Bdliveexpress
Nearby media companies
GAZIPUR
Dhaka. Bangladesh
Lalmohon
It's a News and Media Website
"বাবা সব সময় পিছিয়ে থাকে, জানি না কেন"
১। মা ৯ মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।
২। মা বিনা বেতনে সংসার চালায়, বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন, উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।
৩। মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করেন, বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন, তাদের উভয়ের ভালবাসা সমান, তবে মায়ের ভালবাসা উচ্চতর হিসাবে দেখানো হয়েছে। জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে।
৪। ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান, কষ্ট পেলে ‘মা’ বলে কাঁদেন। আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন, কিন্তু বাবার কি কখনও খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে করেন না? ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে ভালবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না।
৫। আলমারি ভরে যাবে রঙিন শাড়ি আর বাচ্চাদের অনেক জামা-কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম, নিজের প্রয়োজনের তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন।
৬। মায়ের অনেক সোনার অলঙ্কার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর বাবা করেন না। তারপরও জানি না কেন বাবা পিছিয়ে।
৭। বাবা সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু যখন স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে, কেন জানি না তিনি সবসময় পিছিয়ে থাকেন।
৮। মা বলে, আমাদের এই মাসে কলেজের টিউশন দিতে হবে, দয়া করে আমার জন্য উৎসবের জন্য একটি শাড়ি কিনবে অথচ বাবা নতুন জামাকাপড়ের কথাও ভাবেননি। দুজনেরই ভালোবাসা সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছে জানি না।
৯। বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায়, তখন বাচ্চারা বলে, মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী, কিন্তু তারা বলে, বাবা অকেজো।
বাবা পিছনে কারণ তিনি পরিবারের মেরুদণ্ড।আর আমাদের মেরুদণ্ড তো আমাদের শরীরের পিছনে। অথচ তার কারণেই আমরা নিজেদের মতো করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই কারণেই তিনি পিছিয়ে আছেন...
*সমস্ত বাবাদেরকে উৎসর্গ করছি*
সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবা দেরকে!
লেখা ও ছবি সংগৃহীত।
ডিমের আড়তে গিয়ে বললাম,"এক ডজন হাঁসের ডিম দেন।"
কর্মচারী বললো,"স্যার! ডিম তো হাঁসে পাড়ে না, হাঁসি পাড়ে!!" 😊😊
ক্যাশে বসা মহাজন কর্মচারীকে ডেকে নিয়ে একটা থা*প্পর মে*রে দিলো। সামান্য এই কথাটার কারণে কর্মচারীর গায়ে হাত তোলা বিষয়টা মেনে নিতে পারলাম নাহ। 🤔🤔
মহাজনকে বললাম,"কাজটা ঠিক করলেন নাহ। কর্মচারীর কথায় আমি কিছু মনে করিনি।" 🙄🙄
মহাজন কোন কথা না বলে চুপ থাকলো। 😌😔
আড়ত থেকে বের হতেই কর্মচারী ফিসফিস করে বললো, "স্যার, এই কারণে থা*প্পর মা*রে নি, মা*রছে অন্য কারণে...। 😂🤣
বললাম,"কি কারণ জানতে পারি...??" 😱😱
স্যার!! মহাজনের বউয়ের নাম "হাসিনা বেগম।"
উনি আদর করে "হাঁসি" ডাকে!! 😁😁
আমি যে বলছি,"হাঁসি ডিম পাড়ে,
এই জন্য আমারে থা*প্পর মা*রছে। 😀🤭😃
ছাত্রীকে প্রাইভেট পড়ানো শেষে চলে আসার সময় বললাম, "তোমার সাথে আমার কিছু কথা ছিল, কিছু দিন ধরেই বলতে চাচ্ছি। কিন্তু কিভাবে যে বলি !"
ছাত্রী বললো, "কি বলবেন, বলেন,
কোন সমস্যা নেই"
আমি বললাম, "না থাক, আরেক দিন বলবো ।"
এরপর থেকে ছাত্রী প্রতিদিন পড়ানো শেষ হলে চলে আসার সময় জিজ্ঞেস করতো, "স্যার
আপনি না আমাকে কি যেনো বলতে
চেয়েছিলেন, আজকে বলেন!"
আমি এখনও উত্তর দেই, "আরেকদিন বলবো ।"
পঞ্চম দিনের মাথায় ছাত্রী জানালো, "স্যার, কালকে দুপুর বেলা পড়তে পারবনা, আমরা বেড়াতে যাব । ওখান থেকে সন্ধার সময় আসবো । সন্ধ্যার পরে পড়বো ।"
আমি বললাম, "আচ্ছা আমি সন্ধ্যার দিকেই আসবো ।"
পরদিন সন্ধ্যার সময় ওদের বাসায় গেলাম, গিয়ে তো আমি অবাক ! বাসা পুরো খালি, বাসায় ছাত্রী ছাড়া কেউ নেই ! আরও অবাক হয়ে লক্ষ্য
করলাম ,যে ছাত্রী সারা বছর সেলোয়ার কামিজ পরে, সে আজকে সুন্দর করে সেজে গুজে শাড়ি পরেছে ! একেবারে কড়া সাজ দিয়েছে ! এমনিতেই
তো মেয়েটা অনেক সুন্দর, সাজার
কারনে আজকে আরও বেশী সুন্দর
লাগছে ।
আমি জিজ্ঞেস করলাম, "তোমার পরিবারের লোকজন কই ?? তাদের কে দেখছি না কেনো?
লাজুক হেসে ছাত্রী জবাব দিলো, "সন্ধ্যার দিকে বাড়ির সবাই মিলে মামাতো বোনের জন্মদিনে গেছে !
সবার আসতে আসতে রাত ১১ টা বেজে যাবে। আমি বলেছি আমার শরীর খারাপ লাগছে, আমি যেতে পারবো না, মিথ্যে বলে তাদেরকে পাঠিয়ে দিয়েছি !"
আমি বললাম, "আর আমাকে মিথ্যে
বলেছ যে দুপুরে তোমরা বেড়াতে যাবে ! এত মিথ্যে কথা শিখে গেছো ?!"
আমার কথা শুনে ছাত্রী খিল খিল
করে হাঁসতে লাগলো । বললো, "আপনার জন্যই তো এমন করলাম।
আপনি অনেক দিন ধরেই আমাকে কী যেনো একটা বলতে চাইছেন! অথচ লজ্জায় বলতে পারছেন না! আজকে বাসায় কেউ নেই, আজকে বলেন স্যার । কি বলতে চান ???"
আমি বললাম, "আসলে তোমাকে কথাটা কিভাবে যে বলি ! আমার
লজ্জা করছে । কিছু মনে করবে না
তো ?"
ছাত্রী বললো, "আপনার যা খুশি বলতে পারেন। আমার কোনো সমস্যা নেই, আমি কিছুই মনে করবো না । আপনার মনের কথাটা শোনার জন্যই তো আজকে সন্ধ্যার
দিকে আসতে বলেছি !"
আমি বললাম,"আসলে কথাটা হচ্ছে …
না থাক তুমি যদি ভুল কিছু মনে করো !"
ছাত্রী বললো , "প্লীজ স্যার বলেন, আমি কিছুই মনে করবো না ।"
বলেই গভীর দৃষ্টিতে আমার চোখের
দিকে তাকিয়ে রইলো !
আমি বললাম, "মানে কথাটা হচ্ছে
ইদানিং হাতটা খুব টানা টানি যাচ্ছে। তোমাদের এখানে প্রায় তিন মাসের বেতন আটকে আছে। টাকা টা দিলে বাজার থেকে সামুদ্রিক ও হাওরের মাছ, দেশি মুরগি, সেফ ব্রয়লার, ঘানী ভাঙা সরিষার তেল, ঘি, মসলা কিনে খেতাম আরকি।
বিঃদ্রঃ পোস্ট টি সংগৃহীত ও পরিমার্জিত
- এক পাগলের হাতে বই.!
দেখে ডাক্তার
পাগলকে জিজ্ঞেস করলো🙄
:
ডাক্তারঃ- তোমার
হাতে এটা কিসের বই?🤔
:
পাগলঃ-এই ৫০০ পাতার
বইটার লেখক আমি,,,😎
:
ডাক্তারঃ- কি বলো????😲
:
তো বইতে কি লিখলে 🤒
:
পাগলঃ- প্রথম পাতায়
লিখেছি, 🖋
এক রাজা ঘোড়া নিয়ে , 🐎
জঙ্গলের দিকে রওনা
হলো,,,😴
:
আর শেষ পাতায়
লিখেছি 🖋রাজা
জঙ্গলে পৌঁছে গেল। 🙄🙄
:
ডাক্তারঃ হতচ্ছাড়া,
তাইলে বাকি পৃষ্ঠায়
কি লিখলি?😐
,
,
,
,
,
পাগলঃ- ঘোড়া চলছে টিকডিক,🤪
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক, 🤪
,
,
,
ডাক্তারঃ- ওরে
হতভাগা তোর এই বই
পড়বে কে.................??😐😁
:
পাগলঃ- Facebook এ
ছেড়ে দিবো,🙃
সেখানে অনেক পাগল
আছে।🤭🤪
:
অলরেডি এক পাগলে
পড়তেছে আর মুচকি
মুচকি হাসছে.!!!!!!!!!!🤣🤣🤣
পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ রংমিস্ত্রী,
যিনি সবার আগে নিজের সেইফটির কথা চিন্তা করেছেন।
ইতালী
যাওয়ার সময় সমুদ্রে মা'রা যাওয়া অভিবাসীদের ব্যাগ যা সংগ্রহ করে ইতালির ল্যাম্পেডুসা দ্বীপে ইতালিয়ান মিউজিয়ামের ভিতরে রাখা হয়েছে!
সেখানে লেখা রয়েছে প্রতিটি ব্যাগের একটি করে গল্প। কিন্তু গল্পের মানুষগুলো হারিয়ে গেছে চিরতরে সত্যি এই গল্পগুলো খুব কষ্টের! 💔😭😭😭
কী মিষ্টি একটা ছবি,,
একরাশ মুগ্ধতা❤️
ঈদের ফাঁকা শহরে কোথাও কেউ নেই।
ঢাকা শহরের যানজট
ফেরাউন ছিল তরমুজ ব্যাবসায়ী।
পিস হিসাবে কিনতো আর কেজি হিসাবে বিক্রি করতো।
পঁচাইয়া ফালাইতো তবু অল্প লাভে বিক্রি করতো না।
দাম বেশি হওয়ায় মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে থাকতো।
তরমুজ ব্যাবসায়ী ফেরাউন জীবিত না থাকলেও,
ফেরাউনের উত্তরসুরিদের অবস্থা দেখুন।
#সংগ্রহ
প্রধান শিক্ষক মিটিংয়ে বললেন- ৪ জন অলসাবজেক্টে ফেল, বাকি সবাই পাস।
সভাপতি তখন রেগে বললেন- অলসাবজেক্টটা পড়ায় কে?
সব বিবাহিতদের কাছে প্রশ্ন
বিবাহিত জীবন আসলে কেমন ??😍
জবা ফুলের রসেই পাকা চুল হবে কালো, বন্ধ হবে চুল পড়া।
৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় যখন সবাই একটু শীতল জায়গায় আশ্রয় খুঁজতে ব্যস্ত...!
_ঠিক তখন'ই একজন যোদ্ধা তীব্র রোদে পুড়ে গায়ে কাঁদা, পাথর মেখে তীব্র গতিতে তার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে,,,!
__ কারণ সন্ধ্যা বেলা সে বাজার না নিয়ে ঘরে ফিরলে- রাতে হয়তো পরিবারের ঠিক মতো কয়টা খাওয়া হবে না..! 🖤
He is a Father ❤️
ছবিঃ সংগ্রহীত
অবাক কান্ড এত বড় লম্বা বাইম মাছ এর আগে দেখি নাই।
তৃষ্ণার্ত তোতাপাখি।
চরক পুজা লোকেশন: চাকলা,সৈয়দপুর।
আপনার এলাকার আঞ্চলিক ভাষায় এর নাম কি❓
অন্যের ব্যাক্তিত্বগত বিষয় বা জিনিস নিয়ে নাড়াচারা করলে যা হয় 😁🤣😁
কিছু অবাক করা তথ্যঃ
১. আপনার পাকস্থলী ভীত👉 যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।
২. আপনার কিডনি আতঙ্কিত👉 যখন আপনি ২৪ ঘন্টায় ১০ গ্লাস পানি পান করতে ব্যর্থ হচ্ছেন।
৩. আপনার গলব্লাডার ভীত 👉 যখন আপনি রাত ১১টার মধ্যে ঘুমাতে এবং সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বিছানা ছাড়তে ব্যর্থ হচ্ছেন।
৪. আপনার ক্ষুদ্রান্ত্র আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি ঠান্ডা এবং বাসী খাবার খাচ্ছেন।
৫. বৃহদান্ত্র আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি ভাজাপোড়া এবং ঝাল মশলাযুক্ত খাবার বেশি খাচ্ছেন।
৬. ফুসফুস তখন ভীত 👉 যখন আপনি ধোঁয়া, ধুলা এবং বিড়ি ও সিগারেটের বিষাক্ত আবহাওয়ায় থাকছেন।
৭. লিভার ভীত 👉 যখন আপনি অতিরিক্ত ভাজা, জাঙ্কফুড এবং ফাস্টফুড খাচ্ছেন।
৮. হৃদপিন্ড ভীত 👉 যখন আপনি বেশি লবন এবং কোলেস্টরলযুক্ত খাবার খাচ্ছেন।
৯. প্যানক্রিয়াস আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি সহজলভ্য এবং সুস্বাদু বলে প্রচুর মিষ্টিজাত খাবার খাচ্ছেন।
১০. আপনার চোখ আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি অন্ধকারে মোবাইলের আলো এবং কম্পিউটার স্ক্রীনের আলোয় কাজ করছেন। এবং
১১. আপনার মস্তিষ্ক ভীত 👉 যখন আপনি নেতিবাচক চিন্তাকে প্রশ্রয় দেয়া শুরু করেছেন।
আপনার শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গসমূহের যত্ন নিন এবং তাদের আতঙ্কিত করবেন না। কারণ এই সব অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং বাজারে কিনতে পাওয়া যায় না। অতএব, নিজের অঙ্গ প্রত্যঙ্গসমূহকে সুস্থ রাখুন।
[Collected]
চিকিৎসাঃ প্রথম পর্ব।
তামিলনাড়ু রাজ্যে রয়েছে চারটি বিখ্যাত হাসপাতাল। চোখ বন্ধ করে এদের যেকোনো একটিতে চিকিৎসা করাতেই পারেন। কিন্তু কোন হাসপাতালে আপনার যাওয়া সঠিক হবে তা জানবেন কিভাবে? এটা জানতে পুরো প্রতিবেদনটি পড়ুন। কথা দিচ্ছি আপনি নিজেই ঠিক করে নিতে পারবেন কোন হাসপাতালে চিকিৎসা করাবেন।
১. অ্যাপোলো (Apollo Hospital) –
অ্যাপোলো হাসপাতাল চেন্নাইয়ের মধ্যে সবচেয়ে ভালো। এখানে রয়েছে সবচেয়ে উন্নত যন্ত্রপাতি এবং বিশ্বমানের ডাক্তার। কিন্তু এখানে খরচ দক্ষিন ভারতের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এখানে চিকিৎসা করাতে সময় লাগে দক্ষিন ভারতের অন্যান্য হাসপাতালের তুলনায় অনেক কম। সুতরাং কম সময়ে ভালো চিকিৎসা করাতে চাইলে এখানে চলে আসুন। তবে চিকিৎসার খরচ পড়বে অন্য হাসপাতালের থেকে অনেক বেশি। অবস্থান – অ্যাপোলো হাসপাতাল চেন্নাই সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশান থেকে মাত্র ৪ কিমি এবং চেন্নাই এগমোর রেল স্টেশান থেকে ৩ কিমি দূরে অবস্থিত। হাওড়া অথবা শিয়ালদা থেকে অনেক ট্রেন পেয়ে যাবেন। এই হাসপাতাল চেন্নাই এয়ারপোর্ট থেকে ১৫ কিমি দূরে অবস্থিত।
ঠিকানা –
Apollo Hospitals, Greams Road
21, Greams Lane
Off Greams Road
Chennai – 600006
ফোন – +91-44-28290200 / +91-44-28293333
+91-44-28294429
থাকা ও খাওয়া –
চেন্নাইয়ের অ্যাপোলোতে গেলে ভাষা নিয়ে একটু সমস্যা হলেও খাওয়া দাওয়া নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না। ঠিক অ্যাপোলো হাসপাতালের পাশেই রয়েছে অনেকগুলি বাঙালী হোটেল। কম খরচে বাঙালীর মাছ-ভাত জুটে যাবে। তবে নিজেরা রান্না করেও খেতে পারবেন। তাঁর জন্য আলাদা হোটেল আছে। সেখানে থাকতে হবে। ওখান থেকে রান্না করার জন্য বাসন ভাড়া নিতে পারবেন। ভাষা নিয়েও খুব একটা সমস্যা হবে না। সমান্য হিন্দি বা ইংরাজীতে জ্ঞান থাকলেই চলে যাবে। থাকার জন্য রয়েছে দামী, কমদামী অনেক হোটেল। চেষ্টা করবেন হাসপাতালের সবচেয়ে কাছে থাকার। তাহলে প্রতিদিন হাসপাতালে যাওয়ার খরচ বেঁচে যাবে।
সময় –
১। টুকটাক ডাক্তার দেখানোর জন্য গেলে ৮ থেকে ১০ দিনের প্ল্যান করলেই চলবে।২। বড় মাপের চিকিৎসা অথবা অপারেশানের জন্য কমপক্ষে ২০ দিনের মতো সময় নিয়ে যেতে হবে।
রেজিস্ট্রেশান :
এ্যাপোলো হাসপাতালে ঢোকার মুখেই ডান দিকে প্রথমে যে বিল্ডিংটা রয়েছে তার নাম “সুন্দুরি ব্লক/Sundoori Block”। এই ব্লকেই হয় রেজিস্ট্রেশান।
২. শ্রী রামাচন্দ্র মেডিকেল সেন্টার (Sri Ramachandra Medical Centre) –
পকেটে টাকা কম থাকলে তাহলে আপনি চেন্নাইয়ের শ্রী রামাচন্দ্র মেডিকেল সেন্টারে চিকিৎসা করাত পারেন। তবে এখানে চিকিৎসার জন্য সময় লাগবে সি.এম.সি ভেলোরের তুলনায় অনেক কম। শ্রী রামাচন্দ্র মেডিকেল সেন্টারটি ১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠা হয় চেন্নাই এর পোরুর নামক জায়গায়। তবে সেরকমভাবে এর পরিচিতি না থাকায় আমরা অনেকেই এই মেডিকেল সেন্টার সম্পর্কে কিছুই জানিনা। কিন্তু এখানে চিকিৎসা দানের পদ্ধতি অনেক ভালো আর খরচও বেশ কম। বিশেষ করে মেডিকেল সেন্টারটির পরিবেশ আর চিকিৎসার ব্যবস্থাপনা চোখে লাগার মতো।
ঠিকানা –
এই হাসপাতাল চেন্নাই সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশন থেকে ১৭ কিমি দূরে অবস্থিত।
Sri Ramachandra Medical Centre
No.1 Ramachandra Nagar, Porur
Chennai, Tamil Nadu,
৩. ভেলোরের সি.এম.সি হাসপাতাল –
কম খরচে ভালো মানের চিকিৎসার চিকিৎসার জন্য বিখ্যাত দক্ষিন ভারত। দক্ষিন ভারতের তামিলনাডু রাজ্যের ছোট এক জেলা শহর ভেলোর। সি.এম.সি হল ভারতের একেবারে প্রথম শ্রেনীর হাসপাতাল। এই হাসপাতাল ঘিরে গড়ে উঠেছে অসংখ্য হোটেল ও লজ। রুম ভাড়াও তুলনামূলক ভাবে অনেক কম। কম খরচে চিকিৎসা করাতে চাইলে সি.এম.সি সবচেয়ে ভালো। তবে অত্যধিক ভিড়ের জন্য এখানে চিকিৎসা করাতে সময় লাগে অনেক বেশি।
কেন ভেলোরে চিকিৎসা করবেন?
ভেলোরে রয়েছে ভারতের বিখ্যাত সিএমসি হাসপাতাল। এই হাসপাতালে পাবেন বিশ্বমানের চিকিৎসা তুলনামূলক ভাবে অনেক কম খরচে। কারণ এটি খ্রিস্টান মিশনারী পরিচালিত একটি অলাভজনক হাসপাতাল।
ঠিকানা –
এই হাসপাতেলে যেতে গেলে আপনাকে নামতে হবে কাটপাটি স্টেশনে। কোলকাতা থেকে কাটপাটি স্টেশনে অনেকগুলি ট্রেন দাঁড়ায়। কাটপাটি স্টেশন থেকে অনেক গাড়ি পেয়ে যাবেন।
Address :
Ida Scudder Road, Vellore, Tamil Nadu 632004
Phone: 0416 228 1000
কোথায় থাকবেন?
সিএমসি এর আশে পাশেই অসংখ্য হোটেল, লজ পাবেন। লজগুলোতে পাবেন রান্নার সুবিধা এবং রুম ভাড়াও তুলনামূলক ভাবে কম।
৪. শ্রী নারায়নী হাসপাতালে (Sri Narayani Hospital & Research Centre) –
অল্প খরচ এবং অল্প সময়ে ভালো চিকিৎসা পেতে হলে ভেলোরের শ্রী নারায়নী হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে পারেন। সি.এম.সি ভেলোর হাসপাতাল থেকে এই শ্রী নারায়নী হাসপাতালের দূরত্ব মাত্র ৮ কিলোমিটার। ভেলোর একটি ছোট শহর হলেও এখানে রয়েছে দুটি বিশ্বমানের হাসপাতাল। কাটপাটি স্টেশন থেকে এই হাসপাতালের দূরত্ব হল ২৮ কিলোমিটার।
ঠিকানা –
Sri Narayani Hospital & Research Centre
Azad Road, Sripuram, Thirumalaikodi, Vellore, Tamil Nadu 632055
Phone: 0416 220 6301
৫. মানিপাল হাসপাতাল (Manipal Hospital) –
মনিপাল হাসপাতাল বেঙ্গালুরুর একটি প্রধান হাসপাতাল। এটি একটি ৬০০ বেড বিশিষ্ট একটি হাসপাতাল। আরো ৩০০ বেড এখানে শিগ্রই যুক্ত করার পরিকল্পনা চলছে। এখানে চিকিৎসার খরচ চেন্নাইএর অ্যাপোলোর তুলনায় অনেকটা কম।
এই হাসপাতালের অনেকগুলি ইউনিট আছে যেমন মনিপাল হার্ট ইনস্টিটিউট, মিনিপাল ইনস্টিটিউট অব নেফ্রোলজি অ্যান্ড ইউরোলজি, মনিপাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোলজিকাল ডিসঅর্ডার, মনিপাল কম্পিভেনশিয়াল ক্যান্সার সেন্টার এবং মনিপাল ইনস্টিটিউট অব ক্যান্সার সেন্টার। এই সব সেন্টার গুলি সাফল্যের সাথে কাজ করে চলেছে।
ঠিকানা –
Manipal Hospital HAL Airport road
Manipal Hospital
98, HAL Airport road,
Bangalore – 560 017
Appointment Helpline: 1800 3001 4000
Enquiries: +91 80 40119000/2502 4444
কিন্তু যাদের সময় ও ধৈয্য আছে তারা চিকিৎসা করাবেন সি.এম.সি তে। সিএমসিতে চিকিৎসা বিশ্বমানের কিন্তু রোগীর আধিক্যের কারনে ডাক্তারের এ্যাপয়েন্টমেন্ট থেকে শুরু করে সব কিছুতেই সময় লাগবে বেশি। এখানে লাইনে দাড়াতে হবে, ওয়েটিং রুমে দীর্ঘ সময় বসে থাকতে হবে। যাদের সময় কিংবা ধৈয্য কম কিন্তু টাকা আছে তাদের সাজেস্ট করব চেন্নাই এ্যাপোলোতে চিকিৎসা করতে। আর যাদের সময়, ধৈয্য এবং টাকা সবই কম তাদের জন্য পরামর্শ দেব শ্রি রামচন্দ্র বা নারায়নী হাসপাতালে চিকিৎসা করতে। দুইটির মধ্যে শ্রি রামচন্দ্র হাসপাতাল কিছুটা হলেও এগিয়ে। সংগৃহীত।
রাস্তার নামকরণ-এর জায়গায় সংকেত হিসেবে ব্যবহার করার কারণ কি N5?
হাইওয়ে বা মহাসড়ক হল কোন পাবলিক বা প্রাইভেট রাস্তা বা অন্য কোনও সরকারী রাস্তা বোঝায়। এটি প্রধান সড়ক হিসেবে ব্যবহার করা হয়, তবে অন্যান্য পাবলিক সড়ক ও জনসাধারণের রাস্তাও এতে অন্তর্ভুক্ত।
1️⃣ জাতীয় মহাসড়ক (ইংরেজী: National highway) :
জাতীয় মহাসড়ক চেনা বা বোঝার সুবিধার্থে সংক্ষিপ্ত রুপ হিসাবে সড়কের নামকরণ করা হয় । জাতীয় মহাসড়ক সংক্ষিপ্ত রুপ হল ’N’ যা ইংরেজি শব্দ National এর প্রথম বর্ণ থেকে নেওয়া হয়েছে । জাতীয় মহাসড়ক সংক্ষিপ্ত রুপ হল ’N’ এর পর ১-৩টি ডিজিট নেওয়া হয়। যেমন N1, N2, N3, N4, N5, N505, N707 ইত্যাদি।
2️⃣ আঞ্চলিক মহাসড়ক (ইংরেজী: Regional highway):
আঞ্চলিক মহাসড়ক চেনা বা বোঝার সুবিধার্থে সংক্ষিপ্ত রুপ হিসাবে সড়কের নামকরণ করা হয় । আঞ্চলিক মহাসড়ক সংক্ষিপ্ত রুপ হল ’R’ যা ইংরেজি শব্দ Regional এর প্রথম বর্ণ থেকে নেওয়া হয়েছে । আঞ্চলিক মহাসড়ক সংক্ষিপ্ত রুপ হল ’R’ এর পর ৩টি ডিজিট নেওয়া হয়। যেমন R101, R803, R211 ইত্যাদি।
3️⃣ জেলা সড়ক (ইংরেজী: Zilla road):
জেলা সড়ক চেনা বা বোঝার সুবিধার্থে সংক্ষিপ্ত রুপ হিসাবে সড়কের নামকরণ করা হয় । জেলা সড়ক সংক্ষিপ্ত রুপ হল ’Z’ যা ইংরেজি শব্দ Zilla এর প্রথম বর্ণ থেকে নেওয়া হয়েছে। জেলা সড়ক সংক্ষিপ্ত রুপ হল ’Z’ এর পর ৪টি ডিজিট নেওয়া হয়। যেমন Z8202, Z3026, Z5027, Z5028 ইত্যাদি।
*️⃣ বাংলাদেশের বিভিন্ন বিভাগীয় ও জেলা শহরে বহু সড়ক ও মহাসড়ক রয়েছে। সরকারী হিসাবমতে বাংলাদেশের
◾জাতীয় মহাসড়কের সংখ্যা ৬৬টি,
◾আঞ্চলিক মহাসড়কের সংখ্যা ১২১টি এবং
◾জেলা সড়কগুলোর সংখ্যা ৬৩৩টি।
বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সড়ক হলো ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। দেশের সবগুলো সড়কের তালিকা দেখুন।
*️⃣সড়ক ও জনপথ বিভাগের পরিসংখ্যান অনুযায়ী:
জাতীয় মহাসড়কের সর্বমোট দৈর্ঘ্যঃ- ৩৯০৬.০৩ কিলোমিটার
আঞ্চলিক মহাসড়কের সর্বমোট দৈর্ঘ্যঃ- ৪৪৮২.৫৪০ কিলোমিটার
জেলা সড়কের সর্বমোট দৈর্ঘ্যঃ- ১৩২০৬.৯২৩ কিলোমিটার
সর্বমোট দৈর্ঘ্যঃ- ২১,৫৯৫.৪৯৩ কিলোমিটার।
কেন অনেক কিশোরী মেয়ে বয়স্ক লোকদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয়?
শুধু কিশোরী কেন, অনেক কিশোররাও কি বয়সী মহিলার প্রতি ক্রাশ খায় না? আর নায়িকাদের ভেবে কাঁথা মুড়ি দিয়ে ফ্যান্টাসি করে না? অসম বয়সী কারো প্রতি প্রেমানুভব মানুষের একটা স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। তবে এখানে কিশোরদের চেয়ে কিশোরীদের বাস্তবতাটা একটু ভিন্ন। এটা তো জানা কথা, মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে একটু আগেই শারীরিক ও মানসিকভাবে ম্যাচিউর হয়। তাই মেয়েদের বিয়েশাদীর ব্যাপারটাও একটু আগেভাগে ঘটে।
মেয়েরা যখন বয়ঃসন্ধিকাল পার করছে, ছেলেরা সে বয়সে নিছক "নাবালক"। কিশোরী মেয়ের মন যখন একজন সঙ্গীর অভাবে উচাটন, কিশোরেরা তখনো দলবেঁধে পাড়ায় আড্ডা দিয়ে বেড়ায়, ক্রিকেটে মন মজায়। ছেলেরা যেখানে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হবার বাড়তি চাপে সকাল বিকাল বইয়ের ভার বইতে বইতে নাস্তানাবুদ, সেখানে বউয়ের ভার বইবার চিন্তা রীতিমত আত্মঘাতী।
ইস্ট্রোজেন হরমোনের ঠেলায় কিশোরী মেয়েরা কায়মনে আচমকাই পাল্টাতে থাকে। আবেগের বাধভাঙা উচ্ছাসে তারা অকারণ হাসে, অকারণ কাঁদে। বলা নেই কওয়া নেই অভিমানে গাল ফুলিয়ে থাকে। বিষন্নতা ভর করে সময়ে অসময়ে, নিঃসঙ্গতায় ভোগে কখনো। কী কারণে এসব কাদন হাসি, মন খারাপের প্রহর সে নিজেও জানে না। সে চায় কেউ একজন তাকে বুঝুক, কেউ একজন তার ভরসা হোক। কেউ একজন তার সহমর্মী হোক। কিন্তু কিশোরীর চেয়ে ৫-৭ বছরের বড় যে খোকাবাবুটি আছে, সেও তখন বাপের হোটেলে খায় নতুবা চাকরির খোঁজে খোঁজে জুতার সুকতলা ক্ষয় করে ফেলেছে। তো কিশোরীরা কী আর সাধে বয়স্ক ছেমড়ার দিকে ঝোঁকে! ভরণ পোষণ বলেও তো একটা কথা আছে।
আবার দেখুন সমাজে কিছু বুড়ো হাবড়া আছে, ফুঁসলিয়ে কচি কচি মেয়েদের সাথে সম্পর্ক করাই যেন তাদের প্যাশন। ইস্ট্রোজেনের চোটে কিশোরীদেরও এদের ফাঁদে পা দিতে দেরি হয় না। এ বয়সটা ওদের ভালোমন্দও বুঝতে দেয় না।
আসলে কিশোরী মেয়েরা কেন সমবয়সী ছেলেদের উপর কম ক্রাশ খায়? এর সামাজিক কারণ তো ইতিমধ্যে কিছুটা আঁচ করতে পেরেছেন। মনস্তাত্ত্বিক কারণ কিছুটা বলা যাক। যৌবনের দুয়ারে কড়া নাড়া কিশোরী জৈবিক কারণেই সঙ্গীর অভাববোধ করতে পারে। সে তখন কোনো এক ছেলের অপেক্ষা করে, যে তাকে সুরক্ষা দিতে পারবে, তাকে বুঝবে; হবে তার ভরসাকেন্দ্র। এমনটা হতে হলে, সেই ছেলেকে কিশোরী মেয়েটির চেয়ে জ্ঞান-বুদ্ধি-অভিজ্ঞতায় এগিয়ে থাকতে হবে। সমবয়সী কিশোরের জ্ঞান-বুদ্ধি-অভিজ্ঞতা তো তার সমপর্যায়ের। সে তাকে কী আর বুঝবে, প্রস্তাব করতেও তার হাত-পা কাঁপে। সে সমবয়সী তার কী কাজে দেবে! অতএব, মেয়েটি তখন বয়সী লোকের দিকে আকৃষ্ট হয়। সে স্কুল পালানো ছেলেদের মতো উচ্ছৃঙ্খল নয়, খোকাবাবুর মতো বাপের হোটেলেও খায় না আবার মাইনেও ভালো পায়। প্রেমিক প্রেমিক একটা ভাবও যে থাকে তার চোখেমুখে!
এই হলো আপনার অনেক কিশোরী মেয়ের বয়স্ক লোক পছন্দ করা। মেয়েদের মতিগতি বোঝেন তো? বয়ঃসন্ধির কেরামতি সবটা ধরে ফেলেছেন বলে গর্ব করবেন না। কত টিনএজ মেয়ে যে কত বখাটের সাথে পলায়ে গেল। স্কুল ফাঁকি দিয়ে কত সহপাঠিনী যে সহপাঠীর হাত ধরে পার্কের কোনায় বসে মাতছে। কত মেয়ে জুনিয়রের সংসারের হাঁড়ি টানছে, তার ইয়ত্তা নাই। আসলে মশাই প্রেম ভালোবাসায় ছোটবড় বিচারের সেই দিনও আর নাই।
পৃথিবীর বৃহত্তম হিংস্র প্রাণী কোনটি?
মানুষ।
হ্যাঁ, মানুষই এ গ্রহের সবচেয়ে হিংস্র প্রাণী।
হিংস্র বলতে কি বুঝি—-আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে একটা ক্ষুধার্ত বাঘ বা সিংহ ভয়ংকর গতিতে ছুটছে নিরিহ সুন্দর কোনো হরিণের দিকে। পরের দৃশ্যটি : দুর্দান্ত শক্তিশালী থাবায় কাবু করেই ঘাড়টা মটকে দিয়ে ভোজের আয়োজন।
দৃশ্যটি নিষ্ঠুর, কিন্তু শিকারি নির্দোষ আর শিকার বেচারা হতভাগা। এটা বন্য জীবনের স্বাভাবিক ঘটনা, টিকে থাকার বেঁচে থাকার অবিরাম সংগ্রাম। কিন্তু বাঘ কোনো বাঘেরে বা সিংহ কিংবা অন্য কোনো হিংস্র প্রাণী তার সগোত্রীয়কে এমন নিষ্ঠুর ভাবে হত্যা করে না। তারা জানে ও মানে যে, টিকে থাকতে হলে সগোত্রীয় হত্যা চলবে না। বরং যথাসম্ভব সাহায্য করতে হয়।মানুষ ইন্টেলিজেন্ট। তাই আর বনের মধ্যে বাস করতে হয় না মানুষের। অকাতরে তারা বন উঝাড় করে চলেছে। প্রতি মিনিটে প্রায় ২৭ টি ফুটবল মাঠের মাপের সমান জায়গা। ১৮.৭ মিলিয়ন একর বন নির্মূল করা হয় বছরে। প্রায় অর্ধেক বনাঞ্চল ধ্বংস হয়ে গেছে। সেই হারে বনের পশুপক্ষী ও জীববৈচিত্র্যের প্রাকৃতিক ধারা বিধ্বস্ত। সেই হারে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে উদ্ভুত দুর্যোগ, দুর্দশা, রোগ-ব্যাধি, হয়ে ওঠেছে অপ্রতিরোধ্য, অনিরাময়। তা ছাড়া প্রতি বছর হিট ওয়েব ও বরফ শীত বা তুষারস্রোতে মরছে লক্ষ লক্ষ লোক। বেড়ে চলেছে গভীর অরণ্যে আগুন গর্জে ওঠার ঘটনা।
একই সাথে নিরিহ পশু-পাখী ও নিরুপায় (সাধারণত গরিব) মানুষ মরছে।
এ হলো শক্তিশালী, লোভী " মানুষ" এর থাবা।
আমাদের ঘাড়ের ওপর এ থাবা ঝুলছে , অথচ ঐ হরিণের মতো বাঁচার চেষ্টা করবার পর্যন্ত পথ নেই। মানবেতিহাসের হিংস্রতর থাবা। বাঘ সিংহ তা পারে না। কারণ পশু পশুই শুধু। মানুষ একাধারে মানুষ, পশু, পশুর চেয়ে অধম দুর্দমনীয় দানবে রূপান্তরিত হতে পারে মুহূর্তের মধ্যে তার লোভলালসা চরিতার্থের স্বার্থে কিংবা সামান্য কোনো স্বার্থে ব্যাঘাত ঘটে থাকলে।
বিমানে মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ কেন?
বিমানে ফোন বা ইলেকট্রনিকস ডিভাইস বন্ধ রাখা হয় বা এগুলোর ফ্লাইট মোড অন রাখতে হয়। কারণ বিমান যখন যাত্রীদের নিয়ে উড্ডয়ন বা টেক অফ করার জন্য প্রস্তুত হবে তখন বিমানের পাইলট রা নেভিগেশন সিস্টেমের মাধ্যমে air traffic control বা ATC এর সাথে যোগাযোগ করে। তারা ফ্রিকোয়েন্স ওয়েব ট্রান্সমিশন এর মাধ্যমে এই যোগাযোগ করেন, যাতে তারা সফলভাবে বিমান আকাশে উড়াতে পারেন।
বিমান যখন take off করবে, তখন বিমান যত উপরে উঠতে থাকবে মোবাইল/ল্যাপটপ এর নেটওয়ার্ক ততো কমতে থাকবে। ফোন বা ল্যাপটপ এই সিগনাল ফিরে পাওয়ার জন্য তার উচ্চ ফ্রিকোয়েন্স ব্যবহার করে থাকে। এই মুহূর্তে, ফোনের ফ্রিকোয়েন্সি ওয়েব ও পাইলটদের নেভিগেশন ওয়েব সংঘর্ষ তৈরি করে। যার ফলে পাইলটদের air traffic control বা ATC এর সাথে যোগাযোগ করায় সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। কারণ একটি বিমানের বিপজ্জনক মুহূর্তটি হচ্ছে বিমান টেক অফ এবং ল্যান্ডিং এর সময়। এই সময় পাইলট তাদের নেভিগেশন ওয়েব এর মাধ্যমে ATC এর সাথে যোগাযোগ করেন। আর এই সময়টাতে যাত্রীদের ফোন বা ল্যাপটপ পাইলটদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করতে চায়।
এর কারণেই মূলত বিমানে যেকোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস বন্ধ রাখার জন্য বলা হয়।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট
তদন্তের নাম " ময়না তদন্ত " কেন?
কারো অস্বাভাবিক মৃত্যু কিংবা পুলিশ কোনো মৃত্যুর বিষয়ে সন্দিহান হলে তখন মৃতদেহের পোস্টমর্টেম করা হয়। ইংরেজিতে একে অটোপসিও বলা হয়, যাকে বাংলায় আমরা বলি ময়নাতদন্ত। তবে এই পোস্টমর্টেমের ইতিহাস কিন্তু অনেক পুরোনো।
খ্রিষ্টপূর্ব তৃতীয় সহস্রাব্দে প্রথম কোনো মৃতদেহের পোস্টমর্টেম করা হয় বলে জানা যায়। খ্রিষ্টপূর্ব ৪৪ সালে রোমান সম্রাট জুলিয়াস সিজারের মৃত্যুর পর তার মৃতদেহের পোস্টমর্টেম হয়েছিল। তখন এর রিপোর্টে বলা হয়েছিল জুলিয়াস সিজারকে ২৩ বার ছুরিকাঘাত করা হয়েছে।
ওই সময় এখনকার মতো উন্নত পদ্ধতি জানা ছিল না মানুষের। আর এ কারণে অনেক প্রশ্নেরই উত্তর মিলত না। ময়নাতদন্তে আধুনিক পদ্ধতি প্রয়োগ শুরু হয় সপ্তদশ শতকে। এবার আসল কথায় আসি। আমরা কি কখনো ভেবে দেখেছি পোস্টমর্টেম শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ ময়নাতদন্ত হলো কেন?
পোস্টমর্টেম একটি খুনের অজানা কারণকে উদঘাটন করা হয়। কী ভাবে বা কী কারণে খুন হয়েছে সেটা জানার জন্যই মূলত পোস্টমর্টেম বা ময়না তদন্ত করা হয়ে থাকে। আসলে অন্ধকার বা অজানা তথ্য জানার জন্যই এটা করা হয়। কিন্তু এর সঙ্গে ময়না নামের পাখির ময়না যোগ হচ্ছে কেন? পোস্টমর্টেমের সঙ্গে এর মিল কোথায়?
হ্যাঁ, এখানেই হচ্ছে রহস্য। ময়না পাখি মিসমিসে কালো এবং তার ঠোঁট হলুদ। এই পাখি প্রায় তিন থেকে ১২/১৩ রকম করে ডাকতে পারে। আর অন্ধকারে ময়না পাখিকে চোখে দেখা যায় না। অন্ধকারে এরা নিজের কালোকে লুকিয়ে রাখে।
তবে শুধু অভিজ্ঞ ব্যক্তিরাই এর ডাক শুনে বুঝতে পারেন যে, অন্ধকারে যে পাখি ডাকছে সেটি ময়না। এই না দেখা ময়না পাখিকে যেমন অন্ধকারে শুধু কণ্ঠস্বর শুনে তার পরিচয় বোঝা যায়, তেমনই পোস্টমর্টেমের মাধ্যমে অন্ধকারে থাকা কারণকে আলোতে নিয়ে আসা যায়। সামান্য সূত্র থেকে আবিষ্কার হয় বড় বা জটিল রহস্যের সমাধান। ধরা যায় আসল অপরাধীকে। উদ্ঘাটিত হয় মৃত্যুর কারণ। আর তাই পোস্টমর্টেমের বাংলা হয়েছে ময়নাতদন্ত।
আবার অনেকের মতে আরবি মুয়ানা থেকে এসেছে ময়না, যার অর্থ অনুসন্ধান করা।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট
দেশগুলি তাদের পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির প্রচেষ্টা বাড়াচ্ছে এবং বিদ্যুৎ উৎপাদন থেকে কার্বন নিঃসরণ কমানোর চেষ্টা করার সাথে সাথে বিশ্বজুড়ে সৌরবিদ্যুতের ইনস্টলেশনগুলি দ্রুত বৃদ্ধি করতেছে।
সত্যিই, তাদের দুজনকে অনেক সুন্দর লাগছে।😍😍😍
Glittering in Paris 😍
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Dhaka
1200
Ground Floor, House # 302 Road # 4, Baridhara DOHS
Dhaka, 1212
Complete web solutions including domain, hosting, design, development & digital asset management.
Dhanmondi
Dhaka
HI, I am Lihan. like to make friends...love to traval and ride motorcycle also make moto vlog....
All The Funny Turn
Dhaka
This is all about fun. We are gathering all the funny moments of life....
Cricket@BD24/7
Dhaka
This page was created long ago for no reason & its still looking for its Path ? Let's give it one :)
Haragach, Rangpur. Bangladesh
Dhaka
ব্যার্থতা একটা পরিক্ষা মাত্র। শক্তি রেখে যারা চলে, তারা কখনো হারে না। আল্লাহ ভরসা❤️
Dhaka
"দুনিয়াতে আপনি আল্লাহকে খুশি করতে এসেছেন মানুষকে নয়।" ~ ড. বিলাল ফিলিপ্স হাফিজাহুল্লাহ