Pujikom Medicine and Medical Services
PMMS
আসসালামু আলাইকুম
সুস্থ্য দেহ, সুস্থ্য মন
হাসতে আর নেই বারন�
PMMS
(পুঁজিকম মেডিসিন এন্ড মেডিকেল সার্ভিসেস)
মূলত, চিকিৎসা বিষয়ে আপনাদের উন্নত সেবা প্রদান করা এবং যে কোন চিকিৎসা সেবা আপনার দরজার দ্বারপ্রান্তে পৌছে দেয়ার লক্ষ্যে কাজ করছে।
চিকিৎসা সেবায় একটি নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান।
আমাদের সেবা সমূহ :
১)ঔষধ সরবরাহ (Medicine Delivery)
২)চিকিৎসা উপকরণ (Medical Equipment's)
৩)স্বাস্থ্য উপকরণ (Health Device)
৪)শল্যচিকিৎসামূলক উপকরণ (Surgical Item)
যেকোনো মেডিসিন এবং মেডিক্যাল সামগ্রী ঘরে বসেই অর্ডার করুন একটি মাত্র ফোন কল/এসএমএস এর মাধ্যমে। ঢাকা শহর সহ সারা বাংলাদেশ আমরা যে কোন ঔষধ কিংবা যেকোনো চিকিৎসা উপকরণ ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যেই পৌছে দিচ্ছি আপনার দুয়ারে। এছাড়াও ঢাকা সিটিতে পাচ্ছেন ক্যাশ অন হোম ডেলিভারি সুবিধা।
ফোন : ০১৭৮১৪৬৮৯৯৬
Page Link: https://www.facebook.com/Pujikom-Medicine-and-Medical-Services-102992454867708/
শর্ত প্রযোজ্য।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অথবা প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ সেবন থেকে বিরত থাকুন।
Courtesy: baby destination
ঈদুল আযহা উপলক্ষে অদ্য 19 জুলাই থেকে আগামী 25 শে জুলাই পর্যন্ত পিএমএমএস-এর অফিস এবং আমাদের সকল ডেলিভারি কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ থাকবে। তবে আমাদের হটলাইন নাম্বার সীমিত পরিসরে খোলা থাকবে। যথারীতি স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদ উদযাপন করি। সকলকে ঈদ মোবারক।
যেকোনো মেডিসিন এবং মেডিক্যাল সামগ্রী ঘরে বসেই অর্ডার করুন একটি মাত্র ফোন কল/এসএমএস এর মাধ্যমে। ঢাকা শহর সহ সারা বাংলাদেশ আমরা যে কোন ঔষধ কিংবা যেকোনো চিকিৎসা উপকরণ ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যেই পৌছে দিচ্ছি আপনার দুয়ারে। এছাড়াও ঢাকা সিটিতে পাচ্ছেন ক্যাশ অন হোম ডেলিভারি সুবিধা।
ফোন : ০১৭৮১৪৬৮৯৯৬
Page Link: https://www.facebook.com/Pujikom-Medicine-and-Medical-Services-102992454867708/
শর্ত প্রযোজ্য।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অথবা প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ সেবন থেকে বিরত থাকুন।
👉RELAX SPECIAL ARM SLING
➡️Description:
Relax special Arm Sling (Tropical) holds, supports and immobilizes the sprained, broken or surgically operated arm in the flexion position while it recuperates. A sleek and a smart design ideally suitable for tropical countries with hot and humid climatic conditions. Smart, sleek, does not cover the chest, improves ventilation, comfort and best suited for hot climates. Made of 3 layered pu bonded fabric : Durable and non-tearable, plush looks, wrinkle free and soft to feel. Slide buckle : Single touch opening and closing. Easy application and removal. Ethafoam shoulder pad and thumb
➡️cradle : Improves patient comfort, adjustable to ease the point of maximum pressure and reduces thumb fatigue.
➡️Adjustable sling : Angle of flexion can be customized, offers flexibility in sizing.
➡️Features & details:
Adjustable and ergonomically designed
Wrinkle proof
Smart and sleek
Made in China
Price : 250 tk
ঢাকা শহর সহ সারা বাংলাদেশে যেকোনো ঔষধ এবং চিকিৎসা উপকরণ ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে পৌঁছে দিচ্ছি আপনার দুয়ারে। এছাড়াও ঢাকা শহরে রয়েছে ক্যাশ অন হোম ডেলিভারি সুবিধা।
☎️ +৮৮০১৭১৮৪৬৮৯৯৬
শর্ত প্রযোজ্য।
পেইজ লিংক:
https://www.facebook.com/Pujikom-Medicine-and-Medical-Services-102992454867708/
বিশেষ দ্রষ্টব্য: চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অথবা প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঔষধ সেবন থেকে বিরত থাকুন
আসসালামু আলাইকুম
আজকের বিষয়: স্ট্রোক
স্ট্রোক কি?
মস্তিষ্কের কোনো অংশে রক্ত সরবরাহের ঘাটতি দেখা দিয়ে আক্রান্ত অংশের কোষ নষ্ট হওয়াকে স্ট্রোক বা ব্রেন স্ট্রোক বলে আখ্যায়িত করা হয়।
স্ট্রোকের লক্ষণ ?
বর্তমান বিশ্বে স্ট্রোক মানুষের মৃত্যুর চতুর্থ কারণ হিসেবে গণ্য হয়ে থাকে।
মস্তিষ্কের অংশ বিশেষ নষ্ট হওয়ায় রোগীর দেহে বেশ কিছু শারীরিক অক্ষমতা দেখা দেয়। যেগুলোকে স্ট্রোকের লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। যেমন : প্যারালাইসিস, পা, হাত, মুখ অথবা শরীরের ডান বা বাম অংশ অবস হয়ে যাওয়া। কথা বলতে বা কথা বুঝতে সমস্যা হওয়া, বিভ্রান্তিকর অবস্থায় পতিত হওয়া, কথা জড়িয়ে আসা, একটা চোখে অথবা উভয় চোখে দেখতে সমস্যা হওয়া, অথবা ঝাপসা দেখা, চলাফেরা করতে না পারা, চলাফেরায় ভারসাম্য নষ্ট হওয়া, বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্রমে অসামঞ্জস্য দেখা দেওয়া, হঠাৎ তীব্র মাথাব্যথা দেখা দেওয়া। প্রাথমিক অবস্থায় কারও স্ট্রোক দেখা দিলে জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত তা না হলে রোগীর মস্তিষ্কের বেশি অংশ নষ্ট হয়ে জটিল আকার ধারণ করতে পারে অথবা রোগীর দীর্ঘমেয়াদি অসুস্থতা বা মৃত্যু ঘটতে পারে। মস্তিষ্কের রক্তনালি বন্ধ হয়ে ইসকেমিক স্ট্রোক হতে পারে অথবা রক্তনালি ফেটে গিয়েও হিমোরজিক স্ট্রোক হতে পারে। অল্প সময়ের (পাঁচ মিনিটের কম সময়ে) জন্য অজ্ঞান হওয়া, মাথাঘোরা, চোখে ঝাপসা দেখা, কথা বলতে সমস্যা, শরীরের কোনো অংশ অবস হয়ে যাওয়া এবং পাঁচ থেকে ১০ মিনিটে রোগীর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসাকে মিনি স্ট্রোক বলা হয়। এ অবস্থাকে অবজ্ঞা না করে জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসা নেওয়া প্রয়োজন। অধিক পরিমাণে লবণ খাওয়া, চর্বি খাওয়া এবং রক্তে অতিমাত্রায় কোলেস্টেরলের উপস্থিতি, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি করে। আমাদের দেশে স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে শতকরা ৬০-৭০ ভাগ রোগী অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপের জটিলতা হিসেবে স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। যদিও স্ট্রোকের সঠিক কারণ নির্ণয় করা এখনো সম্ভব হয়নি। তবে বেশ কিছু শারীরিক অবস্থা স্ট্রোকের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। যেমন—শারীরিক কর্মতৎপরতার অভাব, ধূমপান, উচ্চ রক্তচাপে, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস বিদ্যমান থাকা, বংশগতভাবে স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার ইতিহাস বিদ্যমান।
স্ট্রোক প্রতিরোধের উপায়:
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন করা
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রন করা
ধূমপান ও মধ্যপান ত্যাগ করা
নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম করা
স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহন করা
আপনার শরীরে যে কোন রোগের লক্ষন/উপসর্গ দেখা দিলে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহন করুন এবং সুস্থ্য থাকুন।
ঢাকা শহর সহ সারা বাংলাদেশে যেকোনো ঔষধ এবং চিকিৎসা উপকরণ ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে পৌঁছে দিচ্ছি আপনার দুয়ারে। এছাড়াও ঢাকা শহরে রয়েছে ক্যাশ অন হোম ডেলিভারি সুবিধা।
☎️ +৮৮০১৭১৮৪৬৮৯৯৬
শর্ত প্রযোজ্য।
পেইজ লিংক:
https://www.facebook.com/Pujikom-Medicine-and-Medical-Services-102992454867708/
বিশেষ দ্রষ্টব্য: চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অথবা প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঔষধ সেবন থেকে বিরত থাকুন
কোমরের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে করণীয়ঃ
কোমরে ব্যথা আমাদের সবার কাছেই একটা পরিচিত সমস্যা। সারা জীবনে একবারও কোমরে ব্যথা অনুভব করেননি এমন মানুষ বিরল। মেরুদণ্ডের নিচের হাড়ের
মধ্যবর্তী তরুণাস্থি বা ডিস্কের বার্ধক্যজনিত পরিবর্তনের কারণে এ ব্যথার সুত্রপাত হয়। সাধারণত এ
পরিবর্তন ৩০ বছর বয়স থেকে শুরু হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এ রোগের কোনো উপসর্গ থাকে না। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোগের উপসর্গও বাড়তে থাকে। বিভিন্ন কারনে কোমরে ব্যথা হতে পারে। কিন্তু আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কাজ করার কিছু ধরন আছে যা মেনে না চললে অল্প বয়সেই কোমরে ব্যাথায় আক্রান্ত
হবার সম্ভবনা থাকে। তাই এ ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে কিছু সতর্কতা তো মেনে চলতেই হবে।
-
জেনে নেয়া যাক আমাদের প্রতিদিনে সাধারণ কিছু কাজে কি কি সাবধানতা মেনে চলতে পারলে কোমর ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
-
নিচ থেকে কিছু তোলার সময়
কোমর ভাঁজ করে কিংবা ঝুঁকে তুলবেন না। হাঁটু ভাঁজ করে তুলুন।
-
কোনো কিছু বহন করার সময়
ঘাড়ের ওপর কিছু তুলবেন না। ভারি জিনিস শরীরের কাছাকাছি রাখুন। পিঠের উপর ভারি কিছু বহন করার সময় সামনের দিকে ঝুঁকে বহন করুন।
-
দাঁড়িয়ে থাকার সময় ১০ মিনিটের বেশি দাঁড়িয়ে থাকবেন না। হাঁটু না ভেঙে
সামনের দিকে ঝুঁকবেন না। দীর্ঘক্ষণ হাঁটতে বা দাঁড়াতে হলে উঁচু হিল পরবেন না। অনেকক্ষণ দাঁড়াতে হলে কিছুক্ষণ পর পর শরীরের ভর এক পা থেকে অন্য পায়ে
নিন। দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হলে ছোট ফুট রেস্ট ব্যবহার করুন।
-
যানবাহনে চড়ার সময় গাড়ি চলানোর সময় স্টিয়ারিং হুইল থেকে দূরে সরে
বসবেন না। সোজা হয়ে বসুন। ভ্রমণে ব্যথার সময় লাম্বার করসেট ব্যবহার করুন।
-
বসে থাকার সময় আপনার চেয়ারটি টেবিল থেকে বেশি দূরে নেবেন না।
সামনে ঝুঁকে কাজ করবেন না। কোমরের পেছনে সাপোর্ট দিন। এমনভাবে বসুন যাতে ঊরু মাটির সমান্তরালে থাকে। নরম গদি বা স্প্রিংযুক্ত সোফা বা চেয়ারে বসবেন না।
-
শোয়ার সময়
উপুড় হয়ে শোবেন না। ভাঙ্গা খাট, ফোম বা
স্প্রিংয়ের খাটে শোবেন না। সমান তোশক ব্যবহার করুন। বিছানা শক্ত, চওড়া ও সমান হতে হবে। শক্ত বিছানা বলতে সমান কিছুর ওপর পাতলা তোশক বিছানোকে বোঝায়।
-
এছাড়াও অল্প হিলের জুতো বা স্যান্ডেল ব্যাবহার করুন, গরু, খাসির মাংস, ডালজাতীয় খাবার, মিষ্টিজাতীয় খাবার, তৈলাক্ত খাবার খাদ্য তালিকা থেকে কমিয়ে শাকসবজি, তরিতরকারি, ফলমূল খাদ্য তালিকায় বেশি
করে রাখুন, নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম করুন এবং যাদের দুপুরে ঘুমানোর অভ্যাস আছে, তা বন্ধ করে রাতে শিগগিরই শুয়ে পড়ুন। এভাবে কিছু সতর্কতা নিয়ম মেনে চলে কোমর ব্যাথা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
⚜️ প্রোডাক্ট: Hot Water Bag With Cover (2 Litre)
শারীরিক ব্যথা-যন্ত্রণায় ভোগেন না, এমন মানুষ নেই। কখনো মেরুদণ্ডের ব্যথা, কখনো কোমরের ব্যথা, কখনোবা পায়ের ব্যথা চরম ভোগায়। এসব ব্যথা থেকে স্বস্তি পেতে গরম পানির টোটকা ব্যবহার করা যায়। যে জায়গায় আঘাত পেয়েছেন সেখানে ফুলে না গেলেও যদি যন্ত্রণা হয় তাহলে আক্রান্ত স্থানে গরম সেঁক দিন। ব্যথা দূর হবে দ্রুতই, ইন শা আল্লাহ। যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা আছে তারা কখনোই গরম সেঁক দেবেন না। ব্লাড প্রেসার বা হার্টের সমস্যা থাকলে গরম সেঁক দেয়া যাবে কি-না সে ব্যাপারে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।
গরম সেঁক দেয়ার নিয়ম : আক্রান্ত স্থানে মিনিট পনেরোর বেশি গরম সেঁক দেয়া উচিত নয়। এক্ষেত্রেও এক ঘণ্টা পরপর সেঁক দেবেন। গরম সেঁক দেবার সবচেয়ে নিরাপদ উপায় হলো হট ওয়াটার ব্যাগ। একবার কেনা হলে ব্যবহার করা যায় দীর্ঘদিন। হট ওয়াটার ব্যাগের আকারটা এমন যে এর ভেতরে ময়লা হলে যেমন টের পাওয়া যায় না, তেমনি সহজে পরিষ্কারও করা যায় না। সহজে এর ভেতরটা পরিষ্কার করতে চান? তাহলে হট ওয়াটার ব্যাগের মধ্যে কয়েক চামচ লবণ দিন। এরপর এতে সামান্য পানি দিয়ে ভালো করে ৪-৫ মিনিট ঝাঁকান। এরপর ভেতরটা ভালো করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
Specifications:
👉 Leak Proof
👉 Soft Cover Outside the Hot Water Bag
👉 Ideal for Stomach & Back Aches, Joint Pain, Muscular Cramps, Menstrual Pain, Muscle Pull, Arthritic & Rheumatic Pain
👉 Ideal for Adults, Elderly, Athletes etc.
👉 24 Months Warranty
🔸প্রাইজঃ ২২৫/-
অর্ডার করতে এখনি ফোন করুন। ঢাকা শহর সহ সারা বাংলাদেশ আমরা যে কোন ঔষধ কিংবা যেকোনো চিকিৎসা উপকরণ ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যেই পৌছে দিচ্ছি আপনার দুয়ারে। এছাড়াও ঢাকা সিটিতে পাচ্ছেন ক্যাশ অন হোম ডেলিভারি সুবিধা।
ফোন : ০১৭৮১৪৬৮৯৯৬
Page Link: https://www.facebook.com/Pujikom-Medicine-and-Medical-Services-102992454867708/
শর্ত প্রযোজ্য।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অথবা প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ সেবন থেকে বিরত থাকুন।
বিশ্বে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা ৪০ লাখ ৪২ হাজার ছাড়াল
বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত এবং মৃত্যুর সংখ্যা আগের দিনের তুলনায় কমেছে। সর্বশেষ গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৭ হাজার ২৬৬ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় মৃত্যু কমেছে প্রায় ১ হাজার। এতে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪০ লাখ ৪২ হাজার ৬৬১ জনে।
একই সময়ে করোনাভাইরাসে নতুন করে ৪ লাখ ২১ হাজার ৮৭০ জন আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে বিশ্বে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮ কোটি ৭২ লাখ ৬৪ হাজার ৯৭ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১৭ কোটি ১২ লাখ ৩৬ হাজার ১৬৭ জন।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও প্রাণহানির পরিসংখ্যান রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটার থেকে রোববার (১১ জুলাই) সকালে এই তথ্য জানা গেছে।
ওয়ার্ল্ডওমিটারের সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, করোনায় এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও মৃত্যু হয়েছে বিশ্বের ক্ষমতাধর দেশ যুক্তরাষ্ট্রে। তালিকায় শীর্ষে থাকা দেশটিতে এখন পর্যন্ত করোনা সংক্রমিত হয়েছেন ৩ কোটি ৪৭ লাখ ২৬ হাজার ১১১ জন আর মারা গেছেন ৬ লাখ ২২ হাজার ৮২১ জন।
করোনায় আক্রান্তের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে প্রতিবেশী দেশ ভারত। দেশটিতে এখন পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩ কোটি ৮৩ লাখ ৬ হাজার ২৩১ জনে। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৪ লাখ ৮ হাজার ৭২ জনের।
লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল করোনায় আক্রান্তের দিক থেকে তৃতীয় ও মৃত্যুর সংখ্যায় তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী ১ কোটি ৯০ লাখ ৬৯ হাজার ৩ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৫ লাখ ৩২ হাজার ৯৪৯ জনের।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৮৫ জন মারা গেছেন। এখন পর্যন্ত মোট মৃতের সংখ্যা ১৬ হাজার ১৮৯ জন। একই সময় শনাক্ত হয়েছেন ৮ হাজার ৭৭২ জন।শনাক্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১০ লাখ ৯ হাজার ৩১৫ জনে।
এছাড়া এখন পর্যন্ত ফ্রান্সে ৫৮ লাখ ৮ হাজার ৩৮৩ জন, রাশিয়ায় ৫৭ লাখ ৫৮ হাজার ৩০০ জন, যুক্তরাজ্যে ৫০ লাখ ৮৯ হাজার ৮৯৩ জন, ইতালিতে ৪২ লাখ ৬৯ হাজার ৮৮৫ জন, তুরস্কে ৫৪ লাখ ৭৬ হাজার ২৯৪ জন, স্পেনে ৩৯ লাখ ৩৭ হাজার ১৯২ জন, জার্মানিতে ৩৭ লাখ ৪৩ হাজার ১৩৮ জন এবং মেক্সিকোতে ২৫ লাখ ৭৭ হাজার ১৪০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
অন্যদিকে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ফ্রান্সে এক লাখ ১১ হাজার ৩২১ জন, রাশিয়ায় এক লাখ ৪২ হাজার ২৫৩ জন, যুক্তরাজ্যে এক লাখ ২৮ হাজার ৩৯৯ জন, ইতালিতে এক লাখ ২৭ হাজার ৭৬৮ জন, তুরস্কে ৫০ হাজার ১৯২ জন, স্পেনে ৮১ হাজার ৩ জন, জার্মানিতে ৯১ হাজার ৭৫৯ জন এবং মেক্সিকোতে ২ লাখ ৩৪ হাজার ৬৭৫ জন মারা গেছেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীন থেকে সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর বিশ্বব্যাপী ছড়িয়েছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। গত বছরের ১১ মার্চ করোনাভাইরাস সংকটকে মহামারি ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
ঢাকা শহর সহ সারা বাংলাদেশে যেকোনো ঔষধ এবং চিকিৎসা উপকরণ ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে পৌঁছে দিচ্ছি আপনার দুয়ারে। এছাড়াও ঢাকা শহরে রয়েছে ক্যাশ অন হোম ডেলিভারি সুবিধা।
☎️ +৮৮০১৭১৮৪৬৮৯৯৬
শর্ত প্রযোজ্য।
পেইজ লিংক:
https://www.facebook.com/Pujikom-Medicine-and-Medical-Services-102992454867708/
বিশেষ দ্রষ্টব্য: চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অথবা প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঔষধ সেবন থেকে বিরত থাকুন
সদ্যোজাত খুদের দেখভাল করবেন কীভাবে? মায়ের জন্য রইল কিছু টিপস!
গীতশ্রী আর কৌশিক মাত্র ক’দিন আগে এক কন্যাসন্তানের মা-বাবা হয়েছে। এখন তারা বসে আছে চিকিৎসকের চেম্বারে। সন্তান আসার পর গোড়াতেই চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে নেওয়াটা দরকার, তারা সেটা জানে। প্রথম সন্তান হওয়ার আনন্দ যেমন বাঁধভাঙা তেমনই চাপা চিন্তাও রয়েছে। কারণ অভিভাবক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই জীবনে আসে নতুন দায়িত্ব, যা পালনের কোনও অভিজ্ঞতা নেই। (Great Tips for Moms with Newborn Babies)
চিকিৎসক ওদের চাপা চিন্তা আঁচ করতে পেরেছিলেন। তিনি প্রথমেই হাসি ঠাট্টার মধ্যে দিয়ে দু’জনের মন একটু হালকা করলেন। এরপর দু’-একটি কথা মধ্যে দিয়ে শুরু করলেন ছোট্ট খুকুকে দেখাশোনার কথাবার্তা। শুরুতেই তিনি মূল বিষয়গুলো নিয়ে (Baby Care Tips for New Moms) বলা শুরু করলেন যেমন খাওয়ানো, ডায়পার পাল্টানো, ঘুম পাড়ানো ইত্যাদি।
নবজাতকের পরিচর্যা করবেন যেভাবে (How to Take Care of Newborn Baby)
#1. খাওয়ানো: প্রথম একবছরে শিশুর বৃদ্ধি সবচেয়ে বেশি হয়। জীবনের প্রথম পাঁচ-ছয় মাস দুধই খুদের একমাত্র খাদ্য। এই দুধ ওর হাড়ের গঠন শক্ত করে। ওকে বেড়ে ওঠার জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি জোগায়। চিকিৎসকের মতে, ছয় মাস বয়স পর্যন্ত জলও ওকে খাওয়ানো উচিত নয়। প্রচণ্ড গরম আবহাওয়া হলেও দুধ খাইয়েই ওর তেষ্টা মেটাতে হবে। কী খাওয়াবেন, তা নিয়ে এই কয়েক মাস মায়েদের চিন্তা থাকে না। তবে খাওয়ানোর কায়দাকানুন নিয়ে এই সময় সব মা-ই নাজেহাল হন। চিকিৎসক প্রথমে সে বিষয়েই আলোকপাত করলেন।
মাথা উঁচু রাখুন: জন্মের পর সোনার খাদ্যতন্ত্র অপরিণত থাকে। তাই দুধই ওর একমাত্র খাদ্য। তবে দুধ খাওয়ানোর সময় সতর্ক না-থাকলে দুধ ওর গলায় আটকে যেতে পারে। বিশেষজ্ঞরা মতে, দুধ খাওয়ানোর সময় ছোট্ট খুকুর ঘাড় ও মাথা সামান্য উঁচু করে রাখা উচিত। এতে দুধ শ্বাসনালিতে ঢোকার সম্ভবনা থাকে না।
দুই স্তন থেকেই খাওয়ান: অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, খুদে একটানা একই ভাবে দুধ খেতে পছন্দ করে না। চিকিৎসক তাই জানালেন, দুধ খাওয়ানোর সময় মায়ের দুই স্তন থেকেই পাল্টে পাল্টে দুধ খাওয়ানো উচিত। এতে মায়ের দুই স্তনে যেমন দুধের ভারসাম্য বজায় থাকে, তেমনই পজিশন পরিবর্তনের কারণে খুদেও দুধ খাওয়া নিয়ে বিরক্ত হয় না।
ওর সময় মেনে চলুন: সদ্যোজাত শিশু দিনে অন্তত ১৪ থেকে ১৭ ঘন্টা ঘুমিয়েই কাটায়। তাই যখনই ওর ঘুম ভাঙে, তখনই দুধ খাওয়ার জন্য বায়না ধরে। সাধারণত এক্ষেত্রে দু’-তিন ঘণ্টা অন্তর ওকে দুধ খাওয়াতে হয়। তবে বোতলে যারা দুধ খায়, তারা চার ঘণ্টা অন্তর দুধ খায়। তাই প্রথম কয়েকমাস একরত্তির এই দুষ্টুমি আপনাকে সহ্য করতেই হবে। এমনকী মাঝরাতেও ঘুম থেকে উঠে দুধ খাওয়ানোর জন্য তৈরি থাকা ভালো (Newborn Baby Care 1st Month)।
ঢেকুর তোলানো: খাওয়ানোর পর খুদেকে ঢেকুর তোলানো অবশ্যই প্রয়োজন। দুধ খাওয়ার সময় ছোট্ট সোনা বাইরের হাওয়াও অনেকটা গিলে ফেলে। এই হাওয়া দুধের সঙ্গেই ওর পেটে যায়। তাই দুধ খাওয়ানোর পর খুদেকে ঘাড়ে শুইয়ে পিঠে আলতো করে মালিশ করুন। অথবা বিছানায় শুইয়ে ছোট্ট পা দুটো সাইক্লিং-এর মতো ঘোরান। এতে ওর পেটের বায়ু সহজেই বেরিয়ে আসবে।
#2. ডায়পার পাল্টানো (Diaper Changing): ডায়পার পাল্টানোও মা-বাবার কাছে রীতিমতো এক পরীক্ষা। ডায়পারেই যেহেতু খুদে হিসু ও পায়খানা করে তাই, এগুলো থেকে সংক্রমণ ছড়ানোর ভয় থাকে। খুদের ত্বক সংবেদনশীল হওয়ায় ডায়পার থেকে সহজেই র্যাশ হতে পারে। এ নিয়েও চিকিৎসক ওদের সতর্ক করলেন।
ডায়পার র্যাশ: ডায়পারের মলমূত্রে থাকা ব্যাকটেরিয়া খুদের ত্বকে সহজেই প্রভাব ফেলে। ব্যাকটেরিয়ার কারণে খুদের ত্বকে র্যাশ ফুটে ওঠে। এই র্যাশ ঠিক সময়ে চোখে না-পড়লে অনেকটাই বেড়ে যায়। এর ফলে খুদের মেজাজও বিগড়ে যায়। এমনকী খাওয়াদাওয়ার অভ্যাসের পরিবর্তন আসে।
নিয়মিত ডায়পার পরিবর্তন: হিসু বা পায়খানা কোনওটাই ত্বকের সংস্পর্শে বেশিক্ষণ থাকা উচিত নয়। তাই চিকিৎসকরা পরামর্শ দেন, যে কোনও একটা হলেই ডায়পার যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পাল্টে দেওয়া উচিত। এতে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের সুযোগ পায় না (Newborn Baby Care Advice & Tips)।
মসৃণ ওয়াইপার: ওয়াইপ করার সময় সবসময় মসৃণ ওয়াইপার ব্যবহার করা উচিত। এছাড়াও খুবই আলতো ভাবে ওয়াইপ করার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। অসতর্কভাবে ওয়াইপ করলে ছড়ে যেতে পারে একরত্তির ত্বক।
#3. ঘুম পাড়ানো (Sending To Sleep): খুদেকে ঘুম পাড়ানোর জন্য সময় মেনে চলা খুবই প্রয়োজন। সদ্যোজাত শিশুরা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৪ থেকে ১৭ ঘণ্টা ঘুমিয়েই কাটায়। এই ঘুমই তাদের মস্তিষ্ককে পরিণত হতে সাহায্য করে। তবে এক্ষেত্রেও কয়েকটি বিষয়ে নজর রাখা জরুরি।
শোওয়ানোর ধরন: খুদেকে বিছানায় সবসময় চিৎ করে শোওয়ান। প্রথম কিছু মাস ওকে পাশ ফিরিয়ে বা পেটের উপর উপুড় করে শোওয়ানো মোটেই উচিত নয়। এতে নিঃশ্বাস নিতে যেমন সমস্যা হতে পারে, তেমনি ঘাড়ে চোটও পেতে পারে একরত্তি।
প্যাসিফায়ার: খুদেকে ঘুম পাড়াতে ব্যবহার করতে পারেন প্যাসিফায়ার। এতে স্তন্যপানের অনুভূতি থাকায় খুদের ভালো ঘুম হয়।
ঘরের তাপমাত্রা বজায় রাখুন: শোওয়ার সময় খুদেকে গরম জামাকাপড় পরাতে নিষেধ করেন চিকিৎসকরা। বরং ঘরের তাপমাত্রা অনুযায়ী ওকে পাতলা জামা পরিয়ে রাখা উচিত। এতে খুদের ঘুম ভালো হয়। ওর শরীরের তাপমাত্রা ঘরের তুলনায় বেশি হলে ওর অস্বস্তি বাড়বে। এর থেকে ওর মেজাজ বিগড়ে যেতে পারে (How to Take Care of a Newborn Baby)।
ধূমপান বন্ধ: ছোট্ট খুদে জেগে থাকা বা ঘুমনো কোনও অবস্থাতেই ওর সামনে ধূমপান করা উচিত নয়। এতে ওর নিশ্বাসের সমস্যা হতে পারে। পাশাপাশি ফুসফুসেরও ক্ষতি হওয়া সম্ভব।
#4. স্নান করানো (Baby Bathing): নবজাতককে স্নান করানোর ক্ষেত্রেও চিকিৎসকরা কিছু পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কারণ এই সময় খুদেকে বাথটাবে স্নান করানো উচিত নয়।
ঈষদুষ্ণ জল ও স্পঞ্জিং: একরত্তির জন্য ব্যবহৃত স্নানের জল সামান্য গরম হওয়া উচিত। এতে জলের সংস্পর্শে এলেও খুদের শরীর তার স্বাভাবিক তাপমাত্রা হারায় না। চিকিৎসকদের মতে, জন্মের পর প্রথম কয়েক মাস বাথটাবে স্নান না করানোই উচিত। এর পরিবর্তে ঈষদুষ্ণ জলের সাহায্যে খুদের শরীর স্পঞ্জ করিয়ে দেওয়া যেতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ওকে পরিষ্কার রাখতে নিয়মিত ডায়পার পরিবর্তন, বিছানার কাপড় উষ্ণ জলে ধোয়া, ওর জামাকাপড় নিয়মিত ধোয়া ইত্যাদিই বেশি কার্যকর।
এগুলো তো গেল ছোট্ট খুকুর প্রধান প্রধান দিক যা নিয়ে কৌশিক আর গীতশ্রী দু’জনেই চিন্তিত ছিল। চিকিৎসকের কাছ থেকে এই ব্যাপারে জেনে নেওয়ায় তারা অনেকটাই নিশ্চিন্ত হল। তবে এছাড়াও আরও দুয়েকটি ব্যাপারে চিকিৎসক আলোচনা করলেন (Most Effective Newborn Baby Care Tips)।
খেলনা নির্বাচন: সদ্যোজাত শিশুর জন্য খেলনা হিসেবে বেছে নেওয়া যেতে পারে রংবেরঙের সাধারণ পশুপাখি জাতীয় খেলনা। কারণ এই সময় খুদের মস্তিষ্ক আশেপাশের রঙের সম্পর্কে সচেতন হতে শুরু করে। বয়স একটু বাড়লে খুদে হাত দিয়ে পছন্দের খেলনা ধরতে পারে। খেলনা কেনার সময় মাথায় রাখা উচিত যাতে খেলনা আকারে যথেষ্ট বড় হয়। নয়তো কোনওভাবে খুদের মুখে গেলে তা থেকে বড়সড় বিপদ হতে পারে। এছাড়া সুরেলা খেলনাও কেনা যেতে পারে ছোট্ট সোনার জন্য। সুর ওর মস্তিষ্ককে আরাম দেয়।
মানসিক স্বাস্থ্য: বাচ্চার মানসিক স্বাস্থ্যে নজর রাখা বাবা-মায়ের প্রথম দায়িত্ব। কারণ ওর আশেপাশের পরিবেশে কোনও উত্তেজনা তৈরি হলে ওর মধ্যে সেটা খুব সহজেই ছড়িয়ে যায়। বাবা-মায়ের মধ্যে অশান্তি, বা আচমকা তীব্র আওয়াজ ওকে ভয় পাইয়ে দেয়। খুদে তখন কাঁদতে থাকে। চিকিৎসকরা পরামর্শ দেন মায়েরা কোনও ভাবেই যেন শিশুর সামনে অবসাদে না ভোগেন। কারণ এই ডিপ্রেশন সহজেই শিশুর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে যা ভবিষ্যতেও বিপদে ফেলতে পারে ছোট্ট সোনাকে (Newborn Baby Care Tips)।
ঢাকা শহর সহ সারা বাংলাদেশে যেকোনো ঔষধ এবং চিকিৎসা উপকরণ ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে পৌঁছে দিচ্ছি আপনার দুয়ারে। এছাড়াও ঢাকা শহরে রয়েছে ক্যাশ অন হোম ডেলিভারি সুবিধা।
☎️ +৮৮০১৭১৮৪৬৮৯৯৬
শর্ত প্রযোজ্য।
পেইজ লিংক:
https://www.facebook.com/Pujikom-Medicine-and-Medical-Services-102992454867708/
বিশেষ দ্রষ্টব্য: চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অথবা প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঔষধ সেবন থেকে বিরত থাকুন
কাঠাল
কাঁঠাল বাংলাদেশের জাতীয় ফল, এর ইংরেজী নাম হচ্ছে (Jackfruit) । বাংলাদেশের সব স্থানেই কম- বেশি কাঁঠাল পাওয়া যায়। বসন্ত ও গ্রীস্মের প্রথমে কাঁচা অবস্থায় এবং গ্রীস্ম ও বর্ষায় পাকা অবস্থায় পাওয়া যায়। এ ফলটি আকারে বেশ বড় হয়ে থাকে। এর পুষ্টিগুণ রয়েছে অনেক। কাঁঠালের ৪-৫ কোয়া থেকে ১০০ কিলো ক্যালরি খাদ্য শক্তি পাওয়া যায়। এর হলুদ রঙের কোষ হচ্ছে ভিটামিন ‘এ’ সমদ্ধ।
কাঁঠাল এর ২০টি উপকারিতা
১। কাঁঠালে চর্বির পরিমাণ নিতান্ত কম। এই ফল খাওয়ার কারণে ওজন বৃদ্ধির আশংকা কম।
২। কাঁঠাল পটাশিয়ামের উৎকৃষ্ট উৎস। ১০০ গ্রাম কাঁঠালে পটাশিয়ামের পরিমাণ ৩০৩ মিলিগ্রাম। যারা পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। এ জন্যে কাঁঠালে উচ্চ রক্ত চাপের উপশম হয়।
৩। কাঁঠালে প্রচুর ভিটামিন এ আছে, যা রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে।
৪। কাঁঠালের অন্যতম উপযোগিতা হল ভিটামিন সি। প্রাকৃতিকভাবে মানবদেহে ভিটামিন “সি” তৈরি হয় না। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি দাঁতের মাড়িকে শক্তিশালী করে ভিটামিন “সি”।
৫। কাঁঠালে বিদ্যমান ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস- আলসার, ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপ এবং বার্ধক্য প্রতিরোধে সক্ষম।
৬। কাঁঠালে আছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের দেহকে ক্ষতিকর ফ্রির্যাডিকেলস থেকে রক্ষা
৭। টেনশন এবং নার্ভাসনেস কমাতে কাঁঠাল বেশ কার্যকরী।
৮।বদহজম রোধ করে কাঁঠাল।
৯। কাঁঠাল গাছের শেকড় হাঁপানী উপশম করে। শেকড় সেদ্ধ করলে যে উৎকৃষ্ট পুষ্টি উপাদান নিষ্কাশিত হয় তা হাঁপানীর প্রকোম নিয়ন্ত্রণে সক্ষম।
১০। চর্মরোগের সমস্যা সমাধানেও কাঁঠালের শেকড় কার্যকরী। জ্বর এবং ডায়রিয়া নিরাময় করে কাঁঠালের শেকড়।
১১।কাঁঠালে আছে বিপুল পরিমাণে খনিজ উপাদান ম্যাঙ্গানিজ যা রক্তে শর্করা বা চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
১২।কাঁঠালে বিদ্যমান ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়ামের মত হাড়ের গঠন
১৩।কাঁঠালে আছে ভিটামিন বি৬ যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
১৪।কাঁঠালে বিদ্যমান ক্যালসিয়াম কেবল হাড়ের জন্য উপকারী নয় রক্ত সংকোচন প্রক্রিয়া সমাধানেও ভূমিকা রাখে।
১৫।ছয় মাস বয়সের পর থেকে মায়ের দুধের পাশাপাশি শিশুকে কাঁঠালের রস খাওয়ালে শিশুর ক্ষুধা নিবারণ হয়। অন্যদিকে তার প্রয়োজনীয় ভিটামিনের অভাব পূরণ হয়।
১৬।চিকিৎৎসা শাস্ত্র মতে প্রতিদিন ২০০ গ্রাম তাজা পাকা কাঁঠাল খেলে গর্ভবতী মহিলা ও তার গর্ভধারণকৃত।
ঢাকা শহর সহ সারা বাংলাদেশে যেকোনো ঔষধ এবং চিকিৎসা উপকরণ ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে পৌঁছে দিচ্ছি আপনার দুয়ারে। এছাড়াও ঢাকা শহরে রয়েছে ক্যাশ অন হোম ডেলিভারি সুবিধা।
☎️ +৮৮০১৭১৮৪৬৮৯৯৬
শর্ত প্রযোজ্য।
পেইজ লিংক:
https://www.facebook.com/Pujikom-Medicine-and-Medical-Services-102992454867708/
বিশেষ দ্রষ্টব্য: চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অথবা প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঔষধ সেবন থেকে বিরত থাকুন
প্রোডাক্ট/ব্র্যান্ডঃ Ankle Support Tynor
👉 Origin: India
👉 Sizes Available: S, M, L, XL
দৈনন্দিন খেলাধুলা/অনুশীলনে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় যা গোড়ালি জয়েন্টকে অতিরিক্ত সংকোচিত হওয়া থেকে নিরাপদ রাখে। সাধারণত বার্ধক্য, বাত, খেলাধুলা ইত্যাদির সাথে জড়িত ব্যথা কিংবা প্রদাহ দূর করতে সহায়তা করে।
👉 Four way stretch
👉 Two layered fabric
👉 Hypoallergenic
👉 Uniform compression
👉 Simple pull on application
👉 Bi-layered, cotton on the inside, a dermophillic interphase improves sweat absorption, comfort and compliance.
👉 Bi-layered, nylon on the outside ensures durability, improves aesthetics and color fastness.
👉 Four-way stretchable fabric, ensures effective compression along with comfort.
👉 Two layered with interwoven air space, retains body heat effectively, speeds up healing and allays pain.
প্রাইজঃ ৩৮০/-
অর্ডার করতে এখনি ফোন করুন। ঢাকা শহর সহ সারা বাংলাদেশ আমরা যে কোন ঔষধ কিংবা যেকোনো চিকিৎসা উপকরণ ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যেই পৌছে দিচ্ছি আপনার দুয়ারে। এছাড়াও ঢাকা সিটিতে পাচ্ছেন ক্যাশ অন হোম ডেলিভারি সুবিধা।
ফোন : ০১৭৮১৪৬৮৯৯৬
শর্ত প্রযোজ্য।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অথবা প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ সেবন থেকে বিরত থাকুন।
Ichthyosis (ইকথিওসিস):
এক প্রকার চর্ম রোগ। যা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত। এটি ভ্রুণের বৃদ্ধির সাথে সাথে মাতৃগর্ভেই ভ্রুণের মধ্যে স্থানান্তরিত হয়। পিতার বা মাতার বা উভয়ের ত্রুটিপূর্ণ জিনের কারণে এটি হয়ে থাকে। যদি একজনের জিনগত ত্রুটির কারণে শিশুর মধ্যে স্থানান্তরিত হয় তবে এটি হালকা হয় যা চিকিৎসার মাধ্যমে স্বল্প সময়ের মধ্যে নিরাময় হয় আর যদি মাতা-পিতা উভয়ের জিনগত ত্রুটি থাকে আর তাদের থেকে জন্ম লাভ করা শিশুর উপরে এর প্রভাব মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়। জন্মের সময় লক্ষ্মণ প্রকাশ পায় আবার অনেক সময় পরবর্তী সময়েও এর লক্ষ্মণ দেখা দিতে পারে।
লক্ষ্মণঃ
চামড়া মাছের আইশের মত দেখতে এ কারণে এটিকে ফিসস্কেল ডিজিজও বলা হয়, এছাড়া চামড়া শুষ্ক খসখসে চুলকানিযুক্ত ও মোটা শক্ত হয়। চামড়ার উপরথেকে সাদা সাদা মামড়ি উঠে, মামড়ি গুলো মাছের আইশের মত সাজানো থাকতে পারে।
প্রকারভেদঃ
কমপক্ষে ২০ ধরনের ইকথিওসিস আছে। তার মধ্যে কিছু বংশগত প্রাপ্ত আর বাকি কিছু জন্মের পরে বিভিন্ন বয়সে বিভিন্ন কারণ থেকে অর্জিত। উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত ০৫ ধরণের ইকথিওসিস দেখা যায়।
১। ইকথিওসিস ভালগারিস।
২।লামিলার ইকথিওসিস।
৩।ইপিডার্মোলাইটিক হাইপারকেরাটোসিস।
৪।কনজেনিটাল এরিথ্রোডার্মা।
৫। এক্স লিংকযুক্ত ইকথিওসিস।
ছোঁয়াচে কি-না?
ইকথিওসিস সারা বিশ্বে সকল ধর্ম,বর্ণ ও গোত্রের সকল বয়সী মানুষের মানের মাঝে আছে। এটা ছোঁয়াচে নয় এমন কি ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস বা জীবাণু দ্বারা আক্রমণ ঘটে না।
পথ্যঃ
চামড়াকে আদ্র রাখার জন্য যেসকল খাবার খাওয়া দরকার তারমধ্যে ডালিম অন্যতম। এছাড়া সবুজ শাকসবজি, মিষ্টি আলু, বাদাম, চা, প্রচুর পরিমাণে শশা, কলা ও ছোট মাছ বেশি বেশি খাওয়া যায়। মাংস না খাওয়াই ভালো। তবে যেসকল মাছ মাংস খেলে চুলকানি বাড়ে সেগুলো খাওয়া সম্পুর্ণরুপে বন্ধ রাখতে হবে।
চিকিৎসাঃ
বিভিন্ন চিকিৎসা বিজ্ঞানের প্রাপ্ত তথ্য মতে রোগীকে দিনে একবারের বেশী গোসল করতে বলা হয়, শুকনো চামড়াকে নরম রাখার জন্য বিভিন্ন লোশন ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়, আঁইশ গুলো নিয়মিত পরিষ্কার করতে বলা বলা ছাড়া তেমন কোন চিকিৎসার কথা বলা নেই।
যেকোনো মেডিসিন এবং মেডিক্যাল সামগ্রী ঘরে বসেই অর্ডার করুন একটি মাত্র ফোন কল/এসএমএস এর মাধ্যমে। ঢাকা শহর সহ সারা বাংলাদেশ আমরা যে কোন ঔষধ কিংবা যেকোনো চিকিৎসা উপকরণ ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যেই পৌছে দিচ্ছি আপনার দুয়ারে। এছাড়াও ঢাকা সিটিতে পাচ্ছেন ক্যাশ অন হোম ডেলিভারি সুবিধা।
ফোন : ০১৭৮১৪৬৮৯৯৬
Page Link: https://www.facebook.com/Pujikom-Medicine-and-Medical-Services-102992454867708/
শর্ত প্রযোজ্য।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অথবা প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ সেবন থেকে বিরত থাকুন।
ব্রান্ডঃ Omron HEM 7120 Automatic Blood Pressure Monitor
👉 100% Authentic
👉 Simple one touch operation
👉 LCD Size (LxW): 59mm x 43mm
👉 Weight (without battery): approx. 250g
👉 Battery life: 1000 times (4 x AA batteries)
👉 Arm Cuff: Fit arm circumference (22-32cm)
👉 Display: Systolic Blood Pressure, Diastolic Blood Pressure, Pulse Display, Liquid Crystal Display
👉 5 Years Warranty
👉 Whichpromises accuracy, comfort and ease of use
👉 Made in Vietnam
👉 Technology japan
👉 Weight: 0.8 Kg
👉 Color : White
👉 Battery: 4 x 1.5V AA size alkaline batteries
প্রাইজঃ ৩৪৫০/-
অর্ডার করতে এখনি ফোন করুন। ঢাকা শহর সহ সারা বাংলাদেশ আমরা যে কোন ঔষধ কিংবা যেকোনো চিকিৎসা উপকরণ ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যেই পৌছে দিচ্ছি আপনার দুয়ারে। এছাড়াও ঢাকা সিটিতে পাচ্ছেন ক্যাশ অন হোম ডেলিভারি সুবিধা।
ফোন : ০১৭৮১৪৬৮৯৯৬
শর্ত প্রযোজ্য।
পেইজ লিঙ্ক: https://www.facebook.com/Pujikom-Medicine-and-Medical-Services-102992454867708/
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অথবা প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ সেবন থেকে বিরত থJapan
আজকের বিষয়ঃ "বিষন্নতা/মানসিক চাপ দূরীকরণ"
মানসিক চাপ দূর করার ১২ উপায়
============================
পরিবার বা কর্মক্ষেত্রে সমস্যা, সম্পর্কে অবনতি, অর্থনৈতিক সংকট, খারাপ স্বাস্থ্য, এমনকি ঘনিষ্ঠ কারো মৃত্যু— এসব বিভিন্ন কারণে আমরা মানসিক চাপের মধ্যে থাকি । এই মানসিক চাপ বিভিন্ন ধরনের শারীরিক ঝুঁকির কারণ হতে পারে । তাই নিজেকে ভালো রাখতে চাপ কমানো জরুরি ।
মানসিক চাপ কমাতে হলে শুরুতে চাপ হওয়ার কারণগুলো জানতে হবে । এরপর সমস্যার গভীরে গিয়ে সমাধান করতে হবে । বিশেষজ্ঞরা বলেন, মানসিক চাপ একা একা সমাধান করার চেষ্টা করবেন না । চাপ নিয়ন্ত্রণে বন্ধু,পরিবারের ঘনিষ্ঠজনদের সাহায্য নিন । প্রয়োজনে মানসিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন ।
মানসিক চাপ দূর করার কিছু পদক্ষেপের কথা জানিয়েছে লাইফস্টাইল বিষয়ক ওয়েবসাইট ওইকিহাউ ।
১. নিয়মিত ব্যায়াম করুন : ব্যায়াম মানসিক চাপ তৈরিকারী হরমোনের নিঃসরণ কমায় । সুখি হরমোন হিসেবে পরিচিত এনডোরফিনের মাত্রা বাড়ায় । তাই যত ব্যস্তই থাকুন না কেন একটু সময় বের করে ব্যায়াম করার চেষ্টা করুন । যদি জিমে গিয়ে ব্যায়াম করার সময় না হয় তবে অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন । সেটিও চাপ কমাতে কাজে দেবে ।
২. ঘুমান : ঘুম শরীরকে সতেজ রাখতে সাহায্য করে । ঘুমাতে যাওয়া এবং ঘুম থেকে উঠার একটি নির্দিষ্ট রুটিন তৈরি করুন । নিয়মিত সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমানো মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে ।
৩. সঠিকভাবে খান : মানসিক চাপে থাকলে খাওয়ার প্রতি অনেকেরই অনীহা হতে পারে । মনে রাখবেন, না খেয়ে থাকা চাপকে বা সমস্যাগুলোকে কমিয়ে দেবে না বরং খাবার আপনার শরীরকে কর্মক্ষম রাখবে এবং চাপ দূর করার পদক্ষেপগুলো নিতে সাহায্য করবে । এ সময় পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করুন । ক্যাফেইন গ্রহণ কমিয়ে দিন । সকালের নাস্তা ভালোভাবে করুন । দিনে অন্তত ছোটবড় মিলিয়ে ছয় বেলা খাবার খান । গমে রুটি, পাস্তা ইত্যাদি খান । ভিটামিন এ এবং ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খান । পাশাপাশি গ্রিন টি এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার খান ।
৪. শিথিল থাকতে শিখুন : মানসিক চাপের সময় দেহ ও মনকে শিথিল রাখা জরুরি । মানসিক চাপের কারণ সহজেই চলে যাবে না । এটা দূর হতে সময় লাগবে । তাই এসময় নিজেকে শান্ত রাখা জরুরি । মনকে শিথিল রাখতে কুরআন তেলাওয়াত শুনুন । আর শরীরকে শিথিল রাখতে স্নান করতে পারেন । পার্লারে বা স্যালুনে গিয়ে মানসিক চাপ কমাতে পারে এ রকম ম্যাসেজ করান ।
বর্ষায় কাপড়ের ভেজা গন্ধ দূর করার উপায়
বর্ষাকালে কাপড় ধোয়া যেন এক বিপদ ডেকে আনা।
যত চেষ্টাই করা হোক না কেনো, বৃষ্টির মৌসুমে কাপড়ে এক ধরনের ভেজাভাব থেকেই যায়। আর সেটা যতটা না ভেজা আবহাওয়ার জন্য তার চেয়েও বেশি হয় কাপড় শুকানোর পদ্ধতিতে ভুল থাকা।
বর্ষাকালে কাপড়ে ছাতা পড়ার গন্ধ দূর করার কিছু প্রচলিত প্রতিষ্ঠিত পদ্ধতি রয়েছে। হারজিন্দেগি ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে সেসব পদ্ধতিগুলো এখানে দেওয়া হল।
ব্যবহৃত পোশাক জটলা করে না রাখা: অনেকেই নোংরা কাপড় ও পোশাক একসঙ্গে ওয়াশিং মেশিনের ভেতর বা লন্ড্রির ঝুড়িতে রেখে দেন। অনেকগুলো জমলে পরে এসঙ্গে ধুতে দেন।
এভাবে রাখলে বর্ষাকালে কাপড়ের দুর্গন্ধ আরও বাড়িয়ে তোলে। যত কাপড় একসঙ্গে রাখা হয় তার সবই দুর্গন্ধময় হয়ে যায়। তাই ময়লা কাপড় একসঙ্গে না রেখে বরং আলাদা আলাদা করে ঝুলিয়ে রাখা ভালো।
ডিটারজেন্টের সঙ্গে ভিনিগার ও বেইকিং সোডা যোগ করা: ফাঙ্গাস দূর করতে ভিনিগার ও বেইকিং সোডা বেশ কার্যকর। এছাড়াও দুর্গন্ধ দূর করতে এই উপাদানগুলো ভালো কাজ করে।
তাই কাপড় পরিষ্কার করতে ডিটারজেন্টের সঙ্গে ভিনিগার ও বেইকিং সোডা যোগ করে নিতে পারেন।
ঘরে কাপড় শুকানো: কাপড় শুকাতে সূর্যের জন্য অপেক্ষা না করে বরং ঘরেই শুকানোর ব্যবস্থা করুন। জানালার কাছাকাছি স্থানে বা পাখার নিচে কাপড় ঝুলিয়ে বাতাসে শুকানো যায়।
লেবু ও গোলাপে-সুগন্ধিযুক্ত ডিটারজেন্ট ব্যবহার: লেবু একটা অম্লীয় উপাদান যা কাপড়ের দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ফাঙ্গাস দূর করতে সাহায্য করে। কাপড়ে সজীব ঘ্রাণ আনতে লেবু বা গোলাপের সুগন্ধযুক্ত ডিটারজেন্ট ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
ওয়ারড্রবে চক বা সিলিকনের পাউচ রাখা: চক বা সিলিকন পাউচ কাপড়ের দুর্গন্ধ দূর করে। তাই ওয়ারড্রবে শুকনা কাপড় ভাঁজ করে রাখার সময় তা দুর্গন্ধমুক্ত রাখতে চক বা সিলিকনের পাউচ রেখে দিতে পারেন।
ঢাকা শহর সহ সারা বাংলাদেশে যেকোনো ঔষধ এবং চিকিৎসা উপকরণ ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে পৌঁছে দিচ্ছি আপনার দুয়ারে। এছাড়াও ঢাকা শহরে রয়েছে ক্যাশ অন হোম ডেলিভারি সুবিধা।
☎️ +৮৮০১৭১৮৪৬৮৯৯৬
শর্ত প্রযোজ্য।
পেইজ লিংক:
https://www.facebook.com/Pujikom-Medicine-and-Medical-Services-102992454867708/
বিশেষ দ্রষ্টব্য: চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অথবা প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঔষধ সেবন থেকে বিরত থাকুন
কোল্ড এলার্জির সাতকাহন
আমরা দেখে থাকি শীত আসলেই অনেক শিশু বা বয়স্ক ব্যক্তি হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়েন বা সারা শীতজুড়ে অসুস্থ থাকেন। এর বেশিরভাগ হয়ে থাকে কোল্ড এলার্জির কারণে। ঠান্ডা বাতাস, সিগারেটের ধোঁয়া, সুগন্ধি, তীব্র গন্ধ, পত্রিকা বা বই-খাতার ধুলা যাতে মাইট থাকে, ফুলের রেণু মোল্ড ইত্যাদির উপস্থিতি অনেকেই একেবারে সহ্য করতে পারেন না। এসবের উপস্থিতি শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি বা অ্যাজমা, সর্দি ইত্যাদির দেখা দেয়। এসব বিষয়কে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এলারজেন বলা হয়। এসব এলারজেনজনিত উপসর্গকে আমরা এলার্জি বলে থাকি। সুতরাং প্রচণ্ড শীতেও অনেকের জন্য এলারজেন হিসাবে কাজ করে এবং এ কারণে সৃষ্ট উপসর্গকে কোল্ড এলার্জি বলা হয়।
কেন হয় : আমাদের নাসারন্ত্র ও শ্বাসনালীতে স্নায়ুকোষের কিছু রিসেপ্টর আছে। এই রিসেপ্টরগুলো আবার ভ্যাগাস নার্ভ (এক) জোড়া নার্ভ যা শ্বাসনালী ও কণ্ঠনালীর মাংসপেশীর সংকোচন ও প্রসারণকে উদ্দীপ্ত করে এর সাথে সংযুক্ত। ইতিপূর্বে উল্লেখিত এলারজেনসমূহ শ্বাসনালীর রিসেপ্টর নার্ভকে উদ্দীপ্ত করে। ফলে শ্বাসনালীর মাংসপেশীর সংকোচন ঘটে এবং শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি দেখা দেয়। সাধারণত খুব কম বয়সী বাচ্চাদের মধ্যে এর প্রকোপ বেশি দেখা দেয়, তবে যে কোন বয়সেই হতে পারে।
উপসর্গসমূহ : নাক দিয়ে পানি পড়ে, নাক চুলকায়, কাশি, শ্বাসকষ্ট, বাঁশির মতো আওয়াজ বের হওয়া ইত্যাদি।
কি করণীয় : যে কারণে এ উপসর্গগুলো দেখা দেয় এলার্জি টেস্ট করে কারণ নির্ণয় করে তা পরিহার করে চলা উচিত। ঠাণ্ডা বাতাস থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য এক ধরনের মুখোশ (ফিল্টার মাস্ক) বা মুখবন্ধনী ব্যবহার করা যেতে পারে। যা ফ্লানেল কাপড়ের তৈরি এবং মুখের অর্ধাংশসহ মাথা, কান ঢেকে রাখে। ফলে ব্যবহারকারীরা উত্তপ্ত নিঃশ্বাস গ্রহণ করতে পারেন। শীত প্রধান দেশে সাধারণত তাদের শীতকালীন বিশেষ পোশাক-এর সাথে এই মাস্ক বা মুখোশ ব্যবহার করে থাকেন। সালবিউটামল ইনহেলার নেয়া যেতে পারে কারণ এ ওষুধ উপসর্গ নিসরণে প্রথম পছন্দনীয় ওষুধ। দীর্ঘমেয়াদি ভাল থাকার জন্য স্টেরয়েড ইনহেলার নেয়া যেতে পারে। ভ্যাকসিন পদ্ধতিতে কর্টিকোস্টেরয়েডের ব্যবহার অনেক কমে যায়। ফলে কর্টিকোস্টেরয়েডের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকেও রেহাই পাওয়া যায়। এই ভ্যাকসিন পদ্ধতির চিকিৎসাকে এলার্জিজনিত রোগের অন্যতম চিকিৎসা বলে অভিহিত করা হয়।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
15/A , Badda
Dhaka
1212
Savar
Dhaka, 23287
মেডিকেল টেকনোলজিষ্টরা দেশের বোঝ নয়, দ?
31, Colombia Super Market, 5th Floor, Wireless Gate, Mohakhali, Banani
Dhaka, 1213
Mohammadpur, Dhaka-
Dhaka
Our YouTube channel "Alamgir Academy medicine tips" created to share Medicine & Primary Health tips
Dhaka
Dhaka, 1000
Medipath is online medical pathology services for your. We are collecting online pathology test door to door as per requirement
Dhaka
☞T3 ☞T4 ☞TSH ☞FT3 ☞FT4 ☞ PCT ☞CRP ☞SAA ☞IL-6 ☞cTnI ☞TnT ☞BNP ☞NT-pro-BNP ?