Likhon's English

HSC 2023 ব্যাচে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় আমার শিক্ষার্থীদের সাফল্যঃ

Shemomtee Khan DU B Unit 6th (মানবিক)
VNSC

Nazifa Muntaha DU B Unit 604 (বিজ্ঞান)
Rouf College

Milon Rony (খুলনা মেডিকেল কলেজ)
CU A Unit 297th
JU D Unit 783th
Dhaka College

Darus Salam Miful
CU A 640
JU D 894
Rouf College

Mridul Islam JU-D unit 1094 & RU -913
ULAB চল্লেগে

প্রত্যেককে ২০২২ সাল থেকে পড়ালাম। তাদের এই সাফল্যে নিজের সামান্যটুকু অবদান রাখতে পেরে ভালো লাগছে।

#ছোট_বেলায় কুরবানির ঈদ মানেই--গরু কবে কিনব? গরু কি রঙের? ছাগলের শিং আছে? কার গরু সবচেয়ে বড়?

#এখনঃ ঈদ মানে ছুটি কয়দিন!

কুরবানির ঈদ

তুমি যখন ২৫ টাকা দিয়ে কোক খাইতেছ তখন তোমারই সমবয়সী বন্ধু ১৫ টাকা দিয়ে মাউন্টেন ডিউ খেয়ে ১০ টাকা বিয়ের দেনমোহরের জন্য মাটির ব্যাংকে জমাইতেছে।

তাহলে জীবন যুদ্ধে কে এগিয়ে গেল?

ঢাকার লোকাল বাসে যাত্রীরাঃ মামা টানেন।

চট্টগ্রামের লোকাল বাসে যাত্রীরাঃ আলার ফুয়ালা টানসুনা। সাই তাইক্কুজ্যে কিল্লে!

একদম বাস্তব কিছু কথা! অবশ্যই পড়বেন!!

দাম্ভিকতা

মেডিকেল /বুয়েট / DU / বেস্ট University পেয়ে গেছেন আপনি.. চারিদিকে আপনাকে নিয়ে লাফালাফি.. এলাকায় আপনিই একমাত্র ছেলে যে মেডিকেলে চান্স পেয়েছেন.. বুয়েটে চান্স পেয়েছেন.. দাম্ভিকতায় হটাৎ আপনার মাটিতে পা পড়ছেই না একদম.. গুনছেনই না কাউকে.. এমনকি আপনার টিচারদেরকেও না..

সবই ভালো.. কিন্তু আপনি ফিউচার এখনও জানেন না.. ৯০% ডাক্তারের MBBS এর পরের অবস্থান আপনার জানা নাই.. খুব ভালো নাই তারা.. অনেকের BCS হওয়ার পরেও ভালো নাই বিলিভ মি..

আপনি বুয়েটে পড়বেন.. একদম প্লেস করা বুয়েটিয়ানকেও চাকরি না পাওয়ায় টানা দুই বছর অন্য ফ্রেন্ডের মেসে / হলে থাকতে দেখেছি.. এবং সেটা সংখ্যায় কমও না.. অনেক বেশি.. ভালো চাকরি পাবেন আপনার উপরে ঘুষের অভিযোগ এনে পিছনে মানুষ গাইলাবে.. গুগোলে চাকরি পেয়ে বিদেশ গেলেন - আসলে দেশের কোন উপকারেই আপনি আসলেন না.. নিজের আখের টাই গোছাইলেন.. গুগল আপনাকে পাওয়ার সুবিধার্তে বাংলাদেশকে ২ টাকাও কোন কিছুতে ছাড় দিবে না..

DU তে চান্স পেয়ে গেছেন.. দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়.. Honours শেষ হওয়ার পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে কত বছর যে ব্যাগ রেখে আপনার সিরিয়াল ধরতে হবে তা আপনার জানা নাই..

আসলে জীবন কঠিন সবদিকেই .. কেউই খুব ভালো নেই... এই ছোট জীবনে আপনি কত কম মানুষের থেকে বদদোয়া নিলেন এইটাই আসলে আপনার পাওয়া..

আপনার সাময়িক দাম্ভিকতার কারনে আপনার পাশের ব্যর্থ বন্ধুটি / মানুষটি কষ্ট পেলো, সেটা অবশ্যই আপনি কোন না কোন সময় ফিরে পাবেনই..

©

আপনি দামি ভার্সিটিতে ফার্স্ট হিসেবে কোয়ালফাইড হলে পত্রিকার শিরোনাম হবেন, ভাল চাকরি পেলে বন্ধুমহলে অভিনন্দিত হবেন, কম্পিটিশনে চ্যাম্পিয়ান হলে আপনার সাথে সেলফি তুলতে সবাই পাগল হয়ে যাবে। আর আপনার যদি এমন কোনো সফলতা না থাকে, তবে কেউ খোঁজ নিতেও আসবে না। এই পৃথিবীটা খুবই স্বার্থপর। সত্যিই স্বার্থপর।

ভার্সিটিতে চান্স না পেলে আপনি রুমের দরজা বন্ধ করে নিজেই কাঁদবেন একা একা, অথচ আপনার বন্ধুটির টাইমলাইনে অভিনন্দন এর বন্যা বয়ে যাবে। চাকরিটা না পেলে বুকের কষ্ট চেপে আপনাকে ঠিকই টিউশনের জন্য দৌঁড়াতে হবে। মন খারাপ করে একদিন টিউশনে না গেলে পরদিন হয়তো সেই টিউশনিটাই থাকবে না। পৃথিবীটা খুব নিষ্টুর। এই পৃথিবী এতটাই নিষ্ঠুর যে, আপনাকে কষ্ট দিবে, আঘাত দিবে, যন্ত্রণা দিবে কিন্তু কান্নার সময়টুকুও দিবেনা।
আপনার নামি অফিসার বন্ধুটি যখন মাস শেষে তার প্রেয়সীর জন্য উপলক্ষ ছাড়াই দামি উপহার কিনছে, আপনি তখন আপনার প্রেয়সীর জন্মদিনের মত বড় উপলক্ষেও দেখা করতে পারছেন না মাসের শেষেও পকেট শুন্য থাকায়। তখনো আপনার পরিচয় শুধু একজন টিউশন মাস্টার। আপনার সেই বন্ধুটি খুবই বন্ধুবৎসল কারণ সে প্রায়ই উপলক্ষ ছাড়াই ট্রিট দেয় দামি রেস্টুরেন্টে। কিন্তু বন্ধুমহলে আপনার পরিচয় একজন হাড় কিপটে। কারণ বেকারত্বের বোঝা কাঁধে নিয়ে শুন্য পকেটে কাউকে ট্রিট দেয়ার সামর্থ্যটুকুও আপনার নেই। বিশ্বাস করেন, কেউ জানতেও চাইবেনা মাসের শেষে টিউশনের সামান্য ক'টা টাকা দিয়ে আপনার জীবনটা আসলেই চলে কি-না। সবাই শুধু আপনার কৃপণতা দেখবে কিন্তু আপনার বেকারত্বের দিকে এত নজর দেয়ার সময় কারো হবেনা। পৃথিবীটা খুবই স্বার্থপর।

বেকার ছেলেটির চোখের কোণের জলে ছলছল করছে। বন্ধুর বিসিএস ক্যাডার হওয়ার সংবাদে যতজন টাইমলাইনে অভিনন্দন জানিয়েছে, তার নিজের জন্মদিনে তার অর্ধেকও কেউ এত উইশ করেনি। পৃথিবীটা সত্যিই স্বার্থপর। আপনার অফিসার বন্ধুটি যখন মায়ের জন্য ১১ হাত লম্বা দামি শাড়ি কিনছে, আপনি তখনো ১১ ইঞ্চি ছোট্ট রুমালে চোখের জল মুছতে ব্যস্ত। কবে একটা চাকরি পাবেন আর মায়ের জন্য শাড়ি কিনবেন। মায়ের বয়স তো ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। দুষ্ট বোনের দুষ্টামীর বয়সটাও পার হয়ে যাচ্ছে। সময় থাকতে যদি তাদের শখগুলো পূরণ করা না যায়, তবে আজীবন পূর্ণতার মাঝেও এক অপূর্ণতা নিয়ে বাঁচতে হবে। একদিন আপনি হয়তো অনেক কিছুই হবেন, কিন্তু আপনার সেই 'অনেক কিছু হওয়াটা ' যদি আপনার মা বাবা দেখে যেতে না পারেন, তবে এর চেয়ে বড় আফসোস আর কী হতে পারে! কারণ আপনি স্বপ্ন কী বুঝার আগেই যারা আপনাকে নিয়ে প্রথম মহাস্বপ্ন দেখেছেন, তারা আপনার মা বাবা।

কষ্ট কি সেই মেয়েটির ও কম, যে কি-না শুধু নিজের একটা আইডেন্টিটি তৈরি করার জন্য এখনো পাত্রপক্ষের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে চলছে। কেউ বলবে মেয়েটির নিশ্চয় কারো সাথে সম্পর্ক আছে, আবার কেউ কেউ মেয়েটির সৌন্দর্য নিয়েও নেগেটিভ কথা বলতে একবার চিন্তা করবে না। অথচ শুধু একটা চাকরির জন্য গ্র্যাজুয়েট মেয়েটিকেও এত কথা শুনতে হয়, ঠিক এতটাই নিষ্টুর কষ্ট মেনে নিতে হয়। পৃথিবীটা আসলেই স্বার্থপর। কেউ মেয়েটির মনের ইচ্ছেটা দেখতেও চাইবেনা। সবাই শুধু দেখবে মেয়েটির বিয়ে হচ্ছে না। অথচ কেউ বুঝবে না, মেয়েটি যে আসলে এখন বিয়ে করতে চাইছে না।

পৃথিবী নিষ্টুর হয়েছে হোক। আপনি কেন নিজের প্রতি নিষ্টুর হবেন? সফল হওয়ার আগ পর্যন্ত আপনাকে ভালোবাসার মত কাউকে পাবেন না। কিন্তু একবার সফল হয়ে গেলে এত বেশি ভালোবাসা পাবেন যে, সব ভালোবাসার রিপ্লাই দেয়ার সময়ও পাবেন না। সফল হওয়ার আগ পর্যন্ত নিজেকে নিজেই ভালোবাসতে হয়। কষ্টের উপর কষ্ট রেখে, দাঁতে দাঁত চেপে জেদ করে শুধু লেগে থাকতে হবে টার্গেট পূরণের আশায়। আজ যারা বলছে "তোমাকে দিয়ে আর কিছুই হবে না ", কাল আপনি সফল হলে পরশু আবার তারাই বলবে "জানতাম তোমাকে দিয়েই হবে "।

© Collected

আমাদের শিক্ষার্থীদের মাঝে বিদ্যমান একটি ভয়ংকর মিথ বা মিথ্যা হচ্ছে - ভার্সিটিতে চান্স পেয়ে গেলে আর পড়াশুনা করা লাগে না !!! আমি জানি না এ কথা কারা বলে ?? কেন বলে ??? ফান করে বললে সেটা ভিন্ন কথা , কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে এটা একটা ভয়ানক মিথ্যা কথা !!! হুম ভয়নাক মিথ্যা কথা !! সত্য হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সবচেয়ে বেশি পড়াশুনা করতে হয় ! এ পর্যায়ের পড়াশুনাই সত্যিকার পড়াশুনা ! এ পড়াশুনাই একজন শিক্ষার্থীকে সত্যিকার বৈশ্বিক নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলে !! তাই এ পর্যায়ে এসে যারা ফাঁকিবাজি করে তারা তাঁদের এ ছোট্ট জীবনের সব অর্জনকে হুমকির মুখে ফেলে দেয় !!! তাই প্লিজ সাবধান - যারা এ বছর যে প্রতিষ্ঠান থেকেই নিজের উচ্চশিক্ষা জীবন শুরু করবে প্লিজ এ Myth এর ফাঁদে পা দিবে না 🙂 সবার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা 😍

© Wasi Ahmed Bhai

যারা meme বুঝে না তারা ভার্সিটিতে চান্স পায় না😷

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ জন ‘দৃষ্টিহীন শিক্ষার্থী’ মাগরিবের নামাজ শেষে একে অপরের সহযোগিতায় আবাসিক হলে ফিরছেন।

[ছবি - Maruf Hasan]

তুমি কারেন্টের আশায় বসে আছো, এদিকে তোমার বন্ধু প্রেমিকার রূপের আলোয় দুই চ্যাপ্টার পড়ে শেষ করে ফেলল।
জীবন যুদ্ধে কে এগিয়ে গেলো?

ডি ইউনিটে প্রথম যারা:
প্রথম: অনন্য গাঙ্গুলি - (বিজ্ঞান)- ১০৩.৯৫
প্রথম: তানজিদ হাসান আকাশ (মানবিক) = ১০৩.৪৪
প্রথম: আয়েশা জাহান সামিয়া= ৯৩.১০

আমার স্টুডেন্ট Saykat ঢাবির ঘ ইউনিটে ৭১০ তম হয়েছে।

অভিনন্দন তোমাকে।

পরপর দুই সেশনে

ঢাবিতেও ৪৪ তম হয়েছেন আবরার ফাহাদের ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজ। 💞

আবারোও অভিনন্দন আপনাকে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক ইউনিট ভর্তি পরীক্ষার রেজাল্টঃ

প্রথমঃ আসির আনজুম খান
শিক্ষার্থী, নটরডেম কলেজ
প্রাপ্ত মার্কসঃ ৯৫, মোটঃ ১১৫

দ্বিতীয়ঃ খালিদ হাসান তুহিন
শিক্ষার্থী, নটরডেম কলেজ
প্রাপ্ত মার্কসঃ ৯৫, মোটঃ ১১৫

তৃতীয়ঃ জারিফা তাবাসসুম
শিক্ষার্থী, জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ
প্রাপ্ত মার্কসঃ ৯৫, মোটঃ ১১৫

তিনজনেই সমান মার্কস পেয়ে প্রথম,দ্বিতীয়, তৃতীয় হয়েছে।

Congratulations❣️বুয়েটে ১ম হবার পর ঢাবি 'ক' ইউনিটে ১ম হয়েছে আসির আনজুম খান।
স্কোর ১১৫ (ভর্তি পরীক্ষায় ৯৫+ জিপিএ ২০),নটরডেম কলেজ,ঢাকা।

বিশ্ববিদ্যালয়ে বাসের আপডেট

‘গ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম:
সারোয়ার হোসাইন খান।
Total Marks : 116.75
MCQ: ৫৮.৭৫
বাংলা: ১২,
ইংরেজী: ১২,
হিসাববিজ্ঞান: ১২,
ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ: ১২,
ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিষয়ে: ১০.৭৫

লিখিত: ৩৮ নম্বর
এসএসসি ও এইচএসসির জিপিএর ভিত্তিতে ২০ নম্বর

প্রথম–দ্বিতীয় নিয়েই মাতামাতি হয়, কিন্তু শীর্ষ ৫০-এর সবারই সামর্থ্য সমান।

-বুয়েটে ১ম হওয়া আসীর

This is business.

টিএসসির দিনগুলি আবার আসবে....
আবারো বৃষ্টিতে ভেজা হবে টিএসসি তে..

©Talha Chowdhury

ব্রেকিং ~

ঢাবির ‘ক’ ইউনিটের ফল আগামী ৪ জুলাই, সোমবার প্রকাশিত হবে।

অনেকেই সাব্জেক্ট নিয়ে দ্বিধা দ্বন্দ্বে আছো,কিভাবে চয়েস দিব,কোন সাব্জেক্ট নিব,আমার মেরিটে কোন সাব্জেক্ট পাবো-এগুলো নিয়ে নানাবিধ মানসিক সমস্যা আছো।এগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা নিচে আলোচনা করা হয়েছে-
১.আইন(শর্তপূরণের উপর নির্ভর করে।সাধারণত ৯০/১০০ মধ্যে আইন শেষ হয়ে যায়,যদিও গতবার ৩৩১ পর্যন্ত গিয়েছিল মেরিট আইনের।যেহেতু প্রশ্ন গতবারের মতো কঠিন হয়েছে,টপ স্কোরারদের অনেকেরই কন্ডিশন ফিল আপ হয়নি।এবারও ধরতে পারো আইন ১৫০+ পর্যন্ত যাবে।
২.ইংরেজি (আইনের পর বেশিরভাগ মানবিকের শিক্ষার্থীদের প্রথম পছন্দ থাকে ইংরেজি। সাধারণত ২৫০ মেরিট পর্যন্ত এই সাব্জেক্ট পাওয়া যায়।)
৩.অর্থনীতি(২৭০/২৮০ এর মধ্যে যাদের মেরিট আছে এবং কন্ডিশন পূরণ আছে তারা এই সাব্জেক্ট পাওয়ার ব্যাপারে নিশ্চিত থাকতে পারো)
৪.আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (আইন, ইংরেজি এবং অর্থনীতির পরই সবার টার্গেট থাকে এই সাব্জেক্ট।৩০০ এর মধ্যে মেরিট থাকলে ইনশাআল্লাহ এই সাব্জেক্ট পাওয়া যাবে)
৫.ডেভেলপমেন্ট স্ট্যাডিস(শহুরে শিক্ষার্থীদের কাছে এই বিষয়ের চাহিদা অনেক বেশি।সিট কম থাকায় ৩০০ এর মধ্যেই শেষ হয়ে যায় এটি।)
৬.রাষ্ট্রবিজ্ঞান (৪৪০/৪৫০ মধ্যে এই সাব্জেক্ট পাবে।)
৬.লোকপ্রশাসন(সর্বোচ্চ ৫০০)
উপরের এই ছয়টি বিষয় সাধারণত সবার পছন্দের প্রথমদিকে থাকে।এই সাব্জেক্টগুলো শেষ হয়ে নিচের সাব্জেক্টগুলো পর্যায়ক্রমে শেষ হয়-
৭.সমাজবিজ্ঞান -৬০০
৮.জার্নালিজম-৭০০
৯. সমাজকল্যাণ,ক্রিমিনোলজি -৯০০
১০.বাংলা ৯৫০
১০.ভূগোল, ইসলামের ইতিহাস, ইতিহাস,নৃ-তত্ত্ব,দর্শন, মনোবিজ্ঞান-১২০০
১১.কমিউনিকেশন ডিসওর্ডার,পপুলেশন সাইন্স,জেন্ডার স্ট্যাটিজ,তথ্যবিজ্ঞান,বিশ্বধর্ম প্রিন্টিং,সংগীত-১৫০০
১২.ভাষাবিজ্ঞান,জাপানিজ, চাইনিজ, পালি,ফ্রেঞ্চ,উর্দু,ফার্সি-১৮০০
# এছাড়া ইসলাম ১৮০০+ এবং আরবি ২৩০০ পর্যন্ত যাবে ইনশাআল্লাহ এবং এগুলোর জন্য মাদ্রাসা ব্যাকগ্রাউন্ড লাগবে আর ইসলাম শিক্ষার জন্য কলেজে ইসলাম শিক্ষা/মাদ্রাসা হলেই হবে।
*** ওয়েটিং লিস্ট থেকে সাব্জেক্ট পাওয়ার মেরিট ২১০০/২১৫০ পর্যন্ত যেতে পারে।
বিঃদ্রঃ উপরের তথ্যগুলো বিগত বছরের আলোকে দেয়া হয়েছে,এটি প্রতিবছরই সামান্য পরিবর্তন হয়।

পোস্ট ক্রেডিট- Shahed

প্রিয় ২১ ব্যাচ,

ঢাবির চিন্তা বাদ দিয়ে যেগুলো বাকি আছে সেগুলোর জন্যে দিনরাত এক করে পড়। ঢাবি গেছে মানে গেছে। আর আসবেনা।

হাল ছেড়োনা.. পথ এখনও অনেক বাকি।

বুয়েটে চান্স পেয়েছে আবরার ফাহাদের ছোটভাই।

বুয়েটের হলে নির্মমভাবে হ/ত্যা করা আবরার ফাহাদের ছোটভাই আবরার ফাইয়াজ বুয়েটে চান্স পেয়েছে। আজকে বুয়েটের ২০২১-২২ ব্যাচের স্নাতক ভর্তির রেজাল্ট প্রকাশিত হয়েছে।

প্রকাশিত রেজাল্টে আবরার ফাইয়াজ ৪৫০ তম হয়ে যন্ত্রকৌশল বিভাগে চান্স পেয়েছে।

আবরার ফাইয়াজ ও তার পরিবার রেজাল্ট নিয়ে খুবই খুশি।

আবরার ফাইয়াজ বলেন, "ইচ্ছা আছে ভর্তি হওয়ার। তারপরও পরিবারের সাথে কথা বলে সিদ্ধান্ত নিবো "

আবরার ফাহাদের মা এখনো বুঝে উঠতে পারছেন না কি সিদ্ধান্ত নিবেন৷ আবরার ফাহাদের স্মৃতি মনে পড়ে হয়তো কেঁপে উঠছে মায়ের বুক।

© বুয়েটিয়ান