Jatiyatabadi Samajik Sangskritik Sangstha JASAS
Nearby government services
1000
Vip Road
1208
Nayapaltan
28 VIP ROAD, NAYA POLTAN, DHAKA-1000
1000
28 VIP Road, Naya Paltan Dhaka-1000, Bangladesh
Bangabandhu Avenue
Vip Road
1000
Vip Road
Jatiyatabadi Samajik Sangskritik Sangstha,
Also known as JASAS
Is the cultural of wing of BANGLADESH
বৃহস্পতিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে কথাগুলো বলেন রিজভী।
গত রোববার আইনমন্ত্রী আনিসুল হক জাতীয় সংসদে বলেন, মিথ্যা তথ্য ও মিথ্যা খবর দিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা বন্ধে কিছু আইন সংসদে আনা হবে। তবে সরকার কোনোভাবে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করবে না। ওই দিন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য রুহুল আমিন হাওলাদারের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী এ কথা বলেন। অবশ্য কবে নাগাদ এবং কয়টি নতুন আইন সংসদে তোলা হবে, তা আইনমন্ত্রী স্পষ্ট করেননি।
আইনমন্ত্রীর এই বক্তব্যের জবাবে আজ রিজভী বলেন, ‘সরকারি সংস্থাগুলোকে গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণের জন্য নানাভাবে কাজে লাগিয়ে তাদের মিথ্যা জয়গান প্রচার করেও শান্তি পাচ্ছে না সরকার। তারপরও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ দেশি ও বিদেশি কিছু মিডিয়ায় তাদের অনেক অপকর্ম প্রকাশিত হয়। সেটিও যাতে প্রকাশ হতে না পারে, সে জন্য কিছুদিন আগে সাইবার সিকিউরিটি আইন প্রণয়ন করা হয়েছে।’
বিএনপি নেতা রিজভী বলেন, ডামি নির্বাচনে জনগণ কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত হয়ে মানুষের কণ্ঠকে চিরতরে স্তব্ধ করে দিতে আইনমন্ত্রী সংসদে দাঁড়িয়ে হুমকি দিচ্ছেন। দেশে মতপ্রকাশ বা বাক্স্বাধীনতা প্রয়োগের জন্য অনেক মানুষকে যেভাবে মামলা ও জেল-জুলুম ভোগ করতে হয়েছে, এবার জুলুম-নির্যাতনের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেবে। ডামি সরকারের বিরুদ্ধে কেউ সমালোচনা করতে পারবে না।
মাফিয়া গোষ্ঠী
জনগণের সঙ্গে তামাশায় লিপ্ত
মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ইশতিয়াক আজিজ উলফাতকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর নয়া পল্টনে মুক্তিযোদ্ধা দলের পুরানা পল্টন কার্যালয় থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। এ ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
একজন পাঠকের মূল্যবান মতামত
বিএনপির উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, কথাবার্তা উনি (ওবায়দুল কাদের) যেভাবে বলেন, তাতে মনে হচ্ছে উনি বিএনপির বিকল্প জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য।
মঙ্গলবার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, উনি (ওবায়দুল কাদের) কি বলেন, বিএনপি উপজেলা নির্বাচনে যাবে। তাতে মনে হচ্ছে, উনি শুধু আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নন, উনি বিএনপির বিকল্প জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য। কারণ মনে হচ্ছে, বিএনপির অনেক গোপন কথা উনি জেনে যাচ্ছেন। এগুলো আসলে জনগণের সঙ্গে তামাশা ও প্রতারণা করা।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের কাছে বিএনপি নালিশ করেছে- ওবায়দুল কাদেরের এই বক্তব্য বিষয়ে জানতে চাইলে রুহুল কবির রিজভী বলেন, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে তারা (আওয়ামী লীগ) কি করেছেন? শুধু দেশে না বিদেশে গিয়ে, এমনকি পার্শ্ববর্তী দেশে গিয়ে বাংলাদেশের সরকারের বিরুদ্ধে খুব জোরালো কণ্ঠে সেখানে তারা কথা বলেছেন। আর কিসের নালিশ। উনি (ওবায়দুল কাদের) কি শুনেছেন, কি কথাবার্তা হয়েছে? উনি কি জানেন? আমরা তো জানি না।
রিজভী আরও বলেন, বিদেশি কোন রাষ্ট্র এবং বিদেশি কোন কর্মকর্তা আসলে, বিশেষ করে গণতান্ত্রিক দেশের কর্মকর্তারা আসলে সরকারি দল এবং বিরোধী দলসহ সবার সঙ্গেই বসেন। এটা তো রেওয়াজ, এটা তো দীর্ঘদিনের ঐতিহ্য। তারা ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।যে কারণে আমাদের নেতৃবৃন্দ দেখা করতে গিয়েছেন। কিন্তু কি আলোচনা হয়েছে, কি কথা হয়েছে- আমরা তো কেউ জানি না। আমাদের নেতৃবৃন্দ যারা গেছেন, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী- তারা তো কিছু বলেননি। তাহলে উনি জানলেন কী করে? তাহলে উনি কি কোনো গোপন ডিভাইস কোথাও রেখেছিলেন?
রিজভী বলেন, ওবায়দুল কাদের একসময় ছাত্র নেতা ছিলেন। কিন্তু ‘ডামি সরকারের’ ডামি মন্ত্রী হয়ে উনি সত্য কথা বলতে ভুলে গেছেন। জনগণের কাছে জবাবদিহিতা করতে হবে, সেটা তারা ভুলে গেছেন। এক ধরণের দস্যুবৃত্তির মানসিকতা নিয়ে তারা ক্ষমতা দখল করে আছেন। আরেক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, খেসারত তারা (আওয়ামী লীগ) দিয়েছেন। আমরা দেই নাই। যে বিভ্রান্তমূলক কথাবার্তা বলছেন, তার পরিণতি আওয়ামী লীগকে ভোগ করতে হবে। আর ওবায়দুল কাদেররা যে মিথ্যাচার করছেন, তারও পরিণতি ভোগ করতে হবে।
বাংলাদেশে আজ মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ভূলুন্ঠিত বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রোববার '১২ দলীয় জোটের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পুলিশি বাধায় পণ্ড করার প্রতিবাদ জানিয়ে' গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ মন্তব্য করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, গতকাল শনিবার বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা ১২ দলীয় জোটের শান্তিপূর্ণ মিছিল পুলিশি বাধায় পণ্ড করে 'ডামি সরকার' আবারও প্রমাণ করলো যে, তারা গণতন্ত্রের বিরুদ্ধশক্তি। জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ১২ দলীয় জোটের কোনো রাষ্ট্রবিরোধী কর্মসূচি ছিল না। সভ্য গণতান্ত্রিক বিশ্বে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার যে স্বীকৃতি তা আজ বাংলাদেশে ভূলুন্ঠিত। সভা-সমাবেশ সংবিধান স্বীকৃত, অথচ এ দেশের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর সেই সাংবিধানিক অধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে। ডামি নির্বাচনের পর সরকার আরও বেশি ক্ষুব্ধ ও বেপরোয়া হয়ে উঠেছে, গণতন্ত্রের লেবাসে ফ্যাসিবাদ আরও আগ্রাসী রুপ ধারণ করেছে।
তিনি বলেন, দ্বিমত পোষণ গণতন্ত্রের অপরিহার্য উপাদান। যে সমাজে ন্যূনতম গণতন্ত্র আছে সেখানে ভিন্নমত প্রকাশে বাধা দেয়া হয় না। কিন্তু আওয়ামী সরকার ভিন্নমত প্রকাশকারীদের বিরুদ্ধে অসহিষ্ণু হয়ে রাষ্ট্রীয় পেশী-শক্তি দিয়ে বিরোধী দলের কন্ঠরোধ করছে, দুঃশাসন যে প্রকট রুপ ধারণ করেছে-এটিই তার নমুনা। বাক-স্বাধীনতা প্রয়োগের জন্য বিএনপিসহ বিরোধী দলের অসংখ্য নেতাকর্মীকে মিথ্যা মামলা ও জেল-জুলুম ভোগ করতে হচ্ছে। তবে বলপ্রয়োগ ও ভয় উৎপাদন করে দীর্ঘদিন জনগণকে দমিয়ে রাখা যায় না।গণতন্ত্রকে রক্ষা করতে স্বৈরাচারী সরকারের কোনো দায় থাকে না। বরং গণতন্ত্রকে অস্বীকার করার সব থেকে বেশি সুযোগ সৃষ্টি হয়। তারা বহুদলীয় গণতান্ত্রিক নীতি সমাধিস্থ করে কতৃর্ত্ববাদের নতুন আদর্শ প্রতিষ্ঠা করে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ১২ দলীয় জোটের কর্মসূচি পুলিশি বাধায় পণ্ড করা অগণতান্ত্রিক, আইনের শাসনের পরিপন্থী ও সরকারের ভিন্নমত দলনের নিকৃষ্ট দৃষ্টান্ত। আমি আইনশৃঙ্খলাা বাহিনীর আচরণের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
পিলখানায় সেনা কর্মকর্তাদের পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছিল বলে মনে করেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. মইনুল ইসলাম। বাংলা আউটলুক নামে একটি অনলাইনকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, পিলখানার পরিস্থিতি বিশেষ করে অস্ত্রাগারের পরিবেশ দেখে পরিষ্কার বোঝাই যাচ্ছিল এটি পরিকল্পিতভাবেই ঘটানো হয়েছিল এবং সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ঘটনার পেছনের লোকজন ২০-২১ দিন আগেই এখানে ঢুকেছিল।
পনের বছর আগে পিলখানায় কথিত বিডিআর বিদ্রোহে সাতান্ন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার পর বিডিআর মহাপরিচালকের দায়িত্ব পান মো. মইনুল ইসলাম। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ রাইফেলসের নাম পরিবর্তন করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-বিজিবি করা হয়। জুলাই ২০১৫ সালে তিনি সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার হন। ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণ করেন তিনি। পিলখানার মর্মান্তিক ঘটনার নানা দিক নিয়ে কথা বলেন তিনি।
বাংলা আউটলুক: ইন্ডিয়ানদের প্রসঙ্গ আসলো কেন?
মইনুল ইসলাম: ইন্ডিয়া সবসময়ই চেয়েছিল, কীভাবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দুর্বল করা যায়। পিলখানা হত্যাকাণ্ড ছিল মোক্ষম সময়। সেনাবাহিনীর সবগুলো মোধাবী কর্মকর্তাকে দু’দিনের মধ্যে গুলি করে মেরে ফেলা হলো। এটা সবাই সেভাবেই দেখে। এই বিষয়টিও তখন আমলে নেয়া জরুরী ছিলো, বিভিন্ন পক্ষ থেকে কথাও এসেছিল। এর ওপর পিলখানার পরিস্থিতি বিশেষ করে অস্ত্রাগারের পরিবেশ দেখে পরিষ্কার বোঝাই যাচ্ছিল এটি পরিকল্পিত ভাবেই ঘটানো হয়েছিল এবং সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ঘটনার পেছনের লোকজন ২০-২১ দিন আগেই এখানে ঢুকেছিল।
বাংলা আউটলুক: ইন্ডিয়ার সম্পৃক্ততা কি আপনাদের অনুমান ছিলো? না কোনো আলামত পেয়েছিলেন?
মইনুল ইসলাম: আমাদের কাছে মনে হয়েছে। সিম্পটমগুলো (লক্ষণ) ফুটে উঠেছিল, বিভিন্ন সময় ইন্ডিয়ান পত্রপত্রিকায় লেখালেখি হয়েছিল। তারা বিরোধিতা করেছিল কেন বাংলাদেশের বর্ডার গার্ড আর্মি দ্বারা পরিচালিত হয়। ইন্ডিয়া সবসময়ই বিডিআরের কমান্ডিংয়ে আর্মি এবং ১৯৮১ সালের আগের বেশ কয়েকটি অপারেশন এবং পরবর্তিতেও বেশ কয়েকটি অপারেশন নিয়ে প্রতিশোধপরায়ন ছিল। তারা চেষ্টাও করেছিল। এখানেই পরিষ্কার, এখানে ইন্ডিয়ার ইন্ধন ছিল।
বাংলা আউটলুক: আর কাদের সম্পৃক্ততা ছিল বলে মনে হয়েছে?
মইনুল ইসলাম: স্থানীয় রাজনৈতিক একটি পক্ষের সম্পৃক্ততা ছিল। বিদ্রোহের আগে বেশ কয়েকবার স্থানীয় ক্ষমতাসীন দলের নেতারা সদর দপ্তরে বিভিন্ন ক্যম্পে দ্বায়িত্ব পালনকালে অসদুপায় অবলম্বনের দায়ে বিডিআরের অভিযুক্ত জওয়ানদের পক্ষে দাবি নিয়ে যেতে দেখা গেছে। ঘটনার দিন পিলখানায় গোলাগুলি চলছে, আশপাশের সাধারণ মানুষ জীবন নিয়ে নিরাপদে সরে যাচ্ছিলেন। আর পাশেই বিদ্রোহীদের পক্ষে আজিমপুরে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে আওয়ামী লীগ রাস্তায় মিছিলও করেছে। নিশ্চয়ই তাদেরও সমর্থন ছিল এই ঘটনায়। আর তারাও নিশ্চিত ছিল তাদের ওপর কেউ গুলি করবে না। সেগুলোও তদন্ত করা হয়নি। সবকটি পক্ষ মিলেই আর্মিকে শেষ করে দেয়ার ষড়যন্ত্র করেছিল।
বাংলা আউটলুক: আপনি কী বলতে চাইছেন, এই বিদ্রোহে প্রত্যক্ষ মদদ ছিলো?
মইনুল ইসলাম: অবশ্যই ইন্ডিয়ার মদদ ছিলো। কারণ আমাদের তো আর কোনো শত্রু ছিলো না। মিয়ানমারের কিছুই করার ছিল না।
বিডিআর বিদ্রোহের নামে সেনা হত্যাযজ্ঞ ছিল অত্যান্ত সুপরিকল্পিত
— তারেক রহমান
———
ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৪, দেশবাসীর উদ্দেশ্যে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমান ২৫ ফেব্রুয়ারী বাংলাদেশের ইতিহাসের বর্বরোচিত সেনা হত্যাযজ্ঞের দিনের কথা তুলে ধরে বলেন, ২০০৯ সালের ২৫ এবং ২৬ ফেব্রুয়ারী খোদ রাজধানীতে বিডিআর পিলখানায় ঘটে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় ঠাণ্ডামাথায় সুপরিকল্পতভাবে বিডিআর বিদ্রোহের নামে ৫৭ জন চৌকষ সেনা কর্মকর্তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল। মাত্র একদিনে এতো সংখ্যক সেনা কর্মকর্তা হত্যার নজির বিশ্বের আর কোথাও কোন দেশে নেই। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসেও এতসংখ্যক সেনা কর্মকর্তাকে প্রাণ দিতে হয়নি। ইতোমধ্যে ১৫ বছর পার হয়ে গেলেও এমন বর্বরোচিত ঘটনার আজ পর্যন্ত বিচার সম্পন্ন হয়নি। বরং বিডিআর বিদ্রোহের নামে পিলখানায় সেনা হত্যাযজ্ঞের দায়ে যাদের কারাগারে থাকার কথা ছিল তারাই এখন অবৈধভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছে। অথচ বছরের পর বছর ধরে কারাগারে বিনাবিচারে মানবেতর জীবন যাপন করছে শত শত বিডিআর জওয়ান।
তারেক রহমান বলেন, ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন মানুষের বীভৎস হত্যাকাণ্ডের এই দিনটি অবশ্যই প্রতিবছর জাতীয় শোকদিবস হিসেবে পালিত হওয়া উচিত ছিল। প্রতি বছর যেভাবে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে ২১ ফেব্রুয়ারী পালিত হয়, উচিত ছিল দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব এবং মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখার শপথ নিয়ে একইভাবে যথাযথ রাষ্ট্রীয় গুরুত্ব সহকারে ২৫ ফেব্রুয়ারী দিনটিও পালন করা। অথচ সচেতনভাবেই গুরুত্বহীন আর অবহেলায় বাংলাদেশের ইতিহাসের ভয়াবহতম দিনটি প্রতিবছর প্রায় নীরবেই পার করে দেয়া হয়। বাংলাদেশের ইতিহাসের ভয়াবহ এই দিনটিকে কেন যথাযথ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছেনা ? সংশয়—সন্দেহ—রহস্য এখানেই।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, তথ্য প্রমাণে দেখা যায়, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারী সকালে বিডিআর পিলখানায় দরবার হলে সকাল ১০ টা ৪২ মিনিটের দিকে প্রথমেই বিডিআরের তৎকালীন ডিজি মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদকে গুলি করে হত্যা করা হয়। দরবার হলের ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি অঁাচ করতে পেরে মেজর জেনারেল শাকিল প্রায় ৯টা ৩২ মিনিটের সময় দরবার হল থেকেই সরাসরি তৎকালীন সেনা প্রধান মঈন ইউ আহমেদকে ফোন করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য চান। সেনা প্রধানকে ফোন করার ৫/৬ মিনিট পর মেজর জেনারেল শাকিল ৯টা ৩৮ মিনিটের দিকে শেখ হাসিনাকে ফোন করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য কামনা করেন। প্রশ্ন হলো, বিডিআরের ডিজি গুলিতে নিহত হওয়ার এক ঘন্টা আগে দেশের সেনা প্রধান এবং প্রধানমন্ত্রীকে বিডিআর পিলখানার ভয়ানক পরিস্থিতি জানানোর পরও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কেন কোনো উদ্যোগ নেয়া হয়নি ? বিডিআর পিলখানা থেকে সেনানিবাসের দূরত্ব খুব বেশি নয়। তারপরও কিভাবে একের পর এক ৫৭ জন চৌকষ সেনা কর্মকর্তা নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হলেন ? এটি প্রমাণ করে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপশক্তির ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই বিডিআর বিদ্রোহের নামে সেনা হত্যাযজ্ঞ ছিল অত্যন্ত সুপরিকল্পিত।
তিনি বলেন, সেনা হত্যাযজ্ঞের ঘটনাটি সরাসরি দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয়। অথচ সেনা হত্যাযজ্ঞের মতো স্পর্শকাতর এবং জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার তদন্ত নিয়েও আওয়ামী লীগ সরকার ইচ্ছেকৃতভাবেই চরম উদাসীনতার পরিচয় দিয়েছে। সেনা হত্যাযজ্ঞ মামলার তদন্ত আব্দুল কাহহার আকন্দ নামে এমন একজন বিতর্কিত ব্যক্তিকে দেয়া হয়েছিল, যিনি পুলিশের চাকুরী থেকে অবসর নেয়ার পর এমপি হওয়ার জন্য তার নিজের এলাকায় স্থানীয় আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হয়েছিলেন। ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে এমপি মনোনয়নও চেয়েছিলেন। পুলিশের চাকুরীতে পুনর্বহাল করে চিহ্নিত এই আওয়ামী লীগ নেতাকেই কেন সেনা হত্যাযজ্ঞের মতো এমন স্পর্শকাতর মামলার তদন্ত ভার দেয়া হলো? এরপর, গত ১৫ বছরেও সেনা হত্যাযজ্ঞের সুষ্ঠু তদন্ত এবং বিচার না হওয়ায় প্রমাণিত হয়েছে,বিশেষ খুনীবাহিনীকে আড়াল করার জন্যই বিশেষ উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগ নেতা কাহহার আকন্দকে সেনা হত্যাযজ্ঞ মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল।
সেনা হত্যাযজ্ঞ মামলার তদন্তের নামে আওয়ামী লীগ নেতা কাহহার আকন্দ শত শত বিডিআর জওয়ানকে নির্বিচারে গ্রেফতার করেছে। এরপর তদন্তের নামে চালিয়েছে অকথ্য নির্যাতন। কাহহার আকন্দের নির্মম নির্যাতনের শিকার অনেক পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, নির্যাতনের কারণে অর্ধশতাধিক বিডিআর সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। এমনকি, যারা বেঁচে থাকলে বিডিআর বিদ্রোহের প্রকৃত কারণ বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা ছিল এমন অনেককেই আব্দুল কাহহার আকন্দ পরিকল্পিতভাবে নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করেছে। আর সেনা হত্যাযজ্ঞের ১৫ বছর পরও বর্তমানে বিনা বিচারে শত শত বিডিআর জওয়ান কারাগারে মানবেতর জীবন যাপন করছে। ন্যায় বিচারের আশায় তাদের পরিবারগুলোর শত শত সদস্যের দিন কাটছে এক চরম হতাশা আর অনিশ্চয়তায়।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, সু'পরিকল্পিত সেনা হত্যাযজ্ঞের পর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি বাংলাদেশ। দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব এখন হুমকির সম্মুখীন। অস্তিত্ব সংকটে বাংলাদেশ। অরক্ষিত দেশের সীমান্ত। দেশটাকে নিয়ে ভাগবাটোয়ারার হাট বসেছে। ২০১৭ সালে থেকে আজ ২০২৪। এতো বছরেও বাংলাদেশে আশ্রিত ১৩ লক্ষ রোহিঙ্গার একজনকেও মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো যায়নি। অথচ গৃহযুদ্ধে লিপ্ত মিয়ানমার সামরিক জান্তার তিন শতাধিক সেনা কয়েকদিন আগে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়ার দু' তিনদিন পরই তাদেরকে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে, মিয়ানমারের তিন শতাধিক সেনা ফেরত পাঠানো গেলেও গত ছয় বছরেও একজন রোহিঙ্গাকেও কেন মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো যায়নি। শেখ হাসিনার ক্ষমতালিপ্সার কারণে স্বাধীন বাংলাদেশ মনে হয় এখন 'ব্যানানা রিপাবলিকে' পরিণত হয়েছে। সীমান্তে একের পর বাংলাদেশী নাগরিক খুন হচ্ছে। এমনকি বিজিবি সদস্য হত্যা হলেও বাংলাদেশ প্রতিবাদ করার সাহস পর্যন্ত হারিয়ে ফেলেছে।
See less
“দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও”
একুশের অঙ্গীকার ফ্যাসিস্টমুক্ত বাংলাদেশ
মায়ের ভাষায় ছড়িয়ে যাক একুশের চেতনা।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে
Shahbag Thana JASAS শাহবাগ থানা জাসাস এর পক্ষ থেকে
সকল ভাষা শহীদদের প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি ❤️🤍
#অমরএকুশে #মাতৃভাষাদিবস #২১ফেব্রুয়ারি #আন্তর্জাতিকমাতৃভাষাদিবস
গ্রেফতার হওয়ার সাড়ে তিন মাস পর
জামিনে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বৃহস্পতিবার, ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০২৪, বিকাল পৌনে ৪টায় কেরানিগঞ্জ কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পান বলে জানিয়েছেন BNP Media Cell সদস্য শায়রুল কবির খান।
‘৭ জানুয়ারির একপক্ষীয় নির্বাচন করে সরকারই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে’
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, 'বাংলাদেশে ভোটের অধিকার, গণতন্ত্রের অধিকারের জন্য মানুষ সংগ্রাম করছে। আমরা জনগণের বিজয় না হওয়া পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাব।'
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা গতকাল বলেন,
আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে অর্থ ফেরত পাওয়া অনেক জটিল।
যে কারণে শুরু থেকেই সমঝোতার মাধ্যমে চেষ্টা ছিল।
তবে তাতে ফিলিপাইনের দিক থেকে সাড়া মিলছে না।
আবার যুক্তরাষ্ট্রের আইনি প্রক্রিয়া শেষ হওয়া অনেক সময়সাপেক্ষ।
ফলে বাংলাদেশের অর্থ ফেরত পাওয়ায় অনিশ্চয়তা বাড়ছে।
Tarique Rahman
টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা বিশ্ব মুসলমানের দ্বিতীয় বৃহত্তম জমায়েত। বিশ্ব ইজতেমায় অংশগ্রহণকারী দেশ-বিদেশের অগণিত ধর্মভীরু মানুষের অব্যাহত সুখ, শান্তি ও কল্যাণ কামনা করছি। ইহলৌকিক ও পারলৌকিক মুক্তির জন্য বিশ্ব ইজতেমায় বাংলাদেশসহ সারাবিশ্ব থেকে লাখো মানুষের সমাগম ঘটে ঢাকার অদুরে তুরাগ নদীর তীরে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে। মহান আল্লাহ’র নামে মুখরিত হয়ে ওঠে ইজতেমা ময়দান। মুমিন-মুসলমানদের এই ঐতিহাসিক জমায়েত উপলক্ষে আমি আল্লাহ’র দরবারে দোয়া করছি- বিশ্বের সকল মানুষ যেন সংঘাত ও হানাহানি থেকে মুক্ত হয়ে সুখী ও আনন্দময় জীবন-যাপন করতে পারেন। বিশ্বব্যাপী মুসলিম সম্প্রদায়ের কল্যাণের জন্য আমি মহান রাব্বুল আলামীনের দরবারে মোনাজাত করছি।
আল্লাহ হাফেজ, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।
শুভ জন্মদিন,
জনমানুষের নেতা .munna.980 🤍
প্রধান বিচারপতির বাসভবনের সামনে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় করা রমনা মডেল থানার মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিনের...
রাজপথে নামতে প্রস্তুত বিএনপি নেতাকর্মীরা | BNP | BNP Program | BNP Action | BNP News | Daily Ittefaq 👉 Don’t forget to Subscribe, Follow, Share, Comment, like, and stay with us. Online News Portal: https://www.ittefaq.com.bd/Facebook:https://www.facebook.co...
ড. শাহদীন মালিক
সংবিধান বিশেষজ্ঞ
সংশ্লিষ্ট সংবাদের লিঙ্ক কমেন্ট সেকশনে দেখুন —
রাজধানীর মগবাজারে
দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে
নির্বাচন-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
অলি বলেন, ‘জনগণ ভোট বর্জনের সঙ্গে সঙ্গে এই সরকারের প্রতি অনাস্থা জানিয়েছে। অচিরেই সরকারকে বিদায় নিতে হবে, তা সময়ের ব্যাপার মাত্র। কারও দাসত্ব করার জন্য দেশ স্বাধীন হয়নি। জনগণ সচেতন হয়েছে, দেশের ভালো-মন্দ পার্থক্য করার ক্ষমতা অর্জন করেছে। এতে যুবসমাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।’ ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে কেউ কেউ উত্তর কোরিয়ার মডেল হিসেবে আখ্যায়িত করছেন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
ইসি ঘোষিত ভোটের ফলাফল প্রসঙ্গ টেনে অলি আহমদ বলেন, ‘নির্বাচন সম্পন্ন হওয়ার আগে সিইসি বললেন, ২৭ শতাংশ ভোট কাস্টিং হয়েছে। পাশ থেকে সচিব বলল, না স্যার ৪০ শতাংশ হয়েছে। এখানে সরকারের সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র ছিল। কিন্তু তাদের মধ্যে সমন্বয়েরও অভাব ছিল। বিদেশিদের বোকা বানানোর জন্য ৪০ শতাংশ বলা হয়েছে। বিদেশ থেকে যারা এসেছেন, তাদের অধিকাংশই সাংবাদিক নন। সরকার তাদের নগদ ডলার দিয়ে আমদানি করেছে। অনেকে অবসরে আছেন, পিকনিক করতে এসেছেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে
রংপুর-২ (বদরগঞ্জ-তারাগঞ্জ) আসনের
ভোট রাত তিনটার দিকে হয়েছে
বলে অভিযোগ করেছেন
স্বতন্ত্র প্রার্থী ও কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিশ্বনাথ সরকার ওরফে বিটু।
রাজধানীতে লিফলেট বিতরণ
————————————
ডামি নির্বাচন বর্জন ও অসহযোগ আন্দোলনের জনমত তৈরির লক্ষ্যে
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা- জাসাস এর কেন্দ্রীয় আহবায়ক কমিটির, সংগ্রামী সদস্য সচিব, এ প্রজন্মের আইকন #জাকির_হোসেন_রোকন ভাইয়ের নেতৃত্বে লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
#জাসাস
গত ৭ই জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ এবং সুষ্ঠু হয় নি। এই নির্বাচনের ফলাফলকে বিশ্বের স্বীকৃতি দেওয়া উচিত নয়। এমন মন্তব্য করেছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রভাবশালী সিনেটর ডেভিড শুব্রিজ।
অস্ট্রেলিয়ান গ্রিনস দলের এই নেতা বরাবরই বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিয়ে সোচ্চার। নির্বাচনের আগেও নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংসদে তিনি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন।
আর, নির্বাচনের দিন (০৭ জানুয়ারি) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে তিনি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন- হিউম্যান রাইটস ওয়াচ প্রকাশিত (২৬ নভেম্বর) "বাংলাদেশে নির্বাচনের আগে সহিংস স্বৈরাচারী দমনপীড়ন" শীর্ষক এক বিজ্ঞপ্তির লিংক শেয়ার করে লিখেছেনঃ
"বাংলাদেশের নির্বাচন অবাধ নয়। এটি সুষ্ঠু নির্বাচনও নয়। যে নির্বাচন সুষ্ঠু নয়, (সেই নির্বাচনের) মিথ্যা ফলাফল যাই হোক না কেন, তাকে বিশ্বের স্বীকৃতি দেওয়া উচিত নয়।"
ডামি নির্বাচন বাতিল এবং বর্তমান ফ্যাসিস্ট শাসকের পদত্যাগের দাবিতে
রোববার, জানুয়ারি ১৪, ২০২৪
দেশের সব আইনজীবী সমিতিতে আইনজীবীদের
কালো পতাকা মিছিল
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
28/1, (5th Floor), Noya Paltan, VIP Road
Dhaka
1000
House # 325, Lane # 22, New DOHS, Mohakhali
Dhaka, 1206
বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, বাংলাদেশের নিবন্ধিত একটি রাজনৈতিক দল।
House No# 6, Road# 86, Gulshan# 2
Dhaka, 1212
ধানের শীষে ভোট দিন- অফিসিয়াল ফেসবুক
Khamarbary, Farmgate
Dhaka
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী পেশাজীবি কৃষিবিদদের একটি সংগঠন।
Ramna
Dhaka, 1217
Ramna Thana Awamileague is a part of Dhaka Dokkhin Awamileague
Bashundhara Abasik
Dhaka, ROAD
�গণতন্ত্র �ন্যয় বিচার �অধিকার �জাতীয় স্বার্থ �জনতার অধিকার আমাদের অঙ্গিকার�
Paribag, Shahbag
Dhaka
সিরাজুল আলম খান দাদা'র চিন্তা ও দর্শন ভিত্তিক অদলীয় প্ল্যাটফর্ম।