Enisha's Eatery

স্বামী : (স্ত্রীকে) এই শুনছ!আমার শার্টটা ধুয়ে রাখবে।নইলে...

স্ত্রী : (রেগে গিয়ে) নইলে,নইলে কি করবে?

স্বামী : নিজেই ধুয়ে নিব।

শিক্ষক : ক্লাসে কিসের জন্য আস?

ছাত্র : শিখার জন্য।

শিক্ষক : শিখার জন্য আসলে ক্লাসে ঘুমাচ্ছ কেন?

ছাত্র : কারণ আজ শিখা ক্লাসে আসে নাই।

মা: কিরে, দাঁড়িয়ে ভাত খাস কেন?

ছেলে : এখন থেকে দাঁড়িয়েই খাব।

মা : কেন?

ছেলে : এই অপমান আর সহ্য হয় না।বাবা প্রতিদিন বলে এত বড় ছেলে বসে বসে খায়, তাই

যে নিজেকে অক্ষম ভাবে তাকে কেউ কখনও সাহায্য করতে পারে না।
জন এন্ডারসন

অন্যকে বারবার ক্ষমা কর, কিন্তু নিজেকে কখনোই ক্ষমা করিওনা।
সাইরাস

আসসালামু আলাইকুম।
জুম্মা মোবারক

আসসালামু আলাইকুম।
শুভ রাত্রি

সময় পেলে খোজ নেয়াটা হল দায়িত্ব।
আর সময় বের করে খোঁজ নেয়াটা হল ভালোবাসা।
সুপ্রভাত

দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে

১ম বন্ধু : তুই আমাকে রাত ১০ টায় ফোন দিস,তোর সঙ্গে কথা আছে।

২য় বন্ধু : ঠিক আছে তুই আমাকে ঠিক ৯ টা ৫৯ মিনিটে মনে করিয়ে দিস

আসসালামু আলাইকুম।
শুভ সকাল

শিক্ষক : বলত এভারেস্ট কোথায়?

ছাত্র : জানি না স্যার

শিক্ষক : এটাই জানো না! কানে ধরে বেঞ্চের উপর দাড়ালেই সব জানতে পারবে।

ছাত্র : কেন স্যার? কানে ধরে বেঞ্চের উপর দাঁড়ালে এভারেস্ট দেখা যাবে?

ছেলে বাবার কাঁধে বসে চুল টানছে।

বাবা : খোকা, চুল টানা বন্ধ করো।

খোকা : চুল টানছি না তো বাবা,আমার চুইংগাম টা ফেরত নেওয়ার চেষ্টা করছি।

১ম ব্যাক্তি : কি ভাই কোমরে দড়ি বেধেছেন কেন?
২য় ব্যাক্তি : ফাঁসিতে ঝুলবো।
১ম ব্যাক্তি : ফাঁসি তো গলায় বেঁধে দিতে হয়,কোমরে বেঁধেছেন কেন?
২য় ব্যাক্তি : গলায় দিয়ে দেখেছি, দম বন্ধ হয়ে আসে!!

শিক্ষক : তাহলে আপনি বলতে চাচ্ছেন, আবিরের খুব জ্বর হয়েছে এবং ও আজ স্কুলে আসতে পারবে না।

এ পাশ থেকে : হুম

শিক্ষক : আপনি কে বলছেন?

এ পাশ থেকে : আমার আব্বু বলছি।

বাবা : জানিস,তোর পাড়ালেখার পিছনে আমার কত টাকা খরচ হয়?

ছেলে : হ্যাঁ বাবা,জানি বলেই তো কম কম পড়ালেখা করে তোমার খরচ কমানোর চেষ্টা করি 🙄

আসসালামু আলাইকুম
শুভ সকাল

ছেলে : মা,আমার বন্ধুরা আজ বাসায় আসবে, আমার খেলনা গুলো আলমারিতে লুকিয়ে রেখো।

মা : কেন?তোর বন্ধুরা কি চোর?ছি ছি ছি তুই আমার ছেলে হয়ে চোরদের সাথে বন্ধুত্ব করেছিস?

ছেলে : না মা, তুমি ভুল বুঝছ!ওরা চোর না! খেলনাগুলো আলমারিতে লুকিয়ে না রাখলে ওরা নিজেদের খেলনাগুলো চিনে ফেলবে।

স্মৃতিই একমাত্র জিনিস যার জন্ম হয় মৃত্যু হয় না।

শুভ সকাল।

এক ভদ্রলোক তার স্ত্রীকে জোরে একটা চড় মেরে বললেন, যাকে মানুষ ভালোবাসে তাকেই মারে।
তার স্ত্রী তার গালে দ্বিগুণ জোরে এক চড় মেরে বললেন, তুমি কি ভাব, আমি তোমাকে ভালোবাসি না?

প্রথম নারী: আমি আর আমার স্বামী দু’জনেই চাকরি করি। কিন্তু দামি শাড়ি কিনতে পারি না। আপনাকে রোজই দেখি নতুন নতুন দামি শাড়ি পরতে। বোধহয় আপনাদের বড় কোনো ব্যবসা আছে। তাই না?
দ্বিতীয় নারী: হ্যাঁ, আমার স্বামীর বিরাট লন্ড্রির ব্যবাসা আছে।

পুলিশ: তুমি সাত দিন না খেয়ে ছিলে বলে বাধ্য হয়ে ওই খাবারের দোকানে চুরি করেছো?
চোর: হ্যাঁ স্যার।
পুলিশ: আশ্চর্য! তা হলে তুমি খাবার না নিয়ে দোকানের ড্রয়ার ভাঙলে কেন?
চোর: পরের দোকানে খাবার খেয়ে পয়সা দেবো না এমন ছোটলোক আমি নই স্যার।

স্বামী-স্ত্রীর মনোমালিন্য চলছে বেশ কিছুদিন ধরে। কিছুতেই সমঝোতা হচ্ছে না—
স্ত্রী: আমি বাপের বাড়ি চললাম, তুমি থাক তোমার সংসার নিয়ে।
স্বামী: আমিও বের হচ্ছি!
স্ত্রী: তুমিও কি বাপের বাড়ি যাচ্ছো!
স্বামী: না, আমি গরিব-দুঃখীদের দান-খয়রাত করতে যাচ্ছি!
স্ত্রী: কেন?
স্বামী: মানত করেছিলাম। ফলাফল পেতে শুরু করেছি। কথা তো রাখতেই হয়।

জেলার: কাল তোমার ফাঁসি হবে। বলো, তোমার শেষ ইচ্ছা কি?
বন্দী: আমি তরমুজ খেতে চাই।
জেলার: কিন্তু এখন তো তরমুজের মৌসুম নয়।
বন্দী: কোনো সমস্যা নেই, আমি অপেক্ষ করব।

পার্টিতে এক লোক বসে আছে। একটু পর এক সুন্দরী তরুণী এসে তাকে বলল, ‘আপনি কি নাচতে ইচ্ছুক?’

লোকটি উৎফুল্ল হয়ে বলল, ‘অবশ্যই!’

মেয়েটি এবার বলল, ‘তাহলে চেয়ারটা ছাড়ুন। আমি একটু বসব!’

হাসতে হাসতে আদালত থেকে বেরিয়ে আসছিলেন বিচারক। এক সহকর্মী জিজ্ঞেস করলেন, ‘ঘটনা কী? হাসছেন কেন?’ বিচারক বললেন, ‘হা হা হা! এই মাত্র দারুণ মজার একটা গল্প শুনে এলাম।’ : তাই নাকি? বলুন তো গল্পটা, শুনি। : মাথা খারাপ? এই গল্প বলার জন্য একটু আগে আমি তাকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছি