Zahid Hasan
শিক্ষা হোক সবার জন্য
CREATIVE Education Centre
Sharifbag Bazar, Dhamrai,Dhaka
(একটি একাডেমিক শিক্ষা সহায়ক সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান)
2024 সালের HSC পরীক্ষার্থীদের জন্য স্বল্প সময়ে গুছিয়ে প্রিপারেশন নিতে যুক্ত হোন আমাদের ICU batch-এ।
ব্যাচ সমূহঃ
> ENGLISH >Bangla 2nd
> ICT > Economics
>ACCOUNTING
Business studies শাখার শিক্ষা র্থীদের জন্য সব বিষয় একসাথে বিশেষ ছাড়ে প্যাকেজ মূল্যে পড়ার সুযোগ রয়েছে।
এছাড়া HSC 2025 সালের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে, PREMIUM batch.
কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌছানোর জন্য সঠিক প্রস্তুতি গ্রহণ করতে আমাদের সাথে যুক্ত হোন।
SSC 2024 & 2025
শিক্ষার্থীরাও English,Mathematics,বিষয়গুলো একসাথে / ব্যাচে পড়তে পারবে।
বিঃদ্রঃ ব্যবসায় শিক্ষা শাখার ৯ম- ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা "All in ONE"" প্যাকেজে English, Math সহ হিসাববিজ্ঞান, ফিন্যান্স একসাথে পড়ার সুযোগ রয়েছে।
বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ-
01867-375423, 01875-606339
সন্ধ্যা তারা ফুটুক
দুনিয়ার রং পাল্টে যাক।
মিথ্যে, ভয়,হিংসা, অহংকার
সব দিগন্তের সুদূরে মিলাক!!
.......(ছন্দপতন)
দুনিয়ার সব রঙ বাহাদুরি
কি তায় যায় আসে?
দু'আনা সত্যি হলে,
চৌদ্দ আনাই মিছে!!
......... (ছন্দপতন)
মন বসে না পড়ার টেবিলে?
কেউ কেউ গণপরিবহনেও দিব্যি বই পড়তে পারে। অনেকে আবার হট্টগোল, হইচইয়ের মধ্যে মনোযোগই ধরে রাখতে পারেন না। তাঁদের চাই নীরবতা। আবার নীরব পরিবেশে পড়তে পারেন না, এমন মানুষও আপনি আশপাশেই পাবেন। পরিবেশ একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বটে। কিন্তু এর বাইরেও একেবারেই নিজস্ব কিছু বিষয় থাকে, যার ওপর নির্ভর করে মনঃসংযোগের ক্ষমতা। ঘণ্টার পর ঘণ্টা পেরিয়ে যাচ্ছে, পড়ায় মন বসছে না, কিংবা পড়া মাথায় ঢুকছে না—এমন সমস্যায় ভুগছেন যাঁরা, এই লেখাটি তাঁদের জন্যই।
🎯 মুহূর্তকে গুরুত্ব দিন
যে মুহূর্তে আপনি পড়ালেখা করছেন বা এমন কোনো কাজ করছেন, যাতে মনোযোগ দিতে হবে, সেই মুহূর্তে অন্য সব ভাবনাকে দূরে সরিয়ে রাখুন। পড়ার মধ্যে হয়তো এমন কোনো কথা মনে পড়ল, যা পরে প্রয়োজন হবে, সেই বিষয়টি আলাদা একটা কাগজে খুব সংক্ষেপে লিখে রাখুন। পড়ালেখা শেষে তবেই অন্য কাজে হাত দিন। একই সঙ্গে একাধিক কাজ করবেন না। না চাইতেই নানা ভাবনা মাথায় চলে আসার সমস্যা এড়াতে মনকে স্থির করার অভ্যাস করুন। রোজ কয়েক মিনিটের জন্য চোখ বুজে স্থির হয়ে বসে থাকুন। ওই সময় লম্বা শ্বাস নিন, আর লম্বা করে নিশ্বাস ছাড়ুন। চোখ বুজে কানে আসা শব্দটাকে কেবল অনুভব করুন। ‘ফোকাস’ স্থির রাখুন। রোজকার এই অভ্যাস পড়ালেখায় মনোযোগ আনতে বেশ কার্যকর।
🎯 এদিক-ওদিক-সেদিক নয়
পড়ার সময় কেউ ডাকলে তাঁকে বলে দিন, খুব জরুরি কোনো বিষয়ে না হলে পড়া শেষ করে তাঁর কথা আপনি শুনবেন। পড়ার সময় বারবার মুঠোফোন দেখবেন না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে ওই সময়টুকুর জন্য নিজেকে বিচ্ছিন্ন থাকুন। সম্ভব হলে মুঠোফোন নীরব রাখুন এবং দূরে রাখুন। তবে হোস্টেল জীবনে এভাবে মুঠোফোন নীরব রাখতে হলে বাড়িতে জানিয়ে রাখুন। নইলে হঠাৎ আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পেরে বাড়ির সবাই দুশ্চিন্তায় পড়ে যেতে পারেন। তা ছাড়া বাড়িতে কোনো জরুরি পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে তাঁরা যেন আপনার সঙ্গে বিকল্প কারও মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারেন, এমন ব্যবস্থাও রাখুন। পড়ালেখার জন্য ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রয়োজন হলেও সেই সময় অন্য কোনো ওয়েবসাইটে ঢুকবেন না বা কারও বার্তা পড়বেন না।
🎯 মনকে অবহেলা নয়
যে সময়টায় আপনার পড়া ভালো হয়, সেই সময়েই পড়ুন। রোজকার জীবনধারায় ভালো লাগার কোনো কাজ, যা না করলে অতৃপ্তি রয়ে যায়, করে ফেলতে পারেন পড়তে বসার আগেই। তবে যদি পড়া শেষ করে পরে সেই কাজটি করতে চান, তাহলে পড়ার সময় কিন্তু বারবার সেটির কথা মনে আনা যাবে না
এইচএসসি প্রস্তুতি ২০২৩
ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা- ২য় পত্র
সম্মিলিত অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ( সংক্ষিপ্ত সিলেবাস)
#১ নম্বরের জন্য---
১.ব্যবস্থাপনায় নঞর্থক কাজ কোনটি?
২.Merit Hunting বিষয়টি ব্যবহার করা হয় কোন কাজের ক্ষেত্রে?
৩.আধুনিক কর্মী ব্যবস্থাপনার জনক কে?
৪.কর্পোরেট কর্মীদের প্রশিক্ষণে কোন পদ্ধতি অধিক কার্যকর?
৫.ব্যবস্থাপক প্রশিক্ষণ পদ্ধতি কোনটি?
৬. IBA পরিচালিত হয় কোন প্রতিষ্ঠানের অধীনে?
৭. ব্যবস্থাপনার মূল হাতিয়ার কোনটি?
৮.6'M ধারণাটি প্রদান করেন কে?
৯.General et Industrial Administration গ্রন্থটি কার লেখা?
১০. BIM এর পূর্ণ রুপ কি?
১১. ভিশন কি?
১২.MBO এর পূর্ণ রুপ কি?
১৩.হ্যালো প্রভাব কি?
#২ নম্বরের জন্য
১. কর্মী নির্বাচনকে নঞর্থক কাজ বলা হয় কেন?
২.উদ্দেশ্যভিত্তিক ব্যবস্থাপনা বলতে কি বুঝ?
৩.পরিকল্পনার লজিস্টিক বলতে কি বুঝ?
৪.সরলরৈখিক ও কার্যভিত্তিক সংগঠনের মধ্যে পার্থক্য লিখ।
৫.স্থায়ী কমিটি ও এডহক কমিটির মধ্যে পার্থক্য লিখ।
১) Dog’s Ear– বুকমার্ক হিসেবে বইয়ের পাতার ওপরের দিকের কোণাটা ভাঁজ করে রাখেন তো পড়তে পড়তে উঠে যাওয়ার আগে। ওটাকে Dog’s Ear বলে। কেন? আবার বলতে হবে, কিছু কিছু কুকুরের কানটা ঐভাবেই থাকে যে।
২)Librocubicularist (লিব্রোকুবিকুলারিস্ট) – যে ব্যক্তি বিছানায় শুয়ে শুয়ে বই পড়ে।
৩)Epeolatry (এপিওলাট্রি) – এ হল গিয়ে শব্দের আরাধনা করা। শব্দের মধ্যে এক অসামান্য মাধুর্য, বাক্যে তার ব্যবহার মন কে যখন মুগ্ধ করে দেয়। ভাষাবিদ দের মধ্যে এই মোহ বিশেষ দেখা যায়।
৪)Logophile (লোগোফাইল) – যে ব্যক্তি শব্দের প্রতি মোহাবিষ্ট।
৫)Bibliosmia (বিব্লিওসমিয়া) – পুরনো বইয়ের গন্ধ
৬)Book bosomed (বুক বোসম্ড) – যে ব্যক্তি বই ছাড়া এক মুহুর্ত থাকতে পারে না।
৭)Omnilegent (অমনিলেজেন্ট) – যে বিষয়ের বাছ বিচার না করে সব ধরনের বই পড়ে।
৮)BallyCumber (ব্যালিকাম্বার) – অর্ধেক পড়া অবস্থায় যে সব বই রেখে আপনি উঠে যান,সেই সব বই কে BallyCumber বলে
৯)Tsundoku (সুন্দোকু) – জাপানীজ শব্দ। ইংরেজী প্রতিশব্দ নেই। এর অর্থ কেনার পর থেকে বই একবারের জন্য না খোলা।
১০)Princep (প্রিন্সেপ) -কোন বইয়ের প্রথম ছাপা কপিটিকে princep বলে।
১১)Sesquipedalian (সেস্কুইপিডালিয়ান) – যে শব্দে অনেকগুলি Syllable বা পদাংশ থাকে।যেমন- ses/qui/pe/da/li/an
১২)Colophon (কোলোফন) – বইয়ের শিরদাঁড়া, কিংবা প্রচ্ছদে প্রকাশকের যে প্রতীক চিহ্ন দেখা যায়
১৩) Biblioclasm (বিব্লিওক্লাসম) – ইচ্ছাকৃতভাবে বই নষ্ট করা।
১৪)fascile (ফ্যাসাইল) – খন্ড।প্রথম খন্ড,দ্বিতীয় খন্ড…ইত্যাদি।fascile হল কোন বই অনেকটা সময় ধরে যখন বিভিন্নখণ্ডে প্রকাশিত হয়-যেমন এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা, অক্সফোর্ড ডিকশনারি।
১৫)Afficted (আফিক্টেড) – কোন গল্পের শেষটায় চরম মর্মান্তিক এবং সেটা পড়ার পর প্রবল কাঁদতে ইচ্ছে হলেও কাঁদতে না পারা,লোকে কি ভাববে এই অনুভূতিকে afficted বলে।
১৬)Bookklempt (বুকক্লেম্প্ট) – যখন কোন সিরিজের শেষ বইটা পড়ে ফেলেছেন।জানেন যে আর কোন খন্ড বেরোবে না।তবু এই সত্যি কে মেনে নেওয়ার জন্য প্রস্তুত নন আপনি।এই অনুভূতিকেই বুককলিম্পিত বলে।
১৭)Chaptigue (চ্যাপটিগ) – সারারাত জেগে বই পড়ার পরের দিন সকাল বেলা আপনার যে ভীষন ক্লান্তিবোধটা আসে, জানবেন ওই ক্লান্তিটাকে Chaptigue বলে।
১৮) Delitrium (ডেলিট্রিয়াম) – নতুন কেনা বইয়ের গন্ধে আপনার মনে যে ফুরফুরে ভাবটা ওটার নামই Delitrium।
১৯)Madgedy (ম্যাজ
HSC 2023 Preperation.....
ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা ২য় পত্র
HSC 23 পরীক্ষার্থীদের জন্য হ্যান্ডনোট -০৫
৩য় অধ্যায়ঃপরিকল্পনা প্রণয়ন ও সিদ্ধান্ত গ্রহন।
# #০২ নম্বরের জন্য উপযোগী প্রশ্ন # #
☞ পরিকল্পনাকে ব্যবস্থাপনার অন্যান্য কাজের ভিত্তি বলা হয় কেন?
☞ব্যবস্থাপনার প্রাথমিক কাজটি -ব্যাখ্যা কর।
☞সিদ্ধান্তগ্রহন ব্যবস্থাপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কেন?
☞পরিকল্পনা ভবিষ্যতের দর্পনস্বরুপ ব্যাখ্যা কর।
☞SWOT বিশ্লেষণ ব্যাখ্যা কর।
☞একার্থক ও স্থায়ী পরিকল্পনার মধ্যে পার্থক্য লিখ।
☞পরিকল্পনার আাঙিনা বলতে কি বুঝ?
☞"পদ্মা সেতু "কোন ধরনের পরিকল্পনা -ব্যাখ্যা কর।
প্রিয় এইচএস সি (ব্যবসায় শিক্ষা শাখার) পরীক্ষার্থীরা।তোমাদের পরীক্ষা অত্যাসন্ন। দ্রুত সময়ে কার্যকরী প্রিপারেশনের জন্য সঠিক গাইড লাইন জরুরি। হিসাববিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা ও মার্কেটিং বিষয়ের অধ্যায় ভিত্তিক সাজেশন পেতে কমেন্ট বক্সে দেয়া গ্রুপে যুক্ত থাক।
২০২৩ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট(HSC)পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ।
বসন্ত যে এসেছে ধরায়,,
ফুল ফুটেছে ভালোবাসার আঙিনায়।
অন্ধকার গুলো ভুলে গিয়ে,
থাকবো আলো- তোমার প্রতিক্ষায়।
কয়েকজন শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তিত্ব!
স্কুল ও কলেজ জীবনের সম্মানিত শিক্ষক গণ।
আরও কয়েকজন শ্রদ্ধেয় শিক্ষক যাদের ছবি সংগ্রহ করতে পারিনি।
জনাব হেদায়েত উল্যাহ,জনাব আলী আজম খান,জনাব মোঃ তমিজ উদ্দিন,
জনাব মোঃসাজ্জাত হোসেন,জনাব খবির উদ্দিন, হালিমা খাতুন,আল-আমিন হোসেন প্রমুখ
আমি অধ্যাপক আর আমার স্ত্রী হাইস্কুলের শিক্ষিকা।
সকাল বেলায় আমার গিন্নির মেজাজ আর চায়ের জল এক সংগে ফুটতে থাকে।
আজ হঠাৎ গিন্নির আদেশ হলো - তিতলির (আমার মেয়ের নাম) স্কুল থেকে ডাক এসেছে, তোমাকে যেতেই হবে। অংকের দিদিমণি দেখা করতে চেয়েছেন।
অগত্যা যেতেই হলো।
গিয়ে দেখি, বিশাল একটা হলঘরে চশমা আঁটা অংকের দিদিমণি বসে আছেন।
গম্ভীর গলায় ডাকলেন - অনন্যা পাল। সেই ডাকে অনন্যার মা উঠে দাঁড়ালেন। চললো অনন্যা কোন কোন অংক পারেনি তার বিশ্লেষণ। তার সংগে পাল্লা দিয়ে চললো, বেচারা অনন্যার মায়ের তীব্র আস্ফালন।
- এতগুলো টাকা খরচ করে মাষ্টার রেখেছি। আজ বাড়ি চল, তোর হাত-পা ভাঙব!
পল্লবীর মা আর বাড়ি পর্যন্ত অপেক্ষা করলেন না। তিনি হলের মধ্যেই পল্লবীর চুলের মুঠি ধরে কয়েকটা চড় মেরে বললেন - আজ তোর বাবা বাড়িতে আসুক। দেখবি ফাঁকি মারার কত মজা!
আর টুম্পার বাবা - টুম্পা তিনটে অংক ভুল করায় তীক্ষ্ণ কন্ঠে বললেন - সামনের তিনদিন টুম্পার খাওয়া বন্ধ !!!
এভাবেই কেটে গেল অনেকটা সময়।
অবশেষে ডাক এলো - তিতলি চ্যাটার্জ্জী, মানে আমার মেয়ে, যার জন্য এখানে আমার আসা।
দিদিমনি বলে চললেন - আপনার মেয়ে তো অর্ধেক অংকই পারেনি!
আমি বললাম
- অর্ধেক অংক তো পেরেছে। আর একটু বড় হলে বাকিটা শিখে নেবে। আপনি টেনশন করবেন না, ম্যাডাম।
- আপনি কনফিডেন্ট?
- নিশ্চিত। আসলে কি জানেন ম্যাডাম, আমি আর তিতলির মা, মাধ্যমিকে দুজনে মিলে অংকে ১০০ তুলতে পারি নি। তবুও আমার অধ্যাপক হওয়া কিম্বা তিতলির মায়ের রাগী দিদিমণি হতে কোন অসুবিধেই হয় নি!
তিতলি খুশী হয়ে বলল --
- বাবা, আজ বিরিয়ানী খাব।
আমি বললাম - টুম্পাকেও ডাকিস। ওর বাবা ওকে তিন দিন খেতে দেবে না বলেছে !!!!
*বাড়তি চাপ দিয়ে ছেলেমেয়েকে টেনশন দেবেন না। টেনশন নেওয়ার জন্য তো সারা জীবনটা পড়ে রইল ওরা যেদিন নিজে বুঝবে ঠিক শুধরে যাবে।*
_জনৈক অধ্যাপক_ (copied)
বুঝতে পারি তবু বুঝতে চাই না ভাল-মন্দ,
বিবেক থাকতেও নির্বোধ এ সমাজ- চোখ থাকতেও অন্ধ।
#প্রেক্ষাপট_১
উচ্চ বেতনে চাকুরি করা এক যুবক আরেক গরীব যুবককে প্রশ্ন করলো,
- তুমি কোথায় চাকুরি করো?
- একটা কোম্পানিতে ।
- স্যালারি কতো?
- ১০০০০ টাকা।
- মোটে দশ হাজার? চলো কিভাবে? তোমার মালিক তোমার প্রতি অবিচার করছে। তুমি যেই ছেলে তোমার যা যোগ্যতা,তাতে হেসেখেলেই তুমি অনেক টাকা বেতন পেতে পারো।
যুবকের মেজাজ খাট্টা হয়ে গেলো। নিজের কাজের প্রতি ও বসের প্রতি
বেজায় রুষ্ট হয়ে উঠলো। পরদিন গিয়ে সরাসরি বসকে বেতন বাড়ানোর কথা। জানালো। কথা কাটাকাটি হওয়ার একপর্যায়ে বস তাকে চাকরিচ্যুত করলো।
এখন যুবকটি বেকার।
#প্রেক্ষাপট_২
- তোমার প্রথম সন্তান হলো বুঝি?
- জ্বি।
- তোমার স্বামী এ উপলক্ষ্যে তোমাকে কিছু দেয় নি? উপহার, টাকা বা এ জাতীয় কিছু?
- না। কেন দিবে? এ তো আমাদেরই সন্তান! উপহার বা টাকা দিতে হবে কেন?
- কেন তোমাকে হাত খরচার জন্যেও তো দু’চার পয়সা দিতে পারে। তার কাছে কি তোমার কোনও মূল্য নেই? তুমি চাকরানি?
স্ত্রীর মনে ধরলো কথাটা।
সারাদিন কথাটা ভাবতে ভাবতে মনটা বিষিয়ে উঠলো। সত্যিই তো! আমাকে একটা টাকাও কখনো ছোঁয়ায় না! রাতে কর্মক্লান্ত স্বামী ঘরে ফিরলো।
স্ত্রীর মুখ দিয়ে বোমা বিস্ফোরিত হলো। রেগে গেলো দু’জনে, কথা কাটাকাটি ঝগড়া আর ঝগড়া। পরে হাতাহাতি, শেষ পর্যন্ত তালাকে গিয়ে গড়ালো।
#প্রেক্ষাপট_৩
- এই বৃদ্ধ বয়েসে কষ্ট করছেন? ছেলে ঢাকায় থাকে,বড় চাকুরি করে শুনেছি। মস্ত বড় ফ্ল্যাটে বউ-বাচ্চা নিয়ে থাকে। আপনাদের দু’জনকে সাথে নিয়ে যেতে পারে না? আপনাদের দেখতেও তো আসে না!
- না না, ছেলে আমার খুবই ব্যস্ত। টাকা পাঠায় তো। ফোনে ও খোঁজ-খবর নেয় নিয়মিত।
- কী এমন ব্যস্ততা তার শুনি? নিজের জন্মদাতা-জন্মদাত্রীকে দেখতে আসার সময় হয় না?
- সারাদিন অফিস-বাসা করতে করতেই তো তার সবটা সময় চলে যায়!
- আপনি খোঁজ নিয়েছেন? সে ঢাকায় বাড়ি-গাড়ি হাঁকিয়ে বেড়াচ্ছে।
আর আপনারা অজপাড়াগাঁয়ে ধুঁকছেন?
বৃদ্ধ বাবা বাসায় এসে স্ত্রীকে খুলে বললো।
স্ত্রীও বাধা দিল,
- আপনি ভুল শুনেছেন। সে আসলেই ব্যস্ত।
- নাহ,সেকি কি মিথ্যা বলতে পারে ?
আহা রে! কাকে বুকের রক্ত পানি করে বড় করলাম। এটা ভেবেই করে বসলেন ব্রেইন স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাক!
# এবার_আসি_মূলকথায়
-কিছু নিরীহ-অযাচিত প্রশ্ন আমাদের সুখী জীবনকে ক্ষণিকের মধ্যেই দুঃখী করে দিতে সক্ষম।
-আমাদের সমাজে ছদ্মবেশী দরদীরা নিরন্তর শান্ত জীবনে অশান্তির দাবানল জ্বালিয়ে দিয়ে মজা উপভোগ করে।তাই জীবনে কখনো তৃতীয় ব্যক্তিকে প্রবেশ করতে দিবেন না।আর যদি প্রবেশ করেও যায় তাহলে তার কথা এড়িয়ে চলুন।৩য় ব্যক্তি হতে সাবধান।
একবার চাকরীর ইন্টারভিউতে একজনকে কোম্পানির বস একটি অদ্ভুত প্রশ্ন করে সেই প্রশ্ন শুনে প্রায় ২০০ জন মানুষ চুপ হয়ে যায়!
প্রশ্নটা এমন ছিল, মনে করুন- এক ঝড়ের দিনে আপনি আপনার গাড়ী ড্রাইভিং করছেন আপনি একটি বাস স্টপ অতিক্রম করার সময় দেখলেন সেখানে ৩ জন লোক দাঁড়িয়ে আছে। প্রথমজন একজন সুন্দরী নারী যাকে আপনি মনপ্রাণ দিয়ে ভালোবাসেন এবং সারা জীবনের জন্য কাছে পেতে চান। দ্বিতীয়জন আপনার খুব পুরোনো এক বন্ধু যে একবার আপনার জীবন বাঁচিয়েছিল এবং তৃতীয়জন এক বৃদ্ধা মহিলা যাকে খুব অসুস্থ্য দেখাচ্ছিল। আপনার গাড়িতে মাত্র একজনকেই বসতে দেওয়া সম্ভব।
এমতবস্থায় আপনি কাকে আপনার গাড়িতে উঠতে বলবেন? বৃদ্ধাকে ? কারণ এটা নৈতিকতার প্রশ্ন এবং তিনজনের মধ্যে তার অবস্থা সবচেয়ে খারাপ। আপনি আপনার বন্ধুকে উঠাতে পারেন কেননা সে আপনার জীবন বাঁচিয়েছিল। কিন্তু বৃদ্ধা এবং বন্ধু দু-জনকেই ছাড়তে হবে যদি আপনার পছন্দের মানুষটি হারাতে না চান।
প্রায় ২০০ জন প্রার্থীকে এই একই প্রশ্ন করা হয়েছিল এবং তাদের মধ্যে একজনের উত্তর ছিল সম্পূর্ণ আলাদা আর তাকেই চাকরীটা দেওয়া হয়েছিল। জানেন, সেই ব্যতিক্রমী উত্তরটি কি ছিল? তিনি খুব সহজে বলেছিলে, “এ রকম পরিস্থিতিতে আমি গাড়ি থেকে নেমে চাবিটা পুরোনো বন্ধুর হাতে দিয়ে বলতাম, বৃদ্ধ মহিলাটিকে হাসপাতালে পৌছে দিতে এবং আমার প্রিয় মানুষটির হাত ধরে দাঁড়িয়ে থাকতাম যতক্ষন না পরবর্তী বাস আসে।”
এই উত্তরটি আসলেই সবার দৃষ্টিভঙ্গী পালটে দিয়েছিল এবং সবাইকে এটা ভাবতে শিখিয়েছে যে, “ব্যতীক্রমী কিছু ভাবো।” প্রত্যেকেই সফলতা এবং সেটি করার ক্ষমতার প্রবৃতি নিয়ে জন্মায়। কিন্তু একজনই সফলতা পায় যে কিনা ব্যতিক্রম!! সুতরাং সব সময় নিজেকে ইউনিক করার চেষ্টা করবেন।
..
Collected
মেসেঞ্জারে চ্যাটিং কমিয়ে দেন!আপনার দুঃখ কমে যাবে, আপনার ডিপ্রেশন কমে যাবে। আপনি ভালো থাকার জন্য ফেসবুকে বন্ধু বান্ধবী কিংবা সম্পর্কে জড়িয়ে যান!অথচ,আপনি বুঝেন না! তারাই আপনার ডিপ্রেশনের কারণ।
মেসেঞ্জারে যার পিরিতের লোক বেশি,তার ডিপ্রেশনও বেশি। ভালো থাকতে হলে একাকিত্বকে ভালোবাসেন। ভালো থাকতে হলে নিজেকে ভালোবাসতে শিখুন। নিজের স্বাধীনতাকে ভালোবাসতে শিখুন। ভালো থাকতে হলে মেসেঞ্জারে কারও সঙ্গে অপ্রয়োজনীয় কথা বাদ দিন। ঘন্টার পর ঘন্টা অহেতুক কথাবার্তা বাদ দিন।
ভালো থাকতে হলে ফেসবুকিং কমিয়ে দেন।মেসেঞ্জারে চ্যাটিং কমিয়ে দেন। আপনি সেই দিন থেকে ভালো থাকবেন সুখে থাকবেন। যে দিন অফলাইন হলে অনলাইনের চিন্তা মাথায় আসবে না। আপনি সেই দিন থেকে ভালো থাকবেন, যে দিন অনলাইনে বা ভার্চুয়াল জগতে না আসলেও আপনার খারাপ লাগবে না।
আপনার ডিপ্রেশনের কারণ আপনার অনলাইনে অগণিত বন্ধু বান্ধব। আপনার ডিপ্রেশনের কারণ, অহেতুক চ্যাটিং। আপনার ডিপ্রেশনের কারণ, আপনি ফেসবুকে আসক্ত। আপনি যখন জীবনের অপ্রয়োনীয় কথা,অপ্রয়োজনীয় কাজ বাদ দিবেন। আপনার সবকিছু লিমিটেশনের মধ্যে চলে আসবে। আপনি ভালো থাকতে শুরু করবেন।
.............copied...............
হঠাৎ চোখ উঠা বা কনজাংটিভাইটিস হলে
কি করবেন?
গত কয়েকদিন ধরে চোখ উঠা বা কনজাংটিবাটিস বা পিঙ্কআই রোগের প্রাদুর্ভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
এটা কিভাবে ছড়ায় ?
এটা একটা অত্যন্ত ছোঁয়াচে রোগ,রোগীর সংস্পর্শে এলে বা ব্যবহারিত জিনিসপত্র, কাপড়, তাওয়াল ,টিস্যু, ইত্যাদি শেয়ার করলে, এমনকি চোখের কাছাকাছি এসে আক্রান্ত রোগীর চোখের দিকে সুস্থ ব্যক্তি তাকালেও এ রোগ হয়ে যেতে পারে।
রোগের লক্ষণ;
প্রথমে একটা চোখ আক্রান্ত হলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পরবর্তীতে দ্বিতীয় চোখটিও আক্রান্ত হয়।
শুরুতে চোখে ময়লা পরার অনুভূতি ,চোখ খচখচ করা, চোখ গোলাপি বা লাল হতে পারে ,
চোখ ফুলে যেতে পারে, চোখে প্রচণ্ড রকম অস্বস্তি লাগতে পারে ,ব্যাথা হতে পারে , চোখে ঝাপসা দেখতে পারে ,চোখ দিয়ে অনবরত পানি ঝরতে পারে এমনকি পুঁজ ও বের হতে পারে।
রোগ হলে কি করবো ?
কোন আতঙ্কের দরকার নেই,বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটা ভাইরাস জনিত রোগ এবং পাঁচ থেকে সাত দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ নিরাময় হয়ে যায়।
অহেতুক আক্রান্ত চোখ ঘষা মজা করবেন না।
চোখকে বিশ্রাম দিবেন,
চোখের কাজ যেমন পড়ালেখা, টিভি, মোবাইল ব্যবহার সীমিত করবেন।
নিজের এবং অন্যের চোখ ঝুঁকিমুক্ত রাখতে চোখে কালো সানগ্লাস ব্যবহার করবেন।
বেশি ব্যথা হলে কুসুম গরম ভাব ব্যবহার করা যেতে পারে,সাথে প্যারাসিটামল বা নাপা জাতীয় ওষুধ খাওয়া যেতে পারে এবং চুলকালে আন্টি হিস্টামিন বা এলাট্টল দিন একবারে করে খাওয়া যেতে পারে ।বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন এন্টিবায়োটি ড্রপ বা মলমের প্রয়োজন পড়ে না ।তবে ব্যাকটেরিয়া জনিত ক্ষেত্রে বা ঝুঁকিপূর্ণ রোগীর ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিক ড্রপ শিশুদের জন্য i venti এবং বড়দের জন্য A phenicol eye drop দুই ফোঁটা করে, দিন তিন বার সাত দিন ব্যবহার করা যেতে পারে।
কখন ডাক্তারের কাছে যেতে হবে?
চোখ দিয়ে আঠালো পূজ বের হলে,
সকালবেলা চোখ খুলতে না পারা,
প্রচন্ড মাথা ব্যাথা সাথে জ্বর হলে ,
চোখে ঝাপসা দেখা গেলে ।
এক সপ্তার মধ্যে রোগীর কোন উন্নতি না হলে।
সর্বোপরি চোখের ব্যাপারে কোন রিস্ক না নিয়ে সুযোগ থাকলে রোগের যে কোন অবস্থাতেই পাস করা রেজিস্ট্রেট ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া সমীচীন।
সবার জন্য সুস্থতা কামনা।
"পদ্মা সেতু " এমন একটি স্থাপনা,যেটি নিয়ে বাংলাদেশ গর্ব করতেই পারে।
উত্তাল পদ্মার বুকে পদ্মা সেতু।
আমি ব্যাংকার আর আমার স্ত্রী হাইস্কুলের শিক্ষিকা।
সকাল থেকেই আমার স্ত্রীর মেজাজ আর চায়ের পানি এক সংগে ফুটতে থাকে।
আজ সকালে স্ত্রীর চিৎকার - আফরার (আমার মেয়ের নাম) স্কুল থেকে ফোন এসেছে, তোমাকে যেতেই হবে। অংকের শিক্ষিকা দেখা করতে চেয়েছেন।
অগত্যা যেতেই হলো।
গিয়ে দেখি, বিশাল একটা হলঘরে চশমা আঁটা অংকের ম্যাডাম বসে আছেন।
গম্ভীর গলায় ডাকলেন - কাকলি । সেই ডাকে কাকলির মা উঠে দাঁড়ালেন। চললো কাকলি কোন কোন অংক পারেনি তার বিশ্লেষণ। তার সংগে পাল্লা দিয়ে চললো, বেচারা কাকলির মায়ের তীব্র আস্ফালন।
- এতগুলো টাকা খরচ করে মাষ্টার রেখেছি। আজ বাড়ি চল, তোর হাত-পা ভাঙব!
পল্লবীর মা আর বাড়ি পর্যন্ত অপেক্ষা করলেন না। তিনি হলের মধ্যেই পল্লবীর চুলের মুঠি ধরে কয়েকটা চড় মেরে বললেন - আজ তোর বাবা বাড়িতে আসুক। দেখবি ফাঁকি মারার কত মজা!
আর টুম্পার বাবা - টুম্পা তিনটে অংক ভুল করায় তীক্ষ্ণ কন্ঠে বললেন - সামনের তিনদিন টুম্পার খাওয়া বন্ধ !!!
এভাবেই কেটে গেল অনেকটা সময়।
অবশেষে ডাক এলো - আফরার, মানে আমার মেয়ে, যার জন্য এখানে আমার আসা।
ম্যাডাম বলে চললেন - আপনার মেয়ে তো অর্ধেক অংকই পারেনি!
আমি বললাম
- অর্ধেক অংক তো পেরেছে। আর একটু বড় হলে বাকিটা শিখে নেবে। আপনি টেনশন করবেন না, ম্যাডাম।
- আপনি কনফিডেন্ট?
- নিশ্চিত। আসলে কি জানেন ম্যাডাম, আমি আর আফরার মা, মাধ্যমিকে দুজনে মিলে অংকে ১০০ তুলতে পারি নি। তবুও আমার ব্যাংকার হওয়া কিম্বা আফরার মায়ের শিক্ষিকা হতে কোন অসুবিধেই হয় নি!
আফরা খুশী হয়ে বলল -- বাবা, আজ বিরিয়ানী খাব।
আমি বললাম - টুম্পাকেও ডাকিস। ওর বাবা ওকে তিন দিন খেতে দেবে না বলেছে !!!!
বাড়তি চাপ দিয়ে ছেলেমেয়েকে টেনশন দেবেন না। টেনশন নেওয়ার জন্য তো সারা জীবনটা পড়ে রইল ওরা যেদিন নিজে থেকে বুঝবে ঠিক শুধরে যাবে। সবর করুন আর আল্লাহ্'র কাছে দোয়া করে সাহায্য চান।
সংগৃহীত।
এসএসসি এইচএসসি ২০২৩
২০২২ সালের পূর্নবিন্যাসকৃত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী সকল বিষয়ের পূর্ণ নম্বরে পরীক্ষা হবে।
এসএসসি, এইচএসসি ২০২৩
খুশিতে থাকো সবাই
ঈদ আনন্দ এখন বাস্তবে কম, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেই বেশি।
হোম পেজ স্ক্রল করলে শুধুই শুভেচ্ছা বার্তা আর অদ্ভুত অদ্ভুত স্ট্যাটাসে ছবি পোস্ট।যে স্ট্যাটাসের অর্থ হয়ত নিজেও জানে না।অনেকে দেখলাম নামাযরত অবস্থায় ছবি তুলে পোস্ট করে দিয়েছে।নাউজুবিল্লাহ!!
তাই আমি আর কোনো ছবি সংযুক্ত করলাম না।কখনো কখনো আড়ালে থাকাই শ্রেয়।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Dhaka
Dhaka
No more musics. Allah forgive me. I just want to lov u. O my Allah my Čreator my lord please help m
South Baridhara R/A
Dhaka, 1212
This is Shan Chowdhury. Motivational Speaker. My profession is Chemical & Fashion Design & Technology
Dhaka, 1208
সাধারণের মাঝে বেঁচে থাকতে শিখুন। স্রোতের বিপরীতে চলাটা কষ্টকর হলেও নিজের মন ও বিবেকের কাছে আনন্দের।
Dhanmondi Shat Masjid Road
Dhaka
Healthy food supplement for balancing weight