Food Publics
Nearby food & beverage services
Katasur, Nama bazar, Mohammadpur
1216
Dhaka
Azimpur
<<NOT-APPLICABLE>>
<<NOT-APPLICABLE>>
Gulshan
Uttara, Dhaka, Dhaka
<<NOT-APPLICABLE>>
152/2 J Green Road
<<NOT-APPLICABLE>>
Mirpur
Star Zone,Level 08,Bashundhara city
You may also like
Cooking good food with creative recipes.
Delicious Shrimp and Lentil Vada Recipe for a Perfect Snack
Looking for a unique and flavorful snack that's easy to make? Look no further than this delicious Shrimp and Lentil Vada recipe! This classic Indian dish features a savory blend of shrimp and lentils, spiced with cumin, coriander, and turmeric. With its crispy exterior and soft, flavorful interior, these vadas make the perfect snack or appetizer. Follow along with this step-by-step video tutorial to learn how to make this delicious recipe yourself. Don't forget to share and tag us with when you try it out!
Youtube link: https://youtu.be/t_JwQUJ2N24
Spicy beef | কশা ঝাল মাংশ
সাবস্ক্রাইব করুন আর সাথে থাকুন
Please subscribe and stay with me.
RELATED VIDEOS
Spicy beef | কশা ঝাল মাংশ
https://youtu.be/QbKfx7wWUPg
Breakfast: Paratha and Potato Fry
https://youtu.be/xUCENlcVpcU
Kalbaush Fish with tomato & Onion | কালবাউশ মাছের দো পেঁয়াজী
https://youtu.be/oB842H7g6tA
Spicy Tomato Chutney with CP Chicken | সি পি চিকেন দিয়ে ঝাল টমেটো চাটনি
https://youtu.be/1J2o05-Pj8s
Best Ever Khichdi Cooked by Mom | ঝটপট মায়ের হাতের খিচুড়ি | Sura Al Fatiha 4-5
https://youtu.be/A-gHeW87JPk
Spicy Duck curry | রাজ হাসের ঝাল মাংশ | Sura Al Fatiha Ayah 4-5
https://youtu.be/xXxdaDSiGmA
Red Spinach | Amarnath Spinach | Lal shak Vaji (লাল শাক ভাজি) | Sura Fatiha 1-3
https://youtu.be/BLrCrxlqPqw
Tasty Noodles with Chicken ball | মজাদার নুডলস রান্না চিকেন বল দিয়ে | Food Publics
https://www.youtube.com/watch?v=P_mLXiMFq7M
Best Ever Pangas Fish Curry | পাংগাস মাছের ঝোল | Hot and Spicy Fish | Friday cooking
https://www.youtube.com/watch?v=3_NCb9JZs6g
Best Ever Pangas Fish Curry | পাংগাস মাছের ঝোল | Hot and Spicy Fish | Friday cooking
https://www.youtube.com/watch?v=58JWozU6SEw
Best Ever Chicken Recipe | মুরগির মাংস রান্না | spicy chicken curry
https://youtu.be/3i5I6Y1Ayqw
Best ever Spicy chicken with Mango pickle and No Onion | পেয়াজ ছাড়া আমের আচার এর মুরগী রান্না
https://www.youtube.com/watch?v=5ryJLzaKWSU
Tasty Fried Rice | ভাত ভাজা | গত রাতের বেচে যাওয়া খাবার | Last night leftover food
https://www.youtube.com/watch?v=3CY9MaFIjdY
Best Ever Spicy Chicken khichuri | মজাদার সেরা চিকেন খিচুড়ি। | Friday Morning Special Food
https://www.youtube.com/watch?v=sYrENvkuHe0
Subscribe to Food Publics | bit.ly/foodpublics
Facebook | https://www.fb.me/foodpublics
Subscribe for More Great and Best recipes
Breakfast: Paratha and Potato Fry
সাবস্ক্রাইব করুন আর সাথে থাকুন
Please subscribe and stay with me.
RELATED VIDEOS
Spicy beef | কশা ঝাল মাংশ
https://youtu.be/QbKfx7wWUPg
Breakfast: Paratha and Potato Fry
https://youtu.be/xUCENlcVpcU
Kalbaush Fish with tomato & Onion | কালবাউশ মাছের দো পেঁয়াজী
https://youtu.be/oB842H7g6tA
Spicy Tomato Chutney with CP Chicken | সি পি চিকেন দিয়ে ঝাল টমেটো চাটনি
https://youtu.be/1J2o05-Pj8s
Best Ever Khichdi Cooked by Mom | ঝটপট মায়ের হাতের খিচুড়ি | Sura Al Fatiha 4-5
https://youtu.be/A-gHeW87JPk
Spicy Duck curry | রাজ হাসের ঝাল মাংশ | Sura Al Fatiha Ayah 4-5
https://youtu.be/xXxdaDSiGmA
Red Spinach | Amarnath Spinach | Lal shak Vaji (লাল শাক ভাজি) | Sura Fatiha 1-3
https://youtu.be/BLrCrxlqPqw
Tasty Noodles with Chicken ball | মজাদার নুডলস রান্না চিকেন বল দিয়ে | Food Publics
https://www.youtube.com/watch?v=P_mLXiMFq7M
Best Ever Pangas Fish Curry | পাংগাস মাছের ঝোল | Hot and Spicy Fish | Friday cooking
https://www.youtube.com/watch?v=3_NCb9JZs6g
Best Ever Pangas Fish Curry | পাংগাস মাছের ঝোল | Hot and Spicy Fish | Friday cooking
https://www.youtube.com/watch?v=58JWozU6SEw
Best Ever Chicken Recipe | মুরগির মাংস রান্না | spicy chicken curry
https://youtu.be/3i5I6Y1Ayqw
Best ever Spicy chicken with Mango pickle and No Onion | পেয়াজ ছাড়া আমের আচার এর মুরগী রান্না
https://www.youtube.com/watch?v=5ryJLzaKWSU
Tasty Fried Rice | ভাত ভাজা | গত রাতের বেচে যাওয়া খাবার | Last night leftover food
https://www.youtube.com/watch?v=3CY9MaFIjdY
Best Ever Spicy Chicken khichuri | মজাদার সেরা চিকেন খিচুড়ি। | Friday Morning Special Food
https://www.youtube.com/watch?v=sYrENvkuHe0
Subscribe to Food Publics | bit.ly/foodpublics
Facebook | https://www.fb.me/foodpublics
Subscribe for More Great and Best recipes
ি_সত্যি_হয়!!
লেখা- Dharmendra Bhattacharjee
Video সৌজন্যেঃ
Anandabazar Patrika -Archisman Saha
Lockdown: Awesome Bird's Eye view and Aerial Shots of Kolkata [HD]- https://www.youtube.com/watch?v=Hzjx6GRLHNs&t=15s
BUDAPEST | THE SILENT CITY
- https://www.youtube.com/watch?v=drTMdwnGPg0&t=58s
Predicted 😳🤔🧐
Follow the red dot 🧐
🤣👍
ভাল লাগলো ❤
🤗কোনো এক ভারতীয় ব্যক্তির লেখা🤗
চীনের দিকে আঙুল দেবার আগে পড়বেন ! না পড়লে রিএ্যাক্ট দেবার দরকার নেই । আর না পড়েও যদি চীন নিয়ে কথা বলেন তাহলে আপনি এখনো নাবালক/নাবালিকা। 😝
প্রথমে বলা হলো আমেরিকা করোনাভাইরাস তৈরী করে চায়নাতে ছেড়ে দিয়েছে, তারপর বলা হলো এটা আল্লাহর অভিশাপ চাইনিজদের উপর। তারপর বলা হলো চাইনিজরা নাকি বাদুর খায়, কুকুর খায়, সাপ খায় তাই এসব হচ্ছে। এরপর বলা হলো চায়না উরুমচীতে মুসলিমদের নির্যাতন করছে- সেজন্য এটা গজব এসেছে। আবার বলা হচ্ছে সাদ্দাম হোসেন মন্ত্রিসভায় করোনারি কথা উল্লেখ করেছেন।
এখানেও শেষ নেই। এরপর যখন চায়না তার নিজ দেশে ভাইরাসটি নির্মুল করলো তখন তারা একটু বিরতী নিয়ে করোনা ভাইরাসের সূত্র আবিস্কার করতে কোরানের সহায়তা নিলো; আবিস্কার করে ফেলল 1.q7+6=13 এবং গো-মুত্রসহযোগ গো করোনা, করোনা গো তত্বটিও। সেই সংগে ফু-ফা তো চলছেই।
ওই 'গো করোনা, করোনা গো' বা ফুঁ-ফা আর 1.q7+6=13 সূত্র যে একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ সেটা এসবের আবিস্কারকর্তারা স্বীকার করে না।
চায়নাতে নির্মূল হলো, কিভাবে হলো একটু পরে বলছি। ইরান শিয়া তাই এবার হামলা চললো ইরানে। এরপর ইটালীর কোন এক গির্জায় মোহাম্মাদের ব্যঙ্গচিত্র রাখার কারণে ইটালীতে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পরলো। সেখান থেকে স্পেন, ফ্রান্স, জার্মানী, বৃটেন। তারপর হামলা হলো খোদ আমেরিকায়।
এবার পাশার দান একটু উল্টে গেল। প্রথমে বলা হলো আমেরিকা তৈরী করে চায়নায় পাঠিয়েছে, এবার বলা হলো চায়না তৈরী করে আমেরিকায় পাঠানো হয়েছে।
এই হলো মোটামুটি বাংলাদেশীদের চিন্তা-চেতনা-বুদ্ধি-জেহাদী-মুসলিমদের 'বিজ্ঞান-চর্চা' ও ধর্ম-চর্চার যৌথ অবদান।
এই গ্রুপটির আরোও কিছু চিন্তা চেতনা রয়েছে। এরা বিশ্বাসই করে না যে মানুষ আজ থেকে ৫০ বছর আগে চাঁদে গেছে। এরা তখন চিন্তা করে আবিস্কার করেছিল (প্রথমে) মানুষ চাঁদে যায়নি, ওটা ধাপ্পাবাজী; টেক্সাসে এরিয়া ফিফটি ওয়ান এ শুটিং করে আমেরিকা বিশ্বকে ধাপ্পাবাজী দেখিয়েছে। আবার (দ্বিতীয়) বলা হলো, চাঁদে গিয়েছিল ঠিকই কিন্তু সেখানে গিয়ে ফাটল দেখেছে, আজান শুনেছে, নিল আর্মষ্ট্রং মুসলিম হয়ে গিয়েছে। ইত্যাদি।
আরও মজার বিষয় হলো সেই চাঁদে যাওয়া নিয়ে (আমেরিকার মুল প্রতিদ্বন্দি রাশিয়া কিন্তু কিছু বলে না) যাবতীয় বিভ্রান্তির চর্চা হয় বাংলাদেশে; এই করোনা ভাইরাসটি চায়না তৈরী করেছে না কি আমেরিকা তৈরী করেছে বা এটা আল্লাহ গজব এসবও চর্চা চলে বাংলাদেশেই। অন্য দেশে যে এসব ভাবার সময় নেই- সো, কি আর করা! বাঙালী রয়েছে কি জন্য?
যাই-ই হোক, চায়না মোটামুটি ২ মাসের মধ্যেই ভাইরাসটির আক্রমন প্রতিহত করতে পেরেছে। সেখানে বলা হলো, চায়না মিথ্যা বলছে। তথ্য গোপন করেছে, কোটি কোটি চাইনিজ মারা গেছে, এখনও কোটি কোটি চাইনিজ আক্রান্ত- তারা বিশ্বকে জানতে দিচ্ছে না। এসবও বাঙালীদেরই আবিস্কার।
বাঙালী ঘরে বসে, ফেসবুকে বা চায়ের দোকানে ভালই মাতাতে পারে। সত্য জানতে তাদের বড়ই অনীহা। সত্যকে এরা ভীষন ভয় পায়। মিথ্যায় পায় আনন্দ। মিথ্যার চর্চায় এরা বিশ্বসেরা।
যে বাঙালীটি এসব গবেষনা নিয়ে ব্যস্ত; তাকে যাষ্ট একটা প্রশ্ন করবেন- জীবনে কোন কালে কি একবারও সে চায়নার মেইল্যান্ডে পা দিয়েছে? উত্তরে দেখবেন তার মুখটি শুকিয়ে 'বাঙলা নাম্বার ৫' এর মতো হয়ে গেছে। যে লোক জীবনে কোনদিন চায়নাতেই যায়নি- সে যখন চায়না সম্পর্কে লেকচার দেয়- তখন তাকে কোন উত্তর দেয়াটাই বোকামী। কথা বলা মানে বাচলামী করা। সুতরাং বাদ দিন। আর চায়নাতেই যে যায়নি, সে তো আমেরিকার ভিজিট ভিসাই পায়নি; আমেরিকার প্রসংগে তুললামই না।
এবার আসল কথায় আসি। চায়না একটি একদলীয় শাসনাধীন সরকার ব্যবস্থায় পরিচালিত দেশ। অর্থাৎ ডিক্টেটরশীপ চলছে ওখানে। চাইনিজরা বৌদ্ধ নয়; তারা কোন ধর্মই মানে না মানে নাস্তিক। তাদের ডিকশনারীতে 'রিলিজিয়ন' শব্দটিই নেই। ধর্ম কি জিনিস সেটাই তারা জানে না। জানানো হয় না। তারা শুধু বুঝে 'টাকা' বা 'রিনমিমবি' (আরএমবি/ ইউয়ান)। ওখানে জনমত প্রকাশ করা নিষেধ। প্রকাশ্যে রাজনীতি নিয়ে কোন আলোচনা রাষ্ট্রবিরোধী অপরাধ। দেয়ালে কোন পোষ্টার সাটকানো বা লিখন রাষ্ট্রবিরোধী অপরাধ। চায়নাতে 'উচ্চস্বরে কথা বলা' বা 'সাউট' করাও একটা ফৌজদারী অপরাধ। রাষ্ট্রে যে-কোন নির্দেশনা বিনাবাক্যবায়ে পালন করা 'ফরজ'। চাইনিজরা রাষ্ট্রের নির্দেশের বাইরে কোন কিছু বলা বা করার কথা চিন্তাও করতে পারে না। সেদেশে আইন ও তার বাস্তবায়ন হয় অক্ষরে অক্ষরে।
সেই দেশে যখন করোনাভাইরাসটি মহামারীরুপে ছড়িয়ে পরলো, এবং সরকারও বুজতে পারলো এটা বড় মহামারী; সংগে সংগে সরকার কার্যকারী ব্যবস্থা গ্রহন করলো। কি কি ব্যবস্থা নিলো, শুনেন:
১) ১৫০ কোটি মানুষ এবং বিদেশীরাও যে-যেখানে যেস্থানে যে অবস্থায় রয়েছে সেখান থেকে কেউ মুভ করতে পারবে না। মুল ভবন থেকেই বাইরে বের হতে পারবে না। প্রয়োজনে মেইন গেটে তালা ঝুলিয়ে দেয়া হলো।
২) ঘোষনা দেয়া হলো এবং বাস্তবায়নও করা হলো, কার বাসায় কি কি খাবার প্রয়োজন তার লিষ্ট দিতে এবং প্রতিটি বাড়ীতে যার যা দরকার তা সরকারীভাবে পৌছে দেয়া শুরু হলো। অর্থাৎ জনগনের খাদ্য-বস্ত্র-বাসস্থান নিরাপদ করা হলো; বিদেশীদেরও। অর্থাৎ প্রতিটি মানুষ নির্ধারিত স্থানে 'অবরুদ্ধ' হয়ে গেল। ইতিমধ্যে লাখ লাখ ফ্যাক্টরী, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সবকিছুই বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
৩) অসংখ্য অস্থায়ী হসপিটাল তৈরী হয়ে গেল সপ্তাহান্তে। বাড়তি ডাক্তার, নার্স নিয়োগ দেয়া হলো। পুলিশের সংগে সেনা বাহিনী নামানো হলো। আর চাইনিজরা যেহেতু সরকারি নির্দেশের বাইরে যায় না এবং সরকার জনগনের জন্য প্রয়োজনীয় সব কিছুই করছে; সেহেতু মানুষও সরকারকে সহায়তা করলো সর্বাত্মকভাবে।
৪) অসুস্থ্যদের হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হলো দ্রুততম সময়ের মধ্যে এবং বিচ্ছিন্ন করে ফেলা হলো। মৃতদের পুড়িয়ে দেয়া হলো। ওদেশে পুড়িয়ে দেয়ায় বা কবর দেয়ায় কিছুই যায় আসে না- ধর্মহীন মানুষের আবেগ কম থাকে।
করোনা ভাইরাসকে নির্মুল করতে- এই কাজগুলিই করতে হয় যা চায়না প্রথম মাসেই করে ফেলেছে। কাজেই আক্রান্তের সংখ্যাটি কমতে শুরু করলো। ৮২ হাজারের মধ্যেই আক্রান্তের সংখ্যা সীমিত হয়ে গেল। ৩ হাজারের বেশী লোক মারা গেল এবং বাকীরা সুস্থ্য হয়ে বাড়ী ফিরতে লাগলো। যখন নতুন করে আর আক্রান্ত হবার সুযোগ থাকলো না- তখন তারা নিশ্চিত করলো যে বিদেশ থেকে কেউ চায়নাতে ঢুকলে তাকে এয়ারপোর্টেই প্রথমে করোনা টেষ্ট করা হবে।
ক) যদি টেষ্টে পজেটিভ হয় তাহলে সংগে সংগে ওখান থেকেই হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হবে।
খ) যদি নেগেটিভ হয়; তাহলে তাকে হয় সরকারী ব্যবস্থাপনায় অথবা ব্যক্তিগত উপায় থাকলে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ১৪-দিনের জন্য বাধ্যতামূলকভাবে আবদ্ধ থাকতে হবে; তার ঘরে তালা মেরে দেয়া হলো- যেন সে বাইরে যেতে না পারে এবং তার জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্যের ব্যবস্থা করা হলো সরকারী পর্যায় থেকে।
চায়না করোনা ভাইরাস নিমুর্ল করলো।
আমেরিকা কেন পারলো না?
উত্তরটি সহজ। আমেরিকায় গণতন্ত্র, পূর্ণ নাগরিক অধিকার এবং মানবাধিকার অত্যন্ত বেশী মাত্রায় ভোগ করা যায়। সরকার চাইলেই জনগনের উপর কোন কিছু চাপিয়ে দিতে পারে না। সরকারী নির্দেশ কেউ অমান্য করলে তাকে 'জরিমানা' করা হয়; কিন্তু গ্রেফতার করা যায় না, গায়ে হাত তোলার কোন নিয়ম নেই- এতে পুলিশেরই চাকুরী যাবে।
২) ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যক্তিগতভাবে 'টাকা ছাড়া কিছু বুঝে না' বিধায় সে আমেরিকাকে 'অচল' করতে চায় না; সে সিদ্ধান্তহীনতা অথবা ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে দেশে ভাইরাসটি স্প্রেড হবার সুযোগ করে দিয়েছে।
৩) যখন ওয়াশিংটন ষ্টেট বা ওরগেন ষ্টেটে করোনা ভাইরাসটির প্রকোপ দেখা দিল, মানুষ আক্রান্ত ও মরতে শুরু করলো- তখনও ট্রাম্প নিরব। জনবহুল নিউ ইয়র্ক সিটিতে যখন আক্রমন শুরু হলো; তখনই গভর্ণর কুমোর ঠেলায় সে বাধ্য হলো প্রথমে একটা হসপিটাল শীপ পাঠাতে; এরপর অত্যন্ত আস্তে আস্তে সে বিভিন্ন কাজকর্ম করা শুরু করলো।
৪) যে করোনা ভাইরাসটি এতটা মহামারী রুপ নিতে পারে সেটাকে নিয়ে গবেষনা ও প্রয়োজনীয় ওষুধ টিকা আবিস্কারের জন্য সে কংগ্রেসের কাছে চাইলো মাত্র ২ বিলিয়ন ডলার; কিন্তু কংগ্রেস মুহুর্তেই তার হাতে তুলে দিলো ৮.৬ বিলিয়ন ডলার; তারপরই গবেষনা শুরু হলো। সবকিছুতেই তার দেরী, ভাড়ামী।
শেষ প্রশ্নের উত্তরটি দেয়া হয়নি; করোনাভাইরাস কি মানুষের পক্ষে তৈরী করা সম্ভব?
না। সম্ভব না; কোন ভাবেই না। এটা অসম্ভব কাজ, এখনও অবধি অসম্ভব চিন্তা। করোনা ভাইরাস অনেক আগে থেকেই আছে। এটা একটা ফ্যামেলী ভাইরাস গোষ্ঠী; অর্থাৎ করোনা নামে অনেকগুলি ভাইরাস রয়েছে।
বিজ্ঞানের ভাষায় ব্যাখ্যা করার চেস্টা করি। কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস) আসলে তেমন অচেনা নয়। এটা একটা বড় ভাইরাস দলের সদস্য, যার নাম করোনা। ২০০৩ সালে এর প্রথম প্রাদুর্ভাব সেই চায়নাতেই ঘটে। তখন তাকে আমরা জেনেছি সার্স ভাইরাস নামে। তাই চায়না যখন প্রথম এর কথা হু-কে জানায়, তখন এর নাম রাখে সার্স-কভ-২। বিজ্ঞান জগতে এখনও সেই নাম চলে।
এবার সন্দেহ উঁকি দেয় যে, তাহলে সেই মারণ ভাইরাস কি কেউ আবার ইচ্ছে করে তৈরি করছিল, জৈব অস্ত্র বানাবে বলে?
সম্প্রতি ‘নেচার’ পত্রিকায় এই সন্দেহ একেবারে উড়িয়ে দিয়ে বিজ্ঞানীরা বলেছেন, প্রোটিনের যে আঁকশি দিয়ে কোভিড-১৯ মানুষের দেহকোষের গ্রাহক স্থানে (রিসেপ্টর এসিই-২) অতি সুচারুভাবে নিজেকে আবদ্ধ করে, সেই প্রোটিন আঁকশি গবেষণাগারে চটজলদি তৈরি করা সম্ভব নয়। একমাত্র প্রাকৃতিক নির্বাচনেই এই সূক্ষ্ম বিবর্তন সম্ভব। তা ছাড়া, কোভিড-১৯’এর মৌলিক জিনটি করোনা সম্প্রদায়ভুক্ত হলেও তার বিন্যাস অন্যান্য মানব করোনাভাইরাসের বদলে বাদুড়ের করোনাভাইরাসের সঙ্গে বেশি মিল খুঁজে পাওয়া যায়। গবেষণাগারে কেউ মারণ অস্ত্র বানাতে চাইলে সে বাদুড়ের এই নিরীহ মৌলিক জিনটিকেই বা বেছে নেবেন কেন?
এ বার তা হলে আরও একটা বিষয় সামনে আসে। বাদুড়ের সঙ্গে মানব সংস্পর্শ তো অত্যন্ত কম, তা হলে এটা কোন প্রাকৃতিক নিয়মে মানুষের দেহে লাফিয়ে এল, এবং বিবর্তনের প্রক্রিয়ায় এমন ভয়ঙ্কর রূপ নিল? চিনের নাঙ্কাই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রুয়ান জোশু এবং তার সহ-গবেষকরা কোভিদ-১৯’এর ক্ষেত্রে একটা সাংঘাতিক বিষয় লক্ষ করেন। মিউটেশনে রূপান্তরিত ভাইরাসটির প্রায় ৮০ শতাংশ সার্স ভাইরাসের সঙ্গে মেলে, কিন্তু এই ভাইরাসের আর একটা বিশেষ ক্ষমতা আছে। এটা রিসেপ্টার এসিই২ ছাড়াও ফিউরান নামে মানব কোষের আর একটি প্রোটিনকে পরিবর্তিত করে সংক্রমণ জারি রাখতে পারে। এই বদগুণটি নাকি এইডস ভাইরাসেরও আছে, এবং এতেই এদের মারণশক্তি আরও হাজার গুণ বেড়ে যায়। এই জন্যই ওষুধ তৈরি নিয়ে যত সমস্যা। ওষুধ বা প্রতিষেধক যা-ই হোক না কেন, তাকে এই দু’টো আক্রমণ পদ্ধতিই নিষ্ক্রিয় করতে হবে। এখানেই প্রশ্ন থেকে যায় যে তা হলে কি বাদুড় আর মানুষের মধ্যে আর একটা না-মানুষ আছে, যে এই রূপান্তর ঘটিয়েছে, এবং সে এখনও অন্ধকারে? না কি আছে বিজ্ঞানের আর এক অন্ধকার অধ্যায় বা একটা গবেষণাগার দুর্ঘটনা? সে কথা এখনও আমাদের অজানা।
করোনাভাইরাসের প্রাণভোমরা হচ্ছে একটা জিন বা আরএনএ, যা তার বংশগতি রক্ষা করে বা বংশবৃদ্ধির জন্য দায়ী। এই জিনে জৈব রাসায়নিক ভাষায় ভাইরাসের চরিত্র লেখা থাকে মাত্র চারটি অক্ষর ব্যবহার করে, এবং এই জিনটার দৈর্ঘ্য ৩০,০০০ শব্দের।
বংশগতি-বিজ্ঞানের নিয়ম অনুযায়ী, যদি এই অক্ষর এবং শব্দাবলি (জেনেটিক কোড) কোনও ক্রমে বদলে যায়, তা হলে ভাইরাসের চরিত্রও পাল্টে যাবে। ভাইরাসের মারণশক্তি নির্ভর করে তার প্রাণভোমরার ওপর। সেটাই ভাইরাসের অবয়বের প্রোটিন বর্ম এবং যা মানব কোষের গায়ে তাকে আটকে রাখার আঁকশি তৈরি করে দেয়, যাকে বলা হয় আরবিডি প্রোটিন।
ভাইরাস আসলে একটা নির্জীব রাসায়নিক বস্তু, কিন্তু জীব কোষে থাকাকালীন সে কোষের বিপাক প্রক্রিয়া বা মেটাবলিজ়ম ধার নিয়ে দ্রুত প্রজনন করার ক্ষমতা রাখে। এই দ্রুত প্রজননের সময় সে তার ৩০,০০০ শব্দের লেখাটাকে টুকতে গিয়ে প্রচুর বানান ভুল করে বসে, কেননা সজীব প্রাণীর মতো তার সেই লেখার কোনও প্রুফ রিডিং হয় না। এই ভুল বানানের ফলে নিয়ত তার চরিত্র পাল্টায়। একেই আমরা বিজ্ঞানের ভাষায় পরিব্যক্তি বা মিউটেশন হিসাবে চিনি বা জানি।
এইতো কিছুদিন আগেই সুইজ়ারল্যান্ডের বাসেল বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণারত বিজ্ঞানী অধ্যাপক রিচার্ড নেহের ‘দ্য সায়েন্টিস্ট’ পত্রিকায় এক সাক্ষাৎকারে জানান, কোভিড-১৯ ভাইরাসটি বিগত চার মাসে প্রায় আট বার নিজেকে পাল্টেছে। সে যদি ১৫ দিনেরও কম সময় এ ভাবে নিজেকে পাল্টায়, তা হলে এই অসুখ মহামারির রূপ নেবেই।
আজ আমরা সেই আতঙ্কেরই দোরগোড়ায়। কিন্তু এই নিয়ত পরিবর্তনশীল ভাইরাসটির প্রাণভোমরা যে প্রতিটা পরিবর্তনেই আরও ভয়াবহ বা প্রাণঘাতী-ই হয়ে উঠবে, সে কথা কিন্তু বিজ্ঞান বলছে না।
বুদ্ধি দিয়ে ভাবলে বোঝা যাবে, সে বরং খারাপ না হয়ে উল্টো আরও ভালমানুষও হয়ে উঠতে পারে এবং সেই সম্ভাবনার হারও বলা যেতে পারে ৫০ শতাংশ। কাজেই, ভয় পেয়ে লাভ নেই। এ কথাও অবশ্য সত্যি যে আমাদের প্রতিরোধ ব্যবস্থা বা ইমিউনিটি যদি এই পরিবর্তিত ভাইরাসটা চিনতে না পারে, তা হলেও আর এক বিপদ আছে। ভাইরাসটা তখন নতুন করে উৎপাত আরম্ভ করে দেবে আবার।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু-এর মতে, প্রতিটি সংক্রমণ ৫-৬ দিনের মাথায় আরও ২.৬ জন লোককে সংক্রমিত করে এবং এই সূত্র ধরে চললে দশটা সংক্রমণ চক্রে, অর্থাৎ ৫০ দিনের মাথায় প্রায় ৩,৫০০ জন ব্যক্তি সংক্রমিত হওয়ার কথা। কিন্তু আমরা যদি একটু চেষ্টা করে এই সংক্রমণ চক্রটিকেই ভেঙে দিতে পারি, তা হলেই বিজয় কিন্তু আমাদেরই মুঠোয়। বিজ্ঞানীরা সেভাবেও চেষ্টা চালাচ্ছে বইকি।
এবার শেষ কথা বলি। অ্যান্টনি ফাউচি যিনি বর্তমানে খুবই পরিচিত মুখ আমেরিকায় ও বিশ্ববাসীর কাছে। তিনি ন্যাশনাল ইন্সটিটিউ অব এলার্জী এন্ড ইনফেকষনস ডিজিসেস এর ডিরেক্টর এবং হোয়াইট হাউজ করোনাভাইরাস টাস্কফোর্স এর একজন মেম্বার। তার ভাষায়, "গবেষণায় উঠে এসেছে মূলত শীতের সময়েই এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে। আমরা যেটা দেখছি আফ্রিকার দক্ষিণ অংশে এবং দক্ষিণ গোলার্ধের দেশগুলিতে শীতের সময়েই এই ভাইরাস ছড়িয়েছে। শীতের মৌসুমেই ছড়াচ্ছে, এটার ভিত্তি যদি প্রমাণিত হয়, তাহলে আগামী শীতের মরশুমের আগে আমাদের প্রস্তুত থাকতেই হবে। এই মৌসুমে আমরা একটা ভ্যাকসিন তৈরির চেষ্টা করছি। দ্রুত পরীক্ষা করে সেটাকে যাতে আগামী শীতের মৌসুমের আগেই চূড়ান্ত করে ফেলা যায়, তার চেষ্টা চালাচ্ছি। বর্তমানে দু’টি টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ চলছে— একটি আমেরিকায় এবং একটি চিনে। কিন্তু সেটা চূড়ান্ত হতে এক থেকে দেড় বছর লাগবে। চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কারের তোড়জোড়ও চলছে। অ্যান্টি-ম্যালেরিয়া ড্রাগ ক্লোরোকুইন এবং হাইড্রক্সিক্লোরোকুইনের সাফল্যও নজরে রয়েছে। আমি জানি, আমরা এখন এই সংক্রমণ (করোনাভাইরাস) কমাতে সফল হবই। কিন্তু আগামী বছরের এই সময়ের জন্যও আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।"
ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করতেই হবে।
আর নইলে মাঝে মধ্যে সময়ের প্রয়োজনে চায়নার মতো একটিভ হতে হবে; স্বৈরতন্ত্র চালাতে হবে দুই সপ্তাহের জন্য হলেও।
(collected)
😋🤣
করোনার পর আরও এক নতুন ভাইরাসে আতঙ্ক চীনে, ১ জনের মৃত্যু; চীনে 'হান্তাভাইরাস' নামে নতুন এক ধরণের ভাইরাসের আক্রমণ শুরু হয়েছে। করোনার প্রাদুর্ভাবের মধ্যে হান্তাভাইরাসের নাম শুনে নতুন আতঙ্কে মানুষ। এরই মধ্যে চীনে নতুন এই ভাইরাস একজনের মৃত্যু হয়েছে।
অনেকের বিশ্বাস, করোনার মতো এই ভাইরাসও চীন থেকে উদ্ভব। করোনাভাইরাসের সঙ্গে এখনও মানুষের যুদ্ধ থামেনি, এর মধ্যে হান্তাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে কি-না, তা নিয়ে দুশ্চিন্তা প্রকাশ করছে অনেকে। এটা মানুষের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি করেছে। অনেকে মনে করছে, এটা চীনের আরেক ভাইরাস, যা নতুন করে মহামারী তৈরি করবে।
হান্তাভাইরাসের উৎপত্তি:
‘হান্তাভাইরাস’-এর উৎপত্তি চীনে নয় উৎপত্তি যুক্তরাষ্ট্রে। ১৯৯৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-পশ্চিমের একটি অঞ্চলে হান্তাভাইরাসের উৎপত্তি। অঞ্চলটি আরিজোনা, নিউ মেক্সিকো, কলারোডা ও উতাহকে ভাগ করেছে, যা ফোর কর্নারস নামে পরিচিত। ওই অঞ্চলের এক যুবক একদিন শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। এ সময় নিউ মেক্সিকোর হাসপাতালে নেয়ার পর তার মৃত্যু হয়। ওই যুবকের স্বাস্থ্য প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে চিকিৎসকরা জানতে পারেন, কয়েক দিন আগে একই লক্ষণ দেখা দেয়ার পর তার বাগদত্তার মৃত্যু হয়েছে
হান্তাভাইরাসের লক্ষণ:
হান্তাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষন;ক্লান্তি, জ্বর ও পেশীতে ব্যথা অনুভব করা। বিশেষ করে উরু, পিঠ ও কাঁধের মতো বড় পেশীতে ব্যথা অনুভূত হয়। এছাড়া আক্রান্ত ব্যক্তির মাথাব্যথা, মাথাঘোরা, ঠান্ডা এবং পেটের সমস্যা যেমন-বমি ও ডায়রিয়া হতে পারে। হান্তানাভাইরাসে রোগীর সবশেষ লক্ষণ হচ্ছে, এতে আক্রান্ত হলে তীব্র শ্বাসকষ্ট হয়।
কিভাবে ছড়াতে পারে:
ভাইরাস ইঁদুরের মাধ্যমে ছড়াতে পারে, যদিও এটা তাদের মধ্যে ছড়ায় না। ইঁদুরের মূত্র, লালা বা মলের সাহায্যে মানুষ হান্তাভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে। সিডিসি বলছে, এর কোনো প্রমাণ নেই যে, করোনাভাইরাসের মতো মানুষ থেকে মানুষে হান্তাভাইরাস ছড়াবে। তবে কেউ যদি ইঁদুরের মূত্র বা বাসা বাঁধার উপকরণ ছুঁয়ে আসার পর চোখ, নাক বা মুখ স্পর্শ করে তাহলে এ ভাইরাসের সংক্রমণ হতে পারে। ইঁদুর মারুন এবং বাসগৃহের চারিপাশ পরিছন্ন রাখুন। আরেকটা কথা বন্ধুর বলি, কবুতর কিন্তু ইঁদুরের মত ভয়াবহ জীবানু বহনকারী একটি প্রানী।
(সূত্র: দৈনিক প্রতিদিন)
(Collected)
চিঠিটা একজন ইতালিয়ান ডাক্তার লিখছেন:
আমাদের দেশে এখন ঘটে চলছে ভয়াবহ এক ট্রাজেডি। বৃদ্ধ রোগীরা মারা যাবার আগে চোখের পানি ফেলছেন।
কাছের মানুষদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে যাবার সৌভাগ্যও তাদের নেই। তারা একা একা মরতে চাননি, কিন্তু তাদের বিদায় জানাতে হচ্ছে ক্যামেরাকে।
তারা সজ্ঞানে, সমস্ত কষ্টকে সহ্য করতে করতে মরে যাচ্ছেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই স্বামী ও স্ত্রী একই দিনে মারা যাচ্ছেন। বৃদ্ধ দাদা-দাদি, নানা-নানীর তাদের নাতিদের মুখ শেষবারের মতও দেখতে পাচ্ছেন না।
এই রোগ ফ্লুর চাইতেও ভয়াবহ। বিশ্বাস করুন, ফ্লু'র চাইতে অনেক ভিন্নরকমের অসুখ এটি। এই রোগকে দয়া করে তাই ফ্লু বলবেন না।
জ্বর অসম্ভব বেশি। রোগীর দম এমনভাবে বন্ধ হয়ে আসতে চায় যেন সে ডুবে যাচ্ছে। রোগীরা হাসপাতালে আসতে চায় না।
শুধু একটু অক্সিজেন পাবার জন্য তারা বাধ্য হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে।
এই রোগের বিরুদ্ধে খুব সামান্য কিছু ওষুধ কাজ করে। আমরা সাহায্য করার সাধ্যমত চেষ্টা করে যাচ্ছি, কিন্তু সবকিছুই নির্ভর করছে রোগীর অবস্থার উপর।
বৃদ্ধ রোগীরা এই রোগের সঙ্গে যুদ্ধে পেরে উঠছেন না।
আমরা কাঁদছি। আমাদের নার্সরা কাঁদছে। সবাইকে বাঁচিয়ে তুলবার সামর্থ্য আমাদের নেই।
চোখের সামনে মেশিনে তাদের জীবন থেমে যেতে দেখছি প্রতিদিন। প্রচুর রোগী আসছে। অতি দ্রুত আমাদের আরও বেড প্রয়োজন হবে। সবার একই সমস্যা। সাধারণ নিউমোনিয়া। প্রচন্ড শক্তিশালী নিউমোনিয়া।
আমাকে বলুন কোন ফ্লু এই ট্রাজেডির জন্ম দেয় ?
এটা অত্যন্ত সংক্রামক। এই ভাইরাসটি একেবারেই অন্যরকম।
কোনো কোনো মানুষের জন্য ভয়ংকর। আমাদের দেশে ৬৫ উর্দ্ধ বৃদ্ধদের প্রায় প্রত্যেকের ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিংবা কোন না কোন রোগ রয়েছে। কোনো কোনো তরুণদের জন্যও এই রোগ ভয়ংকর।
এইসব তরুণ রোগীদের দেখলে কোন তরুণই নিজেকে নিয়ে নিশ্চিন্ত বোধ করতে পারবে না।
আমাদের হাসপাতালে কোনো সার্জারি আর হচ্ছে না। বাচ্চাদের জন্ম, চোখের অপারেশন, কিংবা ত্বকের চিকিৎসা।
সার্জারি রুমগুলো ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে রূপান্তর করা হয়েছে ।
সবাই যুদ্ধ করছি করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে। প্রতি ঘন্টায় রোগীর সংখ্যা বেড়ে চলছে। ক্রমাগত হাতে আসছে টেস্ট রেজাল্ট। সব পজিটিভ। পজিটিভ। পজিটিভ!
সব রোগীর একরকমের কমপ্লেইন:
অসম্ভব জ্বর।
শ্বাস কষ্ট।
কাশি।
ডুবে যাবার মত দমবন্ধ অনুভূতি।
প্রায় সবাই ইনটেনসিভ কেয়ারে চিকিৎসা নিচ্ছেন। কেউ কেউ অক্সিজেন মাস্কের নিচেও শ্বাস নিতে পারছেন না। অক্সিজেন মেশিন এখন সোনার চাইতেও দামি।
বিশ্বাস করতে পারছি না, কি দ্রুত এসব ঘটে গেল! আমরা সবাই ক্লান্ত।
কিন্তু কেউ থামতে চাইছিনা। সবাই মধ্যরাত পর্যন্ত কাজ করে চলছি। ডাক্তাররা নার্সদের মত অবিরাম কাজ করে চলছেন। দুই সপ্তাহ ধরে আমি বাসায় যাই না। আমার পরিবারের বয়স্ক সদস্যদের জন্য আমি শংকিত।
সন্তানদের সঙ্গে ক্যামেরা ব্যবহার করে কথা বলছি। মাঝে মাঝে আমি স্ত্রীর ছবির দিকে তাকিয়ে কাঁদি। আমাদের কারো কোনো দোষ নেই।
যারা আমাদের বলেছিল এই রোগটি তেমন ভয়ংকর নয়, সমস্ত দোষ তাদের। তারা বলেছিল এটি সাধারণ এক ধরনের ফ্লু । কোন ব্যবস্থা নেয়া হয় নি। আর এখন অনেক বেশি দেরি হয়ে গিয়েছে।
দয়া করে ঘরের বাইরে বের হবেন না। আমাদের কথা শুনুন। শুধুমাত্র ইমার্জেন্সি কারণ ছাড়া ঘর থেকে বের হবেন না।
সাধারণ মাস্ক ব্যবহার করুন। প্রফেশনাল মাস্কগুলো আমাদের ব্যবহার করতে দিন।
মাস্কের অভাবে আমাদের স্বাস্থ্যও ঝুঁকির মুখে। কোনো কোনো ডাক্তার এখন আক্রান্ত।
তাদের পরিবারের অনেকেই জীবন ও মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। তাই নিজেদের বাঁচানোর চেষ্টা করুন। বয়স্ক পরিবার পরিজনকে ঘরে থেকে বের হতে দেবেন না।
আমাদের পেশার কারণে আমরা ঘরে থাকতে পারছি না। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত আমরা আমাদের রোগীদের বাঁচানোর আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছি।
দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা নিজেদের শরীরে অসুখ ও ভগ্নহৃদয় নিয়ে ঘরে ফিরছি। যাদের বাঁচাতে পারছি না তাদের শরীরের কষ্ট কমানোর চেষ্টা করছি। কাল সব ঠিক হয়ে গেলে আমাদের কথা সবাই ভুলে যাবে। আমরা ডাক্তারদের এইটাই পেশা।
তাই মানুষকে বাঁচানোর চেষ্টা করে যাচ্ছি।
এই রোগ আপনাকে না ছুঁলেও সাবধানে থাকুন। জনসমাগম থেকে দূরে থাকুন। সিনেমায় যাবেননা, মিউজিয়ামে যাবেন না, খেলার মাঠে যাবেন না।
দয়া করে বৃদ্ধ মানুষগুলোর দুঃখ অনুভব করার চেষ্টা করুন। তাদের জীবন আপনাদের হাতে। এবং আপনারা আমাদের চাইতে বেশি মানুষের জীবন বাঁচাতে সক্ষম। আপনিই তাদের রক্ষা করতে পারেন।
লেখাটি শেয়ার করুন। শেয়ার করুন যেন সমস্ত ইতালি এই চিঠিটি পড়তে পারে। সমস্ত কিছু শেষ হবার আগেই যেন পড়তে পারে ।
Italy
Be Gavatseni hospital
Dr. Daniele Machini
জে জানে না সে আসলেই করোনা ভাইরাস এ আক্রান্ত কিনা, সে জতখন না জানবে, ডায়গনসিস না করাবে ততখন সে মাস্ক বিহিন চলা ফেরা করবে। আর বাকি সবাইকে আক্রান্ত করতে থাকবে জারা মাস্ক পরছেন না। তাদের সামনে জেয়ে হাচি কাশি দিচ্ছেন আর এভাবেই আরও ছড়িয়ে জাবে।
কেউ শখ করে নিজেকে করোনা আক্রান্ত বলে ভাব্বে না। এটা ভাবতে পারে জে সিজন চেঞ্জ হয়েছে তাই হাল্কা ঠান্ডা জর হতেই পারে। এভাবে সে মাস্ক পরলই না কারন এই বিজ্ঞপ্তি অনুসারে সে নিজেকে করোনা মুক্ত ভাবছে। আর সুস্থ থাকার অজুহাতে মাস্ক পরবে না।
এটা কি যুক্তি যুক্ত নয়?
আর মেয়েরা যারা নিকাব করত না, তারা এখন আবার মাস্ক খুলেই ঘুরবে। কারন করোনার ভয়ে মাস্ক পরতে হত। চেহারা দেখানোর গুনাহ কিছুটা হলেও কমত।
নিকাবের অভাব, মাস্ক এর মাদ্ধমে দুর হত আর গুনাহ কম হত।
≠=========≠=========≠==============
আক্রান্ত মানুশ নিজে সাইনবোর্ডে লিখে ঘুরবে না জে সে আক্রান্ত। তাই সেল্ফ কোয়ারান্টাইন হিসেবে সুস্থ মানুশের মাস্ক পড়া অতি জরুরি।
≠=========≠=========≠==============
একজন মাস্ক পড়লে সে এলারট থাকবে জে তার হাত মুখ তার নাকের কাছে নিতে হবে কি, হবে না। কারন তা অলরেডি মাস্ক দিয়ে আটকানো।
আর মাস্ক ছারা বেক্তি অই বেক্তির মত জে নিজেকে এখনো সুস্থ মনে করছে আর বার বার তার হাত,তার মুখ আর নাক ডলছে অজান্তে, আর সে তার আজান্তেই করোনা তে আক্রান্ত।
এভাবেই সে আরও মাস্ক বিহিন সুস্থ মানুশ কে হাল্কা হাছি কাশি দিয়ে আর সংশপরশে এসে আক্রান্ত করে দিল।
মাস্ক এর দাম কমানোর অজুহাতে কি আমরা শেয়ালের কাছে মুরগী পালতে দিচ্ছি না তো?
প্রয়োজনে কাজে লাগতে পারে, তাই শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন।
আমাদের খুব পরিচিত কিছু স্বভাব-যার কারনে আমরা জাহান্নামী হতে পারি---
● আমাকে কেউ একজন একটা কথা বলে বললো কাউকে না বলার জন্য। কাউকে না বলার শর্তে আমি সেটা আরেকজনকে বলে দিলাম। এটা আমানতের খিয়ানত। এটা মুনাফেকি করা। জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে থাকবে মুনাফিকরা; কাফের, মুশরিকদেরও নিচে। [সূরাহ নিসা, ১৪৫ ও বুখারী, ৩৩]
● আমি গুলশানে দাঁড়িয়ে কাউকে মোবাইল ফোনে বললাম আমি তো মতিঝিল চলে এসেছি। এটা স্পস্ট মিথ্যা, এটাও মুনাফেকি। [সূরাহ নিসা, ১৪৫; বুখারী, ৩৩ এবং ইবনে হিব্বান, ৪১৮৭]
● কিছুদিন আগেও তুই আমার কাছে আসতি একটা চাকরির জন্য। চাকরি দিলাম। আজকে টাকা হয়েছে আর সব ভুলে গেলি? আল্লার রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-এই জাতীয় কথা বলার (অর্থাৎ, দান করে খোঁটা দেয়া) পরিণাম জাহান্নাম। [সূরা বাকারা, ২৬৪; মিশকাত, ২৭৯৫; আবূ দাঊদ, ৪০৮৭; নাসাঈ, ২৫৬৩; তিরমিযী, ১২১১ এবং ইবনু মাজাহ, ২২০৮]
● রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় একটা মেয়ের দিকে তাকালেন। মেয়েটা ইসলামি পোশাক পরা না থাকলে উভয়েই যিনাকারী। [সূরা নূর, ৩০-৩১; বুখারী, ৬২৪৩ এবং মুসলিম, ৬৫১২]
● আপনি জীবিত এবং সুস্থ্য থাকা অবস্থায় আপনার স্ত্রী বাজার করে অথবা বেপর্দা ঘুরে। এই পুরুষ দাইয়ূস। এর অবস্থান সরাসরি জাহান্নাম। [মুসনাদে আহমাদ, ৫৮৩৯ ও সহিহুল জামে, ৩০৫২]
● সন্তান বড় হয়েছে অথচ তাকে পর্যাপ্ত ধর্মীয় শিক্ষা দেননি। সালাতের জন্য তাগাদা দিচ্ছেন না। এই সন্তান তার বাবার ঘাড়ে সমস্ত দোষ চাপিয়ে জান্নাতে চলে যেতে পারে। বাবা আটকে যাবে। [আবূ দাউদ, ৪৯৫ ও মুসনাদে আহমাদ, ৬৬৮৯]
● আপনার (পুরুষের) পোশাক পায়ের টাখনুর নীচে থাকে। বিনা বিচারে জাহান্নামে যাওয়ার প্রস্তুতি আজই নিয়ে রাখেন। [আবূ দাঊদ, ৪০৮৭ ও নাসাঈ, ২৫৬৩]
● কারও হক্ব নষ্ট করেছেন বা দুর্নীতি করে টাকা ইনকাম করেছেন। যদি আখিরাতে বাঁচতে চান তবে যার টাকা বা হক্ব তাকে ফেরত দিন। আখিরাতে সে আপনার সমস্ত নেক আমল ধরে টান দিবে। [ইবনু মাজাহ; হাদিসে কুদসি, ১৪২; মিশকাত, ৩৭৫৩ এবং তিরমিযী, ২৪১৮]
● বয়স ছিলো, ক্ষমতাও ছিলো। রিক্সাওয়ালাকে বা কাজের লোককে একটা চড় মেরেছিলেন। এর নাম জুলুম। জাহান্নাম থেকে বাঁচতে হলে তার হাত ধরে ক্ষমা চেয়ে নিন। একদিন আপনার আমলনামা সে টান দিবেই। [সূরা আরাফ, ৪৪; সূরা শুরা, ৪২-৪৩; হাদিসে কুদসি, ১৪২ এবং তিরমিযী, ২৪১৮]
● (মহিলারা) গায়ে সুগন্ধি মেখে পর পুরুষের পাশ দিয়ে হেঁটে গেছেন। এরকম কাজ জীবনে যতবার করেছেন ততবার আপনি যিনার পাপ করেছেন। [তিরমিযী, ২৭৮৬; সহীহুল জামে, ৪৫৪০ এবং মুসনাদে আহমাদ, ১৯৩৬]
আর যতবার আপনি ভ্রু উঠিয়েছেন ততবার আপনি আল্লাহর রাসুল (সাঃ) এর নিকট হতে অভিশাপ পেয়েছেন। [বুখারী, ৫৯৪৮; মুসলিম, ২১২৪; আবু দাউদ, ৪১৬৮ এবং তিরমিযী, ২৭৮২]
● যতবার আপনি কোনও অমুসলিমকে খাইয়েছেন বা উপকার করেছেন ততবার আপনি দানের ছাওয়াব পেয়েছেন। আর যতবার আপনি তার ধর্মীয় অনুষ্ঠানে গিয়েছেন বা তাকে এসএমএস দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ততবার আপনি শিরক করেছেন। আখিরাতে বিচার ছাড়াই আপনি জাহান্নামী। তাওবা করলে বেঁচে যাবেন। [সূরা আলে ইমরান, ৮৫; মিশকাত, ৪৩৪৭, ৪৬৮৯; তিরমিযী, ২৬৯৫; আবূ দাউদ, ৪২৫২; মাজমুউ ফাতাওয়া ওয়া রাসায়িলিস শাইখ ইবনে উছাইমীন ৩/৩৬৯]
● যতবার আপনি জন্মদিন, মৃত্যুদিন, বিবাহ বার্ষিকী, কুলখানি, চেহলাম বা কোনও দিবস পালন করেছেন ততবার আপনি বিদাত করেছেন। রাসুল (সাঃ) এর সুপারিশ আপনার জন্য প্রযোজ্য নয়। [বুখারী, ৫৭৭২; মুসলিম, ১৭১৮ ও মিশকাত, ১৪০]
উপরোক্ত গুনাহসমূহের মধ্যে যেগুলো আল্লাহর সাথে সম্পৃক্ত সেগুলো তাওবা করলে ক্ষমা হবে ইনশাআল্লাহ। কারন আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন না, যে তাঁর সাথে কাউকে শরীক করে। এছাড়া যাকে ইচ্ছা, ক্ষমা করেন। যে আল্লাহর সাথে শরীক করে সে সুদূর ভ্রান্তিতে পতিত হয়। [সূরাহ আন-নিসা, আয়াত : ১১৬]
আর গুনাহ যদি বান্দার সাথে সম্পৃক্ত হয় তবে তা বান্দার কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। অন্যথায় আখিরাতে তিনি মহাবিপদে পড়ে যাবেন।
লেখাঃ ডা. সাঈদ (আল্লাহ্ তাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন)
😂
পিতামাতার জন্য দোয়া 💙
টাইমলাইন এ রেখে দিতে পারেন 🌼
🧐
মা, বাপ বুঝে না 🤣
নতুন ভিডিও
https://youtu.be/1J2o05-Pj8s
করোনা হটলাইন নম্বর।
নিজের অথবা পরিবারের কারো করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষন দেখা দিলে" ইনস্টিটিউট অব এপিডেমোলোজি ডিজিজ কন্ট্রোল এন্ড রিসার্চ" আইইডিসিআরে যোগাযোগ করুন নিচের নম্বর গুলোর মাধ্যমে,
IEEDCR Hotline
+8801937000011
+8801937110011
+8801927711784
+8801927711785
পোষ্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ যা যতো দ্রুত সম্ভব ব্যাপক প্রচারের প্রয়োজন। তাই কপি / শেয়ার করে ছড়িয়ে দিতে ভূলবেন না।
নতুন ভিডিও দেখুন এই লিঙ্ক এ
https://www.youtube.com/watch?v=AruO_tCJAJ0
Best Ever Khichdi Cooked by Mom | ঝটপট মায়ের হাতের খিচুড়ি Best Ever Khichdi Cooked by Mom | ঝটপট মায়ের হাতের খিচুড়ি সাবস্ক্রাইব করুন আর সাথে থাকুন Please subscribe and stay with me. RELATED VIDEOS Best Ever Khichd...
মায়ের হাতের মজাদার ঝটপট খিচুরি রান্না দেখুন এই লিনকে https://youtu.be/AruO_tCJAJ0
Click here to claim your Sponsored Listing.
Join Food Publics
This page is all about food recipes and food reviews related videos. If you wish to be a part of the Food Publics, you must send an email to [email protected] indicating your interest to join the team. The subject line of the mail should be "I Wish to join Food Publics"
Thank you.
Videos (show all)
Address
Dhaka
<<NOT-APPLICABLE>>
House 7C, Road 13/A, Sector 3, Uttara
Dhaka, 1230
While you relax our software will work for you.
12 R. K. Mission Road
Dhaka, 1203
“PRAN” is currently the most well known household name among the millions of people in Banglades
Tajmohol Road, Mohammadpur
Dhaka, 1207
Leading Fashion Photography and Advertising Photography provider in Bangladesh
Dhaka
Dhaka, 1200
ঘরের বাজার একটি ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম যার প্রধান লক্ষ্য প্রতিটি ঘরে অর্গানিক ফুড পৌঁছে দেয়া।
Bashundhara R/A
Dhaka, 1229
Welcome to Virgin Khaja, your trusted sesame seed based consumer confectionery vendor.