Abu Rushd

Abu Rushd is currently the Editor in Chief of Bangladesh Defence Journal. He served in number of national dailies.

This page is about journalism, enhancing human rights, freedom of speech and publishing of books.

23/01/2024

ক্লিয়ারেন্স সেল! গুরুত্বপূর্ণ চারটি বই একসাথে মাত্র ১১০০/- টাকা(কুরিয়ার চার্জ সহ)
যদি আলাদাভাবে নিতে চান তাহলে:
১। বাংলাদেশে ‘র’: ৪০০/- টাকা
২। ইনসাইড ‘র’ : ৩০০/- টাকা
৩। পার্বত্য চট্টগ্রাম : ৩০০/- টাকা
৪। ইয়াহিয়া খান : ২০০/- টাকা
সকল মূল্য কুরিয়ার সার্ভিস চার্জ সহ।
* বিকাশ করুন: ০১৭৭৭৫১৫৬০৬ নম্বরে
* নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর পাঠান ওই একই নম্বরে হোয়াটসএ্যাপে। দয়া করে ফেসবুক কমেন্ট বা মেসেঞ্জারে পাঠাবেন না।
* কোন বইটি দরকার তা স্পষ্ট করে লিখুন।

23/01/2024

এক প্যাকেট বেনসন ও মার্লবরো সিগারেট ৩৩০ টাকা! একটি গুরুত্বপূর্ণ বই কুরিয়ার চার্জ সহ ৪০০ টাকা। দেশের সার্বভৌমত্ব সংরক্ষণে নিজে জানতে চেষ্টা করুন... বইটি সংগ্রহ করুন। অন্তরে নিজ দেশের স্বাধীনতার চেতনা কতোটুকু তা শুধু কথায় বা জজবায় হয় না, কাজে দেখাতে হয়। কষ্ট করে আমার দায়িত্ব আমি পালন করেছি। একে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব পাঠকের। এক প্যাকেট সিগারেটের দাম অন্তত এখানে ব্যয় করুন। অন্য বই প্রকাশে সহায়তা করুন।
১। বিকাশ: ০১৭৭৭৫১৫৬০৬
২। একই নম্বরে নাম ঠিকানা হোয়াটসএ্যাপ করুন।

17/01/2024

বইটি এখন মাত্র ৩০০/- টাকা কুরিয়ার চার্জ সহ
১। বিকাশ করুন ০১৭৭৭৫১৫৬০৬ নম্বরে
২। নাম ঠিকানা পাঠান একই নম্বরে হোয়াটসএ্যাপে। ফেসবুক মেসেঞ্জারে নয়।

17/01/2024

গুরুত্বপূর্ণ বইটি কুরিয়ার চার্জ সহ এখন মাত্র ৪০০/- টাকা
১। বিকাশ করুন ০১৭৭৭৫১৫৬০৬ নম্বরে
২। নাম ঠিকানা পাঠান ওই একই নম্বরে হোয়াটসএ্যাপে

14/01/2024

ক্লিয়ারেন্স সেল! চারটি গুরুত্বপূর্ণ বই একসাথে! মাত্র ১,১০০/- টাকা কুরিয়ার চার্জ সহ। পেতে হলে:
১। বিকাশ করুন ০১৭৭৭৫১৫৬০৬ নম্বরে
২। নাম,ঠিকানা মেসেজ করুন একই নম্বরে হোয়াটসএ্যাপে

07/12/2023

ভারতীয় গুপ্তচর সংস্থা ‘র’ এর বাংলাদেশে তৎপরতা নিয়ে দালিলিক উপস্থাপনা...পেতে হলে-
১। বিকাশ করুন- ৪৫০ টাকা ০১৭৭৭৫১৫৬০৬ নম্বরে।
২। নাম ঠিকানা পাঠান উপরের নম্বরে হোয়াটসএ্যাপে।
৩। কুরিয়ারে বই পাঠিয়ে দেয়া হবে।

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিবাহিনী ও মানবাধিকার - আবু রুশ্‌দ্ 07/12/2023

https://www.rokomari.com/book/293012/parbotto-cottogram-shantibahini-o-manbadikar

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিবাহিনী ও মানবাধিকার - আবু রুশ্‌দ্ লেখকঃ আবু রুশ্‌দ্, ক্যাটাগরিঃ পার্বত্য চট্টগ্রাম, মূল্যঃ 430.0, লিংকঃ www.rokomari.com/book/293012

10/10/2023

কতোদিন পর দেখা: তারেক রহমানের সাথে কিছুক্ষণ::::
ষোল বছর পর দেখা! এর মাঝে হারিয়েছেন ছোট ভাইকে, শেষ দেখাটাও দেখতে পারেননি। মা বন্দি। দেশ স্বৈরতন্ত্রের নাগপাশে বাধা। লন্ড ভন্ড হয়েছে সব ব্যবস্থাপনা।কিন্তু সেই চেনা কন্ঠ, সেই অমায়িক ব্যবহার ঠিকেই আগের মতোই আছে। কেমন আছেন রূশদ ভাই? একটু স্বাস্থ্য ভালো হয়েছে মনে হয়! কতোদিন পর দেখা,তাই না!
এর মাঝে লন্ডন গিয়েছি কয়েকবার। দেখা করবো করবো করেও হয়ে উঠেনি। এবার টাইট শিডিউল থাকলেও জেনারেল জিয়ার বড় ছেলে জনাব তারেক রহমানের সাথে দেখা করার পণ করেছিলাম। বয়স বাড়ছে। জানিনা বেঁচে থাকবো কিনা। দেখা করে যাই।
ইউকে বিএনপি’র সাধারন সম্পাদক কায়সার ভাই তার ল্যান্ড রোভার জিপে নিজে চালিয়ে নিয়ে গেলেন শহর থেকে দূরে এক গলফ ক্লাবে। সেখানেই এলেন তারেক রহমান। দুজনে বসলাম গলফ ক্লাবের রেষ্টুরেন্টে। কফির কাপে চুমুক দিতে দিতে আলাপ হলো বেশ অনেকক্ষন। দু’জনে প্রায় কাছাকাছি বয়সের। তাই হৃদ্যতাটা বেশি।
আপনজনের মতো কফির কাপ এগিয়ে দিয়ে জানতে চাইলেন দেশের সর্বশেষ পরিস্থিতি। আলাপে আন্তর্জাতিক বিষয়গুলোও এলো। আমার স্বভাব অনুযায়ী তর্ক জমে উঠলো। তিনি হেসে সবকিছুর পাল্টা যুক্তি দিলেন। কোন রক্ত চক্ষু নেই ভিন্ন মত শোনার ক্ষেত্রে। আমার ভিন্ন মত তিনি সাদরে গ্রহন করলেন। আগেও করেছেন। এটা তার একটা বড় গুন।তর্ক করা যায়, অমত করা যায়। ক’জন রাজনীতিবিদ বর্তমানে এমন আছেন?
বাংলাদেশের মিডিয়া, সাংবাদিকতা ও সাংবাদিকদের নিয়ে কথা উঠলো। তার কথা পরিষ্কার। যে যেই দল পছন্দ করুন না কেন দেশের স্বার্থে কথা বলতে হবে,গনতন্ত্রের স্বার্থে সাংবাদিকতা হতে হবে। খোজও নিলেন কয়েকজন সাংবাদিকের।
দু:খ করে বললেন-আমরা ক্ষমতায় থাকতে তো কোন মিডিয়া নিয়ন্ত্রন করিনি।আমাদের সমালোচনা করতে দিয়েছি যথেচ্ছভাবে। বলতে গেলে বেশিরভাগ পত্রিকাই আমাদের বিরুদ্ধে সত্যমিথ্যা গুলিয়ে লিখেছে। কই আমরা তো নিবর্তনের পথ ধরিনি। আমার বিরুদ্ধে মনের মাধুরি মিশিয়ে কতো মিথ্যা কথাই না তখন লেখা হয়েছে। পাওয়ার সেক্টরে আমি নাকি বারো হাজার কোটি টাকা দুর্নীতি করেছি। অথচ সেই খাতে বাজেট ছিল নয় হাজার কোটি টাকা।
কি বলবো। চুপচাপ শুনে গেলাম। বিএনপি’র সমান্তরাল দল তৈরির সরকারি সংস্থার উদ্যোগের কথা উঠলো। তিনি হাসলেন। বললেন- একশোটা দল তৈরি করুক ওরা, একশো জন নিয়ে যাক, কিছু কি যায় আসে? বিএনপি বিএনপি’ই থাকবে। এই দল ছাড়া কখনো বাংলাদেশের রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা,গনতন্ত্র আসবে না। পর পর দুই নির্বাচনে তো বিএনপিকে কাট টু সাইজ করা হয়েছে। তাতে কি কোন লাভ হয়েছে? এরশাদ নয় বছর বিএনপিকে ধ্বংস করতে চেয়েছে। বিএনপি কি ধ্বংস হয়েছে? জেনারেল জিয়াউর রহমানের নাম কি মিশে গেছে? না।
আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিষয়াদি নিয়ে দেখলাম তিনি পূর্ণ ওয়াকিফহাল। বাংলাদেশর ভৌগলিক অবস্থান যে দিন দিন সকলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ‍উঠছে তা তিনি বললেন জোরের সাথে। ভৌগলিক এই সুবিধাটাই কাজে লাগাতে হবে বাংলাদেশকে এটাই তার অভিমত। তবে গনতন্ত্র, মানবাধিকার,মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে বয়ে নিয়ে যাওয়া যাবে যেই পক্ষের সাথে তাল মিলালে সেই পক্ষের সাথেই হবে আমাদের সখ্যতা। উন্নয়ন হতে হবে টেকসই। আগে মানুষের স্বাস্থ্য সেবা, শিক্ষা, বাসস্থান, জীবিকার ব্যবস্থা করতে হবে। নারীদের অধিকারকে এগিয়ে নিতে হবে।তাারপর দেখা যাবে বড় অবকাঠামো কি দরকার। ঋণ করে ঘি খাওয়া চলবে না।
বাংলাদেশ নিয়ে তারেক রহমানের স্বপ্ন টা হলো গনতন্ত্র। সবাই যাতে মিলেমিশে, স্বাভাবিক একটা পরিবেশে থাকতে পারে। দেশটা যেন একনায়কতান্ত্রিক কোন আইসোলেশনিস্ট দেশে পরিণত না হয়। মায়ানমার, উত্তর কোরিয়া হয়ে না বসে। নির্বাচনটা ‍সুষ্ঠু হোক, যেই জিতুক জনগণের ভোটে জিতুক। তাহলেই না শক্তিশালী হবে সংসদ ও সার্বিকভাবে দেশটা। আমরা তো কেবল একটা সুষ্ঠু নির্বাচনই চাই এবার। বড় কিছু কি চাইছি? এই ছিল তার প্রশ্ন।
এসব নিয়েই কখন যে প্রায় চল্লিশ মিনিট চলে গেছে খেয়াল করিনি। ওঠার সময় হলো। তিনি উঠে গিয়ে কাউন্টার থেকে ট্রে নিয়ে এলেন। কাপ পিরিচ তুলে নিজেই গিয়ে ফেরত দিয়ে এলেন। ওয়েটার ছুটে এসেছিল। তিনি তাকে উদ্দেশ্য করে বললেন-লেট মি ডু ইট মাই সেলফ।
বিদায় বেলায় ছবি তোলার চেষ্টা। তিনি হাটার জন্য ড্রেস পরে এসেছেন। তাই সই। সেই যে একটা ছবি ছিল ২০০৭ সালের যা হারিয়ে গেছে!
পরিবার, পিতা-মাতা, শিক্ষক যা শিক্ষা দেন তাই ফুটে ওঠে সন্তানদের মধ্যে। জেনারেল জিয়া অবশ্যই অমায়িক,ভদ্র হওয়ার শিক্ষাটাই তার সন্তানদের দিয়েছিলেন। আসতে আসতে তাই মনে করছিলাম...

Photos from Abu Rushd's post 25/07/2023

ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ নিয়ে দু’টি রেফারেন্স বই।
১। বাংলাদেশে ‘র’: আগ্রাসী গুপ্তচরবৃত্তির স্বরূপ সন্ধানে- এটি আমার নিজের গবেষণালব্ধ বই। এতে আছে ডিজিএফআই ও এনএসআইয়ের সাবেক ৬ জন মহাপরিচালকের সাক্ষাতকার। এখন চলছে পঞ্চম সংস্করণ।
২। ইনসাইড ‘র’: ভারতীয় গুপ্তচর সংস্থার অজানা অধ্যায়- মূল লেখক বিখ্যাত ভারতীয় সাংবাদিক অশোকা রায়না। ১৯৯৩ সালে এটি আমি অনুবাদ করি ও সেই বছরই বই আকারে প্রথম প্রকাশিত হয়। অবিশ্বাস্য সব তথ্য রয়েছে এতে। কিভাবে ‘র’ বাংলাদেশ তৈরিতে সম্পৃক্ত হলো, কিভাবে আগরতলায় পাকিস্তান ভেঙ্গে দেয়ার বৈঠক করলো...কিভাবে শান্তিবাহিনীকে সহায়তা দিল...ভারতীয় সাংবাদিকের স্বীকারোক্তিতেই পড়ুন...
এখন চলছে অষ্টম সংস্করণ।
বই দু’টি পেতে হলে:
* বাংলাদেশে ‘র’- ৪৫০/- টাকা বিকাশ করুন। নাম ঠিকানা প্রেরণ করুন হোয়াটসএ্যাপ বা এস এম এস করে। নম্বর-০১৭৭৭৫১৫৬০৬
* ইনসাইড ‘র’- ৩৫০/- টাকা। উপরের নম্বরে বিকাশ ও একই নির্দেশনা।
* দুটি বই একত্রে নিলে- ৭০০/- টাকা মাত্র। একই নির্দেশনা।

23/07/2023

এখন রকমারিতে: https://www.rokomari.com/.../parbotto-cottogram...
পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু এক অশান্ত জনপদের নাম। সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদে এখানে মানবাধিকার হয়েছে লাঞ্ছিত। এটা যেন আরেক একাত্তর। বর্বরতা,নৃশংসতা কেঁদে ফিরে এই উপত্যকায়।আকাশে, বাতাসে, পাহাড়ে, হ্রদে ক্ষুব্ধ হতাশায় পাখা মেলে মানবতার লাশ। মানবাধিকার থমকে দাঁড়ায় হায়েনার হিংস্রতায়।
দোষ কার? দায়ী কে? কেন এমন হলো? কতো মানুষের, কতো সৈনিকের জীবন গেল পার্বত্য চট্টগ্রামে? কে বা কারা, কাদের ইন্ধনে সৃষ্টি হলো এমন পরিবেশ? এসবই তথ্য,উপাত্ত, দালিলিক প্রমাণসহ উপস্থাপন করা হয়েছে এই বইয়ে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কিভাবে দীর্ঘ প্রায় ২৪ বছর যুদ্ধ করেছে, দেশের স্বাধীনতা রক্ষা করেছে জীবন দিয়ে তার অজানা ইতিহাস রয়েছে বইটির পাতায় পাতায়। আছে স্বাধীনতার পর একমাত্র বীর উত্তম শহীদ লেফটেন্যান্ট মুশফিকের শাহাদাতবরণের অবিস্মরনীয় কাহিনী। অজানা এক গুচ্ছ ছবির সমাহারও আপনাকে চমকে দেবে।
রকমারি ছাড়াও পাবেন: www.booksbd.net -এ
সরাসরি নিতে হলে:
১। বিকাশ করুন ৪৫০/- টাকা ০১৭৭৭৫১৫৬০৬ নম্বরে
২। উপরোক্ত নম্বরে নাম ও ঠিকানা হোয়াটসএ্যাপে প্রেরণ করুন
ধন্যবাদ

19/07/2023

ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সমৃদ্ধ এই বইটি সংগ্রহ করতে হলে:
১। ৪৫০/- টাকা বিকাশ করুন ০১৭৭৭৫১৫৬০৬ নম্বরে
২। আপনার নাম, ঠিকানা মেসেজ করুন ওই নম্বরে হোয়াটসঅ্যাপে।
কুরিয়ার সার্ভিস যোগে বই পাঠানো হবে।
অল্প কিছু কপি বাকি আছে। শেষ হয়ে যাবার আগে সংগ্রহ করুন।

25/06/2023

ইনশাল্লাহ শীঘ্রি আসছে... ব্যতিক্রমি অভিজ্ঞতা নিয়ে সমৃদ্ধ...

08/06/2023

গনতন্ত্রের জন্য সংগ্রামরত বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো কি স্ট্র্যাটেজিক পরিপ্রেক্ষিত বুঝতে পারছে না?:::
গতকাল রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত যমুনা টেলিভিশনে যেভাবে একনায়কতান্ত্রিকতার পক্ষে সাফাই গেয়েছেন ও আমেরিকাসহ পশ্চিমা দেশগুলোর কর্মকান্ডে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাতে আশা করা গিয়েছিল যে বাংলাদেশ ও এতদঞ্চল নিয়ে যে ইকুয়েশন দাঁড় হয়েছে তা অন্তত বিএনপি বুঝতে পারবে। একইসাথে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সরাসরি স্বৈরতন্ত্রের পক্ষ নেয়ার বিরোধিতা করবে। যারা গনতন্ত্র চান,মানবাধিকার সুরক্ষিত করতে চান তাদের অবশ্যই কৌশলগত বিষয়গুলো না বুঝলে হয়তো এখন থেকে আর কোন লাভ হবে না। তারাও ব্রাকেটেড হয়ে যাবে।
হয় গনতান্ত্রিক বিশ্বের সাথে পরিবর্তিত ধারায় থাকতে হবে নয়তো অপর পক্ষে যেতে হবে। নিরপেক্ষ থাকার কোন সুযোগ নেই।
আমেরিকা ও পশ্চিমা দেশগুলো বাংলাদেশের সংগ্রামী মানুষদের পথ করে দিয়েছে কথা বলার, তাদের মানবাধিকার রক্ষা করার। গুম-খুন বন্ধ করার জন্য এরা ছাড়া তো আর কেউ কোন অবস্থান নেয়নি। রাশিয়া,চীন কেউই গনতান্ত্রিক সংগ্রামের সহযাত্রী হয়নি। বরং বরাবর একনায়কতান্ত্রিক ব্যবস্থার পক্ষাবলম্বন করেছে। এর পরও হুশ হবে না বিএনপি নেতৃবৃন্দের। শুধু আমেরিকা সব করে দিবে। আপনারা সুযোগ কাজেও লাগাবেন না?
রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের কথার তীব্র প্রতিবাদ হওয়া দরকার। তিনি কোনভাবেই আমাদের দেশের গনতান্ত্রিক সংগ্রামের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারেন না। আর এখন সাম্প্রতিক প্রেক্ষিতে অতি অবশ্যই গনতান্ত্রিক সংগ্রামের সাথে পার্শবর্তী মায়ানমার ইস্যু,রোহিঙ্গা অবস্থান ও ইন্দো প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি বুঝতে হবে। এসবের পক্ষে থাকতে হবে। তা না হলে ছিটকে পড়তে হবে অবধারিতভাবে। আসবে বিকল্প পথ। তাই চীন ও রাশিয়ার যে কোন একশন লক্ষ্য রাখতে হবে নিখুতভাবে ও সেটা দেশকে আইসোলেশনের নেয়ার কোন ইঙ্গিত দিলে তার প্রতিবাদ করতে হবে তৎক্ষনাত।
প্রতিদিন পরিস্থিতি পাল্টাচ্ছে। অন্যেরা বিএনপিকে সহায়তার পথ করে দিতে পারে। কিন্তু রাশিয়ার এরূপ আচরণে কথা না বললে মাঠ টা হারাতেও হতে পারে। সবচেয়ে বড় কথা- এখন রাজনীতি ও স্ট্র্যাটেজি একই সূত্রে গাঁথা। এটাই থিন রেড লাইন।
বুঝতে হবে-
যেই রাশিয়ার অনুরাগী সেই গনতন্ত্র বিরোধি, স্বৈরাচারের সহায়ক।
যেই গনতান্ত্রিক সংগ্রাম থেকে আশপাশের ইস্যু নিয়ে মাথা ঘামায়,প্রচারনা করে সেই অন্তরে ফ্যাসিবাদের দোসর।

Photos from Abu Rushd's post 09/05/2023

পাক সেনা সদর দপ্তর,কোর কমান্ডারের বাসাসহ সেনানিবাসে ক্ষুব্ধ জনতার হামলা:::❤️❤️❤️
খা, পাকিস্তান সেনাবাহিনী খা! ক্ষুব্ধ জনতা লাহোর সেনানিবাসে কোর কমান্ডার(লেফটেন্যান্ট জেনারেল)-এর বাড়িতে হামলা করে অগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে।পুরো স্টাফ হাউজ ভাঙচুর করেছে। কোয়েটার সেনানিবাসে হামলা চালিয়েছে।এমনকি কঠোর নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা সেনা সদর দপ্তর-জিএইচকিউতেও হামলা চালিয়েছে,লাঠি দিয়ে বিল্ডিংয়ের গায়ে আঘাত করেছে,ক্ষোভে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করেছে। ভাবা যায়?কোন ভারতীয় সেনা নয়,পাকিস্তানের জনগণ! বীর বাহাদুর পাক সেনাদের দল কোন দিশা পাচ্ছে না।কোর কমান্ডারের বাসা দখল করে বসে আছে জনগণ! আলহামদুলিল্লাহ।শোকর,হাজার শোকর। সমাজের সামরিকায়নের ফল ভোগ কর।
একসময় আইএসআই ইমরান খানের দলকে ক্ষমতায় আনার জন্য সবকিছু করেছে। কিন্তু সবসময় খেলতে গিয়ে,মাতব্বরি করতে গিয়ে এবার ধরা খাচ্ছে। ব্যাটারা মনে করে সেনারাই সব। সব জায়গায় সেনা, তাদের কথায় সব হতে হবে।এখন হওয়া দেখি।
এমন সব দেশে সেনাবাহিনীই জাতীয় নিরাপত্তা ধ্বংস করে। কয়েকদিন অগে এটাই বলেছিলাম। তখন কতোজনের কতো চুলকানি। সেনাবাহিনী রাজনীতির বাইরে থাকবে। দেশের সার্বভৌমত্ব দেখবে। মাতব্বরি করে নিজেদের এলিট বানাবে না। জনগণ তা পছন্দ করে না। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের জনগণের উচিত ছিল তাদের সেনাবাহিনীকে এখনকার মতো ধোলাই দেয়া। অন্যদেরও শেখার অছে বহু কিছু...জনগণের উপর মাতব্বরি করা চলবে না, শুধু নিজেদের স্বার্থে সবাইকে ব্ল্যাকমেইল করা চলবে না, রাজনীতিবিদদের মধ্যে গন্ডগোল লাগানো চলবে না... গোয়েন্দা সংস্থায় গিয়ে রাজনৈতিক ক্যাডার হওয়া বন্ধ করতে হবে...এলিট হওয়ার খায়েশ বন্ধ করতে হবে। যথেষ্ট হয়েছে। মার্শাল ল দিয়ে লাভ নেই। সবচেয়ে ভালো হয় সেনাবাহিনী উঠিয়ে দেয়া। কারন, এরাই পাকিস্তানের মতো দেশগুলোকে ধ্বংস করছে।যাদের শেখার তাদের শেখা উচিত। দূরে থাকো রাজনীিতি থেকে। পোশাকের বেইজ্জত করো না...ওটা পবিত্র,কোন রাজনৈতিক দলের নয়, সব জনগণের।
ভিডিওটি দেখতে পারেন। স্ক্রিন শট দিলাম সাথে...
https://www.youtube.com/watch?v=1t-WdsviDrA(Corps Commander's residence attacked)
https://www.facebook.com/watch/?v=238769845504689 (GHQ attacked by angry mob)
https://www.youtube.com/watch?v=3NfcKRWCclY (VOA reporting)

29/04/2023

পরীক্ষাকে ভয় পেলে পরীক্ষর্থী পরাজিত হয়:কি আছে দুনিয়ায়!!!
১৯৮১ সালে এসএসসি পরীক্ষা দেই ক্যাডেট কলেজ থেকে। কেন্দ্র পড়েছিল জেলা স্কুলে। জীবনে যতো পরীক্ষা দিয়েছি তার মধ্যে এসএসসি পরীক্ষাকে মনে হয়েছে সবচেয়ে আজাবের!অবশ্য এর আগে বৃত্তি পরীক্ষাকে একটা অযথা সন্ত্রাস বলে মনে হয়েছে বৈকি! যাহোক, এসএসসি' র পর আর কোন পরীক্ষায় গা লাগাইনি!
এইচএসসি'র সময় হাওয়া খেয়ে বেড়িয়েছি। পরীক্ষা দিয়ে এসে কলেজ লাইব্রেরী থেকে ইস্যু করা রসায়ন ও অংকের বই ছিঁড়ে কুটিকুটি করেছি! আবার ফাইন দিয়েছি কলেজ থেকে চলে আসার সময়! আব্বা,আম্মার দুশ্চিন্তা - কি জানি কি রেজাল্ট হয়? দেখা গেল বেশ ভালো নম্বর নিয়েই ফার্স্ট ডিভিশন! খালি অপশনাল বিষয় অংকের দুই পেপারে যথাক্রমে ৩৩ ও ৩৮! দুই বছর কোন অংক করিনি! ক্লাসে সবার কম্পালসরি সাবজেক্ট ছিল অংক, বায়োলজি ছিল অপশনাল! আমারই একমাত্র বায়োলজি কম্পালসরি!
এরপর মিলিটারি একাডেমিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ব্যাচেলর ডিগ্রীর পরীক্ষা। ইংরেজি দুই পেপার একইদিনে। আগের বিকালে আমাকে হুকুম দেয়া হলো ফায়ারিং রেঞ্জে যেতে। কোম্পানির ফায়ারিং টিমের ভোমা হিসাবে। কাদা,পানি মেখে ফিরে এলাম রাতে। গোসল করে সটান ঘুম। বাংলা দুই পেপার ছাড়া সব বিষয় ছিল ইংরেজিতে। ইউরোপীয়ান হিস্ট্রি পরীক্ষার আগের দিনও হুকুম পালন করতে হলো। সাধারণ ব্যাচেলর সাবজেক্টের পাশাপাশি মিলিটারি সাবজেক্টের পরীক্ষাও চলছে। নো টেনশন। পরীক্ষা দিয়ে ক্যান্টিনে যাই। চা, সিগারেট খাই।
ওই এএসসি'র পর কখনো টেনশন নেইনি। ১৯৮৬ সালে যশোর সেনানিবাসে বেসিক কোর্স করার সময় বিশ্বকাপ ফুটবল চলছে। ফাইনাল পরীক্ষাও চলছে। বদখত সব সাবজেক্ট। ইলেকট্রনিক্স,ইলেকট্রিসিটি এন্ড ম্যাগনেটিজম, মডার্ন কমিউনিকেশন ইত্যাদি‌। আমি ও আমার কোর্স মেট মেজর জেনারেল (অব) বারী টিভি রুমে বিশ্বকাপ দেখছি!ম্যারাদোনার সেই বিখ্যাত গোল দেখছি! অন্যান্য সময় কাটছে প্লেবয় ( বহু কসরতে ঢাকার নীলক্ষেত থেকে কেনা) ম্যাগাজিনের খাপসুরত আওরত দেখে নয়তো ফোবি কেটস, ব্রুক শিল্ডসের মুভি দেখে! বারী এরমধ্যে অফিসার্স মেসের টিভি রুমে টম এন্ড জেরি কার্টুন চালু করে দিয়েছে! বিড়াল টম ও ইঁদুর জেরির কার্টুন দেখতে দিন দিন ভিড় বাড়ছে! এরমধ্যে নেশা চাপলো সাপ্তাহিক বিচিত্রা ও যায় যায় দিন পড়ার। কি আছে দুনিয়ায়!😁কোন পরীক্ষায় খারাপ করিনি জীবনে!
এখন ভাবি এস এস সি'তে কেন একটু হলেও সিরিয়াস ছিলাম! কারন, ওটা টার্নিং পয়েন্ট।বয়সও থাকে কম। গার্জিয়ান ও শিক্ষকরা দেন অযথা চাপ। এতে টেনশন বেড়ে যায়। পরীক্ষাকে ভয় পেলে পরীক্ষার কাছে পরীক্ষার্থী পরাজিত হয়। পরীক্ষার্থীকে থাকতে হবে খোশ মেজাজে,ভয় হীন অবস্থায়।
আমি আমার ছেলে ও মেয়ে কখন কি পড়েছে তার খবর নেইনি। পরীক্ষা কেমন দিয়েছে জিজ্ঞেসও করিনি। কোন বিষয়ে পড়বে তা ঠিক করে দেইনি। ওরাই সব নিজেরা করেছে। পরীক্ষার আগের রাতে কার্টুন দেখেছে,গেমও খেলেছে। আল্লাহ'র রহমতে দুইজনের রেজাল্ট ও এবং এ লেভেলে ( কেমব্রিজ) অনেক, অনেক ভালো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজাল্টও আশাতীত হয়েছে। আমাকে মুরুব্বিরা জোর করে বিজ্ঞান বিভাগে পড়িয়েছেন। কখনও এটা আমার মন মেনে নেয়নি! তাই রাগে কলেজে বই ছিড়েছিলাম! মিলিটারি একাডেমিতে গিয়ে জোরাজুরি করে মানবিক বিভাগ নিয়েছিলাম ও প্রথমও হয়েছিলাম ওই বিভাগে।
আপনার সন্তানকে সহজ থাকতে দিন। নিজের টেনশন তার উপর চাপিয়ে দিয়ে তাদের টেনশনে ফেলে দিবেন না। জোর করবেন না। পরীক্ষা কেমন হলো বলে পরীক্ষার পর আরেকবার ক্লান্ত বাচ্চাটার পরীক্ষা নিবেন না। কি আছে জীবনে। সবাইকে আইনস্টাইন হতে হবে? না।
এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য রইল দোয়া।

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিবাহিনী ও মানবাধিকার - আবু রুশ্‌দ্ 23/04/2023

পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর দীর্ঘ দুই যুগের বিচ্ছিন্নতাবাদ বিরোধী যুদ্ধের দালিলিক প্রমাণ সংবলিত বইটি ইতিহাস আগ্রহী পাঠকদের জন্য। অনেক শ্রমে বইটি লেখা। পেতে হলে:

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিবাহিনী ও মানবাধিকার - আবু রুশ্‌দ্ লেখকঃ আবু রুশ্‌দ্, ক্যাটাগরিঃ পার্বত্য চট্টগ্রাম, মূল্যঃ 430.0, লিংকঃ www.rokomari.com/book/293012

18/04/2023

৥ আপনি ধার্মিক হন, ভাল কথা।আপনি আপনার ধর্মকে পছন্দ করেন,খুশির কথা। কিন্তু আপনার কোন অধিকার নেই অপরের ধর্মকে বা অন্য ধর্মের মানুষকে শুধু ধর্ম পরিচয়ের কারনে ব্যঙ্গ বিদ্রুপ করা,হেয় করা।এতে নিজ ধর্মের মান মর্য়াদা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া ছাড়া কোন উপকার হয় না।
৥ আপনি ধর্ম মানেন না বা বিশ্বাস করেন না,ভাল কথা। আপনি যে ধর্মে
বিশ্বাস করেন না সেটাও একটা বিশ্বাস। কিন্তু ধার্মিক মানুষকে,ধর্মীয় রীতিকে নিয়ে ট্রল করবেন তা ইতরামি,কোন সভ্য মানুষের কাজ না।বরং তা আপনার মনের ঘৃনা ও হিংসাকে প্রকাশ করে।এটা একটা উগ্রবাদী আচরন।
৥ আপনি কোন প্রতিষ্টানকে পছন্দ করেন না, ভাল। সেখানে আপনার মতে দুর্নীতি বা ভিন্ন কিছু আছে তাও মেনে নেয়া যায়। কিন্তু সেখানে অন্য ধর্মের হওয়ায় নিজ ধর্মের প্রশংসা করে শুধু নিজেদের বাহবা নিতে চাইবেন সেটা উগ্রতা। এখানে আপনি ভালোর চেয়ে মন্দ ডেকে আনছেন বেশি।
৥ বৃষ্টি নিয়ে নামাজ আদায় মুসলমানদের চিরায়ত বিশ্বাস। এটা নিয়ে মশকরা করা জঙ্গীত্ব, বেহায়াপনা ও অসংস্কৃত আচরন।
৥ আপনি মুসলমান ছাড়া যে কেউ দান খয়রাত করে না তা কিভাবে নিশ্চিত হলেন? পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি ডোনেশন দেয় বা চ্যারিটি করেন খৃষ্টানরা। পশ্চিমা দেশগুলোয় যে লাখ লাখ মুসলমান ছাত্র পড়াশোনা করেন বৃত্তি নিয়ে তা খৃষ্টান, ইহুদীদের দানের টাকা। বাংলাদেশের বহু হিন্দু রোজায় ইফতার বিতরন করছেন(অন্তত আমি জানি)। তাই নিজেই একেবারে সবকিছুর বরকন্দাজ তা ঠিক নয়।

13/04/2023

সাংস্কৃতিক উগ্রতা নয়, ধর্মীয় লাফালাফি নয়- জাতীয় দিবসে রাজনীতিকে টেনে আনা নয়... কোন একটি দলের স্বার্থে,ফ্যাসিবাদের স্বার্থে দিবসটিকে ব্যবহার করা নয়। বিশ্বের সকল বাঙালির জন্য শুভ নববর্ষ।

09/04/2023

ভোমা বিলাই ইন্দুর ধরিতে রাজী নয়, বিবৃতি দিতে ব্যস্ত!😁:::
আজকে আমার অফিসে নেট কাটিয়া একটি ভোমা সাইজের ইন্দুর প্রবেশ করিয়াছে! ইয়া জানিতে পারিয়া অফিসের কোন এক বান্দা অতি গোপনে বিবিকে খবর দিয়াছে। আমিও আমার কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স সূত্র হইতে ওই খবর ইস্তেমাল করিয়াছি! ইফতারের ঠিক আগ মুহূর্তে হঠাৎ করিয়া বিবি আসিয়া হাজির। অত্যন্ত মিন মিনা সুর তিনি আমাকে সমঝাইতে চেষ্টা করিলেন যে অতিসত্বর কোন পেস্ট কন্ট্রোল কোম্পানিকে ডাকা প্রয়োজন। আমি অবাক হইবার ভান করিয়া তাহাকে বলিলাম পেস্ট কন্ট্রোল ডাকিলে তো কয়েক হাজার টাকা চলিয়া যাইবে, ঈদের পূর্বে এই টাকা খরচ কি কারনে করিব? বিবি ততোধিক বিলাইসম ভাব ধরিয়া বলিলেন তোমার স্টোর রুমে হয়তো কিছু একটা গান্ধা জিনিস প্রবেশ করিয়াছে।
আমি তাহার এই তথ্য প্রদানে কোন গুরুত্ব প্রদান করি নাই। কেনই বা করিব? কিন্তু বিবি বলিয়া কথা! অতি মধুর সুরে তাহাকে শুধাইলাম, তুমি তো নামাজ পড়ো, রোজা রাখো, অত্যন্ত পরহেজগার নারী বটে। সত্যি করিয়া বল ওই গান্ধা জিনিসটি কি? এইবার তিনি ফাসিয়া গেলেন! বলিতে বাধ্য হইলেন একটি বিশাল সাইজের ইন্দুর অফিসে প্রবেশ করিয়া কোথাও লুকাইয়া রহিয়াছে! আশংকা প্রকাশ করিলেন যে উহা আমার চকচকে নতুন বই গুলি কাটিয়া ফেলিবে! আমি তাহাকে পাল্টা প্রশ্ন করিলাম- হে বিবি! ইন্দুরের সবচাইতে বড় ঔষধ কি? তিনি চুপ করিয়া রহিলেন! কারণ, তিনি যে বিশ্ব বিলাই বিরোধী সমিতির সভানেত্রী! কিভাবে স্বীকার করিবেন আমি বহুদিন ধরিয়া একটি ভোমা বিলাই রাখিবার কথা বলিয়া আসিতেছি! আজ যদি ওই ভোমা বিলাইটি থাকিত তাহা হইলে তো ওই ভোমা ইন্দুর প্রবেশের কোন সুযোগ থাকিতো না! গরিবের কথা বাসি হইলেই ফলে! 😁
(বিবি কোন ডিসিশন দেন নাই!😀 আমি ভোমা বিলাই খুজিতে লোক লাগাইয়াছি! কিন্তু কোন ভোমা বিলাই ইন্দুর ধরিবার চাইতে বিবৃতি দেওয়া লাভজনক বলিয়া ইন্দুর ধরিবার কাজ করিতে রাজী হইতেছে না!😁)

06/04/2023

আসিতেছে ভোমা বিলাই সম্পাদিত দৈনিক সুবেহ সাদিক! বদলে দাও,বদলে যাও চাইরদিক!😁:::
আল্লাহ যদি তাকদ ও দৌলত দেন তাইলে ভোমা বিলাই 'দৈনিক সুবেহ সাদিক ' নামে একটা খাঁটি জজবার পত্রিকা বাইর করবে! নাম দেখিয়াই না আবার কতিপয় বিজ্ঞানমনস্ক ইহাকে আনকালচার্ড, সাম্প্রদায়িক বলিয়া চিক্কুর দেন- এই চিন্তা অবশ্যা বিলাই বরাবরই করিয়াছে!
তাহার পরও "দৈনিক সুবেহ সাদিক- ভোমা বিলাই,তা ধিনাক ধিক!"😁
( যাহারা খোমা মোবারক দেখাইয়া পত্রিকা বন্ধ করতে চাইতেছেন তাহারাই কিন্তু বদলে দাও শ্লোগান ইস্তেমাল করছিলেন! এখন পুরাটাই বদলিয়া গেছেন গা!😁)

Hajj in 1928 (Oldest video footage of Makkah) 04/04/2023

https://youtu.be/vPHW1yKiwhY
পবিত্র কাবা ও মক্কা নগরীর প্রথম ভিডিও।১৯২৮ সালের। প্রথম হজ্বের ভিডিও হিসাবে এটাকেই আজ পর্য়ন্ত মনে করা হয়। কেমন ছিল সে সময়কার কাবা ও মক্কা? একশ বছর আজ থেকে!

Hajj in 1928 (Oldest video footage of Makkah) Oldest video footage of the Hajj pilgrimage rituals in Makkah. This is also the oldest known footage of the Kaaba. In 1928 Georg Eduard Albert Krugers comple...

03/04/2023

এখন একাত্তরটা 'অনু+সন্ধা+নি' পরতিভেধন করিয়া জরমন ডয়চে ভেলে'কে একটু দেকাও দেকিনি বাপু!😁
কয়টা সং+গঠন বেবৃতি দেয়!কয়টা ল্যাজ নাড়ে!😀

Photos from Abu Rushd's post 01/04/2023

১৫ বছর পেরিয়ে ১৬ তম বছরে ডিফেন্স জার্নাল:::
আমার সম্পাদিত বাংলাদেশ ডিফেন্স জার্নাল ১৫ বছর পেরিয়ে ১৬ তম বছরে পদার্পণ করেছে। ইংরেজিতে একটি প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত পত্রিকা চালানো এদেশে খুবই কঠিন। তারপরও লেগে রয়েছি।
এর মধ্যে ডিফেন্স জার্নাল বিশ্বের বড় কয়েকটি প্রতিরক্ষা মেলায় অফিসিয়াল পার্টনার হিসাবে যোগ দিয়েছে। বাংলাদেশের কোন মিডিয়ার আন্তর্জাতিক পর্য়ায়ে এধরনের অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ায় আমরাই পাইওনিয়ার। ইন্দো ডিফেন্স ফেয়ার, প্রেস্টিজিয়াস ডিএসইআই, বাহরাইন ডিফেন্স ফেয়ার, দুবাই ডিফেন্স ফেয়ার- এ আমরা ছিলাম অন্যান্য বিশ্বখ্যাত প্রতিরক্ষা সাময়িকীর পাশাপাশি পার্টনার। জেনস ডিফেন্স উইকলি’র সাথে আমাদের পত্রিকার লোগো দেখে গর্ব করেছি। যদিও এদেশে প্রসারতা আশানুযায়ী হয়নি আমার নিজস্ব আদর্শগত কারনে। আমি নি:সন্দেহে বর্তমান সরকার পন্থী নই। সেটাই আমার দোষ! যদিও ডিফেন্স জার্নাল পেশাদারি ভূমিকা রেখেছে সবসময়,কখনো রাজনীতিকে টেনে আনেনি।
আরেকটি অর্জন আমাদের হতে পারে এদেশে আমরাই একমাত্র বিদেশি বিজ্ঞাপন ছাপিয়ে সরকারকে ডলার দিয়েছি ও দিচ্ছি।পৃথিবীর অনেক বড় বড় সমরোপকরন প্রস্তুতকারক কোম্পানি আমাদের বিজ্ঞাপন দেয়। আমেরিকা,রাশিয়া,তুরস্ক,জার্মানী,দক্ষিন আফ্রিকার কোম্পানিগুলো রয়েছে এর মধ্যে।
সাংবাদিকতা জীবন শুরু করেছিলাম সিনিয়র সাব এডিটর হিসাবে। পরে সহকারী সম্পাদক, ফিচার এডিটর ও বিশেষ সংবাদদাতা হিসাবে বিভিন্ন শীর্ষস্থানীয় দৈনিকে কাজ করেছি। ২০০৭ সালে ওয়ান ইলেভেন হওয়ার পর যখন দেখলাম রিপোর্ট করার মানে হলো সংস্থায় তলব,তখন স্বেচ্ছায় চলে এসেছি ও নিজ উদ্যোগে ডিফেন্স জার্নাল প্রতিষ্ঠিত করেছি।
সবাই দোয়া করবেন।

31/03/2023

কেউ খেটে খায় না?!:::
রমজান মাসে এমনিতেই ঢাকার রাস্তা চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। পৃথিবীতে কোন মুসলিম দেশে যেন আর রোজা কেউ রাখে না! কেবল বাংলাদেশেই মচ্ছব শুরু হয়। গত বুধবার বনানীর অফিস থেকে বারিধারা ডিওএইচএস-এ যাচ্ছিলাম। কামাল আততুর্ক এভিনিউ থেকে গুলশান ক্লাবের মুখে বায়ে টার্ন নিতে হবে। আমার গাড়ি বায়ের লেনে ছিল।
কিন্তু সামনে এক বেবি ট্যাক্সি রাস্তা বন্ধ করে দাড়িয়ে আছে। তার পিছনে আবার বড় করে আল্লাহ লেখা।বিশাল মোমিন মুসলমান!
সামনে যাওয়ার সিগন্যাল বন্ধ। এরমাঝে পিছনে অনেক গাড়ি লাইন পড়ে গেল। মটর সাইকেলও অনেকগুলো আটকে গেল। প্রথমে হর্ন দিল আমার ড্রাইভার। না, বেবি সরবে না।আমি নিজে গাড়ি থেকে নামলাম। গিয়ে বেবি চালককে ভদ্রভাবেই বললাম-ভাই, আপনি একটু ডানে সরুন। পিছনে অনেক গাড়ি আটকে আছে, আমরা সবাই বায়ে যাব।
ওই মিয়া গাড়িতে গিয়া বইসা থাকেন। আপনের গাড়ি আটকাইছে তাতে আমার কি?
তারপরও মেজাজ ঠান্ডা রাখলাম। বললাম-তেল তো পুড়ছেই,সবার সময় নষ্ট হচ্ছে।
এতো কথা কন ক্যান? আমি সরমু না... আপনের বাপের রাস্তা?
পৃথিবীর কোন দেশে এমন হয় না। কেউ এমন ঘাড় ত্যাড়ামি করে না। বাংলাদেশেই একমাত্র সবাই রোজা রাখে,বাংলাদেশেই একমাত্র সব কথিত খেটে খাওয়া মানুষের সব দোষ মাফ! আমরা আর খেটে খাই না!
যাহোক, মোড়ে একজন সার্জেট গলদঘর্ম অবস্থায় গাড়ি নিয়ন্ত্রনের চেষ্টা করছিলেন। বেচারা ঘেমে অস্থির। হেটে তাকে গিয়ে ঘটনা বললাম। ভদ্রলোক তৎক্ষনাত আমার সাথে এলেন। বেবি চালককে কড়া গলায় বললেন -গাড়ি সরাবি না মামলা দিবো?
সুর সুর করে বেবি চালক বেবি সরালো। ধন্যবাদ দিলাম সার্জেন্টকে।
আমার গাড়ি সহ পিছনের সব গাড়ি বায়ে যাওয়ার সুযোগ হলো।
কতো জায়গায় এসব মোকাবিলা করবেন? অসভ্যতা, বেহায়াপনা ও ত্যাড়ামো ঝেকে বসেছে রিকশা চালক, বেবি চাালক,বাস চালক, গাড়ি চালকদের মধ্যে। কেন? ওই এক ত্বত্ত খেটে খাওয়া মানুষ! প্রকৌশলী,ডাক্তার, এমবিএ, শিক্ষক, ব্যবসায়ী কেউ খেটে খায় না! তাই না?
যে আল্লাহ’য় বিশ্বাস করে, যে মুসলমান তার কাছে তো মানুষের অধিকার হরন হারাম। একটা লোক ত্যাড়ামো করে সকলের গাড়ির তেল নষ্ট করাচ্ছে, সময় নষ্ট করাচ্ছে সে তো মানুষের অধিকার হরন করছে। ওইসব লোক দেখানো আল্লাহ লিখে কি হবে?

23/03/2023

সাপ একসময় তার লেজ কামড়ে খায়! প্রশাসনের সকল পর্যায়ে মেধার বদলে (meritocracy) দলীয় আনুগত্য, কথিত নিরাপত্তা ছাড়পত্রের নামে অযোগ্যদের প্রাধিকার দিয়ে এই অবস্থা দাঁড়িয়েছে! বিচারক স্কুলে ছ্যাচড়ামি করছে, ডিসি স্যার নিয়ে দৌড়াচ্ছে! খালি মুখে ফেনা তোলা বিজ্ঞানমনস্কতার ফুলঝুরি, কথিত স্মার্ট শব্দ নিয়ে তোড়জোড়, ভ্যাবলার মতো প্রগতিশীল হয়ে যাওয়ার সবক! কাজে সব প্রাগৈতিহাসিক যুগের ভোঁদার!
আনস্মার্ট, দুনিয়া সম্পর্কে অজ্ঞ, বাজে ব্যাকগ্রাউন্ডের মানুষ জায়গা করে নিচ্ছে সবখানে...😡

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিবাহিনী ও মানবাধিকার - আবু রুশ্‌দ্ 21/03/2023

এখন রকমারিতে পাওয়া যাচ্ছে:::::
পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু এক অশান্ত জনপদের নাম। সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদে এখানে মানবাধিকার হয়েছে লাঞ্ছিত। এটা যেন আরেক একাত্তর। বর্বরতা,নৃশংসতা কেঁদে ফিরে এই উপত্যকায়।আকাশে, বাতাসে, পাহাড়ে, হ্রদে ক্ষুব্ধ হতাশায় পাখা মেলে মানবতার লাশ। মানবাধিকার থমকে দাঁড়ায় হায়েনার হিংস্রতায়।
দোষ কার? দায়ী কে? কেন এমন হলো? কতো মানুষের, কতো সৈনিকের জীবন গেল পার্বত্য চট্টগ্রামে? কে বা কারা, কাদের ইন্ধনে সৃষ্টি হলো এমন পরিবেশ? এসবই তথ্য,উপাত্ত, দালিলিক প্রমাণসহ উপস্থাপন করা হয়েছে এই বইয়ে। আরো আছে অজানা এক গুচ্ছ ছবির সমাহার।
আমাদের সেনাবাহিনী কিভাবে সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদ মোকাবিলা করেছে,কিভাবে জীবন দিয়েছে, কিভাবে স্বাধীনতার পর একমাত্র বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত হয়েছে লেফটেন্যান্ট মুশফিক -সবকিছুর দালিলিক তথ্য উপাত্ত সহ...

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিবাহিনী ও মানবাধিকার - আবু রুশ্‌দ্ লেখকঃ আবু রুশ্‌দ্, ক্যাটাগরিঃ পার্বত্য চট্টগ্রাম, মূল্যঃ 375.0, লিংকঃ www.rokomari.com/book/293012

21/03/2023

সিরাজ সিকদারের বোন ভাস্কর শামীম সিকদার ইন্তেকাল করেছেন। তাঁর ভাই একসময় পাশ্চিমা আদর্শের বিরুদ্ধে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের স্বপ্ন দেখতেন। হাজার হাজার যুবক জেল, জুলুম সহ্য করেছেন সেই আদর্শ বাস্তবায়ন করার মোহে। শামীম সিকদার ঢা বি থেকে অবসর নেয়ার পর পশ্চিমা সভ্যতার তীর্থ ভূমি বৃটেনে চলে যান! জানি না সব মৌলবাদী কমিউনিস্টরা কেন বৃটেন, আমেরিকা এতো পছন্দ করেন!সেসব দেশের জীবনাচার এ টু জেড অনুসরণ করেন!
সিরাজুল আলম খান জাসদ তৈরি করে লাখ লাখ যুবককে তথাকথিত বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের নামে বিপথগামী করেছেন। রক্ষীবাহিনীর হাতে বহু তরুণ,যুবক নিহত হয়েছে। সেই সিরাজ সাহেবও আমেরিকায় চলে গিয়েছিলেন!
সমাজতন্ত্রের মোহ এখনো এদেশের অনেককেই তাড়িয়ে বেড়ায়! তারা গুরুদের জীবনযাপন পদ্ধতি জানতেও পারে না।
আমি মোহাম্মদপুর কবরস্থান যেখানে সিরাজ সিকদারের কবর তা দুই বার জিয়ারত করেছি। আমার কাছে তিনি ছিলেন একজন খাঁটি দেশপ্রেমিক। তবে তাঁর পথটা ছিল ইউটোপিয়ায় আক্রান্ত। সেই পথ মুক্তি আনে না।

Want your public figure to be the top-listed Public Figure in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Category

Website

Address


House#28 Road#09 Block-G. Banani
Dhaka
1213

Other Dhaka public figures (show all)
Anisul Hoque Anisul Hoque
Dhaka

Anisul Hoque is a writer, poet, playwright, columnist lives in Dhaka, Bangladesh ([email protected]). Maa (Freedom's Mother) is his famous book. HarperCollins published his...

Bidrohee Kobi Nazrul - বিদ্রোহী কবি নজরুল Bidrohee Kobi Nazrul - বিদ্রোহী কবি নজরুল
Dhaka

Kazi Nazrul Islam(1899-1976) is Bangladesh's national, also known as a 'rebel poet' for his courage.

Jane Alam Manir (Nana Vai) Jane Alam Manir (Nana Vai)
3 No. Azimpur Road, Lalbag
Dhaka, 1205

Dr. Ramit Azad Dr. Ramit Azad
American International University-Bangladesh
Dhaka

Taught at EWU (Physics) and a awesome man...

Shykh Seraj Shykh Seraj
40 Shahid Tajuddin Ahmed Sarani, Tejgaon Industrial Area
Dhaka, 1208

Bangladeshi Development Journalist working for four and a half decades on media to promote farmers.

ধ্রুব নীল ধ্রুব নীল
দৈনিক আমাদের সময়, তেজগাঁও
Dhaka, 1000

আমরা মলয় বাতাসে ভাসিয়া বেড়াবো কুসুমের মধু করিব পান

frndz frndz
Dhk, Bd
Dhaka, 1217

Only friends are constant in life!!

Tanim Sufyani Tanim Sufyani
Dhaka

Author, Independent Researcher, Tech & Digital Marketer, Business & Marketing Consultant, Voice-over

Zillur Rahman Zillur Rahman
Dhaka

Zillur Rahman is considered to be one of the most successful television anchors of Bangladesh.

Nayeem Ahmed Nayeem Ahmed
129/2/ka Elephantroad. . Dhaka
Dhaka, 1205