Hakim Md.Ashraful Alam

আপনার হার্টের জন্য ক্ষতিকর খাবারঃ
অতিরিক্ত ভাজা ও তৈলাক্ত খাবার: অতিরিক্ত ভাজা ও তৈলাক্ত খাবারে বেশি ফ্যাট থাকতে পারে, এবং এটি হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। ফাস্টফুড, চিংড়ি, মাছের মাথা- ডিম, কেক, পেস্ট্রি, পুডিং, আইসক্রিম ইত্যুাদি খাবার হার্টের জন্য বিপদ জনক।

হার্টের জন্য উপকারী খাবারঃ
সবুজ শাক হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়, রসুন খেলে হার্ট সতেজ থাকে, মাঝারি আকৃতির কমলায় ৬২ ক্যালরি থাকে, বাদাম হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য খু্বই উপকারী, নিয়মিত বেরি ফল খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে, ডার্ক চকলেট হাইপারটেনশন বা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়,মাশরুম হার্ট অ্যাট্যাকের পাশাপাশি ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।

আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

হাকীম মোঃ আশরাফুল আলম
(এক্সপার্ট অব ইউনানী মেডিসিন)
নাহার ডক্টস চেম্বার, মিরপুর-১ ঢাকা।

রোগী দেখার সময়ঃ
সকাল ০৯টা - দুপুর ১২.৩০টা।
বিকাল ০৫টা - রাত ৭.৩০টা।

বিস্তারীত জানতে /অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে-
🇧🇩01710881833 🇧🇩01970010605.
(বিঃদ্রঃ রাত ১০টা-সকাল ০৮টা এবং নামাজের
সময় ফোন না দেওয়ার জন্য অনুরোধ রইল)।

প্রকৃতির সাথে থাকুন, প্রাকৃতিক নিয়ম
মেনে জীবন-যাপন করুন, সুস্থ থাকুন।
“ধন্যবাদ”

জীবনে কিছুই গুছিয়ে করতে পারলাম না।
তাইতো জীবনের সকল কিছুই অসম্পূর্ণ রয়ে গেলো।

কাঁচা রসুনের বিস্ময়কর উপকারিতা
রসুনের স্বাস্থ্য উপকারিতা আজকাল কমবেশি আমরা সকলেই জানি। আর বাঙলি রান্নায় তো রসুনের ব্যবহার আছেই আছে। ফলে আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় অবশ্যই থাকে রসুন। এছাড়া হৃৎপিন্ড ভালো রাখতে অনেকেই খালি পেটে কাঁচা রসুন খেয়ে থাকেন। কিন্তু কাঁচা রসুনের আর কোন ব্যবহার অনেকেই জানেন না। যেমন, কাঁচা রসুন ব্রণ বা গলা ব্যথা সারায় দ্রুত, চুল পড়া কমিয়ে নতুন চুল গজায়, আবার বেশী মাছ ধরতে বা আঠা হিসাবেও আছে এর ব্যবহার!

চলুন, জেনে নিই কাঁচা রসুনের এমনই বিস্ময়কর ব্যবহার।
১। চুল গজাতেঃ চুল পড়ে যাচ্ছে খুব? মাথায় নতুন চুল গজাতে আক্রান্ত স্থানে নিয়মিত রসুন ঘষুন। সাড়া রাত রেখে সকালে ধুয়ে ফেলুন। কিছুদিনের মাঝেই নতুন চুল গজাবে ইনসআল্লাহ।

২। ত্বকের সমস্যাঃ ত্বকের যে কোন সমস্যা যেমন ফোঁড়া বা ফাংগাল ইনফেকশন ইত্যাদি সারাতে রসুন খুবই সহায়ক। কেবল আক্রান্ত সাথে কাঁচা রসুনের রস লাগালেই হবে। ১০/১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলবেন।

৩। ব্যথাঃ দ্রুত গলা ব্যথা নিরাময় করতে এক কোয়া কাঁচা রসুন চুষে চুষে খেয়ে নিন। গন্ধ ভালো না লাগলে এরপর দুধ খেয়ে নিন এক গ্লাস। কাঁচা রসুনের রস এভাবে আস্তে আস্তে খেলে তা গলা ব্যথায় খুবই উপকারী।

৪। চুলকানিঃ সারাদিন জুতো পরে থাকার পর অনেকেরই পায়ে র্যাশ ও চুলকানি হয়। এটা সারাতে উষ্ণ পানিতে রসুন ও সামান্য লবণ দিয়ে পা ভিজিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা। তারপর সাবান ও সাধারণ পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।

৫। ঠোসাঃ জ্বর হলে, বিশেষ করে রাতে জ্বর হতে থাকলে ঠোঁটের কোণে জ্বর ঠোসা অনেকেরই হয়। আর এতে মারাত্মক ব্যথাও হয়। জ্বর ঠোসা সারাতে কাঁচা রসুনের রস আক্রান্ত স্থানে লাগান। ব্যথা কমবে আর সেরেও যাবে ইনসআল্লাহ।

৬। দ্রুত ব্রণ সারাতে বা ব্রণের ব্যথা কমাতে আক্রান্ত স্থানে কাঁচা রসুন বা কাঁচা রসুনের রস লাগান। দ্রুত নিরাময় হবে।

৭। রসুন খেলে হার্ট সতেজ থাকে।

৮। পোকা মাকড়ের হাত থেকে রক্ষায়ঃ পোকামাকড়ের হাত থেকে গাছ রক্ষায় রসুন দারুণ উপকারী। মিহি থেঁতো করা কাঁচা রসুন, পানি ও সামান্য তরল সাবান একসাথে মিশিয়ে স্প্রে বোতলে ভরে রাখুন। এটা কিছুদিন পর পর গাছে স্প্রে করুন পোকামাকড় দূরে রাখতে।

৯। মাছ ধরতেঃ যার মাছ ধরতে খুব ভালোবাসেন, বেশী মাছ ধরার জন্য টোপের মাঝে দিয়ে দিন কাঁচা রসুন। লোভে লোভে প্রচুর মাছ উপস্থিত হবে।

হাকীম মোঃ আশরাফুল আলম
(এক্সপার্ট অব ইউনানী মেডিসিন)
নাহার ডক্টস চেম্বার, মিরপুর-১ ঢাকা।

রোগী দেখার সময়ঃ
সকাল ০৯টা - দুপুর ১২.৩০টা।
বিকাল ০৫টা - রাত ৭.৩০টা।

বিস্তারীত জানতে /অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে-
🇧🇩01710881833 🇧🇩01970010605.
(বিঃদ্রঃ রাত ১০টা-সকাল ০৮টা এবং নামাজের
সময় ফোন না দেওয়ার জন্য অনুরোধ রইল)।

প্রকৃতির সাথে থাকুন, প্রাকৃতিক নিয়ম
মেনে জীবন-যাপন করুন, সুস্থ থাকুন।
“ধন্যবাদ”

"আমি দেখতে পাচ্ছি, বাংলাদেশের ভাগ্যাকাশে উত্তর গগণে কালো মেঘ জমা হয়েছে। ঝড়ের পূর্বাভাস লক্ষ্য করছি। যদি মোকাবিলা করতে না পারেন সক্ষমভাবে, তবে এমন গাঢ় কালো অমাবশ্যার রাত আসতে পারে- যার সুবহে সাদিক হওয়া অসম্ভব।"
-আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী (রাহিমাহুল্লাহ)

সমস্যা যত বড়ই হোক

দাম্পত্য জীবন সুখী করে যে খাবার!

চকলেটঃ চকলেটে রয়েছে ফেনিলেথিলামিন (পিইএ) ও সেরোটোনিন। এগুলো মিলনের উত্তেজনা ও দেহে শক্তির মাত্রা বাড়াতে সহায়তা করে।

ভিটামিন সি জাতীয় ফলঃ দৈহিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চাইলে প্রতিদিন খাবার তালিকায় রঙিন ফলমূল যেমন- আঙ্গুর, তরমুজ, কমলা লেবু, পিচ ইত্যাদি ফল রাখতে হবে।

হাকীম মোঃ আশরাফুল আলম
(এক্সপার্ট অব ইউনানী মেডিসিন)
নাহার ডক্টস চেম্বার, মিরপুর-১ ঢাকা।

রোগী দেখার সময়ঃ
সকাল ০৯টা - দুপুর ১২.৩০টা।
বিকাল ০৫টা - রাত ৭.৩০টা।

বিস্তারীত জানতে /অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে-
🇧🇩01710881833 🇧🇩01970010605.
(বিঃদ্রঃ রাত ১০টা-সকাল ০৮টা এবং নামাজের
সময় ফোন না দেওয়ার জন্য অনুরোধ রইল)।

প্রকৃতির সাথে থাকুন, প্রাকৃতিক নিয়ম
মেনে জীবন-যাপন করুন, সুস্থ থাকুন।
“ধন্যবাদ”

ভাইয়ের সংসারে বোনের মাতব্বরি,ছেলের সংসারে মায়ের সরদারি আর মেয়ের সংসারে মায়ের খবরদারি। এগুলো সম্পর্ক নষ্ট করে

কথা একটাই

কি ভাবে বুঝবেন ফ্যাটি লিভার হচ্ছে, করনীয় কি?
পেটের অতিরিক্ত চর্বি সমস্যায় ভোগেন অনেকে। যাকে বলে ফ্যাটি লিভার। এই ফ্যাটি লিভারের কারণে অনেক ধরনের রোগ হয়ে থাকে। তাই পেটের অতিরিক্ত চর্বি থাকলে তা অবশ্যই কমিয়ে ফেলতে হবে।

ভুঁড়ি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে লিভারেও চর্বি জমার ঝুঁকি বাড়ে। আর কাজ করার ক্ষমতা কিছুটা কমে যায়। আবার অনেক সময় কিছু কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

দেশে লিভারে চর্বি বা ফ্যাটি লিভারের রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এই রোগের প্রাথমিক পর্যায়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে লিভার সিরোসিস ও লিভার ক্যান্সারের মতো জটিল রোগের ঝুঁকি এড়ানো যায়। লিভারে মাত্রাতিরিক্ত চর্বি জমলে ফ্যাটি লিভার ডিজিজ হয়। মাত্রাতিরিক্ত মদপান ছাড়াও লিভারে চর্বি জমলে সেটিকে নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ বলে।

নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজে আক্রান্ত ব্যক্তিদের লিভারের একটি অংশে অতিরিক্ত চর্বি জমার ফলে প্রদাহ হয়। এতে ধীরে ধীরে লিভার তাঁর স্বাভাবিক কার্যক্রম হারিয়ে ফেলে।

চর্বি জমার ফলে প্রদাহজনিত লিভারের এই অবস্থাকে নন-অ্যালকোহলিক স্টিয়াটো হেপাটাইটিস বা ন্যাশ বলা হয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে উপসর্গ না থাকলেও লিভার সিরোসিস ও লিভার ক্যান্সারের বড় কারণ কিন্তু এই ফ্যাটি লিভার।

তবে এই ফ্যাটি লিভারের জন্য অনেকে নানাবিধ ওষুধ সেবন করে থাকেন। তবে বিশেষ ওষুধ খাওয়ার আগে লিভার এনজাইম পরীক্ষা করে নিতে হবে।

যে ভাবে বুঝবেন ফ্যাটি লিভার হচ্ছে-
১. পেটের ডান দিকের উপরিভাগে অস্বস্তিবোধ বা হালকা ব্যথা অনুভব হবে।

২. অনেক সময় অজান্তেই লিভারের কাজ করার ক্ষমতা কিছুটা ব্যাহত হয়। কখনও কখনও বিলিরুবিন বেড়ে যায়। আবার অনেক ক্ষেত্রে বিলিরুবিন বেড়ে গেলে অথবা বছরে একবার নিয়ম করে চেকআপ করার সময় লিভার এনজাইম দেখে নিলে ভালো হয়।

৩. ফ্যাটি লিভারের সব থেকে বড় লক্ষণ স্বাভাবিকের থেকে বেশি কোমরের মাপ বা মোদ্দা কথা ভুঁড়ি।

৪. লিভারে চর্বি জমলে স্বাভাবিক কাজ কিছুটা ব্যহত হয়। খাওয়ার ইচ্ছে কমে যায়, খাবারে অরুচি হয়, দ্রুত ওজন কমা, বমি বমি ভাব, বমিও হওয়া, খুব দুর্বল লাগা ও কোনো কাজ করতে ইচ্ছে করে না।

৫. ফ্যাটি লিভার হলে মাথাব্যথা, মন খারাপ ও ডিপ্রেশন, আচমকা কাঁপুনিসহ নানা উপসর্গ দেখা দেয়।

৬. নখ বা চোখ হলদেটে লাগলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে লিভার ফাংশন টেস্ট করিয়ে নিতে হবে।

৭. হজমের সমস্যা ও অ্যাসিডিটি সমস্যা, পেট ফাপা, বদহজম, পেটের মধ্যে অসুস্থি বোধ হতে পারে।

৮, ক্রমেই ওজন হ্রাস পাবে।

৯. অপরিমিত মদ্যপান করলে লিভারের অসুখের ঝুঁকি বাড়ে। এ ছাড়া টিবির ওষুধ, হরমোনের ওষুধ, কিছু ব্যথার ওষুধ সহ কয়েকটি অ্যান্টিবায়োটিক সেবনে লিভারের কর্মক্ষমতা কমে যেতে পারে।

কী করবেন
উপরের সমস্যাগুলো দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

হাকীম মোঃ আশরাফুল আলম
(এক্সপার্ট অব ইউনানী মেডিসিন)
নাহার ডক্টস চেম্বার, মিরপুর-১ ঢাকা।

রোগী দেখার সময়ঃ
সকাল ০৯টা - দুপুর ১২.৩০টা।
বিকাল ০৫টা - রাত ৭.৩০টা।

বিস্তারীত জানতে /অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে-
🇧🇩01710881833 🇧🇩01970010605.
(বিঃদ্রঃ রাত ১০টা-সকাল ০৮টা এবং নামাজের
সময় ফোন না দেওয়ার জন্য অনুরোধ রইল)।

প্রকৃতির সাথে থাকুন, প্রাকৃতিক নিয়ম
মেনে জীবন-যাপন করুন, সুস্থ থাকুন।
“ধন্যবাদ”

লিঙ্গো শক্ত হয়না সমাধান কি
আমাদের দেশের 95%পুরুষ তিনটি সমস্যায় সবচেয়ে বেশী ভুগে থাকেন। তাহল লিঙ্গোটা কোন ভাবেই দাঁড়ায় না, অনেকের লিঙ্গো দাঁড়ালেও সহবাস শুরু করলেই নরম হয়ে যায় বা নুয়ে পরে। বীর্যটা পানির মতো পাতলা হওয়ার কারণে ১-২ মিনিটেই বির্যপাত ঘটে সমাধান কি? সমাধান জানার আগে রোগর কারন সম্পর্কে জানা জরুরী।

এই রোগ কেন হয় ?
এই রোগ হওয়ার পিছনে অনেক করণ রয়েছে। উল্লেখ যৌগ্য কারণে মধ্যে দির্ঘ মেয়াদি উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, ডায়াবেটিকস ও স্নায়ুরোগে যারা ভুগে থাকেন এবং এই রোগের জন্য নিয়মিত ওষুধ খান তাদের ক্ষেত্রে দ্রুতবীর্যপাত ও লিঙ্গের উত্থান জনিত সমস্যা হয়ে থাকে।
২য়ত: যারা মরফিন, প্যথেডিন সহ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া মুড়ীর মতো গ্যাষ্ট্রিকের ওষুধ, যৌন উত্তেক ওষুধ অর্থাৎ যে ওষুধ খেলে তাতক্ষনিক উত্তেজনা বাড়ে, এই সমস্ত ওষুধ খেলে আস্তে আস্তে আপনার যৌন ক্ষমতা হারিয়ে যায়, ফলে এক সময় কোন ওষুধই কাজ করবে না। এক কথায় আপনি ধ্বজভঙ্গ রোগী।

এছাড়াও যাদের দির্ঘ মেয়াদী হজমের সমস্যা যেমন- গ্যাষ্ট্রিক, আইবিএস ও পুরাতন আমাশয় আছে তাদের যৌন দুর্বলতা, দ্রুত বীর্যপাত, লিঙ্গো উত্থ্ন সমস্যা সহ শরীরে এমন কোন কষ্ট নেই যে তার নেই। অথচ পরিক্ষা-নিরিক্ষা করলে কোন রোগ পওয়া যায়না।

এই রোগের উপসর্গ হল- খাবার হজম হয় না ফলে খাওয়ার পরে অস্থির লাগে, গলার মধ্যে খাবার আটকে থাকে। পেট ফুলে থাকে, ক্ষুধা লাগে না,পেট ভার ভার লাগে, পেটের মধ্যে চিন চিন ব্যথা হয়, পেটের মধ্যে ডাকা ডাকি করে, ভাট-ভুড শব্দ হয়, অনেকেরী দেখা যায় খাওয়ার পর পরই পায়খনার বেগ হয়।

দুধ শাক রিচফুড বা তৈলাক্ত খাবার খেলেই পাতলা পায়খানা হয়, বার বার পায়খানার বেগ হয়, পায়খানায় বসলে উঠতে ইচ্ছে হয় না, পায়খানার রাস্তায় ব্যথা হবে এবং ফুলে ওঠে অনেকে এটাকে অর্শ্ব-পাইলস বলে ভুল চিকিৎসা করেন।

পুরুষ মানুষের টেস্টোস্টোরন হরমনের লেভেল কমে যায়, বীর্য পানির মতো পাতলা হয়ে যায়, দ্রুত বির্যপাত হয়, স্ত্রীর কাছে গেলে লিঙ্গো শক্ত হয় না,সামন্য উত্তেজনা বা উত্তেজনা ছাড়াই পুঁই শাকের লালার মতো পেঁপের কসের মতো, সাদা ভাতের মারের মতো বের হওয়া সহ ইত্যাদি উপসর্গ প্রকাশ পায়।

আর এই মুহুর্তে আমরা যে ভুলটা করি চক্ষু লজ্জায় কারো কাছে কিছু না বলে ক্ষনিকের সুখের আসায় ডাক্তারের পরমর্শ ছাড়াই বাজার থেকে যৌন উত্তেজক ওষুধ কিনে খেয়ে আরো ক্ষতি হই। পরবর্তিতে দেখা যায় এই ওষু খেয়েও আর লিঙ্গো শক্ত হয় না অর্থাৎ ধ্বজভঙ্গ রোগী হয়ে পরে।

তো সমাধান কি? সমাধান হলো ১. আপনার জীবন ধারার পরিবর্তন করবেন। ২, সুষম খাদ্যভ্যাস করবেন। ৩. আপনার শারীরে কোন সমস্যা হলে আন্দাজে ফার্মেসি থেকে কোন ওষুধ না খেয়ে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। ডাক্তর আপনার রোগের সঠিক কারন খুজে বের করে চিকিৎসা দিবেন। আর রোগের কারন চলে গেলে আপনি ওষুধ ছাড়াই ভালো থাকবেন ইনশাআল্লাহ।

আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

হাকীম মোঃ আশরাফুল আলম
(এক্সপার্ট অব ইউনানী মেডিসিন)
নাহার ডক্টস চেম্বার, মিরপুর-১ ঢাকা।

রোগী দেখার সময়ঃ
সকাল ০৯টা - দুপুর ১২.৩০টা।
বিকাল ০৫টা - রাত ৭.৩০টা।

বিস্তারীত জানতে /অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে-
🇧🇩01710881833 🇧🇩01970010605.
(বিঃদ্রঃ রাত ১০টা-সকাল ০৮টা এবং নামাজের
সময় ফোন না দেওয়ার জন্য অনুরোধ রইল)।

প্রকৃতির সাথে থাকুন, প্রাকৃতিক নিয়ম
মেনে জীবন-যাপন করুন, সুস্থ থাকুন।
“ধন্যবাদ”

তারুণ্য ধরে রাখার উপায়ঃ
আমাদের স্বাভাবিক চিন্তাভাবনায় বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। চেহারার নমনীয় ভাব থাকে না। তারুণ্যের সেই কোমল ভাবটাও হারিয়ে যায়। কিন্তু বয়স বাড়া মানে কি মুখে বার্ধক্যের ছাপ পড়বেই? এছাড়া অকালেও অনেকের মুখে বার্ধক্যের ছাপ পড়ে। বার্ধক্যের ছাপ ঠেকাতে কী করবেন?

অনেকেই দেখবেন অল্প বয়সেই বুড়ো হয়ে যাচ্ছে, বাজে লাইফস্টাইল এটার একটা প্রধান কারণ, রোগের কারনেও মানুষ দ্রুত বুড়ো হয়ে যায় ফুরিয়ে যায়, তারুণ্য শেষ হয়ে যায়, পুরুষদের পুরুষত্ব এবং নারীর নারীত্ব সময়ের আগেই শেষ হয়ে যায়।

তারুণ্য ধরে রাখার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস শেয়ার করা হলোঃ

স্বাস্থ্যকর খাদ্য অভ্যাসঃ
প্রসেস ফুড, আলট্রা প্রসেস ফুড আমাদের দ্রুত বুড়ো করে, তারুণ্য ধরে রাখতে প্রাকৃতিক খাবার খাওয়া জরুরী, যেমন- পানিজাতীয় ফল খান বেশি করে। আঙুর, তরমুজ, শসা এসব ফল খেতে পারেন। খাদ্যতালিকায় সবুজ ও লাল রঙের খাবার রাখুন। খাবার তালিকায় রাখুন তৈলাক্ত মাছ। বলিরেখাহীন ত্বক ও সুস্থ শরীরের জন্য পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। চিনি বাদ দিয়ে দিন খাদ্যতালিকা থেকে। প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খান। মানসিক চাপমুক্ত থাকার চেষ্টা করুন। উন্নত মানের আমিষ এবং প্রাকৃতিক চর্বি যেমন: দেশী ডিম, মাছ, মুরগি, ঘাস খাওয়া গরুর মাংস চর্বি সহ, Olive oil, Coconut oil, খাঁটি ঘি ইত্যাদি, মনে রাখবেন বেশি খেলে কোষে overload হয়, কোষে Toxicity হয়, Inflammation হয়, তাই বার বার এবং বেশি বেশি না খেয়ে ক্ষুদা বেশী লাগলে খাবেন এবং ক্ষুদা থাকতে খাওয়া শেষ করুন।

রোজা/ Imtermittent Fasting.
অনেক publications আপনারা পাবেন যেখানে দেখানো হয়েছে Fasting aging process কে reverse করে, মানে হল রোজা রাখলে তারুণ্য ফিরে আসে, কোষের overload, toxicity, Inflammation বা প্রদাহ কমে, অর্থাৎ বেশি খেলে হবেন বুড়ো আর রোজা রেখে হবেন তরুণ।

পর্যাপ্ত ঘুমঃ
গবেষণা করে দেখা গেছে ঘুম কম হলে এবং সময়মতো ঘুমাতে না গেলে, চেহারা এবং তারুণ্য নষ্ট হয়, তাই তরুণ থাকতে হলে পর্যাপ্ত এবং সময় মত ঘুমানো প্রয়োজন।

ব্যায়াম কায়িক শ্রম এবং খেলাধুলাঃ
তারুণ্য ধরে রাখতে Resistance or Muscle building or Gym training অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ, গবেষণায় দেখা গেছে মাংস পেশী নষ্ট হওয়া মানে বার্ধক্যে চলে যাওয়া, যতদিন মাংস পেশী বাড়াতে পারবেন muscle pump করাতে পারবেন ততদিন পুরুষত্য ধরে রাখতে পারবেন মনে রাখবেন পেশী মানে পুরুষ আর এটা ঠিক রাখতে Gym করার বিকল্প নেই হ্যাঁ একটা বিকল্প আছে তাহলো শারীরিক পরিশ্রম। তরুণ থাকতে হলে খেলাধুলা করতে হবে যেমন Badmintonton etc.

নতুন কিছু শেখাঃ
Learning process এর ভেতর থাকা ব্রেইন কে তাজা রাখার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ, কুরআন শিখুন, ভাষা শিখুন বা লিখুন এবং শিখুন নিজে পারবেন নিজের স্বাস্থ্যর যত্ন নিতে।

মানসিক প্রশান্তির চর্চাঃ
মানসিক অশান্তি, দুশ্চিন্তা মানুষকে দ্রুত বুড়ো করে ফেলে, হাসি খুশী থাকার চেষ্টা করুন, সবাইকে ভালোবাসা দিন আপনিও ভালোবাসা পাবেন, কল্যাণ কাজ করুন শান্তি পাবেন, মনে মনে নিজেকে তরুণ ভাবুন দেখবেন আপনি তরুণ থাকবেন ইনশাআল্লাহ।

অকাল বার্ধক্য প্রতিরোধ করতে নিয়তি Glamour Tea (গ্লামার ট্রি) সেবন করুন, বিস্ময়কর গ্লামার টি ভেষজ মিশ্রনে রয়েছে- Sitsterol, Galic Acid, Galloyl Glucose, Fatty Acid, Protien, Oxalic Acid, Tannin, Palmitic Acid, Oleic Acid, Linoeic Acid, Galactose, Ethyl Gallate2 এছাড়াও রয়েছে ভিটামিন, মিনারেলসহ অসংখ্য উপকারী উপাদান। স্বাস্থ্য রক্ষায় যা এখনো প্রাচ্যের মেডিসিন থেকে অনেক বেশি কার্যকর।

Glamour Tea (গ্লামার ট্রি)সমগ্র শরীরে রক্ত সরবরাহ বৃদ্ধির মাধ্যমে সারাদেহে ‍পুষ্টি যোগায়। Glamour Tea (গ্লামার ট্রি) তে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট, বুড়িয়ে যাওয়া ও সেল ডিজেনারেশনের অন্যতম কারন ফ্রি- রেডিক্যালস ধ্বংশ করে, মৃত্য কোষকে পুর্নর জীবিত করে। Glamour Tea (গ্লামার ট্রি) নিয়মিত সেবনে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দুর করে, বয়সের ছাপ, চামড়ার ভাজ, চোখের ডার্ক সার্কেল, ত্বকের কালো দাগ, ত্বকের বলিরেখা, বাধ্যর্কের ছাপ, মলিনতা দূর করে ত্বকরকে করে সতেজ এবং প্রানবন্ত। Glamour Tea (গ্লামার ট্রি) নিয়মিত সেবনে আপনাকে করে তোলে আকর্ষণীয় ও তারুণ্যদীপ্ত, লাবন্যময়ী ও আত্নবিশ্বাসী।

Glamour Tea (গ্লামার ট্রি) অর্ডার করতে স্কিনে দেওয়া এই নাম্বারে 🇧🇩 01970010605. যোগাযোগ করে অর্ডার করলে মাত্র ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টায় ঘরে বসেই পেতে পারেন আপনার কাঙ্খিত Glamour Tea (গ্লামার ট্রি)।

এগুলো নিয়মিত চর্চা করুন তরুন্যকে Enjoy করুন, তারুণ্যে বাঁচুন ওষুধ মুক্ত সুস্থ জীবন যাপন করুন।

https://youtu.be/zdPIezOytzQ

আইবিএস কি ভালো হয় | আই বি এস হলে কি কি সমস্যা হয় | Hakim Ashraful Alam আইবিএস কি ভালো হয় | আই বি এস হলে কি কি সমস্যা হয় | Hakim Ashraful Alam, আইবিএস কি ভালো হয় | আই বি এস হলে কি কি সমস্যা হয় | Hakim Ashraful Alam, আ....

সাজানো গোছানো জীবনটাকে নষ্ট করার জন্য একটা ভুল সিদ্ধান্তই যথেষ্ট।

https://youtu.be/aj1kZD6wrSc

৩০ মিনিট হাঁটার ৫টি উপকারীতা | Hakim Ashraful Alam ৩০ মিনিট হাঁটার ৫টি উপকারীতা | Hakim Ashraful Alam, ৩০ মিনিট হাঁটার ৫টি উপকারীতা | Hakim Ashraful Alam , ৩০ মিনিট হাঁটার ৫টি উপকারীতা | Hakim Ashraful Alam....

পাইলসঃ
আমাদের দেশে অসংখ্য মানুষ মলদ্বারের বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় ভুগে থাকেন। যেমন- কোষ্টকাঠিন্য, অর্শ্ব/পাইলস, ফিশার, ফিস্টুলা ইত্যাদি। পায়খানার রাস্তায়ব্যথা, অর্শ্ব/পাইলস, এনাল ফিশার বিভিন্ন কারণে হয় তবে সবচেয়ে বড় কারণ কোষ্ঠকাঠিন্য। গেজ বা এনাল ফিসার (এনাল ফিশার) নামে পরিচিত রোগটি আমাদের অনেকের হয়ে থাকে। দীর্ঘ দিন কষা পায়খানা কারনে পায়খানার রাস্তায় ব্যথা, অর্শ্ব/পাইলস এবং এনাল ফিসার সহ বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি । অনেকে এনাল ফিসার রোগকে পাইলস ভেবে ভুল চিকিৎসা প্রয়োগ করেন। মনে রাখবেন প্রাথমিকভাবে এনাশ ফিশার ধরা পড়লে সেটি সহজেই নিরাময়যোগ্য। তাই পায়খানার রাস্তায় ব্যথা, অর্শ্ব/পাইলস এবং এনাল ফিসার সহ পায়ু পথের কোন রোগের লক্ষণগুলো দেখা দিলে সাথে সাথে একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

কেন হয় পাইলসঃ
পায়ুপথের রোগগুলোর মধ্যে পাইলস ও ফিস্টুলা অন্যতম। এই রোগে অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়। সঠিক সময়ে রোগ শনাক্ত করে চিকিৎসা না নিতে পারলে বড় ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হয়। অনেক সময় ক্যান্সারও হতে পারে।

পাইলসের প্রধান কারণগুলো হচ্ছে দীর্ঘদিন কোষ্ঠকাঠিণ্যে ভোগা, পুরনো ডায়রিয়া, মলত্যাগে দীর্ঘক্ষণ টয়লেটে বসে থাকা ও দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকা। এছাড়া পারিবারিক ইতিহাস, আঁশযুক্ত খাবার কম খাওয়া, ভারি মালপত্র বহন করা, স্থুলতা, কায়িক শ্রম কম করা।

গর্ভকালীন সময়ে, পায়ুপথে যৌনক্রিয়া, যকৃত রোগ বা লিভার সিরোসিস ইত্যাদি কারণে পাইলসের আশংকা বেড়ে যায়।

সর্বোপরি পোর্টাল ভেনাস সিস্টেমে কোনো ভাল্ব না থাকায় উপরিউক্ত যে কোনো কারণে পায়ু অঞ্চলে শিরাগুলোতে চাপ ফলে পাইলস সৃষ্টি হয়।

পায়ুপথে রক্ত যাওয়া, ব্যথা হওয়া, মাংসপিন্ড বেরিয়ে আসা, ঘেমে থাকা, পুঁজ পরা, পানি বের হওয়া ইত্যাদি সমস্যায় আক্রান্ত মানুষ, আমাদের প্রতিটি ফ্যামিলীতে আছেন কিন্ত লজ্জায় কেউ কারো সাথে শেয়ার করেন না, চিকিৎসকেরও স্বরনাপন্ন হননা এতে করে দিন দিন সমস্যা বাড়তে থাকে, একটা সময় গিয়ে এই রোগিরা প্রচন্ড ব্যথার কারণে মৃত্যু কামনা করতে থাকেন। কেউ কেউ সার্জারী করেন তাও সমস্যার সমাধান হয় না।

সমাধানঃ
তাই হাকীম মোঃ আশরাফুল আলম প্রতিটি পাইলস আক্রান্ত রোগির জন্য ইজি গ্লামার টি এই শতভাগ কার্যকরী ভেষজ ওষধটি তৈরী করেছে। অনেক মানুষ তাদের সমস্যার স্থায়ী সমাধান পেয়েছেন এই ইজি গ্লামার টি খেয়ে। প্রমান দেখতে চাইলে পেইজের ভিডিওর নিচে অনেক রোগি কমেন্ট করেছেন, তাদের অভিজ্ঞতা দেখতে পারেন।

কিভাবে বুঝবেন পাইলস, গেজ বা অর্শরোগ, এনাল ফিশার, ফিস্টুলা, হয়েছে?
১) পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়া।
২) পায়ুপথের মুখের অংশগুলো বেরিয়ে আসা।
৩) পায়খানার রাস্তায় বাখা হওয়া।
৪) পায়খানার রাস্তায় চুলকানি।
৫) পায়ুপথে ব্যথা হওয়া।

সারা বাংলাদেশে হোম ডেলিভারি দিয়ে থাকি।
অর্ডার করতে আপনার নাম, ফোন নাম্বার এবং ডেলিভারি ঠিকানা লিখে ইনবক্স করুন।

ইজি মেঘা টি অর্ডার করতে এই নাম্বারে 01970010605. যোগাযোগ করে অর্ডার কনফার্ম করলে মাত্র ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টায় বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে অত্যন্ত দ্রুততার সাথে আপনার ঠিকানায় পৌঁছে যাবে আপনার কাঙ্খিত Ezzy " Mega Tea" (বিঃদ্রঃনামাজের সময় ফোন না দেওয়ার জন্য অনুরোধ রইল)।

বিঃদ্রঃ বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের পেইজ ভিজিট করুন। ধন্যবাদ

হাকীম মোঃ আশরাফুল আলম
(এক্সপার্ট অব ইউনানী মেডিসিন)
নাহার ডক্টস চেম্বার, মিরপুর-১ ঢাকা।

রোগী দেখার সময়ঃ
সকাল ০৯টা - দুপুর ১২.৩০টা।
বিকাল ০৫টা - রাত ৭.৩০টা।

বিস্তারীত জানতে /অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে-
🇧🇩01710881833 🇧🇩01970010605.
(বিঃদ্রঃ রাত ১০টা-সকাল ০৮টা এবং নামাজের
সময় ফোন না দেওয়ার জন্য অনুরোধ রইল)।

প্রকৃতির সাথে থাকুন, প্রাকৃতিক নিয়ম
মেনে জীবন-যাপন করুন, সুস্থ থাকুন।
“ধন্যবাদ”

জীবনটা সংক্ষিপ্ত! প্রাণ খুলে হাসুন,মন থেকে বাঁচুন! খুব ছোট ছোট কারণ বেঁচে থাকার জন্য যথেষ্ট! ভাল থাকার জন্য বিশেষ কিছু লাগেনা

হে আল্লাহ আজ পবিত্র জুমার দিনের উচিলায় আমাদেরকে এবং কবরবাসী মা বাবাকে ক্ষমা করে দিন। সব কবরবাসী মা বাবাদেরকে জান্নাতুল ফেরদাউস নসিব করুন। আমিন

বুকিং এবং সেবা শুরু করলামঃ
আলহামদুলিল্লাহ, পবিত্র ঈদুল আজহার আনন্দ ভোগের পরে ২১/০৬/২০২৪ ইং রোজ শুক্রবার সকাল ০৯ঘটিকা থেকে আবারও বুকিং এবং সেবা শুরু করলাম।

বৃহস্পতিবার সন্ধার পরেও প্রডাক্টর জন্য যারা অগ্রিম টাকা পাঠিয়েছেন কিন্তু কুরিয়ার সার্ভিস বন্ধ থাকার কারণে প্রডাক্ট পান নাই আপনাদের প্রডাক্ট আজ বিকালের মধ্যে বুকিং দিব ইনশাআল্লাহ।

কুরিয়ার সার্ভিস বন্ধ থাকার কারণে অগ্রিম টাকা দেওয়ার পরেও যাদের প্রডাক্ট দিতে পারিনি।
অনেকে মনে করেন অগ্রিম টাকা দিলে প্রডাক্ট পাব কিনা না ? না জানি টাকা মেরে দেয়।
(তবে অপরিচিত অনেক ব্যবসায়ী অগ্রিম টাকা নিয়ে প্রডাক্ট না দিয়ে প্রতারণা করেছে) সবাই এমনটা নয়। কিন্তু বদনাম সকল ব্যবসায়ীর ঘাড়ে লেগে যায়। সমস্যা হবে। সমাধানও আছে। মাথা কেটে সমাধান হয় না। বিশ্বস্ত ব্যক্তি থেকে অনলাইনে যে কোন কেনাকাটা করা যায়।

যাই হোক অগ্রিম টাকা প্রদান করে কেউ প্রডাক্ট না পেয়ে থাকলে জানাবেন। আপনাদের মূল্য ফেরত দেওয়ার জন্য সদা প্রস্তুত।

আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। "ঈদ মুবারক"।

হাকীম মোঃ আশরাফুল আলম
(এক্সপার্ট অব ইউনানী মেডিসিন)
নাহার ডক্টস চেম্বার, মিরপুর-১ ঢাকা।

রোগী দেখার সময়ঃ
সকাল ০৯টা - দুপুর ১২.৩০টা।
বিকাল ০৫টা - রাত ৭.৩০টা।

বিস্তারীত জানতে /অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে-
01710881833 01970010605.
(বিঃদ্রঃ রাত ১০টা-সকাল ০৮টা এবং নামাজের
সময় ফোন না দেওয়ার জন্য অনুরোধ রইল)।

প্রকৃতির সাথে থাকুন, প্রাকৃতিক নিয়ম
মেনে জীবন-যাপন করুন, সুস্থ থাকুন।
“ধন্যবাদ”

ফরমালিন মুক্ত-যুক্ত ফল চেনার উপায়
ফল থেকে শুরু করে মাছ, মাংস, শাক সবজি, এমনকি দুধে পর্যন্ত দেয়া হচ্ছে ফরমালিন। তাই আমাদের অজান্তেই শরীরে ঢুকছে এ মারাত্মক বিষ কিছু মুনাফা লোভী ব্যবসায়ী তাদের পণ্য দীর্ঘদিন অবিক্রীত রেখে বিক্রি করার জন্য এটি ব্যবহার করে থাকে।

মধু মাস জৈষ্ঠ্য এখন আম কাঁঠাল, লিচু কলা ইত্যাদি ফলের প্রধান মৌসুম। রসাল ফলের ঘ্রানে ম-ম করবে চারীধার তবে সমাজে কিছু অসৎ প্রকৃতির ব্যবাসীদের কারনে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে এসব ফলের প্রাকৃতিক স্বাল্ব ও ঘ্রান। ফলের সাথে ফরমালিন মেশানোর কারনে মারত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যে পরছেন সাধারন মানুষসহ কমলমতি শিশু।

ফরমালিন যুক্ত ফল চেনার কয়েকটি উপায় হলোঃ
১) ফলের গায়ে মাছি বসবেনা,

২) ফল গাছ পাকা হলে লক্ষ করে দেখবেন যে ফলের শরীরে এরকম সাদাটে ভাব থাকে কিন্তু ফরমালিন বা অন্য কোন রাসয়নিক এ চুবানো ফল ঝকঝকে সুন্দর হবে,

৩) কারবাই বা অন্য কিছুদিয়ে পাকানো ফলের শরীর হয় মুলায়েম ও দাগহীন কেন না ফলগুলো কাঁচা অবস্থাতে ফরমালিন বা বিষাক্ত ক্যমিকেল দিয়ে পাকানো হয় গাছ পাকা ফলের ত্বকে দাগ পরবেই,

৪) গাছ পাকা ফলের ত্বকে রং ভিন্নতা থাকবে গোড়ার দিকে গাঢ় রং হবে সেটাই সাভাবিক,

৫) কারবাইট দেওয়া ফলের আগা গোড়া হলদেটে হয়ে যায়। কখনো-কখনো বেশী দেওয়া হলে সাদাটে হয়ে যায়,

৬) ফল গাছ পাকা হলে নাকের কাছে আনলেই তার আসাধারণ ঘ্রান পাওয়া যায়, ফরমালিন বা বিষাক্ত ক্যমিকেল দিয়ে পাঁকালে কোন গন্ধ থাকবে না,

৭) ফল মুখে দেওয়ার পর যদি কোন স্বাল্ব নেই কিংবা ফলের টক/মিষ্টি কোনটাই নেই বুঝবেন সে ফলে ফরমালিন বা বিষাক্ত ক্যমিকেল দেওয়া হয়েছে, ফল কেনার পর যে খানে আলো বাতাস নেই সেখানে কিছুক্ষন ফল গুলো রেখে দিন, গাছ পাকা হলে চারপাশে গন্ধ ছড়াবে, ফরমালিন বা বিষাক্ত ক্যামিকেল দেয়া থাকলে গন্ধ ছড়াবে না। আসুন আমরা ফরমালিনকে প্রতিহত করি এবং ফরমালিন মুক্ত দেশকে গড়ি এই হউক আমাদের পণ।

যে কোনো ফল বা সবজি খাওয়ার বা রান্না করার আগে ১০ মিনিট লবণ মেশানো গরম পানিতে ডুবিয়ে রাখুন।

এভাবেই ফরমালিন থেকে যতটুকু পরিত্রাণ পাবেন ততটুকুই আপনি ভালোটাই এবং বিশুদ্ধটা পাবেন।

আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

হাকীম মোঃ আশরাফুল আলম
(এক্সপার্ট অব ইউনানী মেডিসিন)
নাহার ডক্টস চেম্বার, মিরপুর-১ ঢাকা।

রোগী দেখার সময়ঃ
সকাল ০৯টা - দুপুর ১২.৩০টা।
বিকাল ০৫টা - রাত ৭.৩০টা।

বিস্তারীত জানতে /অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে-
🇧🇩01710881833 🇧🇩01970010605.
(বিঃদ্রঃ রাত ১০টা-সকাল ০৮টা এবং নামাজের
সময় ফোন না দেওয়ার জন্য অনুরোধ রইল)।

প্রকৃতির সাথে থাকুন, প্রাকৃতিক নিয়ম
মেনে জীবন-যাপন করুন, সুস্থ থাকুন।
“ধন্যবাদ”

সিলেটবাসী ভয়াবহ বন্যার সম্মুখীন
আল্লাহ সবাইকে হেপাজত করুন

দ্রুত ওজন কমে যাওয়ার করণ কি?
সুস্থতার জন্য উচ্চতা অনুযায়ী সঠিক ওজন থাকা শারীরিক সুস্থতার একটি বড় লক্ষণ। সুস্থ থাকার জন্য স্বাভাবিক ওজন থাকা জরুরি। অতি ওজন আর কম ওজন দুটিই অপুষ্টি বা ম্যালনিউট্রিশনের উপসর্গ।

যদি কারও শারীরিক ওজন অতিরিক্ত কমে যায় বা খুব দ্রুত কমে যায়, তবে তা অবশ্যই চিন্তার বিষয়। যদি স্বাভাবিক খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপন বজায় থাকা সত্ত্বেও আপনার ওজন কমতে থাকে, তবে অবশ্যই তার কারণ খুঁজে বের করতে হবে। কতটুকু ওজন কমলে তা চিন্তার বিষয়- যদি ৬ মাস থেকে এক বছরের মধ্যে কারও ওজন ৫ কেজি কমে যায়, তবে সেটাকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় 'সিগনিফিক্যান্ট ওয়েট লস' বলে। এ রকম ঘটে থাকলে বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

উচ্চতা অনুযায়ী ওজন ঠিক আছে কি না, তা জানতে যে পরিমাপ ব্যবহৃত হয়, তার নাম বিএমআই বা বডি মাস ইনডেক্স। ওজনকে উচ্চতার বর্গ দিয়ে ভাগ করলে এই বিএমআই পাওয়া যায়।

স্বাভাবিক বিএমআই হচ্ছে ১৮ দশমিক ৫ থেকে ২৪ দশমিক ৯ পর্যন্ত। কারও বিএমআই ১৮ দশমিক ৫ এর নিচে হলে তাকে আন্ডারওয়েট বা কম ওজনবিশিষ্ট বলে ধরে নেওয়া যায়।

হঠাৎ ওজন কমে যাওয়ার কারণঃ
বিভিন্ন রোগের কারণে মানুষের ওজন হঠাৎ হ্রাস পেতে পারে। শারীরিক রোগ ছাড়াও মানসিক রোগের কারণেও কিন্তু ওজন কমতে পারে। হরমোনজনিত বিভিন্ন সমস্যা যেমন- অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, হাইপারথাইরয়েডিজম, অ্যাডিসন রোগ ও প্যান হাইপোপিটুইটারিজম ইত্যাদিতে সাধারণত ওজন কমে যায়। এ ছাড়া দীর্ঘমেয়াদি সংক্রমণ, যেমন- যক্ষ্মা বা টিবি রোগ, কালাজ্বর, লিভার অ্যাবসেস এবং এইচআইভি বা এইডস ওজন কমার অন্যতম কারণ। ওজন কমে যাওয়ার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হচ্ছে ক্যান্সার। শরীরের গালা জায়গায় ক্যান্সার হতে পারে, যেমন খাদ্যনালি, নাকস্থলী, কোলন, ন্যানক্রিয়াস, লিভার, নিদ্রথলি, নিওনালি, মস্তিষ্ক, নাক, কান, দলা, নাইরয়েড, ফুসফুস, কিডনি, মুদ্রণ লি, বোন, রক্ত, জরায়ু, ওভারি, সারভিক্স ইত্যাদির ক্যান্সার। প্রায় সব কটিতেই উল্লেখযোগ্য হারে ওজন কমতে থাকে।

থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা- থাইরয়েড গ্রন্থি শরীরের বিপাক নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, এবং একটি অত্যধিক সক্রিয় থাইরয়েড ক্যালোরি খরচ বাড়াতে পারে, যার ফলে ওজন হ্রাস পায়।
মানসিক সমস্যা, যেমন- গুরুতর হতাশা, অ্যানোরেক্সিয়া গারভোসা ইত্যাদিতে রোগীর খাওয়া কমে যায় আর ওজনও কমে যায়। কারও যদি খেতে বা গিলতে অসুবিধা থাকে, যেমন স্ট্রোকের পর বা বয়স্ক ব্যক্তি, ডিমেনশিয়ার রোগী তাদেরও নর্যাপ্ত পুষ্টির অভাবে ওজন কমতে পারে।

করণীয় কীঃ
ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে সাধারণত ওজন হ্রাসের সঙ্গে অতিরিক্ত পিপাসা, অতিরিক্ত প্রস্রাব, বারবার খেতে ইচ্ছা করার মতো প্রবণতা দেখা দেয়। হাইপারথাইরয়েডিজম হলে অসহ্য গরম লাগা, বার বার ডায়রিয়া, অস্থিরতা ও বুক ধড়ফড়ানি থাকে। অ্যাডিসন রোগে ওজন ধীরে কমতে থাকে, তার সঙ্গে প্রচন্ড দুর্বলতা, বমি, পেটে ব্যথা হতে পারে, শরীরের বিভিন্ন স্থান কালো হয়ে যেতে পারে, রক্তচাপ কমে গিয়ে মাথা ঘুরাতে পারে। এদের রক্তে লবণ বারবার কমতে থাকে। যক্ষ্মা বা টিবি আমাদের দেশে এখনো উচ্চ হারেই হয়ে থাকে। তাই ওজন হ্রাসের সঙ্গে জ্বর, অরুচি, কাশি, কাশির সঙ্গে রক্তপাত থাকলে অবশ্যই যক্ষ্মার নমুনা পরীক্ষা করা দরকার। মনে রাখবেন, যক্ষ্মা কেবল ফুসফুসেই হয় না, যে কোনো জায়গায় হতে পারে। সে ক্ষেত্রে হালকা জ্বর আর ওজন হ্রাসের সঙ্গে ডায়রিয়া, পেটে বুকে পানি আসা, মাথাব্যথা, অচেতন হয়ে পড়া, কোমরে ব্যথা বা শরীরে লসিকাগ্রন্থি ফুলে যাওয়া এসব উপসর্গ যক্ষ্মার ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক নয়। কালাজ্বর আমাদের দেশের নির্দিষ্ট কিছু এলাকায়, বিশেষ করে ময়মনসিংহ ও রাজশাহী বিভাগে বেশি দেখা যায়। এ রোগে দীর্ঘমেয়াদি জ্বর হয়, সঙ্গে অরুচি, শরীর কালো হয়ে যাওয়া, পেট ফুলে যাওয়া ইত্যাদি উপসর্গ থাকে।

লিভার অ্যাবসেস বা যকৃতের ফোড়া হলে প্রচন্ড জ্বর, পেটের ডান দিকে ওপরের দিকে ব্যথা হবে, ওজনও কমে যাবে। কখনো কখনো জন্ডিস দেখা দিতে পারে।
এইডসের রোগীদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে থাকে। সারা বছর নানা সংক্রমণ লেগে থাকে। হঠাৎ ওজন হ্রাস হলে সবচেয়ে বেশি যা দুশ্চিন্তার বিষয়, তা হলো ক্যান্সার। এর উপসর্গ নির্ভর করে সেটা কোথায় হয়েছে, অনেকটা তার ওপর। খাদ্যনালির ক্যান্সারে গলায় খাবার আটকাতে পারে, রক্তবমি হতে পারে। পাকস্থলীর ক্যন্সারে ওপরের পেটে ব্যথা, বমি, রক্তবমি হওয়া ইত্যাদি হতে পারে। কোলন ক্যান্সারে মলের সঙ্গে রক্ত, নিচের পেটে ব্যথা, পেট ফুলে যেতে পারে। প্যানক্রিয়াসের ক্যন্সার হলে ওপরের ও মাঝ পেটে ব্যথা হয়, জন্ডিস ও বমি হয়। যকৃতের ক্যন্সারে পেটের ডান দিকে ওপরের দিকে ব্যথা ও শক্ত চাকা অনুভূত হয়, জন্ডিস হতে পারে।

মস্তিষ্কের ক্যান্সারে সাধারণত মাথাব্যথা হয়, বমি হয়, বিশেষ করে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর। তা ছাড়া দৃষ্টিশক্তিতে সমস্যা হতে পারে। ফুসফুসের ক্যান্সারে দীর্ঘমেয়াদি কাশি হয়ে থাকে, সঙ্গে বুকে ব্যথা, কাশির সঙ্গে রক্ত যাওয়া ও শ্বাসকষ্টের সমস্যা হতে পারে। কিডনি ও মূত্রথলির ক্যান্সারে প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত যেতে পারে। জরায়ুর ক্যান্সারে মাসিকের রাস্তায় বেশি রক্ত যেতে পারে, নিচ পেটে ব্যথা হতে পারে। ওভারির ক্যান্সারে নিচ পেটে ব্যথা, পেটে পানি আসা এবং মাসিকের সমস্যা ইত্যাদি হয়ে থাকে। বোন বা হাড়ের ক্যান্সার হলে হাড়ে ব্যথা হবে, হাড় ফুলে যাবে।

রক্তের ক্যান্সারে সাধারণত ঘন ঘন জ্বর হয়, রক্তপাত হয়, বুকের হাড়ে ব্যথা হয়।

মনে রাখবেন, বয়স ৪০-এর বেশি হলে ওজন গ্রাসের সঙ্গে অরুচি আর রক্তশূন্যতা একটি বিপদের চিহ্ন। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে। যারা ওজন কমাতে চান অনেকেই ওজন কমানোর জন্য খাদ্যনিয়ন্ত্রণ আর শারীরিক ব্যায়াম করছেন।

মনে রাখবেন, দ্রুত ওজন কমানোর চেষ্টা ঠিক নয়। বিএমআই ও লক্ষ্য ঠিক করে ধীরে ধীরে এগোনো। মাসে এক কেজি করে ওজন কমানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। অতিরিক্ত আর উল্টাপাল্টা ডায়েট করবেন না। সুষম খাবার গ্রহণ করুন। সবচেয়ে ভালো হয় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বা পুষ্টিবিদের সাহায্য নিলে। শরীরের ওজন দ্রুত কমে যেতে থাকলে তাকে অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। যেকোনো রোগই প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়লে সেটা চিকিৎসায় নিরাময়যোগ্য।

আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

হাকীম মোঃ আশরাফুল আলম
(এক্সপার্ট অব ইউনানী মেডিসিন)
নাহার ডক্টস চেম্বার, মিরপুর-১ ঢাকা।

রোগী দেখার সময়ঃ
সকাল ০৯টা - দুপুর ১২.৩০টা।
বিকাল ০৫টা - রাত ৭.৩০টা।

বিস্তারীত জানতে /অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে-
🇧🇩01710881833 🇧🇩01970010605.
(বিঃদ্রঃ রাত ১০টা-সকাল ০৮টা এবং নামাজের
সময় ফোন না দেওয়ার জন্য অনুরোধ রইল)।

প্রকৃতির সাথে থাকুন, প্রাকৃতিক নিয়ম
মেনে জীবন-যাপন করুন, সুস্থ থাকুন।
“ধন্যবাদ”