Brothers Homeo Hall
অনলাইন সেবায় ওরজিনিয়াল জার্মানি পাকিস্তান ইন্ডিয়া মালয়েশিয়া ও সুইজারল্যান্ড এর ওষুধ পাবেন এখানে।
সর্বাধুনিক গবেষণায় হোমিওপ্যাথিক ঔষধের সক্রিয়তা প্রমাণিত।
প্রফেসর জর্জ ভিথুলকাসের একদল গবেষক হোমিওপ্যাথি ঔষধ অরাম মেটালিকাম এর বিভিন্ন পটেন্সির উপর উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে দীর্ঘদিন গবেষণা করে তা প্রমাণ করেন।
নিউজটি ছিল :১৩ এপ্রিল ২০২৪।
লেইট পোস্ট।
হেমোপটিসিসঃ কাশির সাথে রক্ত বের হলে তাকে হেমোপটিসিস বলা হয়।
প্রকারভেদঃ
১। স্পুরিয়াম_হেমোপটিসিসঃ স্বরযন্ত্র বা ল্যারিংসের উপরের অংশ হতে হতে যে রক্তক্ষরণ হয় তাকে স্পুরিয়াম হেমোপটিসিস বলা হয়।
২। ট্র_হেমোপটিসিসঃ স্বরযন্ত্র বা ল্যারিংসের নিচের অংশ হতে হতে যে রক্তক্ষরণ হয় তাকে ট্র-হেমোপটিসিস বলা হয়।
♦কারন সমূহঃ
উচ্চ রক্তচাপ
লোবার নিউমোনিয়া
ব্রংকাইটিস
ব্রংকাসের এডিনোমা
ফুসফুসের ক্যান্সার
ফুসফুসের ফোড়া
হুপিংকাশি
পালমোনারি টিউবারকুলার কুলোসিস
কনজেসটিভ হার্ট ফেলিওর
রক্তের পীড়া
♦কখন চিকিৎসকের কাছে যাওয়া জরুরী:
· যদি ১ সপ্তাহের বেশি শ্লেষ্মায় রক্ত দেখা যায়
· বুকে ব্যথা হয়
· ওজন কমে যায়
· রাতের বেলায় ঘাম হয়
· ১০১ ডিগ্রীর উপর জ্বর থাকে
· সাধারণ কাজ করার সময়ই যদি শ্বাস নিতে কষ্ট হয়।
♦প্রতিরোধের ব্যবস্থাঃ
বেশি ভালো গুণমানের জীবন এবং সুস্থ ফুসফুস পাওয়ার জন্য আপনাকে ধূমপান এড়িয়ে যেতে হবে যেহেতু এটা দীর্ঘকালের জন্য ফুসফুসকে গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
আপনাকে ভালো গুণমানের খাবার খেতে হবে যেগুলিতে সংরক্ষণকারী কোনো বস্তু অথবা অন্যান্য বিষাক্ত বস্তু থাকে না।
❣️চিকিৎসাঃ
এই রোগের ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথি কার্যকরী চিকিৎসা রয়েছে, আপনি নিশ্চিন্তে, নির্ভয়ে চিকিৎসা সেবা নিয়ে সুস্থ জীবন লাভ করতে পারবেন,,
♦চিকিৎসা পেতে এই পেইজে ম্যাসেজ করুন,
আশা করি সঠিক সমাধান পাবেন,
ঔষধ পরিচিতি:
Agrimonia Eupatoria
স্টিক ওয়ার্ট নামক উদ্ভিদ হতে তৈরি।
প্রুভার :- ডাক্তার উইলিয়াম বোরিক।
ক্রিয়াস্থল :- জননযন্ত্র, মন, মূত্রযন্ত্র ।
*ঔষধের নিজস্ব কথা:-
* কষ্টে থাকা সত্ত্বেও রোগী বাহ্যিক দৃষ্টিতে হাসিখুশি থাকে।
* বাহ্যিকভাবে সে সাহসিক, আনন্দময় ও দুশ্চিন্তা মুক্ত আচরণ করে।
* সামান্য বিষয়কে নিয়ে অনেক বেশি ভাবে ।
*দুর্বল পরিপাক, যকৃতের পীড়া ও কিডনির রোগে ভোগার প্রবণতা ।
হোমিওপ্যাথি ফিজিশিয়ান
এইচ এম ইলিয়াস
=================
ডি.এইচ.এম.এস (হোমিও)
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল ঢাকা।
এল এইচ এম পি (খুলনা)
বি,এ,(স্নাতক) এম,এ মাস্টার্স
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
(গভ: তিতুমির কলেজ ঢাকা। )
চেয়ারম্যান : ব্রাদার্স হোমিও হল।
জন্ডিস বিষয় উচ্চতর প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত।
চর্ম ও যৌন বিষয় অধিক অবিজ্ঞ।
যোগাযোগঃ
০১৯২১৮৩৪৩৮০/০১৮৭২৯৪৮৩৯৪
জিব্বা দেখে রোগ নির্ণয়।
বায়ো স্প্রে প্লাস এর ব্যবহার বিধি। সকলকে দেখার অনুরোধ রইলো।
🩺 জীবন যতদিন, সুস্থতা ততদিন ...........
' বায়ো স্প্রে প্লাস ' হলো একটি হরমোনাল থেরাপি । যা ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষের শরীরের হরমোনের ঘাটতি পূরণ হয় , ফলে মানুষ সুস্থতা লাভ করে ।
🔷 পন্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ও অর্ডার করতে যোগাযোগ করুনঃ- ☎️ 01872-948394
"""শুভ সকাল
صباح الخير
Good Morning
🌷
আজ বুধবার
০৬ অক্টোবর, ২০২১ খ্রীস্টাব্দ
২৭ সফর, ১৪৪৩ হিজরী
২১ আশ্বিন, ১৪২৮ বঙ্গাব্দ
এখন শরৎকাল
☀️
আজকের সূর্যোদয় ০৫:৫১
এবং সূর্যাস্ত ৫:৪০ মিনিটে
সতর্ক থাকুন, নিরাপদে থাকুনে
আনন্দময় হোক আপনার সারাদিন"""
Brothers Homeo Hall অনলাইন সেবায় ওরজিনিয়াল জার্মানি পাকিস্তান ইন্ডিয়া মালয়েশিয়া ও সুইজারল্যান্ড এর ওষুধ পাবে
যৌনাঙ্গে চুলকানির কারণ ও প্রতিকারে হোমিও চিকিৎসা।
ডাঃ এইচ এম ইলিয়াস(হোমিওপ্যাথ)
বি,এ(অনার্স) এম,এ(মাস্টার্স)
ডি,এইচ,এম,এস ঢাকা।
এল এইচ এম পি,এইচ পি সি,এইচ এন সি।
এইচ টি এল।
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতাল।
মেয়েদের প্রতিদিন কতই না সমস্যার মোকাবেলা করতে হয়। ঘর থেকে শুরু করে শরীর সব দিক থেকে অনেক ঝামেলায় পড়তে হয়। আজকে মেয়েদের একটি অতি পরিচিত কিন্তু অতি বিব্রতকর একটি সমস্যা নিয়ে আলোচনা করব। আর তা হলো যৌনাঙ্গে ইচিং বা চুলকানি। এটি খুবই কমন একটি অসুখ। মেয়েরা ৫ থেকে শুরু করে ৬০ বছর বয়সের যে কোন সময় এই সমস্যায় পড়তে পারে। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে প্রত্যেক ৪ জন মহিলার মধ্যে ৩ জনেরই জীবনের কোন না কোন সময় একবার হলেও এই সমস্যায় ভুগে থাকেন। তাই এর গুরুত্বও কম নয়। চলুন আজ এই অসুখটি সম্পর্কে জানি।
কারণঃ
কোন অসুখ প্রতিরোধ ও প্রতিকারের আগে আমাদের জানতে হবে অসুখটার কারণ কি?
কেনোনা কারণ জানলে অসুখ মোকাবেলা সহজ হয়। যোনিতে অনেক কারণে চুলকানি হতে পারে। তার মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য কারণসমূহ হলো –
১. ঈস্ট বা ছত্রাকের আক্রমনঃ এটি যৌনাঙ্গের চুলকানি বা ইচিং হওয়ার অন্যতম কারণ। সাধারণত এই ছত্রাকের কারণে যোনিতে চুলকানি হয়। এই ছত্রাক নরমালি মেয়েদের যৌনাঙ্গে পরজীবী হিসেবে থাকে। কিছু ল্যাকলোব্যাসিলাস নামে উপকারী ব্যাকটেরিয়া এই ছত্রাকের বংশবিস্তারকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। কিন্তু এন্টিবায়োটিক খেলে, গর্ভাবস্থায়, দুশ্চিন্তাগ্রস্থ থাকলে, হরমোনাল ইমব্যালেন্স থাকলে ও খাদ্যাভাসের কারণে এই উপকারী ব্যাকটেরিয়া মরে যায়, ফলে ঈস্টগুলো তাদের জন্মের জন্য অনুকূল পরিবেশ পায়। এর কারণে যোনিতে ইনফেকশন হয়।
উপসর্গ :
– যোনি পথ দিয়ে ঘন, সাদা তরলের নির্গমন হয়।
– চুলকানি, ব্যথা ও প্রদাহ হয়।
– যৌন মিলনের সময় ব্যথ্যা হয়।
২.ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজাইনোসিসের সংক্রমণঃএটি ভ্যাজাইনা বা যোনিতে চুলকানি হওয়ার অন্যতম কারণ। যোনিতে নরমালি কিছু ব্যাকটেরিয়া থাকে। যখন কোন কারণে এই ব্যাকটেরিয়া গুলোর অনেক বেশি বংশবিস্তার ঘটে তখন যোনিতে ইনফেকশন হয়।
উপসর্গঃ
– গন্ধযুক্ত ও মাছের আশঁটে গন্ধযুক্ত তরল নির্গত হয় যোনি দিয়ে।
– চুলকানি হয় প্রচুর।
– প্রসাবের সময় জ্বালাপোড়া হওয়া।
০৩.ট্রাইকোমোনিয়াসিস এর আক্রমণঃ এটি একটি প্যারাসাইট। এটির আক্রমণে যোনিতে চুলকানি হয়।
উপসর্গ :
– হলুদ, সবুজ রঙের ও খুব তীব্র বাজে দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব হয়।
– তলপেটে ব্যথ্যা হয়।
– যোনিতে চুলকানি হয।
৪. এছাড়াও যৌনাঙ্গে উকুন, খোসপাচড়া ও মাইকোপ্লাজমা জেনেটালিয়াম এর সংক্রমণ হলে যোনিতে চুলকানি হয়।
০৫. কিছু সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ডিজিজ যেমন – সিফিলিস, গনোরিয়া, এইডস ইত্যাদির কারণে যৌনাঙ্গে ইচিং বা চুলকানি হতে পারে।
০৬. বিভিন্ন বিরক্তিকর পদার্থ যেমন – বিভিন্ন ডিটারজেন্ট, কেমিক্যাল, সুগন্ধিযুক্ত সাবান, রঙ ওয়ালা টিশ্যু পেপার, ফেমিনিন হাইজেনিক স্প্রে, ডুশ ব্যবহার করলে যোনিতে চুলকানি হতে পারে।
০৭. মেনোপোজের পর মহিলাদের ইস্ট্রোজেন নামক হরমোন কমে যায়। ফলে যোনি শুকিয়ে যায়। এর ফলে বিভিন্ন পরজীবীর সংক্রমণ হয়। ফলে যোনিতে ইচিং হয়
০৮. ডায়াবেটিস, রেনাল ডিজিজ, একজিমা ও রক্তে কোন রোগ থাকলে ও অন্যান্য কোন রোগ থাকলেও যৌনাঙ্গে চুলকানি হয়।
০৯. মাসিকের সময় , অস্বাস্থ্যকর প্যাড ও কাপড় ব্যবহার করলে।
১০.যৌনকর্মীদের এই রোগগুলো বেশি হয়। তাই অবাধ যৌন আচরণের কারণে হয়ে থাকে।
১১.যৌনাঙ্গ সবসময় গরম ও আর্দ্র রাখলে।
১২.অপরিষ্কার থাকলে।
হোমিও চিকিৎসা :
* Mercurius sol: মার্ক সল ঔষধটির প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো প্রচুর ঘাম হয় কিন্তু রোগী আরাম পায় না, ঘামে দুর্গন্ধ বা মিষ্টি গন্ধ থাকে এবং যৌনাঙ্গে চুলকায়।
* Sepia : যৌনাঙ্গে চুলকানির সাথে লিউকোরিয়া শ্যাম বর্ণ রোগীদের জন্য উপযোগী।
* Sulphur : সালফার চুলকানির একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। সালফারের প্রধান প্রধান লক্ষণগুলো যেমন সকাল ১১টার দিকে যৌনাঙ্গে ভীষন চুলকানি।
* Lapis alba : লেপিস স্ত্রী যৌনাঙ্গের চুলকানিতে একটি কাযর্কর ঔষধ। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো জ্বালাপোড়া, সূঁই ফোটানো-হুল ফোটানো ব্যথা, রাক্ষুসে ক্ষুধা, মিষ্টি খাবারের প্রতি ভীষণ লোভ ইত্যাদি।
তাছাড়া লক্ষণ অনুসারে আর অনেক মেডিসিন ব্যবহার করা হয়।
Brothers Homeo Hall অনলাইন সেবায় ওরজিনিয়াল জার্মানি পাকিস্তান ইন্ডিয়া মালয়েশিয়া ও সুইজারল্যান্ড এর ওষুধ পাবে
💥 লাইপোমা টিউমারের কারণ ও প্রতিকার
লাইপোমা একটি চর্বিযুক্ত ফোলা অংশ যা খুব ধীরে ধীরে বড় হয়। এটি সাধারণত ত্বক ও মাংসপেশীর মাঝে সৃষ্টি হয়। আঙ্গুল দিয়ে সামান্য চাপ দিলে এটি নড়াচড়া করে, তাই সহজেই একে শনাক্ত করা যায়। এটি সাধারণত বেশ শক্ত হয়। একজন ব্যক্তির একাধিক লাইপোমা হতে পারে। যেকোনো বয়সে লাইপোমা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, তবে মধ্য বয়সিদের এটি বেশি হয়ে থাকে।
স্কিনের নিচে চর্বিযুক্ত বিনাইন টিউমারকে বলে লাইপোমা বা স্কিন টিউমার। লাইপোমা একটি চর্বিযুক্ত ফোলা অংশ যা খুব ধীরে ধীরে বড় হয়। এটি সাধারণত ত্বক ও মাংসপেশীর মাঝে সৃষ্টি হয়।
আবার রোগটি ফ্যাটি টিউমার নামেও পরিচিত। আঙ্গুল দিয়ে সামান্য চাপ দিলে এটি নড়াচড়া করে, তাই সহজেই একে শনাক্ত করা যায়।
💥 কয়েক টাইপের লাইপোমা রয়েছে। যেমন—
অ্যানজিওলাইপোমা : ত্বকের নিচে ব্যথাপূর্ণ গোটা। লাইপোমায় অন্য সব বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
অ্যানজিও লাইপো লিওমায়োমা : এটি অর্জিত লাইপোমা। একক। উপসর্গবিহীন গোটা। ত্বকের নিচে গোলাকার টিউমার। পরীক্ষা করলে নরম মাংসপেশী কোষ, রক্তনালী, সংযোজক কলা ও চর্বি পাওয়া যায়।
নিউরাল ফাইব্রোলাইপোমা : নার্ভ ট্রাংক বরাবর ফাইব্রো-ফ্যাটি টিস্যুর অতিরিক্ত বৃদ্ধি। নার্ভে চাপ পড়ে।
কনড্রয়েড লাইপোমা : মহিলাদের পায়ের গভীরে হয়। শক্ত, হলুদ টিউমার।
স্পিনডল-সেল লাইপোমা : উপসর্গবিহীন। বয়স্ক পুরুষদের পিঠ, ঘাড় ও কাঁধের ত্বকের নিচে হয়। ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে।
প্লিওমরফিক লাইপোমা : স্পিনডল-সেল লাইপোমার মতো এই লাইপোমাগুলো বয়স্ক পুরুষদের পিঠের বেশিরভাগ জায়গায় ও ঘাড়ে হয়ে থাকে।
ইন্ট্রাডার্মাল স্পিনডল সেল লাইপোমা : এই লাইপোমা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মহিলাদের হয়। সচরাচর মাথা, ঘাড়, পেট, বুক, পিঠ এবং হাত ও পায়ে হয়ে থাকে।
হাইবারনোমা : এই লাইপোমাতে থাকে বাদামি চর্বি। লাইপোমার সবচেয়ে সাধারণ ধরন হলো সুপারফিসিয়াল সাবকিউটেনিয়াস লাইপোমা, অর্থাৎ ত্বকের ঠিক নিচে অবস্থানকারী লাইপোমা। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এগুলো বুক, পিঠ, পেট, উরু এবং হাতে দেখা যায়।
💥 লাইপোমা টিউমারের লক্ষণ— ত্বক ফুলে যাওয়া, পিঠে শক্ত পিণ্ড বা চাকা দেখা দেয়া, বাহুতে শক্ত পিণ্ড দেখা দেয়া, ঘাড়ে শক্ত পিণ্ড দেখা দেয়া, কাঁধে শক্ত পিণ্ড দেখা দেয়া, ত্বকের বৃদ্ধি, স্তনের চাকা বা পিণ্ড, ত্বকের ক্ষত অস্বাভাবিক, ত্বক-কুঁচকি ফুলে যাওয়া, পায়ে শক্ত পিণ্ড দেখা দেয়া।
💥 লাইপোমা টিউমারের চিকিৎসা : এই রোগে আক্রান্ত হলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কারণ অনেকেরই এটি হয় এবং অনেকে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার পরও বুঝতে পারে না। টিউমারগুলোতে ব্যথা না করলে কিংবা হাঁটাচলায় অসুবিধা না হলে সাধারণত লাইপোমার চিকিৎসার প্রয়োজন নেই।
সৌন্দর্যগত কারণে এগুলো অপসারণ করা যেতে পারে।
হোমিওসমাধান : রোগ নয় রোগীকে চিকিৎসা করা হয়। এর জন্য আপনাকে অভিজ্ঞ একজন হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নিতে হবে, হোমিওপ্যাথিতে লাইপোমা প্রায় শতভাগই নির্মূল হয়ে যায়।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় আধুনিক ও অভিজ্ঞ চিকিৎসকের মাধ্যমে কোনো ধরনের অস্ত্রোপচার ও কষ্টকর থেরাপি ছাড়াই সুস্থতা লাভ করা সম্ভব এবং রোগীর লক্ষণগুলো সংগ্রহ করে সঠিক ওষুধ নির্বাচন করতে পারলে লাইপোমা টিউমার ও যেকোনো টিউমারের হোমিওতে চিকিৎসা দেয়া আল্লাহর রহমতে সম্ভব।
ডা.এইচ এম ইলিয়াস (হোমিওপ্যাথ)
ডি,এইচ,এম,এস ঢাকা।
এল এইচ এম পি,এস পি সি,
এইচ এন সি,এইচ টি এল।
বা;লাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতাল।
ডেঙ্গুজ্বরে আতঙ্কিত না হয়ে হোমিও চিকিৎসা নিন।
আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
যোগাযোগঃ ০১৯২১৮৩৪৩৮০
🩺মুখের ঘা এর হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা 🩺🩺
▶️বারবার মুখে ঘা এর সমস্যায় কম-বেশি অনেকেই ভুগে থাকেন। প্রায় দুইশ রোগের প্রাথমিক লক্ষণ প্রকাশ পায় মুখগহ্বরে ঘা এর মাধ্যমে। বর্তমান কালের মরণঘাতী রোগ এইডস থেকে শুরু করে ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, এমনকি গর্ভাবস্থায়ও অনেক রোগের লক্ষণ মুখের ভেতরে প্রকাশ পায়। মুখের ভেতরের মাংসে বা জিহ্বায় ঘা হয়, ব্যথা করতে থাকে, কিছু খেতে গেলে জ্বলে-এগুলোই মুখে ঘা এর প্রাথমিক লক্ষণ। অনেকের এসবের সাথে সাথে মুখ ফুলে যেতে পারে, পুঁজও বের হয়।
🛑কারণসমূহঃ-
⏩পুষ্টির অভাব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কারণ। ভিটামিন সি, ভিটামিন বি-১২ অভাবে ঘা হয়। এছাড়াও কৃত্রিম চিনি দ্বারা তৈরী খাদ্য যথা- চকলেট, জুস, কোক, চুইংগাম ইত্যাদি।
⏩ আঘাতের কারনে ক্ষত হলে, সেটা ছোট শারীরিক ক্ষত কিংবা রাসায়নিক ভাবে
ক্ষত যাই হোক।
⏩ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ফাংগাস, প্রোটোজোয়া ইত্যাদি।
⏩ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া- ক্যামোথেরাপি, HIV ইত্যাদি।
⏩বার বার মুখের ঘা এর পিছনে প্রধান কারণ খারাপ মৌখিক স্বাস্থ্যবিধি।
⏩ মুখে ক্যানসার হলে যেমন- তামাক (সিগারেট, গুল, জর্দা ইত্যাদি) সেবন করার কারনে স্কুয়ামাস সেল কারসিনোমা নামে হয়।
⏩পাকস্থলিতে গ্যাস্ট্রিক রসের( HCl) বিরুপ প্রভাব এর কারণে মুখে বার বার ঘা দেখা দেয়।
⏩উচ্চ মাত্রার অ্যান্টিবায়োটিক প্রায়ই মুখে ক্ষত তৈরি করে, যদি ভিটামিন বি কম্পেক্স এর সঙ্গে সহযোগী খাবার হিসেবে না দেওয়া হয়।
⏩নির্দিষ্ট কিছু টুথ পেস্ট, মাউথ ওয়াশ ইত্যাদিতে এলার্জি প্রতিক্রিয়া থাকাতে পারে।
⏩ মানসিক চাপ অনেক সময়ই মুখের ঘা বৃদ্ধি করে (Psychosomatic) ।
🛑প্রতিকারঃ-
⏩ভাল মৌখিক এবং দাঁতের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে হবে।
⏩ মুখের মধ্যে কোনো ফুস্কুড়ি হলে অবহেলা না করে অবিলম্বে আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
⏩পুষ্টিকর খাবার, ভিটামিন, খনিজ ও প্রাকৃতিক সম্পূরক খাবার এবং সবুজ শাক-সবজি খেতে হবে।
⏩পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে ( প্রতি দিন কমপক্ষে ১০ গ্লাস )।
⏩গ্যাস্ট্রিকের নজর রাখতে হবে।
⏩ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া উচ্চ মাত্রায় ওষুধ খাওয়া যাবে না।
⏩ইতিবাচক মনোভাব এবং নিয়মিত ব্যায়াম সবার জন্যেই উপকারী।
⏩ অতিরিক্ত ঝাল এড়িয়ে চলা।
🛑হোমিওপ্যাথিক ওষুধ বার বার মুখের ঘা নিরাময় ৩টি পদক্ষেপ কাজ করে-
১. ব্যথা ও দুর্ভোগ দূরীকরণের লক্ষে
২. মৌখিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে
৩. ভবিষ্যৎ পুনরাবৃত্তি প্রতিরোধে।
📶হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ-
হোমিওপ্যাথি ওষুধ সবচেয়ে জনপ্রিয় রোগ নিরাময়ের একটি পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে ব্যক্তি স্বাতন্ত্র ও সদৃশ উপসর্গের উপর ভিত্তি করে চিকিৎসা করা হয়। এটি উপসর্গ ও জটিলতা মুছে ফেলে সম্পূর্ণ স্বাস্থ্য অবস্থায় রোগীর ফিরে যাবার একমাত্র উপায়। সদৃশবিধানের লক্ষ্য শুধু মুখে ঘা চিকিৎসা নয়, তার অন্তর্নিহিত কারণ ও স্বতন্ত্র প্রবণতা মোকাবেলায়ও সহায়তা করে। স্বতন্ত্র ঔষধ নির্বাচন এবং চিকিৎসার জন্য, রোগীকে একজন যোগ্যতাসম্পন্ন ও রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত। মুখে ঘা চিকিৎসার সহায়ক ঔষধগুলো নিম্নরুপঃ-
➰মার্কসল
➰বোরাক্স
➰নেট্রাম মিউর
➰বেলাডোনা
➰সালফার
➰ল্যাকেসিস
➰হিপার সালফ
➰ক্যালি মিউর
➰মার্ক সল
➰ফসফরাস
➰নাক্স ভম
➰নাইট্রিক আসিড
এ ছাড়াও রোগ লক্ষন সাদৃশ্যে অন্য যে কোন ঔষধ আসতে পারে।
▶️▶️সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।
যে কোন সমস্যার জন্য যোগাযোগ করুন।
ডাঃ এইচ এম ইলিয়াস।
এল এইচ এম পি, এইচ পি সি, এইচ, এন সি।
ডি,এইচ,এম,এস(বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল)ঢাকা
বি,এ,(স্নাতক) এম,এ মাস্টার্স (গভ: তিতুমির কলেজ ঢাকা। )
যোগাযোগ :০১৯২১৮৩৪৩৮০/০১৮৭২৯৪৮৩৯৪
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
Dhaka
1212
Dhaka, 1207
we share our experience regarding Trauma, Casualty cases in private hospital
House: 1, Road: 8, Bosilla Garden City, Mohammadpur
Dhaka, 1207
Digito, the trusted name in the health and digital gadget sector of Bangladesh. We are ready to serv
Mirpur Road
Dhaka
Living a healthy life is the ultimate choice.Knowledge is a must. So for ensuring the utmost thing and to aware people about different health problems and solutions is my passiona...
Gulshan Grace, CWS (C), 8 South Avenue, Apt-5B, Bir Uttam Ak Khandakar Rd
Dhaka, 1212
Our Audiologist Specializes In Hearing Loss and Tennitus Treatments. Our Aim Is To Make Our Patients
Dhaka, 1341
আমাদের এইখানে সব রোগের ডক্টর আছে। এবং সব রকম এর টেস্ট করানো হয়।