Porosh Soft

ওয়েবসাইট লাগবে..?
দুই দিনে ওয়েবসাইট ?

01/11/2021

18 GB Envato Graphic Elements


Check comments

01/11/2021

Data Center

30/10/2021

মেটাভার্সের বিষয়টি এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে আছে৷ তবে ব্লুমবার্গ ইন্টেলিজেন্স গত জুলাই মাসে জানিয়েছে, ২০২৪ সাল নাগাদ মেটাভার্সের বাজারমূল্য ৮০০ বিলিয়ন ডলার হতে পারে৷ মেটাভার্সের সম্ভাবনা অনুমান করে ফেসবুক, মাইক্রোসফট, এপিক গেমসের মতো কোম্পানিগুলো ইতিমধ্যে এই খাতে বিনিয়োগ শুরু করে দিয়েছে৷ তবে এটি পুরোপুরি সফল হতে বিভিন্ন কোম্পানির মধ্যে সমন্বয় হতে হবে, যা একটি বড় সমস্যা হয়ে দেখা দিতে পারে৷

30/10/2021

বিনোদন জগতের নতুন মিডিয়া সার্ভিস হচ্ছে ওভার-দ্য-টপ(ওটিটি)

বিনোদন জগতের নতুন এক মিডিয়া সার্ভিস হচ্ছে ওভার-দ্য-টপ(ওটিটি) এটি বর্তমানে বাংলাদেশে বিনোদন কোম্পানির নতুন একটি প্লাটফর্ম হচ্ছে ওভার-দ্য-টপ বা ওটিটি মাধ্যম। এর মাধ্যমে যুক্ত হবার জন্য প্রয়োজন শুধুমাত্র ইন্টারনেট সংযোগ। কোন কেবল কিংবা স্যাটেলাইট টেলিভিশনের দরকার হয়না বিধায় দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে অনলাইন দর্শক সংখ্যা ও ব্যবহারককরীর সংখ্যা।

ওটিটি আসলে কি? -ওটিটি হচ্ছে এক ধরনের স্ট্রিমিং মিডিয়া পরিষেবা যা দর্শকদের কাছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে সরাসরি সরবরাহ করা হয় দর্শকদের। এর পূর্ণরূপ হচ্ছে over-the-top (ওভার-দ্য-টপ) মিডিয়া সার্ভিস। এই প্লাটফর্ম হল মূলত বিভিন্ন ওয়েবসাইট যেগুলি আমাদেরকে ভিডিও স্ট্রিমিং এর সুবিধা প্রধান করে।

বাংলাদেশ এর বাইরে অন্যান্য দেশ গুলোতে আগে থেকেই এই প্লাটফর্ম প্রচলিত আছে। যার মধ্যে কিছু জনপ্রিয় ওটিটি প্লাটফর্ম হচ্ছেঃ Netflix, Amazon Prime, Mx player, Hoichoi ইত্যাদি। বিদেশী OTT ছাড়াও, বাংলাদেশের এই নতুন জাতীয় প্ল্যাটফর্মের বিকাশকারীদের পাশাপাশি তারকারাও এটির মাধ্যমে দর্শকদের মাঝে নিজেকে উপস্থাপন করার জন্য কাজ করছেন।

যার ফলে স্যাটেলাইট টেলিভিশন, ইউটিউবে প্রকাশ ছাড়াও তৈরি হচ্ছে অনেক সিনেমা ও সিরিজ যা প্রকাশিত হচ্ছে এই প্লাটফর্মে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশেও অনেক ওটিটি প্লাটফর্ম দর্শকদের মাঝে সারা ফেলেছে যেগুলো হলঃ Bongo, bioscope, binge, bomplay, chorki, banglaflix, addatime, cinespot, cinematic ইত্যাদি।

এর মধ্যে প্রথম হল bongo, যারা ২০১৩ সালে যাত্রা শুরু হয়। দেশের ওটিটি প্লাটফর্ম গুলোর পাশাপাশি ভারতের জনপ্রিয় দুটো প্লাটফর্ম ‘hoichoi’ এবং ‘zee 5’ এও বেশ কিছু বাংলাদেশি সিনেমা ও সিরিজ প্রকাশিত হয়েছে যা বাংলাদেশি দর্শকদের মাঝে তৈরি করেছে ইতিবাচক প্রভাব।এর মধ্যে ওটিটি প্লাটফর্মে প্রকাশিত বেশকিছু জনপ্রিয় কন্টেন্ট হলঃ ‘মহানগর’, ‘তাকদীর’, ‘কন্ট্রাক্ট’, লেডিস অ্যান্ড জেন্টলম্যান, বরফ কলের গল্প ইত্যাদি। এসম্পর্কে বিখ্যাত অভিনেতা মোশাররফ করিম বলেছেন, কাজের ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত।

শিল্পীদের ব্যবসাও বাড়বে। তবে ক্ষেত্র যাই হোক না কেন, বিষয়বস্তু চিন্তা না করলে, অভিনয় দক্ষতা এবং নির্মাণ শৃঙ্খলা সন্তোষজনক না হলে দর্শকরা তা গ্রহণ করবে না। এছাড়া অভিনেতা শ্যামল মাওলা ওটিটি প্ল্যাটফর্মে বেশ কয়েকটি ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন। তিনি বলেন, “পুরো বিশ্ব প্রযুক্তির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। নতুন প্ল্যাটফর্মটি একটি সুবিধা হিসাবে এসেছে।

এদিকে, অতিরিক্ত দর্শক এবং অসম্মানজনক নাটকের কারণে অনেক দর্শক টেলিভিশন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে তাই। অনেক ইন্ডাস্ট্রি ইনসাইডার মনে করে যে তারা এখন এই OTT প্ল্যাটফর্মের দিকে ঝুঁকছে সঠিক বিনোদনের জন্য। পুরো বিশ্ব যেভাবে প্রযুক্তির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে হয়তো এটি হবে বাংলাদেশ এর নতুন জনপ্রিয় মিডিয়া প্লাটফর্ম।

30/10/2021
29/10/2021

১৭ বছর পর নতুন পদ পেলেন মার্ক জাকারবার্গ

মার্ক জাকারবার্গ তখন হার্ভার্ডে পড়েন। বন্ধুদের সঙ্গে ডরমিটরিতে ২০০৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি চালু করলেন দ্য ফেসবুক ডটকম। সে নামের সামনে থেকে একসময় ‘দ্য’ বাদ পড়ল, ফেসবুকও হার্ভার্ডের গণ্ডি পেরিয়ে বৈশ্বিক হয়ে উঠল, জাকারবার্গের সম্পদও তরতরিয়ে বাড়তে থাকল। তবে তিনি সেই যে ফেসবুক প্রধানের পদে আসীন হলেন, ১৭ বছরে এর আর হেরফের হলো না।

এবার আসা যাক গতকাল বৃহস্পতিবারের ঘোষণায়। ভার্চ্যুয়াল সম্মেলনে জাকারবার্গ বললেন, ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠানের নাম বদলে করা হবে ‘মেটা’। মেটাভার্স নামের ভার্চ্যুয়াল জগতে মনোনিবেশ করতেই এমন নাম গ্রহণ বলেও জানালেন তিনি। এখানে বোধ হয় একটু খোলাসা করার দরকার আছে।

বিজ্ঞাপন
ফেসবুক ইনকরপোরেটেড হলো মূল প্রতিষ্ঠান। ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠার পর দীর্ঘদিন সে প্রতিষ্ঠানের একমাত্র সেবা ছিল ‘ফেসবুক’ নামের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। মুকুটে পালক যোগ হওয়ার মতো প্রতিষ্ঠানটির সেবার তালিকায় একে একে যোগ হলো ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ, অকুলাস, পোর্টাল, ওয়ার্কপ্লেস। এদিকে মেসেঞ্জারও আলাদা হলো। আর শুরু থেকেই মার্ক জাকারবার্গ ছিলেন পুরো ফেসবুক ইনকরপোরেটেডের প্রধান।

যেহেতু মূল প্রতিষ্ঠান ফেসবুক ইনকরপোরেটেডের নাম বদলে মেটা করা হলো, ১৭ বছর পর মার্ক জাকারবার্গের পদেও পরিবর্তন এল। এখন তিনি মেটার সিইও ও চেয়ারম্যান। অবশ্য সবকিছু আগের মতোই আছে, প্রতিষ্ঠানেও তাঁর নিয়ন্ত্রণ অটুট বলে নিজেই জানিয়েছেন দ্য ভার্জকে। এমনটা জানানোর কারণ হলো, ২০১৫ সালে গুগলের প্রাতিষ্ঠানিক পুনর্গঠনের সময় সব সেবাকে ‘অ্যালফাবেট’ নামের মাতৃপ্রতিষ্ঠানের অধীনে নেওয়া হয়। সে সময় গুগলের দুই সহপ্রতিষ্ঠাতা নতুন প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছিলেন। ফেসবুকে তেমন কিছু হচ্ছে না।

Photos from Porosh Soft's post 21/10/2021

AdSense & Admob

21/10/2021

‘আই-পরশ’ প্ল্যাটফর্মের সাথে অন্যান্য ওটিটি প্ল্যাটফর্ম কিংবা ডিজিটাল ভিডিও প্ল্যাটফর্মগুলোর মধ্যে কোন আন্তযোগ নেই যার ফলে অন্য কোনো প্ল্যাটফর্ম যেমন ইউটিউবে থাকা কনটেন্টটি ‘আই-পরশ’ -এ থাকলেও কোন সমস্যা নেই এবং কপিরাইট নিয়েও কোনো সমস্যায় পড়তে হবে না। www.iporosh.com

19/10/2021

কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় আই পরশের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছে।

কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় আই পরশের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছে। 19/10/2021

কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় আই পরশের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছে। ⁣ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় আই পরশের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছে।

ইউটিউবের মতো দেশীয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম আই-পরশের যাত্রা শুরু 19/10/2021

ইউটিউবের মতো দেশীয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম আই-পরশের যাত্রা শুরু ইউটিউবের আদলে দেশের প্রথম মনেটাইজড ভিডিও প্ল্যাটফর্ম হিসেবে যাত্রা শুরু করল ‘আই পরশ’। এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে...

ডিজিটাল ভিডিও মনিটাইজড প্ল্যাটফর্ম ‘আই-পরশ’র যাত্রা শুরু 19/10/2021

ডিজিটাল ভিডিও মনিটাইজড প্ল্যাটফর্ম ‘আই-পরশ’র যাত্রা শুরু ইউটিউবের আদলে দেশের প্রথম মনিটাইজড ভিডিও প্ল্যাটফর্ম হিসেবে যাত্রা শুরু ক

ইউটিউবের আদলে ভিডিও প্ল্যাটফর্ম- ‘আই-পরশ’ এর যাত্রা শুরু 17/10/2021

ইউটিউবের আদলে ভিডিও প্ল্যাটফর্ম- ‘আই-পরশ’ এর যাত্রা শুরু বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ইউটিউবের আদলে ‘আই-পরশ’ নামে ডিজিটাল ভিডিও প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু করেছে। এই প্ল্যাট...

ছোট্ট রাসেলের গল্প 17/10/2021

ছোট্ট রাসেলের গল্প ⁣ছোট্ট রাসেলের গল্প

দেশের টাকা দেশে রাখতে ডিজিটাল ভিডিও মনিটাইজড প্ল্যাটফর্ম ‘আই-পরশ’র যাত্রা শুরু 17/10/2021

দেশের টাকা দেশে রাখতে ডিজিটাল ভিডিও মনিটাইজড প্ল্যাটফর্ম ‘আই-পরশ’র যাত্রা শুরু ইউটিউবের আদলে দেশের প্রথম মনিটাইজড ভিডিও প্ল্যাটফর্ম হিসেবে যাত্রা শুরু করল ‘আই পরশ’। এ প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে .....

17/10/2021

বাইস্কোপ, বঙ্গবিডি, হইচই, ট্রফি মত ওয়েবসাইট/অ্যাপ তৈরি করুন খুব কম খরচে।
PHP ওয়েবসাইট
অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপ
আইওএস মোবাইল অ্যাপ
👉 একটি ওয়েবসাইট হতে পারে আপনার সারা জীবনের স্থায়ী উপার্জন।
বিস্তারিত প্লান ও প্যাকেজ দেখতে অথবা অর্ডার করতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
মোবাইল: 01322845566
হেল্পলাইন +8809613829738 & +8802222223343
ঠিকানা: পরশ সফট, রাজ্জাক প্লাজা (লিফট 12), মগবাজার, ঢাকা, বাংলাদেশ

16/10/2021

অডিও শেয়ার প্ল্যাটফর্ম তৈরি করুন খুব কম খরচে।

PHP ওয়েবসাইট
অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপ
আইওএস মোবাইল অ্যাপ

👉 একটি ওয়েবসাইট হতে পারে আপনার সারা জীবনের স্থায়ী উপার্জন।
বিস্তারিত প্লান ও প্যাকেজ দেখতে অথবা অর্ডার করতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
মোবাইল: 01322845566
হেল্পলাইন +8809613829738 & +8802222223343
ঠিকানা: পরশ সফট, রাজ্জাক প্লাজা (লিফট 12), মগবাজার, ঢাকা, বাংলাদেশ

Photos from Porosh Soft's post 16/10/2021

বাইস্কোপ, বঙ্গবিডি, হইচই, ট্রফি মত ওয়েবসাইট/অ্যাপ তৈরি করুন খুব কম খরচে।
PHP ওয়েবসাইট
অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপ
আইওএস মোবাইল অ্যাপ

👉 একটি ওয়েবসাইট হতে পারে আপনার সারা জীবনের স্থায়ী উপার্জন।
বিস্তারিত প্লান ও প্যাকেজ দেখতে অথবা অর্ডার করতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
মোবাইল: 01322845566
হেল্পলাইন +8809613829738 & +8802222223343
ঠিকানা: পরশ সফট, রাজ্জাক প্লাজা (লিফট 12), মগবাজার, ঢাকা, বাংলাদেশ

Photos from Porosh Soft's post 16/10/2021

সোশ্যাল নেটওয়ার্ক তৈরি করুন খুব কম খরচে।
PHP ওয়েবসাইট
অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপ
আইওএস মোবাইল অ্যাপ
মেসেঞ্জার এন্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপ
মেসেঞ্জার আইওএস মোবাইল অ্যাপ

👉 একটি ওয়েবসাইট হতে পারে আপনার সারা জীবনের স্থায়ী উপার্জন।
বিস্তারিত প্লান ও প্যাকেজ দেখতে অথবা অর্ডার করতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
মোবাইল: 01322845566
হেল্পলাইন +8809613829738 & +8802222223343

ঠিকানা: পরশ সফট, রাজ্জাক প্লাজা (লিফট 12), মগবাজার, ঢাকা, বাংলাদেশ

16/10/2021

ই-কমার্স php ওয়েবসাইট
ই-কমার্স অ্যান্ড্রয়েড আইওএস মোবাইল অ্যাপ ..

মাত্র 15 হাজার টাকা

14/10/2021

ই কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করাটা ব্যবসায়ীদের জন্য অনেক বেশ গুরুত্বপূর্ণ। চায়ের ব্যবসার ক্ষেত্রে যেমন দোকান গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি অনলাইনে ব্যবসা করার জন্য ই-কমার্স ওয়েবসাইট গুরুত্বপূর্ণ
কিন্তু মূল সমস্যা হয়, ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করা নিয়ে। অনেকে নিজের লক্ষ্য পূরণ কিংবা শখের বসে অনলাইনে ব্যবসা শুরু করতে চায়, কিন্তু ঝামেলায় পরে ওয়েবসাইট তৈরি নিয়ে। আজকাল, ৯৯৯ টাকায়ও ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়।

কেন আমাদের থেকে ১৪৯৯৯ টাকায় তৈরি করবেন ❓
👉 আমাদের রয়েছে আকার্ষণীয় ডিজাইন
👉 আমরা আধুনিক CMS, PHP Framework, Laravel ব্যাবহার করে থাকি
👉 আমাদের সকল ওয়েব সাইট 100% ডায়নামিক
👉 আমাদের সকল ওয়েব সাইট 100% রেন্সসিভ
👉 অনলাইনের মাধমে 24/7 ‍সার্পোট
ব্যবসা করবেন কিন্তু ওয়েবসাইট থাকবেনা, এটা হাস্যকর।তারপরেও, কিছু মানুষ বলতে পারে ভাইজান, আমি ফেসবুকেতো পণ্য বিক্রি করতে পারছি তাহলে, অযথা, ওয়েবসাইট তৈরি করে টাকা-পয়সা নষ্ট করবো কেন? তাদের জন্য বলা প্রথমত, ফেসবুক বিজনেসকে এফকমার্স বলে। e-commerce website in Bangladesh লিখে গুগলে সার্চ দিলেই বুঝবেন।

যাইহোক তাদের জন্য নিচের আরও কিছু ব্যাখ্যা দেওয়া হল।

•নিজস্ব ব্রান্ড পরিচিতি: আপনার একটি ওয়েবসাইট থাকা মানে, আপনার একটা ব্রান্ড আইডেন্টি তৈরি হবে। যেমন, মানুষ অ্যামাজন, আলিবাবা কিংবা দারাজের নাম মনে রাখে। কিন্তু, ফেসবুকের কোন শপ পেজের কথা মনে রাখেনা তেমন।

•বিশ্বস্ততা: একটা মানসম্মত ওয়েবসাইট সহজেই কাস্টমারের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে পারে। কিন্তু, একটা ফেসবুক পেজ দ্বারা এটা সম্ভব হয় না।

•পণ্য প্রদর্শন করার সুবিধা: ওয়েবসাইটে আপনি ক্যাটেগরি অনুযায়ী পণ্য প্রদর্শন করতে পারবেন। গ্রাহক খুব সহজে পছন্দমতো পণ্য খুঁজতে পারবে। এছাড়া, সহজে অর্ডারও করতে পারবে। অনেকটা সুপার-শপের মতো, যদিও এটা সুপার-শপের থেকে উন্নত এবং সহজ।

•সহজে মার্কেটিং করা: যারা ফেসবুক বা গুগলে এড দেন। তারা জানেন যে একটি ওয়েবসাইট থাকলে কত সহজে কাস্টমার রি-টার্গেট সহ, দ্রুত বিক্রি বৃদ্ধি করা যায়।

•বিক্রি বৃদ্ধি: ওয়েবসাইটে ডিরেক্ট কাস্টমার আসার পাশাপাশি ফেসবুক এবং গুগল সার্চ ইঞ্জিন থেকেও ভিজিটর আসে। গুগল থেকে একদম পারফেক্ট কাস্টমার পাওয়া সম্ভব। যখন একজন মানুষ অনলাইন থেকে কোন পণ্য কিনবে কিন্তু, সে জানে না কোথা থেকে কিনবে। তখন সে গুগলে সার্চ করবে। আর গুগলে সার্চ করার পর যদি আপনার ওয়েবসাইট প্রথমে আসে তখন কি হবে তা ভেবে দেখেছেন? খুব সহজে একজন কাস্টমার পেয়ে গেলেন। এই কাজটাকে এসইও বলে। আপনার ওয়েবসাইট গুগলের প্রথমে রাখতে চাইলে, এসইও করতে হবে অথবা গুগলে অ্যাড দিতে হবে।

•গ্রাহক চাহিদা বোঝা: ওয়েবসাইটের মাধ্যমে গ্রাহকদের ডাটা এনালাইসিস করতে পারবেন আপনি। গ্রাহক কোন পণ্য বেশি সার্চ করে, গ্রাহক কোন জায়গার, বয়স কত ইত্যাদি আরও অনেক তথ্য জানতে পারবেন সহজেই।

ইমেইল: [email protected],

হেল্পলাইন: +8809613829738 & 01322845569
ঠিকানা: পরশ সফট, রাজ্জাক প্লাজা (লিফট 12), মগবাজার, ঢাকা, বাংলাদেশ

02/10/2021

ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করুন।
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে প্রায় ১৫ লক্ষ এর বেশি ফ্রিল্যান্সার কাজ করছে তাহলে আপনি কেন বসে থাকবেন?
Porosh Soft থেকে শিখে নিন প্রফেশনাল দক্ষ কোর্স।
আমাদের ফ্রিল্যান্সিং কোর্স সমূহ :
গ্রাফিক্স ডিজাইন
ভিডিও এডিটিং
ইউটিউব
ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপমেন্ট
পিএইচপি ডেভেলপমেন্ট
মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট
বাসায় বসে ফ্রিল্যান্সিং কাজ শিখে আয় করুন ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেসে। আমরা প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকি সম্পূর্ণ প্রাকটিক্যাল ভাবে। ফ্রীলান্সিং শিখুন বাসায় বসে ফ্রীলান্সিং করে আয় করুন। অতএব সময় নষ্ট না করে সুযোগটি পেতে এখনই আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করুন।
কোর্স নিতে রেজিস্ট্রেশন করুন - https://forms.gle/mj5NtiV2ZJ6PaYjm7
যে কোন তথ্য জানতে,
হেল্পলাইন: +8809613829738
✉ ইনবক্স করুনঃ - https://m.me/Poroshsoft

01/10/2021

কম খরচে আধুনিক ওয়েবসাইট & মোবাইল অ্যাপস বানিয়ে নিন।
=======================================
আপনার প্রতিষ্ঠান বা ব্যাক্তিগত প্রচার ও প্রসারের জন্য তৈরি করতে পারেন একটি ওয়েবসাইট । মনে রাখবেন একটি ওয়েবসাইট আপনার জন্য ২৪/৭ মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ এর মত কাজ করে। আপনি একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্যাবসার পরিধি বাড়িয়ে দেশ বিদেশে ছড়িয়ে দিতে পারেন।
একজন রাজনীতিবিদ প্রচার ও প্রসারের জন্য পোষ্টার ফেষ্টুন দিয়ে প্রচার প্রচারণা চালায়,যেটা অস্থায়ী ও পরিবেশ দূষণ মূলক। আর এখন ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রচারনার কোন বিকল্প নেই।
আপনার ব্যাক্তিগত,প্রতিষ্ঠান/কোম্পানীর চাহিদা ও প্রয়োজন অনুযায়ী যে কোন ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারেন আমাদের থেকে ।
আমাদের রয়েছে বিপুল সংখ্যক ওয়েবসাইট করার অভিজ্ঞতা।
কি কি ধরনের ওয়েবসাইট হতে পারে......
✪ ই-কমার্স ওয়েবসাইট
✪ ওটিটি প্ল্যাটফর্ম
✪ নিউজপেপার ওয়েবসাইট
✪ ট্যুর/পিকনিক/রিসোর্ট ওয়েবসাইট
✪ হোটেল ও পর্যটন ওয়েবসাইট
✪ ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ওয়েবসাইট
✪ ফার্নিচার কোম্পানী ওয়েবসাইট
✪ রিয়েল ইস্টেট কোম্পানী ওয়েবসাইট
✪ ইঞ্জিনিয়ারিং/টেকনিক্যাল/ কন্সট্রাকশন কোম্পানী ওয়েবসাইট
✪ গ্রুপ অব কোম্পানী ওয়েবসাইট
✪ বায়িং হাউজ/গার্মেন্টস এসোসিয়েশন ওয়েবসাইট
✪ ইন্টেরিয়র ডিজাইন কোম্পানী ওয়েবসাইট
✪ মার্কেটিং এন্ড ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ওয়েবসাইট
✪ ল-ফার্ম ওয়েবসাইট
✪ হাসপাতাল/ ক্লিনিক ওয়েবসাইট
✪ ফাইনেন্সিয়াল এসোসিয়েশন ওয়েবসাইট
✪ এনজিও এবং সামাজিক কার্যক্রম সংবলিত ওয়েবসাইট
✪ অকশন ওয়েবসাইট
✪ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট
✪ ব্যাক্তিগত ওয়েবসাইট
✪ ব্লগ ওয়েবসাইট
✪ ট্রেইনিং প্রতিষ্ঠান/কোচিং সেন্টার ওয়েবসাইট
✪ হাসপাতাল ও ক্লিনিক ওয়েবসাইট
এবং আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী যে কোন ওয়েবসাইট।
👉 একটি ওয়েবসাইট হতে পারে আপনার সারা জীবনের স্থায়ী উপার্জন।
বিস্তারিত প্লান ও প্যাকেজ দেখতে অথবা অর্ডার করতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
ইমেইল: [email protected], হেল্পলাইন +8809613829738 & +8802222223343 মোবাইল: 01322873600
ঠিকানা: পরশ সফট, রাজ্জাক প্লাজা (লিফট 12), মগবাজার, ঢাকা, বাংলাদেশ

01/10/2021

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
ইমেইল: [email protected], হেল্পলাইন +8809613829738 মোবাইল: 01322873600
ঠিকানা: পরশ সফট, রাজ্জাক প্লাজা (লিফট 12), মগবাজার, ঢাকা, বাংলাদেশ

30/09/2021

Porosh Soft (poroshsoft.com) is looking for passionate and energetic software engineer who is able to work in multiple projects with different platform with fixed deadlines.

Position:
Software Engineer/Sr. Software Engineer

Job Responsibilities:
Determines operational feasibility by evaluating analysis, problem definition, requirements, solution development, and proposed solutions.
Documents and demonstrates solutions by developing documentation, flowcharts, layouts, diagrams, charts, code comments and clear code.
Prepares and installs solutions by determining and designing system specifications, standards, and programming.
Perform unit testing;
Improves operations by conducting systems analysis; recommending changes in policies and procedures.
Updates job knowledge by studying state-of-the-art development tools, programming techniques, and computing equipment; participating in educational opportunities; reading professional publications; maintaining personal networks; participating in professional organizations.
Protects operations by keeping information confidential.
Provides information by collecting, analyzing, and summarizing development and service issues.
Accomplishes engineering and organization mission by completing related results as needed.

Educational Requirements:
B.Sc / M.Sc in CSE from BUET/RUET/CUET/KUET/NSU/BRAC/AIUB/AUST/UIU will be preferable.

Experience Requirements:
1 to 5 year(s) in related field.

Additional Job Requirements:
Having in depth knowledge on Requirements Management with Use Cases, Class Diagram, CMMI Level 2 Process area, UML;
A solid understanding of web technology with best development practices;
Could write production-level code and maintain standard coding convention;
Must have knowledge of Object Oriented Programming and relational database systems;
Must be proficient in MVC architecture;
Must have minimum 1 year on JAVA Spring Framework experience;
Must be familiar with Test Driven Development (TDD);
Excellent capability of writing complex SQL queries;
Having knowledge on various version control and change management tools (GIT, SVN);
Having knowledge on CI/CD tools (Jenkins);
Should have sound knowledge in HTML, JavaScript, jQuery, CSS, Bootstrap responsive frameworks;
Having knowledge on Requirements Management with UML (Use Cases, Class Diagram etc.);
Documents and demonstrates solutions by developing documentation, flowcharts, layouts, diagrams, charts, code comments and clear code;
Strong knowledge on latest Open Source Technologies (Spring, Hibernate, Docker) is +;
Having capability and knowledge on other technologies as well;
Strong knowledge on latest Microsoft Technologies;
PostGreSQL, REST Full API, Web service, Ajax;
Experience on Angular JS, Vue JS, JHipster/LDAP, Micro Service Architecture is + ;
Willing to learn and passionately search for new technologies and stay up to date;
Must be energetic and able to work under pressure, independently with fixed deadlines;
Dynamic, motivated, self-driven and proactive, self-starter, energetic and target oriented to achieve the goal;
Attention: Please apply if you think you can meet the above mentioned requirements.

Salary Range: As per organization rules.
Other Benefits: As per organization rules.
Job Location: Moghbazar | Banglamatar | Niketan

Please E-mail your updated resume along with a cover letter and your photograph to by October 25, 2021 and mention the position applied for in the subject line.

28/09/2021

আউটসোর্সিংয়ে বাংলাদেশ দ্বিতীয়

বিশ্বে অনলাইনে শ্রমদাতা (আউটসোর্সিং) দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয় বলে জানিয়েছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ও পাঠদান বিভাগ। বিশ্ববিদ্যালয়টির ‘অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউট (ওআইআই)’-এর একটি সমীক্ষা প্রতিবেদনে এই তথ্য পাওয়া গেছে।

অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউটের সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভারত অন্যসব দেশের চেয়ে এগিয়ে প্রথমস্থান অধিকার করেছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। তৃতীয় হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। অনলাইনে শ্রমদান বা অনলাইনে কাজের ক্ষেত্রে ভারত ২৪ শতাংশ অধিকার করেছে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ১৬ শতাংশ ও যুক্তরাষ্ট্র ১২ শতাংশ অধিকার করেছে। শুধু যুক্তরাষ্ট্রই নয়, পাকিস্তান, ফিলিপাইন, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জার্মানি, রাশিয়া, ইতালি ও স্পেন বাংলাদেশের পেছনে অবস্থান করছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ইন্টারনেট ফ্রিল্যান্স কাজ করা এবং ডিজিটালি তা ছাড় করানোর জন্য বৈশ্বিক বাজার সৃষ্টি করেছে এবং এই বাজার দ্রুত বাড়ছে। শীর্ষ পেশাদারিত্বের ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লিখন ও অনুবাদ গুরুত্ব পাচ্ছে। অন্যদিকে, ভারতীয় উপমহাদেশে সফটঅয়্যার উন্নয়ন ও প্রযুক্তি গুরুত্ব পাচ্ছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, অনলাইনে ফ্রিল্যান্স কাজের ক্রেতা-বিক্রেতাদের চারটি বৃহত্তম প্লাটফরম থেকে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্তের ওপর ভিত্তি করে এই তথ্যচিত্র তৈরি করা হয়েছে।

‘অনলাইন লেবার ইনডেক্স ওয়ার্কার সাপ্লিমেন্ট’ চারটি অনলাইন লেবার প্লাটফরম তথা অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং বা অনলাইন আউটসোসিং প্লাটফরম থেকে সংগ্রহ করা হয়। এগুলো হচ্ছে ফাইভার, ফ্রিল্যান্সার, গুরু ও পিপলপারআওয়ার। শিক্ষক ও সিনিয়র গবেষক ভিলি লেহডনভিরটা লিখিত এই নিবন্ধটি ১ থেকে ৬ জুলাই পর্যন্ত অনলাইন লেবার ইনডেক্স টপ অকুপেশন- এর ভিত্তিতে প্রণয়ন করা হয়।

সফটঅয়্যার ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজি ক্যাটাগরিতে ভারতীয় উপমহাদেশের কর্মীদের প্রাধান্য দেখা যায়, যা এই খাতের ৫৫ শতাংশ। প্রফেশনাল সার্ভিস ক্যাটাগরিতে যুক্তরাজ্যের কর্মীদের প্রধান্য দেখা যায়, যা এই খাতের ২২ শতাংশ।

সার্বিক বিবেচনায় ‘অনলাইন লেবার’-এ ‘সফটঅয়্যার ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজি, ক্রিয়েটিভ, মাল্টিমিডিয়া, ক্ল্যারিক্যাল, মাল্টিমিডিয়া ও ডাটা এন্ট্রি’-এর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানসহ বিপণন সহায়তায় বাংলাদেশ অন্যসব দেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে।

এ খাতটিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতির কথা উল্লেখ করে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য সরকার কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, ‘বিশ্বমানের প্রশিক্ষণ দেওয়ার মাধ্যমে আমরা দক্ষ জনশক্তি তৈরি করছি। বাংলাদেশকে একটি আইসিটি ভিত্তিক রাষ্ট্রে রূপান্তরের মাধ্যমে আমরা একটি মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হব।’ [সূত্র: বাসস]

28/09/2021

আউটসোর্সিংয়ে আয় বাড়ছে তরুণদের

অনেক তরুণের স্বপ্ন মার্কিন মুলুকে পাড়ি জমানো। সেখানে গিয়ে ভালো কোনো কাজ করে হাজার হাজার ‘ডলার’উপার্জন করা।

গ্রামের ছোট্ট গণ্ডিতে বসে এমন স্বপ্ন দেখা তরুণরা এখন ঘরে বসেই ‘ডলার’ উপার্জন করছে। তাদের সহায় হয়েছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের ‘লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট’ প্রকল্প। এই প্রকল্পের প্রশিক্ষণ পেয়ে অনেকেই ঘরে বসে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে বড় বড় মার্কিন কম্পানির কাজ করছে। আর বিনিময়ে আয় করছে ‘ডলার’।

তথ্য-প্রযুক্তি বিভাগ সূত্র জানায়, শেখার সঙ্গে সঙ্গে কিভাবে উপার্জন করা যায় এই ধারণাকে তরুণদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে এই লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং প্রকল্প। ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে ফ্রিল্যান্সারদের দক্ষতাকে আরো বিকশিত করতে এই প্রকল্প শুরু করে আইসিটি বিভাগ। প্রকল্পের উদ্দেশ্য অনলাইন আউটসোর্সিং কাজে তরুণদের সম্পৃক্ত করে কর্মসংস্থান বাড়ানো।

লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং প্রকল্পের এক জরিপে দেখা গেছে, দেশের বিভিন্ন জেলায় তরুণরা প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা বাড়িয়ে নিজেদের আয় বাড়াতে সক্ষম হয়েছে। বৃহত্তর ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন জেলায় এ চিত্র দেখা গেছে। ঢাকা বিভাগে এ পর্যন্ত মোট প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছে ১৫৬০ জন। এর মধ্যে সফলভাবে আউটসোর্সিংয়ে যুক্ত হয়েছে ৪৮৫ জন। বৃহত্তর ঢাকার বিভিন্ন জেলায় তাদের সম্মিলিত আয় ৪১ হাজার ৫৭৯ ডলার বা টাকার অঙ্কে ৩৩ লাখ ২৬ হাজার ৩২০ ঢাকা। ফ্রিল্যান্সারদের ব্যক্তিগত এই আয়ের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে।

প্রকল্প সূত্র জানায়, ময়মনসিংহ জেলায় প্রশিক্ষণ পাওয়া ১৪০ জনের মধ্যে সফলভাবে ২৫ জন আউটসোর্সিং করে আয় করেছেন ৩২৬০ ডলার। নারায়ণগঞ্জে প্রশিক্ষণগ্রহণকারী ৪০ জনের মধ্যে ১১ জন আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে আয় করেছে ১১৯০ ডলার। নরসিংদীতে ৪০ জনের মধ্যে থেকে ১৩২ জনের আয় ৮৩০ ডলার। টাঙ্গাইলে ১৬০ জনের মধ্য থেকে ৩৫ জনের আয় ৩৩৪০ ডলার। কিশোরগঞ্জে প্রশিক্ষণ পাওয়া ২০০ জনের মধ্য থেকে ৩২ জন আয় করেছে ১৮৪০ ডলার। রাজবাড়ীতে ৮০ জনের মধ্যে থেকে ২৫ জন আয় করেছে ২২৫০ ডলার। মাদারীপুরে ১৯ জন ১১৫০ ডলার আয় করেছে। শরীয়তপুরে ৭ জন আয় করেছে ৪৩০ ডলার। মানিকগঞ্জে ১২০ জনের মধ্যে থেকে ৯০ জন ৭৫৬০ ডলার আয় করেছে। ফরিদপুরে ৪৫ জন ৪৩৫৫ ডলার আয় করেছে। গাজীপুরে ১৬০ জনের মধ্য থেকে ৮০ জন ৯১০০ ডলার আয় করেছে।

লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং প্রকল্পের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে এখন স্বাবলম্বী ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আমিনুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমরা সবাই জানি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার খরচ অনেক বেশি। এই সমস্যা নিয়ে আমি এবং আমার পরিবার যখন টানাপড়েনে পড়ি তখন লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং প্রকল্পের প্রশিক্ষণ সম্পর্কে জানতে পারি। অনলাইনে আবেদন করে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ওপর ৫০ দিনের কোর্সটি সম্পন্ন করি। প্রশিক্ষণ চলাকালীন আমি প্রথম এসইওর মাধ্যমে ২৫ ডলার আয় করি। বর্তমানে আমি বিদেশি কাজের পাশাপাশি স্থানীয় কিছু ডাটা এন্ট্রির কাজও করছি। এখন আমি ভালো আয় করে নিজের পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছি। ’

লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং প্রকল্পের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে নারীরাও ভালো আয় করছেন। তাঁদেরই একজন তাসমিন নাহার। নিজের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘কয়েক মাস আগে আমি একটি পত্রিকার মাধ্যমে এই প্রশিক্ষণ সম্পর্কে জানতে পারি। জানুয়ারিতে ৫০ দিনের গ্রাফিকস ডিজাইনের ওপর ফ্রি কোর্স করি। এই কোর্সটি শুধু ক্লাসরুমের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না। আমরা সারাক্ষণ ব্যাচের সবাই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে একে অপরের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে নিজেদের সমৃদ্ধ করেছি। ’

তথ্য-প্রযুক্তি বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব সুবীর চৌধুরী বলেন, স্বাধীনভাবে উপার্জন করে ভালো থাকার জন্য ফ্রিল্যান্সিং সবচেয়ে ভালো মাধ্যম। তরুণরা বিদেশি মুদ্রা আয় করে নিজেরা ভালো থাকার পাশাপাশি দেশকে ভালো রাখতে পারে। তথ্য-প্রযুক্তি বিভাগ শুধু প্রশিক্ষণ দিয়েই নয়, মেনটরিংসহ প্রয়োজনীয় সব রকমের সহায়তা দেবে বলে।

লার্নিং অ্যান্ড আর্নি প্রকল্পের পরিচালক মির্জা আলী আশরাফ বলেন, ‘২০১৪ সালে লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং প্রকল্পের যাত্রা শুরু হয়। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ৫ কোটি ইউএস ডলার আয় করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। [সূত্র: কালেরকণ্ঠ]

28/09/2021

ই-কমার্স: কী-কেন-কীভাবে?

ইলেক্ট্রনিক নেটওয়ার্ক, বিশেষ করে, ইন্টারেনট ব্যবহার করে পণ্য ক্রয়-বিক্রয়, অর্থ লেনদেন ও ডাটা আদান-প্রদানই হচ্ছে ই-কমার্স বা ই-বাণিজ্য। ই-মেইল, ফ্যাক্স, অনলাইন ক্যাটালগ, ইলেক্ট্রনিক ডাটা ইন্টারচেঞ্জ (ইডিআই), ওয়েব বা অনলাইন সার্ভিসেস ইত্যাদির মাধ্যমে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। সাধারণত ই-কমার্স সুসম্পন্ন হয় এক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও আরেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের (বি টু বি) মধ্যে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ভোক্তার (বি টু সি) মধ্যে, ভোক্তা ও ভোক্তার (সি টু সি) মধ্যে। এক কথায় প্রায় স্বয়ংক্রিয় আদান-প্রদানের এই বিপণন প্রক্রিয়ার নাম হচ্ছে ই-কমার্স।

বাংলাদেশে ই-কমার্সের সুযোগ
বিশ শতকের শেষ ভাগে উন্নত দেশগুলোতে ডিজিটাল বিপ্লব শুরু হলেও একুশ শতকে এসে তা উন্নয়নশীল অধিকাংশ দেশে ছড়িয়ে পড়ে। তথ্য ও যোগযোগ প্রযুক্তির বিস্ময়কর এই সম্প্রসারণ বিশ্বে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আধুনিকতা ও নতুন মাত্রা নিয়ে এসেছে - যা ই-কমার্স নামে সমধিক পরিচিত। বাংলাদেশে ২০০৯ সাল থেকে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অভিযাত্রায় তথ্য ও যোগযোগ প্রযুক্তির সুবিধা শহর ও গ্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত হওয়ায় ই-কমার্স সম্প্রসারণের সুযোগ তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি ই-কমার্স সাইটে অনলাইনে কেনাকাটার বিষয়টি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তৃণমূলের মানুষও ধীরে ধীরে এতে সম্পৃক্ত হতে শুরু করছে। সারা দেশে সাড়ে চার হাজারেরও বেশি ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার (ইউডিসি) রয়েছে। এই ইউডিসিগুলোতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ে অভিজ্ঞ প্রায় দশ হাজার উদ্যোক্তা রয়েছেন। তাঁরা খুব সহজেই গ্রামীণ এবং শহরের মানুষকে সম্পৃক্ত করে তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর নেটওয়ার্ক গড়ে তুলে ই-কমার্স বা ই-বাণিজ্য পরিচালনা করতে পারেন। এদের কেউ কেউ এরই মধ্যে ই-কমার্স পরিচালনা শুরু করেছেন। এ থেকে বাড়তি আয়ও করছেন তাঁরা। গ্রামের কৃষকদের উৎপাদিত পণ্য নিয়ে প্রতিদিন কষ্ট করে বাজারে যেতে হয়। কিন্তু তাদের এসব পণ্য ইউডিসির ই-শপ সেন্টারে এসে বিক্রি করলে তারা অবশ্যই লাভবান হবেন। কারণ, ই-শপ সেন্টারে ক্রেতা ও বিক্রেতার মাঝে কোন মধ্যসত্ত্বভোগী নেই।

এ অংশে বাংলাদেশে ই-কমার্সের কিছু জনপ্রিয় সাইট উল্লেখ করা হলো:

রকমারি.কম
ক্লিকবিডি
বিক্রয়.কম
এখনি.কম
হটঅফারবিডি.কম
প্রিয়শপ.কম
উপহারবিডি
ই-বে
আমাজন
ইজিটিকেট
আইটিবাজার২৪
উন্নততর তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে আলিবাবা ডটকম নামের সাইটটি সারা পৃথিবীতে সেবা দিয়ে চলেছে। সেদিন হয়তো খুব বেশি দূরে নয় যেদিন আমাদের যেকোনো পণ্যও ই-কমার্সের কল্যাণে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তের ক্রেতাই ঘরে বসে অর্ডার দিতে পারবেন। দ্রুত সময়ের মধ্যেই সেই পণ্য পৌঁছে যাবে ক্রেতার ঠিকানায়; লেনদেনেও থাকবে না কোনো অনিয়ম বা ভোগান্তি।

ই-কমার্স চালুর জন্য করণীয়

ই-কমার্স তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত। আমাদের দেশে এর সম্ভাবনা অনেক। ই-কমার্সের সুবিধা হলো এখানে পুঁজি লাগে কম। ইচ্ছাশক্তি, সৃজনশীলতা ও পরিশ্রমই ই-কমার্স ব্যবসার সবচেয়ে বড় পুঁজি। এই ব্যবসা পরিচালনার জন্য অনেক মাধ্যমের প্রয়োজন হয়। ব্যবসায়ী, খুচরা বিক্রেতা, সেবাদাতা, ব্যাংক, নীতি নির্ধারক, থার্ড পেমেন্ট প্রসেসর এবং সর্বোপরি, ক্রেতা বা ভোক্তাদের ই-কমার্সের মাধ্যম হিসেবে গণ্য করা হয়। এসব মাধ্যমকে এক প্ল্যাটফর্মে এনে আর্থিক লেনদেন কার্যক্রম পরিচালনাই হচ্ছে ই-কমার্স। এই ব্যবসা চালুর জন্য গ্রাউন্ড ওয়ার্ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমে ব্যবসায়িক মডেলসহ ব্যবসা পরিচালনার একটি পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে।

পরিকল্পনায় কৌশলগত যেসব বিষয়কে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে:

১. ওয়েবসাইট তৈরি;
২. সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও);
৩. প্রোডাক্ট বা কনটেন্ট মার্কেটিং;
৪. ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ডিং;
৫. প্রচার মাধ্যমের সহায়তা গ্রহণ;
৬. বিজ্ঞাপন;
৭. ছবি তোলা ও অডিও-ভিডিও এবং তা আপলোড করার দক্ষতা;
৮. পণ্যটি সম্পর্কে লেখা ও আকর্ষণীয় শিরোনাম তৈরির দক্ষতা;
৯. প্রোডাক্ট বা কনটেন্ট এর চাহিদা নিরূপণের জন্য গবেষণা বা সার্ভে;
১০. পেমেন্ট গেটওয়ে হিসেবে ব্যাংক ও মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা;
১১. পণ্য পরিবহন ব্যবস্থা;
১২. ভোক্তার সঙ্গে অটোমেইলে কানেক্টিভিটি।

ওয়েবাসাইট তৈরি
ই-কমার্স বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন একটি নাম। ই-ক্যাব এর গৃহীত পদক্ষেপের কারণে ধীরে ধীরে নতুন উদ্যোক্তা তথা ব্যবসায়ীগণ ই-কমার্স এর সঙ্গে জড়িত হচ্ছেন। ই-কমার্সে সফল একজন ব্যবসায়ী হতে গেলে প্রথমে অবশ্যই একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। কারণ, ওয়েবসাইটের মাধ্যমেই ই-কমার্স পরিচালিত হয়। ওয়েবসাইট তৈরি করতে যে বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ সেগুলো হলো:

ডোমেইনের নাম পছন্দ করা;
হোস্টিং ও ডোমেইন ক্রয়;
ওয়েবসাইট তৈরির জন্য প্ল্যাটফর্ম নির্ধারণ;
ওয়েবসাইট তৈরি এবং এর নিরাপত্তা।
ডোমেইনের নাম
কোনো প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট তৈরির জন্য সুন্দর একটি ডোমেইন নাম পছন্দ করতে হবে। কারণ, ই-কমার্স পরিচালনায় নাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। গ্রাহকরগণ সাধারণত পণ্যের নামের সঙ্গে সেই প্রতিষ্ঠানের নামটি কল্পনা করে অনলাইনে অনুসন্ধান করে থাকে। এ ক্ষেত্রে কিওয়ার্ডের ওপর নির্ভরশীল ডোমেইনগুলোই সার্চইঞ্জিন প্রদর্শন করে। তবে ডোমেইন নাম ঠিক করতে গেলে খেয়াল রাখতে হবে সেটি যেন খুব দীর্ঘ না হয়। এক্ষেত্রে ৪-১০ অক্ষরের ডোমেইন নামই ভালো।

ডোমেইন ও হোস্টিং ক্রয়
হোস্টিং বলতে বুঝায় ওয়েবসাইটের ভার্চুয়াল স্টোরেজে যাবতীয় ডাটা/ইমেজ/ভিডিও ইত্যাদি জমা বা সঞ্চিত রাখা। হোস্টিং বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে। যেমন: Shared Hosting, Cloud Hosting, VPS Hosting, Dedicated Hosting প্রভৃতি। ডোমেইন হোস্টিং একই কোম্পানি থেকে না নেওয়াই ভালো। তবে বিশ্বস্ত হলে এক্ষেত্রে কথা ভিন্ন। কারণ, কোনো কারণে যদি ডোমেইন প্রোভাইডার ডোমেইনটি নিয়ে যায় তাহলে কত বড় লস হবে তা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। এ ক্ষেত্রে ডোমেইন ও হোস্টিং ক্রয়ের জন্য বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান হলো গোড্যাডি। ডোমেইন সাধারণত ৭৫০ টাকা থেকে শুরু করে ১২০০ টাকা পর্যন্ত পাওয়া যায়। কোম্পানিভেদে এর দাম ভিন্ন হতে পারে। ডোমেইন এক বছরের জন্য নেওয়া হয় এবং বছর শেষে রিনিউ করতে হয়। বাংলাদেশে সাধারণত ৫০ টাকা থেকে শুরু করে ১৮০০০ টাকায় হোস্টিং পাওয়া যায়। হোস্টিংয়ের ক্ষেত্র Shared Hosting এর দাম সবচেয়ে কম হলেও ই-কমার্সের জন্য Cloud Hosting-ই সবচেয়ে ভালো।

ওয়েবসাইট তৈরির জন্য প্লাটফর্ম নির্ধারণ
ডোমেইন ও হোস্টিং ক্রয় করার পর সুন্দর ও সহজ একটি ওয়েবসাইট তৈরির দিকে নজর দিতে হয়। ওয়েবসাইট তৈরির জন্য বাংলাদেশে অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে ই-কমার্স ওয়েবসাইট ঘরে বসেই নিজের মেধা ও সৃজনশীলতা দিয়ে তৈরি করা যায়। ওয়েবসাইট তৈরির সেরা কয়েকটি সহজ উপায় তুলে ধরা হলো:
উকমার্স: এটি একটি ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগইন। নবাগতরা খুব সহজেই এটি ব্যবহার করে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। এর মাধ্যমে ওয়েবসাইট তৈরি করতে কোনো কোডিং ডাটাবেজ লাগে না। শুধুমাত্র প্লাগইন-টি অ্যাকটিভ করলেই ই-কমার্স এর সকল সুবিধা পাওয়া যায়।
ম্যাজেন্টো: বর্তমানে ই-কমার্স সাইটের জন্য ব্যবহৃত সিএমএসগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে ম্যাজেন্টো। এটি একটি ফ্রি ওপেন সোর্স সিএমএস। এটি জেন্ড ফ্রেমওয়ার্কে তৈরি করা হয়েছে। এই সিএমএসটিতে রয়েছে ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরির জন্য সময়োপযোগী নানা ধরনের ফিচার। ম্যাজেন্টোর অনেক ফ্রি ও প্রিমিয়াম থিম এবং প্লাগইন রয়েছে। কেউ ইচ্ছা করলে ফ্রি ম্যাজেন্টো থিম এবং প্লাগইন দিয়ে ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন।
জেন-কার্ট: ওপেন সোর্স স্টোর ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের মধ্যে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে যে সিএমএসটি সেটি হলো জেন-কার্ট।
ওএস-কমার্স: ওপেন সোর্স কমার্স বা ওএস-কমার্সের জনপ্রিয় শীর্ষ অনলাইন স্টোর ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ওএস-কমার্স।
প্রেস্তাশপ: সম্পূর্ণ ফ্রি একটি ওপেন সোর্স সিএমএস। প্রেস্তাশপ এর যাত্রা শুরুর অল্প কিছু দিনের মধ্যেই বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করে। এর মূল আকর্ষণ হলো ডিজাইন, যা অন্য কোনো সিএমএস-এ তেমনটা দেখা যায় না।
ওপেন-কার্ট: সহজে ব্যবহারযোগ্য এবং আকর্ষণীয় ডিজাইনের ওপেনসোর্স শপিংকার্ট সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে ওপেন-কার্ট অন্যতম।
ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরিতে ওয়ার্ডপ্রেসের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। এর মাধ্যমে ইচ্ছা মতো যেকোনো ডিজাইনের ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়। এছাড়া, ওয়ার্ডপ্রেসের ব্যবহার খুবই সহজ এবং একমাত্র পাওয়া যায় কাস্টমাইজ করার ব্যপক সুবিধা। সহজে ব্যবহারের জন্য ওয়ার্ডপ্রেসের উকমার্স, ম্যাজেন্টো, জেন-কার্ট, ওপেন-কার্ট অন্যতম। তবে কেউ যদি সহজেই ব্যবসা পরিচালনা করতে চান তাহলে Woocommerce অথবা Open Cart ব্যবহার করাই ভালো।

ওয়ার্ডপ্রেসের নিচের প্লাগইনগুলো ব্যবহার করে খুব সহজেই ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়:

Woocommerce Plugin (https://www.woothemes.com/woocommerce/)
Cart66 Lite Plugin (http://cart66.com/)
eShop Plugin (http://quirm.net/eshop-2/)
Jigoshop Plugin (https://www.jigoshop.com/)
WP E-Commerce Plugin (https://wpecommerce.org/)
Shopp Plugin (https://shopplugin.net/)
ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা
ওয়েবসাইট তৈরির পর এর নিরাপত্তার দিকে দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন। যে প্লাটফর্মেই ওয়েবসাইট তৈরি করা হোক না কেন প্রথমে এর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। হোস্টিং-এর সঙ্গে CDN Service ব্যবহার করতে হবে। Max CDN প্রিমিয়ামের মধ্যে বেশ ভালো। তবে CloudFlare -ও ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়া, নিরাপত্তার স্বার্থে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে। এর পাশাপাশি Site Lock সার্ভিস এবং ওয়ার্ডপ্রেস Security প্লাগইনটি ব্যবহার করা যেতে পারে।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও)

ই-কমার্স সাইটটিকে ওয়েবসাইট অনুসন্ধানের প্রথম দিকে নিয়ে আসার জন্য এসইও সম্পর্কে ধারণা থাকা প্রয়োজন। কারণ, সাইটটিতে যতো বেশি ভিজিটর বাড়ানো যাবে ততো বেশি পণ্য ক্রয়-বিক্রয় বাড়ানো সম্ভব হবে। যেসব পণ্য ক্রয় ও বিক্রয় করা হবে তার চাহিদা নিরূপণ করে পণ্য সামগ্রীর একটি তালিকা প্রণয়ন করতে হবে। পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য প্রচার মাধ্যম বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, জাতীয় ও স্থানীয় প্রিন্ট এবং ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমকে বেছে নেওয়া যেতে পারে।

ই-কমার্স পরিচালনার জন্য বিপণন পরিকল্পনা

ই-কমার্স পরিচালনায় পণ্য সামগ্রী ক্রয় ও বিক্রয়ের জন্য একটি বিপণন পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। কারণ, পণ্যের বিপণন কৌশলের ওপর ই-কমার্সের সাফল্য অনেকাংশে নির্ভরশীল। বিপণন পরিকল্পনা বিভিন্নভাবে করা যেতে পারে:

১. গ্রাহক নিবন্ধন;
২. পণ্য উৎপাদনকারী নিবন্ধন;
৩. ব্যবসায়ী ও খুচরা বিক্রেতাদের নিবন্ধন;
৪. ক্রেডিট কার্ড ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন;
৫. স্বেচ্ছাসেবক টিম তৈরি;
৬. বিপণন টিম গঠন।

গ্রাহক নিবন্ধন
ই-কমার্স সাইটের পণ্য সামগ্রী ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য গ্রাহক তৈরির উদ্যোগ নিতে হবে। এজন্য সাইটটিতেই গ্রাহক নিবন্ধনের ব্যবস্থা থাকতে হবে। প্রথম দিকে বিপণন টিমের সদস্যগণ ব্যাক্তিগত পরিচয় কাজে লাগিয়ে গ্রাহক তৈরির উদ্যোগ নেবেন। প্রত্যেক গ্রাহকের ঠিকানাসহ ডাটাবেজ তৈরি করতে হবে। গ্রাহকের কাছ থেকে পণ্য ক্রয়ের অর্ডার পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা নির্দিষ্ট ঠিকানায় পৌঁছে দিতে হবে। মনে রাখতে হবে পণ্যের গুণগত মান বজায় রেখে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ডেলিভারি দিয়ে গ্রাহকের আস্থা অর্জন করতে হবে। তখন গ্রাহকই প্রতিষ্ঠানের প্রচার ও প্রসারে কাজ করবে এবং ধীরে ধীরে এই সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। এছাড়াও বিভিন্ন দোকানের সঙ্গে পণ্য ক্রয়বিক্রয় নিয়ে চুক্তি সম্পাদন করা যেতে পারে। তাদের তালিকাও অলাইনে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।

পণ্য উৎপাদনকারী নিবন্ধন
ইউডিসিগুলো গ্রামে স্থাপিত হওয়ায় তৃণমূলের বিভিন্ন পণ্য উৎপাদনকারীর তালিকা তৈরি করতে হবে। তাদের উৎপাদিত পণ্য বিক্রির জন্য নিবন্ধনের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। পণ্য উৎপাদনকারী, বিশেষ করে কৃষক, হস্তশিল্পী, কুটির শিল্প প্রস্তুতকারী ও জেলেদের ই-কমার্স সাইটের সদস্য করতে হবে। যারা নিয়মিত ওয়েবসাইট ব্যবহার করে তাদের উৎপাদিত পণ্য বিক্রয় করা সহজ হবে। নিবন্ধনকৃতদের ডাটাবেজ তৈরি করতে হবে। পণ্য উৎপাদনকারীগণ নিয়মিত ই-কমার্স সেন্টারে এসে পণ্য বিক্রয় করতে পারবেন। এমনকি পণ্য ক্রয়ে আগ্রহীরাগণও সেন্টারে এসে অথবা অনলাইনে কার্ড বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে অর্ডার দিয়ে নির্ধারিত পণ্য ক্রয় করতে পারবেন।

ব্যবসায়ী ও খুচরা বিক্রেতাদের নিবন্ধন
গ্রাহকের চাহিদার দিকে লক্ষ রেখে ব্যবসায়ী ও খুচরা পণ্য বিক্রেতাদের একটি তালিকা প্রণয়ন করতে হবে। তালিকা অনুযায়ী তাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে। এসব ব্যবসায়ী ও খুচরা বিক্রেতাদের কাছ থেকে পণ্য সোর্স করে ই-কমার্স সাইটের মাধ্যমে ধাপে ধাপে বিক্রি বাড়ানো যেতে পারে।

ক্রেডিট কার্ড ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে লেনদেন
ক্রেডিট কার্ডে কেনার প্রক্রিয়াটি সহজ। এ কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য ব্যাংকে একটি কম্পিউটার সার্ভার থাকে এবং যে উদ্যোক্তা বা প্রতিষ্ঠান নিজস্ব ওয়েবসাইটে কেনাবেচা করবে তারা একটি সার্ভার ব্যবস্থাপনা রাখবে। বিশেষভাবে তৈরি সফটওয়্যারের মাধ্যমে পুরো কার্যক্রমটি পরিচালনা করা হয়। কোনো ক্রেতা যখন ওয়েবসাইটে ঢুকে পণ্য পছন্দ করবেন এবং অর্থ পরিশোধের জন্য নির্দিষ্ট স্থানে ক্লিক করবেন, তখন সে বার্তাটি নির্দিষ্ট ব্যাংকের সার্ভারে চলে যাবে। গ্রাহক তার গোপন পিনকোড ব্যবহার করে অনুমতি প্রদান করলে ব্যাংকের সার্ভার থেকে পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে ব্যাংক গ্রাহকের হিসাব পরীক্ষা করে নির্দিষ্ট অর্থ কেটে নেবে। ওই ব্যাংক দেশি না হলে পেমেন্ট গেটওয়ে থেকে নম্বরটি ভিসা কিংবা মাস্টার কার্ড নেটওয়ার্কে যাবে। এখান থেকে নির্দিষ্ট ব্যাংকের অনুমতিক্রমে তা অনুমোদিত হবে এবং ব্যাংক ক্রেতার হিসাব থেকে অর্থ কেটে নিয়ে বিক্রেতার হিসাবে জমা করে দেবে। যেকোনো ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেই অর্থ পরিশোধ করা যাবে। পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতে মিনিট খানেক সময় লাগবে। আর ক্রেতার তথ্য যাতে অন্য কেউ সহজেই সংগ্রহ করতে না পারে, সে বিষয়টি বিবেচনায় রেখে অনলাইন লেনদেনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো https (hyper text transfer protocol secured) প্রযুক্তি ব্যবহার করছে, যা নিরাপত্তার ক্ষেত্রে নিরাপদ। তবে গ্রামে অনেকেরই ক্রেডিট কার্ড নেই। তারা মোবাইলে অর্থ লেনদেন করে থাকে। সেক্ষেত্রে কার্যকরভাবে মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধাকে কাজে লাগানো যেতে পারে।

স্বেচ্ছাসেবক টিম তৈরি (সেলফ এমপ্লয়ী)
পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ে স্বেচ্ছায় সহযোগিতা করতে আগ্রহী গ্রামের তরুণদের নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক টিম তৈরি করা যেতে পারে। এদের ডাটাবেজ তৈরি করে তা অনলাইনে রাখতে হবে। এই স্বেচ্ছাসেবকগণ গ্রামে উৎপাদিত পণ্য বিক্রিতে যেমন সহযোগিতা করতে পারবেন, তেমনি গ্রামের মানুষের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য ক্রয়েও ভূমিকা রাখতে পারবেন। তারা ই-কমার্স সাইটের পণ্যের কথা গ্রামের মানুষের কাছে তুলে ধরবেন।

বিপণন টিম গঠন
প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে প্রথমে ছোট আকারে কয়েকজন তরুণকে নিয়োগ করা যেতে পারে। এদের দিয়ে একটি মার্কেটিং টিম গঠন করে পণ্য বিক্রয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। এই টিমের সদস্যগণ নতুন নতুন গ্রাহক তৈরি করে নিয়মিত তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখবেন।

পেমেন্ট গেটওয়ে হিসেবে ব্যাংক ও মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা
ই-কমার্সকে কার্যকর ও জনপ্রিয় করার নানা উদ্যোগ ও আয়োজন চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১২ সালের ডিসেম্বরে ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ (এনপিএস) চালু করেছে। এটা ই-কমার্সের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। মূলত ই-কমার্সে মানুষের সম্পৃক্ততা বাড়াতে এবং লেনদেন সহজ করতেই ন্যাশনাল পেমেন্টে সুইচ (এনপিএস) চালু করা হয়। একটি প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ইন্টারনেটে কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে সীমাবদ্ধতা ছিল, তা দূর করবে এই এনপিএস। এটি আসলে একটি সর্বজনীন পেমেন্ট গেটওয়ে। ইলেক্ট্রনিক সিস্টেমে পেমেন্ট গেটওয়ে চালুর ফলে এটিএম কার্ড, মোবাইল ব্যাংকিংসহ সব ধরনের ইলেক্ট্রনিক ব্যাংকিং পদ্ধতি একই প্ল্যাটফর্মে চলে এসেছে। যেকোনো ব্যাংকের এটিএম কার্ড অন্য ব্যাংকের বুথে ব্যবহার করে টাকা তোলা যায়। এছাড়া মোবাইল ব্যাংকিং, খুচরা কেনাকাটার পয়েন্ট অব সেলস (পিওএস) কার্যক্রম এবং ইন্টারনেট লেনদেনের বিষয়গুলো দিনে দিনে সহজ হয়ে গেছে। যেকোনো ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং করা যাবে অন্য ব্যাংকের সংগে। কোনো ধরনের আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে ছাড়াই ভিসা ও মাস্টার কার্ড দিয়ে প্রতিনিয়ত কেনাকাটা করা যায় দেশের মধ্যেই।

Want your business to be the top-listed Computer & Electronics Service in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

Data Center
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় আই পরশের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছে।
যাত্রা শুরু করল দেশের প্রথম  ইউটিউবের আদলে মনিটাইজড ভিডিও প্ল্যাটফর্ম  ‘আই পরশ’।
Porosh Tv Live
Porosh Tv Live

Telephone

Address


Razzak Plaza Moghbazar
Dhaka
1205

Other Software Companies in Dhaka (show all)
Brotecs Technologies Limited Brotecs Technologies Limited
Suvastu Warda, House-20 (8th & 10th Floor), Road-Shahjalal Avenue, Sector-4, Uttara
Dhaka, 1230

An ISO 9001:2015 and ISO/IEC 27001:2013 certified R&D and Full Stack Software Development Company.

jhoroTEK jhoroTEK
Wakil Tower (8th Floor), Gulshan-Badda Link Road, Gulshan-1
Dhaka, 1212

JhoroTEK has been established to provide IT Consultancy, Software Design & Development, SMS Solution

Kopotron Kopotron
305, Tv Road, Rampura
Dhaka, 1219

Kopotron Corporation Android/iOS/Windows/Mac App Developer & 3D/2D CGI Producer 305, TV Road, East R

nTier Solutions Ltd nTier Solutions Ltd
Level 6, Plot 65 (Sheltech Godhuli), Road 13, Sector 13 Uttara
Dhaka, 1230

With more than 12 years of of proven credibility behind us, we ensure that our experience touches the edge where creativity & excellence meets.

OS CLiCKS OS CLiCKS
160 Lake Circus, Kalabagan
Dhaka, 1205

OS CLiCKS Ltd is a trusted name for Dynamic and Multi-purpose Software Development Services. We prov

Untitled IT Solutions (Pvt.) Ltd. Untitled IT Solutions (Pvt.) Ltd.
Union Heights, Level 15-B, 55/2 Bir Uttam Kazi Nuruzzaman, West, Panthapath
Dhaka, 1205

We are professional web development agency. We are Responsive Web Design, WordPress, E-Commerce, Web

GETCO Telecommunications Limited GETCO Telecommunications Limited
Dhaka, 1212

GETCO Telecommunications Ltd. (GETCOTEL) obtained an Inter Connection Exchange (ICX) operators licence from Bangladesh Telecommunications Regulatory Commission (BTRC) in February 2...

JadeWits JadeWits
Flat 10/A, House 5/10, Block/E, Lalmatiya
Dhaka, 1207

JadeWits Technologies Limited supports its customer with the best software solution in a magnificent

Turnitin Grammarly QuillBot Premium Account Best Seller Turnitin Grammarly QuillBot Premium Account Best Seller
West Rampura
Dhaka

We are providing Turnitin, Grammarly & QuilBot premium account in reasonable price with best quality.

Macrosys Macrosys
House # Ka-58/5, Khanbari Road, Kalachandpur, Nadda, Baridhara
Dhaka, 1212

Js Web developer Js Web developer
Dhaka
Dhaka

Somadhanit.com Somadhanit.com
324/4A East Nakalpara, Tejgaon, Dhaka-1212
Dhaka, 1100

Somadhan IT is a software company in Bangladesh. It started its journey on June 1st 2020. At present