Life Care Pharma BD. Online Pharmacy In Bangladesh
Nearby clinics
1209
Nur Mosjid Road
Rampura
1207
Market Street, Upper Darby
Dhaka
Uttara
Rampura
1207
Azahar Plaza
Afmc
Mohakhali Dohs
Kazi's Homeo
Dhaka-1207
You may also like
Community Pharmacy Support Page
চারদিকে শুধুই ক্যানসার সতর্কবাণী। এটা খেয়ো না, সেটা খেয়ো না। এটা খেলে ক্যানসার হয়। ওই খাবারে ক্যানসারের আশঙ্কা থেকে যায়। কী থেকে যে আসলে ক্যানসার হয়, আমরা বোধহয় নিজেরাও জানি না। যে কারণে সবসময় ক্যানসার ভীতি কাজ করে। তবে, আমরা খাদ্যতালিকায় এমন কয়েকটি খাবার রাখতেই পারি, যা ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। নীচে এমনই ছটি সুপার ফুডের উল্লেখ করা হল। এই সমস্ত খাবারে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যানসারের ঝুঁকি তো কমায়ই পাশাপাশি শরীরও চনমনে রাখে।
১. রেড ওয়াইন
রেড ওয়াইনে রয়েছে রেসভারাটল নামে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। যা ক্যানসারের ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে দেয়। কোষকে সুরক্ষিত রাখার পাশাপাশি ডিএনএ-র ত্রুটি মেরামত করে। অকালবার্ধক্য দূর করতেও রেড ওয়াইন ভালো দাওয়াই।
২. টমেটো
গবেষকদের দাবি, নিয়মিত টমেটো খেলে প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি ৫০% কমে যায়। তার কারণ, এর মধ্যে রয়েছে উচ্চ মাত্রায় লাইকোপেন। রান্নায় তো দেবেনই, তেমন হলে ডিনারের প্লেটেও গ্রিলড টমেটো রাখুন।
৩. ব্লুবেরি ও রাস্পবেরি
সর্বত্র পাওয়া যায় না-বলেই হয়তো আমাদের এখানে ব্লুবেরি ও রাস্পবেরি খাওয়ার চল তেমন ভাবে নেই। কিন্তু ক্যানসারবিরোধী গুণ থাকায় ব্লুবেরি ও রাস্পবেরির কদর কম নয়। বিশেষত মেয়েদের জন্য এই দুই ফল অন্তত উপকারী। জরায়ু ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। ফাইটোকেমিক্যাল থাকার কারণেই এই ফলের রং এত গাঢ়। এই উপাদানটাই ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অনুঘটক হিসেবে কাজ করে।
৪. ডার্ক চকলেট
ডায়েটের কথা ভেবে যাঁরা চকলেট ছুঁয়েও দেখেন না, তাঁরা স্বাস্থ্যের খাতিরে নিশ্চিন্ত মনে ডার্ক চকলেট খেতে পারেন। কারণ, ডার্ক চকলেটে রয়েছে ভরপুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। হার্টকে ভালো তো রাখেই সেইসঙ্গে আপনার মেজাজও ফুরফুরে রাখে। আরও গুরুত্বপূর্ণ হল ক্ষতিগ্রস্ত ক্যানসার কোষগুলোর সঙ্গে লড়াই করে এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট।
৫. কফি ও গ্রিন টি
দেখা গিয়েছে কফি ও গ্রিন টি-র মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। তাই গোটা দিনে কয়েক বার নিশ্চিন্তে কফি বা চায়ের কাপে চুমুক দিতেই পারেন।
৬. কাঁচা হলুদ
স্বাস্থ্যের জন্য আক্ষরিক অর্থেই কাঁচা হলুদের কোনও তুলনা হয় না। ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সাহায্য তো করেই, বাড়িয়ে তোলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। সাধারণ সর্দিকাশি থেকে প্রদাহ, সবেতেই দুর্দান্ত কাজ দেয়। স্মৃতিশক্তি সতেজ রাখে। কোষকে রক্ষা করে।
সুশৃঙ্খল জীবন যাপন করুণ- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখুন
---------------------------------------------------------------------
ডায়াবেটিস বিশ্বের সবচেয়ে গুরুতর রোগগুলোর মধ্যে অন্যতম। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুসারে, বর্তমানে বিশ্বে ৩৪ কোটি ৭০ লাখ মানুষ ডায়াবেটিসে ভুগছে। উন্নত দেশে সাধারণত বেশি বয়সে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়। কিন্তু উন্নয়নশীল দেশে ৩৫ থেকে৬৪বছরের মধ্যে এ রোগে আক্রান্ত হতে দেখা যায়।
আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশনের তথ্য অনুসারে, গত বছর (২০১৫) বাংলাদেশে ডায়াবেটিক রোগীর সংখ্যা ছিল ৭১ লাখ। অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের মতো বাংলাদেশেও ৩৫ বছরের বেশি বয়সী জনগোষ্ঠী ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছে। সুশৃঙ্খল জীবনযাপন সম্পর্কে সচেতনতার অভাবে অনেকে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতেও ব্যর্থ হচ্ছেন। এই বাস্তবতায় ‘সুশৃঙ্খল জীবন যাপন করুণ : ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখুন’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে গত ৭ এপ্রিল বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও পালিত হয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস।
ডায়াবেটিস প্রতিরোধে শিশুকাল থেকেই সুশৃঙাখল জীবন যাপন, নিয়মিত খেলাধুলা, পরিমিত ব্যায়াম, নিয়মিত হাঁটা এবং সুষম খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা প্রয়োজন।
এ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্য অধিকার আন্দোলন জাতীয় কমিটির সভাপতি রশিদ-ই-মাহবুব বলেন, স্বাস্থ্যকর খাবার আর ফিজিক্যাল এক্টিভিটি করলে তুলনামূলক ডায়াবেটিস কম হতে দেখা যায়। তাই এ ব্যাপারে সচেতনতা বাড়াতে হবে। কারণ এর বিকল্প হচ্ছে ডায়াবেটিস রোগীকে কঠোর নিয়ম ও পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। আর দরিদ্র মানুষের জন্য তা অসহনীয়। এজন্য সুষম খাবার ও ফিজিক্যাল এক্টিভিটি করা উচিত।
ডায়াবেটিস শুধু বড়দের নয় ছোটদেরও হয়। এ ব্যাপারে তিনি বলেন, আমরা যেন বড়দের পাশাপাশি ছোটদেরও সচেতনতার আওতায় আনতে পারি।
উপযুক্ত বা সুষম খাবার, শারীরিক পরিশ্রম, শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ, ধূমপান বর্জন ও সুশৃঙ্খল জীবন যাপনের মাধ্যমে ডায়াবেটিস ও ডায়াবেটিসজনিত স্বাস্থ্য সমস্যা প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। আসুন সচেতন হই, ডায়াবেটিস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ করি।
সহযোগিতায় - ইউএসএআইডি ও ভয়েস অফ আমেরিকা
কিভাবে বুঝবেন ম্যালেরিয়া হয়েছে কিনা?
-------------------------------------------------------------------------
দুই প্রজাতির মশার মধ্যে স্ত্রী এনোফিলিস মশার কামড়ে দেহে প্রবেশ করে স্যালাইভা । তারপর প্রোটিস্ট নামক অনুজীবের মাধ্যমে রক্তে ছড়িয়ে পড়ে পরজীবি,দেখা দেয় ম্যালেরিয়া । মে থেকে অক্টোবরে মানুষের ম্যালেরিয়াতে আক্রান্ত হবার সম্ভবনা বেড়ে যায় প্রায় ১০গুন । সাধারণত ফলমূলের রস মশার খাবার হলেও গর্ভকালে পুষ্টির জন্য দরকার হয় রক্তের । এই ক্ষেত্রে এনোফিলিসের প্রথম পছন্দ মানবদেহ । মশার কামড়ে এই রোগটি হয় এবং জ্বর এর প্রধান লক্ষণ তাই ম্যালেরিয়া জ্বর নামেই প্রচলিত রোগটি ।
কিভাবে বুঝবেন ম্যালেরিয়া হয়েছে কিনা? ব্র্যাকের উর্ধতন কর্মসূচী ব্যবস্থাপক ডা.মোক্তাদির কবীর বললেন,শরীরে ক্লান্তির সাথে দুইদিনের বেশী কাপুনিসহ জ্বর কিংবা হজমের সমস্যা সাথে রক্ত শূণ্যতা, কিডনি সমস্যা, শ্বাস কষ্ট, জন্ডিস, খিঁচুনি, রক্তে গ্লুকোজ কমে যেতে পারে ম্যালেরিয়ার লক্ষণ হিসেবে ।
বাইট-ডা.কবীর।(১)
শুধুমাত্র জ্বর দেখে ২৫ভাগ ম্যালেরিয়া সনাক্ত হয় বাকি ৭৫ ভাগ লক্ষণের উপর নির্ভর করে বলে জানালেন,আইসিডিডিআরবি’র বিজ্ঞানী ডা.ওয়াসিফ আলী খান।
বাইট-ডা.ওয়াসিফ।(১)
ম্যালেরিয়ায় মৃত্যুহারে এমডিজি লক্ষ্যমাত্রা বাংলাদেশ পূরণ করেছে ২০১২ সালেই । কথা ছিল ২০১৫ তে যা পূরণ করার । জাতীয় ম্যলেরিয়া নিয়ন্ত্রন কর্মসুচীর পরিসংখ্যান বলছে, এখনো দেশের ১৩টি জেলার প্রায় ১কোটি লোক ম্যালেরিয়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন । এই সময়টাতে গর্ভবতী মায়েদের অসচেতনতার কথা বললেন ডা.ওয়াসিফ ।
বাইট---ওয়াসিফ বাইট -২(২)
নিজেদের সচেতনতা সর্বপ্রথম দরকার যেকোন রোগ থেকে বাঁচতে । বাড়ির গাছের টব ও জলাধার গুলো শুকনো ও পানি শূন্য রাখা,বৃষ্টির পানি এবং স্বচ্ছ পানি কোথাও যেন না জমে থাকে,সেদিকে লক্ষ্য রাখাঁ ।
ম্যালেরিয়ার চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে সব হাসপাতালেই । বিশেষ করে গ্রামাঞ্চল এবং পাহাড়ী এলাকায় ম্যালেরিয়ার প্রাদূর্ভাব বেশী তাই থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কমিউনিটি ক্লিনিক অথবা জেলা হাসপাতালগুলোতে ম্যালেরিয়ার চিকিৎসার জন্য যেতে পারেন । কিন্তু ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করাতে হবে । মশা নিধনে সবগুলোর সংস্থার সমন্বয়ের কথা বললেন জাতীয় ম্যালেরিয়া নিয়ন্ত্রন কর্মসুচীর বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ড.জহিরুল করীম।
বাইট—জহিরুল(২)
শহর কিংবা গ্রাম মশা মুক্ত নিশ্চিন্ত পরিবেশ সৃষ্টিতে মানুষের ভূমিকাই মুখ্য । তাতে করে ঝুঁকি মুক্ত থাকবে আপনার আমার পরিবার মশাবাহিত রোগ থেকে ।
সন্তান ধারণের আগে নিন কিছু জরুরি পরামর্শ
---------------------------------------------
সন্তান ছাড়া একটা পরিবার সম্পূর্ণ হয় না। আমাদের সামাজিক জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো পরিবার। একজন মহিলা ও পুরুষ যখন নতুন সংসার শুরু করে তখন তারা নানা স্বপ্ন দেখে। একটি দম্পতি সংসার শুরু করার পরেই সন্তানের অভাববোধ করেন। এটাই জগতের নিয়ম। কিন্তু একটি সংসারে নতুন অতিথি আসার আগে অনেক প্রস্তুতির প্রয়োজন পড়ে।
একটি সুস্থ ও সবল বাচ্চার স্বপ্ন দেখে সব দম্পতিরাই ।তাই স্বপ্নের সূচনা যেন ভালভাবে হয়, তাহলে স্বপ্নটি পূরণ হবার সম্ভাবনাও বেশী থাকে। সব মহিলাই উপকৃত হতে পারেন যদি গর্ভধারণের আগের প্লান সম্পর্কে প্রাথমিক জ্ঞান থাকে।আসুন জেনে নেওয়া যাক, গর্ভধারণের আগে কী ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া দরকার।
মানসিক প্রস্তুতি: আপনি ও আপনার স্বামী যখন গর্ভধারণের জন্য চেষ্টা করবেন,তখন মানসিকভাবে প্রস্তুতি নেবেন, আপনারা এখন সন্তান চান কিনা? সন্তানের দেখভাল করার মত লোকজন ও পর্যাপ্ত পরিমাণ সময় আছে কিনা? ক্যারিয়ারের গঠনের মাঝে সন্তান নিলে সামলাতে পারবেন কিনা? দু জনের মাঝে ভাল বোঝাপড়া আছে কিনা?মানসিকভাবে বর্তমানে আপনি বিপর্যস্ত কিনা? এই প্রশ্নগুলো নিজেকে করুন।যদি হ্যাঁবাচক উত্তর পান তবে বুঝতে হবে যে আপনি মানসিকভাবে প্রস্তুত।যদি না বাচক উত্তর পান তবে গর্ভধারণের চেষ্টা করার আগে আরও ভালমতো ভেবে নিন।
আর্থিক প্রস্তুতি : অর্থ ছাড়া জীবন অচল।তাই আপনার পরিবারে কোন নতুন অতিথিকে আনতে চাইলে তার ভবিষ্যতটা যতটা পারেন সুরক্ষিত করার চেষ্টা করবেন। কেননা সন্তান পালন বর্তমান যুগে অনেক ব্যয়সাপেক্ষ। তাই গর্ভধারণ করার ইচ্ছা থাকলে আগে অর্থনৈতিক দিকটাও ভেবে দেখবেন।একটা প্লানও করে নিতে পারেন।
একটা ফিক্সড ডিপোজিট অথবা ইন্সুরেন্স করিয়ে নিতে পারেন গর্ভধারণের আগে।এতে আপনার অনাগত সন্তানের ভবিষ্যত সিকিউর থাকবে।এছাড়া একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা জমানো উচিৎ গর্ভধারণের চেষ্টাকালীন সময়ে।কেননা গর্ভাবস্থায়,বাচ্চা প্রসবকালীন ও বাচ্চা জন্মদানের পরবর্তী অবস্থায় অর্থের দরকার হয়।
শারীরিক প্রস্তুতি: আপনি যদি খুব শ্রীঘ্রই বাচ্চা নিতে চান তাঁর জন্য একটা বিশেষ সময়ের পরিকল্পনা করুন। এরপর মেডিকেল চেকআপ করুন।এতে করে আপনি জানতে পারবেন যে,বাচ্চা নেওয়ার জন্য আপনার শরীর প্রস্তুত কিনা? কেনোনা একটি স্বাস্থ্যবান বাচ্চা জন্মদেওয়া একটি সুস্থ ও স্বাস্থ্যবান মায়ের উপর নির্ভর করে।
এজন্য প্রি কন্সেপসন,প্রি প্রেগনেন্সি চেক আপ বা গর্ভধারণ করার আগের চেকআপটা করে নেওয়া উচিৎ। কেনোনা কিছু মেডিকেল কন্ডিশন ও জীবনযাত্রার মান গর্ভধারণকে প্রভাবিত করে, এমনকি গর্ভধারণ করার ক্ষমতাকেও প্রভাবিত করে।
কি কি চেকআপ করাবেন?
যদি আপনি সন্তানধারণের চেষ্টা করেন এবং আগে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনার চিকিৎসকে বলুন কবে নাগাদ তা বন্ধ করবেন? সাধারণত গর্ভধারণ করার চেষ্টা করার কিছু মাস আগে থেকেই জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিটি বন্ধ করতে বলেন ডাক্তাররা।আপনার কিছু স্বাভাবিক মাসিক হওয়া দরকার গর্ভধারণের আগে। এতে করে গর্ভধারণ পরবর্তী বাচ্চা প্রসবের সময় নির্ধারণ করতে সুবিধা হয়।
স্বাস্থ্য ও অন্যান্য পরীক্ষা করুন।আপনার কোন রোগ থাকলে তা সারিয়ে নেয়ার চেষ্টা করবেন।এমনকি আপনার স্বামীর কোন অসুখ থাকলেও তার চিকিতসা করাতে হবে।এরপর ডাক্তার আপনার শারীরিক কিছু পরীক্ষা যেমন ,ওজন ,রক্তচাপ ,ও আপনার নিতম্ব স্বাস্থ্যবান কিনা তা পরীক্ষা করবেন।কেননা খুব ছোট ও চাপা নিতম্বে বাচ্চা জন্মের সময় জটিলতা দেখা দেয়। তাই আগে থেকেই পরীক্ষা করা থাকলে প্রসবকালে আপনার ডাক্তার সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবেন।
এরপর ডাক্তারটা পরীক্ষা করবেন যে,আপনি সন্তান ধারণ করতে পারবেন কিনা?মানে বন্ধ্যা কি না তা পরীক্ষা করেন।অনেক কারণে একটি দম্পতি বন্ধ্যা হতে পারে।মহিলা ,পুরুষ উভয় ই এর জন্য দায়ী হতে পারে।এজন্য যথাযথ পরীক্ষা করে সমস্যা ধরা পড়লে,যার সমস্যা তার চিকিৎসা করাতে হবে।
প্যাপ টেস্ট করাতে হবে,জরায়ুমুখে কোন সমস্যা আছে কিনা তা জানার জন্য।কেনোনা একটি সার্থক প্রসব সুস্থ জরায়ু ও গর্ভাশয়ের উপর নির্ভর করে।এছাড়াও ডায়াবেটিস,উচ্চরক্তচাপ আছে কিনা তা পরীক্ষা করতে হবে।কারণ এইসব অসুখ মারাত্মক সমস্যা করে গর্ভাকালীন ও পরবর্তী সময়ে।তাই গর্ভধারণের আগেই এগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলুন।এছাড়া এইচ আই ভি এই টেস্ট গুলো করা ভাল। কেনোনা এগুলো থাকলে গর্ভধারণ করা ঝুকিপূর্ণ।
যে কোনো ধরণের ইমার্জেন্সি সমস্যায় স্বাস্থ্য-পরামর্শের জন্য ফোন করুন
০১৬৮৭৮৬৩৫৭০
Emergency Health Care & Medicine Support's cover photo
যে কোনো ধরণের ইমার্জেন্সি সমস্যায় স্বাস্থ্য-পরামর্শের জন্য ফোন করুন
০১৬৮৭৮৬৩৫৭০
For Any kind of Health Related Advises and Suggestions, Write Your Problem in Comments Box or Inbox Us.
Photos from Emergency Health Care & Medicine Support's post
Timeline Photos
Get Rid of Menopausal Join pain
Emergency Medicine Support.
Hotline : 01687863570
Call us if you urgently need Medicine
** Diabetic Medicine
** Anti Hypertensive Medicine
** Emergency Contraceptive Pill.
Male Contraception Methods
Mobile Uploads
Emerency Abortion Pill
Emergency Contraceptive Pill
Click here to claim your Sponsored Listing.
Website
Address
Dhaka
1230
House: 34, Road: 14/A, Dhanmondi
Dhaka, 1205
SANDHANI Bangladesh Medical College Unit is a voluntary institute run by the students of Bangladesh
Road # 14/A, Dhanmondi
Dhaka, 1209
Bangladesh Medical College is the first ever private Medical College and however one of the Top Medical College in the coutry and the Best Private Medical College in Bangladesh.
73, Radhika Mohon Basak Lane
Dhaka, 1100
General Medicine Doctor. we offers treatment for Asthama, Bronchitis, B.P, Diabetes, Thyroid disorder, Female disorders, Migraine, Acne, Warts, Mental illness, Life style disorders
5/2 Block A Lalmatia
Dhaka, 1215
Centre for décolonisation of culture
Dhaka
Dermatologist, development health & social worker, human rights activist, columnist, and researcher.
Puerto Rico
Dhaka, 1209
SE EVALUA, SE DIAGNOSTICA Y SE PROVEE PSICOTERAPIA INDIVIDUAL, PAREJA, FAMILIAR Y GRUPAL, A PREESCOLARES, CHD, ADOLS. Y ADT. LLAMAR A: 787-240-6616. BILINGUAL SERVICES (ENGLISH & ...
Mitford
Dhaka, 1100
Sir Salimullah Medical College, Dhaka is one of the best medical college in Bangladesh. Situated on the bank of the river Buriganga, its hospital wing Mitford Hospital is the first...
102/1, Shukrabad, Mirpur Road, Dhanmondi
Dhaka, 1207
Largest Education & ICT Conglomerate in Bangladesh. 102/1, Shukrabad, Mirpur Road, Dhanmondi, Dhaka