Barrister Mahmud-Al-Mamun Himu
Nearby public figures
Nobabjong
Toronto
Dhanmondi 19. Adc Empire Plazza
1209
Dhanmondi
Rupayan Zr Plaza, Dhanmondi
Dhanmondi 1209
Buddijibi Road
Star Kabab Road
Dhanmondi 1209
Samford University
Dhanmondi 12A/2 Dhaka. Bangladesh-1209
Mohammadpur
A Barrister, Practicing Lawyer, Traveller, Analyst, Human Rights & Social Worker
জঙ্গলের রাজা বাঘ মশাই ঢাকঢোল পিটিয়ে জানিয়ে দিলো - "কোনো শিশুকে নিরক্ষর রাখা চলবে না।। সবার জন্য যথাযথ শিক্ষা সুনিশ্চিত করতে হবে।।"
সব ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাতে হবে।। পড়াশুনা শেষ হলে,, সবাইকে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।।
শুরু হলো সর্ব শিক্ষা অভিযান!!
হাতির বাচ্চা স্কুলে এলো।। বাঁদর,, মাছ,, কচ্ছপ,, বিড়াল,,উট ,, জিরাফ,, সবার বাচ্চা স্কুলে পৌঁছে গেলো।।
শুরু হলো ধুমধাম করে পড়াশোনা।।
"ফার্স্ট ইউনিট টেষ্ট" হলো।। হাতির বাচ্চা ফেল।।
- "কোন সাবজেক্টে ফেল ??" হাতি এসে প্রশ্ন করে।।
-- "গাছে ওঠা" সাবজেক্টে ফেল করেছে।।"
হাতি পড়লো মহা চিন্তায়।। তার ছেলে ফেল ?? এটা কোনো ভাবেই মেনে নেওয়া যাবে না।।
শুরু হলো খোঁজাখুঁজি,, ভালো টিউটর পেতেই হবে।। সন্তানের শিক্ষার ব্যাপারে কোনো রকম কম্প্রোমাইজ করা যাবে না।।
হাতির এখন একটাই টেনশন,, যেভাবেই হোক,, ছেলেকে গাছে চড়া শেখাতে হবে !! "গাছে ওঠা' সাবজেক্টে টপার করে তুলতে হবে।।
ফার্স্ট সেশন অতিক্রান্ত।। ফাইনাল রেজাল্ট আউট হলো।। দেখা গেলো - হাতি,, উট,, জিরাফ,, মাছ,, সবার বাচ্চা ফেল।। বাঁদরের বাচ্চা টপার হয়ে গেছে।।
প্রকাশ্য মঞ্চে বিভিন্ন গেষ্টদের আমন্ত্রিত করে,, বিরাট অনুষ্ঠান আয়োজন করা হলো।। সেখানে টপার হিসাবে বাঁদরের বাচ্চার গলায় মেডেল পরিয়ে দেওয়া হলো।।
চুড়ান্ত অপমানিত হয়ে হাতি,, উট,, জিরাফ,, নিজ নিজ সন্তানকে দারুণ পিটুনি দিলো।। এতো টিউশন,, এতো খরচ,, এর পরেও চূড়ান্ত অসম্মান!!
তারা মেনে নিতে পারলো না।।
-- "ফাঁকিবাজ,, এতো চেষ্টা করেও তোর দ্বারা গাছে চড়া সম্ভব হলো না ?? নিকম্মা কোথাকার।। শিখে নে, বাঁদরের বাচ্চার কাছে শিক্ষা নে,, কিভাবে গাছে চড়তে হয়।।"
ফেল কিন্তু মাছের ছেলেও হয়ে গেছে।। সে আবার প্রত্যেক সাবজেক্টে ফেল,, কেবলমাত্র "সাঁতার" কাটা ছাড়া।।
প্রিন্সিপাল বললো -- "আপনার সন্তানের এ্যটেন্ডেন্স প্রবলেম।। পাঁচ মিনিটের বেশী ক্লাসে থাকতে পারে না।।"
মাছ নিজের সন্তানের দিকে ক্রোধান্বিত হয়ে তাকিয়ে রইলো।।
বাচ্চা বলে --" মা-গো,, দম নিতে পারি না,, ভীষণ কষ্ট হয়।। আমার জন্য জলের মধ্যে কোনো স্কুল দেখলে হতো না ??"
মাছ বলে -- "চুপ কর বেয়াদব।। এতো ভালো স্কুল আর কোথাও খুঁজে পাবি না।। পড়াশোনায় মন দে,, স্কুল নিয়ে তোকে ভাবতে হবে না।।"
হাতি,, উট,, জিরাফ,, নিজের নিজের ফেলিওর বাচ্চাকে পিটুনি দিতে দিতে বাড়ি ফিরে চলেছে।। পথিমধ্যে বুড়ো খেঁকশিয়ালের সঙ্গে দেখা।।
শিয়াল বলে -- "কি হয়েছে সেটা তো বলো ??"
হাতি বলে -- "এত বড়ো শরীর নিয়ে,, গাছে চড়তে পারলো না।। বাঁদরের ছেলে টপার হলো,, মান ইজ্জত কিছুই অবশিষ্ট থাকলো না।।"
শিয়াল অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে।।
শিয়াল বলো -- "তোমাদের গাছে চড়ার কি প্রয়োজন সেটাই তো বুঝতে পারলাম না।। শোনো হাতি,, তুমি নিজের বিশালাকার শুঁড় উঠিয়ে ধরো,, গাছের সবচেয়ে বড়ো ফলটি পেড়ে ভক্ষণ করো।। তোমার গাছে ওঠা লাগবে না।।"
-- "উট ভাই,, তোমার অনেক উঁচু ঘাড় রয়েছে।। ঘাড় বাড়িয়ে দাও,, গাছের সর্বশ্রেষ্ঠ ফল,, পাতা পেড়ে খাও।।"
-- "বোন মাছ,, তোমার সন্তানকে নদীর স্কুলে ভর্তি করে দাও।। ওকে মনভরে সাঁতার কাটতে শেখাও।। দেখবে,, একদিন তোমার ছেলে নদী অতিক্রম করে সমুদ্রে পাড়ি দেবে।। সাত সমুদ্র পার করে,, তোমার নাম উজ্জ্বল করে দেবো।। ওকে রাজার স্কুলে মোটেও পাঠিও না।। ও মারা যাবে।।"
মনে রাখতে হবে,, *শিক্ষা আপনার সন্তানের জন্য,, শিক্ষার জন্য আপনার সন্তান নয়*
প্রত্যেক শিশুর মধ্যেই কিছু না কিছু স্পেশালিটি আছে।
আমাদের দায়িত্ব হলো, সেটা খুঁজে বের করা। তাকে সঠিক পথ দেখিয়ে দেওয়া। তাহলেই দেখবেন,, সে নিজেই নিজের গন্তব্য খুঁজে নেবে।
[সংগৃহীত]
(Copied)
বন্ধু Md. Ashfaqur Rahman এর জানাজা আজ বাদ যোহর Maven Autos Ltd - Dhaka এ অনুষ্ঠিত হবে।
ইন্না লিল্লাহী ওয়া ইন্না ইলাইহী রাজিউন।
যে কোন মামলার বিষয়ে সরাসরি ভাল আইনজীবীর পরামর্শ নিন, প্রয়োজনে একাধিক আইনজীবীর পরামর্শ নিন।
কিন্তু দালালের মুখরোচক-চাপাবাজি, গালগল্পে নিজের সবটুকু হারাবেন না!
Israel’s bombing of Gaza Hospital was a that one cannot be silent about it.
ফিলিস্তিনের হাসপাতালে (আহত-নিরীহ মানুষের উপর) হামলা কোন বিবেক সম্পন্ন মানুষ চুপ থাকতে পারে না!
অনেকে কথায় কথায় সবক দেন: জনগণ পানির বোতল আর প্লাস্টিক ফেলার কারণেই জলাবদ্ধতা হচ্ছে!
আমার প্রশ্নঃ পানির খালি বোতলটা আমি ফেলবো কোথায়???
রাস্তায় কয়েক মাইল জুড়েও একটা ডাস্টবিন খুঁজে পাইনা পানির খালি বোতল ফেলার জন্য। উপায় না পেয়ে খালি বোতল বাসায় নিয়ে আসি, বাসার ডানস্টবিনে ফেলি।
এখন বলবেন: সিটি কর্পোরেশনতো ডাস্টবিন দিয়েছিল,
জনগণই সেই সব ডাস্টবিন নষ্ট করেছে, চুরি করেছে।
আমি বলি, তাহলে নিম্ন মানের এমন ডাস্টবিন দিবেন কেন
যেটা নেশাখোরেরা খালি হাতেই খুলে নিয়ে যায়!
চুরি করে নিয়ে যায়!
পলিথিন নিষিদ্ধ,
তারপরও বাজারজাত হয় কিভাবে?
দেখার কেউ নাই?
পাটের তৈরী পলিথিন ব্যাগ আবিষ্কার হল।
এই আবিষ্কারের জন্য নবেল পাওয়া উচিত ছিল মানুষটার।
সরকারী পৃষ্টপোষকতা কোথায়?
আর্থিক সহায়তা বা প্রণোদনা কোথায়?
ঢাকার প্রত্যেকটা বাড়ি, দোকান-পাট টেক্স দেয়,
বিনিময়ে আমরা সিটি কর্পোরেশন যেটা পাই সেটা খুবই নগন্য!
প্রত্যেকটা গাড়ি বছরে হিউজ পরিমাণ টেক্স দেয়,
বিনিময়ে ভাল মানের পিচঢালা একটা রাস্তা, জ্যামমুক্ত একটা রাস্তা কপালে জুটেনা আমাদের?
রাস্তায় ঘন্টার পর ঘন্টা একটা গাড়ি পড়ে থাকলেও রেসকিউ টিম এর ব্যবস্থা কোথায়?
কথা ছিল বিদ্যুৎ লাইন আন্ডারগ্রাউন্ড করা হবে,
তাহলে কার গায়ের জোড়ে এটা বাস্তবায়ন হচ্ছে না?
বৃষ্টির মধ্যে রাস্তায় ইলেকট্রিক তার পড়ে থাকে কেন?
মানুষ মারা যায় কিভাবে?
দায়ভার কার?
জবাবদিহিতা কার???
গতকালের এতগুলো তাজা প্রাণের ক্ষতিপূরণটা দেবে কে????
আফসোস!
বৃষ্টিতে ভিজে ফুটবল খেলার যে আনন্দ,
ঢাকার চার দেয়ালে বন্দি শিশুরা তা উপভোগ করতে পারে না!
আমরা তাঁদের জন্য কোন পৃথিবী রেখে যাচ্ছি!
Dr. Almasur Rahman এর ওয়াল থেকে।
ভাল আচরণের মানুষ চিনার উপায় কি:
১। যখন কারো ব্যবহারে বিনয় ও নম্রতা থাকে অর্থাৎ নম্র ও বিনয় স্বভাব।
২। মানুষের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনার অভ্যাস যার মধ্যে থাকে।
৩। রাগ বা মেজাজ খারাপ না করা।
৪। এমন সুদ্ধ ,স্বচ্ছ ও সৎ ভাবে নিজেকে তৈরি করেছেন যাকে দেখলে মানুষ ভালো বোধ করে ,স্বস্থি বোধকরে যার সাথে কথা বলতে ভালো লাগে।
খারাপ আচরণের মানুষ চেনার উপায়:
১। অহংকার করা।
২। বেশি কথা বলা।
৩। মানুষের সাথে কর্কশ ভাষায় কথা বলা ও আচরণ করা।
৪। কথার মাধ্যেমে মানুষকে ছোট করা, নিচু করা, অপমান করা
৫। গালাগাল করা বা রাগারাগি করা।
প্রখ্যাত চিন্তাবিদ ও বক্তা প্রফেসর ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর এক আলোচনায় ভালো আচরণ ও খারাপ আচরণ বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে রাসুল ( সাঃ ) যা বলেছেন তা খুব সুন্দর ভাবে উল্লেখ করেন যা উপরে উল্লেখ করা হলো ---
এখন বিষয় হলো আমাদের চিন্তা করে দেখতে হবে আমাদের কথা ও আচরনে কোন বিষয়গুলো প্রকাশ পাচ্ছে তা মিলিয়ে দেখা খুব জরুরি।
মনে রাখা দরকার সবচেয়ে ওজন সমৃদ্ধ আমল হলো -উত্তম আচরণ –
তাই তো বলা হয় – যার অর্থ সম্পদ গেছে তেমন কিছু যায় নাই – যার স্বাস্থ খারাপ হয়েছে যার কিছু ক্ষতি হয়েছে ---- কিন্তু যার চরিত্র গেছে তার সব গেছে ---
সুতরাং যার আচরণ ঠিক নাই- তার কোন কিছুই ঠিক নাই --
সবার প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা --
মো.আলমাসুর রহমান
০৫/০৯/২৩
Counsellor, Mind Gym
East West University
ফেসবুক থেকে কারো কোন পোস্ট কপি করলে
দয়া করে সেই পোস্টের নিচে কার থেকে সেই লেখা বা ছবি কপি করেছেন সেটা লিখে দিয়েন।
অন্যের লিখা বা কষ্ট করে তুলা ছবি নিজের বলে চালানোটা অভদ্রতা।
দেখি অনেক তথাকথিত জনপ্রিয় বিজ্ঞ আইনজীবীরাও এই কাজটা হরহামেশা করে থাকেন!
অন্যের লেখা, কর্ম বা আবিষ্কার নিজের বলে চালানোটা (অলিখিত/লিখিত) কপি রাইট লঙ্ঘনের সামিল।
কারো কোন চমকপ্রদ পোস্ট দেখার পর যখন তা কপি করে সার্চ করলে দেখি উনি সেটা অন্য আরেকজন থেকে কপি করে পোস্ট করেছেন!
ইদানিং আসামীকে গ্রেফতার করেই মিডিয়া, সোশ্যাল মিডিয়ার সামনে নিয়ে আসার প্রবণতা বা অতিউৎসাহ খুব বেশী দেখা যাচ্ছে!
একজন মানুষ অভিযুক্ত হওয়া মানেই সে অপরাধী নয়। অকাট্য সাক্ষ্য-প্রমাণ, যুক্তি তর্কের পর কোর্ট কাউকে সাজা দিলে ভিন্ন কথা।
মিডিয়ায় কাউকে সামনে আনলেই তার এক প্রকার বিচার হয়ে যাচ্ছে। সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে তাকে আরো বড় সাজা দিয়ে দিচ্ছেন সাধারণ মানুষ।
তাহলে সাক্ষী-প্রমাণ আইন-আদালত বা বিচার করার দরকার কি!
একজন নিরপরাধ ব্যক্তিও অভিযুক্ত হতে পারেন। আদালতে অভিযোগ প্রমাণ নাও হতে পারে।
কিছু অনৈতিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষা-বাহিনীর সদস্যের কারণেও অনেকে অভিযুক্ত হয়ে থাকেন।
অনেকে অন্য মানুষের প্রতিহিংসা বা পূর্বশত্রুতার জের কিংবা রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণেও অভিযুক্ত হতে পারেন ।
অনেকে খুন না করেও রিমান্ডের নামে অত্যাচারের কারণে দোষ স্বীকার করে নিচ্ছেন। এরকম শত শত নজিরও আছে!
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় নিরপরাধ বা লঘু অপরাধ করার কারণে সাধারণ মানুষেরাই বেশীর ভাগ সময় ফেঁসে যায় বা ধরা খায়।
প্রকৃত অপরাধী বা রাঘব বোয়ালেরা রাজনৈতিক ছত্রছায়া কিংবা অর্থের দাপটে দৃশ্যপটের বাইরেই থেকে যাচ্ছে!
এমএলএম কোম্পানিতে আসক্ত নতুন প্রজন্মের কাছে অনুরোধ:
হঠাৎ বড়লোক হওয়ার চিন্তা থেকে সরে আসো!
সময়-শ্রম ও মেধা দিয়ে সৎ উপার্জনের উপর তিলে তিলে গড়ে উঠা কষ্টার্জিত একটা ভিত্তি, আর রাতারাতি তৈরী হওয়া চমকপ্রদ একটা ভিত্তি কখনো এক নয়!
মানুষ ঠকানো ও অবৈধ উপার্জনের তাসের ঘর
যত আলো ঝলমলে সুন্দরই হোক,
হালকা দক্ষিনা বাতাসেই উড়ে যায়!
"বৃষ্টি চলে যাওয়ার পর,
ছাতাটা সবার কাছেই একটা বোঝা মনে হয়"
প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে
স্বার্থপর মানুষের কাছে উপকারকারী ঐ মানুষটার মূল্য এভাবেই কমে যায়!
শিল্প-মিল-কল-কারখানার গ্যাস-বিদ্যুৎ সংক্রান্ত যে কোন বিরোধ বা এর বিল সংক্রান্ত যেকোন বিরোধ নিস্পত্তি করার জন্য “বাংলাদেশ এনার্জী রেগুলেটরী কমিশনে” মামলা দায়ের করতে হয়। এই ধরণের বিরোধের বিরুদ্ধে মহামান্য হাইকোর্ট ডিভিশনে মামলা দায়ের করা যায় না। আজ এনার্জী কমিশনে এরকম একটি মামলায় শুনানী শেষে...
(BERC).
আমার ছোট নানা।
অ্যাডভোকেট ইয়াসিনুল করিম (খোকন)।
পঞ্চগড় জেলা আইনজীবী সমিতির সবচেয়ে প্রবীণ আইনজীবী। পঞ্চগড় কালেক্টরেট স্কুল (সাবেক করতোয়া আদর্শ শিশু শিক্ষা নিকেতন) আর জেলা জজ কোর্ট পাশাপাশি হওয়ায়, স্কুল শেষ করেই আমরা দুই ভাই বাবার কোর্ট চেম্বারে চলে আসতাম। বাবা আর নানা পাশাপাশি আলাদা টেবিলে বসতেন।
ছোট বেলা মাঝে মাঝে কোর্ট হেয়ারিং শুনতাম জানালা দিয়ে। কখনো কখনো দেখতাম নানা আর বাবা তুমুল ঝগড়া করছেন নিজ নিজ মক্কেলের পক্ষে।যুক্তি-তর্ক করছেন। আমরা খুব ভয় পেতাম। ভাবতাম, এবার মনে হয় নানা আর বাবার মধ্যে সম্পর্ক শেষ!
পরে আবার অবাক হতাম যখন দেখতাম নানা আর বাবা এতো ঝগড়া করে কোর্ট থেকে বের হয়েই আবার তাঁরা একে অন্যের সাথে স্বাভাবিক আচরণ করছেন।
মামলায় হার-জিত হওয়ার পর কোর্ট থেকে বের হয়েই নানা আর বাবা মাঝে মাঝে মশকরা করে একে অন্যকে খোঁচা দিতেন, আজকে তোমাকে/আপনাকে এই পয়েন্টেই হারিয়ে দিলাম।
তারপর বাবা আর নানা আইনী নানান বিষয়ে নিয়ে ডিসকাস করতেন।
কোর্টে গেলেই নানা আমাদের দুই ভাইয়ের সাথে নানান রকমের দুষ্টামী শুরু করে দিতেন। আমরা কোন রকম সালাম দিয়েই নানা থেকে একটু নিরাপদ দূরত্বে থাকতাম কখন ধরে ফেলেই কান মলা দেন!
নানা যেমন রাগী তেমনই আবার শিশু সুলভ আচরণ করতেন।
মনে হচ্ছে এইতো সেদিন এর কথা!
অথচ দেখতে দেখতে আড়াই যুগ পার হয়ে গেল। আমাদের বিয়ে-শাদী-বাচ্চা-সংসার হয়ে গেল। আমি এই পেশায় আসলাম, নানা অবসর নিয়ে নিলেন।
এতো বড় হয়ে যাওয়ার পরও আমাদের সাথে নানার দুষ্টামিগুলো আগের মতোই আছে!
ইচ্ছে ছিল নানার সাথে একদিন কোর্টে লড়বো!
গতকাল নানাকে বললাম চলেন আবার কোর্টে যাই।
বললেন, না রে ভাই!
এখন শুধু তাঁর একটাই কষ্ট,
নিচে নেমে মসজিদে গিয়ে নামাজ আদায় করতে পারেন না!
মহান আল্লাহ তাঁয়ালা নানাকে সুস্থ রাখুন,
আরো দীর্ঘজীবী করুন,
আমীন।
০৫/০৮/২০২৩
(ছবিটা গতকালের তোলা)
আলহামদুলিল্লাহ!
আজকের দিনটা স্মরনীয় হয়ে থাকবে।
গতকাল রাতে ঢাকা থেকে এসে আজকে সকালে গুরুত্বপূর্ণ একটি মামলায় চূড়ান্ত শুনানী করেছি। সবচেয়ে বড় পাওয়া, আমি শুনানী করার সময় পুরোটা সময় বাবা পেছনে বসে ছিলেন আর আমার শুনানী উপভোগ করেছেন।
জাজ সাহেব মুগ্ধ হয়ে যে সব মন্তব্য করেছেন তা সামনে কাজ করার জন্য আরো উৎসাহ যোগাবে, ইন শা আল্লাহ ।
ক্লায়েন্টের সন্তুষ্টি বোনাস হিসেবে পাওয়া, আলহামদুলিল্লাহ।
একটা জিনিস যা সবার জন্যেই শিক্ষণীয়, আর তা হল:
ধৈর্য, অধ্যাবসায়, সততা আর আন্তরিকতা নিয়ে, কাঙ্খিত লক্ষে কঠোর পরিশ্রম করলে আল্লাহ তাঁয়ালা পারিশ্রমিক দিতে দেরী করেন না।
এটা প্রমাণিত।
কিছু কিছু সময় আপনি একটা মানুষকে সাহায্য করতে চাচ্ছেন বা তাঁর একটা অসমাপ্ত কাজ করে দিতে চাচ্ছেন, করতে চাচ্ছেন। আপনার ইচ্ছা, আন্তরিকতা, চেষ্টা, সময়, শ্রম দেয়ার ব্যাপারে কোন ঘাটতি নেই।
তা সত্ত্বেও সামগ্রিক পরিস্থিতি আপনার বিপক্ষে এমনভাবে কাজ করে যাচ্ছে যার পেছনে আপনার কোন হাত নেই।
আপনার পেশাগত জীবনে ৩ শতাধিক কাজ সফল ভাবে করেছেন। এর মধ্যে ৩/৪ টা কাজ এমন পাবেন যেই কাজে আপনার চেষ্টার ঘাটতি না থাকা সত্ত্বেও সফল হচ্ছেন না।
মানুষ আপনার ঐ ৩ শতাধিক কাজের প্রশংসা করবে না।
কিন্তু ঐ ৩/৪ টা অসফল কাজের কথা ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে সবাইকে বলে বেড়াবে।
একটা হাদিসের কথা মনে পড়ে গেল:
"পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলেও যদি কারো উপকার করতে চায়, ঠিক ততটুকুই উপকার করতে পারবে যতটুকু আল্লাহ লিখে রেখেছেন,
আর পৃথিবীর সমস্ত মানুষ মিলেও যদি কারো ক্ষতি করতে চায়, ঠিক ততটুকুই করতে পারবে যতটুকু আল্লাহ লিখে রেখেছেন"
আজকে হঠাৎ খেয়াল করলাম Twitter আর নেই!
Twitter app এখন থেকে x হয়ে গেছে!
মামলার বিচার সালিস করা ওসি সাহেবের কাজ নয়!
সিভিল (দেওয়ানি) কিংবা ক্রিমিনাল (ফৌজদারি) কোন মামলারই বিচার সালিস করার এখতিয়ার কোন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নেই।
পুলিশ বা পুলিশ অফিসার হচ্ছেন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী। জনগণের সেবক।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাজ আইন প্রদত্ত ক্ষমতাবলে কাজ করা, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা করা। আদালতের আদেশ কিংবা আইনী ক্ষমতাবলে কোন অপরাধ অনুসদ্ধান করা।
অভিযুক্ত ব্যক্তি কিংবা অপরাধ অনুসন্ধানের রিপোর্ট বছরের পর বছর বিলম্ব না করে নিরপেক্ষ, ন্যায় ও সততার সাথে দ্রুত তা আদালতে পেশ করা। যাতে একটা বিচারকাজ দ্রুত নিস্পত্তি হয়।
মহামান্য হাইকোর্ট বিভাগের রিট পিটিশন নং- ৩৩৪৩/২০১০ এর আদেশের প্রেক্ষিতে পুলিশ হেড কোয়াটার্সের স্মারক নং আইন/রীপ/১১৬-২০১০ তারিখ ১২/০১/২০১৩ এর নির্দেশনা অনুযায়ী অর্থ আদায়, জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ, ফ্ল্যাট, প্লট তথা সিভিল বিষয়ে কার্যক্রম পুলিশের এখতিয়ার বহির্ভুত। অর্থাৎ উপরোক্ত বিষয় সমুহে পুলিশ কোন ধরনের কার্যক্রম গ্রহন করতে পারবেনা।
একমাত্র প্রতিবন্ধী ছাড়া,
বাংলাদেশ থেকে সকল ধরণের “কোটা” বাতিল করা উচিত।
এটা অনেক বড় বৈষম্য,
যা আমাদের সংবিধানের সাথে সরাসরি সাংঘর্ষিক।
আমরা মেধা দিয়ে আমলা চাই,
কোটা দিয়ে মেধাহীন কামলা চাই না।
ওয়াইফকে বলছিলাম আলমিরার হ্যাংগারগুলা কোথায়?
২০ মিনিট পর ফেসবুকে ঢুকতে না ঢুকতেই হাঙ্গারের বিজ্ঞাপন চলে আসলো!
আমাদের প্রাইভেসি বা গোপনীয়তা বলতে কিছু নেই!
একজন মন্তব্য করেছিল, একটা সময় ছিল যখন মামুষের বেডরুমের খবর নেয়ার জন্য গোয়েন্দাদের বছরের পর বছর লেগে যেত। আর এখন আমাদের বেডরুমের খবর তারা প্রত্যেক সেকেন্ডে পায়!
ফেসবুকসহ হাজারো apps আমাদের কথা-বার্তাগুলো আমাদের ফোনের মাধ্যমে শুনছে এবং ক্যামেরার মাধ্যমে দেখছে!
কোন সন্দেহ নেই!
তাদের দোষ দিবেন কিভাবে?
আমরা এক একটা Apps ইন্সটল করার সময় আমাদের ফোনের ক্যমেরা এবং মাইক্রোফোন ব্যবহার করার অনুমতি তাদের দিয়ে দেই।
পড়ে না পড়েই, বুঝে না বুঝেই Agree, Agree বাটন চেপে দেই।
মসজিদ কমিটি ও মুসল্লিদের কাছে একটা অনুরোধ:
সত্যিকারের আল্লাহভীরু, তিলাওয়াত সুন্দর এবং কুরআন ও সুন্নাহ থেকে চমৎকার ও হৃদয়গ্রাহী আলোচনা করেন এমন কাউকে জুমার খতিব নিয়োগ করবেন।
আর কণ্ঠ সুন্দর এমন কাউকে মুয়াজ্জিন নিয়োগ করবেন।
মুসল্লিদের প্রতি বিশেষ অনুরোধঃ
মসজিদ কমিটির সভাপতি/সেক্রেটারী ও সদস্য নিয়োগ করবেন সূরা তওবার ১৮ নাম্বার আয়াতের আলোকে যাদের নিম্নোক্ত ৪টা গুণ আছে:
"আল্লাহর মসজিদ আবাদকারী (তত্ত্বাবধায়ক ও খাদেম) তো সে লোকেরাই হতে পারেন, যারা:
০১। আল্লাহ এবং পরকালকে বিশ্বাস করেন,
০২। নামাজ কয়েম করেন,
০৩।জাকাত দেন,
০৪। এবং আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ভয় করেন না।
তাদের সম্পর্কেই এ আশা করা যায় যে, তারা সঠিক-সোজাপথে চলবে।"
আমাদের সমাজের চিত্র পুরো উল্টো।
মসজিদ কমিটির সদস্য নির্বাচিত হোন যারা সুদ-ঘুষ-সিন্ডিকেট-মজুদকারীসহ অবৈধ উপার্জনের সাথে জড়িত।
তাদের চিন্তা ও বক্তব্যই থাকে মসজিদের বাহ্যিক উন্নয়ন, মার্কেট নির্মাণ, টাইলস-এসি ইত্যাদি ইত্যাদি।
মুসল্লিদের ধর্মীয় বিশ্বাস, পরকালীন বিশ্বাস, খোদাভীতি, ভাল আমল, মন মানসিকতা ও নৈতিক মানের উন্নয়নের কথা তাদের মাথায় আসে না।
আর ইমাম-মুয়াজ্জিনও তারা তাদের মত লোক নিয়োগ করেন।
এ ধরণের মসজিদগুলো চকচকে টাইলস,
এসি আর ঝাড়বাতির আলো বেরিয়ে আসলেও,
হেরার আলো বের হয় না, তাকওয়ার আলো ছড়ায় না!
নিম গাছ রোপন করলে সেখান থেকে
মিষ্টি আম আশা করা যায় না!
Barrister Mahmud-Al-Mamun Himu
(বিঃদ্রঃ আমি নির্দিষ্ট কাউকে উদ্দেশ্য করে বা নির্দিষ্ট কোন মসজিদের ব্যাপারে কথাগুলো বলিনি।)
কবর হতে কারো লাশ উত্তোলন করার ক্ষেত্রে
নিম্নোক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে:
সকালে পঞ্চগড় থেকে ঢাকায় নেমেছি। এখন চট্টগ্রামের পথে।
রেলপথে এটাই প্রথম চট্টগ্রাম ভ্রমণ।
বেশ ভালোই, আলহামদুলিল্লাহ!
শনিবার ঢাকায় ফিরবো, ইন শা আল্লাহ।
সুবৰ্ণ এক্সপ্ৰেস - Suborno Express ❤️
ছবি কৃতজ্ঞতাঃ বউ।
ছোট ভাই আব্দুল্লাহ এর বিয়েতে...
আদালতে সিএনএন-এর পক্ষে মামলায় শুনানি করেন দ্য ল’ কাউন্সেল এর ব্যারিস্টার মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ। তাকে সহযোগিতা করেন ব্যারিস্টার মাহমুদ আল মামুন।
https://www.banglatribune.com/others/774955/‘সিএনএন-বাংলা’র-কার্যক্রমের-ওপর-নিষেধাজ্ঞা
ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান চেক ডিজঅনার মামলা করতে পারবে না।
-হাইকোর্ট।
কেউ খাবার যোগাতে কাজের সন্ধানে দৌড়াচ্ছে, আবার কেউ অতিরিক্ত খেয়ে, খাবার হজমের জন্য দৌড়াচ্ছে.
গভীর রাতে কারো পাজেরো গাড়ি থামছে নিষিদ্ধ পল্লীতে, ঘরে অপেক্ষারত স্ত্রী দীর্ঘশ্বাস ফেলছে!
কেউ ভাঙা ঘরে থেকেও স্ত্রীকে নিয়ে অবিরত সুখের স্বপ্ন বুনছে!
কেউ ভাবছে আর কয়েকটা দিন ডিভোর্স পেপারে সাইন করলেই মুক্তি!! কেউ একটা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য যুদ্ধ করে চলছে.
কেউ সন্তান ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে দায়মুক্ত হতে চাইছে. কেউ একটা সন্তানের জন্য সারাটা জীবন হাহাকার করছে!
কেউ লাখ টাকার ডাইনিং টেবিলে বসেও তৃপ্তি সহকারে ভাত খেতে পারছেনা!
কেউ পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ কচলিয়ে গোগ্ৰাসে ভাত গিলছে.
কারো দামি খাটে শুয়েও আবার ঘুমের ওষুধ খেতে হচ্ছে! কেউ আবার হিমেল হাওয়ায়,রাস্তায়,ওভার ব্রিজে অঘোরে ঘুমোচ্ছে.
কারো পড়ার টেবিলে নতুন বইয়ের সমারোহ কিন্তু পড়তে ইচ্ছে করছেনা.
কেউ পুরাতন বইয়ের দোকান চষে বেড়াচ্ছে, পকেট খালি বলে!
কেউ বিলাস বহুল গাড়িতে বসে চিন্তিত, সন্তানগুলো মানুষ হলোনা! এতো সম্পত্তি রাখতে পারবেতো?
কেউ পায়ে হেঁটে পথ চলছে, মনে মনে ভাবছে সন্তানতো মানুষ করতে পেরেছি! আল্লাহ চাইলে, ওরাই জীবনটা এখন গড়ে নিবে.
সত্যিই নানান রঙের মানুষ, নানান রঙের স্বপ্নের ঘুড়ি...!
তবে শেষ ঠিকানা সাড়ে তিন হাত মাটি।
©️
দেশী ও বিদেশী কোম্পানীগুলো ঢাকা শহরের বাস গুলোর ভেতর ও বাহির খুব সুন্দর করে সাজিয়ে দিতে পারে।
প্রচারও হবে, সাথে সাথে তাদের এই অবদান মানুষ আজীবন স্মরণও করবে।
আমার মা আমাদের সবসময়েই একটা কথা বলেন-
"অতিরিক্ত কোন কিছুই ভাল না। একদিন থমকে দাঁড়াতে হবে।”
মাত্রাতিরিক্ত কোন কিছুই ভাল না।
এমনকি মাত্রাতিরিক্ত ভাল কাজও ভাল না।
মধ্যম পন্থায়ই সর্বত্তোম পন্থা।
সফলতার পাহাড়ের চূড়ায় উঠতে গেলে তাড়াহুড়া করতে নেই।
শর্ট-কাট এ বড়লোক হওয়ার চিন্তা চরম বিপদ ডেকে আনে।
তিলে তিলে গড়ে উঠা প্রাসাদ আর রাতারাতি তৈরী হওয়া ভবন কখনোই এক হতে পারে না।
সফলতার সংজ্ঞা এক একজনের কাছে এক এক রকমের।
আমার কাছে সফলতা মানে দুনিয়াতে শান্তি আর পরকালে মুক্তি। ব্যাস!
মানসিক প্রশান্তিটাই মুখ্য!
স্থান-কাল পাত্র ভেদে তা একেক জনের কাছে একেক রকমের।
প্রশান্ত আত্মা অনেক বড় সম্পদ।
অন্যের সাথে নিজের বা নিজের সাথে অন্যের তুলনা করাটা স্রেফ বোকামী! আর এটা মানসিক অস্থিরতার অন্যতম কারণ।
ধীর স্থিরতা আসে আল্লাহর পক্ষ থেকে,
তাড়াহুড়া ও অস্থিরতা আসে শয়তানের পক্ষ থেকে!
এলাকা ভিত্তিক লোডশেডিং দেয়ার আগে
নিজেরটা দিয়ে শুরু করুন।
সংসদ ভবন, মন্ত্রণালয় আর সচিবালয় দিয়ে
লোডশেডিং শুরু করুন।
আমাদের মত একটা দেশে এতো ব্যয়বহুল সংসদ
কোনো ভাবেই মানায় না।
পার্শবর্তী দেশ, ইউরোপ, আমেরিকার সংসদ ভবন গুলোর ব্যয় আর আমাদেরটার ব্যয় মিলিয়ে দেখুন।
মাথা খারাপ হয়ে যাবে!
জনগণকে এসি ব্যবহারে নিরুৎসাহিত করার আগে
এসব জায়গায় এসির ব্যবহার এ নিরুৎসাহিত করুন।
মানুষকে এমন উপদেশ দিবেন না
যা নিজেরা পালন করেন না।
মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা মোতাবেক সকল বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে Rag Day, DJ Party নামে সকল অপসংস্কৃতি বন্ধে আদেশ জারি করেছে 'বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন'।
এরা মোটেও ধার্মিক নন, শুধু উসকানি দিতেই এ ধরনের বক্তব্য দেন- নূপুর শর্মার ব্যাপারে ভারতের সুপ্রীম কোর্ট আজ এ মন্তব্য করেন।
নূপুর শর্মাকে গোটা দেশের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে- ভারতের সুপ্রিম কোর্ট।
নূপুর শর্মা এবং তার আলগা জিহ্বা সারা দেশে আগুন লাগিয়েছে, দেশে যা ঘটছে তার জন্য তিনি একাই দায়ী - ভারতের সুপ্রিম কোর্ট
নুপুর শর্মার মন্তব্য তার অনড় এবং অহংকারী চরিত্রের বহিঃপ্রকাশ - সুপ্রিম কোর্ট
আদালত আরো বলেছে যে এই মন্তব্যটি হয় সস্তা জনপ্রিয়তা, রাজনৈতিক এজেন্ডা বা কিছু জঘন্য কার্যকলাপের জন্য করা হয়েছিল।
শর্মাকে প্রবলভাবে নিচে নামিয়ে আদালত বলেছে যে তার আলগা জিহ্বা শুধু সারা দেশেই আগুন ধরিয়ে দেয়নি, তবে উদয়পুরের দুর্ভাগ্যজনক ঘটনার জন্যও তিনি দায়ী যেখানে কানহাইয়া লাল নামে একজন দর্জিকে একটি পোস্টের জের ধরে দুজন লোক হত্যা করেছিল। যা তিনি নবী মন্তব্যের মধ্যে শর্মাকে সমর্থন করেছিলেন।
শুক্রবার সুপ্রিম কোর্ট বিজেপি নেত্রী নূপুর শর্মাকে নবী মোহাম্মদের (সাঃ) বিরুদ্ধে তার "বিরক্তিকর" মন্তব্যের জন্য নিরুৎসাহিত করেছে, বলেছে যে এটি দেশে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ঘটিয়েছে।
মন্তব্যের জন্য তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন রাজ্যে দায়ের করা এফআইআরগুলি একত্রিত করার জন্য শর্মার আবেদন প্রত্যাখ্যান করে, বিচারপতি সূর্য কান্ত এবং জেবি পারদিওয়ালার একটি অবকাশকালীন বেঞ্চ তাকে আবেদনটি প্রত্যাহার করার অনুমতি দেয়।
Nupur Sharma should apologise to the whole country - Supreme Court
Nupur Sharma and her loose tongue has set the whole country on fire, she is single handedly responsible for what is happening in the country - Supreme Court of India
Nupur Sharma's remark shows her obstinate and arrogant character - Supreme Court
These are not religious people at all, they make such statements just to provoke - SC on Nupur Sharma
The court said the remark was made either for cheap publicity, political agenda or some nefarious activities. Coming down heavily on Sharma, the court said that her loose tongue has not only set the entire country on fire, but she is also responsible for the unfortunate incident in Udaipur where a tailor, Kanhaiya Lal, was killed by two men over a post in which he supported Sharma amid the Prophet remark row.
The Supreme Court on Friday was unsparing on BJP leader Nupur Sharma for her "disturbing" remark against Prophet Mohammad, saying it has led to unfortunate incidents in the country. Turning down Sharma's plea for clubbing of FIRs lodged in various states against her for the remark, a vacation bench of Justices Surya Kant and JB Pardiwala allowed her to withdraw the plea.
Source: The Economic Times
মানুষের জ্ঞানের পরিধি যত বৃদ্ধি পায়,
ততো বিনয়ী হয়।
আর শয়তানের জ্ঞানের পরিধি যত বৃদ্ধি পায়,
ততো অহংকারী হয়,
অন্যকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করতে শুরু করে দেয়।
একজন আইনজীবীর কাছে সমাজের প্রত্যাশা...
তরুণ প্রজন্ম একটা জাতির মেরুদন্ড।
এই প্রজন্মটা নৈতিকতা-জ্ঞান-বিজ্ঞান-গবেষণার দিকে ধাবিত না হয়ে বিপথে গেলে সেই জাতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার!
নতুন প্রজন্মের মাঝে নগ্নতা-অশ্লীলতা-অপসংস্কৃতি প্রমোট করা হচ্ছে/উৎসাহ দেয়া হচ্ছে, পরিকল্পিতভাবে সেই পরিবেশ তৈরী করা হচ্ছে এবং তা প্রকাশ্য রূপ নিচ্ছে।
যা এদেশের হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান কোন ধর্মীয় সংস্কৃতির বা অনুশাসনের সাথেতো যায়ই না।
এমন কি এ দেশের হাজার বছরের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সাথেও যাচ্ছে না!
অপরিচিতজনকে "আপনি" বলুন।
যথাযথ সম্মান, প্রত্যেক শ্রমজীবী মানুষ এর অধিকার !!!
আপনি জানেন কি?
১৮ বছরের নিচে কোন শিশুকে বাজি ধরতে বা ঋণ গ্রহণে উসকানি প্রদান দণ্ডনীয় অপরাধ।
"যদি কোন ব্যক্তি মৌখিকভাবে, লিখিত শব্দ দ্বারা বা কোন ইঙ্গিত দ্বারা কোন শিশুকে কোন বাজি বা পণ ধরতে বা রাখতে বা লেনদেনে অংশগ্রহণ করতে বা শেয়ার নেয়ার জন্যে উসকানি প্রদান করে অথবা এ সংক্রান্ত কোন ঋণ গ্রহণ করতে বা অংশগ্রহণ করতে উসকানি প্রদান করে, তাহলে এই অপরাধের জন্য তিনি অনধিক ২ (দুই) বৎসর কারাদণ্ড অথবা অনধিক ৫০ (পঞ্চাশ) হাজার টাকা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।"
এধরণের কোন অপরাধ সংগঠিত হতে দেখলে নিকটস্থ থানায় বা ৯৯৯ নাম্বারে অভিযোগ দিন।
মাহমুদ আল মামুন (হিমু)
(ব্যারিস্টার-এট-ল)
দি ল কাউন্সেল।
শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের চেম্বার জজের শুনানী দেখছিলাম সিনিয়রসহ।
খুবই হতাশ হলাম কিছু বিষয় নিয়ে!
আফসোস লাগে, ৪২৮ জন সম্মানিত ভোটার নিয়ে একটি শিল্পী সমিতি। অথচ তাঁরা নিজেরা জাতির কাছে একটা সুষ্ঠ নির্বাচন উপহার দিতে পারলেন না!
সুপ্রীম কোর্টের প্রায় একটা প্রহর শেষ হল সমিতির নির্বাচন কেন্দ্রিক মামলা নিয়ে। এটা আবার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আগামী ১৩ তারিখ পূর্ণাঙ্গ শুনানীর জন্যে রাখা হল।
যেখানে শিল্পী সমিতির মত বেসরকারী একটা সমিতির নির্বাচন কেন্দ্রিক আদেশের বিরুদ্ধে সুপ্রীম কোর্টে রীট চলবে কি চলবে না সেই বিষয়টাই সুরাহা হয়নি। (মনে হচ্ছে এই বিষয়টাই আপীল বিভাগে সুরাহা হবে।)
আমার মূল আফসোস অন্য জায়গায়।
প্রথমত,
স্বাধীনতার ৫০ বছরেও আমরা একটা স্বাধীন জাতীয় নির্বাচন কমিশন গঠন করতে পারলাম না!
কোন সরকারই স্বাধীন নির্বাচন কমিশন গঠনে স্বদিচ্ছায় কাজ করেনি। সুতরাং যা হবার তাই হচ্ছে সর্বক্ষেত্রে।
নতুন প্রজন্মের কাছে উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মানে প্রকৃত গণতন্ত্র ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ব্যবস্থার কোন বিকল্প নেই।
জাতীর অভিভাবকদের আজকে এসব বিষয় নিয়ে ব্যস্ত থাকার কথা ছিল।
মাথায় পঁচন ধরলে শরীরের বাকী অঙ্গ মেরামত করে কোন লাভ নেই।
গোড়া মেরামত না করে আগায় পানি ঢেলে বা ডালপালা নিয়ে ব্যস্ত থাকলে ফলাফল শূন্য।
দ্বিতীয়ত, শিল্পী সমিতি নির্বাচন নিয়ে মিডিয়া ও জনগণের যত আগ্রহ ও উদ্দীপনা দেখলাম তা বাংলাদেশের চলচিত্র উন্নয়ন, অপসাংস্কৃতিক আগ্রাসন, শিল্পীদের দক্ষতা, ক্যারিয়ার ও ভবিষ্যৎ নিয়ে থাকার কথা ছিল।
জাতি হিসেবে আমাদের কি নিয়ে ব্যস্ত থাকার কথা,
আর আমরা ব্যস্ত থাকছি কি নিয়ে!
আফসোস!!!
মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ ও আপীল বিভাগ আগামীকাল বুধবার, ১৯/০১/২০২২ ইং তারিখ হতে ভার্চুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে পরিচালিত হবে।
এমবিবিএস এবং বিডিএস ডিগ্রিধারী ছাড়া অন্য কেউ এখন থেকে ডাক্তার উপাধি ব্যবহার করতে পারবে না। বিকল্প ধারার চিকিৎসা পদ্ধতির পেশাধারীরা নামের পূর্বে ডাক্তার লেখার সুযোগ নেই।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Address
750, Satmasjid Road
Dhaka
1209
Opening Hours
Monday | 08:00 - 20:00 |
Tuesday | 08:00 - 20:00 |
Wednesday | 08:00 - 20:00 |
Thursday | 08:00 - 16:00 |
Saturday | 10:00 - 21:00 |
Sunday | 08:00 - 20:00 |
Nayapaltan
Dhaka
Regardless of Shaquie Ahmed's various contribution towards the music scenario of Bangladesh, he has brought before some amazing and soothing lyrics which has been instantly appreci...
Dhaka
The journey of being a RJ from 2007 to till 2016 will always amaze me. I will always cherish the mem
Dhaka
‘Hanif Sanket’ has been the popular name in every walk of life throughout the country
Dhaka
http://jobsdhaka.com [email protected] join JobsDhaka.com http://www.facebook.com/group.php?gid=105384333345