Desher Bari- দেশের বাড়ি
Nearby food & beverage services
Taj Mahal Road
Noorjahan Road
Mohammadpur
Muhammadpur
1/2 Nurjahan Road , Mohammadpur-1207
1207
Flat, 104, Road
Road 3/B
Tajmahal Road
Road No#3
Desher bari is trying to bring back the original deshi flavor of our food, feel you the finest taste
নতুন ভাঙানো ফ্রেশ মরিচের গুড়া। বগুড়ার বিখ্যাত বাছাই করা ঝাল ঝাল মরিচের গুড়া।
ছোটবেলায় আমরা খাইতাম মিমি চকোলেট। আর সেই আমরাই এখন এই চকোলেটের মোড়কের পিছনে পাগল। ছোটদের কথা তো বাদই।
আমুল মিল্ক ৫০ গ্রাম & ক্যাডবেরী সিল্ক ৬০ গ্রাম
আপাতত অ্যাভেইলেবল ডিজাইন ছবিতে।
অবশ্যই কুরিয়ার চার্জ অগ্রীম পেমেন্ট করে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে। প্রোডাক্ট রিসিভ না হলে চার্জ ফেরত দেওয়া হবেনা।
সকলকে "ভালো থাকতে চেষ্টা করুন" ছাড়া আর ভালো কোন শুভেচ্ছা আপাতত দিচ্ছিনা।
একদিকে ডলারের দাম বাড়তি আর এখন তেল মানে পেট্রোল ডিজেল অকটেনের দাম বৃদ্ধি। অনেকেই এতোক্ষনে জেনে গেছেন সমস্ত কুরিয়ার কোম্পানি ডেলিভারী চার্জ বাড়িয়ে দিয়েছে। যে চার্জের উপর আমাদের মত বিক্রেতাদের এক আনাও অংশ নাই।
পুরো পিকচার হল যেকোন পন্য আমাদের কিনতে হচ্ছে বেশি দামে, লেবার খরচ বেড়ে গেছে (ওদেরও তো চলতে হবে),আনতে হচ্ছে বেশি খরচে আর পাঠাতেও হবে বেশি খরচে।
যারা বুঝেন তারাতো বুঝেনই। কিন্তু যারা দাম বেশি বলে আমাদের গালাগালি করেন, প্রি অর্ডার দিয়ে পরে ক্যান্সেল করেন, পাঠানোর পর রিসিভ করেন না প্লিজ একটু লজিক্যাল হোন।
কেউ আপনাদের কিছু নিতে বাধ্য করেনা। আপনার পছন্দ না হলে, বাজেটে না হলে সেটা অর্ডার করার আগেই ভেবে দেখবেন।
সেরা মানের দেশি মরিচ এর গুড়া আবারো এসে গেছে।
বগুড়ার মরিচ মানেই অন্নেএএএএক ঝাল😜😜
আবারো শুরু হচ্ছে ভিটামিন "এ" প্লাস ক্যাম্পেইন।
👉৫-৮ জুন,২০২২
👉 সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত
👉৬-১১ মাস বয়সী শিশুদের এক লাখ আইইউ মাত্রার একটি নীল ক্যাপসুল
👉১২-৫৯ মাস বয়সী শিশুদের দুই লাখ আইইউ মাত্রার একটি লাল ক্যাপসুল
প্রি অর্ডারের প্রথম লটের আম লিচু চলে এসেছে।
আগামী কাল থেকে ব্যবসার দিক থেকে একটু রেস্ট পাবো অবশেষে। এই কয়েকদিন পাগলের মত পরিশ্রম করে অবস্থা শেষ। এক হাতে প্রোডাক্ট সোর্সিং, রিসিভ, চেক করা, অর্ডার নেওয়া, ডেলিভারী দেওয়া আর শত শত ম্যাসেজের উত্তর দেয়া ওরে কি প্যারা গিয়েছে। কিন্তু সত্যি কথা, বেশ উপভোগ করেছি।
আজকে কাজ অনেকটাই কম। ঢাকার বাইরের অর্ডার ক্লোজ বলে। কেমন যেন ফাঁকা ফাঁকা লাগছে।
যাই হোক, ঢাকার মধ্যে চাঁনরাত পর্যন্ত ডেলিভারী দেওয়া যাবে।
যারা বাড়ি চলে গেছেন/যাচ্ছেন তাদের ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। সুস্থ থাকবেন, নিরাপদে থাকবেন।
আমার মত যারা বাড়ি যেতে পারেছেন না, কষ্ট নিবেন না। এমনিতেও শুনছি কিছু এলাকায় গ্যাস থাকবেনা, সারাদিন নাকি বৃষ্টি হবে তাহলে আর কি, ফাঁকা ঢাকায় বৃষ্টিতে ভিজুন, লম্বা ঘুম দিন। আনন্দ নিয়ে উপভোগ করুন সবকিছু।
ঈদ মোবারক!!
(১লা বৈশাখ থেকে চানরাত পর্যন্ত)
স্টক থাকা সাপেক্ষে
খুদের চাল
বগুড়া স্পেশাল মরিচ গুড়া
হলুদ গুড়া
লবঙ্গ
সাদা এলাচ
পাঁচফোড়ন
ঘি
মধু
হাতে বানানো লাল চিনি
আসন্ন ঈদের খুশির বাক্স।
সাথে নিয়মিত পন্য মশলা, পোলাও চাল, খুদের চাল,লাল চিনি তো থাকছেই।
সামনে রমজান মাস। সবার বাড়িতেই শরবত তৈরী হবে। অস্বাস্থ্যকর সাদা চিনি,প্যাকেটজাত পাউডার মিশ্রন না খেয়ে যদি হাতে বানানো আখের চিনি খাওয়া যায় তাহলে কেমন হয়!!
যেহেতু এই চিনি আমিরা নিজে বানাইনা, আর একসাথে বস্তাবস্তা রাখার উপযুক্ত জায়গা আপাতত নেই তাই প্রি অর্ডারে আনবো যদি আপনারা চান।
চিনির কারিগরের কাছ থেকে পাওয়া ছবি
আবারো শুরু হয়ে গেছে বিপদের আবহাওয়া। স্কুল কলেজ বন্ধ হয়ে গেল। হাসপাতালেও রুগির সংখ্যা বাড়ছে। বাইরে গেলে মাস্ক পড়ুন, বাহির থেকে এসে হাত পা ভালভাবে ধুয়ে নিন, জনসমাগম এড়িয়ে চলুন যতটা সম্ভব। নিজে সুরক্ষিত থাকুন পরিবারের সুরক্ষা নিশ্চিত করুন।
যারা মাস্ক পড়তে চাননা তারা নিচের রুমাল ব্যবহার করতে পারেন। স্টাইলের স্টাইল হল, সুরক্ষাও হল, পর্দাও হয়ে গেল। একের ভিতর তিন✌️
বাই দ্য ওয়ে, কোভিড টিকা কি সবাই নিয়েছেন??
হাতের কাজের ব্লাউজ পিস। সিম্পলি গর্জিয়াস।
এক মিটার কাপড় থাকবে। এক গজের কিছু বেশি।
প্রি অর্ডার
বাঙালিয়ানার সাথে ফুল অন স্টাইল আর কোয়ালিটি তে ফাটাফাটি। তবে একটা কিন্তু আছে। এগুলো হাতে পেতে একটু ধৈর্য ধরতে হবে। এক্সক্লুসিভ এই ব্যাগ গুলোর প্রি অর্ডার আনা হবে।
তাঁতের কাপড়, আমাদের বাঙালি ঐতিহ্যের অনন্য উদাহরন। পছন্দের তালিকায় কত কিছুই তো যোগ হয়েছে। ইন্ডিয়ান,পাকিস্থানী,চায়না লিলেন। কিন্তু আজো তাঁত শুনলেই বাংলার মাটির গন্ধ পাওয়া যায়। সিরাজগঞ্জের নিজস্ব তাঁতের বুনন এই সুন্দর থ্রিপিস গুলো। আরো আছে তরুনী প্রেমিকার শাড়ি, দাদী নানীদের হালকা রঙ এর তাতের শাড়ি আর বাবা ছেলে সবার খুব আরামদায়ক লুঙি। কোয়ালিটি তে নো কম্প্রোমাইজ।
একটু সচেতন হই, একটু সাবধান হই।
🔴করোনাভাইরাস মহামারির দ্বিতীয় ঢেউ ও সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকারের পক্ষ থেকে ১৮দফা নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
নির্দেশনাগুলো হল 👇
১ঃ সকল ধরনের জনসমাগম (সামাজিক/ রাজনৈতিক/ ধর্মীয়! অন্যান্য) সীমিত করতে হবে। উচ্চ সংক্রমণযুক্ত এলাকায় সকল ধরণের জনসমাগম নিষিদ্ধ করা হলো। বিয়ে/ জন্মদিনসহ যে কোন সামাজিক অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে জনসমাগম নিরুৎসাহিত করতে হবে।
২ঃ মসজিদসহ সকল ধর্মীয় উপাসনালয়ে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি পরিপালন নিশ্চিত করতে হবে।
৩ঃ পর্যটন/ বিনোদন কেন্দ্র সিনেমা হল/ থিয়েটার হলে জনসমাগম সীমিত করতে হবে এবং সকল ধরনের মেলা আয়োজন নিরুৎসাহিত করতে হবে।
৪ঃ গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে এবং ধারণ ক্ষমতার ৫০ ভাগের অধিক যাত্রী পরিবহন করা যাবে না।
৫ঃ সংক্রমণের উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাতে আন্তঃজেলা যান চলাচল সীমিত করতে হবে; প্রয়োজনে বন্ধ রাখতে হবে।
৬ঃ বিদেশ হতে আগত যাত্রীদের ১৪ দিন পর্যন্ত প্রাতিষ্ঠানিক (হোটেলে নিজ খরচে) কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করতে হবে।
৭ঃ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী খোলা/ উন্মুক্ত স্থানে স্বাস্থ্যবিধি পরিপালনপূর্বক ক্রয়-বিক্রয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
৮ঃ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানসমূহ মাস্ক পরিধানসহ যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি পরিপালন নিশ্চিত করতে হবে।
৯ঃ শপিং মলে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়েরই যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা নিশ্চিত করতে হবে।
১০ঃ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক, মাদ্রাসা, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিশ্ববিদ্যালয়) ও কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।
১১ঃ অপ্রয়োজনীয় ঘোরাফেরা/ আড্ডা বন্ধ করতে হবে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া রাত ১০ টার পর বাইরে বের হওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
১২ঃ প্রয়োজনে বাইরে গেলে মাক্ক পরিধানসহ সকল ধরণের স্বাস্থ্যবিধি পরিপালন নিশ্চিত করতে হবে। মাস্ক পরিধান না করলে কিংবা স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
১৩ঃ করোনায় আক্রান্ত/ করোনার লক্ষণযুক্ত ব্যক্তির আইসোলেশন নিশ্চিত করতে হবে। করোনায় আক্রান্ত ব্যক্তির ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে আসা অন্যান্যদেরও কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করতে হবে।
১৪ঃ জরুরি সেবায় নিয়োজিত প্রতিষ্ঠান ছাড়া সকল সরকারি-বেসরকারি অফিস! প্রতিষ্ঠান শিল্প কারখানাসমূহ ৫০ ভাগ জনবল দ্বারা পরিচালনা করতে হবে। গর্ভবতী/ অসুস্থ/ বয়স ৫৫-উর্ধব কর্মকর্তা/ কর্মচারীর বাড়িতে অবস্থান করে কর্মসম্পাদনের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
১৫ঃ সভা, সেমিনার, প্রশিক্ষণ, কর্মশালা যথাসম্ভব অনলাইনে আয়োজনের ব্যবস্থা করতে হবে।
১৫ঃ সশরীরে উপস্থিত হতে হয় এমন যে কোন ধরণের গণপরীক্ষার ক্ষেত্রে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি পরিপালন নিশ্চিত করতে হবে।
১৬ঃ হোটেল-রেস্তোরাসমূহে ধারণ ক্ষমতার ৫০ ভাগের অধিক মানুষের প্রবেশ বারিত করতে হবে।
১৭ঃ কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ এবং অবস্থানকালীন সর্বদা বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক পরিধানসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি পরিপালন নিশ্চিত করতে হবে।
১৮ঃ ওষুধের দোকানে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা নিশ্চিবে।
সুস্থ থাকুন, সুস্থ রাখুন
অবশেষে পাওয়া গেল গাইঞ্জার চাল। চিকন চালের গাইঞ্জা সম্পূর্ন রাসায়নিক ফ্রি, কাটাই ফ্রি, সুস্বাদু লাল চাল।
ভরসা রেখে যারা আগেই অর্ডার করে রেখেছিলেন তারা খুব শীঘ্রই হাতে পেয়ে যাবেন।
আবারো পাওয়া যাচ্ছে কাটারীভোগ চাল। গেরস্থ ঘরের এই চাল যে কাটাই ছাটাই ছাড়া তা কি আর নতুন করে বলতে হবে!!
ভাল খান, সুস্থ থাকুন।।
আমাদের এই সপ্তাহের "Happy Customer" মুনিরা জাহান আপু। আমার সবচেয়ে ক্ষুদে কাস্টমার মুনিরা আপুর কন্যা। তার জন্য মিনি মিনি জামা বানাতে এত আনন্দ হয়েছে কি বলব!
এত্তোগুলা ভালবাসা আপু আপনার জন্য। সবসময় সাথেই থাকবেন।💖💖💖💖💖💖
ট্রেডিশনাল চাইনিজ মেডিসিনে একে ব্যবহার করা হয় পেটের সমস্যা ও ম্যালেরিয়া নিরাময়ে।
ভারতীয় আয়ুর্বেদে এর ব্যবহার জন্ডিস জনিত অসুখে।
কফ সারাতে, হজম সমস্যার সমাধানে, আলসারের বিরুদ্ধে লড়তে, গ্যাস ও এসিডিটি রোধে এবং হার্টের সুস্বাস্থ্য রক্ষায় যা ব্যবহার হচ্ছে প্রতিদিন।
উচ্চ এ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ মহামূল্যবান এই মশলাটির নাম কালো এলাচ বা বড় এলাচ।
নেপাল, ভারত ভুটান কালো এলাচের চাষ সবচেয়ে বেশি হয়। তবে ২০১৬ সাল থেকে বগুড়ার মশলা ইন্সটিটিউটে শুরু হয়েছে কালো এলাচের চাষ।
এটির আরেকটি বিচিত্র বৈশিষ্ট্য হল এই মশলার চাষাবাদের সবকিছু মানুষের নিজ হাতে করতে হয়,মেশিনে নয়।তাই এর দাম তুলনামূলক অনেক বেশি।
বাচ্চাদের বেশিরভাগ ব্রেন ডেভেলপমেন্ট ৫ বছরের মধ্যেই হয়ে যায়। তাই পুষ্টিকর খাবার এর প্রয়োজন এ সময় সবচেয়ে বেশি। ৬ মাসের পর থেকেই তাই মায়েদের প্রধান চিন্তা থাকে বাবুকে কি খাওয়াবে, কোন খাবারে বাবু পাবে প্রয়োজনীয় পুষ্টি। প্রতিদিনের খাবারের সাথে পরিমানমত ঘি এ সময় অনেক উপকারে আসতে পারে।
আসুন জেনে নেই ঘি এর উপকার বাবুদের ক্ষেত্রে।
১। ঘি তে আছে প্রচুর পরিমান ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড এবং ভিটামিন এ,ই,ডি ও কে যা বাবুর মেধা বিকাশে সাহায্য করে।
২। হজম প্রক্রিয়া সহজ করে
৩। এনার্জি ও স্টামিনা বাড়ায়
৪। মেটাবলিজম বাড়ায়
৫। হাঁড় শক্ত ও মজবুত করে
** ৬ মাসের বাবুদের খাবারে প্রতিদিন ২-৩ ফোঁটা ঘি ও এক বছরের পর ছোট ১ চামচ ঘি যথেষ্ট। তবে তার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।
** প্রাচীন আয়ুর্বেদে বাচ্চাদের শরীর ঘি দিয়ে ম্যাসেজ করার কথা আছে যা বাচ্চাদের হাঁড় শক্ত করে ও ত্বক কোমল রাখে।
**বাচ্চাদের জন্য সবচেয়ে ভাল ঘরে তৈরী গরুর দুধে তৈরী ঘি
মশলার রানী চেন্নাভইরাদেবী। সারা ভারতবর্ষে মশলার প্রচলন ও তা ধরে রেখেছিলেন এই নারী। ১৫৫২ সাল থেকে প্রায় ৫৪ বছর দক্ষিন সালুভা রাজ্যের রাশ টেনেছেন বহাল তবিয়তে। ভারতবর্ষের ইতিহাসে তিনিই প্রথম এবং একমাত্র রানী যিনি এত বছর সাম্রাজ্য শাসন করেছেন।
চেন্নাভইরাদেবীর শাসনকালে দক্ষিন সালুভা ফুলে ফেঁপে উঠেছিল। কালোমরিচ, সুপারী, জয়ফল এসব মশলার ব্যাপক প্রসার ঘটেছিল আর তাই পর্তুগিজরা তাকে "পেপার কুইন" বা "মশলার রানী" বলতেন।
নতুন বছরে নতুন উপহার। আমাদের হ্যাপি কাস্টমারদের রিভিউ/ ছবি যাবে কভার ফটোতে। থাকবে পুরো সপ্তাহ জুড়ে।
রিভিউ দিন, জিতে নিন কভার ফটোতে যাওয়ার সুযোগ।
https://fb.watch/2IFmq8Ud-3/ সিদ্ধান্ত আপনার
নতুন বছর আসছে। জীবনের আদর্শ সেই একই থেকে যাবে।
এখন তো শীতকাল। আর শীতকাল মানেই বিয়ের ধুম। আর বিয়ের আগের দিন গাত্রহরিদ্রা মানে গায়ে হলুদ। আচ্ছা কখনো কি আমরা ভেবে দেখেছি গায়ে হলুদ কেন হয়???
গায়ে হলুদ কোন ধর্মীয়/ বৈদিক আচার অনুষ্ঠান নয়। প্রাচীনকাল থেকেই এর প্রচলন। বিশেষজ্ঞদের মতে এর পিছনে আছে বেশ কিছু উপকারী দিক আর লৌকিক বিশ্বাস।
১। ভারতীয় রীতিতে হলুদকে শুভ ও মঙ্গলদায়ক মনে করা হয়। এটি আশীর্বাদের চিহ্ন। আর তাই হবু দম্পতির দীর্ঘ ও স্বাস্থ্যকর সম্পর্কের জন্য গায়ে হলুদের প্রচলন। বিয়ের নিমন্ত্রনপত্রের এক কোনায় হলুদের টিকাও লাগানো হত এই একই কারনে।
২। কাঁচা হলুদ প্রাকৃতিকভাবে জীবানুনাশক। হলুদ শরীরকে পরিস্কার করে ও সংক্রমন প্রতিরোধ করে। গায়ের দূর্গন্ধ দূর করে। শরীরে তাপের ভারসাম্য রাখে ও শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।
হলুদে কারকিউমিন নামের উপাদান আছে যা মাথা ব্যথা,দেহের প্রদাহ, উদ্বেগের প্রাকৃতিক প্রতিকার হিসেবে কাজ করে, ক্লান্তি রোধে সাহায্য করে।
এমনিতেও বিয়ের সময় অনেক চাপ যায়। অনেকে উপোস রাখেন ধর্মীয় কারনে। তাই বর কনের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য হলুদ ব্যবহারের এই রীতি।
৩। প্রাচীনকাল থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপাদান হলুদ। এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে সেই সাহে ত্বকের যেকোন সমস্যা ঢেকে রাখতে সাহায্য করে।আগের দিনে এত এত মেকাপ বা পার্লার তো ছিলনা। তাই কনের ত্বকের উজ্জলতা বাড়াতেই হলুদ দেয়া হত। এছাড়া হলুদের অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল উপাদান যেকোন ত্বকের জন্য অনেক উপকারী।
অনেকে মনে করেন কনের গায়ে ছোঁইয়ানো হলুদ অবিবাহিত কারো গায়ে যদি লাগিয়ে দেয়া যায় তবে তারও নাকি তাড়াতাড়ি বিয়ে হয়ে যায়। আমি কিন্তু এর সত্যি মিথ্যা জানিনা। আপনি চাইলে নিজ দায়িত্বে পরীক্ষা করে দেখুন!!
হাজার হাজার বছর ধরে এশিয়ায় রান্নার কাজে ব্যবহৃত হয়ে আসছে অন্যদিকে এটি পরিচিত ঔষধি গাছ হিসেবেও। এর নাম হলুদ।
হলুদ গাছের আদি উৎস দক্ষিণ এশিয়া। এটি ২০ থেকে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার মধ্যে জন্মে থাকে। হলুদ গাছের জন্য প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টিপাতের দরকার হয়। বছরে সাধারণত একবার হলুদ গাছের শিকড় তোলা হয়। পরের বছর পুরানো শিকড় থেকে নতুন গাছ গজায়।
হলুদ গাছের শিকড়কে কয়েক ঘণ্টা সিদ্ধ করা হয়, তারপর গরম চুলায় শুকানো হয়। এরপর এই শিকড়কে চূর্ণ করে গাঢ় হলুদ বর্ণের গুঁড়া পাওয়া যায়।এই হলুদ গুঁড়া দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের নানা দেশের খাদ্য প্রস্তুতে ব্যবহার করা হয়। তবে ঐতিহ্যগতভাবে এই শিকড় ভালোভাবে ধৌতকরণের পর শিলপাটায় বেটে নিয়ে হলুদের পেষ্ট তৈরি করা হয় যা সরাসরি রান্নায় ব্যবহার করা হয়।
জানেন কি, আমাদের উপমহাদেশে কাঁচামরিচ/শুকনা মরিচ ছিলইনা!! ছিল শুধু গোলমরিচ। কলাম্বাসের আমেরিকা আবিস্কারের পর মরিচ এলো বিশ্ব দরবারে আস্তে আস্তে। আর সে মরিচ এখন আমাদের বাঙালীদের নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য। আর বাংলাদেশে মরিচের শহর মানেই বগুড়া। উফফফ এত্তো ঝাল এত্তো ঝাল!!
আমাদের দেশের "খাদ্যের শহর" নামে পরিচিত বগুড়ার প্রায় সব উপজেলায় কম বেশি মরিচের চাষ হয়। তবে সবচেয়ে বেশি চাষ হয় যমুনা তীরবর্তী সারিয়াকান্দির চরাঞ্চলে। পলির আধিক্য থাকায় মরিচ চাষে তেমন কোন সার এর দরকার এখানে হয়না।
যারা ঝাল পছন্দ করেন তাদের পছন্দের শীর্ষে সবসময়ই থাকে বগুড়ার মরিচ
বাজারে এত চাল থাকতে কেন খাবেন গাইঞ্জার চাল? বাজারে কি সুন্দর সাদা ধবধবে চাল পাওয়া যায় তাও অনেকগুলো আবার অনেক কম দামে তবে কেন খাবেন ময়লা ময়লা দেখতে মোটা(অপেক্ষাকৃত) চাল??
*গাইঞ্জার চাল বাদামী চাল
*অরগানিক, রাসায়নিক সার, কীটনাশক ছাড়াই এর চাষ হয়
*কাটাই, পালিশ ছাড়া চাল
*কম শর্করাযুক্ত, উচ্চ ফাইবার সমৃদ্ধ তাই শরীরের ফ্যাট বৃদ্ধি করেনা
*ওজন কমাতে সাহায্য করে
*ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে
*খনিজ ও ভিটামিনের পরিমান তুলনামুলকভাবে বেশি
*রক্তের শিরা উপশিরাগুলোতে কোন ধরনের ব্লক তৈরী হতে দেয়না
*সেলেনিয়াম নামের উপাদান আছে যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী
*এনার্জী সরবরাহ করে অনেকটা সময় ধরে
*এই চালে যথেষ্ট পরিমানে নিউরোট্রান্সমিটার নিউট্রিয়েন্ট থাকে যা অ্যালঝাইমার্স রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে
খাবেন যখন, ভালোটাই খান।
Click here to claim your Sponsored Listing.
আমাদের সম্পর্কে
পুরনো একটা কথা আছে “ভাল খাবারে ইনভেস্ট করুন”। এটা কখনো বিফলে যায়না। যাই খান যেটুকুই খান সেটা যেন হয় স্বাস্থ্যসম্মত আর ভেজাল বা রাসায়নিক মুক্ত। সে জন্যই আমাদের অতি ক্ষুদ্র এই চেষ্টা “দেশের বাড়ি”।
প্রতিদিনের রান্নায় ব্যবহৃত মশলা, মুখরোচক নাস্তা আর সেই সাথে আঞ্চলিক ঐতিহ্যবাহী খাবার এর ঝাঁপি নিয়ে আমাদের এই পথচল শুরু। লক্ষ্য আপনাদের আস্থা অর্জন এবং হারিয়ে যাওয়া দেশী খাবারের জনপ্রিয়তা ফিরিয়ে আনা।
আশা করছি আপনারা সাথে থাকবেন আর আমাদের ভুল ত্রুটি শুধরে দিতে, পরামর্শ দিতে কিংবা যেকোন বিষয়ে জানতে আমাদের ম্যাসেজ করতে পারেন যে কোন সময়। দেশের বাড়ি আপনাদেরই জন্য। ভাল থাকবেন। সুস্থ থাকবেন।
আমারা প্রাথমিক ভাবে যেসব পন্য সরবরাহ করছি:
Videos (show all)
Category
Website
Address
Nurjahan Road, Mohammadpur
Dhaka