬৪ বফু
১ শতক= ৪৩৫.৬০ বফু
১ কড়া = ২১৭.৮ বফু
১ কন্ট = ৭২ বফু
১ তিল= ৩.৬ বফু
বর্গগজ/বর্গফুট অনুযায়ী শতাংশ ও একরের পরিমাণঃ
*********************************
৪৮৪০ বর্গগজ = ১ একর
৪৩৫৬০ বর্গফুট= ১ একর
১৬১৩ বর্গগজ= ১ বিঘা
১৪৫২০বর্গফুট = ১ বিঘা
৪৮.৪০ বর্গগজ = ০১ শতাংশ
৪৩৫.৬০ বর্গফুট= ০১ শতাংশ
৮০.১৬ বর্গগজ= ১ কাঠা
৭২১.৪৬ বর্গফুট = ১ কাঠা
৫.০১ বর্গগজ = ১ ছটাক
২০ বর্গহাত = ১ ছটাকা
১৮ ইঞ্চি ফুট= ১ হাত (প্রামাণ সাই)
শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন।
আর সময় নেই, রিটার্ন দাখিলের শেষ সময় ৩০ নভেম্বর ২০২৩ইং, আয়কর বর্ষ ২০২৩-২০২৪ এ আয়কর রিটার্ন জমা দিতে আপনার যা যা প্রয়োজন -
ব্যক্তিগত তথ্য :
1. Photocopy of E-TIN certificate.
2. Photocopy of NID.
3. 1 copy Passport size photo
চাকুরির তথ্য :
1. Salary certificate.
2. Bank statement from 01-07-2022 to 30-06-2023.
3. Provident fund info. (if any)
ব্যবসায়ের তথ্য:
1. ট্রেড লাইসেন্স 2022-2023
2. বার্ষিক ক্রয়-বিক্রয় ও আয় বিবরনী
3. সম্পদ ও দ্বায় বিবরনী
4. ব্যাংক স্টেটমেন্ট
বিনিয়োগের তথ্য:
1. D.P.S (যদি থাকে)
2. Insurance certificate (যদি থাকে).
3. Share Market Investment (যদি থাকে)
4. সঞ্চয় পত্র - (যদি থাকে)
সম্পদ ও দায় বিবরনীঃ
1. House, Apartment (যদি নিজ নামে থাকে)
2. Land, Car , Furniture , Electronics, etc. (যদি নিজের নামে থাকে)
3. Bank Loan info. (যদি নিজ নামে হয়)
4. Others Loan (যদি নিজ নামে হয়)।
বি দ্রঃ যদি আপনি আগে রিটার্ন জমা দিয়ে থাকেন তাহলে অবস্যই ঐ রিটানের একটি ফটো কপি লাগবে।
আয়কর বিষয়ক যেকোন পরামর্শর জন্য আমাকে ইনবক্সে নক করতে পারেন বা যোগাযোগ করতে পারেন।
Md Humayen Kabir, ট্যাক্সবার মেম্বার নং - H0271, মোবাইল -01729090890
ভ্যাট রিটার্ণ হল একটি ব্যবসায়ের মাসিক সকল অর্থনৈতিক কার্যক্রমের প্রতিচ্ছবি।
আপাতত দৃষ্টিতে অনলাইনে ভ্যাট রিটার্ণ সাবমিশন সমস্যা মনে না হলেও ভবিষ্যতে বড় রকমের ঝামেলা আপনার জন্য অপেক্ষা করতে পারে। তাই VAT সংক্রান্ত সকল কার্যক্রমের প্রতি শুরুতেই সচেতন হউন এবং রিটার্ণে এর সঠিক প্রতিফলন করুন।
অসামঞ্জস্য তথ্য দিয়ে রিটার্ণ দাখিল না করে বরং সঠিক উপায়ে রিটার্ণ সাবমিশন করে ভবিষ্যতে অডিট ও জরিমানার হাত থেকে মুক্ত থাকুন।
আমাদের সেবাসমুহঃ
১) ভ্যাট রিটার্ণ সাবমিশন
২) পণ্যের কস্টিং ও এর আলোকে মূসক সহগ-৪.৩ প্রস্তুতকরন
৩) উৎসে কর্তন ও সমন্বয়
৪) ভ্যাট রেয়াত সুবিধা ও ফেরত গ্রহন
৫) ভ্যাট নিরীক্ষা
৬) প্রতিষ্ঠানের VAT সংক্রান্ত অন্যান্য সকল কার্যক্রম।
যে সকল ব্যবসায় বা প্রতিষ্ঠানে আমরা VAT সংক্রান্ত সেবা বা পরামর্শ দিয়ে থাকিঃ
১) আমদানিকারক
২) উৎপাদনকারী
৩) সরবরাহকারী বা সাপ্লাই ব্যবসা
৪) সেবা সরবরাহকারী
৫) ডিলার বা পরিবেশক
৬) ঠিকাদারী ব্যবসা
৭) অনলাইন ব্যবসা
৮) পাইকারী এবং খুচরা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের VAT সংক্রান্ত সকল কার্যক্রম।
জমি ক্রয় এবং রেজিষ্ট্রেশনের সময় যে বিষয় লক্ষ্য করা আবশ্যকঃ
* জরিপের মাধ্যমে প্রণীত রেকর্ড অর্থাত্ খতিয়ান ও নকশা যাচাই করে নিতে হবে।
* জমির তফসিল অর্থাত্ জমির মৌজা, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর ও উক্ত দাগে জমির মোট পরিমাণ যাচাই করে নিতে হবে।
* জমি ক্রয় করার পূর্বে উক্ত জমির সি.এস রেকর্ড, এস.এ রেকর্ড; আর.এস রেকর্ড এবং মাঠ পর্চাগুলি ভালোভাবে দেখে নিতে হবে।
* বিক্রেতা যদি জমিটির মালিক ক্রয় সূত্রে হয়ে থাকেন তাহলে তার ক্রয়ের দলিল রেকর্ডের সঙ্গে মিল করে বিক্রেতার মালিকানা সঠিক আছে কিনা তা নিশ্চিত হতে হবে।
* জমির বিক্রেতা উত্তরাধিকারসূত্রে জমিটি পেয়ে থাকলে সর্বশেষ জরিপের খতিয়ানে তার নাম আছে কিনা তা ভালোভাবে খতিয়ে দেখতে হবে। যদি সর্বশেষ খতিয়ানে বিক্রেতার নাম না থাকে তাহলে তিনি যার কাছ থেকে উত্তরাধিকারসূত্রে জমিটি পেয়েছেন তা মূল মালিকের সংঙ্গে বিক্রেতার নামের যোগসূত্র কিংবা রক্তের সম্পর্ক আছে কিনা বিষয়টি ভালোভাবে দেখতে হবে।
* জরিপ চলমান এলাকায় বিক্রেতার নিকট রক্ষিত মাঠ পর্চা সঠিক আছে কিনা তা যাচাই করে দেখতে হবে। উল্লেখ্য যে, যদি মাঠ পর্চার মন্তব্য কলামে কিছু লিখা থাকে যেমনঃ তাহলে বুঝতে হবে উক্ত খতিয়ানের বিরুদ্ধে তসদিক বা সত্যায়ন বা শুদ্ধতা বা Attestation পর্যায়ে আপত্তি রয়েছে, সেক্ষেত্রে জমি ক্রয়ের আগে জরিপ অফিসে/ক্যাম্পে গিয়ে জমিটির সর্বশেষ অবস্থা জেনে নিতে হবে। তবে উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জমি বিক্রেতার শরিকদের সঙ্গে জমি বিক্রেতার সম্পত্তি ভাগাভাগির বণ্টন নামা বা ফারায়েজ দেখে নিতে হবে।
* জমি বিক্রেতার নিকট থেকে সংগৃহীত দলিল, বায়না দলিল, খতিয়ান, মাঠ পর্চা ইত্যাদি কাগজ পত্র সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিসে গিয়ে তলবকারী বা স্বত্বলিপি রেজিস্ট্রারের কাছে গিয়ে কাগজপত্রের সঠিকতা যাচাই করে নিতে হবে।
* সর্বশেষ নামজারী মাঠ পর্চা, ডিসিআর, খাজনার দাখিলা বা রশিদ যাচাই করে দেখতে হবে। জমির খাজনা বকেয়া থাকলে এবং বকেয়া খাজনা সহ জমি ক্রয় করলে বকেয়া খাজনা পরিশোধের দায়-দায়িত্ব ক্রেতাকেই নিতে হবে।
* ক্রেতা যে জমিটি ক্রয় করতে যাচ্ছে সেই জমিটি সার্টিফিকেট মকদ্দমা ভুক্ত কিনা, কিংবা জমিটি নিলাম হয়েছে কিনা তা তহসীল অফিস/উপজেলা ভূমি অফিস হতে জেনে নিতে হবে। তবে অবশ্যই ক্রেতাকে মনে রাখতে হবে যে, ১৯১৩ সালের সরকারী পাওনা/দাবী আদায় আইনের ৭ ধারায় বলা আছে সার্টিফিকেট মামলাভুক্ত সম্পত্তি বিক্রয় যোগ্য নয়।
* বিবেচ্য জমিটি খাস, পরিত্যক্ত/অর্পিত, অধিগ্রহণকৃত বা অধিগ্রহণের জন্য নোটিশকৃত কিনা তা তহসিল অফিস বা উপজেলা ভূমি অফিস বা জেলা প্রশাসক (ডি.সি অফিস) এর কার্যালয়ের L.A (এল.এ) শাখা থেকে জেনে নিতে হবে।
* ক্রেতা যে জমিটি কিনতে যাচ্ছে সেই জমিটি নিয়ে কোনো আদালতে মামলা রুজু আছে কিনা তা অবশ্যই খতিয়ে দেখতে হবে। তবে মামলাভুক্ত কোনো জমি ক্রয় করা উচিত নয়।
* বিক্রেতা তার জমির নকশা দেখিয়ে ক্রেতার নিকট জমি বিক্রয় করতে চাইতে পারে (যেমনঃ বিভিন্ন প্রকল্পের জমি নকশা/ছবির বিজ্ঞাপন দিয়ে বিক্রি হয়) সেক্ষেত্রে ক্রেতাকে উক্ত নকশার সাথে সঠিকভাবে মিল আছে কিনা বিক্রেতার দখল ও মালিকানা আছে কিনা তা সরেজমিনে গিয়ে দতন্ত করে আসতে হবে।
* যে জমিটি বিক্রি হতে যাচ্ছে সেই জমিটি ঋণের দায়ে ব্যাংকে দায়বদ্ধ কিনা সেই বিষয়টি খোঁজ নিতে হবে।
* প্রস্তাবিত জমিতে যাতায়াতের রাস্তা আছে কিনা সেই বিষয়টিও সরেজমিনে তদন্ত করে জেনে নিয়ে জমি ক্রয় করতে হবে।
বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তার সংক্রান্ত ৫৪ ধারা সংশোধন বিষয়ে দেয়া রায় স্থগিত করেনি আপিল বিভাগ। এর ফলে আইন সংশোধনের আগ পর্যন্ত কাউকে বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তার করলে তার নিকটাত্মীয় বা তার আইনজীবীকে জানানোসহ হাইকোর্টের দেয়া বেশ কয়েটি নির্দেশনা মেনে চলতে হবে পুলিশকে।
২০০৩ সালে ৫৪ ধারা সংশোধনের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। আইনটি সংশোধন না হওয়া পর্যন্ত বেশ কয়েকটি নির্দেশনা মেনে চলতে বলা হয়।
নির্দেশনাসমূহ
ক. আটকাদেশ (ডিটেনশন) দেয়ার জন্য পুলিশ কাউকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার করতে পারবে না।
খ. কাউকে গ্রেপ্তার করার সময় পুলিশ তার পরিচয়পত্র দেখাতে বাধ্য থাকবে।
গ. গ্রেপ্তারের তিন ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার ব্যক্তিকে কারণ জানাতে হবে।
ঘ. বাসা বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছাড়া অন্য স্থান থেকে গ্রেপ্তার ব্যক্তির নিকট আত্মীয়কে এক ঘণ্টার মধ্যে টেলিফোন বা বিশেষ বার্তাবাহকের মাধ্যমে বিষয়টি জানাতে হবে।
ঙ. গ্রেপ্তার ব্যক্তিকে তার পছন্দ অনুযায়ী আইনজীবী ও আত্মীয়দের সঙ্গে পরামর্শ করতে দিতে হবে।
চ. গ্রেপ্তার ব্যক্তিকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন হলে ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি নিয়ে কারাগারের ভেতরে কাচের তৈরি বিশেষ কক্ষে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে দিতে হবে। ওই কক্ষের বাইরে তার আইনজীবী ও নিকট আত্মীয় থাকতে পারবেন।
ছ. জিজ্ঞাসাবাদের আগে ও পরে ওই ব্যক্তির মেডিকেল পরীক্ষা করাতে হবে।
ট. পুলিশ হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগ উঠলে ম্যাজিস্ট্রেট সঙ্গে সঙ্গে মেডিকেল বোর্ড গঠন করবেন। বোর্ড যদি বলে ওই ব্যক্তির ওপর নির্যাতন করা হয়েছে তাহলে সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ম্যাজিস্ট্রেট ব্যবস্থা নেবেন এবং তাকে দণ্ডবিধির ৩৩০ ধারায় অভিযুক্ত করা হবে।
C note
লিমিটেড কোম্পানি,ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন/নতুন, আইআরসি ও ইআরসি নতুন/নবায়ন করুন
ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন থেকে ই-ট্রেড লাইসেন্স সংক্রান্ত যাবতীয় সার্ভিসের জন্য আপনার পাশে আছে H K Associates & Lawyer's ।
ট্রেড লাইসেন্স সংক্রান্ত আমাদের সার্ভিস সমূহঃ
- ট্রেড লাইসেন্স নতুন/নবায়ন (renew)
- ব্যবসার ধরন সংযোজন/পরিবর্তন
- ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা পরিবর্তন
- মালিকানা পরিবর্তন
এছাড়া লিমিটেড কোম্পানি রেজিঃ, পার্টনারশিপ ব্যবসা,ই-ট্রেড লাইসেন্স তৈরি ও নবায়ন,IRC ও ERC সনদ, ট্রেড মাক,ভ্যাট রেজিঃ ব্যক্তিগত আয়কর, কোম্পানি রিটার্ন জমা অথবা সংগঠন সংক্রান্ত যে ব্যবসায়িক ডকুমেন্টস তৈরি করতে ফোন করুন 01729090890
১)ট্রেড লাইসেন্স তৈরি ও নবায়ন
২)IRC,ERC এবং RJSC রেজিস্ট্রেশন
৩) কোম্পানি রেজিষ্ট্রেশন
৪) ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন
৫)ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন
৫)ট্রেড মার্ক
৬) কাস্টম অডিট, জেনারেল বণ্ড
৭) ইআরসি ও আইআরসির জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের মেম্বারশীপ
৮) ফায়ার লাইসেন্স
০৯) বি এস টি আই
১০) ফ্যাক্টরি লে আউট প্লানসহ বিনিয়োগ বোর্ডের অনুমোদনসহ যাবতীয় কাজে সহযোগিতা করা হয় ।
Unique law & Associates ই-ট্রেড,কোম্পানি রেজিঃ,আইআরসি ও ইআরসি, ভ্যাট রেজিঃসহ যাবতী ব্যবসায়িক ডকুমেন্টস তৈরি করা হয়।
Authorised Representatives
৫ টি শর্তে TIN বাতিল করতে পারবেন। শর্ত গুলো নিম্নরূপ:
১। কোনো করদাতা মারা গেলে।
২। যদি কোনো করযোগ্য আয় না থাকে।
৩। বিশেষ কোনো কারণে TIN গ্রহণ করে থাকলে এবং বর্তমানে করযোগ্য কোনো আয় না থাকলেও বাতিল করা যাবে।
৪। নন-রেসিডেন্ট বিদেশী নাগরিক, যার বাংলাদেশে কোন স্থায়ী ভিত্তি নেই।
৫। ৬৫ বছরের উর্ধ্বে মহিলা ও পুরুষগণ যদি তার করযোগ্য আয় না থাকে (পূর্বে করযোগ্য আয় ছিল বর্তমানে নেই) চাইলেই তারা TIN বাতিল করতে পারবেন।
TIN বাতিলের জন্য এপ্লিকেশন নমুনাঃ
বরাবর,
উপ কর কমিশনার/কমিশনার
সার্কেল-০০, কর অঞ্চল-০০
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, ঢাকা।
বিষয়: TIN বাতিল করার জন্য আবেদন।
মহোদয়,
যথাবিহীত সম্মানপূর্বক নিবেদন এই যে, আমি নিম্নস্বাক্ষরকারী ব্যবসায়ীক প্রয়োজনে বিগত বছর তিনেক আগে টিন সার্টিফিকেট করেছিলাম। আমি আমার একটি ইলেকট্রনিক ব্যবসা পরিচালনার জন্য টিন খুলেছিলাম। কিন্তু ব্যবসাতে আর্থিক ভাবে ক্ষতি হওয়ায় আমার ব্যবসাটি বন্ধ হয়ে যায়। দীর্ঘদিন ধরে আমার আয় না থাকা সত্ত্বেও গত তিন বছর ধরে শূন্য রিটার্ণ দাখিল করে আসছি যাহার কপি সংযুক্ত করা হলো। বর্তমানে আমার করযোগ্য আয় না থাকায় আমি আমার TIN, যাহার নাম্বার ............ বন্ধ করতে ইচ্ছুক।
অতএব, আমার করযোগ্য আয় না থাকায় আমার টিন সার্টিফিকেট বন্ধের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে আপনার সদয় মর্জি হয়।
সংযুক্তি:
১। বিগত তিন বছরের বা পূর্ববর্তী রিটার্নের কপি।
২। TIN সার্টিফিকেট এর কপি।
৩. পূর্ববর্তী আয়কর রিটার্ণের প্রাপ্তিস্বীকারপত্র বা প্রত্যয়ণপত্র।
৪। জাতীয় পরিচপত্রের ফটোকপি।
বিনীত নিবেদক,
মো:............
ঠিকানা:..........
TIN নম্বর:.............
মোবাইল নম্বর:...........
বিঃদ্রঃ- TIN বাতিল না করে যদি রাখা যায় তবে ভালো। কারণ যেকোনো প্রয়োজনে আপনার TIN নাম্বার প্রয়োজন হতে পারে।
২০২৩-২০২৪ কর বর্ষ শেষ হতে আর বেশি সময় অবশিষ্ট নেই, তাই TAX Benefit নিতে জুন ২০২৩ এর মধ্যে বিনিয়োগ করুন।
# সঞ্চয় পত্র
# ডিপিএস ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
# শেয়ার বাজার ( প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি)
# লাইফ ইন্সুইরেন্স প্রিমিয়াম ( মোট বীমা অংকের ১০% পর্যন্ত ১ বছর)
# সরকারি কর্মকর্তার প্রভিডেন্ট ফান্ড এ চাঁদা
# স্বীকৃত ভবিষ্য তহবিলে নিয়োগকর্তা ও নিজের চাঁদা।
# কল্যাণ তহবিল ও গোষ্ঠী বীমা / গ্রুপ ইন্সুইরেন্স এ চাঁদা।
#সরকারি ট্রেজারী বন্ড এ বিনিয়োগ।
দান:
# যাকাত তহবিলে দান।
#মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর এ দান।
# জাতির পিতার স্মৃতি রক্ষায় নিয়োজিত জাতীয় পর্যায়ের প্রতিষ্ঠান এ অনুদান।
# CRP সাভার এ দান
# ঢাকা আহাসানিয়া মিশন ক্যান্সার হাসপাতালে দান।
আরো কয়েক টি আছে।
মোট করযোগ্য আয়ের ২০% বিনিয়োগ করতে পারবেন,
আর রেয়াত নিতে পারবেন, ( ২০% এর ১৫%)
অথবা ২০% এর কম প্রকৃত যা বিনিয়োগ করেছেন।
অথবা সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা পর্যন্ত। ( যার জন্য যেটা প্রযোজ্য)
এটা হল ট্যাক্স বেনিফিট।
বিস্তারিত জানতে নক দিন।
অনলাইন RMS কোর্স ভিজিট করুন
Online Tax payment just 1 minute from your smart phone linked: NBR.sblesheba.com/IncomeTax/Payment
Call Now for your Tax File
#ইউডি_ইউপি_বিষয়ক জানা সবার জন্য জরুরি:
#লেখা_ভালো_লাগলে_শেয়ার_করুন, লাইক করুন।
(১) সরাসরি ও প্রচ্ছন্ন রপ্তানি বন্ড প্রতিষ্ঠান কি?ইউডি ইউপি কে ইস্যু করেন?
(২) ইউডি ও ইউপি এর মধ্য পার্থক্য কি?
(৩) ইউপি এর সাথে কি কি দলিলপত্র দাখিল করতে হয়?
(৪) ইউপি আবেদন করলে এর সংশ্লিষ্ট বন্ড কর্মকর্তা কি করবেন?
(৫) ইউপি / ইউডি কেন ইস্যু করা হয়? ইস্যু না করলে কি হয়?
(৬) ওভেন পোশাক রপ্তানিতে ভ্যালু এডিশন নুন্যতম হার কত?
#আলোচনাঃ
(১) বন্ড প্রতিষ্ঠান হলো একটি সুরক্ষিত প্রতিষ্ঠান, আর এই প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরে একটি বিশেষ জায়গা/ গুদাম/ ওয়্যার হাউস যেখান শুল্ক করাদি পরিশোধ না করে আমদানিকৃত পন্য/উপকরণ খালাস করে রাখা হয়। অবশ্য এ উদ্দেশ্যে রাখা হয় যাতে পরবর্তীতে এ পন্য/উপকরণ প্রক্রিয়াজাতকরণ করে রপ্তানি করা হবে।
রপ্তানি প্রতিষ্ঠান গুলো তাদের আমদানিকৃত উপকরণ গুলো দুভাবে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে রপ্তানি করেন। যেমন;
(ক) #সরাসরিঃ সরাসরি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান গুলো তাদের আমদানিকৃত বা স্থানীয় ভাবে সংগৃহীত কাচামাল দ্বারা ইউডি অনুযায়ী উৎপাদিত পন্য সরাসরি রপ্তানি করে থাকেন।
"যে সকল প্রতিষ্ঠান কাচামাল আমদানি অথবা ব্যাক টু ব্যাক এলসি এর মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ সংগৃহীত কাচামাল দ্বারা উৎপাদিত পন্য সরাসরি দেশের বাহিরে রপ্তানি করে সেটি সরাসরি রপ্তানীমুখী প্রতিষ্ঠান"
(খ) #প্রচ্ছন্নঃ এমন প্রতিষ্ঠান গুলো তাদের আমদানিকৃত উপকরণ দ্বারা ইউপি অনুমোদন অনুযায়ী উৎপাদিত পন্য/কাচামাল সরাসরি রপ্তানিকারকের নিকট সরবরাহ করে থাকেন।
" যে সকল প্রতিষ্ঠান রপ্তানির নিমিত্তে তার উৎপাদিত পন্য ব্যাক টু ব্যাক এলসি এর বিপরীতে দেশের অভ্যন্তরে সরাসরি রপ্তানীমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠানকে রপ্তানির উদ্দেশ্যে দেয় সেটি প্রচ্ছন্ন রপ্তানীমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠান"
(কক) #সরাসরি (SBW)রপ্তানিকারকের বন্ড ব্যবস্থাঃ উদাহরণঃ মেসার্স শায়লা গার্মেন্টস লিঃ, প্রতিষ্ঠানটি ওভেন প্যান্ট উৎপাদন করেন। প্রতিষ্ঠানটি ১,০০,০০০ মাঃডঃ এর একটি মাস্টার এল সি পেয়েছে, এখানে সরাসরি রপ্তানিকারক হওয়ায় প্রতিষ্ঠানটি মাস্টার এল,সি এর বিপরীতে সর্বোচ্চ ৮০,০০০ মাঃডঃ এর উপকরণ ও এক্সোসরিজ সংগ্রহ করা এবং যাবতীয় খরচ মেটাতে পারবেন। প্রতিষ্ঠানটি প্রতি প্যান্ট উৎপাদনে কি পরিমাণ কাপড়, সুতা, জিপার, বোতাম, স্টিকার, ওভেন লেভেল, ইন্টারলাইনিং,লাগবে তার বর্ননা ইউ,ডিতে (ইউটিলাইজেশন ডিক্লেয়ারেশন) থাকবে পাশাপাশি উৎপাদিত প্যান্ট মোড়কজাত করার জন্য কি পরিমাণ পলিপ্যাক, কার্টন, গামটেপ, তার বর্ননা ইউ, ডি তে থাকবে।
এখন প্রশ্ন এই ইউ,ডি কে ইস্যু করবেন? ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত ইউ,ডি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ ইস্যু করতেন। ১৯৯৩ সালের পর থেকে ইউ,ডি BGMEA ইস্যু করে থাকেন। ইউডি হলো জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত ফর্ম, একজন বন্ডদাতা তার উৎপাদিত পন্য কি কি উপকরণ ও এক্সোসরিজ লাগবে তা এই ফর্মে বিস্তারিত ঘোষণা দিয়ে এর সাথে আনুষঙ্গিক দলিলাদি সংযুক্ত করে BGMEA / BKMEA এর নিকট দাখিল করলে তা যাচাই-বাছাই করে BGMEA /BKMEA তা (ইউডি) ইস্যু করেন। কোন পন্য উৎপাদনে যেমন সহগ ( Coefficient) থাকে তেমনি ইউ,ডি তে একক পন্যে ( যেমন ছোট, মিডিয়াম,বড় XL,XXL) বানাতে কি পরিমাণ উপকরণ লাগে সহগ অনুযায়ী তার বর্ননা থাকে। সরাসরি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান এভাবে উপকরণ সংগ্রহ করবে আর উৎপাদন প্রক্রিয়ার পর তা রপ্তানি করবেন। পক্ষান্তরে
(খখ) #প্রচ্ছন্ন রপ্তানিকারকঃ গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠান এদেশে চালু হওয়ার সময় প্রায় সকল উপকরণ ও এক্সোসরিজ বিদেশ থেকে আমদানি করা হতো। পরবর্তীতে এদেশে কিছু এক্সোসরিজ উৎপাদন প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে যেমন কার্টন, পলি প্যাক, জিপার, বোতাম, সুতা। এ ধরনের প্রতিষ্ঠানও বন্ড লাইসেন্স নিয়ে উপকরণ আমদানি করে এক্সোসরিজ উৎপাদন করে ঐ সকল সরাসরি রপ্তানিকারক ( উদাহরণস্বরূপ শায়লা গার্মেন্টস লিঃ) প্রতিষ্ঠানকে লোকাল ব্যাক টু ব্যাক এল,সি এর মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময়ে পন্য সরবরাহ করে থাকেন। এই এক্সোসরিজ উৎপাদন প্রতিষ্ঠান গুলোই হলো প্রচ্ছন্ন রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান। আর এ সকল এক্সোসরিজ প্রতিষ্ঠান ইউ,ডি বর্ননানুযায়ী প্রতিষ্ঠানের কার্যাদেশের আলোকে পন্য উৎপাদনের জন্য বন্ড কমিশনারেট যে অনুমতি/পারমিট দেন সেটি হলো ইউটিলাইজেশন পারমিশন বা ইউ,পি( Utilization Permission). এটি বরাবরই বন্ড কমিশনারেট ইস্যু করে থাকেন।
(২) #ইউডি_ও_ইউপি এর মধ্যে পার্থক্য উপরের বর্ননানুসারে আশাবাদী বুঝে গেছেন, তারপরও কিছু ধারণা দেয়া হলো।
ইউডিঃ(Utilization Declaration)
(ক) মাস্টার এল,সি'র বিপরীতে ইউডি ইস্যু করা হয়।
(খ) BGMEA & BKMEA ইউডি ইস্যু করে থাকেন।
(গ) ইউডি হলো মাস্টার এল,সি বিপরীতে উৎপাদিত পন্যের উপকরণ ও এক্সোসরিজ ঘোষণা।
(ঘ) সরাসরি রপ্তানিকারকের ক্ষেত্রে ইউডি প্রযোজ্য।
ইউপিঃ (Utilization Permission)
(ক) বিবিএলসি এর বিপরীতে ইউপি ইস্যু করা হয়।
(খ) কাস্টমস, বন্ড কমিশনারেট ইউপি ইস্যু করে থাকেন।
(গ) ইউপি হলো এক্সোসরিজ উৎপাদনে বন্ড কমিশনারেট হতে সহগ অনুযায়ী উপকরণ ব্যবহারের অনুমতি।
(ঘ) প্রচ্ছন্ন রপ্তানিকারকের ক্ষেত্রে ইউপি প্রযোজ্য।
(৩) #ইউপি_এর_সাথে_কি_কি_দলিল_দাখিল করতে হয়?
উত্তরঃ ইউপি এর সাথে যে সকল দলিলাদি দাখিল করতে হয় তা নিম্নরুপঃ
(ক) প্রোফর্মা ইনভয়েস বা পি,আই
(খ) বিবিএলসি(ব্যাক টু ব্যাক এলসি)
(গ) ইউডি এর কপি
(ঘ) সহগ বা Coefficient
(ঙ) ইএক্সপি(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
(চ) টিটি/এটিটি(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
(ছ) মাস্টার এলসি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
(জ) ইউপি ধারাবাহিক কনজাম্পশন তথ্য সীট
(৪) #ইউপি_আবেদন_করলে_বন্ডের অফিসার যা করতে হবে বা ইউপি যাচাই-বাছাই অফিসার যা করবেন।
(ক) প্রথমে আবেদন ও আবেদনের সঙ্গে দাখিলি দলিলপত্র দেখবেন বিশেষ করে যে সরাসরি রপ্তানিকারককে পন্য সরবরাহের আদেশ দিয়েছেন তা রপ্তানিতব্য পন্য উৎপাদনের নিমিত্তে জারীকৃত ইউডি তে আছে কিনা।
(খ) যে ব্যাংকের ব্যাক টু ব্যাক এল,সি দিয়েছেন ঐ ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করে এল,সি এর সত্যতা যাচাই-বাছাই করে নেবেন।
(গ) ইন্টারনেটে বাংলাদেশ ব্যংকের ওয়েবসাইট E.Service প্রবেশ করে Back to Back এল,সি, EXP, Value , Quantity, LC Date, পন্য শিপমেন্ট তারিখ এগুলো দাখিলকৃত দলিলাদির সাথে মিল আছে কিনা।
(ঘ) ইউপি'তে বর্নিত আনুষঙ্গিক উপকরণ DEDO (Duty Exemption & Duty Drawback Office) হতে প্রদত্ত সহগ (Coefficient) এর সাথে উপকরণ অনুপাত সঙ্গতিপূর্ন আছে কিনা এবং উপকরণ সহগের অন্তর্ভুক্ত আছে কিনা দেখবেন । সহগের সাথে সংগতিপূর্ণ রেখেই ইউপি অনুমোদন দিতে হয়।
(ঙ) অতপর আমদানিকৃত কাচামাল দ্বারা উৎপাদিত পন্য রপ্তানির স্বপক্ষে শিপিং ও কঞ্জাম্পশন সীটসহ অন্যান্য রপ্তানি সংশ্লিষ্ট দলিলাদি যাচাই পূর্বক বন্ড রেজিস্ট্রারে এন্ট্রি দিয়ে স্বাক্ষর করে এক্সবন্ড করতে হয়।
(চ) নবায়ন মেয়াদ পরবর্তী প্রতিষ্ঠানের প্রথম ইউপি হলে সরেজমিনে গিয়ে দেখা তার পূর্ববতী মেয়াদের কোন অবশিষ্ট বা আছে কিনা।
(ছ) একি সাথে একনজরে চোখ বুলিয়ে দেখা এককালীন বন্ডিং ক্যাপাসিটির অতিরিক্ত পন্য মজুদ করেছে কিনা।
(৫) ইউপি / ইউডি কেন ইস্যু করা হয়? ইস্যু না করলে কি হয়?
#আলোচনাঃ ইউপি/ইউডি ইস্যু করার মুল কারণ বন্ডে রক্ষিত পন্য দ্বারা উৎপাদিত পন্যের যথাযথ কনজাপমশন সঠিক হচ্ছে কিনা তা যাচাই করা যার ফলে প্রকৃত হিসাব নির্নয় করা। ইউডি ইউপি ইস্যু না করলে বন্ডিং পন্যের অপব্যবহার রোধ করা যাবেনা। অপর দিকে সহগ অনুযায়ী পন্য উৎপাদন হচ্ছে কিনা তাও হিসাব করা যাবেনা।
(৬) #ওভেন_পোশাক_রপ্তানিতে_ভ্যালু এডিশন কত?
উপরে ১ এর (কক) তে বলা হয়েছে মাস্টার এল,সি এর ভ্যালু ১,০০,০০০ মাঃডঃ এবং উপকরণ ও এক্সোসরিজ + শ্রমিকদের বেতন ও অন্যান্য সকল খরচ সহ সর্বোচ্চ ৮০,০০০ মাঃডঃ ব্যয় করা যাবে। যদি মেসার্স শায়লা গার্মেন্টস এক্ষেত্রে ৮০,০০০ মাঃডঃ ব্যয়/খরচ করে ১,০০,০০০ মাঃডঃ পন্য চালান রপ্তানি করে থাকেন তাহলে বাকি রইলো ২০,০০০ মাঃডঃ যা মোট রপ্তানি মূল্যের ২০%, আর চলতি আমদানি নীতি আদেশে বলা হয়েছে ওভেন পোশাক রপ্তানিতে নুন্যতম ভ্যালু এডিশন ২০%, এবার ইনশাআল্লাহ বিষয়টি ক্লিয়ার।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Basundhora Road
Dhaka
Eastern Housing, Pallabi, Mirpur
Dhaka, 1216
Income Tax Consultant, ITP (NBR), MBS (Accounting), Diploma in Secretarial Science.
Zigatola Bus Stand, Dhanmondi 2/A
Dhaka, 1209
Income Tax Chamber Daroga Market, 1st Floor 21/1, Haque Manson, Zigatola Bus Stand, Dhanmondi 2/A
Holy Tower, 273/3-Ga West Agargaon, Sher E Bangla Nagar
Dhaka, 1207
Kamal Uddin & associates does help businesses, organizations, and individuals with legal issues regarding their VAT, Tax, Real estate and Financial planning. That includes helping ...
Ramna
Dhaka
Largest Taxation Network in Bangladesh. Low Cost Better Service.
House 24, Road 130, Gulshan 1
Dhaka, 1212
INCOME TAX, VAT, COMPANY REGISTRATION, TRADE LICENCE, ACCOUNTS & AUDIT, PROJECT PROFILE, LOAN PROCESS
Dhaka
Tripty Shop is an online-based e-commerce platform mainly focusing on baby, healthcare and food prod
8, Tayaba Bhaban, South Kallanpur
Dhaka, 1207
Providing sound Tax & Vat advice to our clients.
SEL Centre (4th Floor), 29 West Panthapath
Dhaka, 1207
BD Tax Lawyer is the best income tax law service in Bangladesh.
Supreme Court Chamber: Hall Room No-01 (1st Floor), Supreme Court Bar Building, Dhaka-1000; Evening Chamber: Section-6, Block-D, Road-5, Plot No-6/1, Mirpur
Dhaka, 1216
Income Tax, Company, Civil & Criminal Law Consultant, (BD Tax information and solutions services)