Freelancer Hadiuzzaman
Professional Digital Marketer & Shopify Expert
মানুষ আপনাকে ঠকালেও জ্ঞান কখনো আপনাকে ঠকাবে না।
🔥🔥ধৈর্য ধরলে জীবনে সফলতা আসবেই🔥🔥
টমাস এডিসন বা টমাস আলভা এডিসনকে কে না চেনেন। একজন সফল মার্কিন উদ্ভাবক ও ব্যবসায়ী ছিলেন তিনি। বৈদ্যুতিক বাল্ব আবিষ্কারের জন্য আমরা তাকে এক নামে চিনি। কেবল এটিই নয়, এই সফল ব্যক্তি গ্রামোফোন, ভিডিও ক্যামেরাসহ বহু যন্ত্র তৈরি করেছিলেন যা বিংশ শতাব্দীর জীবনযাত্রায় ব্যাপক প্রভাব ফেলেছিল।
একজন সত্যিকারের জিনিয়াস হিসেবে পরিচিত টমাস এডিসন। তবে জীবনের প্রারম্ভিক পর্যায়ে তার জন্য চারপাশের পরিবেশ সুখকর ছিল না মোটেও। বিদ্রূপের শিকার হতে হয়েছে পদে পদে। এমনকি স্কুলে পড়াশোনাও মাত্র ৩ মাস করতে পেরেছিলেন তিনি। তাহলে কীভাবে জিনিয়াস হলেন টমাস? এর পেছনে রয়েছে করুণ এক গল্প।
যেভাবে টমাসের মায়ের চিঠি তাকে জিনিয়াস বানায়
একদিন ছোট্ট শিশু টমাস স্কুল থেকে ফিরল। হাতে একটি চিরকুট। মায়ের দিকে সেটি এগিয়ে টমাস জানালেন, ‘স্কুলের শিক্ষক এটা দিয়েছেন। শুধু তোমাকে পড়তে বলেছেন।’ শিশুটির চোখ ভর্তি জল। টমাসের মা চিরকুটটি খুলে পড়ে শোনালেন- ‘আপনার ছেলে একজন জিনিয়াস। এই স্কুলটি তার জন্য সঠিক জায়গা নয়। তাকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য কোনো দক্ষ শিক্ষক নেই। সুতরাং, দয়া করে তাকে নিজেই প্রশিক্ষণ দিন।’
সেদিনই ছিল টমাসের স্কুলজীবনের শেষ দিন। এরপর তিনি মায়ের কাছে পড়াশোনা করেন। পড়াশোনা, লেখালেখি, পাটিগণিত সবকিছুই শেখেন মায়ের থেকে। পরবর্তীতে তার মা একজন শিক্ষক রেখেছিলেন তার জন্য।
ঘটনা যখন ভিন্ন
মাত্র তিন মাস স্কুলে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন টমাস। তার জন্য এই অল্প সময়ই ছিল বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই সময়ে তিনি নানা জিনিস আবিষ্কার করেছিলেন। পদার্থবিজ্ঞান আর অংকের প্রতিও আগ্রহ খুঁজে পেয়েছিলেন।
অনেক বছর পরের কথা। টমাসের মা তখন আর এই পৃথিবীতে নেই। ততদিনে টমাস এডিসন হয়ে গেছেন শতাব্দীর অন্যতম সেরা আবিষ্কারক। একদিন আলমারি গোছাতে গিয়ে তিনি একটি চিঠি খুঁজে পান। এটি সেই চিঠি যা শৈশবে স্কুলের শিক্ষক তার মাকে লিখেছিলেন। টমাস চিঠিটি খুললেন।
অবাক হয়ে গেলেন তিনি। কারণ, চিঠিতে লেখা, ‘স্কুল আপনার ছেলের আর ক্লাস নিতে আগ্রহী নয়। সে মানসিক প্রতিবন্ধী। তাকে গ্রামে পাঠিয়ে দিন।’
চিঠিটি পড়ে আবেগপ্রবণ হয়ে গেলেন টমাস। বুঝলেন, সেদিন মা তাকে মিথ্যা পড়ে শুনিয়েছিলেন। এরপর তিনি তার ডায়েরিতে লিখলেন, ‘টমাস এডিসন ছিলেন একজন মানসিকভাবে দুর্বল শিশু। যার মা তাকে শতাব্দীর সেরা জিনিয়াস বানিয়েছেন।’
নিজের ব্যর্থতাকে কীভাবে সফলতার সিঁড়ি বানালেন তিনি
১৯১৪ সালের ১০ ডিসেম্বর ঘটনা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির ওয়েস্ট অরেঞ্জে একটি বিশাল বিস্ফোরণ ঘটে। কিংবদন্তি উদ্ভাবক এডিসন একটি কারখানায় ১০টি ভবনের মালিক ছিলেন। তিনি আগুনে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। ফায়ার সার্ভিসের ছয় থেকে আটটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গেলেও রাসায়নিক আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি। যতটা সম্ভব চেষ্টা করার পরে, এডিসন শান্তভাবে সেখানে দাঁড়িয়ে আগুনের ধ্বংসলীলা দেখছিলেন। তার সারা জীবনের কঠোর পরিশ্রম চোখের সামনে ঝলসে যেতে দেখলেন।
টমাসের ২৪ বছরের ছেলে চার্লস এসে তার পাশে দাঁড়ালেন। শিশুর মতো কণ্ঠে এডিসন তার ছেলেকে বললেন, ‘চার্লি, যাও তোমার মা এবং বন্ধুদের নিয়ে এসো। তারা তাদের সারাজীবনে আগুনের এমন দর্শনীয় দৃশ্য দেখতে সক্ষম হবে না।’
বাবার জবাবে বিস্মিত ও হতবাক হলো চার্লস। বাবার উদ্দেশ্যে বলল, ‘আমাদের পুরো কারখানা পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে বাবা।’ টমাস এডিসন সম্পূর্ণ দৃঢ়তার সাথে উত্তর দিলেন ‘হ্যাঁ, আমাদের কারখানা পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে। কারখানায় আমরা এতদিন যত ভুল করেছি তাও পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। আমরা আগামীকাল আবার নতুন করে সব শুরু করবো।’
পরদিন ছেলেকে নিয়ে ৬৭ বছর বয়সী টমাস সত্যিই আবার নতুন করে ব্যবসা শুরু করেছিলেন। আজও ইতিহাসের পাতায় সফল ব্যক্তিদের কাতারে প্রথম সারিতে আছেন তিনি। আমরা হতাশ হয়ে পড়ি। নিজেকে ব্যর্থ ধরে নিই। কিন্তু ধৈর্য ধরলে জীবনে সফলতা আসবেই। তাই কাজে লেগে থাকুন। ব্যর্থতাকে সফলতায় রূপান্তরিত করুন।
কাতার বিশ্বকাপ ও এক বিস্ময়কর বালক!
"গনিম আর মুফতাহ" শুধু একটি নাম নয় একটি ইতিহাস।
"গনিম-আল মুফতাহ্" কাতারের সবচেয়ে প্রতিষ্ঠিত এবং বিখ্যাত একজন ব্যক্তি।। কারণ,, এনার হাত ধরেই বেজে উঠলো ফিফা বিশ্বকাপের দামামা।। 2022 সালের বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ ফুটবলের আসরের উদ্বোধন করলেন গনিম-আল-মুফতাহ্।।" আল বাইয়াত ষ্টেডিয়ামের এই অনুষ্ঠান উপভোগ করলো গোটা বিশ্বের কোটি কোটি ফুটবল প্রেমী মানুষ।।
"গনিম-আল-মুফতাহ্" এর শরীরের নিচের অংশ নেই,, জন্মের আগেই দুটো পা হারিয়ে ফেলেন।।
"কোডাল রিগ্রেশন সিনড্রোম" রোগে আক্রান্ত গনিমের শরীরের নিম্নাংশ না থাকা সত্বেও তিনি গোটা কাতার তথা আরব দুনিয়ার একজন রোল মডেল।। আরবের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে রয়েছে তাঁর ভক্ত,, সমর্থকবৃন্দ।।
তিনি একজন বিশ্ববিখ্যাত মোটিভেশনাল স্পীকার।। তাঁর বক্তব্যের মাধ্যমে উজ্জীবিত,, বর্ণময় হয়ে ওঠে হাজার বর্ণহীন জীবন।।
গনিম যখন মাতৃগর্ভে রয়েছেন,, তখনই আলট্রা-সাউন্ড মেশিনে ধরা পড়ে তাঁর শরীরের অবিকশিত অংশ।। ডাক্তার গর্ভপাতের পরামর্শ দেন।। কারণ,, অপূর্ণাঙ্গ সন্তানের জন্ম দেওয়ার চেয়ে তাকে জঠরে হত্যা করে দেওয়া শ্রেয়।।
গনিমের মাতা-পিতা এই সিন্ধান্ত মেনে নিতে পারলেন না।। কারণ,, ইসলামের বিদ অনুযায়ী গর্ভপাত হলো চূড়ান্ত অপরাধ।।
মাতা "ইমান-উল-আবদেলি" এবং পিতা "মুহাম্মদ-আল-মুফতাহ্" এটাকে মহান আল্লাহর সিন্ধান্ত হিসেবে মেনে নিয়ে,, বিকলাঙ্গ সন্তানের জন্ম দিলেন। মাতা, পিতার উদ্দেশ্যে বলেন - "আমি হবো সন্তানের বাম পা,, আর,, তুমি হবে তার ডান পা।। আমরা দুজনে সন্তানকে কখনো নিম্নাংশের অভাব টেপ পেতে দেবো না।।"
5-ই মে 2002 সালে পৃথিবীর আলো দেখেন গনিম।। শিশুকাল থেকেই পদে পদে সামাজিক বঞ্চনার শিকার হয়ে পড়েন তিনি।। স্কুল,, খেলার মাঠ সহ বিভিন্ন জায়গায় তাঁকে অপমানিত করা হতো।। তিনি এসবের তোয়াক্কা না করেই এগিয়ে যেতেন নিজ পথে,, একেবারে নিজস্ব ছন্দে।। বন্ধুদের বোঝাতেন - তাঁর অসম্পূর্ণ শরীরের জন্য তিনি মোটেও দোষী নন।। আল্লাহ তাঁকে যে পরিমাণ অঙ্গ-প্রতঙ্গ প্রদান করে পাঠিয়েছেন,, এর জন্য তিনি কৃতজ্ঞ।।
নিজের সহপাঠী,, বন্ধুবান্ধব-কে এসব বোঝাতে বোঝাতে নিজের অজান্তেই তিনি হয়ে ওঠেন একজন মোটিভেশনাল স্পীকার।।
একদিন যাঁর ভুমিষ্ট হওয়া নিয়েই যথেষ্ট সন্দেহ ছিলো,, তাঁর হাতে উদ্বোধন হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত এক প্রতিযোগিতার আসর।।
কাতারের 20 বছর বয়সী প্রতিবন্ধী যুবক আজ সেদেশের শান্তির দূত হিসাবে গোটা বিশ্ব দরবারে পৌঁছে গেছেন।। এছাড়া তিনি একজন মোটিভেশনাল স্পীকার,, কবি,, সাহিত্যিক,, দারুণ বক্তা হিসাবে আরব দুনিয়া তথা গোটা বিশ্বের কাছে সমাদৃত।।
আজ তিনি কাতার সরকারের প্রধান প্রতিনিধি হিসাবে বিশ্বের দরবারে নিজের পরিচিতি তুলে ধরলেন।।
ধন্যবাদ,, গনিম-আল-মুফতাহ্।।"
আপনি প্রমাণ করে দিলেন,, শারিরীক প্রতিবন্ধকতা সাফল্যের পথে কোনো অন্তরাল হয়ে উঠতে পারে না। প্রচন্ড ইচ্ছা শক্তিই মানুষকে সাফল্যের চরম শিখরে পৌছে দেয়।
সফলতা এমনি এমনি ধরা দিবে না। থাকতে হবে চেষ্টা এবং কঠোর পরিশ্রম।
🔰🔰বিশ্বের অন্যতম সেরা ধনী বিল গেটস ও মাইক্রোসফট এর নামকরণ🔰🔰
মাইক্রোসফট বা মাইক্রোসফট কর্পোরেশন হচ্ছে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত একটি বহুজাগতিক কোম্পানি। যেখানে কম্পিউটার সহ আধুনা তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন পণ্য উৎপাদন ও বিপণন হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য পণ্যগুলি হচ্ছে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এবং মাইক্রোসফট অফিস অ্যাপ্লিকেশন। বিশ্বের সেরা ধনী ব্যক্তি বিল গেটস এই কোম্পানির সহপ্রতিষ্ঠাতা। তার সহকারী পল অ্যালেন "মাইক্রো কম্পিউটার" এবং "সফটওয়্যার" এই দুটি শব্দের মিশেলে কোম্পানিটির এহেন নামকরণ করেন।
ব্যক্তিগত জীবনে বিল গেটস তিন সন্তানের পিতা এবং তার স্ত্রী সহ সুখী ও সরল জীবনযাপন করেন। নিজের কাজটি তিনি নিজের হাতেই করতে বেশি সাচ্ছন্দবোধ করেন, বিধায় তাঁকে দেখা যায় তিনি খাওয়াদাওয়ার পর নিজের থালা বাসন নিজের হাতেই পরিষ্কার করেন। সন্তানদের পিতা হিসেবে তিনি একজন আদর্শ মডেলের দৃষ্টান্ত স্থাপনের একটি উল্লেখযোগ্য চিত্র হচ্ছে-তিনি তার সন্তানদের বয়স ১৪ বৎসরের আগে কোনো ধরণের মোবাইল ফোন কিনে দেননি। এবং তথ্য-প্রযুক্তি জগতের এতো বড় একজন ব্যক্তিত্ব হয়েও তিনি নিজেই তার সন্তানেরা কখন এবং কতোক্ষণ প্রযুক্তি পণ্য ব্যবহার করবে তা নির্ধারণ করে দেন। পারিবারিক জীবনের দিকে তাকালেও দেখা যাবে-পরিবারের কর্তা বা প্রধান হিসেবে তিনি যথেষ্ট দায়িত্বশীল।
১৯৭০ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত মাইক্রোকম্পিউটার বিপ্লবের পিছনে তার অবদান অনস্বীকার্য। ১৯৮৭ সালে ‘ফোর্বস পত্রিকা’ বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় বিল গেটসের নাম অন্তর্ভুক্ত করে। ২০২১ সালে তার সঞ্চিত সম্পদের পরিমাণ ১২৯.৭ বিলিয়ন ডলার অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় দশ লক্ষ কোটি টাকা।
পরিশ্রমই সফলতার চাবিকাঠি-----১
✔✔ইলন মাস্ক✔✔
🔥🔥স্পেসএক্স, পেপ্যাল, টেসলা ইনকর্পোরেশন, হাইপারলুপ, জিপটু, সোলারসিটি এর প্রতিষ্ঠাতা এবং মালিক🔥🔥
⭐⭐ইলন মাস্ক বিশ্বের একজন শীর্ষ ধনী ব্যক্তি তবুও তিনি সপ্তাহে ১২০ ঘন্টা কাজ করেন। তার মানে প্রতিদিন ১৭.১৫ ঘন্টা। ব্যস্ততার কারনে সকালের নাস্তা করার সময় হয় না তার এমনকি মাঝে মাঝে দুপুরের খাবারও খাওয়া হয় না। ঘুমাতে যান মধ্যরাতে আবার কাজ শুরু করেন সকাল ৭ টায়⭐⭐
🔷🔷বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তির লাইফস্টাইল যদি এই হয় তাহলে আমাদের কেমন পরিশ্রম করা উচিত?? পরিশ্রম করলে সফলতা আসবেই।
🔰নিজের পণ্যকে নির্দিষ্ট গ্রাহকের কাছে সঠিকভাবে তুলে ধরুন। নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারলে সেল হবেই🔰
🍁বিস্তারিত জানতে ইনবক্স করুন🍁
🥰Don't Waste Your Money, Start With Professional🥰
😍Grow Your Business😍
🔥Facebook Ads, Instagram Ads🔥
Facebook Ads
Grow Your Business.
FACEBOOK AD OBJECTIVES
Assalamualaykum. How are you everyone?
Professional page Set Up
Wordpress Website Design
Shopify Store Design
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Website
Address
Dhaka
1216
Ground Floor, House # 302 Road # 4, Baridhara DOHS
Dhaka, 1212
Complete web solutions including domain, hosting, design, development & digital asset management.
Dhanmondi
Dhaka
HI, I am Lihan. like to make friends...love to traval and ride motorcycle also make moto vlog....
All The Funny Turn
Dhaka
This is all about fun. We are gathering all the funny moments of life....
Cricket@BD24/7
Dhaka
This page was created long ago for no reason & its still looking for its Path ? Let's give it one :)
Haragach, Rangpur. Bangladesh
Dhaka
ব্যার্থতা একটা পরিক্ষা মাত্র। শক্তি রেখে যারা চলে, তারা কখনো হারে না। আল্লাহ ভরসা❤️
Dhaka
"দুনিয়াতে আপনি আল্লাহকে খুশি করতে এসেছেন মানুষকে নয়।" ~ ড. বিলাল ফিলিপ্স হাফিজাহুল্লাহ